শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩

তিনি এবং কর্মচারীগণ

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
তিনি এবং কর্মচারীগণ

রাজনীতিবিদ সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে নিয়ে আরও একটা নিবন্ধ রচনা করার ইচ্ছা আমার অনেক দিনের। তাঁর জন্ম ও মৃত্যুর তারিখ বলা যায় প্রায় এক। খ্রিস্টীয় বছরের শুরু অর্থাৎ জানুয়ারিই তাঁর পৃথিবীতে আগমন এবং প্রস্থান। গুগলের তথ্যমতে, ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম এবং ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি প্রয়াণ উল্লেখ থাকলেও আসলে ব্যাংককের বিখ্যাত বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে (Bumrungrad Hospital) তাঁর জীবনাবসান হয় ১ জানুয়ারিতেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থিতা, লাইফ সাপোর্টে থাকা, ডাক্তারের ঘোষণা পাওয়া ইত্যাদিতে কিছু সময় ক্ষেপণ হয়েছিল। আরও একটি বিষয় গুগল স্পষ্ট করতে পারেনি, তা হলো তাঁর জন্মস্থান। তারা ময়মনসিংহ উল্লেখ করলেও বাস্তবে তা হবে ঢাকা। তিনি ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তাঁর শৈশব-কৈশোর, স্কুল-কলেজ জীবন কাটে বাবা শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের কর্মস্থল ময়মনসিংহ শহরে এবং পৈতৃক নিবাস কিশোরগঞ্জ জেলায়।

২. একজন অসাধারণ সৎসাহসী, বিবেকবান ও দেশপ্রেমিক মানুষ হিসেবেও জীবদ্দশায় তিনি খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। যা আমাদের রাজনীতির ভুবনে সচরাচর পাওয়া যায় না। সহজ ও সাধারণ জীবনাচারে অভ্যস্ত এক নিভৃতচারী প্রচারবিমুখ নেতার মূর্ত প্রতিচ্ছবির উদ্ভাসন ঘটিয়েছিলেন তিনি।

সমসাময়িক কালে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর পদচারণ ও উপস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম মাত্রায়। এতটা নির্মোহ, নির্লোভ, নিরহংকার, মিতভাষী এবং মিতাহারী মানুষ খুবই দুর্লভ। রাজনীতির সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল রক্তের বন্ধনের মতো। বলা যায়, পরম্পরার অবিচ্ছেদ্য দায়িত্বের ন্যায়। তাই অপরিমেয় দৃঢ়তার সঙ্গে দলের জন্য বারবার সর্বোচ্চ ঝুঁকি নেওয়া তাঁকেই মানাত। একসময় সারা দুনিয়া অবাক হয়ে প্রত্যক্ষ করেছে বাংলাদেশ, বঙ্গবন্ধু আর নিজের দলের প্রতি তাঁর কতটা দুঃসাহসিক ও নিবেদিতপ্রাণ ভূমিকা। পশ্চিমা দেশগুলোর গণতান্ত্রিক বিধিব্যবস্থা তাঁকে সব সময়ই বিশেষভাবে আকৃষ্ট করত। যার কারণে বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিদ্যমান মনোজগতের সঙ্গে সব সময় তাঁর বৈপরীত্য প্রকাশিত ছিল। তাঁর স্বভাবসুলভ নিঃসঙ্গতা, আমজনতার সান্নিধ্য এড়িয়ে চলা বা অনবরত নির্লিপ্ততার কারণে তিনি একই সঙ্গে নানাভাবে আলোচিত এবং সমালোচিতও ছিলেন। এই দৃঢ়চেতা, বজ্রকঠিন, কঠোর মানুষটি কখনো কাউকে বুঝতে দেননি তিনি তাকে অপছন্দ করেন বা তার মতের সঙ্গে অমত পোষণ করেন। এসব ভাষা ও আচরণ পশ্চিমা সংস্কৃতির হলেও তিনি তা লালন এবং ধারণ করে গেছেন আমৃত্যু। শিশুর কোমলতা ও সারল্য প্রতিফলিত ছিল তাঁর মুখাবয়বজুড়ে। একাত্তরের রণাঙ্গনে সম্মুখসারির একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হয়েও নিজে কোনো দিন গল্প করতেন না। বরং তাঁর বীরত্বগাথা অন্যরা প্রকাশ করেছেন নানা স্থানে।

৩. দীর্ঘ সময়- দুই মেয়াদে প্রায় সাত বছরের কাছাকাছি তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন। যদিও গণমানুষের নাগালের অনেকটা বাইরেই ছিলেন। তথাপি মন্ত্রণালয়ের দৈনন্দিন কাজকর্ম খুব বেশি থেমে থাকেনি। কখনো স্থবিরতা নেমে আসেনি। আমার নিজস্ব ও নৈর্ব্যক্তিক পর্যবেক্ষণ বলে, যদি কিছু বিষয়ের সিদ্ধান্ত বিলম্বিত হয়েছে তা মন্ত্রীর জন্য নয়। একান্তই কতিপয় অধস্তন কর্মচারীর উন্নাসিকতার কারণে। নথি ধরে রাখা বা সিদ্ধান্তহীনতায় থাকা তাঁর ইমেজ এবং চরিত্রের সঙ্গে কখনো যেত না। বাসায় থেকে হাতে গোনা দু-চার জন বন্ধু-সুহৃদ, শুভাকাক্সক্ষীর সঙ্গে আড্ডায় তিনি প্রসন্ন থাকতেন। এতে দারুণ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন। এসব আড্ডাবাজ বন্ধুর দ্বারা খুব বেশি প্রভাবিত হয়েছেন এমন নজির নেই বললেই চলে। দেশে তাঁর বন্ধুর সংখ্যা এতই সীমিত এবং নগণ্য ছিল যে, এদের সবাই চিনতেন। তাঁর কাছে এদের যাতায়াত ছিল নিত্য এবং অবারিত। গল্পের সময় অতীত স্মৃতিচারণা থাকত তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে বৃহত্তর ময়মনসিংহের আঞ্চলিক ভাষার গালগল্পও বেশ প্রাধান্য পেত।

৪. খুব কাছে থেকে নানা প্রসঙ্গে দু-চার বার সরাসরি আলোচনায় আমার কাছে যেমনটা মনে হয়েছে, তাতে সরকারি কর্মচারীদের বিষয়ে তিনি বরাবরই আবেগহীন শব্দ প্রয়োগে অভ্যস্ত ছিলেন। তিনি মনে করতেন, রাজনৈতিক সরকারের অধীনে এদের কর্ম হবে নিরঙ্কুশ আনুগত্যের মানসিকতায়। এরা বেতনভুক, অরাজনৈতিক ভাষায় কথা বলবেন এবং সরকারের নীতিনির্ধারণী তথা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সিদ্ধহস্ত হবেন। সরকারি চাকুরে বা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীরা রাজনীতিবিদদের সার্বক্ষণিক সহায়ক ভূমিকায় নিয়োজিত থাকবেন। কর্মচারীদের ব্যাপারে তাঁর ধারণা ছিল পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারি চাকুরেদের অনুরূপ। প্রায় ২৫ বছর একটানা লন্ডনে বসবাস করার কারণে তাঁর সামগ্রিক চলনে-বলনে-কথনে সর্বত্র এক অসাধারণ সংবেদনশীলতা প্রকাশিত ছিল। এখানকার কর্মচারীদের একটা বিরাট অংশ চলমান রাজনীতিসংশ্লিষ্ট, তা-ও তিনি জানতেন। তবে কখনই তাকে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করেননি। তা ছাড়া কর্মচারীদের সুবিধাবাদী পন্থা অবলম্বনের প্রবণতা নিয়ে তিনি মুখ খুলেছেন খুবই কম। বরং গুরুত্বহীন ধরে নিয়ে এড়িয়ে চলেছেন।

৫. একটা ঘটনা আমাকেও গভীরভাবে ভাবায়। একই গোত্রের অংশ হিসেবে আমিও এমন পরশ্রীকাতরতা বা চাটুকারিতার জন্য নিজেকে ধিক্কার জানাই। ২০১৫ সালের ১৩ জুলাই আমি তাঁর বেইলি রোডের সরকারি বাসভবনে যাই। মূলত আমার আত্মজার বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁকে নিমন্ত্রণ জানাতে সেখানে পৌঁছি। সবুজ বৃক্ষের ছায়া-নিসর্গের নিস্তব্ধতায় ভরে থাকা সুনসান এক জনশূন্য বাসায় গিয়ে আমি রীতিমতো শিউরে উঠি। নিচতলায় প্রবেশ করে একজন স্টাফকে জিজ্ঞেস করলাম, স্যার আছেন?

সে জানায় ওপরে আছেন।

আমি বললাম, লোকজন আছে?

এবার সে বলল, মনে হয় কেউ নেই। আপনি যান।

আমি সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠলাম। একজনকে পেলাম, বাবুর্চি বা ক্লিনারের মতো কেউ হবেন। তার সহযোগিতা নিয়ে ওনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলাম।

আমি বললাম, মেয়ের বিয়ে। আপনার দাওয়াত নিয়ে এসেছি।

আহা! একটা অকৃত্রিম হাসি দিয়ে বললেন, আপনার মেয়ে! বিয়ের বয়স হয়েছে?

বললাম, জি স্যার।

তিনি কার্ডটি খুলে পড়লেন।

আমাকে জোর দিয়ে বললেন, অবশ্যই যাব। আমার এত কাছে আপনাদের অফিসার্স ক্লাব। যেতেই হবে। আমাকে চা খাওয়ার জন্য বললেন।

আমি বললাম, স্যার, কার্ডে আমি কিন্তু আপনার নামের সঙ্গে শুধু সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ লিখেছি।

তিনি বললেন, আমার অন্য পরিচয়ের দরকার আছে কী?

বলা বাহুল্য, তখন তিনি কয়েক দিনের জন্য দফতরবিহীন মন্ত্রী ছিলেন।

সহাস্যে আমাকে নিশ্চিত করে তিনি ভেতরে গেলেন।

৬. দু-তিন দিন পর অর্থাৎ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানের আগেই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিলেন। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিজের দায়িত্বে রেখেছিলেন। কী আশ্চর্য! দ্রুত বদলে গেল দৃশ্যপট। তাৎক্ষণিকভাবে বাড়িটা লোকারণ্য হয়ে উঠল। আমিও ভীষণ আনন্দিত হই। মাননীয় মন্ত্রী এবং আমাদের কিশোরগঞ্জের সৈয়দ আশরাফ আমার মেয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হবেন। তাঁর আগমন মোটামুটি নিশ্চিত, কারণ মন্ত্রী মহোদয় এটা প্রোগ্রামে তুলে রেখেছেন।

শুধু সমস্যা হলো বিয়ের দিনের সন্ধ্যায়। ঝাঁকে ঝাঁকে সুবিধাবাদী কর্মচারী মাত্র দুই দিন আগের একই শূন্যগৃহকে আজ আগলে ধরে রাখছেন। প্রবেশাধিকারে রীতিমতো যুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছেন অনেকেই। ইতোমধ্যে আমাদের বেশ কিছু কর্মচারী তাঁকে নানাভাবে জ্ঞান দান করতে শুরু করলেন। স্যার, এখন আপনি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। সব অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া ঠিক হবে না। এতে তদবিরবাজদের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। আপনি বিব্রত হবেন। আপনার ইমেজ ক্ষুণ্ন হতে পারে। যেন তারা কত জনমের হিতৈষী, শুভার্থী! একজন অসাধারণ মানের শ্রোতা হিসেবে তিনি অনায়াসে সবকিছু হজম করতে পারতেন। এতে তাঁর তুলনা হয় না।

এদিকে আমার বারবার যোগাযোগের ফলে একপর্যায়ে তারা মাননীয় মন্ত্রীকে তার পাকস্থলীর পীড়ার ওপর দিয়ে চালিয়ে দিলেন এবং তাঁকে যত্নে গৃহে অন্তরিন রাখলেন।

৭. আমাদের অনুষ্ঠান যথারীতি হলো। লোকসমাগমও ছিল পর্যাপ্ত। অসংখ্য রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, সচিব উপস্থিত ছিলেন। যারা এমন নাটকের নেপথ্যের কুশীলব ছিলেন তারাও আশপাশের আঙিনায় এসে পায়চারি করছিলেন। আমার খোঁজখবরও নিয়েছেন। হয়তো তারা সফলতার আনন্দ ভাগাভাগি করছিলেন। আমি এসবের পুরোটা খেয়াল করতে পারিনি। ভাবছিলাম, আমাদের মাটির সন্তান, আমাদের আত্মার আত্মীয়, রাজনীতির স্বচ্ছ যুবরাজ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম কি সেদিনের বিষয়টাকে খুব স্বাভাবিক দৃষ্টিতে নিয়েছিলেন?

তবে এটা পরিষ্কার হয় আরও বছর দেড়েক পরে। তিনি আমাকে স্মরণ করতে ভুলে যাননি। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক হিসেবে তাঁর প্রটোকল করেছি একাধিকবার। একই গাড়িতে চড়ে দীর্ঘ সময় ঘুরেছি, আত্মীয়স্বজনের খোঁজখবর থেকে শুরু করে বিচিত্র বিষয়ে আলোচনা করেছি। ভোলার কথা নয়।

২০১৭ সালের শেষ দিকে তাঁর একই বাংলোর দোতলায় আরও একবার ওঠার সুযোগ পাই। কিছুক্ষণ কথা বলার পরে আমার চাকরি, পদায়ন ইত্যাদি বিষয়ে জানলেন। আমার অনুজপ্রতিম জাহাঙ্গীর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আমার পক্ষে বিস্তারিতভাবে বললেন। শোনার পর কালবিলম্ব না করে তিনি ব্যবস্থা নিলেন। এবং এক সপ্তাহের ব্যবধানে আমার একটা সম্মানজনক স্থানে বদলি হলো। সেদিন এই মোহজয়ী কিংবদন্তির মুখোমুখি বসেও আমি আমার কৃতজ্ঞতার ভাষা হারিয়ে ফেলেছিলাম।

জয়তু সৈআই।

লেখক : সাবেক সচিব, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন