শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিএনপিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে

দেশের ভূরাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক অবস্থার দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। সরকার সঠিকভাবে করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। যদিও চীন, ভারত ও জাতিসংঘ বিশেষ করে জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব অব্যাহতভাবে তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা এ সরকারকে করে যাচ্ছে।  তার পরও জনমত সরকার পক্ষে আনতে পারছে না। এর মধ্যে আবার বিশ্বের পোশাকশিল্পে ভিয়েতনাম বাংলাদেশের ওপরে চলে গেছে। ফলে পোশাক রপ্তানিতেও দেশ নতুন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে। তারপর ঘন ঘন লকডাউন পোশাক রপ্তানিতে সংকট সৃষ্টি করছে। বর্তমানে আমদানি কম হওয়ায় বিদেশি মুদ্রার চাপ না থাকলেও ভবিষ্যতে করোনা-উত্তর  বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনা একটি কঠিন ধাক্কার মধ্যে পড়তে যাচ্ছে যা বিশেষজ্ঞদের অভিমত। সবকিছু মিলিয়ে সরকার খুব একটা আরামদায়ক অবস্থায় নেই তা প্রায় দৃশ্যমান হয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতি সবকিছু লেজেগোবরে করে ফেলছে। সরকার আর্থিক দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় যে দুর্নীতিবাজ নব্য ধনিক শ্রেণি তৈরি হয়েছে তারা এখন সরকারের রাজনৈতিক অবস্থানে অনুপ্রবেশ করে রাজনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট করে দিচ্ছে। আগামী নির্বাচনে এ নতুন দুর্নীতিবাজ নব্য ধনিকরা অবশ্যই রাজনৈতিক হিস্সা দাবি করবে। ফলে সরকারি দলের পুরনো রাজনীতিকরা তাদের অস্তিত্বের চাপে পড়বেন যা চলমান রাজনীতির ধারা বা গতিপ্রবাহ পরিবর্তন করে ফেলতে পারে। পুরনো রাজনীতিকরা তাদের অবস্থান সহজেই ছেড়ে দেবেন না পরিষ্কারভাবে অনুমানযোগ্য।

সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে রাজনৈতিক ক্ষোভের জায়গাটি ছাইচাপা দিয়ে রাখছে। তবে সবার এমনকি সাধারণ মানুষেরও ধারণা যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে গেলে অবস্থার আমূল পরিবর্তন হতে পারে। এমনকি একটি ছাত্র-গণ বিস্ফোরণের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে অনেকের ধারণা।

ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ মহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আভাস দিয়েছেন। সে লক্ষ্যে বিএনপি ভাঙার এক কর্মসূচি নিয়ে অনেকে মাঠে নেমেছেন। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মহলের অপচেষ্টা ইতিমধ্যে বেশ দৃশ্যমানও। বিএনপি ভাঙতে সরকার এবার পিছপা হবে না। বিএনপিকে ভাঙার চূড়ান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবে। তা ছাড়া তাদের পরিকল্পিত গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রতিষ্ঠা করার জন্য হেফাজতে ইসলামকে নতুন করে পুনর্গঠিত ও সাজানোর চেষ্টা শুরু করেছে। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও স্পেস দিতে চাচ্ছে। তবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিকে সরকার যে মাঠে নামতে দেবে না সে ব্যাপার শতভাগ নিশ্চিত। সরকারের পরিকল্পনা হলো আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তিকে দ্বিধাবিভক্ত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের নামে মূল বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রেখে একটি পরিকল্পিত সুষ্ঠু নির্বাচন করিয়ে বিশ্ববাসীকে দেখানো যে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা চলমান আছে। এ ব্যাপারে ভারত ও চীন তাদের বেনিয়া স্বার্থে সরকারকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করে যাবে।

সরকারের এখন ১ নম্বর শত্রু বিএনপি তথা তারেক রহমান। তাদের লক্ষ্য তারেক রহমান যেন মাঠে আসতে না পারেন। এজন্য তারা বহুমুখী প্রকল্প হাতে নিয়েছে- ১. বিএনপিকে পুলিশের ১ নম্বর টার্গেট করা : নির্বাচন ও রাজনীতি করতে হলে অবশ্যই জনগণের সামনে যেতে হবে। কিন্তু পুলিশ বিএনপিকে ন্যূনতম ছাড় বা কোনো অবস্থাতেই রাস্তায় নামতে দেবে না। এখানে পুলিশ মূল ভূমিকা রাখবে। ২. একটি ছায়া তারেক-বিএনপি তৈরি করা : যাদের তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাদের অর্থের বিনিময়ে পরিকল্পিত রাজনীতি করতে সুযোগ দেওয়া। এতে একদিক দিয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রিত তারেক-বিএনপি মাঠে দাবড়িয়ে বেড়াবে আর মূল বিএনপি পুলিশের চাপে জান বাঁচাতে ব্যস্ত থাকবে। ৩. বিএনপির মূল সংগঠনের বিপরীতে তারেক সমর্থিত একটি বিএনপি দাঁড় করিয়ে বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের কোণঠাসা করে দেওয়ার নীলনকশা যার আলামত ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। যাদেরই তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাঁরাই দলে প্রভাবশালী হয়ে যাচ্ছেন- এ ট্রেন্ডটি খুবই বিপজ্জনক। একটি মহল এই প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতা করে দলের মূল এবং শক্তিশালী নেতাদের অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে রাজনীতি ও নির্বাচনের মাঠ থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করছে। ৪. তারেক রহমানের সঙ্গে ভুল ব্যক্তিদের যোগাযোগ করিয়ে দিয়ে তার সঙ্গে সম্পর্ক সৃষ্টি করানোর চেষ্টা হচ্ছে। ৫. মহাসচিবকে তারেক রহমানের একদম অনুগত এবং চরম বিশ্বস্ত বলে মাঠে ময়দানে চাউর করা হচ্ছে যাতে নতুন কেউ মহাসচিব হওয়ার জন্য আগ্রহী না হয়। এও কুচক্রী মহলের একটি চাল। কারণ নতুন মহাসচিব মানে দলে নতুন প্রাণচাঞ্চল্য। ৬. তারেক রহমানের একদম ব্যক্তিগত অনুগত ছাড়া কোনো সাহসী, বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ, জনপ্রিয় এবং দুর্নীতিমুক্ত কাউকে স্থায়ী কমিটিতে ঢুকতে না দেওয়া। সবাই জানে বর্তমান স্থায়ী কমিটির সবাই কমবেশি দুর্নীতিগ্রস্ত, মন্ত্রী হিসেবে অতীতে সুস্পষ্টভাবে ব্যর্থ, দেশে-বিদেশে দুর্বল ইমেজ, সারা দেশ ঘুরে বেড়ানোর মতো শারীরিক যোগ্যতাও দুর্বল, সরকারের বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিতেও দুর্বল কারণ সবারই দুর্নীতির মামলা আছে এবং তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা তারেক রহমানের বক্তব্যের বিরোধিতা করার অক্ষমতা। ফলে তারা তারেক রহমানকে কখনই সৎ ও উপযোগী সহযোগিতা, সমর্থন, পরামর্শ বা প্রস্তাব পেশ করবেন না। কারণ তারা জানেন তারেক রহমান তাদের বাদ দিলে তারা সবাই রাজনীতিতে শূন্য হয়ে যাবেন। এ রকম অথর্ব রাজনীতিবিদদের সমষ্টি একটি রাজনৈতিক দলের বিপর্যয়ের জন্য যথেষ্ট। সরকার এর পূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে এবং এদের সবার সঙ্গে সরকারের একটি মহলের সুসম্পর্ক রয়েছে। না হলে তাদের জেলে থাকার কথা। উনারা জেলে থাকলে দলের পরবর্তী সারির নেতাদের কাজ করতে অনেক সুবিধা হতো এবং বিপুল প্রতিভাবান ও সম্ভাবনাময় সক্রিয় রাজনীতিবিদ দলে উঠে আসত। ৭. তারেক রহমানকে দলের একক ও একচ্ছত্র নেতা বানিয়ে রাখা যাতে দলের অন্য কোনো সক্রিয় কেন্দ্র বা কেন্দ্রসমূহ গড়ে উঠে সরকারকে ঝুঁকির মধ্যে না ফেলে দিতে পারে। ৮. তারেক রহমানকে ঘিরে বিএনপির রাজনীতিকে আবর্তিত করে রাখা যাতে অন্য কোনো রাজনৈতিক দল, শক্তি বা পক্ষ এবং দেশি-বিদেশি আগ্রহীরা বিএনপির প্রতি উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে না যায়। কারণ সবাই জানে তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী আছে যাদের ছাড়া তারেক রহমানের কাছে পৌঁছা যায় না। ফলে কেউই খোলা মন নিয়ে সরকারবিরোধী কোনো পদক্ষেপ বিষয়ে আলোচনা করতে এগিয়ে আসবে না। কারণ সবাই জানে তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তা সরকার জেনে যাবে। তাই সরকারের একটি মহল হয়তো অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে তারেক রহমানকে একটি অন্ধকার গন্ডির মধ্যে আটকে রাখতে চাইবে বা রাখছে। ৯. পুলিশ বিএনপিকে মাঠে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সংগঠিত হতে দেবে না। ওপর থেকে বিভিন্ন নাম সংগ্রহ করে তারেক রহমান তাদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলে চাকরির নিয়োগ দেওয়ার মতো কমিটির তালিকা বিএনপি অফিস থেকে মহাসচিবের নামে ঘোষণা করে দেওয়া হবে কিন্তু মহাসচিব কিছুই জানবেন না বা জানানো হবে না। এও সরকারের একটি মহলের চাল। ফলে ঘোষিত কমিটির সঙ্গে দলের নেতা-কর্মীদের কোনো আস্থা বা বিশ্বাস থাকবে না এবং ঘোষিত কমিটিও ইহজনমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি কোনো দিন তৈরি করতে পারবে না। আর দলও সংগঠিত হতে পারবে না। জাজ্বল্যমান উদাহরণ সর্বশেষ ঘোষিত ঢাকা মহানগরীর দুটি কমিটি! ১০. আগামী দু-তিন বছর বিএনপি না কোনো আন্দোলন করতে পারবে না নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে পারবে। যদি বিএনপি আন্দোলনের চেষ্টাও করে তা হলেও নবগঠিত ঢাকা দুই মহানগরী কমিটির দ্বারা সে আন্দোলনের নেতৃত্ব বা সংগঠিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই এবং তাদের সে সক্ষমতাও নেই। এও সরকারের একটি মহলের চাল। কারণ কমিটির গঠনেই দেখা যাচ্ছে ঢাকার দুটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই এ দুটি আহ্‌বায়ক কমিটি নতুন করে সাজানো হয়েছে। কাজেই এদের সামনে আন্দোলনের কোনো এজেন্ডা যে নেই তা অত্যন্ত স্পষ্ট। ১১. গোছানোর নামে দিন দিন দলকে আরও অগোছালো করে ফেলা হচ্ছে। এও সরকারের একটি মহলের অত্যন্ত সূ² চাল, যাতে বিএনপি আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে না পারে। পুলিশ বিএনপিকে কোনো পর্যায়েই সম্মেলন করতে দেবে না। ফলে যোগ্য এবং জনপ্রিয় নেতারা দলের নেতৃত্বে আসতে পারবেন না। ফলে সব কমিটি মহাসচিবের নামে দলের কেন্দ্রীয় অফিস থেকে চিঠির মাধ্যমে ঘোষিত হবে যা একটি রাজনৈতিক দলের অপমৃত্যু ছাড়া কিছু হতে পারে না। ১২. আগামী নির্বাচনের জন্য এখন পর্যন্ত বিএনপির ন্যূনতম প্রস্তুতি নেই। কোনো একটি এলাকায়ও বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা পুলিশের ভয়ে মাঠে থাকতে পারছেন না বা থাকার চেষ্টাও করছেন না। সবাই মনোনয়নের জন্য লন্ডনের দিকে তাকিয়ে আছেন এবং লন্ডন পর্যন্ত দৌড়ঝাঁপ করছেন। এও সরকারি মহলের পাতা ফাঁদ। কারণ দলকে পাশ কাটিয়ে যারা মনোনয়ন নিয়ে মাঠে আসবেন তারা টাকা দিয়ে মনোনয়ন কিনে এনেছেন বলে নির্বাচনের সময় বিভ্রান্তি ছড়িয়ে প্রতিকূল অবস্থা সৃষ্টি করা হবে যা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। ১৩. পুলিশের পাশাপাশি প্রশাসনও বিএনপি প্রার্থীদের কোনো সহযোগিতা করবে না। সরকারের একটি মহলের চাপে বিএনপি প্রার্থীদের বিপক্ষে প্রশাসন প্রকাশ্যভাবেই কাজ করবে। ১৪. দলে তারেক-বন্দনা প্রতিষ্ঠিত করা হবে এবং তারেকবিরোধীদের অপমানিত ও লাঞ্ছিত করা হবে যাতে তারেক সম্পর্কে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি সম্ভব হয়।

সরকারি মহলের এত অপচেষ্টার পরও বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে। বিএনপি কোনো ব্যক্তি নয়। বিএনপি একটি দল, একটি বিশ্বাস, একটি চেতনা। এ দেশের কোটি কোটি মানুষের জাতীয়তাবোধ, আত্মপরিচয় ও স্বাতন্ত্র্য অস্তিত্ব যা প্রতিষ্ঠার জন্য লাখো লাখো মুক্তিযাদ্ধা প্রাণ দিয়েছেন এবং মা-বোনেরা তাদের ইজ্জত দিয়েছেন। বাংলাদেশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের নিজস্ব আবাসভূমি যেখানে নিজ নিজ চিন্তা-চেতনা, ধর্মবিশ্বাস, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সার্বভৌমত্বের অধিকার নিয়ে শান্তিতে বসবাস করার স্বপ্ন দেখে এবং যা ধারণ করে বিএনপির রাজনীতি। এখান থেকে সরে আসার কোনো উপায় নেই বিএনপির। বিএনপি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা প্রতিপালনে প্রতিষ্ঠিত একটি জনবান্ধব রাজনৈতিক দল ও বিশ্বাস যা প্রতিষ্ঠা করে গেছেন শহীদ জিয়াউর রহমান, যা লালনপালন করেছেন দেশমাতা খালেদা জিয়া এবং এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তারেক রহমান। বিএনপি ধ্বংসে সরকারের সব পরিকল্পনা ধূলিসাৎ করে দেওয়ার জন্য অনতিবিলম্বে দেশে তারেক রহমানের প্রতিনিধিত্ব এবং বিএনপির রাজনীতি স্পষ্ট ও বেগবান করার জন্য জাতীয় পর্যায়ে একজন প্রতিনিধি মনোনয়ন ও নিয়োগ দেওয়া অতীব জরুরি বলে জনগণ মনে করে। যদি তা সম্ভব না হয় তা হলেও আমাদের হাল ছাড়লে হবে না।

সরকার দেশের বর্তমান রাজনীতির ও জনগণের প্রত্যাশার পরিপ্রেক্ষিতে আগাম নির্বাচন দিতে পারে তার আলামত ইতিমধ্যে দৃশ্যমান। প্রধানমন্ত্রী বেজোড় সালে নির্বাচনের বিপক্ষে তাই ২০২৩ সালে নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। ২০২৪ সাল পর্যন্ত সরকার অপেক্ষা করবে তেমন সম্ভাবনাও ক্ষীণ! সরকার যে কোনো সময় নির্বাচন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের ধুয়া তুলে দেশি-বিদেশি সব প্লেয়ারকে নির্বাচনে নিয়ে আসতে পারে। এতে বিএনপি ছাড়া অন্য কেউ অমত করবে না এবং সরকারও বিএনপির এ অমতের সুযোগ শতভাগ নেবে। তাই বিএনপি নেতা-কর্মীদের প্রত্যাশা এবং জনগণেরও অভিপ্রায় বিএনপি যেন নির্বাচন নিয়ে অনতিবিলম্বে কাজ শুরু করে দেয়।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক