শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা পারবেন তো আগামীর অস্থিরতা সামাল দিতে

সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে একবার বলেছিলাম, ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ আপনি ক্ষমতা কেন নিয়েছিলেন? অন ক্যামেরায় জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমি ক্ষমতা নিইনি। আমাকে ডেকে নিয়ে ক্ষমতা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার। তিনি ঘরে-বাইরের পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছিলেন না। তাই ক্ষমতা দিয়েছেন।’ এরশাদ সাহেব সেই সাক্ষাৎকারে আরও বলেছিলেন, ‘১৯৮১ সালের ৩০ মে জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনেকে তাকে অনুরোধ করেছিলেন, ক্ষমতা নিতে। তিনি নেননি।’ জানি দুনিয়ার সব সামরিক শাসক ক্ষমতা নেওয়ার পর এমন জবাবই দেন। এরশাদ সাহেবের জবাব আলাদা কিছু ছিল না। আবার এও সত্য, দেশের অবস্থা তখন আসলেই ভয়াবহ ছিল। ক্ষমতাসীন বিএনপি ছিল দ্বিধাবিভক্ত। একদিকে ছিলেন বিচারপতি আবদুস সাত্তার, শাহ আজিজুর রহমান, আবদুল আলীম, জামাল উদ্দিন আহমেদ, ব্যারিস্টার আবুল হাসনাত, তানভীর সিদ্দিকী, মাঈদুল ইসলাম, এস এ বারী এটি, শামসুল হুদা চৌধুরী, আবুল কাশেম। অন্যদিকে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, মেজর জেনারেল (অব.) নুরুল ইসলাম, কর্নেল (অব.) আকবর হোসেন, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, শেখ রাজ্জাক আলীসহ অনেকে। ঝগড়া-বিবাদ লেগেই ছিল। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে নানা কায়দায় বিব্রত করত। রাষ্ট্রপতি আবদুস সাত্তার ছিলেন বয়সের ভারে ন্যুব্জ। তিনি কোনো কিছু সামাল দিতে পারতেন না। তার কোনো কমান্ডিং ভয়েস ছিল না। যুবমন্ত্রী আবুল কাশেমের বাড়ি থেকে আটক হয়েছিলেন সন্ত্রাসী ইমদু। চারদিকে অরাজকতা বিশৃঙ্খলার শেষ ছিল না। বিএনপি নেতাদের দুই গ্রুপই আলাদাভাবে গোপনে যোগাযোগ রাখতেন সেনাপ্রধান এরশাদের সঙ্গে। তারাই চূড়ান্তভাবে ডেকে আনেন এরশাদকে। দায়িত্ব নেওয়ার পর দলেবলে সবাই যোগ দিয়েছিলেন এরশাদের সঙ্গে। এরশাদ পৌনে ৯ বছর ক্ষমতায় ছিলেন। এ ঘটনার আরেকটু আগে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর অরাজকতার মধ্যে ক্ষমতায় এসেছিলেন জিয়াউর রহমান। ৩ নভেম্বর খুনি চক্রের উৎখাত, খালেদ মোশাররফ, হুদা হায়দারদের ব্যর্থতা ও দীর্ঘ সময় ধরে সিদ্ধান্তহীনতার খেসারতে জাসদের গণবাহিনী বেরিয়ে আসে। তলে তলে ঐক্য হয় জিয়াউর রহমান ও কর্নেল তাহেরের। সেই ঐক্যের নামে নির্বিচারে অফিসাররা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিলেন। সিপাহি-জনতার নামে রাস্তায় ছিল জাসদের গণবাহিনী। পরে ক্ষমতার বনিবনা না হওয়ায় আটক হয়েছিলেন কর্নেল তাহের। ক্ষমতার দখল নিজের নিয়ন্ত্রণে নেন জিয়াউর রহমান।

আমাদের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে লুকিয়ে আছে অনেক নিষ্ঠুরতা। সেসব ইতিহাস আড়াল করে গত ১৪ বছরে বাংলাদেশ এক ইতিবাচক অবস্থানে এসে দাঁড়িয়েছে। ’৯১ সালের পর বড় ধাক্কাটা ছিল ওয়ান-ইলেভেন। দুই বছরও টিকতে পারেনি মইন উ আহমদের সরকার। দেশ চালানো এত সোজা কথা নয়। টানা ক্ষমতা ও অর্থনীতিকে সবলভাবে ধরে রাখতে আলাদা একটা অবস্থান দরকার। গণমানুষের সমর্থন ছাড়া তা সম্ভব নয়। বাংলাদেশে এখন চিরতরে অবসান হয়েছে হত্যা ক্যু ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করে দেশকে একটা অবস্থানে এনেছেন।

তিনি ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। সেদিন একজন প্রশ্ন করলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কি অনুষ্ঠিত হবে? খটকা লাগল মনে। জানতে চাইলাম কেন এই প্রশ্ন করছেন? সংসদ নির্বাচন না হওয়ার কী আছে? জবাবে সেই ভদ্রলোক বললেন, প্রধানমন্ত্রী দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। সত্যি তেমন পরিবেশ হলে ভোট কীভাবে হবে? হাসব না কাঁদব বুঝতে পারছিলাম না। বললাম, দেশবাসীকে সতর্ক হতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। সবাইকে অনুরোধ করেছেন মিতব্যয়ী হতে। ফসল ও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে। বিশ্ববাস্তবতায় একজন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তিনি জানিয়েছেন তাঁর দেশের মানুষকে। এর সঙ্গে ভোটের কী সম্পর্ক? বাঙালি কল্পনার ফানুস ওড়াতে পছন্দ করে। পরচর্চা পরনিন্দা না করলে তাদের ঘুম হারাম হয়ে যায়। মিথ্যাচার গুজব না শুনলে তাদের ঘুম হয় না। ছোটবেলায় মাকে দেখেছি, চাল রান্নার সময় আলাদা পাত্রে একটু রেখে দিতেন ফকিরের ভিক্ষার জন্য। আরেকটু রাখতেন, চালে টান পড়লে সামাল দিতে। শেখ হাসিনাও দেশবাসীকে খারাপ সময় মোকাবিলার প্রস্তুতি রাখতে বলেছেন। অন্য কিছু না। সামাজিক মাধ্যম এখন স্বাধীন। পরিকল্পিতভাবে মানুষের মাঝে হতাশা ও গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ধারণা দেওয়া হচ্ছে, দেশে একটা কিছু ঘটতে যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক প্রশ্ন করেছিলেন, এই ডিসেম্বরে সরকার কোন দিকে যাবে? দেশে কি কিছু ঘটছে? বুঝলাম তিনিও গুজবে কান পেতেছেন। বললাম, ’২৩ সালের ডিসেম্বরে সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে। ’২৪ সালের ৮ জানুয়ারি ভোট হবে। সেই ভোটে সব দল অংশ নিলে জানা যাবে কী হচ্ছে। কারা সরকারে আসছে। আগামী এক বছর শেখ হাসিনা দুই হাতে কাজ করবেন। সবাইকে তাক লাগিয়ে ভোটে যাবেন।

আমার জবাব শিক্ষক বন্ধুর ভালো লাগেনি। বুঝলাম তিনি খুশি হতেন আজাইরা প্যাচালে অংশ নিলে। অনেক প্রবাসী বন্ধুও আজকাল মধ্যরাতে ফোন করেন। তারা প্রশ্ন করেন, আচ্ছা বলেন তো দেখি কী হচ্ছে দেশে? কণ্ঠে গভীর উৎকণ্ঠা। ঘুম থেকে জেগে উঠে থতমত খেয়ে যাই। অনেক সময় ভয়ও পাই। দ্রুত টেলিভিশন চালু করি। টিভির খবরে নজর দিই। স্ক্রলগুলো পড়ি চশমা দিয়ে। উৎকণ্ঠার মতো কিছুই দেখি না। বুঝতে পারি করোনাকাল আমাদের অনেক ক্ষতি করেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে মানসিক স্বাস্থ্যের। ভালো কিছু শুনতে এখন ভালো লাগে না। সামাজিক মাধ্যমের খারাপ খবর, মিথ্যা, কুৎসাতে সবার মনোযোগ। ফালতু কথা শুনে সবাই মজা নেন, মজা পান। আগে গান বাজনা, সিনেমা দেখে মানুষ বিনোদন পেত। এখন গুজবে আনন্দ খোঁজে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সংকট আছে। জটিলতার লাল দাগে নেই। ইউএনডিপির তথ্য অনুযায়ী ৫৪টি দেশ দুর্ভিক্ষের ঝুঁকিতে আছে। সেই তালিকায় বাংলাদেশের নাম কোথাও নেই। শ্রীলঙ্কার পরিবেশ পরিস্থিতি আলাদা। বাংলাদেশকে আইএমএফ ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণদানের ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকও ঢাকায় ঘোরাঘুরি করছে। তারাও ঋণ দিতে সম্মত। গভীর কোনো সংকট থাকলে তারা ঋণ দিত না। বিপদে কেউ পাশে থাকে না। শ্রীলঙ্কার পাশে কেউ নেই। এই জগৎ সংসারের কঠিন পরিস্থিতি অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রী সবাইকে আত্মনির্ভরশীল হতে বলেছেন। এর সঙ্গে ভোট ও ভাতের সম্পর্ক নেই। ভোট আয়োজনের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থনীতি সামলাবেন শেখ হাসিনা। সংকট কাটানোর মতো অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। গায়েবি আওয়াজে হুট করে এই এগিয়ে চলা থামবে না। রাজনীতি ও অর্থনীতির বহমান বাতাস, সময়, স্রোত সবকিছু শেখ হাসিনার নিয়ন্ত্রণে। বেসামাল অর্থনীতি তিনি সামলাচ্ছেন। কোনো জটিল রাজনীতি এলে তাও সামলে নেবেন। জবাব দেবেন সব গুঞ্জনের। ভরসা রাখুন। শেখ হাসিনা জানেন কখন কী করতে হবে। তিনি সিদ্ধান্ত নিতে জানেন। দিতে জানেন। পারেন কঠিন পরিস্থিতিও সামাল দিতে। রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশে অতীতেও ছিল। এখনো আছে। এর চেয়ে অনেক ভয়াবহ সময় আমরা অতিক্রম করেছি। পুরনো দিনে যাব না। গত ১৪ বছরের ইতিহাসের দিকে তাকান। ২০০৮ সালে ভোটে জেতার পর সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র ছিল বিডিআর বিদ্রোহ। টার্গেট ছিল দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরি করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করা। সেই চক্রান্ত শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন হতে দেননি। নিজের রাজনৈতিক সহকর্মীদের নিয়ে সবকিছু সামাল দিয়েছেন। ২০১৩ ও ১৪ সালে অনেক আওয়ামী লীগারকে দেখেছি ভীত হতে। লেজ গুটিয়ে এলাকা ছাড়তে। অনেক এমপি সাহেব এলাকায় যাননি। একজন শেখ হাসিনা তখনো ছিলেন দৃঢ়চেতা। নিজের অবস্থান থেকে এক সেকেন্ডের জন্য সরেননি। বিএনপির আগুন-সন্ত্রাসের জবাব দিয়ে কঠিন রাজনীতি সামলিয়েছেন। কোনো কিছুর তোয়াক্কা করেননি। একক বলিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শনকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে নিয়েছেন দেশকে। মানুষের মাঝে আশার আলো তৈরি করেছেন। ’৮১ সালের পর থেকে অনেক ঝড় সামলিয়েছেন। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা থেকে আল্লাহর রহমতে রক্ষা পেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনের পর কারাবরণ করেছেন। কারাগারে বসেই পরিকল্পনা নিয়েছেন কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ চালাবেন। তিনি জানতেন ফখরুদ্দীন-মইনের অপরিকল্পিত অগোছানো সরকার টিকবে না। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভোটে তিনি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিলেন। এরপর টানা ক্ষমতায় থাকার রেকর্ড গড়েছেন।

একদিনের জন্যও বসে থাকেননি। কাজ করেছেন। আগামীকে ঘিরে নিচ্ছেন নতুন পরিকল্পনা। শুনছি এই ডিসেম্বরে দলে অনেক চমক আনবেন। থাকবে আগামীর মনোনয়নে ব্যাপক পরিবর্তন। উন্নয়নমূলক কাজগুলো দৃশ্যমান করবেন। এক বছরের ভিতরে উদ্বোধন করবেন বড় সব প্রকল্প।

দীর্ঘ সময় একটি দল ক্ষমতায় থাকলে অনেক কথা হয়। আলোচনা, সমালোচনা হয়। গুজবে কান পাততে অনেকের মজা লাগে। সত্য সবার কাছে কঠিন মনে হয়। অতীতে চুন খেয়ে অনেকে মুখ পুড়িয়েছেন। তাই দই দেখে মন খারাপ করেন। জাতীয় নির্বাচনের এক বছর বাকি। এত আগে আগাম কল্পনার কিছু নেই। সময় হলে দেখা যাবে দেশ কোন দিকে যাচ্ছে। ভোটের বাক্স কোনমুখী হচ্ছে। শেখ হাসিনার নতুন বার্তা কোন দিকে যাচ্ছে। এত তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হলে বিরোধী দলের চলবে কীভাবে? বিএনপির জনসভায় মানুষ যোগ দিচ্ছেন। তাদের নেতা-কর্মীরা কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন। এর অর্থ এই নয় এখনই বাতাসে কিছু ঘটবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোতে সরকার পরিবর্তনের পথ একটি, তা হলো ভোট। সবাইকে আগামী ভোটের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বিএনপির এক নেতাকে প্রশ্ন করলাম, ১০ ডিসেম্বর কী করবেন? জবাবে সেই নেতা বললেন, ঢাকায় মহাসমাবেশ করব। তারপর ঘোষণা দেব নতুন কর্মসূচি। ভোটের আগে দল গোছাতেই আমাদের সমাবেশ। পছন্দ হলো এই উত্তর। আবার জানতে চাইলাম, তাহলে এত আতঙ্ক তৈরি করছেন কেন? সেই নেতা বললেন, আতঙ্ক আমরা তৈরি করছি না। সরকারি মহল করছে।

তারা ছড়িয়ে দিচ্ছে উত্তেজনা। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করে বাড়ি যেতে। এবার বললাম, আপনারা নাকি ১০ ডিসেম্বর রাজপথে অবস্থান শুরু করবেন? জবাবে সেই নেতা বলেন, এই গল্পও সরকারি দলের। আমাদের নয়। তারা গল্প ছড়িয়ে আমাদের কর্মীদের হয়রানি করতে চায়। নিজেরা গাড়ি পুড়িয়ে বানচাল করতে চায় স্বাভাবিক পরিবেশ। বিএনপির আরও একাধিক নেতা একই কথা বললেন। বিএনপির সিনিয়র নেতারাও বলছেন, তারা ভোটমুখী রাজনীতি করছেন। ঝামেলা চান না। আমরাও চাই রাজনীতিতে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ফিরে আসুক। সুস্থধারার রাজনীতি গড়ে উঠুক, সরকারি দল ও বিরোধী দলে ভালো সম্পর্ক এবং রাজনীতির স্বাভাবিক পরিবেশ থাকুক। অসুস্থ ধারা কারও কাম্য নয়। মানুষ অরাজকতার রাজনীতি দেখতে চায় না।  সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, হরতাল-অবরোধের ধ্বংসাত্মক পরিবেশ প্রত্যাশা করে না। দেশের অর্থনীতিকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

বিশে^র এক কঠিন পরিস্থিতির মাঝেও তিনি আজ বাংলাদেশকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করিয়েছেন। এই ভিতকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেওয়া যাবে না। এ অবস্থান থেকে আর পেছনে ফেরা যাবে না। আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।  করোনার পর যুদ্ধে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি করেছে। সেই ক্ষতি সম্পূর্ণরূপে কাটাতে হবে।  নতুন কোনো অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতার ভার বহনের ক্ষমতা এই দেশের নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস
আরও এক ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ হস্তান্তর করল হামাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল
শার্শায় তরিকুল ইসলাম স্মরণে দোয়া মাহফিল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা