শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩

তিনি এবং কর্মচারীগণ

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি এবং কর্মচারীগণ

রাজনীতিবিদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে নিয়ে আরও একটা নিবন্ধ রচনা করার ইচ্ছা আমার অনেক দিনের। তাঁর জন্ম ও মৃত্যুর তারিখ বলা যায় প্রায় এক। খ্রিস্টীয় বছরের শুরু অর্থাৎ জানুয়ারিই তাঁর পৃথিবীতে আগমন এবং প্রস্থান। গুগলের তথ্যমতে, ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম এবং ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি প্রয়াণ উল্লেখ থাকলেও আসলে ব্যাংককের বিখ্যাত বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে (Bumrungrad Hospital) তাঁর জীবনাবসান হয় ১ জানুয়ারিতেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা, লাইফ সাপোর্টে থাকা, ডাক্তারের ঘোষণা পাওয়া ইত্যাদিতে কিছু সময় ক্ষেপণ হয়েছিল। আরও একটি বিষয় গুগল স্পষ্ট করতে পারেনি, তা হলো তাঁর জন্মস্থান। তারা ময়মনসিংহ উল্লেখ করলেও বাস্তবে তা হবে ঢাকা। তিনি ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁর শৈশব-কৈশোর, স্কুল-কলেজ জীবন কাটে বাবা শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মস্থল ময়মনসিংহ শহরে এবং পৈতৃক নিবাস কিশোরগঞ্জ জেলায়।

২. একজন অসাধারণ সৎসাহসী, বিবেকবান ও দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবেও জীবদ্দশায় তিনি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। যা আমাদের রাজনীতির ভুবনে সচরাচর পাওয়া যায় না। সহজ ও সাধারণ জীবনাচারে অভ্যস্ত এক নিভৃতচারী প্রচারবিমুখ নেতার মূর্ত প্রতিচ্ছবির উদ্ভাসন ঘটিয়েছিলেন তিনি।

সমসাময়িক কালে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর পদচারণ ও উপস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম মাত্রায়। এতটা নির্মোহ, নির্লোভ, নিরহংকার, মিতভাষী এবং মিতাহারী মানুষ খুবই দুর্লভ। রাজনীতির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল রক্তের বন্ধনের মতো। বলা যায়, পরম্পরার অবিচ্ছেদ্য দায়িত্বের ন্যায়। তাই অপরিমেয় দৃঢ়তার সঙ্গে দলের জন্য বারবার সর্বোচ্চ ঝুঁকি নেওয়া তাঁকেই মানাত। একসময় সারা দুনিয়া অবাক হয়ে প্রত্যক্ষ করেছে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু আর নিজের দলের প্রতি তাঁর কতটা দুঃসাহসিক ও নিবেদিতপ্রাণ ভূমিকা। পশ্চিমা দেশগুলোর গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা তাঁকে সব সময়ই বিশেষভাবে আকৃষ্ট করত। যার কারণে বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিদ্যমান মনোজগতের সঙ্গে সব সময় তাঁর বৈপরীত্য প্রকাশিত ছিল। তাঁর স্বভাবসুলভ নিঃসঙ্গতা, আমজনতার সান্নিধ্য এড়িয়ে চলা বা অনবরত নির্লিপ্ততার কারণে তিনি একই সঙ্গে নানাভাবে আলোচিত এবং সমালোচিতও ছিলেন। এই দৃঢ়চেতা, বজ্রকঠিন, কঠোর মানুষটি কখনো কাউকে বুঝতে দেননি তিনি তাকে অপছন্দ করেন বা তার মতের সঙ্গে অমত পোষণ করেন। এসব ভাষা ও আচরণ পশ্চিমা সংস্কৃতির হলেও তিনি তা লালন এবং ধারণ করে গেছেন আমৃত্যু। শিশুর কোমলতা ও সারল্য প্রতিফলিত ছিল তাঁর মুখাবয়বজুড়ে। একাত্তরের রণাঙ্গনে সম্মুখসারির একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হয়েও নিজে কোনো দিন গল্প করতেন না। বরং তাঁর বীরত্বগাথা অন্যরা প্রকাশ করেছেন নানা স্থানে।

৩. দীর্ঘ সময়- দুই মেয়াদে প্রায় সাত বছরের কাছাকাছি তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। যদিও গণমানুষের নাগালের অনেকটা বাইরেই ছিলেন। তথাপি মন্ত্রণালয়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম খুব বেশি থেমে থাকেনি। কখনো স্থবিরতা নেমে আসেনি। আমার নিজস্ব ও নৈর্ব্যক্তিক পর্যবেক্ষণ বলে, যদি কিছু বিষয়ের সিদ্ধান্ত বিলম্বিত হয়েছে তা মন্ত্রীর জন্য নয়। একান্তই কতিপয় অধস্তন কর্মচারীর উন্নাসিকতার কারণে। নথি ধরে রাখা বা সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা তাঁর ইমেজ এবং চরিত্রের সঙ্গে কখনো যেত না। বাসায় থেকে হাতে গোনা দু-চার জন বন্ধু-সুহৃদ, শুভাকাক্সক্ষীর সঙ্গে আড্ডায় তিনি প্রসন্ন থাকতেন। এতে দারুণ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। এসব আড্ডাবাজ বন্ধুর দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে। দেশে তাঁর বন্ধুর সংখ্যা এতই সীমিত এবং নগণ্য ছিল যে, এদের সবাই চিনতেন। তাঁর কাছে এদের যাতায়াত ছিল নিত্য এবং অবারিত। গল্পের সময় অতীত স্মৃতিচারণা থাকত তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে বৃহত্তর ময়মনসিংহের আঞ্চলিক ভাষার গালগল্পও বেশ প্রাধান্য পেত।

৪. খুব কাছে থেকে নানা প্রসঙ্গে দু-চার বার সরাসরি আলোচনায় আমার কাছে যেমনটা মনে হয়েছে, তাতে সরকারি কর্মচারীদের বিষয়ে তিনি বরাবরই আবেগহীন শব্দ প্রয়োগে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি মনে করতেন, রাজনৈতিক সরকারের অধীনে এদের কর্ম হবে নিরঙ্কুশ আনুগত্যের মানসিকতায়। এরা বেতনভুক, অরাজনৈতিক ভাষায় কথা বলবেন এবং সরকারের নীতিনির্ধারণী তথা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সিদ্ধহস্ত হবেন। সরকারি চাকুরে বা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীরা রাজনীতিবিদদের সার্বক্ষণিক সহায়ক ভূমিকায় নিয়োজিত থাকবেন। কর্মচারীদের ব্যাপারে তাঁর ধারণা ছিল পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারি চাকুরেদের অনুরূপ। প্রায় ২৫ বছর একটানা লন্ডনে বসবাস করার কারণে তাঁর সামগ্রিক চলনে-বলনে-কথনে সর্বত্র এক অসাধারণ সংবেদনশীলতা প্রকাশিত ছিল। এখানকার কর্মচারীদের একটা বিরাট অংশ চলমান রাজনীতিসংশ্লিষ্ট, তা-ও তিনি জানতেন। তবে কখনই তাকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেননি। তা ছাড়া কর্মচারীদের সুবিধাবাদী পন্থা অবলম্বনের প্রবণতা নিয়ে তিনি মুখ খুলেছেন খুবই কম। বরং গুরুত্বহীন ধরে নিয়ে এড়িয়ে চলেছেন।

৫. একটা ঘটনা আমাকেও গভীরভাবে ভাবায়। একই গোত্রের অংশ হিসেবে আমিও এমন পরশ্রীকাতরতা বা চাটুকারিতার জন্য নিজেকে ধিক্কার জানাই। ২০১৫ সালের ১৩ জুলাই আমি তাঁর বেইলি রোডের সরকারি বাসভবনে যাই। মূলত আমার আত্মজার বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁকে নিমন্ত্রণ জানাতে সেখানে পৌঁছি। সবুজ বৃক্ষের ছায়া-নিসর্গের নিস্তব্ধতায় ভরে থাকা সুনসান এক জনশূন্য বাসায় গিয়ে আমি রীতিমতো শিউরে উঠি। নিচতলায় প্রবেশ করে একজন স্টাফকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আছেন?

সে জানায় ওপরে আছেন।

আমি বললাম, লোকজন আছে?

এবার সে বলল, মনে হয় কেউ নেই। আপনি যান।

আমি সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠলাম। একজনকে পেলাম, বাবুর্চি বা ক্লিনারের মতো কেউ হবেন। তার সহযোগিতা নিয়ে ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম।

আমি বললাম, মেয়ের বিয়ে। আপনার দাওয়াত নিয়ে এসেছি।

আহা! একটা অকৃত্রিম হাসি দিয়ে বললেন, আপনার মেয়ে! বিয়ের বয়স হয়েছে?

বললাম, জি স্যার।

তিনি কার্ডটি খুলে পড়লেন।

আমাকে জোর দিয়ে বললেন, অবশ্যই যাব। আমার এত কাছে আপনাদের অফিসার্স ক্লাব। যেতেই হবে। আমাকে চা খাওয়ার জন্য বললেন।

আমি বললাম, স্যার, কার্ডে আমি কিন্তু আপনার নামের সঙ্গে শুধু সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লিখেছি।

তিনি বললেন, আমার অন্য পরিচয়ের দরকার আছে কী?

বলা বাহুল্য, তখন তিনি কয়েক দিনের জন্য দফতরবিহীন মন্ত্রী ছিলেন।

সহাস্যে আমাকে নিশ্চিত করে তিনি ভেতরে গেলেন।

৬. দু-তিন দিন পর অর্থাৎ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানের আগেই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিলেন। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিজের দায়িত্বে রেখেছিলেন। কী আশ্চর্য! দ্রুত বদলে গেল দৃশ্যপট। তাৎক্ষণিকভাবে বাড়িটা লোকারণ্য হয়ে উঠল। আমিও ভীষণ আনন্দিত হই। মাননীয় মন্ত্রী এবং আমাদের কিশোরগঞ্জের সৈয়দ আশরাফ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হবেন। তাঁর আগমন মোটামুটি নিশ্চিত, কারণ মন্ত্রী মহোদয় এটা প্রোগ্রামে তুলে রেখেছেন।

শুধু সমস্যা হলো বিয়ের দিনের সন্ধ্যায়। ঝাঁকে ঝাঁকে সুবিধাবাদী কর্মচারী মাত্র দুই দিন আগের একই শূন্যগৃহকে আজ আগলে ধরে রাখছেন। প্রবেশাধিকারে রীতিমতো যুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছেন অনেকেই। ইতোমধ্যে আমাদের বেশ কিছু কর্মচারী তাঁকে নানাভাবে জ্ঞান দান করতে শুরু করলেন। স্যার, এখন আপনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। সব অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ঠিক হবে না। এতে তদবিরবাজদের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। আপনি বিব্রত হবেন। আপনার ইমেজ ক্ষুণ্ন হতে পারে। যেন তারা কত জনমের হিতৈষী, শুভার্থী! একজন অসাধারণ মানের শ্রোতা হিসেবে তিনি অনায়াসে সবকিছু হজম করতে পারতেন। এতে তাঁর তুলনা হয় না।

এদিকে আমার বারবার যোগাযোগের ফলে একপর্যায়ে তারা মাননীয় মন্ত্রীকে তার পাকস্থলীর পীড়ার ওপর দিয়ে চালিয়ে দিলেন এবং তাঁকে যত্নে গৃহে অন্তরিন রাখলেন।

৭. আমাদের অনুষ্ঠান যথারীতি হলো। লোকসমাগমও ছিল পর্যাপ্ত। অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, সচিব উপস্থিত ছিলেন। যারা এমন নাটকের নেপথ্যের কুশীলব ছিলেন তারাও আশপাশের আঙিনায় এসে পায়চারি করছিলেন। আমার খোঁজখবরও নিয়েছেন। হয়তো তারা সফলতার আনন্দ ভাগাভাগি করছিলেন। আমি এসবের পুরোটা খেয়াল করতে পারিনি। ভাবছিলাম, আমাদের মাটির সন্তান, আমাদের আত্মার আত্মীয়, রাজনীতির স্বচ্ছ যুবরাজ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কি সেদিনের বিষয়টাকে খুব স্বাভাবিক দৃষ্টিতে নিয়েছিলেন?

তবে এটা পরিষ্কার হয় আরও বছর দেড়েক পরে। তিনি আমাকে স্মরণ করতে ভুলে যাননি। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক হিসেবে তাঁর প্রটোকল করেছি একাধিকবার। একই গাড়িতে চড়ে দীর্ঘ সময় ঘুরেছি, আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিচিত্র বিষয়ে আলোচনা করেছি। ভোলার কথা নয়।

২০১৭ সালের শেষ দিকে তাঁর একই বাংলোর দোতলায় আরও একবার ওঠার সুযোগ পাই। কিছুক্ষণ কথা বলার পরে আমার চাকরি, পদায়ন ইত্যাদি বিষয়ে জানলেন। আমার অনুজপ্রতিম জাহাঙ্গীর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আমার পক্ষে বিস্তারিতভাবে বললেন। শোনার পর কালবিলম্ব না করে তিনি ব্যবস্থা নিলেন। এবং এক সপ্তাহের ব্যবধানে আমার একটা সম্মানজনক স্থানে বদলি হলো। সেদিন এই মোহজয়ী কিংবদন্তির মুখোমুখি বসেও আমি আমার কৃতজ্ঞতার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।

জয়তু সৈআই।

লেখক : সাবেক সচিব, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল
ফারিণের এক হাতে ফুল, অন্য হাতে কুড়াল

২ মিনিট আগে | শোবিজ

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা
ফাইনাল নিশ্চিত করল শেফিল্ড; ফিরতি লেগেও দুর্দান্ত হামজা

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল
শনিবার থেকে আবারও শুরু হচ্ছে আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২
সিলেটে বিপুল ইয়াবাসহ আটক ২

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩৯ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
আশুলিয়া থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন