শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২

গবেষণা জাদুবিদ্যা বা রূপকথা নয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
গবেষণা জাদুবিদ্যা বা রূপকথা নয়

পৃথিবীতে এমন কিছু কিছু ঘটনা ঘটে যখন আশার চেয়ে অনেক বেশি ফল পাওয়া যায়। কোনো জাদুবিদ্যা বা রূপকথার কাহিনি এটা নয় বরং কখনো কখনো এটাই বাস্তবতা হয়। এমন ধরনের অদ্ভুত ঘটনা গবেষণার মাধ্যমেই ঘটতে পারে। গবেষণার ধর্মই হলো এমন নতুন কিছু বের করে আনা যেটা হয়তো যারা গবেষণা করছেন তারাও ঠিক তেমন করে আগে থেকে ভাবতে পারেননি। তবে কিছু একটা ঘটতে পারে তেমন একটা স্বপ্ন গোপনে মনে মনে ধারণ করেছেন। সেখানে গাছের শিকড় মাটির অনেকটা গভীরে গিয়ে নিজের পরিচয় খুঁজতে খুঁজতে একসময় বিরাট বৃক্ষে পরিণত হয়। সেখান থেকে চিন্তা নতুন ধারণাকে জাপটে ধরে শাখা-প্রশাখার মতো চিন্তার বিস্তার ঘটায়। মানুষের কাছে সেটা হয়তো উদ্ভট চিন্তা মনে হতে পারে। কিংবা সেটা একটা ঝাপসা শীতের সকালের মতো মনে হতে পারে যেখানে কুয়াশার আবরণ সবকিছু ঢেকে রেখে সৃষ্টিকে আড়াল করার চেষ্টা করে। কিন্তু চিন্তা যখন বিজ্ঞানকে আঁকড়ে ধরে তখন সৃষ্টি আর নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না। সৃষ্টির মর্মবাণীই এটি, যেটি সবাইকে চমকে দিয়ে বিস্ময়ের জন্ম দেয়। আন্দ্রেয়া সেরেক বলছেন, রোগীরা যখন তাদের ক্যান্সার-মুক্তির খবর জানতে পারলেন, সেটার চেয়ে আনন্দের মুহূর্ত আর ছিল না। অনেকে খুশিতে কেঁদে ফেলেছিলেন। বিজ্ঞানের সৃষ্টি যখন মানুষকে কাঁদায় তখন বোঝা যায় গবেষণার মূল্য কতখানি। গবেষক হওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ। সেই শুক্রবারের ব্যস্ত সন্ধেটা সাশা রোথ কখনো ভুলতে পারবেন না। তখন তিনি ওয়াশিংটনে। সারা বাড়ি দৌড়ে বেড়াচ্ছেন ব্যাগ গোছাতে। ক্যান্সার চিকিৎসায় তাঁর পরবর্তী গন্তব্য নিউইয়র্ক। তাঁকে সেখানে গিয়ে রেকটাল ক্যান্সারের রেডিয়েশন থেরাপি নিতে হবে। এমন এক অস্থির সময়ে নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল সেøান ক্যাটারিং ক্যান্সার সেন্টার থেকে একটা ফোন এলো। উত্তেজিত গলায় কথা বলছিলেন মেডিকেল অঙ্কোলজিস্ট ডা. আন্দ্রেয়া সেরসেক, ‘শেষ টেস্টে দেখা যাচ্ছে আপনার শরীরে ক্যান্সারের কোনো অস্তিত্ব নেই।’ শুনে হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন সাশা... আনন্দে। এত খুশি কোনো দিন হননি। মানুষ যখন অলৌকিক আনন্দের ভারে নুয়ে পড়ে তখন মানুষ বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। শব্দগুলো আনন্দের বেড়াজালে আটকে যায়। আনন্দ কেবল শব্দের উচ্চারণে সীমাবদ্ধ থাকে না, নীরবতাও আনন্দের একটা ভাষা। যে ভাষার শক্তি শব্দের চেয়ে অনেক বেশি অনুভূতিপ্রবণ, অনেক বেশি শক্তিশালী।

সাশা রোথের মতো মলদ্বারের ক্যান্সারে আক্রান্ত ১৮ জন রোগী মৃত্যুর দিন গুনছিলেন। জীবনের গতিপথটা কেমন করে যেন থমকে গিয়েছিল তাদের। স্বপ্নগুলো পুড়ে পুড়ে মরছিল যন্ত্রণায়। খুব অসহায় হয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। খুব অদ্ভুত হয় সে সময়টা যখন মানুষ বেঁচে থাকা চোখে আর জীবনের কোলাহলকে দেখে না, মৃত্যুর নিস্তব্ধতা দেখতে পায়। মৃত্যুটাকে কাঁধে ঝুলিয়ে মানুষ ফেলে আসা জীবনের স্মৃতিগুলো হাতড়ে বেড়ায়। আপনজনদের প্রিয় মুখগুলো তাদের ভিতরে ভিতরে কাঁদিয়ে কাঁদিয়ে বোবা করে দেয়। সব যেন খেলা, যে খেলায় জয় নেই, পরাজয় আছে, আশা নেই, আনন্দ নেই, ঘরে ফিরে যাওয়ার তাড়া নেই। কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন এবং অস্ত্রোপচারের মতো কষ্টকর চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তাঁরা। তাঁরা জানতেন এসব কেবল মনকে সান্ত¡না দেওয়া, জীবনকে আরেকটু টেনে নিয়ে গিয়ে মৃত্যুকে কিছুটা হলেও বিলম্বিত করা। কিন্তু এ দুর্বিষহ বেঁচে থাকা মৃত্যুর চেয়ে যে অনেক কঠিন। যার হয় সে-ই বোঝে, যে হারায় সে-ই জানে জীবন তার থেকে কতটা হারিয়ে গেছে। আমেরিকার গবেষকরা এমন একটা সময়ে ১৮ জন ক্যান্সার আক্রান্তকে ডোস্টারলিম্যাব নামের ওষুধ সেবন করাতে থাকেন। গবেষকরা জানতেন না এ ওষুধ সেবন করালে কী ঘটতে পারে, তার পরও হয়তো ছোট ছোট স্বপ্ন আনমনে দেখেছেন। কারণ তাদের লজিক, অভিজ্ঞতা ও বিশেষায়িত জ্ঞান কিছু একটা ঘটানোর ইঙ্গিত হয়তো দিয়েছিল, তবে যেটা দিয়েছিল বাস্তবে ঘটেছে তার থেকে অনেক বেশি। কিন্তু অদ্ভুত বিষয় হলো প্রায় বেশির ভাগ মানুষ ভাবে গবেষকরা গবেষণা প্রমাণ করে দেখাবেন তাঁরা যা বলছেন তা সত্য, মিথ্যা নয়। তারপর সেটা ইতিবাচক ফলের ভিত্তিতে প্রমাণিত হলেই বাস্তবে প্রয়োগ করবেন। প্রমাণ ছাড়া এ পৃথিবীর মানুষ কোনো কিছুই মানতে চায় না। গবেষণাটা যে এত সহজ নয় তা হয়তো বোঝানো কঠিন। সাধারণ মানুষের কথা না হয় বাদই দিলাম, যারা বিজ্ঞান বোঝেন ও জানেন তাদের মধ্যেও এ ধরনের রক্ষণশীলতা অনেক সময় কাজ করে। কারণ মানুষের মনস্তত্ত্বটাতেই যত গ-গোল। কেউ ভালো কিছু করলে তাতে নেতিবাচক ধারণার জন্ম দেওয়া যেন কারও কারও উদ্দেশ্য হয়ে যাচ্ছে। গবেষণায় সমালোচনা থাকা ভালো। অনেক বড় বড় বিজ্ঞানীর ক্ষেত্রেও তা ঘটেছে। তবে সমালোচনা ও ঈর্ষা এক কথা নয়। এ কথা মনে রাখতে হবে, সমালোচনা করতে যোগ্যতা লাগে না, সমালোচিত হতে যোগ্যতা লাগে। কেউ কেউ এই আধুনিক সময়ে এসেও ভাবছেন, যার যে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ জ্ঞান আছে তাকে সে বিষয়ের গবেষণার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। অথচ গবেষণার ইতিহাস এমন কথা বলছে না। বর্তমানে গবেষণা কোনো একটি বিষয়নির্ভর নয়, বরং বহু বিষয়ের সমন্বয় সেখানে ঘটছে। বিশেষ করে এই সময়ে যখন বহুমাত্রিক গবেষণার ধারণা সংস্কৃতি হিসেবে গড়ে উঠছে তখন এ ধরনের কূপমন্ডূকতা গবেষণার বহুমাত্রিক চিন্তাধারায় প্রতিবন্ধক শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে পারে। সবচেয়ে লজ্জার বিষয় হচ্ছে, উন্নত দেশগুলো গবেষণায় এ নীতি অবলম্বন করলে আমাদের দেশের কিছু মানুষ সেটাকে বাহবা দিচ্ছেন। ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে সেটা আরও বড় করে দেখানোর চেষ্টা করছেন অথচ দেশের গবেষকরা তাঁদের চেয়ে ভালো গবেষণা করলেও সেটাকে কীভাবে নিচু করে দেখানো যায়, প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় এ ধরনের আত্মঘাতী প্রচার করছেন। সেটা গঠনমূলক দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিহার করে ব্যক্তিক আক্রমণের বিষয়বস্তুতে পরিণত হচ্ছে। এটাই কি দেশপ্রেম? এটাই কি উদারতা? নাকি এসবের পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। একদিন বিদেশিরা আমাদের তাদের গবেষণার গিনিপিগ হিসেবে ব্যবহার করেছিল, আর এখন আমাদের দেশের কিছু মানুষ পাশ্চাত্যের হাওয়া গায়ে লাগিয়ে আমাদের গিনিপিগ হিসেবে ভাবছে। গবেষণায় ভুল হতে পারে, ব্যর্থতা থাকতে পারে, দুর্বলতা থাকতে পারে, অপরিপক্বতা থাকতে পারে, তবে এসব আছে বলেই গবেষকরা সেগুলো থেকে ধারণা নিয়ে তাঁদের গবেষণার চিন্তাধারা এগিয়ে নিতে পারেন। আমাদের দেশে এত সীমাবদ্ধতার মধ্যেও যাঁরা গবেষণার সংস্কৃতি এগিয়ে নিচ্ছেন তাঁদের থামিয়ে দেওয়াই কি এর উদ্দেশ্য। যাতে উদ্ভাবন ও গবেষণায় পরনির্ভরশীল দেশ হিসেবে প্রচার করা যায়। সারা পৃথিবী যখন উদার গণতান্ত্রিক ধারণা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে মানুষকে তার মতো করে চিন্তা করার স্বাধীনতা দিচ্ছে। সেখানে কিছু মানুষ মুখে মুখে স্বাধীন চিন্তা বিকাশের কথা বললেও তাদের তথাকথিত স্বাধীনতা আরেকজন গবেষকের স্বাধীন চিন্তাকে কীভাবে রুদ্ধ করা যায় সেই নেতিবাচক ভাবনা দ্বারা তাড়িত হচ্ছে। একজন গবেষক তাঁর বিশেষায়িত জ্ঞানের বাইরে গিয়ে গবেষণা করতে পারবেন না, এমনটা কি গবেষণার ইতিহাস ও প্রবণতা বলছে? পৃথিবীতে এমন অনেক গবেষক জন্ম নিয়েছিলেন যাঁদের প্রথাগত শিক্ষা ছিল না, এমনকি অনেকে স্কুলের গন্ডিও পেরোতে পারেননি। আবার অনেক প্রতিভাধর গবেষক তাঁদের বিশেষায়িত জ্ঞানের বাইরে গিয়েও গবেষণা করেছেন, এখনো অনেকে করছেন। গবেষণা কোনো নিয়ম মানে না, মানুষ গবেষণা নিয়মের মধ্যে আনতে গিয়েই বিপত্তি ঘটায়। বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু পদার্থবিদ হলেও উদ্ভিদ নিয়ে গবেষণা করেছেন। উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন এবং তা প্রমাণ করেও দেখিয়েছেন। মেঘনাদ সাহা গণিত নিয়ে লেখাপড়া করলেও পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়েও গবেষণা করেছেন। তিনি পদার্থবিজ্ঞানের তাপীয় আয়নীকরণ থিওরি প্রদান করেন। তাঁর আবিষ্কৃত সাহা আয়নীভবন সমীকরণ নক্ষত্রের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মগুলো ব্যাখ্যা করতে সবচেয়ে উৎকৃষ্টতম পন্থা। পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল মনোনয়ন প্রাপ্তির তালিকায় বেশ কবার নাম গিয়েছিল তাঁর। নোবেল কমিটি মেঘনাদ সাহার কাজকে পদার্থবিজ্ঞানের একটি উল্লেখযোগ্য প্রয়োগ হিসেবে বিবেচনা করলেও এটি ‘আবিষ্কার’ নয় বলে তিনি নোবেল পুরস্কার পাননি। মেঘনাদ সাহাকে ১৯৩৭ ও ১৯৪০ সালে আর্থার কম্পটন এবং ১৯৩৯, ১৯৫১ ও ১৯৫৫ সালে শিশির কুমার মিত্র আবারও মনোনীত করলেও নোবেল কমিটি তাঁদের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে। মেঘনাদ সাহাকে সে সময়ের মানুষ মূল্যায়ন করতে পারেনি তবে ইতিহাস ও সময় তাঁর অবদান আজও স্মরণ করে।

আর্নল্ড জোহান্স উইলহেলম সমারফিল্ড একজন বিশ্ববিখ্যাত পদার্থবিদ। তাঁর ছাত্র ওয়ার্নার হাইজেনবার্গ কোয়ান্টাম তত্ত্বে, ওলফগ্যাং পলি ‘ইপোনিমাস পলি এক্সক্লুসন প্রিন্সিপাল’ তত্ত্বে, হ্যানস বেথাকে ‘স্টেলার নিউক্লীয় সিনথেসিস’ আবিষ্কারের জন্য নোবেল পুরস্কার পেলেও তিনি পাননি। বারবার সুযোগ এসেছে তবে কথিত আছে, তা হাতছাড়া হয়ে গেছে নোবেল বিচারকদের একজনের প্রতিহিংসার কারণে। আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁকে একবার বলেছিলেন, ‘তোমার যে বিষয়টি আমাকে বেশ অভিভূত করে, তা হলো তোমার শিক্ষকতা। যার মাধ্যমে তুমি অনেক নতুন মেধাবী মুখ বের করতে পেরেছ।’

গবেষকের চেয়ে তিনি বড় হয়ে উঠেছিলেন শিক্ষক হিসেবে। যিনি তাঁর শিক্ষকতা দিয়ে যুগান্তকারী সব গবেষক গড়তে পারেন তাঁকে কেবল মানুষের পৃথিবীর নোবেল পুরস্কার দিয়ে মূল্যায়ন করা সম্ভব নয়, কারণ কখনো কখনো ত্যাগ পুরস্কারের চেয়েও অনেক বড় হয়। তিনি নোবেল পুরস্কার পাননি ঠিকই কিন্তু মনে মনে একটা সান্ত্বনা খুঁজেছেন তা হলো পৃথিবীতে নোবেল পুরস্কারের বিষয়টি যখন আলোচিত হবে তখন কোন মানুষটি সবচেয়ে বেশি ৮৪ বার নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েও পুরস্কার অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন সে বিষয়টিও আসবে। ব্যর্থতা কখনো কখনো সফল মানুষদের চিনিয়ে দেয়। সারা পৃথিবীর মানুষ সফলতার পূজারি হলেও মানুষকে ব্যর্থ করার দায়ভারও যে সে সময়ের মানুষের তা-ও আমাদের ইতিহাস ও সময় আঙুল তুলে জানিয়ে দেয়।

উদ্ভাবনের একটা প্রধানতম শক্তি হলো কনসেপচুয়ালিটি তৈরি করা। যেমন ব্ল্যাক হোল, থিওরি অব রিলেটিভিটির মতো বিষয়গুলো। গবেষণার সবকিছু একবারে প্রমাণ করা সম্ভব নয়। ক্রমাগত উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে গবেষণা এগিয়ে যায়, কখনো গন্তব্যের দেখা মেলে, কখনো মেলে না। তার পরও গবেষণার কল্পনার যাত্রা বন্ধ হয়ে যায় না। কোনো কিছু প্রমাণ করার আগে তার থিওরিটিক্যাল অনেক গবেষণা হয়, সেটা অনেকেই জানে না। আবার অনেকে জেনেও না জানার ভান করে। গবেষণায় প্রতিযোগিতা মন্দ নয় যদি তা নৈতিকতার ওপর ভিত্তি করে হয়। তবে সেটা যেন কোনোভাবেই আরেকজন গবেষককে হতাশায় নিমজ্জিত করে নতুন সৃষ্টির ধারণা ধ্বংস করে না দেয়। গ্রাফিন ম্যাটেরিয়ালের অস্তিত্ব একসময় ছিল না। তখন গবেষকরা ভেবেছিলেন এমন একটা মেটেরিয়াল পৃথিবীতে জন্ম নিতে পারে। গবেষণা এমনই যেটা অদেখা কোনো সৃষ্টিকে আগে থেকেই দেখার শক্তি অর্জন করে। গ্রাফিনের আবিষ্কারের ঘটনাটাও ঘটেছে খুব আকস্মিকভাবে। যাঁরা এটা আবিষ্কার করেছেন তাঁরা কী আবিষ্কার করতে যাচ্ছেন তা নিজেরাও সে সময়টাতে বুঝে উঠতে পারেননি। অথচ এ আবিষ্কারটা তাঁদের নোবেল বিজয়ী করেছে। গাইম আর নভোসেলভের গ্রুপ প্রতি শুক্রবার বিকালে ফ্রাইডে ইভনিং এক্সপেরিমেন্ট নামে নতুন এক ধরনের বিজ্ঞানের সৃষ্টিকে খোঁজার আনন্দে মেতে উঠতেন। খালি হাতে ল্যাবে যা কিছু আছে তা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নিজেদের মগ্ন রাখতেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষাই বা কী, যা চোখে পড়ত সেটাতেই নতুন কিছু খোঁজার চেষ্টা করতেন তাঁরা। এমন করে খুঁজতে গিয়েই পেনসিলের কালো সিসার মতো কার্বন বা গ্রাফাইট একটু একটু করে আলাদা করতে করতে একসময় সেখান থেকে এক অণুর আস্তরণ বের করে আনেন আর এভাবেই ঘটে যায় গ্রাফিন আবিষ্কারের মহাকাব্য।

গবেষণার সৃষ্টিটাই এমন যা মানুষ ভাবতে পারে না, সেটাই মানুষের চিন্তাশক্তির জাদুতে সত্যে পরিণত করে।  গবেষণায় সেটাই সত্য যেটা সত্য বলে মনে হয় না, যেটা মিথ্যা বলে মনে হয়।  গবেষণার গন্তব্যটা ঠিক কোথায় গিয়ে শেষ হবে তা কেউ জানে না আর সেটা না জানাটাই বেশি যৌক্তিক।

 

                লেখক : অধ্যাপক, ঢাকা প্রকৌশল ও       প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি