শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২১

ফ্রন্ট বনাম ফ্রন্ট

মাকিদ হায়দার
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্রন্ট বনাম ফ্রন্ট

বাংলাদেশে কবে কখন কোথায় মানুষের বসতি শুরু হয়েছিল তা জানার কোনো উপায় নেই, তবে হাজার হাজার বছরের ব্যবধানে দুটি যুগের সন্ধান পাওয়া গেছে। বাঙালি জাতির উৎপত্তি সম্পর্কে ইতিহাসবিদ প্রফেসর রমেশচন্দ্র মজুমদারের তথ্যমতে দুটি যুগকে তিনি বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন। (১) প্রত্ন প্রস্তর যুগ (২) নব্য প্রস্তর যুগ। নব্য প্রস্তর যুগে মানুষের সভ্যতা বৃদ্ধির বেশ কিছু প্রমাণ পাওয়া গেছে। যেমন তারা আগুন উৎপাদন করতে পারত, জানত মাটি পুড়িয়ে মাটির তৈজসপত্র বানাতে এবং রন্ধন প্রণালিতে তাদের স্ত্রীরা ছিলেন বিশেষ পারদর্শী। অন্যদিকে পুরুষরা আবিষ্কার করেছিলেন ধাতুর। পাথর কেটে বানাতে শিখেছিলেন আত্মরক্ষার অস্ত্র।

সেই আদিতে বাঙালি জাতির উন্মেষকালে, জাতিগত বিভাজন ছিল কি না সে কথা জানা না গেলেও জানা গেছে, বাংলায় আদিম অধিবাসীরা আর্য জাতির নয়। বিভিন্ন প্রান্তে কিছু কিছু অন্ত্যজ জাতির বসবাস বাংলায় দেখা যায়। যাদের আমরা কোল-শবর-পুলিন্দ-হাড়ি-ডোম-চন্ডাল হিসেবেই জানি এবং ওইসব প্রান্তজন বাংলার আদি অধিবাসীদের বংশধর। বলা যেতে পারে, সেসব বংশধরের নিশ্চয়ই কেউ না কেউ তাদের সমাজের দায়ভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে হয়েছিলেন সমাজপতি। সমাজের বা নিজ সম্প্রদায়ের জনগণের জন্য সেকালে এবং একালেও সেই দায়দ্ধতার ভিতরে এগোতে হয়েছে সমাজপতিকে- দেশ এবং দশের কল্যাণের দিকে। তবে সেই আদিকালে ‘ভোট’ ছিল কি না, কিংবা যুক্তফ্রন্ট, অথবা ঐক্যফ্রন্ট আদৌ ছিল কি না বাংলাদেশের ইতিহাস লেখক প্রফেসর মজুমদারের গ্রন্থে সেসবের উল্লেখ নেই। স্বভাবতই পাঠক হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে ‘ভোট’ নামক ভীতিকর শব্দের উদ্ভব সেই নব্য প্রস্তর যুগে অথবা বাংলায় তখনো হয়নি। এমনকি ব্যালট পেপার, নমিনেশন পেপার, দেয়াল লিখন, পাড়ায় পাড়ায় রংবেরঙের পোস্টার, এমনকি সরকারি, বেসরকারি, বিরোধী শব্দগুলোর উদ্ভব হয়নি বলেই আমার নিজের বিশ্বাস। কেননা নব্য প্রস্তর যুগে যারা এসেছিলেন তাদের জীবনযুদ্ধ করতে হয়েছিল আগামীর শুভদিনের জন্য। কারও ব্যক্তিগত পকেট ভারী করার জন্য অবশ্যই নয়।

আমার বয়স যখন মাত্র সাত বছর সে সময় সমগ্র পূর্ববাংলায় যুক্তফ্রন্ট নামে একটি রাজনৈতিক মোর্চার আবির্ভাব হয়েছিল আমাদের ভূমিতে। তার আগে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সেই মাটিতেই অনেক তরুণ প্রাণ বিসর্জন দিয়েছিলেন বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে। তখনকার দিনে পূর্ববাংলার প্রধান সমাজপতি ছিলেন নূরুল আমিন। জনাব আমিনের নির্দেশেই রক্তধারা বয়ে গিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশে। ঠিক তার বছর দু-এক পরই মুসলিম লীগের বিরোধীরা একত্রিত হয়ে বানিয়েছিলেন একটি জোট। নাম দিয়েছিলেন যুক্তফ্রন্ট। ওই ফ্রন্টের নেতাদের মধ্যে অগ্রণী ভূমিকায় ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানসহ আরও অনেকে। সেটি ছিল ১৯৫৪ সাল। সেই যুক্তফ্রন্ট নেতাদের কাছে হেরে গিয়েছিল সমাজপতি নূরুল আমিনের দল, খুনি মুসলিম লীগ।

আমাদের পাবনা শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণের মহল্লাটির নাম আটুয়া, ইছামতী নদীর পশ্চিম প্রান্তে। সেই আটুয়া মহল্লাটিতেই বসবাস করতেন মুসলিম লীগের এক বড় নেতা। তিনি পেশায় ছিলেন ডাক্তার (খুব সম্ভব এলএমএফ) মোফাজ্জল হোসেন মুনশি। ১৯৫৪ সালের ভোটাভুটিতে মুসলিম লীগের পক্ষ থেকে শক্তিশালী ক্যান্ডিডেট হিসেবে নূরুল আমিন তাঁকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন এমএনএ হওয়ার জন্য। যুক্তফ্রন্টের বিরুদ্ধে জনাব হোসেন দাঁড়িয়েছিলেন, অখ্যাত এক ক্যান্ডিডেটের বিপক্ষে। তবে তার আগেই নিরিবিলি এই শহরের আনাচ-কানাচ হাতে লেখা পোস্টারে ছেয়ে গিয়েছিল। ছেয়ে দিয়েছিল বেশ কিছু মজার মজার সেøাগানে। প্রতিদিনই ফ্রন্টের সমর্থকরা মাইকিং করতেন মুসলিম লীগের প্রতীকের বিপক্ষে। সে সময় মুখরোচক একটি সেøাগান শহরময় ছড়িয়ে পড়ে। শহরের উত্তর দিকের ‘শিঙ্গার শ্মশান’ থেকে শুরু করে দক্ষিণের সাধুপাড়া পর্যন্ত স্লোগান ওঠে, ‘মুসলিম লীগের ভাঙা লণ্ঠন দে নিভাইয়া দে রে ...’।

ভাঙা লণ্ঠন বা হ্যারিকেন যা-ই হোক, যেহেতু সেটি ছিল লীগের প্রতীক তাই জনগণ সহজেই  গ্রহণ করে। তারা সমস্বরে চিৎকার করে গেয়ে বেড়াত সেই স্লোগান। শহরের হামিদ রোড থেকে জ্যাকসন রোড হয়ে চাঁপা মসজিদ হয়ে নতুন ব্রিজ পাড়ি দিয়ে ফ্রন্টের লোকেরা জড়ো হতেন জিন্নাহ পার্কে। সেই পার্কেই সমর্থকরা জানাতেন তাদের ঘৃণার বহিঃপ্রকাশ। ওই রকমের আরও ব্যঙ্গাত্মক সেøাগানের মাধ্যমে। সে বছর ভোটে দাঁডিয়ে মুসলিম লীগের প্রার্থী ডা. হোসেন বিধ্বস্তভাবে হেরে গিয়েছিলেন যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী পাবনা জজ কোর্টের এক অজ্ঞাত উকিলের কাছে। মধুসূদন সরকার যিনি স্বপ্নেও কোনো দিন ভাবতে পারেননি, অথচ তাঁর সৌভাগ্য তাঁকে যুক্তফ্রন্ট থেকে মন্ত্রী হওয়ার সুযোগ এনে দেয়। মধুসূদনকে তাঁর মক্কেলরা বলতেন উকিলবাবু গরিবের বন্ধু, মামলা-মোকদ্দমায় টাকা-পয়সা খুব বেশি দাবি করেন না। তিনি আমাদের অগত্যা মধুসূদন। উকিল সাহেবের বাড়ি শহরের গোপালপুর মহল্লায় হলেও শহরের আশপাশের মহল্লা থেকে একত্রিত হয়েছিলেন যুক্তফ্রন্টের হাজার হাজার সমর্থক, এমনকি মধুসূদন বাবু এমএনএ-মন্ত্রী হওয়ার পর শহরের উত্তর দিকের মহল্লার শাল গাড়িয়ায় বিখ্যাত আতশবাজি প্রস্তুতকারক হাজরা মালাকার অনেক আতশবাজি ও ফানুস বানিয়ে মধুসূদন সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। হাজরা মালাকারকে পরবর্তীতে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট রাওয়ালপিন্ডি নিয়ে গিয়েছিলেন সেই ১৯৫৯ অথবা ’৬০-এর দিকে। যখন চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ-এন-লাই পাকিস্তান সফরে এসেছিলেন, তখন পাবনা থেকে হাজরাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তিনি আতশবাজি ও ফানুস বানিয়ে চীনা প্রধানমন্ত্রীকে দেখিয়েছিলেন ফানুসের মধ্যে আইয়ুব খানের এবং চৌ এন লাইয়ের যৌথ ছবি। এসবই আমার শোনা কথা। আমাদের শহরের বাড়ি ছিল জিলাপাড়া মহল্লায়। জিলাপাড়া থেকে গোপালপুর মহল্লা মাইলখানেক উত্তরে।

মধুসূদন সরকার এমএনএ হওয়ার পর তরুণরা মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে একদিন সেøাগান দিতে দিতে আটুয়ায় গিয়ে ডা. হোসেনের বাড়ির সামনে দাঁডিয়ে অশ্লীল ভাষায় গালাগালিসহ ডাক্তারের বাড়ির দিকে ইট, ছেঁড়া স্যান্ডেল, মরা মুরগি ছুড়তে শুরু করে। তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে ডা. হোসেন এবং তার বড় মেয়ে তাদের লাইসেন্সকৃত দোনলা বন্দুক দিয়ে নিজ বাড়ির নিচতলার জানালার ফাঁক দিয়ে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়েন। পরিস্থিতি শান্ত হয় জেলা প্রশাসক, পুলিশের বিশেষ অভিযানে। আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমে। পরিস্থিতি শান্ত হলেও আটুয়া-কেষ্টপুর-লাইব্রেরিপাড়ার দিকে শহরের পূর্ব প্রান্তের যুক্তফ্রন্টের নেতা-কর্মীরা যেতে ভয় পেতেন আবার হাঙ্গামার ভিতরে পড়তে না হয়। সেই গোলাগুলিতে কেউ মারা না গেলেও আহত হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন। ফলে পিতা এবং কন্যাকে যেতে হয়েছিল নিম্ন আদালতের লাল কাপড়ে ঘেরা বিশেষ একটি স্থানে। জনৈক ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছিল সেদিন। ডা. হোসেনের পিতা, মগরেব মুনশির যথেষ্ট প্রতিপত্তি ছিল তাঁর মহল্লায়। এমনকি তিনি যখন কলকাতায় পড়ালেখা করতেন সে সময় থেকেই তিনি পাকিস্তানের সপক্ষে সেøাগান, মিটিং, মিছিলে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার সুবাদে লীগের বড় বড় নেতার দৃষ্টিতে ছিলেন এক নম্বরে। একাধারে কলেজছাত্রদের ভিতরে সবচেয়ে ভালো ইংরেজি বলতে এবং লিখতে পারতেন মগরেব মুনশি।

১৯৪৭-এ দেশ ভাগ হওয়ার অনেক আগেই সংসারধর্ম শুরু করেছিলেন বিধায় পুত্র-কন্যা মিলিয়ে প্রায় ১৬ থেকে ১৮ জনের ভিতরে একজন ছিলেন ডা. মোফাজ্জল হোসেন মুনশি। ডা. হোসেনও পড়ালেখায় এমনকি ইংরেজিতে পিতার মতোই ছিলেন দক্ষ। সেই ইংরেজি জানা এবং লেখার খবর কোনো না কোনোভাবে পেয়েছিলেন মুসলিম লীগ নেতা নূরুল আমিন। এমনও আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল যদি যুক্তফ্রন্ট হেরে যায় এবং মুসলিম লীগ জিতে যায় ডা. মোফাজ্জল হোসেন মুনশিকে মন্ত্রী বানানো হবে, কিন্তু বিধিবাম! সবই আমার শোনা কথা। যেহেতু তখন আমার বয়স মাত্র সাত বছর। পরে শুনেছিলাম আমার পিতা শেখ মোহাম্মদ হাকিম উদ্দিনের কাছ থেকে। পিতা ছিলেন পাবনা শহর মুসলিম লীগের সম্ভবত অর্থ সম্পাদক। পিতার যেহেতু ব্যবসা-বাণিজ্য ভালোই ছিল- পিতা একদিন কথা প্রসঙ্গে আমার মাতামহকে বলেছিলেন, ডা. হোসেন আমার নিকটজন হলেও ভোটাভুটিতে হারজিত তো হবেই, তাই বলে গোলাগুলি করা সমীচীন হয়নি। আমাদের পিতার শ্বশুরালয় ওই কেষ্টপুরেই।

১৯৫৪ সালের পর ২০২১ সাল পর্যন্ত বছরের ব্যবধান মাত্র ৬৭ বছর এবং আমার বয়স এখন ৭৫ বছর। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দল-উপদল, উপদলের শাখা-প্রশাখা বিভিন্ন জেলায় জেলায় জন্মালেও তারা সব সময়ই ছিল কোথায় গেলে সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। পারমিট, বিদেশ ভ্রমণ, ব্যাংকের অর্থ নিয়ে ফেরত না দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য গাড়ি-বাড়ি করা যায় এই ছিল অনেকের লক্ষ্য।

সেই দিনগুলো অনেক আগে নিঃশেষ হয়েছে বলেই আমার ধারণা। তবে পরবর্তী সময়ে ১৪ দল এবং আরও অনেক পরে ২০ দল প্রতিষ্ঠিত হলেও হয়নি যুক্তফ্রন্ট।

এবার এই বছরে হয়েছে ঐক্যফ্রন্ট। ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের হাজার অভিযোগ- মৃত গণতন্ত্রকে প্রাণ দিতে হবে। অথচ বাংলাদেশ থেকে গণতন্ত্র পালিয়ে গিয়েছিল ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর থেকে ১৯৯০-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত। তখন কারও মুখে শুনিনি- গণতন্ত্র মৃত। আবার আজকের ঐক্যফ্রন্ট নেতারা নিজেদের ধরা দিয়ে পেয়েছিলেন সচিবালয়ে মন্ত্রীর মনোমুগ্ধকর চেয়ারখানা। তখন তারা ভুল করেও বলেননি- গণতন্ত্র রাজপথে ট্রাকে চাপা পড়ে মারা গেছে। এখন বলছেন বলার সুযোগ করে দিয়েছেন বর্তমান সরকার, যদি এ সরকার নব্বই-পূর্ববর্তী স্বৈরাচার সরকার হতো তাহলে শোভা পেত গণতন্ত্রকে মৃত বলার। বলা যেতে পারে বাঙালি যেহেতু বিস্মৃতিপ্রধান একটি জাতি তাই অনেকেই স্মৃতি থেকে হারিয়ে ফেলেছেন ২০১৪ সালের তান্ডবের কথা, ভুলে গেছেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদের চাঁদে ছবি দেখার কথা। তারাই আজ ঐক্যজোটের শরিক, তারাই আজ উদ্ধার করবেন মৃত গণতন্ত্রকে।

সংবাদটি শুভ বলেই শুভ। এই পৌষ ১৪২৮ সালে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় গ্রামে-গঞ্জে, শীতের দিনের উষ্ণ বাতাস বইতে শুরু করেছে, ভোটানন্দে। যেটি খুবই সুখকর সংবাদ। তবু একটি শঙ্কা আমার ভিতরে মাঝেমধ্যে খোঁচা দেয়- যদি ঐক্যফ্রন্টের কোনো নেতা, ১৪ দলের ভাঙাচোরা অথচ সৎ রাম-রহিমের কাছে পরাজিত হন, সেই ডা. হোসেনের মতো, তবে পরাজিত জন যেন মোফাজ্জল হোসেন এবং তদীয়কন্যার মতো জানালার ফাঁক দিয়ে গুলি চালিয়ে গণতন্ত্র হত্যা না করেন। অন্যদিকে ১৪ দলের প্রার্থীর প্রতি ওই একই আবেদন আমার।

বরং জয়ী প্রার্থীর সঙ্গে যদি পরাজিত প্রার্থী দুজনে দুজনার কুশলাদি জিজ্ঞাসা করেন আর যদি আমি মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাই তখনো ভাবব গণতন্ত্র মৃত নয়, গণতন্ত্রের জয় হয়েছে। ইতিমধ্যে অনেক ছেঁড়াফাঁড়া দলের উদ্ভব হয়েছে যাদের নাম আমার এ ৭৫ বছরে শুনিনি, এমনকি ১৯৭২ সালের পরও না। নিষিদ্ধ দলের প্রার্থীরাও জানিয়েছেন তাদের দলের নিবন্ধন বাতিল হলেও তারা জাতীয়তাবাদী দলের ঐক্যফ্রন্টের আশীর্বাদ নিয়ে মাঠে নামবেন আগামী নির্বাচনে।

বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ আমাদের জানিয়েছেন, ‘আমরা দলাদলি ঈর্ষা ক্ষুদ্রতায় জীর্ণ। আমরা একত্র হতে পারি না, পরস্পরকে বিশ্বাস করতে চাহি না।’ [রাজা প্রজা/ইংরেজ ও ভারতবাসী]।

আমার মনে হয়, গণতন্ত্রের ছায়াতলে আমরা দাঁড়িয়ে সমস্বরে বলব- গণতন্ত্র দীর্ঘজীবী হোক, দীর্ঘজীবী হোক জাতির জনক শেখ মুজিবের বানানো এই দেশ। ড. আর সি মজুমদার বেঁচে থাকলে তিনি নিশ্চয়ই বাংলাদেশের পঞ্চম খন্ড লিখতেন।

                লেখক : কবি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে