শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়

মহিউদ্দিন খান মোহন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চৈত্রের ওয়াজ পৌষে নয়

গল্পটি বেশ পুরনো। অনেকেই জানেন। তবু আরেকবার বলি। পৌষের রাতে এক গ্রামে ওয়াজ মাহফিল হচ্ছিল। মৌলভি সাহেব ওয়াজে বললেন, ‘পরস্ত্রীর পরনের কাপড় দিয়ে তৈরি কাঁথা গায়ে দেওয়া পুরুষের জন্য নাজায়েজ’। ওয়াজ শেষ হলো গভীর রাতে। অত রাতে মৌলভি সাহেব তার বাড়িতে যেতে পারবেন না। তাই সে গ্রামেই থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু গোল বাধল শোয়ার সময়। ওয়াজের আয়োজকরা বললেন, ‘হুজুর, আমাদের গ্রামের মানুষ খুব গরিব। তাদের কারোরই লেপ নাই। আর মেয়েদের কাপড়ের তৈরি কাঁথাও তো আপনি গায়ে দেবেন না। এখন তো ভারি বিপদ হলো।’ মৌলভি সাহেব বললেন, ‘না না, সমস্যা নাই। আমি আমার চাদর গায়ে দিয়েই রাত পার করে দিতে পারব।’ কিন্তু গ্রামের টিনের ঘরে প্রচন্ড শীতে হুজুর সারা রাত কাঁপলেন, তার জ্বর এসে গেল। সকালে উঠেই তিনি কাঁপতে কাঁপতে চলে গেলেন তার ওস্তাদের কাছে। বললেন, ‘হুজুর, এ আপনি আমাকে কী ওয়াজ শিখাইলেন। আমি যে এখন জ্বরে মরি।’ সব শুনে ওস্তাদ হুজুর বললেন, ‘আরে বোকা! এটা তো চৈত্রের ওয়াজ, যখন কাঁথার দরকার হয় না। এ ওয়াজ তুই পৌষে করতে গেলি ক্যান?’ গল্পটির একটি মোজেজা আছে। তা হলো, সব কথা সব সময় বলতে নেই। বললে হিতে বিপরীত হতে পারে।

গল্পটি বিএনপির থিঙ্কট্যাঙ্ক হিসেবে পরিচিত গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর জানা কি না আমার জানা নেই। জানা থাকলে ২৬ জুন জাতীয় প্রেস ক্লাবে চৈত্রের ওয়াজ পৌষে করতে গিয়ে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তেন না। জাফরুল্লাহ সাহেব হয়তো ভেবেছিলেন যেহেতু বিএনপির সিনিয়র নেতারা তাকে সমীহ করেন, সরকারের সমালেচনা করে তাঁর বলা কথাবার্তা সমর্থন করেন তাই তাঁর কথায় কেউ অসন্তুষ্ট হলেও মুখের ওপর কেউ কিছু বলবে না। তাই তিনি তাঁর বিবেচনায় বিএনপির জন্য যা ভালো মনে করেছেন অকপটে তা-ই বলে দিয়েছেন। কিন্তু ফল হয়েছে উল্টো। বিএনপির কোনো সিনিয়র নেতা প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করলেও এক ছাত্রদল কর্মী উদ্ধত ভঙ্গিতে তাঁকে শুধু কথা বলতেই বাধা দেয়নি, ভবিষ্যতে তাদের নেতা সম্পর্কে কোনো কথা বললে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তার জন্য ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীই দায়ী থাকবেন বলে শাসিয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে সরাসরি হুমকির নামান্তর। এ ধরনের হুমকির বিরুদ্ধে ইচ্ছা করলে তিনি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন। তবে সংগত কারণেই হয়তো তিনি তা নেবেন না।

অনুষ্ঠানটি ছিল ‘এডুকেশন রিফর্ম ইনিশিয়েটিভ (ইআরআই)’ নামে একটি সংগঠনের গোলটেবিল আলোচনা। সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন সংগঠনটির প্রধান। করোনাকালীন বাজেট ও শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে ওই গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথি ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। সেখানে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্পর্কে কিছু উক্তি করেই গোল বাধিয়ে ফেলেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বিএনপির ওহি লন্ডন থেকেই বেশি আসে। এ সরকারের পতন ঘটাতে হলে সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন ঘটাতে হবে বিএনপির নিজের ঘরে। আমি বারবার বলেছি, খালেদা জিয়ার যদি মুক্তি চাও তারেক তুমি দুই বছর চুপচাপ বসে থাক। পার তো বিলেতে লেখাপড়ায় যুক্ত হয়ে যাও। সেখানে বহুভাবে লেখাপড়া হয়।’ এ সময় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের এক কেন্দ্রীয় নেতা ডা. জাফরুল্লাহর সঙ্গে বচসায় লিপ্ত হয় এবং উপরোক্ত হুমকি দেয়। ঘটনাটি যে নিন্দনীয় তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, যিনি নিজের ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ ছুড়ে ফেলে উচ্চশিক্ষা বাদ দিয়ে লন্ডন থেকে ছুটে এসে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে যোগ দেন। ফিল্ড হাসপাতাল গড়ে আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ও সেবা-শুশ্রƒষায় নিজেকে নিয়োজিত করেন। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের আনুকূল্যে তিনি দরিদ্র মানুষের চিকিৎসার জন্য গড়ে তোলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র। বাংলাদেশে একটি সমন্বিত ওষুধনীতি প্রণয়নে রয়েছে তাঁর বিরাট ভূমিকা। বলা যায়, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে তাঁর রয়েছে বিশাল অবদান। স্পষ্টবাদী মানুষ তিনি। যাকে সত্য আর যৌক্তিক মনে করেন নির্দ্বিধায় বলে ফেলেন। সেজন্য সচেতন মানুষের কাছে তিনি যেমন সমাদৃত তেমনি তাঁর কথায় যাদের স্বার্থহানি ঘটে বা মনমতো হয় না তাদের তিনি চক্ষুশূলও। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির ‘থিঙ্কট্যাঙ্ক’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। সরকারের সমালোচনা করে তাঁর কিছু কথাবার্তা এবং ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিপরীতে একটি বৃহত্তর জোট গঠনে ভূমিকার জন্য তিনি এ পরিচিতি পেয়েছেন। তবে বিএনপি তাঁকে আদৌ নিজেদের থিঙ্কট্যাঙ্ক মনে করে কি না তা নিয়ে আমার অন্তত ঘোরতর সন্দেহ রয়েছে। কেননা বিএনপির বর্তমান রাজনীতি হচ্ছে নেতিবাচক। তারা মেধাবী, দক্ষ ও কর্মস্পৃহ কোনো ব্যক্তিকে ধরে রাখার প্রয়োজন বোধ করে না। বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চাও সেখানে হয় বলে মনে হয় না। বিএনপি এখন আর তার ধারণক্ষমতা বাড়ানোর ভাবনা-চিন্তায় নেই। কোনো পরিকল্পনায়ও নেই। আছে অপছন্দের ব্যক্তিকে কীভাবে ছেঁটে ফেলা যায় সে চেষ্টায়। ফলে দেশের শিক্ষিত, মননশীল ও মেধাবীরা এখন আর এ দলের দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে না। পরিবর্তে সেখানে সমাবেশ ঘটেছে কিছু উদ্ধত, বেপরোয়া ও অসংযমী যুবকের, যারা শুধু ‘এক নাম জপ’ করতে অভ্যস্ত; এর বাইরে তাদের কোনো রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা নেই।

কেউ যদি জিয়াউর রহমানের বিএনপির সঙ্গে আজকের বিএনপিকে মেলাত যান তাকে হতাশ হতে হবে নিঃসন্দেহে। জিয়াউর রহমানের সঙ্গে যাঁরা রাজনীতি করেছেন তাঁদের মুখে শুনেছি তিনি সব সময় বিজ্ঞ লোকদের পরামর্শ নিতেন। তাঁর উপদেষ্টার তালিকা আর এখন বিএনপির উপদেষ্টা তালিকার দিকে তাকালে চরম আশাবাদী ব্যক্তিও হতাশ না হয়ে পারবেন না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপির একজন শুভাকাক্সক্ষী সন্দেহ নেই। সময়ে সময়ে তিনি বিএনপিকে তথা এর চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অনেক পরামর্শ দিয়েছেন। অনেকেরই স্মরণে থাকার কথা, ২০১৬ সালের আগস্টে তিনি সংবাদপত্রে দেওয়া এক খোলা চিঠিতে খালেদা জিয়াকে কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেন। সেই খোলা চিঠিতে তিনি ১৫ আগস্ট ঘটা করে সেবার জন্মদিন পালন না করায় অভিনন্দন জানিয়ে বিএনপি ও বেগম জিয়ার নানা ভুলত্রুটির কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে বিএনপিকে পুনরায় সরকারে ফিরে আসতে হলে কী করা দরকার আর কী পরিহার করা উচিত তা-ও উল্লেখ করেন। বলা নিষ্প্রয়োজন, ডা. জাফরুল্লাহর সেসব পরামর্শ বিএনপি বা খালেদা জিয়া ধর্তব্যের মধ্যে নিয়েছেন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। মনে আছে, ওই সময় বিষয়টি নিয়ে একটি টিভি চ্যানেলের আলোচনায় জাফরুল্লাহ চৌধুরীকে উপস্থাপক প্রশ্ন করেছিলেন- আপনি কি মনে করেন বিএনপি আপনার পরামর্শ গ্রহণ করবে? জবাবে তিনি বলেছিলেন, আমি যা ভালো মনে করেছি বলেছি। গ্রহণ করা না করাটা তাদের ব্যাপার। এ সময় একজন আলোচক মন্তব্য করেছিলেন, আমার তো মনে হয় এই খোলা চিঠির কারণে আপনার জন্য বিএনপির দরজা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। মাঝেমধ্যে চায়ের দাওয়াত পেতেন তা-ও হয়তো আর পাবেন না। হেসে উঠেছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ। বলেছিলেন, তাহলে তো আমার দুর্ভাগ্যই বলতে হয়। না, তার পরও বিএনপির দরজা তাঁর জন্য বন্ধ হয়নি। খোলা চিঠি নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া বেগম জিয়া প্রকাশ্যে ব্যক্ত করেননি। ভিতরে কিছু বলেছিলেন কি না আমরা জানি না। তবে এটা ঠিক, একই কাজের ফল সব সময় এক রকম হয় না। পিতা-মাতা সমালোচনা বা পরামর্শকে যে মানসিকতায় গ্রহণ করেন, সন্তানরা সে একই মানসিকতা নিয়ে তা গ্রহণ করবে এমনটি আশা করা বোধকরি ঠিক নয়।

যাকে নিয়ে এত কথা মানে তারেক রহমানের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতাও ছিল। তিনি যখন দৈনিক দিনকালের নির্বাহী পরিচালক আমি তখন ওই পত্রিকাটির সম্পাদকীয় বিভাগে কাজ করি। তারপর ২০০১-এর সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বনানীর ‘হাওয়া ভবন’ নামের একটি বাড়িতে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় স্থাপিত হলে বিএনপির নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রমে তিনিই আমাকে সম্পৃক্ত করেন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব হিসেবে নিযুক্তি পাই। বলা যায়, সাত বছর তারেক রহমানকে আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি। সে সময় তাকে আমার অত্যন্ত ধীর-স্থির ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বসম্পন্ন একজন উদীয়মান রাজনীতিকই মনে হয়েছে। রাজনীতির অনেক জটিল বিষয় নিয়ে তিনি আমার সঙ্গেও কথা বলেছেন। ওই সময় সেখানে সম্পৃক্ত ছিলেন দ্জুন ডাকসাইটে সাবেক আমলা। একজন ড. হাসান আহমেদ, অন্যজন মোফাজ্জল করিম। তাদের সঙ্গে তারেক রহমান পরামর্শ করতেন। কখনই তাকে নেতিবাচক অভিব্যক্তি ব্যক্ত করতে দেখিনি। একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা এবং দক্ষতা তার ছিল বলেই আমার তখন মনে হয়েছে। কিন্তু বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর তার মধ্যে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করি; যার পরিণতি সম্পর্কে আমি উদ্বিগ্নই ছিলাম। ‘দশচক্রে ভগবান ভূত’ বলে যে প্রবচনটি বাংলায় চালু আছে তারেক রহমানের ক্ষেত্রে আমার বিবেচনায় সেটাই প্রযোজ্য। দুর্নীতিবাজ, অপরিণামদর্শী এবং অপগন্ড টাইপের একটি চক্রের খপ্পরে পড়ে যান তিনি। তাদের প্রাধান্য দিতে গিয়ে তিনি তার স্বকীয়তা যেমন হারান তেমনি দূরে ঠেলে দেন প্রকৃত শুভাকাক্সক্ষী ও শুভানুধ্যায়ীদের। মনে পড়ে, ২০০২ সালে ডিসেম্বরে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া চীন সফরে গিয়েছিলেন। তাঁর মিডিয়া টিমের সদস্য হিসেবে আমিও ছিলাম সে সফরে। খালেদা জিয়ার সঙ্গে চীনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জিয়াং জেমিনের সাক্ষাতের সময় তারেক রহমান সঙ্গে ছিলেন। তখন চীনের প্রেসিডেন্ট তারেক রহমানকে বলেছিলেন, ‘তোমার হাতে দুটি পতাকা। একটি তোমার বাবার, একটি তোমার মার। এটা তোমার সম্পদ। ভবিষ্যতে এ সম্পদ কাজে লাগিও’। জিয়াং জেমিনের সে পরামর্শ তারেক রহমান কতটা আত্মস্থ করতে পেরেছেন কি পারেননি সে বিতর্কে এখন না-ই বা গেলাম। তবে আজ যখন নানাজন নানা কথা বলে বড্ড কষ্ট হয়। মনে প্রশ্ন জাগে, এমন তো হওয়ার কথা ছিল না!

আমার মতে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী হিসাবে ভুল করেছেন। তাঁর মনে রাখা উচিত ছিল যাকে তিনি পরামর্শ দিচ্ছেন তিনি জিয়াউর রহমান নন, নন খালেদা জিয়াও। জিয়াউর রহমান হলে হয়তো তাঁকে বঙ্গভবনে ডেকে নিয়ে আলাপ করতেন। খালেদা জিয়া হলেও দেখা হলে স্মিত হেসে হয়তো বলতেন, ডাক্তার সাহেব, পরামর্শগুলো কি সরাসরি আমাকে বলা যেত না? কিন্তু ওই যে কথায় আছে- ‘সেই রামও নাই, সেই অযোধ্যাও নাই’। জিয়া-খালেদা জিয়ার কাছ থেকে যা পাওয়া গেছে, তাদের উত্তরসূরির কাছে তা পাওয়া যাবে এমনটি আশা না করাই ভালো। তাঁর মনে রাখা দরকার ছিল, এখন সময় সমালোচনার নয়, তৈল মর্দনের। তিনি সেদিন প্রেস ক্লাবের আলোচনায় যে কথাগুলো বলেছেন তা না বলে তারেক রহমানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলে তাঁকে নাতির বয়সী এক ছেলের ধমক খেতে হতো না। বরং তাঁর নামে জয়ধ্বনি উঠত। এজন্যই লোকে বলে, চৈত্রের ওয়াজ পৌষে না করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
এখনো মামলাবাণিজ্য
এখনো মামলাবাণিজ্য
ফিরেছেন দেশনেত্রী
ফিরেছেন দেশনেত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
সর্বশেষ খবর
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শ্বশুর খুন
জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শ্বশুর খুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে পাচারকালে ৭৪২ বস্তা সারসহ গ্রেফতার ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৭৪২ বস্তা সারসহ গ্রেফতার ১১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪
ভারতে পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৪

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক
ক্যাম্পাসের মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে শাবিপ্রবির নির্মাণাধীন লেক

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা না সৈনিক? বলিউডে আসার আগে সেনাবাহিনীতে ছিলেন যাঁরা
অভিনেতা না সৈনিক? বলিউডে আসার আগে সেনাবাহিনীতে ছিলেন যাঁরা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘুষের মামলায় টিউলিপকে দুদকে তলব
ঘুষের মামলায় টিউলিপকে দুদকে তলব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে রুপির দর এক মাসে সর্বনিম্ন, পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ধস
ভারতে রুপির দর এক মাসে সর্বনিম্ন, পাকিস্তানের শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ‘৩ ইডিয়টস’ করতে ভয় পেয়েছিলেন আমির-মাধবন
যে কারণে ‘৩ ইডিয়টস’ করতে ভয় পেয়েছিলেন আমির-মাধবন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি
অবসর প্রসঙ্গে যা বললেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাকের কবর জিয়ারত করলেন জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল
কেরানীগঞ্জে প্রশাসনের নাকের ডগায় অবৈধ গ্যাস সিলিন্ডারের রিফিল

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইপিএলে ধোনির রেকর্ড
আইপিএলে ধোনির রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের
অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই স্বপন এখনো অধরা
সেই স্বপন এখনো অধরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা
পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?
ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

সম্পাদকীয়

চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব

শোবিজ

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা