শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

স্বর্গীয় বাগানের নাম ‘ইডেন’

মেজর নাসির উদ্দিন আহমেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
স্বর্গীয় বাগানের নাম ‘ইডেন’

কলিন্স, ক্যামব্রিজ, অক্সফোর্ড, ম্যাকমিলান ও মারিয়ম ওয়েবসস্টাটার ডিকশনারি এবং ইনসাইক্লোপিডিয়া ও ইউকিপিডিয়াসহ বহু সূত্রে, ‘ইডেন’-কে ঈশ্বরের বাগান বা স্বর্গীয় বাগান হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রাচীন ইঞ্জিল ও বাইবেল মহাগ্রন্থে ইডেন নামে সরাসরি কিংবা নাম উল্লেখ না করে নদী বা নহর বেষ্টিত এমন এক বাগানের বর্ণনা রয়েছে, যেখানে মানবজাতির আদি পিতা-মাতা বসবাস করতেন। এই বাগানের বহু কাল্পনিক চিত্র এঁকেছেন চিত্রশিল্পীরা। তাদের কল্পনার সেই আদি পিতা-মাতার মাঝে কাম-ক্রোধ বা বৈষয়িক কোনো চাহিদা ছিল না। তাই ইডেন নামের স্বর্গে তাদের মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ানোর চিত্র ফুটে উঠেছে এসব চিত্রকর্মে। ইন্টারনেটে ইডেন নামক এমন বহু কাল্পনিক, ঐশ্বরিক বা স্বর্গীয় বাগানের প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায়। খ্রিস্টধর্ম গ্রন্থ বাইবেলের জেনেসিস ২:৮-১৪ পর্যন্ত বয়ানে ইডেন নামক স্বর্গীয় উদ্যানের বর্ণনা রয়েছে। ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থ ইজেকেইলে (Ezekiel) ২৪ ও ৩১ নম্বর স্তবকে রয়েছে ইডেন নামক স্বর্গীয় উদ্যানের নাম। পৃথিবীর বহু দেশে ইডেন নামে বহু বাণিজ্যিক ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের নাম রয়েছে। আমাদের পার্শ্ববর্তী ভারতের কলকাতায় রয়েছে ইডেন গার্ডেন্স নামের ক্রিকেট স্টেডিয়াম। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়ও রয়েছে ইডেন মহিলা কলেজ (সংক্ষেপে ইডেন কলেজ) নামের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এককালে গৌরবময় আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলেও বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান পথভ্রষ্ট একদল তথাকথিত রাজনৈতিক নেত্রীর অপকর্মের স্বর্গরাজ্য আর শিক্ষক বা প্রশাসক নামক একদল মেরুদন্ডহীন শিক্ষিত মানুষের অসহায়ত্বের মুহূর্ত প্রতীক হয়ে উঠেছে।

১৮৬০ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এককালের কর্মচারী স্যার এ্যাসলে ইডেন (Sir Eshley Eden) বহু চড়াই-উতরাই পেরিয়ে তৎকালীন বাংলার শাসক ব্রিটিশ সরকারের একজন সচিব হিসেবে নিযুক্ত হন এবং দীর্ঘ ১১ বছর এই পদে দায়িত্ব পালন করেন। এই দায়িত্ব পালন শেষে তৎকালীন ব্রিটিশ বার্মার (বাংলাসহ) গভর্নর নিযুক্ত হন এই স্যার এ্যাসলে ইডেন। দীর্ঘ সাত বছর তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। দায়িত্ব পালনের শেষ দিকে ১৮৮৭ সালে দুটি বালিকা বিদ্যালয়ের সমন্বয়ে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় একটি গার্লস স্কুল। স্যার এ্যাসলে ইডেনের নামানুসারে এই স্কুলের নামকরণ করা হয় ইডেন গার্লস স্কুল। ১৯২৬ সালে কলেজ শাখা চালুর মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির নাম হয় ইডেন গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ১৯৫৮ সালে কলেজ সেকশন আলাদা হওয়ার কারণে নতুন নাম হয় ইডেন মহিলা কলেজ। ১৯৬২ সালে আজিমপুর ১৮ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত হয় আজকের ইডেন মহিলা কলেজ। ইতিহাস মতে ১৮৬০ সালে ব্রিটিশ সৈন্যরা সিকিম দখলের পর রাজনৈতিক সমঝোতার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্যার এ্যাসলে ইডেনকে। তুমলং চুক্তি সম্পন্ন করে সিকিমের রাজা সিদকেয়ং নামগয়ালকে (Sidkeyong Namgyal) তিনি বশে আনেন। সিকিম দিয়ে চলাচলকারী সব যাত্রী ও বাণিজ্যিক বহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন ইডেন। এই সাফল্যে উজ্জীবিত স্যার এ্যাসলে ইডেনকে ১৮৬৩ সালে ভুটানে পাঠানো হয় অনুরূপ সমঝোতার জন্য। অতিমাত্রায় আত্মবিশ্বাসী ইডেন এই যাত্রায় কোনো সৈন্যবাহিনী ছাড়াই ভুটান যান এবং তার ক্যারিশমা প্রয়োগের চেষ্টা চালান। কিন্তু এবার বিধিবাম। এক্ষেত্রে ভুটানের স্থানীয় জনগণ তাকে কেবল বর্জন করেই ক্ষান্ত হয়নি, তার বাহারি চুল ধরে টানাটানি করে এবং মুখে কাঁচা গোবর মেখে দেয়। এ ঘটনার রেশ ধরে ১৮৬৪ সালের নভেম্বরে ‘ডুরান যুদ্ধ’ শুরু হয়, যা চলে এক বছর পর্যন্ত। এতে শেষ বিচারে ব্রিটিশদেরই জয় হয়।

ঢাকাস্থ ইডেন মহিলা কলেজের রাজনৈতিক নেত্রী নামের কতিপয় বিপথগামী ছাত্রী পৌরাণিক ধর্মে বর্ণিত স্বর্গীয় বাগান ইডেন কিংবা ব্রিটিশ বার্মার গভর্নর ইডেনের ইতিহাস কতটুকু জানেন, তা বলার সাধ্য নেই। তবে যা টেলিভিশনের পর্দায় তা দেখেছি, তা থেকে বোঝা যায় ভুটানের মানুষ ১৮৬৩ সালে যেভাবে স্যার এ্যাসলে ইডেনের চুল টেনে ছিলেন, তার চেয়ে অনেক বেশি দক্ষতার সঙ্গে নিজের সহপাঠী কিংবা ছোট বোনতুল্য অন্য ছাত্রীদের চুল টানায় পারঙ্গম এ যুগের ইডেন মহিলা কলেজের কতিপয় ছাত্রী। যেভাবে ভুটানের মানুষ স্যার ইডেনের মুখে গোবর লেপ্টে দিয়েছিল, ১৫৯ বছর পরে তেমনি করে ছাত্ররাজনীতির গৌরবোজ্জ্বল অবয়বে কলঙ্কের চুনকালি লেপ্টে দিয়েছে এই ছাত্রী নামের দস্যুরা। চাঁদাবাজি, সিট বাণিজ্য, শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, বন্দি করে রাখা, আপত্তিকর ছবি তুলে ব্ল্যাকমেল, রাজনীতির নামে নিজেদের শোডাউনে যেতে বাধ্য করা সর্বোপরি নেতাদের বাড়িতে ছাত্রীদের পাঠানোর অভিযোগ আজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। আজ ইডেন কলেজের সাধারণ ছাত্রী ও অভিভাবকরা জিম্মি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। একদা ‘আমি ইডেন কলেজে ছাত্রী ছিলাম’ বলে যে মা তার সন্তান বা পরিজনকে গর্ব করে বলতেন, তারা ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন। ইডেন কলেজের ছাত্রীদের ভবিষ্যতে নতুন জীবন গড়া বা কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের ক্ষেত্রে একটা খুঁত হয়ে থাকবে এ ঘটনা। কী বীভৎসভাবে চেয়ার দিয়ে এক ছাত্রী অন্য ছাত্রীদের পিটাতে পারে, তা না দেখলে হয়তো বিশ্বাসই করত না অনেকে। 

ইডেন কলেজে বেশ কদিন ধরেই চলছিল এমন অনাচার। ২০১৪ সালের ২৪ জুন রাতে টেলিভিশনে বিশ্বকাপ ফুটবল চলবে না হিন্দি সিরিয়াল চলবে, এ নিয়েও ক্ষমতাসীন দলের রাজনৈতিক শাখার সভানেত্রী ও সাধারণ সম্পাদকের দুটি দল সংঘর্ষে জড়ায়। সিট দখল, উচ্ছেদ এবং পাল্টা দখলের ঘটনা নৈমিত্তিক ব্যাপারে দাঁড়িয়ে ছিল বিগত কিছুদিন ধরে। চলমান এই দ্বন্দ্ব চরমে উঠে গত ২৫ সেপ্টেম্বর। ওইদিন আবার ছিল বিশ্ব কন্যা দিবস। পুরুষ শাসিত সমাজে কন্যাদের মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করা এবং তাদের ন্যায্য প্রাপ্যটুকু নিশ্চিত করাই বিশ্ব কন্যা দিবসের প্রতিপাদ্য। আইয়েমে জাহিলিয়াত বা অন্ধকার যুগে সদ্য ভূমিষ্ঠ কন্যা সন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়া হতো বাকি জীবনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে। কন্যা সন্তান প্রসবের জন্য অনেক মা’র সংসার ভেঙে যেত বা অপয়া অপবাদ নিয়ে বেঁচে থাকতে হতো। যৌতুকের অভিশাপ আজও বিরাজ করছে এই সমাজে। এই উপমহাদেশে গর্ভের সন্তান যদি কন্যা হয়, তবে ক্লিনিকের দালালরা বলে, ৬০০০ টাকা খরচ করে গর্ভপাত ঘটাও, কন্যা বিয়ে দেওয়ার ৬ লাখ টাকা বাঁচবে। পথে-ঘাটে, যানবাহনে ও কর্মক্ষেত্রে নারীরা বৈষম্যের ও নীরব দহনের শিকার হয়। এমনি এক প্রেক্ষাপটে ২৫ সেপ্টেম্বর অন্তত বিশ্ব কন্যা দিবসে কন্যার বাবারা একটু বাড়তি স্নেহে ভাসিয়ে দিতে চায় কন্যাদের। সেই বাবারা আজ আতঙ্কে ভুগছেন একদল কন্যার প্রতি আরেক দল কন্যার এমন হিংস্র আয়োজনে। পৃথিবীর সব ধর্মগ্রন্থে কন্যা বা মেয়েদের প্রতি সহনশীল, শ্রদ্ধাশীল এবং বন্ধু বৎসল হওয়ার তাগিদ রয়েছে। আজ প্রশ্ন জাগে, এই তাগিদ কি কেবল পুরুষদের প্রতি? ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে, ঈশ্বর একজন কন্যাকে তার ঘরেই পাঠায়, যার একজন চিরজীবনের বন্ধু প্রয়োজন। একজন কন্যার বাবা হিসেবে বলব, টেলিভিশনের পর্দায় খোদ রাজধানীর এক ঐতিহ্যমন্ডিত মহিলা কলেজে মেয়েদের ওপর নেত্রী নামের দস্যুদের এই আচরণ ক্ষমার অযোগ্য।

সবচেয়ে অবাক লাগে এক্ষেত্রে কলেজ কর্তৃপক্ষ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নীরবতা দেখে। দেশের শিক্ষা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ছাত্ররাজনীতি নামে দস্যুপনার প্রভাব কতটা প্রবল, ইডেন কলেজের ঘটনা যেন তারই প্রমাণ। হঠাৎ করেই যে ইডেন কলেজে এমন ঘটনা ঘটেছে, তা নয়। দীর্ঘদিন ধরেই এমন বিস্ফোরণোন্মুখ পরিস্থিতি বিরাজ করছিল ইডেন কলেজে। অথচ প্রশাসন ছিল নির্বিকার। সাধারণ ছাত্রীরা বহু অনুনয়-বিনয় করেও প্রশাসনের সাহায্য পায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে এ সংক্রান্ত কোনো গোয়েন্দা তথ্য বা আগাম সংবাদ বা সংকেত কিছুই ছিল না, তা বিশ্বাসযোগ্য নয়। তবে কেন এমনটি ঘটল, তার কোনো সদুত্তর নেই।

এ লেখাটি লিখছি ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২, ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন। তাকে জন্মদিনের দোয়া ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলব, ছাত্ররাজনীতিতে নেতৃত্বের নামে যারা লুটতরাজ, চাঁদাবাজি ও অনৈতিক জুলুম-নির্যাতন করে, তাদের এবং তাদের পৃষ্ঠপোষকদের ও অকর্মণ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে মাতৃস্নেহ নয়, প্রয়োজন মায়ের কঠিন শাসন ও উপযুক্ত বিচার। রোহিঙ্গাদের নেপথ্যে অনেক এনজিও আছে, মানবাধিকার সংস্থা আছে, দাতাসংস্থা আছে। কিন্তু দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজ কতিপয় পথভ্রষ্ট, তথাকথিত রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীর নীরব সন্ত্রাসের শিকার সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের পিছনে কেউ নেই। সত্যিই তারা অসহায়। আপনি তাদেরও ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ হবেন, এটাই প্রত্যাশা। যে শিক্ষা প্রশাসন বা পুলিশ প্রশাসন অসহায় ছাত্রছাত্রীদের কন্যা দিবসেও নিরাপত্তা দিতে পারে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। তবেই আপনার নাম ইডেনে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

                লেখক : গবেষক, কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক