শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার মা’র স্বপ্ন পূরণ হয়নি

আজ একটি খবর পড়ে আমার মাকে বড় মনে পড়লো। খবরটি পাবনার মা ও ছেলের একসঙ্গে এসএসসি বা মাধ্যমিক পাস করার খবর। পরীক্ষায় মা মুঞ্জুয়ারা খাতুন পেয়েছেন জিপিএ-৪.৯৩ আর ছেলে মেহেদি হাসান জিপিএ-৪.৮৯। ছেলের চেয়ে মায়ের ফল ভালো। মা আর ছেলের একসঙ্গে পরীক্ষায় বসা এবং পাসের খবরে পাবনার স্কুল-কলেজের শিক্ষকবৃন্দ, উপজেলার কর্মকর্তাবৃন্দ সকলে অভিনন্দন জানিয়েছেন। কেউ কটাক্ষ করেননি।

অথচ আমরা করেছিলাম। আমার মা যখন তাঁর বড় ছেলের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চেয়েছিলেন, যখন দ্বিতীয় ছেলের সঙ্গে এসএসসি দিতে চেয়েছিলেন, তখনও সকলে কটাক্ষ করেছিলেন। যখন আমার সঙ্গে দিতে চেয়েছিলেন, তখনও একই, আমিও হেসেছিলাম, কটাক্ষ করেছিলাম।

মুঞ্জুয়ারা খাতুনের স্বামী দরিদ্র ভ্যানচালক। তিনি মুঞ্জুয়ারাকে উৎসাহ দিয়েছেন এসএসসি পরীক্ষা দিতে। আমার মা’র স্বামী অর্থাৎ আমার বাবা মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক, শহরের নামি ডাক্তার, আমার বাবা বাধা দিয়েছেন মা’কে।

আমার মা ময়মনসিংহ শহরের মুসলিম গার্লস স্কুলের ছাত্রী ছিলেন। খুব ভালো ছাত্রী ছিলেন। ক্লাসে প্রথম হতেন। খুব পড়ালেখার ইচ্ছে ছিল মা’র। কিন্তু চতুর্থ শ্রেণিতে পড়াকালীন তাঁকে বিয়ে দেওয়া হয় সবে লিটন মেডিকেল স্কুলে ভর্তি হয়েছে এক ছেলের সঙ্গে। বিয়ের পরও মা স্কুলে যেতে থাকেন। সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন মা গর্ভবতী হন। তখন অনিচ্ছে সত্ত্বেও মাকে স্কুল ছাড়তে হয়। পড়ালেখার ইচ্ছেটা মার এত প্রবল ছিল যে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর মা ফের স্কুলে ভর্তি হতে চান। পুরো পরিবার আপত্তি জানায়। এর মধ্যে আরও এক পুত্রসন্তান জন্ম নেয় মার। অতঃপর বড় ছেলে যখন সপ্তম শ্রেণিতে, মা শহরের মহাকালী স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন, অনেকটা পরিবারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেই। ক্লাসের ছাত্রীদের চেয়ে মা বয়সে বড়, মার বিয়ে হয়েছে, সপ্তম শ্রেণিতে পড়া এক পুত্রসন্তানও মার আছে, এ কথা শিক্ষিকারাই গোপন রাখেন, যেন মা অন্যান্য ছাত্রীর সামনে অস্বস্তিতে না পড়েন। মা পরীক্ষায় ভালো নম্বর নিয়ে পাস করছিলেন। তারপরও মাকে যুদ্ধে হারিয়ে দেওয়া হয়, মার স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। কারণ ঘরে মার দুই পুত্র সন্তানের যত্নআত্তির দরকার। যদিও যত্নআত্তির অভাব হয়নি কোনও। যদিও নানা নানি, মামা খালা এমনকি কাজে সাহায্য করার লোকও ছিল দুই পুত্রকে দেখাশোনা করার, কিন্তু মাকেই নাকি চব্বিশ ঘণ্টা বাড়িতে থেকে সন্তান মানুষ করতে হবে। মার আর উপায় ছিল না নিজের স্বপ্ন পূরণের। দুই ছেলে স্কুলে চলে গেলে তিনি স্কুলে যাবেন, ওরা স্কুল থেকে ফিরে আসার সঙ্গে সঙ্গে তিনিও স্কুল থেকে ফিরে আসবেন। ঘরের কোনও কাজই পড়ে থাকবে না, ঘর গোছানো, কাপড় গোছানো, রান্না-বান্না, খাওয়ানো-দাওয়ানো, ঘুম পাড়ানো সবই করবেন। তারপরও মা এবং বাবার পরিবারের কেউ রাজি নয় মা পড়ালেখা চালিয়ে যান। প্রচুর কেঁদেছেন মা, মার চোখের জলে কারও কিছু যায় আসেনি। মার জীবন এবং স্বপ্নের চেয়ে বড় হয়ে উঠেছিল সন্তানদের আরাম আয়েশ।

মা হাল ছাড়েননি। ছেলেদের সঙ্গে প্রাইভেটে এসএসসি পরীক্ষা দিতে চাইলেন। ছেলেরা যা পড়ে তা পড়ে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হতে চাইলেন। তাঁকে বাধা দেওয়া হলো। আমি যখন এসএসসি দিই, তিনিও তখন প্রাইভেটে এসএসসি দিতে চাইলেন। তাঁকে নিয়ে বাবাসহ সকলে আমরা হেসে কুটিকুটি। মাকে ক্লাউনের মতো মনে হতো। মা কিন্তু সিরিয়াস ছিলেন। আমাদের কটাক্ষ, উপেক্ষা, তির্যক মন্তব্য, মাকে হাসির পাত্রী বানানো- কিছুই মাকে পিছু হটাতো না। আমি হেসে হেসে বলতাম, তোমার ছেলেমেয়েরা বড়, আর এই বয়সে তুমি এসএসসি পরীক্ষার জন্য বসলে লোকে হাসবে।

মা বলতেন, প্রাইভেটে পরীক্ষা যে কোনও বয়সেই দেওয়া যায়।

-কিন্তু তুমি কী করবে তোমার মাধ্যমিক সার্টিফিকেট দিয়ে?

মা বলতেন, কলেজে ভর্তি হবো।

-সংসার রেখে পড়াশোনা কী করে করবে?

-সংসার করেও পড়াশোনা করা যায়।

আমি বলতাম, কলেজ পাস করেই বা কী ঘোড়ার ডিম করবে?

মা বলতেন, ঘোড়ার ডিম কেন হবে? মাস্টার ডিগ্রি পাস করবো।

-ও করেই বা কী করবে?

-ভালো চাকরি করবো।

-কেন চাকরি করবে? বাবাই তো টাকা কামাচ্ছেন।

-তোমার বাবার টাকা তো তোমার বাবা কামাচ্ছেন। ও তো আমার টাকা নয়। শুধু টাকা উপার্জনের কথা হচ্ছে কেন? জ্ঞানের তো একটা মর্যাদা আছে।

আমি হো হো করে হেসে উঠতাম। আমি ভাবতাম বাবার টাকাই মার টাকা। আরও বড় হয়ে বুঝেছি, বাবার টাকাই মার টাকা নয়। বুঝেছি মেয়েদের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার মূল্য পুরুষের শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার চেয়ে একটুও কম নয়। এরপর আমার ছোটবোন যখন এসএসসি দেবে, মাও দিতে চাইলেন। কিন্তু বরাবরের মতো বাবা বাধা হয়ে দাঁড়ালেন। আসলে বাবার চেয়ে পাবনার ভাঙ্গুরা উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের ভ্যানচালক আবদুর রহিমই ঢের বুদ্ধিমান। তিনি তাঁর স্ত্রী মুঞ্জুয়ারা খাতুনকে বাধা দেননি এসএসসি পরীক্ষা দিতে। মুঞ্জুয়ারা খাতুন যেমন ভালো ফল করে দেখিয়ে দিয়েছেন, আমার মা-ও, আমার বিশ্বাস পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেলে তিনিও আমাদের সবার চেয়ে ভালো ফল করে দেখিয়ে দিতে পারতেন। কিন্তু সেই সুযোগ মাকে আমরা কেউই দিইনি। মার স্বপ্নের ওপর ঢেলে দিয়েছি রাজ্যের আবর্জনা। বয়স এবং সংসার নামক ধারণার আবর্জনা।

মুঞ্জুয়ারা ন্যূনতম ডিগ্রি পাস করতে চান। আমার মার স্বপ্ন সফল হয়নি। মুঞ্জুয়ারার স্বপ্ন সফল হোক। আমার মার মতো অল্প বয়সে বিয়ে এবং সন্তান হয়ে যাওয়ায় সংসারের জালে যাঁরা আটকে পড়েছেন, তাঁদের স্বপ্নও, যদি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার স্বপ্ন তাঁদের থেকে থাকে, সফল হোক। ইউরোপ আমেরিকার শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের উপমহাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা থেকে অনেক উন্নত। তাঁরা শিক্ষার্থী এবং শিক্ষাকে এমনই মূল্য দেন যে কেউ যে কোনও বয়সেই যে কোনও বিষয় নিয়ে যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। সরকার থেকে বরং শিক্ষাপ্রার্থী সবাইকে উৎসাহ দেওয়া হয়, নিরুৎসাহিত করা হয় না।

জ্ঞানের কোনও বিকল্প নেই। অথচ মেয়েদের একসময় স্বাধীনতাই ছিল না জ্ঞানার্জনের। স্কুলে কলেজে পড়া মেয়েদের বারণ ছিল। বিয়ের পর মেয়েদের লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়ার চল আজও আছে। মেয়েদের পড়াশোনাটা অনেকের কাছে ভালো বিয়ে হওয়ার জন্য, অর্থাৎ স্বামীকে প্রয়োজনে পত্র লেখার জন্য বা শিশু সন্তানদের লেখাপড়ায় হাতেখড়ি দেওয়ার জন্য; জ্ঞানার্জনের জন্য নয়, স্বনির্ভর হওয়ার জন্যও নয়।

ধর্ম এবং পুরুষতন্ত্র মেয়েদের শিক্ষা, স্বাধীনতা, স্বকীয়তা, স্বনির্ভরতা পাওয়ার বিরুদ্ধে চিরকাল প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করেছে। আজও করছে। তবে মানসিকতার পরিবর্তন গত এক শতকে কিছু তো হয়েছেই। ঊনবিংশ শতাব্দীর উদার এবং শিক্ষিত পুরুষগোষ্ঠী শিক্ষিতা স্ত্রী কামনা করেছিলেন বলে তাঁদের উদ্যোগেই নারীশিক্ষার চল শুরু হয়। এখনও অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষিতা স্ত্রী বা শিক্ষিতা শয্যাসঙ্গী পাওয়ার আনন্দ লাভের জন্য পুরুষেরা শিক্ষিতা মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহী হয়। কোনও কোনও পুরুষ স্ত্রীর অর্জিত অর্থের প্রতিও আকর্ষণ অনুভব করে বলে স্বনির্ভর মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে। মানসিকতার এই পরিবর্তন কিন্তু বাহিরে কেবল, অন্তরে নয়। সমাজ এখনও মেয়েদের স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত নয়। মেয়েদের পায়ে আজও শেকল পরানো। মেয়েরা কতটুকু পথ পেরোবে, কতটুকু শিক্ষা লাভ করবে, কতটা স্বনির্ভর হবে-সবকিছুই নির্ধারণ করে সমাজের পুরুষ নামক কর্তারা। স্বামী অনুমতি দিয়েছেন বলে মুঞ্জুয়ারা খাতুন স্কুল পাসের পরীক্ষায় বসতে পেরেছেন, স্বামী অনুমতি দেননি বলে আমার মা ঈদুল ওয়ারা পরীক্ষায় বসতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত মেয়েদের স্বপ্ন এবং স্বাধীনতা নির্ভর করে পিতা বা স্বামী নামক প্রভুর অনুমতি এবং অনুগ্রহের ওপর।

এই নির্ভরতা থেকে মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত মেয়েরা কোনওদিনই সত্যিকার স্বাধীনতার স্বাদ পাবে না। আমার বাবা যখন ময়মনসিংহের লিটন মেডিকেল স্কুল থেকে এলএমএফ পাস করে রাজশাহী মেডিকেলে এমবিবিএসের জন্য কন্ডেন্সড পরীক্ষা দিতে যান, তিনি শুধু বাড়িতে জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি যাচ্ছেন, বাবাকে বাধা দেওয়ার কেউ ছিল না। বাবার দরকার ছিল না কারও অনুমতি নেওয়ার। কিন্তু মা যখন বলেছিলেন তিনি স্কুলে পড়বেন, শুধু পরিবার নয়, সমাজের সকলে একজোট হয়ে মাকে বাধা দিয়েছিল। মার জন্য সবার অনুমতির দরকার হয়েছিল, বাবার জন্য দরকার হয়নি। পুরুষের জন্য অনুমতির দরকার হয় না, আজও চলার পথে পদে পদে মেয়েদের অনুমতির দরকার হয়। আজও মেয়েদের জন্য পুরুষ-প্রভু বা পুরুষ-অভিভাবকের দরকার হয়। মেয়েদের কোনও সিদ্ধান্তে পুরুষেরা যেদিন থেকে আর নাক গলাবে না, সেদিন বুঝবো নারী-পুরুষের সমতার জন্য সমাজ তৈরি হচ্ছে।  তা না হলে এটি আজও পুরুষের সমাজ। এই পুরুষের সমাজে আমরা মেয়েরা দ্বিতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরাধীন জীবনযাপন করছি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি