শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়ার যোগসাজশ ছিল- মওদুদ
বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

ওপরে উল্লিখিত কথাটি হাই কোর্ট বিভাগ ‘মো. আনোয়ার হোসেন এবং অন্যান্য বনাম বাংলাদেশ’ মামলার রায়ে উল্লেখ করেছিলেন ২০১১ সালের ২২ মার্চ। রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ বলেছেন, ‘সেই ফাঁসির আদেশ কার্যকর করাকে কি ঠান্ডা মাথার খুন ছাড়া অন্য কিছু বলা যায়? আমাদের উত্তর হচ্ছে, তিনটি কারণে একে ঠান্ডা মাথার খুন বই কিছু বলা যায় না। প্রথমত, যখন আইনবহিভর্‚তভাবে কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়, সেটি অবশ্যই খুন, দ্বিতীয়ত, এটি খুন, কেননা যেদিন তথাকথিত ট্রাইব্যুনালে কর্নেল তাহেরের প্রহসনের বিচার হয়েছিল, এমনকি সেদিনও যে অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আনয়ন করা হয়েছিল সে অভিযোগে ফাঁসির বিধান ছিল না, তৃতীয়ত, প্রহসনের বিচার শুরুর বহু আগেই জিয়াউর রহমান তাহেরের মৃত্যুদন্ড নির্ধারণ করেছিলেন, যে কথা জিয়ার অতি ঘনিষ্ঠজন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তার বইয়ে শুধু লিখেনই নি, বরং আমাদের সামনে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছেন, যে কথা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মার্কিন সাংবাদিক লরেন্স লিপসুলজ আমাদের সামনে প্রদান করা সাক্ষ্যে বলেছেন। তা ছাড়া ব্যারিস্টার মওদুদ এবং লরেন্স লিপসুলজের ভাষ্য অনুযায়ী, কর্নেল তাহেরের ফাঁসির আদেশ আগেই ধার্য করায় জিয়া এই ফাঁসির মূল কুশীলব হওয়াই সত্য, যেহেতু সে আর জীবিত নেই, এই হত্যাকান্ডসহ অজস্র হত্যাকান্ডে জিয়ার সম্পৃক্ততা যাচাই করা বাঞ্ছনীয়। তদুপরি ব্যারিস্টার মওদুদের বইয়ের ৩৩ পৃষ্ঠার লেখা অনুযায়ী জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রাখতেন বলে যে দাবি করা হয়েছে, তা যাচাই করার জন্যও একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিশন গঠন করা অপরিহার্য।’

শুধু ওপরে উল্লিখিত মামলায়ই নয়, জিয়ার অপকর্মসমূহের ফিরিস্তি হাই কোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ ‘বাংলাদেশ মার্বেল ওয়ার্কস লিমিটেড বনাম বাংলাদেশ সরকার’ মামলায়ও উল্লেখ করেছেন, যার কিছু অংশ নিম্নে বাংলা তরজমা করে হুবহু প্রকাশ করছি :

(ক) ‘আমাদের বিবেচনার জন্য মূল প্রশ্নটি হলো সংবিধানের তথাকথিত পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে খন্দকার মোশতাক, প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রক্ষাকবচ দিতে পারে কিনা, যেহেতু এই তিনজনের কারও-ই রাষ্ট্রপতি হওয়ার আইনগত যোগ্যতা ছিল না?’

(খ) ‘মোশতাক, সায়েম, জিয়া সবাই সামরিক ফরমান দেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন, যেগুলো জনগণকে ভীতির মুখে মানতে বাধ্য করা হয়েছিল। এগুলো সবই ছিল অবৈধ। তথাকথিত সামরিক আইনের প্রবক্তরা ভালোই জানতেন যে, এগুলো সবই ছিল বৈধতাহীন। তাই তারা তাদের দুষ্কর্ম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একটি তথাকথিত জনমত যাচাইয়ের প্রহসনে নেমে ছিলেন যা অতীতে আর এক সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানও করেছিল।’

(গ) ‘কখনো কখনো এসব সামরিক স্বৈরশাসকগণ সংবিধানকে অকার্যকর করে ঘোষণা দেন, আবার কখনো সংবিধানকে সামরিক আইনের অধস্তন করা হয়, যা মোশতাক, সায়েম এবং জিয়া করেছিলেন। তারা সবাই বুদ্ধিমান লোক বিধায় খুব ভালো করেই জানতেন, তাদের ঘোষিত সমস্ত ফরমান এবং তাদের সমস্ত কর্মকান্ডই ছিল বেআইনি। তাই তারা তাদের সব অপকর্ম ঢাকার চেষ্টা করেছে সংবিধানকে তছনছ করে খন্ডবিখন্ড করার পর। এতসব তারা নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য করেছে প্রতারণার মাধ্যমে, একান্তই তাদের কুমর্জি ব্যবহার করে।’

(ঘ) ‘আমরা ওপরে বলেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান, এই তিনজন ক্ষমতার জবরদখলদার আমাদের সংবিধানকে চূর্ণবিচূর্ণ করেছে, যে সংবিধান রক্তের অক্ষরে লেখা। তারা সংবিধান রক্ষা করার শপথ গ্রহণ করেও সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করেছেন।’

(ঙ) ‘তৃতীয়ত, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান অস্ত্রবলে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখলদার ছিলেন বলে এবং প্রধান সামরিক শাসক নামক অস্তিত্বহীন পদের জবরদখলদার ছিলেন বলে, সংবিধান পরিবর্তন করার কোনো ক্ষমতাই তার ছিল না। একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সংবিধান রক্ষার শপথ নিলেও ১৯৭৭ সালের ২৩ এপ্রিল ক্ষমতা দখলের মাত্র দুই দিন পর তিনি বেআইনিভাবে সংবিধানের এমন সব বিধান খন্ডন করে দেন যেগুলো ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার অংশ। এইভাবে তিনি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে ধর্মরাষ্ট্রে রূপান্তরিত করেন।’

(চ) ‘আমরা এও দেখেছি যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের কোনো ক্ষমতা ছিল না সামরিক শাসন জারি করার, এবং সামরিক ফরমান দ্বারা দেশে রাজত্ব করার।’

(ছ) ‘আমরা এও দেখেছি যেই সংবিধান আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আইন, তাকে সামরিক ফরমানের অধস্তন করা হয়।’

(জ) ‘আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম কীভাবে একজন মন্ত্রী (মোশতাক), এক প্রধান বিচারপতি (সায়েম) এবং সামরিক বাহিনী প্রধান (জিয়া) সংবিধানকে ধ্বংস করেছে, অপদস্থ করেছে।’

(ঝ) ‘তথাকথিত গণভোট আদেশবলে জিয়াকে ক্ষমতায় বৈধতা প্রদানের যে অপচেষ্টায় ‘হ্যাঁ’-‘না’ ভোটের অবৈধ আয়োজন করা হয়েছিল, সভ্যজগতে তার কোনো উদাহরণ নেই। জিয়ার অবৈধ এবং অন্যায় কার্যকলাপকে ঢাকার জন্যই ছিল সেই অপপ্রয়াস, যা করা হয়েছিল জনগণের ওপর প্রতারণা ও তঞ্চকতার উদ্দেশ্যে।’

(ঞ) ‘আমরা উল্লেখ করেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক তার খুনি সামরিক কর্তাদের সহায়তায় ক্ষমতা জবরদখল করেছিল, কীভাবে বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন এবং কীভাবে তিনি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রাষ্ট্রপতি পদে বসার আহ্‌বান করেছিলেন। একইভাবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে সেনাবাহিনীতে তার নিয়োগকালে সেনা আইন অনুযায়ী এই মর্মে শপথ নিয়েছিলেন যে, তিনি সরকারের প্রতি অনুগত থাকবেন, কিন্তু এই তিনজনের সবাই জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সংবিধান লঙ্ঘন করে, সংবিধানকে ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে।’

‘এটা বিশ্বাস করা যায় না যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়া জানতেন না যে, সংবিধানের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদ মোতাবেক তারা কেউই রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিলেন না, তথাপিও এই তিনজনই সংবিধান লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রপতির চেয়ার দখল করেছিলেন সামরিক শক্তিবলে, যার জন্য এই তিনজনের সবাই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে অপরাধী।’

(ট) ‘বাংলাদেশে ক্ষমতার জবরদখলদাররা আরও বেশি দূর গিয়েছিলেন। তারা তাদের অবৈধ যাত্রা শুরু করেছিলেন রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করে। পরে তারা ক্ষমতা হস্তগত করে সামরিক ফরমান জারি করে এবং সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কেড়ে নেয়, যা ১৯৭৯ সালের ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চালায়, যে পরিস্থিতিতে বলা যায় জিয়ার রাষ্ট্রপতির এবং প্রধান সামরিক শাসকের পদ দখল ছিল সম্পূর্ণ অবৈধ।’

(ঠ) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ একই মামলায় বলেছিলেন, ‘সুতরাং খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান, যাকে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দেওয়া হয়েছিল, এরা সাংবিধানিক বিধান কার্যকর হতে দেয়নি।’

(ড) ‘খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান যে অপরাধ করেছে তার জন্য তারা তিরস্কার, নিন্দা এবং ঘৃণা পাওয়ার যোগ্য।’

(ঢ) আপিল বিভাগ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে লিখেছেন, ‘লে. কর্নেল শাহরিয়ার রশিদ তার স্বীকারোক্তিতে বলেছে, তাহের ঠাকুর যখন খন্দকার মোশতাকের ভাষণ তৈরি করছিল তখন জিয়াও সেখানে উপস্থিত ছিল।’

(ণ) জিয়ার সঙ্গে খুনিদের যোগসাজশের বিষয়টিও আপিল বিভাগ নজরে নিয়ে বলেছেন, ‘তার (লে. কর্নেল সুলতান শাহরিয়ার রশিদের) স্বীকারোক্তিও হাই কোর্ট বিভাগ পূর্ণাঙ্গভাবে লিপিবদ্ধ করেছে। সে (সুলতান শাহরিয়ার রশিদ) শেখ মুজিবের সরকারকে উৎখাত করার ব্যাপারে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার যোগসাজশ এবং আলোচনার কথা উল্লেখ করেছে তার স্বীকারোক্তিতে।’

(ত) জিয়া যে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে একাত্ম ছিল এবং তাদের সঙ্গে যোগসাজশ রক্ষা করত, সে কথা ব্যারিস্টার মওদুদ তার লেখা বই ‘ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভেলপমেন্ট’-এ লিখেছেন, ‘যেসব সেনা কর্মকর্তা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়াকে তারা তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়েছিল।’ ব্যারিস্টার মওদুদ তার উল্লিখিত বইয়ে পরিষ্কার ভাষায় এ কথাও লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের যোগসাজশ ছিল।’

১৯৭৬ সালের ৩০ মে লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকা খুনি কর্নেল ফারুকের এক পূর্ণপৃষ্ঠা প্রবন্ধ ছেপেছিল, যাতে সে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনা নিয়ে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার আলোচনার কথা বিস্তারিত উল্লেখ করেছে। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম চৌধুরী, যার সঙ্গে জিয়ার ঘনিষ্ঠতা ছিল, তিনি তার বই ‘এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য’তে লিখেছেন, ‘তিনি জিয়ার বাড়িতে লে. কর্নেল ফারুককে দেখে অবাক হয়েছিলেন এবং কথাটি জিয়াকে বললেও জিয়া সদুত্তর দিতে পারেনি।’

তা ছাড়া কর্নেল ফারুক রশিদ লন্ডনের এক টেলিভিশন সাক্ষাতে বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার সম্পৃক্ততার ব্যাপারে যা বলেছিল, তা তো গোটা দেশবাসীই জানে।

এত সবকিছুর পরও যারা বলতে চায় জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব না, তারা জ্ঞানপাপী বই কিছু নয়। পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে সে সময়ের মাননীয় প্রধান বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম মহোদয় লিখেছেন, ‘যারা এসব অপকর্মের কুশীলব, তাদের যথোপযুক্তভাবে সাজা দেওয়া এবং তাদের ঘৃণা করা উচিত, যার ফলে ভবিষ্যতে কোনো উচ্চাভিলাষী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বেআইনিভাবে ক্ষমতা জবরদখল করতে না পারে।’ মাননীয় প্রধান বিচারপতি এ কথাগুলো মোশতাক, জিয়া, সায়েম সবার বিরুদ্ধে বলেছেন, যারা সবাই বেআইনি পন্থায় ক্ষমতার জবরদখলদার ছিল। সেটাই হওয়া উচিত, যা নতুন প্রজন্মের মানুষের জানা উচিত।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা