শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২২

বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি কি জনগণের সঙ্গে থাকবে, না আত্মহনন করবে

দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনা দর্শনীয়ভাবে দেশ পরিচালনার অনেক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। শুধু অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক নয়, সামাজিক এবং পারিবারিক বিষয়েও তিনি তাঁর দর্শনের প্রমাণ দিয়েছেন। দেশের বিরোধী দলগুলোর কার্যক্রম শুধু মিডিয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবং আছে। এমন পরিস্থিতিতে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা বিরোধী দল যাতে জনগণের সঙ্গে মিশে তাদের কর্মীদের নিয়ে রাজপথেও সরকারের সমালোচনা করতে পারে, যাতে তাদের দলীয় কার্যক্রম জনগণের মাঝে নিতে পারে সেই ব্যবস্থা করলেন। তিনি প্রথমে বললেন, বিরোধী দলের কাজই হচ্ছে সরকারের যেসব কাজকর্ম জনস্বার্থে নয় তার বিরোধিতা করা। আসলে বিরোধী দল বিরোধিতা করবে- এটাই হচ্ছে দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের সঙ্গে আমাদের অনেকের পার্থক্য। তিনি এটাকে খুব ভালোভাবে গ্রহণ করেন। তিনিই সম্ভবত বিশ্বে একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক এবং সরকারপ্রধান যিনি নিজে বিরোধী দলকে শুধু মিডিয়া বা ঘরের মধ্যে না থেকে রাস্তায় নেমে সরকারের বিরোধিতা করার জন্য তাদের শক্তিশালী করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি খুব পরিষ্কারভাবে দেশবাসীকে, তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দলকে এবং বিরোধী দলকে বুঝিয়ে দিলেন যে, বিরোধী দল তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম সমানভাবে চালাতে পারবে এবং যারা দেশ পরিচালনায় আছেন তাদের দায়িত্ব হলো বিরোধী দলকে সহায়তা করা। যাতে তারা ঠিকমতো তাদের কর্মসূচি চালাতে পারে, দেশবাসীর কাছে তাদের বক্তব্য পেশ করতে পারে এবং যত খুশি তত সরকারবিরোধী বক্তব্য দিতে পারে। বিরোধী দলের আন্দোলন বেশ অহিংস এবং সুন্দরভাবে চলছিল। এর মধ্যে নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দল অদ্ভুত আবদার শুরু করছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যখন নির্বাচন আসে তখন আন্দোলন নির্বাচনমুখী হওয়া উচিত। সরকার এই এই কাজ করছে এবং দেশের এই এই ক্ষতি করছে এবং এ সরকার আবার নির্বাচিত হলে দেশের আরও ক্ষতি হবে। সুতরাং এর বিকল্প হিসেবে আমাদের নির্বাচিত করুন। এটা বিরোধী দল বলতেই পারে এবং বলা উচিত। না হলে জনগণ কেন সরকার পরিবর্তন করবে? কিন্তু এটা কোনো আন্দোলন হতে পারে না যে, সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে। কারণ সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা হচ্ছে পার্লামেন্ট। সেখানে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে। নির্বাচিত প্রতিনিধিরা থাকবেন। এমপিরা ডিবেট করে সংবিধান পরিবর্তন করবেন। এটা তো রাজপথে হয় না। আর রাজপথ তো কোনো সংবিধান পরিবর্তনের জায়গা নয়। সুতরাং সংবিধানে যেহেতু রয়েছে যে সরকারের অধীনেই নির্বাচন হতে হবে, তাই এখানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কোনো সুযোগ নেই। সুতরাং সেটা চাওয়া মানেই হচ্ছে সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলা। সংবিধান পরিবর্তনের কথা বলা। এটা অত্যন্ত গর্হিত কাজ। ইতোমধ্যে কতগুলো বিষয় আমাদের নজরে এসেছে। সেগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এ দেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে, না যাবে সেটাও এর ওপর নির্ভর করে বলে আমি মনে করি। বিরোধী দল বিএনপি ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করতে চায়। এর জন্য তারা বিভিন্ন বিভাগীয় জেলায় জনসভা করছে। এবং যখন দার্শনিক শেখ হাসিনা দেখলেন, অনেক জায়গায় বিভিন্ন বাস, লঞ্চ মালিক ঠিক সেই সময় ধর্মঘট ডাকছে যখন বিএনপির কোনো সভা-সমাবেশ থাকে। তিনি তখন তাদেরও তার দলকে দিয়ে আহ্বান জানালেন যাতে তারা এগুলো না করে। অর্থাৎ তিনি আরও একটু এগিয়ে গেলেন বিরোধী দলকে সহায়তা করার জন্য। ঢাকায় বড় কোনো জনসমাবেশ হলে ঢাকার রাস্তাঘাটে জনগণের বেশ কষ্ট হয়। তবে ঢাকায় মোটামুটিভাবে এখনো বড় সমাবেশ করার জন্য এবং লোকজনকে তুলনামূলকভাবে কম কষ্ট দিয়ে বড় সভা করার জায়গা হচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। তিনি এ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণসমাবেশ করার জন্যই তাঁর সরকারকে দিয়ে বিএনপিকে বারবার আহ্বান করলেন। অথবা তারা যদি মনে করেন, ঢাকার বাইরে কোথাও করবেন তাতেও সরকার যাবতীয় যা সহযোগিতা করার আছে তা করবে বলে জানিয়েছেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এখন বিএনপি গোঁ ধরেছে যে তারা রাস্তার ওপরই গণসমাবেশ করবে। যাতে অলিগলির ভিতরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির এমন অবনতি হয় যেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানেই ব্যস্ত থাকে। এবং সন্ত্রাসীরা সুযোগ নিতে পারে। অর্থাৎ পল্টনের রাস্তায় তাদের গণসমাবেশ করার দাবির পেছনে একটি উদ্দেশ্য রয়েছে। সে উদ্দেশ্য হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সবই যখন তাদের সমস্ত ক্ষমতা সেখানে নিয়োজিত রাখবে, এই সময় সন্ত্রাসীরা তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে পারবে। আমাদের যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এদের তো ক্ষমতার একটা সীমাবদ্ধতা আছে। দার্শনিক শেখ হাসিনা বিরোধী দলকে ঘরের থেকে বাইরে আনলেন, সভা-সমিতি করতে দিলেন যাতে তাদের সমর্থক সভা-সমিতিতে কোনো বাধা না পড়ে। কিন্তু সে সময় ইচ্ছা করেই বিএনপি এখন সন্ত্রাসীদের মাঠে নামাতে চায়।

অবাক লাগার আরেকটি বিষয়, রাস্তায় যানজট, জনগণের ভোগান্তি নিয়ে প্রায়ই বেশকিছু গণমাধ্যমকে অনেক কিছু লিখতে দেখা যায়। কিন্তু এখন তারা বলে যে এখানেই সভা করতে দেওয়া উচিত। এখন আর তাদের যানজট, জনগণের ভোগান্তি এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। তারা ভিতরে একটা বলে এবং বাইরে আরেকটা বলে। আমাদের এ দেশটাকে এখন কীভাবে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত করা যায় তারা এখন সেই মিশনে নেমেছে। সম্ভবত তাদের সামনে এখন উদাহরণ হচ্ছে আফগানিস্তানের মতো দেশ। যেখানে নাকি সন্ত্রাসীদের খুশিমতো সবকিছু চলে। দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক আগে থেকেই সন্ত্রাসী দমন করে আসছেন এবং বাংলাদেশের মানুষ এখন যে শান্তিতে আছে, কীভাবে এ শান্তি নষ্ট করা যায় সে চিন্তায় কিছুতেই তাদের রাতে ঘুম হয় না।

তবে বাস্তবতা হলো, সহান সৃষ্টিকর্তা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে পছন্দ করেন। তার প্রমাণ হচ্ছে তাঁর জীবনের প্রতি যেভাবে আঘাত এসেছে, আল্লাহ স্বয়ং না চাইলে সেখান থেকে কারও বেঁচে ফিরে আসা সম্ভব না। ২১ আগস্টের কথাই বলি; এত কাছে থেকে একটি সশস্ত্র যুদ্ধে ব্যবহৃত বোমা হামলা থেকে বেঁচে ফেরার ইতিহাস পৃথিবীতে আর নেই। এক আল্লাহ ছাড়া কেউ সেদিন শেখ হাসিনাকে জীবিত রাখতে পারে না। সুতরাং আল্লাহ যখন রেখেছেন তখন আল্লাহ নিশ্চয়ই তাঁকে দিয়ে দেশটাকে এতদিন সামনে এগিয়ে নিয়ে গেছেন, ভবিষ্যতেও যাবেন। যে যতই বলুন না কেন, আল্লাহর রহমতে আরও অন্তত দুবার দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দেশ পরিচালনা করা দরকার। তাহলেই এ দেশে সহজে আর কোনো সন্ত্রাসী মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারবে না। এরা ভেবেছে ১০ তারিখ সামনে রেখে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা হবে, যাতে সন্ত্রাসীরা রাস্তায় বেরিয়ে আসতে পারে। বাংলাদেশের জনগণ এত বোকা না। আমি পরিষ্কার বলতে পারি, আমরা যারা ঘরের ভিতর থাকি বা টেলিভিশনে নিউজ দেখি, এই বয়সে মাঠে যাওয়ার অবস্থা আমাদের নেই। প্রয়োজনে আমরাও সেদিন রাস্তায় থাকব এবং যেখানে তারা বেআইনি কাজ করতে চায়, প্রয়োজনে দুই তিন দিন আগে হলেও ওইসব রাস্তায় গিয়ে আমরাই বসে থাকব। দেশের প্রতি এটা আমাদের দায়িত্ব। মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন করেছি, সেই দেশকে সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য হতে দেব না। এ দেশ ধর্মনিরপেক্ষতার দেশ, এখানে কোনো সন্ত্রাসীর জায়গা হবে না। এখানে কোনো মুনাফিকের স্থান হবে না। এটা হতে দেব না, হতে পারবেও না। তারা বিনা কারণে হঠাৎ করে ব্যাংকে টাকা নেই বলে কান্না করে বেড়াচ্ছে। আমার নিজস্ব পরিচিত কিছু লোকও বাড়িতে টাকা এনে রেখেছে। আবার দু-এক জন টাকা তুলে এখন হায় হায় করছে যে কেন টাকা তুললাম, টাকা ব্যাংকে থাকলে বরং কিছু মুনাফা পাওয়া যেত। কায়দা করে এমনভাবে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে যাতে মনে হয় দেশটা এবার রসাতলে চলেই গেল। বাংলাদেশ বিশ্বের একটি টালমাটাল অবস্থায়ও দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের দর্শনের ভিত্তিতে চলেছে দেখেই, আজ বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল।

আমি নিজের উদাহরণ দেওয়া পছন্দ করি না, তবু বলতে হয়। কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্টের সংখ্যা এখন প্রায় ১৫ হাজার। সব মিলিয়ে কিছুদিনের মধ্যে এ সংখ্যা ১৮ হাজার হবে। প্রতিটি জায়গায় এই দার্শনিক শেখ হাসিনার ইচ্ছা অনুযায়ী ইতোমধ্যে আমরা যারা কমিউনিটি কিনিক ট্রাস্ট এবং বিশেষ করে সাপোর্ট গ্রুপ তাদের নিয়ে সংগঠিতভাবে এই গাছ লাগানো শুরু করেছি এবং এখানে কমিউনিটি সাপোর্ট গ্রুপ যারা অর্থাৎ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তাদের একটা বিরাট অবদান রয়েছে। এখন প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকে গেলে আপনারা দেখবেন সেখানে এরকম গাছ লাগানো হচ্ছে। বেশির ভাগ জায়গায় ইতোমধ্যে তারা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার কথার প্রতিফলন ঘটানো শুরু করে দিয়েছেন। আমি আমার এসব সহকর্মীর জন্য গর্ব অনুভব করি। আমি অবাক হয়ে গেলাম, তারা ঠিকই জানে নেত্রী কখন টেলিভিশনে বক্তৃতা দেবেন এবং তারা নেত্রীর বক্তব্য শোনার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। আমরা অত্যন্ত ভাগ্যবান যে আমরা এই দার্শনিক শেখ হাসিনাকে পেয়েছি।

এমন অবস্থায় হঠাৎ বিনা কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করার জন্য কোনো প্রচেষ্টা অবশ্যই যেন বিএনপি না করে। এতে তাদের দুটো ক্ষতি হবে। প্রথমত, এটা কিছুতেই সফল হবে না। দ্বিতীয়ত, জনগণের থেকে তারা এমনভাবে বিচ্ছিন্ন হবে যে আর কোনো দিন রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশে তাদের কোনো স্থান হবে না। এখন তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা কি আত্মহননের পথ গ্রহণ করবে? নাকি জনগণের সঙ্গে থাকবে? জনগণের সঙ্গে থাকলে আজ না হয় কাল অবশ্যই তারা রাজনৈতিক দল হিসেবে একদিন সফল হবে এবং নিশ্চয়ই এ দেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হবে। তাহলে এ আত্মহননের পথে একটি রাজনৈতিক দল কেন যাবে? রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব হলো বরং আত্মহনন কেউ করতে চাইলে তা ঠেকানো। যে সুযোগ দার্শনিক শেখ হাসিনা করে দিয়েছেন এ সুযোগ কেন আপনারা ব্যবহার করবেন না!

দার্শনিক শেখ হাসিনা যখন ১৯৮১ সালে দেশে আসেন তখন দলের নামকরা অনেক নেতা-কর্মী দল থেকে চলে গিয়েছিলেন। তাতে কী হয়েছে? তারা আবার ফিরে এসেছেন। এখনো ফিরে আসার জন্য লোকে লাইন দিয়ে চেষ্টা করছেন। এখন কথা হচ্ছে আপনি সুদিনে আসতে চাইবেন আর দুর্দিনে চলে যাবেন- এভাবে রাজনৈতিক দল চলে না। রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু যেমন দর্শন দেখিয়েছেন তেমনি বঙ্গবন্ধুকন্যা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা একইভাবে দর্শন দেখাচ্ছেন। সেটা কী? সেটা হচ্ছে, রাজনীতিতে আদর্শের ব্যাপারে কোনোরকম ছাড় দেওয়া যায় না। আদর্শবিহীন রাজনীতি কোনো রাজনীতি নয়, আদর্শবিহীন রাজনীতি হলো সুবিধাবাদিতা। এ সুবিধাবাদিতা চিরকাল ছিল, চিরকাল থাকবে। ষড়যন্ত্রের রাজনীতি চিরকাল ছিল, চিরকালই থাকবে। অর্থাৎ যারা এ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিনষ্ট করে দেয় তারা সব সমাজেই সবসময় থাকবে। কিন্তু সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে তাদের কন্ট্রোল করা। তারা যাতে কোনোভাবেই আইনশৃঙ্খলা ভেঙে দিতে না পারে, সেজন্য তাদের কঠিন হাতে দমন করা। সেখানে যদি কোনো রাজনৈতিক দলের পৃষ্ঠপোষকতা থাকে সেই রাজনৈতিক দলকেও প্রয়োজনে উচিত শিক্ষা দিতে হবে। এ উচিত শিক্ষা দেওয়া সরকারের দায়িত্ব না। সরকার জনগণের জানমাল রক্ষা করবে। জনগণের দায়িত্ব হচ্ছে এসব তথাকথিত রাজনীতির নামে যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে দিতে চায়, যারা একটা অসাম্প্রদায়িক দেশকে তার মূল চরিত্র থেকে নষ্ট করতে চায় তাদের দমন করা। রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব তারা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। সরকারের দায়িত্ব সরকারি দৃষ্টিকোণ থেকে দেখবে। কিন্তু আমরা দেখব দেশের সাধারণ মানুষ হিসেবে। আমরা মুনাফেক না, আমরা সুবিধাবাদী না যে একেক সময় একেক কথা বলব। তারা একসময় বলল, রাস্তা বন্ধ হলে জনগণের ভোগান্তি হয়। আবার আরেক সময় বলল রাস্তায় সমাবেশ করতে দেওয়া উচিত। অর্থাৎ এরাই হচ্ছে আসল সুবিধাবাদী। এই যে বিদেশি কূটনীতিকরা, তারা চোখের সামনেই সবকিছু দেখছেন কিন্তু তাদের যদি অঘোষিত কোনো পরিকল্পনা থাকে সেটা আলাদা ব্যাপার। তবে বাংলার মাটিতে বাংলার জনগণই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এ সিদ্ধান্ত বিদেশিরা কোনোভাবে চাপিয়ে দিতে পারবে না। ষড়যন্ত্রকারীরাও পারবে না। এমনকি যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নষ্ট করে তারাও পারবে না। জনগণের জয় অবশ্যম্ভাবী এবং জনগণই শেষ পর্যন্ত বিজয় লাভ করবে।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা