শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১

সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া অনেকটাই গুমোট ও ঝাপসা। প্রচ- অস্থিরতা না লাগলেও এ অবস্থাটি অস্বস্তিকর। জনগণের আবেগ-অনুভূতি একেবারেই নিস্পৃহ। এ অস্বস্তিকর নীরবতা এবং রাজনৈতিক সংগঠনসমূহের ক্লান্তিময় নিস্তব্ধতা রাজনীতিতে সংকট তৈরি তো করেই, উদ্বেগেরও জন্ম দেয়। সভা-সমিতি এবং মিছিলের দৃপ্ত পদচারণা সৃজনশীল হলে জাতিকে তা কল্যাণকর সম্মুখের দিকে এগিয়ে দেয়। আর সেটি যদি নিতান্তই নেতিবাচক, উদ্দেশ্যহীন বা মতলববাজি হয় তাহলে সন্দেহাতীতভাবে ওই বিরোধিতা তাদের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। জাতির জন্য অকল্যাণকর তো বটেই।

বাংলাদেশ আজ অনেকটাই বিরোধী দলশূন্য। পল্টন, বায়তুল মোকাররমে কোনো সভা নেই, মিছিলেও নেই কোনো পদচারণা। সবই যেন নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, প্রাণহীন, স্থবির। এহেন পরিস্থিতিতে সরকার হয়তো স্বস্তিবোধ করতে পারে, নিস্পৃহ ও অকার্যকর বিরোধী দলকে রেখে পুলকিত চিত্তে মনে মনে বলতেও পারে- আহা বেশ বেশ, বিরোধিতার নেই কোনো রেশ; সুখের রাজ্য গড়িয়া উঠেছে সোনার বাংলাদেশ। এ ধরনের অমূলক ও ভ্রান্ত চেতনা সরকারকে স্বৈরাচারের দিকে ঠেলে দেয় এবং দেশের অযুত নাগরিক মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। দেশ একটি ঘনকালো নিকষ অন্ধকারের দিকে ধাবিত হতে থাকে। শেখ হাসিনা যাই ভাবুন না কেন, রাজনীতিতে এ প্রাণহীন নিস্তব্ধতা জাতির জন্য এমনকি তাঁর জন্যও কল্যাণকর নয়। সুস্থ রাজনীতি না থাকলে রাজনীতিতে অপসংস্কৃতির সৃষ্টি হয়। সরকার এবং সরকারের বাইরে যারা জটিল মানসিকতায় আক্রান্ত, বিভ্রান্ত মননে তারা সামাজিক অনাচার এমনকি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একটি সাম্প্রদায়িক লঙ্কাকান্ড তৈরিতে ব্যাপৃত হন। একটা বিশাল অজগরের মতো তারা ভয়াবহ ফণা তুলে তাদের বিষাক্ত ছোবলে সমাজে মর্মান্তিক বিষ ছড়িয়ে দেয়। একটি প্রবাদ আছে- ‘নেই রাজনীতির দেশে অপরাজনীতি থাকবেই’। বাংলাদেশে সেই অপরাজনীতির বিপুল সমাহার প্রায়শই দৃশ্যমান হয়।

এই তো সেদিন, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে দেশ আমাদের এ বাংলাদেশে একটি স্বকল্পিত অনভিপ্রেত ঘটনাকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত সুকৌশলে যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ও উন্মাদনা সৃষ্টির অপচেষ্টা করা হলো, তাতে সফল হলে একটি মারাত্মক ও অভূতপূর্ব সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ ঘটে যেতে পারত। শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের অনুসন্ধানে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত যে নামটি ওঠে এসেছে, সেটি একটি মুসলমান যুবকের। তাতে ঘটনাটি যে সুপরিকল্পিত একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের জাল- তা বোধগম্য করতে কষ্ট হয় না। সামাজিক চেতনাই ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে পারে।

করোনাভাইরাস কবলিত বিশ্বে অদ্ভুত আকারের সামাজিক বিপর্যয় ঘটে যাচ্ছে। পৃথিবীর মানচিত্রে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। জনসংখ্যার আধিক্যের দিক থেকে বিশ্বের সপ্তম জনবহুল এ দেশটি বিপর্যস্তও হতে পারত। পাশ্চাত্যের সভ্যতা ও উন্নয়নের শীর্ষে থাকা দেশগুলো নানাবিধ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। বাংলাদেশে বলতে গেলে তেমন সম্পদ ও প্রাকৃতিক প্রাচুর্য নেই। তবুও আল্লাহতায়ালা আমাদের যে অন্তর্নিহিত ঐশ্বর্য প্রদান করেছেন এবং এ বাংলার প্রাকৃতিক ঔদার্যের প্রভাবে আমাদের যে মনন তৈরি হয়েছে, তারই আবির মেখে এ বাংলার মানুষগুলো শান্তিপ্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যে যুগ যুগ ধরে বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি আমলে সরকারি প্রণোদনায় যে সাম্প্রদায়িক অশান্তি ও দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা হয়েছে, তাকেও বাংলা মায়ের দুরন্ত দামাল ছেলেরা অমিত বিক্রমে বারবার রুখে দিয়েছে।

পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক জান্তা আমাদের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করার লক্ষ্যে এতখানি মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল যে, ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর সৃষ্ট বিপুল বিস্তীর্ণ সংগীত ও সাহিত্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জাগ্রত বাঙালি সেটি মেনে নেয়নি এবং জাতীয় পর্যায়ে সেই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে দেয়নি। বলা নিষ্প্রয়োজন, ভাষা থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্য অঙ্গনে পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক শাসকচক্রের বিভিন্ন আক্রমণ নেমে আসে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে শোষণের চারণক্ষেত্র বানানো হয়। তাইতো ঘনঘোর কালো অন্ধকারে ঢেকে দেওয়া পবিত্র সূর্যকে ক্রমাগত দুর্বার গণআন্দোলন এবং পরিশেষে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে ছিনিয়ে আনে।

বাংলাদেশে হিন্দুরা নিঃসংশয় চিত্তে নিরাপত্তার আবর্তে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামাজিক অবস্থানে তাদের বিশাল গুরুত্ব ও অংশীদারিত্ব রয়েছে। অন্যদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্বের অভিশাপ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। মমতা ব্যানার্জি প্রাণান্ত চেষ্টা করেও সুরাহা করতে পারছেন না। মুসলমানদের সামাজিক অবস্থা ক্রমেই বেহাল হয়ে উঠছে। চাকরি-বাকরি নেই বললেই চলে। ভারী শিল্পের তো প্রশ্নই ওঠে না, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পেও মুসলমানদের অবস্থা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। মুসলমান পরিবার থেকে যে ভাগ্যবান যুবক প্রবাসে পাড়ি দিতে পারছেন তাদের পরিবার কিছুটা রক্ষা পেলেও সাধারণ পরিবারগুলোর অবস্থা ত্রাহি মধুসূদন। সুরাট ও গুজরাটের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেখে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানরা চরম আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করলেও বিগত নির্বাচনে তারা একাট্টা হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে যেভাবে মমতা ব্যানার্জিকে ভোট দিয়েছেন তা ভারতীয় রাজনীতির একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। নির্বাচনকালে পশ্চিমবঙ্গে আওয়াজ উঠেছিল- তৃণমূলকে ভোট দাও, মমতার হাতকে শক্তিশালী কর। মমতা ব্যানার্জি বিগলিত চিত্তে হাস্যবদনে নিগূঢ় ঐক্যবদ্ধ মুসলমানদের সর্বাত্মক সমর্থনে বিপুল বিজয়ের আনন্দ আস্বাদন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের সব মুসলমানই রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে মমতার কাছ থেকে নিরাপত্তা প্রত্যাশা করেন।

মমতা ব্যানার্জি চতুর ও বুদ্ধিমতী রাজনীতিবিদ। তাঁর প্রতি প্রদত্ত সমর্থনকে তিনি যথাযথ সম্মান করবেন এবং মুসলমানদের একচেটিয়া সমর্থনে অভিষিক্ত হবেন। কেন্দ্রে সোনিয়া গান্ধীকে তিনি বশ করতে পারলেন না। সম্প্রতি রাহুল গান্ধীর জনসভায় সোনিয়ার দীপ্ত উপস্থিতি তারই প্রমাণ বহন করে। রাহুল গান্ধী ভারতীয় রাজনীতিতে আপন ব্যক্তিত্ব ও ঐশ্বর্যে কংগ্রেসকে মহিমান্বিত করতে পারছেন না। তিনি নিতান্তই সাদামাটা গোবেচারা টাইপ ভদ্রলোক। তাঁর দাদি ইন্দিরা গান্ধীর সুদৃঢ় ব্যক্তিত্বের কোনো আভাই তাঁর মধ্যে নেই। যদিও তিনি মূল কংগ্রেসের সভাপতি এবং তাঁর মা সোনিয়া গান্ধী ও ভগ্নী প্রিয়াঙ্কা তাঁকে শর্তহীন সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন, তবুও তিনি শেষরক্ষা করতে পারবেন কিনা তার কোনো লক্ষণই পরিদৃষ্ট হচ্ছে না। তবুও ভারতের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী অসাম্প্রদায়িক কংগ্রেসকেই সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন। যদিও বিগত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ মুসলমানদের সমর্থনে মমতাকেই একচেটিয়া প্রভাব বিস্তারের সুযোগ দিয়েছে। এ প্রাসঙ্গিকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে এলে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যায়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় সুদৃঢ়ভাবে অবস্থান করছেন। তিনি প্রায়শই বলেন, এবার তিনি রাজনীতি থেকে অবসরে যাবেন। আল্লাহ মালুম। যদি ধরে নেওয়াই হয়, তিনি রাজনীতিতে থাকবেন না, প্রধানমন্ত্রী রইবেন না, তাহলে কে হবে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি? শেখ রেহানা? জয়? পুতুল? কাউকেই তো সেভাবে প্রতিভাত হতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের সবার অলক্ষ্যে ও অজান্তে পারিবারিক উত্তরাধিকারের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। তারই ধারাবাহিকতায় শুধু শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জয়-পুতুলই নয়, বিএনপির চরম বিতর্কিত এবং আদালতে সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমানও বিএনপির সুপ্রতিষ্ঠিত নেতা। ১৩ বছর ধরে তিনি প্রবাস জীবনযাপন করছেন। বাংলাদেশ থেকে বিএনপির অনেক হোমরাচোমরা ও জাঁদরেল নেতা প্রায়শই লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে খাজনা-ট্যাক্সও দিয়ে আসেন। বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন ও কর্মকান্ড নেই বলেই এখানে কোনো সৃজনশীল নতুন নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না।

আমি বারবার বলতে চেয়েছি, গণতন্ত্রের সফলতা ও গণতান্ত্রিক শাসনকে নিশ্চিত করতে হলে কার্যকর বিরোধী-দল অবশ্যই প্রয়োজন। ল্যাংড়া-খোড়া চলৎশক্তিহীন অথর্ব ও অকার্যকর বিরোধী দল দেশে বিরাজ করলে দূরদর্শিতা-বিবর্জিত সরকার খুশি হতে পারে। কিন্তু তাতে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করে না। বরং কালে কালে জনগণের মৌলিক অধিকারই বিলুপ্ত হয়ে যায়। ইথারে একটি সংবাদ ছড়িয়ে গেছে যে, শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটি অলিখিত সমঝোতা করে ফেলেছেন। এমনিতেই খালেদা জিয়া সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত। অসুস্থতার জন্য রাষ্ট্রপতির আনুকূল্যে বর্তমানে তিনি কারাগারের বাইরে রয়েছেন। এটি শেখ হাসিনার অনুগ্রহ না কৌশল তা বোঝা কঠিন। তবে রাষ্ট্রপতি যে কোনো সময় তাঁর আনুকূল্য প্রত্যাহার করলে খালেদা জিয়াকে আবার কারারুদ্ধ জীবনযাপন করতে হবে। এ আশঙ্কা ও উৎকণ্ঠায় সর্বদাই তাঁর জীবন অস্থির ও অতিষ্ঠ থাকারই কথা। এ অস্থিরতা বর্তমান রাজনীতিতে তাঁকে সর্বদাই তাড়া করছে কিনা- তা বিশ্লেষণের বিষয়।

বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনেকটাই অরাজনৈতিক মহিলা। ঘটনাচক্রে পরিস্থিতির আবহে জিয়ার বিধবা পত্নী হিসেবে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী রাজনীতির কেতন উড়িয়ে এদেশের রাজনীতিতে তাঁর সদর্প আবির্ভাব। এদেশে ভারতবিরোধী রাজনীতি এমনিতেই সহজসাধ্য। একটি বিপুল জনগোষ্ঠী হৃদয়ের বিদগ্ধ গর্ভে ভারতবিরোধী উত্তাপ অনুভব করে পুলকিত হন। তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করে পরম আয়েশে সহজসাধ্য রাজনীতি করেছেন খালেদা জিয়া। সেই অর্থে শেখ হাসিনাকে অনেকটাই বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। একটি বিদগ্ধ ও প্রথিতযশা রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। জন্মের পর থেকেই স্বীয় বাসভবনে প্রতিনিয়ত রাজনীতির চর্চা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন। তিলে তিলে দগ্ধিভূত হৃদয়ে তিনি অবলোকন করেছেন নিজ মাতার অসংখ্য দিনের বিরূপ আবহকে। তাই তাঁকে পোড়খাওয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু কেন জানি না বেগম খালেদা জিয়া কোনো সংগ্রাম না করেই, কোনো নির্যাতন-নিগ্রহের শিকার না হয়েই ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে নির্লিপ্ত অবসরে ভাবলেশহীন হৃদয়ে জাবর কাটছেন। সেটা আমার একেবারেই বোধগম্য নয়।

নতুন প্রজন্মের উপলব্ধির জন্য উল্লেখ করা প্রয়োজন- হিমাচলপ্রতিম ব্যক্তিত্বের অধিকারী বঙ্গবন্ধু রাজনীতির শীর্ষ শিখরে অবস্থান করতেন। তবুও শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-এর ৬ দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচন এবং ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগই ছিল মূল কারিগর। ছাত্রলীগ যদি তার অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকায় গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের সূর্যালোকে উদ্ভাসিত করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও জাগ্রত করতে না পারত তাহলে ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান হতো না। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বঙ্গবন্ধু অবমুক্ত হতেন না, ৭০-এর গণভোট আদায় করা ও এ ভোটে বঙ্গবন্ধুর সপক্ষে শতকরা ৯৯টি আসন প্রাপ্তিও সম্ভব হতো না। বিস্মৃত হলে চলবে না, নির্বাচনের এ ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর হাতকে শুধু শক্তিশালীই করেনি, স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার শর্তহীন অধিকার প্রদান করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে ওই ম্যান্ডেটটি না আসলে আমাদের পক্ষে স্বাধীনতার পটভূমি তৈরি করা সম্ভব হতো না। সমস্ত সত্তায় ইতিহাসকে ধারণ করি বলেই উদ্বেলিত চিত্তে ঘোষণা করতে চাই, গণতান্ত্রিক পথে সুবিন্যস্ত পথপরিক্রমণই বাঙালিকে সশস্ত্র হওয়ার উপাদান জুগিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন, আর বাংলাদেশের প্রতিটি নিভৃত কন্দরে নগরে-বন্দরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ স্বাধীনতার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ও প্রতীতি জুগিয়েছিল বলেই ১৬ ডিসেম্বর হিংস্র পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীকে আত্মসমর্পণে আমরা বাধ্য করতে পেরেছিলাম।

বর্তমানে পারিবারিক রাজনীতির অভিশাপ এতখানি মারাত্মক হয়ে উঠেছে যে, মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অবদান আজ অনুল্লিখিত, নিঃশেষিত ও অবলুপ্তপ্রায়। কেউ কেউ আমাকে বলেন, ইতিহাস একদিন সত্য তুলে ধরবেই। কিন্তু আমি এ আশ্বাসে কোনো ভরসা পাই না।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা