শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়ার যোগসাজশ ছিল- মওদুদ
বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়া ঠান্ড মাথার খুনি- হাই কোর্ট

ওপরে উল্লিখিত কথাটি হাই কোর্ট বিভাগ ‘মো. আনোয়ার হোসেন এবং অন্যান্য বনাম বাংলাদেশ’ মামলার রায়ে উল্লেখ করেছিলেন ২০১১ সালের ২২ মার্চ। রায়ে হাই কোর্ট বিভাগ বলেছেন, ‘সেই ফাঁসির আদেশ কার্যকর করাকে কি ঠান্ডা মাথার খুন ছাড়া অন্য কিছু বলা যায়? আমাদের উত্তর হচ্ছে, তিনটি কারণে একে ঠান্ডা মাথার খুন বই কিছু বলা যায় না। প্রথমত, যখন আইনবহিভর্‚তভাবে কাউকে ফাঁসি দেওয়া হয়, সেটি অবশ্যই খুন, দ্বিতীয়ত, এটি খুন, কেননা যেদিন তথাকথিত ট্রাইব্যুনালে কর্নেল তাহেরের প্রহসনের বিচার হয়েছিল, এমনকি সেদিনও যে অভিযোগ তার বিরুদ্ধে আনয়ন করা হয়েছিল সে অভিযোগে ফাঁসির বিধান ছিল না, তৃতীয়ত, প্রহসনের বিচার শুরুর বহু আগেই জিয়াউর রহমান তাহেরের মৃত্যুদন্ড নির্ধারণ করেছিলেন, যে কথা জিয়ার অতি ঘনিষ্ঠজন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ তার বইয়ে শুধু লিখেনই নি, বরং আমাদের সামনে হাজির হয়ে সাক্ষ্য দিয়ে বলেছেন, যে কথা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মার্কিন সাংবাদিক লরেন্স লিপসুলজ আমাদের সামনে প্রদান করা সাক্ষ্যে বলেছেন। তা ছাড়া ব্যারিস্টার মওদুদ এবং লরেন্স লিপসুলজের ভাষ্য অনুযায়ী, কর্নেল তাহেরের ফাঁসির আদেশ আগেই ধার্য করায় জিয়া এই ফাঁসির মূল কুশীলব হওয়াই সত্য, যেহেতু সে আর জীবিত নেই, এই হত্যাকান্ডসহ অজস্র হত্যাকান্ডে জিয়ার সম্পৃক্ততা যাচাই করা বাঞ্ছনীয়। তদুপরি ব্যারিস্টার মওদুদের বইয়ের ৩৩ পৃষ্ঠার লেখা অনুযায়ী জিয়া বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক রাখতেন বলে যে দাবি করা হয়েছে, তা যাচাই করার জন্যও একটি শক্তিশালী তদন্ত কমিশন গঠন করা অপরিহার্য।’

শুধু ওপরে উল্লিখিত মামলায়ই নয়, জিয়ার অপকর্মসমূহের ফিরিস্তি হাই কোর্ট বিভাগ এবং আপিল বিভাগ ‘বাংলাদেশ মার্বেল ওয়ার্কস লিমিটেড বনাম বাংলাদেশ সরকার’ মামলায়ও উল্লেখ করেছেন, যার কিছু অংশ নিম্নে বাংলা তরজমা করে হুবহু প্রকাশ করছি :

(ক) ‘আমাদের বিবেচনার জন্য মূল প্রশ্নটি হলো সংবিধানের তথাকথিত পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে খন্দকার মোশতাক, প্রধান বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রক্ষাকবচ দিতে পারে কিনা, যেহেতু এই তিনজনের কারও-ই রাষ্ট্রপতি হওয়ার আইনগত যোগ্যতা ছিল না?’

(খ) ‘মোশতাক, সায়েম, জিয়া সবাই সামরিক ফরমান দেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন, যেগুলো জনগণকে ভীতির মুখে মানতে বাধ্য করা হয়েছিল। এগুলো সবই ছিল অবৈধ। তথাকথিত সামরিক আইনের প্রবক্তরা ভালোই জানতেন যে, এগুলো সবই ছিল বৈধতাহীন। তাই তারা তাদের দুষ্কর্ম ধামাচাপা দেওয়ার জন্য একটি তথাকথিত জনমত যাচাইয়ের প্রহসনে নেমে ছিলেন যা অতীতে আর এক সামরিক স্বৈরাচার আইয়ুব খানও করেছিল।’

(গ) ‘কখনো কখনো এসব সামরিক স্বৈরশাসকগণ সংবিধানকে অকার্যকর করে ঘোষণা দেন, আবার কখনো সংবিধানকে সামরিক আইনের অধস্তন করা হয়, যা মোশতাক, সায়েম এবং জিয়া করেছিলেন। তারা সবাই বুদ্ধিমান লোক বিধায় খুব ভালো করেই জানতেন, তাদের ঘোষিত সমস্ত ফরমান এবং তাদের সমস্ত কর্মকান্ডই ছিল বেআইনি। তাই তারা তাদের সব অপকর্ম ঢাকার চেষ্টা করেছে সংবিধানকে তছনছ করে খন্ডবিখন্ড করার পর। এতসব তারা নিজ স্বার্থ হাসিলের জন্য করেছে প্রতারণার মাধ্যমে, একান্তই তাদের কুমর্জি ব্যবহার করে।’

(ঘ) ‘আমরা ওপরে বলেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান, এই তিনজন ক্ষমতার জবরদখলদার আমাদের সংবিধানকে চূর্ণবিচূর্ণ করেছে, যে সংবিধান রক্তের অক্ষরে লেখা। তারা সংবিধান রক্ষা করার শপথ গ্রহণ করেও সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করেছেন।’

(ঙ) ‘তৃতীয়ত, মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান অস্ত্রবলে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দখলদার ছিলেন বলে এবং প্রধান সামরিক শাসক নামক অস্তিত্বহীন পদের জবরদখলদার ছিলেন বলে, সংবিধান পরিবর্তন করার কোনো ক্ষমতাই তার ছিল না। একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে তিনি সংবিধান রক্ষার শপথ নিলেও ১৯৭৭ সালের ২৩ এপ্রিল ক্ষমতা দখলের মাত্র দুই দিন পর তিনি বেআইনিভাবে সংবিধানের এমন সব বিধান খন্ডন করে দেন যেগুলো ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার অংশ। এইভাবে তিনি ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশকে ধর্মরাষ্ট্রে রূপান্তরিত করেন।’

(চ) ‘আমরা এও দেখেছি যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের কোনো ক্ষমতা ছিল না সামরিক শাসন জারি করার, এবং সামরিক ফরমান দ্বারা দেশে রাজত্ব করার।’

(ছ) ‘আমরা এও দেখেছি যেই সংবিধান আমাদের দেশের সর্বোচ্চ আইন, তাকে সামরিক ফরমানের অধস্তন করা হয়।’

(জ) ‘আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখলাম কীভাবে একজন মন্ত্রী (মোশতাক), এক প্রধান বিচারপতি (সায়েম) এবং সামরিক বাহিনী প্রধান (জিয়া) সংবিধানকে ধ্বংস করেছে, অপদস্থ করেছে।’

(ঝ) ‘তথাকথিত গণভোট আদেশবলে জিয়াকে ক্ষমতায় বৈধতা প্রদানের যে অপচেষ্টায় ‘হ্যাঁ’-‘না’ ভোটের অবৈধ আয়োজন করা হয়েছিল, সভ্যজগতে তার কোনো উদাহরণ নেই। জিয়ার অবৈধ এবং অন্যায় কার্যকলাপকে ঢাকার জন্যই ছিল সেই অপপ্রয়াস, যা করা হয়েছিল জনগণের ওপর প্রতারণা ও তঞ্চকতার উদ্দেশ্যে।’

(ঞ) ‘আমরা উল্লেখ করেছি, কীভাবে খন্দকার মোশতাক তার খুনি সামরিক কর্তাদের সহায়তায় ক্ষমতা জবরদখল করেছিল, কীভাবে বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন এবং কীভাবে তিনি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে রাষ্ট্রপতি পদে বসার আহ্‌বান করেছিলেন। একইভাবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান একজন সেনা কর্মকর্তা হিসেবে সেনাবাহিনীতে তার নিয়োগকালে সেনা আইন অনুযায়ী এই মর্মে শপথ নিয়েছিলেন যে, তিনি সরকারের প্রতি অনুগত থাকবেন, কিন্তু এই তিনজনের সবাই জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে সংবিধান লঙ্ঘন করে, সংবিধানকে ছিঁড়ে ফেলে দিয়ে।’

‘এটা বিশ্বাস করা যায় না যে, খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়া জানতেন না যে, সংবিধানের ৪৮ নম্বর অনুচ্ছেদ মোতাবেক তারা কেউই রাষ্ট্রপতি হওয়ার যোগ্য ছিলেন না, তথাপিও এই তিনজনই সংবিধান লঙ্ঘন করে রাষ্ট্রপতির চেয়ার দখল করেছিলেন সামরিক শক্তিবলে, যার জন্য এই তিনজনের সবাই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধে অপরাধী।’

(ট) ‘বাংলাদেশে ক্ষমতার জবরদখলদাররা আরও বেশি দূর গিয়েছিলেন। তারা তাদের অবৈধ যাত্রা শুরু করেছিলেন রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করে। পরে তারা ক্ষমতা হস্তগত করে সামরিক ফরমান জারি করে এবং সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কেড়ে নেয়, যা ১৯৭৯ সালের ৭ এপ্রিল পর্যন্ত চালায়, যে পরিস্থিতিতে বলা যায় জিয়ার রাষ্ট্রপতির এবং প্রধান সামরিক শাসকের পদ দখল ছিল সম্পূর্ণ অবৈধ।’

(ঠ) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ একই মামলায় বলেছিলেন, ‘সুতরাং খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান, যাকে অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতির পদ দেওয়া হয়েছিল, এরা সাংবিধানিক বিধান কার্যকর হতে দেয়নি।’

(ড) ‘খন্দকার মোশতাক, বিচারপতি সায়েম এবং জেনারেল জিয়াউর রহমান যে অপরাধ করেছে তার জন্য তারা তিরস্কার, নিন্দা এবং ঘৃণা পাওয়ার যোগ্য।’

(ঢ) আপিল বিভাগ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায়ে লিখেছেন, ‘লে. কর্নেল শাহরিয়ার রশিদ তার স্বীকারোক্তিতে বলেছে, তাহের ঠাকুর যখন খন্দকার মোশতাকের ভাষণ তৈরি করছিল তখন জিয়াও সেখানে উপস্থিত ছিল।’

(ণ) জিয়ার সঙ্গে খুনিদের যোগসাজশের বিষয়টিও আপিল বিভাগ নজরে নিয়ে বলেছেন, ‘তার (লে. কর্নেল সুলতান শাহরিয়ার রশিদের) স্বীকারোক্তিও হাই কোর্ট বিভাগ পূর্ণাঙ্গভাবে লিপিবদ্ধ করেছে। সে (সুলতান শাহরিয়ার রশিদ) শেখ মুজিবের সরকারকে উৎখাত করার ব্যাপারে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার যোগসাজশ এবং আলোচনার কথা উল্লেখ করেছে তার স্বীকারোক্তিতে।’

(ত) জিয়া যে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে একাত্ম ছিল এবং তাদের সঙ্গে যোগসাজশ রক্ষা করত, সে কথা ব্যারিস্টার মওদুদ তার লেখা বই ‘ডেমোক্রেসি অ্যান্ড দ্য চ্যালেঞ্জ অব ডেভেলপমেন্ট’-এ লিখেছেন, ‘যেসব সেনা কর্মকর্তা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়াকে তারা তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়েছিল।’ ব্যারিস্টার মওদুদ তার উল্লিখিত বইয়ে পরিষ্কার ভাষায় এ কথাও লিখেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের যোগসাজশ ছিল।’

১৯৭৬ সালের ৩০ মে লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকা খুনি কর্নেল ফারুকের এক পূর্ণপৃষ্ঠা প্রবন্ধ ছেপেছিল, যাতে সে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনা নিয়ে জিয়াউর রহমানের সঙ্গে তার আলোচনার কথা বিস্তারিত উল্লেখ করেছে। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম চৌধুরী, যার সঙ্গে জিয়ার ঘনিষ্ঠতা ছিল, তিনি তার বই ‘এক জেনারেলের নীরব সাক্ষ্য’তে লিখেছেন, ‘তিনি জিয়ার বাড়িতে লে. কর্নেল ফারুককে দেখে অবাক হয়েছিলেন এবং কথাটি জিয়াকে বললেও জিয়া সদুত্তর দিতে পারেনি।’

তা ছাড়া কর্নেল ফারুক রশিদ লন্ডনের এক টেলিভিশন সাক্ষাতে বঙ্গবন্ধু হত্যায় জিয়ার সম্পৃক্ততার ব্যাপারে যা বলেছিল, তা তো গোটা দেশবাসীই জানে।

এত সবকিছুর পরও যারা বলতে চায় জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল কুশীলব না, তারা জ্ঞানপাপী বই কিছু নয়। পঞ্চম সংশোধনী মামলার রায়ে সে সময়ের মাননীয় প্রধান বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম মহোদয় লিখেছেন, ‘যারা এসব অপকর্মের কুশীলব, তাদের যথোপযুক্তভাবে সাজা দেওয়া এবং তাদের ঘৃণা করা উচিত, যার ফলে ভবিষ্যতে কোনো উচ্চাভিলাষী ব্যক্তি বা গোষ্ঠী বেআইনিভাবে ক্ষমতা জবরদখল করতে না পারে।’ মাননীয় প্রধান বিচারপতি এ কথাগুলো মোশতাক, জিয়া, সায়েম সবার বিরুদ্ধে বলেছেন, যারা সবাই বেআইনি পন্থায় ক্ষমতার জবরদখলদার ছিল। সেটাই হওয়া উচিত, যা নতুন প্রজন্মের মানুষের জানা উচিত।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলেই কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলেই কতটা?

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও

সাহিত্য

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে
আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে

নগর জীবন

বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই
বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই

নগর জীবন

বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী
বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী

নগর জীবন

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা
এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা

দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা