শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০২২ আপডেট:

বিদেশের মাটিতে রাজনৈতিক আশ্রয় কেন, কখন, কীভাবে?

অ্যাডভোকেট সিরাজ প্রামাণিক
প্রিন্ট ভার্সন
বিদেশের মাটিতে রাজনৈতিক আশ্রয় কেন, কখন, কীভাবে?

বিদেশের মাটিতে রাজনৈতিক আশ্রয় পেতে বাংলাদেশিদের আগ্রহ দিন দিন বেড়েই চলেছে। জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের পরিসংখ্যান বলছে বাংলাদেশিদের রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন গেল কয়েক বছরের তুলনায় ১০ গুণ বেড়েছে। অনেকেই বিদেশে গিয়ে দেশে না ফেরার ফন্দিতে আবেদন করেন। আবার বিদেশ গিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয়ের বা অ্যাসাইলাম আবেদন করেন অনেকে। অ্যাসাইলাম হচ্ছে অন্য দেশে আশ্রয় গ্রহণকারী রাজনৈতিক শরণার্থী। কোনো দেশে যদি আপনার জীবন হুমকির মুখে থাকে বা রাজনৈতিক কারণে আপনার জীবননাশের আশঙ্কা থাকে তাহলে এর প্রমাণ সাবমিট করে বিদেশের অনেক দেশে অ্যাসাইলাম ভিসা নেওয়া যায়। এ ভিসা নিয়ে আপনি সে দেশে স্থায়ী এবং বৈধভাবে বসবাস করতে পারবেন। তবে এ ভিসা পেতে আপনার জীবন যে এ দেশে ঝুঁকিপূর্ণ তা কিন্তু প্রমাণ করতে হবে। বিশেষ করে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে হেনস্তা কিংবা দুর্বল করতে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে মামলায় জড়ানো কিংবা প্রকৃত অপরাধীরা নিজেদের কৃত অপরাধের ফলে সৃষ্ট মামলা কিংবা যে কোনো ধর্মীয়, জাতি বা গোষ্ঠীগত কোনো সমস্যার কারণে কোনো ব্যক্তি যদি নিজ রাষ্ট্রকে অনিরাপদ মনে করে তবে যথাযথ কারণ দেখিয়ে অন্য যে কোনো রাষ্ট্রের কাছে বসবাসের জন্য আশ্রয় প্রার্থনা করতে পারেন। আপনি যে দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চান, সে দেশের দূতাবাসে নির্দিষ্ট আবেদনপত্রে আবেদন করতে হয়। আবেদনপত্রে আশ্রয় চাওয়ার কারণ বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করতে হয়। এখানে যে ঘটনার কারণে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়া হচ্ছে, সে ঘটনার বিবরণসহ তারিখ দিতে পারলে আশ্রয় প্রাপ্তির সম্ভাবনা বেশি থাকে। সম্ভব হলে ঘটনার কোনো লিখিত সংবাদ প্রতিবেদন থাকলে তা আবেদনপত্রের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া ভালো। এর বাইরে নিজের পরিচয়, পেশা, ও রাজনৈতিক আদর্শ সতর্কতার সঙ্গে দিতে হবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীকে নিজ দেশের রাজনৈতিক ও মানবাধিকার পরিস্থিতি সম্পর্কে বর্ণনা দিতে হবে। আবেদনপত্র যে দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়া হচ্ছে সে দেশের এ-সংক্রান্ত অধিদফতর বরাবর পাঠাতে হবে। রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীদের আবেদন নির্দিষ্ট দেশটির কর্মকর্তারা ও শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় আবেদন জাতিসংঘ শরণার্থী কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। সবকিছু প্রার্থীর পক্ষে গেলে দেশটির আইন অনুসারে তাকে রাজনৈতিক শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় গ্রহণের আবেদনটি গ্রহণ করবে। আবেদনপত্র তিন মাসের মধ্যে গৃহীত হয়। তবে ব্যক্তির রাজনৈতিক গুরুত্বের ওপর সময় কম লাগতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন গৃহীত হলে এক বছরের মধ্যে আশ্রয় গ্রহণকারীকে গ্রিনকার্ড দেওয়া হয়। সেখানে তিনি আর ১০ জনের মতো কাজ করার সুযোগ পাবেন। কোনো রাজনৈতিক আশ্রয় গ্রহণকারী যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ বছর বাস করার পর দেশটিতে স্থায়ী নাগরিকত্ব লাভ করতে পারেন। তবে অস্ট্রেলিয়ার ক্ষেত্রে আবেদনকারীর বাধ্যতামূলক জবাবদিহি শিবিরে থাকতে হবে। এখানে আবেদনকারীকে সর্বোচ্চ ৭৪ দিন বাস করতে হতে পারে। কানাডা রাজনৈতিক বা যুদ্ধ শরণার্থীদের অতি সহজেই আশ্রয় দান করে। এ দেশটিতে রাজনৈতিক আশ্রয় গ্রহণকারীরা আর ১০ জনের মতোই কাজ করতে পারে। রাজনৈতিক আশ্রয় একটি আন্তর্জাতিক মৌলিক মানবাধিকার। মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ১৪(ক) অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে- নিজ রাষ্ট্রে রাজনৈতিক বা আদর্শগত কারণে নিপীড়ন বা গ্রেফতার এড়ানোর জন্য প্রত্যেক ব্যক্তির অন্য রাষ্ট্রের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করার এবং আশ্রয় পাওয়ার অধিকার রয়েছে। এ অধিকার যে কোনো ব্যক্তি যে কোনো রাষ্ট্রের কাছেই চাইতে পারে।

যে কোনো রাষ্ট্র নীতিগত দিক থেকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে বাধ্য। তবে এর দুটি ব্যতিক্রম রয়েছে। প্রথমত যদি সম্ভাব্য আশ্রয় প্রদানকারী রাষ্ট্রের নিজের জাতীয় নিরাপত্তাসংক্রান্ত কোনো সন্দেহ থাকে তখন ওই রাষ্ট্র আবেদনকারী ব্যক্তিকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে বাধ্য নয়। দ্বিতীয়ত, আশ্রয়ের আবেদনকারী যদি গুরুতর কোনো অপরাধে বা ওই ব্যক্তির নিজ দেশের সমাজের জন্য বিপজ্জনক কোনো অপরাধের অপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয় তা হলেও ওই ব্যক্তিকে কোনো রাষ্ট্র রাজনৈতিক আশ্রয় প্রদান থেকে নির্দ্বিধায় বিরত থাকতে পারে। রাজনৈতিক আশ্রয় নিতান্তই রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের বহিঃপ্রকাশ, যা হতে পারে প্রথার ভিত্তিতে কিংবা চুক্তির ভিত্তিতে। আবার আশ্রয়দানকারী রাষ্ট্রের আশ্রয়দানের ক্ষমতাকে অঞ্চলের ভিত্তিতে ভূখন্ডগত ও অতিরাষ্ট্রিক আশ্রয় এ দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। কোনো ব্যক্তির কোনো রাজনৈতিক বা ধর্মীয় কারণে গ্রেফতার, নির্যাতন, হুমকি ইত্যাদির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে সেই ব্যক্তি অন্য কোনো রাষ্ট্রে প্রবেশ করে সেই রাষ্ট্রের কাছে আশ্রয় চাইতে পারেন। তখন ওই রাষ্ট্র সেই ব্যক্তিকে তাদের নিজ ভূখন্ডে আশ্রয় প্রদান করতে পারে। আবার জনসংখ্যার মাত্রাতিরিক্ত সংখ্যায় আশ্রয়প্রার্থী থাকলে তখনো নিজ রাষ্ট্রের জনগণের জন্য হুমকি সৃষ্টি হতে পারে এমনটা ভেবে আশ্রয় না-ও দিতে পারে। তবে ১৯৬৭ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ গৃহীত ভূখন্ডগত আশ্রয়-সংক্রান্ত ঘোষণা বলছে, নিপীড়ন থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আশ্রয়প্রার্থীকে রাষ্ট্রীয় সীমানায় চেক পয়েন্টে প্রত্যাখ্যান করা এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যদি ভূখন্ডে প্রবেশ করেই থাকে তাহলে তাকে ফেরত পাঠানো যাবে না। শুধু নিজ ভূখন্ডে নয়, এর বাইরে গিয়েও একটি রাষ্ট্র অন্য রাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তিকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে পারে। যে রাষ্ট্র তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে প্রস্তুত সে রাষ্ট্রের দূতাবাসে প্রবেশ করলেই ওই দূতাবাস তাকে রাজনৈতিক আশ্রয় দিতে পারবে।

কেননা প্রত্যেক দেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতরা যে দূতাবাসে অবস্থান করেন তা তাদের রাষ্ট্রের ভূখন্ড হিসেবে বিবেচিত হয়। তাই নিজ দেশে থেকেও অন্য দেশের দূতাবাসে ‘রাজনৈতিক আশ্রয়’ নেওয়া সম্ভব।

লেখক : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আইনগ্রন্থ প্রণেতা ও আইন গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন