শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১

সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া অনেকটাই গুমোট ও ঝাপসা। প্রচ- অস্থিরতা না লাগলেও এ অবস্থাটি অস্বস্তিকর। জনগণের আবেগ-অনুভূতি একেবারেই নিস্পৃহ। এ অস্বস্তিকর নীরবতা এবং রাজনৈতিক সংগঠনসমূহের ক্লান্তিময় নিস্তব্ধতা রাজনীতিতে সংকট তৈরি তো করেই, উদ্বেগেরও জন্ম দেয়। সভা-সমিতি এবং মিছিলের দৃপ্ত পদচারণা সৃজনশীল হলে জাতিকে তা কল্যাণকর সম্মুখের দিকে এগিয়ে দেয়। আর সেটি যদি নিতান্তই নেতিবাচক, উদ্দেশ্যহীন বা মতলববাজি হয় তাহলে সন্দেহাতীতভাবে ওই বিরোধিতা তাদের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। জাতির জন্য অকল্যাণকর তো বটেই।

বাংলাদেশ আজ অনেকটাই বিরোধী দলশূন্য। পল্টন, বায়তুল মোকাররমে কোনো সভা নেই, মিছিলেও নেই কোনো পদচারণা। সবই যেন নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, প্রাণহীন, স্থবির। এহেন পরিস্থিতিতে সরকার হয়তো স্বস্তিবোধ করতে পারে, নিস্পৃহ ও অকার্যকর বিরোধী দলকে রেখে পুলকিত চিত্তে মনে মনে বলতেও পারে- আহা বেশ বেশ, বিরোধিতার নেই কোনো রেশ; সুখের রাজ্য গড়িয়া উঠেছে সোনার বাংলাদেশ। এ ধরনের অমূলক ও ভ্রান্ত চেতনা সরকারকে স্বৈরাচারের দিকে ঠেলে দেয় এবং দেশের অযুত নাগরিক মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। দেশ একটি ঘনকালো নিকষ অন্ধকারের দিকে ধাবিত হতে থাকে। শেখ হাসিনা যাই ভাবুন না কেন, রাজনীতিতে এ প্রাণহীন নিস্তব্ধতা জাতির জন্য এমনকি তাঁর জন্যও কল্যাণকর নয়। সুস্থ রাজনীতি না থাকলে রাজনীতিতে অপসংস্কৃতির সৃষ্টি হয়। সরকার এবং সরকারের বাইরে যারা জটিল মানসিকতায় আক্রান্ত, বিভ্রান্ত মননে তারা সামাজিক অনাচার এমনকি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একটি সাম্প্রদায়িক লঙ্কাকান্ড তৈরিতে ব্যাপৃত হন। একটা বিশাল অজগরের মতো তারা ভয়াবহ ফণা তুলে তাদের বিষাক্ত ছোবলে সমাজে মর্মান্তিক বিষ ছড়িয়ে দেয়। একটি প্রবাদ আছে- ‘নেই রাজনীতির দেশে অপরাজনীতি থাকবেই’। বাংলাদেশে সেই অপরাজনীতির বিপুল সমাহার প্রায়শই দৃশ্যমান হয়।

এই তো সেদিন, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে দেশ আমাদের এ বাংলাদেশে একটি স্বকল্পিত অনভিপ্রেত ঘটনাকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত সুকৌশলে যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ও উন্মাদনা সৃষ্টির অপচেষ্টা করা হলো, তাতে সফল হলে একটি মারাত্মক ও অভূতপূর্ব সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ ঘটে যেতে পারত। শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের অনুসন্ধানে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত যে নামটি ওঠে এসেছে, সেটি একটি মুসলমান যুবকের। তাতে ঘটনাটি যে সুপরিকল্পিত একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের জাল- তা বোধগম্য করতে কষ্ট হয় না। সামাজিক চেতনাই ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে পারে।

করোনাভাইরাস কবলিত বিশ্বে অদ্ভুত আকারের সামাজিক বিপর্যয় ঘটে যাচ্ছে। পৃথিবীর মানচিত্রে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। জনসংখ্যার আধিক্যের দিক থেকে বিশ্বের সপ্তম জনবহুল এ দেশটি বিপর্যস্তও হতে পারত। পাশ্চাত্যের সভ্যতা ও উন্নয়নের শীর্ষে থাকা দেশগুলো নানাবিধ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। বাংলাদেশে বলতে গেলে তেমন সম্পদ ও প্রাকৃতিক প্রাচুর্য নেই। তবুও আল্লাহতায়ালা আমাদের যে অন্তর্নিহিত ঐশ্বর্য প্রদান করেছেন এবং এ বাংলার প্রাকৃতিক ঔদার্যের প্রভাবে আমাদের যে মনন তৈরি হয়েছে, তারই আবির মেখে এ বাংলার মানুষগুলো শান্তিপ্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যে যুগ যুগ ধরে বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি আমলে সরকারি প্রণোদনায় যে সাম্প্রদায়িক অশান্তি ও দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা হয়েছে, তাকেও বাংলা মায়ের দুরন্ত দামাল ছেলেরা অমিত বিক্রমে বারবার রুখে দিয়েছে।

পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক জান্তা আমাদের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করার লক্ষ্যে এতখানি মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল যে, ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর সৃষ্ট বিপুল বিস্তীর্ণ সংগীত ও সাহিত্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জাগ্রত বাঙালি সেটি মেনে নেয়নি এবং জাতীয় পর্যায়ে সেই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে দেয়নি। বলা নিষ্প্রয়োজন, ভাষা থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্য অঙ্গনে পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক শাসকচক্রের বিভিন্ন আক্রমণ নেমে আসে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে শোষণের চারণক্ষেত্র বানানো হয়। তাইতো ঘনঘোর কালো অন্ধকারে ঢেকে দেওয়া পবিত্র সূর্যকে ক্রমাগত দুর্বার গণআন্দোলন এবং পরিশেষে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে ছিনিয়ে আনে।

বাংলাদেশে হিন্দুরা নিঃসংশয় চিত্তে নিরাপত্তার আবর্তে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামাজিক অবস্থানে তাদের বিশাল গুরুত্ব ও অংশীদারিত্ব রয়েছে। অন্যদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্বের অভিশাপ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। মমতা ব্যানার্জি প্রাণান্ত চেষ্টা করেও সুরাহা করতে পারছেন না। মুসলমানদের সামাজিক অবস্থা ক্রমেই বেহাল হয়ে উঠছে। চাকরি-বাকরি নেই বললেই চলে। ভারী শিল্পের তো প্রশ্নই ওঠে না, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পেও মুসলমানদের অবস্থা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। মুসলমান পরিবার থেকে যে ভাগ্যবান যুবক প্রবাসে পাড়ি দিতে পারছেন তাদের পরিবার কিছুটা রক্ষা পেলেও সাধারণ পরিবারগুলোর অবস্থা ত্রাহি মধুসূদন। সুরাট ও গুজরাটের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেখে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানরা চরম আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করলেও বিগত নির্বাচনে তারা একাট্টা হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে যেভাবে মমতা ব্যানার্জিকে ভোট দিয়েছেন তা ভারতীয় রাজনীতির একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। নির্বাচনকালে পশ্চিমবঙ্গে আওয়াজ উঠেছিল- তৃণমূলকে ভোট দাও, মমতার হাতকে শক্তিশালী কর। মমতা ব্যানার্জি বিগলিত চিত্তে হাস্যবদনে নিগূঢ় ঐক্যবদ্ধ মুসলমানদের সর্বাত্মক সমর্থনে বিপুল বিজয়ের আনন্দ আস্বাদন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের সব মুসলমানই রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে মমতার কাছ থেকে নিরাপত্তা প্রত্যাশা করেন।

মমতা ব্যানার্জি চতুর ও বুদ্ধিমতী রাজনীতিবিদ। তাঁর প্রতি প্রদত্ত সমর্থনকে তিনি যথাযথ সম্মান করবেন এবং মুসলমানদের একচেটিয়া সমর্থনে অভিষিক্ত হবেন। কেন্দ্রে সোনিয়া গান্ধীকে তিনি বশ করতে পারলেন না। সম্প্রতি রাহুল গান্ধীর জনসভায় সোনিয়ার দীপ্ত উপস্থিতি তারই প্রমাণ বহন করে। রাহুল গান্ধী ভারতীয় রাজনীতিতে আপন ব্যক্তিত্ব ও ঐশ্বর্যে কংগ্রেসকে মহিমান্বিত করতে পারছেন না। তিনি নিতান্তই সাদামাটা গোবেচারা টাইপ ভদ্রলোক। তাঁর দাদি ইন্দিরা গান্ধীর সুদৃঢ় ব্যক্তিত্বের কোনো আভাই তাঁর মধ্যে নেই। যদিও তিনি মূল কংগ্রেসের সভাপতি এবং তাঁর মা সোনিয়া গান্ধী ও ভগ্নী প্রিয়াঙ্কা তাঁকে শর্তহীন সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন, তবুও তিনি শেষরক্ষা করতে পারবেন কিনা তার কোনো লক্ষণই পরিদৃষ্ট হচ্ছে না। তবুও ভারতের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী অসাম্প্রদায়িক কংগ্রেসকেই সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন। যদিও বিগত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ মুসলমানদের সমর্থনে মমতাকেই একচেটিয়া প্রভাব বিস্তারের সুযোগ দিয়েছে। এ প্রাসঙ্গিকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে এলে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যায়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় সুদৃঢ়ভাবে অবস্থান করছেন। তিনি প্রায়শই বলেন, এবার তিনি রাজনীতি থেকে অবসরে যাবেন। আল্লাহ মালুম। যদি ধরে নেওয়াই হয়, তিনি রাজনীতিতে থাকবেন না, প্রধানমন্ত্রী রইবেন না, তাহলে কে হবে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি? শেখ রেহানা? জয়? পুতুল? কাউকেই তো সেভাবে প্রতিভাত হতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের সবার অলক্ষ্যে ও অজান্তে পারিবারিক উত্তরাধিকারের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। তারই ধারাবাহিকতায় শুধু শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জয়-পুতুলই নয়, বিএনপির চরম বিতর্কিত এবং আদালতে সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমানও বিএনপির সুপ্রতিষ্ঠিত নেতা। ১৩ বছর ধরে তিনি প্রবাস জীবনযাপন করছেন। বাংলাদেশ থেকে বিএনপির অনেক হোমরাচোমরা ও জাঁদরেল নেতা প্রায়শই লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে খাজনা-ট্যাক্সও দিয়ে আসেন। বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন ও কর্মকান্ড নেই বলেই এখানে কোনো সৃজনশীল নতুন নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না।

আমি বারবার বলতে চেয়েছি, গণতন্ত্রের সফলতা ও গণতান্ত্রিক শাসনকে নিশ্চিত করতে হলে কার্যকর বিরোধী-দল অবশ্যই প্রয়োজন। ল্যাংড়া-খোড়া চলৎশক্তিহীন অথর্ব ও অকার্যকর বিরোধী দল দেশে বিরাজ করলে দূরদর্শিতা-বিবর্জিত সরকার খুশি হতে পারে। কিন্তু তাতে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করে না। বরং কালে কালে জনগণের মৌলিক অধিকারই বিলুপ্ত হয়ে যায়। ইথারে একটি সংবাদ ছড়িয়ে গেছে যে, শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটি অলিখিত সমঝোতা করে ফেলেছেন। এমনিতেই খালেদা জিয়া সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত। অসুস্থতার জন্য রাষ্ট্রপতির আনুকূল্যে বর্তমানে তিনি কারাগারের বাইরে রয়েছেন। এটি শেখ হাসিনার অনুগ্রহ না কৌশল তা বোঝা কঠিন। তবে রাষ্ট্রপতি যে কোনো সময় তাঁর আনুকূল্য প্রত্যাহার করলে খালেদা জিয়াকে আবার কারারুদ্ধ জীবনযাপন করতে হবে। এ আশঙ্কা ও উৎকণ্ঠায় সর্বদাই তাঁর জীবন অস্থির ও অতিষ্ঠ থাকারই কথা। এ অস্থিরতা বর্তমান রাজনীতিতে তাঁকে সর্বদাই তাড়া করছে কিনা- তা বিশ্লেষণের বিষয়।

বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনেকটাই অরাজনৈতিক মহিলা। ঘটনাচক্রে পরিস্থিতির আবহে জিয়ার বিধবা পত্নী হিসেবে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী রাজনীতির কেতন উড়িয়ে এদেশের রাজনীতিতে তাঁর সদর্প আবির্ভাব। এদেশে ভারতবিরোধী রাজনীতি এমনিতেই সহজসাধ্য। একটি বিপুল জনগোষ্ঠী হৃদয়ের বিদগ্ধ গর্ভে ভারতবিরোধী উত্তাপ অনুভব করে পুলকিত হন। তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করে পরম আয়েশে সহজসাধ্য রাজনীতি করেছেন খালেদা জিয়া। সেই অর্থে শেখ হাসিনাকে অনেকটাই বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। একটি বিদগ্ধ ও প্রথিতযশা রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। জন্মের পর থেকেই স্বীয় বাসভবনে প্রতিনিয়ত রাজনীতির চর্চা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন। তিলে তিলে দগ্ধিভূত হৃদয়ে তিনি অবলোকন করেছেন নিজ মাতার অসংখ্য দিনের বিরূপ আবহকে। তাই তাঁকে পোড়খাওয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু কেন জানি না বেগম খালেদা জিয়া কোনো সংগ্রাম না করেই, কোনো নির্যাতন-নিগ্রহের শিকার না হয়েই ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে নির্লিপ্ত অবসরে ভাবলেশহীন হৃদয়ে জাবর কাটছেন। সেটা আমার একেবারেই বোধগম্য নয়।

নতুন প্রজন্মের উপলব্ধির জন্য উল্লেখ করা প্রয়োজন- হিমাচলপ্রতিম ব্যক্তিত্বের অধিকারী বঙ্গবন্ধু রাজনীতির শীর্ষ শিখরে অবস্থান করতেন। তবুও শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-এর ৬ দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচন এবং ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগই ছিল মূল কারিগর। ছাত্রলীগ যদি তার অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকায় গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের সূর্যালোকে উদ্ভাসিত করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও জাগ্রত করতে না পারত তাহলে ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান হতো না। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বঙ্গবন্ধু অবমুক্ত হতেন না, ৭০-এর গণভোট আদায় করা ও এ ভোটে বঙ্গবন্ধুর সপক্ষে শতকরা ৯৯টি আসন প্রাপ্তিও সম্ভব হতো না। বিস্মৃত হলে চলবে না, নির্বাচনের এ ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর হাতকে শুধু শক্তিশালীই করেনি, স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার শর্তহীন অধিকার প্রদান করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে ওই ম্যান্ডেটটি না আসলে আমাদের পক্ষে স্বাধীনতার পটভূমি তৈরি করা সম্ভব হতো না। সমস্ত সত্তায় ইতিহাসকে ধারণ করি বলেই উদ্বেলিত চিত্তে ঘোষণা করতে চাই, গণতান্ত্রিক পথে সুবিন্যস্ত পথপরিক্রমণই বাঙালিকে সশস্ত্র হওয়ার উপাদান জুগিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন, আর বাংলাদেশের প্রতিটি নিভৃত কন্দরে নগরে-বন্দরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ স্বাধীনতার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ও প্রতীতি জুগিয়েছিল বলেই ১৬ ডিসেম্বর হিংস্র পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীকে আত্মসমর্পণে আমরা বাধ্য করতে পেরেছিলাম।

বর্তমানে পারিবারিক রাজনীতির অভিশাপ এতখানি মারাত্মক হয়ে উঠেছে যে, মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অবদান আজ অনুল্লিখিত, নিঃশেষিত ও অবলুপ্তপ্রায়। কেউ কেউ আমাকে বলেন, ইতিহাস একদিন সত্য তুলে ধরবেই। কিন্তু আমি এ আশ্বাসে কোনো ভরসা পাই না।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন