শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১

সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া অনেকটাই গুমোট ও ঝাপসা। প্রচ- অস্থিরতা না লাগলেও এ অবস্থাটি অস্বস্তিকর। জনগণের আবেগ-অনুভূতি একেবারেই নিস্পৃহ। এ অস্বস্তিকর নীরবতা এবং রাজনৈতিক সংগঠনসমূহের ক্লান্তিময় নিস্তব্ধতা রাজনীতিতে সংকট তৈরি তো করেই, উদ্বেগেরও জন্ম দেয়। সভা-সমিতি এবং মিছিলের দৃপ্ত পদচারণা সৃজনশীল হলে জাতিকে তা কল্যাণকর সম্মুখের দিকে এগিয়ে দেয়। আর সেটি যদি নিতান্তই নেতিবাচক, উদ্দেশ্যহীন বা মতলববাজি হয় তাহলে সন্দেহাতীতভাবে ওই বিরোধিতা তাদের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। জাতির জন্য অকল্যাণকর তো বটেই।

বাংলাদেশ আজ অনেকটাই বিরোধী দলশূন্য। পল্টন, বায়তুল মোকাররমে কোনো সভা নেই, মিছিলেও নেই কোনো পদচারণা। সবই যেন নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, প্রাণহীন, স্থবির। এহেন পরিস্থিতিতে সরকার হয়তো স্বস্তিবোধ করতে পারে, নিস্পৃহ ও অকার্যকর বিরোধী দলকে রেখে পুলকিত চিত্তে মনে মনে বলতেও পারে- আহা বেশ বেশ, বিরোধিতার নেই কোনো রেশ; সুখের রাজ্য গড়িয়া উঠেছে সোনার বাংলাদেশ। এ ধরনের অমূলক ও ভ্রান্ত চেতনা সরকারকে স্বৈরাচারের দিকে ঠেলে দেয় এবং দেশের অযুত নাগরিক মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। দেশ একটি ঘনকালো নিকষ অন্ধকারের দিকে ধাবিত হতে থাকে। শেখ হাসিনা যাই ভাবুন না কেন, রাজনীতিতে এ প্রাণহীন নিস্তব্ধতা জাতির জন্য এমনকি তাঁর জন্যও কল্যাণকর নয়। সুস্থ রাজনীতি না থাকলে রাজনীতিতে অপসংস্কৃতির সৃষ্টি হয়। সরকার এবং সরকারের বাইরে যারা জটিল মানসিকতায় আক্রান্ত, বিভ্রান্ত মননে তারা সামাজিক অনাচার এমনকি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একটি সাম্প্রদায়িক লঙ্কাকান্ড তৈরিতে ব্যাপৃত হন। একটা বিশাল অজগরের মতো তারা ভয়াবহ ফণা তুলে তাদের বিষাক্ত ছোবলে সমাজে মর্মান্তিক বিষ ছড়িয়ে দেয়। একটি প্রবাদ আছে- ‘নেই রাজনীতির দেশে অপরাজনীতি থাকবেই’। বাংলাদেশে সেই অপরাজনীতির বিপুল সমাহার প্রায়শই দৃশ্যমান হয়।

এই তো সেদিন, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে দেশ আমাদের এ বাংলাদেশে একটি স্বকল্পিত অনভিপ্রেত ঘটনাকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত সুকৌশলে যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ও উন্মাদনা সৃষ্টির অপচেষ্টা করা হলো, তাতে সফল হলে একটি মারাত্মক ও অভূতপূর্ব সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ ঘটে যেতে পারত। শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের অনুসন্ধানে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত যে নামটি ওঠে এসেছে, সেটি একটি মুসলমান যুবকের। তাতে ঘটনাটি যে সুপরিকল্পিত একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের জাল- তা বোধগম্য করতে কষ্ট হয় না। সামাজিক চেতনাই ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে পারে।

করোনাভাইরাস কবলিত বিশ্বে অদ্ভুত আকারের সামাজিক বিপর্যয় ঘটে যাচ্ছে। পৃথিবীর মানচিত্রে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। জনসংখ্যার আধিক্যের দিক থেকে বিশ্বের সপ্তম জনবহুল এ দেশটি বিপর্যস্তও হতে পারত। পাশ্চাত্যের সভ্যতা ও উন্নয়নের শীর্ষে থাকা দেশগুলো নানাবিধ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। বাংলাদেশে বলতে গেলে তেমন সম্পদ ও প্রাকৃতিক প্রাচুর্য নেই। তবুও আল্লাহতায়ালা আমাদের যে অন্তর্নিহিত ঐশ্বর্য প্রদান করেছেন এবং এ বাংলার প্রাকৃতিক ঔদার্যের প্রভাবে আমাদের যে মনন তৈরি হয়েছে, তারই আবির মেখে এ বাংলার মানুষগুলো শান্তিপ্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যে যুগ যুগ ধরে বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি আমলে সরকারি প্রণোদনায় যে সাম্প্রদায়িক অশান্তি ও দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা হয়েছে, তাকেও বাংলা মায়ের দুরন্ত দামাল ছেলেরা অমিত বিক্রমে বারবার রুখে দিয়েছে।

পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক জান্তা আমাদের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করার লক্ষ্যে এতখানি মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল যে, ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর সৃষ্ট বিপুল বিস্তীর্ণ সংগীত ও সাহিত্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জাগ্রত বাঙালি সেটি মেনে নেয়নি এবং জাতীয় পর্যায়ে সেই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে দেয়নি। বলা নিষ্প্রয়োজন, ভাষা থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্য অঙ্গনে পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক শাসকচক্রের বিভিন্ন আক্রমণ নেমে আসে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে শোষণের চারণক্ষেত্র বানানো হয়। তাইতো ঘনঘোর কালো অন্ধকারে ঢেকে দেওয়া পবিত্র সূর্যকে ক্রমাগত দুর্বার গণআন্দোলন এবং পরিশেষে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে ছিনিয়ে আনে।

বাংলাদেশে হিন্দুরা নিঃসংশয় চিত্তে নিরাপত্তার আবর্তে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামাজিক অবস্থানে তাদের বিশাল গুরুত্ব ও অংশীদারিত্ব রয়েছে। অন্যদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্বের অভিশাপ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। মমতা ব্যানার্জি প্রাণান্ত চেষ্টা করেও সুরাহা করতে পারছেন না। মুসলমানদের সামাজিক অবস্থা ক্রমেই বেহাল হয়ে উঠছে। চাকরি-বাকরি নেই বললেই চলে। ভারী শিল্পের তো প্রশ্নই ওঠে না, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পেও মুসলমানদের অবস্থা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। মুসলমান পরিবার থেকে যে ভাগ্যবান যুবক প্রবাসে পাড়ি দিতে পারছেন তাদের পরিবার কিছুটা রক্ষা পেলেও সাধারণ পরিবারগুলোর অবস্থা ত্রাহি মধুসূদন। সুরাট ও গুজরাটের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেখে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানরা চরম আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করলেও বিগত নির্বাচনে তারা একাট্টা হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে যেভাবে মমতা ব্যানার্জিকে ভোট দিয়েছেন তা ভারতীয় রাজনীতির একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। নির্বাচনকালে পশ্চিমবঙ্গে আওয়াজ উঠেছিল- তৃণমূলকে ভোট দাও, মমতার হাতকে শক্তিশালী কর। মমতা ব্যানার্জি বিগলিত চিত্তে হাস্যবদনে নিগূঢ় ঐক্যবদ্ধ মুসলমানদের সর্বাত্মক সমর্থনে বিপুল বিজয়ের আনন্দ আস্বাদন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের সব মুসলমানই রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে মমতার কাছ থেকে নিরাপত্তা প্রত্যাশা করেন।

মমতা ব্যানার্জি চতুর ও বুদ্ধিমতী রাজনীতিবিদ। তাঁর প্রতি প্রদত্ত সমর্থনকে তিনি যথাযথ সম্মান করবেন এবং মুসলমানদের একচেটিয়া সমর্থনে অভিষিক্ত হবেন। কেন্দ্রে সোনিয়া গান্ধীকে তিনি বশ করতে পারলেন না। সম্প্রতি রাহুল গান্ধীর জনসভায় সোনিয়ার দীপ্ত উপস্থিতি তারই প্রমাণ বহন করে। রাহুল গান্ধী ভারতীয় রাজনীতিতে আপন ব্যক্তিত্ব ও ঐশ্বর্যে কংগ্রেসকে মহিমান্বিত করতে পারছেন না। তিনি নিতান্তই সাদামাটা গোবেচারা টাইপ ভদ্রলোক। তাঁর দাদি ইন্দিরা গান্ধীর সুদৃঢ় ব্যক্তিত্বের কোনো আভাই তাঁর মধ্যে নেই। যদিও তিনি মূল কংগ্রেসের সভাপতি এবং তাঁর মা সোনিয়া গান্ধী ও ভগ্নী প্রিয়াঙ্কা তাঁকে শর্তহীন সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন, তবুও তিনি শেষরক্ষা করতে পারবেন কিনা তার কোনো লক্ষণই পরিদৃষ্ট হচ্ছে না। তবুও ভারতের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী অসাম্প্রদায়িক কংগ্রেসকেই সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন। যদিও বিগত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ মুসলমানদের সমর্থনে মমতাকেই একচেটিয়া প্রভাব বিস্তারের সুযোগ দিয়েছে। এ প্রাসঙ্গিকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে এলে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যায়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় সুদৃঢ়ভাবে অবস্থান করছেন। তিনি প্রায়শই বলেন, এবার তিনি রাজনীতি থেকে অবসরে যাবেন। আল্লাহ মালুম। যদি ধরে নেওয়াই হয়, তিনি রাজনীতিতে থাকবেন না, প্রধানমন্ত্রী রইবেন না, তাহলে কে হবে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি? শেখ রেহানা? জয়? পুতুল? কাউকেই তো সেভাবে প্রতিভাত হতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের সবার অলক্ষ্যে ও অজান্তে পারিবারিক উত্তরাধিকারের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। তারই ধারাবাহিকতায় শুধু শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জয়-পুতুলই নয়, বিএনপির চরম বিতর্কিত এবং আদালতে সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমানও বিএনপির সুপ্রতিষ্ঠিত নেতা। ১৩ বছর ধরে তিনি প্রবাস জীবনযাপন করছেন। বাংলাদেশ থেকে বিএনপির অনেক হোমরাচোমরা ও জাঁদরেল নেতা প্রায়শই লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে খাজনা-ট্যাক্সও দিয়ে আসেন। বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন ও কর্মকান্ড নেই বলেই এখানে কোনো সৃজনশীল নতুন নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না।

আমি বারবার বলতে চেয়েছি, গণতন্ত্রের সফলতা ও গণতান্ত্রিক শাসনকে নিশ্চিত করতে হলে কার্যকর বিরোধী-দল অবশ্যই প্রয়োজন। ল্যাংড়া-খোড়া চলৎশক্তিহীন অথর্ব ও অকার্যকর বিরোধী দল দেশে বিরাজ করলে দূরদর্শিতা-বিবর্জিত সরকার খুশি হতে পারে। কিন্তু তাতে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করে না। বরং কালে কালে জনগণের মৌলিক অধিকারই বিলুপ্ত হয়ে যায়। ইথারে একটি সংবাদ ছড়িয়ে গেছে যে, শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটি অলিখিত সমঝোতা করে ফেলেছেন। এমনিতেই খালেদা জিয়া সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত। অসুস্থতার জন্য রাষ্ট্রপতির আনুকূল্যে বর্তমানে তিনি কারাগারের বাইরে রয়েছেন। এটি শেখ হাসিনার অনুগ্রহ না কৌশল তা বোঝা কঠিন। তবে রাষ্ট্রপতি যে কোনো সময় তাঁর আনুকূল্য প্রত্যাহার করলে খালেদা জিয়াকে আবার কারারুদ্ধ জীবনযাপন করতে হবে। এ আশঙ্কা ও উৎকণ্ঠায় সর্বদাই তাঁর জীবন অস্থির ও অতিষ্ঠ থাকারই কথা। এ অস্থিরতা বর্তমান রাজনীতিতে তাঁকে সর্বদাই তাড়া করছে কিনা- তা বিশ্লেষণের বিষয়।

বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনেকটাই অরাজনৈতিক মহিলা। ঘটনাচক্রে পরিস্থিতির আবহে জিয়ার বিধবা পত্নী হিসেবে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী রাজনীতির কেতন উড়িয়ে এদেশের রাজনীতিতে তাঁর সদর্প আবির্ভাব। এদেশে ভারতবিরোধী রাজনীতি এমনিতেই সহজসাধ্য। একটি বিপুল জনগোষ্ঠী হৃদয়ের বিদগ্ধ গর্ভে ভারতবিরোধী উত্তাপ অনুভব করে পুলকিত হন। তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করে পরম আয়েশে সহজসাধ্য রাজনীতি করেছেন খালেদা জিয়া। সেই অর্থে শেখ হাসিনাকে অনেকটাই বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। একটি বিদগ্ধ ও প্রথিতযশা রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। জন্মের পর থেকেই স্বীয় বাসভবনে প্রতিনিয়ত রাজনীতির চর্চা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন। তিলে তিলে দগ্ধিভূত হৃদয়ে তিনি অবলোকন করেছেন নিজ মাতার অসংখ্য দিনের বিরূপ আবহকে। তাই তাঁকে পোড়খাওয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু কেন জানি না বেগম খালেদা জিয়া কোনো সংগ্রাম না করেই, কোনো নির্যাতন-নিগ্রহের শিকার না হয়েই ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে নির্লিপ্ত অবসরে ভাবলেশহীন হৃদয়ে জাবর কাটছেন। সেটা আমার একেবারেই বোধগম্য নয়।

নতুন প্রজন্মের উপলব্ধির জন্য উল্লেখ করা প্রয়োজন- হিমাচলপ্রতিম ব্যক্তিত্বের অধিকারী বঙ্গবন্ধু রাজনীতির শীর্ষ শিখরে অবস্থান করতেন। তবুও শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-এর ৬ দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচন এবং ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগই ছিল মূল কারিগর। ছাত্রলীগ যদি তার অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকায় গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের সূর্যালোকে উদ্ভাসিত করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও জাগ্রত করতে না পারত তাহলে ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান হতো না। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বঙ্গবন্ধু অবমুক্ত হতেন না, ৭০-এর গণভোট আদায় করা ও এ ভোটে বঙ্গবন্ধুর সপক্ষে শতকরা ৯৯টি আসন প্রাপ্তিও সম্ভব হতো না। বিস্মৃত হলে চলবে না, নির্বাচনের এ ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর হাতকে শুধু শক্তিশালীই করেনি, স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার শর্তহীন অধিকার প্রদান করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে ওই ম্যান্ডেটটি না আসলে আমাদের পক্ষে স্বাধীনতার পটভূমি তৈরি করা সম্ভব হতো না। সমস্ত সত্তায় ইতিহাসকে ধারণ করি বলেই উদ্বেলিত চিত্তে ঘোষণা করতে চাই, গণতান্ত্রিক পথে সুবিন্যস্ত পথপরিক্রমণই বাঙালিকে সশস্ত্র হওয়ার উপাদান জুগিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন, আর বাংলাদেশের প্রতিটি নিভৃত কন্দরে নগরে-বন্দরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ স্বাধীনতার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ও প্রতীতি জুগিয়েছিল বলেই ১৬ ডিসেম্বর হিংস্র পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীকে আত্মসমর্পণে আমরা বাধ্য করতে পেরেছিলাম।

বর্তমানে পারিবারিক রাজনীতির অভিশাপ এতখানি মারাত্মক হয়ে উঠেছে যে, মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অবদান আজ অনুল্লিখিত, নিঃশেষিত ও অবলুপ্তপ্রায়। কেউ কেউ আমাকে বলেন, ইতিহাস একদিন সত্য তুলে ধরবেই। কিন্তু আমি এ আশ্বাসে কোনো ভরসা পাই না।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা