শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে একবার বলেছিলাম, ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ আপনি ক্ষমতা কেন নিয়েছিলেন? অন ক্যামেরায় জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমি ক্ষমতা নিইনি। আমাকে ডেকে নিয়ে ক্ষমতা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। তিনি ঘরে-বাইরের পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছিলেন না। তাই ক্ষমতা দিয়েছেন।’ এরশাদ সাহেব সেই সাক্ষাৎকারে আরও বলেছিলেন, ‘১৯৮১ সালের ৩০ মে জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনেকে তাকে অনুরোধ করেছিলেন, ক্ষমতা নিতে। তিনি নেননি।’ জানি দুনিয়ার সব সামরিক শাসক ক্ষমতা নেওয়ার পর এমন জবাবই দেন। এরশাদ সাহেবের জবাব আলাদা কিছু ছিল না। আবার এও সত্য, দেশের অবস্থা তখন আসলেই ভয়াবহ ছিল। ক্ষমতাসীন বিএনপি ছিল দ্বিধাবিভক্ত। একদিকে ছিলেন বিচারপতি আবদুস সাত্তার, শাহ আজিজুর রহমান, আবদুল আলীম, জামাল উদ্দিন আহমেদ, ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত, তানভীর সিদ্দিকী, মাঈদুল ইসলাম, এস এ বারী এটি, শামসুল হুদা চৌধুরী, আবুল কাশেম। অন্যদিকে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মেজর জেনারেল (অব.) নুরুল ইসলাম, কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, শেখ রাজ্জাক আলীসহ অনেকে। ঝগড়া-বিবাদ লেগেই ছিল। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে নানা কায়দায় বিব্রত করত। রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তার ছিলেন বয়সের ভারে ন্যুব্জ। তিনি কোনো কিছু সামাল দিতে পারতেন না। তার কোনো কমান্ডিং ভয়েস ছিল না। যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে আটক হয়েছিলেন সন্ত্রাসী ইমদু। চারদিকে অরাজকতা বিশৃঙ্খলার শেষ ছিল না। বিএনপি নেতাদের দুই গ্রুপই আলাদাভাবে গোপনে যোগাযোগ রাখতেন সেনাপ্রধান এরশাদের সঙ্গে। তারাই চূড়ান্তভাবে ডেকে আনেন এরশাদকে। দায়িত্ব নেওয়ার পর দলেবলে সবাই যোগ দিয়েছিলেন এরশাদের সঙ্গে। এরশাদ পৌনে ৯ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। এ ঘটনার আরেকটু আগে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর অরাজকতার মধ্যে ক্ষমতায় এসেছিলেন জিয়াউর রহমান। ৩ নভেম্বর খুনি চক্রের উৎখাত, খালেদ মোশাররফ, হুদা হায়দারদের ব্যর্থতা ও দীর্ঘ সময় ধরে সিদ্ধান্তহীনতার খেসারতে জাসদের গণবাহিনী বেরিয়ে আসে। তলে তলে ঐক্য হয় জিয়াউর রহমান ও কর্নেল তাহেরের। সেই ঐক্যের নামে নির্বিচারে অফিসাররা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। সিপাহি-জনতার নামে রাস্তায় ছিল জাসদের গণবাহিনী। পরে ক্ষমতার বনিবনা না হওয়ায় আটক হয়েছিলেন কর্নেল তাহের। ক্ষমতার দখল নিজের নিয়ন্ত্রণে নেন জিয়াউর রহমান।

আমাদের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে আছে অনেক নিষ্ঠুরতা। সেসব ইতিহাস আড়াল করে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ এক ইতিবাচক অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। ’৯১ সালের পর বড় ধাক্কাটা ছিল ওয়ান-ইলেভেন। দুই বছরও টিকতে পারেনি মইন উ আহমদের সরকার। দেশ চালানো এত সোজা কথা নয়। টানা ক্ষমতা ও অর্থনীতিকে সবলভাবে ধরে রাখতে আলাদা একটা অবস্থান দরকার। গণমানুষের সমর্থন ছাড়া তা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে এখন চিরতরে অবসান হয়েছে হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে দেশকে একটা অবস্থানে এনেছেন।

তিনি ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেদিন একজন প্রশ্ন করলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কি অনুষ্ঠিত হবে? খটকা লাগল মনে। জানতে চাইলাম কেন এই প্রশ্ন করছেন? সংসদ নির্বাচন না হওয়ার কী আছে? জবাবে সেই ভদ্রলোক বললেন, প্রধানমন্ত্রী দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। সত্যি তেমন পরিবেশ হলে ভোট কীভাবে হবে? হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছিলাম না। বললাম, দেশবাসীকে সতর্ক হতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সবাইকে অনুরোধ করেছেন মিতব্যয়ী হতে। ফসল ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে। বিশ্ববাস্তবতায় একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি জানিয়েছেন তাঁর দেশের মানুষকে। এর সঙ্গে ভোটের কী সম্পর্ক? বাঙালি কল্পনার ফানুস ওড়াতে পছন্দ করে। পরচর্চা পরনিন্দা না করলে তাদের ঘুম হারাম হয়ে যায়। মিথ্যাচার গুজব না শুনলে তাদের ঘুম হয় না। ছোটবেলায় মাকে দেখেছি, চাল রান্নার সময় আলাদা পাত্রে একটু রেখে দিতেন ফকিরের ভিক্ষার জন্য। আরেকটু রাখতেন, চালে টান পড়লে সামাল দিতে। শেখ হাসিনাও দেশবাসীকে খারাপ সময় মোকাবিলার প্রস্তুতি রাখতে বলেছেন। অন্য কিছু না। সামাজিক মাধ্যম এখন স্বাধীন। পরিকল্পিতভাবে মানুষের মাঝে হতাশা ও গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ধারণা দেওয়া হচ্ছে, দেশে একটা কিছু ঘটতে যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক প্রশ্ন করেছিলেন, এই ডিসেম্বরে সরকার কোন দিকে যাবে? দেশে কি কিছু ঘটছে? বুঝলাম তিনিও গুজবে কান পেতেছেন। বললাম, ’২৩ সালের ডিসেম্বরে সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ’২৪ সালের ৮ জানুয়ারি ভোট হবে। সেই ভোটে সব দল অংশ নিলে জানা যাবে কী হচ্ছে। কারা সরকারে আসছে। আগামী এক বছর শেখ হাসিনা দুই হাতে কাজ করবেন। সবাইকে তাক লাগিয়ে ভোটে যাবেন।

আমার জবাব শিক্ষক বন্ধুর ভালো লাগেনি। বুঝলাম তিনি খুশি হতেন আজাইরা প্যাচালে অংশ নিলে। অনেক প্রবাসী বন্ধুও আজকাল মধ্যরাতে ফোন করেন। তারা প্রশ্ন করেন, আচ্ছা বলেন তো দেখি কী হচ্ছে দেশে? কণ্ঠে গভীর উৎকণ্ঠা। ঘুম থেকে জেগে উঠে থতমত খেয়ে যাই। অনেক সময় ভয়ও পাই। দ্রুত টেলিভিশন চালু করি। টিভির খবরে নজর দিই। স্ক্রলগুলো পড়ি চশমা দিয়ে। উৎকণ্ঠার মতো কিছুই দেখি না। বুঝতে পারি করোনাকাল আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে মানসিক স্বাস্থ্যের। ভালো কিছু শুনতে এখন ভালো লাগে না। সামাজিক মাধ্যমের খারাপ খবর, মিথ্যা, কুৎসাতে সবার মনোযোগ। ফালতু কথা শুনে সবাই মজা নেন, মজা পান। আগে গান বাজনা, সিনেমা দেখে মানুষ বিনোদন পেত। এখন গুজবে আনন্দ খোঁজে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সংকট আছে। জটিলতার লাল দাগে নেই। ইউএনডিপির তথ্য অনুযায়ী ৫৪টি দেশ দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে আছে। সেই তালিকায় বাংলাদেশের নাম কোথাও নেই। শ্রীলঙ্কার পরিবেশ পরিস্থিতি আলাদা। বাংলাদেশকে আইএমএফ ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণদানের ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকও ঢাকায় ঘোরাঘুরি করছে। তারাও ঋণ দিতে সম্মত। গভীর কোনো সংকট থাকলে তারা ঋণ দিত না। বিপদে কেউ পাশে থাকে না। শ্রীলঙ্কার পাশে কেউ নেই। এই জগৎ সংসারের কঠিন পরিস্থিতি অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রী সবাইকে আত্মনির্ভরশীল হতে বলেছেন। এর সঙ্গে ভোট ও ভাতের সম্পর্ক নেই। ভোট আয়োজনের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থনীতি সামলাবেন শেখ হাসিনা। সংকট কাটানোর মতো অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। গায়েবি আওয়াজে হুট করে এই এগিয়ে চলা থামবে না। রাজনীতি ও অর্থনীতির বহমান বাতাস, সময়, স্রোত সবকিছু শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণে। বেসামাল অর্থনীতি তিনি সামলাচ্ছেন। কোনো জটিল রাজনীতি এলে তাও সামলে নেবেন। জবাব দেবেন সব গুঞ্জনের। ভরসা রাখুন। শেখ হাসিনা জানেন কখন কী করতে হবে। তিনি সিদ্ধান্ত নিতে জানেন। দিতে জানেন। পারেন কঠিন পরিস্থিতিও সামাল দিতে। রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশে অতীতেও ছিল। এখনো আছে। এর চেয়ে অনেক ভয়াবহ সময় আমরা অতিক্রম করেছি। পুরনো দিনে যাব না। গত ১৪ বছরের ইতিহাসের দিকে তাকান। ২০০৮ সালে ভোটে জেতার পর সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র ছিল বিডিআর বিদ্রোহ। টার্গেট ছিল দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করা। সেই চক্রান্ত শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন হতে দেননি। নিজের রাজনৈতিক সহকর্মীদের নিয়ে সবকিছু সামাল দিয়েছেন। ২০১৩ ও ১৪ সালে অনেক আওয়ামী লীগারকে দেখেছি ভীত হতে। লেজ গুটিয়ে এলাকা ছাড়তে। অনেক এমপি সাহেব এলাকায় যাননি। একজন শেখ হাসিনা তখনো ছিলেন দৃঢ়চেতা। নিজের অবস্থান থেকে এক সেকেন্ডের জন্য সরেননি। বিএনপির আগুন-সন্ত্রাসের জবাব দিয়ে কঠিন রাজনীতি সামলিয়েছেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। একক বলিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শনকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে নিয়েছেন দেশকে। মানুষের মাঝে আশার আলো তৈরি করেছেন। ’৮১ সালের পর থেকে অনেক ঝড় সামলিয়েছেন। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা থেকে আল্লাহর রহমতে রক্ষা পেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর কারাবরণ করেছেন। কারাগারে বসেই পরিকল্পনা নিয়েছেন কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ চালাবেন। তিনি জানতেন ফখরুদ্দীন-মইনের অপরিকল্পিত অগোছানো সরকার টিকবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভোটে তিনি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিলেন। এরপর টানা ক্ষমতায় থাকার রেকর্ড গড়েছেন।

একদিনের জন্যও বসে থাকেননি। কাজ করেছেন। আগামীকে ঘিরে নিচ্ছেন নতুন পরিকল্পনা। শুনছি এই ডিসেম্বরে দলে অনেক চমক আনবেন। থাকবে আগামীর মনোনয়নে ব্যাপক পরিবর্তন। উন্নয়নমূলক কাজগুলো দৃশ্যমান করবেন। এক বছরের ভিতরে উদ্বোধন করবেন বড় সব প্রকল্প।

দীর্ঘ সময় একটি দল ক্ষমতায় থাকলে অনেক কথা হয়। আলোচনা, সমালোচনা হয়। গুজবে কান পাততে অনেকের মজা লাগে। সত্য সবার কাছে কঠিন মনে হয়। অতীতে চুন খেয়ে অনেকে মুখ পুড়িয়েছেন। তাই দই দেখে মন খারাপ করেন। জাতীয় নির্বাচনের এক বছর বাকি। এত আগে আগাম কল্পনার কিছু নেই। সময় হলে দেখা যাবে দেশ কোন দিকে যাচ্ছে। ভোটের বাক্স কোনমুখী হচ্ছে। শেখ হাসিনার নতুন বার্তা কোন দিকে যাচ্ছে। এত তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হলে বিরোধী দলের চলবে কীভাবে? বিএনপির জনসভায় মানুষ যোগ দিচ্ছেন। তাদের নেতা-কর্মীরা কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন। এর অর্থ এই নয় এখনই বাতাসে কিছু ঘটবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোতে সরকার পরিবর্তনের পথ একটি, তা হলো ভোট। সবাইকে আগামী ভোটের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিএনপির এক নেতাকে প্রশ্ন করলাম, ১০ ডিসেম্বর কী করবেন? জবাবে সেই নেতা বললেন, ঢাকায় মহাসমাবেশ করব। তারপর ঘোষণা দেব নতুন কর্মসূচি। ভোটের আগে দল গোছাতেই আমাদের সমাবেশ। পছন্দ হলো এই উত্তর। আবার জানতে চাইলাম, তাহলে এত আতঙ্ক তৈরি করছেন কেন? সেই নেতা বললেন, আতঙ্ক আমরা তৈরি করছি না। সরকারি মহল করছে।

তারা ছড়িয়ে দিচ্ছে উত্তেজনা। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে বাড়ি যেতে। এবার বললাম, আপনারা নাকি ১০ ডিসেম্বর রাজপথে অবস্থান শুরু করবেন? জবাবে সেই নেতা বলেন, এই গল্পও সরকারি দলের। আমাদের নয়। তারা গল্প ছড়িয়ে আমাদের কর্মীদের হয়রানি করতে চায়। নিজেরা গাড়ি পুড়িয়ে বানচাল করতে চায় স্বাভাবিক পরিবেশ। বিএনপির আরও একাধিক নেতা একই কথা বললেন। বিএনপির সিনিয়র নেতারাও বলছেন, তারা ভোটমুখী রাজনীতি করছেন। ঝামেলা চান না। আমরাও চাই রাজনীতিতে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ফিরে আসুক। সুস্থধারার রাজনীতি গড়ে উঠুক, সরকারি দল ও বিরোধী দলে ভালো সম্পর্ক এবং রাজনীতির স্বাভাবিক পরিবেশ থাকুক। অসুস্থ ধারা কারও কাম্য নয়। মানুষ অরাজকতার রাজনীতি দেখতে চায় না।  সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, হরতাল-অবরোধের ধ্বংসাত্মক পরিবেশ প্রত্যাশা করে না। দেশের অর্থনীতিকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

বিশে^র এক কঠিন পরিস্থিতির মাঝেও তিনি আজ বাংলাদেশকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছেন। এই ভিতকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেওয়া যাবে না। এ অবস্থান থেকে আর পেছনে ফেরা যাবে না। আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।  করোনার পর যুদ্ধে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি করেছে। সেই ক্ষতি সম্পূর্ণরূপে কাটাতে হবে।  নতুন কোনো অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতার ভার বহনের ক্ষমতা এই দেশের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা