শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক

বড় ফটকের শরীরের ডান দিকে ছোট্ট একটা ফটক। মাথা গলিয়ে যেই না ওই ফটক পার হলাম, অমনি রে রে রে করে উঠল তিন প্রহরী। আধুনিক বাংলায় এদের বলা হয় সিকিউরিটি। একজনের গড়ন অমিতাভ বচ্চনের মতো। গলার আওয়াজ অবশ্য হাঁপানি রোগীর। এই ব্যক্তির ইশারার অপেক্ষায় অন্য দুই সিকিউরিটি। যেভাবে দৃষ্টি হানছিল তাতে আশঙ্কা করি, লম্বুর নির্দেশ পাওয়ামাত্র এরা আমায় চ্যাংদোলা করে ফটকের বাইরের সড়কে সজোরে নিক্ষেপ করবে। লম্বুর ডানে দাঁড়ানো সিকিউরিটি বলে, ফারমিশন না নিয়া টুককুর করি গেইটের মধ্যে কল্লা ঢুকাই দিলেন! এরকুম কইল্লেন কিয়েল্লাই? এইখানে আপনের কী কাম?

‘জুবায়ের হাসান সাহেবের কাছে যাব’ বললে লম্বুর বাঁয়ের সিকিউরিটি বলে, কোন্ জুবায়ের? এই কোম্পানিতে তো তিন জুবায়ের। একজন কুমিল্লার, আরেকজন বরিশালের, আরেকজন কোন্ ডিস্টিকের মুহিবুল্লাহ ভাই? এতক্ষণে বোঝা গেল লম্বুর নাম মুহিবুল্লাহ! লোকটা তার জুনিয়র সহকর্মীর প্রশ্নের জবাব না দিয়ে বলে, আনলিগাল এনটি মেরে দিয়েছেন আপনে। দেখতে তো শিক্ষিত সমাজ মনে হয়। ফারমিশন ছাড়া কারও বাড়িঘরে ঢুইকা পড়ন যে অভর্দতা, সেটা জানেন না?

ফটকে ‘বিনা অনুমতিতে প্রবেশ নিষেধ’ মর্মে ফলক ঝোলানো ছিল না। তা ছাড়া ছোট্ট ফটকটা ফাঁক করা অবস্থায় ছিল। সেজন্য ঢুকে গেছি। ঢুকেই অফিস ভবন চত্বরের টবে সাজানো ফুলবাগানের পাশে সিকিউরিটির ত্রিমূর্তির কবলে পড়েছি। ব্যাখ্যা শুনে লম্বু সিকিউরিটি সন্তুষ্ট হয়। তবু লিফটের দিকে যেতে দেয় না। কেননা তিন জুবায়েরের মধ্যে কোন্ জুবায়েরকে আমার চাই, তা বলতে পারছিলাম না। এ অবস্থায় লম্বুর ডানের লোকটি বলে, নো ফ্রবলেম। আপনের নাম বলেন। এক এক কইরা সব জুবায়ের সাহেবরে জিগাইয়া আসি আপনেরে চিনেন কিনা।

আমি যে জুবায়েরের সাক্ষাৎপ্রার্থী তাঁর ফ্রেঞ্চকাট দাড়ি আছে। তিনি এইচআরডির সিনিয়র একজিকিউটিভ। এই তথ্য দিলে অমিতাভ বচ্চন সাইজের সিকিউরিটি বলে, ফোরকান! তুই ইনারে পাগলা বাতেনের কাছে নিয়া যা। লম্বুর বাঁয়ের সিকিউরিটির নাম ফোরকান। সে বলে, ভাই মনে অয় শিউর পাগলা বাতেনই জুবায়ের। ওই পাগলার কাছে দুইন্নার শিক্ষিত সব পাগলারা আড্ডা দিতে আসে। গত মাসে ঝাঁকড়া চুল মাথা এক পাগলা কবিতা ফড়তে ফড়তে হঠাৎ হুঁশ হারাইয়া চিত্তইয়া যায়। ‘আরেকবার এক গাতক আইসা গান শুরু করলে আটতলার তুন বিগ বস্্ নাইমা আসেন আর চিল্লাইয়া কন, এটা অফিস? না কী চিড়িয়াখানা?

তেতলায় জুবায়ের হাসানের কামরাতেই আমায় পৌঁছে দেয় সিকিউরিটি ফোরকান। জুবায়েরের কাছে জানতে চাই, সিকিউরিটির লোকরা কেন তাঁকে ‘পাগলা বাতেন’ বলে। জুবায়ের জানান, অন্য কর্মচারীরাও তাঁকে ওই নামে চিহ্নিত করে চলেছে। কারণটা কী?

জুবায়ের হাসান বলেন, আন্তরিকতার খেসারত দেওয়ার অলিখিত ফরমান জারি করে রেখেছে প্রকৃতি। কার সাধ্য তা লঙ্ঘন করে! তাই দেখা যায়, যে অপরাধ করা হয়নি তার জন্য শাস্তি ভোগ করতে হয়। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে জুবায়ের বলেন, সাত বছর আগে কোম্পানির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নাট্যাভিনয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। ওই নাটকের একটা চরিত্র ছিল ‘বাতেন পাগলা’। চরিত্রটি রূপায়ণ করেন জুবায়ের। তিনি বলেন, ‘আমি নাকি সার্থক অভিনয় করেছিলাম। এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি সেই সার্থকতার মজা।’

বাপসমান আংকল : আমাদের মহল্লার স্বনামখ্যাত শিক্ষক অদুদ আহমদের (মরহুম) দৌহিত্র ফরহাদ শাকিলের চাকরির ব্যবস্থা করতে জুবায়েরের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। তিনি জানান, তাঁদের এমডি খুলনা সফরে আছেন। ফিরে এলে এমডির সঙ্গে আমি যেন দেখা করি। সিনিয়র সাংবাদিকদের অনুরোধ এমডি কখনো নাকচ করেন না। নির্ধারিত দিনে এমডির সঙ্গে দেখা করতে যাই।

বসে আছি এমডি অফিসের অভ্যর্থনা কক্ষে। অদূরে ডেস্কে বসা এমডির পারসোনাল সেক্রেটারি (পিএস) সুবেশী প্রগলভ এক তরুণী। তাঁর হাতের বাঁয়ে স্তূপ করে রাখা গোটা দশেক ফাইল। নাট্যাভিনয়দেখি, তিনি ল্যান্ডফোনে কথা বলে চলেছেন, ‘কসাই’ দেখনি। তাহলে তো কোনো মুভিই দেখনি। আলমগীর দুর্দান্ত অ্যাকটিং করেছে। জসীম? মাই গড! তাকে তো রিয়েল লাইফ বুচার মনে হচ্ছিল।

ফোনালাপ করতে করতে স্তূপকৃত ফাইলগুলো একটি একটি করে বাঁ থেকে বাঁয়ে নিচ্ছেন পিএস; আবার বাঁ থেকে নিচ্ছেন ডানে। বারংবার ফাইল স্থানান্তর চলছে আর আমার বিরক্তি টগবগ করছে। প্রায় পনেরো মিনিট অপেক্ষা করা হয়ে গেছে। আমি ছাড়া কোনো সাক্ষাৎপ্রার্থী ছিল না। তবু তিনি ইন্টারকমে বসকে বললেন না যে সাক্ষাৎপ্রার্থী এসেছে। এরই মধ্যে পিএস আরেক জায়গায় ফোনালাপে মেতে উঠলেন, ‘শর্ষে ইলিশ! একা একা খাবি তোরা? ... তন্দ্রা খালা ইউকে ফিরে গেল আমায় সেই খবরটাও দিলি না। ... য়্যাই ডোনা! তোর সঙ্গে আমার আড়ি। জনমের মতো আড়ি...।’

‘এই ফাজিল মেয়ে!’ রুষ্ট গলায় বলি, ‘কাম কাজ ফেলে রেখে খালি কসাই-ইলিশ-তন্দ্রা-ডোনা-আড়ি করে যাচ্ছ। তোমার সমস্যা কী। ভিজিটররা কী তোমার নানাবাড়ির প্রজা? রোজ হাশর পর্যন্ত তাদের বসিয়ে রাখবে নাকি?’ পিএস থতমত খেয়ে বলেন, ধমক না মেরেও তো কথা বলা যায়। আমি তো বয়সে আপনার মেয়েসমান। বাপ হয়ে মেয়েকে অপমান করবেন!

মনে মনে বললাম, তুমি শুধু ফাজিলই নও, মহাধূর্তও বটে। মুখে বললাম, ‘বাপসমানকে যে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখলে তার বেলায়?’ জবাবে সে দ্রুত এমডির কামরায় ঢোকে এবং দুই সেকেন্ডের মধ্যে ফিরে এসে বলে, ‘আসুন আংকল’। আমাকে সে এমডির মুখোমুখি করে।

প্রসঙ্গ- লাঞ্চটাইম : জিয়াউর রহমানের শাসনামলের গোড়ার দিকে চুপিচুপি ঢাকায় এসে ধানমন্ডিতে মেয়ের বাড়িতে ওঠেন পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হামিদুল হক চৌধুরী। বিষয়টি জেনে ফেলেছিলেন ‘পূর্বদেশ’-এর প্রাক্তন সম্পাদক এহতেশাম হায়দার চৌধুরী। হায়দার ভাই কাজী রাশিদুল হক পাশা, মতিউর রহমান চৌধুরী (এখন মানবজমিন-এর প্রধান সম্পাদক) আর আমাকে ‘তিন দামড়া’ খেতাব দিয়েছিলেন। আমরা তিন বন্ধু সেকালে জোটবদ্ধ হয়ে চুটিয়ে আড্ডা দিতাম এবং ফুরসত মতো জাতীয় প্রেস ক্লাবে এসে খাওয়াদাওয়া করতাম।

এক দুপুরে শুধু মতি আর আমি নগরীর নানা প্রান্তে চক্কর দিয়ে ক্লান্ত দেহে ক্লাবে ঢুকতেই হায়দার ভাই বলেন, পাকিস্তানি চৌধুরী বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার মতলবে ঢাকায় অবতরণ করেছে। তিনি মতিকে পরামর্শ দেন- “ব্যাডার একখান ইন্টারভিউ লইয়া ছাইপ্পা দাও না। তোমাদের ‘দেশবাংলা’র বাজার হটকেকের মতো হয়ে যাবে।” পরদিন বেলা ১১টার মধ্যে আমরা খুঁজে খুঁজে হামিদুলকন্যার বাড়িতে পৌঁছে যাই। হামিদুল হক চৌধুরী বই পড়ছিলেন। পঠন স্থগিত রেখে তিনি আমাদের সঙ্গে সংলাপে বসেন।

শোষিত-নিষ্পেষিত বাঙালির দুর্দশামোচনের উদ্দেশ্যে আপনি দৈনিক ‘অবজারভার’ পত্রিকা প্রকাশনায় নেমেছিলেন। বাঙালিরা আপনাকে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় সিক্ত করেছিল। সেই আপনি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় হানাদার পাকিস্তানি সেনার পক্ষ নিয়েছেন। এজন্য স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার আপনার নাগরিকত্ব বাতিল করে দিয়েছে। এ এক বেদনাবহ ঘটনা। জীবনের বেশির ভাগ সময় বাঙালির স্বাধিকারের পক্ষে কাজ করার পর হঠাৎ উল্টো ভূমিকা নিলেন কেন?

প্রশ্ন করেছিলেন মতিউর রহমান চৌধুরী। জবাবে হামিদুল হক চৌধুরী স্মিত হেসে বলেন, লম্বা ব্যাখ্যা দিতে পারি। শুনে তুমি বিরক্ত হতে পার। তাই খুব সংক্ষেপে বলছি, আমার অঙ্ক ভুল ছিল। আমার অঙ্ক বলছিল শেখ মুজিব পারবে না। আমেরিকা তাঁকে চুরমার করে দেবে। কিন্তু মুজিব পেরে গেছেন।

জোহরের আজান শুনতে পেয়ে সংলাপ (কথা বলা হয় প্রায় দুই ঘণ্টা) শেষ করে প্রস্থানোদ্যত হই আমরা। দরজা পর্যন্ত আমাদের এগিয়ে দেন হামিদুল হক চৌধুরী। এ সময় তিনি বলেন, ‘আরে! তোমরা তো একটু চা-ও খেলে না।’ মতি বলেন, আপনি কি আমাদের চা অফার করেছিলেন? মতির প্রশ্নে বিব্রত হয়ে হামিদুলকন্যা বলেন, ‘প্লিজ! আসুন। আপনারা একটু চা খেয়ে যান।’

‘থ্যাংকস’! বলেন মতি, ‘এটা চা-খাওয়ার টাইম না। এটা লাঞ্চটাইম। আমরা ক্লাবে যাচ্ছি লাঞ্চ করার জন্য।’

হামিদুল হক চৌধুরীর ভুল অঙ্ক বর্ণনার স্মৃতি আমাকে নিয়ে যায় আমার স্কুলজীবনে। অঙ্কে আমার যে দক্ষতা তা গাধার দক্ষতারও নিচে। স্কুলে অঙ্ক ইংরেজি শেখাতেন দিনাজপুরের সন্তান খগেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। তাঁর গোঁফ ছিল স্ট্যালিনের গোঁফের মতো। বিশালদেহী এই শিক্ষকের দৃষ্টি ছিল অন্তর্ভেদী। আমরা ভয় পেতাম। কিন্তু তিনি কাউকে চিমটিও কখনো কাটেননি। কণ্ঠস্বর ছিল গমগমে। ক্লাস এইটে অঙ্কে ২৭ পেয়েছিলাম। স্যার ক্লাসে আমায় বলেন, এদিকপানে আয় হনুমান। বলেই টেবিলে বেত্রাঘাত। মনে হচ্ছিল, পিটুনি দিয়ে পিঠের ছাল তুলে ফেলবেন। কাছে গেলে স্যার পরম মমতায় পিঠে হাত বুলিয়ে বলেন, ‘মন দিয়ে আঁকটা (অর্থাৎ অঙ্ক) শেখ বাবা। আঁকটা যদি ভালোভাবে না শিখলি তাহলে তো জীবনের বাঁকে বাঁকে পস্তাবি।’  শতভাগ খাঁটি কথা। কর্মফল ভোগ করে চলেছি।

ট্র্যাডিশন চলছে! : ৫ আগস্ট এই পাতায় গাধার গুরুত্ব সম্পর্কে কিছু উপস্থাপন করায় গাধা গবেষণায় নেমে পড়েন আমাদের প্রিয় সৈয়দ আবদুস সালেক ভাই। ১৯৮৬ সালে রাজধানীর শাজাহানপুর এলাকায় তিনি আমার পড়শি ছিলেন। অনেক দিন তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ নেই। সেদিন ফোনে তিনি বলেন, রবিঠাকুর গাধা বিষয়ে কিছু লিখলেন না। কী অদ্ভুত ব্যাপার। অথচ শেকসপিয়ার গাধা চর্চা করেছেন। ‘আ মিডসামার নাইটস ড্রিম’-এ শেকসপিয়ার দেখিয়েছেন, মানুষের নিতম্ব জাদুর ছোঁয়ায় গাধা হয়ে গেছে এবং সেই গাধাটি রানি টিটানিয়ার প্রেমে পড়েছে। গাঁজাখুরি ব্যাপার! তবে স্বীকার করছি কেচ্ছাটা উপভোগ্য।

মন্ত্রী গাধার মতো উপভোগ্য? সালেক ভাই বলেন, সেটা আবার কী! তাঁকে জানাই, ধোপা রাজাকে বারণ করে আজ শিকারে যাবেন না হুজুর। ঝড়ের কবলে পড়বেন। হুঁশিয়ারি পরোয়া না করে রাজা শিকারে যান এবং ঝড়কবলিত হয়ে প্রাসাদে ফেরেন। ধোপার ভবিষ্যদ্বাণী সত্য হওয়ায় তাকে আবহাওয়ামন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দেন রাজা। ধোপা বলে, আমার নয়। সব কৃতিত্ব আমার গাধার। যেদিন ঝড় হয় সেদিন ভোর থেকে ওর লেজ খাড়া হয়ে থাকে। তা দেখে আমি সবাইকে সাবধান করি।

‘তাহলে তোর গাধাকেই আবহাওয়ামন্ত্রী করলাম।’ ঘোষণা করেন রাজা। ধোপা আর রাজার এই কাহিনি সবাই জানি। এর সঙ্গে একটা পর্যবেক্ষণ জুড়ে দিয়ে পশ্চিমবঙ্গীয় সাহিত্যিক তারাপদ রায় আমাদের চিন্তাযন্ত্রকে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিলেন। তিনি লিখলেন- সেই যে উচ্চপদে গাধাদের বসা শুরু হয় সেই ট্র্যাডিশন চলছেই। কবে যে থামবে, কে যে থামাবে, কোনো দিশা মিলছে না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
আপনা মাঝে শক্তি ধর
আপনা মাঝে শক্তি ধর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
সর্বশেষ খবর
'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'
'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'
'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন
থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর
বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা
শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব দিবসে নানা আয়োজন
যুব দিবসে নানা আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ
হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান
রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়
শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা
রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা
হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য
গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

নগর জীবন

যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার
যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা