শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম হাসপাতালে দেখতে গেছেন অসুস্থ বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে। ভালো লাগল। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে সৌজন্যবোধ উঠে গেছে অনেক আগেই। এখন কেউ কারও খবর রাখেন না। পাশে দাঁড়ান না। সবাই ভুলে গেছেন আমাদের কিছু ইতিহাস ছিল, ঐতিহ্য ছিল। এখন কোনো কিছু নেই। ছাত্রলীগ ছেড়ে জাসদে চলে গিয়েছিলেন আ স ম রব। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন।  একদিন আহত হলেন পুলিশের গুলি খেয়ে। পিজি হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেন বঙ্গবন্ধু নিজে। আ স ম রব আমাকে একবার বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে ফোন করে দীর্ঘক্ষণ কথা বললেন। বারবার বললেন, তোরা আমাকে ছেড়ে চলে গেলি। নিজেরাও শেষ হবি। আমাকেও শেষ করবি। সেই সংস্কৃতি আর নেই। বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের জীবন্ত ইতিহাস বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। তাঁকে বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাঠের ইতিহাস হতে পারে না। দেশের ভিতরে থেকেই যুদ্ধ করেছেন। অংশ নিয়েছেন সম্মুখসমরে। একটা অঞ্চল রেখেছেন শত্রুমুক্ত। যুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে ভারতীয় ছত্রীসেনারা আকাশ থেকে নেমেছিল তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন মুক্তাঞ্চলে। তারপর তাঁকে নিয়ে যুদ্ধ করতে করতে প্রবেশ করে ঢাকা শহরে। ১৬ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ছিলেন একজন কাদের সিদ্দিকীও। মিত্রবাহিনীর জেনারেল অরোরার পাশে ছিলেন তিনি। নিয়াজি হাত মেলালেন ভারতীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে। এ সময় কাদের সিদ্দিকীকে দেখিয়ে জেনারেল অরোরা বললেন, ডু ইউ নো হিম? নিয়াজি তাকালেন। তারপর অরোরা বললেন, টাইগার সিদ্দিকী। টাঙ্গাইলে তোমার বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করেছে। নিয়াজি বিস্ময় চোখ নিয়ে হাত বাড়ালেন। কাদের সিদ্দিকী হ্যান্ডশেক করলেন না। বললেন, শিশু, নারী ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারীর সঙ্গে হাত মেলাতে পারি না। সেই কাদের সিদ্দিকী ১৯৭২ সালে দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধুর পায়ের নিচে এক স্টেডিয়াম অস্ত্র জমা দিয়েছিলেন। ‘বাঘা বাঙ্গালী’ ছবি এ বাস্তবচিত্র নিয়েই তৈরি।

আমাকে একবার প্রণব মুখার্জি বলেছিলেন, ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বাঘা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এ সময় আমি তাঁকে সহায়তা করেছিলাম। সেই সময়ে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে শপথ গ্রহণকারীরা তাঁর নেতৃত্বে চলে যায় ভারতে। জিয়াউর রহমান সরকারের বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ। তাঁর সহযোদ্ধাদের অনেকে ধরা পড়েন। ফাঁসির মঞ্চে যান, যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয় অনেকের। সে ইতিহাস আমরা ভুলে গেছি। কাদের সিদ্দিকীকে নিয়ে একবার দীর্ঘ গল্প শুনিয়েছিলেন লেখক বুদ্ধদেব গুহ। বললেন, বর্ধমান, কলকাতায় তোমাদের বাঘা ঘুরতেন হুড খোলা গাড়ি নিয়ে। লেখক বুদ্ধদেব গুহের চাচা ছিলেন বিপ্লবী সত্যেন গুহ। কাদের সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে তার বাড়ি যেতেন। একদিন বাড়ির দোতলা থেকে বুদ্ধদেব গুহ দেখলেন চে গুয়েভারার মতো পোশাক, একই রকম দাড়ি, হুড খোলা জিপ চালিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করছে একজন। তিনি বাড়ির লোকজনের কাছে প্রশ্ন করলেন এই বিপ্লবী লোকটি কে? জবাবে কাজের লোকজন জানাল, বাংলাদেশের বাঘা। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ প্রতিরোধে ভারতে অবস্থান করছেন। সীমান্তে গেরিলা যুদ্ধ করছে। বুদ্ধদেব গুহ বিস্ময় নিয়ে তাঁকে দেখলেন। বললেন, তাঁর মধ্যে চে গুয়েভারার ভাবটা ছিল। আমি বলেছিলাম, সবাই প্রতিবাদ করতে পারেননি। কাদের সিদ্দিকী করেছেন। তাঁর ৪ শতাধিক প্রতিরোধ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন মোশতাক ও জিয়া সরকারের আমলে। সেসব ইতিহাস আজ মূল্যহীন। কাদের সিদ্দিকী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রার্থনা করছি এই বীর যোদ্ধার জন্য। আল্লাহ যেন তাঁকে দ্রুত সুস্থ করে দেন।

দিল্লির একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের আরেক সংগঠক তোফায়েল আহমেদ। তিনি জাতির পিতাকে বঙ্গবন্ধু খেতাব দিয়েছিলেন ’৬৯ সালের উত্তাল সময়ে। অসুস্থ হওয়ার আগের রাতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম বনানীর বাড়িতে। সুস্থ ছিলেন। দীর্ঘ সময় গল্প করলেন। শেয়ার করলেন অনেক সুখ-দুঃখ। তাঁকে বললাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে পথচলা লিখে রেখে যান আগামী প্রজন্মের জন্য। তিনি সম্মত হলেন আমার সঙ্গে। বললেন, ঠিকই বলেছ। লিখে যাব। বললাম মাওলানা আজাদের মতো অনেক কিছু প্রকাশ করতে না পারলেও লিখে যাবেন। পরে প্রকাশিত হবে মাওলানা আজাদের মতো। বললেন, খারাপ বলনি। হতে পারে। সে রাতে তিনি স্মৃতিচারণা করেন ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের কথা। বললেন, রাষ্ট্রদূত জমিরের ভাইয়ের বাড়ি ছিল শেখ মণির বাড়ির পাশে। জমিরের ভাইয়ের মেয়ে ঘুম থেকে তুললেন তাঁকে। বললেন, চাচা কারা যেন মণি চাচার বাড়িতে হামলা করেছে। গুলি করছে। তোফায়েল বললেন, ফোন করলাম মণি ভাইয়ের বাসায়। ফোন ধরেছেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম। বীভৎস হামলার কথা শুনলেন শেখ সেলিমের কাছ থেকে। এরপর তিনি ফোন করলেন বঙ্গবন্ধুকে। শেখ মণির বাড়িতে হামলার কথা বলতেই বঙ্গবন্ধু তোফায়েলকে বললেন ৩২ নম্বরে হামলার কথা। ব্যবস্থা নিতে বললেন। তোফায়েল আহমেদ জানান, তিনি ফোন করেন সেনাপ্রধান, পুলিশপ্রধান, বিডিআর-প্রধানসহ অনেককে। হামলার কথা জানিয়ে ব্যবস্থা নিতে বললেন। কিন্তু কেউই এগিয়ে গেল না।

তাঁকে বললাম আনোয়ার উল আলম শহীদের বইটি পড়েছি। কর্নেল (অব.) সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে মাঝেমধ্যে আড্ডা দিই। তাঁর কাছ থেকে সেসব দিনের কথা জেনে রাখছি। তিনিও অনেক কথা বলেছেন। লিখেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। সরোয়ার মোল্লার রক্ষীবাহিনী নিয়ে বইটি তোফায়েল ভাই দেখেননি। বললাম আপনার জন্য কপি পাঠিয়ে দেব। অন্বেষা প্রকাশনী বের করেছে। আরও অনেক কথা হলো। এক দিন পরই তোফায়েল আহমেদ অসুস্থ হলেন। এখন দিল্লিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁর দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।

১৫ আগস্ট নিয়ে সবকিছু বের হওয়া দরকার। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম শহীদ তাঁর বইতে তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে অনেক কিছু লিখেছেন। বলেছেন, ১৫ আগস্ট মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের পর রক্ষীবাহিনীর প্রধান কার্যালয়ে তোফায়েল আহমেদ। তিনি হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী ছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকূলে ছিল না। সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, সেদিন আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ দুজনই গিয়েছিলেন রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে। প্রতিরোধ করার মতো লোকবল, অস্ত্র কোনোটাই হেডকোয়ার্টারে ছিল না। রাতে শেরেবাংলানগরে অবস্থানরত বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্র রাখা হতো বিডিআর সদর দফতরে। সকালে সে অস্ত্র ফেরত দেননি বিডিআর-প্রধান মেজর জেনারেল খলিল। অথচ এ খলিলকে বঙ্গবন্ধুই বিডিআর-প্রধান করেন। রক্ষীবাহিনী প্রধান কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন দেশের বাইরে। মেজর হাসান ছিলেন ভারপ্রাপ্ত পরিচালক। দুই উপপরিচালক দিনভর কথা বলেন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফসহ সব সিনিয়র সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে। কোথাও থেকে কোনো সহায়তা আসেনি। বরং তাদের সবাই দিনভর নিজেদের ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন। বিকালে রক্ষীবাহিনীর দুই কর্মকর্তা সরোয়ার ও শহীদ সিদ্ধান্ত নিলেন সাভারে যাবেন। সেখান থেকে প্রতিরোধ করবেন। বিকালে রক্ষীবাহিনী অফিস ছেড়ে চলে যান আবদুর রাজ্জাক। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, রাজ্জাক ভাই চলে গেলে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাভার রক্ষীবাহিনী অফিসে রওনা হওয়ার পর ১৫ আগস্ট তাঁকে আটক করেন ঢাকা সিটির এসপি আবদুস সালাম। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসপি অফিসে।

আনোয়ার উল আলম শহীদ লিখেছেন, রক্ষীবাহিনী অফিস থেকে তোফায়েল আহমেদকে পুলিশ নিয়ে যায়। তাঁকে আটকে রাখা হয়। পরে বাসায় নামিয়ে দেওয়া হয়। বাসা থেকে আবার আটক করা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, চোখ বেঁধে আটকে রাখা হয় শাহবাগ পুলিশ লাইনসে। এক দিন পর নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ রেডিও অফিসে। সেখানে তাঁর ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। এ সময় মেজর ডালিম ছিলেন বেপরোয়া। ডালিমের একটা ক্ষোভ ছিল তোফায়েলের ওপর। সে ক্ষোভটা কুমিল্লার আফজাল খানকে জরুরি আইনের সময় আটক করেছিলেন ডালিম। ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময়ের একটি ক্ষোভ ঝাড়তে আফজাল খানের ওপর নির্যাতন চালান ডালিম। পুরো ঘটনা বঙ্গবন্ধুকে জানিয়েছিলেন তোফায়েল। চাকরি যায় ডালিমের। সে ক্ষোভ মেটাতে নির্যাতন করা হয় তোফায়েল আহমেদের ওপর।

তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে তথ্য নিতে আটক করা হয়েছিল তাঁর এপিএস মিন্টুকে। নিষ্ঠুরভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়। অন্যদিকে শাহবাগ থেকে জিল্লুর রহমান ও তোফায়েল আহমেদকে একদিন নিয়ে যাওয়া হয় বঙ্গভবনে। দুজনের চোখ খোলা হয় মোশতাকের সামনে। মোশতাক তাঁদের মন্ত্রিসভায় যোগ দিতে বলেন। দুজনই নিচুস্বরে বললেন, তাঁদের যেন মন্ত্রিসভায় না রাখা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেন, মোশতাকের কণ্ঠস্বর ছিল উঁচু। তিনি ইংরেজিতে কথা বলছিলেন। তাঁরা দুজনই নিচুস্বরে যখন বললেন মন্ত্রিসভায় থাকতে চান না তখনই মোশতাক বললেন, আমি কিন্তু তোমাদের রক্ষা করতে পারব না। ওরা তোমাদের দুজনের ওপর অনেক বেশি ক্ষুব্ধ। তোমাদের শেষ করে দেবে। মোশতাকের রুম থেকে বের করে দুজনকে আবার চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ পুলিশ ক্যাম্পে। তারপর কিছুদিন রেখে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কারাগারে।

ইতিহাসের অনেক অজানা অধ্যায় বেরিয়ে আসছে। ১৫ আগস্ট নিয়ে বিদেশি সাংবাদিকদের কয়েকটি বই আমাদের সম্বল। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকার সময় রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে অনেক অপপ্রচার ছিল। শহীদ ও সরোয়ার তাঁদের বইতে কিছু জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যার খবর মেনে নিতে পারেননি রক্ষীবাহিনীর অনেক সদস্য। কিন্তু তাদের কিছু করার কিছু ছিল না। সঠিক নির্দেশনা ও সহায়তা ছিল না। খুনির ট্যাঙ্কগুলো তাদের দিকেই তাক করা ছিল। দুঃখে ক্ষোভে সাভার ক্যাম্পে রক্ষীবাহিনীর দুই সদস্য আত্মহত্যা করেন। তাদের নামও অনেকে জানেন না। আনোয়ার উল আলম শহীদ তাদের কথা লিখে গেলেও নাম মনে করতে পারেননি। সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে কথা হয়েছিল আমার। তিনিও নাম দুটি বলতে পারেননি। তবে বলেছেন, আত্মহত্যার খবর তারা জানতেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ ব্যর্থতা নিয়ে আরও অনেক গবেষণা দরকার। ব্যর্থতা নিয়ে পুরনো সব দলিল বের করতে হবে। দেশের জাতির পিতাকে হত্যা করা হলো, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিতরা কিছুই করতে পারলেন না। দুঃখজনক এ কালো অধ্যায়ের হিসাব-নিকাশ জানতে হবে।

নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট ও গোয়েন্দা ব্যর্থতার কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে। সেদিন কেন ৪৬ ডিভিশন পাল্টা ব্যবস্থা নিল না? তা-ও বের হয়নি। সাফায়েত জামিল ও খালেদ মোশাররফ কেন শক্ত অবস্থান নিতে পারলেন না তা-ও জানা দরকার। সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ কেন নিঃসঙ্গ, একা হয়ে পড়েছিলেন, কেন কেউ তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না জানতে হবে। জানাতে হবে। রক্ষীবাহিনীর মেজর হাসান, সরোয়ার মোল্লা, শহীদকে কারা বারবার সেনানিবাসে ডেকে নিয়ে ব্যস্ত রেখেছিলেন? কেন রেখেছিলেন একদিন সবকিছু বের হবে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও ’৭৫-এর নিষ্ঠুর ইতিহাসের সঠিক তথ্য তুলে আনতে হবে সে সময়ের মানুষদের। অনেকে চলে গেছেন। যাঁরা আছেন তাঁরা পরিষ্কার করতে পারেন অনেক কিছু।

প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক ভাইকে বারবার বলেছিলাম লিখতে। তিনি সময় দেননি। আজ আর আমাদের মাঝে নেই। চলে গেছেন সবকিছুর বাইরে। মানুষের জীবন-মৃত্যুর হিসাব-নিকাশ সব সময় বলে কয়ে আসে না। আবার অনেকে মেলাতেও পারেন না। রাজনীতি, সমাজ, বাস্তবতা ভীষণ কঠিন। জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গণআদালত গঠনের সময় আমরা কাজ করতাম ভোরের কাগজে। আবদুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদ, অধ্যাপক আবদুল মান্নান চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরী, সৈয়দ হাসান ইমাম, শাহরিয়ার কবির, কর্নেল (অব.) কাজী নুরুজ্জামান প্রমুখ বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন। সে সময় একদিন সাক্ষাৎকার নিতে গিয়েছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রয়াত আবদুর রাজ্জাকের বাসায়। রাজ্জাক ভাইকে বলেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লিখে রেখে যেতে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে কীভাবে কাজ করতেন নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে যেতে। তিনি বলেছিলেন লিখে যাবেন। কিন্তু কিছুই লিখে যাননি। একবার বললেন, লোক দাও। বলে যাব। তোমরা সাজিয়ে নিও। জিগাতলায় তাঁর বাসায় একজনকে নিয়েও গিয়েছিলাম। শেষ দিকে বলতেন, সময় করে নিই। সেই সময় আর আসেনি।  মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকরা তাঁদের কথাগুলো লিখে রেখে গেলে আগামী প্রজন্ম রক্ষা পেত বিকৃতির হাত থেকে। এ যুদ্ধ এক দিনের ছিল না। দীর্ঘ ত্যাগ-তিতিক্ষার ইতিহাস উঠে আসা দরকার আরও বেশি করে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা