শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়ার যোগসাজশ ছিল- মওদুদ
বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

ওপরে উল্লিখিত কথাটি হাই কোর্ট বিভাগ ‘মো. আনোয়ার হোসেন এবং অন্যান্য বনাম বাংলাদেশ’ মামলার রায়ে উল্লেখ করেছিলেন ২০১১ সালের ২২ মার্চ। রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ বলেছেন, ‘সেই ফাঁসির আদেশ কার্যকর করাকে কি ঠান্ডা মাথার খুন ছাড়া অন্য কিছু বলা যায়? আমাদের উত্তর হচ্ছে, তিনটি কারণে একে ঠান্ডা মাথার খুন বই কিছু বলা যায় না। প্রথমত, যখন আইনবহিভর্‚তভাবে কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়, সেটি অবশ্যই খুন, দ্বিতীয়ত, এটি খুন, কেননা যেদিন তথাকথিত ট্রাইব্যুনালে কর্নেল তাহেরের প্রহসনের বিচার হয়েছিল, এমনকি সেদিনও যে অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আনয়ন করা হয়েছিল সে অভিযোগে ফাঁসির বিধান ছিল না, তৃতীয়ত, প্রহসনের বিচার শুরুর বহু আগেই জিয়াউর রহমান তাহেরের মৃত্যুদন্ড নির্ধারণ করেছিলেন, যে কথা জিয়ার অতি ঘনিষ্ঠজন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তার বইয়ে শুধু লিখেনই নি, বরং আমাদের সামনে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছেন, যে কথা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মার্কিন সাংবাদিক লরেন্স লিপসুলজ আমাদের সামনে প্রদান করা সাক্ষ্যে বলেছেন। তা ছাড়া ব্যারিস্টার মওদুদ এবং লরেন্স লিপসুলজের ভাষ্য অনুযায়ী, কর্নেল তাহেরের ফাঁসির আদেশ আগেই ধার্য করায় জিয়া এই ফাঁসির মূল কুশীলব হওয়াই সত্য, যেহেতু সে আর জীবিত নেই, এই হত্যাকান্ডসহ অজস্র হত্যাকান্ডে জিয়ার সম্পৃক্ততা যাচাই করা বাঞ্ছনীয়। তদুপরি ব্যারিস্টার মওদুদের বইয়ের ৩৩ পৃষ্ঠার লেখা অনুযায়ী জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রাখতেন বলে যে দাবি করা হয়েছে, তা যাচাই করার জন্যও একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিশন গঠন করা অপরিহার্য।’

শুধু ওপরে উল্লিখিত মামলায়ই নয়, জিয়ার অপকর্মসমূহের ফিরিস্তি হাই কোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ ‘বাংলাদেশ মার্বেল ওয়ার্কস লিমিটেড বনাম বাংলাদেশ সরকার’ মামলায়ও উল্লেখ করেছেন, যার কিছু অংশ নিম্নে বাংলা তরজমা করে হুবহু প্রকাশ করছি :

(ক) ‘আমাদের বিবেচনার জন্য মূল প্রশ্নটি হলো সংবিধানের তথাকথিত পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে খন্দকার মোশতাক, প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রক্ষাকবচ দিতে পারে কিনা, যেহেতু এই তিনজনের কারও-ই রাষ্ট্রপতি হওয়ার আইনগত যোগ্যতা ছিল না?’

(খ) ‘মোশতাক, সায়েম, জিয়া সবাই সামরিক ফরমান দেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন, যেগুলো জনগণকে ভীতির মুখে মানতে বাধ্য করা হয়েছিল। এগুলো সবই ছিল অবৈধ। তথাকথিত সামরিক আইনের প্রবক্তরা ভালোই জানতেন যে, এগুলো সবই ছিল বৈধতাহীন। তাই তারা তাদের দুষ্কর্ম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একটি তথাকথিত জনমত যাচাইয়ের প্রহসনে নেমে ছিলেন যা অতীতে আর এক সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানও করেছিল।’

(গ) ‘কখনো কখনো এসব সামরিক স্বৈরশাসকগণ সংবিধানকে অকার্যকর করে ঘোষণা দেন, আবার কখনো সংবিধানকে সামরিক আইনের অধস্তন করা হয়, যা মোশতাক, সায়েম এবং জিয়া করেছিলেন। তারা সবাই বুদ্ধিমান লোক বিধায় খুব ভালো করেই জানতেন, তাদের ঘোষিত সমস্ত ফরমান এবং তাদের সমস্ত কর্মকান্ডই ছিল বেআইনি। তাই তারা তাদের সব অপকর্ম ঢাকার চেষ্টা করেছে সংবিধানকে তছনছ করে খন্ডবিখন্ড করার পর। এতসব তারা নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য করেছে প্রতারণার মাধ্যমে, একান্তই তাদের কুমর্জি ব্যবহার করে।’

(ঘ) ‘আমরা ওপরে বলেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান, এই তিনজন ক্ষমতার জবরদখলদার আমাদের সংবিধানকে চূর্ণবিচূর্ণ করেছে, যে সংবিধান রক্তের অক্ষরে লেখা। তারা সংবিধান রক্ষা করার শপথ গ্রহণ করেও সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করেছেন।’

(ঙ) ‘তৃতীয়ত, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান অস্ত্রবলে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখলদার ছিলেন বলে এবং প্রধান সামরিক শাসক নামক অস্তিত্বহীন পদের জবরদখলদার ছিলেন বলে, সংবিধান পরিবর্তন করার কোনো ক্ষমতাই তার ছিল না। একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সংবিধান রক্ষার শপথ নিলেও ১৯৭৭ সালের ২৩ এপ্রিল ক্ষমতা দখলের মাত্র দুই দিন পর তিনি বেআইনিভাবে সংবিধানের এমন সব বিধান খন্ডন করে দেন যেগুলো ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার অংশ। এইভাবে তিনি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে ধর্মরাষ্ট্রে রূপান্তরিত করেন।’

(চ) ‘আমরা এও দেখেছি যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের কোনো ক্ষমতা ছিল না সামরিক শাসন জারি করার, এবং সামরিক ফরমান দ্বারা দেশে রাজত্ব করার।’

(ছ) ‘আমরা এও দেখেছি যেই সংবিধান আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আইন, তাকে সামরিক ফরমানের অধস্তন করা হয়।’

(জ) ‘আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম কীভাবে একজন মন্ত্রী (মোশতাক), এক প্রধান বিচারপতি (সায়েম) এবং সামরিক বাহিনী প্রধান (জিয়া) সংবিধানকে ধ্বংস করেছে, অপদস্থ করেছে।’

(ঝ) ‘তথাকথিত গণভোট আদেশবলে জিয়াকে ক্ষমতায় বৈধতা প্রদানের যে অপচেষ্টায় ‘হ্যাঁ’-‘না’ ভোটের অবৈধ আয়োজন করা হয়েছিল, সভ্যজগতে তার কোনো উদাহরণ নেই। জিয়ার অবৈধ এবং অন্যায় কার্যকলাপকে ঢাকার জন্যই ছিল সেই অপপ্রয়াস, যা করা হয়েছিল জনগণের ওপর প্রতারণা ও তঞ্চকতার উদ্দেশ্যে।’

(ঞ) ‘আমরা উল্লেখ করেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক তার খুনি সামরিক কর্তাদের সহায়তায় ক্ষমতা জবরদখল করেছিল, কীভাবে বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন এবং কীভাবে তিনি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রাষ্ট্রপতি পদে বসার আহ্‌বান করেছিলেন। একইভাবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে সেনাবাহিনীতে তার নিয়োগকালে সেনা আইন অনুযায়ী এই মর্মে শপথ নিয়েছিলেন যে, তিনি সরকারের প্রতি অনুগত থাকবেন, কিন্তু এই তিনজনের সবাই জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সংবিধান লঙ্ঘন করে, সংবিধানকে ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে।’

‘এটা বিশ্বাস করা যায় না যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়া জানতেন না যে, সংবিধানের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদ মোতাবেক তারা কেউই রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিলেন না, তথাপিও এই তিনজনই সংবিধান লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রপতির চেয়ার দখল করেছিলেন সামরিক শক্তিবলে, যার জন্য এই তিনজনের সবাই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে অপরাধী।’

(ট) ‘বাংলাদেশে ক্ষমতার জবরদখলদাররা আরও বেশি দূর গিয়েছিলেন। তারা তাদের অবৈধ যাত্রা শুরু করেছিলেন রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করে। পরে তারা ক্ষমতা হস্তগত করে সামরিক ফরমান জারি করে এবং সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কেড়ে নেয়, যা ১৯৭৯ সালের ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চালায়, যে পরিস্থিতিতে বলা যায় জিয়ার রাষ্ট্রপতির এবং প্রধান সামরিক শাসকের পদ দখল ছিল সম্পূর্ণ অবৈধ।’

(ঠ) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ একই মামলায় বলেছিলেন, ‘সুতরাং খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান, যাকে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দেওয়া হয়েছিল, এরা সাংবিধানিক বিধান কার্যকর হতে দেয়নি।’

(ড) ‘খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান যে অপরাধ করেছে তার জন্য তারা তিরস্কার, নিন্দা এবং ঘৃণা পাওয়ার যোগ্য।’

(ঢ) আপিল বিভাগ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে লিখেছেন, ‘লে. কর্নেল শাহরিয়ার রশিদ তার স্বীকারোক্তিতে বলেছে, তাহের ঠাকুর যখন খন্দকার মোশতাকের ভাষণ তৈরি করছিল তখন জিয়াও সেখানে উপস্থিত ছিল।’

(ণ) জিয়ার সঙ্গে খুনিদের যোগসাজশের বিষয়টিও আপিল বিভাগ নজরে নিয়ে বলেছেন, ‘তার (লে. কর্নেল সুলতান শাহরিয়ার রশিদের) স্বীকারোক্তিও হাই কোর্ট বিভাগ পূর্ণাঙ্গভাবে লিপিবদ্ধ করেছে। সে (সুলতান শাহরিয়ার রশিদ) শেখ মুজিবের সরকারকে উৎখাত করার ব্যাপারে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার যোগসাজশ এবং আলোচনার কথা উল্লেখ করেছে তার স্বীকারোক্তিতে।’

(ত) জিয়া যে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে একাত্ম ছিল এবং তাদের সঙ্গে যোগসাজশ রক্ষা করত, সে কথা ব্যারিস্টার মওদুদ তার লেখা বই ‘ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভেলপমেন্ট’-এ লিখেছেন, ‘যেসব সেনা কর্মকর্তা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়াকে তারা তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়েছিল।’ ব্যারিস্টার মওদুদ তার উল্লিখিত বইয়ে পরিষ্কার ভাষায় এ কথাও লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের যোগসাজশ ছিল।’

১৯৭৬ সালের ৩০ মে লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকা খুনি কর্নেল ফারুকের এক পূর্ণপৃষ্ঠা প্রবন্ধ ছেপেছিল, যাতে সে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনা নিয়ে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার আলোচনার কথা বিস্তারিত উল্লেখ করেছে। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম চৌধুরী, যার সঙ্গে জিয়ার ঘনিষ্ঠতা ছিল, তিনি তার বই ‘এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য’তে লিখেছেন, ‘তিনি জিয়ার বাড়িতে লে. কর্নেল ফারুককে দেখে অবাক হয়েছিলেন এবং কথাটি জিয়াকে বললেও জিয়া সদুত্তর দিতে পারেনি।’

তা ছাড়া কর্নেল ফারুক রশিদ লন্ডনের এক টেলিভিশন সাক্ষাতে বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার সম্পৃক্ততার ব্যাপারে যা বলেছিল, তা তো গোটা দেশবাসীই জানে।

এত সবকিছুর পরও যারা বলতে চায় জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব না, তারা জ্ঞানপাপী বই কিছু নয়। পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে সে সময়ের মাননীয় প্রধান বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম মহোদয় লিখেছেন, ‘যারা এসব অপকর্মের কুশীলব, তাদের যথোপযুক্তভাবে সাজা দেওয়া এবং তাদের ঘৃণা করা উচিত, যার ফলে ভবিষ্যতে কোনো উচ্চাভিলাষী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বেআইনিভাবে ক্ষমতা জবরদখল করতে না পারে।’ মাননীয় প্রধান বিচারপতি এ কথাগুলো মোশতাক, জিয়া, সায়েম সবার বিরুদ্ধে বলেছেন, যারা সবাই বেআইনি পন্থায় ক্ষমতার জবরদখলদার ছিল। সেটাই হওয়া উচিত, যা নতুন প্রজন্মের মানুষের জানা উচিত।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার
মাদারীপুরে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন, টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান
তাইওয়ান ইস্যু: চীনকে শান্ত করতে দূত পাঠাল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে