শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ এপ্রিল, ২০২২

ইমরান খানের হিসাব-নিকাশ

এম জে আকবর ♦ অনুবাদ : আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
ইমরান খানের হিসাব-নিকাশ

ইমরান আহমেদ খান নিয়াজির জন্য রাজনীতি ছিল একজন পরিত্রাণকারীর দিনের কাজ। তাঁর যুক্তি অনুসরণ করেছিল পাকিস্তানের ইতিহাসের গতিপথ। ১৯৪৭ সালে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ‘প্রতিশ্রুত ভূমি’র জন্ম দিয়েছিলেন, কিন্তু ১৯৪৮ সালে তাঁর মৃত্যুতে দেশ ‘প্রতিশ্রুত নেতা’ পায়নি। সাত দশক ধরে দেশটি কাঁধে ঝোলাধারী বেসামরিক ব্যক্তি ও সামরিক উচ্চাভিলাষীদের দ্বারা বিপর্যস্ত হয়েছে, যারা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে দেশকে বিশৃঙ্খলা ও দারিদ্র্যের ফাঁদে আটকে রেখে নিজেদের পকেট ভারী করেছে এবং শেষ পর্যন্ত তাদের বিদেশি অভয়াশ্রমে পালিয়ে গেছে। ইমরান খান ২০১১ সালে প্রকাশিত তাঁর আত্মজীবনী ‘পাকিস্তান : অ্যা পার্সোনাল হিস্টোরি’তে একনায়ক ও পারিবারিক সামন্তবাদের বিরুদ্ধে জোরালো বক্তব্য দিয়েছেন, যারা রাজনীতিকে ‘ধ্বংস ও লুণ্ঠনের খেলা’য় পরিণত করেছেন।

সিকি শতাব্দীর নির্বাচনী প্রহসন, অনুবর্তীদের নৈর্ব্যক্তিক মনোভাব এবং মিডিয়ার রসিকতার পর ২০১৮ সালের আগস্ট মাসে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইমরান খানের আগমনের সঙ্গে ত্রাণকর্তা তাঁর নিয়োগকে অদৃষ্টের সঙ্গে জুড়ে দেন। কেউ যে ইমরান খানকে বিশ্বাস করেনি তাতে তিনি মাথা ঘামাননি। তিনি তাঁর আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান ছিলেন। একজন ত্রাণকর্তার যাত্রা শুরু হওয়া উচিত ছিল শ্রদ্ধা ও প্রশংসার মধ্য দিয়ে। ইমরান খানের অন্তর্নিহিত একটি গুণ ছিল, একই সঙ্গে ছিল অন্তর্নিহিত একটি সুবিধা। তিনি ব্যতিক্রমী ধরনের আন্তরিক। এটি পাকিস্তানের প্রচলিত রাজনৈতিক শ্রেণির জন্য ভীতিকরভাবে আন্তরিক বলা যেতে পারে। ইমরান খানের সব সদিচ্ছা ছিল দারিদ্র্যপীড়িতদের জন্য এবং তাঁর বিদ্বেষের কোটা সংরক্ষিত ছিল সামরিক-আমলাতান্ত্রিক-রাজনৈতিক পরগাছাগুলোর জন্য, যারা তাঁর হিসাব অনুযায়ী ওয়াশিংটনে তাদের অভিভাবকদের যোগসাজশে দেশের সম্পদ চুরি করেছে। তাঁর জন্য সবচেয়ে বড় সুবিধা ছিল বিশেষ মর্যাদা ও সমৃদ্ধির মাঝে তাঁর জন্ম, যার অর্থ বেসরকারি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, জাভেদ বারকি ও মজিদ খানের মতো জ্ঞাতি ভাই, যারা দেশের ক্রিকেট টিমের ক্যাপ্টেন ছিলেন, ইংল্যান্ডে স্বচ্ছন্দ গমন, এ-লেভেল ও অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি, লন্ডনে গ্ল্যামার বয় হওয়ার প্রয়োজনীয় সবকিছু অর্জন, খেলাধুলায় প্রতিভা ও বিনোদিনীদের প্রিয়ভাজন হওয়া, যারা সত্তর ও আশির দশকে হাজির হতো ক্রিকেটের মাঠে ও পার্টিতে। ইমরান খান শুধু একজন ক্রিকেটার ছিলেন না, তিনি ছিলেন ভান করার রাজা, যিনি ১৯৭৮ সালে ‘বিগ বয়েজ প্লে অ্যাট নাইট’ টি-শার্ট পরে ‘ক্যারি পেকারস’ এর ঐতিহাসিক বিকল্প পেশাদার টুর্নামেন্টে আগুন ধরাতে পারতেন। কুশলী জাভেদ মিয়াঁদাদ ক্রিকেটার হিসেবে হয়তো আরও প্রতিভার স্বাক্ষর রাখতে পারতেন, কিন্তু মিয়াঁদাদ কখনো ওরচেস্টারের রয়েল গ্রামার স্কুল বা লাহোরের অ্যাচিসন কলেজে অথবা গ্র্যাজুয়েশনের তুলনামূলক সহজ শিক্ষা দৌড়ে এগিয়ে যেতে আগ্রহী তাদের পছন্দনীয় পিপিই ডিগ্রির জন্য অক্সফোর্ডের কেবেলে যাননি। ভুল অথবা ভুল পদক্ষেপ, যা ইসলামিক পাকিস্তানের আরেকটি পর্যায়কে বিনষ্ট করেছিল তাঁর আন্তর্জাতিক খ্যাতি। তাঁর অর্জন ছিল স্বেচ্ছাচারীর মতো, তিনি যখন ক্রিকেট বল তাঁর সাদা প্যান্টে কুঁচকির কাছে ঘষেছেন, সেই দৃশ্য মোল্লাদের ক্ষুব্ধ করেছে, কিন্তু তরুণরা উচ্ছ্বাসে চিৎকার করেছে এবং আন্টিরা প্রশ্রয়মূলক লজ্জা অনুভব করেছেন। তার চেহারা দুর্দান্ত, ভাষা চমৎকার এবং তাঁর বন্ধু তালিকার মধ্যে প্রিন্সেস ডায়ানাও অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। একটি প্রজন্ম আর কী চাইতে পারে? এমনকি ব্রিটিশ ট্যাবলয়েডগুলোও তাঁকে ফেলে দিতে পারেনি। লাহোর ও লন্ডনে সমান ভালোবাসা পাওয়া ইমরান খানের মতো সুপারস্টার পাকিস্তানে আর কখনো ছিল না। কোনো সেলিব্রিটি লন্ডনের সাপ্তাহিক সংবাদপত্রের কলামে কবে আলোচনার বিষয়বস্তু ছিলেন?

১৯৭১ সালে ইমরান খান তাঁর টেস্ট ক্রিকেট ক্যারিয়ার শুরু করেন, যদিও তিনি নিয়মিত হন ১৯৭৬ সালে। তাঁর সূচনা ছিল আকর্ষণীয়, ১৩ টেস্টে ৯০ উইকেট। তিনি আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন, কারণ তিনি ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েছেন। কিন্তু ট্র্যাজেডিও ছিল, পায়ের একটি অস্থি ভেঙে যাওয়ায় তাঁকে আড়াই বছর ক্রিকেটের বাইরে থাকতে হয়। কিন্তু তিনি টপ ফর্মে ফিরে আসেন। ১৯৮৭ সালে ক্রিকেট থেকে বিদায় নেওয়ার সময় তিনি ছিলেন জাতীয় বীর। কিন্তু তিন মাস পর তিনি আবার ফিরে আসেন সামরিক একনায়ক জিয়াউল হকের অনুরোধে। ১৯৯২ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে তাঁর নেতৃত্বে পাকিস্তান বিজয় অর্জন করে। তিনি ক্রিকেট তারকা থেকে ক্রিকেটের কিংবদন্তিতে পরিণত হন। ক্রিকেটের চেয়ে রাজনীতি কঠিন ছিল। ১৯৯৬ সালে তিনি পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করেন, কিন্তু তিনি যে সাড়া আশা করেছিলেন তা পাননি। ১৯৯৭ সালের নির্বাচনে তাঁর দল মাত্র এক শতাংশ ভোট লাভ করে। ২০০২ সালে তিনি নিজের এলাকা থেকে পরাজিত হন। তিনি ২০০৮ সালের নির্বাচন বর্জন করেন। ২০১৩ সালে তাঁর দল ভালো ফলাফল করলেও জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার মতো ছিল না। দুই দশক পার হয়ে গিয়েছিল, হতাশা ছিল চরমে।

দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য তাঁর অনমনীয় দৃঢ়তা তাঁর ব্যক্তিগত জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। অনাকাক্সিক্ষতভাবে একজন ত্রাণকর্তার বিয়ে বেহেশতে নির্ধারিত হয়নি। ইমরান খানের সবচেয়ে স্থিতিশীল সম্পর্ক ছিল তাঁর প্রথম স্ত্রী ও তাঁর দুই পুত্র সুলায়মান ইসা খান ও কাসিম খানের মা জেমাইমা গোল্ডস্মিথের সঙ্গে। কিন্তু জেমাইমা ইহুদি হওয়ার কারণে পাকিস্তানি ভোটারদের কাছে অগ্রহণযোগ্য ছিলেন। এ বিয়ের সমাপ্তি ঘটে ২০০৪ সালে, কিন্তু তাদের মধ্যে ভালোবাসা বজায় থাকার প্রমাণ পাওয়া যায় যখন সাবেক স্বামী প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় জেমাইমা সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে অভিনন্দন জানান। সাংবাদিক রেহাম খানের সঙ্গে ২০১৫ সালে ইমরান খানের দ্বিতীয় বিয়ের অবসান ঘটে সূচনার মতোই দ্রুততার সঙ্গে। একসময় অসংখ্য নারীর চোখে ধরার মতো সুসজ্জিত ইমরান খান ২০১৮ সালে তৃতীয় বিয়ে করেন এক বোরকা পরিহিতা নারীকে, যিনি তাঁকে ক্ষমতা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।

১৯৮২ সালের দুর্ঘটনার পর ইমরান খান প্রথমে একজন জ্যোতিষী ও আধ্যাত্মিক ব্যক্তির সঙ্গে আলোচনা করেন। তারা যেসব ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন সব ভ্রান্ত প্রমাণিত হয়। অতঃপর আসেন বহু পীর ও সুফি, যারা আল্লাহর সংস্পর্শ লাভের দাবি করেন এবং ইমরান খান তাঁর আত্মজীবনীতে স্বীকার করেছেন যে তিনি তাঁর অতীত এবং তাঁর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তাদের অন্তর্দৃষ্টিতে বিস্মিত হয়েছেন।

তাঁর জীবনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব তাঁর মা শওকত খানুমের। তাঁর বয়স যখন ১০ বছর তখন তাঁর মা ও খালা তাঁকে শাহিওয়ালের এক সুফি নারীর কাছে নিয়ে যান। সেটি ছিল এ জগতের সঙ্গে তাঁর প্রথম পরিচয়। ১৯৬৬ সালে ১৪ বছর বয়সে তিনি তাঁর মায়ের আধ্যাত্মিক নির্দেশকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। কিছু মুরিদের সঙ্গে তিনি মেঝের ওপর বসা ছিলেন, তার মুখ ও মাথা চাদরে আবৃত ছিল। কয়েক মিনিট নীরবতার পর তিনি ইমরান খানকে বলেন যে তিনি (ইমরান খান) কোরআন পাঠ শেষ করেননি। তিনি বিস্মিত হন, কারণ এটা সত্য। তাঁর মা স্বস্তি লাভ করেন কারণ উক্ত নারী সুফি তাঁকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে ইমরান খানকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার প্রয়োজন নেই। তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যে ইমরান খান অত্যন্ত খ্যাতির অধিকারী হবেন এবং তাঁর মায়ের নাম মানুষের মুখে মুখে উচ্চারিত হবে।

১৯৮৭ সালে ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পর ইমরান খান এক শুটিং ট্রিপে লাহোর থেকে ১০০ মাইল উত্তরদিকে যান এবং সেখানে বাবা চালা নামে এক পীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ক্রিকেট বা দেশের সবচেয়ে বিখ্যাত ক্রিকেটার সম্পর্কে বাবা চালার কোনো জ্ঞান ছিল না। গ্রামে কোনো টেলিভিশন নেই। যখন তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয় যে ক্রিকেটার পরবর্তীতে কী করবেন, পীর উত্তর দেন যে ইমরান খান তাঁর পেশা পরিত্যাগ করেননি। তিন মাস পর জেনারেল জিয়াউল হক ক্রিকেট টিমের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে দেশের স্বার্থে ইমরান খানকে ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক হিসেবে ফিরে আসতে অনুরোধ করেন। এক বছর পর তিনি মিয়া বশির নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে মিলিত হন, যিনি ইমরানের জীবনের অতীতের কিছু ঘটনার উল্লেখ করেন, যা কারও জানার কথা নয়, যেগুলো এত ব্যক্তিগত যে উল্লেখ করার মতো নয়। এসব আধ্যাত্মিক মানুষের সংস্পর্শ ইমরান খানকে আধ্যাত্মিকতায় দীক্ষিত করে। তিনি নিশ্চিত হন যে ভবিষ্যৎকে আড়াল করে রাখার পর্দার উন্মোচন ঘটাবে আধ্যাত্মিক নির্দেশনা।

২০১৭ সালে গুজব ওঠে যে স্বঘোষিত সুফি বুশরা বিবি, যিনি খাওয়ার ফরিদ মানেকার স্ত্রী ছিলেন, তিনি ইমরান খানকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে তিনি যদি শুধু নির্দিষ্ট কিছু রীতি পালন করেন এবং তাকে বিয়ে করেন, তাহলে তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হবেন। গুজব থেমে যায়, যখন তিনি বুশরা বিবিকে বিয়ে করেন। ইমরান খান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রিত্ব লাভ করেন। একটি মূল্যে ক্ষমতা এসেছিল। ইমরান খান যেদিন দায়িত্ব হারান, সেদিন বুশরার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফারাহ জামিল খান দুবাইয়ে পালিয়ে যান। তার স্বামী আহসান জামিল গুলজার তারপর দুবাই যান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কন্য মারিয়ম নওয়াজের মতে ফারাহ ঘুষ হিসেবে কমপক্ষে ছয় বিলিয়ন ডলার হাতিয়ে নিয়েছেন। গত ৫ এপ্রিল ‘ডন’-এ এ খবর প্রকাশিত হয়েছে। তিনি সেটিকে ‘সকল কেলেঙ্কারির জননী’ বলে বর্ণনা করেছেন। জনসাধারণের কাছে তার দায়িত্ব ত্যাগ তাঁর দোষকেই প্রমাণ করে।

ইমরান খান যখন তাঁর অভিলাষ পূরণ করেন তখন কিছু ঐশ্বরিক সহায়তা তাঁকে ছেড়ে যেতে শুরু করেছিল। যখন তাঁর প্রয়োজন ছিল কুশলী বা চাতুর্যপূর্ণ কৌশল তখন তিনি একজন অপেশাদারের মতো তাঁর সামর্থ্য সম্পর্কে অতি উচ্চ ধারণা পোষণ করেছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে তিনি নিশ্চয়ই সেনাবাহিনীর জেনারেলদের ধারণা দিয়েছিলেন যে তিনি তাদেরই লোক। নির্বাচনের দিন তারা তাদের অনুগামীকে সহায়তা করেন এবং ইমরান খান সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে যে ঘাটতির মধ্যে ছিলেন তারা পার্লামেন্টে সেই সংখ্যা পূরণ করে দেন। কিন্তু নতুন প্রধানমন্ত্রী উপলব্ধি করতে পারেননি যে জেনারেলরাও তাঁর ওপর সুতায় আটকে রাখতে পারে, যা তারা অন্যদের ক্ষেত্রেও করেছেন।

কিন্তু সদিচ্ছা সবসময় সুশাসন নিয়ে আসে না। দুই দশকের বেশি সময় ধরে ইমরান খান দারিদ্র্য নির্মূল করার কথা বলেছেন এবং তিনি ক্ষমতায় আসার পর ভোটাররা দেখতে পায় যে দ্রুত সংস্কার, আর্থিক ব্যবস্থাপনার কোনো ধারণা তাঁর নেই। উপদেষ্টা বাছাইয়ে তিনি বিজ্ঞতার পরিচয় দেননি। সেনাবাহিনীতে তাঁর সাবেক কল্যাণকামীরা দেখতে পায় যে ইমরান খান তাঁর নিজের সৃষ্ট সমস্যার সাগরে হারিয়ে গেছেন, তখন তারা তাকে সেই সাগরে ভাসার জন্য ছেড়ে দেয়। পাকিস্তানের রাজনীতিতে কেউ কখনো সেনাবাহিনী প্রধানের সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহসী হবে না। ইমরান খান যদি ভেবে থাকেন যে ইউনিফর্মধারীরা তাঁর আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের লাইফবোটের দাঁড় টানবে, বিশেষ করে এটা যখন স্পষ্ট যে তিনি জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছেন, তাহলে তাঁর বিভ্রান্তি শিগগিরই কেটে যাবে। একজন ডুবন্ত প্রধানমন্ত্রীকে রক্ষা করতে গিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল বাজওয়া কখনো সেনাবাহিনীর প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থকে কোরবানি দেবেন না।

এটা সম্ভব হতে পারে যে ইমরান খান আন্তরিকতার সঙ্গে বিশ্বাস করেন যে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে মুখোশের অন্তরালে কিছু ব্যক্তি ২৫ কোটি রুপি বিলিবণ্টন করেছে। তিনি তাঁর গ্রন্থে পক্ষত্যাগকে চক্রান্তের নামান্তর বলেছেন। আনুগত্য এবং বিশ্বাসঘাতকতার মধ্যে বিরাট ব্যবধান। তিনি ইসলামাবাদের জনসমাবেশে তাঁর উষ্মা প্রকাশ করেছেন, তাঁর ক্রোধ চাপা রাখতে পারেননি। ৩ এপ্রিল রবিবার তাঁর বিচারের দিনে তিনি তাঁর দুর্দশাকে তুলনা করেছেন কারবালা প্রান্তরে মহানবীর (সা.) এর নাতি ইমাম হুসাইনের করুণ পরিণতির সঙ্গে। ইমরান খানের দর্পণ তাকে বলেছে তিনি সাধারণ কেউ নন, তিনি শহীদদের মাঝে এক শহীদ, মিথ্যার বিরুদ্ধে চিরন্তন লড়াইয়ে তিনি সত্যের পক্ষে এক যোদ্ধা। পরিত্রাণকারী হয়তো হতাশায় ভোগেন, কিন্তু অন্যদের রক্ষার আকাক্সক্ষা রয়েই যায়। একটি পুরনো সুফি প্রবাদ আছে : “দশজন দরবেশ এক কম্বলের নিচে ঘুমোতে পারেন, কিন্তু কোনো রাজ্যই দুজন বাদশাহর জন্য যথেষ্ট বড় নয়। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের অভ্যুত্থানের পর পাকিস্তানে মাত্র একজন কার্যকর বাদশাহ ছিলেন। পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ কি দেশটির অতীতের মাঝে নিহিত? ঘুরে ফিরে প্রশ্নটি আবার এসেছে।

                লেখক : ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৫৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা