শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক

বড় ফটকের শরীরের ডান দিকে ছোট্ট একটা ফটক। মাথা গলিয়ে যেই না ওই ফটক পার হলাম, অমনি রে রে রে করে উঠল তিন প্রহরী। আধুনিক বাংলায় এদের বলা হয় সিকিউরিটি। একজনের গড়ন অমিতাভ বচ্চনের মতো। গলার আওয়াজ অবশ্য হাঁপানি রোগীর। এই ব্যক্তির ইশারার অপেক্ষায় অন্য দুই সিকিউরিটি। যেভাবে দৃষ্টি হানছিল তাতে আশঙ্কা করি, লম্বুর নির্দেশ পাওয়ামাত্র এরা আমায় চ্যাংদোলা করে ফটকের বাইরের সড়কে সজোরে নিক্ষেপ করবে। লম্বুর ডানে দাঁড়ানো সিকিউরিটি বলে, ফারমিশন না নিয়া টুককুর করি গেইটের মধ্যে কল্লা ঢুকাই দিলেন! এরকুম কইল্লেন কিয়েল্লাই? এইখানে আপনের কী কাম?

‘জুবায়ের হাসান সাহেবের কাছে যাব’ বললে লম্বুর বাঁয়ের সিকিউরিটি বলে, কোন্ জুবায়ের? এই কোম্পানিতে তো তিন জুবায়ের। একজন কুমিল্লার, আরেকজন বরিশালের, আরেকজন কোন্ ডিস্টিকের মুহিবুল্লাহ ভাই? এতক্ষণে বোঝা গেল লম্বুর নাম মুহিবুল্লাহ! লোকটা তার জুনিয়র সহকর্মীর প্রশ্নের জবাব না দিয়ে বলে, আনলিগাল এনটি মেরে দিয়েছেন আপনে। দেখতে তো শিক্ষিত সমাজ মনে হয়। ফারমিশন ছাড়া কারও বাড়িঘরে ঢুইকা পড়ন যে অভর্দতা, সেটা জানেন না?

ফটকে ‘বিনা অনুমতিতে প্রবেশ নিষেধ’ মর্মে ফলক ঝোলানো ছিল না। তা ছাড়া ছোট্ট ফটকটা ফাঁক করা অবস্থায় ছিল। সেজন্য ঢুকে গেছি। ঢুকেই অফিস ভবন চত্বরের টবে সাজানো ফুলবাগানের পাশে সিকিউরিটির ত্রিমূর্তির কবলে পড়েছি। ব্যাখ্যা শুনে লম্বু সিকিউরিটি সন্তুষ্ট হয়। তবু লিফটের দিকে যেতে দেয় না। কেননা তিন জুবায়েরের মধ্যে কোন্ জুবায়েরকে আমার চাই, তা বলতে পারছিলাম না। এ অবস্থায় লম্বুর ডানের লোকটি বলে, নো ফ্রবলেম। আপনের নাম বলেন। এক এক কইরা সব জুবায়ের সাহেবরে জিগাইয়া আসি আপনেরে চিনেন কিনা।

আমি যে জুবায়েরের সাক্ষাৎপ্রার্থী তাঁর ফ্রেঞ্চকাট দাড়ি আছে। তিনি এইচআরডির সিনিয়র একজিকিউটিভ। এই তথ্য দিলে অমিতাভ বচ্চন সাইজের সিকিউরিটি বলে, ফোরকান! তুই ইনারে পাগলা বাতেনের কাছে নিয়া যা। লম্বুর বাঁয়ের সিকিউরিটির নাম ফোরকান। সে বলে, ভাই মনে অয় শিউর পাগলা বাতেনই জুবায়ের। ওই পাগলার কাছে দুইন্নার শিক্ষিত সব পাগলারা আড্ডা দিতে আসে। গত মাসে ঝাঁকড়া চুল মাথা এক পাগলা কবিতা ফড়তে ফড়তে হঠাৎ হুঁশ হারাইয়া চিত্তইয়া যায়। ‘আরেকবার এক গাতক আইসা গান শুরু করলে আটতলার তুন বিগ বস্্ নাইমা আসেন আর চিল্লাইয়া কন, এটা অফিস? না কী চিড়িয়াখানা?

তেতলায় জুবায়ের হাসানের কামরাতেই আমায় পৌঁছে দেয় সিকিউরিটি ফোরকান। জুবায়েরের কাছে জানতে চাই, সিকিউরিটির লোকরা কেন তাঁকে ‘পাগলা বাতেন’ বলে। জুবায়ের জানান, অন্য কর্মচারীরাও তাঁকে ওই নামে চিহ্নিত করে চলেছে। কারণটা কী?

জুবায়ের হাসান বলেন, আন্তরিকতার খেসারত দেওয়ার অলিখিত ফরমান জারি করে রেখেছে প্রকৃতি। কার সাধ্য তা লঙ্ঘন করে! তাই দেখা যায়, যে অপরাধ করা হয়নি তার জন্য শাস্তি ভোগ করতে হয়। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে জুবায়ের বলেন, সাত বছর আগে কোম্পানির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নাট্যাভিনয়ের আয়োজন করা হয়েছিল। ওই নাটকের একটা চরিত্র ছিল ‘বাতেন পাগলা’। চরিত্রটি রূপায়ণ করেন জুবায়ের। তিনি বলেন, ‘আমি নাকি সার্থক অভিনয় করেছিলাম। এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি সেই সার্থকতার মজা।’

বাপসমান আংকল : আমাদের মহল্লার স্বনামখ্যাত শিক্ষক অদুদ আহমদের (মরহুম) দৌহিত্র ফরহাদ শাকিলের চাকরির ব্যবস্থা করতে জুবায়েরের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। তিনি জানান, তাঁদের এমডি খুলনা সফরে আছেন। ফিরে এলে এমডির সঙ্গে আমি যেন দেখা করি। সিনিয়র সাংবাদিকদের অনুরোধ এমডি কখনো নাকচ করেন না। নির্ধারিত দিনে এমডির সঙ্গে দেখা করতে যাই।

বসে আছি এমডি অফিসের অভ্যর্থনা কক্ষে। অদূরে ডেস্কে বসা এমডির পারসোনাল সেক্রেটারি (পিএস) সুবেশী প্রগলভ এক তরুণী। তাঁর হাতের বাঁয়ে স্তূপ করে রাখা গোটা দশেক ফাইল। নাট্যাভিনয়দেখি, তিনি ল্যান্ডফোনে কথা বলে চলেছেন, ‘কসাই’ দেখনি। তাহলে তো কোনো মুভিই দেখনি। আলমগীর দুর্দান্ত অ্যাকটিং করেছে। জসীম? মাই গড! তাকে তো রিয়েল লাইফ বুচার মনে হচ্ছিল।

ফোনালাপ করতে করতে স্তূপকৃত ফাইলগুলো একটি একটি করে বাঁ থেকে বাঁয়ে নিচ্ছেন পিএস; আবার বাঁ থেকে নিচ্ছেন ডানে। বারংবার ফাইল স্থানান্তর চলছে আর আমার বিরক্তি টগবগ করছে। প্রায় পনেরো মিনিট অপেক্ষা করা হয়ে গেছে। আমি ছাড়া কোনো সাক্ষাৎপ্রার্থী ছিল না। তবু তিনি ইন্টারকমে বসকে বললেন না যে সাক্ষাৎপ্রার্থী এসেছে। এরই মধ্যে পিএস আরেক জায়গায় ফোনালাপে মেতে উঠলেন, ‘শর্ষে ইলিশ! একা একা খাবি তোরা? ... তন্দ্রা খালা ইউকে ফিরে গেল আমায় সেই খবরটাও দিলি না। ... য়্যাই ডোনা! তোর সঙ্গে আমার আড়ি। জনমের মতো আড়ি...।’

‘এই ফাজিল মেয়ে!’ রুষ্ট গলায় বলি, ‘কাম কাজ ফেলে রেখে খালি কসাই-ইলিশ-তন্দ্রা-ডোনা-আড়ি করে যাচ্ছ। তোমার সমস্যা কী। ভিজিটররা কী তোমার নানাবাড়ির প্রজা? রোজ হাশর পর্যন্ত তাদের বসিয়ে রাখবে নাকি?’ পিএস থতমত খেয়ে বলেন, ধমক না মেরেও তো কথা বলা যায়। আমি তো বয়সে আপনার মেয়েসমান। বাপ হয়ে মেয়েকে অপমান করবেন!

মনে মনে বললাম, তুমি শুধু ফাজিলই নও, মহাধূর্তও বটে। মুখে বললাম, ‘বাপসমানকে যে অনেকক্ষণ বসিয়ে রাখলে তার বেলায়?’ জবাবে সে দ্রুত এমডির কামরায় ঢোকে এবং দুই সেকেন্ডের মধ্যে ফিরে এসে বলে, ‘আসুন আংকল’। আমাকে সে এমডির মুখোমুখি করে।

প্রসঙ্গ- লাঞ্চটাইম : জিয়াউর রহমানের শাসনামলের গোড়ার দিকে চুপিচুপি ঢাকায় এসে ধানমন্ডিতে মেয়ের বাড়িতে ওঠেন পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হামিদুল হক চৌধুরী। বিষয়টি জেনে ফেলেছিলেন ‘পূর্বদেশ’-এর প্রাক্তন সম্পাদক এহতেশাম হায়দার চৌধুরী। হায়দার ভাই কাজী রাশিদুল হক পাশা, মতিউর রহমান চৌধুরী (এখন মানবজমিন-এর প্রধান সম্পাদক) আর আমাকে ‘তিন দামড়া’ খেতাব দিয়েছিলেন। আমরা তিন বন্ধু সেকালে জোটবদ্ধ হয়ে চুটিয়ে আড্ডা দিতাম এবং ফুরসত মতো জাতীয় প্রেস ক্লাবে এসে খাওয়াদাওয়া করতাম।

এক দুপুরে শুধু মতি আর আমি নগরীর নানা প্রান্তে চক্কর দিয়ে ক্লান্ত দেহে ক্লাবে ঢুকতেই হায়দার ভাই বলেন, পাকিস্তানি চৌধুরী বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার মতলবে ঢাকায় অবতরণ করেছে। তিনি মতিকে পরামর্শ দেন- “ব্যাডার একখান ইন্টারভিউ লইয়া ছাইপ্পা দাও না। তোমাদের ‘দেশবাংলা’র বাজার হটকেকের মতো হয়ে যাবে।” পরদিন বেলা ১১টার মধ্যে আমরা খুঁজে খুঁজে হামিদুলকন্যার বাড়িতে পৌঁছে যাই। হামিদুল হক চৌধুরী বই পড়ছিলেন। পঠন স্থগিত রেখে তিনি আমাদের সঙ্গে সংলাপে বসেন।

শোষিত-নিষ্পেষিত বাঙালির দুর্দশামোচনের উদ্দেশ্যে আপনি দৈনিক ‘অবজারভার’ পত্রিকা প্রকাশনায় নেমেছিলেন। বাঙালিরা আপনাকে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় সিক্ত করেছিল। সেই আপনি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় হানাদার পাকিস্তানি সেনার পক্ষ নিয়েছেন। এজন্য স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার আপনার নাগরিকত্ব বাতিল করে দিয়েছে। এ এক বেদনাবহ ঘটনা। জীবনের বেশির ভাগ সময় বাঙালির স্বাধিকারের পক্ষে কাজ করার পর হঠাৎ উল্টো ভূমিকা নিলেন কেন?

প্রশ্ন করেছিলেন মতিউর রহমান চৌধুরী। জবাবে হামিদুল হক চৌধুরী স্মিত হেসে বলেন, লম্বা ব্যাখ্যা দিতে পারি। শুনে তুমি বিরক্ত হতে পার। তাই খুব সংক্ষেপে বলছি, আমার অঙ্ক ভুল ছিল। আমার অঙ্ক বলছিল শেখ মুজিব পারবে না। আমেরিকা তাঁকে চুরমার করে দেবে। কিন্তু মুজিব পেরে গেছেন।

জোহরের আজান শুনতে পেয়ে সংলাপ (কথা বলা হয় প্রায় দুই ঘণ্টা) শেষ করে প্রস্থানোদ্যত হই আমরা। দরজা পর্যন্ত আমাদের এগিয়ে দেন হামিদুল হক চৌধুরী। এ সময় তিনি বলেন, ‘আরে! তোমরা তো একটু চা-ও খেলে না।’ মতি বলেন, আপনি কি আমাদের চা অফার করেছিলেন? মতির প্রশ্নে বিব্রত হয়ে হামিদুলকন্যা বলেন, ‘প্লিজ! আসুন। আপনারা একটু চা খেয়ে যান।’

‘থ্যাংকস’! বলেন মতি, ‘এটা চা-খাওয়ার টাইম না। এটা লাঞ্চটাইম। আমরা ক্লাবে যাচ্ছি লাঞ্চ করার জন্য।’

হামিদুল হক চৌধুরীর ভুল অঙ্ক বর্ণনার স্মৃতি আমাকে নিয়ে যায় আমার স্কুলজীবনে। অঙ্কে আমার যে দক্ষতা তা গাধার দক্ষতারও নিচে। স্কুলে অঙ্ক ইংরেজি শেখাতেন দিনাজপুরের সন্তান খগেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। তাঁর গোঁফ ছিল স্ট্যালিনের গোঁফের মতো। বিশালদেহী এই শিক্ষকের দৃষ্টি ছিল অন্তর্ভেদী। আমরা ভয় পেতাম। কিন্তু তিনি কাউকে চিমটিও কখনো কাটেননি। কণ্ঠস্বর ছিল গমগমে। ক্লাস এইটে অঙ্কে ২৭ পেয়েছিলাম। স্যার ক্লাসে আমায় বলেন, এদিকপানে আয় হনুমান। বলেই টেবিলে বেত্রাঘাত। মনে হচ্ছিল, পিটুনি দিয়ে পিঠের ছাল তুলে ফেলবেন। কাছে গেলে স্যার পরম মমতায় পিঠে হাত বুলিয়ে বলেন, ‘মন দিয়ে আঁকটা (অর্থাৎ অঙ্ক) শেখ বাবা। আঁকটা যদি ভালোভাবে না শিখলি তাহলে তো জীবনের বাঁকে বাঁকে পস্তাবি।’  শতভাগ খাঁটি কথা। কর্মফল ভোগ করে চলেছি।

ট্র্যাডিশন চলছে! : ৫ আগস্ট এই পাতায় গাধার গুরুত্ব সম্পর্কে কিছু উপস্থাপন করায় গাধা গবেষণায় নেমে পড়েন আমাদের প্রিয় সৈয়দ আবদুস সালেক ভাই। ১৯৮৬ সালে রাজধানীর শাজাহানপুর এলাকায় তিনি আমার পড়শি ছিলেন। অনেক দিন তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ নেই। সেদিন ফোনে তিনি বলেন, রবিঠাকুর গাধা বিষয়ে কিছু লিখলেন না। কী অদ্ভুত ব্যাপার। অথচ শেকসপিয়ার গাধা চর্চা করেছেন। ‘আ মিডসামার নাইটস ড্রিম’-এ শেকসপিয়ার দেখিয়েছেন, মানুষের নিতম্ব জাদুর ছোঁয়ায় গাধা হয়ে গেছে এবং সেই গাধাটি রানি টিটানিয়ার প্রেমে পড়েছে। গাঁজাখুরি ব্যাপার! তবে স্বীকার করছি কেচ্ছাটা উপভোগ্য।

মন্ত্রী গাধার মতো উপভোগ্য? সালেক ভাই বলেন, সেটা আবার কী! তাঁকে জানাই, ধোপা রাজাকে বারণ করে আজ শিকারে যাবেন না হুজুর। ঝড়ের কবলে পড়বেন। হুঁশিয়ারি পরোয়া না করে রাজা শিকারে যান এবং ঝড়কবলিত হয়ে প্রাসাদে ফেরেন। ধোপার ভবিষ্যদ্বাণী সত্য হওয়ায় তাকে আবহাওয়ামন্ত্রী হওয়ার প্রস্তাব দেন রাজা। ধোপা বলে, আমার নয়। সব কৃতিত্ব আমার গাধার। যেদিন ঝড় হয় সেদিন ভোর থেকে ওর লেজ খাড়া হয়ে থাকে। তা দেখে আমি সবাইকে সাবধান করি।

‘তাহলে তোর গাধাকেই আবহাওয়ামন্ত্রী করলাম।’ ঘোষণা করেন রাজা। ধোপা আর রাজার এই কাহিনি সবাই জানি। এর সঙ্গে একটা পর্যবেক্ষণ জুড়ে দিয়ে পশ্চিমবঙ্গীয় সাহিত্যিক তারাপদ রায় আমাদের চিন্তাযন্ত্রকে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিলেন। তিনি লিখলেন- সেই যে উচ্চপদে গাধাদের বসা শুরু হয় সেই ট্র্যাডিশন চলছেই। কবে যে থামবে, কে যে থামাবে, কোনো দিশা মিলছে না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের

৪৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা
সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল
কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার স্মৃতিফলক পুনঃনির্মাণ ও বৈঠকখানা উদ্বোধন
চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার স্মৃতিফলক পুনঃনির্মাণ ও বৈঠকখানা উদ্বোধন

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুকে বিকৃত ছবি পোস্টকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ২০
ফেসবুকে বিকৃত ছবি পোস্টকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ২০

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবসময় পাশে বিএনপি : আবুল খায়ের
শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবসময় পাশে বিএনপি : আবুল খায়ের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমনা পার্কের লেক থেকে একজনের ভাসমান লাশ উদ্ধার
রমনা পার্কের লেক থেকে একজনের ভাসমান লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্লোটিলা আটক ও গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে বিক্ষোভ
ফ্লোটিলা আটক ও গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে রেললাইনে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
বুড়িচংয়ে রেললাইনে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বেড়েছে মাছ-মাংস ও সবজির দাম
চট্টগ্রামে বেড়েছে মাছ-মাংস ও সবজির দাম

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'
'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য
দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার
সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ
অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়
প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল
আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক
নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে