শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০২২

বিরূপ আবহাওয়ার কৃষি প্রস্তুতি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বিরূপ আবহাওয়ার কৃষি প্রস্তুতি

আবহাওয়া হঠাৎ হঠাৎ বিরূপ আচরণ করে বসছে। আবহাওয়া দফতর বলছে, এ বছর জুলাইয়ে গড় বৃষ্টিপাত ইতিহাসে সবচেয়ে কম, শতকরা ৫৭.৬ ভাগ বৃষ্টিপাত কম হয়েছে, এমনকি আগস্টেও বৃষ্টিপাতের তেমন পূর্বাভাস তারা দিতে পারছে না। উত্তরবঙ্গের অনেক জায়গায় খরা দেখা দিচ্ছে, অথচ বর্ষা শুরুর আগেই অকস্মাৎ ভীষণ বৃষ্টিতে সেসব অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে গিয়েছিল বন্যা।

মনে পড়ছে বছর সাতেক আগের কথা। অক্টোবর হবে। মানিকগঞ্জের সিংগাইরের গ্রামে গ্রামে আমন মৌসুমের ধান কাটা ও ফলন বিষয়ে কাজ করে বেড়াচ্ছিলাম। দুপুরে তীব্র গরম। এরই মধ্যে মাঠে মাঠে কৃষক ধান কাটছিল। গরমে ঘেমে তারা ভিজে যাচ্ছিল। টপ টপ করে ঝরছিল ঘাম। হেমন্ত ঋতুতে বা কার্তিকে এমন গরম ছিল না। এখন ক্রমেই আবহাওয়া বৈরী হয়ে উঠছে। বেশ ক্ষুধার্ত ছিলাম আমরা। আশপাশে রেস্তোরাঁ খুঁজে না পেয়ে গাড়ি টেনে চলে গিয়েছিলাম ধল্লার ভূম-দক্ষিণে। সড়কসংলগ্ন সেতু পেরিয়ে কয়েকটি দোকান। এর মধ্যেই কোনোরকম ভাঙাচোরা টিনের ছাউনি আর দুটি টেবিল পাতা একটি হোটেল। খাওয়া পাওয়া যাবে কি না খোঁজ নিতেই কয়েকজন বলেছিলেন, ‘এটা মুন্নির মার হোটেল। এলাকায় এই হোটেলই সেরা। খুব ভালো খাবার।’ দেখলাম, জীর্ণকায় পঞ্চাশোর্ধ্ব এক ব্যক্তি এবং তাঁর স্ত্রী হোটেলটি চালান। হোটেলের কোনো নাম লেখা নেই কোথাও। খেতে বসে দেখলাম মুন্নির মা সত্যিই যত্ন করে খাবার পরিবেশন করেন। রান্নার স্বাদও ভালো। কথায় কথায় জানা গেল তাঁদের বাড়ি মানিকগঞ্জে নয়, সাতক্ষীরা উপকূলে। লবণপানিতে জমিজিরাত সব গ্রাস করার কারণে তাঁরা এলাকা ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছেন এখানে। মুন্নির মায়ের মতো পরিবারগুলোকেই বলা হয় জলবায়ু উদ্বাস্তু। একটি দুটি পরিবার নয়, এমন শত শত পরিবার প্রতিদিন জলবায়ু উদ্বাস্তু হচ্ছে। উপকূলের বিপর্যস্ত জীবন ছেড়ে তাঁরা পাড়ি জমাচ্ছেন অন্যত্র। পৃথিবীর দেশে দেশে এ জলবায়ু উদ্বাস্তুর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। যুদ্ধ ও সংঘাত যেমন যুগ যুগ ধরে টিকে থাকা জনপদ থেকে বিতাড়িত করছে, একইভাবে তাড়া করছে বৈরী জলবায়ুর প্রভাবও। আমার গ্রামীণ অর্থনীতি, কৃষি এবং গ্রামীণ জীবন নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা ৪০ বছরের ওপরে। চোখের সামনে কৃষির বহুমুখী পরিবর্তন ও কৃষিজীবী জনগোষ্ঠীর নানারকম জীবন-যন্ত্রণা দেখলাম। এর মধ্যে আগামীর কৃষি কোন দিকে এগোচ্ছে তা নিজের অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়েই আঁচ করতে পারি। আগামীর কৃষির প্রশ্নে প্রধান চ্যালেঞ্জ জলবায়ুর পরিবর্তন।  বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ১৭ শতাংশ স্থলভাগ তলিয়ে যেতে পারে। এমনটা হলে ব্যাপক পরিমাণে চাষযোগ্য জমি যেমন ধ্বংস হবে, তেমন সাড়ে ৩ কোটির মতো মানুষ হবে গৃহহারা।

আমাদের দেশে এখনো ৮৮ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নির্ভরশীল। জিডিপিতে এ খাতের অবদান প্রায় ১৬ শতাংশ। কৃষি মূলত আবহাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। আবহাওয়ার যে-কোনো পরিবর্তন, তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত, মৌসুমের সময় ও কাল, বন্যা, মাটি ও পানিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি কৃষি উৎপাদন সরাসরি ব্যাহত করে। গবেষকরা আশঙ্কা করছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের কৃষক প্রায় ৫৫ শতাংশ প্রাকৃতিক সম্পদের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে পারে। কৃষিজমির পরিমাণ কমে গিয়ে খাদ্যশস্য উৎপাদন প্রায় ৩০ শতাংশ কমে যেতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের অন্যান্য ক্ষেত্রের তুলনায় কৃষি, মৎস্য, প্রাণী সম্পদ তথা গোটা খাদ্য নিরাপত্তায় প্রভাব পড়বে সবচেয়ে বেশি। জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, জলোচ্ছ্বাস-বন্যা ও সামুদ্রিক ঝড় বেড়ে যাওয়ার ফলে দ্রুতগতিতে সমুদ্রোপকূলবর্তী এলাকা থেকে ভিতরের অঞ্চলগুলোর মাটিতেও লবণাক্ততা বাড়ছে। মাটিতে লবণাক্ততা বেড়ে গেলে তার উর্বরতা কমে যায়, শস্যের ফলন ব্যাহত হয়। সেখানে বাংলাদেশের কৃষিজমির ৩০ শতাংশই উপকূল এলাকায়। বাড়তে থাকা লবণাক্ততার কারণে উচ্চফলনশীল ধানের ফলন ১৫.৬ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে বলে এক গবেষণায় আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক।

বিজ্ঞানীদের মতে, ২১০০ সালের মধ্যে সমুদ্রের পানির স্তর ৫০ থেকে ১৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ওপরে উঠতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্ধেকের বেশি অংশ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৫ মিটার উঁচু। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উপকূলবাসী অনেক বড় ঝুঁকিতে রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষ বন্যা, খরা, দুর্ভিক্ষ ও ঘূর্ণিঝড়ের মতো বিপর্যয়ের সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে এত দূর এসেছে। পরিবর্তিত জলবায়ুর সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করাই আপাতত সবচেয়ে বড় সমাধান মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। আমি নেদারল্যান্ডসে দেখেছি জলবায়ু পরিবর্তনকে মাথায় রেখে তারা কীভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের অনেক উদ্যোগ দেখে মনে হতে পারে অপ্রয়োজনীয় ও ব্যয়সাপেক্ষ। যেমন ভাসমান ক্যাটেল ফার্ম। এত এত জমি থাকতে কেন যাব নদীর পানিতে ভাসমান খামার গড়তে! কিন্তু এটা তাদের এক ধরনের পূর্বপ্রস্তুতি। যে-কোনো বিরূপ পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে তারা নানাভাবেই প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিশেষ করে যান্ত্রিক ও প্রযুক্তির কৃষির প্রাধান্য দিচ্ছে তারা। একদিকে যেমন মাটি ও পানির গুণগত মানের কথা ভাবছে। অন্যদিকে ভাবছে প্রতিকূলীয় পরিবেশেও কীভাবে উৎপাদন ঠিক রাখা যায়।

আমাদের দেশের মানুষ দুর্যোগে তার নিজস্ব শক্তি, সাহস আর অভিজ্ঞতা পুঁজি করেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করে। ষাটের দশকে বিশ্বব্যাপী যখন সবুজ বিপ্লব সূচিত হয় তখনকার জন্য তা ছিল অপরিহার্য এক উদ্যোগ। তার ফলেই সারা পৃথিবীর একাংশের মানুষ খাদ্য নিরাপত্তার এক স্বস্তির সন্ধান পায়। অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলো অনেকাংশেই খাদ্যের জোগান পায়। টানা প্রায় ৬০ বছর ওই সাফল্যই এখনো বিশ্ববাসীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে আছে। ব্যতিক্রম নেই তা নয়। শুরুতে যে বিষয়ের অবতারণা করেছিলাম, অনুন্নত দেশগুলোয় জলবায়ু উদ্বাস্তু বাড়ছে। আফ্রিকার মরু অঞ্চলে তীব্র খরায় মানুষ ও পশুপাখি মারা যাচ্ছে। এ মুহূর্তে বিশ্বের বহু দেশের মানুষকে ভয়ংকর দাবদাহে পুড়তে হচ্ছে, কোথাও আবার চলছে বন্যা। যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের একটি অংশে গত মাসে থার্মোমিটারের পারদ সব রেকর্ড ভেঙে উঠে গেছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। তাতে যানবাহন চলাচলে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে, তৈরি হয়েছে পানির সংকট। অধিকাংশ ঘরবাড়ি কাঠের তৈরি বলে অধিক তাপে আগুন লাগার ঘটনাও ঘটছে। ১৯ জুলাই যুক্তরাজ্যের তাপমাত্রা ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠে যায়। যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া দফতর বলছে, এ রকম তীব্র দাবদাহের প্রবণতা সাম্প্রতিক সময়ে অন্তত ১০ গুণ বেড়েছে এবং আগামীতে অবস্থা এর চেয়েও বাজে হতে পারে। গত সপ্তাহে আবহাওয়া দফতরে গিয়ে জানতে পারি জুলাইয়ে আমাদের দেশেও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। রাজশাহীতে ৩৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা এর আগে কোনো বছর জুলাইয়ে রেকর্ড করা হয়নি। তাপমাত্রা বৃদ্ধির বিরূপ প্রভাব পড়েছে চীনেও।

প্রচ- গরমে অতিষ্ঠ হয়ে চীনের বিভিন্ন বাসাবাড়ি, অফিস ও কারখানায় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রের ব্যবহার বেড়েছে। এতে আশঙ্কা করা হচ্ছে, গ্রীষ্মকালজুড়ে বিদ্যুতের চাহিদা মেটানো কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। চীনের জরুরি ব্যবস্থাপনাবিষয়ক মন্ত্রণালয় বলেছে, উ™ূ¢ত পরিস্থিতিতে নিরাপদে কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি বড় ধরনের পরীক্ষার মধ্যে পড়তে পারে। এ মাসে সাংহাইয়ের তাপমাত্রা ৪০.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। এগুলো পৃথিবীর জন্য এক ধরনের সতর্ক সংকেত। আমাদের দেশ বন্যা, লবণাক্ততার মতো জলবায়ুর বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। একই সঙ্গে ঋতু পরিবর্তনের প্রভাব তো রয়েছেই। এ পরিবর্তনগুলো মাথায় রেখে বর্তমান ও আগামীর প্রশ্নে নতুন করে জ্ঞান, প্রযুক্তি ও কৌশলের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। যতই দুর্যোগ ও জলবায়ুগত পরিবর্তন আসুক না কেন, তা মোকাবিলা করেই টিকে থাকতে হবে। দুর্যোগে টিকে থাকার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের কৃতিত্ব রয়েছে। এ সহনশীলতা ধরে রাখার জন্যই প্রয়োজন সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞান ও কৌশলের ব্যবহার। বিশেষ করে টিকে থাকার প্রশ্নে কৃষিকে আধুনিকায়ন করার উদ্যোগ এখনই নিতে হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য