শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শুরুটা শেকড় থেকে

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
শুরুটা শেকড় থেকে

সময়টা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষে ১৯২০ সালের আশপাশে। অখন্ড ভারতবর্ষে তখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমল। ব্রহ্মপুত্র নদীর পাড়ে শেরপুরের চর পক্ষীমারির দিকপাড়া গ্রামটিতে বিখ্যাত কবিরাজ বাড়িতে আজ শোকের মাতম। গ্রামের পর গ্রাম মহামারি কলেরায় উজাড় হচ্ছে।  এই বাড়ির সবচেয়ে সুদর্শন ও তেজি বড় ছেলেটিও মাত্র ২৫ বছর বয়সে এ ব্যাধির কাছে হার মেনে পরপারে পাড়ি জমালেন আজ। তবে তিনি একা নন, সঙ্গে তার বোনসহ যৌথ পরিবারের আরও অনেকেই আছেন।

এই যুবকের নাম রজব আলী।  ঘরে যমজ সন্তান প্রসব করা তার প্রায় কিশোরী সদ্যপ্রসূতি স্ত্রী। বড় আরেকটি ছেলের বয়স মাত্র ১০ বছর। পুরো পাড়ায় পানি পান আর খাবার খাওয়া নিষেধ।

মা খাবার না পেলে শিশুরা বুকের দুধ পাবে কী করে? লুকিয়ে ভাত রান্না করে পানি দিয়ে ঘরের ভিতর গর্তে মাটির পাতিলসহ লুকিয়ে রেখে লবণ আর মরিচ দিয়ে একটু একটু করে খায় মা। নবজাতক শিশু দুটোকে বাঁচিয়ে রাখে।

কলেরা এক সময় শেষ হয়। তরুণী বিধবা পুত্রবধূকে শ্বশুর কবিরাজি বিদ্যা শেখান, কিন্তু শর্ত একটাই- কারও কাছ থেকে পয়সা নেওয়া যাবে না। তার শ্বশুরের সম্পত্তির কোনো কমতি নেই, তদুপরি চিকিৎসাসেবায় লোভ করা যাবে না কোনো দিন। এটা মানুষের জন্য দান, সেবায় প্রতিদান আশা করতে নেই। কবিরাজি তার শ্বশুরের পেশা নয়, নেশা। বাড়ির দুই পাশে আদিগন্ত যে ফসলি জমি, সবই তাদের।

তিন শিশু সন্তানকে মানুষ করার পাশাপাশি পরিবারের আরও অনেক সন্তানকে মানুষ করার দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি চলে মনুষ্যসেবার কাজ তথা গাছপালা লতাগুল্ম দিয়ে চিকিৎসা। দূর-দূরান্ত থেকে লোক আসে তার কাছে। তিনি পরম যতেœ ওষুধ বানিয়ে দেন।

শ্বশুর তাদের পুনর্বার বিয়ে করার সুযোগ দিতে চান, কিন্তু তিনি করবেন না। কারণ, তার সন্তানদের অযত্ন হবে, কোনো কিছুর বিনিময়েই নিজের সন্তানদের অবহেলিত হতে দেবেন না।

এ মহিলার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি- তিনিই আমার নুন্নু (দাদি)। নুন্নুর সদ্যপ্রসূত যমজ বাচ্চাদের একজন আমার আব্বা। সঙ্গের ফুপুটি প্রথম সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান।

দাদিকে ঘিরে জ্যাঠা আর আব্বা মিলে আমাদের একান্নবর্তী পরিবার। দাদি তার দুই ছেলেকে লেখাপড়া শেখান, মানুষ করেন। পক্ষীমারি চর ছেড়ে জামালপুর আর শেরপুর শহরে তারা বসতি গড়েন। ব্রহ্মপুত্রের পাড়ের দুই শহরেই দাদির ছেলেদের একাধিক বাড়ি।

দাদির মুখে আসামের কথা শুনেছি বহুবার। কিন্তু নাম ব্যতীত বেশি কিছু মনে নেই। অনুমান করি, দাদির পরিবারের কেউ হয়তোবা আসাম থাকতেন।

অপর পাড়ে ব্রহ্মপুত্রের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটি শহর জামালপুর, আমার জন্মস্থান। এ শহরের প্রতিটি গাছপালা, লতা-পাতার সঙ্গে আমার সখ্য আর মায়ার বন্ধন। আমলাপাড়া বাড়িটিতে বড় তিন ভাইয়ের পর আমার জন্ম। দুই বিঘার ওপর বিশাল বাড়ি, গাছপালা ভর্তি। কিন্তু এত সুন্দর বাড়িটি বোর্ডিং স্কুলের মতো ছাত্রছাত্রীতে ঠাসা। আমার দাদার বাড়ি থেকে সবাই যেমন এ বাসায় থেকে স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করতে আসে, তেমনি মায়ের বাড়ি মাদারগঞ্জ থেকেও পড়তে আসে। আব্বার টুইন সিস্টারের স্বামীর সন্তানরাও আমাদের আপন ফুপাত ভাইদের মতোই বাসায় থেকে লেখাপড়া করে। যতবার কথাটি ভাবি, ততবারই দাদি, জ্যাঠা আর আব্বার প্রতি শ্রদ্ধায় নত হই। কত বড় মনের মানুষ হলে এমন আপন করে সবাইকে একসঙ্গে বেঁধে রাখতে পারে।

বাসায় মায়ের কঠোর শাসন, ভোরবেলা ফজরের নামাজের পর সবাইকে চিৎকার করে পড়তে বসতে হবে। কারও গলার আওয়াজ শোনা না গেলে খবর আছে। আস্তে বা মনে মনে পড়ার কোনো সুযোগ নেই। বিকালবেলা বাইরের মাঠে খেলাধুলা আবার সন্ধ্যার পর মাগরিবের নামাজ পড়ে পড়তে বসা।

প্রতিদিন সকাল ৭টায় রেডিওতে হাই-ভলিউমে আব্বা বিবিসির নিউজ শোনেন। আমরা চাই না-চাই, শুনতে বাধ্য। এ ছাড়া কলের গান আছে, টেপ-রেকর্ডারও আছে। মাঝেমধ্যে গানও শুনি।

বিশাল রান্নাঘর। রান্না করার জন্য একজন হেড বাবুর্চি টুলি আর তাকে সাহায্য করার জন্য আরও চারজন নারী। বাসার সামনে মাঠের ঘাস আর পেছনের ফল-লেবু বাগান পরিষ্কার করার জন্য আরেকজন ছেলে। বাসার সামনে আর উঠোনের চারপাশের ফুলের বাগানগুলো আব্বা-আম্মা নিজ হাতে যত্ন নিতেন, সঙ্গে কখনো ভাইয়েরা, কখনো আমি।

মাঝেমধ্যে দাদি-জেঠিমা আমাদের এ বাসায় আসেন কখনো পালকিতে চড়ে, কখনোবা রিকশায়। রিকশায় এলে পুরো রিকশাটাই শাড়ি দিয়ে প্যাঁচানো থাকে। রিকশার শাড়ির প্যাঁচ খুলতে খুলতে অধৈর্য লাগে। কারণ, আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছি সঙ্গে নিয়ে আসা পিঠাপুলির জন্য। এক রিকশায় জেঠিমা অন্য রিকশাগুলোতে নানান সরঞ্জাম।

মাঝে মাঝে পরিবারের সবার সঙ্গে নৌকায় ব্রহ্মপুত্র নদী পার হয়ে পক্ষীমারি চরে যাই। খেতের আলে নদীর তীরে ঘুরে বেড়াই। গ্রাম ভালো লাগে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে খেলতে ভালো লাগে। ফেরার পথে আম্মার আঁচলের নিচে লুকিয়ে কাঁদি, চোখের পানি আড়াল করি।

জ্যাঠার চার ছেলেমেয়ে মানে আমাদের আপন ভাই-বোনের মতো, তারাও এ বাড়িতেই থাকে আম্মার তত্ত্বাবধানে। আম্মার পরিবার প্রচ- ধার্মিক, রক্ষণশীল, শিক্ষানুরাগী একই সঙ্গে আধুনিক। সুতরাং, পুরো পরিবারের শিক্ষার দায়িত্ব তার।

পরিবারে কখনো কোনো দিন জ্যাঠার সঙ্গে আব্বার কিংবা জেঠিমার সঙ্গে আম্মার মতানৈক্য দেখিনি, কোনো দিন কোনো ঝগড়াও না। যার যার দায়িত্ব ভাগ করা। কেউ কাউকে খোঁচাচ্ছে না, আড়ালে-আবডালে ন্যূনতম বদনামও করছে না। পুরো পরিবারে কোনো হিংসা-বিদ্বেষ নেই, যাকে বলে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

পরিবারের সবার থেকে বেশ ছোট আমি যখন বড় হতে লাগলাম, ভাইয়েরা লেখাপড়ার জন্য সবাই বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। আম্মা-আব্বার কাছে আমি একা। আব্বা আমার খাবার আর শরীরচর্চার প্রতি মনোযোগী হতে বললেন আর আম্মা লেখাপড়া। তবে আব্বার কঠোর নির্দেশ, শখ করে হলেও আমার রান্নাঘরে ঢোকা নিষেধ। আব্বা ভাবতেন, রান্নার প্রতি মনোযোগী হলে হয়তো লেখাপড়ায় মন বসবে না, তা ছাড়া সেই সময়ে অভিজাত পরিবারের নারীরা রান্নাঘরে ঢুকতেন না, আম্মাও না।

রান্নাবান্না নিয়ে মায়ের কোনো মাথাব্যথা নেই, তার কাজ আমার পেছনে লেগে থাকা। অর্থাৎ লেখাপড়ার পাশাপাশি কোথায় যাই, কার সঙ্গে মিশি বা খেলা করি ইত্যাদি ইত্যাদি।

পরিবারে ভাইদের সঙ্গে বড় হয়েছি বলে ছেলেদের সঙ্গে খেলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ওদের সঙ্গে ডাংগুলি খেলি। মাটির কলসি বা পাতিল ভেঙে সেই চাড়ায় সিগারেটের প্যাকেটকে টাকার আদলে ব্যবহার করি। মেঘনা সিগারেটের প্যাকেট ৫ টাকা, স্টার সিগারেটের প্যাকেট ১০ টাকা। ওদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে মারপিটও করি, গাছে চড়ে বরই পাড়ি, লিচু, আম আর সুপারি পাড়ি। পাড়ার বখাটে ছেলেদের ভাষায় কথাও বলি আর প্রতিদিন আম্মার হাতে মার খাই।

ক্লাস এইটে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আম্মা ছেলেদের সঙ্গে আমার খেলাধুলা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিলেন। কেবল ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল, তাও কেবল মেয়েদের সঙ্গে।

আমাদের সাদা-কালো টেলিভিশনে পাড়ার অনেকেই রবিবারের নাটক দেখতে আসে। আমিও কেবল ওই একটি দিনই টেলিভিশন দেখার সুযোগ পাই। প্রায়ই ঝিরঝির করে। অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঠিক করতে হয়।

১৯৮৩ সালে এসএসসি পাসের পর জামালপুর আশেক মাহমুদ কলেজে কো-এডুকেশনে ভর্তি হই। এখানে নিয়ম হচ্ছে- শিক্ষকরা কমনরুম থেকে মেয়েদের ক্লাসে ডেকে নিয়ে যাবেন এবং ক্লাস শেষে আবার সবাইকে কমনরুমে চলে আসতে হবে। বারবার যাওয়া-আসার এ প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা প্রতিবাদ করে বলি, ছেলেদের সঙ্গে একসঙ্গে চলতে বা বসতে দোষ হবে কেন? দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একসঙ্গে ল্যাবে কাজ করছি, এখানে সবাই ভালো ছাত্রছাত্রী, সবাই মনোযোগী, অহেতুক কেন বিভেদের দেয়াল! প্রতিবাদের মুখে শিক্ষকরা সমঝোতা করেন। আমরা একা একা পুরো কলেজ ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পাই।

’৮৫-তে এইচএসসি পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ভর্তি পরীক্ষায় ওপরের দিকে স্থান পেলেও ভাইভা বোর্ডে রসায়ন বিভাগের ইয়াতমিনা ম্যাডাম আমাকে ভীষণ পছন্দ করে বলেন, ‘তুমি আমার ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হও।’ আর আমি রসায়ন বিভাগে ভর্তি হয়ে যাই।

প্রায় ১০০ বছর আগে দাদি যে লবণ দিয়ে পান্তা ভাত খেয়ে দুই শিশু সন্তানসহ নিজের জীবন রক্ষা করেছিলেন, কালক্রমে তাই-ই আধুনিকতার মোড়কে ‘রাইস স্যালাইন।’ মাটির পাতিল আর মাটির গর্ত রেফ্রিজারেটরের ভূমিকা পালন করেছে। না জেনে খেলেও কাজে লেগেছিল বলেই না আমার এ পৃথিবীতে আগমন।

আব্বার সঙ্গে প্রথম যেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে এলাম আনন্দে মনটা ভরে গেল। এত সুন্দর একটি পরিবেশে লেখাপড়া করব আমি! খালা-মামাদের ঢাকা থাকার সুবাদে এসেছি অনেকবার। কত জায়গায় যে ঘুরেছি, কিন্তু পুরো ঢাকায় কার্জন হলের সমকক্ষ ঐতিহাসিক কোনো স্থাপনা আর একটিও নেই। কার্জন হলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গভঙ্গের ইতিহাস।

আমি আর্টস ফ্যাকাল্টিতেও চান্স পেয়েছি, বাংলায় পড়তে চাই। কিন্তু আম্মা রাজি হন না। মনের ভিতর অস্বস্তি হচ্ছে ভীষণ। কার্জন হলে ঢোকামাত্র সব জল্পনা-কল্পনার অবসান। নিমেষেই কার্জন হলের প্রেমে পড়ে গেলাম।

রোকেয়া হলের আবাসিক ছাত্রী। বর্ধিত ভবন ৭৩-এ জামালপুরের মিনা আপা, ডেইজি আপা ও ডেইজি আপার বড় বোনের সঙ্গে চারজন এক রুমে থাকি। সবার সঙ্গে গল্পগুজবে তো মেতে থাকি, কিন্তু বাড়ির জন্য মন কেমন করে, প্রায়ই উদাস হয়। এ ভবনের এক পাশে সারি বাঁধা বাথরুম। প্রতিদিন সকালবেলা সিরিয়াল পেতে অপেক্ষা করতে হয়। চোখ ফেটে কান্না আসে। ফিরে চলে যেতে ইচ্ছা হয় জামালপুরে। কাপড় কাচা, ঘর পরিষ্কার করা, মোছা নিজেকেই করতে হয়।

কিছুদিন পর খেয়াল করি আমারই সমবয়সী অনেক মেয়েরা বাজার করে রান্না করে খাচ্ছে। একদিন খেয়াল হলো সবাই যদি এতটা কষ্ট করতে পারে, আমি নই কেন?

ধীরে ধীরে মানিয়ে নিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা ছাত্র রাজনীতির কারণে হল ভেকেন্ড হওয়া মানে ট্রেনে চড়ে সবাই একসঙ্গে জামালপুরে। ট্রেনের এ জার্নিটা ভীষণ মজার। দুজনের জায়গায় তিনজন বসলেও কোনো ক্ষতি নেই। কারণ, মনে বাড়ি ফেরার আনন্দ।

জ্যোতিষীরা বলেন, আমার জন্মক্ষণে একাদশে বৃহস্পতি। মানে হচ্ছে মান, সম্মান, নাম, যশ আর খ্যাতি। আমি কেবলই হাসি। পুরোটা যে বিশ্বাস করি এমন নয়, তবুও শুনতে বেশ লাগে।

আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি আমার বিয়ের প্রস্তাব এলো। আয়নায় একা একা দাঁড়িয়ে খুঁজতে থাকি, বোঝার চেষ্টা করি কালো মেয়েটির মাঝে এমন কী আছে যে, মানুষ বিয়ে করতে চায়।

আম্মা সারা জীবন দুঃখ করে বলেছেন, ‘আমার আপার মেয়েরা এত সুন্দর, ভাইয়ের মেয়েরা এত সুন্দর আর আমার মেয়েটাই শুধু কালো।’ ছোটবেলা থেকে শুনতে শুনতে ধরেই নিয়েছিলাম আমার কোনো দিনও বিয়ে হবে না।

কলেজে পড়ার সময় চিন্তায় পরিবর্তন আসা শুরু হলো। কো-এডুকেশনে পড়ি চারদিক থেকে প্রেমের আহ্বান, চিঠি। অনেক পরিবার থেকে একসঙ্গে দুই ভাই, কারও কথা কেউ জানে না। ভালো যে লাগে না, তা নয়। কিন্তু আম্মার কঠোর নজরদারি, সময়ের হিসাব বিন্দুমাত্র এদিক-ওদিক হওয়ার জো নেই। আমার প্রেমের স্বপ্ন গরিবের ঘোড়া রোগের মতো কেবল দুর্লভ নয়, দুঃসাধ্য।

রসহীন রসায়নে আমার শিক্ষাজীবনের শুরুতেই ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই ভয় দেখিয়ে বললেন, এত নরম চেহারা নিয়ে কঠিন এ বিষয়ে পড়তে ঢুকেছ। শেষ হতে হতে দেখবে, চেহারা ও চুলের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।

বিজ্ঞান অনুষদ, মানে কার্জন হলে শুরু হলো জীবনের নতুন অধ্যায়। যখনই কেউ হৃদয়ের দুর্বলতার কথা প্রকাশ করে, রোকেয়া হলে থাকা আমি রুমে ফিরে আয়নায় নিজেকে দেখি, আবিষ্কারের চেষ্টা করি।

এখানে আম্মা নেই। কিন্তু মুশকিল হলো কার্জন হলে মাত্র পাঁচ শতাংশ ছাত্রী। আমার উচ্চতা বেশি বিধায় সহজে সবার নজরে পড়ি। সাবসিডিয়ারি ফিজিক্স আর ম্যাথ। ম্যাথ ক্লাস করতে অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে যেতে হয়। সারাক্ষণ টিচাররা ক্যাম্পাসে ঘুরতে থাকেন, কে কার সঙ্গে ঘুরছে, কথা বলছে নজর রাখেন। তারা মনঃক্ষুণ হলে প্র্যাকটিকেলে নম্বর কমিয়ে দেবেন। এখানে কারও সঙ্গে বেশি কথা বললে তার ওপর অন্যদের অত্যাচারের খড়গ নেমে আসে। অনেকেই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, প্রেম করলে আমার সঙ্গে নতুবা অন্য কারও সঙ্গেই নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রতি ডিএমসি আর বুয়েটের ছাত্রদের কাঙালিপনা অনাদিকালের। ওদের কথা নাই-বা বললাম। অতএব, আমার অবস্থা এখানে জামালপুরের চেয়েও খারাপ। জামালপুরে কেবল আম্মার নজরদারিতে ছিলাম আর এখানে অনেকের। প্রেম জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ, কিন্তু ভীতুু প্রকৃতির আমি চাই না কেউ উটকো ঝামেলায় জড়াক।  তাই চরম ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রেমহীনতাকেই মেনে নিই। এরশাদ সরকার তখন ক্ষমতায়। তার পালিত পেটোয়া বাহিনীর হাতে একের পর এক ছাত্র নিধন, রাজনীতিতে অছাত্রদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, অরাজকতা। প্রথম বর্ষেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ি।

  

                লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

২৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩৬

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
আ. লীগের প্রেতাত্মারা ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা
প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কারণে সিঙ্গাপুর অনুকরণীয় দেশ : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা