শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩

তিনি এবং কর্মচারীগণ

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি এবং কর্মচারীগণ

রাজনীতিবিদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে নিয়ে আরও একটা নিবন্ধ রচনা করার ইচ্ছা আমার অনেক দিনের। তাঁর জন্ম ও মৃত্যুর তারিখ বলা যায় প্রায় এক। খ্রিস্টীয় বছরের শুরু অর্থাৎ জানুয়ারিই তাঁর পৃথিবীতে আগমন এবং প্রস্থান। গুগলের তথ্যমতে, ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম এবং ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি প্রয়াণ উল্লেখ থাকলেও আসলে ব্যাংককের বিখ্যাত বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে (Bumrungrad Hospital) তাঁর জীবনাবসান হয় ১ জানুয়ারিতেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা, লাইফ সাপোর্টে থাকা, ডাক্তারের ঘোষণা পাওয়া ইত্যাদিতে কিছু সময় ক্ষেপণ হয়েছিল। আরও একটি বিষয় গুগল স্পষ্ট করতে পারেনি, তা হলো তাঁর জন্মস্থান। তারা ময়মনসিংহ উল্লেখ করলেও বাস্তবে তা হবে ঢাকা। তিনি ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁর শৈশব-কৈশোর, স্কুল-কলেজ জীবন কাটে বাবা শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মস্থল ময়মনসিংহ শহরে এবং পৈতৃক নিবাস কিশোরগঞ্জ জেলায়।

২. একজন অসাধারণ সৎসাহসী, বিবেকবান ও দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবেও জীবদ্দশায় তিনি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। যা আমাদের রাজনীতির ভুবনে সচরাচর পাওয়া যায় না। সহজ ও সাধারণ জীবনাচারে অভ্যস্ত এক নিভৃতচারী প্রচারবিমুখ নেতার মূর্ত প্রতিচ্ছবির উদ্ভাসন ঘটিয়েছিলেন তিনি।

সমসাময়িক কালে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর পদচারণ ও উপস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম মাত্রায়। এতটা নির্মোহ, নির্লোভ, নিরহংকার, মিতভাষী এবং মিতাহারী মানুষ খুবই দুর্লভ। রাজনীতির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল রক্তের বন্ধনের মতো। বলা যায়, পরম্পরার অবিচ্ছেদ্য দায়িত্বের ন্যায়। তাই অপরিমেয় দৃঢ়তার সঙ্গে দলের জন্য বারবার সর্বোচ্চ ঝুঁকি নেওয়া তাঁকেই মানাত। একসময় সারা দুনিয়া অবাক হয়ে প্রত্যক্ষ করেছে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু আর নিজের দলের প্রতি তাঁর কতটা দুঃসাহসিক ও নিবেদিতপ্রাণ ভূমিকা। পশ্চিমা দেশগুলোর গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা তাঁকে সব সময়ই বিশেষভাবে আকৃষ্ট করত। যার কারণে বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিদ্যমান মনোজগতের সঙ্গে সব সময় তাঁর বৈপরীত্য প্রকাশিত ছিল। তাঁর স্বভাবসুলভ নিঃসঙ্গতা, আমজনতার সান্নিধ্য এড়িয়ে চলা বা অনবরত নির্লিপ্ততার কারণে তিনি একই সঙ্গে নানাভাবে আলোচিত এবং সমালোচিতও ছিলেন। এই দৃঢ়চেতা, বজ্রকঠিন, কঠোর মানুষটি কখনো কাউকে বুঝতে দেননি তিনি তাকে অপছন্দ করেন বা তার মতের সঙ্গে অমত পোষণ করেন। এসব ভাষা ও আচরণ পশ্চিমা সংস্কৃতির হলেও তিনি তা লালন এবং ধারণ করে গেছেন আমৃত্যু। শিশুর কোমলতা ও সারল্য প্রতিফলিত ছিল তাঁর মুখাবয়বজুড়ে। একাত্তরের রণাঙ্গনে সম্মুখসারির একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হয়েও নিজে কোনো দিন গল্প করতেন না। বরং তাঁর বীরত্বগাথা অন্যরা প্রকাশ করেছেন নানা স্থানে।

৩. দীর্ঘ সময়- দুই মেয়াদে প্রায় সাত বছরের কাছাকাছি তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। যদিও গণমানুষের নাগালের অনেকটা বাইরেই ছিলেন। তথাপি মন্ত্রণালয়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম খুব বেশি থেমে থাকেনি। কখনো স্থবিরতা নেমে আসেনি। আমার নিজস্ব ও নৈর্ব্যক্তিক পর্যবেক্ষণ বলে, যদি কিছু বিষয়ের সিদ্ধান্ত বিলম্বিত হয়েছে তা মন্ত্রীর জন্য নয়। একান্তই কতিপয় অধস্তন কর্মচারীর উন্নাসিকতার কারণে। নথি ধরে রাখা বা সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা তাঁর ইমেজ এবং চরিত্রের সঙ্গে কখনো যেত না। বাসায় থেকে হাতে গোনা দু-চার জন বন্ধু-সুহৃদ, শুভাকাক্সক্ষীর সঙ্গে আড্ডায় তিনি প্রসন্ন থাকতেন। এতে দারুণ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। এসব আড্ডাবাজ বন্ধুর দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে। দেশে তাঁর বন্ধুর সংখ্যা এতই সীমিত এবং নগণ্য ছিল যে, এদের সবাই চিনতেন। তাঁর কাছে এদের যাতায়াত ছিল নিত্য এবং অবারিত। গল্পের সময় অতীত স্মৃতিচারণা থাকত তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে বৃহত্তর ময়মনসিংহের আঞ্চলিক ভাষার গালগল্পও বেশ প্রাধান্য পেত।

৪. খুব কাছে থেকে নানা প্রসঙ্গে দু-চার বার সরাসরি আলোচনায় আমার কাছে যেমনটা মনে হয়েছে, তাতে সরকারি কর্মচারীদের বিষয়ে তিনি বরাবরই আবেগহীন শব্দ প্রয়োগে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি মনে করতেন, রাজনৈতিক সরকারের অধীনে এদের কর্ম হবে নিরঙ্কুশ আনুগত্যের মানসিকতায়। এরা বেতনভুক, অরাজনৈতিক ভাষায় কথা বলবেন এবং সরকারের নীতিনির্ধারণী তথা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সিদ্ধহস্ত হবেন। সরকারি চাকুরে বা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীরা রাজনীতিবিদদের সার্বক্ষণিক সহায়ক ভূমিকায় নিয়োজিত থাকবেন। কর্মচারীদের ব্যাপারে তাঁর ধারণা ছিল পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারি চাকুরেদের অনুরূপ। প্রায় ২৫ বছর একটানা লন্ডনে বসবাস করার কারণে তাঁর সামগ্রিক চলনে-বলনে-কথনে সর্বত্র এক অসাধারণ সংবেদনশীলতা প্রকাশিত ছিল। এখানকার কর্মচারীদের একটা বিরাট অংশ চলমান রাজনীতিসংশ্লিষ্ট, তা-ও তিনি জানতেন। তবে কখনই তাকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেননি। তা ছাড়া কর্মচারীদের সুবিধাবাদী পন্থা অবলম্বনের প্রবণতা নিয়ে তিনি মুখ খুলেছেন খুবই কম। বরং গুরুত্বহীন ধরে নিয়ে এড়িয়ে চলেছেন।

৫. একটা ঘটনা আমাকেও গভীরভাবে ভাবায়। একই গোত্রের অংশ হিসেবে আমিও এমন পরশ্রীকাতরতা বা চাটুকারিতার জন্য নিজেকে ধিক্কার জানাই। ২০১৫ সালের ১৩ জুলাই আমি তাঁর বেইলি রোডের সরকারি বাসভবনে যাই। মূলত আমার আত্মজার বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁকে নিমন্ত্রণ জানাতে সেখানে পৌঁছি। সবুজ বৃক্ষের ছায়া-নিসর্গের নিস্তব্ধতায় ভরে থাকা সুনসান এক জনশূন্য বাসায় গিয়ে আমি রীতিমতো শিউরে উঠি। নিচতলায় প্রবেশ করে একজন স্টাফকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আছেন?

সে জানায় ওপরে আছেন।

আমি বললাম, লোকজন আছে?

এবার সে বলল, মনে হয় কেউ নেই। আপনি যান।

আমি সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠলাম। একজনকে পেলাম, বাবুর্চি বা ক্লিনারের মতো কেউ হবেন। তার সহযোগিতা নিয়ে ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম।

আমি বললাম, মেয়ের বিয়ে। আপনার দাওয়াত নিয়ে এসেছি।

আহা! একটা অকৃত্রিম হাসি দিয়ে বললেন, আপনার মেয়ে! বিয়ের বয়স হয়েছে?

বললাম, জি স্যার।

তিনি কার্ডটি খুলে পড়লেন।

আমাকে জোর দিয়ে বললেন, অবশ্যই যাব। আমার এত কাছে আপনাদের অফিসার্স ক্লাব। যেতেই হবে। আমাকে চা খাওয়ার জন্য বললেন।

আমি বললাম, স্যার, কার্ডে আমি কিন্তু আপনার নামের সঙ্গে শুধু সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লিখেছি।

তিনি বললেন, আমার অন্য পরিচয়ের দরকার আছে কী?

বলা বাহুল্য, তখন তিনি কয়েক দিনের জন্য দফতরবিহীন মন্ত্রী ছিলেন।

সহাস্যে আমাকে নিশ্চিত করে তিনি ভেতরে গেলেন।

৬. দু-তিন দিন পর অর্থাৎ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানের আগেই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিলেন। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিজের দায়িত্বে রেখেছিলেন। কী আশ্চর্য! দ্রুত বদলে গেল দৃশ্যপট। তাৎক্ষণিকভাবে বাড়িটা লোকারণ্য হয়ে উঠল। আমিও ভীষণ আনন্দিত হই। মাননীয় মন্ত্রী এবং আমাদের কিশোরগঞ্জের সৈয়দ আশরাফ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হবেন। তাঁর আগমন মোটামুটি নিশ্চিত, কারণ মন্ত্রী মহোদয় এটা প্রোগ্রামে তুলে রেখেছেন।

শুধু সমস্যা হলো বিয়ের দিনের সন্ধ্যায়। ঝাঁকে ঝাঁকে সুবিধাবাদী কর্মচারী মাত্র দুই দিন আগের একই শূন্যগৃহকে আজ আগলে ধরে রাখছেন। প্রবেশাধিকারে রীতিমতো যুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছেন অনেকেই। ইতোমধ্যে আমাদের বেশ কিছু কর্মচারী তাঁকে নানাভাবে জ্ঞান দান করতে শুরু করলেন। স্যার, এখন আপনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। সব অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ঠিক হবে না। এতে তদবিরবাজদের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। আপনি বিব্রত হবেন। আপনার ইমেজ ক্ষুণ্ন হতে পারে। যেন তারা কত জনমের হিতৈষী, শুভার্থী! একজন অসাধারণ মানের শ্রোতা হিসেবে তিনি অনায়াসে সবকিছু হজম করতে পারতেন। এতে তাঁর তুলনা হয় না।

এদিকে আমার বারবার যোগাযোগের ফলে একপর্যায়ে তারা মাননীয় মন্ত্রীকে তার পাকস্থলীর পীড়ার ওপর দিয়ে চালিয়ে দিলেন এবং তাঁকে যত্নে গৃহে অন্তরিন রাখলেন।

৭. আমাদের অনুষ্ঠান যথারীতি হলো। লোকসমাগমও ছিল পর্যাপ্ত। অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, সচিব উপস্থিত ছিলেন। যারা এমন নাটকের নেপথ্যের কুশীলব ছিলেন তারাও আশপাশের আঙিনায় এসে পায়চারি করছিলেন। আমার খোঁজখবরও নিয়েছেন। হয়তো তারা সফলতার আনন্দ ভাগাভাগি করছিলেন। আমি এসবের পুরোটা খেয়াল করতে পারিনি। ভাবছিলাম, আমাদের মাটির সন্তান, আমাদের আত্মার আত্মীয়, রাজনীতির স্বচ্ছ যুবরাজ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কি সেদিনের বিষয়টাকে খুব স্বাভাবিক দৃষ্টিতে নিয়েছিলেন?

তবে এটা পরিষ্কার হয় আরও বছর দেড়েক পরে। তিনি আমাকে স্মরণ করতে ভুলে যাননি। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক হিসেবে তাঁর প্রটোকল করেছি একাধিকবার। একই গাড়িতে চড়ে দীর্ঘ সময় ঘুরেছি, আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিচিত্র বিষয়ে আলোচনা করেছি। ভোলার কথা নয়।

২০১৭ সালের শেষ দিকে তাঁর একই বাংলোর দোতলায় আরও একবার ওঠার সুযোগ পাই। কিছুক্ষণ কথা বলার পরে আমার চাকরি, পদায়ন ইত্যাদি বিষয়ে জানলেন। আমার অনুজপ্রতিম জাহাঙ্গীর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আমার পক্ষে বিস্তারিতভাবে বললেন। শোনার পর কালবিলম্ব না করে তিনি ব্যবস্থা নিলেন। এবং এক সপ্তাহের ব্যবধানে আমার একটা সম্মানজনক স্থানে বদলি হলো। সেদিন এই মোহজয়ী কিংবদন্তির মুখোমুখি বসেও আমি আমার কৃতজ্ঞতার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।

জয়তু সৈআই।

লেখক : সাবেক সচিব, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসাবে কাজ করছেন : রিজভী

১১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

১৬ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু
কুমিল্লায় কৃষকদের মাঝে বীজ বিতরণ শুরু

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক
কান্নার শব্দে ধান ক্ষেত থেকে উদ্ধার হলো ২ দিনের নবজাতক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ
মোটরযানের ফিটনেস পরীক্ষায় মেরামত কারাখানা নির্বাচনের উদ্যোগ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে
মানিকগঞ্জের ঢেঁকিছাঁটা চাল যাচ্ছে সারাদেশে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
৫ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক
কান্নার শব্দে ধানক্ষেতে মিলল নবজাতক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা
খাদ্যে অননুমোদিত ‘গোলাপ ও কেওড়া জল’ ব্যবহারে সতর্কবার্তা

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’
লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনের টোল ফ্রি নতুন নম্বর ‘১৬৬৯৯’

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম
চাঁদপুরে যোগদান করলেন নতুন ডিসি নাজমুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ
মিশনের প্রেস উইংয়ের প্রথম সচিব পদে প্রশাসন ক্যাডারের পদায়নে তথ্য ক্যাডারের প্রতিবাদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
ঢাকায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ
স্যার সলিমুল্লাহ ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজে নতুন পরিচালক নিয়োগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের
নাইজেরিয়ার ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে হত্যার দাবি জিহাদিদের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক
শততম টেস্টের মাইলফলকে মুশফিক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত
তাইওয়ান বিতর্ক: চীনে জাপানি চলচ্চিত্রের মুক্তি স্থগিত

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২০

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বসুন্ধরা শুভসংঘ আইইউবিএটি শাখায় মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৫৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
পরিবারসহ কাজী জাফরের আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি
তারেক রহমানের উদ্যোগে বগুড়ায় দিনব্যাপী সেবামূলক মানবিক কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে