শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

আপনা মাঝে শক্তি ধর

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
আপনা মাঝে শক্তি ধর

অকৃতজ্ঞ, অসতর্ক সমাজ ও সময়ের এগিয়ে চলায় পিছিয়ে পড়ছে মানবতা, মূল্যবোধ এবং আদর্শিক অবস্থান। সবার। শুধু ডোনাল্ড ট্রাম্প, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং আলী খামেনিরা নন, নন ভøাদিমির পুতিন কিংবা জেলেনস্কি, বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রত্যন্ত অঞ্চলের একজন সাধারণ মানুষ মুকুল ব্যাপারীও। মুকুলের বার্থ সার্টিফিকেট নেই, এনআইডিতে বাবা-মায়ের নামের বানান ভুল, তার দুস্থ ভাতার পুরো টাকা সে পায় না। এবার মাত্র ৫০ টাকা বেড়েছে। তার অতিসামান্য জমিজমাও চালাকেরা চেটেপুটে খেয়ে ফেলেছে। ইসরায়েলের সুরক্ষিত শহরে ইরানের মিসাইল কখন কীভাবে আঘাত হানে মুকুল তার কোনো খবর রাখে না। তবে তার দেশ ও সংসারে মতানৈক্যের মিসাইলের আঘাতের খবর হয় যখন-তখন। প্রচারসর্বস্ব জিডিপি পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় যখন ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার, মুকুলের তখন বাজারসদাই করারই পয়সা পকেটে থাকে না।

মুকুলের পূর্বপুরুষেরা ছিল মস্ত ধনী, ব্যাপারীদের হাতে তখন অনেক টাকা। ভৈরবে বড় বজরা নৌকায় সওদাপাতি নিয়ে চাঁদপুরে ফেরি করত তার দাদা মফিজ ব্যাপারী।। মফিজ ব্যাপারীর সুন্দরী বউ চার পোলা জন্ম দেওয়ার পর যেদিন সাপে কাটল, সেদিন থেকে ব্যাপারীদের দুর্দিনের শুরু। আজ এটা যায় কাল সেটা- এভাবে সত্তরের বড় ঝড়ে ব্যাপারীর বজরা ডুবে যায় মেঘনার বুকে ভরা জোয়ারের সময়। পুঁজিপাতি সব শেষ। মুকুলের বাপ শফিক ব্যাপারীর বয়স তখন চল্লিশের কাছাকাছি। সে সময় দেশে বাধে বেজায় গোলযোগ। যুদ্ধের পর শফিক ব্যাপারী মারা গেলে ছোট তিন ভাইকে নিয়ে মুকুল সংসারের হাল ধরে। তার লেখাপড়ার সুযোগ শেষ। সেই  বড় কঠিনকালে  ছোট ভাই সাদিক হারিয়েই গেল আরেক গন্ডগোলের বছর। ১৫ বছর পর পর পট পরিবর্তনের সুযোগ শুরু হয় তার দেশে। কে ঠিক কে বেঠিক সেটি ঠিক করতে করতে সময় যেমন বেড়েছে মুকুল ব্যাপারীর কপাল ক্রমশ তত পুড়েছে।মার্কিন ডলার

ব্রিটিশ আঁতেল আমলা উইলিয়াম হান্টার যেমন লিখেছিলেন, কীভাবে মাত্র ১০০ বছরের ব্যবধানে ভারতবর্ষে মুসলমান সমাজ ও সম্প্রদায় রাজসিক অবস্থান থেকে গরিবি হালতে চলে যায়। অমর্ত্য সেন প্রমুখেরা দেখিয়েছেন কীভাবে সম্পদ ও কৃষি-বাণিজ্য বৈভবের বাংলা অঞ্চল মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ভিক্ষের কবলে পতিত হয়েছে, যারা এখন শুধু অদক্ষ শ্রমিক হয়ে বিদেশে গিয়ে স্বদেশে সর্বভুক অর্থনীতির জন্য রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে। মুকুল ব্যাপারী দেখছে তার চোখের সামনে কীভাবে ধনী আরও ধনী হয়েছে এবং গরিব আরও গরিব। মুকুলের সমাজ ও অর্থনীতিতে গরিবেরা রাঁধে-বাড়ে আর বড় লোকেরা তা খেয়ে সাবাড় করে। গরিবেরা সুদ ঘুষ দিয়ে ধনীদের সম্পদ বাড়ায়, সেই সম্পদ ধনীরা বিদেশে পাচার করে, দেশের টাকা বিদেশে বিনিয়োগ হয়, সেখানে কর্মসৃজন হয়, তাদের উৎপাদন বাড়ে। দেশে অদক্ষ ও অপুষ্টিতে ভোগা শ্রমিকের বেকারত্ব বাড়ে।  শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ যেমন মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা ও পদ্ধতিকে উন্নততর করার জন্য নয়, তেমন স্বাস্থ্যসেবাকে আমজনতার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর পরিবর্তে নগর ও ক্লিনিকের ভাগাড়ে নিয়ে তো যাচ্ছেই, উন্নত চিকিৎসা ও সুশিক্ষার জন্য বিদেশে অর্থ পাচার চলছেই। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নামতে গিয়ে সেই যে পাঠবিমুখ রয়ে যাচ্ছে টগবগে তাজা তরুণেরা, তারা বিনা পরীক্ষায় পাস করতে চাচ্ছে। বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম হাতিয়ার যেখানে গুণগতমানসম্পন্ন শিক্ষা লাভ, দক্ষতা অর্জন, সেখানে নিজেরা নিজেদের বঞ্চনা-বৈষম্যের শিকার হচ্ছে, দেশের চাকরির বাজার বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে। লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থান না করে দেশের টাকা বিদেশে বিনিয়োগ করে সে দেশের ধনীর ক্লাবে নাম লেখানোর তৃপ্তি অনেকের চোখমুখে। সেই টাকা দেশে ফেরত আনার কোশেশে বাদ সাধছে লুট করা টাকায় আইনের আশ্রয় চেয়ে, তাদের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায়। চোরকে চোর বলা যাবে না, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা যাবে না।

অসম্ভব বেআইনি কাজ করে এখন আইনের আশ্রয় নেওয়ার ধুম পড়ে যাচ্ছে। মৌলিক অধিকার হরণকারীরা মৌলিক অধিকার লাভের জিকির তুলছে। যারা বিচ্যুত করেছে মানবাধিকার, ন্যায়নীতিনির্ভরতা থেকে তাদের সমর্থনে অন্তর্ভুক্তির বয়ান আওড়াচ্ছে সবখানে ও ক্ষেত্রে, ঘাপটি মেরে বসে আছে অন্তর্ঘাত সৃষ্টির পরিকল্পনা নিয়ে। আপনা মাঝে শক্তি সঞ্চয় করা ছাড়া মুকুল ব্যাপারীদের উপায় নেই। কেননা  এ মুহূর্তে মূক, অন্ধ ও বধির হয়েও তাদের অন্তর্চোখে এটা দেখতে হচ্ছে বা হবে কেন এবং কীভাবে (১) সর্বত্র দুর্নীতির সুগার বাড়িয়ে গোটা সমাজকে ডায়াবেটিসের রোগী বানানো হয়েছে, (২) শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেশ ও জাতিকে মেধাশূন্য বোকার স্বর্গে বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে, (৩) রাজনীতি ও ক্ষমতার মসনদকে নতুন নতুুন শর্তে ও সাবুদে বন্দোবস্ত দেওয়া-নেওয়ার মহড়া বেগবান করা হচ্ছে, (৪) স্বাস্থ্যসেবা খাতকে নিজ ঘরে হাতুড়েনির্ভর ও পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে বিদেশে ব্যয় বাড়ানো হয়েছে, (৫) আন্দোলন তথা তীব্র প্রতিবাদের পথ ও পন্থাকে পঙ্কিলতার ছাপছোপ লাগিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে নিরুৎসাহ করার চল চালু হচ্ছে, (৬) অন্তর্ভুক্তির নামে বিচুুতিই বাড়ছে, (৭) সততা, দক্ষতা ও জনসেবা এবং আত্মমর্যাদাবোধ বিকাশের পথ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র জ্যামিতিক হারে বাড়ানো হচ্ছে, (৮) সিন্ডিকেট ষড়যন্ত্র তৈরিতে শক্তিমত্তা দেখানোতে পিছিয়ে নেই, (৯) রক্ষক অতিমাত্রায় ভক্ষকে পরিণত হচ্ছে, (১০) নিরাপত্তাবিধায়ক নিজেই হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে সর্বজনীন নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে। মুকুল মনে মনে ভাবে আদি পিতা-মাতাকে স্বর্গচ্যুতি ঘটানোয় শয়তান ষড়যন্ত্রের যে বীজ বপন করেছিল তা যেন সর্বত্র সর্বব্যাপী হিসেবে বিদ্যমান। এটা যেন প্রকৃতির অমোঘ বিধান যে- ষড়যন্ত্র চলছে চলবে, একইভাবে একই সময় সুশাসনের সন্ধানে, বৈষম্যবিহীন বাংলাদেশের সপক্ষে জনতার সংগ্রামও চলছে চলবে। মুকুল তার জীবনের গোধূলিবেলায় অস্থায়মান লগ্নে চোখে সর্ষে ফুল দেখছে। তবে তাতে বুঁদ হয়ে পড়ে থাকার অবকাশ নেই। আপনা মাঝে শক্তি ধরতে, নিজেরে জয় করার ব্রত নিয়ে জুলাই বিপ্লবের অনির্বাণ শিখা জ্বালানোর কাজে তাকে জয়ী হতেই হবে। শুধু রিহার্সাল নয়, প্রতিরোধের প্রতিশোধনের চেষ্টাও একই সমূলে বেগবান রাখার অনিবার্যতাকে কেউ অস্বীকার  করতে পারে না। শত শহীদের কাছে এ প্রতিজ্ঞা।

মুকুল যদিও দেশের রাজধানী থেকে ঢের দূরে অবস্থান করে, রাজধানীতে (যেখানে রাজা-বাদশাহ ও ঘসেটি বেগমদের  বিচরণ) ঘটে যাওয়া আন্দোলনের ঢেউ তার পর্ণকুটিরে কদাচিৎ পৌঁছানোয় ইদানীং মুকুলরা তার আঁচ অনুভব করতে শুরু করেছে। জুলাই ঘোষণা কেন এবং কী তার মর্তবা, জজবা মুকুলরা জানতে বা বুঝতে না পারলেও এটা উপলব্ধি করছে যে ব্যাপারটা বিষদ বোঝাপড়ার বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। কেননা ঘটনার কারণ ও কার্যকরণ (Cause and effect) একই সমতলে সংস্থাপিত না হলে বিপদ ও বিপত্তির সমূহ সম্ভাবনা থেকে যায়। মুকুল সেদিন শুনছিল চায়ের দোকানে মনু চাচা খবরের কাগজ পড়ে বোঝাচ্ছিলেন। চায়ের দোকানের সবাই কি এক ব্যাপারে শুনে বলাবলি করছিল তাই তো! তাই তো!

অর্থাৎ যে যার খবর তারা রাখে না, অথচ যা একটা মস্ত ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে সবার কাছে, তা যেন সবার মাথাব্যথার কারণ না হয়ে দাঁড়ায় তা দেখতে হবে। মুকুল ভাবে বারবার বড় ভুল করা সমীচীন হবে না জেনেও মাথার ওপর যারা থাকেন, তারা কেন সেই সমস্যার সাগরে ঝাঁপ দিয়ে থাকেন? দেশের লাখো কোটি টাকা বলা না কওয়া না, সরিয়ে নিয়ে গেল- তাদের ধরার কি কোনো পথ নেই? তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোটা  কি সত্যিই কঠিন? সাধারণ আমানতকারীরা কোথায় দাঁড়াবে? তাদের টাকা কেউ নিয়ে যাবে, তাদের রাষ্ট্র বা ব্যবস্থাপনা ধরতে না পারলে, একে অন্যকে দোষারোপ করতেই থাকবে? দোষারোপের দ্বারা আমানতকারীর অন্তত আসল টাকা উদ্ধারের প্রয়াস ঘেরাটোপে আটকে যাবে? দুর্নীতিই দুর্নীতির উৎস তা কেন বারবার প্রমাণিত হতে থাকবে?

লেখক : অনুচিন্তক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ
তারার মতো আচরণ করছে রহস্যময় গ্রহ

এই মাত্র | বিজ্ঞান

অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫০ টাকা
ঝিনাইদহে কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫০ টাকা

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা
শীতের আগমনের আগেই মাঠজুড়ে আলু বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষকেরা

৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় যুবক আহত
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় যুবক আহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম আয়োজিত বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনার
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস ফোরাম আয়োজিত বিজনেস নেটওয়ার্কিং ডিনার

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২৬৩

৩৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে ২৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে ২৯ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড
শাটডাউন সত্ত্বেও ওয়াল স্ট্রিটে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ
মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)
সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে
ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে