শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

আজ একটি খবর পড়ে আমার মাকে বড় মনে পড়লো। খবরটি পাবনার মা ও ছেলের একসঙ্গে এসএসসি বা মাধ্যমিক পাস করার খবর। পরীক্ষায় মা মুঞ্জুয়ারা খাতুন পেয়েছেন জিপিএ-৪.৯৩ আর ছেলে মেহেদি হাসান জিপিএ-৪.৮৯। ছেলের চেয়ে মায়ের ফল ভালো। মা আর ছেলের একসঙ্গে পরীক্ষায় বসা এবং পাসের খবরে পাবনার স্কুল-কলেজের শিক্ষকবৃন্দ, উপজেলার কর্মকর্তাবৃন্দ সকলে অভিনন্দন জানিয়েছেন। কেউ কটাক্ষ করেননি।

অথচ আমরা করেছিলাম। আমার মা যখন তাঁর বড় ছেলের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চেয়েছিলেন, যখন দ্বিতীয় ছেলের সঙ্গে এসএসসি দিতে চেয়েছিলেন, তখনও সকলে কটাক্ষ করেছিলেন। যখন আমার সঙ্গে দিতে চেয়েছিলেন, তখনও একই, আমিও হেসেছিলাম, কটাক্ষ করেছিলাম।

মুঞ্জুয়ারা খাতুনের স্বামী দরিদ্র ভ্যানচালক। তিনি মুঞ্জুয়ারাকে উৎসাহ দিয়েছেন এসএসসি পরীক্ষা দিতে। আমার মা’র স্বামী অর্থাৎ আমার বাবা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক, শহরের নামি ডাক্তার, আমার বাবা বাধা দিয়েছেন মা’কে।

আমার মা ময়মনসিংহ শহরের মুসলিম গার্লস স্কুলের ছাত্রী ছিলেন। খুব ভালো ছাত্রী ছিলেন। ক্লাসে প্রথম হতেন। খুব পড়ালেখার ইচ্ছে ছিল মা’র। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়াকালীন তাঁকে বিয়ে দেওয়া হয় সবে লিটন মেডিকেল স্কুলে ভর্তি হয়েছে এক ছেলের সঙ্গে। বিয়ের পরও মা স্কুলে যেতে থাকেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন মা গর্ভবতী হন। তখন অনিচ্ছে সত্ত্বেও মাকে স্কুল ছাড়তে হয়। পড়ালেখার ইচ্ছেটা মার এত প্রবল ছিল যে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর মা ফের স্কুলে ভর্তি হতে চান। পুরো পরিবার আপত্তি জানায়। এর মধ্যে আরও এক পুত্রসন্তান জন্ম নেয় মার। অতঃপর বড় ছেলে যখন সপ্তম শ্রেণিতে, মা শহরের মহাকালী স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন, অনেকটা পরিবারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেই। ক্লাসের ছাত্রীদের চেয়ে মা বয়সে বড়, মার বিয়ে হয়েছে, সপ্তম শ্রেণিতে পড়া এক পুত্রসন্তানও মার আছে, এ কথা শিক্ষিকারাই গোপন রাখেন, যেন মা অন্যান্য ছাত্রীর সামনে অস্বস্তিতে না পড়েন। মা পরীক্ষায় ভালো নম্বর নিয়ে পাস করছিলেন। তারপরও মাকে যুদ্ধে হারিয়ে দেওয়া হয়, মার স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ ঘরে মার দুই পুত্র সন্তানের যত্নআত্তির দরকার। যদিও যত্নআত্তির অভাব হয়নি কোনও। যদিও নানা নানি, মামা খালা এমনকি কাজে সাহায্য করার লোকও ছিল দুই পুত্রকে দেখাশোনা করার, কিন্তু মাকেই নাকি চব্বিশ ঘণ্টা বাড়িতে থেকে সন্তান মানুষ করতে হবে। মার আর উপায় ছিল না নিজের স্বপ্ন পূরণের। দুই ছেলে স্কুলে চলে গেলে তিনি স্কুলে যাবেন, ওরা স্কুল থেকে ফিরে আসার সঙ্গে সঙ্গে তিনিও স্কুল থেকে ফিরে আসবেন। ঘরের কোনও কাজই পড়ে থাকবে না, ঘর গোছানো, কাপড় গোছানো, রান্না-বান্না, খাওয়ানো-দাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো সবই করবেন। তারপরও মা এবং বাবার পরিবারের কেউ রাজি নয় মা পড়ালেখা চালিয়ে যান। প্রচুর কেঁদেছেন মা, মার চোখের জলে কারও কিছু যায় আসেনি। মার জীবন এবং স্বপ্নের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল সন্তানদের আরাম আয়েশ।

মা হাল ছাড়েননি। ছেলেদের সঙ্গে প্রাইভেটে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চাইলেন। ছেলেরা যা পড়ে তা পড়ে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে চাইলেন। তাঁকে বাধা দেওয়া হলো। আমি যখন এসএসসি দিই, তিনিও তখন প্রাইভেটে এসএসসি দিতে চাইলেন। তাঁকে নিয়ে বাবাসহ সকলে আমরা হেসে কুটিকুটি। মাকে ক্লাউনের মতো মনে হতো। মা কিন্তু সিরিয়াস ছিলেন। আমাদের কটাক্ষ, উপেক্ষা, তির্যক মন্তব্য, মাকে হাসির পাত্রী বানানো- কিছুই মাকে পিছু হটাতো না। আমি হেসে হেসে বলতাম, তোমার ছেলেমেয়েরা বড়, আর এই বয়সে তুমি এসএসসি পরীক্ষার জন্য বসলে লোকে হাসবে।

মা বলতেন, প্রাইভেটে পরীক্ষা যে কোনও বয়সেই দেওয়া যায়।

-কিন্তু তুমি কী করবে তোমার মাধ্যমিক সার্টিফিকেট দিয়ে?

মা বলতেন, কলেজে ভর্তি হবো।

-সংসার রেখে পড়াশোনা কী করে করবে?

-সংসার করেও পড়াশোনা করা যায়।

আমি বলতাম, কলেজ পাস করেই বা কী ঘোড়ার ডিম করবে?

মা বলতেন, ঘোড়ার ডিম কেন হবে? মাস্টার ডিগ্রি পাস করবো।

-ও করেই বা কী করবে?

-ভালো চাকরি করবো।

-কেন চাকরি করবে? বাবাই তো টাকা কামাচ্ছেন।

-তোমার বাবার টাকা তো তোমার বাবা কামাচ্ছেন। ও তো আমার টাকা নয়। শুধু টাকা উপার্জনের কথা হচ্ছে কেন? জ্ঞানের তো একটা মর্যাদা আছে।

আমি হো হো করে হেসে উঠতাম। আমি ভাবতাম বাবার টাকাই মার টাকা। আরও বড় হয়ে বুঝেছি, বাবার টাকাই মার টাকা নয়। বুঝেছি মেয়েদের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার মূল্য পুরুষের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার চেয়ে একটুও কম নয়। এরপর আমার ছোটবোন যখন এসএসসি দেবে, মাও দিতে চাইলেন। কিন্তু বরাবরের মতো বাবা বাধা হয়ে দাঁড়ালেন। আসলে বাবার চেয়ে পাবনার ভাঙ্গুরা উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের ভ্যানচালক আবদুর রহিমই ঢের বুদ্ধিমান। তিনি তাঁর স্ত্রী মুঞ্জুয়ারা খাতুনকে বাধা দেননি এসএসসি পরীক্ষা দিতে। মুঞ্জুয়ারা খাতুন যেমন ভালো ফল করে দেখিয়ে দিয়েছেন, আমার মা-ও, আমার বিশ্বাস পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেলে তিনিও আমাদের সবার চেয়ে ভালো ফল করে দেখিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু সেই সুযোগ মাকে আমরা কেউই দিইনি। মার স্বপ্নের ওপর ঢেলে দিয়েছি রাজ্যের আবর্জনা। বয়স এবং সংসার নামক ধারণার আবর্জনা।

মুঞ্জুয়ারা ন্যূনতম ডিগ্রি পাস করতে চান। আমার মার স্বপ্ন সফল হয়নি। মুঞ্জুয়ারার স্বপ্ন সফল হোক। আমার মার মতো অল্প বয়সে বিয়ে এবং সন্তান হয়ে যাওয়ায় সংসারের জালে যাঁরা আটকে পড়েছেন, তাঁদের স্বপ্নও, যদি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার স্বপ্ন তাঁদের থেকে থাকে, সফল হোক। ইউরোপ আমেরিকার শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের উপমহাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে অনেক উন্নত। তাঁরা শিক্ষার্থী এবং শিক্ষাকে এমনই মূল্য দেন যে কেউ যে কোনও বয়সেই যে কোনও বিষয় নিয়ে যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। সরকার থেকে বরং শিক্ষাপ্রার্থী সবাইকে উৎসাহ দেওয়া হয়, নিরুৎসাহিত করা হয় না।

জ্ঞানের কোনও বিকল্প নেই। অথচ মেয়েদের একসময় স্বাধীনতাই ছিল না জ্ঞানার্জনের। স্কুলে কলেজে পড়া মেয়েদের বারণ ছিল। বিয়ের পর মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়ার চল আজও আছে। মেয়েদের পড়াশোনাটা অনেকের কাছে ভালো বিয়ে হওয়ার জন্য, অর্থাৎ স্বামীকে প্রয়োজনে পত্র লেখার জন্য বা শিশু সন্তানদের লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়ার জন্য; জ্ঞানার্জনের জন্য নয়, স্বনির্ভর হওয়ার জন্যও নয়।

ধর্ম এবং পুরুষতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা, স্বাধীনতা, স্বকীয়তা, স্বনির্ভরতা পাওয়ার বিরুদ্ধে চিরকাল প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করেছে। আজও করছে। তবে মানসিকতার পরিবর্তন গত এক শতকে কিছু তো হয়েছেই। ঊনবিংশ শতাব্দীর উদার এবং শিক্ষিত পুরুষগোষ্ঠী শিক্ষিতা স্ত্রী কামনা করেছিলেন বলে তাঁদের উদ্যোগেই নারীশিক্ষার চল শুরু হয়। এখনও অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষিতা স্ত্রী বা শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী পাওয়ার আনন্দ লাভের জন্য পুরুষেরা শিক্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহী হয়। কোনও কোনও পুরুষ স্ত্রীর অর্জিত অর্থের প্রতিও আকর্ষণ অনুভব করে বলে স্বনির্ভর মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে। মানসিকতার এই পরিবর্তন কিন্তু বাহিরে কেবল, অন্তরে নয়। সমাজ এখনও মেয়েদের স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত নয়। মেয়েদের পায়ে আজও শেকল পরানো। মেয়েরা কতটুকু পথ পেরোবে, কতটুকু শিক্ষা লাভ করবে, কতটা স্বনির্ভর হবে-সবকিছুই নির্ধারণ করে সমাজের পুরুষ নামক কর্তারা। স্বামী অনুমতি দিয়েছেন বলে মুঞ্জুয়ারা খাতুন স্কুল পাসের পরীক্ষায় বসতে পেরেছেন, স্বামী অনুমতি দেননি বলে আমার মা ঈদুল ওয়ারা পরীক্ষায় বসতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত মেয়েদের স্বপ্ন এবং স্বাধীনতা নির্ভর করে পিতা বা স্বামী নামক প্রভুর অনুমতি এবং অনুগ্রহের ওপর।

এই নির্ভরতা থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত মেয়েরা কোনওদিনই সত্যিকার স্বাধীনতার স্বাদ পাবে না। আমার বাবা যখন ময়মনসিংহের লিটন মেডিকেল স্কুল থেকে এলএমএফ পাস করে রাজশাহী মেডিকেলে এমবিবিএসের জন্য কন্ডেন্সড পরীক্ষা দিতে যান, তিনি শুধু বাড়িতে জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি যাচ্ছেন, বাবাকে বাধা দেওয়ার কেউ ছিল না। বাবার দরকার ছিল না কারও অনুমতি নেওয়ার। কিন্তু মা যখন বলেছিলেন তিনি স্কুলে পড়বেন, শুধু পরিবার নয়, সমাজের সকলে একজোট হয়ে মাকে বাধা দিয়েছিল। মার জন্য সবার অনুমতির দরকার হয়েছিল, বাবার জন্য দরকার হয়নি। পুরুষের জন্য অনুমতির দরকার হয় না, আজও চলার পথে পদে পদে মেয়েদের অনুমতির দরকার হয়। আজও মেয়েদের জন্য পুরুষ-প্রভু বা পুরুষ-অভিভাবকের দরকার হয়। মেয়েদের কোনও সিদ্ধান্তে পুরুষেরা যেদিন থেকে আর নাক গলাবে না, সেদিন বুঝবো নারী-পুরুষের সমতার জন্য সমাজ তৈরি হচ্ছে।  তা না হলে এটি আজও পুরুষের সমাজ। এই পুরুষের সমাজে আমরা মেয়েরা দ্বিতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরাধীন জীবনযাপন করছি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

৪৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের 
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন 
তারেক রহমান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত যশোরের  এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন  তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় আবারও নদী থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৮৫ মামলা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল
আজও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতের ৮ শহরে ফ্লাইট বাতিল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
পাবনায় চরমপন্থী নেতাকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ
কুতুবদিয়ায় ১২ নৌকা জব্দ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ
কলাপাড়ায় ১২ মণ সামুদ্রিক মাছ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান
নতুন কোচ নিয়োগ দিলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়
পায়ের যত্নে কোনো অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেফতার ১৬৪৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ২৯
চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ২৯

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ