শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমলা লীগ জয় বাংলা আমলাতন্ত্র জিন্দাবাদ

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমলা লীগ জয় বাংলা আমলাতন্ত্র জিন্দাবাদ

এক সচিবের মা অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি হলেন। মন্ত্রণালয়ের আদেশে ২৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী হাসপাতালে ডিউটি করলেন। তাদের কাজ ছিল প্রতিদিন সচিবের মায়ের চিকিৎসাসেবায় সহায়তা করা এবং কী কাজ করলেন তা সচিবের পিএসকে জানানো। ঘটনা জানাজানির পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বলেছেন, এমন নির্দেশ জারি হয়নি মন্ত্রণালয় থেকে। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এমনিতে যেতেন দেখতে।  সাংবাদিকরা হাসপাতালে সরেজমিন প্রত্যক্ষ করে মন্ত্রণালয়ের লোকজনকে পেয়েছেন ডিউটি করতে। বড় অদ্ভুত একটা সমাজে বাস করছি। চারদিকে শুধু ক্ষমতাবান মানুষ দেখি। সীমাহীন দাপট দেখি। অনেক রাজনীতিবিদের দীর্ঘশ্বাস শুনি। আমলা লীগ স্লোগান শুনি। একদা জিন্দাবাদ শুনতাম তাদের মুখে। মাঠপর্যায় থেকে সচিবালয়ে একটা আমলা যুগ চলছে। ক্ষমতা কাকে বলে, কত প্রকার দেখিয়ে দিচ্ছেন। রাজনৈতিক সরকারকে মাঝেমধ্যে জিম্মি মনে হয়। অথচ এমন হওয়ার কথা ছিল না। রাজনৈতিক সরকার চলবে নির্বাচনের সময় দেওয়া অঙ্গীকার অনুযায়ী। সামনে থাকবে ভোটের ইশতেহার। ক্ষমতা পাওয়া রাজনীতিবিদরা নির্দেশ দেবেন, আমলারা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী বাস্তবায়ন করবেন। এটাই নিয়ম। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সবকিছুর গাইডেন্স আছে। কিন্তু বাস্তবে হচ্ছেটা কী? গত তিন বছরে অনেক কিছু বদলে গেছে। আমলারা সীমাহীন দাপুটে হয়েছেন। নিজেরাই সুযোগ-সন্ধানীর মতো স্লোগান ও মিছিল করছেন। রাজনীতিবিদের তোয়াক্কা করছেন না। ক্ষমতার দ্ব›েদ্ব জড়িয়ে পড়ছেন কারণে-অকারণে। এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। এভাবে সরকারকে সহায়তা করা হয় না। আনুগত্যও সঠিকভাবে প্রকাশিত হয় না। সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নই আনুগত্যের সঠিক প্রকাশ।

সব আমলেই আমলারা ক্ষমতা দেখানোর চেষ্টা করেন। শক্তিশালী, ব্যক্তিত্ববান মন্ত্রী-এমপির সামনে অবশ্য তা পারেন না। রাজনীতিবিদের দুর্বলতা দেখলেই পেয়ে বসেন সবাই। এরশাদের জি সেভেনের কথা শুনতাম। বিএনপির ’৯১ আমলেও ক্ষমতাবান অনেক আমলার নামডাক ছিল। আর এখন তো কথাই নেই। ক্ষমতা দেখানো সচিবালয় থেকে মাঠে চলে গেছে। নিক্সন চৌধুরী লড়াই করতেন কাজী জাফরুল্লাহর মতো দাপুটে নেতার সঙ্গে। একটা ভাব ছিল। কিন্তু একজন ইউএনওর সঙ্গে লড়তে গিয়ে বিপাকে পড়লেন। সেদিন একজন এমপি দুঃখ করে বললেন, ‘আমাদের কোনো নিরাপত্তা নেই। গাইবান্ধার এমপি লিটন গুলি খেয়ে মরলেন। কোনো এমপি কিন্তু সরকারি নিরাপত্তারক্ষী পাননি। অথচ একজন ইউএনওর বাসায় ডাকাতির পর সারা দেশের সব কর্মকর্তা নিরাপত্তায় আনসার পেলেন। একবারও তদন্ত হলো না ডাকাতি হওয়া বিশাল অঙ্কের টাকা কীভাবে এলো ইউএনওর বাসায়। এ টাকার উৎসের সন্ধানে তদন্ত হয়নি।’ এমপি সাহেবদের দুঃখটা বুঝি। বরিশালের ঘটনার পর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের বিবৃতি দেখে বিস্মিত, হতাশ হয়েছি। এটা কোন ধরনের ভাষা রাজনৈতিক সরকারের বিরুদ্ধে? এভাবে বিবৃতি দিয়ে ‘দুর্বৃত্ত’ বলার পরও কোনো প্রতিক্রিয়া দেখলাম না! রাজনীতিবিদরা আজকাল অনেক সহনশীল। খুব ভালো!

বরিশালের ঘটনা মোটেও ভালো বার্তা দিল না। ব্যক্তিগতভাবে বরিশালের মেয়র সাদিক আবদুল্লাহকে জানি না। একটি রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে উঠলেও ’৯৬ সালের সরকারের মেয়াদে তাদের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অনেক কথা শুনতাম। সরকারের এই মেয়াদে তাকে দেখলাম মেয়র হিসেবে। মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ কতটা ভালো-মন্দ তার মূল্যায়ন বরিশালবাসী করবেন। রাজনীতিবিদদের একটা জবাবদিহি থাকে জনগণের কাছে। আমলাদের কোনো জবাবদিহি নেই। তারা যা খুশি বলতে পারেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে এ অধিকার নিজেরাই বেশি প্রকাশ করছেন। দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী না হলে এমনই হয়। বরিশালের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখেছিলাম। মেয়রের দোষটা কোথায় বুঝলাম না। একটি শহরে রাজনৈতিক পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন খোলা ও লাগানোর দায়িত্ব রাজনৈতিক কর্মীদের। আর এর মধ্যে রাষ্ট্র ও সরকারবিরোধী কার্যক্রম থাকলে দেখার দায়িত্ব প্রশাসনের। শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। বরিশালের মেয়র শহর পরিচ্ছন্ন রাখতে ব্যানার, ফেস্টুন খোলার অধিকার রাখেন। এ নিয়ে লঙ্কাকান্ড বাধানো, গুলি, হামলা অবশ্যই প্রশ্ন তৈরি করে। আওয়ামী লীগ কর্মীরা গুলিবিদ্ধ হলেন, তারপর কিছু ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী ইউএনওর পক্ষ নিলেন সামাজিক মাধ্যমে। একজনের কাছে জানতে চাইলাম, কী ব্যাপার? জবাবে বললেন, ইউএনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। বুঝলাম সমস্যা এখানেই। পেশাদারি থাকলে সে রাতে এত সমস্যা তৈরি হতো না।

রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকলে একদল অতি উৎসাহী কর্মকর্তা বেড়ে ওঠেন। তারা স্লোগান দেন, মিছিল করেন। আওয়ামী লীগ আমলে স্লোগান আসে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। বিএনপি আমলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে আমলাকুল তাদের হয়ে যান। আবার ক্ষমতাচ্যুতির পর সেই দলের নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা নিখুঁতভাবে সাজিয়ে দেন। কারাগার নিশ্চিত করেন। রাজনীতিবিদরা জেলে যান। আমলারা অবসরের পর বিদেশে গিয়ে বিলাসী জীবন কাটান। দেশে থাকলেও আরাম-আয়েশের শেষ নেই। অনেকে আবার রাজনীতিতে জড়িয়ে মন্ত্রী-এমপি হন। কেউ নেন রাজনৈতিক নিয়োগ দেশে-বিদেশে। তিল তিল শ্রম, মেধা, ঘাম ঝরিয়ে, হামলা-মামলা, জেল-জুলুমের বিনিময়ে রাজনৈতিক কর্মীরা দলকে ক্ষমতায় আনেন। আর ক্ষমতায় আসার পর রাজনৈতিক কর্মীদের দোষের শেষ থাকে না। বিরোধী দলে থাকতে তাদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা থাকে। পুলিশের খাতায় এ কারণে তারা আসামি। আর আমলারা থাকেন ধোয়া তুলসীপাতা। তারা রাজনীতিবিদদের ভুলটাই ধরেন। আচ্ছা, একটি সরকারি অফিসের কথা বলুন যেখানে ঘুষ ছাড়া কাজ হয়? একজন এমপি বা জনপ্রতিনিধির বাড়িতে কাকভোর থেকেই মানুষের ঢল দেখা যায়। সাধারণ মানুষ বিভিন্ন কাজ নিয়ে ছুটে যান। জনপ্রতিনিধিকে মানুষের সুখ-দুঃখের কথা শুনতে হয়। ব্যবস্থা নিতে হয়। তার পরও তাদের নানামুখী দোষারোপে পড়তে হয়। আর ব্রিটিশরা নিজেদের শাসনের সুবিধার্থে আমলাতন্ত্র তৈরি করেছিল। খোদ ব্রিটেনে এ আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর নেই। সবকিছু ভর করেছে আমাদের ওপর।

সাবেক সচিব ইব্রাহিম হোসেন খানের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি অফিসার্স ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। সরকারের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এপিএস ছিলেন। তাকে বললাম বরিশালের ঘটনা ঘিরে আপনার সার্ভিসের বিবৃতিটি কীভাবে দেখেন? জবাবে বললেন, বিস্মিত হয়েছি। এভাবে রাজনীতিবিদদের খাটো করার অধিকার কোনো সার্ভিসের নেই। আর প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অ্যাসোসিয়েশন কোনো ট্রেড ইউনিয়ন নয়। যখন যা খুশি বিবৃতি প্রদান এ সার্ভিসের কাজ নয়। তিনি দুঃখ করে বলেন, অতি উৎসাহীরা সর্বনাশ বেশি করে। সরকারের আপন সেজে অনেক সময় কেউ কেউ সরকারের বারোটা বাজায়। প্রশাসন সার্ভিসেও এখন তা-ই চলছে। একই ধরনের অভিমত প্রশাসন ক্যাডারের আরেক সাবেক কর্মকর্তা আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমের। তিনি বললেন, রাজনৈতিক সরকারের বিরুদ্ধে এভাবে বিবৃতি প্রদান ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও দুঃখজনক।

প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে এ সরকারের ভুল বোঝাবুঝি বরিশালেরটাই প্রথম নয়। এর আগে এমপি নিক্সন চৌধুরীর ঘটনাসহ আরও বেশ কিছু কাহিনি বিভিন্ন সময় প্রত্যক্ষ করেছি। এভাবে অতীতে এত অ্যাকশন, রি-অ্যাকশন দেখিনি। আজকাল প্রশাসন থেকে সহনশীলতা শব্দ উঠে যাচ্ছে। ক্ষমতার ইগোতে ভুগছেন সবাই। জনপ্রতিনিধিরা এখন মাঠপর্যায়ে কথা বলতে ভয় পান। কোনটির কী অ্যাকশন কর্মকর্তারা কীভাবে নেন এ নিয়ে তাদের মধ্যে দোটানা কাজ করছে। এ দোটানা মনোভাবই আগামীতে ক্ষতিগ্রস্ত করবে ক্ষমতাসীন দলকে। ভোট নিয়ে প্রশাসন মনে করে, জনগণ নয়, তারাই জয়ের নায়ক। জনপ্রতিনিধিদের গুরুত্ব না দিলেও চলে। একবারও তারা বুঝতে চাইছেন না, ২০১৪ আর ২০১৮ এক ছিল না। ২০১৮ সাল সবকিছু আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে ছিল। মাঠ ছিল আওয়ামী লীগ কর্মীদের দখলে। আর আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী দল। এ দলের সঙ্গে কিছু পরিবার, ব্যক্তি অঞ্চলভিত্তিক স্বকীয় অবস্থান নিয়ে কাজ করেন। এ দলের জন্ম ক্ষমতার চেয়ারে হয়নি। জনগণের দল হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশ শব্দটি অর্জন করেছে আওয়ামী লীগ। সে ইতিহাস ভুলে রাজনীতিবিদদের সঙ্গে দূরত্ব ও বিবাদ বাড়ানো আগামী দিনে ভালো কিছু বয়ে আনবে না।

এবার ভিন্ন একটা গল্প শোনাই। ইউটিউবে সৌরভ গাঙ্গুলীর একটি বক্তব্য শুনছিলাম। আইপিএলের তখন প্রথম মৌসুম। রয়েল চ্যালেঞ্জার বেঙ্গালুরুর সঙ্গে খেলা কলকাতা নাইট রাইডার্সের। বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ। নাইট রাইডার্স ড্রেসিং রুম জমজমাট বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানকে ঘিরে। ছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলী ও পাকিস্তানের বিখ্যাত ক্রিকেটার শোয়েব আখতারসহ অন্য খেলোয়াড়রাও। কলকাতার হয়ে খেলছেন শোয়েব। সৌরভ খেয়াল করলেন শাহরুখকে দেখলেই বিস্ময় নিয়ে তাকিয়ে থাকেন শোয়েব। মনে হয় দেবদূতকে দেখছেন। সৌরভ প্রশ্ন করলেন কেন এভাবে এত বিস্ময় নিয়ে শাহরুখকে দেখেন শোয়েব। আরও বললেন, ‘ভগবানের মতো শাহরুখের দিকে তাকিয়ে থাক। আমার দিকে তো তাকাও না।’ শোয়েব হাসলেন। তারপর বললেন, ‘পাকিস্তানে শাহরুখের জনপ্রিয়তা বিশাল। পাকিস্তানের মানুষ তাকে কী পরিমাণ ভালোবাসে চিন্তাও করতে পারবে না তুমি। চিন্তা করি এই মানুষটি কী করে এ বিশালত্ব তৈরি করেছেন।’ সৌরভ বললেন, ‘শাহরুখ পাকিস্তান কেন ভারতেও বিশাল জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। সবাই এখানে তাকে আরও বেশি ভালোবাসে।’ দুজনের কথা শুনছিলেন শাহরুখ খান। তিনি তাদের কথা শুনে হাসলেন। সৌরভ এবার শাহরুখকে বললেন, ‘আমরা ১১ জনের টিম নিয়ে খেলে নিজেদের প্রকাশ ঘটাই। টিম পারফরম্যান্স ১১ জনের। তার পরও নির্বাচকদের ওপর পরের খেলার ভাগ্য নির্ভরশীল। নির্বাচকের পছন্দ না হলেই ক্যারিয়ার শেষ। কেউ বুঝতে চান না ১১ জনের টিমে একার করার কিছু নেই। শাহরুখের কোনো টিমের ব্যাপার নেই। একাই এক শ। দর্শক মুগ্ধ হয় একজনের ওপরই। ছবি হিট হয়ে যায় একজনের অভিনয়ে। ১১ জনের টিমওয়ার্কের প্রয়োজন নেই। একজন শাহরুখ খানের নামই যথেষ্ট।’

সৌরভের কথা শুনে হাসলেন শাহরুখ। বললেন, ‘ভাইরে! একদিনে হুট করে আমার জীবনে কোনো কিছু আসেনি। যখন মুম্বাই আসি অনেক কষ্ট করেছি। হৃত্বিক রোশানের মতো সেরা ড্যান্সার, সালমানের মতো হ্যান্ডসাম, বলিষ্ঠ ট্যালেন্টেড ছিলাম না। দেখতেও তেমন কিছু না। আবার চলচ্চিত্রে কাপুর পরিবার থেকে আসিনি। থাকার জায়গা ছিল না মুম্বাই শহরে। এক রুমের একটি বাসায় বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করে থাকতাম। মাঝেমধ্যে বান্দ্রার সৈকতের পাশে লোহার বেঞ্চিতে শুয়ে-বসে সময় কাটাতাম। ভাবতাম সমুদ্রের তীরের এ বাড়িটি যদি আমার হতো! এখন সেই বাড়িটির মালিক আমি। সেই বাড়ির মালিক হতে হয়েছে কঠিন শ্রম-মেধা-ঘামের বিনিময়ে।’ বিভিন্ন খেলোয়াড় এবার প্রশ্ন করেন, তুমি কী করে সফল হলে আরও বিস্তারিত বল। জবাবে শাহরুখ বললেন, ‘প্রতি সকালে ঘুম ভাঙলে আয়নার সামনে দাঁড়াতাম। বুঝতাম অনেক বড় নায়কের মতো চেহারা আমার নেই। নিজের সঙ্গে প্রতিজ্ঞা করতাম, আমার যা আছে তা নিয়েই সফল হতে চাই। আমার যতটুকু আছে ততটুকু নিয়েই নিরলসভাবে কাজ করে যেতে চাই। সারা দিন কাজ করতাম। একাগ্রতা, হতাশাকে ঠাঁই না দিয়ে লেগে থাকা, কঠিন শ্রম, কষ্ট আর চেষ্টাই আমাকে আজকের অবস্থানে এনেছে। ডেডিকেশন ছাড়া কিছু জয় সম্ভব নয়।’

সৌরভ গাঙ্গুলীকে একবার একজন প্রশ্ন করেছিলেন- শচীনের মতো বিশ্বখ্যাত তারকার সঙ্গে খেলতে অসুবিধা হতো কি তোমার? জবাবে বললেন, ‘আড়াই শ-তিন শ ম্যাচে একসঙ্গে খেলেছি। আমি ব্যাট করার সময় বিপরীত দিকে থাকা তারকার দিকে তাকাতাম না। আমি খেলতাম আমার মতো। বিপরীতে কে আছেন ভাবতাম না। চিন্তা করতাম আমার সেরাটা দিতে হবে। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা। এখানে ১১ জনকে পারফরম্যান্স করতে হয়। শচীন সাত শ ম্যাচ খেলেছেন। সেঞ্চুরি করেছেন শত ম্যাচে মাত্র। সেঞ্চুরি সব ম্যাচে করা যায় না।’ সৌরভ ঠিকই বলেছেন। জীবনের উত্থান-পতন আছে। আজকের সাফল্য কাল না-ও থাকতে পারে। কবি নজরুলও বলেছেন, চিরদিন সমান যায় না। আজকের এই দিন কাল হারিয়ে যেতে পারে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের অবস্থান ২০২৩ সালের পরিবেশ-পরিস্থিতি হিসাব-নিকাশ এক করে মেলানো যায় না।  আর যে কোনো কাজে টিমওয়ার্কে ভাঙন ধরলে সর্বনাশ হয়ে যায়; যা ঠেকানো যায় না। বাস্তবতা সব সময় কঠিন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০
নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা
আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি
ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি

দেশগ্রাম

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি
বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি

দেশগ্রাম