শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম হাসপাতালে দেখতে গেছেন অসুস্থ বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে। ভালো লাগল। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে সৌজন্যবোধ উঠে গেছে অনেক আগেই। এখন কেউ কারও খবর রাখেন না। পাশে দাঁড়ান না। সবাই ভুলে গেছেন আমাদের কিছু ইতিহাস ছিল, ঐতিহ্য ছিল। এখন কোনো কিছু নেই। ছাত্রলীগ ছেড়ে জাসদে চলে গিয়েছিলেন আ স ম রব। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন।  একদিন আহত হলেন পুলিশের গুলি খেয়ে। পিজি হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেন বঙ্গবন্ধু নিজে। আ স ম রব আমাকে একবার বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে ফোন করে দীর্ঘক্ষণ কথা বললেন। বারবার বললেন, তোরা আমাকে ছেড়ে চলে গেলি। নিজেরাও শেষ হবি। আমাকেও শেষ করবি। সেই সংস্কৃতি আর নেই। বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের জীবন্ত ইতিহাস বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। তাঁকে বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাঠের ইতিহাস হতে পারে না। দেশের ভিতরে থেকেই যুদ্ধ করেছেন। অংশ নিয়েছেন সম্মুখসমরে। একটা অঞ্চল রেখেছেন শত্রুমুক্ত। যুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে ভারতীয় ছত্রীসেনারা আকাশ থেকে নেমেছিল তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন মুক্তাঞ্চলে। তারপর তাঁকে নিয়ে যুদ্ধ করতে করতে প্রবেশ করে ঢাকা শহরে। ১৬ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ছিলেন একজন কাদের সিদ্দিকীও। মিত্রবাহিনীর জেনারেল অরোরার পাশে ছিলেন তিনি। নিয়াজি হাত মেলালেন ভারতীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে। এ সময় কাদের সিদ্দিকীকে দেখিয়ে জেনারেল অরোরা বললেন, ডু ইউ নো হিম? নিয়াজি তাকালেন। তারপর অরোরা বললেন, টাইগার সিদ্দিকী। টাঙ্গাইলে তোমার বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করেছে। নিয়াজি বিস্ময় চোখ নিয়ে হাত বাড়ালেন। কাদের সিদ্দিকী হ্যান্ডশেক করলেন না। বললেন, শিশু, নারী ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারীর সঙ্গে হাত মেলাতে পারি না। সেই কাদের সিদ্দিকী ১৯৭২ সালে দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধুর পায়ের নিচে এক স্টেডিয়াম অস্ত্র জমা দিয়েছিলেন। ‘বাঘা বাঙ্গালী’ ছবি এ বাস্তবচিত্র নিয়েই তৈরি।

আমাকে একবার প্রণব মুখার্জি বলেছিলেন, ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বাঘা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এ সময় আমি তাঁকে সহায়তা করেছিলাম। সেই সময়ে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে শপথ গ্রহণকারীরা তাঁর নেতৃত্বে চলে যায় ভারতে। জিয়াউর রহমান সরকারের বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ। তাঁর সহযোদ্ধাদের অনেকে ধরা পড়েন। ফাঁসির মঞ্চে যান, যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয় অনেকের। সে ইতিহাস আমরা ভুলে গেছি। কাদের সিদ্দিকীকে নিয়ে একবার দীর্ঘ গল্প শুনিয়েছিলেন লেখক বুদ্ধদেব গুহ। বললেন, বর্ধমান, কলকাতায় তোমাদের বাঘা ঘুরতেন হুড খোলা গাড়ি নিয়ে। লেখক বুদ্ধদেব গুহের চাচা ছিলেন বিপ্লবী সত্যেন গুহ। কাদের সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে তার বাড়ি যেতেন। একদিন বাড়ির দোতলা থেকে বুদ্ধদেব গুহ দেখলেন চে গুয়েভারার মতো পোশাক, একই রকম দাড়ি, হুড খোলা জিপ চালিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করছে একজন। তিনি বাড়ির লোকজনের কাছে প্রশ্ন করলেন এই বিপ্লবী লোকটি কে? জবাবে কাজের লোকজন জানাল, বাংলাদেশের বাঘা। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ প্রতিরোধে ভারতে অবস্থান করছেন। সীমান্তে গেরিলা যুদ্ধ করছে। বুদ্ধদেব গুহ বিস্ময় নিয়ে তাঁকে দেখলেন। বললেন, তাঁর মধ্যে চে গুয়েভারার ভাবটা ছিল। আমি বলেছিলাম, সবাই প্রতিবাদ করতে পারেননি। কাদের সিদ্দিকী করেছেন। তাঁর ৪ শতাধিক প্রতিরোধ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন মোশতাক ও জিয়া সরকারের আমলে। সেসব ইতিহাস আজ মূল্যহীন। কাদের সিদ্দিকী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রার্থনা করছি এই বীর যোদ্ধার জন্য। আল্লাহ যেন তাঁকে দ্রুত সুস্থ করে দেন।

দিল্লির একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের আরেক সংগঠক তোফায়েল আহমেদ। তিনি জাতির পিতাকে বঙ্গবন্ধু খেতাব দিয়েছিলেন ’৬৯ সালের উত্তাল সময়ে। অসুস্থ হওয়ার আগের রাতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম বনানীর বাড়িতে। সুস্থ ছিলেন। দীর্ঘ সময় গল্প করলেন। শেয়ার করলেন অনেক সুখ-দুঃখ। তাঁকে বললাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে পথচলা লিখে রেখে যান আগামী প্রজন্মের জন্য। তিনি সম্মত হলেন আমার সঙ্গে। বললেন, ঠিকই বলেছ। লিখে যাব। বললাম মাওলানা আজাদের মতো অনেক কিছু প্রকাশ করতে না পারলেও লিখে যাবেন। পরে প্রকাশিত হবে মাওলানা আজাদের মতো। বললেন, খারাপ বলনি। হতে পারে। সে রাতে তিনি স্মৃতিচারণা করেন ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের কথা। বললেন, রাষ্ট্রদূত জমিরের ভাইয়ের বাড়ি ছিল শেখ মণির বাড়ির পাশে। জমিরের ভাইয়ের মেয়ে ঘুম থেকে তুললেন তাঁকে। বললেন, চাচা কারা যেন মণি চাচার বাড়িতে হামলা করেছে। গুলি করছে। তোফায়েল বললেন, ফোন করলাম মণি ভাইয়ের বাসায়। ফোন ধরেছেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম। বীভৎস হামলার কথা শুনলেন শেখ সেলিমের কাছ থেকে। এরপর তিনি ফোন করলেন বঙ্গবন্ধুকে। শেখ মণির বাড়িতে হামলার কথা বলতেই বঙ্গবন্ধু তোফায়েলকে বললেন ৩২ নম্বরে হামলার কথা। ব্যবস্থা নিতে বললেন। তোফায়েল আহমেদ জানান, তিনি ফোন করেন সেনাপ্রধান, পুলিশপ্রধান, বিডিআর-প্রধানসহ অনেককে। হামলার কথা জানিয়ে ব্যবস্থা নিতে বললেন। কিন্তু কেউই এগিয়ে গেল না।

তাঁকে বললাম আনোয়ার উল আলম শহীদের বইটি পড়েছি। কর্নেল (অব.) সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে মাঝেমধ্যে আড্ডা দিই। তাঁর কাছ থেকে সেসব দিনের কথা জেনে রাখছি। তিনিও অনেক কথা বলেছেন। লিখেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। সরোয়ার মোল্লার রক্ষীবাহিনী নিয়ে বইটি তোফায়েল ভাই দেখেননি। বললাম আপনার জন্য কপি পাঠিয়ে দেব। অন্বেষা প্রকাশনী বের করেছে। আরও অনেক কথা হলো। এক দিন পরই তোফায়েল আহমেদ অসুস্থ হলেন। এখন দিল্লিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁর দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।

১৫ আগস্ট নিয়ে সবকিছু বের হওয়া দরকার। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম শহীদ তাঁর বইতে তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে অনেক কিছু লিখেছেন। বলেছেন, ১৫ আগস্ট মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের পর রক্ষীবাহিনীর প্রধান কার্যালয়ে তোফায়েল আহমেদ। তিনি হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী ছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকূলে ছিল না। সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, সেদিন আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ দুজনই গিয়েছিলেন রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে। প্রতিরোধ করার মতো লোকবল, অস্ত্র কোনোটাই হেডকোয়ার্টারে ছিল না। রাতে শেরেবাংলানগরে অবস্থানরত বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্র রাখা হতো বিডিআর সদর দফতরে। সকালে সে অস্ত্র ফেরত দেননি বিডিআর-প্রধান মেজর জেনারেল খলিল। অথচ এ খলিলকে বঙ্গবন্ধুই বিডিআর-প্রধান করেন। রক্ষীবাহিনী প্রধান কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন দেশের বাইরে। মেজর হাসান ছিলেন ভারপ্রাপ্ত পরিচালক। দুই উপপরিচালক দিনভর কথা বলেন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফসহ সব সিনিয়র সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে। কোথাও থেকে কোনো সহায়তা আসেনি। বরং তাদের সবাই দিনভর নিজেদের ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন। বিকালে রক্ষীবাহিনীর দুই কর্মকর্তা সরোয়ার ও শহীদ সিদ্ধান্ত নিলেন সাভারে যাবেন। সেখান থেকে প্রতিরোধ করবেন। বিকালে রক্ষীবাহিনী অফিস ছেড়ে চলে যান আবদুর রাজ্জাক। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, রাজ্জাক ভাই চলে গেলে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাভার রক্ষীবাহিনী অফিসে রওনা হওয়ার পর ১৫ আগস্ট তাঁকে আটক করেন ঢাকা সিটির এসপি আবদুস সালাম। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসপি অফিসে।

আনোয়ার উল আলম শহীদ লিখেছেন, রক্ষীবাহিনী অফিস থেকে তোফায়েল আহমেদকে পুলিশ নিয়ে যায়। তাঁকে আটকে রাখা হয়। পরে বাসায় নামিয়ে দেওয়া হয়। বাসা থেকে আবার আটক করা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, চোখ বেঁধে আটকে রাখা হয় শাহবাগ পুলিশ লাইনসে। এক দিন পর নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ রেডিও অফিসে। সেখানে তাঁর ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। এ সময় মেজর ডালিম ছিলেন বেপরোয়া। ডালিমের একটা ক্ষোভ ছিল তোফায়েলের ওপর। সে ক্ষোভটা কুমিল্লার আফজাল খানকে জরুরি আইনের সময় আটক করেছিলেন ডালিম। ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময়ের একটি ক্ষোভ ঝাড়তে আফজাল খানের ওপর নির্যাতন চালান ডালিম। পুরো ঘটনা বঙ্গবন্ধুকে জানিয়েছিলেন তোফায়েল। চাকরি যায় ডালিমের। সে ক্ষোভ মেটাতে নির্যাতন করা হয় তোফায়েল আহমেদের ওপর।

তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে তথ্য নিতে আটক করা হয়েছিল তাঁর এপিএস মিন্টুকে। নিষ্ঠুরভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়। অন্যদিকে শাহবাগ থেকে জিল্লুর রহমান ও তোফায়েল আহমেদকে একদিন নিয়ে যাওয়া হয় বঙ্গভবনে। দুজনের চোখ খোলা হয় মোশতাকের সামনে। মোশতাক তাঁদের মন্ত্রিসভায় যোগ দিতে বলেন। দুজনই নিচুস্বরে বললেন, তাঁদের যেন মন্ত্রিসভায় না রাখা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেন, মোশতাকের কণ্ঠস্বর ছিল উঁচু। তিনি ইংরেজিতে কথা বলছিলেন। তাঁরা দুজনই নিচুস্বরে যখন বললেন মন্ত্রিসভায় থাকতে চান না তখনই মোশতাক বললেন, আমি কিন্তু তোমাদের রক্ষা করতে পারব না। ওরা তোমাদের দুজনের ওপর অনেক বেশি ক্ষুব্ধ। তোমাদের শেষ করে দেবে। মোশতাকের রুম থেকে বের করে দুজনকে আবার চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ পুলিশ ক্যাম্পে। তারপর কিছুদিন রেখে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কারাগারে।

ইতিহাসের অনেক অজানা অধ্যায় বেরিয়ে আসছে। ১৫ আগস্ট নিয়ে বিদেশি সাংবাদিকদের কয়েকটি বই আমাদের সম্বল। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকার সময় রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে অনেক অপপ্রচার ছিল। শহীদ ও সরোয়ার তাঁদের বইতে কিছু জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যার খবর মেনে নিতে পারেননি রক্ষীবাহিনীর অনেক সদস্য। কিন্তু তাদের কিছু করার কিছু ছিল না। সঠিক নির্দেশনা ও সহায়তা ছিল না। খুনির ট্যাঙ্কগুলো তাদের দিকেই তাক করা ছিল। দুঃখে ক্ষোভে সাভার ক্যাম্পে রক্ষীবাহিনীর দুই সদস্য আত্মহত্যা করেন। তাদের নামও অনেকে জানেন না। আনোয়ার উল আলম শহীদ তাদের কথা লিখে গেলেও নাম মনে করতে পারেননি। সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে কথা হয়েছিল আমার। তিনিও নাম দুটি বলতে পারেননি। তবে বলেছেন, আত্মহত্যার খবর তারা জানতেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ ব্যর্থতা নিয়ে আরও অনেক গবেষণা দরকার। ব্যর্থতা নিয়ে পুরনো সব দলিল বের করতে হবে। দেশের জাতির পিতাকে হত্যা করা হলো, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিতরা কিছুই করতে পারলেন না। দুঃখজনক এ কালো অধ্যায়ের হিসাব-নিকাশ জানতে হবে।

নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট ও গোয়েন্দা ব্যর্থতার কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে। সেদিন কেন ৪৬ ডিভিশন পাল্টা ব্যবস্থা নিল না? তা-ও বের হয়নি। সাফায়েত জামিল ও খালেদ মোশাররফ কেন শক্ত অবস্থান নিতে পারলেন না তা-ও জানা দরকার। সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ কেন নিঃসঙ্গ, একা হয়ে পড়েছিলেন, কেন কেউ তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না জানতে হবে। জানাতে হবে। রক্ষীবাহিনীর মেজর হাসান, সরোয়ার মোল্লা, শহীদকে কারা বারবার সেনানিবাসে ডেকে নিয়ে ব্যস্ত রেখেছিলেন? কেন রেখেছিলেন একদিন সবকিছু বের হবে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও ’৭৫-এর নিষ্ঠুর ইতিহাসের সঠিক তথ্য তুলে আনতে হবে সে সময়ের মানুষদের। অনেকে চলে গেছেন। যাঁরা আছেন তাঁরা পরিষ্কার করতে পারেন অনেক কিছু।

প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক ভাইকে বারবার বলেছিলাম লিখতে। তিনি সময় দেননি। আজ আর আমাদের মাঝে নেই। চলে গেছেন সবকিছুর বাইরে। মানুষের জীবন-মৃত্যুর হিসাব-নিকাশ সব সময় বলে কয়ে আসে না। আবার অনেকে মেলাতেও পারেন না। রাজনীতি, সমাজ, বাস্তবতা ভীষণ কঠিন। জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গণআদালত গঠনের সময় আমরা কাজ করতাম ভোরের কাগজে। আবদুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদ, অধ্যাপক আবদুল মান্নান চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরী, সৈয়দ হাসান ইমাম, শাহরিয়ার কবির, কর্নেল (অব.) কাজী নুরুজ্জামান প্রমুখ বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন। সে সময় একদিন সাক্ষাৎকার নিতে গিয়েছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রয়াত আবদুর রাজ্জাকের বাসায়। রাজ্জাক ভাইকে বলেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লিখে রেখে যেতে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে কীভাবে কাজ করতেন নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে যেতে। তিনি বলেছিলেন লিখে যাবেন। কিন্তু কিছুই লিখে যাননি। একবার বললেন, লোক দাও। বলে যাব। তোমরা সাজিয়ে নিও। জিগাতলায় তাঁর বাসায় একজনকে নিয়েও গিয়েছিলাম। শেষ দিকে বলতেন, সময় করে নিই। সেই সময় আর আসেনি।  মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকরা তাঁদের কথাগুলো লিখে রেখে গেলে আগামী প্রজন্ম রক্ষা পেত বিকৃতির হাত থেকে। এ যুদ্ধ এক দিনের ছিল না। দীর্ঘ ত্যাগ-তিতিক্ষার ইতিহাস উঠে আসা দরকার আরও বেশি করে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

এই মাত্র | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে
ফ্রান্স দলে ফিরলেন বিশ্বকাপজয়ী কান্তে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ
দুই বছরের লড়াই শেষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত আরএসএফ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা
লেবাননের চার শহরে ইসরায়েলের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি
জাহানারার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে বিসিবির তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’
‘পাকিস্তান এমন এক বন্ধু, যে সব সময় পাশে থাকে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত
চকরিয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা