শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

আপনা মাঝে শক্তি ধর

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
আপনা মাঝে শক্তি ধর

অকৃতজ্ঞ, অসতর্ক সমাজ ও সময়ের এগিয়ে চলায় পিছিয়ে পড়ছে মানবতা, মূল্যবোধ এবং আদর্শিক অবস্থান। সবার। শুধু ডোনাল্ড ট্রাম্প, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং আলী খামেনিরা নন, নন ভøাদিমির পুতিন কিংবা জেলেনস্কি, বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রত্যন্ত অঞ্চলের একজন সাধারণ মানুষ মুকুল ব্যাপারীও। মুকুলের বার্থ সার্টিফিকেট নেই, এনআইডিতে বাবা-মায়ের নামের বানান ভুল, তার দুস্থ ভাতার পুরো টাকা সে পায় না। এবার মাত্র ৫০ টাকা বেড়েছে। তার অতিসামান্য জমিজমাও চালাকেরা চেটেপুটে খেয়ে ফেলেছে। ইসরায়েলের সুরক্ষিত শহরে ইরানের মিসাইল কখন কীভাবে আঘাত হানে মুকুল তার কোনো খবর রাখে না। তবে তার দেশ ও সংসারে মতানৈক্যের মিসাইলের আঘাতের খবর হয় যখন-তখন। প্রচারসর্বস্ব জিডিপি পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় যখন ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার, মুকুলের তখন বাজারসদাই করারই পয়সা পকেটে থাকে না।

মুকুলের পূর্বপুরুষেরা ছিল মস্ত ধনী, ব্যাপারীদের হাতে তখন অনেক টাকা। ভৈরবে বড় বজরা নৌকায় সওদাপাতি নিয়ে চাঁদপুরে ফেরি করত তার দাদা মফিজ ব্যাপারী।। মফিজ ব্যাপারীর সুন্দরী বউ চার পোলা জন্ম দেওয়ার পর যেদিন সাপে কাটল, সেদিন থেকে ব্যাপারীদের দুর্দিনের শুরু। আজ এটা যায় কাল সেটা- এভাবে সত্তরের বড় ঝড়ে ব্যাপারীর বজরা ডুবে যায় মেঘনার বুকে ভরা জোয়ারের সময়। পুঁজিপাতি সব শেষ। মুকুলের বাপ শফিক ব্যাপারীর বয়স তখন চল্লিশের কাছাকাছি। সে সময় দেশে বাধে বেজায় গোলযোগ। যুদ্ধের পর শফিক ব্যাপারী মারা গেলে ছোট তিন ভাইকে নিয়ে মুকুল সংসারের হাল ধরে। তার লেখাপড়ার সুযোগ শেষ। সেই  বড় কঠিনকালে  ছোট ভাই সাদিক হারিয়েই গেল আরেক গন্ডগোলের বছর। ১৫ বছর পর পর পট পরিবর্তনের সুযোগ শুরু হয় তার দেশে। কে ঠিক কে বেঠিক সেটি ঠিক করতে করতে সময় যেমন বেড়েছে মুকুল ব্যাপারীর কপাল ক্রমশ তত পুড়েছে।মার্কিন ডলার

ব্রিটিশ আঁতেল আমলা উইলিয়াম হান্টার যেমন লিখেছিলেন, কীভাবে মাত্র ১০০ বছরের ব্যবধানে ভারতবর্ষে মুসলমান সমাজ ও সম্প্রদায় রাজসিক অবস্থান থেকে গরিবি হালতে চলে যায়। অমর্ত্য সেন প্রমুখেরা দেখিয়েছেন কীভাবে সম্পদ ও কৃষি-বাণিজ্য বৈভবের বাংলা অঞ্চল মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ভিক্ষের কবলে পতিত হয়েছে, যারা এখন শুধু অদক্ষ শ্রমিক হয়ে বিদেশে গিয়ে স্বদেশে সর্বভুক অর্থনীতির জন্য রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে। মুকুল ব্যাপারী দেখছে তার চোখের সামনে কীভাবে ধনী আরও ধনী হয়েছে এবং গরিব আরও গরিব। মুকুলের সমাজ ও অর্থনীতিতে গরিবেরা রাঁধে-বাড়ে আর বড় লোকেরা তা খেয়ে সাবাড় করে। গরিবেরা সুদ ঘুষ দিয়ে ধনীদের সম্পদ বাড়ায়, সেই সম্পদ ধনীরা বিদেশে পাচার করে, দেশের টাকা বিদেশে বিনিয়োগ হয়, সেখানে কর্মসৃজন হয়, তাদের উৎপাদন বাড়ে। দেশে অদক্ষ ও অপুষ্টিতে ভোগা শ্রমিকের বেকারত্ব বাড়ে।  শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ যেমন মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা ও পদ্ধতিকে উন্নততর করার জন্য নয়, তেমন স্বাস্থ্যসেবাকে আমজনতার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর পরিবর্তে নগর ও ক্লিনিকের ভাগাড়ে নিয়ে তো যাচ্ছেই, উন্নত চিকিৎসা ও সুশিক্ষার জন্য বিদেশে অর্থ পাচার চলছেই। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নামতে গিয়ে সেই যে পাঠবিমুখ রয়ে যাচ্ছে টগবগে তাজা তরুণেরা, তারা বিনা পরীক্ষায় পাস করতে চাচ্ছে। বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম হাতিয়ার যেখানে গুণগতমানসম্পন্ন শিক্ষা লাভ, দক্ষতা অর্জন, সেখানে নিজেরা নিজেদের বঞ্চনা-বৈষম্যের শিকার হচ্ছে, দেশের চাকরির বাজার বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে। লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থান না করে দেশের টাকা বিদেশে বিনিয়োগ করে সে দেশের ধনীর ক্লাবে নাম লেখানোর তৃপ্তি অনেকের চোখমুখে। সেই টাকা দেশে ফেরত আনার কোশেশে বাদ সাধছে লুট করা টাকায় আইনের আশ্রয় চেয়ে, তাদের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায়। চোরকে চোর বলা যাবে না, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা যাবে না।

অসম্ভব বেআইনি কাজ করে এখন আইনের আশ্রয় নেওয়ার ধুম পড়ে যাচ্ছে। মৌলিক অধিকার হরণকারীরা মৌলিক অধিকার লাভের জিকির তুলছে। যারা বিচ্যুত করেছে মানবাধিকার, ন্যায়নীতিনির্ভরতা থেকে তাদের সমর্থনে অন্তর্ভুক্তির বয়ান আওড়াচ্ছে সবখানে ও ক্ষেত্রে, ঘাপটি মেরে বসে আছে অন্তর্ঘাত সৃষ্টির পরিকল্পনা নিয়ে। আপনা মাঝে শক্তি সঞ্চয় করা ছাড়া মুকুল ব্যাপারীদের উপায় নেই। কেননা  এ মুহূর্তে মূক, অন্ধ ও বধির হয়েও তাদের অন্তর্চোখে এটা দেখতে হচ্ছে বা হবে কেন এবং কীভাবে (১) সর্বত্র দুর্নীতির সুগার বাড়িয়ে গোটা সমাজকে ডায়াবেটিসের রোগী বানানো হয়েছে, (২) শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেশ ও জাতিকে মেধাশূন্য বোকার স্বর্গে বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে, (৩) রাজনীতি ও ক্ষমতার মসনদকে নতুন নতুুন শর্তে ও সাবুদে বন্দোবস্ত দেওয়া-নেওয়ার মহড়া বেগবান করা হচ্ছে, (৪) স্বাস্থ্যসেবা খাতকে নিজ ঘরে হাতুড়েনির্ভর ও পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে বিদেশে ব্যয় বাড়ানো হয়েছে, (৫) আন্দোলন তথা তীব্র প্রতিবাদের পথ ও পন্থাকে পঙ্কিলতার ছাপছোপ লাগিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে নিরুৎসাহ করার চল চালু হচ্ছে, (৬) অন্তর্ভুক্তির নামে বিচুুতিই বাড়ছে, (৭) সততা, দক্ষতা ও জনসেবা এবং আত্মমর্যাদাবোধ বিকাশের পথ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র জ্যামিতিক হারে বাড়ানো হচ্ছে, (৮) সিন্ডিকেট ষড়যন্ত্র তৈরিতে শক্তিমত্তা দেখানোতে পিছিয়ে নেই, (৯) রক্ষক অতিমাত্রায় ভক্ষকে পরিণত হচ্ছে, (১০) নিরাপত্তাবিধায়ক নিজেই হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে সর্বজনীন নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে। মুকুল মনে মনে ভাবে আদি পিতা-মাতাকে স্বর্গচ্যুতি ঘটানোয় শয়তান ষড়যন্ত্রের যে বীজ বপন করেছিল তা যেন সর্বত্র সর্বব্যাপী হিসেবে বিদ্যমান। এটা যেন প্রকৃতির অমোঘ বিধান যে- ষড়যন্ত্র চলছে চলবে, একইভাবে একই সময় সুশাসনের সন্ধানে, বৈষম্যবিহীন বাংলাদেশের সপক্ষে জনতার সংগ্রামও চলছে চলবে। মুকুল তার জীবনের গোধূলিবেলায় অস্থায়মান লগ্নে চোখে সর্ষে ফুল দেখছে। তবে তাতে বুঁদ হয়ে পড়ে থাকার অবকাশ নেই। আপনা মাঝে শক্তি ধরতে, নিজেরে জয় করার ব্রত নিয়ে জুলাই বিপ্লবের অনির্বাণ শিখা জ্বালানোর কাজে তাকে জয়ী হতেই হবে। শুধু রিহার্সাল নয়, প্রতিরোধের প্রতিশোধনের চেষ্টাও একই সমূলে বেগবান রাখার অনিবার্যতাকে কেউ অস্বীকার  করতে পারে না। শত শহীদের কাছে এ প্রতিজ্ঞা।

মুকুল যদিও দেশের রাজধানী থেকে ঢের দূরে অবস্থান করে, রাজধানীতে (যেখানে রাজা-বাদশাহ ও ঘসেটি বেগমদের  বিচরণ) ঘটে যাওয়া আন্দোলনের ঢেউ তার পর্ণকুটিরে কদাচিৎ পৌঁছানোয় ইদানীং মুকুলরা তার আঁচ অনুভব করতে শুরু করেছে। জুলাই ঘোষণা কেন এবং কী তার মর্তবা, জজবা মুকুলরা জানতে বা বুঝতে না পারলেও এটা উপলব্ধি করছে যে ব্যাপারটা বিষদ বোঝাপড়ার বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। কেননা ঘটনার কারণ ও কার্যকরণ (Cause and effect) একই সমতলে সংস্থাপিত না হলে বিপদ ও বিপত্তির সমূহ সম্ভাবনা থেকে যায়। মুকুল সেদিন শুনছিল চায়ের দোকানে মনু চাচা খবরের কাগজ পড়ে বোঝাচ্ছিলেন। চায়ের দোকানের সবাই কি এক ব্যাপারে শুনে বলাবলি করছিল তাই তো! তাই তো!

অর্থাৎ যে যার খবর তারা রাখে না, অথচ যা একটা মস্ত ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে সবার কাছে, তা যেন সবার মাথাব্যথার কারণ না হয়ে দাঁড়ায় তা দেখতে হবে। মুকুল ভাবে বারবার বড় ভুল করা সমীচীন হবে না জেনেও মাথার ওপর যারা থাকেন, তারা কেন সেই সমস্যার সাগরে ঝাঁপ দিয়ে থাকেন? দেশের লাখো কোটি টাকা বলা না কওয়া না, সরিয়ে নিয়ে গেল- তাদের ধরার কি কোনো পথ নেই? তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোটা  কি সত্যিই কঠিন? সাধারণ আমানতকারীরা কোথায় দাঁড়াবে? তাদের টাকা কেউ নিয়ে যাবে, তাদের রাষ্ট্র বা ব্যবস্থাপনা ধরতে না পারলে, একে অন্যকে দোষারোপ করতেই থাকবে? দোষারোপের দ্বারা আমানতকারীর অন্তত আসল টাকা উদ্ধারের প্রয়াস ঘেরাটোপে আটকে যাবে? দুর্নীতিই দুর্নীতির উৎস তা কেন বারবার প্রমাণিত হতে থাকবে?

লেখক : অনুচিন্তক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
প্রকৃত সুখ ও সুখী মানুষ
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
স্কুলের আঁক আর জীবনের বাঁক
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
সর্বশেষ খবর
'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'
'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'
'আমি নির্বাচক হলে বুমরাহকে আইপিএল খেলতে দিতাম না'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু
সংঘর্ষের ভয়ে ইজিবাইক থেকে লাফ, যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১
যুক্তরাষ্ট্রে স্টিল প্ল্যান্টে বিস্ফোরণ, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন
থাইল্যান্ডে হিরোস কাপ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ান্দোতে বাংলাদেশের ৩ পদক অর্জন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়ল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন
ডাকসু নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটার ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর
বিপৎসীমা কাছাকাছি পদ্মার পানি, ডুবেছে জেগে ওঠা চর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ
মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত ও অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা
শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব দিবসে নানা আয়োজন
যুব দিবসে নানা আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ
হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান
রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়
শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা
রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা
হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য
গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল বৈষম্য রাজনীতি সমাধির জন্য

নগর জীবন

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত

নগর জীবন

যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার
যুব দিবস উপলক্ষে ৪৭ কোটি টাকা ঋণ দেবে সরকার

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা