শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

আমার মা ও তাঁর সময়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমার মা ও তাঁর সময়

আমার মা স্থানের মানুষ, সময়ের নন। স্থান ও কালের ভিতর যে একটা কার্যকর পার্থক্য রয়েছে, দুয়ের মধ্যে কখনো কখনো যে বিরোধও বাঁধে, তার প্রমাণ আমি ঘরের ভিতরেই দেখতে পাই, আমার মায়ের জীবনে। তিনি সময়ের ভিতরে ছিলেন নিশ্চয়ই, অবশ্যই; কিন্তু সময়ের অধীনে ছিলেন বলে কখনো মনে হয়নি আমার। আমার পিতা বরং অনেক বেশি আজ্ঞাবহ ছিলেন সময়ের। আর পাঁচজন মধ্যবিত্ত পিতার মতোই তাঁরও আগ্রহ ছিল সময়কে ধরবেন, আর কিছু না পারুন অন্তত তাল রেখে তো চলবেন, তিনি না পারলে তাঁর সন্তানেরা টিকে থাকবে প্রতিযোগিতায়। ওই কাজটা সন্তানেরা করতে পারবে কি না সে নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন। আমার মাতা সেটা ছিলেন না। তিনি সংসারী ছিলেন না এমন দুর্নাম করার কোনো উপায়ই নেই, উদাসীন্য তাঁর ভিতরে দেখিনি আমরা একদিনও। এমনকি দীর্ঘ সময় ধরে মনমরা হয়ে থাকবেন এমন সুযোগও তাঁর ছিল না। তটস্থ থাকতেন সংসার নিয়ে। আমি ভয় পেলে কি হবে আমার রান্নার চুলা যে ভয় পায় না, কিংবা তাঁর তেরোটি সন্তানকে বলতেন, তোরা আমাকে টুকরো টুকরো করে নিয়ে নে- এরকমের কথা বহুবার শুনেছি তাঁর মুখে। এমন নিপুণ ছিল কর্তব্যপরায়ণতা ও কর্মব্যস্ততা যে, বাইরের সময় মনে হতো ঢুকতেই পারবে না তাঁর ওই নিজস্ব জগতে। কিন্তু তাই বলে বলা যাবে না যে, তিনি আবদ্ধ ছিলেন শৃঙ্খলে। তাঁর জন্য সবকিছুই ছিল লতাপাতাগুল্ম, এমনকি দড়ি রশি পর্যন্ত নয়। ধর্মেকর্মে নিষ্ঠা ছিল অসংশোধনীয়, তাহাজ্জুদের নামাজ ও সাক্ষী রোজা বাদ দিতেন না; কিন্তু ছিলেন একেবারেই অসাম্প্রদায়িক। তাঁর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব ছিল গোয়ালনীর মায়ের, যিনি অন্য সম্প্রদায়ের, এবং যিনি এসে থেকে গেছেন আমাদের ঢাকার বাসায়, মায়ের হাতে রান্না খেয়ে। রাজশাহীতে একটি ধোপা পরিবার ছিল, যার প্রধানের নামানুসারে নাম দেওয়া হয়েছে আমার এক ভাইয়ের।

ঘর-সংসার তো নোংরা জায়গা, আবর্জনায় আচ্ছন্ন, কিন্তু তাই বলে নোংরামির গ্লানি যে তাঁকে কাবু করবে তেমনটা ঘটেনি। ওদিকে শুচিবায়ু যে ছিল তাঁর, তাও নয়। সেটা কারও কারও থাকে, বিশেষ করে মহিলাদের; আমার মায়ের ছিল না।

না, আমার মাকে আমি মোটেও আদর্শায়িত করতে পারব না। একেবারেই অসম্ভব। খুব ছোটখাটো হালকাপাতলা মানুষটি তিনি, যেন বিন্নি ধানের খই। উঁচু নন, নিচু নন, নিতান্তই স্বাভাবিক, এবং সর্বদাই জীবন্ত। আশি পার হওয়ার পরও ছিলেন চলিষ্ণু, সজীব তো অবশ্যই, গুনগুন গানের মতো, নীরবতাটা স্তব্ধতা নয়, চলমানতার রেশ। ক্ষমতাবান তাঁকে কেউ কখনো বলবেন না, কোনো বিবেচনাতেই নয়। কিন্তু ভিতরে একটা শক্তি ছিল, যেটা ভিন্ন ব্যাপার। ক্ষমতা সর্বদাই প্রতিপক্ষ চায়, নিজেকে প্রকাশ্য, পরীক্ষিত, প্রমাণিত করার জন্য। শক্তি নিজে নিজেই থাকতে পারে, নিজের মধ্যে। শান্ত। অন্তর্গত শক্তির পক্ষে শিং ঘষাটা অনাবশ্যক, নিজেকে জানিয়ে দেওয়ার প্রয়োজনে।

স্থান তা যতই যা বলি না কেন, তিনি আদর্শায়িত হতে কিছুতেই সম্মত হবেন না। খাপে কিংবা খাঁচে তাঁকে ফেলা যাবে না, ফেলতে গেলে ওগুলো যে ভেঙে ফেলবেন তা নয়, সরে যাবেন, নিঃশব্দে। যেন কৌতুকভরে। আমার মায়ের পক্ষে বিদ্রোহ অকল্পনীয়। তাঁর প্রজন্মের জন্য যেমন তাঁর নিজের জন্যও তেমনি বিবাহটা ছিল প্রতিষ্ঠান ও অবস্থান, সংসার অত্যাবশ্যকীয় কর্তব্য। বিদ্রোহ নেই, নালিশও নেই, কার কাছে করবেন নালিশ, কোথায় আছে সুবিচার? কত যে গঞ্জনা তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে কে তার হিসাব রাখে; তাঁর সঙ্গেই তো ঝগড়া ছিল আমাদের, আব্বার সঙ্গে নয়। সর্বজ্যেষ্ঠ থেকে সর্বকনিষ্ঠ পর্যন্ত সবাই তাঁকে তুমি বলে; আমার পিতাকে যেমন বলত আপনি। অন্য কিছু বলার কথা ভাবিইনি আমরা। কিন্তু তবু সংজ্ঞা দেওয়া যাবে না তাঁর; গানের সংজ্ঞা গান ছাড়া আবার কী!

এর একটা অতিরিক্ত কারণ কি এই যে, তাঁকে স্মৃতিতে দেখতে পাই, আমার পরলোকগত পিতাকে যেমনটা দেখি, এবং আমার স্ত্রীকেও। কিন্তু মূল কারণ সেটা নয়। আসল ব্যাপার এই যে, তিনি ধরা দেবেন না একটা কাঠামোতে, স্মিত, হয়তোবা দুষ্টুমিভরা হাস্যে সরে যাবেন। সংলগ্ন থাকতে চান, আগ্রহ নেই স্বতন্ত্র হওয়ার। কাজেই বাইরে তাঁকে দেখিনি। অসুখবিসুখ হয়েছে নিশ্চয়ই, কিন্তু হাসপাতালে যেতে হয়নি। অনেক পরে গেছেন একাধিকবার। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে তাঁর সেরকমের আপত্তি ছিল না, যেমনটা আমার পিতার ছিল। আমার বাবা হাসপাতালকে বড় ভয় করতেন। সেখানকার গন্ধটা তাঁর জন্য বিশেষভাবে অপ্রীতিকর ছিল, অন্য সবকিছু তো বটেই। আব্বা যে চিরকালের জন্য চলে গেছেন সে ঘটনা গৃহেই ঘটেছে। আমার মেডিকেল-পড়ুয়া ভাইটি অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে এসে দেখে তিনি নেই, চলে গেছেন।

কাজ থেকে মাকে আলাদা করা কঠিন ছিল, কিন্তু তবু তাঁর নিজের সংসার তাঁর তত্ত্বাবধানেই চলেছিল। উগ্র নন, দুপুরের রোদ নন, বিকালের মতো ছায়াছায়া, তাও বুঝিবা শীতবিকালের। অথচ সজীব। এমন মানুষটিকে কী করে বলব আমি প্রতীক কোন নির্দিষ্ট ভাবমূর্তির, কিংবা আদর্শের? এ যে তুলনা দিচ্ছি দুচারটি সেও তাঁকে বোঝানো কঠিন বলেই, অন্য কারণে নয়।

তবে ওই যে বলছিলাম, আমার মা সময়ের মানুষ নন, স্থানের মানুষ, সেটি বড়ই সত্য কথা। কিন্তু সময় তো তাঁকে ক্ষমা করেনি। ব্যক্তিগত এবং সমষ্টিগত উভয় সময়ই তাঁকে ক্ষতবিক্ষত করেছিল, নিজস্ব দাঁত ও নখ দিয়ে। দেখেছেন বহু কিছু, সহ্য করেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি। অনেকটা আমাদের দেশের, এই যে আমাদের মাতৃভূমি, তারই মতো। আমার মায়ের জগৎটা খুবই ছোট ছিল, এই বাংলাদেশের মতোই।

সময়টা ছিল অস্থির, কেবল অস্থির নয়, কখনো কখনো সে রূপ নিয়েছে ভয়ংকর। ওই সময়ের হাতে নিগৃহীত হয়েছে মানুষ, বিশেষ করে মেয়েরা। আমার মা অনেক কিছুই দেখেছেন। বিশেষভাবে সেগুলো যেগুলো গায়ে এসে লেগেছে। কালের নন, তবু কালের সাক্ষী তো বটেই, বাংলাদেশের মতোই। ঘটনাগুলোর মধ্যে বৈচিত্র্য রয়েছে, তারা বেশ স্বতন্ত্র, পরস্পর থেকে, কিন্তু আবার ঐক্যও আছে, রয়েছে ধারাবাহিকতা, কেননা সংলগ্ন ছিল তারা একটি ধারাপ্রবাহের সঙ্গে, প্রবাহটা হলো পুঁজিবাদের অগ্রসরমনতার। এক ধরনের পুঁজিবাদ তার নিজের মতো করে অগ্রসর হচ্ছিল। প্রথমে ধীরে, পরে প্রবলভাবে। লোমশ, দুর্গন্ধমেদুর। আমার মায়ের পক্ষে এটাকে চিহ্নিত করতে পারার কথা নয়, তিনি তা করেনওনি। ওইভাবে তাঁরা তৈরি হননি। কিন্তু অভিজ্ঞতাগুলো তাঁদের সহ্য করতে হয়েছে। তারিখ ও বিশদ কোনোটাই বলতে পারতেন না, কিন্তু অনুভূতি বড় সত্য ছিল।

সেই সময়ে তাঁর জন্ম যখন একটি বিশ্বযুদ্ধ মাত্র শেষ হয়েছে, এবং প্রস্তুতি চলছে আরও একটি যুদ্ধের। ওই বিশ্ব থেকে আমার মা অনেক দূরে। বলাই বাহুল্য। কিন্তু বিশ্ব আঘাত করতে ছাড়েনি তাঁকেও, তাঁদের গ্রামকেও। পঞ্চাশের মন্বন্তর দেখেছেন। শহরে ছিলেন না, ছিলেন গ্রামেই। আমার মা সব সময়েই গ্রামের মানুষ, গ্রামের সঙ্গে তাঁর স্বাভাবিক আত্মীয়তা। সেখানে দারোয়ান নেই, দেয়াল নেই। গাছপালা, পুকুর, বর্ষাকাল এসব তাঁর অত্যন্ত প্রিয়, যদিও তাঁর জীবনের চৌদ্দআনাই কেটেছে শহরে; বিয়ের পরে গ্রামে যখন গেছেন, থাকতে যাননি, গেছেন বেড়াতে। তাঁর নিজের ইচ্ছার ওপর কিছুই নির্ভর করেনি, করলে তিনি গ্রামেই থাকতেন।

যুদ্ধ গ্রামকেও আঘাত করেছে বৈকি। তারপর খুব বড় ঘটনা ঘটল, সাতচল্লিশে বাংলা ভাগ হয়ে গেল। মনে করা হলো স্বাধীনতা এসেছে। তারপর আবার, দ্বিতীয়বার এলো স্বাধীনতা, একাত্তরে। প্রথমবার ঘটেছিল দাঙ্গা, দ্বিতীয়বার ঘটল যুদ্ধ। এই দুই স্বাধীনতার কোনোটাই বিশেষ কোনো সুখ বয়ে আনেনি আমার মায়ের জন্য। ঝুঁকি এনেছে অনেক।

সাতচল্লিশে কলকাতায় ছিলেন। কলকাতায় দাঙ্গা যখন অত্যন্ত প্রচণ্ড তখন তিনি রাজশাহীতে। ছেচল্লিশের শেষে তিনি কলকাতায়। দাঙ্গা তখন শেষ হয়েও হয়নি। বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটছে। নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক সর্বত্র ব্যাপ্ত। আমার মনে আছে এক সন্ধ্যায় আমার বাবা বাসায় ফিরতে দেরি করেছিলেন। বলে যাননি যে অফিস শেষে এক আত্মীয়ের বাসায় যাবেন, যাওয়ার কথাও হয় তো ছিল না। সেই সন্ধ্যার উদ্বেগ আমি এখনো ভুলিনি। আমি ট্রাম স্টপেজে গিয়ে অপেক্ষা করছি কখন বাবা ফেরেন। মা কাজের মধ্যে বিশেষভাবে ব্যস্ত রেখেছেন নিজেকে, উদ্বেগ চাপা দেওয়ার চেষ্টায়। ওই রকমেরই নাজুক ছিল পরিস্থিতি। নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য আমাদের পিতারা তখন এক রকমের পোশাক পরতেন যেটাকে পরিহাস করে বলতেন প্যান্ট-পাজামা, মুসলমান এলাকাতেই চলাফেরা ছিল বেশি, সেখানে ওই পরিধেয় পাজামা হিসেবে গণ্য হবে, অন্য এলাকায় বিবেচিত হবে প্যান্ট বলে, অর্থাৎ কিনা পরিধানকারী হিন্দুও হতে পারে, মুসলমানও। সরাসরি চিহ্নিত করায় অসুবিধা ঘটবে। একাত্তরে আতঙ্কটা ছিল অনেক বড় ও অসম্ভব রকমের নিকটবর্তী। লাশ রক্ত ও আর্তনাদে আচ্ছাদিত তখন বাংলাদেশ। সেই সময়ে আমার বাবা জীবিত নেই, চলে গেছেন তিনি পঁয়ষট্টিতে, থাকলে মর্মান্তিক কষ্টে পড়তেন, যেমন আমার মা পড়েছিলেন। শহর ছেড়ে তাঁকে গ্রামে যেতে হয়েছিল, নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে। সাতচল্লিশের চৌদ্দই আগস্টে আমার মা গ্রামে, একাত্তরের ষোলই ডিসেম্বরেও তিনি সেখানে। গ্রামেই। স্বাধীনতা তাঁকে কষ্ট দিয়েছে বিস্তর। সাতচল্লিশের পরে ঢাকায় বাসা হয়েছে তাঁর, কিন্তু দেশে তখন প্রায় দুর্ভিক্ষের তৎপরতা। রেশন কার্ড, কার্ডে পচা চাল, অখাদ্য গম, লালচে চিনি, অপরিচ্ছন্ন লবণ এসব সংগ্রহ সহজ কাজ ছিল না। একই ব্যাপার একাত্তরের পরেও, ওই ঢাকা শহরেই। চালের দাম হু হু করে বাড়ছে, রেশন কার্ড পাওয়া মস্ত বড় সৌভাগ্য। রেশনের দোকানে লাইন দিতে হয় মধ্যরাতে গিয়ে। কাকে পাঠাবেন, কখন পাঠাবেন ভেবে অস্থির থাকতেন। পরে তো সত্যি সত্যি দুর্ভিক্ষই দেখা দিল, চুয়াত্তরে।

গ্রাম কোনো সুখকর জায়গা ছিল না, কিন্তু সেখানে একটা বিস্তার ছিল। শহরে গিয়ে আমার মা সেই বিস্তার হারিয়েছেন। ক্রমাগত সংকোচন ঘটেছে স্থানের। সময় বৈরিতা করেছে, মিত্রের বেশে। অনেক বছর কেটেছে তাঁর রাজশাহীতে। সেই শহর ছোট বটে, তবু শহর তো, এবং অনেক দূর আমার মায়ের বিক্রমপুর থেকে। পুকুর নেই, তার বদলে নির্ভরশীলতা কুয়ার ওপর। খাবার পানি আসে রাস্তার ঢপ কল থেকে। তবু যা হোক একটা প্রসারতা ছিল, সদর অন্দর মিলে। একতলা বাড়ি, অনেকগুলো কামরা, সামনে পেছনে বিস্তর জায়গা। অনেকাংশ খালি পড়ে থাকে। গাছপালা আছে আশপাশে। পাখি ডাকে। খাল প্রবহমান বাড়ির পাশে, বর্ষায় পদ্মার ছেড়ে দেওয়া পানি যেখানে উপচে পড়ে। রাজশাহীতে প্রতিবেশীদের সঙ্গে আমার মায়ের আত্মীয়তা গড়ে উঠতে দেরি হয়নি। প্রকৃতই সামাজিক ছিলেন তিনি, মনে আছে।

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা