শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩

তিনি এবং কর্মচারীগণ

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি এবং কর্মচারীগণ

রাজনীতিবিদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে নিয়ে আরও একটা নিবন্ধ রচনা করার ইচ্ছা আমার অনেক দিনের। তাঁর জন্ম ও মৃত্যুর তারিখ বলা যায় প্রায় এক। খ্রিস্টীয় বছরের শুরু অর্থাৎ জানুয়ারিই তাঁর পৃথিবীতে আগমন এবং প্রস্থান। গুগলের তথ্যমতে, ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম এবং ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি প্রয়াণ উল্লেখ থাকলেও আসলে ব্যাংককের বিখ্যাত বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে (Bumrungrad Hospital) তাঁর জীবনাবসান হয় ১ জানুয়ারিতেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা, লাইফ সাপোর্টে থাকা, ডাক্তারের ঘোষণা পাওয়া ইত্যাদিতে কিছু সময় ক্ষেপণ হয়েছিল। আরও একটি বিষয় গুগল স্পষ্ট করতে পারেনি, তা হলো তাঁর জন্মস্থান। তারা ময়মনসিংহ উল্লেখ করলেও বাস্তবে তা হবে ঢাকা। তিনি ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁর শৈশব-কৈশোর, স্কুল-কলেজ জীবন কাটে বাবা শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মস্থল ময়মনসিংহ শহরে এবং পৈতৃক নিবাস কিশোরগঞ্জ জেলায়।

২. একজন অসাধারণ সৎসাহসী, বিবেকবান ও দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবেও জীবদ্দশায় তিনি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। যা আমাদের রাজনীতির ভুবনে সচরাচর পাওয়া যায় না। সহজ ও সাধারণ জীবনাচারে অভ্যস্ত এক নিভৃতচারী প্রচারবিমুখ নেতার মূর্ত প্রতিচ্ছবির উদ্ভাসন ঘটিয়েছিলেন তিনি।

সমসাময়িক কালে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর পদচারণ ও উপস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম মাত্রায়। এতটা নির্মোহ, নির্লোভ, নিরহংকার, মিতভাষী এবং মিতাহারী মানুষ খুবই দুর্লভ। রাজনীতির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল রক্তের বন্ধনের মতো। বলা যায়, পরম্পরার অবিচ্ছেদ্য দায়িত্বের ন্যায়। তাই অপরিমেয় দৃঢ়তার সঙ্গে দলের জন্য বারবার সর্বোচ্চ ঝুঁকি নেওয়া তাঁকেই মানাত। একসময় সারা দুনিয়া অবাক হয়ে প্রত্যক্ষ করেছে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু আর নিজের দলের প্রতি তাঁর কতটা দুঃসাহসিক ও নিবেদিতপ্রাণ ভূমিকা। পশ্চিমা দেশগুলোর গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা তাঁকে সব সময়ই বিশেষভাবে আকৃষ্ট করত। যার কারণে বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিদ্যমান মনোজগতের সঙ্গে সব সময় তাঁর বৈপরীত্য প্রকাশিত ছিল। তাঁর স্বভাবসুলভ নিঃসঙ্গতা, আমজনতার সান্নিধ্য এড়িয়ে চলা বা অনবরত নির্লিপ্ততার কারণে তিনি একই সঙ্গে নানাভাবে আলোচিত এবং সমালোচিতও ছিলেন। এই দৃঢ়চেতা, বজ্রকঠিন, কঠোর মানুষটি কখনো কাউকে বুঝতে দেননি তিনি তাকে অপছন্দ করেন বা তার মতের সঙ্গে অমত পোষণ করেন। এসব ভাষা ও আচরণ পশ্চিমা সংস্কৃতির হলেও তিনি তা লালন এবং ধারণ করে গেছেন আমৃত্যু। শিশুর কোমলতা ও সারল্য প্রতিফলিত ছিল তাঁর মুখাবয়বজুড়ে। একাত্তরের রণাঙ্গনে সম্মুখসারির একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হয়েও নিজে কোনো দিন গল্প করতেন না। বরং তাঁর বীরত্বগাথা অন্যরা প্রকাশ করেছেন নানা স্থানে।

৩. দীর্ঘ সময়- দুই মেয়াদে প্রায় সাত বছরের কাছাকাছি তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। যদিও গণমানুষের নাগালের অনেকটা বাইরেই ছিলেন। তথাপি মন্ত্রণালয়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম খুব বেশি থেমে থাকেনি। কখনো স্থবিরতা নেমে আসেনি। আমার নিজস্ব ও নৈর্ব্যক্তিক পর্যবেক্ষণ বলে, যদি কিছু বিষয়ের সিদ্ধান্ত বিলম্বিত হয়েছে তা মন্ত্রীর জন্য নয়। একান্তই কতিপয় অধস্তন কর্মচারীর উন্নাসিকতার কারণে। নথি ধরে রাখা বা সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা তাঁর ইমেজ এবং চরিত্রের সঙ্গে কখনো যেত না। বাসায় থেকে হাতে গোনা দু-চার জন বন্ধু-সুহৃদ, শুভাকাক্সক্ষীর সঙ্গে আড্ডায় তিনি প্রসন্ন থাকতেন। এতে দারুণ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। এসব আড্ডাবাজ বন্ধুর দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে। দেশে তাঁর বন্ধুর সংখ্যা এতই সীমিত এবং নগণ্য ছিল যে, এদের সবাই চিনতেন। তাঁর কাছে এদের যাতায়াত ছিল নিত্য এবং অবারিত। গল্পের সময় অতীত স্মৃতিচারণা থাকত তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে বৃহত্তর ময়মনসিংহের আঞ্চলিক ভাষার গালগল্পও বেশ প্রাধান্য পেত।

৪. খুব কাছে থেকে নানা প্রসঙ্গে দু-চার বার সরাসরি আলোচনায় আমার কাছে যেমনটা মনে হয়েছে, তাতে সরকারি কর্মচারীদের বিষয়ে তিনি বরাবরই আবেগহীন শব্দ প্রয়োগে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি মনে করতেন, রাজনৈতিক সরকারের অধীনে এদের কর্ম হবে নিরঙ্কুশ আনুগত্যের মানসিকতায়। এরা বেতনভুক, অরাজনৈতিক ভাষায় কথা বলবেন এবং সরকারের নীতিনির্ধারণী তথা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সিদ্ধহস্ত হবেন। সরকারি চাকুরে বা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীরা রাজনীতিবিদদের সার্বক্ষণিক সহায়ক ভূমিকায় নিয়োজিত থাকবেন। কর্মচারীদের ব্যাপারে তাঁর ধারণা ছিল পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারি চাকুরেদের অনুরূপ। প্রায় ২৫ বছর একটানা লন্ডনে বসবাস করার কারণে তাঁর সামগ্রিক চলনে-বলনে-কথনে সর্বত্র এক অসাধারণ সংবেদনশীলতা প্রকাশিত ছিল। এখানকার কর্মচারীদের একটা বিরাট অংশ চলমান রাজনীতিসংশ্লিষ্ট, তা-ও তিনি জানতেন। তবে কখনই তাকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেননি। তা ছাড়া কর্মচারীদের সুবিধাবাদী পন্থা অবলম্বনের প্রবণতা নিয়ে তিনি মুখ খুলেছেন খুবই কম। বরং গুরুত্বহীন ধরে নিয়ে এড়িয়ে চলেছেন।

৫. একটা ঘটনা আমাকেও গভীরভাবে ভাবায়। একই গোত্রের অংশ হিসেবে আমিও এমন পরশ্রীকাতরতা বা চাটুকারিতার জন্য নিজেকে ধিক্কার জানাই। ২০১৫ সালের ১৩ জুলাই আমি তাঁর বেইলি রোডের সরকারি বাসভবনে যাই। মূলত আমার আত্মজার বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁকে নিমন্ত্রণ জানাতে সেখানে পৌঁছি। সবুজ বৃক্ষের ছায়া-নিসর্গের নিস্তব্ধতায় ভরে থাকা সুনসান এক জনশূন্য বাসায় গিয়ে আমি রীতিমতো শিউরে উঠি। নিচতলায় প্রবেশ করে একজন স্টাফকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আছেন?

সে জানায় ওপরে আছেন।

আমি বললাম, লোকজন আছে?

এবার সে বলল, মনে হয় কেউ নেই। আপনি যান।

আমি সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠলাম। একজনকে পেলাম, বাবুর্চি বা ক্লিনারের মতো কেউ হবেন। তার সহযোগিতা নিয়ে ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম।

আমি বললাম, মেয়ের বিয়ে। আপনার দাওয়াত নিয়ে এসেছি।

আহা! একটা অকৃত্রিম হাসি দিয়ে বললেন, আপনার মেয়ে! বিয়ের বয়স হয়েছে?

বললাম, জি স্যার।

তিনি কার্ডটি খুলে পড়লেন।

আমাকে জোর দিয়ে বললেন, অবশ্যই যাব। আমার এত কাছে আপনাদের অফিসার্স ক্লাব। যেতেই হবে। আমাকে চা খাওয়ার জন্য বললেন।

আমি বললাম, স্যার, কার্ডে আমি কিন্তু আপনার নামের সঙ্গে শুধু সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লিখেছি।

তিনি বললেন, আমার অন্য পরিচয়ের দরকার আছে কী?

বলা বাহুল্য, তখন তিনি কয়েক দিনের জন্য দফতরবিহীন মন্ত্রী ছিলেন।

সহাস্যে আমাকে নিশ্চিত করে তিনি ভেতরে গেলেন।

৬. দু-তিন দিন পর অর্থাৎ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানের আগেই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিলেন। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিজের দায়িত্বে রেখেছিলেন। কী আশ্চর্য! দ্রুত বদলে গেল দৃশ্যপট। তাৎক্ষণিকভাবে বাড়িটা লোকারণ্য হয়ে উঠল। আমিও ভীষণ আনন্দিত হই। মাননীয় মন্ত্রী এবং আমাদের কিশোরগঞ্জের সৈয়দ আশরাফ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হবেন। তাঁর আগমন মোটামুটি নিশ্চিত, কারণ মন্ত্রী মহোদয় এটা প্রোগ্রামে তুলে রেখেছেন।

শুধু সমস্যা হলো বিয়ের দিনের সন্ধ্যায়। ঝাঁকে ঝাঁকে সুবিধাবাদী কর্মচারী মাত্র দুই দিন আগের একই শূন্যগৃহকে আজ আগলে ধরে রাখছেন। প্রবেশাধিকারে রীতিমতো যুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছেন অনেকেই। ইতোমধ্যে আমাদের বেশ কিছু কর্মচারী তাঁকে নানাভাবে জ্ঞান দান করতে শুরু করলেন। স্যার, এখন আপনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। সব অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ঠিক হবে না। এতে তদবিরবাজদের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। আপনি বিব্রত হবেন। আপনার ইমেজ ক্ষুণ্ন হতে পারে। যেন তারা কত জনমের হিতৈষী, শুভার্থী! একজন অসাধারণ মানের শ্রোতা হিসেবে তিনি অনায়াসে সবকিছু হজম করতে পারতেন। এতে তাঁর তুলনা হয় না।

এদিকে আমার বারবার যোগাযোগের ফলে একপর্যায়ে তারা মাননীয় মন্ত্রীকে তার পাকস্থলীর পীড়ার ওপর দিয়ে চালিয়ে দিলেন এবং তাঁকে যত্নে গৃহে অন্তরিন রাখলেন।

৭. আমাদের অনুষ্ঠান যথারীতি হলো। লোকসমাগমও ছিল পর্যাপ্ত। অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, সচিব উপস্থিত ছিলেন। যারা এমন নাটকের নেপথ্যের কুশীলব ছিলেন তারাও আশপাশের আঙিনায় এসে পায়চারি করছিলেন। আমার খোঁজখবরও নিয়েছেন। হয়তো তারা সফলতার আনন্দ ভাগাভাগি করছিলেন। আমি এসবের পুরোটা খেয়াল করতে পারিনি। ভাবছিলাম, আমাদের মাটির সন্তান, আমাদের আত্মার আত্মীয়, রাজনীতির স্বচ্ছ যুবরাজ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কি সেদিনের বিষয়টাকে খুব স্বাভাবিক দৃষ্টিতে নিয়েছিলেন?

তবে এটা পরিষ্কার হয় আরও বছর দেড়েক পরে। তিনি আমাকে স্মরণ করতে ভুলে যাননি। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক হিসেবে তাঁর প্রটোকল করেছি একাধিকবার। একই গাড়িতে চড়ে দীর্ঘ সময় ঘুরেছি, আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিচিত্র বিষয়ে আলোচনা করেছি। ভোলার কথা নয়।

২০১৭ সালের শেষ দিকে তাঁর একই বাংলোর দোতলায় আরও একবার ওঠার সুযোগ পাই। কিছুক্ষণ কথা বলার পরে আমার চাকরি, পদায়ন ইত্যাদি বিষয়ে জানলেন। আমার অনুজপ্রতিম জাহাঙ্গীর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আমার পক্ষে বিস্তারিতভাবে বললেন। শোনার পর কালবিলম্ব না করে তিনি ব্যবস্থা নিলেন। এবং এক সপ্তাহের ব্যবধানে আমার একটা সম্মানজনক স্থানে বদলি হলো। সেদিন এই মোহজয়ী কিংবদন্তির মুখোমুখি বসেও আমি আমার কৃতজ্ঞতার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।

জয়তু সৈআই।

লেখক : সাবেক সচিব, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে

নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা