শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১

ফ্রন্ট বনাম ফ্রন্ট

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্রন্ট বনাম ফ্রন্ট

বাংলাদেশে কবে কখন কোথায় মানুষের বসতি শুরু হয়েছিল তা জানার কোনো উপায় নেই, তবে হাজার হাজার বছরের ব্যবধানে দুটি যুগের সন্ধান পাওয়া গেছে। বাঙালি জাতির উৎপত্তি সম্পর্কে ইতিহাসবিদ প্রফেসর রমেশচন্দ্র মজুমদারের তথ্যমতে দুটি যুগকে তিনি বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। (১) প্রত্ন প্রস্তর যুগ (২) নব্য প্রস্তর যুগ। নব্য প্রস্তর যুগে মানুষের সভ্যতা বৃদ্ধির বেশ কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে। যেমন তারা আগুন উৎপাদন করতে পারত, জানত মাটি পুড়িয়ে মাটির তৈজসপত্র বানাতে এবং রন্ধন প্রণালিতে তাদের স্ত্রীরা ছিলেন বিশেষ পারদর্শী। অন্যদিকে পুরুষরা আবিষ্কার করেছিলেন ধাতুর। পাথর কেটে বানাতে শিখেছিলেন আত্মরক্ষার অস্ত্র।

সেই আদিতে বাঙালি জাতির উন্মেষকালে, জাতিগত বিভাজন ছিল কি না সে কথা জানা না গেলেও জানা গেছে, বাংলায় আদিম অধিবাসীরা আর্য জাতির নয়। বিভিন্ন প্রান্তে কিছু কিছু অন্ত্যজ জাতির বসবাস বাংলায় দেখা যায়। যাদের আমরা কোল-শবর-পুলিন্দ-হাড়ি-ডোম-চন্ডাল হিসেবেই জানি এবং ওইসব প্রান্তজন বাংলার আদি অধিবাসীদের বংশধর। বলা যেতে পারে, সেসব বংশধরের নিশ্চয়ই কেউ না কেউ তাদের সমাজের দায়ভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে হয়েছিলেন সমাজপতি। সমাজের বা নিজ সম্প্রদায়ের জনগণের জন্য সেকালে এবং একালেও সেই দায়দ্ধতার ভিতরে এগোতে হয়েছে সমাজপতিকে- দেশ এবং দশের কল্যাণের দিকে। তবে সেই আদিকালে ‘ভোট’ ছিল কি না, কিংবা যুক্তফ্রন্ট, অথবা ঐক্যফ্রন্ট আদৌ ছিল কি না বাংলাদেশের ইতিহাস লেখক প্রফেসর মজুমদারের গ্রন্থে সেসবের উল্লেখ নেই। স্বভাবতই পাঠক হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে ‘ভোট’ নামক ভীতিকর শব্দের উদ্ভব সেই নব্য প্রস্তর যুগে অথবা বাংলায় তখনো হয়নি। এমনকি ব্যালট পেপার, নমিনেশন পেপার, দেয়াল লিখন, পাড়ায় পাড়ায় রংবেরঙের পোস্টার, এমনকি সরকারি, বেসরকারি, বিরোধী শব্দগুলোর উদ্ভব হয়নি বলেই আমার নিজের বিশ্বাস। কেননা নব্য প্রস্তর যুগে যারা এসেছিলেন তাদের জীবনযুদ্ধ করতে হয়েছিল আগামীর শুভদিনের জন্য। কারও ব্যক্তিগত পকেট ভারী করার জন্য অবশ্যই নয়।

আমার বয়স যখন মাত্র সাত বছর সে সময় সমগ্র পূর্ববাংলায় যুক্তফ্রন্ট নামে একটি রাজনৈতিক মোর্চার আবির্ভাব হয়েছিল আমাদের ভূমিতে। তার আগে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সেই মাটিতেই অনেক তরুণ প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে। তখনকার দিনে পূর্ববাংলার প্রধান সমাজপতি ছিলেন নূরুল আমিন। জনাব আমিনের নির্দেশেই রক্তধারা বয়ে গিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে। ঠিক তার বছর দু-এক পরই মুসলিম লীগের বিরোধীরা একত্রিত হয়ে বানিয়েছিলেন একটি জোট। নাম দিয়েছিলেন যুক্তফ্রন্ট। ওই ফ্রন্টের নেতাদের মধ্যে অগ্রণী ভূমিকায় ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানসহ আরও অনেকে। সেটি ছিল ১৯৫৪ সাল। সেই যুক্তফ্রন্ট নেতাদের কাছে হেরে গিয়েছিল সমাজপতি নূরুল আমিনের দল, খুনি মুসলিম লীগ।

আমাদের পাবনা শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের মহল্লাটির নাম আটুয়া, ইছামতী নদীর পশ্চিম প্রান্তে। সেই আটুয়া মহল্লাটিতেই বসবাস করতেন মুসলিম লীগের এক বড় নেতা। তিনি পেশায় ছিলেন ডাক্তার (খুব সম্ভব এলএমএফ) মোফাজ্জল হোসেন মুনশি। ১৯৫৪ সালের ভোটাভুটিতে মুসলিম লীগের পক্ষ থেকে শক্তিশালী ক্যান্ডিডেট হিসেবে নূরুল আমিন তাঁকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন এমএনএ হওয়ার জন্য। যুক্তফ্রন্টের বিরুদ্ধে জনাব হোসেন দাঁড়িয়েছিলেন, অখ্যাত এক ক্যান্ডিডেটের বিপক্ষে। তবে তার আগেই নিরিবিলি এই শহরের আনাচ-কানাচ হাতে লেখা পোস্টারে ছেয়ে গিয়েছিল। ছেয়ে দিয়েছিল বেশ কিছু মজার মজার সেøাগানে। প্রতিদিনই ফ্রন্টের সমর্থকরা মাইকিং করতেন মুসলিম লীগের প্রতীকের বিপক্ষে। সে সময় মুখরোচক একটি সেøাগান শহরময় ছড়িয়ে পড়ে। শহরের উত্তর দিকের ‘শিঙ্গার শ্মশান’ থেকে শুরু করে দক্ষিণের সাধুপাড়া পর্যন্ত স্লোগান ওঠে, ‘মুসলিম লীগের ভাঙা লণ্ঠন দে নিভাইয়া দে রে ...’।

ভাঙা লণ্ঠন বা হ্যারিকেন যা-ই হোক, যেহেতু সেটি ছিল লীগের প্রতীক তাই জনগণ সহজেই  গ্রহণ করে। তারা সমস্বরে চিৎকার করে গেয়ে বেড়াত সেই স্লোগান। শহরের হামিদ রোড থেকে জ্যাকসন রোড হয়ে চাঁপা মসজিদ হয়ে নতুন ব্রিজ পাড়ি দিয়ে ফ্রন্টের লোকেরা জড়ো হতেন জিন্নাহ পার্কে। সেই পার্কেই সমর্থকরা জানাতেন তাদের ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ। ওই রকমের আরও ব্যঙ্গাত্মক সেøাগানের মাধ্যমে। সে বছর ভোটে দাঁডিয়ে মুসলিম লীগের প্রার্থী ডা. হোসেন বিধ্বস্তভাবে হেরে গিয়েছিলেন যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী পাবনা জজ কোর্টের এক অজ্ঞাত উকিলের কাছে। মধুসূদন সরকার যিনি স্বপ্নেও কোনো দিন ভাবতে পারেননি, অথচ তাঁর সৌভাগ্য তাঁকে যুক্তফ্রন্ট থেকে মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ এনে দেয়। মধুসূদনকে তাঁর মক্কেলরা বলতেন উকিলবাবু গরিবের বন্ধু, মামলা-মোকদ্দমায় টাকা-পয়সা খুব বেশি দাবি করেন না। তিনি আমাদের অগত্যা মধুসূদন। উকিল সাহেবের বাড়ি শহরের গোপালপুর মহল্লায় হলেও শহরের আশপাশের মহল্লা থেকে একত্রিত হয়েছিলেন যুক্তফ্রন্টের হাজার হাজার সমর্থক, এমনকি মধুসূদন বাবু এমএনএ-মন্ত্রী হওয়ার পর শহরের উত্তর দিকের মহল্লার শাল গাড়িয়ায় বিখ্যাত আতশবাজি প্রস্তুতকারক হাজরা মালাকার অনেক আতশবাজি ও ফানুস বানিয়ে মধুসূদন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। হাজরা মালাকারকে পরবর্তীতে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট রাওয়ালপিন্ডি নিয়ে গিয়েছিলেন সেই ১৯৫৯ অথবা ’৬০-এর দিকে। যখন চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ-এন-লাই পাকিস্তান সফরে এসেছিলেন, তখন পাবনা থেকে হাজরাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তিনি আতশবাজি ও ফানুস বানিয়ে চীনা প্রধানমন্ত্রীকে দেখিয়েছিলেন ফানুসের মধ্যে আইয়ুব খানের এবং চৌ এন লাইয়ের যৌথ ছবি। এসবই আমার শোনা কথা। আমাদের শহরের বাড়ি ছিল জিলাপাড়া মহল্লায়। জিলাপাড়া থেকে গোপালপুর মহল্লা মাইলখানেক উত্তরে।

মধুসূদন সরকার এমএনএ হওয়ার পর তরুণরা মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে একদিন সেøাগান দিতে দিতে আটুয়ায় গিয়ে ডা. হোসেনের বাড়ির সামনে দাঁডিয়ে অশ্লীল ভাষায় গালাগালিসহ ডাক্তারের বাড়ির দিকে ইট, ছেঁড়া স্যান্ডেল, মরা মুরগি ছুড়তে শুরু করে। তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে ডা. হোসেন এবং তার বড় মেয়ে তাদের লাইসেন্সকৃত দোনলা বন্দুক দিয়ে নিজ বাড়ির নিচতলার জানালার ফাঁক দিয়ে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়েন। পরিস্থিতি শান্ত হয় জেলা প্রশাসক, পুলিশের বিশেষ অভিযানে। আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে। পরিস্থিতি শান্ত হলেও আটুয়া-কেষ্টপুর-লাইব্রেরিপাড়ার দিকে শহরের পূর্ব প্রান্তের যুক্তফ্রন্টের নেতা-কর্মীরা যেতে ভয় পেতেন আবার হাঙ্গামার ভিতরে পড়তে না হয়। সেই গোলাগুলিতে কেউ মারা না গেলেও আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন। ফলে পিতা এবং কন্যাকে যেতে হয়েছিল নিম্ন আদালতের লাল কাপড়ে ঘেরা বিশেষ একটি স্থানে। জনৈক ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল সেদিন। ডা. হোসেনের পিতা, মগরেব মুনশির যথেষ্ট প্রতিপত্তি ছিল তাঁর মহল্লায়। এমনকি তিনি যখন কলকাতায় পড়ালেখা করতেন সে সময় থেকেই তিনি পাকিস্তানের সপক্ষে সেøাগান, মিটিং, মিছিলে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার সুবাদে লীগের বড় বড় নেতার দৃষ্টিতে ছিলেন এক নম্বরে। একাধারে কলেজছাত্রদের ভিতরে সবচেয়ে ভালো ইংরেজি বলতে এবং লিখতে পারতেন মগরেব মুনশি।

১৯৪৭-এ দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগেই সংসারধর্ম শুরু করেছিলেন বিধায় পুত্র-কন্যা মিলিয়ে প্রায় ১৬ থেকে ১৮ জনের ভিতরে একজন ছিলেন ডা. মোফাজ্জল হোসেন মুনশি। ডা. হোসেনও পড়ালেখায় এমনকি ইংরেজিতে পিতার মতোই ছিলেন দক্ষ। সেই ইংরেজি জানা এবং লেখার খবর কোনো না কোনোভাবে পেয়েছিলেন মুসলিম লীগ নেতা নূরুল আমিন। এমনও আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল যদি যুক্তফ্রন্ট হেরে যায় এবং মুসলিম লীগ জিতে যায় ডা. মোফাজ্জল হোসেন মুনশিকে মন্ত্রী বানানো হবে, কিন্তু বিধিবাম! সবই আমার শোনা কথা। যেহেতু তখন আমার বয়স মাত্র সাত বছর। পরে শুনেছিলাম আমার পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিনের কাছ থেকে। পিতা ছিলেন পাবনা শহর মুসলিম লীগের সম্ভবত অর্থ সম্পাদক। পিতার যেহেতু ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই ছিল- পিতা একদিন কথা প্রসঙ্গে আমার মাতামহকে বলেছিলেন, ডা. হোসেন আমার নিকটজন হলেও ভোটাভুটিতে হারজিত তো হবেই, তাই বলে গোলাগুলি করা সমীচীন হয়নি। আমাদের পিতার শ্বশুরালয় ওই কেষ্টপুরেই।

১৯৫৪ সালের পর ২০২১ সাল পর্যন্ত বছরের ব্যবধান মাত্র ৬৭ বছর এবং আমার বয়স এখন ৭৫ বছর। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দল-উপদল, উপদলের শাখা-প্রশাখা বিভিন্ন জেলায় জেলায় জন্মালেও তারা সব সময়ই ছিল কোথায় গেলে সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। পারমিট, বিদেশ ভ্রমণ, ব্যাংকের অর্থ নিয়ে ফেরত না দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য গাড়ি-বাড়ি করা যায় এই ছিল অনেকের লক্ষ্য।

সেই দিনগুলো অনেক আগে নিঃশেষ হয়েছে বলেই আমার ধারণা। তবে পরবর্তী সময়ে ১৪ দল এবং আরও অনেক পরে ২০ দল প্রতিষ্ঠিত হলেও হয়নি যুক্তফ্রন্ট।

এবার এই বছরে হয়েছে ঐক্যফ্রন্ট। ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের হাজার অভিযোগ- মৃত গণতন্ত্রকে প্রাণ দিতে হবে। অথচ বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র পালিয়ে গিয়েছিল ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর থেকে ১৯৯০-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত। তখন কারও মুখে শুনিনি- গণতন্ত্র মৃত। আবার আজকের ঐক্যফ্রন্ট নেতারা নিজেদের ধরা দিয়ে পেয়েছিলেন সচিবালয়ে মন্ত্রীর মনোমুগ্ধকর চেয়ারখানা। তখন তারা ভুল করেও বলেননি- গণতন্ত্র রাজপথে ট্রাকে চাপা পড়ে মারা গেছে। এখন বলছেন বলার সুযোগ করে দিয়েছেন বর্তমান সরকার, যদি এ সরকার নব্বই-পূর্ববর্তী স্বৈরাচার সরকার হতো তাহলে শোভা পেত গণতন্ত্রকে মৃত বলার। বলা যেতে পারে বাঙালি যেহেতু বিস্মৃতিপ্রধান একটি জাতি তাই অনেকেই স্মৃতি থেকে হারিয়ে ফেলেছেন ২০১৪ সালের তান্ডবের কথা, ভুলে গেছেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদের চাঁদে ছবি দেখার কথা। তারাই আজ ঐক্যজোটের শরিক, তারাই আজ উদ্ধার করবেন মৃত গণতন্ত্রকে।

সংবাদটি শুভ বলেই শুভ। এই পৌষ ১৪২৮ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় গ্রামে-গঞ্জে, শীতের দিনের উষ্ণ বাতাস বইতে শুরু করেছে, ভোটানন্দে। যেটি খুবই সুখকর সংবাদ। তবু একটি শঙ্কা আমার ভিতরে মাঝেমধ্যে খোঁচা দেয়- যদি ঐক্যফ্রন্টের কোনো নেতা, ১৪ দলের ভাঙাচোরা অথচ সৎ রাম-রহিমের কাছে পরাজিত হন, সেই ডা. হোসেনের মতো, তবে পরাজিত জন যেন মোফাজ্জল হোসেন এবং তদীয়কন্যার মতো জানালার ফাঁক দিয়ে গুলি চালিয়ে গণতন্ত্র হত্যা না করেন। অন্যদিকে ১৪ দলের প্রার্থীর প্রতি ওই একই আবেদন আমার।

বরং জয়ী প্রার্থীর সঙ্গে যদি পরাজিত প্রার্থী দুজনে দুজনার কুশলাদি জিজ্ঞাসা করেন আর যদি আমি মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাই তখনো ভাবব গণতন্ত্র মৃত নয়, গণতন্ত্রের জয় হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক ছেঁড়াফাঁড়া দলের উদ্ভব হয়েছে যাদের নাম আমার এ ৭৫ বছরে শুনিনি, এমনকি ১৯৭২ সালের পরও না। নিষিদ্ধ দলের প্রার্থীরাও জানিয়েছেন তাদের দলের নিবন্ধন বাতিল হলেও তারা জাতীয়তাবাদী দলের ঐক্যফ্রন্টের আশীর্বাদ নিয়ে মাঠে নামবেন আগামী নির্বাচনে।

বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ আমাদের জানিয়েছেন, ‘আমরা দলাদলি ঈর্ষা ক্ষুদ্রতায় জীর্ণ। আমরা একত্র হতে পারি না, পরস্পরকে বিশ্বাস করতে চাহি না।’ [রাজা প্রজা/ইংরেজ ও ভারতবাসী]।

আমার মনে হয়, গণতন্ত্রের ছায়াতলে আমরা দাঁড়িয়ে সমস্বরে বলব- গণতন্ত্র দীর্ঘজীবী হোক, দীর্ঘজীবী হোক জাতির জনক শেখ মুজিবের বানানো এই দেশ। ড. আর সি মজুমদার বেঁচে থাকলে তিনি নিশ্চয়ই বাংলাদেশের পঞ্চম খন্ড লিখতেন।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় নিয়োগবিধিমালা সংশোধনের দাবিতে ক্লাস বর্জন, তালাবদ্ধ অধ্যক্ষ
নেত্রকোনায় নিয়োগবিধিমালা সংশোধনের দাবিতে ক্লাস বর্জন, তালাবদ্ধ অধ্যক্ষ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড
সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাবার নিয়ে ঝগড়ায় স্ত্রীর পায়ের গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
খাবার নিয়ে ঝগড়ায় স্ত্রীর পায়ের গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু
বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে
সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্ক ফুটবলে জুয়া কেলেঙ্কারি: গ্রেফতার ৮, নিষিদ্ধ ১,০২৪ ফুটবলার
তুরস্ক ফুটবলে জুয়া কেলেঙ্কারি: গ্রেফতার ৮, নিষিদ্ধ ১,০২৪ ফুটবলার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’
‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ
মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল
গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি
শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’
‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা
জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়