শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান যে কত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা এই প্রজন্মের মানুষের পক্ষে অনুধাবন করা কঠিন। কিন্তু সেটি যে কত অপরিহার্য ছিল এবং আমাদের বিজয় অর্জনে এর প্রভাব কত ব্যাপক ছিল তা জেনে নেওয়া অতি আবশ্যক।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চে বাংলাদেশে পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা শুরু হওয়ার পরপরই বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের দাবি গোটা ভারতব্যাপী প্রবল হয়ে ওঠে। সে বছর ২৭ মার্চেই ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ অর্থাৎ লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বাংলাদেশে পাকিস্তানি সৈন্যদের বর্বরতা নিয়ে বিষদ আলোচনাকালে পাকিস্তানিদের পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ সব দলের সদস্যরা। সেদিনই সংসদে দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের। সে দাবি ভারতীয় জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের মনোজগতে বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি সমর্থন এবং পদক্ষেপের বার্তা বহন করলেও আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী তা ভারত কেন, কোনো রাষ্ট্রের পক্ষেই সম্ভব ছিল না। একটি ভূখন্ডকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের জন্য যা দরকার তা তখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে সেই সময়ে ভারতীয় স্বীকৃতি হিতে বিপরীতই হতো।

অতঃপর সে বছরের ৩১ মার্চ ইন্দিরা গান্ধী ভারতের লোকসভায় উদ্বেগ এবং নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপন করলে সেটিও গৃহীত হয়। সে প্রস্তাবে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে গণহত্যার কঠোর নিন্দা ছাড়াও পূর্ববাংলার মানুষের ন্যায্য সংগ্রামে বিজয়ের আশা ব্যক্ত করা হয়। সেদিনও সংসদে জোর দাবি উঠেছিল বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের। মে মাসের ৮ তারিখ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী অজয় মুখোপাধ্যায় বিধান সভায় বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি সংবলিত প্রস্তাব তুললে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। আলোচনাকালে শ্রী জ্যোতি বসু জোরালো বক্তব্যে বলেন, দ্বিজাতি তত্ত্ব ধুয়েমুছে গেছে। ড. জয়নাল আবেদিন নামক এক সদস্য বলেন, ‘এই বিতর্ক, আলোচনার সঙ্গে আমাদের জীবন মরণ সমস্যা জড়িত, শুধু ওপার বাংলার মানুষের নয়, আমাদেরও।’ স্পিকারের অনুরোধে সব সদস্য ২ মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতার মাধ্যমে শহীদদের প্রতি সম্মান জানান।

একই বছর ৭ মে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলে সেখানেও বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের দাবি ওঠে। মুসলিম লিগ নেতা মোহাম্মদ ইসমাইল বলেছিলেন, ‘সরকার এ ব্যাপারে যে কোনো ব্যবস্থাই নেন না কেন, তার প্রতি তাদের দলের সমর্থন থাকবে।’ স্বীকৃতির দাবি জানান সিপিএম, সিপিআই, ডিএমকে, আদি কংগ্রেস, পিএসপি, এমএসপি, ফরোয়ার্ড ব্লক, আরএসপির সদস্যরা। সভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি ভারত পূর্ণ সমর্থন জানাবে, কিন্তু বাংলাদেশকে এখনই কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়া সেই দেশেরই স্বার্থের পরিপন্থী হবে।’ ৯ আগস্ট নয়াদিল্লির ইন্ডিয়া গেটের জনসভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, বাংলাদেশে পাকিস্তানিরা যা ঘটাচ্ছে তা সারা বিশ্বকে মর্মাহত করেছে। তিনি বলেন, আমরা এমন সিদ্ধান্ত নেব যা বাংলাদেশের মানুষের জন্য মঙ্গলকর হবে। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী একাত্তর সালের নভেম্বর মাসে লন্ডনে বাংলাদেশি এবং ভারতীয়দের এক বিরাট সভায় বক্তৃতাদানকালে বলেছিলেন, তিনি এক আগ্নেয়গিরির ওপরে বসে আছেন এবং বাংলাদেশের সমস্যা অচিরেই সমাধান প্রয়োজন। তাঁর সেই ভাষণে বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতিদানের ইঙ্গিত ছিল। এর কিছু সময় আগে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত বিশ্ববিখ্যাত কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণদানকালেও তিনি আশু স্বীকৃতির আভাস দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, বাংলাদেশের নেতা শেখ মুজিব তাঁর চেয়েও অনেক বেশি জনপ্রিয়। 

আন্তর্জাতিক আইনে একটি ভূখন্ড তখনই আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিগণিত হয় যখন এটি অন্য স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি লাভ করে। স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ড, জনসংখ্যা এবং সরকার। তাই ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতিই আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ কর্তৃক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের জন্য প্রথম অর্জন ছিল। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির সময়ও বাংলাদেশ পাকিস্তানিদের দখলমুক্ত হয়নি। তবে এই স্বীকৃতির ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে কটি বিশেষ সুবিধা পাওয়া গেছে তার মধ্যে ছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির জন্য পাকিস্তানের জন্য সুবিধাজনক মার্কিন প্রস্তাবকে সোভিয়েত ভেটোর মাধ্যমে নস্যাৎ করা, মার্কিন সপ্তম নৌবহরের আগ্রাসন রোধ করা এবং সর্বোপরি পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বিচার বন্ধ করা।

সে বছর ডিসেম্বরে নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব গৃহীত হলে সেটি আমাদের মুক্তির পথে পর্বততুল্য বাধা হয়ে দাঁড়াত। আর সোভিয়েত ইউনিয়নও সেদিন বলিষ্ঠভাবে মার্কিন প্রস্তাব রোধকল্পে ভেটো দিতে পেরেছিল এ জন্য যে, তখন বাংলাদেশ অন্তত দুটি দেশের স্বীকৃতি পেয়ে গেছে।

বঙ্গবন্ধুর বিচারের কথা ইয়াহিয়া খান আগস্ট মাসে ঘোষণা করেই ক্ষান্ত হয়নি, সব প্রস্তুতিও নিয়েছিল। কিন্তু ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির পর আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভের পর বঙ্গবন্ধুকে আর পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে বিবেচনার সুযোগ নেই বিধায় পাকিস্তানে তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের বিচার হতে পারে না। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি দেওয়ার দ্বার খুলে দেয়। আন্তর্জাতিক আইনে de-facto (বাস্তব) এবং de-jure (আইনি) দুই ধরনের স্বীকৃতিরই বিধান রয়েছে। তবে de-jure স্বীকৃতি না পেলে কোনো ভূখন্ড আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদা পায় না। মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারত ছাড়াও যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান প্রভৃতি দেশে নিশ্চিতভাবে de-facto স্বীকৃতি বিরাজ করছিল বলে সেসব দেশে বসবাসরত বাঙালিরা আন্দোলন করতে পেরেছিলেন, বাংলাদেশের মিশন খুলতে পেরেছিলেন। কিন্তু de-jure স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য আর এটা প্রদানের ব্যাপারে ইচ্ছুক বহু দেশই অন্য দেশ কর্তৃক স্বীকৃতি দেখার অপেক্ষায় ছিল। ভারত-ভুটানের পরপরই বেশকটি দেশ স্বীকৃতি দিয়ে আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের পাল্লা ভারী করে দেয়। এসব দেশের মধ্যে ছিল বার্মা, মঙ্গোলিয়া, পোল্যান্ড প্রভৃতি দেশ। পরবর্তীতে যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলোর স্বীকৃতি শুধু আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব অর্জনের দাবি জোরালোই করেনি, বরং জাতিসংঘে, কমনওয়েলথে এবং অন্যান্য বিশ্ব সংস্থায় আমাদের সদস্য পদ পাওয়ার দ্বার উন্মুক্ত করেছিল। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির সবচেয়ে মূল্যবান দিক ছিল এই যে, ডিসেম্বর মাসেই ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের মুক্তি সেনাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রত্যক্ষ সমরে নেমে যায়। ভারতের স্বীকৃতি না থাকলে বিশ্ববাসী এটিকে আন্তর্জাতিক আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে ভারতের আগ্রাসন হিসেবেই বিবেচনা করতে পারত, যা আমাদের স্বার্থেরও পরিপন্থী হতো। কিন্তু স্বীকৃতির কারণে ভারতের পক্ষে বলা সম্ভব হয়েছে যে, সে অন্য একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রকে রক্ষা করার জন্য সে দেশের সৈন্যদের সঙ্গেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করছে, যা আন্তর্জাতিক আইনে গ্রহণযোগ্য। ভারতের স্বীকৃতি ছিল বলেই সে বছর ডিসেম্বরে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় বাহিনীর যৌথ কমান্ডের কাছে পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ করানো সম্ভব হয়েছিল, আন্তর্জাতিক আইনের বিভিন্ন বিধান মতে, বিশেষ করে জেনেভা কনভেনশন মতে। স্বীকৃতি প্রদানের পূর্বে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ইউরোপ এবং আমেরিকায় বহু দেশ ভ্রমণ করে স্বীকৃতির পক্ষে বিশ্বজনমত সৃষ্টি করেন, যাতে স্বীকৃতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মন্ডলে কোনো বৈরী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়।  একই উদ্দেশ্যে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ২৫ বছরের বন্ধুত্ব চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের জনতা, রাজনীতিবিদ এবং সশস্র বাহিনীর অবদান ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।  সেই অর্থে ৬ ডিসেম্বর আমাদের ইতিহাসে একটি সুবর্ণ দিন হিসেবেই বেঁচে থাকবে। সেদিন ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির গুরুত্ব অনুধাবন করলে এই দুই দেশের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধও বেড়ে ওঠে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

এই মাত্র | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা