শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়ার যোগসাজশ ছিল- মওদুদ
বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

ওপরে উল্লিখিত কথাটি হাই কোর্ট বিভাগ ‘মো. আনোয়ার হোসেন এবং অন্যান্য বনাম বাংলাদেশ’ মামলার রায়ে উল্লেখ করেছিলেন ২০১১ সালের ২২ মার্চ। রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ বলেছেন, ‘সেই ফাঁসির আদেশ কার্যকর করাকে কি ঠান্ডা মাথার খুন ছাড়া অন্য কিছু বলা যায়? আমাদের উত্তর হচ্ছে, তিনটি কারণে একে ঠান্ডা মাথার খুন বই কিছু বলা যায় না। প্রথমত, যখন আইনবহিভর্‚তভাবে কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়, সেটি অবশ্যই খুন, দ্বিতীয়ত, এটি খুন, কেননা যেদিন তথাকথিত ট্রাইব্যুনালে কর্নেল তাহেরের প্রহসনের বিচার হয়েছিল, এমনকি সেদিনও যে অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আনয়ন করা হয়েছিল সে অভিযোগে ফাঁসির বিধান ছিল না, তৃতীয়ত, প্রহসনের বিচার শুরুর বহু আগেই জিয়াউর রহমান তাহেরের মৃত্যুদন্ড নির্ধারণ করেছিলেন, যে কথা জিয়ার অতি ঘনিষ্ঠজন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তার বইয়ে শুধু লিখেনই নি, বরং আমাদের সামনে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছেন, যে কথা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মার্কিন সাংবাদিক লরেন্স লিপসুলজ আমাদের সামনে প্রদান করা সাক্ষ্যে বলেছেন। তা ছাড়া ব্যারিস্টার মওদুদ এবং লরেন্স লিপসুলজের ভাষ্য অনুযায়ী, কর্নেল তাহেরের ফাঁসির আদেশ আগেই ধার্য করায় জিয়া এই ফাঁসির মূল কুশীলব হওয়াই সত্য, যেহেতু সে আর জীবিত নেই, এই হত্যাকান্ডসহ অজস্র হত্যাকান্ডে জিয়ার সম্পৃক্ততা যাচাই করা বাঞ্ছনীয়। তদুপরি ব্যারিস্টার মওদুদের বইয়ের ৩৩ পৃষ্ঠার লেখা অনুযায়ী জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রাখতেন বলে যে দাবি করা হয়েছে, তা যাচাই করার জন্যও একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিশন গঠন করা অপরিহার্য।’

শুধু ওপরে উল্লিখিত মামলায়ই নয়, জিয়ার অপকর্মসমূহের ফিরিস্তি হাই কোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ ‘বাংলাদেশ মার্বেল ওয়ার্কস লিমিটেড বনাম বাংলাদেশ সরকার’ মামলায়ও উল্লেখ করেছেন, যার কিছু অংশ নিম্নে বাংলা তরজমা করে হুবহু প্রকাশ করছি :

(ক) ‘আমাদের বিবেচনার জন্য মূল প্রশ্নটি হলো সংবিধানের তথাকথিত পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে খন্দকার মোশতাক, প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রক্ষাকবচ দিতে পারে কিনা, যেহেতু এই তিনজনের কারও-ই রাষ্ট্রপতি হওয়ার আইনগত যোগ্যতা ছিল না?’

(খ) ‘মোশতাক, সায়েম, জিয়া সবাই সামরিক ফরমান দেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন, যেগুলো জনগণকে ভীতির মুখে মানতে বাধ্য করা হয়েছিল। এগুলো সবই ছিল অবৈধ। তথাকথিত সামরিক আইনের প্রবক্তরা ভালোই জানতেন যে, এগুলো সবই ছিল বৈধতাহীন। তাই তারা তাদের দুষ্কর্ম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একটি তথাকথিত জনমত যাচাইয়ের প্রহসনে নেমে ছিলেন যা অতীতে আর এক সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানও করেছিল।’

(গ) ‘কখনো কখনো এসব সামরিক স্বৈরশাসকগণ সংবিধানকে অকার্যকর করে ঘোষণা দেন, আবার কখনো সংবিধানকে সামরিক আইনের অধস্তন করা হয়, যা মোশতাক, সায়েম এবং জিয়া করেছিলেন। তারা সবাই বুদ্ধিমান লোক বিধায় খুব ভালো করেই জানতেন, তাদের ঘোষিত সমস্ত ফরমান এবং তাদের সমস্ত কর্মকান্ডই ছিল বেআইনি। তাই তারা তাদের সব অপকর্ম ঢাকার চেষ্টা করেছে সংবিধানকে তছনছ করে খন্ডবিখন্ড করার পর। এতসব তারা নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য করেছে প্রতারণার মাধ্যমে, একান্তই তাদের কুমর্জি ব্যবহার করে।’

(ঘ) ‘আমরা ওপরে বলেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান, এই তিনজন ক্ষমতার জবরদখলদার আমাদের সংবিধানকে চূর্ণবিচূর্ণ করেছে, যে সংবিধান রক্তের অক্ষরে লেখা। তারা সংবিধান রক্ষা করার শপথ গ্রহণ করেও সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করেছেন।’

(ঙ) ‘তৃতীয়ত, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান অস্ত্রবলে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখলদার ছিলেন বলে এবং প্রধান সামরিক শাসক নামক অস্তিত্বহীন পদের জবরদখলদার ছিলেন বলে, সংবিধান পরিবর্তন করার কোনো ক্ষমতাই তার ছিল না। একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সংবিধান রক্ষার শপথ নিলেও ১৯৭৭ সালের ২৩ এপ্রিল ক্ষমতা দখলের মাত্র দুই দিন পর তিনি বেআইনিভাবে সংবিধানের এমন সব বিধান খন্ডন করে দেন যেগুলো ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার অংশ। এইভাবে তিনি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে ধর্মরাষ্ট্রে রূপান্তরিত করেন।’

(চ) ‘আমরা এও দেখেছি যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের কোনো ক্ষমতা ছিল না সামরিক শাসন জারি করার, এবং সামরিক ফরমান দ্বারা দেশে রাজত্ব করার।’

(ছ) ‘আমরা এও দেখেছি যেই সংবিধান আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আইন, তাকে সামরিক ফরমানের অধস্তন করা হয়।’

(জ) ‘আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম কীভাবে একজন মন্ত্রী (মোশতাক), এক প্রধান বিচারপতি (সায়েম) এবং সামরিক বাহিনী প্রধান (জিয়া) সংবিধানকে ধ্বংস করেছে, অপদস্থ করেছে।’

(ঝ) ‘তথাকথিত গণভোট আদেশবলে জিয়াকে ক্ষমতায় বৈধতা প্রদানের যে অপচেষ্টায় ‘হ্যাঁ’-‘না’ ভোটের অবৈধ আয়োজন করা হয়েছিল, সভ্যজগতে তার কোনো উদাহরণ নেই। জিয়ার অবৈধ এবং অন্যায় কার্যকলাপকে ঢাকার জন্যই ছিল সেই অপপ্রয়াস, যা করা হয়েছিল জনগণের ওপর প্রতারণা ও তঞ্চকতার উদ্দেশ্যে।’

(ঞ) ‘আমরা উল্লেখ করেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক তার খুনি সামরিক কর্তাদের সহায়তায় ক্ষমতা জবরদখল করেছিল, কীভাবে বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন এবং কীভাবে তিনি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রাষ্ট্রপতি পদে বসার আহ্‌বান করেছিলেন। একইভাবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে সেনাবাহিনীতে তার নিয়োগকালে সেনা আইন অনুযায়ী এই মর্মে শপথ নিয়েছিলেন যে, তিনি সরকারের প্রতি অনুগত থাকবেন, কিন্তু এই তিনজনের সবাই জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সংবিধান লঙ্ঘন করে, সংবিধানকে ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে।’

‘এটা বিশ্বাস করা যায় না যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়া জানতেন না যে, সংবিধানের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদ মোতাবেক তারা কেউই রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিলেন না, তথাপিও এই তিনজনই সংবিধান লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রপতির চেয়ার দখল করেছিলেন সামরিক শক্তিবলে, যার জন্য এই তিনজনের সবাই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে অপরাধী।’

(ট) ‘বাংলাদেশে ক্ষমতার জবরদখলদাররা আরও বেশি দূর গিয়েছিলেন। তারা তাদের অবৈধ যাত্রা শুরু করেছিলেন রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করে। পরে তারা ক্ষমতা হস্তগত করে সামরিক ফরমান জারি করে এবং সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কেড়ে নেয়, যা ১৯৭৯ সালের ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চালায়, যে পরিস্থিতিতে বলা যায় জিয়ার রাষ্ট্রপতির এবং প্রধান সামরিক শাসকের পদ দখল ছিল সম্পূর্ণ অবৈধ।’

(ঠ) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ একই মামলায় বলেছিলেন, ‘সুতরাং খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান, যাকে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দেওয়া হয়েছিল, এরা সাংবিধানিক বিধান কার্যকর হতে দেয়নি।’

(ড) ‘খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান যে অপরাধ করেছে তার জন্য তারা তিরস্কার, নিন্দা এবং ঘৃণা পাওয়ার যোগ্য।’

(ঢ) আপিল বিভাগ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে লিখেছেন, ‘লে. কর্নেল শাহরিয়ার রশিদ তার স্বীকারোক্তিতে বলেছে, তাহের ঠাকুর যখন খন্দকার মোশতাকের ভাষণ তৈরি করছিল তখন জিয়াও সেখানে উপস্থিত ছিল।’

(ণ) জিয়ার সঙ্গে খুনিদের যোগসাজশের বিষয়টিও আপিল বিভাগ নজরে নিয়ে বলেছেন, ‘তার (লে. কর্নেল সুলতান শাহরিয়ার রশিদের) স্বীকারোক্তিও হাই কোর্ট বিভাগ পূর্ণাঙ্গভাবে লিপিবদ্ধ করেছে। সে (সুলতান শাহরিয়ার রশিদ) শেখ মুজিবের সরকারকে উৎখাত করার ব্যাপারে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার যোগসাজশ এবং আলোচনার কথা উল্লেখ করেছে তার স্বীকারোক্তিতে।’

(ত) জিয়া যে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে একাত্ম ছিল এবং তাদের সঙ্গে যোগসাজশ রক্ষা করত, সে কথা ব্যারিস্টার মওদুদ তার লেখা বই ‘ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভেলপমেন্ট’-এ লিখেছেন, ‘যেসব সেনা কর্মকর্তা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়াকে তারা তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়েছিল।’ ব্যারিস্টার মওদুদ তার উল্লিখিত বইয়ে পরিষ্কার ভাষায় এ কথাও লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের যোগসাজশ ছিল।’

১৯৭৬ সালের ৩০ মে লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকা খুনি কর্নেল ফারুকের এক পূর্ণপৃষ্ঠা প্রবন্ধ ছেপেছিল, যাতে সে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনা নিয়ে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার আলোচনার কথা বিস্তারিত উল্লেখ করেছে। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম চৌধুরী, যার সঙ্গে জিয়ার ঘনিষ্ঠতা ছিল, তিনি তার বই ‘এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য’তে লিখেছেন, ‘তিনি জিয়ার বাড়িতে লে. কর্নেল ফারুককে দেখে অবাক হয়েছিলেন এবং কথাটি জিয়াকে বললেও জিয়া সদুত্তর দিতে পারেনি।’

তা ছাড়া কর্নেল ফারুক রশিদ লন্ডনের এক টেলিভিশন সাক্ষাতে বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার সম্পৃক্ততার ব্যাপারে যা বলেছিল, তা তো গোটা দেশবাসীই জানে।

এত সবকিছুর পরও যারা বলতে চায় জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব না, তারা জ্ঞানপাপী বই কিছু নয়। পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে সে সময়ের মাননীয় প্রধান বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম মহোদয় লিখেছেন, ‘যারা এসব অপকর্মের কুশীলব, তাদের যথোপযুক্তভাবে সাজা দেওয়া এবং তাদের ঘৃণা করা উচিত, যার ফলে ভবিষ্যতে কোনো উচ্চাভিলাষী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বেআইনিভাবে ক্ষমতা জবরদখল করতে না পারে।’ মাননীয় প্রধান বিচারপতি এ কথাগুলো মোশতাক, জিয়া, সায়েম সবার বিরুদ্ধে বলেছেন, যারা সবাই বেআইনি পন্থায় ক্ষমতার জবরদখলদার ছিল। সেটাই হওয়া উচিত, যা নতুন প্রজন্মের মানুষের জানা উচিত।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অপহরণ মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
নওগাঁয় অপহরণ মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত
মেহেরপুরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দখল-দূষণে বিলীনপ্রায় ঐতিহ্যবাহী রায়বাহাদুরের দিঘী
দখল-দূষণে বিলীনপ্রায় ঐতিহ্যবাহী রায়বাহাদুরের দিঘী

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়েসহ বাহারকে আটকের পর ছেড়ে দিল কলকাতা পুলিশ!
মেয়েসহ বাহারকে আটকের পর ছেড়ে দিল কলকাতা পুলিশ!

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিপ্রবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিপ্রবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলশিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলশিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডের মাটিতে ইমামের ব্যাটে রানের স্রোত
ইংল্যান্ডের মাটিতে ইমামের ব্যাটে রানের স্রোত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্টারপিস নাকি প্রতারণা—১৬৩০ কোটি টাকার চিত্রকর্ম নিয়ে তীব্র বিতর্ক
মাস্টারপিস নাকি প্রতারণা—১৬৩০ কোটি টাকার চিত্রকর্ম নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, মাদকাসক্ত স্বামী আটক
সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, মাদকাসক্ত স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন
কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসছে ‘রাগিনী এমএমএস ৩’, মুখ্য ভূমিকায় তামান্না
আসছে ‘রাগিনী এমএমএস ৩’, মুখ্য ভূমিকায় তামান্না

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘অ্যাভেঞ্জার্স: ডুমসডে’ সেটে অশান্তির তীব্র গুঞ্জন
‘অ্যাভেঞ্জার্স: ডুমসডে’ সেটে অশান্তির তীব্র গুঞ্জন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিপাকে শ্রদ্ধা
বিপাকে শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যানচেস্টার সিটিতে যাচ্ছেন জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা
ম্যানচেস্টার সিটিতে যাচ্ছেন জিয়ানলুইজি দোনারুম্মা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ
সুদানের দারফুরে আধাসামরিক বাহিনীর হাতে ঝরল ১৩ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিং সেটেই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ গেল পরিচালকের
শুটিং সেটেই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ গেল পরিচালকের

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত
আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা