শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

জনস্বার্থ-সংক্রান্ত রিট মামলা মানবাধিকার বাস্তবায়ন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নিশ্চিতভাবে অপরিহার্য। অনেক সময় হাই কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও জনস্বার্থের ব্যাপারে রুল প্রদান করে থাকেন। আমাদের উচ্চ আদালতে সীমিতসংখ্যক কয়েকজন বিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ, মানবাধিকারসচেতন এবং সুচিন্তিত আইনজ্ঞ রয়েছেন যাঁরা প্রতিনিয়ত জনস্বার্থে রিট করে মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত রাখতে সহায়তা করছেন। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা যথা বিজিএমইএর ভবন ভাঙা, শরীয়তপুরের হেনা হত্যা, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র (পরে বিসিএস কর্মকর্তা) কাদেরের ওপর নির্যাতনের মামলা, নদী এবং খাল দখল প্রতিরোধের বহু মামলা, সরকারি এবং শিক্ষায়তনের জমি দখলের বিরুদ্ধে বহু মামলা, হাসপাতালের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যুর বিরুদ্ধে বহু মামলা, ভবন নির্মাণকালে প্রয়োজনীয় সতর্কতা গ্রহণে ব্যর্থতার কারণে শ্রমিক বা পথচারীর মৃত্যুর জন্য মামলা, জাহাজ ভাঙার সময় অসতর্কতার কারণে শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনাসহ বহু জনহিতকর মামলার রায় একদিকে আমাদের উচ্চ আদালত-গুলোর মর্যাদা এবং ভাবমূর্তি বর্ধন করেছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের অধিকার রক্ষায় ভূমিকা রেখেছে। আমাদের অধিক্ষেত্রে এ ধরনের মামলা প্রথম স্বীকৃতি পায় মহিউদ্দিন ফারুকী বনাম রাষ্ট্র মামলায়। তবে ভারতে জনস্বার্থে রিটের প্রচলন বেশ আগে থেকেই। আমাদের আদালতে জনস্বার্থের মামলার কথা যে বহির্বিশ্বেও প্রশংসিত তা জেনেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার প্রধান বিচারপতির নিমন্ত্রণ পেয়ে আমাদের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া সফরকালে। সে দেশের প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, তিনি ভারত এবং বাংলাদেশের আদালতের জনস্বার্থে মামলাগুলো বেশ আগ্রহভরেই পড়ে থাকেন এবং মনে করেন বাংলাদেশ-ভারতের মতো দেশে এ ধরনের মামলা খুবই প্রয়োজনীয়। যুক্তরাজ্যেও অনেক সময় জনস্বার্থ মামলা হয় এবং ব্লাকবার্ন নামক একজন সাবেক সংসদ সদস্য প্রায়ই এ ধরনের মামলা করেন।

তবে যেসব লোক হেতুবিহীনভাবে এসব মামলা করেন, বিলেতের প্রসিদ্ধ বিচারপতি লর্ড ডেনিং তাদের ‘বিজিবডি’ নামে উল্লেখ করে থাকেন। প্রদীপের নিচে যেমন অন্ধকার রয়েছে, তেমনি জনস্বার্থে রিট মামলার সফলতা দেখে কিছু ভুঁইফোড়, অনভিজ্ঞ এবং প্রজ্ঞাবর্জিত আইনজীবী এ ধরনের মামলার অপব্যবহার করে অযথা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন। যেখানে আদালতগুলো মামলার জটে এমনিতেই জর্জরিত, সেখানে সম্পূর্ণ অন্তঃসারশূন্য জনস্বার্থে মামলা যারা করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জনস্বার্থ দেখিয়ে একজন আইনজীবী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানোর আদেশ চেয়ে যে মামলাটি করেছেন সেটি শুধু নিথর, অধিকারবহির্ভূত এবং যুুক্তিবিবর্জিতই নয়, হাস্যকরও বটে। হাই কোর্ট যথার্থই মামলাটি গ্রহণ করেননি। কিন্তু এতে যে আদালতের সময় নষ্ট হলো তা পূরণ করবে কে? উল্লেখ্য, যে আইনজীবী এ মামলা করেছেন, তিনি প্রায়ই জনস্বার্থের নামে পদার্থহীন মামলা করে থাকেন, যার কারণে তিনি একাধিকবার হাই কোর্ট এবং আপিল বিভাগের ভর্ৎসনা পেয়েছেন।

রিট মামলা তখনই প্রযোজ্য যখন সংবিধানে প্রদত্ত মানবাধিকার থেকে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে বঞ্চিত করা হয় অথবা দেশের কোনো আইন ভঙ্গ করে সরকার বা কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, অথবা আইন-প্রদত্ত কাজ থেকে বিরত থাকে অথবা কাউকে বেআইনিভাবে আটক করে। খালেদা জিয়া সম্পর্কে যে রিটটি তিনি করেছেন তাতে দেখানোর চেষ্টা করেছেন যে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে না দিয়ে সরকার ১৯৪৮ সালে গৃহীত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের বিধান ভঙ্গ করেছেন। হাই কোর্টে প্রতিনিয়ত আইন পেশায় নিয়োজিত একজন আইনজ্ঞের জানা উচিত, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের কোথাও বলা হয়নি যে কোনো ব্যক্তির ভিনদেশে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণের অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রে ২৫(ক) অনুচ্ছেদে যা বলা আছে তা হলো, ‘নিজের ও নিজ পরিবারের স্বাস্থ্য কল্যাণের জন্য উপযুক্ত জীবনযাত্রার মানের অধিকার প্রত্যেকেরই আছে। খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা এবং প্রয়োজনীয় সামাজিক সেবামূলক কাজের সুবিধা লাভের অধিকারও একই সঙ্গে প্রত্যেকেরই প্রাপ্য। বেকারত্ব, পীড়া, অক্ষমতা, বৈধব্য, বার্ধক্য অথবা অনিবার্য কারণে জীবনযাপনে অন্যান্য অপারগতার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা লাভ এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।’ এতে চিকিৎসার অধিকারের কথা আছে, কিন্তু বিদেশে গিয়ে চিকিৎসার অধিকারের কোনো কথা নেই। একজন দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিরও চিকিৎসার অধিকার আছে, কিন্তু দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিকে মুক্ত করে দেওয়ার কথা বা তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার কোনো কথা ঘোষণাপত্রে নেই। ঘোষণাপত্রের ১৩(খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে, প্রত্যেকেরই নিজের দেশ বা যে কোনো দেশ ছেড়ে যাওয়া এবং স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরও সেই অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রের বিভিন্ন অনুচ্ছেদ যথা ৯, ১০, ১১ বিচার এবং শাস্তির কথার উল্লেখ রয়েছে যাতে বলা আছে, কোনো ব্যক্তিকে আটক করতে হলে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ আদালতের মাধ্যমে করতে হবে, এ কথা উল্লেখ করে আদালতের রায়ে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির আটকের যথার্থতার প্রতিই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৯ অনুচ্ছেদে ‘কাউকে খেয়াল খুশিমতো আটক করা যাবে না’ বলে যা বোঝানো হয়েছে তা হলো বিনা বিচারে আটক করা যাবে না, অর্থাৎ বিচারের পর আদালতের রায় অনুযায়ী আটক করা যাবে।

আর একটি বিষয়, যারা হাই কোর্টে সচরাচর পেশারত থাকেন, বিশেষ করে সাংবিধানিক আইন নিয়ে মামলা করেন, তাদের সবারই জানা উচিত যে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোয় আন্তর্জাতিক কোনো চুক্তিগত, কনভেনশনগত বা অন্য কোনো বিধান ততক্ষণ পর্যন্ত প্রয়োগ করা যায় না যতক্ষণ সে বিধানগুলোকে দেশি আইনে পরিণত করা না হয়। আমাদের দেশের সংসদ কখনো মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রকে আইনে পরিণত করেনি। তবে ঘোষণাপত্রের প্রায় সব বিধানই আমাদের সংবিধানে রয়েছে, যেগুলো শুধু প্রয়োগযোগ্যই নয়, বরং দেশের সর্বোচ্চ আইনও বটে। সংবিধানে যে ১৮টি মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা রয়েছে তাতে চিকিৎসার অধিকারের কথা উল্লেখ না থাকলেও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলোর মধ্যে ১৫ (ক) এবং ১৮তে জনস্বাস্থ্য ও চিকিৎসার বিষয়ে রাষ্ট্রের দায়িত্বের কথা উল্লেখ রয়েছে, যার কারণে কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে চিকিৎসা প্রদানও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। এ কারণেই প্রতিটি জেলখানায়ই চিকিৎসাব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে প্রয়োজনে অন্যান্য চিকিৎসালয় থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকও আনা হয়। জটিল ক্ষেত্রে কয়েদিকে বিশেষায়িত হাসপাতালেও চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। কিন্তু চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে যেতে দেওয়ার কোনো কথা কোথাও নেই। ৩৬ অনুচ্ছেদে বাংলাদেশ ত্যাগ এবং দেশে পুনঃপ্রবেশের অধিকারের কথা থাকলেও তা কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির বেলায় প্রযোজ্য নয়, কেননা সংবিধানের ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪(ক), ৩৫ অনুচ্ছেদ -গুলোয় আইনানুগ পন্থায় আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের আটক রাখার বিধানের স্বীকৃতি রয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার কোনো অধিকারই আমাদের সংবিধান বা মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের কোনো বিধানই প্রদান করে না বলে এসব বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান ছাড়া একটি জনস্বার্থ মামলা করে মূলত আদালতের সময় নষ্ট করে জনস্বার্থ পরিপন্থী কাজটিই করা হয়েছে। জনস্বার্থের নামে এ ধরনের অন্তঃসারশূন্য, আইনের দৃষ্টিতে অচল এবং অপ্রয়োগযোগ্য মামলা করে যারা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করেন, আদালত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন, এটাই কাম্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা