শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২১

সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীল নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না

দেশের রাজনৈতিক আবহাওয়া অনেকটাই গুমোট ও ঝাপসা। প্রচ- অস্থিরতা না লাগলেও এ অবস্থাটি অস্বস্তিকর। জনগণের আবেগ-অনুভূতি একেবারেই নিস্পৃহ। এ অস্বস্তিকর নীরবতা এবং রাজনৈতিক সংগঠনসমূহের ক্লান্তিময় নিস্তব্ধতা রাজনীতিতে সংকট তৈরি তো করেই, উদ্বেগেরও জন্ম দেয়। সভা-সমিতি এবং মিছিলের দৃপ্ত পদচারণা সৃজনশীল হলে জাতিকে তা কল্যাণকর সম্মুখের দিকে এগিয়ে দেয়। আর সেটি যদি নিতান্তই নেতিবাচক, উদ্দেশ্যহীন বা মতলববাজি হয় তাহলে সন্দেহাতীতভাবে ওই বিরোধিতা তাদের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। জাতির জন্য অকল্যাণকর তো বটেই।

বাংলাদেশ আজ অনেকটাই বিরোধী দলশূন্য। পল্টন, বায়তুল মোকাররমে কোনো সভা নেই, মিছিলেও নেই কোনো পদচারণা। সবই যেন নীরব, নিথর, নিস্তব্ধ, প্রাণহীন, স্থবির। এহেন পরিস্থিতিতে সরকার হয়তো স্বস্তিবোধ করতে পারে, নিস্পৃহ ও অকার্যকর বিরোধী দলকে রেখে পুলকিত চিত্তে মনে মনে বলতেও পারে- আহা বেশ বেশ, বিরোধিতার নেই কোনো রেশ; সুখের রাজ্য গড়িয়া উঠেছে সোনার বাংলাদেশ। এ ধরনের অমূলক ও ভ্রান্ত চেতনা সরকারকে স্বৈরাচারের দিকে ঠেলে দেয় এবং দেশের অযুত নাগরিক মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। দেশ একটি ঘনকালো নিকষ অন্ধকারের দিকে ধাবিত হতে থাকে। শেখ হাসিনা যাই ভাবুন না কেন, রাজনীতিতে এ প্রাণহীন নিস্তব্ধতা জাতির জন্য এমনকি তাঁর জন্যও কল্যাণকর নয়। সুস্থ রাজনীতি না থাকলে রাজনীতিতে অপসংস্কৃতির সৃষ্টি হয়। সরকার এবং সরকারের বাইরে যারা জটিল মানসিকতায় আক্রান্ত, বিভ্রান্ত মননে তারা সামাজিক অনাচার এমনকি তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেও একটি সাম্প্রদায়িক লঙ্কাকান্ড তৈরিতে ব্যাপৃত হন। একটা বিশাল অজগরের মতো তারা ভয়াবহ ফণা তুলে তাদের বিষাক্ত ছোবলে সমাজে মর্মান্তিক বিষ ছড়িয়ে দেয়। একটি প্রবাদ আছে- ‘নেই রাজনীতির দেশে অপরাজনীতি থাকবেই’। বাংলাদেশে সেই অপরাজনীতির বিপুল সমাহার প্রায়শই দৃশ্যমান হয়।

এই তো সেদিন, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে দেশ আমাদের এ বাংলাদেশে একটি স্বকল্পিত অনভিপ্রেত ঘটনাকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত সুকৌশলে যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ও উন্মাদনা সৃষ্টির অপচেষ্টা করা হলো, তাতে সফল হলে একটি মারাত্মক ও অভূতপূর্ব সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষ ঘটে যেতে পারত। শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের অনুসন্ধানে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত যে নামটি ওঠে এসেছে, সেটি একটি মুসলমান যুবকের। তাতে ঘটনাটি যে সুপরিকল্পিত একটি সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রের জাল- তা বোধগম্য করতে কষ্ট হয় না। সামাজিক চেতনাই ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে পারে।

করোনাভাইরাস কবলিত বিশ্বে অদ্ভুত আকারের সামাজিক বিপর্যয় ঘটে যাচ্ছে। পৃথিবীর মানচিত্রে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটি দেশ বাংলাদেশ। জনসংখ্যার আধিক্যের দিক থেকে বিশ্বের সপ্তম জনবহুল এ দেশটি বিপর্যস্তও হতে পারত। পাশ্চাত্যের সভ্যতা ও উন্নয়নের শীর্ষে থাকা দেশগুলো নানাবিধ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। বাংলাদেশে বলতে গেলে তেমন সম্পদ ও প্রাকৃতিক প্রাচুর্য নেই। তবুও আল্লাহতায়ালা আমাদের যে অন্তর্নিহিত ঐশ্বর্য প্রদান করেছেন এবং এ বাংলার প্রাকৃতিক ঔদার্যের প্রভাবে আমাদের যে মনন তৈরি হয়েছে, তারই আবির মেখে এ বাংলার মানুষগুলো শান্তিপ্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক সৌহার্দ্যে যুগ যুগ ধরে বিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। পাকিস্তানি আমলে সরকারি প্রণোদনায় যে সাম্প্রদায়িক অশান্তি ও দাঙ্গা সৃষ্টির অপচেষ্টা হয়েছে, তাকেও বাংলা মায়ের দুরন্ত দামাল ছেলেরা অমিত বিক্রমে বারবার রুখে দিয়েছে।

পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক জান্তা আমাদের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করার লক্ষ্যে এতখানি মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠেছিল যে, ১৯৬১ সালে রবীন্দ্রনাথ ও তাঁর সৃষ্ট বিপুল বিস্তীর্ণ সংগীত ও সাহিত্যকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জাগ্রত বাঙালি সেটি মেনে নেয়নি এবং জাতীয় পর্যায়ে সেই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হতে দেয়নি। বলা নিষ্প্রয়োজন, ভাষা থেকে শুরু করে শিল্প-সাহিত্য অঙ্গনে পশ্চিম পাকিস্তানি সামরিক শাসকচক্রের বিভিন্ন আক্রমণ নেমে আসে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে শোষণের চারণক্ষেত্র বানানো হয়। তাইতো ঘনঘোর কালো অন্ধকারে ঢেকে দেওয়া পবিত্র সূর্যকে ক্রমাগত দুর্বার গণআন্দোলন এবং পরিশেষে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি স্বাধীনতার প্রদীপ্ত সূর্যকে ছিনিয়ে আনে।

বাংলাদেশে হিন্দুরা নিঃসংশয় চিত্তে নিরাপত্তার আবর্তে বসবাস করছেন। চাকরি-বাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও সামাজিক অবস্থানে তাদের বিশাল গুরুত্ব ও অংশীদারিত্ব রয়েছে। অন্যদিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বেকারত্বের অভিশাপ ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। মমতা ব্যানার্জি প্রাণান্ত চেষ্টা করেও সুরাহা করতে পারছেন না। মুসলমানদের সামাজিক অবস্থা ক্রমেই বেহাল হয়ে উঠছে। চাকরি-বাকরি নেই বললেই চলে। ভারী শিল্পের তো প্রশ্নই ওঠে না, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পেও মুসলমানদের অবস্থা ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। মুসলমান পরিবার থেকে যে ভাগ্যবান যুবক প্রবাসে পাড়ি দিতে পারছেন তাদের পরিবার কিছুটা রক্ষা পেলেও সাধারণ পরিবারগুলোর অবস্থা ত্রাহি মধুসূদন। সুরাট ও গুজরাটের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা দেখে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানরা চরম আতঙ্কের মধ্যে বসবাস করলেও বিগত নির্বাচনে তারা একাট্টা হয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে যেভাবে মমতা ব্যানার্জিকে ভোট দিয়েছেন তা ভারতীয় রাজনীতির একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা। নির্বাচনকালে পশ্চিমবঙ্গে আওয়াজ উঠেছিল- তৃণমূলকে ভোট দাও, মমতার হাতকে শক্তিশালী কর। মমতা ব্যানার্জি বিগলিত চিত্তে হাস্যবদনে নিগূঢ় ঐক্যবদ্ধ মুসলমানদের সর্বাত্মক সমর্থনে বিপুল বিজয়ের আনন্দ আস্বাদন করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের সব মুসলমানই রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে মমতার কাছ থেকে নিরাপত্তা প্রত্যাশা করেন।

মমতা ব্যানার্জি চতুর ও বুদ্ধিমতী রাজনীতিবিদ। তাঁর প্রতি প্রদত্ত সমর্থনকে তিনি যথাযথ সম্মান করবেন এবং মুসলমানদের একচেটিয়া সমর্থনে অভিষিক্ত হবেন। কেন্দ্রে সোনিয়া গান্ধীকে তিনি বশ করতে পারলেন না। সম্প্রতি রাহুল গান্ধীর জনসভায় সোনিয়ার দীপ্ত উপস্থিতি তারই প্রমাণ বহন করে। রাহুল গান্ধী ভারতীয় রাজনীতিতে আপন ব্যক্তিত্ব ও ঐশ্বর্যে কংগ্রেসকে মহিমান্বিত করতে পারছেন না। তিনি নিতান্তই সাদামাটা গোবেচারা টাইপ ভদ্রলোক। তাঁর দাদি ইন্দিরা গান্ধীর সুদৃঢ় ব্যক্তিত্বের কোনো আভাই তাঁর মধ্যে নেই। যদিও তিনি মূল কংগ্রেসের সভাপতি এবং তাঁর মা সোনিয়া গান্ধী ও ভগ্নী প্রিয়াঙ্কা তাঁকে শর্তহীন সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন, তবুও তিনি শেষরক্ষা করতে পারবেন কিনা তার কোনো লক্ষণই পরিদৃষ্ট হচ্ছে না। তবুও ভারতের একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী অসাম্প্রদায়িক কংগ্রেসকেই সমর্থন জুগিয়ে যাচ্ছেন। যদিও বিগত নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের জনগণ মুসলমানদের সমর্থনে মমতাকেই একচেটিয়া প্রভাব বিস্তারের সুযোগ দিয়েছে। এ প্রাসঙ্গিকতায় বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে এলে শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলা যায়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় সুদৃঢ়ভাবে অবস্থান করছেন। তিনি প্রায়শই বলেন, এবার তিনি রাজনীতি থেকে অবসরে যাবেন। আল্লাহ মালুম। যদি ধরে নেওয়াই হয়, তিনি রাজনীতিতে থাকবেন না, প্রধানমন্ত্রী রইবেন না, তাহলে কে হবে তাঁর যোগ্য উত্তরসূরি? শেখ রেহানা? জয়? পুতুল? কাউকেই তো সেভাবে প্রতিভাত হতে দেখা যায় না। বাংলাদেশের সবার অলক্ষ্যে ও অজান্তে পারিবারিক উত্তরাধিকারের রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। তারই ধারাবাহিকতায় শুধু শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, জয়-পুতুলই নয়, বিএনপির চরম বিতর্কিত এবং আদালতে সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমানও বিএনপির সুপ্রতিষ্ঠিত নেতা। ১৩ বছর ধরে তিনি প্রবাস জীবনযাপন করছেন। বাংলাদেশ থেকে বিএনপির অনেক হোমরাচোমরা ও জাঁদরেল নেতা প্রায়শই লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে খাজনা-ট্যাক্সও দিয়ে আসেন। বাংলাদেশে কোনো রাজনৈতিক আন্দোলন ও কর্মকান্ড নেই বলেই এখানে কোনো সৃজনশীল নতুন নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে না।

আমি বারবার বলতে চেয়েছি, গণতন্ত্রের সফলতা ও গণতান্ত্রিক শাসনকে নিশ্চিত করতে হলে কার্যকর বিরোধী-দল অবশ্যই প্রয়োজন। ল্যাংড়া-খোড়া চলৎশক্তিহীন অথর্ব ও অকার্যকর বিরোধী দল দেশে বিরাজ করলে দূরদর্শিতা-বিবর্জিত সরকার খুশি হতে পারে। কিন্তু তাতে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিকতা লাভ করে না। বরং কালে কালে জনগণের মৌলিক অধিকারই বিলুপ্ত হয়ে যায়। ইথারে একটি সংবাদ ছড়িয়ে গেছে যে, শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটি অলিখিত সমঝোতা করে ফেলেছেন। এমনিতেই খালেদা জিয়া সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত। অসুস্থতার জন্য রাষ্ট্রপতির আনুকূল্যে বর্তমানে তিনি কারাগারের বাইরে রয়েছেন। এটি শেখ হাসিনার অনুগ্রহ না কৌশল তা বোঝা কঠিন। তবে রাষ্ট্রপতি যে কোনো সময় তাঁর আনুকূল্য প্রত্যাহার করলে খালেদা জিয়াকে আবার কারারুদ্ধ জীবনযাপন করতে হবে। এ আশঙ্কা ও উৎকণ্ঠায় সর্বদাই তাঁর জীবন অস্থির ও অতিষ্ঠ থাকারই কথা। এ অস্থিরতা বর্তমান রাজনীতিতে তাঁকে সর্বদাই তাড়া করছে কিনা- তা বিশ্লেষণের বিষয়।

বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন অনেকটাই অরাজনৈতিক মহিলা। ঘটনাচক্রে পরিস্থিতির আবহে জিয়ার বিধবা পত্নী হিসেবে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিরোধী রাজনীতির কেতন উড়িয়ে এদেশের রাজনীতিতে তাঁর সদর্প আবির্ভাব। এদেশে ভারতবিরোধী রাজনীতি এমনিতেই সহজসাধ্য। একটি বিপুল জনগোষ্ঠী হৃদয়ের বিদগ্ধ গর্ভে ভারতবিরোধী উত্তাপ অনুভব করে পুলকিত হন। তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করে পরম আয়েশে সহজসাধ্য রাজনীতি করেছেন খালেদা জিয়া। সেই অর্থে শেখ হাসিনাকে অনেকটাই বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে হয়েছে। একটি বিদগ্ধ ও প্রথিতযশা রাজনৈতিক পরিবারে তাঁর জন্ম। জন্মের পর থেকেই স্বীয় বাসভবনে প্রতিনিয়ত রাজনীতির চর্চা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন। তিলে তিলে দগ্ধিভূত হৃদয়ে তিনি অবলোকন করেছেন নিজ মাতার অসংখ্য দিনের বিরূপ আবহকে। তাই তাঁকে পোড়খাওয়া বললেও অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু কেন জানি না বেগম খালেদা জিয়া কোনো সংগ্রাম না করেই, কোনো নির্যাতন-নিগ্রহের শিকার না হয়েই ক্লান্ত-শ্রান্ত হয়ে নির্লিপ্ত অবসরে ভাবলেশহীন হৃদয়ে জাবর কাটছেন। সেটা আমার একেবারেই বোধগম্য নয়।

নতুন প্রজন্মের উপলব্ধির জন্য উল্লেখ করা প্রয়োজন- হিমাচলপ্রতিম ব্যক্তিত্বের অধিকারী বঙ্গবন্ধু রাজনীতির শীর্ষ শিখরে অবস্থান করতেন। তবুও শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-এর ৬ দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০-এর নির্বাচন এবং ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগই ছিল মূল কারিগর। ছাত্রলীগ যদি তার অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকায় গণতন্ত্র ও জাতীয়তাবাদের সূর্যালোকে উদ্ভাসিত করে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ও জাগ্রত করতে না পারত তাহলে ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান হতো না। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বঙ্গবন্ধু অবমুক্ত হতেন না, ৭০-এর গণভোট আদায় করা ও এ ভোটে বঙ্গবন্ধুর সপক্ষে শতকরা ৯৯টি আসন প্রাপ্তিও সম্ভব হতো না। বিস্মৃত হলে চলবে না, নির্বাচনের এ ম্যান্ডেট বঙ্গবন্ধুর হাতকে শুধু শক্তিশালীই করেনি, স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার শর্তহীন অধিকার প্রদান করেছিল। নির্বাচনের মাধ্যমে ওই ম্যান্ডেটটি না আসলে আমাদের পক্ষে স্বাধীনতার পটভূমি তৈরি করা সম্ভব হতো না। সমস্ত সত্তায় ইতিহাসকে ধারণ করি বলেই উদ্বেলিত চিত্তে ঘোষণা করতে চাই, গণতান্ত্রিক পথে সুবিন্যস্ত পথপরিক্রমণই বাঙালিকে সশস্ত্র হওয়ার উপাদান জুগিয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা রণাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন, আর বাংলাদেশের প্রতিটি নিভৃত কন্দরে নগরে-বন্দরে সাড়ে সাত কোটি মানুষ স্বাধীনতার প্রতি অকুণ্ঠ সমর্থন ও প্রতীতি জুগিয়েছিল বলেই ১৬ ডিসেম্বর হিংস্র পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীকে আত্মসমর্পণে আমরা বাধ্য করতে পেরেছিলাম।

বর্তমানে পারিবারিক রাজনীতির অভিশাপ এতখানি মারাত্মক হয়ে উঠেছে যে, মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগের অবদান আজ অনুল্লিখিত, নিঃশেষিত ও অবলুপ্তপ্রায়। কেউ কেউ আমাকে বলেন, ইতিহাস একদিন সত্য তুলে ধরবেই। কিন্তু আমি এ আশ্বাসে কোনো ভরসা পাই না।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম