শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিএনপিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে

দেশের ভূরাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক অবস্থার দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। সরকার সঠিকভাবে করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। যদিও চীন, ভারত ও জাতিসংঘ বিশেষ করে জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব অব্যাহতভাবে তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা এ সরকারকে করে যাচ্ছে।  তার পরও জনমত সরকার পক্ষে আনতে পারছে না। এর মধ্যে আবার বিশ্বের পোশাকশিল্পে ভিয়েতনাম বাংলাদেশের ওপরে চলে গেছে। ফলে পোশাক রপ্তানিতেও দেশ নতুন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে। তারপর ঘন ঘন লকডাউন পোশাক রপ্তানিতে সংকট সৃষ্টি করছে। বর্তমানে আমদানি কম হওয়ায় বিদেশি মুদ্রার চাপ না থাকলেও ভবিষ্যতে করোনা-উত্তর  বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনা একটি কঠিন ধাক্কার মধ্যে পড়তে যাচ্ছে যা বিশেষজ্ঞদের অভিমত। সবকিছু মিলিয়ে সরকার খুব একটা আরামদায়ক অবস্থায় নেই তা প্রায় দৃশ্যমান হয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতি সবকিছু লেজেগোবরে করে ফেলছে। সরকার আর্থিক দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় যে দুর্নীতিবাজ নব্য ধনিক শ্রেণি তৈরি হয়েছে তারা এখন সরকারের রাজনৈতিক অবস্থানে অনুপ্রবেশ করে রাজনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট করে দিচ্ছে। আগামী নির্বাচনে এ নতুন দুর্নীতিবাজ নব্য ধনিকরা অবশ্যই রাজনৈতিক হিস্সা দাবি করবে। ফলে সরকারি দলের পুরনো রাজনীতিকরা তাদের অস্তিত্বের চাপে পড়বেন যা চলমান রাজনীতির ধারা বা গতিপ্রবাহ পরিবর্তন করে ফেলতে পারে। পুরনো রাজনীতিকরা তাদের অবস্থান সহজেই ছেড়ে দেবেন না পরিষ্কারভাবে অনুমানযোগ্য।

সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে রাজনৈতিক ক্ষোভের জায়গাটি ছাইচাপা দিয়ে রাখছে। তবে সবার এমনকি সাধারণ মানুষেরও ধারণা যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে গেলে অবস্থার আমূল পরিবর্তন হতে পারে। এমনকি একটি ছাত্র-গণ বিস্ফোরণের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে অনেকের ধারণা।

ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ মহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আভাস দিয়েছেন। সে লক্ষ্যে বিএনপি ভাঙার এক কর্মসূচি নিয়ে অনেকে মাঠে নেমেছেন। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মহলের অপচেষ্টা ইতিমধ্যে বেশ দৃশ্যমানও। বিএনপি ভাঙতে সরকার এবার পিছপা হবে না। বিএনপিকে ভাঙার চূড়ান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবে। তা ছাড়া তাদের পরিকল্পিত গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রতিষ্ঠা করার জন্য হেফাজতে ইসলামকে নতুন করে পুনর্গঠিত ও সাজানোর চেষ্টা শুরু করেছে। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও স্পেস দিতে চাচ্ছে। তবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিকে সরকার যে মাঠে নামতে দেবে না সে ব্যাপার শতভাগ নিশ্চিত। সরকারের পরিকল্পনা হলো আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তিকে দ্বিধাবিভক্ত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের নামে মূল বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রেখে একটি পরিকল্পিত সুষ্ঠু নির্বাচন করিয়ে বিশ্ববাসীকে দেখানো যে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা চলমান আছে। এ ব্যাপারে ভারত ও চীন তাদের বেনিয়া স্বার্থে সরকারকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করে যাবে।

সরকারের এখন ১ নম্বর শত্রু বিএনপি তথা তারেক রহমান। তাদের লক্ষ্য তারেক রহমান যেন মাঠে আসতে না পারেন। এজন্য তারা বহুমুখী প্রকল্প হাতে নিয়েছে- ১. বিএনপিকে পুলিশের ১ নম্বর টার্গেট করা : নির্বাচন ও রাজনীতি করতে হলে অবশ্যই জনগণের সামনে যেতে হবে। কিন্তু পুলিশ বিএনপিকে ন্যূনতম ছাড় বা কোনো অবস্থাতেই রাস্তায় নামতে দেবে না। এখানে পুলিশ মূল ভূমিকা রাখবে। ২. একটি ছায়া তারেক-বিএনপি তৈরি করা : যাদের তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাদের অর্থের বিনিময়ে পরিকল্পিত রাজনীতি করতে সুযোগ দেওয়া। এতে একদিক দিয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রিত তারেক-বিএনপি মাঠে দাবড়িয়ে বেড়াবে আর মূল বিএনপি পুলিশের চাপে জান বাঁচাতে ব্যস্ত থাকবে। ৩. বিএনপির মূল সংগঠনের বিপরীতে তারেক সমর্থিত একটি বিএনপি দাঁড় করিয়ে বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের কোণঠাসা করে দেওয়ার নীলনকশা যার আলামত ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। যাদেরই তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাঁরাই দলে প্রভাবশালী হয়ে যাচ্ছেন- এ ট্রেন্ডটি খুবই বিপজ্জনক। একটি মহল এই প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতা করে দলের মূল এবং শক্তিশালী নেতাদের অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে রাজনীতি ও নির্বাচনের মাঠ থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করছে। ৪. তারেক রহমানের সঙ্গে ভুল ব্যক্তিদের যোগাযোগ করিয়ে দিয়ে তার সঙ্গে সম্পর্ক সৃষ্টি করানোর চেষ্টা হচ্ছে। ৫. মহাসচিবকে তারেক রহমানের একদম অনুগত এবং চরম বিশ্বস্ত বলে মাঠে ময়দানে চাউর করা হচ্ছে যাতে নতুন কেউ মহাসচিব হওয়ার জন্য আগ্রহী না হয়। এও কুচক্রী মহলের একটি চাল। কারণ নতুন মহাসচিব মানে দলে নতুন প্রাণচাঞ্চল্য। ৬. তারেক রহমানের একদম ব্যক্তিগত অনুগত ছাড়া কোনো সাহসী, বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ, জনপ্রিয় এবং দুর্নীতিমুক্ত কাউকে স্থায়ী কমিটিতে ঢুকতে না দেওয়া। সবাই জানে বর্তমান স্থায়ী কমিটির সবাই কমবেশি দুর্নীতিগ্রস্ত, মন্ত্রী হিসেবে অতীতে সুস্পষ্টভাবে ব্যর্থ, দেশে-বিদেশে দুর্বল ইমেজ, সারা দেশ ঘুরে বেড়ানোর মতো শারীরিক যোগ্যতাও দুর্বল, সরকারের বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিতেও দুর্বল কারণ সবারই দুর্নীতির মামলা আছে এবং তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা তারেক রহমানের বক্তব্যের বিরোধিতা করার অক্ষমতা। ফলে তারা তারেক রহমানকে কখনই সৎ ও উপযোগী সহযোগিতা, সমর্থন, পরামর্শ বা প্রস্তাব পেশ করবেন না। কারণ তারা জানেন তারেক রহমান তাদের বাদ দিলে তারা সবাই রাজনীতিতে শূন্য হয়ে যাবেন। এ রকম অথর্ব রাজনীতিবিদদের সমষ্টি একটি রাজনৈতিক দলের বিপর্যয়ের জন্য যথেষ্ট। সরকার এর পূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে এবং এদের সবার সঙ্গে সরকারের একটি মহলের সুসম্পর্ক রয়েছে। না হলে তাদের জেলে থাকার কথা। উনারা জেলে থাকলে দলের পরবর্তী সারির নেতাদের কাজ করতে অনেক সুবিধা হতো এবং বিপুল প্রতিভাবান ও সম্ভাবনাময় সক্রিয় রাজনীতিবিদ দলে উঠে আসত। ৭. তারেক রহমানকে দলের একক ও একচ্ছত্র নেতা বানিয়ে রাখা যাতে দলের অন্য কোনো সক্রিয় কেন্দ্র বা কেন্দ্রসমূহ গড়ে উঠে সরকারকে ঝুঁকির মধ্যে না ফেলে দিতে পারে। ৮. তারেক রহমানকে ঘিরে বিএনপির রাজনীতিকে আবর্তিত করে রাখা যাতে অন্য কোনো রাজনৈতিক দল, শক্তি বা পক্ষ এবং দেশি-বিদেশি আগ্রহীরা বিএনপির প্রতি উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে না যায়। কারণ সবাই জানে তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী আছে যাদের ছাড়া তারেক রহমানের কাছে পৌঁছা যায় না। ফলে কেউই খোলা মন নিয়ে সরকারবিরোধী কোনো পদক্ষেপ বিষয়ে আলোচনা করতে এগিয়ে আসবে না। কারণ সবাই জানে তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তা সরকার জেনে যাবে। তাই সরকারের একটি মহল হয়তো অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে তারেক রহমানকে একটি অন্ধকার গন্ডির মধ্যে আটকে রাখতে চাইবে বা রাখছে। ৯. পুলিশ বিএনপিকে মাঠে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সংগঠিত হতে দেবে না। ওপর থেকে বিভিন্ন নাম সংগ্রহ করে তারেক রহমান তাদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলে চাকরির নিয়োগ দেওয়ার মতো কমিটির তালিকা বিএনপি অফিস থেকে মহাসচিবের নামে ঘোষণা করে দেওয়া হবে কিন্তু মহাসচিব কিছুই জানবেন না বা জানানো হবে না। এও সরকারের একটি মহলের চাল। ফলে ঘোষিত কমিটির সঙ্গে দলের নেতা-কর্মীদের কোনো আস্থা বা বিশ্বাস থাকবে না এবং ঘোষিত কমিটিও ইহজনমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি কোনো দিন তৈরি করতে পারবে না। আর দলও সংগঠিত হতে পারবে না। জাজ্বল্যমান উদাহরণ সর্বশেষ ঘোষিত ঢাকা মহানগরীর দুটি কমিটি! ১০. আগামী দু-তিন বছর বিএনপি না কোনো আন্দোলন করতে পারবে না নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে পারবে। যদি বিএনপি আন্দোলনের চেষ্টাও করে তা হলেও নবগঠিত ঢাকা দুই মহানগরী কমিটির দ্বারা সে আন্দোলনের নেতৃত্ব বা সংগঠিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই এবং তাদের সে সক্ষমতাও নেই। এও সরকারের একটি মহলের চাল। কারণ কমিটির গঠনেই দেখা যাচ্ছে ঢাকার দুটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই এ দুটি আহ্‌বায়ক কমিটি নতুন করে সাজানো হয়েছে। কাজেই এদের সামনে আন্দোলনের কোনো এজেন্ডা যে নেই তা অত্যন্ত স্পষ্ট। ১১. গোছানোর নামে দিন দিন দলকে আরও অগোছালো করে ফেলা হচ্ছে। এও সরকারের একটি মহলের অত্যন্ত সূ² চাল, যাতে বিএনপি আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে না পারে। পুলিশ বিএনপিকে কোনো পর্যায়েই সম্মেলন করতে দেবে না। ফলে যোগ্য এবং জনপ্রিয় নেতারা দলের নেতৃত্বে আসতে পারবেন না। ফলে সব কমিটি মহাসচিবের নামে দলের কেন্দ্রীয় অফিস থেকে চিঠির মাধ্যমে ঘোষিত হবে যা একটি রাজনৈতিক দলের অপমৃত্যু ছাড়া কিছু হতে পারে না। ১২. আগামী নির্বাচনের জন্য এখন পর্যন্ত বিএনপির ন্যূনতম প্রস্তুতি নেই। কোনো একটি এলাকায়ও বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা পুলিশের ভয়ে মাঠে থাকতে পারছেন না বা থাকার চেষ্টাও করছেন না। সবাই মনোনয়নের জন্য লন্ডনের দিকে তাকিয়ে আছেন এবং লন্ডন পর্যন্ত দৌড়ঝাঁপ করছেন। এও সরকারি মহলের পাতা ফাঁদ। কারণ দলকে পাশ কাটিয়ে যারা মনোনয়ন নিয়ে মাঠে আসবেন তারা টাকা দিয়ে মনোনয়ন কিনে এনেছেন বলে নির্বাচনের সময় বিভ্রান্তি ছড়িয়ে প্রতিকূল অবস্থা সৃষ্টি করা হবে যা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। ১৩. পুলিশের পাশাপাশি প্রশাসনও বিএনপি প্রার্থীদের কোনো সহযোগিতা করবে না। সরকারের একটি মহলের চাপে বিএনপি প্রার্থীদের বিপক্ষে প্রশাসন প্রকাশ্যভাবেই কাজ করবে। ১৪. দলে তারেক-বন্দনা প্রতিষ্ঠিত করা হবে এবং তারেকবিরোধীদের অপমানিত ও লাঞ্ছিত করা হবে যাতে তারেক সম্পর্কে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি সম্ভব হয়।

সরকারি মহলের এত অপচেষ্টার পরও বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে। বিএনপি কোনো ব্যক্তি নয়। বিএনপি একটি দল, একটি বিশ্বাস, একটি চেতনা। এ দেশের কোটি কোটি মানুষের জাতীয়তাবোধ, আত্মপরিচয় ও স্বাতন্ত্র্য অস্তিত্ব যা প্রতিষ্ঠার জন্য লাখো লাখো মুক্তিযাদ্ধা প্রাণ দিয়েছেন এবং মা-বোনেরা তাদের ইজ্জত দিয়েছেন। বাংলাদেশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের নিজস্ব আবাসভূমি যেখানে নিজ নিজ চিন্তা-চেতনা, ধর্মবিশ্বাস, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সার্বভৌমত্বের অধিকার নিয়ে শান্তিতে বসবাস করার স্বপ্ন দেখে এবং যা ধারণ করে বিএনপির রাজনীতি। এখান থেকে সরে আসার কোনো উপায় নেই বিএনপির। বিএনপি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা প্রতিপালনে প্রতিষ্ঠিত একটি জনবান্ধব রাজনৈতিক দল ও বিশ্বাস যা প্রতিষ্ঠা করে গেছেন শহীদ জিয়াউর রহমান, যা লালনপালন করেছেন দেশমাতা খালেদা জিয়া এবং এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তারেক রহমান। বিএনপি ধ্বংসে সরকারের সব পরিকল্পনা ধূলিসাৎ করে দেওয়ার জন্য অনতিবিলম্বে দেশে তারেক রহমানের প্রতিনিধিত্ব এবং বিএনপির রাজনীতি স্পষ্ট ও বেগবান করার জন্য জাতীয় পর্যায়ে একজন প্রতিনিধি মনোনয়ন ও নিয়োগ দেওয়া অতীব জরুরি বলে জনগণ মনে করে। যদি তা সম্ভব না হয় তা হলেও আমাদের হাল ছাড়লে হবে না।

সরকার দেশের বর্তমান রাজনীতির ও জনগণের প্রত্যাশার পরিপ্রেক্ষিতে আগাম নির্বাচন দিতে পারে তার আলামত ইতিমধ্যে দৃশ্যমান। প্রধানমন্ত্রী বেজোড় সালে নির্বাচনের বিপক্ষে তাই ২০২৩ সালে নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। ২০২৪ সাল পর্যন্ত সরকার অপেক্ষা করবে তেমন সম্ভাবনাও ক্ষীণ! সরকার যে কোনো সময় নির্বাচন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের ধুয়া তুলে দেশি-বিদেশি সব প্লেয়ারকে নির্বাচনে নিয়ে আসতে পারে। এতে বিএনপি ছাড়া অন্য কেউ অমত করবে না এবং সরকারও বিএনপির এ অমতের সুযোগ শতভাগ নেবে। তাই বিএনপি নেতা-কর্মীদের প্রত্যাশা এবং জনগণেরও অভিপ্রায় বিএনপি যেন নির্বাচন নিয়ে অনতিবিলম্বে কাজ শুরু করে দেয়।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম