শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিএনপিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে

দেশের ভূরাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক অবস্থার দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। সরকার সঠিকভাবে করোনা পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। যদিও চীন, ভারত ও জাতিসংঘ বিশেষ করে জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব অব্যাহতভাবে তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা এ সরকারকে করে যাচ্ছে।  তার পরও জনমত সরকার পক্ষে আনতে পারছে না। এর মধ্যে আবার বিশ্বের পোশাকশিল্পে ভিয়েতনাম বাংলাদেশের ওপরে চলে গেছে। ফলে পোশাক রপ্তানিতেও দেশ নতুন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে। তারপর ঘন ঘন লকডাউন পোশাক রপ্তানিতে সংকট সৃষ্টি করছে। বর্তমানে আমদানি কম হওয়ায় বিদেশি মুদ্রার চাপ না থাকলেও ভবিষ্যতে করোনা-উত্তর  বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনা একটি কঠিন ধাক্কার মধ্যে পড়তে যাচ্ছে যা বিশেষজ্ঞদের অভিমত। সবকিছু মিলিয়ে সরকার খুব একটা আরামদায়ক অবস্থায় নেই তা প্রায় দৃশ্যমান হয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতি সবকিছু লেজেগোবরে করে ফেলছে। সরকার আর্থিক দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় যে দুর্নীতিবাজ নব্য ধনিক শ্রেণি তৈরি হয়েছে তারা এখন সরকারের রাজনৈতিক অবস্থানে অনুপ্রবেশ করে রাজনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট করে দিচ্ছে। আগামী নির্বাচনে এ নতুন দুর্নীতিবাজ নব্য ধনিকরা অবশ্যই রাজনৈতিক হিস্সা দাবি করবে। ফলে সরকারি দলের পুরনো রাজনীতিকরা তাদের অস্তিত্বের চাপে পড়বেন যা চলমান রাজনীতির ধারা বা গতিপ্রবাহ পরিবর্তন করে ফেলতে পারে। পুরনো রাজনীতিকরা তাদের অবস্থান সহজেই ছেড়ে দেবেন না পরিষ্কারভাবে অনুমানযোগ্য।

সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে রাজনৈতিক ক্ষোভের জায়গাটি ছাইচাপা দিয়ে রাখছে। তবে সবার এমনকি সাধারণ মানুষেরও ধারণা যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে গেলে অবস্থার আমূল পরিবর্তন হতে পারে। এমনকি একটি ছাত্র-গণ বিস্ফোরণের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না বলে অনেকের ধারণা।

ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘনিষ্ঠ মহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের আভাস দিয়েছেন। সে লক্ষ্যে বিএনপি ভাঙার এক কর্মসূচি নিয়ে অনেকে মাঠে নেমেছেন। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মহলের অপচেষ্টা ইতিমধ্যে বেশ দৃশ্যমানও। বিএনপি ভাঙতে সরকার এবার পিছপা হবে না। বিএনপিকে ভাঙার চূড়ান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবে। তা ছাড়া তাদের পরিকল্পিত গণতন্ত্র ও নির্বাচন প্রতিষ্ঠা করার জন্য হেফাজতে ইসলামকে নতুন করে পুনর্গঠিত ও সাজানোর চেষ্টা শুরু করেছে। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও স্পেস দিতে চাচ্ছে। তবে তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিকে সরকার যে মাঠে নামতে দেবে না সে ব্যাপার শতভাগ নিশ্চিত। সরকারের পরিকল্পনা হলো আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তিকে দ্বিধাবিভক্ত করে সুষ্ঠু নির্বাচনের নামে মূল বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রেখে একটি পরিকল্পিত সুষ্ঠু নির্বাচন করিয়ে বিশ্ববাসীকে দেখানো যে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা চলমান আছে। এ ব্যাপারে ভারত ও চীন তাদের বেনিয়া স্বার্থে সরকারকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করে যাবে।

সরকারের এখন ১ নম্বর শত্রু বিএনপি তথা তারেক রহমান। তাদের লক্ষ্য তারেক রহমান যেন মাঠে আসতে না পারেন। এজন্য তারা বহুমুখী প্রকল্প হাতে নিয়েছে- ১. বিএনপিকে পুলিশের ১ নম্বর টার্গেট করা : নির্বাচন ও রাজনীতি করতে হলে অবশ্যই জনগণের সামনে যেতে হবে। কিন্তু পুলিশ বিএনপিকে ন্যূনতম ছাড় বা কোনো অবস্থাতেই রাস্তায় নামতে দেবে না। এখানে পুলিশ মূল ভূমিকা রাখবে। ২. একটি ছায়া তারেক-বিএনপি তৈরি করা : যাদের তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাদের অর্থের বিনিময়ে পরিকল্পিত রাজনীতি করতে সুযোগ দেওয়া। এতে একদিক দিয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রিত তারেক-বিএনপি মাঠে দাবড়িয়ে বেড়াবে আর মূল বিএনপি পুলিশের চাপে জান বাঁচাতে ব্যস্ত থাকবে। ৩. বিএনপির মূল সংগঠনের বিপরীতে তারেক সমর্থিত একটি বিএনপি দাঁড় করিয়ে বিএনপির জনপ্রিয় নেতাদের কোণঠাসা করে দেওয়ার নীলনকশা যার আলামত ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। যাদেরই তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ আছে তাঁরাই দলে প্রভাবশালী হয়ে যাচ্ছেন- এ ট্রেন্ডটি খুবই বিপজ্জনক। একটি মহল এই প্রভাবশালীদের পৃষ্ঠপোষকতা করে দলের মূল এবং শক্তিশালী নেতাদের অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে রাজনীতি ও নির্বাচনের মাঠ থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করছে। ৪. তারেক রহমানের সঙ্গে ভুল ব্যক্তিদের যোগাযোগ করিয়ে দিয়ে তার সঙ্গে সম্পর্ক সৃষ্টি করানোর চেষ্টা হচ্ছে। ৫. মহাসচিবকে তারেক রহমানের একদম অনুগত এবং চরম বিশ্বস্ত বলে মাঠে ময়দানে চাউর করা হচ্ছে যাতে নতুন কেউ মহাসচিব হওয়ার জন্য আগ্রহী না হয়। এও কুচক্রী মহলের একটি চাল। কারণ নতুন মহাসচিব মানে দলে নতুন প্রাণচাঞ্চল্য। ৬. তারেক রহমানের একদম ব্যক্তিগত অনুগত ছাড়া কোনো সাহসী, বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ, জনপ্রিয় এবং দুর্নীতিমুক্ত কাউকে স্থায়ী কমিটিতে ঢুকতে না দেওয়া। সবাই জানে বর্তমান স্থায়ী কমিটির সবাই কমবেশি দুর্নীতিগ্রস্ত, মন্ত্রী হিসেবে অতীতে সুস্পষ্টভাবে ব্যর্থ, দেশে-বিদেশে দুর্বল ইমেজ, সারা দেশ ঘুরে বেড়ানোর মতো শারীরিক যোগ্যতাও দুর্বল, সরকারের বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিতেও দুর্বল কারণ সবারই দুর্নীতির মামলা আছে এবং তাদের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা তারেক রহমানের বক্তব্যের বিরোধিতা করার অক্ষমতা। ফলে তারা তারেক রহমানকে কখনই সৎ ও উপযোগী সহযোগিতা, সমর্থন, পরামর্শ বা প্রস্তাব পেশ করবেন না। কারণ তারা জানেন তারেক রহমান তাদের বাদ দিলে তারা সবাই রাজনীতিতে শূন্য হয়ে যাবেন। এ রকম অথর্ব রাজনীতিবিদদের সমষ্টি একটি রাজনৈতিক দলের বিপর্যয়ের জন্য যথেষ্ট। সরকার এর পূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে এবং এদের সবার সঙ্গে সরকারের একটি মহলের সুসম্পর্ক রয়েছে। না হলে তাদের জেলে থাকার কথা। উনারা জেলে থাকলে দলের পরবর্তী সারির নেতাদের কাজ করতে অনেক সুবিধা হতো এবং বিপুল প্রতিভাবান ও সম্ভাবনাময় সক্রিয় রাজনীতিবিদ দলে উঠে আসত। ৭. তারেক রহমানকে দলের একক ও একচ্ছত্র নেতা বানিয়ে রাখা যাতে দলের অন্য কোনো সক্রিয় কেন্দ্র বা কেন্দ্রসমূহ গড়ে উঠে সরকারকে ঝুঁকির মধ্যে না ফেলে দিতে পারে। ৮. তারেক রহমানকে ঘিরে বিএনপির রাজনীতিকে আবর্তিত করে রাখা যাতে অন্য কোনো রাজনৈতিক দল, শক্তি বা পক্ষ এবং দেশি-বিদেশি আগ্রহীরা বিএনপির প্রতি উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে না যায়। কারণ সবাই জানে তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী আছে যাদের ছাড়া তারেক রহমানের কাছে পৌঁছা যায় না। ফলে কেউই খোলা মন নিয়ে সরকারবিরোধী কোনো পদক্ষেপ বিষয়ে আলোচনা করতে এগিয়ে আসবে না। কারণ সবাই জানে তারেক রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তা সরকার জেনে যাবে। তাই সরকারের একটি মহল হয়তো অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে তারেক রহমানকে একটি অন্ধকার গন্ডির মধ্যে আটকে রাখতে চাইবে বা রাখছে। ৯. পুলিশ বিএনপিকে মাঠে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সংগঠিত হতে দেবে না। ওপর থেকে বিভিন্ন নাম সংগ্রহ করে তারেক রহমান তাদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলে চাকরির নিয়োগ দেওয়ার মতো কমিটির তালিকা বিএনপি অফিস থেকে মহাসচিবের নামে ঘোষণা করে দেওয়া হবে কিন্তু মহাসচিব কিছুই জানবেন না বা জানানো হবে না। এও সরকারের একটি মহলের চাল। ফলে ঘোষিত কমিটির সঙ্গে দলের নেতা-কর্মীদের কোনো আস্থা বা বিশ্বাস থাকবে না এবং ঘোষিত কমিটিও ইহজনমে পূর্ণাঙ্গ কমিটি কোনো দিন তৈরি করতে পারবে না। আর দলও সংগঠিত হতে পারবে না। জাজ্বল্যমান উদাহরণ সর্বশেষ ঘোষিত ঢাকা মহানগরীর দুটি কমিটি! ১০. আগামী দু-তিন বছর বিএনপি না কোনো আন্দোলন করতে পারবে না নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে পারবে। যদি বিএনপি আন্দোলনের চেষ্টাও করে তা হলেও নবগঠিত ঢাকা দুই মহানগরী কমিটির দ্বারা সে আন্দোলনের নেতৃত্ব বা সংগঠিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই এবং তাদের সে সক্ষমতাও নেই। এও সরকারের একটি মহলের চাল। কারণ কমিটির গঠনেই দেখা যাচ্ছে ঢাকার দুটি সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রার্থীদের প্রতিষ্ঠিত করার জন্যই এ দুটি আহ্‌বায়ক কমিটি নতুন করে সাজানো হয়েছে। কাজেই এদের সামনে আন্দোলনের কোনো এজেন্ডা যে নেই তা অত্যন্ত স্পষ্ট। ১১. গোছানোর নামে দিন দিন দলকে আরও অগোছালো করে ফেলা হচ্ছে। এও সরকারের একটি মহলের অত্যন্ত সূ² চাল, যাতে বিএনপি আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে না পারে। পুলিশ বিএনপিকে কোনো পর্যায়েই সম্মেলন করতে দেবে না। ফলে যোগ্য এবং জনপ্রিয় নেতারা দলের নেতৃত্বে আসতে পারবেন না। ফলে সব কমিটি মহাসচিবের নামে দলের কেন্দ্রীয় অফিস থেকে চিঠির মাধ্যমে ঘোষিত হবে যা একটি রাজনৈতিক দলের অপমৃত্যু ছাড়া কিছু হতে পারে না। ১২. আগামী নির্বাচনের জন্য এখন পর্যন্ত বিএনপির ন্যূনতম প্রস্তুতি নেই। কোনো একটি এলাকায়ও বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা পুলিশের ভয়ে মাঠে থাকতে পারছেন না বা থাকার চেষ্টাও করছেন না। সবাই মনোনয়নের জন্য লন্ডনের দিকে তাকিয়ে আছেন এবং লন্ডন পর্যন্ত দৌড়ঝাঁপ করছেন। এও সরকারি মহলের পাতা ফাঁদ। কারণ দলকে পাশ কাটিয়ে যারা মনোনয়ন নিয়ে মাঠে আসবেন তারা টাকা দিয়ে মনোনয়ন কিনে এনেছেন বলে নির্বাচনের সময় বিভ্রান্তি ছড়িয়ে প্রতিকূল অবস্থা সৃষ্টি করা হবে যা নিশ্চিতভাবে বলা যায়। ১৩. পুলিশের পাশাপাশি প্রশাসনও বিএনপি প্রার্থীদের কোনো সহযোগিতা করবে না। সরকারের একটি মহলের চাপে বিএনপি প্রার্থীদের বিপক্ষে প্রশাসন প্রকাশ্যভাবেই কাজ করবে। ১৪. দলে তারেক-বন্দনা প্রতিষ্ঠিত করা হবে এবং তারেকবিরোধীদের অপমানিত ও লাঞ্ছিত করা হবে যাতে তারেক সম্পর্কে বিরূপ ধারণা সৃষ্টি সম্ভব হয়।

সরকারি মহলের এত অপচেষ্টার পরও বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতেই হবে। বিএনপি কোনো ব্যক্তি নয়। বিএনপি একটি দল, একটি বিশ্বাস, একটি চেতনা। এ দেশের কোটি কোটি মানুষের জাতীয়তাবোধ, আত্মপরিচয় ও স্বাতন্ত্র্য অস্তিত্ব যা প্রতিষ্ঠার জন্য লাখো লাখো মুক্তিযাদ্ধা প্রাণ দিয়েছেন এবং মা-বোনেরা তাদের ইজ্জত দিয়েছেন। বাংলাদেশ সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানের নিজস্ব আবাসভূমি যেখানে নিজ নিজ চিন্তা-চেতনা, ধর্মবিশ্বাস, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও সার্বভৌমত্বের অধিকার নিয়ে শান্তিতে বসবাস করার স্বপ্ন দেখে এবং যা ধারণ করে বিএনপির রাজনীতি। এখান থেকে সরে আসার কোনো উপায় নেই বিএনপির। বিএনপি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা প্রতিপালনে প্রতিষ্ঠিত একটি জনবান্ধব রাজনৈতিক দল ও বিশ্বাস যা প্রতিষ্ঠা করে গেছেন শহীদ জিয়াউর রহমান, যা লালনপালন করেছেন দেশমাতা খালেদা জিয়া এবং এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তারেক রহমান। বিএনপি ধ্বংসে সরকারের সব পরিকল্পনা ধূলিসাৎ করে দেওয়ার জন্য অনতিবিলম্বে দেশে তারেক রহমানের প্রতিনিধিত্ব এবং বিএনপির রাজনীতি স্পষ্ট ও বেগবান করার জন্য জাতীয় পর্যায়ে একজন প্রতিনিধি মনোনয়ন ও নিয়োগ দেওয়া অতীব জরুরি বলে জনগণ মনে করে। যদি তা সম্ভব না হয় তা হলেও আমাদের হাল ছাড়লে হবে না।

সরকার দেশের বর্তমান রাজনীতির ও জনগণের প্রত্যাশার পরিপ্রেক্ষিতে আগাম নির্বাচন দিতে পারে তার আলামত ইতিমধ্যে দৃশ্যমান। প্রধানমন্ত্রী বেজোড় সালে নির্বাচনের বিপক্ষে তাই ২০২৩ সালে নির্বাচন হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। ২০২৪ সাল পর্যন্ত সরকার অপেক্ষা করবে তেমন সম্ভাবনাও ক্ষীণ! সরকার যে কোনো সময় নির্বাচন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের ধুয়া তুলে দেশি-বিদেশি সব প্লেয়ারকে নির্বাচনে নিয়ে আসতে পারে। এতে বিএনপি ছাড়া অন্য কেউ অমত করবে না এবং সরকারও বিএনপির এ অমতের সুযোগ শতভাগ নেবে। তাই বিএনপি নেতা-কর্মীদের প্রত্যাশা এবং জনগণেরও অভিপ্রায় বিএনপি যেন নির্বাচন নিয়ে অনতিবিলম্বে কাজ শুরু করে দেয়।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৪৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন