শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩

ধানের বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধানের বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য

নানামুখী সংকট নিয়ে পৃথিবী অতিক্রম করছে কঠিন সময়। জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত প্রভাব যেমন আছে, আছে মানুষের বহুরকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার জটিল সমীকরণ। গত ১৫ নভেম্বর বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটির মাইলফলক স্পর্শ করেছে। মাত্র ১২ বছরে পৃথিবীর জনসংখ্যা বেড়েছে ১০০ কোটি। বর্ধিত জনসংখ্যার এই চাপের পাশাপাশি আছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং যুদ্ধবিগ্রহের মতো বিধ্বংসী কর্মযজ্ঞ। এসব বিবেচনায় আগামীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে চিন্তিত পৃথিবীর চিন্তাশীল মানুষ। যে কোনো পরিস্থিতিতেই টিকে থাকতে খাদ্যের প্রয়োজন সবার আগে। তাই খাদ্য সুরক্ষার তাগিদ থেকে পৃথিবীর দেশে দেশে গড়ে তোলা হয়েছে ফল ফসলের জিনব্যাংক।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও নিরাপদ বীজ সংরক্ষণাগারটি নরওয়ের মূল ভূখণ্ড থেকে ৯৫০ কিলোমিটার উত্তরে স্ ভালবার্ডে গড়ে তোলা হয়েছে। সারা পৃথিবীর খাদ্যশস্যের বীজ নিরাপদে সংগ্রহ করে রাখার এক বিশেষ ভল্ট-‘গ্লোবাল সিড ভল্ট’। বিশ্বের প্রতিটি দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাদ্যশস্য বীজ সংরক্ষণাগার থেকে অন্তত একটি করে হলেও বীজ সংগ্রহ করে, সেগুলো এই ভল্টে রাখা হচ্ছে। এ যেন কম্পিউটারের ডাটা ‘ব্যাকআপ’র মতো করেই গোটা পৃথিবীর খাদ্যশস্যের ‘ব্যাকআপ’। উদ্দেশ্য হচ্ছে যদি প্রাকৃতিক কারণ, যেমন মহাপ্লাবন কিংবা অন্য যে কোনো কারণে, কোনো দেশের কোনো খাদ্যশস্যের প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যায় তবে তা যেন এখান থেকে সরবরাহ করা যায়। পাহাড়ের ১২০ কিলোমিটার ভিতরে এই ভল্টটি প্রাকৃতিকভাবে অতি ঠাণ্ডার কারণে এখানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ছাড়াই শত শত বছর বীজগুলো নিরাপদে থাকবে। ভল্টটিতে শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ৪৫ লাখ প্রকারের বীজ সংরক্ষণ করা যাবে। গবেষকরা বলছেন, মানব ইতিহাসে, আমাদের খাবারের জোগান দিতে পারে এমন প্রায় ৩০ হাজার উদ্ভিদ প্রজাতির মধ্যে ৬ থেকে ৭ হাজার প্রজাতি উদ্ভিদের চাষ এ অবধি করা হয়েছে। যদিও বর্তমানে আমরা বাণিজ্যিকভাবে ১৭০টির মতো ফসলের চাষ করছি। আরও আশ্চর্যের বিষয়, এদের শতকরা ১২ ভাগ থেকে আমরা পাচ্ছি আমাদের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি এবং পুষ্টি। আমাদের দৈনিক ক্যালোরির প্রায় ৫০ ভাগই আসছে তিনটি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ ধান, গম এবং ভুট্টা থেকে। ‘গ্লোবাল সিড ভল্ট’-এ সারা বিশ্ব থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে বার্লির ৭০ হাজার প্রজাতির বীজ, দেড় লাখ জাতের ধানের বীজ এবং ১ লাখ ৪০ হাজার জাতের গমের বীজ। পৃথিবীর সব দেশের শস্যবীজ সেখানে সংরক্ষিত। সেখানে জাতিগত লড়াই নেই, নেই রাষ্ট্র হিসেবে শস্যবীজে ভেদাভেদ, যুদ্ধের ময়দানে মুখোমুখি ইউক্রেন-রাশিয়ার শস্যবীজও ওই ভল্টে পাশাপাশি আগামীর নিরাপত্তার জন্য। ১৩ হাজার বছরের কৃষি ঐতিহ্য ভবিষ্যতের শত বছরের জন্য নিরাপদে রাখা হচ্ছে। গত আগস্টে ফিলিপিন্সের লাগুনা প্রদেশের লস বানোস এলাকায় অবস্থিত ইরির সদর দফতরে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সঙ্গত কারণেই সেখানে একাধিকবার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে। ধান গবেষণা নিয়ে নানা সময়ের বেশ কিছু প্রতিবেদন সেখান থেকে তুলে ধরেছি হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে। অন্যান্য বিষয়ের বাইরে এবার ইরির রাইস জিনব্যাংক দেখতে গিয়েছিলাম। প্রসঙ্গত বলে রাখি, এর আগেও আন্তর্জাতিক রাইস জিনব্যাংকে আমার যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। এবার দেখতে চেয়েছিলাম রাইস জিনব্যাংকটি কতটা আধুনিক হয়েছে, কতটা পরিবর্তন এসেছে প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে।

আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংকের প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেশন ম্যানেজার অ্যানা কোপে। সঙ্গে তার দুই কলিগ। জিনব্যাংক সিড ম্যানেজমেন্টের সুপারভাইজার মোনাল এবং সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিন কো-অর্ডিনেটর বোরন্যান। পরিচয় পর্বের পর অ্যানা কোপে আমাদের ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংক নিয়ে নির্মিত একটি তথ্যচিত্র দেখালেন। যা থেকে জিনব্যাংক সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পেলাম।

আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট দ্বারা পরিচালিত ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংকে ১ লাখ ৩২ হাজারেরও বেশি ধানের জাত আছে। যা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৩০টির মতো দেশ থেকে। সেখানে সংখ্যাগত দিক দিয়ে বেশি ধানের জাত প্রদান করেছে এমন দেশের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান পঞ্চম। প্রথম হচ্ছে ভারত, দ্বিতীয় লাওস, তৃতীয় ইন্দোনেশিয়া, চতুর্থ স্থানে চীন এবং তারপরই বাংলাদেশ। সেখানে ধানের বীজ সংরক্ষণ করা হয়েছে দুই ধরনের ভল্টে। একটি ভল্টের ভিতরের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যটির ভিতরের তাপমাত্রা শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জিনব্যাংক সিড ম্যানেজমেন্টের সুপারভাইজার মোনাল আমাদের প্রথম ভল্টটির তাপমাত্রা জানালেন ২.২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপিনস মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় সামুদ্রিক জলবায়ুর অন্তর্গত। ফলে এর আবহাওয়া উষ্ণ ও আর্দ্র। তাই ২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার একটি কক্ষে প্রবেশের আগে আমাদের প্রয়োজন হলো বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার। মোনাল আমাদের এনে দিলেন ভারী জ্যাকেট। গায়ে জড়িয়ে প্রবেশ করলাম ভল্টের ভিতর। যত কম তাপমাত্রায় রাখা যায়, ততই বীজের জীবনকাল বাড়ে। ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে যে বীজগুলো রাখা হয়েছে অ্যানার মতে সেগুলো টিকবে আগামী ২০ থেকে ৫০ বছর। অ্যানা কোপের কাছে জানতে চাইলাম, কী পরিমাণ জাত বাংলাদেশ থেকে আপনারা পেয়েছেন? বলতে পারবেন?

তিনি বললেন, ‘আমরা বাংলাদেশের ৬ হাজার ৩ জাতের ধানের বীজ এখানে সংরক্ষণে রেখেছি। ১ লাখ ৩২ হাজার জাতের ধানের বীজের মধ্যে স্থানীয় চাষ করা প্রজাতি, ওয়াইল্ড রিলেটিভস এবং গবেষণায় তৈরি প্রজাতিও অন্তর্ভুক্ত। এখানে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ধানের জাত সংরক্ষণ করা আছে। এত বৈচিত্র্যপূর্ণ সংগ্রহ আর কোনো জিনব্যাংকে নেই। এখানে দুই ধরনের প্যাকেটে বীজ রাখা আছে। ছোট এই প্যাকেটটি দেখছেন। এতে আছে ১০ গ্রাম পরিমাণ বীজ। যে কেউ এই পরিমাণ বীজ নিতে আবেদন করতে পারেন। আমরা পৃথিবীর যে কোনো কৃষক কিংবা গবেষক আবেদন করলে বিনামূল্যে সেটা সরবরাহ করি।’

পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা দেশ থেকে আসা বীজ রাখা আছে একেক সারিতে, একেক র‌্যাকে। বীজের দেশ এবং জাতের পরিচয় সাজানো আছে নির্দিষ্ট কোড দিয়ে। শীতল ঘরটিতে আমি খুঁজছিলাম বাংলাদেশের বীজ। অ্যানার কাছে জানতে চাইলাম, বাংলাদেশি ধানের বীজ কোথায় আছে? পাশ থেকে মোনাল উত্তর দিলেন, ‘র‌্যাক ও প্যাকেট নম্বর ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা আছে। এভাবে খুঁজলে পাওয়া যাবে না। দাঁড়ান আমি নিয়ে আসছি।’ মিনিট দুয়েকের মধ্যে ফিরে এলেন তিনি। একটা কাগজে র‌্যাক নম্বর ও প্যাকেট নম্বর লেখা। আমি খুঁজতে শুরু করলাম। অবশেষে খুঁজে পাওয়া গেল। যেন সারা পৃথিবীর ভিতর খুঁজে পেলাম জন্মভূমি বাংলাদেশকে। এবার দ্বিতীয় ভল্টে যাওয়ার পালা। সেখানকার তাপমাত্রা শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বীজ সংরক্ষিত থাকবে ১০০ বছর। অ্যানা আগেই সতর্ক করে দিলেন, মিনিট দুয়ের বেশি ওই কক্ষে থাকা যাবে না। আমি বললাম ৩০ সেকেন্ডের বেশি থাকার কোনো ইচ্ছাই আমার নেই। আমি শুধু একবার বাংলাদেশের বীজগুলো দেখে আসতে চাই। ঢুকলাম হিমশীতল ঘরে। রীতিমতো জমে যাচ্ছিলাম। বরফকুচি জমতে শুরু করেছিল চুলে, মাথায়। এত এত দেশের বীজের ভিতর এই ভীষণ ঠাণ্ডার মাঝে আমরা খুঁজে চলছিলাম বাংলাদেশের বীজ। কিন্তু বাংলাদেশের বীজ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। নাহ। সম্ভব হলো না। ভীষণ ঠাণ্ডায় টেকা দায়। বেরিয়ে আসতে হলো। হতাশ হলাম। অ্যানা আমাকে হতাশ হতে দেখে বললেন, চিন্তার কিছু নেই। এখানের প্রতিটি বীজ যাদের নখদর্পণে তাদের পাঠাচ্ছি। জিনব্যাংকের দুজন কর্মী বাংলাদেশের বীজ খুঁজতে ভিতরে গেলেন। এই ফাঁকে অ্যানা দেখালেন ওয়াইল্ড রাইসের কিছু জাত। ১ মিনিটের মাঝেই কর্মী দুজন শীতল প্রকোষ্ঠ থেকে বের করে আনালেন আমাদের দেশের বীজ। যে বীজ আগামী ১০০ বছরের জন্য সংরক্ষিত। আগামী প্রজন্মের জন্য ভবিষ্যতের বীজ নিজ হাতে রেখে আসতে পুনরায় ভীষণ ঠাণ্ডা ভল্টটিতে এলাম। মনে মনে বলছিলাম, ‘প্রিয় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম, সংকটে খুঁজে নিও ফসলের বীজ তোমাদের জন্য এখানে সঞ্চিত আছে।’

হাজার বছরের কৃষি অনুশীলনের উৎকর্ষেই আমাদের আজকের আধুনিক সমাজব্যবস্থা। বছরের পর বছর কৃষক আগলে রেখেছে বিভিন্ন ফল-ফসলের বীজ। সময় পাল্টাচ্ছে, পাল্টাচ্ছে বীজ ব্যবস্থাপনাও। কৃষকের হাত থেকে বীজ সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা অনেকটা দূরে সরে গেছে। তাই যে কোনো বৈরী পরিস্থিতির জন্য প্রতিটি রাষ্ট্রেরই প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন। সুরক্ষিত করা প্রয়োজন নিজ নিজ বীজ ভাণ্ডার। পৃথিবীর যে কোনো সংকট-পরবর্তী মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ ফসলের বীজ। সেই বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন