শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারত কর্তৃক কূটনৈতিক স্বীকৃতির তাৎপর্য

১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত এবং ভুটান কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বাধীন এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান যে কত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, তা এই প্রজন্মের মানুষের পক্ষে অনুধাবন করা কঠিন। কিন্তু সেটি যে কত অপরিহার্য ছিল এবং আমাদের বিজয় অর্জনে এর প্রভাব কত ব্যাপক ছিল তা জেনে নেওয়া অতি আবশ্যক।

১৯৭১-এর ২৫ মার্চে বাংলাদেশে পাকিস্তান কর্তৃক গণহত্যা শুরু হওয়ার পরপরই বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের দাবি গোটা ভারতব্যাপী প্রবল হয়ে ওঠে। সে বছর ২৭ মার্চেই ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষ অর্থাৎ লোকসভা এবং রাজ্যসভায় বাংলাদেশে পাকিস্তানি সৈন্যদের বর্বরতা নিয়ে বিষদ আলোচনাকালে পাকিস্তানিদের পৈশাচিকতার নিন্দা করে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীসহ সব দলের সদস্যরা। সেদিনই সংসদে দাবি ওঠে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের। সে দাবি ভারতীয় জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের মনোজগতে বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি সমর্থন এবং পদক্ষেপের বার্তা বহন করলেও আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী তা ভারত কেন, কোনো রাষ্ট্রের পক্ষেই সম্ভব ছিল না। একটি ভূখন্ডকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের জন্য যা দরকার তা তখনো বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে সেই সময়ে ভারতীয় স্বীকৃতি হিতে বিপরীতই হতো।

অতঃপর সে বছরের ৩১ মার্চ ইন্দিরা গান্ধী ভারতের লোকসভায় উদ্বেগ এবং নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপন করলে সেটিও গৃহীত হয়। সে প্রস্তাবে পাকিস্তান কর্তৃক বাংলাদেশে গণহত্যার কঠোর নিন্দা ছাড়াও পূর্ববাংলার মানুষের ন্যায্য সংগ্রামে বিজয়ের আশা ব্যক্ত করা হয়। সেদিনও সংসদে জোর দাবি উঠেছিল বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতি প্রদানের। মে মাসের ৮ তারিখ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী অজয় মুখোপাধ্যায় বিধান সভায় বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি সংবলিত প্রস্তাব তুললে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। আলোচনাকালে শ্রী জ্যোতি বসু জোরালো বক্তব্যে বলেন, দ্বিজাতি তত্ত্ব ধুয়েমুছে গেছে। ড. জয়নাল আবেদিন নামক এক সদস্য বলেন, ‘এই বিতর্ক, আলোচনার সঙ্গে আমাদের জীবন মরণ সমস্যা জড়িত, শুধু ওপার বাংলার মানুষের নয়, আমাদেরও।’ স্পিকারের অনুরোধে সব সদস্য ২ মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতার মাধ্যমে শহীদদের প্রতি সম্মান জানান।

একই বছর ৭ মে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলে সেখানেও বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের দাবি ওঠে। মুসলিম লিগ নেতা মোহাম্মদ ইসমাইল বলেছিলেন, ‘সরকার এ ব্যাপারে যে কোনো ব্যবস্থাই নেন না কেন, তার প্রতি তাদের দলের সমর্থন থাকবে।’ স্বীকৃতির দাবি জানান সিপিএম, সিপিআই, ডিএমকে, আদি কংগ্রেস, পিএসপি, এমএসপি, ফরোয়ার্ড ব্লক, আরএসপির সদস্যরা। সভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতি ভারত পূর্ণ সমর্থন জানাবে, কিন্তু বাংলাদেশকে এখনই কূটনৈতিক স্বীকৃতি দেওয়া সেই দেশেরই স্বার্থের পরিপন্থী হবে।’ ৯ আগস্ট নয়াদিল্লির ইন্ডিয়া গেটের জনসভায় শ্রীমতী গান্ধী বলেন, বাংলাদেশে পাকিস্তানিরা যা ঘটাচ্ছে তা সারা বিশ্বকে মর্মাহত করেছে। তিনি বলেন, আমরা এমন সিদ্ধান্ত নেব যা বাংলাদেশের মানুষের জন্য মঙ্গলকর হবে। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী একাত্তর সালের নভেম্বর মাসে লন্ডনে বাংলাদেশি এবং ভারতীয়দের এক বিরাট সভায় বক্তৃতাদানকালে বলেছিলেন, তিনি এক আগ্নেয়গিরির ওপরে বসে আছেন এবং বাংলাদেশের সমস্যা অচিরেই সমাধান প্রয়োজন। তাঁর সেই ভাষণে বাংলাদেশকে কূটনৈতিক স্বীকৃতিদানের ইঙ্গিত ছিল। এর কিছু সময় আগে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত বিশ্ববিখ্যাত কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণদানকালেও তিনি আশু স্বীকৃতির আভাস দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, বাংলাদেশের নেতা শেখ মুজিব তাঁর চেয়েও অনেক বেশি জনপ্রিয়। 

আন্তর্জাতিক আইনে একটি ভূখন্ড তখনই আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে পরিগণিত হয় যখন এটি অন্য স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি লাভ করে। স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ড, জনসংখ্যা এবং সরকার। তাই ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতিই আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ কর্তৃক আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের জন্য প্রথম অর্জন ছিল। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির সময়ও বাংলাদেশ পাকিস্তানিদের দখলমুক্ত হয়নি। তবে এই স্বীকৃতির ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যে কটি বিশেষ সুবিধা পাওয়া গেছে তার মধ্যে ছিল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরতির জন্য পাকিস্তানের জন্য সুবিধাজনক মার্কিন প্রস্তাবকে সোভিয়েত ভেটোর মাধ্যমে নস্যাৎ করা, মার্কিন সপ্তম নৌবহরের আগ্রাসন রোধ করা এবং সর্বোপরি পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বিচার বন্ধ করা।

সে বছর ডিসেম্বরে নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাব গৃহীত হলে সেটি আমাদের মুক্তির পথে পর্বততুল্য বাধা হয়ে দাঁড়াত। আর সোভিয়েত ইউনিয়নও সেদিন বলিষ্ঠভাবে মার্কিন প্রস্তাব রোধকল্পে ভেটো দিতে পেরেছিল এ জন্য যে, তখন বাংলাদেশ অন্তত দুটি দেশের স্বীকৃতি পেয়ে গেছে।

বঙ্গবন্ধুর বিচারের কথা ইয়াহিয়া খান আগস্ট মাসে ঘোষণা করেই ক্ষান্ত হয়নি, সব প্রস্তুতিও নিয়েছিল। কিন্তু ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির পর আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভের পর বঙ্গবন্ধুকে আর পাকিস্তানি নাগরিক হিসেবে বিবেচনার সুযোগ নেই বিধায় পাকিস্তানে তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের বিচার হতে পারে না। ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতি অন্যান্য দেশের স্বীকৃতি দেওয়ার দ্বার খুলে দেয়। আন্তর্জাতিক আইনে de-facto (বাস্তব) এবং de-jure (আইনি) দুই ধরনের স্বীকৃতিরই বিধান রয়েছে। তবে de-jure স্বীকৃতি না পেলে কোনো ভূখন্ড আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বের মর্যাদা পায় না। মুক্তিযুদ্ধকালীন ভারত ছাড়াও যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জাপান প্রভৃতি দেশে নিশ্চিতভাবে de-facto স্বীকৃতি বিরাজ করছিল বলে সেসব দেশে বসবাসরত বাঙালিরা আন্দোলন করতে পেরেছিলেন, বাংলাদেশের মিশন খুলতে পেরেছিলেন। কিন্তু de-jure স্বীকৃতি ছিল অপরিহার্য আর এটা প্রদানের ব্যাপারে ইচ্ছুক বহু দেশই অন্য দেশ কর্তৃক স্বীকৃতি দেখার অপেক্ষায় ছিল। ভারত-ভুটানের পরপরই বেশকটি দেশ স্বীকৃতি দিয়ে আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব লাভের পাল্লা ভারী করে দেয়। এসব দেশের মধ্যে ছিল বার্মা, মঙ্গোলিয়া, পোল্যান্ড প্রভৃতি দেশ। পরবর্তীতে যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য ইউরোপীয় দেশগুলোর স্বীকৃতি শুধু আমাদের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব অর্জনের দাবি জোরালোই করেনি, বরং জাতিসংঘে, কমনওয়েলথে এবং অন্যান্য বিশ্ব সংস্থায় আমাদের সদস্য পদ পাওয়ার দ্বার উন্মুক্ত করেছিল। ভারত-ভুটানের স্বীকৃতির সবচেয়ে মূল্যবান দিক ছিল এই যে, ডিসেম্বর মাসেই ভারত আমাদের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের মুক্তি সেনাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রত্যক্ষ সমরে নেমে যায়। ভারতের স্বীকৃতি না থাকলে বিশ্ববাসী এটিকে আন্তর্জাতিক আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে ভারতের আগ্রাসন হিসেবেই বিবেচনা করতে পারত, যা আমাদের স্বার্থেরও পরিপন্থী হতো। কিন্তু স্বীকৃতির কারণে ভারতের পক্ষে বলা সম্ভব হয়েছে যে, সে অন্য একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রকে রক্ষা করার জন্য সে দেশের সৈন্যদের সঙ্গেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করছে, যা আন্তর্জাতিক আইনে গ্রহণযোগ্য। ভারতের স্বীকৃতি ছিল বলেই সে বছর ডিসেম্বরে বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী এবং ভারতীয় বাহিনীর যৌথ কমান্ডের কাছে পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণ করানো সম্ভব হয়েছিল, আন্তর্জাতিক আইনের বিভিন্ন বিধান মতে, বিশেষ করে জেনেভা কনভেনশন মতে। স্বীকৃতি প্রদানের পূর্বে শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ইউরোপ এবং আমেরিকায় বহু দেশ ভ্রমণ করে স্বীকৃতির পক্ষে বিশ্বজনমত সৃষ্টি করেন, যাতে স্বীকৃতির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মন্ডলে কোনো বৈরী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি না হয়।  একই উদ্দেশ্যে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে ২৫ বছরের বন্ধুত্ব চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন। আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের জনতা, রাজনীতিবিদ এবং সশস্র বাহিনীর অবদান ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।  সেই অর্থে ৬ ডিসেম্বর আমাদের ইতিহাসে একটি সুবর্ণ দিন হিসেবেই বেঁচে থাকবে। সেদিন ভারত এবং ভুটানের স্বীকৃতির গুরুত্ব অনুধাবন করলে এই দুই দেশের প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধও বেড়ে ওঠে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা