শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শুরুটা শেকড় থেকে

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
শুরুটা শেকড় থেকে

সময়টা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষে ১৯২০ সালের আশপাশে। অখন্ড ভারতবর্ষে তখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমল। ব্রহ্মপুত্র নদীর পাড়ে শেরপুরের চর পক্ষীমারির দিকপাড়া গ্রামটিতে বিখ্যাত কবিরাজ বাড়িতে আজ শোকের মাতম। গ্রামের পর গ্রাম মহামারি কলেরায় উজাড় হচ্ছে।  এই বাড়ির সবচেয়ে সুদর্শন ও তেজি বড় ছেলেটিও মাত্র ২৫ বছর বয়সে এ ব্যাধির কাছে হার মেনে পরপারে পাড়ি জমালেন আজ। তবে তিনি একা নন, সঙ্গে তার বোনসহ যৌথ পরিবারের আরও অনেকেই আছেন।

এই যুবকের নাম রজব আলী।  ঘরে যমজ সন্তান প্রসব করা তার প্রায় কিশোরী সদ্যপ্রসূতি স্ত্রী। বড় আরেকটি ছেলের বয়স মাত্র ১০ বছর। পুরো পাড়ায় পানি পান আর খাবার খাওয়া নিষেধ।

মা খাবার না পেলে শিশুরা বুকের দুধ পাবে কী করে? লুকিয়ে ভাত রান্না করে পানি দিয়ে ঘরের ভিতর গর্তে মাটির পাতিলসহ লুকিয়ে রেখে লবণ আর মরিচ দিয়ে একটু একটু করে খায় মা। নবজাতক শিশু দুটোকে বাঁচিয়ে রাখে।

কলেরা এক সময় শেষ হয়। তরুণী বিধবা পুত্রবধূকে শ্বশুর কবিরাজি বিদ্যা শেখান, কিন্তু শর্ত একটাই- কারও কাছ থেকে পয়সা নেওয়া যাবে না। তার শ্বশুরের সম্পত্তির কোনো কমতি নেই, তদুপরি চিকিৎসাসেবায় লোভ করা যাবে না কোনো দিন। এটা মানুষের জন্য দান, সেবায় প্রতিদান আশা করতে নেই। কবিরাজি তার শ্বশুরের পেশা নয়, নেশা। বাড়ির দুই পাশে আদিগন্ত যে ফসলি জমি, সবই তাদের।

তিন শিশু সন্তানকে মানুষ করার পাশাপাশি পরিবারের আরও অনেক সন্তানকে মানুষ করার দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি চলে মনুষ্যসেবার কাজ তথা গাছপালা লতাগুল্ম দিয়ে চিকিৎসা। দূর-দূরান্ত থেকে লোক আসে তার কাছে। তিনি পরম যতেœ ওষুধ বানিয়ে দেন।

শ্বশুর তাদের পুনর্বার বিয়ে করার সুযোগ দিতে চান, কিন্তু তিনি করবেন না। কারণ, তার সন্তানদের অযত্ন হবে, কোনো কিছুর বিনিময়েই নিজের সন্তানদের অবহেলিত হতে দেবেন না।

এ মহিলার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি- তিনিই আমার নুন্নু (দাদি)। নুন্নুর সদ্যপ্রসূত যমজ বাচ্চাদের একজন আমার আব্বা। সঙ্গের ফুপুটি প্রথম সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান।

দাদিকে ঘিরে জ্যাঠা আর আব্বা মিলে আমাদের একান্নবর্তী পরিবার। দাদি তার দুই ছেলেকে লেখাপড়া শেখান, মানুষ করেন। পক্ষীমারি চর ছেড়ে জামালপুর আর শেরপুর শহরে তারা বসতি গড়েন। ব্রহ্মপুত্রের পাড়ের দুই শহরেই দাদির ছেলেদের একাধিক বাড়ি।

দাদির মুখে আসামের কথা শুনেছি বহুবার। কিন্তু নাম ব্যতীত বেশি কিছু মনে নেই। অনুমান করি, দাদির পরিবারের কেউ হয়তোবা আসাম থাকতেন।

অপর পাড়ে ব্রহ্মপুত্রের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটি শহর জামালপুর, আমার জন্মস্থান। এ শহরের প্রতিটি গাছপালা, লতা-পাতার সঙ্গে আমার সখ্য আর মায়ার বন্ধন। আমলাপাড়া বাড়িটিতে বড় তিন ভাইয়ের পর আমার জন্ম। দুই বিঘার ওপর বিশাল বাড়ি, গাছপালা ভর্তি। কিন্তু এত সুন্দর বাড়িটি বোর্ডিং স্কুলের মতো ছাত্রছাত্রীতে ঠাসা। আমার দাদার বাড়ি থেকে সবাই যেমন এ বাসায় থেকে স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করতে আসে, তেমনি মায়ের বাড়ি মাদারগঞ্জ থেকেও পড়তে আসে। আব্বার টুইন সিস্টারের স্বামীর সন্তানরাও আমাদের আপন ফুপাত ভাইদের মতোই বাসায় থেকে লেখাপড়া করে। যতবার কথাটি ভাবি, ততবারই দাদি, জ্যাঠা আর আব্বার প্রতি শ্রদ্ধায় নত হই। কত বড় মনের মানুষ হলে এমন আপন করে সবাইকে একসঙ্গে বেঁধে রাখতে পারে।

বাসায় মায়ের কঠোর শাসন, ভোরবেলা ফজরের নামাজের পর সবাইকে চিৎকার করে পড়তে বসতে হবে। কারও গলার আওয়াজ শোনা না গেলে খবর আছে। আস্তে বা মনে মনে পড়ার কোনো সুযোগ নেই। বিকালবেলা বাইরের মাঠে খেলাধুলা আবার সন্ধ্যার পর মাগরিবের নামাজ পড়ে পড়তে বসা।

প্রতিদিন সকাল ৭টায় রেডিওতে হাই-ভলিউমে আব্বা বিবিসির নিউজ শোনেন। আমরা চাই না-চাই, শুনতে বাধ্য। এ ছাড়া কলের গান আছে, টেপ-রেকর্ডারও আছে। মাঝেমধ্যে গানও শুনি।

বিশাল রান্নাঘর। রান্না করার জন্য একজন হেড বাবুর্চি টুলি আর তাকে সাহায্য করার জন্য আরও চারজন নারী। বাসার সামনে মাঠের ঘাস আর পেছনের ফল-লেবু বাগান পরিষ্কার করার জন্য আরেকজন ছেলে। বাসার সামনে আর উঠোনের চারপাশের ফুলের বাগানগুলো আব্বা-আম্মা নিজ হাতে যত্ন নিতেন, সঙ্গে কখনো ভাইয়েরা, কখনো আমি।

মাঝেমধ্যে দাদি-জেঠিমা আমাদের এ বাসায় আসেন কখনো পালকিতে চড়ে, কখনোবা রিকশায়। রিকশায় এলে পুরো রিকশাটাই শাড়ি দিয়ে প্যাঁচানো থাকে। রিকশার শাড়ির প্যাঁচ খুলতে খুলতে অধৈর্য লাগে। কারণ, আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছি সঙ্গে নিয়ে আসা পিঠাপুলির জন্য। এক রিকশায় জেঠিমা অন্য রিকশাগুলোতে নানান সরঞ্জাম।

মাঝে মাঝে পরিবারের সবার সঙ্গে নৌকায় ব্রহ্মপুত্র নদী পার হয়ে পক্ষীমারি চরে যাই। খেতের আলে নদীর তীরে ঘুরে বেড়াই। গ্রাম ভালো লাগে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে খেলতে ভালো লাগে। ফেরার পথে আম্মার আঁচলের নিচে লুকিয়ে কাঁদি, চোখের পানি আড়াল করি।

জ্যাঠার চার ছেলেমেয়ে মানে আমাদের আপন ভাই-বোনের মতো, তারাও এ বাড়িতেই থাকে আম্মার তত্ত্বাবধানে। আম্মার পরিবার প্রচ- ধার্মিক, রক্ষণশীল, শিক্ষানুরাগী একই সঙ্গে আধুনিক। সুতরাং, পুরো পরিবারের শিক্ষার দায়িত্ব তার।

পরিবারে কখনো কোনো দিন জ্যাঠার সঙ্গে আব্বার কিংবা জেঠিমার সঙ্গে আম্মার মতানৈক্য দেখিনি, কোনো দিন কোনো ঝগড়াও না। যার যার দায়িত্ব ভাগ করা। কেউ কাউকে খোঁচাচ্ছে না, আড়ালে-আবডালে ন্যূনতম বদনামও করছে না। পুরো পরিবারে কোনো হিংসা-বিদ্বেষ নেই, যাকে বলে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

পরিবারের সবার থেকে বেশ ছোট আমি যখন বড় হতে লাগলাম, ভাইয়েরা লেখাপড়ার জন্য সবাই বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। আম্মা-আব্বার কাছে আমি একা। আব্বা আমার খাবার আর শরীরচর্চার প্রতি মনোযোগী হতে বললেন আর আম্মা লেখাপড়া। তবে আব্বার কঠোর নির্দেশ, শখ করে হলেও আমার রান্নাঘরে ঢোকা নিষেধ। আব্বা ভাবতেন, রান্নার প্রতি মনোযোগী হলে হয়তো লেখাপড়ায় মন বসবে না, তা ছাড়া সেই সময়ে অভিজাত পরিবারের নারীরা রান্নাঘরে ঢুকতেন না, আম্মাও না।

রান্নাবান্না নিয়ে মায়ের কোনো মাথাব্যথা নেই, তার কাজ আমার পেছনে লেগে থাকা। অর্থাৎ লেখাপড়ার পাশাপাশি কোথায় যাই, কার সঙ্গে মিশি বা খেলা করি ইত্যাদি ইত্যাদি।

পরিবারে ভাইদের সঙ্গে বড় হয়েছি বলে ছেলেদের সঙ্গে খেলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ওদের সঙ্গে ডাংগুলি খেলি। মাটির কলসি বা পাতিল ভেঙে সেই চাড়ায় সিগারেটের প্যাকেটকে টাকার আদলে ব্যবহার করি। মেঘনা সিগারেটের প্যাকেট ৫ টাকা, স্টার সিগারেটের প্যাকেট ১০ টাকা। ওদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে মারপিটও করি, গাছে চড়ে বরই পাড়ি, লিচু, আম আর সুপারি পাড়ি। পাড়ার বখাটে ছেলেদের ভাষায় কথাও বলি আর প্রতিদিন আম্মার হাতে মার খাই।

ক্লাস এইটে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আম্মা ছেলেদের সঙ্গে আমার খেলাধুলা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিলেন। কেবল ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল, তাও কেবল মেয়েদের সঙ্গে।

আমাদের সাদা-কালো টেলিভিশনে পাড়ার অনেকেই রবিবারের নাটক দেখতে আসে। আমিও কেবল ওই একটি দিনই টেলিভিশন দেখার সুযোগ পাই। প্রায়ই ঝিরঝির করে। অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঠিক করতে হয়।

১৯৮৩ সালে এসএসসি পাসের পর জামালপুর আশেক মাহমুদ কলেজে কো-এডুকেশনে ভর্তি হই। এখানে নিয়ম হচ্ছে- শিক্ষকরা কমনরুম থেকে মেয়েদের ক্লাসে ডেকে নিয়ে যাবেন এবং ক্লাস শেষে আবার সবাইকে কমনরুমে চলে আসতে হবে। বারবার যাওয়া-আসার এ প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা প্রতিবাদ করে বলি, ছেলেদের সঙ্গে একসঙ্গে চলতে বা বসতে দোষ হবে কেন? দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একসঙ্গে ল্যাবে কাজ করছি, এখানে সবাই ভালো ছাত্রছাত্রী, সবাই মনোযোগী, অহেতুক কেন বিভেদের দেয়াল! প্রতিবাদের মুখে শিক্ষকরা সমঝোতা করেন। আমরা একা একা পুরো কলেজ ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পাই।

’৮৫-তে এইচএসসি পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ভর্তি পরীক্ষায় ওপরের দিকে স্থান পেলেও ভাইভা বোর্ডে রসায়ন বিভাগের ইয়াতমিনা ম্যাডাম আমাকে ভীষণ পছন্দ করে বলেন, ‘তুমি আমার ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হও।’ আর আমি রসায়ন বিভাগে ভর্তি হয়ে যাই।

প্রায় ১০০ বছর আগে দাদি যে লবণ দিয়ে পান্তা ভাত খেয়ে দুই শিশু সন্তানসহ নিজের জীবন রক্ষা করেছিলেন, কালক্রমে তাই-ই আধুনিকতার মোড়কে ‘রাইস স্যালাইন।’ মাটির পাতিল আর মাটির গর্ত রেফ্রিজারেটরের ভূমিকা পালন করেছে। না জেনে খেলেও কাজে লেগেছিল বলেই না আমার এ পৃথিবীতে আগমন।

আব্বার সঙ্গে প্রথম যেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে এলাম আনন্দে মনটা ভরে গেল। এত সুন্দর একটি পরিবেশে লেখাপড়া করব আমি! খালা-মামাদের ঢাকা থাকার সুবাদে এসেছি অনেকবার। কত জায়গায় যে ঘুরেছি, কিন্তু পুরো ঢাকায় কার্জন হলের সমকক্ষ ঐতিহাসিক কোনো স্থাপনা আর একটিও নেই। কার্জন হলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গভঙ্গের ইতিহাস।

আমি আর্টস ফ্যাকাল্টিতেও চান্স পেয়েছি, বাংলায় পড়তে চাই। কিন্তু আম্মা রাজি হন না। মনের ভিতর অস্বস্তি হচ্ছে ভীষণ। কার্জন হলে ঢোকামাত্র সব জল্পনা-কল্পনার অবসান। নিমেষেই কার্জন হলের প্রেমে পড়ে গেলাম।

রোকেয়া হলের আবাসিক ছাত্রী। বর্ধিত ভবন ৭৩-এ জামালপুরের মিনা আপা, ডেইজি আপা ও ডেইজি আপার বড় বোনের সঙ্গে চারজন এক রুমে থাকি। সবার সঙ্গে গল্পগুজবে তো মেতে থাকি, কিন্তু বাড়ির জন্য মন কেমন করে, প্রায়ই উদাস হয়। এ ভবনের এক পাশে সারি বাঁধা বাথরুম। প্রতিদিন সকালবেলা সিরিয়াল পেতে অপেক্ষা করতে হয়। চোখ ফেটে কান্না আসে। ফিরে চলে যেতে ইচ্ছা হয় জামালপুরে। কাপড় কাচা, ঘর পরিষ্কার করা, মোছা নিজেকেই করতে হয়।

কিছুদিন পর খেয়াল করি আমারই সমবয়সী অনেক মেয়েরা বাজার করে রান্না করে খাচ্ছে। একদিন খেয়াল হলো সবাই যদি এতটা কষ্ট করতে পারে, আমি নই কেন?

ধীরে ধীরে মানিয়ে নিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা ছাত্র রাজনীতির কারণে হল ভেকেন্ড হওয়া মানে ট্রেনে চড়ে সবাই একসঙ্গে জামালপুরে। ট্রেনের এ জার্নিটা ভীষণ মজার। দুজনের জায়গায় তিনজন বসলেও কোনো ক্ষতি নেই। কারণ, মনে বাড়ি ফেরার আনন্দ।

জ্যোতিষীরা বলেন, আমার জন্মক্ষণে একাদশে বৃহস্পতি। মানে হচ্ছে মান, সম্মান, নাম, যশ আর খ্যাতি। আমি কেবলই হাসি। পুরোটা যে বিশ্বাস করি এমন নয়, তবুও শুনতে বেশ লাগে।

আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি আমার বিয়ের প্রস্তাব এলো। আয়নায় একা একা দাঁড়িয়ে খুঁজতে থাকি, বোঝার চেষ্টা করি কালো মেয়েটির মাঝে এমন কী আছে যে, মানুষ বিয়ে করতে চায়।

আম্মা সারা জীবন দুঃখ করে বলেছেন, ‘আমার আপার মেয়েরা এত সুন্দর, ভাইয়ের মেয়েরা এত সুন্দর আর আমার মেয়েটাই শুধু কালো।’ ছোটবেলা থেকে শুনতে শুনতে ধরেই নিয়েছিলাম আমার কোনো দিনও বিয়ে হবে না।

কলেজে পড়ার সময় চিন্তায় পরিবর্তন আসা শুরু হলো। কো-এডুকেশনে পড়ি চারদিক থেকে প্রেমের আহ্বান, চিঠি। অনেক পরিবার থেকে একসঙ্গে দুই ভাই, কারও কথা কেউ জানে না। ভালো যে লাগে না, তা নয়। কিন্তু আম্মার কঠোর নজরদারি, সময়ের হিসাব বিন্দুমাত্র এদিক-ওদিক হওয়ার জো নেই। আমার প্রেমের স্বপ্ন গরিবের ঘোড়া রোগের মতো কেবল দুর্লভ নয়, দুঃসাধ্য।

রসহীন রসায়নে আমার শিক্ষাজীবনের শুরুতেই ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই ভয় দেখিয়ে বললেন, এত নরম চেহারা নিয়ে কঠিন এ বিষয়ে পড়তে ঢুকেছ। শেষ হতে হতে দেখবে, চেহারা ও চুলের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।

বিজ্ঞান অনুষদ, মানে কার্জন হলে শুরু হলো জীবনের নতুন অধ্যায়। যখনই কেউ হৃদয়ের দুর্বলতার কথা প্রকাশ করে, রোকেয়া হলে থাকা আমি রুমে ফিরে আয়নায় নিজেকে দেখি, আবিষ্কারের চেষ্টা করি।

এখানে আম্মা নেই। কিন্তু মুশকিল হলো কার্জন হলে মাত্র পাঁচ শতাংশ ছাত্রী। আমার উচ্চতা বেশি বিধায় সহজে সবার নজরে পড়ি। সাবসিডিয়ারি ফিজিক্স আর ম্যাথ। ম্যাথ ক্লাস করতে অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে যেতে হয়। সারাক্ষণ টিচাররা ক্যাম্পাসে ঘুরতে থাকেন, কে কার সঙ্গে ঘুরছে, কথা বলছে নজর রাখেন। তারা মনঃক্ষুণ হলে প্র্যাকটিকেলে নম্বর কমিয়ে দেবেন। এখানে কারও সঙ্গে বেশি কথা বললে তার ওপর অন্যদের অত্যাচারের খড়গ নেমে আসে। অনেকেই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, প্রেম করলে আমার সঙ্গে নতুবা অন্য কারও সঙ্গেই নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রতি ডিএমসি আর বুয়েটের ছাত্রদের কাঙালিপনা অনাদিকালের। ওদের কথা নাই-বা বললাম। অতএব, আমার অবস্থা এখানে জামালপুরের চেয়েও খারাপ। জামালপুরে কেবল আম্মার নজরদারিতে ছিলাম আর এখানে অনেকের। প্রেম জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ, কিন্তু ভীতুু প্রকৃতির আমি চাই না কেউ উটকো ঝামেলায় জড়াক।  তাই চরম ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রেমহীনতাকেই মেনে নিই। এরশাদ সরকার তখন ক্ষমতায়। তার পালিত পেটোয়া বাহিনীর হাতে একের পর এক ছাত্র নিধন, রাজনীতিতে অছাত্রদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, অরাজকতা। প্রথম বর্ষেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ি।

  

                লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে