শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০২২

গবেষণা জাদুবিদ্যা বা রূপকথা নয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
গবেষণা জাদুবিদ্যা বা রূপকথা নয়

পৃথিবীতে এমন কিছু কিছু ঘটনা ঘটে যখন আশার চেয়ে অনেক বেশি ফল পাওয়া যায়। কোনো জাদুবিদ্যা বা রূপকথার কাহিনি এটা নয় বরং কখনো কখনো এটাই বাস্তবতা হয়। এমন ধরনের অদ্ভুত ঘটনা গবেষণার মাধ্যমেই ঘটতে পারে। গবেষণার ধর্মই হলো এমন নতুন কিছু বের করে আনা যেটা হয়তো যারা গবেষণা করছেন তারাও ঠিক তেমন করে আগে থেকে ভাবতে পারেননি। তবে কিছু একটা ঘটতে পারে তেমন একটা স্বপ্ন গোপনে মনে মনে ধারণ করেছেন। সেখানে গাছের শিকড় মাটির অনেকটা গভীরে গিয়ে নিজের পরিচয় খুঁজতে খুঁজতে একসময় বিরাট বৃক্ষে পরিণত হয়। সেখান থেকে চিন্তা নতুন ধারণাকে জাপটে ধরে শাখা-প্রশাখার মতো চিন্তার বিস্তার ঘটায়। মানুষের কাছে সেটা হয়তো উদ্ভট চিন্তা মনে হতে পারে। কিংবা সেটা একটা ঝাপসা শীতের সকালের মতো মনে হতে পারে যেখানে কুয়াশার আবরণ সবকিছু ঢেকে রেখে সৃষ্টিকে আড়াল করার চেষ্টা করে। কিন্তু চিন্তা যখন বিজ্ঞানকে আঁকড়ে ধরে তখন সৃষ্টি আর নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না। সৃষ্টির মর্মবাণীই এটি, যেটি সবাইকে চমকে দিয়ে বিস্ময়ের জন্ম দেয়। আন্দ্রেয়া সেরেক বলছেন, রোগীরা যখন তাদের ক্যান্সার-মুক্তির খবর জানতে পারলেন, সেটার চেয়ে আনন্দের মুহূর্ত আর ছিল না। অনেকে খুশিতে কেঁদে ফেলেছিলেন। বিজ্ঞানের সৃষ্টি যখন মানুষকে কাঁদায় তখন বোঝা যায় গবেষণার মূল্য কতখানি। গবেষক হওয়া কতটা গুরুত্বপূর্ণ। সেই শুক্রবারের ব্যস্ত সন্ধেটা সাশা রোথ কখনো ভুলতে পারবেন না। তখন তিনি ওয়াশিংটনে। সারা বাড়ি দৌড়ে বেড়াচ্ছেন ব্যাগ গোছাতে। ক্যান্সার চিকিৎসায় তাঁর পরবর্তী গন্তব্য নিউইয়র্ক। তাঁকে সেখানে গিয়ে রেকটাল ক্যান্সারের রেডিয়েশন থেরাপি নিতে হবে। এমন এক অস্থির সময়ে নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল সেøান ক্যাটারিং ক্যান্সার সেন্টার থেকে একটা ফোন এলো। উত্তেজিত গলায় কথা বলছিলেন মেডিকেল অঙ্কোলজিস্ট ডা. আন্দ্রেয়া সেরসেক, ‘শেষ টেস্টে দেখা যাচ্ছে আপনার শরীরে ক্যান্সারের কোনো অস্তিত্ব নেই।’ শুনে হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন সাশা... আনন্দে। এত খুশি কোনো দিন হননি। মানুষ যখন অলৌকিক আনন্দের ভারে নুয়ে পড়ে তখন মানুষ বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। শব্দগুলো আনন্দের বেড়াজালে আটকে যায়। আনন্দ কেবল শব্দের উচ্চারণে সীমাবদ্ধ থাকে না, নীরবতাও আনন্দের একটা ভাষা। যে ভাষার শক্তি শব্দের চেয়ে অনেক বেশি অনুভূতিপ্রবণ, অনেক বেশি শক্তিশালী।

সাশা রোথের মতো মলদ্বারের ক্যান্সারে আক্রান্ত ১৮ জন রোগী মৃত্যুর দিন গুনছিলেন। জীবনের গতিপথটা কেমন করে যেন থমকে গিয়েছিল তাদের। স্বপ্নগুলো পুড়ে পুড়ে মরছিল যন্ত্রণায়। খুব অসহায় হয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। খুব অদ্ভুত হয় সে সময়টা যখন মানুষ বেঁচে থাকা চোখে আর জীবনের কোলাহলকে দেখে না, মৃত্যুর নিস্তব্ধতা দেখতে পায়। মৃত্যুটাকে কাঁধে ঝুলিয়ে মানুষ ফেলে আসা জীবনের স্মৃতিগুলো হাতড়ে বেড়ায়। আপনজনদের প্রিয় মুখগুলো তাদের ভিতরে ভিতরে কাঁদিয়ে কাঁদিয়ে বোবা করে দেয়। সব যেন খেলা, যে খেলায় জয় নেই, পরাজয় আছে, আশা নেই, আনন্দ নেই, ঘরে ফিরে যাওয়ার তাড়া নেই। কেমোথেরাপি, রেডিয়েশন এবং অস্ত্রোপচারের মতো কষ্টকর চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তাঁরা। তাঁরা জানতেন এসব কেবল মনকে সান্ত¡না দেওয়া, জীবনকে আরেকটু টেনে নিয়ে গিয়ে মৃত্যুকে কিছুটা হলেও বিলম্বিত করা। কিন্তু এ দুর্বিষহ বেঁচে থাকা মৃত্যুর চেয়ে যে অনেক কঠিন। যার হয় সে-ই বোঝে, যে হারায় সে-ই জানে জীবন তার থেকে কতটা হারিয়ে গেছে। আমেরিকার গবেষকরা এমন একটা সময়ে ১৮ জন ক্যান্সার আক্রান্তকে ডোস্টারলিম্যাব নামের ওষুধ সেবন করাতে থাকেন। গবেষকরা জানতেন না এ ওষুধ সেবন করালে কী ঘটতে পারে, তার পরও হয়তো ছোট ছোট স্বপ্ন আনমনে দেখেছেন। কারণ তাদের লজিক, অভিজ্ঞতা ও বিশেষায়িত জ্ঞান কিছু একটা ঘটানোর ইঙ্গিত হয়তো দিয়েছিল, তবে যেটা দিয়েছিল বাস্তবে ঘটেছে তার থেকে অনেক বেশি। কিন্তু অদ্ভুত বিষয় হলো প্রায় বেশির ভাগ মানুষ ভাবে গবেষকরা গবেষণা প্রমাণ করে দেখাবেন তাঁরা যা বলছেন তা সত্য, মিথ্যা নয়। তারপর সেটা ইতিবাচক ফলের ভিত্তিতে প্রমাণিত হলেই বাস্তবে প্রয়োগ করবেন। প্রমাণ ছাড়া এ পৃথিবীর মানুষ কোনো কিছুই মানতে চায় না। গবেষণাটা যে এত সহজ নয় তা হয়তো বোঝানো কঠিন। সাধারণ মানুষের কথা না হয় বাদই দিলাম, যারা বিজ্ঞান বোঝেন ও জানেন তাদের মধ্যেও এ ধরনের রক্ষণশীলতা অনেক সময় কাজ করে। কারণ মানুষের মনস্তত্ত্বটাতেই যত গ-গোল। কেউ ভালো কিছু করলে তাতে নেতিবাচক ধারণার জন্ম দেওয়া যেন কারও কারও উদ্দেশ্য হয়ে যাচ্ছে। গবেষণায় সমালোচনা থাকা ভালো। অনেক বড় বড় বিজ্ঞানীর ক্ষেত্রেও তা ঘটেছে। তবে সমালোচনা ও ঈর্ষা এক কথা নয়। এ কথা মনে রাখতে হবে, সমালোচনা করতে যোগ্যতা লাগে না, সমালোচিত হতে যোগ্যতা লাগে। কেউ কেউ এই আধুনিক সময়ে এসেও ভাবছেন, যার যে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ জ্ঞান আছে তাকে সে বিষয়ের গবেষণার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। অথচ গবেষণার ইতিহাস এমন কথা বলছে না। বর্তমানে গবেষণা কোনো একটি বিষয়নির্ভর নয়, বরং বহু বিষয়ের সমন্বয় সেখানে ঘটছে। বিশেষ করে এই সময়ে যখন বহুমাত্রিক গবেষণার ধারণা সংস্কৃতি হিসেবে গড়ে উঠছে তখন এ ধরনের কূপমন্ডূকতা গবেষণার বহুমাত্রিক চিন্তাধারায় প্রতিবন্ধক শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে পারে। সবচেয়ে লজ্জার বিষয় হচ্ছে, উন্নত দেশগুলো গবেষণায় এ নীতি অবলম্বন করলে আমাদের দেশের কিছু মানুষ সেটাকে বাহবা দিচ্ছেন। ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে সেটা আরও বড় করে দেখানোর চেষ্টা করছেন অথচ দেশের গবেষকরা তাঁদের চেয়ে ভালো গবেষণা করলেও সেটাকে কীভাবে নিচু করে দেখানো যায়, প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় এ ধরনের আত্মঘাতী প্রচার করছেন। সেটা গঠনমূলক দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিহার করে ব্যক্তিক আক্রমণের বিষয়বস্তুতে পরিণত হচ্ছে। এটাই কি দেশপ্রেম? এটাই কি উদারতা? নাকি এসবের পেছনে অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে। একদিন বিদেশিরা আমাদের তাদের গবেষণার গিনিপিগ হিসেবে ব্যবহার করেছিল, আর এখন আমাদের দেশের কিছু মানুষ পাশ্চাত্যের হাওয়া গায়ে লাগিয়ে আমাদের গিনিপিগ হিসেবে ভাবছে। গবেষণায় ভুল হতে পারে, ব্যর্থতা থাকতে পারে, দুর্বলতা থাকতে পারে, অপরিপক্বতা থাকতে পারে, তবে এসব আছে বলেই গবেষকরা সেগুলো থেকে ধারণা নিয়ে তাঁদের গবেষণার চিন্তাধারা এগিয়ে নিতে পারেন। আমাদের দেশে এত সীমাবদ্ধতার মধ্যেও যাঁরা গবেষণার সংস্কৃতি এগিয়ে নিচ্ছেন তাঁদের থামিয়ে দেওয়াই কি এর উদ্দেশ্য। যাতে উদ্ভাবন ও গবেষণায় পরনির্ভরশীল দেশ হিসেবে প্রচার করা যায়। সারা পৃথিবী যখন উদার গণতান্ত্রিক ধারণা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে মানুষকে তার মতো করে চিন্তা করার স্বাধীনতা দিচ্ছে। সেখানে কিছু মানুষ মুখে মুখে স্বাধীন চিন্তা বিকাশের কথা বললেও তাদের তথাকথিত স্বাধীনতা আরেকজন গবেষকের স্বাধীন চিন্তাকে কীভাবে রুদ্ধ করা যায় সেই নেতিবাচক ভাবনা দ্বারা তাড়িত হচ্ছে। একজন গবেষক তাঁর বিশেষায়িত জ্ঞানের বাইরে গিয়ে গবেষণা করতে পারবেন না, এমনটা কি গবেষণার ইতিহাস ও প্রবণতা বলছে? পৃথিবীতে এমন অনেক গবেষক জন্ম নিয়েছিলেন যাঁদের প্রথাগত শিক্ষা ছিল না, এমনকি অনেকে স্কুলের গন্ডিও পেরোতে পারেননি। আবার অনেক প্রতিভাধর গবেষক তাঁদের বিশেষায়িত জ্ঞানের বাইরে গিয়েও গবেষণা করেছেন, এখনো অনেকে করছেন। গবেষণা কোনো নিয়ম মানে না, মানুষ গবেষণা নিয়মের মধ্যে আনতে গিয়েই বিপত্তি ঘটায়। বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু পদার্থবিদ হলেও উদ্ভিদ নিয়ে গবেষণা করেছেন। উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন এবং তা প্রমাণ করেও দেখিয়েছেন। মেঘনাদ সাহা গণিত নিয়ে লেখাপড়া করলেও পদার্থবিজ্ঞান ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়েও গবেষণা করেছেন। তিনি পদার্থবিজ্ঞানের তাপীয় আয়নীকরণ থিওরি প্রদান করেন। তাঁর আবিষ্কৃত সাহা আয়নীভবন সমীকরণ নক্ষত্রের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মগুলো ব্যাখ্যা করতে সবচেয়ে উৎকৃষ্টতম পন্থা। পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল মনোনয়ন প্রাপ্তির তালিকায় বেশ কবার নাম গিয়েছিল তাঁর। নোবেল কমিটি মেঘনাদ সাহার কাজকে পদার্থবিজ্ঞানের একটি উল্লেখযোগ্য প্রয়োগ হিসেবে বিবেচনা করলেও এটি ‘আবিষ্কার’ নয় বলে তিনি নোবেল পুরস্কার পাননি। মেঘনাদ সাহাকে ১৯৩৭ ও ১৯৪০ সালে আর্থার কম্পটন এবং ১৯৩৯, ১৯৫১ ও ১৯৫৫ সালে শিশির কুমার মিত্র আবারও মনোনীত করলেও নোবেল কমিটি তাঁদের সিদ্ধান্তে অনড় থাকে। মেঘনাদ সাহাকে সে সময়ের মানুষ মূল্যায়ন করতে পারেনি তবে ইতিহাস ও সময় তাঁর অবদান আজও স্মরণ করে।

আর্নল্ড জোহান্স উইলহেলম সমারফিল্ড একজন বিশ্ববিখ্যাত পদার্থবিদ। তাঁর ছাত্র ওয়ার্নার হাইজেনবার্গ কোয়ান্টাম তত্ত্বে, ওলফগ্যাং পলি ‘ইপোনিমাস পলি এক্সক্লুসন প্রিন্সিপাল’ তত্ত্বে, হ্যানস বেথাকে ‘স্টেলার নিউক্লীয় সিনথেসিস’ আবিষ্কারের জন্য নোবেল পুরস্কার পেলেও তিনি পাননি। বারবার সুযোগ এসেছে তবে কথিত আছে, তা হাতছাড়া হয়ে গেছে নোবেল বিচারকদের একজনের প্রতিহিংসার কারণে। আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁকে একবার বলেছিলেন, ‘তোমার যে বিষয়টি আমাকে বেশ অভিভূত করে, তা হলো তোমার শিক্ষকতা। যার মাধ্যমে তুমি অনেক নতুন মেধাবী মুখ বের করতে পেরেছ।’

গবেষকের চেয়ে তিনি বড় হয়ে উঠেছিলেন শিক্ষক হিসেবে। যিনি তাঁর শিক্ষকতা দিয়ে যুগান্তকারী সব গবেষক গড়তে পারেন তাঁকে কেবল মানুষের পৃথিবীর নোবেল পুরস্কার দিয়ে মূল্যায়ন করা সম্ভব নয়, কারণ কখনো কখনো ত্যাগ পুরস্কারের চেয়েও অনেক বড় হয়। তিনি নোবেল পুরস্কার পাননি ঠিকই কিন্তু মনে মনে একটা সান্ত্বনা খুঁজেছেন তা হলো পৃথিবীতে নোবেল পুরস্কারের বিষয়টি যখন আলোচিত হবে তখন কোন মানুষটি সবচেয়ে বেশি ৮৪ বার নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েও পুরস্কার অর্জনে ব্যর্থ হয়েছেন সে বিষয়টিও আসবে। ব্যর্থতা কখনো কখনো সফল মানুষদের চিনিয়ে দেয়। সারা পৃথিবীর মানুষ সফলতার পূজারি হলেও মানুষকে ব্যর্থ করার দায়ভারও যে সে সময়ের মানুষের তা-ও আমাদের ইতিহাস ও সময় আঙুল তুলে জানিয়ে দেয়।

উদ্ভাবনের একটা প্রধানতম শক্তি হলো কনসেপচুয়ালিটি তৈরি করা। যেমন ব্ল্যাক হোল, থিওরি অব রিলেটিভিটির মতো বিষয়গুলো। গবেষণার সবকিছু একবারে প্রমাণ করা সম্ভব নয়। ক্রমাগত উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে গবেষণা এগিয়ে যায়, কখনো গন্তব্যের দেখা মেলে, কখনো মেলে না। তার পরও গবেষণার কল্পনার যাত্রা বন্ধ হয়ে যায় না। কোনো কিছু প্রমাণ করার আগে তার থিওরিটিক্যাল অনেক গবেষণা হয়, সেটা অনেকেই জানে না। আবার অনেকে জেনেও না জানার ভান করে। গবেষণায় প্রতিযোগিতা মন্দ নয় যদি তা নৈতিকতার ওপর ভিত্তি করে হয়। তবে সেটা যেন কোনোভাবেই আরেকজন গবেষককে হতাশায় নিমজ্জিত করে নতুন সৃষ্টির ধারণা ধ্বংস করে না দেয়। গ্রাফিন ম্যাটেরিয়ালের অস্তিত্ব একসময় ছিল না। তখন গবেষকরা ভেবেছিলেন এমন একটা মেটেরিয়াল পৃথিবীতে জন্ম নিতে পারে। গবেষণা এমনই যেটা অদেখা কোনো সৃষ্টিকে আগে থেকেই দেখার শক্তি অর্জন করে। গ্রাফিনের আবিষ্কারের ঘটনাটাও ঘটেছে খুব আকস্মিকভাবে। যাঁরা এটা আবিষ্কার করেছেন তাঁরা কী আবিষ্কার করতে যাচ্ছেন তা নিজেরাও সে সময়টাতে বুঝে উঠতে পারেননি। অথচ এ আবিষ্কারটা তাঁদের নোবেল বিজয়ী করেছে। গাইম আর নভোসেলভের গ্রুপ প্রতি শুক্রবার বিকালে ফ্রাইডে ইভনিং এক্সপেরিমেন্ট নামে নতুন এক ধরনের বিজ্ঞানের সৃষ্টিকে খোঁজার আনন্দে মেতে উঠতেন। খালি হাতে ল্যাবে যা কিছু আছে তা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নিজেদের মগ্ন রাখতেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষাই বা কী, যা চোখে পড়ত সেটাতেই নতুন কিছু খোঁজার চেষ্টা করতেন তাঁরা। এমন করে খুঁজতে গিয়েই পেনসিলের কালো সিসার মতো কার্বন বা গ্রাফাইট একটু একটু করে আলাদা করতে করতে একসময় সেখান থেকে এক অণুর আস্তরণ বের করে আনেন আর এভাবেই ঘটে যায় গ্রাফিন আবিষ্কারের মহাকাব্য।

গবেষণার সৃষ্টিটাই এমন যা মানুষ ভাবতে পারে না, সেটাই মানুষের চিন্তাশক্তির জাদুতে সত্যে পরিণত করে।  গবেষণায় সেটাই সত্য যেটা সত্য বলে মনে হয় না, যেটা মিথ্যা বলে মনে হয়।  গবেষণার গন্তব্যটা ঠিক কোথায় গিয়ে শেষ হবে তা কেউ জানে না আর সেটা না জানাটাই বেশি যৌক্তিক।

 

                লেখক : অধ্যাপক, ঢাকা প্রকৌশল ও       প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা