শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নেতাদের ঘুমে অসহায় ইন্দিরা ও আওয়ামী লীগের কাউন্সিল

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
নেতাদের ঘুমে অসহায় ইন্দিরা ও আওয়ামী লীগের কাউন্সিল

বিশেষ ক্ষমতা আইন জারির আগে দিল্লিতে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন ইন্দিরা গান্ধী। বৈজয়ন্তী মালার মতো শীর্ষ অভিনেত্রীও এ অনুষ্ঠানে পারফরম্যান্স করেন। পিনপতন নীরবতায় সবাই অনুষ্ঠান উপভোগ করছিলেন। ইন্দিরার সঙ্গে তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরা ছিলেন। ইন্দিরার একজন উপদেষ্টা খেয়াল করলেন, চোখ ধাঁধানো নৃত্য চলাকালে মন্ত্রিসভার কিছু সদস্য, দলের কিছু নেতা ঘুমিয়ে পড়েছেন। কারও কারও নাক ডাকছে। ক্লান্তি ভর করেছে তাঁদের ওপর। সেই উপদেষ্টা পরের দিন টিভি ফুটেজ এনে দেখালেন ইন্দিরাকে। বিস্মিত হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বললেন, এমন অনুষ্ঠানে কী করে ওঁরা ঘুমায়? আমাদের দেশে সংসদ অধিবেশন চলাকালে ঘুমিয়ে পড়া পুরনো রেওয়াজ। প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান চলাকালে, তিনি সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেওয়র সময় দর্শক সারি কিংবা মঞ্চে মন্ত্রিসভা কিংবা দলের নেতাদের কেউ কি ঘুমিয়ে পড়েন? ইন্দিরা যুগে মোবাইল ফোন ছিল না। এ যুগে এমন ছবি মাঝেমধ্যে ভাইরাল হতে দেখি। আওয়ামী লীগের কাউন্সিলের তারিখ নির্ধারণ হয়েছে। ২৪ ডিসেম্বর সম্মেলন হবে। প্রস্তুতিও চলছে দলের ভিতরে-বাইরে। টানটান উত্তেজনা নেতাদের মধ্যেও। নির্বাচনের আগে সম্মেলন ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনা থাকাটাই স্বাভাবিক। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও মানুষের ভিতরে আগ্রহ দেখছি। গত সপ্তাহে কলকাতা গিয়েছিলাম। সাংবাদিক বন্ধু জয়ন্ত রায়চৌধুরী জানতে চাইলেন কী হবে আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে? জয়ন্ত দিল্লির বাঙালি। সারা জীবন কাজ করেছেন দিল্লিতে। টেলিগ্রাফের দিল্লির সম্পাদক ছিলেন। এখন পিটিআইর ইস্টার্ন জোনের প্রধান। কলকাতায় পোস্টিং নিয়ে এসেছেন। পেশাদার সাংবাদিক। ভারতের রাজনীতির অলিগলিতে বিচরণ। তাঁর পূর্বপুরুষ বাংলাদেশের গোপালগঞ্জের। দিল্লি গেলে জয়ন্তের সঙ্গে এক বেলা আড্ডা না দিয়ে ফেরা হতো না। তাঁর চিত্তরঞ্জন পার্কের বাড়িতেও যেতাম। এবার কলকাতায় দেখা হলো। জয়ন্ত জানতে চাইলেন কী হচ্ছে আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে? কেমন নেতৃত্ব নিয়ে আসবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি তাঁর আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার টিমে?

আওয়ামী লীগের কাউন্সিল নিয়ে মজার কিছু অভিজ্ঞতা আছে আমার। ১৯৯৩ সালের কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আলোচনার তুঙ্গে ছিলেন আবদুর রাজ্জাক, আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ। কর্মীরা বিশ্বাস করতেন এ তিনজনের একজন হবেন। তাঁরা বাদ পড়লে হবেন আবদুল জলিল। কাউন্সিলের আগে থেকে আমু-তোফায়েল সমর্থকদের একটা প্রতিযোগিতা ছিল। আবদুর রাজ্জাক বাকশাল বিলুপ্ত করে আবার দলে ফিরে আসেন। তিনিও ছিলেন আলোচনার তুঙ্গে। তখন এত মিডিয়া ছিল না। কাউন্সিল নিয়ে মোটামুটি সব কাগজের নিউজ ছিল একই ধারার। ভোরের কাগজের রাজনৈতিক বিটের রিপোর্টার ছিলাম। আওয়ামী লীগ সভাপতির সঙ্গে সারা দেশ সফরে যেতাম। পার্লামেন্ট ও আওয়ামী লীগের সব খবর সংগ্রহ করতাম। কাউন্সিলের দুই দিন আগে ২৯ মিন্টো রোডে বিরোধী দলের নেতার বাড়িতে বসে আছি। নেত্রী বের হয়ে গাড়িতে ওঠার মুহূর্তে সাহস করে প্রশ্ন করেছিলাম, কী করবেন এই সম্মেলনে? কেমন নেতৃত্ব উপহার দেবেন? তিনি হাসতে হাসতে বললেন, ‘সাংবাদিকরা তো লিখেই যাচ্ছে। তবে সাংবাদিকরা যা বলে আমি তা করি না।’ নেত্রীর এ জবাবে মনে সংশয় তৈরি হলো। মনে হলো অন্য কেউ আসছেন নেতৃত্বে। বিষয়টি শেয়ার করলাম সহকর্মী বন্ধু সৈয়দ বোরহান কবীরের সঙ্গে। বোরহান আইনের ছাত্র। যুক্তি দিয়ে কথা বলেন, লেখেন। বোরহান বললেন, আমু-তোফায়েলের বাইরে গেলে রাজ্জাক ভাই আসতে পারেন। আবদুল জলিলও চমক হতে পারেন। তাঁকে বললাম, এ চারজনের বাইরে আরও সিনিয়র কাউকে চমক হিসেবে নিয়ে আসতে পারেন বলে মনে হচ্ছে। বোরহান বললেন, লিখে ফেলো। লিখলাম, জিল্লুর রহমান সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন। সম্মেলনস্থলে ভোরের কাগজের রিপোর্ট নিয়ে সবাই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন। বরগুনার একজন নেতা আমাকে বললেন, আমু ভাই হচ্ছেন। আপনি জিল্লুর রহমান লিখলেন কেন? আমু ভাই তো আপনাকে পছন্দ করেন। বোরহান তাকালেন আমার দিকে। বললেন, ঠিক আছে তো। ভয়ে ভয়ে বললাম, আশা করি বিপদে পড়ব না। ধারণা থেকে মনে হচ্ছে নেত্রী চমক দেবেন।

পত্রিকায় লিখে বিপদে পড়লাম না। জিল্লুর রহমানই সাধারণ সম্পাদক হলেন। দীর্ঘ চার দশকের বেশি সময় দেখছি, রাজনীতি ও দেশ পরিচালনায় এক ধাপ এগিয়ে থাকেন শেখ হাসিনা। অন্যরা যা ভাবেন পরে তিনি তা আগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখেন। বাস্তবায়ন করেন পরে। এ কারণে শত ঝড় মোকাবিলা করে তিনি টিকে আছেন। দেশ ও দল পরিচালনায় তাঁর চেয়ে বেশি অভিজ্ঞ আর কেউ নেই এখন বিশ্বে। দীর্ঘ সময় নেতৃত্ব ও ক্ষমতায় থাকার রেকর্ড গড়েছেন। বাস্তবতা বুঝে সিদ্ধান্ত নেন ও দেন। অনেকে বলেন, নেত্রী কেন এ কথা বলছেন, কেন এ কাজ করছেন। কাল দেখি তিনি সঠিক ছিলেন। দূরদর্শিতায় তিনি সময়ের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে। সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করার সময়ও আর কোনো বিকল্প ছিল না। আবার আশরাফকে দুই দফা সাধারণ সম্পাদক রাখার পর নিয়ে আসেন ওবায়দুল কাদেরকে। তখন আমরা বাংলাদেশ প্রতিদিনে আগাম লিখেছিলাম ওবায়দুল কাদের সাধারণ সম্পাদক হচ্ছেন। ওবায়দুল কাদের ভালোমন্দে দুই টার্ম শেষ করলেন। ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলটির প্রথম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন টাঙ্গাইলের শামসুল হক। এ দলে বঙ্গবন্ধুও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর অন্যায়ের প্রতিবাদ করে ও গণমানুষের অধিকারের কথা বলে বঙ্গবন্ধু এ দলের একক নেতা হিসেবে বেরিয়ে আসেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পঞ্চাশ ও ষাটের দশক ছিল দলটির সোনালি অধ্যায়। এ দুই দশকে বঙ্গবন্ধু তৈরি করেছেন একদল তারকা রাজনীতিবিদ। স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় ক্ষতি ছিল জাসদ তৈরি। সেরা ছাত্রলীগ কর্মীরা একটা মিথ্যা স্বপ্নে বিভ্রান্ত হয়ে যোগ দিয়েছিলেন জাসদে। যার নিষ্ঠুর খেসারত সবাইকে দিতে হয়েছিল। ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর আরেকবার ক্ষতিগ্রস্ত হয় আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে বাকশাল গঠনে। বুঝে না বুঝে শেখ হাসিনাকে ছেড়ে শিল্প-সংস্কৃতির উজ্জ্বল তরুণরা যোগ দিয়েছিলেন দ্বিতীয় বিপ্লবের ব্যর্থ স্বপ্নে। শেখ হাসিনা ছাড়া কিছু হবে না বুঝতে তাদের লেগেছিল ১০ বছর। তারপর ঘরের ছেলেরা বাকশাল বিলুপ্ত করে ফিরে এসেছিলেন আওয়ামী লীগে। ততক্ষণে অনেক ক্ষতি হয়ে যায়।

সৃষ্টির পর থেকে আওয়ামী লীগ বারবার দুঃসময়ে পড়েছিল। আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছিল মানুষের ভালোবাসা নিয়ে। আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় সাফল্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদান। সে পথ তৈরি করতে বঙ্গবন্ধুকে জীবনের বড় সময়টা কারাগারে কাটাতে হয়েছিল। পাকিস্তান আমলটা রাজপথেই থাকতে হতো আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের। এ দলটির সাফল্য আছে, ব্যর্থতাও কম নয়। সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করতে না পারা। ১৫ আগস্ট জান বাঁচাতে জাতীয় নেতাদের ঘরে ঢুকে পড়া। দ্বিতীয় ব্যর্থতা শেখ হাসিনাকে ওয়ান-ইলেভেনে কারাগারে নেওয়ার পর নেতাদের চুপসে যাওয়া। সংকট ষাটের দশকেও ছিল। ছয় দফা ঘোষণা এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলা, বঙ্গবন্ধুর কারাগারে অবস্থান দলে শূন্যতার তৈরি হয়। শাসকদের অত্যাচার-নির্যাতনে আওয়ামী লীগ অফিসে নেতাদের যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। পরিস্থিতি সামলাতে বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সে সময় ছাত্রলীগ বলিষ্ঠ ভূমিকায় বেরিয়ে আসে। দলের অফিসে প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখেন আমেনা বেগম, মিজানুর রহমান চৌধুরী। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর আবারও দল গোছাতে এই মিজান চৌধুরীর ভূমিকা ছিল। পরে অভ্যন্তরীণ বিরোধে সম্মেলনে ষড়যন্ত্রে পড়ে তিনি দল ছাড়েন। তৈরি করেন ‘আওয়ামী লীগ (মিজান)’। ’৮১ সালের পর আওয়ামী লীগে ঝড়বাদল কম যায়নি। সবকিছু একাই সামলিয়েছেন একজন, তিনি শেখ হাসিনা। জীবন-মৃত্যুর তোয়াক্কা করেননি। লড়েছেন দলের ভিতরে-বাইরে। এখনো লড়ছেন নানামুখী ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়। শেখ হাসিনা তারুণ্যের নেত্রী। সবকিছু সামাল দিতে পারেন। তার পরও এখন এই সময়ে তাঁর দরকার একজন ক্ষিপ্রগতির সাধারণ সম্পাদক এবং সারা দেশ সামলানোর মতো কর্মিবান্ধব একদল নেতার।

ক্ষমতায় এলে আওয়ামী লীগের কিছু নেতার কারণে দুঃসময়ের ত্যাগী কর্মীরা অচেনা হয়ে ওঠেন। তখন একদল নবাগতের আবির্ভাব ঘটে। নবাগত বহিরাগতরা মন্ত্রী-এমপিদের চাটুকারিতায় লিপ্ত হয়ে সুযোগ-সুবিধা নেয়। এতে অভিমানী হয়ে মূল আওয়ামী লীগাররা হারিয়ে যান। বৈধ ও অবৈধ পথে অর্থকড়ি কামাই করে নবাগতরা। আর বদনামটা যায় পুরনোদের ওপরে। একটু খারাপ সময় দেখলে নবাগতরা মধু খেয়ে কেটে পড়ে। দলের ভালোমন্দে তাদের কিছু যায় আসে না। ক্ষমতায় থাকলে সুবিধাভোগী চক্র তৈরি হয়। একজন প্রতিমন্ত্রী সম্পর্কে প্রচলিত আছে- তিনি নিজের মন্ত্রণালয়ে কোনো আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ ঢুকতে দেন না। বিএনপি-জামায়াতের কর্মীদের লুফে নেন। এতে দুই পক্ষের সুবিধা বেশি। জানাজানির ভয় থাকে না। চাওয়া-পাওয়ার হিসাব মিলে যায়। অনেকে নিজের এলাকায় বিএনপি-জামায়াত টেনেছেন। দলের লোকদের দূরে সরিয়েছেন। ক্ষমতা চিরস্থায়ী না। আজ আছে, কাল না-ও থাকতে পারে। চেয়ারটা সরে গেলে কেউ জিজ্ঞাসাও করবে না। শেষ বিচারের দিন হিসাব দিয়ে যেতে হবে।

বেলা-অবেলায় টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। শতভাগ নেতা-কর্মীর শ্রদ্ধা-ভালোবাসা নিয়ে শেখ হাসিনা সভাপতি হচ্ছেন। তিনি বেছে নেবেন নেতা-কর্মীদের কাছে জনপ্রিয় একজন শক্তিশালী সাধারণ সম্পাদক। যিনি শেখ হাসিনাকে বোঝেন। নেতা-কর্মীদের পাশে থাকেন। সারা দেশের কর্মীদের জন্য দরজা খুলে রাখেন। দলের খারাপ সময়ে সাজেদা চৌধুরীর মতো নেত্রীর পাশে থেকে কাজ করবেন। আবদুর রাজ্জাকের মতো বলবেন, সকাল ৭টায় জিগাতলার বাসায় আসবি। আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন না। তাঁদের বাড়ির মতো কর্মীর স্রোত থাকবে যার বাড়িতে। কর্মীদের তেমন সময় দিতেন না সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তার পরও কর্মীদের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিলেন তিনি। এই মানুষটি যেদিকে হাঁটতেন মানুষকে জয় করতেন। সততার নিষ্ঠার পাশাপাশি নেত্রীর প্রতি ছিল গভীর আনুগত্য। ক্যাপ্টেন (অব.) তাজ ভাইয়ের বাসায় এক রাতে তাঁকে বলেছিলাম, আশরাফ ভাই দলে সময় কম দেন কেন? জবাবে বলেছিলেন, ‘ক্ষমতার রাজনীতিতে বেশি সময় দিলে সমস্যা। বিরোধী দল আর ক্ষমতার রাজনীতির কৌশল ভিন্ন।’ আধ্যাত্মিক জবাব। তার পরও তিনি জানতেন কখন কী করতে হবে। হেফাজতের মতিঝিল অবরোধের মধ্যরাতে গর্জে উঠেছিলেন। জানিয়ে দিয়েছিলেন সবাইকে কঠোর ভাষায় আওয়ামী লীগের শক্ত অবস্থান। এভাবে সবাই পারে না হুঁশিয়ারি দিতে।

ধারণা করছি এবার শেখ হাসিনা একজন শক্ত সাধারণ সম্পাদক বেছে নেবেন। যিনি দুঃসময় সামাল দিতে পারবেন, ঝুঁকি নেবেন। যার অতীত কাজের অভিজ্ঞতার ও আনুগত্যের। বুদ্ধিজীবী মার্কা সাধারণ সম্পাদক দিয়ে আগামী দিনের আওয়ামী লীগ চলবে না। দরকার নেত্রীর আস্থাভাজন, মাঠের কর্মীদের মনোভাব বুঝতে পারা নেতার। যিনি আবদুল জলিলের মতো মধ্যরাতেও কর্মীদের ফোন ধরবেন। আবুল হাসানের কবিতার ঝিনুকের মতো সবকিছু নীরবে সয়ে যাবেন। দক্ষতা নিয়ে ক্ষিপ্রগতিতে কর্মী সামলাবেন। জরুরি মুহূর্তে তাৎক্ষণিক নির্দেশ দেবেন। অতিকথন বাদ দিয়ে সময়মতো সৈয়দ আশরাফের মতো গর্জে উঠবেন। কাজ করবেন নেত্রীকে অবহিত করে। যার কোনো অহমিকা থাকবে না। জিল্লুর রহমানের মতো বিনয়ী হবেন। কর্মিবান্ধব হবেন। সামনের সময়টা কঠিন। এখন আওয়ামী লীগে দক্ষ সংগঠকের বিকল্প নেই। কর্মীদের বুঝতে হবে দলের সাধারণ সম্পাদককে। শুধু বুঝলে হবে না, তাদের ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়ে সুখে-দুঃখের সঙ্গী হতে হবে। আমলাভাবের নেতা দিয়ে মন্ত্রণালয় চলতে পারে, দল নয়। দল চালাতে আলাদা ক্যারিশমা ও ব্যক্তিত্ব লাগে। কমান্ড দিতে লাগে অভিজ্ঞতা, দক্ষতা, ক্ষিপ্রতা, সাহস। সংবাদ সম্মেলনে নেত্রীর বক্তৃতার সময় কিংবা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নৃত্য চলার সময় ঘুমিয়ে পড়া নেতা দিয়ে আগামীর আওয়ামী লীগ চলবে না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই
আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই

৭ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম 
ফ্যাক্টরিতে জরিমানা
কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম  ফ্যাক্টরিতে জরিমানা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন