শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩

তিনি এবং কর্মচারীগণ

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি এবং কর্মচারীগণ

রাজনীতিবিদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে নিয়ে আরও একটা নিবন্ধ রচনা করার ইচ্ছা আমার অনেক দিনের। তাঁর জন্ম ও মৃত্যুর তারিখ বলা যায় প্রায় এক। খ্রিস্টীয় বছরের শুরু অর্থাৎ জানুয়ারিই তাঁর পৃথিবীতে আগমন এবং প্রস্থান। গুগলের তথ্যমতে, ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম এবং ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি প্রয়াণ উল্লেখ থাকলেও আসলে ব্যাংককের বিখ্যাত বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে (Bumrungrad Hospital) তাঁর জীবনাবসান হয় ১ জানুয়ারিতেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা, লাইফ সাপোর্টে থাকা, ডাক্তারের ঘোষণা পাওয়া ইত্যাদিতে কিছু সময় ক্ষেপণ হয়েছিল। আরও একটি বিষয় গুগল স্পষ্ট করতে পারেনি, তা হলো তাঁর জন্মস্থান। তারা ময়মনসিংহ উল্লেখ করলেও বাস্তবে তা হবে ঢাকা। তিনি ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁর শৈশব-কৈশোর, স্কুল-কলেজ জীবন কাটে বাবা শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মস্থল ময়মনসিংহ শহরে এবং পৈতৃক নিবাস কিশোরগঞ্জ জেলায়।

২. একজন অসাধারণ সৎসাহসী, বিবেকবান ও দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবেও জীবদ্দশায় তিনি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। যা আমাদের রাজনীতির ভুবনে সচরাচর পাওয়া যায় না। সহজ ও সাধারণ জীবনাচারে অভ্যস্ত এক নিভৃতচারী প্রচারবিমুখ নেতার মূর্ত প্রতিচ্ছবির উদ্ভাসন ঘটিয়েছিলেন তিনি।

সমসাময়িক কালে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর পদচারণ ও উপস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম মাত্রায়। এতটা নির্মোহ, নির্লোভ, নিরহংকার, মিতভাষী এবং মিতাহারী মানুষ খুবই দুর্লভ। রাজনীতির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল রক্তের বন্ধনের মতো। বলা যায়, পরম্পরার অবিচ্ছেদ্য দায়িত্বের ন্যায়। তাই অপরিমেয় দৃঢ়তার সঙ্গে দলের জন্য বারবার সর্বোচ্চ ঝুঁকি নেওয়া তাঁকেই মানাত। একসময় সারা দুনিয়া অবাক হয়ে প্রত্যক্ষ করেছে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু আর নিজের দলের প্রতি তাঁর কতটা দুঃসাহসিক ও নিবেদিতপ্রাণ ভূমিকা। পশ্চিমা দেশগুলোর গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা তাঁকে সব সময়ই বিশেষভাবে আকৃষ্ট করত। যার কারণে বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিদ্যমান মনোজগতের সঙ্গে সব সময় তাঁর বৈপরীত্য প্রকাশিত ছিল। তাঁর স্বভাবসুলভ নিঃসঙ্গতা, আমজনতার সান্নিধ্য এড়িয়ে চলা বা অনবরত নির্লিপ্ততার কারণে তিনি একই সঙ্গে নানাভাবে আলোচিত এবং সমালোচিতও ছিলেন। এই দৃঢ়চেতা, বজ্রকঠিন, কঠোর মানুষটি কখনো কাউকে বুঝতে দেননি তিনি তাকে অপছন্দ করেন বা তার মতের সঙ্গে অমত পোষণ করেন। এসব ভাষা ও আচরণ পশ্চিমা সংস্কৃতির হলেও তিনি তা লালন এবং ধারণ করে গেছেন আমৃত্যু। শিশুর কোমলতা ও সারল্য প্রতিফলিত ছিল তাঁর মুখাবয়বজুড়ে। একাত্তরের রণাঙ্গনে সম্মুখসারির একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হয়েও নিজে কোনো দিন গল্প করতেন না। বরং তাঁর বীরত্বগাথা অন্যরা প্রকাশ করেছেন নানা স্থানে।

৩. দীর্ঘ সময়- দুই মেয়াদে প্রায় সাত বছরের কাছাকাছি তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। যদিও গণমানুষের নাগালের অনেকটা বাইরেই ছিলেন। তথাপি মন্ত্রণালয়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম খুব বেশি থেমে থাকেনি। কখনো স্থবিরতা নেমে আসেনি। আমার নিজস্ব ও নৈর্ব্যক্তিক পর্যবেক্ষণ বলে, যদি কিছু বিষয়ের সিদ্ধান্ত বিলম্বিত হয়েছে তা মন্ত্রীর জন্য নয়। একান্তই কতিপয় অধস্তন কর্মচারীর উন্নাসিকতার কারণে। নথি ধরে রাখা বা সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা তাঁর ইমেজ এবং চরিত্রের সঙ্গে কখনো যেত না। বাসায় থেকে হাতে গোনা দু-চার জন বন্ধু-সুহৃদ, শুভাকাক্সক্ষীর সঙ্গে আড্ডায় তিনি প্রসন্ন থাকতেন। এতে দারুণ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। এসব আড্ডাবাজ বন্ধুর দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে। দেশে তাঁর বন্ধুর সংখ্যা এতই সীমিত এবং নগণ্য ছিল যে, এদের সবাই চিনতেন। তাঁর কাছে এদের যাতায়াত ছিল নিত্য এবং অবারিত। গল্পের সময় অতীত স্মৃতিচারণা থাকত তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে বৃহত্তর ময়মনসিংহের আঞ্চলিক ভাষার গালগল্পও বেশ প্রাধান্য পেত।

৪. খুব কাছে থেকে নানা প্রসঙ্গে দু-চার বার সরাসরি আলোচনায় আমার কাছে যেমনটা মনে হয়েছে, তাতে সরকারি কর্মচারীদের বিষয়ে তিনি বরাবরই আবেগহীন শব্দ প্রয়োগে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি মনে করতেন, রাজনৈতিক সরকারের অধীনে এদের কর্ম হবে নিরঙ্কুশ আনুগত্যের মানসিকতায়। এরা বেতনভুক, অরাজনৈতিক ভাষায় কথা বলবেন এবং সরকারের নীতিনির্ধারণী তথা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সিদ্ধহস্ত হবেন। সরকারি চাকুরে বা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীরা রাজনীতিবিদদের সার্বক্ষণিক সহায়ক ভূমিকায় নিয়োজিত থাকবেন। কর্মচারীদের ব্যাপারে তাঁর ধারণা ছিল পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারি চাকুরেদের অনুরূপ। প্রায় ২৫ বছর একটানা লন্ডনে বসবাস করার কারণে তাঁর সামগ্রিক চলনে-বলনে-কথনে সর্বত্র এক অসাধারণ সংবেদনশীলতা প্রকাশিত ছিল। এখানকার কর্মচারীদের একটা বিরাট অংশ চলমান রাজনীতিসংশ্লিষ্ট, তা-ও তিনি জানতেন। তবে কখনই তাকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেননি। তা ছাড়া কর্মচারীদের সুবিধাবাদী পন্থা অবলম্বনের প্রবণতা নিয়ে তিনি মুখ খুলেছেন খুবই কম। বরং গুরুত্বহীন ধরে নিয়ে এড়িয়ে চলেছেন।

৫. একটা ঘটনা আমাকেও গভীরভাবে ভাবায়। একই গোত্রের অংশ হিসেবে আমিও এমন পরশ্রীকাতরতা বা চাটুকারিতার জন্য নিজেকে ধিক্কার জানাই। ২০১৫ সালের ১৩ জুলাই আমি তাঁর বেইলি রোডের সরকারি বাসভবনে যাই। মূলত আমার আত্মজার বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁকে নিমন্ত্রণ জানাতে সেখানে পৌঁছি। সবুজ বৃক্ষের ছায়া-নিসর্গের নিস্তব্ধতায় ভরে থাকা সুনসান এক জনশূন্য বাসায় গিয়ে আমি রীতিমতো শিউরে উঠি। নিচতলায় প্রবেশ করে একজন স্টাফকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আছেন?

সে জানায় ওপরে আছেন।

আমি বললাম, লোকজন আছে?

এবার সে বলল, মনে হয় কেউ নেই। আপনি যান।

আমি সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠলাম। একজনকে পেলাম, বাবুর্চি বা ক্লিনারের মতো কেউ হবেন। তার সহযোগিতা নিয়ে ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম।

আমি বললাম, মেয়ের বিয়ে। আপনার দাওয়াত নিয়ে এসেছি।

আহা! একটা অকৃত্রিম হাসি দিয়ে বললেন, আপনার মেয়ে! বিয়ের বয়স হয়েছে?

বললাম, জি স্যার।

তিনি কার্ডটি খুলে পড়লেন।

আমাকে জোর দিয়ে বললেন, অবশ্যই যাব। আমার এত কাছে আপনাদের অফিসার্স ক্লাব। যেতেই হবে। আমাকে চা খাওয়ার জন্য বললেন।

আমি বললাম, স্যার, কার্ডে আমি কিন্তু আপনার নামের সঙ্গে শুধু সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লিখেছি।

তিনি বললেন, আমার অন্য পরিচয়ের দরকার আছে কী?

বলা বাহুল্য, তখন তিনি কয়েক দিনের জন্য দফতরবিহীন মন্ত্রী ছিলেন।

সহাস্যে আমাকে নিশ্চিত করে তিনি ভেতরে গেলেন।

৬. দু-তিন দিন পর অর্থাৎ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানের আগেই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিলেন। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিজের দায়িত্বে রেখেছিলেন। কী আশ্চর্য! দ্রুত বদলে গেল দৃশ্যপট। তাৎক্ষণিকভাবে বাড়িটা লোকারণ্য হয়ে উঠল। আমিও ভীষণ আনন্দিত হই। মাননীয় মন্ত্রী এবং আমাদের কিশোরগঞ্জের সৈয়দ আশরাফ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হবেন। তাঁর আগমন মোটামুটি নিশ্চিত, কারণ মন্ত্রী মহোদয় এটা প্রোগ্রামে তুলে রেখেছেন।

শুধু সমস্যা হলো বিয়ের দিনের সন্ধ্যায়। ঝাঁকে ঝাঁকে সুবিধাবাদী কর্মচারী মাত্র দুই দিন আগের একই শূন্যগৃহকে আজ আগলে ধরে রাখছেন। প্রবেশাধিকারে রীতিমতো যুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছেন অনেকেই। ইতোমধ্যে আমাদের বেশ কিছু কর্মচারী তাঁকে নানাভাবে জ্ঞান দান করতে শুরু করলেন। স্যার, এখন আপনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। সব অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ঠিক হবে না। এতে তদবিরবাজদের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। আপনি বিব্রত হবেন। আপনার ইমেজ ক্ষুণ্ন হতে পারে। যেন তারা কত জনমের হিতৈষী, শুভার্থী! একজন অসাধারণ মানের শ্রোতা হিসেবে তিনি অনায়াসে সবকিছু হজম করতে পারতেন। এতে তাঁর তুলনা হয় না।

এদিকে আমার বারবার যোগাযোগের ফলে একপর্যায়ে তারা মাননীয় মন্ত্রীকে তার পাকস্থলীর পীড়ার ওপর দিয়ে চালিয়ে দিলেন এবং তাঁকে যত্নে গৃহে অন্তরিন রাখলেন।

৭. আমাদের অনুষ্ঠান যথারীতি হলো। লোকসমাগমও ছিল পর্যাপ্ত। অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, সচিব উপস্থিত ছিলেন। যারা এমন নাটকের নেপথ্যের কুশীলব ছিলেন তারাও আশপাশের আঙিনায় এসে পায়চারি করছিলেন। আমার খোঁজখবরও নিয়েছেন। হয়তো তারা সফলতার আনন্দ ভাগাভাগি করছিলেন। আমি এসবের পুরোটা খেয়াল করতে পারিনি। ভাবছিলাম, আমাদের মাটির সন্তান, আমাদের আত্মার আত্মীয়, রাজনীতির স্বচ্ছ যুবরাজ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কি সেদিনের বিষয়টাকে খুব স্বাভাবিক দৃষ্টিতে নিয়েছিলেন?

তবে এটা পরিষ্কার হয় আরও বছর দেড়েক পরে। তিনি আমাকে স্মরণ করতে ভুলে যাননি। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক হিসেবে তাঁর প্রটোকল করেছি একাধিকবার। একই গাড়িতে চড়ে দীর্ঘ সময় ঘুরেছি, আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিচিত্র বিষয়ে আলোচনা করেছি। ভোলার কথা নয়।

২০১৭ সালের শেষ দিকে তাঁর একই বাংলোর দোতলায় আরও একবার ওঠার সুযোগ পাই। কিছুক্ষণ কথা বলার পরে আমার চাকরি, পদায়ন ইত্যাদি বিষয়ে জানলেন। আমার অনুজপ্রতিম জাহাঙ্গীর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আমার পক্ষে বিস্তারিতভাবে বললেন। শোনার পর কালবিলম্ব না করে তিনি ব্যবস্থা নিলেন। এবং এক সপ্তাহের ব্যবধানে আমার একটা সম্মানজনক স্থানে বদলি হলো। সেদিন এই মোহজয়ী কিংবদন্তির মুখোমুখি বসেও আমি আমার কৃতজ্ঞতার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।

জয়তু সৈআই।

লেখক : সাবেক সচিব, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩
ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা