শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
জনস্বার্থ রিটের অপপ্রয়োগ

জনস্বার্থ-সংক্রান্ত রিট মামলা মানবাধিকার বাস্তবায়ন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় নিশ্চিতভাবে অপরিহার্য। অনেক সময় হাই কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত হয়েও জনস্বার্থের ব্যাপারে রুল প্রদান করে থাকেন। আমাদের উচ্চ আদালতে সীমিতসংখ্যক কয়েকজন বিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ, মানবাধিকারসচেতন এবং সুচিন্তিত আইনজ্ঞ রয়েছেন যাঁরা প্রতিনিয়ত জনস্বার্থে রিট করে মানবাধিকার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত রাখতে সহায়তা করছেন। বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মামলা যথা বিজিএমইএর ভবন ভাঙা, শরীয়তপুরের হেনা হত্যা, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র (পরে বিসিএস কর্মকর্তা) কাদেরের ওপর নির্যাতনের মামলা, নদী এবং খাল দখল প্রতিরোধের বহু মামলা, সরকারি এবং শিক্ষায়তনের জমি দখলের বিরুদ্ধে বহু মামলা, হাসপাতালের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যুর বিরুদ্ধে বহু মামলা, ভবন নির্মাণকালে প্রয়োজনীয় সতর্কতা গ্রহণে ব্যর্থতার কারণে শ্রমিক বা পথচারীর মৃত্যুর জন্য মামলা, জাহাজ ভাঙার সময় অসতর্কতার কারণে শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনাসহ বহু জনহিতকর মামলার রায় একদিকে আমাদের উচ্চ আদালত-গুলোর মর্যাদা এবং ভাবমূর্তি বর্ধন করেছে, অন্যদিকে তেমনি জনগণের অধিকার রক্ষায় ভূমিকা রেখেছে। আমাদের অধিক্ষেত্রে এ ধরনের মামলা প্রথম স্বীকৃতি পায় মহিউদ্দিন ফারুকী বনাম রাষ্ট্র মামলায়। তবে ভারতে জনস্বার্থে রিটের প্রচলন বেশ আগে থেকেই। আমাদের আদালতে জনস্বার্থের মামলার কথা যে বহির্বিশ্বেও প্রশংসিত তা জেনেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার প্রধান বিচারপতির নিমন্ত্রণ পেয়ে আমাদের সে সময়ের প্রধান বিচারপতি বিচারপতি মোজাম্মেল হোসেনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়া সফরকালে। সে দেশের প্রধান বিচারপতি বলেছিলেন, তিনি ভারত এবং বাংলাদেশের আদালতের জনস্বার্থে মামলাগুলো বেশ আগ্রহভরেই পড়ে থাকেন এবং মনে করেন বাংলাদেশ-ভারতের মতো দেশে এ ধরনের মামলা খুবই প্রয়োজনীয়। যুক্তরাজ্যেও অনেক সময় জনস্বার্থ মামলা হয় এবং ব্লাকবার্ন নামক একজন সাবেক সংসদ সদস্য প্রায়ই এ ধরনের মামলা করেন।

তবে যেসব লোক হেতুবিহীনভাবে এসব মামলা করেন, বিলেতের প্রসিদ্ধ বিচারপতি লর্ড ডেনিং তাদের ‘বিজিবডি’ নামে উল্লেখ করে থাকেন। প্রদীপের নিচে যেমন অন্ধকার রয়েছে, তেমনি জনস্বার্থে রিট মামলার সফলতা দেখে কিছু ভুঁইফোড়, অনভিজ্ঞ এবং প্রজ্ঞাবর্জিত আইনজীবী এ ধরনের মামলার অপব্যবহার করে অযথা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন। যেখানে আদালতগুলো মামলার জটে এমনিতেই জর্জরিত, সেখানে সম্পূর্ণ অন্তঃসারশূন্য জনস্বার্থে মামলা যারা করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। সম্প্রতি জনস্বার্থ দেখিয়ে একজন আইনজীবী খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য তাঁকে বিদেশে পাঠানোর আদেশ চেয়ে যে মামলাটি করেছেন সেটি শুধু নিথর, অধিকারবহির্ভূত এবং যুুক্তিবিবর্জিতই নয়, হাস্যকরও বটে। হাই কোর্ট যথার্থই মামলাটি গ্রহণ করেননি। কিন্তু এতে যে আদালতের সময় নষ্ট হলো তা পূরণ করবে কে? উল্লেখ্য, যে আইনজীবী এ মামলা করেছেন, তিনি প্রায়ই জনস্বার্থের নামে পদার্থহীন মামলা করে থাকেন, যার কারণে তিনি একাধিকবার হাই কোর্ট এবং আপিল বিভাগের ভর্ৎসনা পেয়েছেন।

রিট মামলা তখনই প্রযোজ্য যখন সংবিধানে প্রদত্ত মানবাধিকার থেকে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকে বঞ্চিত করা হয় অথবা দেশের কোনো আইন ভঙ্গ করে সরকার বা কোনো কর্তৃপক্ষ কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, অথবা আইন-প্রদত্ত কাজ থেকে বিরত থাকে অথবা কাউকে বেআইনিভাবে আটক করে। খালেদা জিয়া সম্পর্কে যে রিটটি তিনি করেছেন তাতে দেখানোর চেষ্টা করেছেন যে খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে না দিয়ে সরকার ১৯৪৮ সালে গৃহীত আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের বিধান ভঙ্গ করেছেন। হাই কোর্টে প্রতিনিয়ত আইন পেশায় নিয়োজিত একজন আইনজ্ঞের জানা উচিত, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদের কোথাও বলা হয়নি যে কোনো ব্যক্তির ভিনদেশে গিয়ে চিকিৎসা গ্রহণের অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রে ২৫(ক) অনুচ্ছেদে যা বলা আছে তা হলো, ‘নিজের ও নিজ পরিবারের স্বাস্থ্য কল্যাণের জন্য উপযুক্ত জীবনযাত্রার মানের অধিকার প্রত্যেকেরই আছে। খাদ্য, বাসস্থান, চিকিৎসা এবং প্রয়োজনীয় সামাজিক সেবামূলক কাজের সুবিধা লাভের অধিকারও একই সঙ্গে প্রত্যেকেরই প্রাপ্য। বেকারত্ব, পীড়া, অক্ষমতা, বৈধব্য, বার্ধক্য অথবা অনিবার্য কারণে জীবনযাপনে অন্যান্য অপারগতার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা লাভ এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।’ এতে চিকিৎসার অধিকারের কথা আছে, কিন্তু বিদেশে গিয়ে চিকিৎসার অধিকারের কোনো কথা নেই। একজন দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিরও চিকিৎসার অধিকার আছে, কিন্তু দন্ডপ্রাপ্ত কয়েদিকে মুক্ত করে দেওয়ার কথা বা তাকে সাময়িক মুক্তি দিয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার কোনো কথা ঘোষণাপত্রে নেই। ঘোষণাপত্রের ১৩(খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে, প্রত্যেকেরই নিজের দেশ বা যে কোনো দেশ ছেড়ে যাওয়া এবং স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে, একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরও সেই অধিকার রয়েছে। ঘোষণাপত্রের বিভিন্ন অনুচ্ছেদ যথা ৯, ১০, ১১ বিচার এবং শাস্তির কথার উল্লেখ রয়েছে যাতে বলা আছে, কোনো ব্যক্তিকে আটক করতে হলে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ আদালতের মাধ্যমে করতে হবে, এ কথা উল্লেখ করে আদালতের রায়ে সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির আটকের যথার্থতার প্রতিই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ৯ অনুচ্ছেদে ‘কাউকে খেয়াল খুশিমতো আটক করা যাবে না’ বলে যা বোঝানো হয়েছে তা হলো বিনা বিচারে আটক করা যাবে না, অর্থাৎ বিচারের পর আদালতের রায় অনুযায়ী আটক করা যাবে।

আর একটি বিষয়, যারা হাই কোর্টে সচরাচর পেশারত থাকেন, বিশেষ করে সাংবিধানিক আইন নিয়ে মামলা করেন, তাদের সবারই জানা উচিত যে বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোয় আন্তর্জাতিক কোনো চুক্তিগত, কনভেনশনগত বা অন্য কোনো বিধান ততক্ষণ পর্যন্ত প্রয়োগ করা যায় না যতক্ষণ সে বিধানগুলোকে দেশি আইনে পরিণত করা না হয়। আমাদের দেশের সংসদ কখনো মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রকে আইনে পরিণত করেনি। তবে ঘোষণাপত্রের প্রায় সব বিধানই আমাদের সংবিধানে রয়েছে, যেগুলো শুধু প্রয়োগযোগ্যই নয়, বরং দেশের সর্বোচ্চ আইনও বটে। সংবিধানে যে ১৮টি মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা রয়েছে তাতে চিকিৎসার অধিকারের কথা উল্লেখ না থাকলেও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিগুলোর মধ্যে ১৫ (ক) এবং ১৮তে জনস্বাস্থ্য ও চিকিৎসার বিষয়ে রাষ্ট্রের দায়িত্বের কথা উল্লেখ রয়েছে, যার কারণে কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিকে চিকিৎসা প্রদানও রাষ্ট্রের দায়িত্ব। এ কারণেই প্রতিটি জেলখানায়ই চিকিৎসাব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে প্রয়োজনে অন্যান্য চিকিৎসালয় থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকও আনা হয়। জটিল ক্ষেত্রে কয়েদিকে বিশেষায়িত হাসপাতালেও চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। কিন্তু চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে যেতে দেওয়ার কোনো কথা কোথাও নেই। ৩৬ অনুচ্ছেদে বাংলাদেশ ত্যাগ এবং দেশে পুনঃপ্রবেশের অধিকারের কথা থাকলেও তা কোনো সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির বেলায় প্রযোজ্য নয়, কেননা সংবিধানের ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪(ক), ৩৫ অনুচ্ছেদ -গুলোয় আইনানুগ পন্থায় আদালত কর্তৃক দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের আটক রাখার বিধানের স্বীকৃতি রয়েছে। খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার কোনো অধিকারই আমাদের সংবিধান বা মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের কোনো বিধানই প্রদান করে না বলে এসব বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান ছাড়া একটি জনস্বার্থ মামলা করে মূলত আদালতের সময় নষ্ট করে জনস্বার্থ পরিপন্থী কাজটিই করা হয়েছে। জনস্বার্থের নামে এ ধরনের অন্তঃসারশূন্য, আইনের দৃষ্টিতে অচল এবং অপ্রয়োগযোগ্য মামলা করে যারা আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করেন, আদালত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন, এটাই কাম্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে