শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেন, তার খেতের ধান পেকে গেছে, কাটা প্রয়োজন, কিন্তু তিন দিন ধরে সারা গ্রাম ঘুরে ধান কাটার শ্রমিক পেলেন না। গ্রামের অধিকাংশ জমিই খণ্ড  খণ্ড, ফলে হার্ভেস্টার দিয়ে কাটাও কঠিন। এমন সংকট শুধু ময়মনসিংহে নয়, হয়তো সারা দেশেই। যেমন ফরিদপুরের কৃষক জহুরুল বলছিলেন, শ্রমিকদের জামাই আদর করেও পাওয়া যায় না। মজুরি বাড়ালেও মানুষ আর শ্রম দিতে রাজি নন। অনেকে অটোরিকশা চালাচ্ছেন, কেউবা দোকান নিয়ে বসেছেন হাটে। আবার কারও মেয়ে হয়তো গার্মেন্টে কাজ করে, কারও ছেলে আছে বিদেশে, সেখান থেকে টাকা পাঠায়, সংসার খরচ চলে যায়। কাজ করতে চায় না। সারা দেশেই বোরোর বাম্পার ফলন, কিন্তু শ্রমিকসংকটের কারণে কৃষিজীবীরা আছেন বিপদে। পরিস্থিতি পুরোটাই আমি অনুধাবন করতে পারছি। আশির দশকে মাটি ও মানুষ শুরুর পর থেকে কয়েক বছর আগেও দেখেছি অনুষ্ঠান ধারণ করতে কাকডাকা ভোরে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে কোনো জেলায় গিয়ে যখন পৌঁছতাম তখন মাঠে কর্মরত কৃষক পাওয়া যেত, সঙ্গে থাকত কৃষিশ্রমিকও। কিন্তু এখন চিত্র একেবারে উল্টো। কৃষককে মাঠের ধারেকাছেও পাওয়া যায় না। সকাল থেকে পাড়া বা বাজারের চা স্টলে কৃষককে পাওয়া যায় টেলিভিশন দেখতে বা আড্ডা দিতে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হচ্ছে কৃষি, আর কৃষির প্রাণ হচ্ছে ধান। এ দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস, সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে ধানের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর একটি। প্রতি বছর কয়েক কোটি টন ধান উৎপাদন হয়, যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের পথ সুগম করে। কিন্তু এ ধান উৎপাদনব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল ধাপ- কাটাই ও মাড়াই বর্তমানে বড় সংকটের মুখে। প্রতি বছর ধান কাটা মৌসুম এলেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা দেয় শ্রমিকসংকট। ফলে অনেক সময় ফসল মাঠেই নষ্ট হয়ে যায়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং সামগ্রিকভাবে দেশীয় কৃষিব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

এ সংকটের পেছনে রয়েছে একাধিক সামাজিক, অর্থনৈতিক ও কাঠামোগত কারণ। মূল বিষয়গুলোর একটি হলো, গ্রাম থেকে শহরে অভিবাসন। বর্তমানে বাংলাদেশের বেশির ভাগ তরুণ শহরমুখী। উচ্চশিক্ষা, চাকরি, গার্মেন্ট, রাইড-শেয়ারিং, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য খাতে কাজ করার জন্য তারা গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে আসছে। ফলে গ্রামীণ এলাকায় শ্রমশক্তি কমে যাচ্ছে।

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেনগ্রামীণ শ্রমশক্তির একটি বড় অংশ মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালি বা দক্ষিণ কোরিয়ায় চলে যাচ্ছে। যারা আগে কৃষিকাজে যুক্ত ছিলেন, তারাও বিদেশে গিয়ে তুলনামূলক ভালো আয়ের আশায় দেশের কৃষি খাত থেকে ছিটকে পড়ছেন। বাংলাদেশে কৃষিশ্রম এখনো কিছুটা নীচু পেশা হিসেবে বিবেচিত হয়। ফলে তরুণ সমাজ কৃষিকাজে আগ্রহ হারাচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বর্তমানে সার, বীজ, কীটনাশক, সেচসহ সব কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। এর সঙ্গে শ্রমিকসংকট ও বাড়তি মজুরি যুক্ত হয়ে কৃষকের লাভের অঙ্ক দিনদিন সংকুচিত হচ্ছে।

ধান কাটার সময় পুরো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একসঙ্গে ধান পাকতে শুরু করে। ফলে তখন বিপুলসংখ্যক শ্রমিকের প্রয়োজন হয়, যা স্থানীয়ভাবে জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। বিশেষ করে যখন বন্যা, ঘূর্ণিঝড় বা বৃষ্টির আশঙ্কা থাকে, তখন সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নেয়।

ইতোমধ্যে এ সংকটের বহুমাত্রিক প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। কৃষক সময়মতো ধান কাটতে না পারলে ফসল নষ্ট হয়, উৎপাদিত ধান বিক্রি করতে না পারায় ক্ষতির মুখে পড়ে। ধান মাঠেই নষ্ট হলে দেশের খাদ্য মজুত কমে যায়, যার প্রভাব পড়ে জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তায়। সরবরাহ কমে গেলে বাজারে চালের দাম বেড়ে যায়, ভোক্তা পর্যায়ে চাপ সৃষ্টি হয়। ধান চাষে লাভ না থাকায় অনেক কৃষক পরবর্তী সময়ে চাষ না করার সিদ্ধান্ত নেন বা জমি পতিত রাখেন, যা কৃষিজমির ক্ষয়িষ্ণুপ্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। ধান উৎপাদনের বড় একটি জেলা নওগাঁ। সম্প্রতি দেখেছি নওগাঁয় ফল চাষের পরিমাণ বেড়েছে। নওগাঁ, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধান চাষের বিশাল জমিতে চাষ হচ্ছে ফলফলাদির। বছরখানেক আগে মানিকগঞ্জে দেখেছি কৃষক ধান চাষের পরিবর্তে পেঁপে চাষ করছেন। কোনো কোনো কৃষক নিজের খাবারের জন্যও ধান চাষ করছেন না, তারা বলছেন চাল কিনে খাচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে আমাদের ধানের উৎপাদন আদৌ বাড়বে কি না, সে আশঙ্কা রয়েছে। ফলে খাদ্য নিরাপত্তা দিনদিন হুমকির মুখে পড়বে কি না, তা-ও ভেবে দেখতে হবে।

কথা হচ্ছে এ সমস্যার সমাধান কী? বছর দুই আগে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলক্যাম্প নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। রয়্যাল আইকোলক্যাম্প মূলত কৃষি প্রযুক্তি ও অর্গানিক কৃষি নিয়ে গবেষণা করে। প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফরুবিখ বলছিলেন, এখনকার কৃষি হচ্ছে সেক্সি অ্যাগ্রিকালচার, যার ফলে তরুণরা এখানে যুক্ত হচ্ছেন এবং তাদের হাত ধরেই ক্রমাগত পাল্টে চলেছে কৃষিচিত্র। তরুণ কৃষকের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা-বোঝা হবে কৃষিতে দক্ষ হওয়ার মূল জ্ঞান। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব তথ্যই কৃষকের কাছে তুলে ধরবে। প্রযুক্তি নিজেই সব কাজ সম্পন্ন করতে পারবে। যে কৃষক স্মার্ট ফার্মিংয়ে ড্রোন, স্যাটেলাইট ইমেজ, সেন্সর ও জিপিএসের মতো প্রযুক্তিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করবেন, তিনি হয়ে উঠবেন সফল। আমরা ইয়ন নামে একজন সফল ক্যাপসিকাম চাষির গ্রিন হাউসে গিয়েছিলাম। বিশাল ক্যাপসিকাম বাগানটি সামলাচ্ছিলেন রোবটের মাধ্যমে মাত্র একজন কর্মী।

প্রতি বছর চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় সাক্ষাৎ মেলে জাপানের কৃষি সাংবাদিক ইয়োসুকি কিশিদার। বয়স ৮০ বছরের কাছাকাছি। তিনি বলেছিলেন, জাপানের অধিকাংশ কৃষকের বয়স ৬০ বছরের বেশি। তরুণরা কৃষিবিমুখ। তাই সরকার বাধ্য হয়েই জাপানের কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করেছে।

শুধু নেদারল্যান্ডস বা জাপান নয়, উন্নত বিশ্বের অনেক দেশই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে কৃষি উৎপাদনে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। সেখানে আমরা এখনো নিশ্চিত করতে পারিনি কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আমাদের কৃষিশ্রমিকের সংকট সমাধানের অন্যতম প্রধান পথ হলো কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আধুনিক যন্ত্র যেমন কম্বাইন হার্ভেস্টার, রাইস রিপার, থ্রেসার মেশিন ইত্যাদির মাধ্যমে দ্রুত ধান কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করা সম্ভব। সরকার ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকিতে কৃষিযন্ত্র তথা হার্ভেস্টার সরবরাহ করেছে, কিন্তু সেটি পর্যাপ্ত নয় এবং কাক্সিক্ষত ফলও আসেনি। ধরুন বিশালাকার একটি হার্ভেস্টারের দাম ২৫ লাখ টাকা হলে কৃষককে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ অর্থাৎ সাড়ে ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়েছে। এত বিনিয়োগ করার সামর্থ্য ক্ষুদ্র বা মাঝারি কৃষকের নেই। অথচ আমাদের দেশের অধিকাংশই ক্ষুদ্র কৃষক, তাদের ব্যবহার উপযোগী কৃষিযন্ত্র দিতে না পারলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে যন্ত্র বিতরণে স্বচ্ছতা ও দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।

কৃষকরা নিজ উদ্যোগে বা স্থানীয় সমবায় গঠন করে একে অন্যের সঙ্গে সহযোগিতা করে ধান কাটার কাজ ভাগ করে নিতে পারেন। এতে শ্রমিকের ওপর নির্ভরতা কিছুটা হলেও কমবে। স্কুল-কলেজে কৃষিশিক্ষা বাস্তবভিত্তিক করতে হবে। যুবকদের জন্য কৃষিকে লাভজনক ও সম্মানজনক পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যাতে তারা কৃষিকাজকে আধুনিক পেশা হিসেবে বিবেচনা করে যুক্ত হয়।

সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে অ্যাপস চালু করে কৃষক ও শ্রমিকের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করা যেতে পারে। এতে দালালদের দৌরাত্ম্য কমবে এবং শ্রমিক পাওয়া সহজ হবে। বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনের মেরুদণ্ড হচ্ছে কৃষক। ধান কাটার মৌসুমে শ্রমিকসংকট তাদের জীবনে এক ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এটি কিন্তু শুধু কৃষকের সমস্যা নয়, বরং এটি সমগ্র জাতির খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার সঙ্গে জড়িত। তাই এ সংকটকে অবহেলা করলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কৃষি বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। সরকার, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি খাত এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত উদ্যোগে শ্রমিকসংকট নিরসনের টেকসই সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। কৃষিকে লাভজনক ও আধুনিক পেশায় রূপান্তর না করতে পারলে, দিনদিন আমরা কৃষক হারাব, উৎপাদন কমবে, খাদ্য নিরাপত্তা দুর্বল হবে।

          লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরে সায় নেই দিল্লির
ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরে সায় নেই দিল্লির

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে প্রথমবারের মতো ফুটবল খেলল এআই রোবট
চীনে প্রথমবারের মতো ফুটবল খেলল এআই রোবট

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত
টেস্ট দলে ফিরিলেও আর্চারের মাঠে ফেরা বিলম্বিত

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় ১৪ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র
৯ কোটি টাকা সরকারি অনুদান পাচ্ছে ৩২ চলচ্চিত্র

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ
প্রত্যাশিত অগ্রগতি না হলেও ঐকমত্যের লক্ষ্যে আলোচনা ফলপ্রসূ হবে : আলী রিয়াজ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
আজ মিয়ানমার বাধা পেরোলেই এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ
রাজবাড়ীতে মাদক-সন্ত্রাসের ভয়াল থাবা: জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুবকের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ
ছায়া দেখে শনাক্ত হলো মহাজাগতিক ‘অদৃশ্য’ গ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন