শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়

গল্পটি বেশ পুরনো। অনেকেই জানেন। তবু আরেকবার বলি। পৌষের রাতে এক গ্রামে ওয়াজ মাহফিল হচ্ছিল। মৌলভি সাহেব ওয়াজে বললেন, ‘পরস্ত্রীর পরনের কাপড় দিয়ে তৈরি কাঁথা গায়ে দেওয়া পুরুষের জন্য নাজায়েজ’। ওয়াজ শেষ হলো গভীর রাতে। অত রাতে মৌলভি সাহেব তার বাড়িতে যেতে পারবেন না। তাই সে গ্রামেই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গোল বাধল শোয়ার সময়। ওয়াজের আয়োজকরা বললেন, ‘হুজুর, আমাদের গ্রামের মানুষ খুব গরিব। তাদের কারোরই লেপ নাই। আর মেয়েদের কাপড়ের তৈরি কাঁথাও তো আপনি গায়ে দেবেন না। এখন তো ভারি বিপদ হলো।’ মৌলভি সাহেব বললেন, ‘না না, সমস্যা নাই। আমি আমার চাদর গায়ে দিয়েই রাত পার করে দিতে পারব।’ কিন্তু গ্রামের টিনের ঘরে প্রচন্ড শীতে হুজুর সারা রাত কাঁপলেন, তার জ্বর এসে গেল। সকালে উঠেই তিনি কাঁপতে কাঁপতে চলে গেলেন তার ওস্তাদের কাছে। বললেন, ‘হুজুর, এ আপনি আমাকে কী ওয়াজ শিখাইলেন। আমি যে এখন জ্বরে মরি।’ সব শুনে ওস্তাদ হুজুর বললেন, ‘আরে বোকা! এটা তো চৈত্রের ওয়াজ, যখন কাঁথার দরকার হয় না। এ ওয়াজ তুই পৌষে করতে গেলি ক্যান?’ গল্পটির একটি মোজেজা আছে। তা হলো, সব কথা সব সময় বলতে নেই। বললে হিতে বিপরীত হতে পারে।

গল্পটি বিএনপির থিঙ্কট্যাঙ্ক হিসেবে পরিচিত গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জানা কি না আমার জানা নেই। জানা থাকলে ২৬ জুন জাতীয় প্রেস ক্লাবে চৈত্রের ওয়াজ পৌষে করতে গিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তেন না। জাফরুল্লাহ সাহেব হয়তো ভেবেছিলেন যেহেতু বিএনপির সিনিয়র নেতারা তাকে সমীহ করেন, সরকারের সমালেচনা করে তাঁর বলা কথাবার্তা সমর্থন করেন তাই তাঁর কথায় কেউ অসন্তুষ্ট হলেও মুখের ওপর কেউ কিছু বলবে না। তাই তিনি তাঁর বিবেচনায় বিএনপির জন্য যা ভালো মনে করেছেন অকপটে তা-ই বলে দিয়েছেন। কিন্তু ফল হয়েছে উল্টো। বিএনপির কোনো সিনিয়র নেতা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করলেও এক ছাত্রদল কর্মী উদ্ধত ভঙ্গিতে তাঁকে শুধু কথা বলতেই বাধা দেয়নি, ভবিষ্যতে তাদের নেতা সম্পর্কে কোনো কথা বললে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তার জন্য ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীই দায়ী থাকবেন বলে শাসিয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সরাসরি হুমকির নামান্তর। এ ধরনের হুমকির বিরুদ্ধে ইচ্ছা করলে তিনি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন। তবে সংগত কারণেই হয়তো তিনি তা নেবেন না।

অনুষ্ঠানটি ছিল ‘এডুকেশন রিফর্ম ইনিশিয়েটিভ (ইআরআই)’ নামে একটি সংগঠনের গোলটেবিল আলোচনা। সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন সংগঠনটির প্রধান। করোনাকালীন বাজেট ও শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে ওই গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। সেখানে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্পর্কে কিছু উক্তি করেই গোল বাধিয়ে ফেলেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বিএনপির ওহি লন্ডন থেকেই বেশি আসে। এ সরকারের পতন ঘটাতে হলে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন ঘটাতে হবে বিএনপির নিজের ঘরে। আমি বারবার বলেছি, খালেদা জিয়ার যদি মুক্তি চাও তারেক তুমি দুই বছর চুপচাপ বসে থাক। পার তো বিলেতে লেখাপড়ায় যুক্ত হয়ে যাও। সেখানে বহুভাবে লেখাপড়া হয়।’ এ সময় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের এক কেন্দ্রীয় নেতা ডা. জাফরুল্লাহর সঙ্গে বচসায় লিপ্ত হয় এবং উপরোক্ত হুমকি দেয়। ঘটনাটি যে নিন্দনীয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যিনি নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ ছুড়ে ফেলে উচ্চশিক্ষা বাদ দিয়ে লন্ডন থেকে ছুটে এসে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে যোগ দেন। ফিল্ড হাসপাতাল গড়ে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সেবা-শুশ্রƒষায় নিজেকে নিয়োজিত করেন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের আনুকূল্যে তিনি দরিদ্র মানুষের চিকিৎসার জন্য গড়ে তোলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। বাংলাদেশে একটি সমন্বিত ওষুধনীতি প্রণয়নে রয়েছে তাঁর বিরাট ভূমিকা। বলা যায়, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে তাঁর রয়েছে বিশাল অবদান। স্পষ্টবাদী মানুষ তিনি। যাকে সত্য আর যৌক্তিক মনে করেন নির্দ্বিধায় বলে ফেলেন। সেজন্য সচেতন মানুষের কাছে তিনি যেমন সমাদৃত তেমনি তাঁর কথায় যাদের স্বার্থহানি ঘটে বা মনমতো হয় না তাদের তিনি চক্ষুশূলও। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির ‘থিঙ্কট্যাঙ্ক’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। সরকারের সমালোচনা করে তাঁর কিছু কথাবার্তা এবং ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিপরীতে একটি বৃহত্তর জোট গঠনে ভূমিকার জন্য তিনি এ পরিচিতি পেয়েছেন। তবে বিএনপি তাঁকে আদৌ নিজেদের থিঙ্কট্যাঙ্ক মনে করে কি না তা নিয়ে আমার অন্তত ঘোরতর সন্দেহ রয়েছে। কেননা বিএনপির বর্তমান রাজনীতি হচ্ছে নেতিবাচক। তারা মেধাবী, দক্ষ ও কর্মস্পৃহ কোনো ব্যক্তিকে ধরে রাখার প্রয়োজন বোধ করে না। বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চাও সেখানে হয় বলে মনে হয় না। বিএনপি এখন আর তার ধারণক্ষমতা বাড়ানোর ভাবনা-চিন্তায় নেই। কোনো পরিকল্পনায়ও নেই। আছে অপছন্দের ব্যক্তিকে কীভাবে ছেঁটে ফেলা যায় সে চেষ্টায়। ফলে দেশের শিক্ষিত, মননশীল ও মেধাবীরা এখন আর এ দলের দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে না। পরিবর্তে সেখানে সমাবেশ ঘটেছে কিছু উদ্ধত, বেপরোয়া ও অসংযমী যুবকের, যারা শুধু ‘এক নাম জপ’ করতে অভ্যস্ত; এর বাইরে তাদের কোনো রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা নেই।

কেউ যদি জিয়াউর রহমানের বিএনপির সঙ্গে আজকের বিএনপিকে মেলাত যান তাকে হতাশ হতে হবে নিঃসন্দেহে। জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যাঁরা রাজনীতি করেছেন তাঁদের মুখে শুনেছি তিনি সব সময় বিজ্ঞ লোকদের পরামর্শ নিতেন। তাঁর উপদেষ্টার তালিকা আর এখন বিএনপির উপদেষ্টা তালিকার দিকে তাকালে চরম আশাবাদী ব্যক্তিও হতাশ না হয়ে পারবেন না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপির একজন শুভাকাক্সক্ষী সন্দেহ নেই। সময়ে সময়ে তিনি বিএনপিকে তথা এর চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অনেক পরামর্শ দিয়েছেন। অনেকেরই স্মরণে থাকার কথা, ২০১৬ সালের আগস্টে তিনি সংবাদপত্রে দেওয়া এক খোলা চিঠিতে খালেদা জিয়াকে কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেন। সেই খোলা চিঠিতে তিনি ১৫ আগস্ট ঘটা করে সেবার জন্মদিন পালন না করায় অভিনন্দন জানিয়ে বিএনপি ও বেগম জিয়ার নানা ভুলত্রুটির কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে বিএনপিকে পুনরায় সরকারে ফিরে আসতে হলে কী করা দরকার আর কী পরিহার করা উচিত তা-ও উল্লেখ করেন। বলা নিষ্প্রয়োজন, ডা. জাফরুল্লাহর সেসব পরামর্শ বিএনপি বা খালেদা জিয়া ধর্তব্যের মধ্যে নিয়েছেন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। মনে আছে, ওই সময় বিষয়টি নিয়ে একটি টিভি চ্যানেলের আলোচনায় জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন- আপনি কি মনে করেন বিএনপি আপনার পরামর্শ গ্রহণ করবে? জবাবে তিনি বলেছিলেন, আমি যা ভালো মনে করেছি বলেছি। গ্রহণ করা না করাটা তাদের ব্যাপার। এ সময় একজন আলোচক মন্তব্য করেছিলেন, আমার তো মনে হয় এই খোলা চিঠির কারণে আপনার জন্য বিএনপির দরজা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। মাঝেমধ্যে চায়ের দাওয়াত পেতেন তা-ও হয়তো আর পাবেন না। হেসে উঠেছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ। বলেছিলেন, তাহলে তো আমার দুর্ভাগ্যই বলতে হয়। না, তার পরও বিএনপির দরজা তাঁর জন্য বন্ধ হয়নি। খোলা চিঠি নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া বেগম জিয়া প্রকাশ্যে ব্যক্ত করেননি। ভিতরে কিছু বলেছিলেন কি না আমরা জানি না। তবে এটা ঠিক, একই কাজের ফল সব সময় এক রকম হয় না। পিতা-মাতা সমালোচনা বা পরামর্শকে যে মানসিকতায় গ্রহণ করেন, সন্তানরা সে একই মানসিকতা নিয়ে তা গ্রহণ করবে এমনটি আশা করা বোধকরি ঠিক নয়।

যাকে নিয়ে এত কথা মানে তারেক রহমানের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতাও ছিল। তিনি যখন দৈনিক দিনকালের নির্বাহী পরিচালক আমি তখন ওই পত্রিকাটির সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করি। তারপর ২০০১-এর সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বনানীর ‘হাওয়া ভবন’ নামের একটি বাড়িতে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় স্থাপিত হলে বিএনপির নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রমে তিনিই আমাকে সম্পৃক্ত করেন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে নিযুক্তি পাই। বলা যায়, সাত বছর তারেক রহমানকে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি। সে সময় তাকে আমার অত্যন্ত ধীর-স্থির ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বসম্পন্ন একজন উদীয়মান রাজনীতিকই মনে হয়েছে। রাজনীতির অনেক জটিল বিষয় নিয়ে তিনি আমার সঙ্গেও কথা বলেছেন। ওই সময় সেখানে সম্পৃক্ত ছিলেন দ্জুন ডাকসাইটে সাবেক আমলা। একজন ড. হাসান আহমেদ, অন্যজন মোফাজ্জল করিম। তাদের সঙ্গে তারেক রহমান পরামর্শ করতেন। কখনই তাকে নেতিবাচক অভিব্যক্তি ব্যক্ত করতে দেখিনি। একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা এবং দক্ষতা তার ছিল বলেই আমার তখন মনে হয়েছে। কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তার মধ্যে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করি; যার পরিণতি সম্পর্কে আমি উদ্বিগ্নই ছিলাম। ‘দশচক্রে ভগবান ভূত’ বলে যে প্রবচনটি বাংলায় চালু আছে তারেক রহমানের ক্ষেত্রে আমার বিবেচনায় সেটাই প্রযোজ্য। দুর্নীতিবাজ, অপরিণামদর্শী এবং অপগন্ড টাইপের একটি চক্রের খপ্পরে পড়ে যান তিনি। তাদের প্রাধান্য দিতে গিয়ে তিনি তার স্বকীয়তা যেমন হারান তেমনি দূরে ঠেলে দেন প্রকৃত শুভাকাক্সক্ষী ও শুভানুধ্যায়ীদের। মনে পড়ে, ২০০২ সালে ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া চীন সফরে গিয়েছিলেন। তাঁর মিডিয়া টিমের সদস্য হিসেবে আমিও ছিলাম সে সফরে। খালেদা জিয়ার সঙ্গে চীনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সাক্ষাতের সময় তারেক রহমান সঙ্গে ছিলেন। তখন চীনের প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানকে বলেছিলেন, ‘তোমার হাতে দুটি পতাকা। একটি তোমার বাবার, একটি তোমার মার। এটা তোমার সম্পদ। ভবিষ্যতে এ সম্পদ কাজে লাগিও’। জিয়াং জেমিনের সে পরামর্শ তারেক রহমান কতটা আত্মস্থ করতে পেরেছেন কি পারেননি সে বিতর্কে এখন না-ই বা গেলাম। তবে আজ যখন নানাজন নানা কথা বলে বড্ড কষ্ট হয়। মনে প্রশ্ন জাগে, এমন তো হওয়ার কথা ছিল না!

আমার মতে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী হিসাবে ভুল করেছেন। তাঁর মনে রাখা উচিত ছিল যাকে তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি জিয়াউর রহমান নন, নন খালেদা জিয়াও। জিয়াউর রহমান হলে হয়তো তাঁকে বঙ্গভবনে ডেকে নিয়ে আলাপ করতেন। খালেদা জিয়া হলেও দেখা হলে স্মিত হেসে হয়তো বলতেন, ডাক্তার সাহেব, পরামর্শগুলো কি সরাসরি আমাকে বলা যেত না? কিন্তু ওই যে কথায় আছে- ‘সেই রামও নাই, সেই অযোধ্যাও নাই’। জিয়া-খালেদা জিয়ার কাছ থেকে যা পাওয়া গেছে, তাদের উত্তরসূরির কাছে তা পাওয়া যাবে এমনটি আশা না করাই ভালো। তাঁর মনে রাখা দরকার ছিল, এখন সময় সমালোচনার নয়, তৈল মর্দনের। তিনি সেদিন প্রেস ক্লাবের আলোচনায় যে কথাগুলো বলেছেন তা না বলে তারেক রহমানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলে তাঁকে নাতির বয়সী এক ছেলের ধমক খেতে হতো না। বরং তাঁর নামে জয়ধ্বনি উঠত। এজন্যই লোকে বলে, চৈত্রের ওয়াজ পৌষে না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
সর্বশেষ খবর
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ৯ জনের করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত
দিনাজপুরে তিন জনের করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল
ইরানে ইন্টারনেট সেবা পুনর্বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'
'দেশের তৃতীয় সমুদ্র বন্দর পায়রা ২০২৬ সালে সম্পূর্ণভাবে চালু হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা
জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা

খবর

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট

নগর জীবন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার
চমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযানে ২১ দালাল গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ সফল করার আহ্বান জামায়াতের
১৯ জুলাইয়ের সমাবেশ সফল করার আহ্বান জামায়াতের

নগর জীবন

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী
রোহিঙ্গার চেয়ে অভ্যন্তরীণ বেশি শরণার্থী

নগর জীবন