শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু হত্যায় চুপ ছিল কেন রক্ষীবাহিনী

মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম হাসপাতালে দেখতে গেছেন অসুস্থ বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে। ভালো লাগল। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি থেকে সৌজন্যবোধ উঠে গেছে অনেক আগেই। এখন কেউ কারও খবর রাখেন না। পাশে দাঁড়ান না। সবাই ভুলে গেছেন আমাদের কিছু ইতিহাস ছিল, ঐতিহ্য ছিল। এখন কোনো কিছু নেই। ছাত্রলীগ ছেড়ে জাসদে চলে গিয়েছিলেন আ স ম রব। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেন।  একদিন আহত হলেন পুলিশের গুলি খেয়ে। পিজি হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেন বঙ্গবন্ধু নিজে। আ স ম রব আমাকে একবার বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে ফোন করে দীর্ঘক্ষণ কথা বললেন। বারবার বললেন, তোরা আমাকে ছেড়ে চলে গেলি। নিজেরাও শেষ হবি। আমাকেও শেষ করবি। সেই সংস্কৃতি আর নেই। বঙ্গবন্ধু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের জীবন্ত ইতিহাস বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম। তাঁকে বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাঠের ইতিহাস হতে পারে না। দেশের ভিতরে থেকেই যুদ্ধ করেছেন। অংশ নিয়েছেন সম্মুখসমরে। একটা অঞ্চল রেখেছেন শত্রুমুক্ত। যুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায়ে ভারতীয় ছত্রীসেনারা আকাশ থেকে নেমেছিল তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন মুক্তাঞ্চলে। তারপর তাঁকে নিয়ে যুদ্ধ করতে করতে প্রবেশ করে ঢাকা শহরে। ১৬ ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে ছিলেন একজন কাদের সিদ্দিকীও। মিত্রবাহিনীর জেনারেল অরোরার পাশে ছিলেন তিনি। নিয়াজি হাত মেলালেন ভারতীয় সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে। এ সময় কাদের সিদ্দিকীকে দেখিয়ে জেনারেল অরোরা বললেন, ডু ইউ নো হিম? নিয়াজি তাকালেন। তারপর অরোরা বললেন, টাইগার সিদ্দিকী। টাঙ্গাইলে তোমার বাহিনীকে নাস্তানাবুদ করেছে। নিয়াজি বিস্ময় চোখ নিয়ে হাত বাড়ালেন। কাদের সিদ্দিকী হ্যান্ডশেক করলেন না। বললেন, শিশু, নারী ও নিরীহ মানুষ হত্যাকারীর সঙ্গে হাত মেলাতে পারি না। সেই কাদের সিদ্দিকী ১৯৭২ সালে দেশে ফেরার পর বঙ্গবন্ধুর পায়ের নিচে এক স্টেডিয়াম অস্ত্র জমা দিয়েছিলেন। ‘বাঘা বাঙ্গালী’ ছবি এ বাস্তবচিত্র নিয়েই তৈরি।

আমাকে একবার প্রণব মুখার্জি বলেছিলেন, ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বাঘা প্রতিরোধ গড়ে তোলে। এ সময় আমি তাঁকে সহায়তা করেছিলাম। সেই সময়ে নির্বাসনে ছিলেন তিনি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে শপথ গ্রহণকারীরা তাঁর নেতৃত্বে চলে যায় ভারতে। জিয়াউর রহমান সরকারের বিরুদ্ধে গড়ে তোলে প্রতিরোধ। তাঁর সহযোদ্ধাদের অনেকে ধরা পড়েন। ফাঁসির মঞ্চে যান, যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয় অনেকের। সে ইতিহাস আমরা ভুলে গেছি। কাদের সিদ্দিকীকে নিয়ে একবার দীর্ঘ গল্প শুনিয়েছিলেন লেখক বুদ্ধদেব গুহ। বললেন, বর্ধমান, কলকাতায় তোমাদের বাঘা ঘুরতেন হুড খোলা গাড়ি নিয়ে। লেখক বুদ্ধদেব গুহের চাচা ছিলেন বিপ্লবী সত্যেন গুহ। কাদের সিদ্দিকী মাঝেমধ্যে তার বাড়ি যেতেন। একদিন বাড়ির দোতলা থেকে বুদ্ধদেব গুহ দেখলেন চে গুয়েভারার মতো পোশাক, একই রকম দাড়ি, হুড খোলা জিপ চালিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করছে একজন। তিনি বাড়ির লোকজনের কাছে প্রশ্ন করলেন এই বিপ্লবী লোকটি কে? জবাবে কাজের লোকজন জানাল, বাংলাদেশের বাঘা। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ প্রতিরোধে ভারতে অবস্থান করছেন। সীমান্তে গেরিলা যুদ্ধ করছে। বুদ্ধদেব গুহ বিস্ময় নিয়ে তাঁকে দেখলেন। বললেন, তাঁর মধ্যে চে গুয়েভারার ভাবটা ছিল। আমি বলেছিলাম, সবাই প্রতিবাদ করতে পারেননি। কাদের সিদ্দিকী করেছেন। তাঁর ৪ শতাধিক প্রতিরোধ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন মোশতাক ও জিয়া সরকারের আমলে। সেসব ইতিহাস আজ মূল্যহীন। কাদের সিদ্দিকী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রার্থনা করছি এই বীর যোদ্ধার জন্য। আল্লাহ যেন তাঁকে দ্রুত সুস্থ করে দেন।

দিল্লির একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন মুক্তিযুদ্ধের আরেক সংগঠক তোফায়েল আহমেদ। তিনি জাতির পিতাকে বঙ্গবন্ধু খেতাব দিয়েছিলেন ’৬৯ সালের উত্তাল সময়ে। অসুস্থ হওয়ার আগের রাতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম বনানীর বাড়িতে। সুস্থ ছিলেন। দীর্ঘ সময় গল্প করলেন। শেয়ার করলেন অনেক সুখ-দুঃখ। তাঁকে বললাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে পথচলা লিখে রেখে যান আগামী প্রজন্মের জন্য। তিনি সম্মত হলেন আমার সঙ্গে। বললেন, ঠিকই বলেছ। লিখে যাব। বললাম মাওলানা আজাদের মতো অনেক কিছু প্রকাশ করতে না পারলেও লিখে যাবেন। পরে প্রকাশিত হবে মাওলানা আজাদের মতো। বললেন, খারাপ বলনি। হতে পারে। সে রাতে তিনি স্মৃতিচারণা করেন ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের কথা। বললেন, রাষ্ট্রদূত জমিরের ভাইয়ের বাড়ি ছিল শেখ মণির বাড়ির পাশে। জমিরের ভাইয়ের মেয়ে ঘুম থেকে তুললেন তাঁকে। বললেন, চাচা কারা যেন মণি চাচার বাড়িতে হামলা করেছে। গুলি করছে। তোফায়েল বললেন, ফোন করলাম মণি ভাইয়ের বাসায়। ফোন ধরেছেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম। বীভৎস হামলার কথা শুনলেন শেখ সেলিমের কাছ থেকে। এরপর তিনি ফোন করলেন বঙ্গবন্ধুকে। শেখ মণির বাড়িতে হামলার কথা বলতেই বঙ্গবন্ধু তোফায়েলকে বললেন ৩২ নম্বরে হামলার কথা। ব্যবস্থা নিতে বললেন। তোফায়েল আহমেদ জানান, তিনি ফোন করেন সেনাপ্রধান, পুলিশপ্রধান, বিডিআর-প্রধানসহ অনেককে। হামলার কথা জানিয়ে ব্যবস্থা নিতে বললেন। কিন্তু কেউই এগিয়ে গেল না।

তাঁকে বললাম আনোয়ার উল আলম শহীদের বইটি পড়েছি। কর্নেল (অব.) সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে মাঝেমধ্যে আড্ডা দিই। তাঁর কাছ থেকে সেসব দিনের কথা জেনে রাখছি। তিনিও অনেক কথা বলেছেন। লিখেছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনে। সরোয়ার মোল্লার রক্ষীবাহিনী নিয়ে বইটি তোফায়েল ভাই দেখেননি। বললাম আপনার জন্য কপি পাঠিয়ে দেব। অন্বেষা প্রকাশনী বের করেছে। আরও অনেক কথা হলো। এক দিন পরই তোফায়েল আহমেদ অসুস্থ হলেন। এখন দিল্লিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাঁর দ্রুত সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করছি।

১৫ আগস্ট নিয়ে সবকিছু বের হওয়া দরকার। রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক আনোয়ার উল আলম শহীদ তাঁর বইতে তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে অনেক কিছু লিখেছেন। বলেছেন, ১৫ আগস্ট মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের পর রক্ষীবাহিনীর প্রধান কার্যালয়ে তোফায়েল আহমেদ। তিনি হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী ছিলেন। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকূলে ছিল না। সরোয়ার মোল্লা বলেছেন, সেদিন আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ দুজনই গিয়েছিলেন রক্ষীবাহিনীর হেডকোয়ার্টারে। প্রতিরোধ করার মতো লোকবল, অস্ত্র কোনোটাই হেডকোয়ার্টারে ছিল না। রাতে শেরেবাংলানগরে অবস্থানরত বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্র রাখা হতো বিডিআর সদর দফতরে। সকালে সে অস্ত্র ফেরত দেননি বিডিআর-প্রধান মেজর জেনারেল খলিল। অথচ এ খলিলকে বঙ্গবন্ধুই বিডিআর-প্রধান করেন। রক্ষীবাহিনী প্রধান কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন দেশের বাইরে। মেজর হাসান ছিলেন ভারপ্রাপ্ত পরিচালক। দুই উপপরিচালক দিনভর কথা বলেন জেনারেল শফিউল্লাহ, খালেদ মোশাররফসহ সব সিনিয়র সেনা কর্মকর্তার সঙ্গে। কোথাও থেকে কোনো সহায়তা আসেনি। বরং তাদের সবাই দিনভর নিজেদের ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করেন। বিকালে রক্ষীবাহিনীর দুই কর্মকর্তা সরোয়ার ও শহীদ সিদ্ধান্ত নিলেন সাভারে যাবেন। সেখান থেকে প্রতিরোধ করবেন। বিকালে রক্ষীবাহিনী অফিস ছেড়ে চলে যান আবদুর রাজ্জাক। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, রাজ্জাক ভাই চলে গেলে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সাভার রক্ষীবাহিনী অফিসে রওনা হওয়ার পর ১৫ আগস্ট তাঁকে আটক করেন ঢাকা সিটির এসপি আবদুস সালাম। এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসপি অফিসে।

আনোয়ার উল আলম শহীদ লিখেছেন, রক্ষীবাহিনী অফিস থেকে তোফায়েল আহমেদকে পুলিশ নিয়ে যায়। তাঁকে আটকে রাখা হয়। পরে বাসায় নামিয়ে দেওয়া হয়। বাসা থেকে আবার আটক করা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, চোখ বেঁধে আটকে রাখা হয় শাহবাগ পুলিশ লাইনসে। এক দিন পর নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ রেডিও অফিসে। সেখানে তাঁর ওপর চালানো হয় ভয়াবহ নির্যাতন। এ সময় মেজর ডালিম ছিলেন বেপরোয়া। ডালিমের একটা ক্ষোভ ছিল তোফায়েলের ওপর। সে ক্ষোভটা কুমিল্লার আফজাল খানকে জরুরি আইনের সময় আটক করেছিলেন ডালিম। ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ার সময়ের একটি ক্ষোভ ঝাড়তে আফজাল খানের ওপর নির্যাতন চালান ডালিম। পুরো ঘটনা বঙ্গবন্ধুকে জানিয়েছিলেন তোফায়েল। চাকরি যায় ডালিমের। সে ক্ষোভ মেটাতে নির্যাতন করা হয় তোফায়েল আহমেদের ওপর।

তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে তথ্য নিতে আটক করা হয়েছিল তাঁর এপিএস মিন্টুকে। নিষ্ঠুরভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়। অন্যদিকে শাহবাগ থেকে জিল্লুর রহমান ও তোফায়েল আহমেদকে একদিন নিয়ে যাওয়া হয় বঙ্গভবনে। দুজনের চোখ খোলা হয় মোশতাকের সামনে। মোশতাক তাঁদের মন্ত্রিসভায় যোগ দিতে বলেন। দুজনই নিচুস্বরে বললেন, তাঁদের যেন মন্ত্রিসভায় না রাখা হয়। তোফায়েল আহমেদ বলেন, মোশতাকের কণ্ঠস্বর ছিল উঁচু। তিনি ইংরেজিতে কথা বলছিলেন। তাঁরা দুজনই নিচুস্বরে যখন বললেন মন্ত্রিসভায় থাকতে চান না তখনই মোশতাক বললেন, আমি কিন্তু তোমাদের রক্ষা করতে পারব না। ওরা তোমাদের দুজনের ওপর অনেক বেশি ক্ষুব্ধ। তোমাদের শেষ করে দেবে। মোশতাকের রুম থেকে বের করে দুজনকে আবার চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়া হয় শাহবাগ পুলিশ ক্যাম্পে। তারপর কিছুদিন রেখে পাঠিয়ে দেওয়া হয় কারাগারে।

ইতিহাসের অনেক অজানা অধ্যায় বেরিয়ে আসছে। ১৫ আগস্ট নিয়ে বিদেশি সাংবাদিকদের কয়েকটি বই আমাদের সম্বল। বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় থাকার সময় রক্ষীবাহিনী সম্পর্কে অনেক অপপ্রচার ছিল। শহীদ ও সরোয়ার তাঁদের বইতে কিছু জবাব দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর হত্যার খবর মেনে নিতে পারেননি রক্ষীবাহিনীর অনেক সদস্য। কিন্তু তাদের কিছু করার কিছু ছিল না। সঠিক নির্দেশনা ও সহায়তা ছিল না। খুনির ট্যাঙ্কগুলো তাদের দিকেই তাক করা ছিল। দুঃখে ক্ষোভে সাভার ক্যাম্পে রক্ষীবাহিনীর দুই সদস্য আত্মহত্যা করেন। তাদের নামও অনেকে জানেন না। আনোয়ার উল আলম শহীদ তাদের কথা লিখে গেলেও নাম মনে করতে পারেননি। সরোয়ার মোল্লার সঙ্গে কথা হয়েছিল আমার। তিনিও নাম দুটি বলতে পারেননি। তবে বলেছেন, আত্মহত্যার খবর তারা জানতেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধ ব্যর্থতা নিয়ে আরও অনেক গবেষণা দরকার। ব্যর্থতা নিয়ে পুরনো সব দলিল বের করতে হবে। দেশের জাতির পিতাকে হত্যা করা হলো, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিতরা কিছুই করতে পারলেন না। দুঃখজনক এ কালো অধ্যায়ের হিসাব-নিকাশ জানতে হবে।

নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট ও গোয়েন্দা ব্যর্থতার কারণগুলো খতিয়ে দেখতে হবে। সেদিন কেন ৪৬ ডিভিশন পাল্টা ব্যবস্থা নিল না? তা-ও বের হয়নি। সাফায়েত জামিল ও খালেদ মোশাররফ কেন শক্ত অবস্থান নিতে পারলেন না তা-ও জানা দরকার। সেনাপ্রধান জেনারেল শফিউল্লাহ কেন নিঃসঙ্গ, একা হয়ে পড়েছিলেন, কেন কেউ তাঁর পাশে দাঁড়ালেন না জানতে হবে। জানাতে হবে। রক্ষীবাহিনীর মেজর হাসান, সরোয়ার মোল্লা, শহীদকে কারা বারবার সেনানিবাসে ডেকে নিয়ে ব্যস্ত রেখেছিলেন? কেন রেখেছিলেন একদিন সবকিছু বের হবে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও ’৭৫-এর নিষ্ঠুর ইতিহাসের সঠিক তথ্য তুলে আনতে হবে সে সময়ের মানুষদের। অনেকে চলে গেছেন। যাঁরা আছেন তাঁরা পরিষ্কার করতে পারেন অনেক কিছু।

প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক ভাইকে বারবার বলেছিলাম লিখতে। তিনি সময় দেননি। আজ আর আমাদের মাঝে নেই। চলে গেছেন সবকিছুর বাইরে। মানুষের জীবন-মৃত্যুর হিসাব-নিকাশ সব সময় বলে কয়ে আসে না। আবার অনেকে মেলাতেও পারেন না। রাজনীতি, সমাজ, বাস্তবতা ভীষণ কঠিন। জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে গণআদালত গঠনের সময় আমরা কাজ করতাম ভোরের কাগজে। আবদুর রাজ্জাক, কাজী আরেফ আহমেদ, অধ্যাপক আবদুল মান্নান চৌধুরী, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, অধ্যক্ষ আহাদ চৌধুরী, সৈয়দ হাসান ইমাম, শাহরিয়ার কবির, কর্নেল (অব.) কাজী নুরুজ্জামান প্রমুখ বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন। সে সময় একদিন সাক্ষাৎকার নিতে গিয়েছিলাম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক প্রয়াত আবদুর রাজ্জাকের বাসায়। রাজ্জাক ভাইকে বলেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লিখে রেখে যেতে। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে কীভাবে কাজ করতেন নতুন প্রজন্মকে জানিয়ে যেতে। তিনি বলেছিলেন লিখে যাবেন। কিন্তু কিছুই লিখে যাননি। একবার বললেন, লোক দাও। বলে যাব। তোমরা সাজিয়ে নিও। জিগাতলায় তাঁর বাসায় একজনকে নিয়েও গিয়েছিলাম। শেষ দিকে বলতেন, সময় করে নিই। সেই সময় আর আসেনি।  মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকরা তাঁদের কথাগুলো লিখে রেখে গেলে আগামী প্রজন্ম রক্ষা পেত বিকৃতির হাত থেকে। এ যুদ্ধ এক দিনের ছিল না। দীর্ঘ ত্যাগ-তিতিক্ষার ইতিহাস উঠে আসা দরকার আরও বেশি করে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৩৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা