শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

অপারেশন টেবিলে হলো ছোট্ট সার্জারি কোনো কিছু টের না পাওয়াই কি মৃত্যু

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অপারেশন টেবিলে হলো ছোট্ট সার্জারি কোনো কিছু টের না পাওয়াই কি মৃত্যু

ছোট্ট একটা সার্জারি হলো আমার শরীরে। চিকিৎসক আগে থেকে কিছু বললেন না। কিছু জানা-বোঝার আগেই সার্জারি শেষ। দুই দিনের জন্য একটা কাজে গিয়েছিলাম থাইল্যান্ড। সঙ্গে ফরিদা ও আমার মেয়ে। বুধবার সকালে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলাম মেয়েকে। ফরিদা মেয়েকে নিয়ে প্রবেশ করলেন চিকিৎসকের কক্ষে। ফাঁকে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। কিছুদিন থেকে বুকে ব্যথা অনুভব করছিলাম। বন্ধুদের অনেককে হারিয়েছি। ভয়ে ভয়ে চিকিৎসকের কক্ষে ঢুকলাম। মেডিসিন নিয়ে কাজ করা চিকিৎসক বললেন, হৃদরোগ নয়, তোমার দেখানো দরকার আগে গ্যাস্ট্রিক, আলসার বিশেষজ্ঞ। ডাইজেস্ট বিভাগে যাও। গেলাম। একজন বয়স্ক লেডি ডাক্তার বসে আছেন। আমার কথা শুনলেন। বললেন, তোমার এনডোস্কপি ও কোলনোস্কপি করানো উচিত। সেই সঙ্গে আলট্রাসনো। কোলনোস্কপি ক্যান্সার শনাক্তের পরীক্ষা। অনেক কষ্টকর। বললাম, বাকি দুটো করি। কোলনোস্কপি পরে করব। ভদ্রমহিলা বিরক্ত হলেন। তারপর মন খারাপ করে বললেন, আচ্ছা ঠিক আছে। তবে তোমার এটা করানো দরকার। এরপর যেখানে খুশি করিয়ে নিও। আপাতত রক্ষাতে হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। আমাকে নিয়ে যাওয়া হলো একটা রুমে। জামাকাপড় পরিবর্তন করে হাসপাতালের পোশাক পরলাম। একাকী বসানো হলো একটা কক্ষে। আলট্রাসনো করানো হলো শুরুতে। আলট্রাসনোর রিপোর্ট ডাক্তার দেখার আগেই নার্সেরা বললেন, তেমন সমস্যা নেই। তবে ভয়াবহ ফ্যাটি লিভার। তোমার সতর্ক হতে হবে। চিকিৎসক নিশ্চয়ই বিস্তারিত বলবেন। বিষয়টি উৎকণ্ঠার। বললাম, ছোটবেলা থেকে বেশি ভাত খেয়ে আমরা অভ্যস্ত। ভাত-মাছ খেয়ে ফ্যাটি লিভার বানিয়েছি। তাদের সঙ্গে কথা শেষ করে ফিরে এলাম আগের রুমে। লকার খুলে ফোন নিলাম। ফোনে মেয়েকে সর্বশেষ জানালাম। এনডোস্কপি করতে সময় লাগবে। তিন ঘণ্টা পর ওদের আসতে বললাম। একজন নার্সের কাছে জানতে চাইলাম এনডোস্কপি কখন হবে? বললেন, বিকাল ৪টায় শুরু হবে। তার আগেই তোমাকে নিয়ে যাব সংশ্লিষ্ট রুমে। তোমাকে যিনি দেখেছেন, সেই চিকিৎসকও আসবেন। চিকিৎসক নিজে দেখবেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা না অন্য কিছু। সমস্যা থাকলে দেখবেন ও সিদ্ধান্ত দেবেন। সাড়ে ৩টার দিকে আমাকে অপারেশন রুমে নিয়ে গেলেন নার্সেরা। বেডে শুয়ে পড়তে বললেন। তারপর বললেন, হাঁ কর। মুহূর্তে মুখের ভিতর কিছু স্প্রে করলেন দুবার। বুঝতে পারলাম না কী করছেন। তাই বললাম, সকাল থেকে না খেয়ে আছি। ক্লান্তি ভর করেছে। তোমাদের এ স্প্রে ভীষণ তেতো। জবাবে তারা বললেন, গিলে ফেল পুরোটা। তা-ই করলাম। হঠাৎ শরীরে অবশ অনুভব করলাম। ঘুম নেমে আসছে দুই চোখজুড়ে। তারা নাকে অক্সিজেনের দুটো নল দিলেন। বুঝতে পারলাম না, কেন অক্সিজেন দিচ্ছেন। তখনো সেন্স আছে। তাই বললাম, আমার শ্বাস নিতে সমস্যা নেই। জবাবে তারা কোনো উত্তর দিলেন না। আমার মুখে একটা নল এনে রাখলেন। তারপর কিছু মনে নেই। তলিয়ে গেলাম ঘুমের রাজ্যে।

আমার ঘুম ভাঙল অথবা জ্ঞান ফিরে এলো সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। মাঝে জীবন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা চলে গেল টের পেলাম না। নার্সেরা বললেন, তুমি কি স্বাভাবিক মনে করছ নিজেকে? খারাপ অনুভব করলে আজ রাতে হাসপাতালে থাকতে হবে। হাসপাতাল আমার কাছে এক ধরনের ভীতির। আমার কী হয়েছে বুঝতেও পারছি না। শরীর একটু দুর্বল অনুভব করছিলাম। আগের মতো বল পাচ্ছিলাম না। মনে করলাম, এনডোস্কপি করার কারণে এমন হয়েছে কি না। ধীরে ধীরে বললাম, হোটেলে ফিরে যাব। আমি ঠিক আছি। কোনো সমস্যা নেই। চোখে ঘুম ঘুম ভাব লেগে আছে। তারা আমাকে ধরে নিয়ে আগের রুমটিতে বসালেন। জানতে চাইলাম, আমি কি তাদের ড্রেস বদল করতে পারি? জবাবে তারা বললেন, পারো। ফোন ব্যবহার করতে পারব কি না জানতে চাইলাম। বললেন, কোনো সমস্যা নেই। ফোন করতে পারো। পোশাক বদল করে ফোন করলাম মেয়েকে। কিছুক্ষণ পর ফরিদা ও আমার মেয়ে নূজহাত ভিতরে এলেন। চিকিৎসক এলেন। তিনি বললেন, তোমার ছোট্ট একটা অপারেশন করেছি। তুমি কি বুঝতে পেরেছ? মাথা নাড়লাম, পারিনি। শরীর ভালো লাগছিল না। তাই বললাম, তুমি অকারণে এতক্ষণ বসিয়ে রেখেছ কেন? সেই সকাল থেকে বসে আছি না খেয়ে। মাঝখানে চার ঘণ্টার কথা তখন আমার মনে নেই। চিকিৎসক এবার বললেন, আমিও তোমার জন্য বসে আছি। আমার চলে যাওয়ার কথা অনেক আগে। এতক্ষণ তোমার জন্য থাকতে হয়েছে। তোমার জ্ঞান ফেরার অপেক্ষায় ছিলাম। কাল আরও কিছু পরীক্ষার পর ওষুধ দেব। জবাবে বললাম, কাল আসতে পারব না। আজকের মতো ওষুধ দিয়ে দাও। চিকিৎসক বললেন, ঠিক আছে। তুমি তিন মাস পর আবার ফলোআপ করবে। মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম। তিনি বললেন, ওষুধ দিয়েছি। নিয়ে নিও। তিন মাস টানা খাবে। আর মনে রাখবে তোমার ফ্যাটি লিভার। অবস্থা ভালো নয়। ভাত খাবে না। কোক, সেভেনআপসহ সব ড্রিঙ্ক বন্ধ। সাবধানে থাকতে হবে। জানতে চাইলাম, কী সার্জারি করলে আমার? অনুমতি নিলে না? জবাবে বললেন, তোমার তখন জ্ঞান ছিল না। এনডোস্কপি করার সময় ধরা পড়ল তোমার স্টমাকের একটা সমস্যা। অপারেশন করে ফেলে দিতে হয়েছে ওটা স্টমাক থেকে। চিকিৎসকের কাজ সমস্যার সমাধান করা। আমি তা করেছি। অনুমতি আমার কাছে আসার সময় দিয়ে দিয়েছ। এখন সতর্ক থাকবে। নিয়ম মেনে চলবে। নির্ধারিত সময়ে খাবার ও ওষুধ খাবে। শরীর নিয়ে কোনো ডান-বাম করা চলবে না। মনে থাকবে তো?

হাসপাতাল থেকে বের হয়ে হোটেলে ফিরলাম। সারা দিন খাওয়া হয়নি। রাতের ডিনার সারলাম। বিছানায় শুয়ে পড়লাম। তলিয়ে গেলাম গভীর ঘুমে। ঢাকায় ফেরার তাড়া আছে। চিকিৎসক অনুরোধ করেছেন, আরও একবার দেখাতে। দেখানো হয়নি। দুই দিন ছিলাম ব্যাংকক। সেই সময় পেলাম না। ব্যাংকক দিনে রাতে যানজটের এক শহর। অনেক ফ্লাইওভার হয়েছে। যানজট নিরসন হয়নি। স্কাই ট্রেন আছে দ্রুত চলাচলের জন্য। তাতে কিছুটা নিস্তার। তার পরও সকালে অফিস সময় এবং সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতে সবাইকে ভয়াবহ যানজটে পড়তে হয়। এখন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফ্লাইওভার ও স্কাই ট্রেনে যানজট শেষ হবে না। যানজট নিরসনে দরকার পাতালরেল। পাতালরেলে দুই মিনিট পরপর গাড়ি চলবে। মানুষ মুহূর্তে চলে যাবে গন্তব্যে। সমস্যা থাকবে না। সারা দুনিয়ার সবচেয়ে ব্যস্ত শহর নিউইয়র্ক ও লন্ডন। নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে ২৪ ঘণ্টা মানুষের জট লেগে থাকে। রাত আর দিন নেই। তার পরও মানুষ চলছে পাতালরেলের কারণে। পাবলিক পরিবহন ছাড়া যানজট বন্ধ হয়। বাংলাদেশ পাতালরেলের ভাবনা মাথায় নিয়েছে। এটা খুবই পজিটিভ খবর। যানজট নিরসনে আমাদের জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে কলকাতা। মানুষ ট্রাফিক সিগন্যাল মেনে চলে। অকারণে হর্ন দেয় না। ভোররাতে রাস্তা খালি থাকলেও লালবাতি অতিক্রম করে না। অপেক্ষা করে। দিনের বেলায় পাতালরেল থাকায় ব্যস্ত শহর কলকাতার রক্ষা। এবার ব্যাংককে গিয়ে মনে পড়ল গৌতমকে। এ শহরে প্রথম এসেছিলাম গৌতমের সঙ্গে। কয়েক বছর আগে গৌতম ব্যাংককে মারা যান সড়ক দুর্ঘটনায়। ব্যবসা করতেন। ব্যবসার কাজে গিয়েছিলেন। এক সকালে হাঁটতে বের হলেন। বেপরোয়া মোটরসাইকেল তাঁকে ধাক্কা দেয়। মুহূর্তে ঢলে পড়েন মৃত্যুর কোলে। মানুষের মৃত্যু বলেকয়ে আসে না। হুট করে চলে আসে। তারপর নিয়ে যায় অজানার কাছে। আমরা আজ আছি কাল না-ও থাকতে পারি। ছোট্ট একটা জীবন দেখতে দেখতে শেষ হয়ে যায়। গড় আয়ু ৭০ বছর হলে এখন অনেকে খুশি। এর বেশি বাঁচলে আল্লাহর নিয়ামত। ৭০ বছর বেঁচে থাকার ভাগ্যও সবার হয় না। লন্ডনের সানু মিয়া, পীর হাবিবুর রহমান হঠাৎ চলে গেলেন। একজন হৃদরোগে, আরেকজন ক্যান্সারে। পীর ক্যান্সার জয় করেছিলেন। চিকিৎসক তাঁকে বারবার বলেছিলেন করোনা থেকে দূরে থাকতে। করোনা হলে ইমিউনিটি শেষ হয়ে যায়। তখন অন্য রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে না। পীর চিকিৎসকের নিষেধ না শুনে গিয়েছিলেন বন্ধুদের আড্ডায় আমন্ত্রণে। করোনায় আক্রান্ত হলেন। হাসপাতালে ভর্তি হলেন। বিশ্বাস ছিল জীবনযোদ্ধা এবারও টিকে যাবেন। শেষ পর্যন্ত পরাস্ত হলেন মৃত্যুর কাছে। বেঁচে থাকার আকুতি ছিল। করোনা নিয়ে গেল তাঁকে।

মানুষের জীবন ও মৃত্যু স্বাভাবিক একটা বিষয়। আমরা এ স্বাভাবিকতা মানতে পারি না। ভাবতেও পারি না বেঁচে থাকার ভরসা এক সেকেন্ডও নেই। এবার হাসপাতালে জীবন-মৃত্যু দুটোই দেখেছি। সুস্থ একটা মানুষ হাসপাতালে শরীরে বুকে ব্যথার কারণ পরীক্ষা করতে গেলাম। জানতে চাইলাম, গ্যাস্ট্রিক না হৃদরোগ বের কর। চিকিৎসক বললেন, তোমার হৃদরোগের সমস্যা মনে হয় না। তবে কয়েকটা পরীক্ষার পর সব জানা যাবে। পরীক্ষা করতে গিয়েই ধরা পড়ল সমস্যা স্টমাকে। চিকিৎসক তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সার্জারি করলেন। তখন আমার হুঁশ ছিল না। নাকে ছিল অক্সিজেনের নল। মুখের ভিতর দিয়ে একটা পাইপ প্রবেশ করানো হলো, বুঝতেই পারলাম না। জানতে পারলাম না কী হচ্ছে আমার শরীর নিয়ে। এটাই চিকিৎসাবিজ্ঞান। আবার বাস্তবতার কাঠিন্য হলো, নাকের অক্সিজেনের নলটা কোনোভাবে খুলে নিলে বা খুলে দিলে জীবন থাকত না। দুনিয়ায় আরেকজন নেই-এর তালিকায় থাকত নাম। অ্যানেসথেসিয়া মুখে স্প্রে করে তারা বলেছিল গিলে ফেলতে। তাদের কথা শুনলাম। তারপর চলে গেলাম গভীর ঘুমে অথবা হলাম বেহুঁশ। কোনো কিছু আর আমাকে স্পর্শ করল না।  আমার শরীরের ওপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা হলো। কোনো কিছু টের পেলাম না। জীবনের কোনো কিছু টের না পাওয়াটাই কি মৃত্যু?

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই
আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই

৭ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম 
ফ্যাক্টরিতে জরিমানা
কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম  ফ্যাক্টরিতে জরিমানা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন