শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩

ধানের বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধানের বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য

নানামুখী সংকট নিয়ে পৃথিবী অতিক্রম করছে কঠিন সময়। জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত প্রভাব যেমন আছে, আছে মানুষের বহুরকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার জটিল সমীকরণ। গত ১৫ নভেম্বর বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটির মাইলফলক স্পর্শ করেছে। মাত্র ১২ বছরে পৃথিবীর জনসংখ্যা বেড়েছে ১০০ কোটি। বর্ধিত জনসংখ্যার এই চাপের পাশাপাশি আছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং যুদ্ধবিগ্রহের মতো বিধ্বংসী কর্মযজ্ঞ। এসব বিবেচনায় আগামীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে চিন্তিত পৃথিবীর চিন্তাশীল মানুষ। যে কোনো পরিস্থিতিতেই টিকে থাকতে খাদ্যের প্রয়োজন সবার আগে। তাই খাদ্য সুরক্ষার তাগিদ থেকে পৃথিবীর দেশে দেশে গড়ে তোলা হয়েছে ফল ফসলের জিনব্যাংক।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও নিরাপদ বীজ সংরক্ষণাগারটি নরওয়ের মূল ভূখণ্ড থেকে ৯৫০ কিলোমিটার উত্তরে স্ ভালবার্ডে গড়ে তোলা হয়েছে। সারা পৃথিবীর খাদ্যশস্যের বীজ নিরাপদে সংগ্রহ করে রাখার এক বিশেষ ভল্ট-‘গ্লোবাল সিড ভল্ট’। বিশ্বের প্রতিটি দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাদ্যশস্য বীজ সংরক্ষণাগার থেকে অন্তত একটি করে হলেও বীজ সংগ্রহ করে, সেগুলো এই ভল্টে রাখা হচ্ছে। এ যেন কম্পিউটারের ডাটা ‘ব্যাকআপ’র মতো করেই গোটা পৃথিবীর খাদ্যশস্যের ‘ব্যাকআপ’। উদ্দেশ্য হচ্ছে যদি প্রাকৃতিক কারণ, যেমন মহাপ্লাবন কিংবা অন্য যে কোনো কারণে, কোনো দেশের কোনো খাদ্যশস্যের প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যায় তবে তা যেন এখান থেকে সরবরাহ করা যায়। পাহাড়ের ১২০ কিলোমিটার ভিতরে এই ভল্টটি প্রাকৃতিকভাবে অতি ঠাণ্ডার কারণে এখানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ছাড়াই শত শত বছর বীজগুলো নিরাপদে থাকবে। ভল্টটিতে শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ৪৫ লাখ প্রকারের বীজ সংরক্ষণ করা যাবে। গবেষকরা বলছেন, মানব ইতিহাসে, আমাদের খাবারের জোগান দিতে পারে এমন প্রায় ৩০ হাজার উদ্ভিদ প্রজাতির মধ্যে ৬ থেকে ৭ হাজার প্রজাতি উদ্ভিদের চাষ এ অবধি করা হয়েছে। যদিও বর্তমানে আমরা বাণিজ্যিকভাবে ১৭০টির মতো ফসলের চাষ করছি। আরও আশ্চর্যের বিষয়, এদের শতকরা ১২ ভাগ থেকে আমরা পাচ্ছি আমাদের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি এবং পুষ্টি। আমাদের দৈনিক ক্যালোরির প্রায় ৫০ ভাগই আসছে তিনটি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ ধান, গম এবং ভুট্টা থেকে। ‘গ্লোবাল সিড ভল্ট’-এ সারা বিশ্ব থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে বার্লির ৭০ হাজার প্রজাতির বীজ, দেড় লাখ জাতের ধানের বীজ এবং ১ লাখ ৪০ হাজার জাতের গমের বীজ। পৃথিবীর সব দেশের শস্যবীজ সেখানে সংরক্ষিত। সেখানে জাতিগত লড়াই নেই, নেই রাষ্ট্র হিসেবে শস্যবীজে ভেদাভেদ, যুদ্ধের ময়দানে মুখোমুখি ইউক্রেন-রাশিয়ার শস্যবীজও ওই ভল্টে পাশাপাশি আগামীর নিরাপত্তার জন্য। ১৩ হাজার বছরের কৃষি ঐতিহ্য ভবিষ্যতের শত বছরের জন্য নিরাপদে রাখা হচ্ছে। গত আগস্টে ফিলিপিন্সের লাগুনা প্রদেশের লস বানোস এলাকায় অবস্থিত ইরির সদর দফতরে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সঙ্গত কারণেই সেখানে একাধিকবার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে। ধান গবেষণা নিয়ে নানা সময়ের বেশ কিছু প্রতিবেদন সেখান থেকে তুলে ধরেছি হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে। অন্যান্য বিষয়ের বাইরে এবার ইরির রাইস জিনব্যাংক দেখতে গিয়েছিলাম। প্রসঙ্গত বলে রাখি, এর আগেও আন্তর্জাতিক রাইস জিনব্যাংকে আমার যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। এবার দেখতে চেয়েছিলাম রাইস জিনব্যাংকটি কতটা আধুনিক হয়েছে, কতটা পরিবর্তন এসেছে প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে।

আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংকের প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেশন ম্যানেজার অ্যানা কোপে। সঙ্গে তার দুই কলিগ। জিনব্যাংক সিড ম্যানেজমেন্টের সুপারভাইজার মোনাল এবং সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিন কো-অর্ডিনেটর বোরন্যান। পরিচয় পর্বের পর অ্যানা কোপে আমাদের ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংক নিয়ে নির্মিত একটি তথ্যচিত্র দেখালেন। যা থেকে জিনব্যাংক সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পেলাম।

আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট দ্বারা পরিচালিত ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংকে ১ লাখ ৩২ হাজারেরও বেশি ধানের জাত আছে। যা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৩০টির মতো দেশ থেকে। সেখানে সংখ্যাগত দিক দিয়ে বেশি ধানের জাত প্রদান করেছে এমন দেশের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান পঞ্চম। প্রথম হচ্ছে ভারত, দ্বিতীয় লাওস, তৃতীয় ইন্দোনেশিয়া, চতুর্থ স্থানে চীন এবং তারপরই বাংলাদেশ। সেখানে ধানের বীজ সংরক্ষণ করা হয়েছে দুই ধরনের ভল্টে। একটি ভল্টের ভিতরের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যটির ভিতরের তাপমাত্রা শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জিনব্যাংক সিড ম্যানেজমেন্টের সুপারভাইজার মোনাল আমাদের প্রথম ভল্টটির তাপমাত্রা জানালেন ২.২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপিনস মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় সামুদ্রিক জলবায়ুর অন্তর্গত। ফলে এর আবহাওয়া উষ্ণ ও আর্দ্র। তাই ২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার একটি কক্ষে প্রবেশের আগে আমাদের প্রয়োজন হলো বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার। মোনাল আমাদের এনে দিলেন ভারী জ্যাকেট। গায়ে জড়িয়ে প্রবেশ করলাম ভল্টের ভিতর। যত কম তাপমাত্রায় রাখা যায়, ততই বীজের জীবনকাল বাড়ে। ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে যে বীজগুলো রাখা হয়েছে অ্যানার মতে সেগুলো টিকবে আগামী ২০ থেকে ৫০ বছর। অ্যানা কোপের কাছে জানতে চাইলাম, কী পরিমাণ জাত বাংলাদেশ থেকে আপনারা পেয়েছেন? বলতে পারবেন?

তিনি বললেন, ‘আমরা বাংলাদেশের ৬ হাজার ৩ জাতের ধানের বীজ এখানে সংরক্ষণে রেখেছি। ১ লাখ ৩২ হাজার জাতের ধানের বীজের মধ্যে স্থানীয় চাষ করা প্রজাতি, ওয়াইল্ড রিলেটিভস এবং গবেষণায় তৈরি প্রজাতিও অন্তর্ভুক্ত। এখানে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ধানের জাত সংরক্ষণ করা আছে। এত বৈচিত্র্যপূর্ণ সংগ্রহ আর কোনো জিনব্যাংকে নেই। এখানে দুই ধরনের প্যাকেটে বীজ রাখা আছে। ছোট এই প্যাকেটটি দেখছেন। এতে আছে ১০ গ্রাম পরিমাণ বীজ। যে কেউ এই পরিমাণ বীজ নিতে আবেদন করতে পারেন। আমরা পৃথিবীর যে কোনো কৃষক কিংবা গবেষক আবেদন করলে বিনামূল্যে সেটা সরবরাহ করি।’

পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা দেশ থেকে আসা বীজ রাখা আছে একেক সারিতে, একেক র‌্যাকে। বীজের দেশ এবং জাতের পরিচয় সাজানো আছে নির্দিষ্ট কোড দিয়ে। শীতল ঘরটিতে আমি খুঁজছিলাম বাংলাদেশের বীজ। অ্যানার কাছে জানতে চাইলাম, বাংলাদেশি ধানের বীজ কোথায় আছে? পাশ থেকে মোনাল উত্তর দিলেন, ‘র‌্যাক ও প্যাকেট নম্বর ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা আছে। এভাবে খুঁজলে পাওয়া যাবে না। দাঁড়ান আমি নিয়ে আসছি।’ মিনিট দুয়েকের মধ্যে ফিরে এলেন তিনি। একটা কাগজে র‌্যাক নম্বর ও প্যাকেট নম্বর লেখা। আমি খুঁজতে শুরু করলাম। অবশেষে খুঁজে পাওয়া গেল। যেন সারা পৃথিবীর ভিতর খুঁজে পেলাম জন্মভূমি বাংলাদেশকে। এবার দ্বিতীয় ভল্টে যাওয়ার পালা। সেখানকার তাপমাত্রা শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বীজ সংরক্ষিত থাকবে ১০০ বছর। অ্যানা আগেই সতর্ক করে দিলেন, মিনিট দুয়ের বেশি ওই কক্ষে থাকা যাবে না। আমি বললাম ৩০ সেকেন্ডের বেশি থাকার কোনো ইচ্ছাই আমার নেই। আমি শুধু একবার বাংলাদেশের বীজগুলো দেখে আসতে চাই। ঢুকলাম হিমশীতল ঘরে। রীতিমতো জমে যাচ্ছিলাম। বরফকুচি জমতে শুরু করেছিল চুলে, মাথায়। এত এত দেশের বীজের ভিতর এই ভীষণ ঠাণ্ডার মাঝে আমরা খুঁজে চলছিলাম বাংলাদেশের বীজ। কিন্তু বাংলাদেশের বীজ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। নাহ। সম্ভব হলো না। ভীষণ ঠাণ্ডায় টেকা দায়। বেরিয়ে আসতে হলো। হতাশ হলাম। অ্যানা আমাকে হতাশ হতে দেখে বললেন, চিন্তার কিছু নেই। এখানের প্রতিটি বীজ যাদের নখদর্পণে তাদের পাঠাচ্ছি। জিনব্যাংকের দুজন কর্মী বাংলাদেশের বীজ খুঁজতে ভিতরে গেলেন। এই ফাঁকে অ্যানা দেখালেন ওয়াইল্ড রাইসের কিছু জাত। ১ মিনিটের মাঝেই কর্মী দুজন শীতল প্রকোষ্ঠ থেকে বের করে আনালেন আমাদের দেশের বীজ। যে বীজ আগামী ১০০ বছরের জন্য সংরক্ষিত। আগামী প্রজন্মের জন্য ভবিষ্যতের বীজ নিজ হাতে রেখে আসতে পুনরায় ভীষণ ঠাণ্ডা ভল্টটিতে এলাম। মনে মনে বলছিলাম, ‘প্রিয় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম, সংকটে খুঁজে নিও ফসলের বীজ তোমাদের জন্য এখানে সঞ্চিত আছে।’

হাজার বছরের কৃষি অনুশীলনের উৎকর্ষেই আমাদের আজকের আধুনিক সমাজব্যবস্থা। বছরের পর বছর কৃষক আগলে রেখেছে বিভিন্ন ফল-ফসলের বীজ। সময় পাল্টাচ্ছে, পাল্টাচ্ছে বীজ ব্যবস্থাপনাও। কৃষকের হাত থেকে বীজ সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা অনেকটা দূরে সরে গেছে। তাই যে কোনো বৈরী পরিস্থিতির জন্য প্রতিটি রাষ্ট্রেরই প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন। সুরক্ষিত করা প্রয়োজন নিজ নিজ বীজ ভাণ্ডার। পৃথিবীর যে কোনো সংকট-পরবর্তী মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ ফসলের বীজ। সেই বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা