শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে একবার বলেছিলাম, ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ আপনি ক্ষমতা কেন নিয়েছিলেন? অন ক্যামেরায় জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমি ক্ষমতা নিইনি। আমাকে ডেকে নিয়ে ক্ষমতা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। তিনি ঘরে-বাইরের পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছিলেন না। তাই ক্ষমতা দিয়েছেন।’ এরশাদ সাহেব সেই সাক্ষাৎকারে আরও বলেছিলেন, ‘১৯৮১ সালের ৩০ মে জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনেকে তাকে অনুরোধ করেছিলেন, ক্ষমতা নিতে। তিনি নেননি।’ জানি দুনিয়ার সব সামরিক শাসক ক্ষমতা নেওয়ার পর এমন জবাবই দেন। এরশাদ সাহেবের জবাব আলাদা কিছু ছিল না। আবার এও সত্য, দেশের অবস্থা তখন আসলেই ভয়াবহ ছিল। ক্ষমতাসীন বিএনপি ছিল দ্বিধাবিভক্ত। একদিকে ছিলেন বিচারপতি আবদুস সাত্তার, শাহ আজিজুর রহমান, আবদুল আলীম, জামাল উদ্দিন আহমেদ, ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত, তানভীর সিদ্দিকী, মাঈদুল ইসলাম, এস এ বারী এটি, শামসুল হুদা চৌধুরী, আবুল কাশেম। অন্যদিকে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মেজর জেনারেল (অব.) নুরুল ইসলাম, কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, শেখ রাজ্জাক আলীসহ অনেকে। ঝগড়া-বিবাদ লেগেই ছিল। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে নানা কায়দায় বিব্রত করত। রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তার ছিলেন বয়সের ভারে ন্যুব্জ। তিনি কোনো কিছু সামাল দিতে পারতেন না। তার কোনো কমান্ডিং ভয়েস ছিল না। যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে আটক হয়েছিলেন সন্ত্রাসী ইমদু। চারদিকে অরাজকতা বিশৃঙ্খলার শেষ ছিল না। বিএনপি নেতাদের দুই গ্রুপই আলাদাভাবে গোপনে যোগাযোগ রাখতেন সেনাপ্রধান এরশাদের সঙ্গে। তারাই চূড়ান্তভাবে ডেকে আনেন এরশাদকে। দায়িত্ব নেওয়ার পর দলেবলে সবাই যোগ দিয়েছিলেন এরশাদের সঙ্গে। এরশাদ পৌনে ৯ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। এ ঘটনার আরেকটু আগে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর অরাজকতার মধ্যে ক্ষমতায় এসেছিলেন জিয়াউর রহমান। ৩ নভেম্বর খুনি চক্রের উৎখাত, খালেদ মোশাররফ, হুদা হায়দারদের ব্যর্থতা ও দীর্ঘ সময় ধরে সিদ্ধান্তহীনতার খেসারতে জাসদের গণবাহিনী বেরিয়ে আসে। তলে তলে ঐক্য হয় জিয়াউর রহমান ও কর্নেল তাহেরের। সেই ঐক্যের নামে নির্বিচারে অফিসাররা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। সিপাহি-জনতার নামে রাস্তায় ছিল জাসদের গণবাহিনী। পরে ক্ষমতার বনিবনা না হওয়ায় আটক হয়েছিলেন কর্নেল তাহের। ক্ষমতার দখল নিজের নিয়ন্ত্রণে নেন জিয়াউর রহমান।

আমাদের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে আছে অনেক নিষ্ঠুরতা। সেসব ইতিহাস আড়াল করে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ এক ইতিবাচক অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। ’৯১ সালের পর বড় ধাক্কাটা ছিল ওয়ান-ইলেভেন। দুই বছরও টিকতে পারেনি মইন উ আহমদের সরকার। দেশ চালানো এত সোজা কথা নয়। টানা ক্ষমতা ও অর্থনীতিকে সবলভাবে ধরে রাখতে আলাদা একটা অবস্থান দরকার। গণমানুষের সমর্থন ছাড়া তা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে এখন চিরতরে অবসান হয়েছে হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে দেশকে একটা অবস্থানে এনেছেন।

তিনি ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেদিন একজন প্রশ্ন করলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কি অনুষ্ঠিত হবে? খটকা লাগল মনে। জানতে চাইলাম কেন এই প্রশ্ন করছেন? সংসদ নির্বাচন না হওয়ার কী আছে? জবাবে সেই ভদ্রলোক বললেন, প্রধানমন্ত্রী দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। সত্যি তেমন পরিবেশ হলে ভোট কীভাবে হবে? হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছিলাম না। বললাম, দেশবাসীকে সতর্ক হতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সবাইকে অনুরোধ করেছেন মিতব্যয়ী হতে। ফসল ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে। বিশ্ববাস্তবতায় একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি জানিয়েছেন তাঁর দেশের মানুষকে। এর সঙ্গে ভোটের কী সম্পর্ক? বাঙালি কল্পনার ফানুস ওড়াতে পছন্দ করে। পরচর্চা পরনিন্দা না করলে তাদের ঘুম হারাম হয়ে যায়। মিথ্যাচার গুজব না শুনলে তাদের ঘুম হয় না। ছোটবেলায় মাকে দেখেছি, চাল রান্নার সময় আলাদা পাত্রে একটু রেখে দিতেন ফকিরের ভিক্ষার জন্য। আরেকটু রাখতেন, চালে টান পড়লে সামাল দিতে। শেখ হাসিনাও দেশবাসীকে খারাপ সময় মোকাবিলার প্রস্তুতি রাখতে বলেছেন। অন্য কিছু না। সামাজিক মাধ্যম এখন স্বাধীন। পরিকল্পিতভাবে মানুষের মাঝে হতাশা ও গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ধারণা দেওয়া হচ্ছে, দেশে একটা কিছু ঘটতে যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক প্রশ্ন করেছিলেন, এই ডিসেম্বরে সরকার কোন দিকে যাবে? দেশে কি কিছু ঘটছে? বুঝলাম তিনিও গুজবে কান পেতেছেন। বললাম, ’২৩ সালের ডিসেম্বরে সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ’২৪ সালের ৮ জানুয়ারি ভোট হবে। সেই ভোটে সব দল অংশ নিলে জানা যাবে কী হচ্ছে। কারা সরকারে আসছে। আগামী এক বছর শেখ হাসিনা দুই হাতে কাজ করবেন। সবাইকে তাক লাগিয়ে ভোটে যাবেন।

আমার জবাব শিক্ষক বন্ধুর ভালো লাগেনি। বুঝলাম তিনি খুশি হতেন আজাইরা প্যাচালে অংশ নিলে। অনেক প্রবাসী বন্ধুও আজকাল মধ্যরাতে ফোন করেন। তারা প্রশ্ন করেন, আচ্ছা বলেন তো দেখি কী হচ্ছে দেশে? কণ্ঠে গভীর উৎকণ্ঠা। ঘুম থেকে জেগে উঠে থতমত খেয়ে যাই। অনেক সময় ভয়ও পাই। দ্রুত টেলিভিশন চালু করি। টিভির খবরে নজর দিই। স্ক্রলগুলো পড়ি চশমা দিয়ে। উৎকণ্ঠার মতো কিছুই দেখি না। বুঝতে পারি করোনাকাল আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে মানসিক স্বাস্থ্যের। ভালো কিছু শুনতে এখন ভালো লাগে না। সামাজিক মাধ্যমের খারাপ খবর, মিথ্যা, কুৎসাতে সবার মনোযোগ। ফালতু কথা শুনে সবাই মজা নেন, মজা পান। আগে গান বাজনা, সিনেমা দেখে মানুষ বিনোদন পেত। এখন গুজবে আনন্দ খোঁজে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সংকট আছে। জটিলতার লাল দাগে নেই। ইউএনডিপির তথ্য অনুযায়ী ৫৪টি দেশ দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে আছে। সেই তালিকায় বাংলাদেশের নাম কোথাও নেই। শ্রীলঙ্কার পরিবেশ পরিস্থিতি আলাদা। বাংলাদেশকে আইএমএফ ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণদানের ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকও ঢাকায় ঘোরাঘুরি করছে। তারাও ঋণ দিতে সম্মত। গভীর কোনো সংকট থাকলে তারা ঋণ দিত না। বিপদে কেউ পাশে থাকে না। শ্রীলঙ্কার পাশে কেউ নেই। এই জগৎ সংসারের কঠিন পরিস্থিতি অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রী সবাইকে আত্মনির্ভরশীল হতে বলেছেন। এর সঙ্গে ভোট ও ভাতের সম্পর্ক নেই। ভোট আয়োজনের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থনীতি সামলাবেন শেখ হাসিনা। সংকট কাটানোর মতো অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। গায়েবি আওয়াজে হুট করে এই এগিয়ে চলা থামবে না। রাজনীতি ও অর্থনীতির বহমান বাতাস, সময়, স্রোত সবকিছু শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণে। বেসামাল অর্থনীতি তিনি সামলাচ্ছেন। কোনো জটিল রাজনীতি এলে তাও সামলে নেবেন। জবাব দেবেন সব গুঞ্জনের। ভরসা রাখুন। শেখ হাসিনা জানেন কখন কী করতে হবে। তিনি সিদ্ধান্ত নিতে জানেন। দিতে জানেন। পারেন কঠিন পরিস্থিতিও সামাল দিতে। রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশে অতীতেও ছিল। এখনো আছে। এর চেয়ে অনেক ভয়াবহ সময় আমরা অতিক্রম করেছি। পুরনো দিনে যাব না। গত ১৪ বছরের ইতিহাসের দিকে তাকান। ২০০৮ সালে ভোটে জেতার পর সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র ছিল বিডিআর বিদ্রোহ। টার্গেট ছিল দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করা। সেই চক্রান্ত শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন হতে দেননি। নিজের রাজনৈতিক সহকর্মীদের নিয়ে সবকিছু সামাল দিয়েছেন। ২০১৩ ও ১৪ সালে অনেক আওয়ামী লীগারকে দেখেছি ভীত হতে। লেজ গুটিয়ে এলাকা ছাড়তে। অনেক এমপি সাহেব এলাকায় যাননি। একজন শেখ হাসিনা তখনো ছিলেন দৃঢ়চেতা। নিজের অবস্থান থেকে এক সেকেন্ডের জন্য সরেননি। বিএনপির আগুন-সন্ত্রাসের জবাব দিয়ে কঠিন রাজনীতি সামলিয়েছেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। একক বলিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শনকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে নিয়েছেন দেশকে। মানুষের মাঝে আশার আলো তৈরি করেছেন। ’৮১ সালের পর থেকে অনেক ঝড় সামলিয়েছেন। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা থেকে আল্লাহর রহমতে রক্ষা পেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর কারাবরণ করেছেন। কারাগারে বসেই পরিকল্পনা নিয়েছেন কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ চালাবেন। তিনি জানতেন ফখরুদ্দীন-মইনের অপরিকল্পিত অগোছানো সরকার টিকবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভোটে তিনি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিলেন। এরপর টানা ক্ষমতায় থাকার রেকর্ড গড়েছেন।

একদিনের জন্যও বসে থাকেননি। কাজ করেছেন। আগামীকে ঘিরে নিচ্ছেন নতুন পরিকল্পনা। শুনছি এই ডিসেম্বরে দলে অনেক চমক আনবেন। থাকবে আগামীর মনোনয়নে ব্যাপক পরিবর্তন। উন্নয়নমূলক কাজগুলো দৃশ্যমান করবেন। এক বছরের ভিতরে উদ্বোধন করবেন বড় সব প্রকল্প।

দীর্ঘ সময় একটি দল ক্ষমতায় থাকলে অনেক কথা হয়। আলোচনা, সমালোচনা হয়। গুজবে কান পাততে অনেকের মজা লাগে। সত্য সবার কাছে কঠিন মনে হয়। অতীতে চুন খেয়ে অনেকে মুখ পুড়িয়েছেন। তাই দই দেখে মন খারাপ করেন। জাতীয় নির্বাচনের এক বছর বাকি। এত আগে আগাম কল্পনার কিছু নেই। সময় হলে দেখা যাবে দেশ কোন দিকে যাচ্ছে। ভোটের বাক্স কোনমুখী হচ্ছে। শেখ হাসিনার নতুন বার্তা কোন দিকে যাচ্ছে। এত তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হলে বিরোধী দলের চলবে কীভাবে? বিএনপির জনসভায় মানুষ যোগ দিচ্ছেন। তাদের নেতা-কর্মীরা কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন। এর অর্থ এই নয় এখনই বাতাসে কিছু ঘটবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোতে সরকার পরিবর্তনের পথ একটি, তা হলো ভোট। সবাইকে আগামী ভোটের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিএনপির এক নেতাকে প্রশ্ন করলাম, ১০ ডিসেম্বর কী করবেন? জবাবে সেই নেতা বললেন, ঢাকায় মহাসমাবেশ করব। তারপর ঘোষণা দেব নতুন কর্মসূচি। ভোটের আগে দল গোছাতেই আমাদের সমাবেশ। পছন্দ হলো এই উত্তর। আবার জানতে চাইলাম, তাহলে এত আতঙ্ক তৈরি করছেন কেন? সেই নেতা বললেন, আতঙ্ক আমরা তৈরি করছি না। সরকারি মহল করছে।

তারা ছড়িয়ে দিচ্ছে উত্তেজনা। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে বাড়ি যেতে। এবার বললাম, আপনারা নাকি ১০ ডিসেম্বর রাজপথে অবস্থান শুরু করবেন? জবাবে সেই নেতা বলেন, এই গল্পও সরকারি দলের। আমাদের নয়। তারা গল্প ছড়িয়ে আমাদের কর্মীদের হয়রানি করতে চায়। নিজেরা গাড়ি পুড়িয়ে বানচাল করতে চায় স্বাভাবিক পরিবেশ। বিএনপির আরও একাধিক নেতা একই কথা বললেন। বিএনপির সিনিয়র নেতারাও বলছেন, তারা ভোটমুখী রাজনীতি করছেন। ঝামেলা চান না। আমরাও চাই রাজনীতিতে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ফিরে আসুক। সুস্থধারার রাজনীতি গড়ে উঠুক, সরকারি দল ও বিরোধী দলে ভালো সম্পর্ক এবং রাজনীতির স্বাভাবিক পরিবেশ থাকুক। অসুস্থ ধারা কারও কাম্য নয়। মানুষ অরাজকতার রাজনীতি দেখতে চায় না।  সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, হরতাল-অবরোধের ধ্বংসাত্মক পরিবেশ প্রত্যাশা করে না। দেশের অর্থনীতিকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

বিশে^র এক কঠিন পরিস্থিতির মাঝেও তিনি আজ বাংলাদেশকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছেন। এই ভিতকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেওয়া যাবে না। এ অবস্থান থেকে আর পেছনে ফেরা যাবে না। আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।  করোনার পর যুদ্ধে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি করেছে। সেই ক্ষতি সম্পূর্ণরূপে কাটাতে হবে।  নতুন কোনো অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতার ভার বহনের ক্ষমতা এই দেশের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন