শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

আজ একটি খবর পড়ে আমার মাকে বড় মনে পড়লো। খবরটি পাবনার মা ও ছেলের একসঙ্গে এসএসসি বা মাধ্যমিক পাস করার খবর। পরীক্ষায় মা মুঞ্জুয়ারা খাতুন পেয়েছেন জিপিএ-৪.৯৩ আর ছেলে মেহেদি হাসান জিপিএ-৪.৮৯। ছেলের চেয়ে মায়ের ফল ভালো। মা আর ছেলের একসঙ্গে পরীক্ষায় বসা এবং পাসের খবরে পাবনার স্কুল-কলেজের শিক্ষকবৃন্দ, উপজেলার কর্মকর্তাবৃন্দ সকলে অভিনন্দন জানিয়েছেন। কেউ কটাক্ষ করেননি।

অথচ আমরা করেছিলাম। আমার মা যখন তাঁর বড় ছেলের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চেয়েছিলেন, যখন দ্বিতীয় ছেলের সঙ্গে এসএসসি দিতে চেয়েছিলেন, তখনও সকলে কটাক্ষ করেছিলেন। যখন আমার সঙ্গে দিতে চেয়েছিলেন, তখনও একই, আমিও হেসেছিলাম, কটাক্ষ করেছিলাম।

মুঞ্জুয়ারা খাতুনের স্বামী দরিদ্র ভ্যানচালক। তিনি মুঞ্জুয়ারাকে উৎসাহ দিয়েছেন এসএসসি পরীক্ষা দিতে। আমার মা’র স্বামী অর্থাৎ আমার বাবা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক, শহরের নামি ডাক্তার, আমার বাবা বাধা দিয়েছেন মা’কে।

আমার মা ময়মনসিংহ শহরের মুসলিম গার্লস স্কুলের ছাত্রী ছিলেন। খুব ভালো ছাত্রী ছিলেন। ক্লাসে প্রথম হতেন। খুব পড়ালেখার ইচ্ছে ছিল মা’র। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়াকালীন তাঁকে বিয়ে দেওয়া হয় সবে লিটন মেডিকেল স্কুলে ভর্তি হয়েছে এক ছেলের সঙ্গে। বিয়ের পরও মা স্কুলে যেতে থাকেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন মা গর্ভবতী হন। তখন অনিচ্ছে সত্ত্বেও মাকে স্কুল ছাড়তে হয়। পড়ালেখার ইচ্ছেটা মার এত প্রবল ছিল যে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর মা ফের স্কুলে ভর্তি হতে চান। পুরো পরিবার আপত্তি জানায়। এর মধ্যে আরও এক পুত্রসন্তান জন্ম নেয় মার। অতঃপর বড় ছেলে যখন সপ্তম শ্রেণিতে, মা শহরের মহাকালী স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন, অনেকটা পরিবারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেই। ক্লাসের ছাত্রীদের চেয়ে মা বয়সে বড়, মার বিয়ে হয়েছে, সপ্তম শ্রেণিতে পড়া এক পুত্রসন্তানও মার আছে, এ কথা শিক্ষিকারাই গোপন রাখেন, যেন মা অন্যান্য ছাত্রীর সামনে অস্বস্তিতে না পড়েন। মা পরীক্ষায় ভালো নম্বর নিয়ে পাস করছিলেন। তারপরও মাকে যুদ্ধে হারিয়ে দেওয়া হয়, মার স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ ঘরে মার দুই পুত্র সন্তানের যত্নআত্তির দরকার। যদিও যত্নআত্তির অভাব হয়নি কোনও। যদিও নানা নানি, মামা খালা এমনকি কাজে সাহায্য করার লোকও ছিল দুই পুত্রকে দেখাশোনা করার, কিন্তু মাকেই নাকি চব্বিশ ঘণ্টা বাড়িতে থেকে সন্তান মানুষ করতে হবে। মার আর উপায় ছিল না নিজের স্বপ্ন পূরণের। দুই ছেলে স্কুলে চলে গেলে তিনি স্কুলে যাবেন, ওরা স্কুল থেকে ফিরে আসার সঙ্গে সঙ্গে তিনিও স্কুল থেকে ফিরে আসবেন। ঘরের কোনও কাজই পড়ে থাকবে না, ঘর গোছানো, কাপড় গোছানো, রান্না-বান্না, খাওয়ানো-দাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো সবই করবেন। তারপরও মা এবং বাবার পরিবারের কেউ রাজি নয় মা পড়ালেখা চালিয়ে যান। প্রচুর কেঁদেছেন মা, মার চোখের জলে কারও কিছু যায় আসেনি। মার জীবন এবং স্বপ্নের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল সন্তানদের আরাম আয়েশ।

মা হাল ছাড়েননি। ছেলেদের সঙ্গে প্রাইভেটে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চাইলেন। ছেলেরা যা পড়ে তা পড়ে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে চাইলেন। তাঁকে বাধা দেওয়া হলো। আমি যখন এসএসসি দিই, তিনিও তখন প্রাইভেটে এসএসসি দিতে চাইলেন। তাঁকে নিয়ে বাবাসহ সকলে আমরা হেসে কুটিকুটি। মাকে ক্লাউনের মতো মনে হতো। মা কিন্তু সিরিয়াস ছিলেন। আমাদের কটাক্ষ, উপেক্ষা, তির্যক মন্তব্য, মাকে হাসির পাত্রী বানানো- কিছুই মাকে পিছু হটাতো না। আমি হেসে হেসে বলতাম, তোমার ছেলেমেয়েরা বড়, আর এই বয়সে তুমি এসএসসি পরীক্ষার জন্য বসলে লোকে হাসবে।

মা বলতেন, প্রাইভেটে পরীক্ষা যে কোনও বয়সেই দেওয়া যায়।

-কিন্তু তুমি কী করবে তোমার মাধ্যমিক সার্টিফিকেট দিয়ে?

মা বলতেন, কলেজে ভর্তি হবো।

-সংসার রেখে পড়াশোনা কী করে করবে?

-সংসার করেও পড়াশোনা করা যায়।

আমি বলতাম, কলেজ পাস করেই বা কী ঘোড়ার ডিম করবে?

মা বলতেন, ঘোড়ার ডিম কেন হবে? মাস্টার ডিগ্রি পাস করবো।

-ও করেই বা কী করবে?

-ভালো চাকরি করবো।

-কেন চাকরি করবে? বাবাই তো টাকা কামাচ্ছেন।

-তোমার বাবার টাকা তো তোমার বাবা কামাচ্ছেন। ও তো আমার টাকা নয়। শুধু টাকা উপার্জনের কথা হচ্ছে কেন? জ্ঞানের তো একটা মর্যাদা আছে।

আমি হো হো করে হেসে উঠতাম। আমি ভাবতাম বাবার টাকাই মার টাকা। আরও বড় হয়ে বুঝেছি, বাবার টাকাই মার টাকা নয়। বুঝেছি মেয়েদের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার মূল্য পুরুষের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার চেয়ে একটুও কম নয়। এরপর আমার ছোটবোন যখন এসএসসি দেবে, মাও দিতে চাইলেন। কিন্তু বরাবরের মতো বাবা বাধা হয়ে দাঁড়ালেন। আসলে বাবার চেয়ে পাবনার ভাঙ্গুরা উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের ভ্যানচালক আবদুর রহিমই ঢের বুদ্ধিমান। তিনি তাঁর স্ত্রী মুঞ্জুয়ারা খাতুনকে বাধা দেননি এসএসসি পরীক্ষা দিতে। মুঞ্জুয়ারা খাতুন যেমন ভালো ফল করে দেখিয়ে দিয়েছেন, আমার মা-ও, আমার বিশ্বাস পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেলে তিনিও আমাদের সবার চেয়ে ভালো ফল করে দেখিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু সেই সুযোগ মাকে আমরা কেউই দিইনি। মার স্বপ্নের ওপর ঢেলে দিয়েছি রাজ্যের আবর্জনা। বয়স এবং সংসার নামক ধারণার আবর্জনা।

মুঞ্জুয়ারা ন্যূনতম ডিগ্রি পাস করতে চান। আমার মার স্বপ্ন সফল হয়নি। মুঞ্জুয়ারার স্বপ্ন সফল হোক। আমার মার মতো অল্প বয়সে বিয়ে এবং সন্তান হয়ে যাওয়ায় সংসারের জালে যাঁরা আটকে পড়েছেন, তাঁদের স্বপ্নও, যদি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার স্বপ্ন তাঁদের থেকে থাকে, সফল হোক। ইউরোপ আমেরিকার শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের উপমহাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে অনেক উন্নত। তাঁরা শিক্ষার্থী এবং শিক্ষাকে এমনই মূল্য দেন যে কেউ যে কোনও বয়সেই যে কোনও বিষয় নিয়ে যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। সরকার থেকে বরং শিক্ষাপ্রার্থী সবাইকে উৎসাহ দেওয়া হয়, নিরুৎসাহিত করা হয় না।

জ্ঞানের কোনও বিকল্প নেই। অথচ মেয়েদের একসময় স্বাধীনতাই ছিল না জ্ঞানার্জনের। স্কুলে কলেজে পড়া মেয়েদের বারণ ছিল। বিয়ের পর মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়ার চল আজও আছে। মেয়েদের পড়াশোনাটা অনেকের কাছে ভালো বিয়ে হওয়ার জন্য, অর্থাৎ স্বামীকে প্রয়োজনে পত্র লেখার জন্য বা শিশু সন্তানদের লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়ার জন্য; জ্ঞানার্জনের জন্য নয়, স্বনির্ভর হওয়ার জন্যও নয়।

ধর্ম এবং পুরুষতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা, স্বাধীনতা, স্বকীয়তা, স্বনির্ভরতা পাওয়ার বিরুদ্ধে চিরকাল প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করেছে। আজও করছে। তবে মানসিকতার পরিবর্তন গত এক শতকে কিছু তো হয়েছেই। ঊনবিংশ শতাব্দীর উদার এবং শিক্ষিত পুরুষগোষ্ঠী শিক্ষিতা স্ত্রী কামনা করেছিলেন বলে তাঁদের উদ্যোগেই নারীশিক্ষার চল শুরু হয়। এখনও অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষিতা স্ত্রী বা শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী পাওয়ার আনন্দ লাভের জন্য পুরুষেরা শিক্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহী হয়। কোনও কোনও পুরুষ স্ত্রীর অর্জিত অর্থের প্রতিও আকর্ষণ অনুভব করে বলে স্বনির্ভর মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে। মানসিকতার এই পরিবর্তন কিন্তু বাহিরে কেবল, অন্তরে নয়। সমাজ এখনও মেয়েদের স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত নয়। মেয়েদের পায়ে আজও শেকল পরানো। মেয়েরা কতটুকু পথ পেরোবে, কতটুকু শিক্ষা লাভ করবে, কতটা স্বনির্ভর হবে-সবকিছুই নির্ধারণ করে সমাজের পুরুষ নামক কর্তারা। স্বামী অনুমতি দিয়েছেন বলে মুঞ্জুয়ারা খাতুন স্কুল পাসের পরীক্ষায় বসতে পেরেছেন, স্বামী অনুমতি দেননি বলে আমার মা ঈদুল ওয়ারা পরীক্ষায় বসতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত মেয়েদের স্বপ্ন এবং স্বাধীনতা নির্ভর করে পিতা বা স্বামী নামক প্রভুর অনুমতি এবং অনুগ্রহের ওপর।

এই নির্ভরতা থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত মেয়েরা কোনওদিনই সত্যিকার স্বাধীনতার স্বাদ পাবে না। আমার বাবা যখন ময়মনসিংহের লিটন মেডিকেল স্কুল থেকে এলএমএফ পাস করে রাজশাহী মেডিকেলে এমবিবিএসের জন্য কন্ডেন্সড পরীক্ষা দিতে যান, তিনি শুধু বাড়িতে জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি যাচ্ছেন, বাবাকে বাধা দেওয়ার কেউ ছিল না। বাবার দরকার ছিল না কারও অনুমতি নেওয়ার। কিন্তু মা যখন বলেছিলেন তিনি স্কুলে পড়বেন, শুধু পরিবার নয়, সমাজের সকলে একজোট হয়ে মাকে বাধা দিয়েছিল। মার জন্য সবার অনুমতির দরকার হয়েছিল, বাবার জন্য দরকার হয়নি। পুরুষের জন্য অনুমতির দরকার হয় না, আজও চলার পথে পদে পদে মেয়েদের অনুমতির দরকার হয়। আজও মেয়েদের জন্য পুরুষ-প্রভু বা পুরুষ-অভিভাবকের দরকার হয়। মেয়েদের কোনও সিদ্ধান্তে পুরুষেরা যেদিন থেকে আর নাক গলাবে না, সেদিন বুঝবো নারী-পুরুষের সমতার জন্য সমাজ তৈরি হচ্ছে।  তা না হলে এটি আজও পুরুষের সমাজ। এই পুরুষের সমাজে আমরা মেয়েরা দ্বিতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরাধীন জীবনযাপন করছি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা