শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

দাঙ্গা বন্ধে নোয়াখালীতে ছাগল হারান মহাত্মা গান্ধী

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দাঙ্গা বন্ধে নোয়াখালীতে ছাগল হারান মহাত্মা গান্ধী

দাঙ্গা দমনে নোয়াখালী এসেছিলেন মহাত্মা গান্ধী। একটানা চার মাস থাকলেন। বাড়ি বাড়ি ঘুরলেন। মানুষের সঙ্গে কথা বললেন। কিন্তু সমস্যার স্থায়ী সমাধান করতে পারেননি। বরং নিজের ছাগলটাও হারিয়েছিলেন। নোয়াখালীর দাঙ্গার ধাক্কাটা গিয়ে আঘাত হানল বিহারে। দলে দলে বিহারি এলো আমাদের এ অংশে। আর এ অংশের লোক চলে গেল পশ্চিমবঙ্গ আর ত্রিপুরায়। সন্দেহ, অবিশ্বাস এমনই ভয়াবহ যে ধর্মের ভিতরে একবার প্রবেশ করলে আর শেষ হয় না। মানুষকে শেষ করে দেয়। জীবন করে তোলে অতিষ্ঠ। নারী-শিশুকে করে ঘরছাড়া। মানবতায় নেমে আসে বিপর্যয়। আঘাত হানে রাষ্ট্রের অখন্ডতায়। ১৯৪৬ সালের দাঙ্গা এ ভূখন্ডের সুস্থতা নষ্ট করেছিল। হারিয়েছিল স্বাভাবিকতা। বেড়েছে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি ও অর্থনীতি। কেন এমন হয়েছিল সে গবেষণা এখনো অনেকে করছেন। আগামীতেও করবেন। কিন্তু আমরা এখনো বের হয়ে আসতে পারিনি সেই ভয়াবহতা থেকে। এবারকার একতরফা পূজামন্ডপ, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, ঘরবাড়িতে হামলা, মৃত্যু, জটিলতা ভয়াবহতা একটা খারাপ বার্তা দিয়ে গেল আমাদের। জানি না এ ক্ষত আর শুকাবে কি না। আধুনিক সভ্যতার এই যুগে মানুষ আরও খারাপ হয়েছে। ফিরে গেছে আদিম বর্বরতায়। আধুনিকতার আড়ালে বেড়েছে মানুষের ঈর্ষা, হিংসা, বিদ্বেষ, নষ্টামি আর ভন্ডমি। মুখ মুখোশের আড়ালে একটা ভয়াবহ সমাজের পথে এগিয়ে চলেছি আমরা। কেউ জানি না এর শেষ কোথায়।

১৯৪৬ সালে কলকাতায় দাঙ্গার খবর গেল মহাত্মা গান্ধীর কাছে। তিনি রাজনীতিবিদদের সঙ্গে কথা বললেন। আহ্‌বান জানালেন দাঙ্গা বন্ধের। গান্ধীর বিবৃতি সংবাদপত্র প্রকাশ করল। কিন্তু বন্ধ হলো না হানাহানি। কলকাতার আগুনের দাবানল ছড়াল নোয়াখালী ও আজকের দক্ষিণ কুমিল্লায়। খবর শুনে ব্যথিত হলেন গান্ধী। ধর্মের নামে বর্বরতা বন্ধে নিজেই চলে আসেন নোয়াখালীতে। সময়টা ১৯৪৬ সালের ৬ নভেম্বর। যাতায়াতব্যবস্থা এখনকার মতো ছিল না। খুব ভয়াবহ অবস্থা ছিল চলাচলে। নৌকা আর হাঁটাপথ ছিল ভরসা। বয়সের কারণে শরীরও ভালো ছিল না গান্ধীজির। দুজনের কাঁধে ভর দিয়ে চলতেন। দলীয় নেতারা তাঁকে অনুরোধ করলেন না আসতে। কিন্তু তিনি কারও কথা শুনলেন না। মানুষের নিষ্ঠুরতা তাঁকে আঘাত করল। শান্তির পতাকা নিয়ে তিনি এলেন। পাশে দাঁড়ালেন আর্তমানবতার। হেঁটে হেঁটে মানুষের দরজার সামনে গেলেন। কোনো বাধাই তাঁকে আটকাতে পারল না। নেহরুসহ সহযোগীরা জানতে চাইলেন নোয়াখালীতে কত দিন থাকবেন? জবাবে বললেন, যত দিন প্রয়োজন হয় তত দিন। আগে মানুষকে বাঁচাতে হবে। মানবতা রক্ষা করতে হবে। তারপর অন্য কিছু। গান্ধী এসে প্রথম গেলেন চৌমুহনীতে। থাকলেন দুই রাত। বিশ্রামেরও দরকার ছিল টানা জার্নির কারণে। নভেম্বর- শীত শুরু হয়ে গিয়েছিল। চৌমুহনীতে দুই দিন কাটিয়ে ৯ নভেম্বর কাজ শুরু করেন গ্রামগঞ্জে। দিনের পর দিন ঘুরতে থাকেন। মানুষকে বোঝাতে থাকেন।

নোয়াখালী দাঙ্গার হিসাব-নিকাশ সহজ ছিল না। সবকিছু হুট করে শুরু হয়নি। কলকাতা দাঙ্গার সুযোগটা নিয়েছিল এখানকার লোকজন। তখনকার ঘটনাবলির দিকে চোখ রাখলে দেখা যায়, নোয়াখালী অঞ্চলে হিন্দু জমিদারদের একটা আধিপত্য ছিল। ক্ষমতার ব্যবহার, অপব্যবহার ছিল। মুসলমান সাধারণ কৃষকের সঙ্গে দূরত্ব ছিল। আর সে সুযোগটা কাজে লাগান পীর হুসাইনী। তিনি ছিলেন কৃষক প্রজা পার্টির নেতা। পীর হিসেবে এলাকায় তাঁর অনুসারী তৈরি হয়েছিল। ভোট করতেন কৃষক প্রজা পার্টি থেকে। প্রাদেশিক পরিষদে জয়ীও হয়েছিলেন ১৯৩৭ সালে। তবে ১৯৪৬ সালের দাঙ্গার পর হেরেছিলেন মুসলিম লীগের কাছে। বিশাল অনুসারী গ্রুপ নিয়ে পীর সাহেবের অবস্থান ছিল জমিদারদের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে জমিদার চিত্তরঞ্জন চৌধুরী মুসলমানদের উত্থান মেনে নিতে পারছিলেন না। মনস্তাত্তি¡ক বিরোধ বাড়তে থাকে। তৈরি হতে থাকে সামাজিক দূরত্ব। কলকাতার দাঙ্গার সুযোগ নেন পীর সাহেব পুরোপুরি। প্রথম হামলা হয় লক্ষীপুর রামগঞ্জ করপাড়া জমিদার রাজেন্দ্র লাল চৌধুরীর বাড়িতে। এর আগে এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়া হয় গুজব। ভারত সেবাশ্রম সংঘের সাধু ত্রিয়াম্বাকানন্দ নামের এক পুরোহিত আসেন জমিদারবাড়ির পূজা করতে। সাধু ত্রিয়াম্বাকানন্দের হাঁটাচলায় একটা বড় মাপের পুরোহিত পুরোহিত ভাব ছিল। সেই ভাব ঘিরে গুজব ছড়ায় জমিদারবাড়ির পূজায় পাঁঠার বদলে মুসলমান তরুণকে বলি দেওয়া হবে এবার। মুসলমানের রক্তে রঞ্জিত হবে পূজামন্ডপ। এ কারণে ভারত সেবাশ্রম সংঘের সাধু এসেছেন। স্থানীয় সাধুদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। গুজবে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। জমিদার রাজেন্দ্র লাল চৌধুরীকে বৈঠকের প্রস্তাব পাঠান স্থানীয় পীর সরোয়ার হোসাইনী। তিনি ব্যাখ্যা চান সবকিছুর। জমিদার বিষয়টি এড়িয়ে যান। বসে থাকলেন না পীর সাহেব। তিনি সমাবেশ করে ঘোষণা দিলেন জমিদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার। মিথ আছে- জমিদারের মাথা কেটে নেওয়ার বক্তব্যও দিয়েছিলেন পীর হোসাইনী। ব্যস, শুরু হয় হাঙ্গামা; হিন্দুু জমিদারের বিরুদ্ধে লড়াই।

১১ অক্টোবর রাতে করপাড়া চৌধুরী বাড়িতে হামলা হয়। নিজের পরিবারকে রক্ষা করতে জমিদার রাজেন্দ্র লাল চৌধুরী শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত লড়ে যান। সে হামলা ¯ম্প্রসারিত হয়ে আঘাত হানে নিরীহ হিন্দুদের বাড়িতেও। খুন, ধর্ষণ, লুটপাটে নেমে পড়ে একদল সুযোগসন্ধানী। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো ছিল- চৌমুহনী, সোনাইমুড়ী, চাটখিল, লক্ষীপুরের রামগঞ্জ, ফেনীর কিছু এলাকা। আগুনের লেলিহান শিখা থেকে নিস্তার পায়নি অবিভক্ত ত্রিপুরার লাকসাম, চৌদ্দগ্রাম, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ। ঘরবাড়ি ছেড়ে মানুষ শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নেয়। গান্ধী পায়ে হেঁটে পুরো অঞ্চল ঘুরে বেড়ান। তিনি বাড়ি বাড়ি গিয়ে হিন্দু, মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন। দাঙ্গার ভয়াবহতা তাদের বোঝাতে থাকেন। গান্ধীজি কথা বলেন পীর হোসাইনীর সঙ্গেও। কয়েক মাসের চেষ্টায় পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে গান্ধী ফিরে যান। কিন্তু নোয়াখালীর আঘাতের পাল্টা তান্ডব ততক্ষণে গিয়ে পড়েছে বিহারে। কলকাতার পরিস্থিতি আবার অস্বাভাবিক হয়। টনক নড়ে ভারতবর্ষের রাজনীতিবিদদের। পরিবেশ শান্ত করার পরিবর্তে বল্লভ ভাই প্যাটেলরা দাঙ্গাকে রাজনীতির দিকে নিয়ে যান। মুসলিম লীগের একাংশও বসে ছিল না। ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগে অনেক মুসলমান অধ্যুষিত জেলা গিয়ে পড়ে ভারতে। আবার হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা থেকে যায় পূর্ব বাংলায়। তড়িঘড়ির বিভক্তিতে সংকটের সমাধান হয়নি। বরং সংকট তৈরি হয় দীর্ঘমেয়াদের; যা এখনো চলছে।

গান্ধী নোয়াখালী থাকাকালে হারিয়েছিলেন নিজের পোষা ছাগলটি। সবাই জানেন ছাগলের দুধ পান করতেন মহাত্মা গান্ধী। তিনি ইংল্যান্ড থেকে দুটি ছাগল নিয়ে আসেন। যেখানে যেতেন ছাগলগুলো সঙ্গে থাকত। নোয়াখালীতেও ছাগলগুলো আনতে ভুল করেননি। কিন্তু বিপত্তি বাধে সোনাইমুড়ী, চাটখিল পরিদর্শনের সময়। এক রাতে মহাত্মা গান্ধীর ছাগল চুরি হয়ে যায়। সে ছাগল আর পাওয়া যায়নি। একদল প্রচার করে- ছাগলটি নিয়েছেন পীরের অনুসারীরা। তারা ছাগল জবাই করে রান্না করেন। পরে রান্না করা মাংস পাঠান নিরামিষভোজী গান্ধীকে। পীর হোসাইনী রান্না করা মাংস পাঠিয়ে গান্ধীকে ভিন্ন বার্তা দিতে চেয়েছিলেন। আবার এ নিয়ে অন্য কথাও প্রচার আছে। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও ছাগলটির হদিস পাওয়া যায়নি। ছাগল চুরির ঘটনায় গান্ধী বিস্মিত ও হতাশ হন। নেহরু বার্তা পাঠান দ্রুত ফিরে যেতে। শরীরও ভালো যাচ্ছিল না। গান্ধী ফিরে যান। তবে আশা রেখেছিলেন তাঁর অনুরোধে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বন্ধ হবে। বাস্তবে দাঙ্গা বন্ধ হয়নি। ছাগল চুরির ঘটনায় গান্ধীর মনে বিরূপ প্রভাব পড়ে। মিডিয়ায়ও খবরটি ফলাও করে প্রচার পায়। গান্ধীর ছাগল চুরি নিয়ে নোয়াখালীবাসীকে এখনো অনেকে বিদ্রƒপ মন্তব্য করেন। আবার অনেকে করেন মজা।

নোয়াখালীর দাঙ্গা-হাঙ্গামার প্রভাব কীভাবে বিহারে পড়েছিল তার কিছু চিত্র পাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে। বঙ্গবন্ধু কলকাতার দাঙ্গা, রাস্তাঘাটে মানুষের লাশ পড়ে থাকা, লুটপাটের ভয়াবহতার চিত্র তুলে ধরেছেন। নিরীহ মানুষ কীভাবে বীভৎসতার শিকার হয়েছেন তা রয়েছে বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীতে। বঙ্গবন্ধু দাঙ্গা বন্ধে কলকাতায় কাজ করেন। আর্তমানবতার পাশে দাঁড়ান। অসহায় মানুষের খাবার সংগ্রহ করেন। নিজে ঠেলা চালিয়ে চালের বস্তা পৌঁছে দেন সাধারণ মানুষের দরজায়। ছাত্রদের হোস্টেলে খাবার পাঠান। রাত জেগে পাহারাও দেন সংঘাত বন্ধে। শুধু কলকাতা নয়, বিহারের দাঙ্গার ভয়াবহতা নিয়ে বঙ্গবন্ধু লিখে গেছেন অনেক কিছু। পাটনায় এক কঠিন পরিস্থিতিতে ঘরহারা মানুষের পাশে স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। নিরীহ মুসলমান, হিন্দুদের রক্ষা করেছিলেন তিনি। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে তখন রাজনীতি করতেন বঙ্গবন্ধু।

সময় চলে যায় পরিস্থিতি বদল হয় না। নিরীহ মানুষের ওপর হামলা এখনো হচ্ছে। মানুষ আধুনিক হচ্ছে। নিজেদের সভ্য দাবি করছে। বাস্তব অতীতের চেয়েও খারাপ। মিথ্যা কুৎসা রটিয়ে এ যুগেও মানুষ দাঙ্গা করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হয়ে উঠছে বিষোদগার ও মিথ্যাচারের কেন্দ্র। সাইবার সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কোনো বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ দেখি না। রামু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, পাবনা, সুনামগঞ্জে দাঙ্গা ছড়ানো হয়েছিল ফেসবুকের অপব্যবহার করে। এখনো একই কৌশল চলছে। সরকারের ডিপার্টমেন্টের শেষ নেই। কিন্তু সাইবার সন্ত্রাস নিয়ে সবাই নির্বিকার। ভাবখানা এমন- কারও কিছু করার নেই। বড় মন্ত্রী দোষ দেন ছোট মন্ত্রীকে। আর ছোট মন্ত্রী দোষ দেন বড় মন্ত্রীকে। কোথায় আছি আমরা! সাইবার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। কঠোর হাতে পরিস্থিতি সামাল দিন। না দিলে আগামীতে জটিল অবস্থা তৈরি হবে। ভোটের সময় টের পাবেন কত ধানে কত চাল। সাইবার সন্ত্রাসীদের ভাড়া করা হয়েছে বাংলাদেশকে উথালপাথাল করতে। বিদেশে বসে তারা যখন যা খুশি করছে। সব বিষয়ে তৈরি করছে জটিলতা। তার পরও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। প্রশ্ন আসে না মাস্টারমাইন্ড আর অর্থায়নকারী কারা।

আমরা অনেক কিছুই বের করতে পারি না সময়মতো। এবারকার মন্ডপ ও বাড়িঘরে হামলা সরকারের জন্য সতর্কবার্তা। এ বার্তা থেকে শিক্ষা নিতে হবে। ভবঘুরে যুবক মন্ডপে অপকর্ম করল। কিন্তু আড়ালে কে ছিল? খুঁজে বের করার দায়িত্ব সরকারের। হনুমানের লেজের আগুনে লঙ্কা পুড়েছে জানি। কিন্তু হনুমানের লেজে আগুন দেওয়ার বুদ্ধি আলাদা ছিল। কুমিল্লার ঘটনার প্রভাব পড়েছে আরও ১০ জেলায়। কী কারণে সে জেলাগুলো সতর্ক হলো না? প্রশ্ন অনেক। উত্তর নেই। গোয়েন্দা তথ্য কি সরকার আগাম পেয়েছিল? না পেলে কেন পায়নি? আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কেন পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে পারেনি? তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগুরু বুঝি না। আইনের শাসনের কেউ ব্যত্যয় ঘটালে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। সব বিষয়ে থাকতে হবে জিরো টলারেন্স। অসাম্প্রদায়িক চেতনা মুক্তিযুদ্ধের কষ্টার্জিত অর্জন। সে অর্জনকে কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত করা যাবে না। কারও জন্য হওয়া যাবে না প্রশ্নবিদ্ধ। বিশ্বাস-অবিশ্বাসের সব জটিলতা দূর করতে হবে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে, এ জীবন পুণ্য করো দহন-দানে।’ কবি নজরুল বলেছেন, ‘মোরা একটি বৃন্তে দু’টি কুসুম হিন্দু-মুসলমান। মুসলিম তার নয়ন-মণি, হিন্দু তাহার প্রাণ।’

আগুনের পরশমণি এখন আর কেউ ছোঁয়ায় না। কবি নজরুলের বাণী সবাই ভুলে গেছে। অসাম্প্রদায়িক নজরুলকে সবাই এখন মুসলমানের কবি বানিয়ে খুশি। তাঁর আত্মজীবনীও কেউ পড়ে না। পুত্রদের নাম তিনি কী রেখেছিলেন তা কারও মনে নেই। নজরুল মসজিদে যেতেন এক পুত্রকে নিয়ে। আরেক পুত্রকে নিয়ে স্ত্রী পূজা দিতে যেতেন মন্দিরে। কুমিল্লার হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন নজরুল। তখন নাম ছিল ত্রিপুরা। আমাদের দাদার আমলের সব দলিলে ত্রিপুরা লেখা। একসময় ত্রিপুরার রাজধানী ছিল আজকের কুমিল্লা শহর। ১৯৬৫ সালের পর নাম বদল হয়েছে। কুমিল্লায় একসময় সুরের ঝঙ্কার তুলতেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম ও শচীন দেববর্মণ। সংস্কৃতির শহর কুমিল্লা। শহরে একসময় কৃষিমেলা বসত। থাকত যাত্রা, সার্কাস, পুতুলনাচ, হাউজি। গ্রামগঞ্জে বসত জারি-সারির আসর। ধর্মচর্চারও অভাব ছিল না।  মসজিদ থেকে আসত আজানের ধ্বনি। সকালে শুনতাম আসসালাতু খাইরুমমিনান নাউম। মন্দিরে বাজত ঘণ্টা। সন্ধ্যায় উলুধ্বনি শোনা যেত। ভোরে মুসলমান বাড়ি থেকে আসত কোরআনের সুমধুর সুর। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের স্মৃতি কুমিল্লা ঘিরে। সবকিছু হারিয়ে গেছে। মানুষ বদলে গেছে। মানুষের মন বদল হয়ে গেছে। কমে গেছে চিন্তার ব্যাপ্তি। কেউ বোঝে না ইসলাম কোনো ঠুনকো ধর্ম নয় যে ফুঁ দিলে উড়ে যাবে। আমাদের প্রিয় রসুল (সা.) বিদায় হজে বলে গেছেন, যার যার ধর্ম তার তার। অশান্তির অনল আর নয়। শান্তি চাই, স্থিতি চাই। আলোকবর্তিকা ছড়িয়ে পড়ুক জগতের সব মানুষের মধ্যে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে