শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমলা লীগ জয় বাংলা আমলাতন্ত্র জিন্দাবাদ

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমলা লীগ জয় বাংলা আমলাতন্ত্র জিন্দাবাদ

এক সচিবের মা অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি হলেন। মন্ত্রণালয়ের আদেশে ২৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী হাসপাতালে ডিউটি করলেন। তাদের কাজ ছিল প্রতিদিন সচিবের মায়ের চিকিৎসাসেবায় সহায়তা করা এবং কী কাজ করলেন তা সচিবের পিএসকে জানানো। ঘটনা জানাজানির পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বলেছেন, এমন নির্দেশ জারি হয়নি মন্ত্রণালয় থেকে। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এমনিতে যেতেন দেখতে।  সাংবাদিকরা হাসপাতালে সরেজমিন প্রত্যক্ষ করে মন্ত্রণালয়ের লোকজনকে পেয়েছেন ডিউটি করতে। বড় অদ্ভুত একটা সমাজে বাস করছি। চারদিকে শুধু ক্ষমতাবান মানুষ দেখি। সীমাহীন দাপট দেখি। অনেক রাজনীতিবিদের দীর্ঘশ্বাস শুনি। আমলা লীগ স্লোগান শুনি। একদা জিন্দাবাদ শুনতাম তাদের মুখে। মাঠপর্যায় থেকে সচিবালয়ে একটা আমলা যুগ চলছে। ক্ষমতা কাকে বলে, কত প্রকার দেখিয়ে দিচ্ছেন। রাজনৈতিক সরকারকে মাঝেমধ্যে জিম্মি মনে হয়। অথচ এমন হওয়ার কথা ছিল না। রাজনৈতিক সরকার চলবে নির্বাচনের সময় দেওয়া অঙ্গীকার অনুযায়ী। সামনে থাকবে ভোটের ইশতেহার। ক্ষমতা পাওয়া রাজনীতিবিদরা নির্দেশ দেবেন, আমলারা ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী বাস্তবায়ন করবেন। এটাই নিয়ম। ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে সবকিছুর গাইডেন্স আছে। কিন্তু বাস্তবে হচ্ছেটা কী? গত তিন বছরে অনেক কিছু বদলে গেছে। আমলারা সীমাহীন দাপুটে হয়েছেন। নিজেরাই সুযোগ-সন্ধানীর মতো স্লোগান ও মিছিল করছেন। রাজনীতিবিদের তোয়াক্কা করছেন না। ক্ষমতার দ্ব›েদ্ব জড়িয়ে পড়ছেন কারণে-অকারণে। এমনটা হওয়ার কথা ছিল না। এভাবে সরকারকে সহায়তা করা হয় না। আনুগত্যও সঠিকভাবে প্রকাশিত হয় না। সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নই আনুগত্যের সঠিক প্রকাশ।

সব আমলেই আমলারা ক্ষমতা দেখানোর চেষ্টা করেন। শক্তিশালী, ব্যক্তিত্ববান মন্ত্রী-এমপির সামনে অবশ্য তা পারেন না। রাজনীতিবিদের দুর্বলতা দেখলেই পেয়ে বসেন সবাই। এরশাদের জি সেভেনের কথা শুনতাম। বিএনপির ’৯১ আমলেও ক্ষমতাবান অনেক আমলার নামডাক ছিল। আর এখন তো কথাই নেই। ক্ষমতা দেখানো সচিবালয় থেকে মাঠে চলে গেছে। নিক্সন চৌধুরী লড়াই করতেন কাজী জাফরুল্লাহর মতো দাপুটে নেতার সঙ্গে। একটা ভাব ছিল। কিন্তু একজন ইউএনওর সঙ্গে লড়তে গিয়ে বিপাকে পড়লেন। সেদিন একজন এমপি দুঃখ করে বললেন, ‘আমাদের কোনো নিরাপত্তা নেই। গাইবান্ধার এমপি লিটন গুলি খেয়ে মরলেন। কোনো এমপি কিন্তু সরকারি নিরাপত্তারক্ষী পাননি। অথচ একজন ইউএনওর বাসায় ডাকাতির পর সারা দেশের সব কর্মকর্তা নিরাপত্তায় আনসার পেলেন। একবারও তদন্ত হলো না ডাকাতি হওয়া বিশাল অঙ্কের টাকা কীভাবে এলো ইউএনওর বাসায়। এ টাকার উৎসের সন্ধানে তদন্ত হয়নি।’ এমপি সাহেবদের দুঃখটা বুঝি। বরিশালের ঘটনার পর অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের বিবৃতি দেখে বিস্মিত, হতাশ হয়েছি। এটা কোন ধরনের ভাষা রাজনৈতিক সরকারের বিরুদ্ধে? এভাবে বিবৃতি দিয়ে ‘দুর্বৃত্ত’ বলার পরও কোনো প্রতিক্রিয়া দেখলাম না! রাজনীতিবিদরা আজকাল অনেক সহনশীল। খুব ভালো!

বরিশালের ঘটনা মোটেও ভালো বার্তা দিল না। ব্যক্তিগতভাবে বরিশালের মেয়র সাদিক আবদুল্লাহকে জানি না। একটি রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে উঠলেও ’৯৬ সালের সরকারের মেয়াদে তাদের দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অনেক কথা শুনতাম। সরকারের এই মেয়াদে তাকে দেখলাম মেয়র হিসেবে। মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ কতটা ভালো-মন্দ তার মূল্যায়ন বরিশালবাসী করবেন। রাজনীতিবিদদের একটা জবাবদিহি থাকে জনগণের কাছে। আমলাদের কোনো জবাবদিহি নেই। তারা যা খুশি বলতে পারেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে এ অধিকার নিজেরাই বেশি প্রকাশ করছেন। দেশের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী না হলে এমনই হয়। বরিশালের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ দেখেছিলাম। মেয়রের দোষটা কোথায় বুঝলাম না। একটি শহরে রাজনৈতিক পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন খোলা ও লাগানোর দায়িত্ব রাজনৈতিক কর্মীদের। আর এর মধ্যে রাষ্ট্র ও সরকারবিরোধী কার্যক্রম থাকলে দেখার দায়িত্ব প্রশাসনের। শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের। বরিশালের মেয়র শহর পরিচ্ছন্ন রাখতে ব্যানার, ফেস্টুন খোলার অধিকার রাখেন। এ নিয়ে লঙ্কাকান্ড বাধানো, গুলি, হামলা অবশ্যই প্রশ্ন তৈরি করে। আওয়ামী লীগ কর্মীরা গুলিবিদ্ধ হলেন, তারপর কিছু ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী ইউএনওর পক্ষ নিলেন সামাজিক মাধ্যমে। একজনের কাছে জানতে চাইলাম, কী ব্যাপার? জবাবে বললেন, ইউএনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। বুঝলাম সমস্যা এখানেই। পেশাদারি থাকলে সে রাতে এত সমস্যা তৈরি হতো না।

রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় থাকলে একদল অতি উৎসাহী কর্মকর্তা বেড়ে ওঠেন। তারা স্লোগান দেন, মিছিল করেন। আওয়ামী লীগ আমলে স্লোগান আসে জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু। বিএনপি আমলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, জিয়াউর রহমান জিন্দাবাদ। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে আমলাকুল তাদের হয়ে যান। আবার ক্ষমতাচ্যুতির পর সেই দলের নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা নিখুঁতভাবে সাজিয়ে দেন। কারাগার নিশ্চিত করেন। রাজনীতিবিদরা জেলে যান। আমলারা অবসরের পর বিদেশে গিয়ে বিলাসী জীবন কাটান। দেশে থাকলেও আরাম-আয়েশের শেষ নেই। অনেকে আবার রাজনীতিতে জড়িয়ে মন্ত্রী-এমপি হন। কেউ নেন রাজনৈতিক নিয়োগ দেশে-বিদেশে। তিল তিল শ্রম, মেধা, ঘাম ঝরিয়ে, হামলা-মামলা, জেল-জুলুমের বিনিময়ে রাজনৈতিক কর্মীরা দলকে ক্ষমতায় আনেন। আর ক্ষমতায় আসার পর রাজনৈতিক কর্মীদের দোষের শেষ থাকে না। বিরোধী দলে থাকতে তাদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা থাকে। পুলিশের খাতায় এ কারণে তারা আসামি। আর আমলারা থাকেন ধোয়া তুলসীপাতা। তারা রাজনীতিবিদদের ভুলটাই ধরেন। আচ্ছা, একটি সরকারি অফিসের কথা বলুন যেখানে ঘুষ ছাড়া কাজ হয়? একজন এমপি বা জনপ্রতিনিধির বাড়িতে কাকভোর থেকেই মানুষের ঢল দেখা যায়। সাধারণ মানুষ বিভিন্ন কাজ নিয়ে ছুটে যান। জনপ্রতিনিধিকে মানুষের সুখ-দুঃখের কথা শুনতে হয়। ব্যবস্থা নিতে হয়। তার পরও তাদের নানামুখী দোষারোপে পড়তে হয়। আর ব্রিটিশরা নিজেদের শাসনের সুবিধার্থে আমলাতন্ত্র তৈরি করেছিল। খোদ ব্রিটেনে এ আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর নেই। সবকিছু ভর করেছে আমাদের ওপর।

সাবেক সচিব ইব্রাহিম হোসেন খানের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি অফিসার্স ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। সরকারের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এপিএস ছিলেন। তাকে বললাম বরিশালের ঘটনা ঘিরে আপনার সার্ভিসের বিবৃতিটি কীভাবে দেখেন? জবাবে বললেন, বিস্মিত হয়েছি। এভাবে রাজনীতিবিদদের খাটো করার অধিকার কোনো সার্ভিসের নেই। আর প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের অ্যাসোসিয়েশন কোনো ট্রেড ইউনিয়ন নয়। যখন যা খুশি বিবৃতি প্রদান এ সার্ভিসের কাজ নয়। তিনি দুঃখ করে বলেন, অতি উৎসাহীরা সর্বনাশ বেশি করে। সরকারের আপন সেজে অনেক সময় কেউ কেউ সরকারের বারোটা বাজায়। প্রশাসন সার্ভিসেও এখন তা-ই চলছে। একই ধরনের অভিমত প্রশাসন ক্যাডারের আরেক সাবেক কর্মকর্তা আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমের। তিনি বললেন, রাজনৈতিক সরকারের বিরুদ্ধে এভাবে বিবৃতি প্রদান ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও দুঃখজনক।

প্রশাসন ক্যাডারের সঙ্গে এ সরকারের ভুল বোঝাবুঝি বরিশালেরটাই প্রথম নয়। এর আগে এমপি নিক্সন চৌধুরীর ঘটনাসহ আরও বেশ কিছু কাহিনি বিভিন্ন সময় প্রত্যক্ষ করেছি। এভাবে অতীতে এত অ্যাকশন, রি-অ্যাকশন দেখিনি। আজকাল প্রশাসন থেকে সহনশীলতা শব্দ উঠে যাচ্ছে। ক্ষমতার ইগোতে ভুগছেন সবাই। জনপ্রতিনিধিরা এখন মাঠপর্যায়ে কথা বলতে ভয় পান। কোনটির কী অ্যাকশন কর্মকর্তারা কীভাবে নেন এ নিয়ে তাদের মধ্যে দোটানা কাজ করছে। এ দোটানা মনোভাবই আগামীতে ক্ষতিগ্রস্ত করবে ক্ষমতাসীন দলকে। ভোট নিয়ে প্রশাসন মনে করে, জনগণ নয়, তারাই জয়ের নায়ক। জনপ্রতিনিধিদের গুরুত্ব না দিলেও চলে। একবারও তারা বুঝতে চাইছেন না, ২০১৪ আর ২০১৮ এক ছিল না। ২০১৮ সাল সবকিছু আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে ছিল। মাঠ ছিল আওয়ামী লীগ কর্মীদের দখলে। আর আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী দল। এ দলের সঙ্গে কিছু পরিবার, ব্যক্তি অঞ্চলভিত্তিক স্বকীয় অবস্থান নিয়ে কাজ করেন। এ দলের জন্ম ক্ষমতার চেয়ারে হয়নি। জনগণের দল হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশ শব্দটি অর্জন করেছে আওয়ামী লীগ। সে ইতিহাস ভুলে রাজনীতিবিদদের সঙ্গে দূরত্ব ও বিবাদ বাড়ানো আগামী দিনে ভালো কিছু বয়ে আনবে না।

এবার ভিন্ন একটা গল্প শোনাই। ইউটিউবে সৌরভ গাঙ্গুলীর একটি বক্তব্য শুনছিলাম। আইপিএলের তখন প্রথম মৌসুম। রয়েল চ্যালেঞ্জার বেঙ্গালুরুর সঙ্গে খেলা কলকাতা নাইট রাইডার্সের। বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ। নাইট রাইডার্স ড্রেসিং রুম জমজমাট বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানকে ঘিরে। ছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলী ও পাকিস্তানের বিখ্যাত ক্রিকেটার শোয়েব আখতারসহ অন্য খেলোয়াড়রাও। কলকাতার হয়ে খেলছেন শোয়েব। সৌরভ খেয়াল করলেন শাহরুখকে দেখলেই বিস্ময় নিয়ে তাকিয়ে থাকেন শোয়েব। মনে হয় দেবদূতকে দেখছেন। সৌরভ প্রশ্ন করলেন কেন এভাবে এত বিস্ময় নিয়ে শাহরুখকে দেখেন শোয়েব। আরও বললেন, ‘ভগবানের মতো শাহরুখের দিকে তাকিয়ে থাক। আমার দিকে তো তাকাও না।’ শোয়েব হাসলেন। তারপর বললেন, ‘পাকিস্তানে শাহরুখের জনপ্রিয়তা বিশাল। পাকিস্তানের মানুষ তাকে কী পরিমাণ ভালোবাসে চিন্তাও করতে পারবে না তুমি। চিন্তা করি এই মানুষটি কী করে এ বিশালত্ব তৈরি করেছেন।’ সৌরভ বললেন, ‘শাহরুখ পাকিস্তান কেন ভারতেও বিশাল জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। সবাই এখানে তাকে আরও বেশি ভালোবাসে।’ দুজনের কথা শুনছিলেন শাহরুখ খান। তিনি তাদের কথা শুনে হাসলেন। সৌরভ এবার শাহরুখকে বললেন, ‘আমরা ১১ জনের টিম নিয়ে খেলে নিজেদের প্রকাশ ঘটাই। টিম পারফরম্যান্স ১১ জনের। তার পরও নির্বাচকদের ওপর পরের খেলার ভাগ্য নির্ভরশীল। নির্বাচকের পছন্দ না হলেই ক্যারিয়ার শেষ। কেউ বুঝতে চান না ১১ জনের টিমে একার করার কিছু নেই। শাহরুখের কোনো টিমের ব্যাপার নেই। একাই এক শ। দর্শক মুগ্ধ হয় একজনের ওপরই। ছবি হিট হয়ে যায় একজনের অভিনয়ে। ১১ জনের টিমওয়ার্কের প্রয়োজন নেই। একজন শাহরুখ খানের নামই যথেষ্ট।’

সৌরভের কথা শুনে হাসলেন শাহরুখ। বললেন, ‘ভাইরে! একদিনে হুট করে আমার জীবনে কোনো কিছু আসেনি। যখন মুম্বাই আসি অনেক কষ্ট করেছি। হৃত্বিক রোশানের মতো সেরা ড্যান্সার, সালমানের মতো হ্যান্ডসাম, বলিষ্ঠ ট্যালেন্টেড ছিলাম না। দেখতেও তেমন কিছু না। আবার চলচ্চিত্রে কাপুর পরিবার থেকে আসিনি। থাকার জায়গা ছিল না মুম্বাই শহরে। এক রুমের একটি বাসায় বন্ধুর সঙ্গে শেয়ার করে থাকতাম। মাঝেমধ্যে বান্দ্রার সৈকতের পাশে লোহার বেঞ্চিতে শুয়ে-বসে সময় কাটাতাম। ভাবতাম সমুদ্রের তীরের এ বাড়িটি যদি আমার হতো! এখন সেই বাড়িটির মালিক আমি। সেই বাড়ির মালিক হতে হয়েছে কঠিন শ্রম-মেধা-ঘামের বিনিময়ে।’ বিভিন্ন খেলোয়াড় এবার প্রশ্ন করেন, তুমি কী করে সফল হলে আরও বিস্তারিত বল। জবাবে শাহরুখ বললেন, ‘প্রতি সকালে ঘুম ভাঙলে আয়নার সামনে দাঁড়াতাম। বুঝতাম অনেক বড় নায়কের মতো চেহারা আমার নেই। নিজের সঙ্গে প্রতিজ্ঞা করতাম, আমার যা আছে তা নিয়েই সফল হতে চাই। আমার যতটুকু আছে ততটুকু নিয়েই নিরলসভাবে কাজ করে যেতে চাই। সারা দিন কাজ করতাম। একাগ্রতা, হতাশাকে ঠাঁই না দিয়ে লেগে থাকা, কঠিন শ্রম, কষ্ট আর চেষ্টাই আমাকে আজকের অবস্থানে এনেছে। ডেডিকেশন ছাড়া কিছু জয় সম্ভব নয়।’

সৌরভ গাঙ্গুলীকে একবার একজন প্রশ্ন করেছিলেন- শচীনের মতো বিশ্বখ্যাত তারকার সঙ্গে খেলতে অসুবিধা হতো কি তোমার? জবাবে বললেন, ‘আড়াই শ-তিন শ ম্যাচে একসঙ্গে খেলেছি। আমি ব্যাট করার সময় বিপরীত দিকে থাকা তারকার দিকে তাকাতাম না। আমি খেলতাম আমার মতো। বিপরীতে কে আছেন ভাবতাম না। চিন্তা করতাম আমার সেরাটা দিতে হবে। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা। এখানে ১১ জনকে পারফরম্যান্স করতে হয়। শচীন সাত শ ম্যাচ খেলেছেন। সেঞ্চুরি করেছেন শত ম্যাচে মাত্র। সেঞ্চুরি সব ম্যাচে করা যায় না।’ সৌরভ ঠিকই বলেছেন। জীবনের উত্থান-পতন আছে। আজকের সাফল্য কাল না-ও থাকতে পারে। কবি নজরুলও বলেছেন, চিরদিন সমান যায় না। আজকের এই দিন কাল হারিয়ে যেতে পারে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের অবস্থান ২০২৩ সালের পরিবেশ-পরিস্থিতি হিসাব-নিকাশ এক করে মেলানো যায় না।  আর যে কোনো কাজে টিমওয়ার্কে ভাঙন ধরলে সর্বনাশ হয়ে যায়; যা ঠেকানো যায় না। বাস্তবতা সব সময় কঠিন।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়