শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেন, তার খেতের ধান পেকে গেছে, কাটা প্রয়োজন, কিন্তু তিন দিন ধরে সারা গ্রাম ঘুরে ধান কাটার শ্রমিক পেলেন না। গ্রামের অধিকাংশ জমিই খণ্ড  খণ্ড, ফলে হার্ভেস্টার দিয়ে কাটাও কঠিন। এমন সংকট শুধু ময়মনসিংহে নয়, হয়তো সারা দেশেই। যেমন ফরিদপুরের কৃষক জহুরুল বলছিলেন, শ্রমিকদের জামাই আদর করেও পাওয়া যায় না। মজুরি বাড়ালেও মানুষ আর শ্রম দিতে রাজি নন। অনেকে অটোরিকশা চালাচ্ছেন, কেউবা দোকান নিয়ে বসেছেন হাটে। আবার কারও মেয়ে হয়তো গার্মেন্টে কাজ করে, কারও ছেলে আছে বিদেশে, সেখান থেকে টাকা পাঠায়, সংসার খরচ চলে যায়। কাজ করতে চায় না। সারা দেশেই বোরোর বাম্পার ফলন, কিন্তু শ্রমিকসংকটের কারণে কৃষিজীবীরা আছেন বিপদে। পরিস্থিতি পুরোটাই আমি অনুধাবন করতে পারছি। আশির দশকে মাটি ও মানুষ শুরুর পর থেকে কয়েক বছর আগেও দেখেছি অনুষ্ঠান ধারণ করতে কাকডাকা ভোরে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে কোনো জেলায় গিয়ে যখন পৌঁছতাম তখন মাঠে কর্মরত কৃষক পাওয়া যেত, সঙ্গে থাকত কৃষিশ্রমিকও। কিন্তু এখন চিত্র একেবারে উল্টো। কৃষককে মাঠের ধারেকাছেও পাওয়া যায় না। সকাল থেকে পাড়া বা বাজারের চা স্টলে কৃষককে পাওয়া যায় টেলিভিশন দেখতে বা আড্ডা দিতে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হচ্ছে কৃষি, আর কৃষির প্রাণ হচ্ছে ধান। এ দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস, সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে ধানের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর একটি। প্রতি বছর কয়েক কোটি টন ধান উৎপাদন হয়, যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের পথ সুগম করে। কিন্তু এ ধান উৎপাদনব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল ধাপ- কাটাই ও মাড়াই বর্তমানে বড় সংকটের মুখে। প্রতি বছর ধান কাটা মৌসুম এলেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা দেয় শ্রমিকসংকট। ফলে অনেক সময় ফসল মাঠেই নষ্ট হয়ে যায়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং সামগ্রিকভাবে দেশীয় কৃষিব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

এ সংকটের পেছনে রয়েছে একাধিক সামাজিক, অর্থনৈতিক ও কাঠামোগত কারণ। মূল বিষয়গুলোর একটি হলো, গ্রাম থেকে শহরে অভিবাসন। বর্তমানে বাংলাদেশের বেশির ভাগ তরুণ শহরমুখী। উচ্চশিক্ষা, চাকরি, গার্মেন্ট, রাইড-শেয়ারিং, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য খাতে কাজ করার জন্য তারা গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে আসছে। ফলে গ্রামীণ এলাকায় শ্রমশক্তি কমে যাচ্ছে।

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেনগ্রামীণ শ্রমশক্তির একটি বড় অংশ মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালি বা দক্ষিণ কোরিয়ায় চলে যাচ্ছে। যারা আগে কৃষিকাজে যুক্ত ছিলেন, তারাও বিদেশে গিয়ে তুলনামূলক ভালো আয়ের আশায় দেশের কৃষি খাত থেকে ছিটকে পড়ছেন। বাংলাদেশে কৃষিশ্রম এখনো কিছুটা নীচু পেশা হিসেবে বিবেচিত হয়। ফলে তরুণ সমাজ কৃষিকাজে আগ্রহ হারাচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বর্তমানে সার, বীজ, কীটনাশক, সেচসহ সব কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। এর সঙ্গে শ্রমিকসংকট ও বাড়তি মজুরি যুক্ত হয়ে কৃষকের লাভের অঙ্ক দিনদিন সংকুচিত হচ্ছে।

ধান কাটার সময় পুরো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একসঙ্গে ধান পাকতে শুরু করে। ফলে তখন বিপুলসংখ্যক শ্রমিকের প্রয়োজন হয়, যা স্থানীয়ভাবে জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। বিশেষ করে যখন বন্যা, ঘূর্ণিঝড় বা বৃষ্টির আশঙ্কা থাকে, তখন সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নেয়।

ইতোমধ্যে এ সংকটের বহুমাত্রিক প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। কৃষক সময়মতো ধান কাটতে না পারলে ফসল নষ্ট হয়, উৎপাদিত ধান বিক্রি করতে না পারায় ক্ষতির মুখে পড়ে। ধান মাঠেই নষ্ট হলে দেশের খাদ্য মজুত কমে যায়, যার প্রভাব পড়ে জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তায়। সরবরাহ কমে গেলে বাজারে চালের দাম বেড়ে যায়, ভোক্তা পর্যায়ে চাপ সৃষ্টি হয়। ধান চাষে লাভ না থাকায় অনেক কৃষক পরবর্তী সময়ে চাষ না করার সিদ্ধান্ত নেন বা জমি পতিত রাখেন, যা কৃষিজমির ক্ষয়িষ্ণুপ্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। ধান উৎপাদনের বড় একটি জেলা নওগাঁ। সম্প্রতি দেখেছি নওগাঁয় ফল চাষের পরিমাণ বেড়েছে। নওগাঁ, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধান চাষের বিশাল জমিতে চাষ হচ্ছে ফলফলাদির। বছরখানেক আগে মানিকগঞ্জে দেখেছি কৃষক ধান চাষের পরিবর্তে পেঁপে চাষ করছেন। কোনো কোনো কৃষক নিজের খাবারের জন্যও ধান চাষ করছেন না, তারা বলছেন চাল কিনে খাচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে আমাদের ধানের উৎপাদন আদৌ বাড়বে কি না, সে আশঙ্কা রয়েছে। ফলে খাদ্য নিরাপত্তা দিনদিন হুমকির মুখে পড়বে কি না, তা-ও ভেবে দেখতে হবে।

কথা হচ্ছে এ সমস্যার সমাধান কী? বছর দুই আগে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলক্যাম্প নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। রয়্যাল আইকোলক্যাম্প মূলত কৃষি প্রযুক্তি ও অর্গানিক কৃষি নিয়ে গবেষণা করে। প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফরুবিখ বলছিলেন, এখনকার কৃষি হচ্ছে সেক্সি অ্যাগ্রিকালচার, যার ফলে তরুণরা এখানে যুক্ত হচ্ছেন এবং তাদের হাত ধরেই ক্রমাগত পাল্টে চলেছে কৃষিচিত্র। তরুণ কৃষকের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা-বোঝা হবে কৃষিতে দক্ষ হওয়ার মূল জ্ঞান। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব তথ্যই কৃষকের কাছে তুলে ধরবে। প্রযুক্তি নিজেই সব কাজ সম্পন্ন করতে পারবে। যে কৃষক স্মার্ট ফার্মিংয়ে ড্রোন, স্যাটেলাইট ইমেজ, সেন্সর ও জিপিএসের মতো প্রযুক্তিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করবেন, তিনি হয়ে উঠবেন সফল। আমরা ইয়ন নামে একজন সফল ক্যাপসিকাম চাষির গ্রিন হাউসে গিয়েছিলাম। বিশাল ক্যাপসিকাম বাগানটি সামলাচ্ছিলেন রোবটের মাধ্যমে মাত্র একজন কর্মী।

প্রতি বছর চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় সাক্ষাৎ মেলে জাপানের কৃষি সাংবাদিক ইয়োসুকি কিশিদার। বয়স ৮০ বছরের কাছাকাছি। তিনি বলেছিলেন, জাপানের অধিকাংশ কৃষকের বয়স ৬০ বছরের বেশি। তরুণরা কৃষিবিমুখ। তাই সরকার বাধ্য হয়েই জাপানের কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করেছে।

শুধু নেদারল্যান্ডস বা জাপান নয়, উন্নত বিশ্বের অনেক দেশই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে কৃষি উৎপাদনে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। সেখানে আমরা এখনো নিশ্চিত করতে পারিনি কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আমাদের কৃষিশ্রমিকের সংকট সমাধানের অন্যতম প্রধান পথ হলো কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আধুনিক যন্ত্র যেমন কম্বাইন হার্ভেস্টার, রাইস রিপার, থ্রেসার মেশিন ইত্যাদির মাধ্যমে দ্রুত ধান কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করা সম্ভব। সরকার ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকিতে কৃষিযন্ত্র তথা হার্ভেস্টার সরবরাহ করেছে, কিন্তু সেটি পর্যাপ্ত নয় এবং কাক্সিক্ষত ফলও আসেনি। ধরুন বিশালাকার একটি হার্ভেস্টারের দাম ২৫ লাখ টাকা হলে কৃষককে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ অর্থাৎ সাড়ে ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়েছে। এত বিনিয়োগ করার সামর্থ্য ক্ষুদ্র বা মাঝারি কৃষকের নেই। অথচ আমাদের দেশের অধিকাংশই ক্ষুদ্র কৃষক, তাদের ব্যবহার উপযোগী কৃষিযন্ত্র দিতে না পারলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে যন্ত্র বিতরণে স্বচ্ছতা ও দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।

কৃষকরা নিজ উদ্যোগে বা স্থানীয় সমবায় গঠন করে একে অন্যের সঙ্গে সহযোগিতা করে ধান কাটার কাজ ভাগ করে নিতে পারেন। এতে শ্রমিকের ওপর নির্ভরতা কিছুটা হলেও কমবে। স্কুল-কলেজে কৃষিশিক্ষা বাস্তবভিত্তিক করতে হবে। যুবকদের জন্য কৃষিকে লাভজনক ও সম্মানজনক পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যাতে তারা কৃষিকাজকে আধুনিক পেশা হিসেবে বিবেচনা করে যুক্ত হয়।

সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে অ্যাপস চালু করে কৃষক ও শ্রমিকের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করা যেতে পারে। এতে দালালদের দৌরাত্ম্য কমবে এবং শ্রমিক পাওয়া সহজ হবে। বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনের মেরুদণ্ড হচ্ছে কৃষক। ধান কাটার মৌসুমে শ্রমিকসংকট তাদের জীবনে এক ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এটি কিন্তু শুধু কৃষকের সমস্যা নয়, বরং এটি সমগ্র জাতির খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার সঙ্গে জড়িত। তাই এ সংকটকে অবহেলা করলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কৃষি বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। সরকার, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি খাত এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত উদ্যোগে শ্রমিকসংকট নিরসনের টেকসই সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। কৃষিকে লাভজনক ও আধুনিক পেশায় রূপান্তর না করতে পারলে, দিনদিন আমরা কৃষক হারাব, উৎপাদন কমবে, খাদ্য নিরাপত্তা দুর্বল হবে।

          লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
সর্বশেষ খবর
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭১১৫ হজযাত্রী

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বাইসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
চুয়াডাঙ্গায় বাইসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত ব্যক্তিকে কাফন পরানোর নিয়ম
মৃত ব্যক্তিকে কাফন পরানোর নিয়ম

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব
কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় রুবেল হত্যাকাণ্ডের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২
আশুলিয়ায় রুবেল হত্যাকাণ্ডের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ২৭
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ২৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলের লিড নিয়েও জিততে পারলো না বাংলাদেশ
দুই গোলের লিড নিয়েও জিততে পারলো না বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে ২ বিভাগের রেল যোগাযোগ বন্ধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বগি লাইনচ্যুত, ঢাকার সঙ্গে ২ বিভাগের রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি ও বান্দরবানের সংযোগ ফেরি বন্ধ থাকবে টানা ৫ দিন
রাঙামাটি ও বান্দরবানের সংযোগ ফেরি বন্ধ থাকবে টানা ৫ দিন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীর স্থায়িত্বশীল উন্নয়নে 'নাগরিক সংলাপ'
ফেনীর স্থায়িত্বশীল উন্নয়নে 'নাগরিক সংলাপ'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সার্ক গতিশীল থাকলে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত হতো না'
'সার্ক গতিশীল থাকলে ভারত-পাকিস্তান সংঘাত হতো না'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার
কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আপ বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন

হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান

শনিবারের সকাল

১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন
১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম