শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২

বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনা দর্শনীয়ভাবে দেশ পরিচালনার অনেক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। শুধু অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক নয়, সামাজিক এবং পারিবারিক বিষয়েও তিনি তাঁর দর্শনের প্রমাণ দিয়েছেন। দেশের বিরোধী দলগুলোর কার্যক্রম শুধু মিডিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং আছে। এমন পরিস্থিতিতে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বিরোধী দল যাতে জনগণের সঙ্গে মিশে তাদের কর্মীদের নিয়ে রাজপথেও সরকারের সমালোচনা করতে পারে, যাতে তাদের দলীয় কার্যক্রম জনগণের মাঝে নিতে পারে সেই ব্যবস্থা করলেন। তিনি প্রথমে বললেন, বিরোধী দলের কাজই হচ্ছে সরকারের যেসব কাজকর্ম জনস্বার্থে নয় তার বিরোধিতা করা। আসলে বিরোধী দল বিরোধিতা করবে- এটাই হচ্ছে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের সঙ্গে আমাদের অনেকের পার্থক্য। তিনি এটাকে খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেন। তিনিই সম্ভবত বিশ্বে একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক এবং সরকারপ্রধান যিনি নিজে বিরোধী দলকে শুধু মিডিয়া বা ঘরের মধ্যে না থেকে রাস্তায় নেমে সরকারের বিরোধিতা করার জন্য তাদের শক্তিশালী করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি খুব পরিষ্কারভাবে দেশবাসীকে, তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দলকে এবং বিরোধী দলকে বুঝিয়ে দিলেন যে, বিরোধী দল তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম সমানভাবে চালাতে পারবে এবং যারা দেশ পরিচালনায় আছেন তাদের দায়িত্ব হলো বিরোধী দলকে সহায়তা করা। যাতে তারা ঠিকমতো তাদের কর্মসূচি চালাতে পারে, দেশবাসীর কাছে তাদের বক্তব্য পেশ করতে পারে এবং যত খুশি তত সরকারবিরোধী বক্তব্য দিতে পারে। বিরোধী দলের আন্দোলন বেশ অহিংস এবং সুন্দরভাবে চলছিল। এর মধ্যে নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল অদ্ভুত আবদার শুরু করছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যখন নির্বাচন আসে তখন আন্দোলন নির্বাচনমুখী হওয়া উচিত। সরকার এই এই কাজ করছে এবং দেশের এই এই ক্ষতি করছে এবং এ সরকার আবার নির্বাচিত হলে দেশের আরও ক্ষতি হবে। সুতরাং এর বিকল্প হিসেবে আমাদের নির্বাচিত করুন। এটা বিরোধী দল বলতেই পারে এবং বলা উচিত। না হলে জনগণ কেন সরকার পরিবর্তন করবে? কিন্তু এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না যে, সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে। কারণ সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা হচ্ছে পার্লামেন্ট। সেখানে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা থাকবেন। এমপিরা ডিবেট করে সংবিধান পরিবর্তন করবেন। এটা তো রাজপথে হয় না। আর রাজপথ তো কোনো সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা নয়। সুতরাং সংবিধানে যেহেতু রয়েছে যে সরকারের অধীনেই নির্বাচন হতে হবে, তাই এখানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। সুতরাং সেটা চাওয়া মানেই হচ্ছে সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলা। সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলা। এটা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। ইতোমধ্যে কতগুলো বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এ দেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে, না যাবে সেটাও এর ওপর নির্ভর করে বলে আমি মনে করি। বিরোধী দল বিএনপি ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করতে চায়। এর জন্য তারা বিভিন্ন বিভাগীয় জেলায় জনসভা করছে। এবং যখন দার্শনিক শেখ হাসিনা দেখলেন, অনেক জায়গায় বিভিন্ন বাস, লঞ্চ মালিক ঠিক সেই সময় ধর্মঘট ডাকছে যখন বিএনপির কোনো সভা-সমাবেশ থাকে। তিনি তখন তাদেরও তার দলকে দিয়ে আহ্বান জানালেন যাতে তারা এগুলো না করে। অর্থাৎ তিনি আরও একটু এগিয়ে গেলেন বিরোধী দলকে সহায়তা করার জন্য। ঢাকায় বড় কোনো জনসমাবেশ হলে ঢাকার রাস্তাঘাটে জনগণের বেশ কষ্ট হয়। তবে ঢাকায় মোটামুটিভাবে এখনো বড় সমাবেশ করার জন্য এবং লোকজনকে তুলনামূলকভাবে কম কষ্ট দিয়ে বড় সভা করার জায়গা হচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। তিনি এ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণসমাবেশ করার জন্যই তাঁর সরকারকে দিয়ে বিএনপিকে বারবার আহ্বান করলেন। অথবা তারা যদি মনে করেন, ঢাকার বাইরে কোথাও করবেন তাতেও সরকার যাবতীয় যা সহযোগিতা করার আছে তা করবে বলে জানিয়েছেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এখন বিএনপি গোঁ ধরেছে যে তারা রাস্তার ওপরই গণসমাবেশ করবে। যাতে অলিগলির ভিতরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন অবনতি হয় যেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানেই ব্যস্ত থাকে। এবং সন্ত্রাসীরা সুযোগ নিতে পারে। অর্থাৎ পল্টনের রাস্তায় তাদের গণসমাবেশ করার দাবির পেছনে একটি উদ্দেশ্য রয়েছে। সে উদ্দেশ্য হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সবই যখন তাদের সমস্ত ক্ষমতা সেখানে নিয়োজিত রাখবে, এই সময় সন্ত্রাসীরা তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে পারবে। আমাদের যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এদের তো ক্ষমতার একটা সীমাবদ্ধতা আছে। দার্শনিক শেখ হাসিনা বিরোধী দলকে ঘরের থেকে বাইরে আনলেন, সভা-সমিতি করতে দিলেন যাতে তাদের সমর্থক সভা-সমিতিতে কোনো বাধা না পড়ে। কিন্তু সে সময় ইচ্ছা করেই বিএনপি এখন সন্ত্রাসীদের মাঠে নামাতে চায়।

অবাক লাগার আরেকটি বিষয়, রাস্তায় যানজট, জনগণের ভোগান্তি নিয়ে প্রায়ই বেশকিছু গণমাধ্যমকে অনেক কিছু লিখতে দেখা যায়। কিন্তু এখন তারা বলে যে এখানেই সভা করতে দেওয়া উচিত। এখন আর তাদের যানজট, জনগণের ভোগান্তি এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। তারা ভিতরে একটা বলে এবং বাইরে আরেকটা বলে। আমাদের এ দেশটাকে এখন কীভাবে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করা যায় তারা এখন সেই মিশনে নেমেছে। সম্ভবত তাদের সামনে এখন উদাহরণ হচ্ছে আফগানিস্তানের মতো দেশ। যেখানে নাকি সন্ত্রাসীদের খুশিমতো সবকিছু চলে। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক আগে থেকেই সন্ত্রাসী দমন করে আসছেন এবং বাংলাদেশের মানুষ এখন যে শান্তিতে আছে, কীভাবে এ শান্তি নষ্ট করা যায় সে চিন্তায় কিছুতেই তাদের রাতে ঘুম হয় না।

তবে বাস্তবতা হলো, সহান সৃষ্টিকর্তা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন। তার প্রমাণ হচ্ছে তাঁর জীবনের প্রতি যেভাবে আঘাত এসেছে, আল্লাহ স্বয়ং না চাইলে সেখান থেকে কারও বেঁচে ফিরে আসা সম্ভব না। ২১ আগস্টের কথাই বলি; এত কাছে থেকে একটি সশস্ত্র যুদ্ধে ব্যবহৃত বোমা হামলা থেকে বেঁচে ফেরার ইতিহাস পৃথিবীতে আর নেই। এক আল্লাহ ছাড়া কেউ সেদিন শেখ হাসিনাকে জীবিত রাখতে পারে না। সুতরাং আল্লাহ যখন রেখেছেন তখন আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে দিয়ে দেশটাকে এতদিন সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছেন, ভবিষ্যতেও যাবেন। যে যতই বলুন না কেন, আল্লাহর রহমতে আরও অন্তত দুবার দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনা করা দরকার। তাহলেই এ দেশে সহজে আর কোনো সন্ত্রাসী মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না। এরা ভেবেছে ১০ তারিখ সামনে রেখে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে, যাতে সন্ত্রাসীরা রাস্তায় বেরিয়ে আসতে পারে। বাংলাদেশের জনগণ এত বোকা না। আমি পরিষ্কার বলতে পারি, আমরা যারা ঘরের ভিতর থাকি বা টেলিভিশনে নিউজ দেখি, এই বয়সে মাঠে যাওয়ার অবস্থা আমাদের নেই। প্রয়োজনে আমরাও সেদিন রাস্তায় থাকব এবং যেখানে তারা বেআইনি কাজ করতে চায়, প্রয়োজনে দুই তিন দিন আগে হলেও ওইসব রাস্তায় গিয়ে আমরাই বসে থাকব। দেশের প্রতি এটা আমাদের দায়িত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন করেছি, সেই দেশকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে দেব না। এ দেশ ধর্মনিরপেক্ষতার দেশ, এখানে কোনো সন্ত্রাসীর জায়গা হবে না। এখানে কোনো মুনাফিকের স্থান হবে না। এটা হতে দেব না, হতে পারবেও না। তারা বিনা কারণে হঠাৎ করে ব্যাংকে টাকা নেই বলে কান্না করে বেড়াচ্ছে। আমার নিজস্ব পরিচিত কিছু লোকও বাড়িতে টাকা এনে রেখেছে। আবার দু-এক জন টাকা তুলে এখন হায় হায় করছে যে কেন টাকা তুললাম, টাকা ব্যাংকে থাকলে বরং কিছু মুনাফা পাওয়া যেত। কায়দা করে এমনভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে যাতে মনে হয় দেশটা এবার রসাতলে চলেই গেল। বাংলাদেশ বিশ্বের একটি টালমাটাল অবস্থায়ও দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের দর্শনের ভিত্তিতে চলেছে দেখেই, আজ বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল।

আমি নিজের উদাহরণ দেওয়া পছন্দ করি না, তবু বলতে হয়। কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্টের সংখ্যা এখন প্রায় ১৫ হাজার। সব মিলিয়ে কিছুদিনের মধ্যে এ সংখ্যা ১৮ হাজার হবে। প্রতিটি জায়গায় এই দার্শনিক শেখ হাসিনার ইচ্ছা অনুযায়ী ইতোমধ্যে আমরা যারা কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্ট এবং বিশেষ করে সাপোর্ট গ্রুপ তাদের নিয়ে সংগঠিতভাবে এই গাছ লাগানো শুরু করেছি এবং এখানে কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ যারা অর্থাৎ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তাদের একটা বিরাট অবদান রয়েছে। এখন প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে গেলে আপনারা দেখবেন সেখানে এরকম গাছ লাগানো হচ্ছে। বেশির ভাগ জায়গায় ইতোমধ্যে তারা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কথার প্রতিফলন ঘটানো শুরু করে দিয়েছেন। আমি আমার এসব সহকর্মীর জন্য গর্ব অনুভব করি। আমি অবাক হয়ে গেলাম, তারা ঠিকই জানে নেত্রী কখন টেলিভিশনে বক্তৃতা দেবেন এবং তারা নেত্রীর বক্তব্য শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। আমরা অত্যন্ত ভাগ্যবান যে আমরা এই দার্শনিক শেখ হাসিনাকে পেয়েছি।

এমন অবস্থায় হঠাৎ বিনা কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করার জন্য কোনো প্রচেষ্টা অবশ্যই যেন বিএনপি না করে। এতে তাদের দুটো ক্ষতি হবে। প্রথমত, এটা কিছুতেই সফল হবে না। দ্বিতীয়ত, জনগণের থেকে তারা এমনভাবে বিচ্ছিন্ন হবে যে আর কোনো দিন রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশে তাদের কোনো স্থান হবে না। এখন তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কি আত্মহননের পথ গ্রহণ করবে? নাকি জনগণের সঙ্গে থাকবে? জনগণের সঙ্গে থাকলে আজ না হয় কাল অবশ্যই তারা রাজনৈতিক দল হিসেবে একদিন সফল হবে এবং নিশ্চয়ই এ দেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে। তাহলে এ আত্মহননের পথে একটি রাজনৈতিক দল কেন যাবে? রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব হলো বরং আত্মহনন কেউ করতে চাইলে তা ঠেকানো। যে সুযোগ দার্শনিক শেখ হাসিনা করে দিয়েছেন এ সুযোগ কেন আপনারা ব্যবহার করবেন না!

দার্শনিক শেখ হাসিনা যখন ১৯৮১ সালে দেশে আসেন তখন দলের নামকরা অনেক নেতা-কর্মী দল থেকে চলে গিয়েছিলেন। তাতে কী হয়েছে? তারা আবার ফিরে এসেছেন। এখনো ফিরে আসার জন্য লোকে লাইন দিয়ে চেষ্টা করছেন। এখন কথা হচ্ছে আপনি সুদিনে আসতে চাইবেন আর দুর্দিনে চলে যাবেন- এভাবে রাজনৈতিক দল চলে না। রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু যেমন দর্শন দেখিয়েছেন তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা একইভাবে দর্শন দেখাচ্ছেন। সেটা কী? সেটা হচ্ছে, রাজনীতিতে আদর্শের ব্যাপারে কোনোরকম ছাড় দেওয়া যায় না। আদর্শবিহীন রাজনীতি কোনো রাজনীতি নয়, আদর্শবিহীন রাজনীতি হলো সুবিধাবাদিতা। এ সুবিধাবাদিতা চিরকাল ছিল, চিরকাল থাকবে। ষড়যন্ত্রের রাজনীতি চিরকাল ছিল, চিরকালই থাকবে। অর্থাৎ যারা এ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিনষ্ট করে দেয় তারা সব সমাজেই সবসময় থাকবে। কিন্তু সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের কন্ট্রোল করা। তারা যাতে কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা ভেঙে দিতে না পারে, সেজন্য তাদের কঠিন হাতে দমন করা। সেখানে যদি কোনো রাজনৈতিক দলের পৃষ্ঠপোষকতা থাকে সেই রাজনৈতিক দলকেও প্রয়োজনে উচিত শিক্ষা দিতে হবে। এ উচিত শিক্ষা দেওয়া সরকারের দায়িত্ব না। সরকার জনগণের জানমাল রক্ষা করবে। জনগণের দায়িত্ব হচ্ছে এসব তথাকথিত রাজনীতির নামে যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে দিতে চায়, যারা একটা অসাম্প্রদায়িক দেশকে তার মূল চরিত্র থেকে নষ্ট করতে চায় তাদের দমন করা। রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব তারা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। সরকারের দায়িত্ব সরকারি দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। কিন্তু আমরা দেখব দেশের সাধারণ মানুষ হিসেবে। আমরা মুনাফেক না, আমরা সুবিধাবাদী না যে একেক সময় একেক কথা বলব। তারা একসময় বলল, রাস্তা বন্ধ হলে জনগণের ভোগান্তি হয়। আবার আরেক সময় বলল রাস্তায় সমাবেশ করতে দেওয়া উচিত। অর্থাৎ এরাই হচ্ছে আসল সুবিধাবাদী। এই যে বিদেশি কূটনীতিকরা, তারা চোখের সামনেই সবকিছু দেখছেন কিন্তু তাদের যদি অঘোষিত কোনো পরিকল্পনা থাকে সেটা আলাদা ব্যাপার। তবে বাংলার মাটিতে বাংলার জনগণই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এ সিদ্ধান্ত বিদেশিরা কোনোভাবে চাপিয়ে দিতে পারবে না। ষড়যন্ত্রকারীরাও পারবে না। এমনকি যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে তারাও পারবে না। জনগণের জয় অবশ্যম্ভাবী এবং জনগণই শেষ পর্যন্ত বিজয় লাভ করবে।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী
জাতির মুক্তি হয়েছিল এই ৭ নভেম্বর : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি
জামালপুরে বিএনপির আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল
নিবন্ধন ও ‘শাপলা কলি’ প্রতীক পাওয়ায় এনসিপির আনন্দ মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা
সিলেটে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে শোভাযাত্রা

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ
বরিশালে আইনজীবীদের কাছে বিএনপি নেতার দুঃখপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের
দেশের উন্নয়নে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার আহ্বান জিন্নাহ কবীরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
লালমনিরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র
ঐক্য ও দেশপ্রেম থাকলে জাতি সব বাধা অতিক্রম করতে পারে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ
চট্টগ্রামে অবৈধ ভ্রাম্যমাণ দোকান অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল
নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করলেন সাবেক সিসিক মেয়র আরিফুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাবিতে নজরুল ও ইকবালকে নিয়ে ২২ দেশের অংশগ্রহণে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
অন্তঃসত্ত্বা গরুও ছাড় পেল না, মাংস-মাথা নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা