শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

জনস্বার্থ-সংক্রান্ত রিট মামলা মানবাধিকার বাস্তবায়ন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নিশ্চিতভাবে অপরিহার্য। অনেক সময় হাই কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও জনস্বার্থের ব্যাপারে রুল প্রদান করে থাকেন। আমাদের উচ্চ আদালতে সীমিতসংখ্যক কয়েকজন বিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ, মানবাধিকারসচেতন এবং সুচিন্তিত আইনজ্ঞ রয়েছেন যাঁরা প্রতিনিয়ত জনস্বার্থে রিট করে মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত রাখতে সহায়তা করছেন। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা যথা বিজিএমইএর ভবন ভাঙা, শরীয়তপুরের হেনা হত্যা, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র (পরে বিসিএস কর্মকর্তা) কাদেরের ওপর নির্যাতনের মামলা, নদী এবং খাল দখল প্রতিরোধের বহু মামলা, সরকারি এবং শিক্ষায়তনের জমি দখলের বিরুদ্ধে বহু মামলা, হাসপাতালের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যুর বিরুদ্ধে বহু মামলা, ভবন নির্মাণকালে প্রয়োজনীয় সতর্কতা গ্রহণে ব্যর্থতার কারণে শ্রমিক বা পথচারীর মৃত্যুর জন্য মামলা, জাহাজ ভাঙার সময় অসতর্কতার কারণে শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনাসহ বহু জনহিতকর মামলার রায় একদিকে আমাদের উচ্চ আদালত-গুলোর মর্যাদা এবং ভাবমূর্তি বর্ধন করেছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের অধিকার রক্ষায় ভূমিকা রেখেছে। আমাদের অধিক্ষেত্রে এ ধরনের মামলা প্রথম স্বীকৃতি পায় মহিউদ্দিন ফারুকী বনাম রাষ্ট্র মামলায়। তবে ভারতে জনস্বার্থে রিটের প্রচলন বেশ আগে থেকেই। আমাদের আদালতে জনস্বার্থের মামলার কথা যে বহির্বিশ্বেও প্রশংসিত তা জেনেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার প্রধান বিচারপতির নিমন্ত্রণ পেয়ে আমাদের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া সফরকালে। সে দেশের প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, তিনি ভারত এবং বাংলাদেশের আদালতের জনস্বার্থে মামলাগুলো বেশ আগ্রহভরেই পড়ে থাকেন এবং মনে করেন বাংলাদেশ-ভারতের মতো দেশে এ ধরনের মামলা খুবই প্রয়োজনীয়। যুক্তরাজ্যেও অনেক সময় জনস্বার্থ মামলা হয় এবং ব্লাকবার্ন নামক একজন সাবেক সংসদ সদস্য প্রায়ই এ ধরনের মামলা করেন।

তবে যেসব লোক হেতুবিহীনভাবে এসব মামলা করেন, বিলেতের প্রসিদ্ধ বিচারপতি লর্ড ডেনিং তাদের ‘বিজিবডি’ নামে উল্লেখ করে থাকেন। প্রদীপের নিচে যেমন অন্ধকার রয়েছে, তেমনি জনস্বার্থে রিট মামলার সফলতা দেখে কিছু ভুঁইফোড়, অনভিজ্ঞ এবং প্রজ্ঞাবর্জিত আইনজীবী এ ধরনের মামলার অপব্যবহার করে অযথা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন। যেখানে আদালতগুলো মামলার জটে এমনিতেই জর্জরিত, সেখানে সম্পূর্ণ অন্তঃসারশূন্য জনস্বার্থে মামলা যারা করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জনস্বার্থ দেখিয়ে একজন আইনজীবী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানোর আদেশ চেয়ে যে মামলাটি করেছেন সেটি শুধু নিথর, অধিকারবহির্ভূত এবং যুুক্তিবিবর্জিতই নয়, হাস্যকরও বটে। হাই কোর্ট যথার্থই মামলাটি গ্রহণ করেননি। কিন্তু এতে যে আদালতের সময় নষ্ট হলো তা পূরণ করবে কে? উল্লেখ্য, যে আইনজীবী এ মামলা করেছেন, তিনি প্রায়ই জনস্বার্থের নামে পদার্থহীন মামলা করে থাকেন, যার কারণে তিনি একাধিকবার হাই কোর্ট এবং আপিল বিভাগের ভর্ৎসনা পেয়েছেন।

রিট মামলা তখনই প্রযোজ্য যখন সংবিধানে প্রদত্ত মানবাধিকার থেকে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে বঞ্চিত করা হয় অথবা দেশের কোনো আইন ভঙ্গ করে সরকার বা কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, অথবা আইন-প্রদত্ত কাজ থেকে বিরত থাকে অথবা কাউকে বেআইনিভাবে আটক করে। খালেদা জিয়া সম্পর্কে যে রিটটি তিনি করেছেন তাতে দেখানোর চেষ্টা করেছেন যে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে না দিয়ে সরকার ১৯৪৮ সালে গৃহীত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের বিধান ভঙ্গ করেছেন। হাই কোর্টে প্রতিনিয়ত আইন পেশায় নিয়োজিত একজন আইনজ্ঞের জানা উচিত, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের কোথাও বলা হয়নি যে কোনো ব্যক্তির ভিনদেশে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণের অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রে ২৫(ক) অনুচ্ছেদে যা বলা আছে তা হলো, ‘নিজের ও নিজ পরিবারের স্বাস্থ্য কল্যাণের জন্য উপযুক্ত জীবনযাত্রার মানের অধিকার প্রত্যেকেরই আছে। খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা এবং প্রয়োজনীয় সামাজিক সেবামূলক কাজের সুবিধা লাভের অধিকারও একই সঙ্গে প্রত্যেকেরই প্রাপ্য। বেকারত্ব, পীড়া, অক্ষমতা, বৈধব্য, বার্ধক্য অথবা অনিবার্য কারণে জীবনযাপনে অন্যান্য অপারগতার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা লাভ এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।’ এতে চিকিৎসার অধিকারের কথা আছে, কিন্তু বিদেশে গিয়ে চিকিৎসার অধিকারের কোনো কথা নেই। একজন দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিরও চিকিৎসার অধিকার আছে, কিন্তু দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিকে মুক্ত করে দেওয়ার কথা বা তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার কোনো কথা ঘোষণাপত্রে নেই। ঘোষণাপত্রের ১৩(খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে, প্রত্যেকেরই নিজের দেশ বা যে কোনো দেশ ছেড়ে যাওয়া এবং স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরও সেই অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রের বিভিন্ন অনুচ্ছেদ যথা ৯, ১০, ১১ বিচার এবং শাস্তির কথার উল্লেখ রয়েছে যাতে বলা আছে, কোনো ব্যক্তিকে আটক করতে হলে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ আদালতের মাধ্যমে করতে হবে, এ কথা উল্লেখ করে আদালতের রায়ে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির আটকের যথার্থতার প্রতিই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৯ অনুচ্ছেদে ‘কাউকে খেয়াল খুশিমতো আটক করা যাবে না’ বলে যা বোঝানো হয়েছে তা হলো বিনা বিচারে আটক করা যাবে না, অর্থাৎ বিচারের পর আদালতের রায় অনুযায়ী আটক করা যাবে।

আর একটি বিষয়, যারা হাই কোর্টে সচরাচর পেশারত থাকেন, বিশেষ করে সাংবিধানিক আইন নিয়ে মামলা করেন, তাদের সবারই জানা উচিত যে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোয় আন্তর্জাতিক কোনো চুক্তিগত, কনভেনশনগত বা অন্য কোনো বিধান ততক্ষণ পর্যন্ত প্রয়োগ করা যায় না যতক্ষণ সে বিধানগুলোকে দেশি আইনে পরিণত করা না হয়। আমাদের দেশের সংসদ কখনো মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রকে আইনে পরিণত করেনি। তবে ঘোষণাপত্রের প্রায় সব বিধানই আমাদের সংবিধানে রয়েছে, যেগুলো শুধু প্রয়োগযোগ্যই নয়, বরং দেশের সর্বোচ্চ আইনও বটে। সংবিধানে যে ১৮টি মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা রয়েছে তাতে চিকিৎসার অধিকারের কথা উল্লেখ না থাকলেও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলোর মধ্যে ১৫ (ক) এবং ১৮তে জনস্বাস্থ্য ও চিকিৎসার বিষয়ে রাষ্ট্রের দায়িত্বের কথা উল্লেখ রয়েছে, যার কারণে কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে চিকিৎসা প্রদানও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। এ কারণেই প্রতিটি জেলখানায়ই চিকিৎসাব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে প্রয়োজনে অন্যান্য চিকিৎসালয় থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকও আনা হয়। জটিল ক্ষেত্রে কয়েদিকে বিশেষায়িত হাসপাতালেও চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। কিন্তু চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে যেতে দেওয়ার কোনো কথা কোথাও নেই। ৩৬ অনুচ্ছেদে বাংলাদেশ ত্যাগ এবং দেশে পুনঃপ্রবেশের অধিকারের কথা থাকলেও তা কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির বেলায় প্রযোজ্য নয়, কেননা সংবিধানের ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪(ক), ৩৫ অনুচ্ছেদ -গুলোয় আইনানুগ পন্থায় আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের আটক রাখার বিধানের স্বীকৃতি রয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার কোনো অধিকারই আমাদের সংবিধান বা মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের কোনো বিধানই প্রদান করে না বলে এসব বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান ছাড়া একটি জনস্বার্থ মামলা করে মূলত আদালতের সময় নষ্ট করে জনস্বার্থ পরিপন্থী কাজটিই করা হয়েছে। জনস্বার্থের নামে এ ধরনের অন্তঃসারশূন্য, আইনের দৃষ্টিতে অচল এবং অপ্রয়োগযোগ্য মামলা করে যারা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করেন, আদালত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন, এটাই কাম্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজারে চড়া দাম, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা