শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে একবার বলেছিলাম, ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ আপনি ক্ষমতা কেন নিয়েছিলেন? অন ক্যামেরায় জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমি ক্ষমতা নিইনি। আমাকে ডেকে নিয়ে ক্ষমতা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। তিনি ঘরে-বাইরের পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছিলেন না। তাই ক্ষমতা দিয়েছেন।’ এরশাদ সাহেব সেই সাক্ষাৎকারে আরও বলেছিলেন, ‘১৯৮১ সালের ৩০ মে জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনেকে তাকে অনুরোধ করেছিলেন, ক্ষমতা নিতে। তিনি নেননি।’ জানি দুনিয়ার সব সামরিক শাসক ক্ষমতা নেওয়ার পর এমন জবাবই দেন। এরশাদ সাহেবের জবাব আলাদা কিছু ছিল না। আবার এও সত্য, দেশের অবস্থা তখন আসলেই ভয়াবহ ছিল। ক্ষমতাসীন বিএনপি ছিল দ্বিধাবিভক্ত। একদিকে ছিলেন বিচারপতি আবদুস সাত্তার, শাহ আজিজুর রহমান, আবদুল আলীম, জামাল উদ্দিন আহমেদ, ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত, তানভীর সিদ্দিকী, মাঈদুল ইসলাম, এস এ বারী এটি, শামসুল হুদা চৌধুরী, আবুল কাশেম। অন্যদিকে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মেজর জেনারেল (অব.) নুরুল ইসলাম, কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, শেখ রাজ্জাক আলীসহ অনেকে। ঝগড়া-বিবাদ লেগেই ছিল। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে নানা কায়দায় বিব্রত করত। রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তার ছিলেন বয়সের ভারে ন্যুব্জ। তিনি কোনো কিছু সামাল দিতে পারতেন না। তার কোনো কমান্ডিং ভয়েস ছিল না। যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে আটক হয়েছিলেন সন্ত্রাসী ইমদু। চারদিকে অরাজকতা বিশৃঙ্খলার শেষ ছিল না। বিএনপি নেতাদের দুই গ্রুপই আলাদাভাবে গোপনে যোগাযোগ রাখতেন সেনাপ্রধান এরশাদের সঙ্গে। তারাই চূড়ান্তভাবে ডেকে আনেন এরশাদকে। দায়িত্ব নেওয়ার পর দলেবলে সবাই যোগ দিয়েছিলেন এরশাদের সঙ্গে। এরশাদ পৌনে ৯ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। এ ঘটনার আরেকটু আগে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর অরাজকতার মধ্যে ক্ষমতায় এসেছিলেন জিয়াউর রহমান। ৩ নভেম্বর খুনি চক্রের উৎখাত, খালেদ মোশাররফ, হুদা হায়দারদের ব্যর্থতা ও দীর্ঘ সময় ধরে সিদ্ধান্তহীনতার খেসারতে জাসদের গণবাহিনী বেরিয়ে আসে। তলে তলে ঐক্য হয় জিয়াউর রহমান ও কর্নেল তাহেরের। সেই ঐক্যের নামে নির্বিচারে অফিসাররা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। সিপাহি-জনতার নামে রাস্তায় ছিল জাসদের গণবাহিনী। পরে ক্ষমতার বনিবনা না হওয়ায় আটক হয়েছিলেন কর্নেল তাহের। ক্ষমতার দখল নিজের নিয়ন্ত্রণে নেন জিয়াউর রহমান।

আমাদের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে আছে অনেক নিষ্ঠুরতা। সেসব ইতিহাস আড়াল করে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ এক ইতিবাচক অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। ’৯১ সালের পর বড় ধাক্কাটা ছিল ওয়ান-ইলেভেন। দুই বছরও টিকতে পারেনি মইন উ আহমদের সরকার। দেশ চালানো এত সোজা কথা নয়। টানা ক্ষমতা ও অর্থনীতিকে সবলভাবে ধরে রাখতে আলাদা একটা অবস্থান দরকার। গণমানুষের সমর্থন ছাড়া তা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে এখন চিরতরে অবসান হয়েছে হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে দেশকে একটা অবস্থানে এনেছেন।

তিনি ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেদিন একজন প্রশ্ন করলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কি অনুষ্ঠিত হবে? খটকা লাগল মনে। জানতে চাইলাম কেন এই প্রশ্ন করছেন? সংসদ নির্বাচন না হওয়ার কী আছে? জবাবে সেই ভদ্রলোক বললেন, প্রধানমন্ত্রী দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। সত্যি তেমন পরিবেশ হলে ভোট কীভাবে হবে? হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছিলাম না। বললাম, দেশবাসীকে সতর্ক হতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সবাইকে অনুরোধ করেছেন মিতব্যয়ী হতে। ফসল ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে। বিশ্ববাস্তবতায় একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি জানিয়েছেন তাঁর দেশের মানুষকে। এর সঙ্গে ভোটের কী সম্পর্ক? বাঙালি কল্পনার ফানুস ওড়াতে পছন্দ করে। পরচর্চা পরনিন্দা না করলে তাদের ঘুম হারাম হয়ে যায়। মিথ্যাচার গুজব না শুনলে তাদের ঘুম হয় না। ছোটবেলায় মাকে দেখেছি, চাল রান্নার সময় আলাদা পাত্রে একটু রেখে দিতেন ফকিরের ভিক্ষার জন্য। আরেকটু রাখতেন, চালে টান পড়লে সামাল দিতে। শেখ হাসিনাও দেশবাসীকে খারাপ সময় মোকাবিলার প্রস্তুতি রাখতে বলেছেন। অন্য কিছু না। সামাজিক মাধ্যম এখন স্বাধীন। পরিকল্পিতভাবে মানুষের মাঝে হতাশা ও গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ধারণা দেওয়া হচ্ছে, দেশে একটা কিছু ঘটতে যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক প্রশ্ন করেছিলেন, এই ডিসেম্বরে সরকার কোন দিকে যাবে? দেশে কি কিছু ঘটছে? বুঝলাম তিনিও গুজবে কান পেতেছেন। বললাম, ’২৩ সালের ডিসেম্বরে সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ’২৪ সালের ৮ জানুয়ারি ভোট হবে। সেই ভোটে সব দল অংশ নিলে জানা যাবে কী হচ্ছে। কারা সরকারে আসছে। আগামী এক বছর শেখ হাসিনা দুই হাতে কাজ করবেন। সবাইকে তাক লাগিয়ে ভোটে যাবেন।

আমার জবাব শিক্ষক বন্ধুর ভালো লাগেনি। বুঝলাম তিনি খুশি হতেন আজাইরা প্যাচালে অংশ নিলে। অনেক প্রবাসী বন্ধুও আজকাল মধ্যরাতে ফোন করেন। তারা প্রশ্ন করেন, আচ্ছা বলেন তো দেখি কী হচ্ছে দেশে? কণ্ঠে গভীর উৎকণ্ঠা। ঘুম থেকে জেগে উঠে থতমত খেয়ে যাই। অনেক সময় ভয়ও পাই। দ্রুত টেলিভিশন চালু করি। টিভির খবরে নজর দিই। স্ক্রলগুলো পড়ি চশমা দিয়ে। উৎকণ্ঠার মতো কিছুই দেখি না। বুঝতে পারি করোনাকাল আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে মানসিক স্বাস্থ্যের। ভালো কিছু শুনতে এখন ভালো লাগে না। সামাজিক মাধ্যমের খারাপ খবর, মিথ্যা, কুৎসাতে সবার মনোযোগ। ফালতু কথা শুনে সবাই মজা নেন, মজা পান। আগে গান বাজনা, সিনেমা দেখে মানুষ বিনোদন পেত। এখন গুজবে আনন্দ খোঁজে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সংকট আছে। জটিলতার লাল দাগে নেই। ইউএনডিপির তথ্য অনুযায়ী ৫৪টি দেশ দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে আছে। সেই তালিকায় বাংলাদেশের নাম কোথাও নেই। শ্রীলঙ্কার পরিবেশ পরিস্থিতি আলাদা। বাংলাদেশকে আইএমএফ ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণদানের ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকও ঢাকায় ঘোরাঘুরি করছে। তারাও ঋণ দিতে সম্মত। গভীর কোনো সংকট থাকলে তারা ঋণ দিত না। বিপদে কেউ পাশে থাকে না। শ্রীলঙ্কার পাশে কেউ নেই। এই জগৎ সংসারের কঠিন পরিস্থিতি অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রী সবাইকে আত্মনির্ভরশীল হতে বলেছেন। এর সঙ্গে ভোট ও ভাতের সম্পর্ক নেই। ভোট আয়োজনের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থনীতি সামলাবেন শেখ হাসিনা। সংকট কাটানোর মতো অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। গায়েবি আওয়াজে হুট করে এই এগিয়ে চলা থামবে না। রাজনীতি ও অর্থনীতির বহমান বাতাস, সময়, স্রোত সবকিছু শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণে। বেসামাল অর্থনীতি তিনি সামলাচ্ছেন। কোনো জটিল রাজনীতি এলে তাও সামলে নেবেন। জবাব দেবেন সব গুঞ্জনের। ভরসা রাখুন। শেখ হাসিনা জানেন কখন কী করতে হবে। তিনি সিদ্ধান্ত নিতে জানেন। দিতে জানেন। পারেন কঠিন পরিস্থিতিও সামাল দিতে। রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশে অতীতেও ছিল। এখনো আছে। এর চেয়ে অনেক ভয়াবহ সময় আমরা অতিক্রম করেছি। পুরনো দিনে যাব না। গত ১৪ বছরের ইতিহাসের দিকে তাকান। ২০০৮ সালে ভোটে জেতার পর সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র ছিল বিডিআর বিদ্রোহ। টার্গেট ছিল দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করা। সেই চক্রান্ত শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন হতে দেননি। নিজের রাজনৈতিক সহকর্মীদের নিয়ে সবকিছু সামাল দিয়েছেন। ২০১৩ ও ১৪ সালে অনেক আওয়ামী লীগারকে দেখেছি ভীত হতে। লেজ গুটিয়ে এলাকা ছাড়তে। অনেক এমপি সাহেব এলাকায় যাননি। একজন শেখ হাসিনা তখনো ছিলেন দৃঢ়চেতা। নিজের অবস্থান থেকে এক সেকেন্ডের জন্য সরেননি। বিএনপির আগুন-সন্ত্রাসের জবাব দিয়ে কঠিন রাজনীতি সামলিয়েছেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। একক বলিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শনকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে নিয়েছেন দেশকে। মানুষের মাঝে আশার আলো তৈরি করেছেন। ’৮১ সালের পর থেকে অনেক ঝড় সামলিয়েছেন। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা থেকে আল্লাহর রহমতে রক্ষা পেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর কারাবরণ করেছেন। কারাগারে বসেই পরিকল্পনা নিয়েছেন কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ চালাবেন। তিনি জানতেন ফখরুদ্দীন-মইনের অপরিকল্পিত অগোছানো সরকার টিকবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভোটে তিনি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিলেন। এরপর টানা ক্ষমতায় থাকার রেকর্ড গড়েছেন।

একদিনের জন্যও বসে থাকেননি। কাজ করেছেন। আগামীকে ঘিরে নিচ্ছেন নতুন পরিকল্পনা। শুনছি এই ডিসেম্বরে দলে অনেক চমক আনবেন। থাকবে আগামীর মনোনয়নে ব্যাপক পরিবর্তন। উন্নয়নমূলক কাজগুলো দৃশ্যমান করবেন। এক বছরের ভিতরে উদ্বোধন করবেন বড় সব প্রকল্প।

দীর্ঘ সময় একটি দল ক্ষমতায় থাকলে অনেক কথা হয়। আলোচনা, সমালোচনা হয়। গুজবে কান পাততে অনেকের মজা লাগে। সত্য সবার কাছে কঠিন মনে হয়। অতীতে চুন খেয়ে অনেকে মুখ পুড়িয়েছেন। তাই দই দেখে মন খারাপ করেন। জাতীয় নির্বাচনের এক বছর বাকি। এত আগে আগাম কল্পনার কিছু নেই। সময় হলে দেখা যাবে দেশ কোন দিকে যাচ্ছে। ভোটের বাক্স কোনমুখী হচ্ছে। শেখ হাসিনার নতুন বার্তা কোন দিকে যাচ্ছে। এত তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হলে বিরোধী দলের চলবে কীভাবে? বিএনপির জনসভায় মানুষ যোগ দিচ্ছেন। তাদের নেতা-কর্মীরা কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন। এর অর্থ এই নয় এখনই বাতাসে কিছু ঘটবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোতে সরকার পরিবর্তনের পথ একটি, তা হলো ভোট। সবাইকে আগামী ভোটের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিএনপির এক নেতাকে প্রশ্ন করলাম, ১০ ডিসেম্বর কী করবেন? জবাবে সেই নেতা বললেন, ঢাকায় মহাসমাবেশ করব। তারপর ঘোষণা দেব নতুন কর্মসূচি। ভোটের আগে দল গোছাতেই আমাদের সমাবেশ। পছন্দ হলো এই উত্তর। আবার জানতে চাইলাম, তাহলে এত আতঙ্ক তৈরি করছেন কেন? সেই নেতা বললেন, আতঙ্ক আমরা তৈরি করছি না। সরকারি মহল করছে।

তারা ছড়িয়ে দিচ্ছে উত্তেজনা। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে বাড়ি যেতে। এবার বললাম, আপনারা নাকি ১০ ডিসেম্বর রাজপথে অবস্থান শুরু করবেন? জবাবে সেই নেতা বলেন, এই গল্পও সরকারি দলের। আমাদের নয়। তারা গল্প ছড়িয়ে আমাদের কর্মীদের হয়রানি করতে চায়। নিজেরা গাড়ি পুড়িয়ে বানচাল করতে চায় স্বাভাবিক পরিবেশ। বিএনপির আরও একাধিক নেতা একই কথা বললেন। বিএনপির সিনিয়র নেতারাও বলছেন, তারা ভোটমুখী রাজনীতি করছেন। ঝামেলা চান না। আমরাও চাই রাজনীতিতে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ফিরে আসুক। সুস্থধারার রাজনীতি গড়ে উঠুক, সরকারি দল ও বিরোধী দলে ভালো সম্পর্ক এবং রাজনীতির স্বাভাবিক পরিবেশ থাকুক। অসুস্থ ধারা কারও কাম্য নয়। মানুষ অরাজকতার রাজনীতি দেখতে চায় না।  সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, হরতাল-অবরোধের ধ্বংসাত্মক পরিবেশ প্রত্যাশা করে না। দেশের অর্থনীতিকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

বিশে^র এক কঠিন পরিস্থিতির মাঝেও তিনি আজ বাংলাদেশকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছেন। এই ভিতকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেওয়া যাবে না। এ অবস্থান থেকে আর পেছনে ফেরা যাবে না। আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।  করোনার পর যুদ্ধে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি করেছে। সেই ক্ষতি সম্পূর্ণরূপে কাটাতে হবে।  নতুন কোনো অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতার ভার বহনের ক্ষমতা এই দেশের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

এই মাত্র | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা