শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২

বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনা দর্শনীয়ভাবে দেশ পরিচালনার অনেক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। শুধু অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক নয়, সামাজিক এবং পারিবারিক বিষয়েও তিনি তাঁর দর্শনের প্রমাণ দিয়েছেন। দেশের বিরোধী দলগুলোর কার্যক্রম শুধু মিডিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং আছে। এমন পরিস্থিতিতে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বিরোধী দল যাতে জনগণের সঙ্গে মিশে তাদের কর্মীদের নিয়ে রাজপথেও সরকারের সমালোচনা করতে পারে, যাতে তাদের দলীয় কার্যক্রম জনগণের মাঝে নিতে পারে সেই ব্যবস্থা করলেন। তিনি প্রথমে বললেন, বিরোধী দলের কাজই হচ্ছে সরকারের যেসব কাজকর্ম জনস্বার্থে নয় তার বিরোধিতা করা। আসলে বিরোধী দল বিরোধিতা করবে- এটাই হচ্ছে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের সঙ্গে আমাদের অনেকের পার্থক্য। তিনি এটাকে খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেন। তিনিই সম্ভবত বিশ্বে একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক এবং সরকারপ্রধান যিনি নিজে বিরোধী দলকে শুধু মিডিয়া বা ঘরের মধ্যে না থেকে রাস্তায় নেমে সরকারের বিরোধিতা করার জন্য তাদের শক্তিশালী করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি খুব পরিষ্কারভাবে দেশবাসীকে, তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দলকে এবং বিরোধী দলকে বুঝিয়ে দিলেন যে, বিরোধী দল তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম সমানভাবে চালাতে পারবে এবং যারা দেশ পরিচালনায় আছেন তাদের দায়িত্ব হলো বিরোধী দলকে সহায়তা করা। যাতে তারা ঠিকমতো তাদের কর্মসূচি চালাতে পারে, দেশবাসীর কাছে তাদের বক্তব্য পেশ করতে পারে এবং যত খুশি তত সরকারবিরোধী বক্তব্য দিতে পারে। বিরোধী দলের আন্দোলন বেশ অহিংস এবং সুন্দরভাবে চলছিল। এর মধ্যে নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল অদ্ভুত আবদার শুরু করছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যখন নির্বাচন আসে তখন আন্দোলন নির্বাচনমুখী হওয়া উচিত। সরকার এই এই কাজ করছে এবং দেশের এই এই ক্ষতি করছে এবং এ সরকার আবার নির্বাচিত হলে দেশের আরও ক্ষতি হবে। সুতরাং এর বিকল্প হিসেবে আমাদের নির্বাচিত করুন। এটা বিরোধী দল বলতেই পারে এবং বলা উচিত। না হলে জনগণ কেন সরকার পরিবর্তন করবে? কিন্তু এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না যে, সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে। কারণ সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা হচ্ছে পার্লামেন্ট। সেখানে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা থাকবেন। এমপিরা ডিবেট করে সংবিধান পরিবর্তন করবেন। এটা তো রাজপথে হয় না। আর রাজপথ তো কোনো সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা নয়। সুতরাং সংবিধানে যেহেতু রয়েছে যে সরকারের অধীনেই নির্বাচন হতে হবে, তাই এখানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। সুতরাং সেটা চাওয়া মানেই হচ্ছে সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলা। সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলা। এটা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। ইতোমধ্যে কতগুলো বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এ দেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে, না যাবে সেটাও এর ওপর নির্ভর করে বলে আমি মনে করি। বিরোধী দল বিএনপি ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করতে চায়। এর জন্য তারা বিভিন্ন বিভাগীয় জেলায় জনসভা করছে। এবং যখন দার্শনিক শেখ হাসিনা দেখলেন, অনেক জায়গায় বিভিন্ন বাস, লঞ্চ মালিক ঠিক সেই সময় ধর্মঘট ডাকছে যখন বিএনপির কোনো সভা-সমাবেশ থাকে। তিনি তখন তাদেরও তার দলকে দিয়ে আহ্বান জানালেন যাতে তারা এগুলো না করে। অর্থাৎ তিনি আরও একটু এগিয়ে গেলেন বিরোধী দলকে সহায়তা করার জন্য। ঢাকায় বড় কোনো জনসমাবেশ হলে ঢাকার রাস্তাঘাটে জনগণের বেশ কষ্ট হয়। তবে ঢাকায় মোটামুটিভাবে এখনো বড় সমাবেশ করার জন্য এবং লোকজনকে তুলনামূলকভাবে কম কষ্ট দিয়ে বড় সভা করার জায়গা হচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। তিনি এ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণসমাবেশ করার জন্যই তাঁর সরকারকে দিয়ে বিএনপিকে বারবার আহ্বান করলেন। অথবা তারা যদি মনে করেন, ঢাকার বাইরে কোথাও করবেন তাতেও সরকার যাবতীয় যা সহযোগিতা করার আছে তা করবে বলে জানিয়েছেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এখন বিএনপি গোঁ ধরেছে যে তারা রাস্তার ওপরই গণসমাবেশ করবে। যাতে অলিগলির ভিতরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন অবনতি হয় যেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানেই ব্যস্ত থাকে। এবং সন্ত্রাসীরা সুযোগ নিতে পারে। অর্থাৎ পল্টনের রাস্তায় তাদের গণসমাবেশ করার দাবির পেছনে একটি উদ্দেশ্য রয়েছে। সে উদ্দেশ্য হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সবই যখন তাদের সমস্ত ক্ষমতা সেখানে নিয়োজিত রাখবে, এই সময় সন্ত্রাসীরা তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে পারবে। আমাদের যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এদের তো ক্ষমতার একটা সীমাবদ্ধতা আছে। দার্শনিক শেখ হাসিনা বিরোধী দলকে ঘরের থেকে বাইরে আনলেন, সভা-সমিতি করতে দিলেন যাতে তাদের সমর্থক সভা-সমিতিতে কোনো বাধা না পড়ে। কিন্তু সে সময় ইচ্ছা করেই বিএনপি এখন সন্ত্রাসীদের মাঠে নামাতে চায়।

অবাক লাগার আরেকটি বিষয়, রাস্তায় যানজট, জনগণের ভোগান্তি নিয়ে প্রায়ই বেশকিছু গণমাধ্যমকে অনেক কিছু লিখতে দেখা যায়। কিন্তু এখন তারা বলে যে এখানেই সভা করতে দেওয়া উচিত। এখন আর তাদের যানজট, জনগণের ভোগান্তি এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। তারা ভিতরে একটা বলে এবং বাইরে আরেকটা বলে। আমাদের এ দেশটাকে এখন কীভাবে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করা যায় তারা এখন সেই মিশনে নেমেছে। সম্ভবত তাদের সামনে এখন উদাহরণ হচ্ছে আফগানিস্তানের মতো দেশ। যেখানে নাকি সন্ত্রাসীদের খুশিমতো সবকিছু চলে। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক আগে থেকেই সন্ত্রাসী দমন করে আসছেন এবং বাংলাদেশের মানুষ এখন যে শান্তিতে আছে, কীভাবে এ শান্তি নষ্ট করা যায় সে চিন্তায় কিছুতেই তাদের রাতে ঘুম হয় না।

তবে বাস্তবতা হলো, সহান সৃষ্টিকর্তা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন। তার প্রমাণ হচ্ছে তাঁর জীবনের প্রতি যেভাবে আঘাত এসেছে, আল্লাহ স্বয়ং না চাইলে সেখান থেকে কারও বেঁচে ফিরে আসা সম্ভব না। ২১ আগস্টের কথাই বলি; এত কাছে থেকে একটি সশস্ত্র যুদ্ধে ব্যবহৃত বোমা হামলা থেকে বেঁচে ফেরার ইতিহাস পৃথিবীতে আর নেই। এক আল্লাহ ছাড়া কেউ সেদিন শেখ হাসিনাকে জীবিত রাখতে পারে না। সুতরাং আল্লাহ যখন রেখেছেন তখন আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে দিয়ে দেশটাকে এতদিন সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছেন, ভবিষ্যতেও যাবেন। যে যতই বলুন না কেন, আল্লাহর রহমতে আরও অন্তত দুবার দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনা করা দরকার। তাহলেই এ দেশে সহজে আর কোনো সন্ত্রাসী মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না। এরা ভেবেছে ১০ তারিখ সামনে রেখে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে, যাতে সন্ত্রাসীরা রাস্তায় বেরিয়ে আসতে পারে। বাংলাদেশের জনগণ এত বোকা না। আমি পরিষ্কার বলতে পারি, আমরা যারা ঘরের ভিতর থাকি বা টেলিভিশনে নিউজ দেখি, এই বয়সে মাঠে যাওয়ার অবস্থা আমাদের নেই। প্রয়োজনে আমরাও সেদিন রাস্তায় থাকব এবং যেখানে তারা বেআইনি কাজ করতে চায়, প্রয়োজনে দুই তিন দিন আগে হলেও ওইসব রাস্তায় গিয়ে আমরাই বসে থাকব। দেশের প্রতি এটা আমাদের দায়িত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন করেছি, সেই দেশকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে দেব না। এ দেশ ধর্মনিরপেক্ষতার দেশ, এখানে কোনো সন্ত্রাসীর জায়গা হবে না। এখানে কোনো মুনাফিকের স্থান হবে না। এটা হতে দেব না, হতে পারবেও না। তারা বিনা কারণে হঠাৎ করে ব্যাংকে টাকা নেই বলে কান্না করে বেড়াচ্ছে। আমার নিজস্ব পরিচিত কিছু লোকও বাড়িতে টাকা এনে রেখেছে। আবার দু-এক জন টাকা তুলে এখন হায় হায় করছে যে কেন টাকা তুললাম, টাকা ব্যাংকে থাকলে বরং কিছু মুনাফা পাওয়া যেত। কায়দা করে এমনভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে যাতে মনে হয় দেশটা এবার রসাতলে চলেই গেল। বাংলাদেশ বিশ্বের একটি টালমাটাল অবস্থায়ও দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের দর্শনের ভিত্তিতে চলেছে দেখেই, আজ বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল।

আমি নিজের উদাহরণ দেওয়া পছন্দ করি না, তবু বলতে হয়। কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্টের সংখ্যা এখন প্রায় ১৫ হাজার। সব মিলিয়ে কিছুদিনের মধ্যে এ সংখ্যা ১৮ হাজার হবে। প্রতিটি জায়গায় এই দার্শনিক শেখ হাসিনার ইচ্ছা অনুযায়ী ইতোমধ্যে আমরা যারা কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্ট এবং বিশেষ করে সাপোর্ট গ্রুপ তাদের নিয়ে সংগঠিতভাবে এই গাছ লাগানো শুরু করেছি এবং এখানে কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ যারা অর্থাৎ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তাদের একটা বিরাট অবদান রয়েছে। এখন প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে গেলে আপনারা দেখবেন সেখানে এরকম গাছ লাগানো হচ্ছে। বেশির ভাগ জায়গায় ইতোমধ্যে তারা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কথার প্রতিফলন ঘটানো শুরু করে দিয়েছেন। আমি আমার এসব সহকর্মীর জন্য গর্ব অনুভব করি। আমি অবাক হয়ে গেলাম, তারা ঠিকই জানে নেত্রী কখন টেলিভিশনে বক্তৃতা দেবেন এবং তারা নেত্রীর বক্তব্য শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। আমরা অত্যন্ত ভাগ্যবান যে আমরা এই দার্শনিক শেখ হাসিনাকে পেয়েছি।

এমন অবস্থায় হঠাৎ বিনা কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করার জন্য কোনো প্রচেষ্টা অবশ্যই যেন বিএনপি না করে। এতে তাদের দুটো ক্ষতি হবে। প্রথমত, এটা কিছুতেই সফল হবে না। দ্বিতীয়ত, জনগণের থেকে তারা এমনভাবে বিচ্ছিন্ন হবে যে আর কোনো দিন রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশে তাদের কোনো স্থান হবে না। এখন তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কি আত্মহননের পথ গ্রহণ করবে? নাকি জনগণের সঙ্গে থাকবে? জনগণের সঙ্গে থাকলে আজ না হয় কাল অবশ্যই তারা রাজনৈতিক দল হিসেবে একদিন সফল হবে এবং নিশ্চয়ই এ দেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে। তাহলে এ আত্মহননের পথে একটি রাজনৈতিক দল কেন যাবে? রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব হলো বরং আত্মহনন কেউ করতে চাইলে তা ঠেকানো। যে সুযোগ দার্শনিক শেখ হাসিনা করে দিয়েছেন এ সুযোগ কেন আপনারা ব্যবহার করবেন না!

দার্শনিক শেখ হাসিনা যখন ১৯৮১ সালে দেশে আসেন তখন দলের নামকরা অনেক নেতা-কর্মী দল থেকে চলে গিয়েছিলেন। তাতে কী হয়েছে? তারা আবার ফিরে এসেছেন। এখনো ফিরে আসার জন্য লোকে লাইন দিয়ে চেষ্টা করছেন। এখন কথা হচ্ছে আপনি সুদিনে আসতে চাইবেন আর দুর্দিনে চলে যাবেন- এভাবে রাজনৈতিক দল চলে না। রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু যেমন দর্শন দেখিয়েছেন তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা একইভাবে দর্শন দেখাচ্ছেন। সেটা কী? সেটা হচ্ছে, রাজনীতিতে আদর্শের ব্যাপারে কোনোরকম ছাড় দেওয়া যায় না। আদর্শবিহীন রাজনীতি কোনো রাজনীতি নয়, আদর্শবিহীন রাজনীতি হলো সুবিধাবাদিতা। এ সুবিধাবাদিতা চিরকাল ছিল, চিরকাল থাকবে। ষড়যন্ত্রের রাজনীতি চিরকাল ছিল, চিরকালই থাকবে। অর্থাৎ যারা এ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিনষ্ট করে দেয় তারা সব সমাজেই সবসময় থাকবে। কিন্তু সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের কন্ট্রোল করা। তারা যাতে কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা ভেঙে দিতে না পারে, সেজন্য তাদের কঠিন হাতে দমন করা। সেখানে যদি কোনো রাজনৈতিক দলের পৃষ্ঠপোষকতা থাকে সেই রাজনৈতিক দলকেও প্রয়োজনে উচিত শিক্ষা দিতে হবে। এ উচিত শিক্ষা দেওয়া সরকারের দায়িত্ব না। সরকার জনগণের জানমাল রক্ষা করবে। জনগণের দায়িত্ব হচ্ছে এসব তথাকথিত রাজনীতির নামে যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে দিতে চায়, যারা একটা অসাম্প্রদায়িক দেশকে তার মূল চরিত্র থেকে নষ্ট করতে চায় তাদের দমন করা। রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব তারা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। সরকারের দায়িত্ব সরকারি দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। কিন্তু আমরা দেখব দেশের সাধারণ মানুষ হিসেবে। আমরা মুনাফেক না, আমরা সুবিধাবাদী না যে একেক সময় একেক কথা বলব। তারা একসময় বলল, রাস্তা বন্ধ হলে জনগণের ভোগান্তি হয়। আবার আরেক সময় বলল রাস্তায় সমাবেশ করতে দেওয়া উচিত। অর্থাৎ এরাই হচ্ছে আসল সুবিধাবাদী। এই যে বিদেশি কূটনীতিকরা, তারা চোখের সামনেই সবকিছু দেখছেন কিন্তু তাদের যদি অঘোষিত কোনো পরিকল্পনা থাকে সেটা আলাদা ব্যাপার। তবে বাংলার মাটিতে বাংলার জনগণই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এ সিদ্ধান্ত বিদেশিরা কোনোভাবে চাপিয়ে দিতে পারবে না। ষড়যন্ত্রকারীরাও পারবে না। এমনকি যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে তারাও পারবে না। জনগণের জয় অবশ্যম্ভাবী এবং জনগণই শেষ পর্যন্ত বিজয় লাভ করবে।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন