শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শুরুটা শেকড় থেকে

খুজিস্তা নূর ই নাহারিন
প্রিন্ট ভার্সন
শুরুটা শেকড় থেকে

সময়টা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষে ১৯২০ সালের আশপাশে। অখন্ড ভারতবর্ষে তখন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন আমল। ব্রহ্মপুত্র নদীর পাড়ে শেরপুরের চর পক্ষীমারির দিকপাড়া গ্রামটিতে বিখ্যাত কবিরাজ বাড়িতে আজ শোকের মাতম। গ্রামের পর গ্রাম মহামারি কলেরায় উজাড় হচ্ছে।  এই বাড়ির সবচেয়ে সুদর্শন ও তেজি বড় ছেলেটিও মাত্র ২৫ বছর বয়সে এ ব্যাধির কাছে হার মেনে পরপারে পাড়ি জমালেন আজ। তবে তিনি একা নন, সঙ্গে তার বোনসহ যৌথ পরিবারের আরও অনেকেই আছেন।

এই যুবকের নাম রজব আলী।  ঘরে যমজ সন্তান প্রসব করা তার প্রায় কিশোরী সদ্যপ্রসূতি স্ত্রী। বড় আরেকটি ছেলের বয়স মাত্র ১০ বছর। পুরো পাড়ায় পানি পান আর খাবার খাওয়া নিষেধ।

মা খাবার না পেলে শিশুরা বুকের দুধ পাবে কী করে? লুকিয়ে ভাত রান্না করে পানি দিয়ে ঘরের ভিতর গর্তে মাটির পাতিলসহ লুকিয়ে রেখে লবণ আর মরিচ দিয়ে একটু একটু করে খায় মা। নবজাতক শিশু দুটোকে বাঁচিয়ে রাখে।

কলেরা এক সময় শেষ হয়। তরুণী বিধবা পুত্রবধূকে শ্বশুর কবিরাজি বিদ্যা শেখান, কিন্তু শর্ত একটাই- কারও কাছ থেকে পয়সা নেওয়া যাবে না। তার শ্বশুরের সম্পত্তির কোনো কমতি নেই, তদুপরি চিকিৎসাসেবায় লোভ করা যাবে না কোনো দিন। এটা মানুষের জন্য দান, সেবায় প্রতিদান আশা করতে নেই। কবিরাজি তার শ্বশুরের পেশা নয়, নেশা। বাড়ির দুই পাশে আদিগন্ত যে ফসলি জমি, সবই তাদের।

তিন শিশু সন্তানকে মানুষ করার পাশাপাশি পরিবারের আরও অনেক সন্তানকে মানুষ করার দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি চলে মনুষ্যসেবার কাজ তথা গাছপালা লতাগুল্ম দিয়ে চিকিৎসা। দূর-দূরান্ত থেকে লোক আসে তার কাছে। তিনি পরম যতেœ ওষুধ বানিয়ে দেন।

শ্বশুর তাদের পুনর্বার বিয়ে করার সুযোগ দিতে চান, কিন্তু তিনি করবেন না। কারণ, তার সন্তানদের অযত্ন হবে, কোনো কিছুর বিনিময়েই নিজের সন্তানদের অবহেলিত হতে দেবেন না।

এ মহিলার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছি- তিনিই আমার নুন্নু (দাদি)। নুন্নুর সদ্যপ্রসূত যমজ বাচ্চাদের একজন আমার আব্বা। সঙ্গের ফুপুটি প্রথম সন্তান জন্মদানের সময় মারা যান।

দাদিকে ঘিরে জ্যাঠা আর আব্বা মিলে আমাদের একান্নবর্তী পরিবার। দাদি তার দুই ছেলেকে লেখাপড়া শেখান, মানুষ করেন। পক্ষীমারি চর ছেড়ে জামালপুর আর শেরপুর শহরে তারা বসতি গড়েন। ব্রহ্মপুত্রের পাড়ের দুই শহরেই দাদির ছেলেদের একাধিক বাড়ি।

দাদির মুখে আসামের কথা শুনেছি বহুবার। কিন্তু নাম ব্যতীত বেশি কিছু মনে নেই। অনুমান করি, দাদির পরিবারের কেউ হয়তোবা আসাম থাকতেন।

অপর পাড়ে ব্রহ্মপুত্রের কোল ঘেঁষে ছোট্ট একটি শহর জামালপুর, আমার জন্মস্থান। এ শহরের প্রতিটি গাছপালা, লতা-পাতার সঙ্গে আমার সখ্য আর মায়ার বন্ধন। আমলাপাড়া বাড়িটিতে বড় তিন ভাইয়ের পর আমার জন্ম। দুই বিঘার ওপর বিশাল বাড়ি, গাছপালা ভর্তি। কিন্তু এত সুন্দর বাড়িটি বোর্ডিং স্কুলের মতো ছাত্রছাত্রীতে ঠাসা। আমার দাদার বাড়ি থেকে সবাই যেমন এ বাসায় থেকে স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করতে আসে, তেমনি মায়ের বাড়ি মাদারগঞ্জ থেকেও পড়তে আসে। আব্বার টুইন সিস্টারের স্বামীর সন্তানরাও আমাদের আপন ফুপাত ভাইদের মতোই বাসায় থেকে লেখাপড়া করে। যতবার কথাটি ভাবি, ততবারই দাদি, জ্যাঠা আর আব্বার প্রতি শ্রদ্ধায় নত হই। কত বড় মনের মানুষ হলে এমন আপন করে সবাইকে একসঙ্গে বেঁধে রাখতে পারে।

বাসায় মায়ের কঠোর শাসন, ভোরবেলা ফজরের নামাজের পর সবাইকে চিৎকার করে পড়তে বসতে হবে। কারও গলার আওয়াজ শোনা না গেলে খবর আছে। আস্তে বা মনে মনে পড়ার কোনো সুযোগ নেই। বিকালবেলা বাইরের মাঠে খেলাধুলা আবার সন্ধ্যার পর মাগরিবের নামাজ পড়ে পড়তে বসা।

প্রতিদিন সকাল ৭টায় রেডিওতে হাই-ভলিউমে আব্বা বিবিসির নিউজ শোনেন। আমরা চাই না-চাই, শুনতে বাধ্য। এ ছাড়া কলের গান আছে, টেপ-রেকর্ডারও আছে। মাঝেমধ্যে গানও শুনি।

বিশাল রান্নাঘর। রান্না করার জন্য একজন হেড বাবুর্চি টুলি আর তাকে সাহায্য করার জন্য আরও চারজন নারী। বাসার সামনে মাঠের ঘাস আর পেছনের ফল-লেবু বাগান পরিষ্কার করার জন্য আরেকজন ছেলে। বাসার সামনে আর উঠোনের চারপাশের ফুলের বাগানগুলো আব্বা-আম্মা নিজ হাতে যত্ন নিতেন, সঙ্গে কখনো ভাইয়েরা, কখনো আমি।

মাঝেমধ্যে দাদি-জেঠিমা আমাদের এ বাসায় আসেন কখনো পালকিতে চড়ে, কখনোবা রিকশায়। রিকশায় এলে পুরো রিকশাটাই শাড়ি দিয়ে প্যাঁচানো থাকে। রিকশার শাড়ির প্যাঁচ খুলতে খুলতে অধৈর্য লাগে। কারণ, আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছি সঙ্গে নিয়ে আসা পিঠাপুলির জন্য। এক রিকশায় জেঠিমা অন্য রিকশাগুলোতে নানান সরঞ্জাম।

মাঝে মাঝে পরিবারের সবার সঙ্গে নৌকায় ব্রহ্মপুত্র নদী পার হয়ে পক্ষীমারি চরে যাই। খেতের আলে নদীর তীরে ঘুরে বেড়াই। গ্রাম ভালো লাগে। গ্রামের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে খেলতে ভালো লাগে। ফেরার পথে আম্মার আঁচলের নিচে লুকিয়ে কাঁদি, চোখের পানি আড়াল করি।

জ্যাঠার চার ছেলেমেয়ে মানে আমাদের আপন ভাই-বোনের মতো, তারাও এ বাড়িতেই থাকে আম্মার তত্ত্বাবধানে। আম্মার পরিবার প্রচ- ধার্মিক, রক্ষণশীল, শিক্ষানুরাগী একই সঙ্গে আধুনিক। সুতরাং, পুরো পরিবারের শিক্ষার দায়িত্ব তার।

পরিবারে কখনো কোনো দিন জ্যাঠার সঙ্গে আব্বার কিংবা জেঠিমার সঙ্গে আম্মার মতানৈক্য দেখিনি, কোনো দিন কোনো ঝগড়াও না। যার যার দায়িত্ব ভাগ করা। কেউ কাউকে খোঁচাচ্ছে না, আড়ালে-আবডালে ন্যূনতম বদনামও করছে না। পুরো পরিবারে কোনো হিংসা-বিদ্বেষ নেই, যাকে বলে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

পরিবারের সবার থেকে বেশ ছোট আমি যখন বড় হতে লাগলাম, ভাইয়েরা লেখাপড়ার জন্য সবাই বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে। আম্মা-আব্বার কাছে আমি একা। আব্বা আমার খাবার আর শরীরচর্চার প্রতি মনোযোগী হতে বললেন আর আম্মা লেখাপড়া। তবে আব্বার কঠোর নির্দেশ, শখ করে হলেও আমার রান্নাঘরে ঢোকা নিষেধ। আব্বা ভাবতেন, রান্নার প্রতি মনোযোগী হলে হয়তো লেখাপড়ায় মন বসবে না, তা ছাড়া সেই সময়ে অভিজাত পরিবারের নারীরা রান্নাঘরে ঢুকতেন না, আম্মাও না।

রান্নাবান্না নিয়ে মায়ের কোনো মাথাব্যথা নেই, তার কাজ আমার পেছনে লেগে থাকা। অর্থাৎ লেখাপড়ার পাশাপাশি কোথায় যাই, কার সঙ্গে মিশি বা খেলা করি ইত্যাদি ইত্যাদি।

পরিবারে ভাইদের সঙ্গে বড় হয়েছি বলে ছেলেদের সঙ্গে খেলতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। ওদের সঙ্গে ডাংগুলি খেলি। মাটির কলসি বা পাতিল ভেঙে সেই চাড়ায় সিগারেটের প্যাকেটকে টাকার আদলে ব্যবহার করি। মেঘনা সিগারেটের প্যাকেট ৫ টাকা, স্টার সিগারেটের প্যাকেট ১০ টাকা। ওদের সঙ্গে মাঝেমধ্যে মারপিটও করি, গাছে চড়ে বরই পাড়ি, লিচু, আম আর সুপারি পাড়ি। পাড়ার বখাটে ছেলেদের ভাষায় কথাও বলি আর প্রতিদিন আম্মার হাতে মার খাই।

ক্লাস এইটে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আম্মা ছেলেদের সঙ্গে আমার খেলাধুলা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিলেন। কেবল ব্যাডমিন্টন আর ভলিবল, তাও কেবল মেয়েদের সঙ্গে।

আমাদের সাদা-কালো টেলিভিশনে পাড়ার অনেকেই রবিবারের নাটক দেখতে আসে। আমিও কেবল ওই একটি দিনই টেলিভিশন দেখার সুযোগ পাই। প্রায়ই ঝিরঝির করে। অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঠিক করতে হয়।

১৯৮৩ সালে এসএসসি পাসের পর জামালপুর আশেক মাহমুদ কলেজে কো-এডুকেশনে ভর্তি হই। এখানে নিয়ম হচ্ছে- শিক্ষকরা কমনরুম থেকে মেয়েদের ক্লাসে ডেকে নিয়ে যাবেন এবং ক্লাস শেষে আবার সবাইকে কমনরুমে চলে আসতে হবে। বারবার যাওয়া-আসার এ প্রক্রিয়া নিয়ে আমরা প্রতিবাদ করে বলি, ছেলেদের সঙ্গে একসঙ্গে চলতে বা বসতে দোষ হবে কেন? দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একসঙ্গে ল্যাবে কাজ করছি, এখানে সবাই ভালো ছাত্রছাত্রী, সবাই মনোযোগী, অহেতুক কেন বিভেদের দেয়াল! প্রতিবাদের মুখে শিক্ষকরা সমঝোতা করেন। আমরা একা একা পুরো কলেজ ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পাই।

’৮৫-তে এইচএসসি পাসের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ভর্তি পরীক্ষায় ওপরের দিকে স্থান পেলেও ভাইভা বোর্ডে রসায়ন বিভাগের ইয়াতমিনা ম্যাডাম আমাকে ভীষণ পছন্দ করে বলেন, ‘তুমি আমার ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হও।’ আর আমি রসায়ন বিভাগে ভর্তি হয়ে যাই।

প্রায় ১০০ বছর আগে দাদি যে লবণ দিয়ে পান্তা ভাত খেয়ে দুই শিশু সন্তানসহ নিজের জীবন রক্ষা করেছিলেন, কালক্রমে তাই-ই আধুনিকতার মোড়কে ‘রাইস স্যালাইন।’ মাটির পাতিল আর মাটির গর্ত রেফ্রিজারেটরের ভূমিকা পালন করেছে। না জেনে খেলেও কাজে লেগেছিল বলেই না আমার এ পৃথিবীতে আগমন।

আব্বার সঙ্গে প্রথম যেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে এলাম আনন্দে মনটা ভরে গেল। এত সুন্দর একটি পরিবেশে লেখাপড়া করব আমি! খালা-মামাদের ঢাকা থাকার সুবাদে এসেছি অনেকবার। কত জায়গায় যে ঘুরেছি, কিন্তু পুরো ঢাকায় কার্জন হলের সমকক্ষ ঐতিহাসিক কোনো স্থাপনা আর একটিও নেই। কার্জন হলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বঙ্গভঙ্গের ইতিহাস।

আমি আর্টস ফ্যাকাল্টিতেও চান্স পেয়েছি, বাংলায় পড়তে চাই। কিন্তু আম্মা রাজি হন না। মনের ভিতর অস্বস্তি হচ্ছে ভীষণ। কার্জন হলে ঢোকামাত্র সব জল্পনা-কল্পনার অবসান। নিমেষেই কার্জন হলের প্রেমে পড়ে গেলাম।

রোকেয়া হলের আবাসিক ছাত্রী। বর্ধিত ভবন ৭৩-এ জামালপুরের মিনা আপা, ডেইজি আপা ও ডেইজি আপার বড় বোনের সঙ্গে চারজন এক রুমে থাকি। সবার সঙ্গে গল্পগুজবে তো মেতে থাকি, কিন্তু বাড়ির জন্য মন কেমন করে, প্রায়ই উদাস হয়। এ ভবনের এক পাশে সারি বাঁধা বাথরুম। প্রতিদিন সকালবেলা সিরিয়াল পেতে অপেক্ষা করতে হয়। চোখ ফেটে কান্না আসে। ফিরে চলে যেতে ইচ্ছা হয় জামালপুরে। কাপড় কাচা, ঘর পরিষ্কার করা, মোছা নিজেকেই করতে হয়।

কিছুদিন পর খেয়াল করি আমারই সমবয়সী অনেক মেয়েরা বাজার করে রান্না করে খাচ্ছে। একদিন খেয়াল হলো সবাই যদি এতটা কষ্ট করতে পারে, আমি নই কেন?

ধীরে ধীরে মানিয়ে নিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ বা ছাত্র রাজনীতির কারণে হল ভেকেন্ড হওয়া মানে ট্রেনে চড়ে সবাই একসঙ্গে জামালপুরে। ট্রেনের এ জার্নিটা ভীষণ মজার। দুজনের জায়গায় তিনজন বসলেও কোনো ক্ষতি নেই। কারণ, মনে বাড়ি ফেরার আনন্দ।

জ্যোতিষীরা বলেন, আমার জন্মক্ষণে একাদশে বৃহস্পতি। মানে হচ্ছে মান, সম্মান, নাম, যশ আর খ্যাতি। আমি কেবলই হাসি। পুরোটা যে বিশ্বাস করি এমন নয়, তবুও শুনতে বেশ লাগে।

আমি যখন ক্লাস নাইনে পড়ি আমার বিয়ের প্রস্তাব এলো। আয়নায় একা একা দাঁড়িয়ে খুঁজতে থাকি, বোঝার চেষ্টা করি কালো মেয়েটির মাঝে এমন কী আছে যে, মানুষ বিয়ে করতে চায়।

আম্মা সারা জীবন দুঃখ করে বলেছেন, ‘আমার আপার মেয়েরা এত সুন্দর, ভাইয়ের মেয়েরা এত সুন্দর আর আমার মেয়েটাই শুধু কালো।’ ছোটবেলা থেকে শুনতে শুনতে ধরেই নিয়েছিলাম আমার কোনো দিনও বিয়ে হবে না।

কলেজে পড়ার সময় চিন্তায় পরিবর্তন আসা শুরু হলো। কো-এডুকেশনে পড়ি চারদিক থেকে প্রেমের আহ্বান, চিঠি। অনেক পরিবার থেকে একসঙ্গে দুই ভাই, কারও কথা কেউ জানে না। ভালো যে লাগে না, তা নয়। কিন্তু আম্মার কঠোর নজরদারি, সময়ের হিসাব বিন্দুমাত্র এদিক-ওদিক হওয়ার জো নেই। আমার প্রেমের স্বপ্ন গরিবের ঘোড়া রোগের মতো কেবল দুর্লভ নয়, দুঃসাধ্য।

রসহীন রসায়নে আমার শিক্ষাজীবনের শুরুতেই ডিপার্টমেন্টের এক বড় ভাই ভয় দেখিয়ে বললেন, এত নরম চেহারা নিয়ে কঠিন এ বিষয়ে পড়তে ঢুকেছ। শেষ হতে হতে দেখবে, চেহারা ও চুলের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই।

বিজ্ঞান অনুষদ, মানে কার্জন হলে শুরু হলো জীবনের নতুন অধ্যায়। যখনই কেউ হৃদয়ের দুর্বলতার কথা প্রকাশ করে, রোকেয়া হলে থাকা আমি রুমে ফিরে আয়নায় নিজেকে দেখি, আবিষ্কারের চেষ্টা করি।

এখানে আম্মা নেই। কিন্তু মুশকিল হলো কার্জন হলে মাত্র পাঁচ শতাংশ ছাত্রী। আমার উচ্চতা বেশি বিধায় সহজে সবার নজরে পড়ি। সাবসিডিয়ারি ফিজিক্স আর ম্যাথ। ম্যাথ ক্লাস করতে অ্যানেক্স বিল্ডিংয়ে যেতে হয়। সারাক্ষণ টিচাররা ক্যাম্পাসে ঘুরতে থাকেন, কে কার সঙ্গে ঘুরছে, কথা বলছে নজর রাখেন। তারা মনঃক্ষুণ হলে প্র্যাকটিকেলে নম্বর কমিয়ে দেবেন। এখানে কারও সঙ্গে বেশি কথা বললে তার ওপর অন্যদের অত্যাচারের খড়গ নেমে আসে। অনেকেই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, প্রেম করলে আমার সঙ্গে নতুবা অন্য কারও সঙ্গেই নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের প্রতি ডিএমসি আর বুয়েটের ছাত্রদের কাঙালিপনা অনাদিকালের। ওদের কথা নাই-বা বললাম। অতএব, আমার অবস্থা এখানে জামালপুরের চেয়েও খারাপ। জামালপুরে কেবল আম্মার নজরদারিতে ছিলাম আর এখানে অনেকের। প্রেম জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ, কিন্তু ভীতুু প্রকৃতির আমি চাই না কেউ উটকো ঝামেলায় জড়াক।  তাই চরম ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও প্রেমহীনতাকেই মেনে নিই। এরশাদ সরকার তখন ক্ষমতায়। তার পালিত পেটোয়া বাহিনীর হাতে একের পর এক ছাত্র নিধন, রাজনীতিতে অছাত্রদের অনুপ্রবেশের চেষ্টা, অরাজকতা। প্রথম বর্ষেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ি।

  

                লেখক : মানবতাবাদী লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ