শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শুরুটা শেকড় থেকে

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
শুরুটা শেকড় থেকে

সময়টা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষে ১৯২০ সালের আশপাশে। অখন্ড ভারতবর্ষে তখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমল। ব্রহ্মপুত্র নদীর পাড়ে শেরপুরের চর পক্ষীমারির দিকপাড়া গ্রামটিতে বিখ্যাত কবিরাজ বাড়িতে আজ শোকের মাতম। গ্রামের পর গ্রাম মহামারি কলেরায় উজাড় হচ্ছে।  এই বাড়ির সবচেয়ে সুদর্শন ও তেজি বড় ছেলেটিও মাত্র ২৫ বছর বয়সে এ ব্যাধির কাছে হার মেনে পরপারে পাড়ি জমালেন আজ। তবে তিনি একা নন, সঙ্গে তার বোনসহ যৌথ পরিবারের আরও অনেকেই আছেন।

এই যুবকের নাম রজব আলী।  ঘরে যমজ সন্তান প্রসব করা তার প্রায় কিশোরী সদ্যপ্রসূতি স্ত্রী। বড় আরেকটি ছেলের বয়স মাত্র ১০ বছর। পুরো পাড়ায় পানি পান আর খাবার খাওয়া নিষেধ।

মা খাবার না পেলে শিশুরা বুকের দুধ পাবে কী করে? লুকিয়ে ভাত রান্না করে পানি দিয়ে ঘরের ভিতর গর্তে মাটির পাতিলসহ লুকিয়ে রেখে লবণ আর মরিচ দিয়ে একটু একটু করে খায় মা। নবজাতক শিশু দুটোকে বাঁচিয়ে রাখে।

কলেরা এক সময় শেষ হয়। তরুণী বিধবা পুত্রবধূকে শ্বশুর কবিরাজি বিদ্যা শেখান, কিন্তু শর্ত একটাই- কারও কাছ থেকে পয়সা নেওয়া যাবে না। তার শ্বশুরের সম্পত্তির কোনো কমতি নেই, তদুপরি চিকিৎসাসেবায় লোভ করা যাবে না কোনো দিন। এটা মানুষের জন্য দান, সেবায় প্রতিদান আশা করতে নেই। কবিরাজি তার শ্বশুরের পেশা নয়, নেশা। বাড়ির দুই পাশে আদিগন্ত যে ফসলি জমি, সবই তাদের।

তিন শিশু সন্তানকে মানুষ করার পাশাপাশি পরিবারের আরও অনেক সন্তানকে মানুষ করার দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি চলে মনুষ্যসেবার কাজ তথা গাছপালা লতাগুল্ম দিয়ে চিকিৎসা। দূর-দূরান্ত থেকে লোক আসে তার কাছে। তিনি পরম যতেœ ওষুধ বানিয়ে দেন।

শ্বশুর তাদের পুনর্বার বিয়ে করার সুযোগ দিতে চান, কিন্তু তিনি করবেন না। কারণ, তার সন্তানদের অযত্ন হবে, কোনো কিছুর বিনিময়েই নিজের সন্তানদের অবহেলিত হতে দেবেন না।

এ মহিলার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি- তিনিই আমার নুন্নু (দাদি)। নুন্নুর সদ্যপ্রসূত যমজ বাচ্চাদের একজন আমার আব্বা। সঙ্গের ফুপুটি প্রথম সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান।

দাদিকে ঘিরে জ্যাঠা আর আব্বা মিলে আমাদের একান্নবর্তী পরিবার। দাদি তার দুই ছেলেকে লেখাপড়া শেখান, মানুষ করেন। পক্ষীমারি চর ছেড়ে জামালপুর আর শেরপুর শহরে তারা বসতি গড়েন। ব্রহ্মপুত্রের পাড়ের দুই শহরেই দাদির ছেলেদের একাধিক বাড়ি।

দাদির মুখে আসামের কথা শুনেছি বহুবার। কিন্তু নাম ব্যতীত বেশি কিছু মনে নেই। অনুমান করি, দাদির পরিবারের কেউ হয়তোবা আসাম থাকতেন।

অপর পাড়ে ব্রহ্মপুত্রের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটি শহর জামালপুর, আমার জন্মস্থান। এ শহরের প্রতিটি গাছপালা, লতা-পাতার সঙ্গে আমার সখ্য আর মায়ার বন্ধন। আমলাপাড়া বাড়িটিতে বড় তিন ভাইয়ের পর আমার জন্ম। দুই বিঘার ওপর বিশাল বাড়ি, গাছপালা ভর্তি। কিন্তু এত সুন্দর বাড়িটি বোর্ডিং স্কুলের মতো ছাত্রছাত্রীতে ঠাসা। আমার দাদার বাড়ি থেকে সবাই যেমন এ বাসায় থেকে স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করতে আসে, তেমনি মায়ের বাড়ি মাদারগঞ্জ থেকেও পড়তে আসে। আব্বার টুইন সিস্টারের স্বামীর সন্তানরাও আমাদের আপন ফুপাত ভাইদের মতোই বাসায় থেকে লেখাপড়া করে। যতবার কথাটি ভাবি, ততবারই দাদি, জ্যাঠা আর আব্বার প্রতি শ্রদ্ধায় নত হই। কত বড় মনের মানুষ হলে এমন আপন করে সবাইকে একসঙ্গে বেঁধে রাখতে পারে।

বাসায় মায়ের কঠোর শাসন, ভোরবেলা ফজরের নামাজের পর সবাইকে চিৎকার করে পড়তে বসতে হবে। কারও গলার আওয়াজ শোনা না গেলে খবর আছে। আস্তে বা মনে মনে পড়ার কোনো সুযোগ নেই। বিকালবেলা বাইরের মাঠে খেলাধুলা আবার সন্ধ্যার পর মাগরিবের নামাজ পড়ে পড়তে বসা।

প্রতিদিন সকাল ৭টায় রেডিওতে হাই-ভলিউমে আব্বা বিবিসির নিউজ শোনেন। আমরা চাই না-চাই, শুনতে বাধ্য। এ ছাড়া কলের গান আছে, টেপ-রেকর্ডারও আছে। মাঝেমধ্যে গানও শুনি।

বিশাল রান্নাঘর। রান্না করার জন্য একজন হেড বাবুর্চি টুলি আর তাকে সাহায্য করার জন্য আরও চারজন নারী। বাসার সামনে মাঠের ঘাস আর পেছনের ফল-লেবু বাগান পরিষ্কার করার জন্য আরেকজন ছেলে। বাসার সামনে আর উঠোনের চারপাশের ফুলের বাগানগুলো আব্বা-আম্মা নিজ হাতে যত্ন নিতেন, সঙ্গে কখনো ভাইয়েরা, কখনো আমি।

মাঝেমধ্যে দাদি-জেঠিমা আমাদের এ বাসায় আসেন কখনো পালকিতে চড়ে, কখনোবা রিকশায়। রিকশায় এলে পুরো রিকশাটাই শাড়ি দিয়ে প্যাঁচানো থাকে। রিকশার শাড়ির প্যাঁচ খুলতে খুলতে অধৈর্য লাগে। কারণ, আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছি সঙ্গে নিয়ে আসা পিঠাপুলির জন্য। এক রিকশায় জেঠিমা অন্য রিকশাগুলোতে নানান সরঞ্জাম।

মাঝে মাঝে পরিবারের সবার সঙ্গে নৌকায় ব্রহ্মপুত্র নদী পার হয়ে পক্ষীমারি চরে যাই। খেতের আলে নদীর তীরে ঘুরে বেড়াই। গ্রাম ভালো লাগে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে খেলতে ভালো লাগে। ফেরার পথে আম্মার আঁচলের নিচে লুকিয়ে কাঁদি, চোখের পানি আড়াল করি।

জ্যাঠার চার ছেলেমেয়ে মানে আমাদের আপন ভাই-বোনের মতো, তারাও এ বাড়িতেই থাকে আম্মার তত্ত্বাবধানে। আম্মার পরিবার প্রচ- ধার্মিক, রক্ষণশীল, শিক্ষানুরাগী একই সঙ্গে আধুনিক। সুতরাং, পুরো পরিবারের শিক্ষার দায়িত্ব তার।

পরিবারে কখনো কোনো দিন জ্যাঠার সঙ্গে আব্বার কিংবা জেঠিমার সঙ্গে আম্মার মতানৈক্য দেখিনি, কোনো দিন কোনো ঝগড়াও না। যার যার দায়িত্ব ভাগ করা। কেউ কাউকে খোঁচাচ্ছে না, আড়ালে-আবডালে ন্যূনতম বদনামও করছে না। পুরো পরিবারে কোনো হিংসা-বিদ্বেষ নেই, যাকে বলে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

পরিবারের সবার থেকে বেশ ছোট আমি যখন বড় হতে লাগলাম, ভাইয়েরা লেখাপড়ার জন্য সবাই বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। আম্মা-আব্বার কাছে আমি একা। আব্বা আমার খাবার আর শরীরচর্চার প্রতি মনোযোগী হতে বললেন আর আম্মা লেখাপড়া। তবে আব্বার কঠোর নির্দেশ, শখ করে হলেও আমার রান্নাঘরে ঢোকা নিষেধ। আব্বা ভাবতেন, রান্নার প্রতি মনোযোগী হলে হয়তো লেখাপড়ায় মন বসবে না, তা ছাড়া সেই সময়ে অভিজাত পরিবারের নারীরা রান্নাঘরে ঢুকতেন না, আম্মাও না।

রান্নাবান্না নিয়ে মায়ের কোনো মাথাব্যথা নেই, তার কাজ আমার পেছনে লেগে থাকা। অর্থাৎ লেখাপড়ার পাশাপাশি কোথায় যাই, কার সঙ্গে মিশি বা খেলা করি ইত্যাদি ইত্যাদি।

পরিবারে ভাইদের সঙ্গে বড় হয়েছি বলে ছেলেদের সঙ্গে খেলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ওদের সঙ্গে ডাংগুলি খেলি। মাটির কলসি বা পাতিল ভেঙে সেই চাড়ায় সিগারেটের প্যাকেটকে টাকার আদলে ব্যবহার করি। মেঘনা সিগারেটের প্যাকেট ৫ টাকা, স্টার সিগারেটের প্যাকেট ১০ টাকা। ওদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে মারপিটও করি, গাছে চড়ে বরই পাড়ি, লিচু, আম আর সুপারি পাড়ি। পাড়ার বখাটে ছেলেদের ভাষায় কথাও বলি আর প্রতিদিন আম্মার হাতে মার খাই।

ক্লাস এইটে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আম্মা ছেলেদের সঙ্গে আমার খেলাধুলা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিলেন। কেবল ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল, তাও কেবল মেয়েদের সঙ্গে।

আমাদের সাদা-কালো টেলিভিশনে পাড়ার অনেকেই রবিবারের নাটক দেখতে আসে। আমিও কেবল ওই একটি দিনই টেলিভিশন দেখার সুযোগ পাই। প্রায়ই ঝিরঝির করে। অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঠিক করতে হয়।

১৯৮৩ সালে এসএসসি পাসের পর জামালপুর আশেক মাহমুদ কলেজে কো-এডুকেশনে ভর্তি হই। এখানে নিয়ম হচ্ছে- শিক্ষকরা কমনরুম থেকে মেয়েদের ক্লাসে ডেকে নিয়ে যাবেন এবং ক্লাস শেষে আবার সবাইকে কমনরুমে চলে আসতে হবে। বারবার যাওয়া-আসার এ প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা প্রতিবাদ করে বলি, ছেলেদের সঙ্গে একসঙ্গে চলতে বা বসতে দোষ হবে কেন? দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একসঙ্গে ল্যাবে কাজ করছি, এখানে সবাই ভালো ছাত্রছাত্রী, সবাই মনোযোগী, অহেতুক কেন বিভেদের দেয়াল! প্রতিবাদের মুখে শিক্ষকরা সমঝোতা করেন। আমরা একা একা পুরো কলেজ ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পাই।

’৮৫-তে এইচএসসি পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ভর্তি পরীক্ষায় ওপরের দিকে স্থান পেলেও ভাইভা বোর্ডে রসায়ন বিভাগের ইয়াতমিনা ম্যাডাম আমাকে ভীষণ পছন্দ করে বলেন, ‘তুমি আমার ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হও।’ আর আমি রসায়ন বিভাগে ভর্তি হয়ে যাই।

প্রায় ১০০ বছর আগে দাদি যে লবণ দিয়ে পান্তা ভাত খেয়ে দুই শিশু সন্তানসহ নিজের জীবন রক্ষা করেছিলেন, কালক্রমে তাই-ই আধুনিকতার মোড়কে ‘রাইস স্যালাইন।’ মাটির পাতিল আর মাটির গর্ত রেফ্রিজারেটরের ভূমিকা পালন করেছে। না জেনে খেলেও কাজে লেগেছিল বলেই না আমার এ পৃথিবীতে আগমন।

আব্বার সঙ্গে প্রথম যেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে এলাম আনন্দে মনটা ভরে গেল। এত সুন্দর একটি পরিবেশে লেখাপড়া করব আমি! খালা-মামাদের ঢাকা থাকার সুবাদে এসেছি অনেকবার। কত জায়গায় যে ঘুরেছি, কিন্তু পুরো ঢাকায় কার্জন হলের সমকক্ষ ঐতিহাসিক কোনো স্থাপনা আর একটিও নেই। কার্জন হলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গভঙ্গের ইতিহাস।

আমি আর্টস ফ্যাকাল্টিতেও চান্স পেয়েছি, বাংলায় পড়তে চাই। কিন্তু আম্মা রাজি হন না। মনের ভিতর অস্বস্তি হচ্ছে ভীষণ। কার্জন হলে ঢোকামাত্র সব জল্পনা-কল্পনার অবসান। নিমেষেই কার্জন হলের প্রেমে পড়ে গেলাম।

রোকেয়া হলের আবাসিক ছাত্রী। বর্ধিত ভবন ৭৩-এ জামালপুরের মিনা আপা, ডেইজি আপা ও ডেইজি আপার বড় বোনের সঙ্গে চারজন এক রুমে থাকি। সবার সঙ্গে গল্পগুজবে তো মেতে থাকি, কিন্তু বাড়ির জন্য মন কেমন করে, প্রায়ই উদাস হয়। এ ভবনের এক পাশে সারি বাঁধা বাথরুম। প্রতিদিন সকালবেলা সিরিয়াল পেতে অপেক্ষা করতে হয়। চোখ ফেটে কান্না আসে। ফিরে চলে যেতে ইচ্ছা হয় জামালপুরে। কাপড় কাচা, ঘর পরিষ্কার করা, মোছা নিজেকেই করতে হয়।

কিছুদিন পর খেয়াল করি আমারই সমবয়সী অনেক মেয়েরা বাজার করে রান্না করে খাচ্ছে। একদিন খেয়াল হলো সবাই যদি এতটা কষ্ট করতে পারে, আমি নই কেন?

ধীরে ধীরে মানিয়ে নিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা ছাত্র রাজনীতির কারণে হল ভেকেন্ড হওয়া মানে ট্রেনে চড়ে সবাই একসঙ্গে জামালপুরে। ট্রেনের এ জার্নিটা ভীষণ মজার। দুজনের জায়গায় তিনজন বসলেও কোনো ক্ষতি নেই। কারণ, মনে বাড়ি ফেরার আনন্দ।

জ্যোতিষীরা বলেন, আমার জন্মক্ষণে একাদশে বৃহস্পতি। মানে হচ্ছে মান, সম্মান, নাম, যশ আর খ্যাতি। আমি কেবলই হাসি। পুরোটা যে বিশ্বাস করি এমন নয়, তবুও শুনতে বেশ লাগে।

আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি আমার বিয়ের প্রস্তাব এলো। আয়নায় একা একা দাঁড়িয়ে খুঁজতে থাকি, বোঝার চেষ্টা করি কালো মেয়েটির মাঝে এমন কী আছে যে, মানুষ বিয়ে করতে চায়।

আম্মা সারা জীবন দুঃখ করে বলেছেন, ‘আমার আপার মেয়েরা এত সুন্দর, ভাইয়ের মেয়েরা এত সুন্দর আর আমার মেয়েটাই শুধু কালো।’ ছোটবেলা থেকে শুনতে শুনতে ধরেই নিয়েছিলাম আমার কোনো দিনও বিয়ে হবে না।

কলেজে পড়ার সময় চিন্তায় পরিবর্তন আসা শুরু হলো। কো-এডুকেশনে পড়ি চারদিক থেকে প্রেমের আহ্বান, চিঠি। অনেক পরিবার থেকে একসঙ্গে দুই ভাই, কারও কথা কেউ জানে না। ভালো যে লাগে না, তা নয়। কিন্তু আম্মার কঠোর নজরদারি, সময়ের হিসাব বিন্দুমাত্র এদিক-ওদিক হওয়ার জো নেই। আমার প্রেমের স্বপ্ন গরিবের ঘোড়া রোগের মতো কেবল দুর্লভ নয়, দুঃসাধ্য।

রসহীন রসায়নে আমার শিক্ষাজীবনের শুরুতেই ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই ভয় দেখিয়ে বললেন, এত নরম চেহারা নিয়ে কঠিন এ বিষয়ে পড়তে ঢুকেছ। শেষ হতে হতে দেখবে, চেহারা ও চুলের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।

বিজ্ঞান অনুষদ, মানে কার্জন হলে শুরু হলো জীবনের নতুন অধ্যায়। যখনই কেউ হৃদয়ের দুর্বলতার কথা প্রকাশ করে, রোকেয়া হলে থাকা আমি রুমে ফিরে আয়নায় নিজেকে দেখি, আবিষ্কারের চেষ্টা করি।

এখানে আম্মা নেই। কিন্তু মুশকিল হলো কার্জন হলে মাত্র পাঁচ শতাংশ ছাত্রী। আমার উচ্চতা বেশি বিধায় সহজে সবার নজরে পড়ি। সাবসিডিয়ারি ফিজিক্স আর ম্যাথ। ম্যাথ ক্লাস করতে অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে যেতে হয়। সারাক্ষণ টিচাররা ক্যাম্পাসে ঘুরতে থাকেন, কে কার সঙ্গে ঘুরছে, কথা বলছে নজর রাখেন। তারা মনঃক্ষুণ হলে প্র্যাকটিকেলে নম্বর কমিয়ে দেবেন। এখানে কারও সঙ্গে বেশি কথা বললে তার ওপর অন্যদের অত্যাচারের খড়গ নেমে আসে। অনেকেই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, প্রেম করলে আমার সঙ্গে নতুবা অন্য কারও সঙ্গেই নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রতি ডিএমসি আর বুয়েটের ছাত্রদের কাঙালিপনা অনাদিকালের। ওদের কথা নাই-বা বললাম। অতএব, আমার অবস্থা এখানে জামালপুরের চেয়েও খারাপ। জামালপুরে কেবল আম্মার নজরদারিতে ছিলাম আর এখানে অনেকের। প্রেম জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ, কিন্তু ভীতুু প্রকৃতির আমি চাই না কেউ উটকো ঝামেলায় জড়াক।  তাই চরম ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রেমহীনতাকেই মেনে নিই। এরশাদ সরকার তখন ক্ষমতায়। তার পালিত পেটোয়া বাহিনীর হাতে একের পর এক ছাত্র নিধন, রাজনীতিতে অছাত্রদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, অরাজকতা। প্রথম বর্ষেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ি।

  

                লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা