শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

আজ একটি খবর পড়ে আমার মাকে বড় মনে পড়লো। খবরটি পাবনার মা ও ছেলের একসঙ্গে এসএসসি বা মাধ্যমিক পাস করার খবর। পরীক্ষায় মা মুঞ্জুয়ারা খাতুন পেয়েছেন জিপিএ-৪.৯৩ আর ছেলে মেহেদি হাসান জিপিএ-৪.৮৯। ছেলের চেয়ে মায়ের ফল ভালো। মা আর ছেলের একসঙ্গে পরীক্ষায় বসা এবং পাসের খবরে পাবনার স্কুল-কলেজের শিক্ষকবৃন্দ, উপজেলার কর্মকর্তাবৃন্দ সকলে অভিনন্দন জানিয়েছেন। কেউ কটাক্ষ করেননি।

অথচ আমরা করেছিলাম। আমার মা যখন তাঁর বড় ছেলের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চেয়েছিলেন, যখন দ্বিতীয় ছেলের সঙ্গে এসএসসি দিতে চেয়েছিলেন, তখনও সকলে কটাক্ষ করেছিলেন। যখন আমার সঙ্গে দিতে চেয়েছিলেন, তখনও একই, আমিও হেসেছিলাম, কটাক্ষ করেছিলাম।

মুঞ্জুয়ারা খাতুনের স্বামী দরিদ্র ভ্যানচালক। তিনি মুঞ্জুয়ারাকে উৎসাহ দিয়েছেন এসএসসি পরীক্ষা দিতে। আমার মা’র স্বামী অর্থাৎ আমার বাবা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক, শহরের নামি ডাক্তার, আমার বাবা বাধা দিয়েছেন মা’কে।

আমার মা ময়মনসিংহ শহরের মুসলিম গার্লস স্কুলের ছাত্রী ছিলেন। খুব ভালো ছাত্রী ছিলেন। ক্লাসে প্রথম হতেন। খুব পড়ালেখার ইচ্ছে ছিল মা’র। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়াকালীন তাঁকে বিয়ে দেওয়া হয় সবে লিটন মেডিকেল স্কুলে ভর্তি হয়েছে এক ছেলের সঙ্গে। বিয়ের পরও মা স্কুলে যেতে থাকেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন মা গর্ভবতী হন। তখন অনিচ্ছে সত্ত্বেও মাকে স্কুল ছাড়তে হয়। পড়ালেখার ইচ্ছেটা মার এত প্রবল ছিল যে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর মা ফের স্কুলে ভর্তি হতে চান। পুরো পরিবার আপত্তি জানায়। এর মধ্যে আরও এক পুত্রসন্তান জন্ম নেয় মার। অতঃপর বড় ছেলে যখন সপ্তম শ্রেণিতে, মা শহরের মহাকালী স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন, অনেকটা পরিবারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেই। ক্লাসের ছাত্রীদের চেয়ে মা বয়সে বড়, মার বিয়ে হয়েছে, সপ্তম শ্রেণিতে পড়া এক পুত্রসন্তানও মার আছে, এ কথা শিক্ষিকারাই গোপন রাখেন, যেন মা অন্যান্য ছাত্রীর সামনে অস্বস্তিতে না পড়েন। মা পরীক্ষায় ভালো নম্বর নিয়ে পাস করছিলেন। তারপরও মাকে যুদ্ধে হারিয়ে দেওয়া হয়, মার স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ ঘরে মার দুই পুত্র সন্তানের যত্নআত্তির দরকার। যদিও যত্নআত্তির অভাব হয়নি কোনও। যদিও নানা নানি, মামা খালা এমনকি কাজে সাহায্য করার লোকও ছিল দুই পুত্রকে দেখাশোনা করার, কিন্তু মাকেই নাকি চব্বিশ ঘণ্টা বাড়িতে থেকে সন্তান মানুষ করতে হবে। মার আর উপায় ছিল না নিজের স্বপ্ন পূরণের। দুই ছেলে স্কুলে চলে গেলে তিনি স্কুলে যাবেন, ওরা স্কুল থেকে ফিরে আসার সঙ্গে সঙ্গে তিনিও স্কুল থেকে ফিরে আসবেন। ঘরের কোনও কাজই পড়ে থাকবে না, ঘর গোছানো, কাপড় গোছানো, রান্না-বান্না, খাওয়ানো-দাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো সবই করবেন। তারপরও মা এবং বাবার পরিবারের কেউ রাজি নয় মা পড়ালেখা চালিয়ে যান। প্রচুর কেঁদেছেন মা, মার চোখের জলে কারও কিছু যায় আসেনি। মার জীবন এবং স্বপ্নের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল সন্তানদের আরাম আয়েশ।

মা হাল ছাড়েননি। ছেলেদের সঙ্গে প্রাইভেটে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চাইলেন। ছেলেরা যা পড়ে তা পড়ে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে চাইলেন। তাঁকে বাধা দেওয়া হলো। আমি যখন এসএসসি দিই, তিনিও তখন প্রাইভেটে এসএসসি দিতে চাইলেন। তাঁকে নিয়ে বাবাসহ সকলে আমরা হেসে কুটিকুটি। মাকে ক্লাউনের মতো মনে হতো। মা কিন্তু সিরিয়াস ছিলেন। আমাদের কটাক্ষ, উপেক্ষা, তির্যক মন্তব্য, মাকে হাসির পাত্রী বানানো- কিছুই মাকে পিছু হটাতো না। আমি হেসে হেসে বলতাম, তোমার ছেলেমেয়েরা বড়, আর এই বয়সে তুমি এসএসসি পরীক্ষার জন্য বসলে লোকে হাসবে।

মা বলতেন, প্রাইভেটে পরীক্ষা যে কোনও বয়সেই দেওয়া যায়।

-কিন্তু তুমি কী করবে তোমার মাধ্যমিক সার্টিফিকেট দিয়ে?

মা বলতেন, কলেজে ভর্তি হবো।

-সংসার রেখে পড়াশোনা কী করে করবে?

-সংসার করেও পড়াশোনা করা যায়।

আমি বলতাম, কলেজ পাস করেই বা কী ঘোড়ার ডিম করবে?

মা বলতেন, ঘোড়ার ডিম কেন হবে? মাস্টার ডিগ্রি পাস করবো।

-ও করেই বা কী করবে?

-ভালো চাকরি করবো।

-কেন চাকরি করবে? বাবাই তো টাকা কামাচ্ছেন।

-তোমার বাবার টাকা তো তোমার বাবা কামাচ্ছেন। ও তো আমার টাকা নয়। শুধু টাকা উপার্জনের কথা হচ্ছে কেন? জ্ঞানের তো একটা মর্যাদা আছে।

আমি হো হো করে হেসে উঠতাম। আমি ভাবতাম বাবার টাকাই মার টাকা। আরও বড় হয়ে বুঝেছি, বাবার টাকাই মার টাকা নয়। বুঝেছি মেয়েদের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার মূল্য পুরুষের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার চেয়ে একটুও কম নয়। এরপর আমার ছোটবোন যখন এসএসসি দেবে, মাও দিতে চাইলেন। কিন্তু বরাবরের মতো বাবা বাধা হয়ে দাঁড়ালেন। আসলে বাবার চেয়ে পাবনার ভাঙ্গুরা উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের ভ্যানচালক আবদুর রহিমই ঢের বুদ্ধিমান। তিনি তাঁর স্ত্রী মুঞ্জুয়ারা খাতুনকে বাধা দেননি এসএসসি পরীক্ষা দিতে। মুঞ্জুয়ারা খাতুন যেমন ভালো ফল করে দেখিয়ে দিয়েছেন, আমার মা-ও, আমার বিশ্বাস পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেলে তিনিও আমাদের সবার চেয়ে ভালো ফল করে দেখিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু সেই সুযোগ মাকে আমরা কেউই দিইনি। মার স্বপ্নের ওপর ঢেলে দিয়েছি রাজ্যের আবর্জনা। বয়স এবং সংসার নামক ধারণার আবর্জনা।

মুঞ্জুয়ারা ন্যূনতম ডিগ্রি পাস করতে চান। আমার মার স্বপ্ন সফল হয়নি। মুঞ্জুয়ারার স্বপ্ন সফল হোক। আমার মার মতো অল্প বয়সে বিয়ে এবং সন্তান হয়ে যাওয়ায় সংসারের জালে যাঁরা আটকে পড়েছেন, তাঁদের স্বপ্নও, যদি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার স্বপ্ন তাঁদের থেকে থাকে, সফল হোক। ইউরোপ আমেরিকার শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের উপমহাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে অনেক উন্নত। তাঁরা শিক্ষার্থী এবং শিক্ষাকে এমনই মূল্য দেন যে কেউ যে কোনও বয়সেই যে কোনও বিষয় নিয়ে যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। সরকার থেকে বরং শিক্ষাপ্রার্থী সবাইকে উৎসাহ দেওয়া হয়, নিরুৎসাহিত করা হয় না।

জ্ঞানের কোনও বিকল্প নেই। অথচ মেয়েদের একসময় স্বাধীনতাই ছিল না জ্ঞানার্জনের। স্কুলে কলেজে পড়া মেয়েদের বারণ ছিল। বিয়ের পর মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়ার চল আজও আছে। মেয়েদের পড়াশোনাটা অনেকের কাছে ভালো বিয়ে হওয়ার জন্য, অর্থাৎ স্বামীকে প্রয়োজনে পত্র লেখার জন্য বা শিশু সন্তানদের লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়ার জন্য; জ্ঞানার্জনের জন্য নয়, স্বনির্ভর হওয়ার জন্যও নয়।

ধর্ম এবং পুরুষতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা, স্বাধীনতা, স্বকীয়তা, স্বনির্ভরতা পাওয়ার বিরুদ্ধে চিরকাল প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করেছে। আজও করছে। তবে মানসিকতার পরিবর্তন গত এক শতকে কিছু তো হয়েছেই। ঊনবিংশ শতাব্দীর উদার এবং শিক্ষিত পুরুষগোষ্ঠী শিক্ষিতা স্ত্রী কামনা করেছিলেন বলে তাঁদের উদ্যোগেই নারীশিক্ষার চল শুরু হয়। এখনও অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষিতা স্ত্রী বা শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী পাওয়ার আনন্দ লাভের জন্য পুরুষেরা শিক্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহী হয়। কোনও কোনও পুরুষ স্ত্রীর অর্জিত অর্থের প্রতিও আকর্ষণ অনুভব করে বলে স্বনির্ভর মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে। মানসিকতার এই পরিবর্তন কিন্তু বাহিরে কেবল, অন্তরে নয়। সমাজ এখনও মেয়েদের স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত নয়। মেয়েদের পায়ে আজও শেকল পরানো। মেয়েরা কতটুকু পথ পেরোবে, কতটুকু শিক্ষা লাভ করবে, কতটা স্বনির্ভর হবে-সবকিছুই নির্ধারণ করে সমাজের পুরুষ নামক কর্তারা। স্বামী অনুমতি দিয়েছেন বলে মুঞ্জুয়ারা খাতুন স্কুল পাসের পরীক্ষায় বসতে পেরেছেন, স্বামী অনুমতি দেননি বলে আমার মা ঈদুল ওয়ারা পরীক্ষায় বসতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত মেয়েদের স্বপ্ন এবং স্বাধীনতা নির্ভর করে পিতা বা স্বামী নামক প্রভুর অনুমতি এবং অনুগ্রহের ওপর।

এই নির্ভরতা থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত মেয়েরা কোনওদিনই সত্যিকার স্বাধীনতার স্বাদ পাবে না। আমার বাবা যখন ময়মনসিংহের লিটন মেডিকেল স্কুল থেকে এলএমএফ পাস করে রাজশাহী মেডিকেলে এমবিবিএসের জন্য কন্ডেন্সড পরীক্ষা দিতে যান, তিনি শুধু বাড়িতে জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি যাচ্ছেন, বাবাকে বাধা দেওয়ার কেউ ছিল না। বাবার দরকার ছিল না কারও অনুমতি নেওয়ার। কিন্তু মা যখন বলেছিলেন তিনি স্কুলে পড়বেন, শুধু পরিবার নয়, সমাজের সকলে একজোট হয়ে মাকে বাধা দিয়েছিল। মার জন্য সবার অনুমতির দরকার হয়েছিল, বাবার জন্য দরকার হয়নি। পুরুষের জন্য অনুমতির দরকার হয় না, আজও চলার পথে পদে পদে মেয়েদের অনুমতির দরকার হয়। আজও মেয়েদের জন্য পুরুষ-প্রভু বা পুরুষ-অভিভাবকের দরকার হয়। মেয়েদের কোনও সিদ্ধান্তে পুরুষেরা যেদিন থেকে আর নাক গলাবে না, সেদিন বুঝবো নারী-পুরুষের সমতার জন্য সমাজ তৈরি হচ্ছে।  তা না হলে এটি আজও পুরুষের সমাজ। এই পুরুষের সমাজে আমরা মেয়েরা দ্বিতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরাধীন জীবনযাপন করছি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা