শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম হাসপাতালে দেখতে গেছেন অসুস্থ বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে। ভালো লাগল। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে সৌজন্যবোধ উঠে গেছে অনেক আগেই। এখন কেউ কারও খবর রাখেন না। পাশে দাঁড়ান না। সবাই ভুলে গেছেন আমাদের কিছু ইতিহাস ছিল, ঐতিহ্য ছিল। এখন কোনো কিছু নেই। ছাত্রলীগ ছেড়ে জাসদে চলে গিয়েছিলেন আ স ম রব। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন।  একদিন আহত হলেন পুলিশের গুলি খেয়ে। পিজি হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেন বঙ্গবন্ধু নিজে। আ স ম রব আমাকে একবার বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে ফোন করে দীর্ঘক্ষণ কথা বললেন। বারবার বললেন, তোরা আমাকে ছেড়ে চলে গেলি। নিজেরাও শেষ হবি। আমাকেও শেষ করবি। সেই সংস্কৃতি আর নেই। বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের জীবন্ত ইতিহাস বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। তাঁকে বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাঠের ইতিহাস হতে পারে না। দেশের ভিতরে থেকেই যুদ্ধ করেছেন। অংশ নিয়েছেন সম্মুখসমরে। একটা অঞ্চল রেখেছেন শত্রুমুক্ত। যুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে ভারতীয় ছত্রীসেনারা আকাশ থেকে নেমেছিল তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন মুক্তাঞ্চলে। তারপর তাঁকে নিয়ে যুদ্ধ করতে করতে প্রবেশ করে ঢাকা শহরে। ১৬ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ছিলেন একজন কাদের সিদ্দিকীও। মিত্রবাহিনীর জেনারেল অরোরার পাশে ছিলেন তিনি। নিয়াজি হাত মেলালেন ভারতীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে। এ সময় কাদের সিদ্দিকীকে দেখিয়ে জেনারেল অরোরা বললেন, ডু ইউ নো হিম? নিয়াজি তাকালেন। তারপর অরোরা বললেন, টাইগার সিদ্দিকী। টাঙ্গাইলে তোমার বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করেছে। নিয়াজি বিস্ময় চোখ নিয়ে হাত বাড়ালেন। কাদের সিদ্দিকী হ্যান্ডশেক করলেন না। বললেন, শিশু, নারী ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারীর সঙ্গে হাত মেলাতে পারি না। সেই কাদের সিদ্দিকী ১৯৭২ সালে দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধুর পায়ের নিচে এক স্টেডিয়াম অস্ত্র জমা দিয়েছিলেন। ‘বাঘা বাঙ্গালী’ ছবি এ বাস্তবচিত্র নিয়েই তৈরি।

আমাকে একবার প্রণব মুখার্জি বলেছিলেন, ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বাঘা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এ সময় আমি তাঁকে সহায়তা করেছিলাম। সেই সময়ে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে শপথ গ্রহণকারীরা তাঁর নেতৃত্বে চলে যায় ভারতে। জিয়াউর রহমান সরকারের বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ। তাঁর সহযোদ্ধাদের অনেকে ধরা পড়েন। ফাঁসির মঞ্চে যান, যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয় অনেকের। সে ইতিহাস আমরা ভুলে গেছি। কাদের সিদ্দিকীকে নিয়ে একবার দীর্ঘ গল্প শুনিয়েছিলেন লেখক বুদ্ধদেব গুহ। বললেন, বর্ধমান, কলকাতায় তোমাদের বাঘা ঘুরতেন হুড খোলা গাড়ি নিয়ে। লেখক বুদ্ধদেব গুহের চাচা ছিলেন বিপ্লবী সত্যেন গুহ। কাদের সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে তার বাড়ি যেতেন। একদিন বাড়ির দোতলা থেকে বুদ্ধদেব গুহ দেখলেন চে গুয়েভারার মতো পোশাক, একই রকম দাড়ি, হুড খোলা জিপ চালিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করছে একজন। তিনি বাড়ির লোকজনের কাছে প্রশ্ন করলেন এই বিপ্লবী লোকটি কে? জবাবে কাজের লোকজন জানাল, বাংলাদেশের বাঘা। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ প্রতিরোধে ভারতে অবস্থান করছেন। সীমান্তে গেরিলা যুদ্ধ করছে। বুদ্ধদেব গুহ বিস্ময় নিয়ে তাঁকে দেখলেন। বললেন, তাঁর মধ্যে চে গুয়েভারার ভাবটা ছিল। আমি বলেছিলাম, সবাই প্রতিবাদ করতে পারেননি। কাদের সিদ্দিকী করেছেন। তাঁর ৪ শতাধিক প্রতিরোধ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন মোশতাক ও জিয়া সরকারের আমলে। সেসব ইতিহাস আজ মূল্যহীন। কাদের সিদ্দিকী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রার্থনা করছি এই বীর যোদ্ধার জন্য। আল্লাহ যেন তাঁকে দ্রুত সুস্থ করে দেন।

দিল্লির একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের আরেক সংগঠক তোফায়েল আহমেদ। তিনি জাতির পিতাকে বঙ্গবন্ধু খেতাব দিয়েছিলেন ’৬৯ সালের উত্তাল সময়ে। অসুস্থ হওয়ার আগের রাতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম বনানীর বাড়িতে। সুস্থ ছিলেন। দীর্ঘ সময় গল্প করলেন। শেয়ার করলেন অনেক সুখ-দুঃখ। তাঁকে বললাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে পথচলা লিখে রেখে যান আগামী প্রজন্মের জন্য। তিনি সম্মত হলেন আমার সঙ্গে। বললেন, ঠিকই বলেছ। লিখে যাব। বললাম মাওলানা আজাদের মতো অনেক কিছু প্রকাশ করতে না পারলেও লিখে যাবেন। পরে প্রকাশিত হবে মাওলানা আজাদের মতো। বললেন, খারাপ বলনি। হতে পারে। সে রাতে তিনি স্মৃতিচারণা করেন ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের কথা। বললেন, রাষ্ট্রদূত জমিরের ভাইয়ের বাড়ি ছিল শেখ মণির বাড়ির পাশে। জমিরের ভাইয়ের মেয়ে ঘুম থেকে তুললেন তাঁকে। বললেন, চাচা কারা যেন মণি চাচার বাড়িতে হামলা করেছে। গুলি করছে। তোফায়েল বললেন, ফোন করলাম মণি ভাইয়ের বাসায়। ফোন ধরেছেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম। বীভৎস হামলার কথা শুনলেন শেখ সেলিমের কাছ থেকে। এরপর তিনি ফোন করলেন বঙ্গবন্ধুকে। শেখ মণির বাড়িতে হামলার কথা বলতেই বঙ্গবন্ধু তোফায়েলকে বললেন ৩২ নম্বরে হামলার কথা। ব্যবস্থা নিতে বললেন। তোফায়েল আহমেদ জানান, তিনি ফোন করেন সেনাপ্রধান, পুলিশপ্রধান, বিডিআর-প্রধানসহ অনেককে। হামলার কথা জানিয়ে ব্যবস্থা নিতে বললেন। কিন্তু কেউই এগিয়ে গেল না।

তাঁকে বললাম আনোয়ার উল আলম শহীদের বইটি পড়েছি। কর্নেল (অব.) সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে মাঝেমধ্যে আড্ডা দিই। তাঁর কাছ থেকে সেসব দিনের কথা জেনে রাখছি। তিনিও অনেক কথা বলেছেন। লিখেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। সরোয়ার মোল্লার রক্ষীবাহিনী নিয়ে বইটি তোফায়েল ভাই দেখেননি। বললাম আপনার জন্য কপি পাঠিয়ে দেব। অন্বেষা প্রকাশনী বের করেছে। আরও অনেক কথা হলো। এক দিন পরই তোফায়েল আহমেদ অসুস্থ হলেন। এখন দিল্লিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁর দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।

১৫ আগস্ট নিয়ে সবকিছু বের হওয়া দরকার। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম শহীদ তাঁর বইতে তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে অনেক কিছু লিখেছেন। বলেছেন, ১৫ আগস্ট মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের পর রক্ষীবাহিনীর প্রধান কার্যালয়ে তোফায়েল আহমেদ। তিনি হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী ছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকূলে ছিল না। সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, সেদিন আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ দুজনই গিয়েছিলেন রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে। প্রতিরোধ করার মতো লোকবল, অস্ত্র কোনোটাই হেডকোয়ার্টারে ছিল না। রাতে শেরেবাংলানগরে অবস্থানরত বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্র রাখা হতো বিডিআর সদর দফতরে। সকালে সে অস্ত্র ফেরত দেননি বিডিআর-প্রধান মেজর জেনারেল খলিল। অথচ এ খলিলকে বঙ্গবন্ধুই বিডিআর-প্রধান করেন। রক্ষীবাহিনী প্রধান কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন দেশের বাইরে। মেজর হাসান ছিলেন ভারপ্রাপ্ত পরিচালক। দুই উপপরিচালক দিনভর কথা বলেন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফসহ সব সিনিয়র সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে। কোথাও থেকে কোনো সহায়তা আসেনি। বরং তাদের সবাই দিনভর নিজেদের ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন। বিকালে রক্ষীবাহিনীর দুই কর্মকর্তা সরোয়ার ও শহীদ সিদ্ধান্ত নিলেন সাভারে যাবেন। সেখান থেকে প্রতিরোধ করবেন। বিকালে রক্ষীবাহিনী অফিস ছেড়ে চলে যান আবদুর রাজ্জাক। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, রাজ্জাক ভাই চলে গেলে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাভার রক্ষীবাহিনী অফিসে রওনা হওয়ার পর ১৫ আগস্ট তাঁকে আটক করেন ঢাকা সিটির এসপি আবদুস সালাম। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসপি অফিসে।

আনোয়ার উল আলম শহীদ লিখেছেন, রক্ষীবাহিনী অফিস থেকে তোফায়েল আহমেদকে পুলিশ নিয়ে যায়। তাঁকে আটকে রাখা হয়। পরে বাসায় নামিয়ে দেওয়া হয়। বাসা থেকে আবার আটক করা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, চোখ বেঁধে আটকে রাখা হয় শাহবাগ পুলিশ লাইনসে। এক দিন পর নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ রেডিও অফিসে। সেখানে তাঁর ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। এ সময় মেজর ডালিম ছিলেন বেপরোয়া। ডালিমের একটা ক্ষোভ ছিল তোফায়েলের ওপর। সে ক্ষোভটা কুমিল্লার আফজাল খানকে জরুরি আইনের সময় আটক করেছিলেন ডালিম। ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময়ের একটি ক্ষোভ ঝাড়তে আফজাল খানের ওপর নির্যাতন চালান ডালিম। পুরো ঘটনা বঙ্গবন্ধুকে জানিয়েছিলেন তোফায়েল। চাকরি যায় ডালিমের। সে ক্ষোভ মেটাতে নির্যাতন করা হয় তোফায়েল আহমেদের ওপর।

তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে তথ্য নিতে আটক করা হয়েছিল তাঁর এপিএস মিন্টুকে। নিষ্ঠুরভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়। অন্যদিকে শাহবাগ থেকে জিল্লুর রহমান ও তোফায়েল আহমেদকে একদিন নিয়ে যাওয়া হয় বঙ্গভবনে। দুজনের চোখ খোলা হয় মোশতাকের সামনে। মোশতাক তাঁদের মন্ত্রিসভায় যোগ দিতে বলেন। দুজনই নিচুস্বরে বললেন, তাঁদের যেন মন্ত্রিসভায় না রাখা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেন, মোশতাকের কণ্ঠস্বর ছিল উঁচু। তিনি ইংরেজিতে কথা বলছিলেন। তাঁরা দুজনই নিচুস্বরে যখন বললেন মন্ত্রিসভায় থাকতে চান না তখনই মোশতাক বললেন, আমি কিন্তু তোমাদের রক্ষা করতে পারব না। ওরা তোমাদের দুজনের ওপর অনেক বেশি ক্ষুব্ধ। তোমাদের শেষ করে দেবে। মোশতাকের রুম থেকে বের করে দুজনকে আবার চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ পুলিশ ক্যাম্পে। তারপর কিছুদিন রেখে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কারাগারে।

ইতিহাসের অনেক অজানা অধ্যায় বেরিয়ে আসছে। ১৫ আগস্ট নিয়ে বিদেশি সাংবাদিকদের কয়েকটি বই আমাদের সম্বল। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকার সময় রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে অনেক অপপ্রচার ছিল। শহীদ ও সরোয়ার তাঁদের বইতে কিছু জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যার খবর মেনে নিতে পারেননি রক্ষীবাহিনীর অনেক সদস্য। কিন্তু তাদের কিছু করার কিছু ছিল না। সঠিক নির্দেশনা ও সহায়তা ছিল না। খুনির ট্যাঙ্কগুলো তাদের দিকেই তাক করা ছিল। দুঃখে ক্ষোভে সাভার ক্যাম্পে রক্ষীবাহিনীর দুই সদস্য আত্মহত্যা করেন। তাদের নামও অনেকে জানেন না। আনোয়ার উল আলম শহীদ তাদের কথা লিখে গেলেও নাম মনে করতে পারেননি। সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে কথা হয়েছিল আমার। তিনিও নাম দুটি বলতে পারেননি। তবে বলেছেন, আত্মহত্যার খবর তারা জানতেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ ব্যর্থতা নিয়ে আরও অনেক গবেষণা দরকার। ব্যর্থতা নিয়ে পুরনো সব দলিল বের করতে হবে। দেশের জাতির পিতাকে হত্যা করা হলো, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিতরা কিছুই করতে পারলেন না। দুঃখজনক এ কালো অধ্যায়ের হিসাব-নিকাশ জানতে হবে।

নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট ও গোয়েন্দা ব্যর্থতার কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে। সেদিন কেন ৪৬ ডিভিশন পাল্টা ব্যবস্থা নিল না? তা-ও বের হয়নি। সাফায়েত জামিল ও খালেদ মোশাররফ কেন শক্ত অবস্থান নিতে পারলেন না তা-ও জানা দরকার। সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ কেন নিঃসঙ্গ, একা হয়ে পড়েছিলেন, কেন কেউ তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না জানতে হবে। জানাতে হবে। রক্ষীবাহিনীর মেজর হাসান, সরোয়ার মোল্লা, শহীদকে কারা বারবার সেনানিবাসে ডেকে নিয়ে ব্যস্ত রেখেছিলেন? কেন রেখেছিলেন একদিন সবকিছু বের হবে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও ’৭৫-এর নিষ্ঠুর ইতিহাসের সঠিক তথ্য তুলে আনতে হবে সে সময়ের মানুষদের। অনেকে চলে গেছেন। যাঁরা আছেন তাঁরা পরিষ্কার করতে পারেন অনেক কিছু।

প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক ভাইকে বারবার বলেছিলাম লিখতে। তিনি সময় দেননি। আজ আর আমাদের মাঝে নেই। চলে গেছেন সবকিছুর বাইরে। মানুষের জীবন-মৃত্যুর হিসাব-নিকাশ সব সময় বলে কয়ে আসে না। আবার অনেকে মেলাতেও পারেন না। রাজনীতি, সমাজ, বাস্তবতা ভীষণ কঠিন। জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গণআদালত গঠনের সময় আমরা কাজ করতাম ভোরের কাগজে। আবদুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদ, অধ্যাপক আবদুল মান্নান চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরী, সৈয়দ হাসান ইমাম, শাহরিয়ার কবির, কর্নেল (অব.) কাজী নুরুজ্জামান প্রমুখ বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন। সে সময় একদিন সাক্ষাৎকার নিতে গিয়েছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রয়াত আবদুর রাজ্জাকের বাসায়। রাজ্জাক ভাইকে বলেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লিখে রেখে যেতে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে কীভাবে কাজ করতেন নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে যেতে। তিনি বলেছিলেন লিখে যাবেন। কিন্তু কিছুই লিখে যাননি। একবার বললেন, লোক দাও। বলে যাব। তোমরা সাজিয়ে নিও। জিগাতলায় তাঁর বাসায় একজনকে নিয়েও গিয়েছিলাম। শেষ দিকে বলতেন, সময় করে নিই। সেই সময় আর আসেনি।  মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকরা তাঁদের কথাগুলো লিখে রেখে গেলে আগামী প্রজন্ম রক্ষা পেত বিকৃতির হাত থেকে। এ যুদ্ধ এক দিনের ছিল না। দীর্ঘ ত্যাগ-তিতিক্ষার ইতিহাস উঠে আসা দরকার আরও বেশি করে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি
ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা
হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো
বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম
আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়
বায়ুদূষণে বিশ্বে আজ ঢাকা দ্বিতীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় হিমেল হাওয়ার দাপট, তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন