শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১

ফ্রন্ট বনাম ফ্রন্ট

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্রন্ট বনাম ফ্রন্ট

বাংলাদেশে কবে কখন কোথায় মানুষের বসতি শুরু হয়েছিল তা জানার কোনো উপায় নেই, তবে হাজার হাজার বছরের ব্যবধানে দুটি যুগের সন্ধান পাওয়া গেছে। বাঙালি জাতির উৎপত্তি সম্পর্কে ইতিহাসবিদ প্রফেসর রমেশচন্দ্র মজুমদারের তথ্যমতে দুটি যুগকে তিনি বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। (১) প্রত্ন প্রস্তর যুগ (২) নব্য প্রস্তর যুগ। নব্য প্রস্তর যুগে মানুষের সভ্যতা বৃদ্ধির বেশ কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে। যেমন তারা আগুন উৎপাদন করতে পারত, জানত মাটি পুড়িয়ে মাটির তৈজসপত্র বানাতে এবং রন্ধন প্রণালিতে তাদের স্ত্রীরা ছিলেন বিশেষ পারদর্শী। অন্যদিকে পুরুষরা আবিষ্কার করেছিলেন ধাতুর। পাথর কেটে বানাতে শিখেছিলেন আত্মরক্ষার অস্ত্র।

সেই আদিতে বাঙালি জাতির উন্মেষকালে, জাতিগত বিভাজন ছিল কি না সে কথা জানা না গেলেও জানা গেছে, বাংলায় আদিম অধিবাসীরা আর্য জাতির নয়। বিভিন্ন প্রান্তে কিছু কিছু অন্ত্যজ জাতির বসবাস বাংলায় দেখা যায়। যাদের আমরা কোল-শবর-পুলিন্দ-হাড়ি-ডোম-চন্ডাল হিসেবেই জানি এবং ওইসব প্রান্তজন বাংলার আদি অধিবাসীদের বংশধর। বলা যেতে পারে, সেসব বংশধরের নিশ্চয়ই কেউ না কেউ তাদের সমাজের দায়ভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে হয়েছিলেন সমাজপতি। সমাজের বা নিজ সম্প্রদায়ের জনগণের জন্য সেকালে এবং একালেও সেই দায়দ্ধতার ভিতরে এগোতে হয়েছে সমাজপতিকে- দেশ এবং দশের কল্যাণের দিকে। তবে সেই আদিকালে ‘ভোট’ ছিল কি না, কিংবা যুক্তফ্রন্ট, অথবা ঐক্যফ্রন্ট আদৌ ছিল কি না বাংলাদেশের ইতিহাস লেখক প্রফেসর মজুমদারের গ্রন্থে সেসবের উল্লেখ নেই। স্বভাবতই পাঠক হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে ‘ভোট’ নামক ভীতিকর শব্দের উদ্ভব সেই নব্য প্রস্তর যুগে অথবা বাংলায় তখনো হয়নি। এমনকি ব্যালট পেপার, নমিনেশন পেপার, দেয়াল লিখন, পাড়ায় পাড়ায় রংবেরঙের পোস্টার, এমনকি সরকারি, বেসরকারি, বিরোধী শব্দগুলোর উদ্ভব হয়নি বলেই আমার নিজের বিশ্বাস। কেননা নব্য প্রস্তর যুগে যারা এসেছিলেন তাদের জীবনযুদ্ধ করতে হয়েছিল আগামীর শুভদিনের জন্য। কারও ব্যক্তিগত পকেট ভারী করার জন্য অবশ্যই নয়।

আমার বয়স যখন মাত্র সাত বছর সে সময় সমগ্র পূর্ববাংলায় যুক্তফ্রন্ট নামে একটি রাজনৈতিক মোর্চার আবির্ভাব হয়েছিল আমাদের ভূমিতে। তার আগে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সেই মাটিতেই অনেক তরুণ প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে। তখনকার দিনে পূর্ববাংলার প্রধান সমাজপতি ছিলেন নূরুল আমিন। জনাব আমিনের নির্দেশেই রক্তধারা বয়ে গিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে। ঠিক তার বছর দু-এক পরই মুসলিম লীগের বিরোধীরা একত্রিত হয়ে বানিয়েছিলেন একটি জোট। নাম দিয়েছিলেন যুক্তফ্রন্ট। ওই ফ্রন্টের নেতাদের মধ্যে অগ্রণী ভূমিকায় ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানসহ আরও অনেকে। সেটি ছিল ১৯৫৪ সাল। সেই যুক্তফ্রন্ট নেতাদের কাছে হেরে গিয়েছিল সমাজপতি নূরুল আমিনের দল, খুনি মুসলিম লীগ।

আমাদের পাবনা শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের মহল্লাটির নাম আটুয়া, ইছামতী নদীর পশ্চিম প্রান্তে। সেই আটুয়া মহল্লাটিতেই বসবাস করতেন মুসলিম লীগের এক বড় নেতা। তিনি পেশায় ছিলেন ডাক্তার (খুব সম্ভব এলএমএফ) মোফাজ্জল হোসেন মুনশি। ১৯৫৪ সালের ভোটাভুটিতে মুসলিম লীগের পক্ষ থেকে শক্তিশালী ক্যান্ডিডেট হিসেবে নূরুল আমিন তাঁকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন এমএনএ হওয়ার জন্য। যুক্তফ্রন্টের বিরুদ্ধে জনাব হোসেন দাঁড়িয়েছিলেন, অখ্যাত এক ক্যান্ডিডেটের বিপক্ষে। তবে তার আগেই নিরিবিলি এই শহরের আনাচ-কানাচ হাতে লেখা পোস্টারে ছেয়ে গিয়েছিল। ছেয়ে দিয়েছিল বেশ কিছু মজার মজার সেøাগানে। প্রতিদিনই ফ্রন্টের সমর্থকরা মাইকিং করতেন মুসলিম লীগের প্রতীকের বিপক্ষে। সে সময় মুখরোচক একটি সেøাগান শহরময় ছড়িয়ে পড়ে। শহরের উত্তর দিকের ‘শিঙ্গার শ্মশান’ থেকে শুরু করে দক্ষিণের সাধুপাড়া পর্যন্ত স্লোগান ওঠে, ‘মুসলিম লীগের ভাঙা লণ্ঠন দে নিভাইয়া দে রে ...’।

ভাঙা লণ্ঠন বা হ্যারিকেন যা-ই হোক, যেহেতু সেটি ছিল লীগের প্রতীক তাই জনগণ সহজেই  গ্রহণ করে। তারা সমস্বরে চিৎকার করে গেয়ে বেড়াত সেই স্লোগান। শহরের হামিদ রোড থেকে জ্যাকসন রোড হয়ে চাঁপা মসজিদ হয়ে নতুন ব্রিজ পাড়ি দিয়ে ফ্রন্টের লোকেরা জড়ো হতেন জিন্নাহ পার্কে। সেই পার্কেই সমর্থকরা জানাতেন তাদের ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ। ওই রকমের আরও ব্যঙ্গাত্মক সেøাগানের মাধ্যমে। সে বছর ভোটে দাঁডিয়ে মুসলিম লীগের প্রার্থী ডা. হোসেন বিধ্বস্তভাবে হেরে গিয়েছিলেন যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী পাবনা জজ কোর্টের এক অজ্ঞাত উকিলের কাছে। মধুসূদন সরকার যিনি স্বপ্নেও কোনো দিন ভাবতে পারেননি, অথচ তাঁর সৌভাগ্য তাঁকে যুক্তফ্রন্ট থেকে মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ এনে দেয়। মধুসূদনকে তাঁর মক্কেলরা বলতেন উকিলবাবু গরিবের বন্ধু, মামলা-মোকদ্দমায় টাকা-পয়সা খুব বেশি দাবি করেন না। তিনি আমাদের অগত্যা মধুসূদন। উকিল সাহেবের বাড়ি শহরের গোপালপুর মহল্লায় হলেও শহরের আশপাশের মহল্লা থেকে একত্রিত হয়েছিলেন যুক্তফ্রন্টের হাজার হাজার সমর্থক, এমনকি মধুসূদন বাবু এমএনএ-মন্ত্রী হওয়ার পর শহরের উত্তর দিকের মহল্লার শাল গাড়িয়ায় বিখ্যাত আতশবাজি প্রস্তুতকারক হাজরা মালাকার অনেক আতশবাজি ও ফানুস বানিয়ে মধুসূদন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। হাজরা মালাকারকে পরবর্তীতে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট রাওয়ালপিন্ডি নিয়ে গিয়েছিলেন সেই ১৯৫৯ অথবা ’৬০-এর দিকে। যখন চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ-এন-লাই পাকিস্তান সফরে এসেছিলেন, তখন পাবনা থেকে হাজরাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তিনি আতশবাজি ও ফানুস বানিয়ে চীনা প্রধানমন্ত্রীকে দেখিয়েছিলেন ফানুসের মধ্যে আইয়ুব খানের এবং চৌ এন লাইয়ের যৌথ ছবি। এসবই আমার শোনা কথা। আমাদের শহরের বাড়ি ছিল জিলাপাড়া মহল্লায়। জিলাপাড়া থেকে গোপালপুর মহল্লা মাইলখানেক উত্তরে।

মধুসূদন সরকার এমএনএ হওয়ার পর তরুণরা মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে একদিন সেøাগান দিতে দিতে আটুয়ায় গিয়ে ডা. হোসেনের বাড়ির সামনে দাঁডিয়ে অশ্লীল ভাষায় গালাগালিসহ ডাক্তারের বাড়ির দিকে ইট, ছেঁড়া স্যান্ডেল, মরা মুরগি ছুড়তে শুরু করে। তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে ডা. হোসেন এবং তার বড় মেয়ে তাদের লাইসেন্সকৃত দোনলা বন্দুক দিয়ে নিজ বাড়ির নিচতলার জানালার ফাঁক দিয়ে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়েন। পরিস্থিতি শান্ত হয় জেলা প্রশাসক, পুলিশের বিশেষ অভিযানে। আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে। পরিস্থিতি শান্ত হলেও আটুয়া-কেষ্টপুর-লাইব্রেরিপাড়ার দিকে শহরের পূর্ব প্রান্তের যুক্তফ্রন্টের নেতা-কর্মীরা যেতে ভয় পেতেন আবার হাঙ্গামার ভিতরে পড়তে না হয়। সেই গোলাগুলিতে কেউ মারা না গেলেও আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন। ফলে পিতা এবং কন্যাকে যেতে হয়েছিল নিম্ন আদালতের লাল কাপড়ে ঘেরা বিশেষ একটি স্থানে। জনৈক ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল সেদিন। ডা. হোসেনের পিতা, মগরেব মুনশির যথেষ্ট প্রতিপত্তি ছিল তাঁর মহল্লায়। এমনকি তিনি যখন কলকাতায় পড়ালেখা করতেন সে সময় থেকেই তিনি পাকিস্তানের সপক্ষে সেøাগান, মিটিং, মিছিলে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার সুবাদে লীগের বড় বড় নেতার দৃষ্টিতে ছিলেন এক নম্বরে। একাধারে কলেজছাত্রদের ভিতরে সবচেয়ে ভালো ইংরেজি বলতে এবং লিখতে পারতেন মগরেব মুনশি।

১৯৪৭-এ দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগেই সংসারধর্ম শুরু করেছিলেন বিধায় পুত্র-কন্যা মিলিয়ে প্রায় ১৬ থেকে ১৮ জনের ভিতরে একজন ছিলেন ডা. মোফাজ্জল হোসেন মুনশি। ডা. হোসেনও পড়ালেখায় এমনকি ইংরেজিতে পিতার মতোই ছিলেন দক্ষ। সেই ইংরেজি জানা এবং লেখার খবর কোনো না কোনোভাবে পেয়েছিলেন মুসলিম লীগ নেতা নূরুল আমিন। এমনও আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল যদি যুক্তফ্রন্ট হেরে যায় এবং মুসলিম লীগ জিতে যায় ডা. মোফাজ্জল হোসেন মুনশিকে মন্ত্রী বানানো হবে, কিন্তু বিধিবাম! সবই আমার শোনা কথা। যেহেতু তখন আমার বয়স মাত্র সাত বছর। পরে শুনেছিলাম আমার পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিনের কাছ থেকে। পিতা ছিলেন পাবনা শহর মুসলিম লীগের সম্ভবত অর্থ সম্পাদক। পিতার যেহেতু ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই ছিল- পিতা একদিন কথা প্রসঙ্গে আমার মাতামহকে বলেছিলেন, ডা. হোসেন আমার নিকটজন হলেও ভোটাভুটিতে হারজিত তো হবেই, তাই বলে গোলাগুলি করা সমীচীন হয়নি। আমাদের পিতার শ্বশুরালয় ওই কেষ্টপুরেই।

১৯৫৪ সালের পর ২০২১ সাল পর্যন্ত বছরের ব্যবধান মাত্র ৬৭ বছর এবং আমার বয়স এখন ৭৫ বছর। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দল-উপদল, উপদলের শাখা-প্রশাখা বিভিন্ন জেলায় জেলায় জন্মালেও তারা সব সময়ই ছিল কোথায় গেলে সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। পারমিট, বিদেশ ভ্রমণ, ব্যাংকের অর্থ নিয়ে ফেরত না দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য গাড়ি-বাড়ি করা যায় এই ছিল অনেকের লক্ষ্য।

সেই দিনগুলো অনেক আগে নিঃশেষ হয়েছে বলেই আমার ধারণা। তবে পরবর্তী সময়ে ১৪ দল এবং আরও অনেক পরে ২০ দল প্রতিষ্ঠিত হলেও হয়নি যুক্তফ্রন্ট।

এবার এই বছরে হয়েছে ঐক্যফ্রন্ট। ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের হাজার অভিযোগ- মৃত গণতন্ত্রকে প্রাণ দিতে হবে। অথচ বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র পালিয়ে গিয়েছিল ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর থেকে ১৯৯০-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত। তখন কারও মুখে শুনিনি- গণতন্ত্র মৃত। আবার আজকের ঐক্যফ্রন্ট নেতারা নিজেদের ধরা দিয়ে পেয়েছিলেন সচিবালয়ে মন্ত্রীর মনোমুগ্ধকর চেয়ারখানা। তখন তারা ভুল করেও বলেননি- গণতন্ত্র রাজপথে ট্রাকে চাপা পড়ে মারা গেছে। এখন বলছেন বলার সুযোগ করে দিয়েছেন বর্তমান সরকার, যদি এ সরকার নব্বই-পূর্ববর্তী স্বৈরাচার সরকার হতো তাহলে শোভা পেত গণতন্ত্রকে মৃত বলার। বলা যেতে পারে বাঙালি যেহেতু বিস্মৃতিপ্রধান একটি জাতি তাই অনেকেই স্মৃতি থেকে হারিয়ে ফেলেছেন ২০১৪ সালের তান্ডবের কথা, ভুলে গেছেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদের চাঁদে ছবি দেখার কথা। তারাই আজ ঐক্যজোটের শরিক, তারাই আজ উদ্ধার করবেন মৃত গণতন্ত্রকে।

সংবাদটি শুভ বলেই শুভ। এই পৌষ ১৪২৮ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় গ্রামে-গঞ্জে, শীতের দিনের উষ্ণ বাতাস বইতে শুরু করেছে, ভোটানন্দে। যেটি খুবই সুখকর সংবাদ। তবু একটি শঙ্কা আমার ভিতরে মাঝেমধ্যে খোঁচা দেয়- যদি ঐক্যফ্রন্টের কোনো নেতা, ১৪ দলের ভাঙাচোরা অথচ সৎ রাম-রহিমের কাছে পরাজিত হন, সেই ডা. হোসেনের মতো, তবে পরাজিত জন যেন মোফাজ্জল হোসেন এবং তদীয়কন্যার মতো জানালার ফাঁক দিয়ে গুলি চালিয়ে গণতন্ত্র হত্যা না করেন। অন্যদিকে ১৪ দলের প্রার্থীর প্রতি ওই একই আবেদন আমার।

বরং জয়ী প্রার্থীর সঙ্গে যদি পরাজিত প্রার্থী দুজনে দুজনার কুশলাদি জিজ্ঞাসা করেন আর যদি আমি মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাই তখনো ভাবব গণতন্ত্র মৃত নয়, গণতন্ত্রের জয় হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক ছেঁড়াফাঁড়া দলের উদ্ভব হয়েছে যাদের নাম আমার এ ৭৫ বছরে শুনিনি, এমনকি ১৯৭২ সালের পরও না। নিষিদ্ধ দলের প্রার্থীরাও জানিয়েছেন তাদের দলের নিবন্ধন বাতিল হলেও তারা জাতীয়তাবাদী দলের ঐক্যফ্রন্টের আশীর্বাদ নিয়ে মাঠে নামবেন আগামী নির্বাচনে।

বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ আমাদের জানিয়েছেন, ‘আমরা দলাদলি ঈর্ষা ক্ষুদ্রতায় জীর্ণ। আমরা একত্র হতে পারি না, পরস্পরকে বিশ্বাস করতে চাহি না।’ [রাজা প্রজা/ইংরেজ ও ভারতবাসী]।

আমার মনে হয়, গণতন্ত্রের ছায়াতলে আমরা দাঁড়িয়ে সমস্বরে বলব- গণতন্ত্র দীর্ঘজীবী হোক, দীর্ঘজীবী হোক জাতির জনক শেখ মুজিবের বানানো এই দেশ। ড. আর সি মজুমদার বেঁচে থাকলে তিনি নিশ্চয়ই বাংলাদেশের পঞ্চম খন্ড লিখতেন।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১৬ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা