শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান যে কত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা এই প্রজন্মের মানুষের পক্ষে অনুধাবন করা কঠিন। কিন্তু সেটি যে কত অপরিহার্য ছিল এবং আমাদের বিজয় অর্জনে এর প্রভাব কত ব্যাপক ছিল তা জেনে নেওয়া অতি আবশ্যক।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চে বাংলাদেশে পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা শুরু হওয়ার পরপরই বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের দাবি গোটা ভারতব্যাপী প্রবল হয়ে ওঠে। সে বছর ২৭ মার্চেই ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ অর্থাৎ লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বাংলাদেশে পাকিস্তানি সৈন্যদের বর্বরতা নিয়ে বিষদ আলোচনাকালে পাকিস্তানিদের পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ সব দলের সদস্যরা। সেদিনই সংসদে দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের। সে দাবি ভারতীয় জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের মনোজগতে বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি সমর্থন এবং পদক্ষেপের বার্তা বহন করলেও আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী তা ভারত কেন, কোনো রাষ্ট্রের পক্ষেই সম্ভব ছিল না। একটি ভূখন্ডকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের জন্য যা দরকার তা তখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে সেই সময়ে ভারতীয় স্বীকৃতি হিতে বিপরীতই হতো।

অতঃপর সে বছরের ৩১ মার্চ ইন্দিরা গান্ধী ভারতের লোকসভায় উদ্বেগ এবং নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপন করলে সেটিও গৃহীত হয়। সে প্রস্তাবে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে গণহত্যার কঠোর নিন্দা ছাড়াও পূর্ববাংলার মানুষের ন্যায্য সংগ্রামে বিজয়ের আশা ব্যক্ত করা হয়। সেদিনও সংসদে জোর দাবি উঠেছিল বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের। মে মাসের ৮ তারিখ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী অজয় মুখোপাধ্যায় বিধান সভায় বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি সংবলিত প্রস্তাব তুললে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। আলোচনাকালে শ্রী জ্যোতি বসু জোরালো বক্তব্যে বলেন, দ্বিজাতি তত্ত্ব ধুয়েমুছে গেছে। ড. জয়নাল আবেদিন নামক এক সদস্য বলেন, ‘এই বিতর্ক, আলোচনার সঙ্গে আমাদের জীবন মরণ সমস্যা জড়িত, শুধু ওপার বাংলার মানুষের নয়, আমাদেরও।’ স্পিকারের অনুরোধে সব সদস্য ২ মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতার মাধ্যমে শহীদদের প্রতি সম্মান জানান।

একই বছর ৭ মে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলে সেখানেও বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের দাবি ওঠে। মুসলিম লিগ নেতা মোহাম্মদ ইসমাইল বলেছিলেন, ‘সরকার এ ব্যাপারে যে কোনো ব্যবস্থাই নেন না কেন, তার প্রতি তাদের দলের সমর্থন থাকবে।’ স্বীকৃতির দাবি জানান সিপিএম, সিপিআই, ডিএমকে, আদি কংগ্রেস, পিএসপি, এমএসপি, ফরোয়ার্ড ব্লক, আরএসপির সদস্যরা। সভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি ভারত পূর্ণ সমর্থন জানাবে, কিন্তু বাংলাদেশকে এখনই কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়া সেই দেশেরই স্বার্থের পরিপন্থী হবে।’ ৯ আগস্ট নয়াদিল্লির ইন্ডিয়া গেটের জনসভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, বাংলাদেশে পাকিস্তানিরা যা ঘটাচ্ছে তা সারা বিশ্বকে মর্মাহত করেছে। তিনি বলেন, আমরা এমন সিদ্ধান্ত নেব যা বাংলাদেশের মানুষের জন্য মঙ্গলকর হবে। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী একাত্তর সালের নভেম্বর মাসে লন্ডনে বাংলাদেশি এবং ভারতীয়দের এক বিরাট সভায় বক্তৃতাদানকালে বলেছিলেন, তিনি এক আগ্নেয়গিরির ওপরে বসে আছেন এবং বাংলাদেশের সমস্যা অচিরেই সমাধান প্রয়োজন। তাঁর সেই ভাষণে বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতিদানের ইঙ্গিত ছিল। এর কিছু সময় আগে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত বিশ্ববিখ্যাত কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণদানকালেও তিনি আশু স্বীকৃতির আভাস দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, বাংলাদেশের নেতা শেখ মুজিব তাঁর চেয়েও অনেক বেশি জনপ্রিয়। 

আন্তর্জাতিক আইনে একটি ভূখন্ড তখনই আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিগণিত হয় যখন এটি অন্য স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি লাভ করে। স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ড, জনসংখ্যা এবং সরকার। তাই ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতিই আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ কর্তৃক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের জন্য প্রথম অর্জন ছিল। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির সময়ও বাংলাদেশ পাকিস্তানিদের দখলমুক্ত হয়নি। তবে এই স্বীকৃতির ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে কটি বিশেষ সুবিধা পাওয়া গেছে তার মধ্যে ছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির জন্য পাকিস্তানের জন্য সুবিধাজনক মার্কিন প্রস্তাবকে সোভিয়েত ভেটোর মাধ্যমে নস্যাৎ করা, মার্কিন সপ্তম নৌবহরের আগ্রাসন রোধ করা এবং সর্বোপরি পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বিচার বন্ধ করা।

সে বছর ডিসেম্বরে নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব গৃহীত হলে সেটি আমাদের মুক্তির পথে পর্বততুল্য বাধা হয়ে দাঁড়াত। আর সোভিয়েত ইউনিয়নও সেদিন বলিষ্ঠভাবে মার্কিন প্রস্তাব রোধকল্পে ভেটো দিতে পেরেছিল এ জন্য যে, তখন বাংলাদেশ অন্তত দুটি দেশের স্বীকৃতি পেয়ে গেছে।

বঙ্গবন্ধুর বিচারের কথা ইয়াহিয়া খান আগস্ট মাসে ঘোষণা করেই ক্ষান্ত হয়নি, সব প্রস্তুতিও নিয়েছিল। কিন্তু ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির পর আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভের পর বঙ্গবন্ধুকে আর পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে বিবেচনার সুযোগ নেই বিধায় পাকিস্তানে তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের বিচার হতে পারে না। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি দেওয়ার দ্বার খুলে দেয়। আন্তর্জাতিক আইনে de-facto (বাস্তব) এবং de-jure (আইনি) দুই ধরনের স্বীকৃতিরই বিধান রয়েছে। তবে de-jure স্বীকৃতি না পেলে কোনো ভূখন্ড আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদা পায় না। মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারত ছাড়াও যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান প্রভৃতি দেশে নিশ্চিতভাবে de-facto স্বীকৃতি বিরাজ করছিল বলে সেসব দেশে বসবাসরত বাঙালিরা আন্দোলন করতে পেরেছিলেন, বাংলাদেশের মিশন খুলতে পেরেছিলেন। কিন্তু de-jure স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য আর এটা প্রদানের ব্যাপারে ইচ্ছুক বহু দেশই অন্য দেশ কর্তৃক স্বীকৃতি দেখার অপেক্ষায় ছিল। ভারত-ভুটানের পরপরই বেশকটি দেশ স্বীকৃতি দিয়ে আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের পাল্লা ভারী করে দেয়। এসব দেশের মধ্যে ছিল বার্মা, মঙ্গোলিয়া, পোল্যান্ড প্রভৃতি দেশ। পরবর্তীতে যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলোর স্বীকৃতি শুধু আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব অর্জনের দাবি জোরালোই করেনি, বরং জাতিসংঘে, কমনওয়েলথে এবং অন্যান্য বিশ্ব সংস্থায় আমাদের সদস্য পদ পাওয়ার দ্বার উন্মুক্ত করেছিল। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির সবচেয়ে মূল্যবান দিক ছিল এই যে, ডিসেম্বর মাসেই ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের মুক্তি সেনাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রত্যক্ষ সমরে নেমে যায়। ভারতের স্বীকৃতি না থাকলে বিশ্ববাসী এটিকে আন্তর্জাতিক আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে ভারতের আগ্রাসন হিসেবেই বিবেচনা করতে পারত, যা আমাদের স্বার্থেরও পরিপন্থী হতো। কিন্তু স্বীকৃতির কারণে ভারতের পক্ষে বলা সম্ভব হয়েছে যে, সে অন্য একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রকে রক্ষা করার জন্য সে দেশের সৈন্যদের সঙ্গেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করছে, যা আন্তর্জাতিক আইনে গ্রহণযোগ্য। ভারতের স্বীকৃতি ছিল বলেই সে বছর ডিসেম্বরে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় বাহিনীর যৌথ কমান্ডের কাছে পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ করানো সম্ভব হয়েছিল, আন্তর্জাতিক আইনের বিভিন্ন বিধান মতে, বিশেষ করে জেনেভা কনভেনশন মতে। স্বীকৃতি প্রদানের পূর্বে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ইউরোপ এবং আমেরিকায় বহু দেশ ভ্রমণ করে স্বীকৃতির পক্ষে বিশ্বজনমত সৃষ্টি করেন, যাতে স্বীকৃতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মন্ডলে কোনো বৈরী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়।  একই উদ্দেশ্যে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ২৫ বছরের বন্ধুত্ব চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের জনতা, রাজনীতিবিদ এবং সশস্র বাহিনীর অবদান ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।  সেই অর্থে ৬ ডিসেম্বর আমাদের ইতিহাসে একটি সুবর্ণ দিন হিসেবেই বেঁচে থাকবে। সেদিন ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির গুরুত্ব অনুধাবন করলে এই দুই দেশের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধও বেড়ে ওঠে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে