শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেন, তার খেতের ধান পেকে গেছে, কাটা প্রয়োজন, কিন্তু তিন দিন ধরে সারা গ্রাম ঘুরে ধান কাটার শ্রমিক পেলেন না। গ্রামের অধিকাংশ জমিই খণ্ড  খণ্ড, ফলে হার্ভেস্টার দিয়ে কাটাও কঠিন। এমন সংকট শুধু ময়মনসিংহে নয়, হয়তো সারা দেশেই। যেমন ফরিদপুরের কৃষক জহুরুল বলছিলেন, শ্রমিকদের জামাই আদর করেও পাওয়া যায় না। মজুরি বাড়ালেও মানুষ আর শ্রম দিতে রাজি নন। অনেকে অটোরিকশা চালাচ্ছেন, কেউবা দোকান নিয়ে বসেছেন হাটে। আবার কারও মেয়ে হয়তো গার্মেন্টে কাজ করে, কারও ছেলে আছে বিদেশে, সেখান থেকে টাকা পাঠায়, সংসার খরচ চলে যায়। কাজ করতে চায় না। সারা দেশেই বোরোর বাম্পার ফলন, কিন্তু শ্রমিকসংকটের কারণে কৃষিজীবীরা আছেন বিপদে। পরিস্থিতি পুরোটাই আমি অনুধাবন করতে পারছি। আশির দশকে মাটি ও মানুষ শুরুর পর থেকে কয়েক বছর আগেও দেখেছি অনুষ্ঠান ধারণ করতে কাকডাকা ভোরে ঢাকা থেকে রওনা হয়ে কোনো জেলায় গিয়ে যখন পৌঁছতাম তখন মাঠে কর্মরত কৃষক পাওয়া যেত, সঙ্গে থাকত কৃষিশ্রমিকও। কিন্তু এখন চিত্র একেবারে উল্টো। কৃষককে মাঠের ধারেকাছেও পাওয়া যায় না। সকাল থেকে পাড়া বা বাজারের চা স্টলে কৃষককে পাওয়া যায় টেলিভিশন দেখতে বা আড্ডা দিতে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হচ্ছে কৃষি, আর কৃষির প্রাণ হচ্ছে ধান। এ দেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস, সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে ধানের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর একটি। প্রতি বছর কয়েক কোটি টন ধান উৎপাদন হয়, যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি লাখ লাখ মানুষের জীবিকা নির্বাহের পথ সুগম করে। কিন্তু এ ধান উৎপাদনব্যবস্থার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল ধাপ- কাটাই ও মাড়াই বর্তমানে বড় সংকটের মুখে। প্রতি বছর ধান কাটা মৌসুম এলেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা দেয় শ্রমিকসংকট। ফলে অনেক সময় ফসল মাঠেই নষ্ট হয়ে যায়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং সামগ্রিকভাবে দেশীয় কৃষিব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

এ সংকটের পেছনে রয়েছে একাধিক সামাজিক, অর্থনৈতিক ও কাঠামোগত কারণ। মূল বিষয়গুলোর একটি হলো, গ্রাম থেকে শহরে অভিবাসন। বর্তমানে বাংলাদেশের বেশির ভাগ তরুণ শহরমুখী। উচ্চশিক্ষা, চাকরি, গার্মেন্ট, রাইড-শেয়ারিং, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য খাতে কাজ করার জন্য তারা গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে আসছে। ফলে গ্রামীণ এলাকায় শ্রমশক্তি কমে যাচ্ছে।

ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার বওলা গ্রামের কৃষক নুরু বলছিলেনগ্রামীণ শ্রমশক্তির একটি বড় অংশ মধ্যপ্রাচ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালি বা দক্ষিণ কোরিয়ায় চলে যাচ্ছে। যারা আগে কৃষিকাজে যুক্ত ছিলেন, তারাও বিদেশে গিয়ে তুলনামূলক ভালো আয়ের আশায় দেশের কৃষি খাত থেকে ছিটকে পড়ছেন। বাংলাদেশে কৃষিশ্রম এখনো কিছুটা নীচু পেশা হিসেবে বিবেচিত হয়। ফলে তরুণ সমাজ কৃষিকাজে আগ্রহ হারাচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বর্তমানে সার, বীজ, কীটনাশক, সেচসহ সব কৃষি উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। এর সঙ্গে শ্রমিকসংকট ও বাড়তি মজুরি যুক্ত হয়ে কৃষকের লাভের অঙ্ক দিনদিন সংকুচিত হচ্ছে।

ধান কাটার সময় পুরো দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একসঙ্গে ধান পাকতে শুরু করে। ফলে তখন বিপুলসংখ্যক শ্রমিকের প্রয়োজন হয়, যা স্থানীয়ভাবে জোগান দেওয়া সম্ভব হয় না। বিশেষ করে যখন বন্যা, ঘূর্ণিঝড় বা বৃষ্টির আশঙ্কা থাকে, তখন সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নেয়।

ইতোমধ্যে এ সংকটের বহুমাত্রিক প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। কৃষক সময়মতো ধান কাটতে না পারলে ফসল নষ্ট হয়, উৎপাদিত ধান বিক্রি করতে না পারায় ক্ষতির মুখে পড়ে। ধান মাঠেই নষ্ট হলে দেশের খাদ্য মজুত কমে যায়, যার প্রভাব পড়ে জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তায়। সরবরাহ কমে গেলে বাজারে চালের দাম বেড়ে যায়, ভোক্তা পর্যায়ে চাপ সৃষ্টি হয়। ধান চাষে লাভ না থাকায় অনেক কৃষক পরবর্তী সময়ে চাষ না করার সিদ্ধান্ত নেন বা জমি পতিত রাখেন, যা কৃষিজমির ক্ষয়িষ্ণুপ্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। ধান উৎপাদনের বড় একটি জেলা নওগাঁ। সম্প্রতি দেখেছি নওগাঁয় ফল চাষের পরিমাণ বেড়েছে। নওগাঁ, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধান চাষের বিশাল জমিতে চাষ হচ্ছে ফলফলাদির। বছরখানেক আগে মানিকগঞ্জে দেখেছি কৃষক ধান চাষের পরিবর্তে পেঁপে চাষ করছেন। কোনো কোনো কৃষক নিজের খাবারের জন্যও ধান চাষ করছেন না, তারা বলছেন চাল কিনে খাচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে আমাদের ধানের উৎপাদন আদৌ বাড়বে কি না, সে আশঙ্কা রয়েছে। ফলে খাদ্য নিরাপত্তা দিনদিন হুমকির মুখে পড়বে কি না, তা-ও ভেবে দেখতে হবে।

কথা হচ্ছে এ সমস্যার সমাধান কী? বছর দুই আগে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলক্যাম্প নামের একটি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম দেখার সুযোগ হয়েছিল। রয়্যাল আইকোলক্যাম্প মূলত কৃষি প্রযুক্তি ও অর্গানিক কৃষি নিয়ে গবেষণা করে। প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফরুবিখ বলছিলেন, এখনকার কৃষি হচ্ছে সেক্সি অ্যাগ্রিকালচার, যার ফলে তরুণরা এখানে যুক্ত হচ্ছেন এবং তাদের হাত ধরেই ক্রমাগত পাল্টে চলেছে কৃষিচিত্র। তরুণ কৃষকের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা-বোঝা হবে কৃষিতে দক্ষ হওয়ার মূল জ্ঞান। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব তথ্যই কৃষকের কাছে তুলে ধরবে। প্রযুক্তি নিজেই সব কাজ সম্পন্ন করতে পারবে। যে কৃষক স্মার্ট ফার্মিংয়ে ড্রোন, স্যাটেলাইট ইমেজ, সেন্সর ও জিপিএসের মতো প্রযুক্তিকে আরও দক্ষতার সঙ্গে ব্যবহার করবেন, তিনি হয়ে উঠবেন সফল। আমরা ইয়ন নামে একজন সফল ক্যাপসিকাম চাষির গ্রিন হাউসে গিয়েছিলাম। বিশাল ক্যাপসিকাম বাগানটি সামলাচ্ছিলেন রোবটের মাধ্যমে মাত্র একজন কর্মী।

প্রতি বছর চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় সাক্ষাৎ মেলে জাপানের কৃষি সাংবাদিক ইয়োসুকি কিশিদার। বয়স ৮০ বছরের কাছাকাছি। তিনি বলেছিলেন, জাপানের অধিকাংশ কৃষকের বয়স ৬০ বছরের বেশি। তরুণরা কৃষিবিমুখ। তাই সরকার বাধ্য হয়েই জাপানের কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করেছে।

শুধু নেদারল্যান্ডস বা জাপান নয়, উন্নত বিশ্বের অনেক দেশই চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে কৃষি উৎপাদনে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। সেখানে আমরা এখনো নিশ্চিত করতে পারিনি কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আমাদের কৃষিশ্রমিকের সংকট সমাধানের অন্যতম প্রধান পথ হলো কৃষির যান্ত্রিকীকরণ। আধুনিক যন্ত্র যেমন কম্বাইন হার্ভেস্টার, রাইস রিপার, থ্রেসার মেশিন ইত্যাদির মাধ্যমে দ্রুত ধান কাটা, মাড়াই ও বস্তাবন্দি করা সম্ভব। সরকার ৫০ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকিতে কৃষিযন্ত্র তথা হার্ভেস্টার সরবরাহ করেছে, কিন্তু সেটি পর্যাপ্ত নয় এবং কাক্সিক্ষত ফলও আসেনি। ধরুন বিশালাকার একটি হার্ভেস্টারের দাম ২৫ লাখ টাকা হলে কৃষককে কমপক্ষে ৫০ শতাংশ অর্থাৎ সাড়ে ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়েছে। এত বিনিয়োগ করার সামর্থ্য ক্ষুদ্র বা মাঝারি কৃষকের নেই। অথচ আমাদের দেশের অধিকাংশই ক্ষুদ্র কৃষক, তাদের ব্যবহার উপযোগী কৃষিযন্ত্র দিতে না পারলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে যন্ত্র বিতরণে স্বচ্ছতা ও দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে।

কৃষকরা নিজ উদ্যোগে বা স্থানীয় সমবায় গঠন করে একে অন্যের সঙ্গে সহযোগিতা করে ধান কাটার কাজ ভাগ করে নিতে পারেন। এতে শ্রমিকের ওপর নির্ভরতা কিছুটা হলেও কমবে। স্কুল-কলেজে কৃষিশিক্ষা বাস্তবভিত্তিক করতে হবে। যুবকদের জন্য কৃষিকে লাভজনক ও সম্মানজনক পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যাতে তারা কৃষিকাজকে আধুনিক পেশা হিসেবে বিবেচনা করে যুক্ত হয়।

সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে অ্যাপস চালু করে কৃষক ও শ্রমিকের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করা যেতে পারে। এতে দালালদের দৌরাত্ম্য কমবে এবং শ্রমিক পাওয়া সহজ হবে। বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদনের মেরুদণ্ড হচ্ছে কৃষক। ধান কাটার মৌসুমে শ্রমিকসংকট তাদের জীবনে এক ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। এটি কিন্তু শুধু কৃষকের সমস্যা নয়, বরং এটি সমগ্র জাতির খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার সঙ্গে জড়িত। তাই এ সংকটকে অবহেলা করলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের কৃষি বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। সরকার, কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি খাত এবং স্থানীয় জনগণের সমন্বিত উদ্যোগে শ্রমিকসংকট নিরসনের টেকসই সমাধান খুঁজে বের করতে হবে। কৃষিকে লাভজনক ও আধুনিক পেশায় রূপান্তর না করতে পারলে, দিনদিন আমরা কৃষক হারাব, উৎপাদন কমবে, খাদ্য নিরাপত্তা দুর্বল হবে।

          লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম