শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়

গল্পটি বেশ পুরনো। অনেকেই জানেন। তবু আরেকবার বলি। পৌষের রাতে এক গ্রামে ওয়াজ মাহফিল হচ্ছিল। মৌলভি সাহেব ওয়াজে বললেন, ‘পরস্ত্রীর পরনের কাপড় দিয়ে তৈরি কাঁথা গায়ে দেওয়া পুরুষের জন্য নাজায়েজ’। ওয়াজ শেষ হলো গভীর রাতে। অত রাতে মৌলভি সাহেব তার বাড়িতে যেতে পারবেন না। তাই সে গ্রামেই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গোল বাধল শোয়ার সময়। ওয়াজের আয়োজকরা বললেন, ‘হুজুর, আমাদের গ্রামের মানুষ খুব গরিব। তাদের কারোরই লেপ নাই। আর মেয়েদের কাপড়ের তৈরি কাঁথাও তো আপনি গায়ে দেবেন না। এখন তো ভারি বিপদ হলো।’ মৌলভি সাহেব বললেন, ‘না না, সমস্যা নাই। আমি আমার চাদর গায়ে দিয়েই রাত পার করে দিতে পারব।’ কিন্তু গ্রামের টিনের ঘরে প্রচন্ড শীতে হুজুর সারা রাত কাঁপলেন, তার জ্বর এসে গেল। সকালে উঠেই তিনি কাঁপতে কাঁপতে চলে গেলেন তার ওস্তাদের কাছে। বললেন, ‘হুজুর, এ আপনি আমাকে কী ওয়াজ শিখাইলেন। আমি যে এখন জ্বরে মরি।’ সব শুনে ওস্তাদ হুজুর বললেন, ‘আরে বোকা! এটা তো চৈত্রের ওয়াজ, যখন কাঁথার দরকার হয় না। এ ওয়াজ তুই পৌষে করতে গেলি ক্যান?’ গল্পটির একটি মোজেজা আছে। তা হলো, সব কথা সব সময় বলতে নেই। বললে হিতে বিপরীত হতে পারে।

গল্পটি বিএনপির থিঙ্কট্যাঙ্ক হিসেবে পরিচিত গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জানা কি না আমার জানা নেই। জানা থাকলে ২৬ জুন জাতীয় প্রেস ক্লাবে চৈত্রের ওয়াজ পৌষে করতে গিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তেন না। জাফরুল্লাহ সাহেব হয়তো ভেবেছিলেন যেহেতু বিএনপির সিনিয়র নেতারা তাকে সমীহ করেন, সরকারের সমালেচনা করে তাঁর বলা কথাবার্তা সমর্থন করেন তাই তাঁর কথায় কেউ অসন্তুষ্ট হলেও মুখের ওপর কেউ কিছু বলবে না। তাই তিনি তাঁর বিবেচনায় বিএনপির জন্য যা ভালো মনে করেছেন অকপটে তা-ই বলে দিয়েছেন। কিন্তু ফল হয়েছে উল্টো। বিএনপির কোনো সিনিয়র নেতা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করলেও এক ছাত্রদল কর্মী উদ্ধত ভঙ্গিতে তাঁকে শুধু কথা বলতেই বাধা দেয়নি, ভবিষ্যতে তাদের নেতা সম্পর্কে কোনো কথা বললে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তার জন্য ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীই দায়ী থাকবেন বলে শাসিয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সরাসরি হুমকির নামান্তর। এ ধরনের হুমকির বিরুদ্ধে ইচ্ছা করলে তিনি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন। তবে সংগত কারণেই হয়তো তিনি তা নেবেন না।

অনুষ্ঠানটি ছিল ‘এডুকেশন রিফর্ম ইনিশিয়েটিভ (ইআরআই)’ নামে একটি সংগঠনের গোলটেবিল আলোচনা। সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন সংগঠনটির প্রধান। করোনাকালীন বাজেট ও শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে ওই গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। সেখানে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্পর্কে কিছু উক্তি করেই গোল বাধিয়ে ফেলেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বিএনপির ওহি লন্ডন থেকেই বেশি আসে। এ সরকারের পতন ঘটাতে হলে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন ঘটাতে হবে বিএনপির নিজের ঘরে। আমি বারবার বলেছি, খালেদা জিয়ার যদি মুক্তি চাও তারেক তুমি দুই বছর চুপচাপ বসে থাক। পার তো বিলেতে লেখাপড়ায় যুক্ত হয়ে যাও। সেখানে বহুভাবে লেখাপড়া হয়।’ এ সময় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের এক কেন্দ্রীয় নেতা ডা. জাফরুল্লাহর সঙ্গে বচসায় লিপ্ত হয় এবং উপরোক্ত হুমকি দেয়। ঘটনাটি যে নিন্দনীয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যিনি নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ ছুড়ে ফেলে উচ্চশিক্ষা বাদ দিয়ে লন্ডন থেকে ছুটে এসে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে যোগ দেন। ফিল্ড হাসপাতাল গড়ে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সেবা-শুশ্রƒষায় নিজেকে নিয়োজিত করেন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের আনুকূল্যে তিনি দরিদ্র মানুষের চিকিৎসার জন্য গড়ে তোলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। বাংলাদেশে একটি সমন্বিত ওষুধনীতি প্রণয়নে রয়েছে তাঁর বিরাট ভূমিকা। বলা যায়, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে তাঁর রয়েছে বিশাল অবদান। স্পষ্টবাদী মানুষ তিনি। যাকে সত্য আর যৌক্তিক মনে করেন নির্দ্বিধায় বলে ফেলেন। সেজন্য সচেতন মানুষের কাছে তিনি যেমন সমাদৃত তেমনি তাঁর কথায় যাদের স্বার্থহানি ঘটে বা মনমতো হয় না তাদের তিনি চক্ষুশূলও। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির ‘থিঙ্কট্যাঙ্ক’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। সরকারের সমালোচনা করে তাঁর কিছু কথাবার্তা এবং ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিপরীতে একটি বৃহত্তর জোট গঠনে ভূমিকার জন্য তিনি এ পরিচিতি পেয়েছেন। তবে বিএনপি তাঁকে আদৌ নিজেদের থিঙ্কট্যাঙ্ক মনে করে কি না তা নিয়ে আমার অন্তত ঘোরতর সন্দেহ রয়েছে। কেননা বিএনপির বর্তমান রাজনীতি হচ্ছে নেতিবাচক। তারা মেধাবী, দক্ষ ও কর্মস্পৃহ কোনো ব্যক্তিকে ধরে রাখার প্রয়োজন বোধ করে না। বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চাও সেখানে হয় বলে মনে হয় না। বিএনপি এখন আর তার ধারণক্ষমতা বাড়ানোর ভাবনা-চিন্তায় নেই। কোনো পরিকল্পনায়ও নেই। আছে অপছন্দের ব্যক্তিকে কীভাবে ছেঁটে ফেলা যায় সে চেষ্টায়। ফলে দেশের শিক্ষিত, মননশীল ও মেধাবীরা এখন আর এ দলের দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে না। পরিবর্তে সেখানে সমাবেশ ঘটেছে কিছু উদ্ধত, বেপরোয়া ও অসংযমী যুবকের, যারা শুধু ‘এক নাম জপ’ করতে অভ্যস্ত; এর বাইরে তাদের কোনো রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা নেই।

কেউ যদি জিয়াউর রহমানের বিএনপির সঙ্গে আজকের বিএনপিকে মেলাত যান তাকে হতাশ হতে হবে নিঃসন্দেহে। জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যাঁরা রাজনীতি করেছেন তাঁদের মুখে শুনেছি তিনি সব সময় বিজ্ঞ লোকদের পরামর্শ নিতেন। তাঁর উপদেষ্টার তালিকা আর এখন বিএনপির উপদেষ্টা তালিকার দিকে তাকালে চরম আশাবাদী ব্যক্তিও হতাশ না হয়ে পারবেন না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপির একজন শুভাকাক্সক্ষী সন্দেহ নেই। সময়ে সময়ে তিনি বিএনপিকে তথা এর চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অনেক পরামর্শ দিয়েছেন। অনেকেরই স্মরণে থাকার কথা, ২০১৬ সালের আগস্টে তিনি সংবাদপত্রে দেওয়া এক খোলা চিঠিতে খালেদা জিয়াকে কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেন। সেই খোলা চিঠিতে তিনি ১৫ আগস্ট ঘটা করে সেবার জন্মদিন পালন না করায় অভিনন্দন জানিয়ে বিএনপি ও বেগম জিয়ার নানা ভুলত্রুটির কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে বিএনপিকে পুনরায় সরকারে ফিরে আসতে হলে কী করা দরকার আর কী পরিহার করা উচিত তা-ও উল্লেখ করেন। বলা নিষ্প্রয়োজন, ডা. জাফরুল্লাহর সেসব পরামর্শ বিএনপি বা খালেদা জিয়া ধর্তব্যের মধ্যে নিয়েছেন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। মনে আছে, ওই সময় বিষয়টি নিয়ে একটি টিভি চ্যানেলের আলোচনায় জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন- আপনি কি মনে করেন বিএনপি আপনার পরামর্শ গ্রহণ করবে? জবাবে তিনি বলেছিলেন, আমি যা ভালো মনে করেছি বলেছি। গ্রহণ করা না করাটা তাদের ব্যাপার। এ সময় একজন আলোচক মন্তব্য করেছিলেন, আমার তো মনে হয় এই খোলা চিঠির কারণে আপনার জন্য বিএনপির দরজা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। মাঝেমধ্যে চায়ের দাওয়াত পেতেন তা-ও হয়তো আর পাবেন না। হেসে উঠেছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ। বলেছিলেন, তাহলে তো আমার দুর্ভাগ্যই বলতে হয়। না, তার পরও বিএনপির দরজা তাঁর জন্য বন্ধ হয়নি। খোলা চিঠি নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া বেগম জিয়া প্রকাশ্যে ব্যক্ত করেননি। ভিতরে কিছু বলেছিলেন কি না আমরা জানি না। তবে এটা ঠিক, একই কাজের ফল সব সময় এক রকম হয় না। পিতা-মাতা সমালোচনা বা পরামর্শকে যে মানসিকতায় গ্রহণ করেন, সন্তানরা সে একই মানসিকতা নিয়ে তা গ্রহণ করবে এমনটি আশা করা বোধকরি ঠিক নয়।

যাকে নিয়ে এত কথা মানে তারেক রহমানের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতাও ছিল। তিনি যখন দৈনিক দিনকালের নির্বাহী পরিচালক আমি তখন ওই পত্রিকাটির সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করি। তারপর ২০০১-এর সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বনানীর ‘হাওয়া ভবন’ নামের একটি বাড়িতে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় স্থাপিত হলে বিএনপির নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রমে তিনিই আমাকে সম্পৃক্ত করেন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে নিযুক্তি পাই। বলা যায়, সাত বছর তারেক রহমানকে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি। সে সময় তাকে আমার অত্যন্ত ধীর-স্থির ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বসম্পন্ন একজন উদীয়মান রাজনীতিকই মনে হয়েছে। রাজনীতির অনেক জটিল বিষয় নিয়ে তিনি আমার সঙ্গেও কথা বলেছেন। ওই সময় সেখানে সম্পৃক্ত ছিলেন দ্জুন ডাকসাইটে সাবেক আমলা। একজন ড. হাসান আহমেদ, অন্যজন মোফাজ্জল করিম। তাদের সঙ্গে তারেক রহমান পরামর্শ করতেন। কখনই তাকে নেতিবাচক অভিব্যক্তি ব্যক্ত করতে দেখিনি। একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা এবং দক্ষতা তার ছিল বলেই আমার তখন মনে হয়েছে। কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তার মধ্যে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করি; যার পরিণতি সম্পর্কে আমি উদ্বিগ্নই ছিলাম। ‘দশচক্রে ভগবান ভূত’ বলে যে প্রবচনটি বাংলায় চালু আছে তারেক রহমানের ক্ষেত্রে আমার বিবেচনায় সেটাই প্রযোজ্য। দুর্নীতিবাজ, অপরিণামদর্শী এবং অপগন্ড টাইপের একটি চক্রের খপ্পরে পড়ে যান তিনি। তাদের প্রাধান্য দিতে গিয়ে তিনি তার স্বকীয়তা যেমন হারান তেমনি দূরে ঠেলে দেন প্রকৃত শুভাকাক্সক্ষী ও শুভানুধ্যায়ীদের। মনে পড়ে, ২০০২ সালে ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া চীন সফরে গিয়েছিলেন। তাঁর মিডিয়া টিমের সদস্য হিসেবে আমিও ছিলাম সে সফরে। খালেদা জিয়ার সঙ্গে চীনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সাক্ষাতের সময় তারেক রহমান সঙ্গে ছিলেন। তখন চীনের প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানকে বলেছিলেন, ‘তোমার হাতে দুটি পতাকা। একটি তোমার বাবার, একটি তোমার মার। এটা তোমার সম্পদ। ভবিষ্যতে এ সম্পদ কাজে লাগিও’। জিয়াং জেমিনের সে পরামর্শ তারেক রহমান কতটা আত্মস্থ করতে পেরেছেন কি পারেননি সে বিতর্কে এখন না-ই বা গেলাম। তবে আজ যখন নানাজন নানা কথা বলে বড্ড কষ্ট হয়। মনে প্রশ্ন জাগে, এমন তো হওয়ার কথা ছিল না!

আমার মতে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী হিসাবে ভুল করেছেন। তাঁর মনে রাখা উচিত ছিল যাকে তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি জিয়াউর রহমান নন, নন খালেদা জিয়াও। জিয়াউর রহমান হলে হয়তো তাঁকে বঙ্গভবনে ডেকে নিয়ে আলাপ করতেন। খালেদা জিয়া হলেও দেখা হলে স্মিত হেসে হয়তো বলতেন, ডাক্তার সাহেব, পরামর্শগুলো কি সরাসরি আমাকে বলা যেত না? কিন্তু ওই যে কথায় আছে- ‘সেই রামও নাই, সেই অযোধ্যাও নাই’। জিয়া-খালেদা জিয়ার কাছ থেকে যা পাওয়া গেছে, তাদের উত্তরসূরির কাছে তা পাওয়া যাবে এমনটি আশা না করাই ভালো। তাঁর মনে রাখা দরকার ছিল, এখন সময় সমালোচনার নয়, তৈল মর্দনের। তিনি সেদিন প্রেস ক্লাবের আলোচনায় যে কথাগুলো বলেছেন তা না বলে তারেক রহমানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলে তাঁকে নাতির বয়সী এক ছেলের ধমক খেতে হতো না। বরং তাঁর নামে জয়ধ্বনি উঠত। এজন্যই লোকে বলে, চৈত্রের ওয়াজ পৌষে না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
আপনা মাঝে শক্তি ধর
আপনা মাঝে শক্তি ধর
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত
চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু
ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪
ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত
উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু
সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’
‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর
ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়
ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল
ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল
আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল
মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'
'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক
১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক

নগর জীবন

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে
একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে

নগর জীবন

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!
বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!

দেশগ্রাম

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের
এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’
‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা