শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শুরুটা শেকড় থেকে

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
শুরুটা শেকড় থেকে

সময়টা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষে ১৯২০ সালের আশপাশে। অখন্ড ভারতবর্ষে তখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমল। ব্রহ্মপুত্র নদীর পাড়ে শেরপুরের চর পক্ষীমারির দিকপাড়া গ্রামটিতে বিখ্যাত কবিরাজ বাড়িতে আজ শোকের মাতম। গ্রামের পর গ্রাম মহামারি কলেরায় উজাড় হচ্ছে।  এই বাড়ির সবচেয়ে সুদর্শন ও তেজি বড় ছেলেটিও মাত্র ২৫ বছর বয়সে এ ব্যাধির কাছে হার মেনে পরপারে পাড়ি জমালেন আজ। তবে তিনি একা নন, সঙ্গে তার বোনসহ যৌথ পরিবারের আরও অনেকেই আছেন।

এই যুবকের নাম রজব আলী।  ঘরে যমজ সন্তান প্রসব করা তার প্রায় কিশোরী সদ্যপ্রসূতি স্ত্রী। বড় আরেকটি ছেলের বয়স মাত্র ১০ বছর। পুরো পাড়ায় পানি পান আর খাবার খাওয়া নিষেধ।

মা খাবার না পেলে শিশুরা বুকের দুধ পাবে কী করে? লুকিয়ে ভাত রান্না করে পানি দিয়ে ঘরের ভিতর গর্তে মাটির পাতিলসহ লুকিয়ে রেখে লবণ আর মরিচ দিয়ে একটু একটু করে খায় মা। নবজাতক শিশু দুটোকে বাঁচিয়ে রাখে।

কলেরা এক সময় শেষ হয়। তরুণী বিধবা পুত্রবধূকে শ্বশুর কবিরাজি বিদ্যা শেখান, কিন্তু শর্ত একটাই- কারও কাছ থেকে পয়সা নেওয়া যাবে না। তার শ্বশুরের সম্পত্তির কোনো কমতি নেই, তদুপরি চিকিৎসাসেবায় লোভ করা যাবে না কোনো দিন। এটা মানুষের জন্য দান, সেবায় প্রতিদান আশা করতে নেই। কবিরাজি তার শ্বশুরের পেশা নয়, নেশা। বাড়ির দুই পাশে আদিগন্ত যে ফসলি জমি, সবই তাদের।

তিন শিশু সন্তানকে মানুষ করার পাশাপাশি পরিবারের আরও অনেক সন্তানকে মানুষ করার দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি চলে মনুষ্যসেবার কাজ তথা গাছপালা লতাগুল্ম দিয়ে চিকিৎসা। দূর-দূরান্ত থেকে লোক আসে তার কাছে। তিনি পরম যতেœ ওষুধ বানিয়ে দেন।

শ্বশুর তাদের পুনর্বার বিয়ে করার সুযোগ দিতে চান, কিন্তু তিনি করবেন না। কারণ, তার সন্তানদের অযত্ন হবে, কোনো কিছুর বিনিময়েই নিজের সন্তানদের অবহেলিত হতে দেবেন না।

এ মহিলার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি- তিনিই আমার নুন্নু (দাদি)। নুন্নুর সদ্যপ্রসূত যমজ বাচ্চাদের একজন আমার আব্বা। সঙ্গের ফুপুটি প্রথম সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান।

দাদিকে ঘিরে জ্যাঠা আর আব্বা মিলে আমাদের একান্নবর্তী পরিবার। দাদি তার দুই ছেলেকে লেখাপড়া শেখান, মানুষ করেন। পক্ষীমারি চর ছেড়ে জামালপুর আর শেরপুর শহরে তারা বসতি গড়েন। ব্রহ্মপুত্রের পাড়ের দুই শহরেই দাদির ছেলেদের একাধিক বাড়ি।

দাদির মুখে আসামের কথা শুনেছি বহুবার। কিন্তু নাম ব্যতীত বেশি কিছু মনে নেই। অনুমান করি, দাদির পরিবারের কেউ হয়তোবা আসাম থাকতেন।

অপর পাড়ে ব্রহ্মপুত্রের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটি শহর জামালপুর, আমার জন্মস্থান। এ শহরের প্রতিটি গাছপালা, লতা-পাতার সঙ্গে আমার সখ্য আর মায়ার বন্ধন। আমলাপাড়া বাড়িটিতে বড় তিন ভাইয়ের পর আমার জন্ম। দুই বিঘার ওপর বিশাল বাড়ি, গাছপালা ভর্তি। কিন্তু এত সুন্দর বাড়িটি বোর্ডিং স্কুলের মতো ছাত্রছাত্রীতে ঠাসা। আমার দাদার বাড়ি থেকে সবাই যেমন এ বাসায় থেকে স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করতে আসে, তেমনি মায়ের বাড়ি মাদারগঞ্জ থেকেও পড়তে আসে। আব্বার টুইন সিস্টারের স্বামীর সন্তানরাও আমাদের আপন ফুপাত ভাইদের মতোই বাসায় থেকে লেখাপড়া করে। যতবার কথাটি ভাবি, ততবারই দাদি, জ্যাঠা আর আব্বার প্রতি শ্রদ্ধায় নত হই। কত বড় মনের মানুষ হলে এমন আপন করে সবাইকে একসঙ্গে বেঁধে রাখতে পারে।

বাসায় মায়ের কঠোর শাসন, ভোরবেলা ফজরের নামাজের পর সবাইকে চিৎকার করে পড়তে বসতে হবে। কারও গলার আওয়াজ শোনা না গেলে খবর আছে। আস্তে বা মনে মনে পড়ার কোনো সুযোগ নেই। বিকালবেলা বাইরের মাঠে খেলাধুলা আবার সন্ধ্যার পর মাগরিবের নামাজ পড়ে পড়তে বসা।

প্রতিদিন সকাল ৭টায় রেডিওতে হাই-ভলিউমে আব্বা বিবিসির নিউজ শোনেন। আমরা চাই না-চাই, শুনতে বাধ্য। এ ছাড়া কলের গান আছে, টেপ-রেকর্ডারও আছে। মাঝেমধ্যে গানও শুনি।

বিশাল রান্নাঘর। রান্না করার জন্য একজন হেড বাবুর্চি টুলি আর তাকে সাহায্য করার জন্য আরও চারজন নারী। বাসার সামনে মাঠের ঘাস আর পেছনের ফল-লেবু বাগান পরিষ্কার করার জন্য আরেকজন ছেলে। বাসার সামনে আর উঠোনের চারপাশের ফুলের বাগানগুলো আব্বা-আম্মা নিজ হাতে যত্ন নিতেন, সঙ্গে কখনো ভাইয়েরা, কখনো আমি।

মাঝেমধ্যে দাদি-জেঠিমা আমাদের এ বাসায় আসেন কখনো পালকিতে চড়ে, কখনোবা রিকশায়। রিকশায় এলে পুরো রিকশাটাই শাড়ি দিয়ে প্যাঁচানো থাকে। রিকশার শাড়ির প্যাঁচ খুলতে খুলতে অধৈর্য লাগে। কারণ, আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছি সঙ্গে নিয়ে আসা পিঠাপুলির জন্য। এক রিকশায় জেঠিমা অন্য রিকশাগুলোতে নানান সরঞ্জাম।

মাঝে মাঝে পরিবারের সবার সঙ্গে নৌকায় ব্রহ্মপুত্র নদী পার হয়ে পক্ষীমারি চরে যাই। খেতের আলে নদীর তীরে ঘুরে বেড়াই। গ্রাম ভালো লাগে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে খেলতে ভালো লাগে। ফেরার পথে আম্মার আঁচলের নিচে লুকিয়ে কাঁদি, চোখের পানি আড়াল করি।

জ্যাঠার চার ছেলেমেয়ে মানে আমাদের আপন ভাই-বোনের মতো, তারাও এ বাড়িতেই থাকে আম্মার তত্ত্বাবধানে। আম্মার পরিবার প্রচ- ধার্মিক, রক্ষণশীল, শিক্ষানুরাগী একই সঙ্গে আধুনিক। সুতরাং, পুরো পরিবারের শিক্ষার দায়িত্ব তার।

পরিবারে কখনো কোনো দিন জ্যাঠার সঙ্গে আব্বার কিংবা জেঠিমার সঙ্গে আম্মার মতানৈক্য দেখিনি, কোনো দিন কোনো ঝগড়াও না। যার যার দায়িত্ব ভাগ করা। কেউ কাউকে খোঁচাচ্ছে না, আড়ালে-আবডালে ন্যূনতম বদনামও করছে না। পুরো পরিবারে কোনো হিংসা-বিদ্বেষ নেই, যাকে বলে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

পরিবারের সবার থেকে বেশ ছোট আমি যখন বড় হতে লাগলাম, ভাইয়েরা লেখাপড়ার জন্য সবাই বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। আম্মা-আব্বার কাছে আমি একা। আব্বা আমার খাবার আর শরীরচর্চার প্রতি মনোযোগী হতে বললেন আর আম্মা লেখাপড়া। তবে আব্বার কঠোর নির্দেশ, শখ করে হলেও আমার রান্নাঘরে ঢোকা নিষেধ। আব্বা ভাবতেন, রান্নার প্রতি মনোযোগী হলে হয়তো লেখাপড়ায় মন বসবে না, তা ছাড়া সেই সময়ে অভিজাত পরিবারের নারীরা রান্নাঘরে ঢুকতেন না, আম্মাও না।

রান্নাবান্না নিয়ে মায়ের কোনো মাথাব্যথা নেই, তার কাজ আমার পেছনে লেগে থাকা। অর্থাৎ লেখাপড়ার পাশাপাশি কোথায় যাই, কার সঙ্গে মিশি বা খেলা করি ইত্যাদি ইত্যাদি।

পরিবারে ভাইদের সঙ্গে বড় হয়েছি বলে ছেলেদের সঙ্গে খেলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ওদের সঙ্গে ডাংগুলি খেলি। মাটির কলসি বা পাতিল ভেঙে সেই চাড়ায় সিগারেটের প্যাকেটকে টাকার আদলে ব্যবহার করি। মেঘনা সিগারেটের প্যাকেট ৫ টাকা, স্টার সিগারেটের প্যাকেট ১০ টাকা। ওদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে মারপিটও করি, গাছে চড়ে বরই পাড়ি, লিচু, আম আর সুপারি পাড়ি। পাড়ার বখাটে ছেলেদের ভাষায় কথাও বলি আর প্রতিদিন আম্মার হাতে মার খাই।

ক্লাস এইটে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আম্মা ছেলেদের সঙ্গে আমার খেলাধুলা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিলেন। কেবল ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল, তাও কেবল মেয়েদের সঙ্গে।

আমাদের সাদা-কালো টেলিভিশনে পাড়ার অনেকেই রবিবারের নাটক দেখতে আসে। আমিও কেবল ওই একটি দিনই টেলিভিশন দেখার সুযোগ পাই। প্রায়ই ঝিরঝির করে। অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঠিক করতে হয়।

১৯৮৩ সালে এসএসসি পাসের পর জামালপুর আশেক মাহমুদ কলেজে কো-এডুকেশনে ভর্তি হই। এখানে নিয়ম হচ্ছে- শিক্ষকরা কমনরুম থেকে মেয়েদের ক্লাসে ডেকে নিয়ে যাবেন এবং ক্লাস শেষে আবার সবাইকে কমনরুমে চলে আসতে হবে। বারবার যাওয়া-আসার এ প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা প্রতিবাদ করে বলি, ছেলেদের সঙ্গে একসঙ্গে চলতে বা বসতে দোষ হবে কেন? দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একসঙ্গে ল্যাবে কাজ করছি, এখানে সবাই ভালো ছাত্রছাত্রী, সবাই মনোযোগী, অহেতুক কেন বিভেদের দেয়াল! প্রতিবাদের মুখে শিক্ষকরা সমঝোতা করেন। আমরা একা একা পুরো কলেজ ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পাই।

’৮৫-তে এইচএসসি পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ভর্তি পরীক্ষায় ওপরের দিকে স্থান পেলেও ভাইভা বোর্ডে রসায়ন বিভাগের ইয়াতমিনা ম্যাডাম আমাকে ভীষণ পছন্দ করে বলেন, ‘তুমি আমার ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হও।’ আর আমি রসায়ন বিভাগে ভর্তি হয়ে যাই।

প্রায় ১০০ বছর আগে দাদি যে লবণ দিয়ে পান্তা ভাত খেয়ে দুই শিশু সন্তানসহ নিজের জীবন রক্ষা করেছিলেন, কালক্রমে তাই-ই আধুনিকতার মোড়কে ‘রাইস স্যালাইন।’ মাটির পাতিল আর মাটির গর্ত রেফ্রিজারেটরের ভূমিকা পালন করেছে। না জেনে খেলেও কাজে লেগেছিল বলেই না আমার এ পৃথিবীতে আগমন।

আব্বার সঙ্গে প্রথম যেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে এলাম আনন্দে মনটা ভরে গেল। এত সুন্দর একটি পরিবেশে লেখাপড়া করব আমি! খালা-মামাদের ঢাকা থাকার সুবাদে এসেছি অনেকবার। কত জায়গায় যে ঘুরেছি, কিন্তু পুরো ঢাকায় কার্জন হলের সমকক্ষ ঐতিহাসিক কোনো স্থাপনা আর একটিও নেই। কার্জন হলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গভঙ্গের ইতিহাস।

আমি আর্টস ফ্যাকাল্টিতেও চান্স পেয়েছি, বাংলায় পড়তে চাই। কিন্তু আম্মা রাজি হন না। মনের ভিতর অস্বস্তি হচ্ছে ভীষণ। কার্জন হলে ঢোকামাত্র সব জল্পনা-কল্পনার অবসান। নিমেষেই কার্জন হলের প্রেমে পড়ে গেলাম।

রোকেয়া হলের আবাসিক ছাত্রী। বর্ধিত ভবন ৭৩-এ জামালপুরের মিনা আপা, ডেইজি আপা ও ডেইজি আপার বড় বোনের সঙ্গে চারজন এক রুমে থাকি। সবার সঙ্গে গল্পগুজবে তো মেতে থাকি, কিন্তু বাড়ির জন্য মন কেমন করে, প্রায়ই উদাস হয়। এ ভবনের এক পাশে সারি বাঁধা বাথরুম। প্রতিদিন সকালবেলা সিরিয়াল পেতে অপেক্ষা করতে হয়। চোখ ফেটে কান্না আসে। ফিরে চলে যেতে ইচ্ছা হয় জামালপুরে। কাপড় কাচা, ঘর পরিষ্কার করা, মোছা নিজেকেই করতে হয়।

কিছুদিন পর খেয়াল করি আমারই সমবয়সী অনেক মেয়েরা বাজার করে রান্না করে খাচ্ছে। একদিন খেয়াল হলো সবাই যদি এতটা কষ্ট করতে পারে, আমি নই কেন?

ধীরে ধীরে মানিয়ে নিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা ছাত্র রাজনীতির কারণে হল ভেকেন্ড হওয়া মানে ট্রেনে চড়ে সবাই একসঙ্গে জামালপুরে। ট্রেনের এ জার্নিটা ভীষণ মজার। দুজনের জায়গায় তিনজন বসলেও কোনো ক্ষতি নেই। কারণ, মনে বাড়ি ফেরার আনন্দ।

জ্যোতিষীরা বলেন, আমার জন্মক্ষণে একাদশে বৃহস্পতি। মানে হচ্ছে মান, সম্মান, নাম, যশ আর খ্যাতি। আমি কেবলই হাসি। পুরোটা যে বিশ্বাস করি এমন নয়, তবুও শুনতে বেশ লাগে।

আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি আমার বিয়ের প্রস্তাব এলো। আয়নায় একা একা দাঁড়িয়ে খুঁজতে থাকি, বোঝার চেষ্টা করি কালো মেয়েটির মাঝে এমন কী আছে যে, মানুষ বিয়ে করতে চায়।

আম্মা সারা জীবন দুঃখ করে বলেছেন, ‘আমার আপার মেয়েরা এত সুন্দর, ভাইয়ের মেয়েরা এত সুন্দর আর আমার মেয়েটাই শুধু কালো।’ ছোটবেলা থেকে শুনতে শুনতে ধরেই নিয়েছিলাম আমার কোনো দিনও বিয়ে হবে না।

কলেজে পড়ার সময় চিন্তায় পরিবর্তন আসা শুরু হলো। কো-এডুকেশনে পড়ি চারদিক থেকে প্রেমের আহ্বান, চিঠি। অনেক পরিবার থেকে একসঙ্গে দুই ভাই, কারও কথা কেউ জানে না। ভালো যে লাগে না, তা নয়। কিন্তু আম্মার কঠোর নজরদারি, সময়ের হিসাব বিন্দুমাত্র এদিক-ওদিক হওয়ার জো নেই। আমার প্রেমের স্বপ্ন গরিবের ঘোড়া রোগের মতো কেবল দুর্লভ নয়, দুঃসাধ্য।

রসহীন রসায়নে আমার শিক্ষাজীবনের শুরুতেই ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই ভয় দেখিয়ে বললেন, এত নরম চেহারা নিয়ে কঠিন এ বিষয়ে পড়তে ঢুকেছ। শেষ হতে হতে দেখবে, চেহারা ও চুলের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।

বিজ্ঞান অনুষদ, মানে কার্জন হলে শুরু হলো জীবনের নতুন অধ্যায়। যখনই কেউ হৃদয়ের দুর্বলতার কথা প্রকাশ করে, রোকেয়া হলে থাকা আমি রুমে ফিরে আয়নায় নিজেকে দেখি, আবিষ্কারের চেষ্টা করি।

এখানে আম্মা নেই। কিন্তু মুশকিল হলো কার্জন হলে মাত্র পাঁচ শতাংশ ছাত্রী। আমার উচ্চতা বেশি বিধায় সহজে সবার নজরে পড়ি। সাবসিডিয়ারি ফিজিক্স আর ম্যাথ। ম্যাথ ক্লাস করতে অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে যেতে হয়। সারাক্ষণ টিচাররা ক্যাম্পাসে ঘুরতে থাকেন, কে কার সঙ্গে ঘুরছে, কথা বলছে নজর রাখেন। তারা মনঃক্ষুণ হলে প্র্যাকটিকেলে নম্বর কমিয়ে দেবেন। এখানে কারও সঙ্গে বেশি কথা বললে তার ওপর অন্যদের অত্যাচারের খড়গ নেমে আসে। অনেকেই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, প্রেম করলে আমার সঙ্গে নতুবা অন্য কারও সঙ্গেই নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রতি ডিএমসি আর বুয়েটের ছাত্রদের কাঙালিপনা অনাদিকালের। ওদের কথা নাই-বা বললাম। অতএব, আমার অবস্থা এখানে জামালপুরের চেয়েও খারাপ। জামালপুরে কেবল আম্মার নজরদারিতে ছিলাম আর এখানে অনেকের। প্রেম জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ, কিন্তু ভীতুু প্রকৃতির আমি চাই না কেউ উটকো ঝামেলায় জড়াক।  তাই চরম ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রেমহীনতাকেই মেনে নিই। এরশাদ সরকার তখন ক্ষমতায়। তার পালিত পেটোয়া বাহিনীর হাতে একের পর এক ছাত্র নিধন, রাজনীতিতে অছাত্রদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, অরাজকতা। প্রথম বর্ষেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ি।

  

                লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

এই মাত্র | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন