শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২

বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনা দর্শনীয়ভাবে দেশ পরিচালনার অনেক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। শুধু অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক নয়, সামাজিক এবং পারিবারিক বিষয়েও তিনি তাঁর দর্শনের প্রমাণ দিয়েছেন। দেশের বিরোধী দলগুলোর কার্যক্রম শুধু মিডিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং আছে। এমন পরিস্থিতিতে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বিরোধী দল যাতে জনগণের সঙ্গে মিশে তাদের কর্মীদের নিয়ে রাজপথেও সরকারের সমালোচনা করতে পারে, যাতে তাদের দলীয় কার্যক্রম জনগণের মাঝে নিতে পারে সেই ব্যবস্থা করলেন। তিনি প্রথমে বললেন, বিরোধী দলের কাজই হচ্ছে সরকারের যেসব কাজকর্ম জনস্বার্থে নয় তার বিরোধিতা করা। আসলে বিরোধী দল বিরোধিতা করবে- এটাই হচ্ছে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের সঙ্গে আমাদের অনেকের পার্থক্য। তিনি এটাকে খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেন। তিনিই সম্ভবত বিশ্বে একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক এবং সরকারপ্রধান যিনি নিজে বিরোধী দলকে শুধু মিডিয়া বা ঘরের মধ্যে না থেকে রাস্তায় নেমে সরকারের বিরোধিতা করার জন্য তাদের শক্তিশালী করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি খুব পরিষ্কারভাবে দেশবাসীকে, তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দলকে এবং বিরোধী দলকে বুঝিয়ে দিলেন যে, বিরোধী দল তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম সমানভাবে চালাতে পারবে এবং যারা দেশ পরিচালনায় আছেন তাদের দায়িত্ব হলো বিরোধী দলকে সহায়তা করা। যাতে তারা ঠিকমতো তাদের কর্মসূচি চালাতে পারে, দেশবাসীর কাছে তাদের বক্তব্য পেশ করতে পারে এবং যত খুশি তত সরকারবিরোধী বক্তব্য দিতে পারে। বিরোধী দলের আন্দোলন বেশ অহিংস এবং সুন্দরভাবে চলছিল। এর মধ্যে নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল অদ্ভুত আবদার শুরু করছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যখন নির্বাচন আসে তখন আন্দোলন নির্বাচনমুখী হওয়া উচিত। সরকার এই এই কাজ করছে এবং দেশের এই এই ক্ষতি করছে এবং এ সরকার আবার নির্বাচিত হলে দেশের আরও ক্ষতি হবে। সুতরাং এর বিকল্প হিসেবে আমাদের নির্বাচিত করুন। এটা বিরোধী দল বলতেই পারে এবং বলা উচিত। না হলে জনগণ কেন সরকার পরিবর্তন করবে? কিন্তু এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না যে, সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে। কারণ সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা হচ্ছে পার্লামেন্ট। সেখানে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা থাকবেন। এমপিরা ডিবেট করে সংবিধান পরিবর্তন করবেন। এটা তো রাজপথে হয় না। আর রাজপথ তো কোনো সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা নয়। সুতরাং সংবিধানে যেহেতু রয়েছে যে সরকারের অধীনেই নির্বাচন হতে হবে, তাই এখানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। সুতরাং সেটা চাওয়া মানেই হচ্ছে সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলা। সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলা। এটা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। ইতোমধ্যে কতগুলো বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এ দেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে, না যাবে সেটাও এর ওপর নির্ভর করে বলে আমি মনে করি। বিরোধী দল বিএনপি ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করতে চায়। এর জন্য তারা বিভিন্ন বিভাগীয় জেলায় জনসভা করছে। এবং যখন দার্শনিক শেখ হাসিনা দেখলেন, অনেক জায়গায় বিভিন্ন বাস, লঞ্চ মালিক ঠিক সেই সময় ধর্মঘট ডাকছে যখন বিএনপির কোনো সভা-সমাবেশ থাকে। তিনি তখন তাদেরও তার দলকে দিয়ে আহ্বান জানালেন যাতে তারা এগুলো না করে। অর্থাৎ তিনি আরও একটু এগিয়ে গেলেন বিরোধী দলকে সহায়তা করার জন্য। ঢাকায় বড় কোনো জনসমাবেশ হলে ঢাকার রাস্তাঘাটে জনগণের বেশ কষ্ট হয়। তবে ঢাকায় মোটামুটিভাবে এখনো বড় সমাবেশ করার জন্য এবং লোকজনকে তুলনামূলকভাবে কম কষ্ট দিয়ে বড় সভা করার জায়গা হচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। তিনি এ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণসমাবেশ করার জন্যই তাঁর সরকারকে দিয়ে বিএনপিকে বারবার আহ্বান করলেন। অথবা তারা যদি মনে করেন, ঢাকার বাইরে কোথাও করবেন তাতেও সরকার যাবতীয় যা সহযোগিতা করার আছে তা করবে বলে জানিয়েছেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এখন বিএনপি গোঁ ধরেছে যে তারা রাস্তার ওপরই গণসমাবেশ করবে। যাতে অলিগলির ভিতরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন অবনতি হয় যেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানেই ব্যস্ত থাকে। এবং সন্ত্রাসীরা সুযোগ নিতে পারে। অর্থাৎ পল্টনের রাস্তায় তাদের গণসমাবেশ করার দাবির পেছনে একটি উদ্দেশ্য রয়েছে। সে উদ্দেশ্য হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সবই যখন তাদের সমস্ত ক্ষমতা সেখানে নিয়োজিত রাখবে, এই সময় সন্ত্রাসীরা তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে পারবে। আমাদের যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এদের তো ক্ষমতার একটা সীমাবদ্ধতা আছে। দার্শনিক শেখ হাসিনা বিরোধী দলকে ঘরের থেকে বাইরে আনলেন, সভা-সমিতি করতে দিলেন যাতে তাদের সমর্থক সভা-সমিতিতে কোনো বাধা না পড়ে। কিন্তু সে সময় ইচ্ছা করেই বিএনপি এখন সন্ত্রাসীদের মাঠে নামাতে চায়।

অবাক লাগার আরেকটি বিষয়, রাস্তায় যানজট, জনগণের ভোগান্তি নিয়ে প্রায়ই বেশকিছু গণমাধ্যমকে অনেক কিছু লিখতে দেখা যায়। কিন্তু এখন তারা বলে যে এখানেই সভা করতে দেওয়া উচিত। এখন আর তাদের যানজট, জনগণের ভোগান্তি এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। তারা ভিতরে একটা বলে এবং বাইরে আরেকটা বলে। আমাদের এ দেশটাকে এখন কীভাবে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করা যায় তারা এখন সেই মিশনে নেমেছে। সম্ভবত তাদের সামনে এখন উদাহরণ হচ্ছে আফগানিস্তানের মতো দেশ। যেখানে নাকি সন্ত্রাসীদের খুশিমতো সবকিছু চলে। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক আগে থেকেই সন্ত্রাসী দমন করে আসছেন এবং বাংলাদেশের মানুষ এখন যে শান্তিতে আছে, কীভাবে এ শান্তি নষ্ট করা যায় সে চিন্তায় কিছুতেই তাদের রাতে ঘুম হয় না।

তবে বাস্তবতা হলো, সহান সৃষ্টিকর্তা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন। তার প্রমাণ হচ্ছে তাঁর জীবনের প্রতি যেভাবে আঘাত এসেছে, আল্লাহ স্বয়ং না চাইলে সেখান থেকে কারও বেঁচে ফিরে আসা সম্ভব না। ২১ আগস্টের কথাই বলি; এত কাছে থেকে একটি সশস্ত্র যুদ্ধে ব্যবহৃত বোমা হামলা থেকে বেঁচে ফেরার ইতিহাস পৃথিবীতে আর নেই। এক আল্লাহ ছাড়া কেউ সেদিন শেখ হাসিনাকে জীবিত রাখতে পারে না। সুতরাং আল্লাহ যখন রেখেছেন তখন আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে দিয়ে দেশটাকে এতদিন সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছেন, ভবিষ্যতেও যাবেন। যে যতই বলুন না কেন, আল্লাহর রহমতে আরও অন্তত দুবার দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনা করা দরকার। তাহলেই এ দেশে সহজে আর কোনো সন্ত্রাসী মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না। এরা ভেবেছে ১০ তারিখ সামনে রেখে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে, যাতে সন্ত্রাসীরা রাস্তায় বেরিয়ে আসতে পারে। বাংলাদেশের জনগণ এত বোকা না। আমি পরিষ্কার বলতে পারি, আমরা যারা ঘরের ভিতর থাকি বা টেলিভিশনে নিউজ দেখি, এই বয়সে মাঠে যাওয়ার অবস্থা আমাদের নেই। প্রয়োজনে আমরাও সেদিন রাস্তায় থাকব এবং যেখানে তারা বেআইনি কাজ করতে চায়, প্রয়োজনে দুই তিন দিন আগে হলেও ওইসব রাস্তায় গিয়ে আমরাই বসে থাকব। দেশের প্রতি এটা আমাদের দায়িত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন করেছি, সেই দেশকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে দেব না। এ দেশ ধর্মনিরপেক্ষতার দেশ, এখানে কোনো সন্ত্রাসীর জায়গা হবে না। এখানে কোনো মুনাফিকের স্থান হবে না। এটা হতে দেব না, হতে পারবেও না। তারা বিনা কারণে হঠাৎ করে ব্যাংকে টাকা নেই বলে কান্না করে বেড়াচ্ছে। আমার নিজস্ব পরিচিত কিছু লোকও বাড়িতে টাকা এনে রেখেছে। আবার দু-এক জন টাকা তুলে এখন হায় হায় করছে যে কেন টাকা তুললাম, টাকা ব্যাংকে থাকলে বরং কিছু মুনাফা পাওয়া যেত। কায়দা করে এমনভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে যাতে মনে হয় দেশটা এবার রসাতলে চলেই গেল। বাংলাদেশ বিশ্বের একটি টালমাটাল অবস্থায়ও দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের দর্শনের ভিত্তিতে চলেছে দেখেই, আজ বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল।

আমি নিজের উদাহরণ দেওয়া পছন্দ করি না, তবু বলতে হয়। কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্টের সংখ্যা এখন প্রায় ১৫ হাজার। সব মিলিয়ে কিছুদিনের মধ্যে এ সংখ্যা ১৮ হাজার হবে। প্রতিটি জায়গায় এই দার্শনিক শেখ হাসিনার ইচ্ছা অনুযায়ী ইতোমধ্যে আমরা যারা কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্ট এবং বিশেষ করে সাপোর্ট গ্রুপ তাদের নিয়ে সংগঠিতভাবে এই গাছ লাগানো শুরু করেছি এবং এখানে কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ যারা অর্থাৎ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তাদের একটা বিরাট অবদান রয়েছে। এখন প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে গেলে আপনারা দেখবেন সেখানে এরকম গাছ লাগানো হচ্ছে। বেশির ভাগ জায়গায় ইতোমধ্যে তারা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কথার প্রতিফলন ঘটানো শুরু করে দিয়েছেন। আমি আমার এসব সহকর্মীর জন্য গর্ব অনুভব করি। আমি অবাক হয়ে গেলাম, তারা ঠিকই জানে নেত্রী কখন টেলিভিশনে বক্তৃতা দেবেন এবং তারা নেত্রীর বক্তব্য শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। আমরা অত্যন্ত ভাগ্যবান যে আমরা এই দার্শনিক শেখ হাসিনাকে পেয়েছি।

এমন অবস্থায় হঠাৎ বিনা কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করার জন্য কোনো প্রচেষ্টা অবশ্যই যেন বিএনপি না করে। এতে তাদের দুটো ক্ষতি হবে। প্রথমত, এটা কিছুতেই সফল হবে না। দ্বিতীয়ত, জনগণের থেকে তারা এমনভাবে বিচ্ছিন্ন হবে যে আর কোনো দিন রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশে তাদের কোনো স্থান হবে না। এখন তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কি আত্মহননের পথ গ্রহণ করবে? নাকি জনগণের সঙ্গে থাকবে? জনগণের সঙ্গে থাকলে আজ না হয় কাল অবশ্যই তারা রাজনৈতিক দল হিসেবে একদিন সফল হবে এবং নিশ্চয়ই এ দেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে। তাহলে এ আত্মহননের পথে একটি রাজনৈতিক দল কেন যাবে? রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব হলো বরং আত্মহনন কেউ করতে চাইলে তা ঠেকানো। যে সুযোগ দার্শনিক শেখ হাসিনা করে দিয়েছেন এ সুযোগ কেন আপনারা ব্যবহার করবেন না!

দার্শনিক শেখ হাসিনা যখন ১৯৮১ সালে দেশে আসেন তখন দলের নামকরা অনেক নেতা-কর্মী দল থেকে চলে গিয়েছিলেন। তাতে কী হয়েছে? তারা আবার ফিরে এসেছেন। এখনো ফিরে আসার জন্য লোকে লাইন দিয়ে চেষ্টা করছেন। এখন কথা হচ্ছে আপনি সুদিনে আসতে চাইবেন আর দুর্দিনে চলে যাবেন- এভাবে রাজনৈতিক দল চলে না। রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু যেমন দর্শন দেখিয়েছেন তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা একইভাবে দর্শন দেখাচ্ছেন। সেটা কী? সেটা হচ্ছে, রাজনীতিতে আদর্শের ব্যাপারে কোনোরকম ছাড় দেওয়া যায় না। আদর্শবিহীন রাজনীতি কোনো রাজনীতি নয়, আদর্শবিহীন রাজনীতি হলো সুবিধাবাদিতা। এ সুবিধাবাদিতা চিরকাল ছিল, চিরকাল থাকবে। ষড়যন্ত্রের রাজনীতি চিরকাল ছিল, চিরকালই থাকবে। অর্থাৎ যারা এ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিনষ্ট করে দেয় তারা সব সমাজেই সবসময় থাকবে। কিন্তু সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের কন্ট্রোল করা। তারা যাতে কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা ভেঙে দিতে না পারে, সেজন্য তাদের কঠিন হাতে দমন করা। সেখানে যদি কোনো রাজনৈতিক দলের পৃষ্ঠপোষকতা থাকে সেই রাজনৈতিক দলকেও প্রয়োজনে উচিত শিক্ষা দিতে হবে। এ উচিত শিক্ষা দেওয়া সরকারের দায়িত্ব না। সরকার জনগণের জানমাল রক্ষা করবে। জনগণের দায়িত্ব হচ্ছে এসব তথাকথিত রাজনীতির নামে যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে দিতে চায়, যারা একটা অসাম্প্রদায়িক দেশকে তার মূল চরিত্র থেকে নষ্ট করতে চায় তাদের দমন করা। রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব তারা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। সরকারের দায়িত্ব সরকারি দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। কিন্তু আমরা দেখব দেশের সাধারণ মানুষ হিসেবে। আমরা মুনাফেক না, আমরা সুবিধাবাদী না যে একেক সময় একেক কথা বলব। তারা একসময় বলল, রাস্তা বন্ধ হলে জনগণের ভোগান্তি হয়। আবার আরেক সময় বলল রাস্তায় সমাবেশ করতে দেওয়া উচিত। অর্থাৎ এরাই হচ্ছে আসল সুবিধাবাদী। এই যে বিদেশি কূটনীতিকরা, তারা চোখের সামনেই সবকিছু দেখছেন কিন্তু তাদের যদি অঘোষিত কোনো পরিকল্পনা থাকে সেটা আলাদা ব্যাপার। তবে বাংলার মাটিতে বাংলার জনগণই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এ সিদ্ধান্ত বিদেশিরা কোনোভাবে চাপিয়ে দিতে পারবে না। ষড়যন্ত্রকারীরাও পারবে না। এমনকি যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে তারাও পারবে না। জনগণের জয় অবশ্যম্ভাবী এবং জনগণই শেষ পর্যন্ত বিজয় লাভ করবে।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন