শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

জনস্বার্থ-সংক্রান্ত রিট মামলা মানবাধিকার বাস্তবায়ন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নিশ্চিতভাবে অপরিহার্য। অনেক সময় হাই কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও জনস্বার্থের ব্যাপারে রুল প্রদান করে থাকেন। আমাদের উচ্চ আদালতে সীমিতসংখ্যক কয়েকজন বিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ, মানবাধিকারসচেতন এবং সুচিন্তিত আইনজ্ঞ রয়েছেন যাঁরা প্রতিনিয়ত জনস্বার্থে রিট করে মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত রাখতে সহায়তা করছেন। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা যথা বিজিএমইএর ভবন ভাঙা, শরীয়তপুরের হেনা হত্যা, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র (পরে বিসিএস কর্মকর্তা) কাদেরের ওপর নির্যাতনের মামলা, নদী এবং খাল দখল প্রতিরোধের বহু মামলা, সরকারি এবং শিক্ষায়তনের জমি দখলের বিরুদ্ধে বহু মামলা, হাসপাতালের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যুর বিরুদ্ধে বহু মামলা, ভবন নির্মাণকালে প্রয়োজনীয় সতর্কতা গ্রহণে ব্যর্থতার কারণে শ্রমিক বা পথচারীর মৃত্যুর জন্য মামলা, জাহাজ ভাঙার সময় অসতর্কতার কারণে শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনাসহ বহু জনহিতকর মামলার রায় একদিকে আমাদের উচ্চ আদালত-গুলোর মর্যাদা এবং ভাবমূর্তি বর্ধন করেছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের অধিকার রক্ষায় ভূমিকা রেখেছে। আমাদের অধিক্ষেত্রে এ ধরনের মামলা প্রথম স্বীকৃতি পায় মহিউদ্দিন ফারুকী বনাম রাষ্ট্র মামলায়। তবে ভারতে জনস্বার্থে রিটের প্রচলন বেশ আগে থেকেই। আমাদের আদালতে জনস্বার্থের মামলার কথা যে বহির্বিশ্বেও প্রশংসিত তা জেনেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার প্রধান বিচারপতির নিমন্ত্রণ পেয়ে আমাদের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া সফরকালে। সে দেশের প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, তিনি ভারত এবং বাংলাদেশের আদালতের জনস্বার্থে মামলাগুলো বেশ আগ্রহভরেই পড়ে থাকেন এবং মনে করেন বাংলাদেশ-ভারতের মতো দেশে এ ধরনের মামলা খুবই প্রয়োজনীয়। যুক্তরাজ্যেও অনেক সময় জনস্বার্থ মামলা হয় এবং ব্লাকবার্ন নামক একজন সাবেক সংসদ সদস্য প্রায়ই এ ধরনের মামলা করেন।

তবে যেসব লোক হেতুবিহীনভাবে এসব মামলা করেন, বিলেতের প্রসিদ্ধ বিচারপতি লর্ড ডেনিং তাদের ‘বিজিবডি’ নামে উল্লেখ করে থাকেন। প্রদীপের নিচে যেমন অন্ধকার রয়েছে, তেমনি জনস্বার্থে রিট মামলার সফলতা দেখে কিছু ভুঁইফোড়, অনভিজ্ঞ এবং প্রজ্ঞাবর্জিত আইনজীবী এ ধরনের মামলার অপব্যবহার করে অযথা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন। যেখানে আদালতগুলো মামলার জটে এমনিতেই জর্জরিত, সেখানে সম্পূর্ণ অন্তঃসারশূন্য জনস্বার্থে মামলা যারা করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জনস্বার্থ দেখিয়ে একজন আইনজীবী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানোর আদেশ চেয়ে যে মামলাটি করেছেন সেটি শুধু নিথর, অধিকারবহির্ভূত এবং যুুক্তিবিবর্জিতই নয়, হাস্যকরও বটে। হাই কোর্ট যথার্থই মামলাটি গ্রহণ করেননি। কিন্তু এতে যে আদালতের সময় নষ্ট হলো তা পূরণ করবে কে? উল্লেখ্য, যে আইনজীবী এ মামলা করেছেন, তিনি প্রায়ই জনস্বার্থের নামে পদার্থহীন মামলা করে থাকেন, যার কারণে তিনি একাধিকবার হাই কোর্ট এবং আপিল বিভাগের ভর্ৎসনা পেয়েছেন।

রিট মামলা তখনই প্রযোজ্য যখন সংবিধানে প্রদত্ত মানবাধিকার থেকে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে বঞ্চিত করা হয় অথবা দেশের কোনো আইন ভঙ্গ করে সরকার বা কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, অথবা আইন-প্রদত্ত কাজ থেকে বিরত থাকে অথবা কাউকে বেআইনিভাবে আটক করে। খালেদা জিয়া সম্পর্কে যে রিটটি তিনি করেছেন তাতে দেখানোর চেষ্টা করেছেন যে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে না দিয়ে সরকার ১৯৪৮ সালে গৃহীত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের বিধান ভঙ্গ করেছেন। হাই কোর্টে প্রতিনিয়ত আইন পেশায় নিয়োজিত একজন আইনজ্ঞের জানা উচিত, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের কোথাও বলা হয়নি যে কোনো ব্যক্তির ভিনদেশে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণের অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রে ২৫(ক) অনুচ্ছেদে যা বলা আছে তা হলো, ‘নিজের ও নিজ পরিবারের স্বাস্থ্য কল্যাণের জন্য উপযুক্ত জীবনযাত্রার মানের অধিকার প্রত্যেকেরই আছে। খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা এবং প্রয়োজনীয় সামাজিক সেবামূলক কাজের সুবিধা লাভের অধিকারও একই সঙ্গে প্রত্যেকেরই প্রাপ্য। বেকারত্ব, পীড়া, অক্ষমতা, বৈধব্য, বার্ধক্য অথবা অনিবার্য কারণে জীবনযাপনে অন্যান্য অপারগতার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা লাভ এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।’ এতে চিকিৎসার অধিকারের কথা আছে, কিন্তু বিদেশে গিয়ে চিকিৎসার অধিকারের কোনো কথা নেই। একজন দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিরও চিকিৎসার অধিকার আছে, কিন্তু দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিকে মুক্ত করে দেওয়ার কথা বা তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার কোনো কথা ঘোষণাপত্রে নেই। ঘোষণাপত্রের ১৩(খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে, প্রত্যেকেরই নিজের দেশ বা যে কোনো দেশ ছেড়ে যাওয়া এবং স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরও সেই অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রের বিভিন্ন অনুচ্ছেদ যথা ৯, ১০, ১১ বিচার এবং শাস্তির কথার উল্লেখ রয়েছে যাতে বলা আছে, কোনো ব্যক্তিকে আটক করতে হলে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ আদালতের মাধ্যমে করতে হবে, এ কথা উল্লেখ করে আদালতের রায়ে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির আটকের যথার্থতার প্রতিই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৯ অনুচ্ছেদে ‘কাউকে খেয়াল খুশিমতো আটক করা যাবে না’ বলে যা বোঝানো হয়েছে তা হলো বিনা বিচারে আটক করা যাবে না, অর্থাৎ বিচারের পর আদালতের রায় অনুযায়ী আটক করা যাবে।

আর একটি বিষয়, যারা হাই কোর্টে সচরাচর পেশারত থাকেন, বিশেষ করে সাংবিধানিক আইন নিয়ে মামলা করেন, তাদের সবারই জানা উচিত যে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোয় আন্তর্জাতিক কোনো চুক্তিগত, কনভেনশনগত বা অন্য কোনো বিধান ততক্ষণ পর্যন্ত প্রয়োগ করা যায় না যতক্ষণ সে বিধানগুলোকে দেশি আইনে পরিণত করা না হয়। আমাদের দেশের সংসদ কখনো মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রকে আইনে পরিণত করেনি। তবে ঘোষণাপত্রের প্রায় সব বিধানই আমাদের সংবিধানে রয়েছে, যেগুলো শুধু প্রয়োগযোগ্যই নয়, বরং দেশের সর্বোচ্চ আইনও বটে। সংবিধানে যে ১৮টি মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা রয়েছে তাতে চিকিৎসার অধিকারের কথা উল্লেখ না থাকলেও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলোর মধ্যে ১৫ (ক) এবং ১৮তে জনস্বাস্থ্য ও চিকিৎসার বিষয়ে রাষ্ট্রের দায়িত্বের কথা উল্লেখ রয়েছে, যার কারণে কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে চিকিৎসা প্রদানও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। এ কারণেই প্রতিটি জেলখানায়ই চিকিৎসাব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে প্রয়োজনে অন্যান্য চিকিৎসালয় থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকও আনা হয়। জটিল ক্ষেত্রে কয়েদিকে বিশেষায়িত হাসপাতালেও চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। কিন্তু চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে যেতে দেওয়ার কোনো কথা কোথাও নেই। ৩৬ অনুচ্ছেদে বাংলাদেশ ত্যাগ এবং দেশে পুনঃপ্রবেশের অধিকারের কথা থাকলেও তা কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির বেলায় প্রযোজ্য নয়, কেননা সংবিধানের ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪(ক), ৩৫ অনুচ্ছেদ -গুলোয় আইনানুগ পন্থায় আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের আটক রাখার বিধানের স্বীকৃতি রয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার কোনো অধিকারই আমাদের সংবিধান বা মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের কোনো বিধানই প্রদান করে না বলে এসব বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান ছাড়া একটি জনস্বার্থ মামলা করে মূলত আদালতের সময় নষ্ট করে জনস্বার্থ পরিপন্থী কাজটিই করা হয়েছে। জনস্বার্থের নামে এ ধরনের অন্তঃসারশূন্য, আইনের দৃষ্টিতে অচল এবং অপ্রয়োগযোগ্য মামলা করে যারা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করেন, আদালত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন, এটাই কাম্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা