শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান যে কত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা এই প্রজন্মের মানুষের পক্ষে অনুধাবন করা কঠিন। কিন্তু সেটি যে কত অপরিহার্য ছিল এবং আমাদের বিজয় অর্জনে এর প্রভাব কত ব্যাপক ছিল তা জেনে নেওয়া অতি আবশ্যক।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চে বাংলাদেশে পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা শুরু হওয়ার পরপরই বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের দাবি গোটা ভারতব্যাপী প্রবল হয়ে ওঠে। সে বছর ২৭ মার্চেই ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ অর্থাৎ লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বাংলাদেশে পাকিস্তানি সৈন্যদের বর্বরতা নিয়ে বিষদ আলোচনাকালে পাকিস্তানিদের পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ সব দলের সদস্যরা। সেদিনই সংসদে দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের। সে দাবি ভারতীয় জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের মনোজগতে বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি সমর্থন এবং পদক্ষেপের বার্তা বহন করলেও আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী তা ভারত কেন, কোনো রাষ্ট্রের পক্ষেই সম্ভব ছিল না। একটি ভূখন্ডকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের জন্য যা দরকার তা তখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে সেই সময়ে ভারতীয় স্বীকৃতি হিতে বিপরীতই হতো।

অতঃপর সে বছরের ৩১ মার্চ ইন্দিরা গান্ধী ভারতের লোকসভায় উদ্বেগ এবং নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপন করলে সেটিও গৃহীত হয়। সে প্রস্তাবে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে গণহত্যার কঠোর নিন্দা ছাড়াও পূর্ববাংলার মানুষের ন্যায্য সংগ্রামে বিজয়ের আশা ব্যক্ত করা হয়। সেদিনও সংসদে জোর দাবি উঠেছিল বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের। মে মাসের ৮ তারিখ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী অজয় মুখোপাধ্যায় বিধান সভায় বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি সংবলিত প্রস্তাব তুললে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। আলোচনাকালে শ্রী জ্যোতি বসু জোরালো বক্তব্যে বলেন, দ্বিজাতি তত্ত্ব ধুয়েমুছে গেছে। ড. জয়নাল আবেদিন নামক এক সদস্য বলেন, ‘এই বিতর্ক, আলোচনার সঙ্গে আমাদের জীবন মরণ সমস্যা জড়িত, শুধু ওপার বাংলার মানুষের নয়, আমাদেরও।’ স্পিকারের অনুরোধে সব সদস্য ২ মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতার মাধ্যমে শহীদদের প্রতি সম্মান জানান।

একই বছর ৭ মে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলে সেখানেও বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের দাবি ওঠে। মুসলিম লিগ নেতা মোহাম্মদ ইসমাইল বলেছিলেন, ‘সরকার এ ব্যাপারে যে কোনো ব্যবস্থাই নেন না কেন, তার প্রতি তাদের দলের সমর্থন থাকবে।’ স্বীকৃতির দাবি জানান সিপিএম, সিপিআই, ডিএমকে, আদি কংগ্রেস, পিএসপি, এমএসপি, ফরোয়ার্ড ব্লক, আরএসপির সদস্যরা। সভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি ভারত পূর্ণ সমর্থন জানাবে, কিন্তু বাংলাদেশকে এখনই কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়া সেই দেশেরই স্বার্থের পরিপন্থী হবে।’ ৯ আগস্ট নয়াদিল্লির ইন্ডিয়া গেটের জনসভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, বাংলাদেশে পাকিস্তানিরা যা ঘটাচ্ছে তা সারা বিশ্বকে মর্মাহত করেছে। তিনি বলেন, আমরা এমন সিদ্ধান্ত নেব যা বাংলাদেশের মানুষের জন্য মঙ্গলকর হবে। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী একাত্তর সালের নভেম্বর মাসে লন্ডনে বাংলাদেশি এবং ভারতীয়দের এক বিরাট সভায় বক্তৃতাদানকালে বলেছিলেন, তিনি এক আগ্নেয়গিরির ওপরে বসে আছেন এবং বাংলাদেশের সমস্যা অচিরেই সমাধান প্রয়োজন। তাঁর সেই ভাষণে বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতিদানের ইঙ্গিত ছিল। এর কিছু সময় আগে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত বিশ্ববিখ্যাত কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণদানকালেও তিনি আশু স্বীকৃতির আভাস দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, বাংলাদেশের নেতা শেখ মুজিব তাঁর চেয়েও অনেক বেশি জনপ্রিয়। 

আন্তর্জাতিক আইনে একটি ভূখন্ড তখনই আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিগণিত হয় যখন এটি অন্য স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি লাভ করে। স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ড, জনসংখ্যা এবং সরকার। তাই ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতিই আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ কর্তৃক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের জন্য প্রথম অর্জন ছিল। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির সময়ও বাংলাদেশ পাকিস্তানিদের দখলমুক্ত হয়নি। তবে এই স্বীকৃতির ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে কটি বিশেষ সুবিধা পাওয়া গেছে তার মধ্যে ছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির জন্য পাকিস্তানের জন্য সুবিধাজনক মার্কিন প্রস্তাবকে সোভিয়েত ভেটোর মাধ্যমে নস্যাৎ করা, মার্কিন সপ্তম নৌবহরের আগ্রাসন রোধ করা এবং সর্বোপরি পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বিচার বন্ধ করা।

সে বছর ডিসেম্বরে নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব গৃহীত হলে সেটি আমাদের মুক্তির পথে পর্বততুল্য বাধা হয়ে দাঁড়াত। আর সোভিয়েত ইউনিয়নও সেদিন বলিষ্ঠভাবে মার্কিন প্রস্তাব রোধকল্পে ভেটো দিতে পেরেছিল এ জন্য যে, তখন বাংলাদেশ অন্তত দুটি দেশের স্বীকৃতি পেয়ে গেছে।

বঙ্গবন্ধুর বিচারের কথা ইয়াহিয়া খান আগস্ট মাসে ঘোষণা করেই ক্ষান্ত হয়নি, সব প্রস্তুতিও নিয়েছিল। কিন্তু ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির পর আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভের পর বঙ্গবন্ধুকে আর পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে বিবেচনার সুযোগ নেই বিধায় পাকিস্তানে তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের বিচার হতে পারে না। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি দেওয়ার দ্বার খুলে দেয়। আন্তর্জাতিক আইনে de-facto (বাস্তব) এবং de-jure (আইনি) দুই ধরনের স্বীকৃতিরই বিধান রয়েছে। তবে de-jure স্বীকৃতি না পেলে কোনো ভূখন্ড আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদা পায় না। মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারত ছাড়াও যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান প্রভৃতি দেশে নিশ্চিতভাবে de-facto স্বীকৃতি বিরাজ করছিল বলে সেসব দেশে বসবাসরত বাঙালিরা আন্দোলন করতে পেরেছিলেন, বাংলাদেশের মিশন খুলতে পেরেছিলেন। কিন্তু de-jure স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য আর এটা প্রদানের ব্যাপারে ইচ্ছুক বহু দেশই অন্য দেশ কর্তৃক স্বীকৃতি দেখার অপেক্ষায় ছিল। ভারত-ভুটানের পরপরই বেশকটি দেশ স্বীকৃতি দিয়ে আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের পাল্লা ভারী করে দেয়। এসব দেশের মধ্যে ছিল বার্মা, মঙ্গোলিয়া, পোল্যান্ড প্রভৃতি দেশ। পরবর্তীতে যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলোর স্বীকৃতি শুধু আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব অর্জনের দাবি জোরালোই করেনি, বরং জাতিসংঘে, কমনওয়েলথে এবং অন্যান্য বিশ্ব সংস্থায় আমাদের সদস্য পদ পাওয়ার দ্বার উন্মুক্ত করেছিল। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির সবচেয়ে মূল্যবান দিক ছিল এই যে, ডিসেম্বর মাসেই ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের মুক্তি সেনাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রত্যক্ষ সমরে নেমে যায়। ভারতের স্বীকৃতি না থাকলে বিশ্ববাসী এটিকে আন্তর্জাতিক আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে ভারতের আগ্রাসন হিসেবেই বিবেচনা করতে পারত, যা আমাদের স্বার্থেরও পরিপন্থী হতো। কিন্তু স্বীকৃতির কারণে ভারতের পক্ষে বলা সম্ভব হয়েছে যে, সে অন্য একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রকে রক্ষা করার জন্য সে দেশের সৈন্যদের সঙ্গেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করছে, যা আন্তর্জাতিক আইনে গ্রহণযোগ্য। ভারতের স্বীকৃতি ছিল বলেই সে বছর ডিসেম্বরে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় বাহিনীর যৌথ কমান্ডের কাছে পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ করানো সম্ভব হয়েছিল, আন্তর্জাতিক আইনের বিভিন্ন বিধান মতে, বিশেষ করে জেনেভা কনভেনশন মতে। স্বীকৃতি প্রদানের পূর্বে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ইউরোপ এবং আমেরিকায় বহু দেশ ভ্রমণ করে স্বীকৃতির পক্ষে বিশ্বজনমত সৃষ্টি করেন, যাতে স্বীকৃতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মন্ডলে কোনো বৈরী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়।  একই উদ্দেশ্যে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ২৫ বছরের বন্ধুত্ব চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের জনতা, রাজনীতিবিদ এবং সশস্র বাহিনীর অবদান ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।  সেই অর্থে ৬ ডিসেম্বর আমাদের ইতিহাসে একটি সুবর্ণ দিন হিসেবেই বেঁচে থাকবে। সেদিন ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির গুরুত্ব অনুধাবন করলে এই দুই দেশের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধও বেড়ে ওঠে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত
ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’
গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা
পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়