শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২২

মুক্তিযুদ্ধ এবং ’৭২-এর সংবিধানই হোক আমাদের রাজনীতির মূল স্রোতধারা

ফজলে হোসেন বাদশা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধ এবং ’৭২-এর সংবিধানই হোক আমাদের রাজনীতির মূল স্রোতধারা

১৯৭০ সালে সবে হায়ার সেকেন্ডারি পরীক্ষা দিয়েছি। পরীক্ষায় পাস করেছিলাম, রেজাল্টও ভালো ছিল। রাজপথে তখন সামরিক শাসক আইয়ুববিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে। লেখাপড়ার পাশে সেদিন আরেকটি বিষয় আমার মনে জায়গা করেছিল। সেটি হলো, বাঙালিদের জন্য একটি পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা।  আমার জীবনের সব থেকে বড় গৌরব হচ্ছে, সেই অল্প বয়সেই আমি মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পেরেছিলাম। বাংলাদেশ এখন যে সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সেই সংকটটি আসলে কী? সেটি আমরা বুঝতে পারছি কি না? এ ক্ষেত্রে আমাদের কী করা উচিত, কী করা উচিত না; এসব উপলব্ধি করার সময় এসেছে। আমার একটি বিশেষ উপলব্ধি রয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছে, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবোধ থেকে কিছুটা সরে এসেছি। আমার বঙ্গবন্ধুর কথা খুব মনে পড়ে। বাহাত্তরের সংবিধানের কথাও মনে পড়ে। বঙ্গবন্ধু ’৭২-এর সংবিধান যেদিন পার্লামেন্টে পাস করেন, তখন তিনি সেটির সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। আমি মনে করি, বাংলাদেশের রাজনীতি বুঝতে গেলে বঙ্গবন্ধুর সেই বাহাত্তরের সংবিধান কেন আমাদের প্রয়োজন; তাঁর সেদিনের ব্যাখ্যাটি কী ছিল তা ভালো করে অধ্যয়ন করা জরুরি।

বঙ্গবন্ধু সেদিন চার মূলনীতির মধ্যে দুটি নীতি সম্পর্কে খুব ভালোভাবে ব্যাখ্যা করেছিলেন। একটি সমাজতন্ত্র বলতে কী বোঝায়, আরেকটি হচ্ছে ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে আমরা কী বুঝি। তাঁর বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, সমাজতন্ত্র বলতে আমি বুঝি সমতাভিত্তিক একটি সমাজ। বৈষম্যহীন একটি সমাজ। যে সমাজে সবার অধিকার সমান থাকবে এবং বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মালিক হবে এ দেশের জনগণ। আর ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে তিনি স্পষ্ট করে বলেছিলেন, ধর্ম যার যার রাষ্ট্র হবে সবার। এটাও আমরা সবাই জানি। আজকে আমি মনে করি, বাংলাদেশে এ দুটি নীতিই সব থেকে সংকটের মধ্যে রয়েছে। আমরা আসলেই সমতাভিত্তিক সমাজ, বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে পারছি কি না তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু সমাজতন্ত্রকে যেভাবে দেখেছিলেন, সেই দৃষ্টিভঙ্গি আমরা ধারণ করতে পারছি কি না তা-ও উপলব্ধি করা জরুরি। বঙ্গবন্ধু সেদিন যতটুকু ব্যাখ্যা করেছিলেন; সমাজতন্ত্র বোঝার জন্য সেটিই যথেষ্ট। বঙ্গবন্ধুর সেদিনের আকাক্সক্ষার পরিপ্রেক্ষিতেই একটি সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হোক।

আরেকটি কথা বলতে চাই। ধর্মভিত্তিক রাজনীতির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। এটি করতে পারলে আজ রাজনীতিতে যে হট্টগোল চলছে, সেই হট্টগোলের ভিতরে আমরা কোন জায়গায় অঙ্গুলি নির্দেশন করব তা নির্ধারণ করা সহজ হবে। আমি মনে করি, বিএনপি যত স্যুট-কোট পরে আসুক না কেন, তাদের ভিতরে রয়েছে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বীজ। তারা রাষ্ট্রক্ষমতায় এলে কী করতে পারে, বাংলাদেশের অতীত রাজনীতি থেকে আমরা তা খুঁজে পেতে পারি। তারা রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে গোলাম আযমকে এনে তার নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দিতে পারে, জামায়াতকে বৈধ করতে পারে, বাংলাদেশে তাদের রাজনীতির জায়গা করে দিতে পারে, এমনকি বাংলাদেশের অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যাও করতে পারে। বাংলাদেশের যে চার মূলনীতি আছে তাকেও মুছে ফেলা তাদের জন্য কঠিন কিছু হবে না। তবে আমার প্রশ্ন হচ্ছে- আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কথা বলি, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার জায়গা লক্ষ্য করে ঐক্যবদ্ধ রাজনীতি করতে পারছি কি না। এ ক্ষেত্রেও আমাদের দুর্বলতা আছে। ব্যর্থতাও আছে। সেই দুর্বলতাগুলো যদি কাটাতে না পারি বা যদি পারি- এর মধ্যকার পার্থক্য কী হবে তা অনুধাবন করতে হবে।

আমরা যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সামনে আনি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সামনে আনার অর্থ হচ্ছে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে সামনে আনা। সেটিকে যদি আমরা সামনে আনতে পারি এবং বাংলাদেশ কেন আমরা প্রতিষ্ঠা করেছিলাম সেই লক্ষ্য আমরা যদি কর্মসূচি হিসেবে সামনে দাঁড় করাতে পারি তবে নিশ্চিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তিকে উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব। কিন্তু জনগণকে যদি আমরা উপেক্ষা করে কেবল নিজেদের প্রাধান্য দিয়ে কোনো কাজ করতে চাই তাহলে কিছ্ইু হবে না। জনগণ যদি আমাদের রাজনীতির মধ্যে তাদের স্বার্থ খুঁজে না পায়, নিরাপত্তা খুঁজে না পায়, এমনকি সংবিধানে সব মানুষের জন্য যে অধিকারের কথা বলা আছে সেই অধিকারের কোনো চিহ্ন না পায় তবে তারা আমাদের সঙ্গে আসবে না। আমি এমনকি এও মনে করি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রশ্নটি যদি সামনে আনা যায় তবে বাংলাদেশের যত বামপন্থি শক্তি আছে এবং মুক্তিযুদ্ধের মূল নেতৃত্বদানকারী শক্তি আওয়ামী লীগসহ সবার মধ্যেই ঐক্য হতে পারে। আগামীতে যে কথাটি আসছে সেটি হচ্ছে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করার কথা। যদি আমরা আমাদের রাজনীতি সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে পারি, নির্বাচন যদি অংশগ্রহণমূলক হয়, সব মানুষ যদি ভোট দিতে পারে এবং ভোটের প্রতিযোগিতায় তাদের আস্থা থাকে তাহলে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তিই জয়লাভ করবে। কিন্তু যদি মুক্তিযুদ্ধের ইস্যুগুলো, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার যে কর্মসূচি সেগুলো যদি এই রাজনীতিতে প্রাধান্য না পায় তাহলে মানুষ বিভ্রান্ত হবে। আজ মানুষ অনেক বিভ্রান্ত হয়। তারা বিভ্রান্ত হয় শাসনের কারণে। প্রশাসনের কারণে। রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্যের কারণে। সেজন্য রাষ্ট্রটিকেও জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। সেজন্যই বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, এই রাষ্ট্রের মালিক হবে দেশের জনগণ। বর্তমানে রাজনীতির একটি সংকটকালীন মুহূর্তে এ বাস্তব উপলব্ধিগুলো আমাদের অর্জন করা দরকার। একে চর্চা করার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসা প্রয়োজন। আমার মনে আছে, আমরা স্বৈরাচারবিরোধী দুটি আন্দোলন করেছিলাম। স্বৈরাচারবিরোধী দুটো আন্দোলন করেছি শুনলে হয়তো আপনারা অবাক হবেন! আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলাম। আমাদের এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান ’৭১-এর বড় খুনি ও রাজাকার ডা. আবদুল বারীকে ভাইস চ্যান্সেলর বানিয়েছিলেন। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে সেদিন বলেছিলাম, একটা রাজাকারকে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে গ্রহণ করতে পারি না। সে লড়াইয়ের জন্য আমাদের কারাগারে যেতে হয়েছিল। নির্যাতিত-নিপীড়িত হতে হয়েছিল। জিয়াউর রহমান সেদিন আমাদের পরাজিত করতে পারেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ছাত্রদের সাহস ও শক্তি সেদিন আমরা দেখেছিলাম। তারা জিয়াউর রহমানের দুজন মন্ত্রীকে গাছে বেঁধে, বাঁশ দিয়ে পিটিয়ে সেদিন আটকে রেখেছিল। ছাত্ররা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এভাবে রুখে দাঁড়িয়ে এমনই একটি ইতিহাস সেদিন সৃষ্টি করেছিল। শেষ পর্যন্ত জিয়াউর রহমানকে সেই রাজাকার ভিসি প্রত্যাহার করে নিতে হয়েছিল। সেদিন আমি রাকসুর ভিপি হয়েছিলাম, আর জিএস হয়েছিল ছাত্রলীগ থেকে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি সেদিন রাকসু দখল করেছিল। সেদিন থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে উঠেছিল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ঘাঁটি। আমি মনে করি বাংলাদেশকেও একটি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ঘাঁটি হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সেই ঘাঁটি যদি আমরা গড়ে তুলতে পারি, তাহলে কেবল এই নির্বাচন নয়; বেগম জিয়া, তারেক জিয়ার মতো লোক কোনো নির্বাচনেই ভোট পাবে না। তারেক, খালেদার মতো মানুষ এবং রাজাকার নিজামী, গোলাম আযমদের শিষ্যরা এ দেশে ভোট পেতে পারে- এমন সম্ভাবনা আমি কখনই দেখি না। কিন্তু রাজনীতি যদি সঠিক ধারায় এগিয়ে নিয়ে না যাওয়া যায়, তবে সেই আতঙ্কটি থেকেই যায়।

মুক্তিযুদ্ধের ধারা থেকে এক ইঞ্চি সরে আসাও আমাদের জন্য সঠিক হবে বলে আমি মনে করি না। এখানে আমার রাজনীতির ৫০ বছরের কথা বলা হয়েছে। আমার ৫০ বছর রাজনীতির অভিজ্ঞতার সারসংক্ষেপ হচ্ছে- মুক্তিযুদ্ধের চেতনার রাজনীতি থেকে এক ইঞ্চি সরে আসাও ঠিক হবে না, এটা ভুল হবে। এ ভুল যদি আমরা করি তাহলে সেই ফাঁক দিয়েই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি আমাদের দাসে পরিণত করতে পারে। বাংলাদেশকে আবার পেছনের দিকে ঠেলে দিতে পারে।  সেটি যাতে না হয়, সে রকম পরিস্থিতির শিকার যেন আমরা না হই তার জন্য আমাদের রাজনৈতিকভাবে সচেতন থেকে জনগণকে প্রকৃত আদর্শে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তবেই আমরা মুক্তিযুদ্ধের  প্রত্যাশিত বাংলাদেশের পথে অগ্রসর হতে পারব এবং সেটিই হবে মূলত সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্নযাত্রা।

লেখক : সংসদ সদস্য, সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি : ‘টেকসই শান্তির’ প্রত্যাশা জাতিসংঘ মহাসচিবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম