শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩

ধানের বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ধানের বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য

নানামুখী সংকট নিয়ে পৃথিবী অতিক্রম করছে কঠিন সময়। জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত প্রভাব যেমন আছে, আছে মানুষের বহুরকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার জটিল সমীকরণ। গত ১৫ নভেম্বর বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটির মাইলফলক স্পর্শ করেছে। মাত্র ১২ বছরে পৃথিবীর জনসংখ্যা বেড়েছে ১০০ কোটি। বর্ধিত জনসংখ্যার এই চাপের পাশাপাশি আছে প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং যুদ্ধবিগ্রহের মতো বিধ্বংসী কর্মযজ্ঞ। এসব বিবেচনায় আগামীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে চিন্তিত পৃথিবীর চিন্তাশীল মানুষ। যে কোনো পরিস্থিতিতেই টিকে থাকতে খাদ্যের প্রয়োজন সবার আগে। তাই খাদ্য সুরক্ষার তাগিদ থেকে পৃথিবীর দেশে দেশে গড়ে তোলা হয়েছে ফল ফসলের জিনব্যাংক।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ও নিরাপদ বীজ সংরক্ষণাগারটি নরওয়ের মূল ভূখণ্ড থেকে ৯৫০ কিলোমিটার উত্তরে স্ ভালবার্ডে গড়ে তোলা হয়েছে। সারা পৃথিবীর খাদ্যশস্যের বীজ নিরাপদে সংগ্রহ করে রাখার এক বিশেষ ভল্ট-‘গ্লোবাল সিড ভল্ট’। বিশ্বের প্রতিটি দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাদ্যশস্য বীজ সংরক্ষণাগার থেকে অন্তত একটি করে হলেও বীজ সংগ্রহ করে, সেগুলো এই ভল্টে রাখা হচ্ছে। এ যেন কম্পিউটারের ডাটা ‘ব্যাকআপ’র মতো করেই গোটা পৃথিবীর খাদ্যশস্যের ‘ব্যাকআপ’। উদ্দেশ্য হচ্ছে যদি প্রাকৃতিক কারণ, যেমন মহাপ্লাবন কিংবা অন্য যে কোনো কারণে, কোনো দেশের কোনো খাদ্যশস্যের প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যায় তবে তা যেন এখান থেকে সরবরাহ করা যায়। পাহাড়ের ১২০ কিলোমিটার ভিতরে এই ভল্টটি প্রাকৃতিকভাবে অতি ঠাণ্ডার কারণে এখানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ছাড়াই শত শত বছর বীজগুলো নিরাপদে থাকবে। ভল্টটিতে শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ৪৫ লাখ প্রকারের বীজ সংরক্ষণ করা যাবে। গবেষকরা বলছেন, মানব ইতিহাসে, আমাদের খাবারের জোগান দিতে পারে এমন প্রায় ৩০ হাজার উদ্ভিদ প্রজাতির মধ্যে ৬ থেকে ৭ হাজার প্রজাতি উদ্ভিদের চাষ এ অবধি করা হয়েছে। যদিও বর্তমানে আমরা বাণিজ্যিকভাবে ১৭০টির মতো ফসলের চাষ করছি। আরও আশ্চর্যের বিষয়, এদের শতকরা ১২ ভাগ থেকে আমরা পাচ্ছি আমাদের প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি এবং পুষ্টি। আমাদের দৈনিক ক্যালোরির প্রায় ৫০ ভাগই আসছে তিনটি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ ধান, গম এবং ভুট্টা থেকে। ‘গ্লোবাল সিড ভল্ট’-এ সারা বিশ্ব থেকে সংরক্ষণ করা হয়েছে বার্লির ৭০ হাজার প্রজাতির বীজ, দেড় লাখ জাতের ধানের বীজ এবং ১ লাখ ৪০ হাজার জাতের গমের বীজ। পৃথিবীর সব দেশের শস্যবীজ সেখানে সংরক্ষিত। সেখানে জাতিগত লড়াই নেই, নেই রাষ্ট্র হিসেবে শস্যবীজে ভেদাভেদ, যুদ্ধের ময়দানে মুখোমুখি ইউক্রেন-রাশিয়ার শস্যবীজও ওই ভল্টে পাশাপাশি আগামীর নিরাপত্তার জন্য। ১৩ হাজার বছরের কৃষি ঐতিহ্য ভবিষ্যতের শত বছরের জন্য নিরাপদে রাখা হচ্ছে। গত আগস্টে ফিলিপিন্সের লাগুনা প্রদেশের লস বানোস এলাকায় অবস্থিত ইরির সদর দফতরে যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। সঙ্গত কারণেই সেখানে একাধিকবার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে। ধান গবেষণা নিয়ে নানা সময়ের বেশ কিছু প্রতিবেদন সেখান থেকে তুলে ধরেছি হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে। অন্যান্য বিষয়ের বাইরে এবার ইরির রাইস জিনব্যাংক দেখতে গিয়েছিলাম। প্রসঙ্গত বলে রাখি, এর আগেও আন্তর্জাতিক রাইস জিনব্যাংকে আমার যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। এবার দেখতে চেয়েছিলাম রাইস জিনব্যাংকটি কতটা আধুনিক হয়েছে, কতটা পরিবর্তন এসেছে প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে।

আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংকের প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেশন ম্যানেজার অ্যানা কোপে। সঙ্গে তার দুই কলিগ। জিনব্যাংক সিড ম্যানেজমেন্টের সুপারভাইজার মোনাল এবং সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিন কো-অর্ডিনেটর বোরন্যান। পরিচয় পর্বের পর অ্যানা কোপে আমাদের ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংক নিয়ে নির্মিত একটি তথ্যচিত্র দেখালেন। যা থেকে জিনব্যাংক সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পেলাম।

আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট দ্বারা পরিচালিত ইন্টারন্যাশনাল রাইস জিনব্যাংকে ১ লাখ ৩২ হাজারেরও বেশি ধানের জাত আছে। যা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৩০টির মতো দেশ থেকে। সেখানে সংখ্যাগত দিক দিয়ে বেশি ধানের জাত প্রদান করেছে এমন দেশের তালিকায় বাংলাদেশের স্থান পঞ্চম। প্রথম হচ্ছে ভারত, দ্বিতীয় লাওস, তৃতীয় ইন্দোনেশিয়া, চতুর্থ স্থানে চীন এবং তারপরই বাংলাদেশ। সেখানে ধানের বীজ সংরক্ষণ করা হয়েছে দুই ধরনের ভল্টে। একটি ভল্টের ভিতরের তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যটির ভিতরের তাপমাত্রা শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জিনব্যাংক সিড ম্যানেজমেন্টের সুপারভাইজার মোনাল আমাদের প্রথম ভল্টটির তাপমাত্রা জানালেন ২.২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপিনস মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় সামুদ্রিক জলবায়ুর অন্তর্গত। ফলে এর আবহাওয়া উষ্ণ ও আর্দ্র। তাই ২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার একটি কক্ষে প্রবেশের আগে আমাদের প্রয়োজন হলো বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার। মোনাল আমাদের এনে দিলেন ভারী জ্যাকেট। গায়ে জড়িয়ে প্রবেশ করলাম ভল্টের ভিতর। যত কম তাপমাত্রায় রাখা যায়, ততই বীজের জীবনকাল বাড়ে। ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে যে বীজগুলো রাখা হয়েছে অ্যানার মতে সেগুলো টিকবে আগামী ২০ থেকে ৫০ বছর। অ্যানা কোপের কাছে জানতে চাইলাম, কী পরিমাণ জাত বাংলাদেশ থেকে আপনারা পেয়েছেন? বলতে পারবেন?

তিনি বললেন, ‘আমরা বাংলাদেশের ৬ হাজার ৩ জাতের ধানের বীজ এখানে সংরক্ষণে রেখেছি। ১ লাখ ৩২ হাজার জাতের ধানের বীজের মধ্যে স্থানীয় চাষ করা প্রজাতি, ওয়াইল্ড রিলেটিভস এবং গবেষণায় তৈরি প্রজাতিও অন্তর্ভুক্ত। এখানে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ধানের জাত সংরক্ষণ করা আছে। এত বৈচিত্র্যপূর্ণ সংগ্রহ আর কোনো জিনব্যাংকে নেই। এখানে দুই ধরনের প্যাকেটে বীজ রাখা আছে। ছোট এই প্যাকেটটি দেখছেন। এতে আছে ১০ গ্রাম পরিমাণ বীজ। যে কেউ এই পরিমাণ বীজ নিতে আবেদন করতে পারেন। আমরা পৃথিবীর যে কোনো কৃষক কিংবা গবেষক আবেদন করলে বিনামূল্যে সেটা সরবরাহ করি।’

পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা দেশ থেকে আসা বীজ রাখা আছে একেক সারিতে, একেক র‌্যাকে। বীজের দেশ এবং জাতের পরিচয় সাজানো আছে নির্দিষ্ট কোড দিয়ে। শীতল ঘরটিতে আমি খুঁজছিলাম বাংলাদেশের বীজ। অ্যানার কাছে জানতে চাইলাম, বাংলাদেশি ধানের বীজ কোথায় আছে? পাশ থেকে মোনাল উত্তর দিলেন, ‘র‌্যাক ও প্যাকেট নম্বর ডাটাবেজে সংরক্ষণ করা আছে। এভাবে খুঁজলে পাওয়া যাবে না। দাঁড়ান আমি নিয়ে আসছি।’ মিনিট দুয়েকের মধ্যে ফিরে এলেন তিনি। একটা কাগজে র‌্যাক নম্বর ও প্যাকেট নম্বর লেখা। আমি খুঁজতে শুরু করলাম। অবশেষে খুঁজে পাওয়া গেল। যেন সারা পৃথিবীর ভিতর খুঁজে পেলাম জন্মভূমি বাংলাদেশকে। এবার দ্বিতীয় ভল্টে যাওয়ার পালা। সেখানকার তাপমাত্রা শূন্য থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বীজ সংরক্ষিত থাকবে ১০০ বছর। অ্যানা আগেই সতর্ক করে দিলেন, মিনিট দুয়ের বেশি ওই কক্ষে থাকা যাবে না। আমি বললাম ৩০ সেকেন্ডের বেশি থাকার কোনো ইচ্ছাই আমার নেই। আমি শুধু একবার বাংলাদেশের বীজগুলো দেখে আসতে চাই। ঢুকলাম হিমশীতল ঘরে। রীতিমতো জমে যাচ্ছিলাম। বরফকুচি জমতে শুরু করেছিল চুলে, মাথায়। এত এত দেশের বীজের ভিতর এই ভীষণ ঠাণ্ডার মাঝে আমরা খুঁজে চলছিলাম বাংলাদেশের বীজ। কিন্তু বাংলাদেশের বীজ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। নাহ। সম্ভব হলো না। ভীষণ ঠাণ্ডায় টেকা দায়। বেরিয়ে আসতে হলো। হতাশ হলাম। অ্যানা আমাকে হতাশ হতে দেখে বললেন, চিন্তার কিছু নেই। এখানের প্রতিটি বীজ যাদের নখদর্পণে তাদের পাঠাচ্ছি। জিনব্যাংকের দুজন কর্মী বাংলাদেশের বীজ খুঁজতে ভিতরে গেলেন। এই ফাঁকে অ্যানা দেখালেন ওয়াইল্ড রাইসের কিছু জাত। ১ মিনিটের মাঝেই কর্মী দুজন শীতল প্রকোষ্ঠ থেকে বের করে আনালেন আমাদের দেশের বীজ। যে বীজ আগামী ১০০ বছরের জন্য সংরক্ষিত। আগামী প্রজন্মের জন্য ভবিষ্যতের বীজ নিজ হাতে রেখে আসতে পুনরায় ভীষণ ঠাণ্ডা ভল্টটিতে এলাম। মনে মনে বলছিলাম, ‘প্রিয় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম, সংকটে খুঁজে নিও ফসলের বীজ তোমাদের জন্য এখানে সঞ্চিত আছে।’

হাজার বছরের কৃষি অনুশীলনের উৎকর্ষেই আমাদের আজকের আধুনিক সমাজব্যবস্থা। বছরের পর বছর কৃষক আগলে রেখেছে বিভিন্ন ফল-ফসলের বীজ। সময় পাল্টাচ্ছে, পাল্টাচ্ছে বীজ ব্যবস্থাপনাও। কৃষকের হাত থেকে বীজ সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা অনেকটা দূরে সরে গেছে। তাই যে কোনো বৈরী পরিস্থিতির জন্য প্রতিটি রাষ্ট্রেরই প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন। সুরক্ষিত করা প্রয়োজন নিজ নিজ বীজ ভাণ্ডার। পৃথিবীর যে কোনো সংকট-পরবর্তী মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ ফসলের বীজ। সেই বীজ সুরক্ষিত থাকুক আগামীর জন্য।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি