শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন দিন

পীর হাবিবুর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন দিন

আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন দিন, কঠিন চ্যালেঞ্জ। দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ডরা কতটা সক্রিয় সেটি ওপেন সিক্রেট হয়ে উঠেছে তাদের অপতৎপরতায়। কতটা মনগড়া কল্পকাহিনি অপপ্রচার মিথ্যাচার করা যায় জামায়াতের টাকা খাওয়া যুদ্ধাপরাধীদের শাবকরা দেখিয়ে দিচ্ছে। দেখিয়ে দিয়েছে নিরন্তর ঘেউ ঘেউ করেও তারা ক্লান্ত হয় না! হিটলারের মিথ্যাচারের মন্ত্রী গোয়েবলসকে এরা হার মানিয়ে দিয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার কি তার মিত্রশক্তিকে সুসংহত করে উপযুক্ত জবাব দিতে পারছে? নির্বাচন ও আন্দোলনের লক্ষ্যে গড়ে তোলা কঠিন দুঃসময়ের ১৪ দল, মহাজোট যা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির দাবিদার তারা আজ কতটা শক্তিশালী, কতটা সুসংহত এবং অপপ্রচারের জবাবদানে সফল? নির্বাচন মহাজোটগতভাবে করলেও সরকার গঠন আওয়ামী লীগ এককভাবে করেছে। তাই ১৪ দল নীরব আর জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের আসনে!

আওয়ামী লীগের প্রচার সেল সম্পূর্ণ ব্যর্থ আর তথ্য ও গবেষণা সেলের কাজটা কী বোঝার সামর্থ্য কারও নেই! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বা ডিজিটাল শক্তিটা কট্টর বিরোধী পক্ষের হাতে যাচ্ছেতাই অপব্যবহার হচ্ছে। ভারত সরকারও নিয়ন্ত্রণে এনেছে অথচ আওয়ামী লীগ সরকার এখনো নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেনি! আওয়ামী লীগের আদর্শিক ব্যবসায়ীদের কতটা কাছে রাখছে? কতটা সুসংগঠিত সাংস্কৃতিক কর্মী কবি সাহিত্যিকরা? কারওয়ান বাজারের কালের অন্ধকার গলির দুটি দৈনিক সুযোগের অপেক্ষায় ফণা তোলা বিষধর কালনাগের মতো বসে আছে। সময় হলেই ছোবল দেবে, সেখানে বিকল্প মিত্র বিশ্বস্ত শক্তিশালী মিডিয়া হাউসকে কারা দূরে সরিয়ে দিতে সরকারের ভিতর গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত? দেশপ্রেমিক মানুষেরা বুঝছেন, আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা কি বুঝছেন শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না থাকলে রাজনৈতিক নেতৃত্বহীন রাষ্ট্র কতটা ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হবে? ১১ লাখ রোহিঙ্গার সমস্যা সমাধান বা তাদের মিয়ানমারে ফিরিয়ে নেওয়ার আন্তর্জাতিক তৎপরতা জোরদার নয় বরং মোড়লরা নাগরিকত্বদানের আবদার করে বসে! এ সংকটের সঙ্গে সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী শক্তির উত্থানের আশঙ্কা রয়েছে। রয়েছে পাহাড়ে ঝড়ের আভাস! অর্থনৈতিক উন্নয়ন মুখ থুবড়ে পড়ার শঙ্কা। তবে কেন দলকে শক্তিশালী না করে ক্ষমতার দম্ভ, উন্নাসিক আচরণ, দুর্নীতির পথে জনবিচ্ছিন্ন হওয়া?

আওয়ামী লীগ ও সরকার এখন শেখ হাসিনার ইমেজের ওপর দাঁড়িয়ে। ক্ষমতায় না থাকলে নেতা-কর্মীদের ওপর কী দুর্যোগ নামবে ভাবছেন? ’৭৫-পরবর্তী ভয়ংকর অভিজ্ঞতা ভুলে গেছে কি দলটি? বিএনপি-জামায়াত শাসনামলের ভয়াবহতা? ভাবলে জনগণের হৃদয় জয় করে জনপ্রিয়তা অর্জনের পথে হাঁটছেন না কেন? কেন লোভ-লালসার পথ, রাতারাতি বিত্তবৈভব গড়ার নেশা থেকে মুক্ত হচ্ছেন না? কেন দুঃসময়ের লড়াই করা আদর্শিক কর্মীরা সাংগঠনিক কাঠামোর বাইরে দেশজুড়ে? সম্প্রতি হিন্দু সম্প্রদায়ের বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা ঘিরে যা ঘটে গেছে তা অশুভ শক্তির গভীর ষড়যন্ত্রের যে পরিকল্পিত অংশ এটা পরিষ্কার। কুমিল্লায় হিন্দুদের দেবতার পায়ে মুসলমানের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআন শরিফ কোনো হিন্দু রেখে যে উৎসবটা মাটি করবে না এটা পরিষ্কার। তেমনি আল্লাহভীরু ধর্মপ্রাণ মুসলমানও মূর্তির পায়ে কোরআন রাখার মতো পাপ করবে না। তার মানে তৃতীয় শক্তির কেউ রক্তাক্ত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধিয়ে সরকারকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মুখে ফেলতেই এমনটা করেছে এবং কিছুটা সফল হয়েছে। একটি সম্প্রদায়ের উৎসবকে বেদনাবিধুর করেছে ধর্মান্ধ উগ্রপন্থিরা। এতে আবার সামনে এসেছে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলার নির্লজ্জতা যা রাষ্ট্রের চরিত্রকে বিবর্ণ ধূসর করেছে। রাষ্ট্র এ দায় এড়াতে পারে না। সরকারবিরোধী রাজনৈতিক শক্তি গণআন্দোলনে চরম ব্যর্থ হলেও যখন যে ইস্যুতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়েছে তখনই নামতে চেয়েছে। যেমন চেয়েছিল স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরকালে মামুনুল হকদের হেফাজতি উগ্র ধর্মান্ধ শক্তির তান্ডবকালে। এ শক্তিকে দমন না করলে সেদিন আফগানিস্তানে তালেবানদের ক্ষমতা দখলকালে উল্লাস করত আর এবারের ঘটনায় রক্তের প্রলয় আরও বাড়িয়ে দিত। সরকারের কিছু মন্ত্রী-নেতারও দায়িত্বশীল দূরদর্শী আচরণ প্রয়োজন। সরকারের প্রধান নির্বাহী কোনো দায়িত্ব না দিলে কোনো মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী থাকতে প্রতিমন্ত্রীর কার্যত কোনো কাজ নেই। তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের কী কাজ জানি না। তবে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ যেখানে দলের সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফের সঙ্গে তাল রেখে নিয়মিত বিচক্ষণতার সঙ্গে রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে নজর কাড়ছেন সেখানে ডা. মুরাদ অসময়ে এক বয়ানে আগুনে ঘি ঢেলেছেন! এ কথা সত্য যে বর্ণবাদ, সাম্প্রদায়িকতার বিষ ও ধর্ম-বর্ণের নামে রাজনীতি আর মানুষ শোষণ মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ। যারা এ অপরাধ করে তারা মানবতার শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু, মনুষ্যত্বের শত্রু। এরা ইনসাফের শত্রু। তারা মহান সৃষ্টিকর্তারও শত্রু। এরা কখনো পূর্ণাঙ্গ মানুষ হতে পারেনি। এদের চিন্তা বিকৃত। হৃদয়-মন দারিদ্র্যই নয় বিকৃতি উগ্রতায় বিষাক্ত কলুষিত। মার্টিন লুথার কিং এদের বিরুদ্ধে লড়ে বিজয়ী হয়েও জীবন দিয়েছেন। জীবন দিয়েছেন আব্রাহাম লিংকন। মহাত্মা গান্ধী সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়ে উগ্র নথুরাম গডসের হাতে জীবন দিয়েছেন। আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশ স্বাধীন করে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক শোষণমুক্ত বাঙালি জাতীয়তাবাদের সংবিধান উপহার দিয়েছিলেন। যা ছিল সুমহান রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের অর্জন। কিন্তু পরাজিত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শক্তির ষড়যন্ত্রে ’৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে পরিবার-পরিজনসহ নৃশংস হত্যাকান্ডের মাধ্যমে খুনি ও সামরিক শাসনের অন্ধকারে স্বাধীনতার চেতনার সূর্য অস্তমিত করা হয়নি, সংবিধান থেকে রাষ্ট্রের মূল আদর্শ একে একে মুছে ফেলা হয়েছে। ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছিল নিষিদ্ধ সাম্প্রদায়িক রাজনীতির অধিকার। ধর্মকে রাজনীতিতে মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারও সেই থেকেই।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসবাদ দমন করলেও মুক্তিযুদ্ধের অর্জিত আদর্শিক বাংলাদেশে ফিরে যেতে পারেনি। বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের রায়ের আলোকেই হোক আর রাজনৈতিক কারণেই হোক পঞ্চদশ সংশোধনীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা মুছে দিলেও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাদ দেওয়া হয়নি। সময় গড়িয়ে গেছে অনেক। ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস এবারই প্রথম নয়, আগেও ঘটেছে। আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ ঘটিয়ে দানবের আস্ফালন দেখিয়েছে। একদিন যেখানে সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক অসাম্প্রদায়িক শক্তির সুসংহত ঐক্য লড়েছে সেখানে আজ দেশ মৌলবাদে ভাসছে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শিক শক্তিকে গণজাগরণ ঘটিয়ে ও ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রতিরোধ করতে দেখা যাচ্ছে না। চট্টগ্রামে একটি বড় সমাবেশ হয়েছে কেবল। ধর্মান্ধ শক্তির সহিংসতা রুখতে প্রশাসনের ভূমিকাও প্রশ্নবিদ্ধ। বর্বর বর্ণবাদ ও ধর্মান্ধ সহিংসতার কাছে মানবতা পরাজিত হতে পারে না। সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের সমঅধিকার রয়েছে। কোনো অপরাধী আইনের ঊর্ধ্বে নয়। মসজিদে একদা শূকরের মাংস, মন্দিরে গোমাংস রেখে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার নোংরা রাজনীতি রক্ত ঝরিয়েছে। ধর্মনিরপেক্ষ ভারতে গরুর মাংস রাখার গুজব ছড়িয়ে মানুষ হত্যা আর কুমিল্লায় হিন্দুদের দেবীর পায়ে পবিত্র কোরআন রেখে তাদের উৎসব রক্তাক্ত করে মানুষ হত্যা, হামলা জঘন্য অপরাধ। অপরাধীদের আইনের আওতায় আনতে হবে। বিচারে শাস্তি দিতে হবে। ধর্মের রাজনীতি ও সাম্প্রদায়িকতা কল্যাণ বয়ে আনে না।

আমরা কখনই হিন্দু-মুসলিম ভেদাভেদে বড় হইনি। তাই বলে কেউ কারও ধর্ম থেকেও বিচ্যুত হইনি। সামাজিক বন্ধনে বেড়ে ওঠা শহরে-পাড়া থেকেই আত্মার বন্ধন। কী ছিলাম কোথায় আজ আছি ভাবলেই গ্লানি লজ্জা বেদনায় জর্জরিত হই। আমার এসএসসি পাসে যে দুজন শিক্ষকের অবদান বেশি তাদের একজন আমার ভাতিজা মরহুম সাইফুদ্দিন আহমেদ পীর, আরেকজন ধূর্জটি কুমার বোস যিনি রাখাল স্যার বলেই জনপ্রিয়। যারা আজ ধর্মের নামে সংখ্যাগুরুর দম্ভে সহিংসতা করেন তাদের কাছে প্রশ্ন- যখন ফিলিস্তিনে মুসলমান মরে, শিশু-নারী নির্যাতিত হয় তখন কেমন লাগে? যখন ভারতে দাঙ্গায় নিহত হয় তখন? তাহলে ধর্মের নামে দাঙ্গা-সন্ত্রাস জঘন্য অভিশাপ! প্রকৃত মুসলমান এ সাম্প্রদায়িকতার বিষে আক্রান্ত হতে পারে না। হাশরের ময়দানে কাকে কোন অপরাধে জবাবদিহি করতে হবে, শাস্তি ভোগ করতে হবে আমরা জানি না। ধর্মের বাজিকরদের ব্যাপারে সজাগ সতর্ক ও প্রতিরোধ কাম্য। মানুষ হত্যা ও ধর্মের নামে সন্ত্রাস রুখে দাঁড়াতেই হবে। মনে রাখতে হবে দাঙ্গার অভিশাপে অনেক হিন্দু দেশত্যাগ করেছে। এতে দেশের রূপ-বৈচিত্র্য বিবর্ণ হয়েছে। একদিন দেশ যদি ভিন্ন ধর্মাবলম্বীশূন্য হয় তাহলে আর দেশটাকে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বলা যাবে না। রাষ্ট্রকেও এখানে কঠোর হতে হবে সব নাগরিকের জানমাল ও সব ধর্মের সমঅধিকার নিশ্চিত করতে।

আমরা সম্প্রীতির বন্ধনের আত্মিক সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী। এ সম্প্রীতির বিনাশ  নেই। এ দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষ জীবন দিয়েছে। এ দেশ সবার। সব ধর্মের নিরাপত্তা সংবিধান নিশ্চিত করেছে। ডা. মুরাদ হাসান যেভাবে তর্জনী নাচিয়ে, যে বডি ল্যাঙ্গুয়েজে সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম মুছে ফেলার কথা বলেছেন, সংসদে বিল এনেই তা করার দৃঢ়তা দেখিয়েছেন তা নিয়ে আলেম সমাজ আর ধর্মান্ধ শক্তি তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন যথার্থ প্রশ্ন তুলেছেন, মুরাদ কি এ বক্তব্য দল, সরকার বা প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি নিয়ে দিয়েছেন? না হলে কেন এমন উগ্রভাবে বলতে গেলেন? এতে তো পরিস্থিতি আরও অশান্ত হবে! ড. হাছান মাহমুদ একজন মিডিয়াবান্ধব সহনশীল রাজনীতিবিদ হিসেবে গ্রহণযোগ্য। তাঁর ব্যবহার অমায়িক কিন্তু শক্ত কথাও নরমে বলতে জানেন। আমি যখন মুম্বাইয়ে তখন তিনি দিল্লি প্রেস ক্লাবে বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার উদ্বোধনের বিরল ও গৌরবজনক কাজটি করেছেন। ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত দিল্লি প্রেস ক্লাবের সদস্য ৫ হাজার। যতবার দিল্লি যাই এখানে আড্ডা দিই। এর সান্ধ্যকালীন সরগরম চেহারা টানে। ভোটাধিকার নেই এমন কূটনীতিক সাহিত্যিকও এর সদস্য। দিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের ক্যারিশমাটিক প্রেস মিনিস্টার শাবান মাহমুদ এ কাজটি করে চমকে দিয়েছেন। দিল্লি প্রেস ক্লাবের সাবেক প্রভাবশালী প্রেসিডেন্ট সাংবাদিক গৌতম লাহিড়ি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদের উৎসাহে ২৮ অক্টোবর কলকাতা প্রেস ক্লাবেও বঙ্গবন্ধু মিডিয়া সেন্টার উদ্বোধন হচ্ছে। রঞ্জন সেনও সেখানে কর্মঠ। শাবান মাহমুদের আগে এনামুল হক চৌধুরী ছাড়া কেউ সেভাবে কাজ করেননি। নিজেদের আখের আর কেরানির জীবন ভোগ করেছেন। শাবান অন্তর দিয়ে মুজিবকন্যার অর্পিত দায়িত্ব পালন করছেন। পশ্চিমা দেশেও যে প্রেস মিনিস্টাররা বরাবর অথর্বের পরিচয় দিচ্ছেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এরা দেশ ও সরকারের প্রচার ঘটাবেন কি অপপ্রচারের মুখেই বেহুঁশ লাশের মতো পড়ে থাকেন। জবাব বা কোনো ভূমিকাই রাখতে পারেন না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে তাদের কেউ কেউ আবু মুসা হাসানদের মতো আবাস গড়বেন খাওয়া শেষে।

আমার শহরের একসময়ের বাসদ ছাত্রলীগ নেতা, সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা আশরাফ উজ জামান ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে অবশেষে সোমবার শেষনিঃশ্বাস ফেলেছেন। মানুষটি বৈষয়িক ছিলেন না। আমার বড় আপন মানুষ ছিলেন। আল্লাহ তাঁকে জান্নাত দিন। এদিকে মহান সর্বশক্তিমান আল্লাহর অসীম করুণা ও সবার দোয়ায় নতুন জীবন লাভ করেছি। এজন্য শুকরিয়ার শেষ নেই। কিন্তু ষাট পেরোনোর আগেই নিয়ন্ত্রিত জীবনের বাঁধাধরা ছকে আটকে গেলাম। অথচ আমি ছিলাম ভীষণ কাজপাগল বেপরোয়া মানুষ! অন্যদিকে গতিময় ছুটে চলা! কি দেশে কি বিদেশে! তুমুল আড্ডাবাজ যার কোনো সময় নির্ধারণ করা ছিল না! আমুদে প্রাণবন্ত একটা জীবন আমার কি অচেনা হয়ে যাবে? এখনো জানি না! কারও ক্ষতি তো করিনি আনন্দ মজাই করেছি! যারা আমার সঙ্গে চলেছেন তারা তো জানেন। নিয়মে বাঁধা জীবনে কোনো দিন অভ্যস্ত ছিলাম না। ডাক্তার বলেছেন, তিন-চার সপ্তাহ পর অফিস ও বাড়ি যেতে পারব। তিন মাস পর বিদেশ। আবার চার মাস ইনফেকশন যাতে না হয় সেজন্য কঠোর সতর্কতা। ওষুধই এর জন্য দিয়েছেন এক বছরের। বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনের পর ইনফেকশনের ভয় বেশি থাকে। নিজের শরীরের ব্যাকটেরিয়া বা অন্যের শরীরের ব্যাকটেরিয়া আক্রান্ত করার আশঙ্কা থেকে প্রয়োজনীয় প্রতিরোধের প্রটোকল দেওয়া। এরপর জীবনের নিয়ম-শৃঙ্খলা বাকি! বাকিটা জীবন বেঁচে থাকার জন্য পারব তো! ভাবলে মনটাও খারাপ হয়। আল্লাহ তৌফিক দিন। সবাইকে মানবিক মানুষ করুন। হিংস্রতামুক্ত করুন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ