শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

হিমালয় থেকে হিরণ পয়েন্টে প্রবহমান হালের হাওয়া এবং হর্তা-কর্তাদের হাঁকডাকে হরহামেশাই হিরণ¥য় হিরোর হার, হারমাদ হারিছের হুঙ্কার ও হীনবল হুদার দলে হর্ষোচ্ছ্বাস হারিয়ে হরিষে বিষাদ নামার হালহকিকতে হঠাৎ যেন হাঁসফাঁস করছে মিডিয়াপাড়া। হাসিমুখোরাও হাঁড়িমুখে হদিস করছে আসলে হচ্ছেটা কী?

শুরু হোক হিরোকে নিয়ে। হিরো একটি অতি প্রাচীন ইংরেজি শব্দ, যার অর্থ মহাবীর বা পরম প্রতাপশালী।  মূলত গ্রিক শব্দ ‘হিরোজ’ থেকে ইংরেজি হিরো শব্দের উৎপত্তি। গ্রিসের পৌরাণিক বর্ণনায় মানব সমাজে ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে পরম শক্তিমত্তায় অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আদায় করা একেকজন বীরকে হিরো বলে আখ্যায়িত করা হয়। কয়েক শ এমনকি হাজার বছর পুরনো কাল্পনিক কিংবা বাস্তব এসব হিরোর তালিকায় হারকিউলিস, ওডিসিয়াস, জুলিয়াস সিজার, স্পার্টাকাসের মতো মহাবীরের নাম উল্লিখিত আছে। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক থমাস কার্লাইল (৪ ডিসেম্বর ১৭৯৫-৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮১) অমর হয়ে আছেন তার অনন্য রচনা ‘অন হিরোস, হিরো ওয়ারশিপ অ্যান্ড দি হিরোইক ইন হিস্ট্রি’ (১৮৪১) শীর্ষক রচনার কারণে। এ রচনায় থমাস কার্লাইল ধর্ম প্রচারক, কবি, ধর্মযাজক, শিক্ষাগুরু এবং রাজা বা শাসক হিসেবে বিশ্বসেরা ১০ জনের নাম হিরো বা দিগি¦জয়ীরূপে তুলে ধরেন। এ তালিকায় আছেন মহানবী (সা.), শেকসপিয়র, মার্টিন লুথার কিং, নেপোলিয়ন দ্য গ্রেটের মতো বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ। বিভিন্ন ঔপনিবেশিক শক্তির অবস্থান ও বহিঃশত্রুর আক্রমণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে যুদ্ধের কারণে রণাঙ্গনে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে এই উপমহাদেশে। সেসব যুদ্ধে যারা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে আত্মাহুতি দিয়েছেন, তাদের হিরো বা ওয়ার হিরোস বলে সম্মানিত করা হয়। দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়া গেটের পাশে ৪০ একর জায়গায় ১৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে জানা-অজানা ‘ফলেন হিরোজ’ বা শহীদদের সম্মানে স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। পাঞ্জাবের অমৃতসরে রয়েছে ‘স্টেট ওয়ার হিরোস মেমোরিয়াল অ্যান্ড মনুমেন্ট।’ বাংলাদেশের ঢাকা সেনানিবাসে হিরোস নেভার ডাই বা বীরেরা কখনো মরে না নামের একটি বিশাল গেট রয়েছে, যেই গেটে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী সব বীর সেনাসদস্যের নাম লেখা রয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে হিরো শব্দের পরিচিতি আরও একটি বিশেষ কারণে। এ অঞ্চলে চলচ্চিত্রে যারা নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন, তাদের প্রচলিত ভাষায় হিরো বলা হয়। ভারতের দিলীপ কুমার, রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান কিংবা এদেশের রাজ্জাক, আলমগীর, ফারুক, সোহেল রানা, সাকিব খান এমন হিরোদের অন্যতম। এই হিরোদের নিয়ে জনপ্রিয় বেশ কিছু হিন্দি এবং বাংলা গান রয়েছে। হিরো, হিরো হীরালাল, হিরো নাম্বার ওয়ান ইত্যাদি নামে হিন্দি ও বাংলা সিনেমাও নির্মিত হয়েছে।

তবে হতবাক হলেও হর্ষোৎফুল্ল হৃদয়ে যে হিরোর কথা লিখতে আজ হাতে কলম নিয়েছি, তিনি এদেশের হিরণ¥য় (সোনার তৈরি) সন্তানতুল্য। যাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুনামির পাশাপাশি মূল গণমাধ্যমে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, কর্মরত শিক্ষক, টিভি চ্যানেলের কর্ণধার, পত্রিকার সম্পাদক আর ডজনকে ডজন কলামিস্ট, শিক্ষাবিদসহ অন্যান্য পেশার হোমরা-চোমরা ব্যক্তি কলম ধরেছেন, তাকে হিরণ¥য় ছাড়া আর কী বলা যায়? বহু কাজের কাজী এই ব্যক্তির নাম হিরো আলম। হলফ করে বলা যায়, তার মতো হিরণ¥য় প্রতিভা এদেশে হরহামেশা মেলে না। হারমোনিয়াম ছাড়াই তিনি গায়ক, হামবড়া ভাব ছাড়াই তিনি নায়ক, হাইস্কুলের হাই বেঞ্চে না বসেও তিনি আবৃত্তি শিল্পী এবং সবচেয়ে বড় হকিকত হলো তিনি মহান জাতীয় সংসদের সদস্য প্রত্যাশী একজন উঠতি জনপ্রতিনিধি। অতি সম্প্রতি জাতীয় সংসদের জন্য বগুড়ার দুটি উপনির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং ‘হারিয়া প্রমাণ করেন যে তিনি হারেন নাই’। এই হারের পর নির্বাচনে হাঙ্গামা ও ‘হয় কে নয়’ করার অভিযোগ আনেন হিরো আলম। তার বক্তব্য, হাজার হাজার মানুষের হরদম ভোটে তিনি এগিয়ে থাকলেও হতশ্রী হিরো আলমকে হতাদর করা হয়েছে এবং হাই লেবেলের সরকারি হর্তাকর্তারা হুকুম-হাকাম করার বদলে ‘স্যার’ বলার ভয়ে ভীত হয়ে তাকে হারিয়ে দিয়েছেন। বিরোধী দল সরকারি দলের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছে, ‘এই হিরো আলমের কাছেও কতটা অসহায়।’ এমন বক্তব্যের বিপরীতে হরহর করে এক সরকারি নেতা বলেছেন- ‘তারা সংসদকে ছোট করার জন্য হিরো আলমকে প্রার্থী বানিয়েছে’ আর এই কথাকে যেন হামান দিস্তা দিয়ে পিষেছেন হিরো আলম ও অন্য সমালোচকরা। তাদের প্রশ্ন, কোন কারণে হিরো আলম সংসদে গেলে সংসদ ছোট হবে? আর হাড় হাভাতে মানুষের প্রশ্ন, সংসদে নারী সদস্যরা অন্য নারী সদস্যদের যাচ্ছেতাই বললে কিংবা স্বীকৃত মাদক ব্যবসায়ী, বিদেশে দন্ডপ্রাপ্ত মানবপাচারকারী, মানসিক বিকারগ্রস্ত ডাক্তার কিংবা এতিমের টাকা খাওয়া তথাকথিত নেতা-নেত্রীরা সংসদে থাকলে যদি সংসদ ছোট না হয়, তবে হিরো আলম থাকলে সংসদ ছোট হবে কেন? এ প্রসঙ্গে ১৯৩২ সালের একটি ঘটনা স্মরণ করা যায়। ভারতের নতুন সংবিধানের আলোকে তখন পরিচ্ছন্নতা, চা চাষ, জঙ্গল কাটার মতো কাজে নিয়োজিত দলিত সম্প্রদায় বা নিম্নবর্ণের মানুষের জন্য আলাদা ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু তা মানতে পারেননি মহাত্মা গান্ধী। তিনি তাদের হরিজন বা ঈশ্বরের পুত্র বলে সম্বোধন করেন এবং তাদের অধিকার রক্ষায় অনশন করেন। আজ ভারতে তাদের অধিকার কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার প্রমাণ সে দেশের রাষ্ট্রপতি পদ। ২০১৭ থেকে ২০২২ ভারতের রাষ্ট্রপতি তথা দেশের অভিভাবক ছিলেন দলিত সম্প্রদায়ের রামনাথ কোবিন্দ, যার বাবা ছিলেন একজন ভূমিহীন কৃষক। তারই উত্তরসূরি দৌপদ্রী মুর্মুও একজন দলিত সম্প্রদায়ের সন্তান এবং জাতিগতভাবে সাঁওতাল। অবশ্য তারা উভয়ই কর্ম ও শিক্ষায় এগিয়ে গেছেন। তবে হিরো আলমের প্রশ্ন বংশ পরিচয়, কর্ম, শিক্ষা কিংবা রূপলাবণ্য যদি সাংবিধানিক প্রয়োজনীয়তা না হয়, তবে তার উপস্থিতি কেন সংসদকে ছোট করবে? আমাদের মেয়াদ ফুরানো রাষ্ট্রপতির একটি কথাই আজ সত্য হয়ে ধরা দিয়েছে, এদেশের রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই।

গ্রিক পৌরাণিক কাহিনিতে বর্ণিত মহাবীর ও পরাক্রমশালী যোদ্ধা হারকিউলিসের দেশীয় সংস্করণ যেন এদেশের  একেকজন হারেস। একদা হাওয়া ভবন নামক এক হৃদয় হরণকারী রাজপ্রাসাদে হারিছ চৌধুরী নামের একজন প্রতীকী হারকিউলিস ছিলেন। দৈহিক গঠন ও ক্ষমতার ব্যাপ্তিতে তিনি ছিলেন ‘হাওয়া মে উড়তা যায়ে-’ ধরনের কিছু একটা। যে কোনো কিছু হাওয়া করে দিতে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তবে দলের বিপদে সব বীরত্ব, ক্ষমতা ও হামবড়াই ভাবকে বেমালুম হজম করে এবার নিজেই হাওয়া হয়ে যান হওয়া ভবনের এই হারিছ। হাঁদারামেরা তাকে খুঁজে না পেলেও তিনি খোদ রাজধানীর পান্থপথেই ছিলেন বলে দাবি করেন একজন পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা গেছেন বলে প্রচলিত থাকলেও রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ‘মরিয়া তিনি প্রমাণ করিলেন যে তিনি মরেন নাই’। দেশ-বিদেশের পুলিশের খুঁজে বেড়ানো এবং মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তির নামের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কারণে এ সপ্তাহেও তিনি আলোচনায় আসেন। তবে এই হারিছ চৌধুরীকে মøান করে দিতে এবং বরিশালের গৌরনদীতে গৌরবের সঙ্গে নিজের অস্তিত্ব হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিতে হাজির হয়েছেন হালের আরেক হারকিউলিস, যার নামও হারিছ। দেশের একটি বাংলা সংবাদপত্র মোতাবেক স্থানীয় বিএনপিকর্মী আক্কাস আলী দলের পদযাত্রার প্রস্তুতিমূলক কর্মসূচিতে বেক্কেলের মতো যোগ দেয়। এই কর্মসূচি পালনকালে সরকারি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এর ফলে পরবর্তীতে তিনটি ফ্লোরে ৪৪টি দোকান ও দুটি ব্যাংকের শাখাবিশিষ্ট মার্কেটে এসে আক্কেল আলীর আক্কেল গুড়ুম অবস্থা। কারণ মার্কেটে ততক্ষণে তালা মেরে ব্যবসায়ীদের হাত গোটাতে বলেছেন সরকারি দলের নেতারা। যথারীতি এসব তথ্য সত্য নয় বলে দাবি করেন সরকারি দলের হোমরা-চোমরারা। এদের মধ্যে চমক দেখিয়েছেন সরকারি দলের স্থানীয় সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র হারিসুর রহমান। দেশের একটি অনলাইন মাধ্যমের সংবাদ মোতাবেক জনাব হারিছের সব হুকুম-হাকাম ও হুঙ্কারের সারমর্ম হলো- এখন থেকে আক্কেল আলী মার্কেটের ব্যবসায়ীদের মাসিক ভাড়া খাঞ্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মতলেব তালুকদারের কাছে জমা দিতে হবে। যারা এই শর্ত মেনে সাদা কাগজে সই দেবে, কেবল তারাই দোকানের হালখাতা খুলতে পারবে। নতুবা না। তবে কোন মতলবে স্থানীয় নেতা মতলেব তালুকদারের কাছে টাকা দিতে হবে, তা নেতাদের হিয়ার মাঝেই রয়ে গেছে। ছাত্রলীগে থাকা এমন বহু হারকিউলিস রুপি হারিছ এবং এমনকি মহিলা হারকিউলিস রুপি অনেক নেত্রীর হুঙ্কারেও আজ জেলায় জেলায় শিক্ষাঙ্গনে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। হায়দরি হাঁক হেঁকে এদের হইচই কে থামাবে?

লেখাটা যখন প্রায় শেষের দিকে, তখন নজর কাড়ল আরেক খবর, হর্ষোদয় ঘটেছে ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামক দলে। আর দলের একমাত্র হর্তাকর্তা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মাঝে কেবলই হর্ষোচ্ছ্বাস। কারণ পেয়েছেন তিনি সোনালি আঁশ। এই প্রতীক নিয়েই আগামীতে নির্বাচনের নিমিত্তে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন লাভ করেছেন এককালের বিএনপি নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও তার গড়া দল তৃণমূল বিএনপি। আদালতের হুকুমেই এই নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে বলে জানায় নির্বাচন কমিশন। এর আগেও আদালত ঘোষণা করে জাতীয় পার্টির নেতা জি এম কাদেরের দল পরিচালনায় কোনো বাধা নেই। এভাবেই দল থেকে নির্বাচন কমিশন-সব কেন আদালত চালায়- এ নিয়ে ‘হুদাই চিল্লায়’ হাঁদারামের দল। তবে স্মরণীয় যে, এক সময় সোনালি আঁশ কৃষকের গলায় ফাঁস হয়ে উঠেছিল। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা সাহেবের গলা বেশ ভালো ছিল। একদা বিটিভি নামক বোকা বাক্সে তার গানও শুনেছিলাম। তিনি তখন বোধহয় তথ্যমন্ত্রীও ছিলেন। সেই সুমিষ্ট গলায় সোনালি আঁশ যেন ফাঁস না হয় সেই প্রার্থনাই যখন করছিলাম, ঠিক তখন সংবাদ পেলাম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা এবং তার দলে নেমে এসেছে হরিষেবিষাদ। তবে লক্ষণীয় যে, একটি দলের মূল নেতার মৃত্যুতে দলের প্রধান হতে যে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়, এ ক্ষেত্রে তা ঘটেনি। অনলাইন তথ্য মতে, বিএনপি গঠনের সময়ই দলটিতে যুক্ত হন ব্রিটেন থেকে আইনে ডিগ্রি নিয়ে আসা নাজমুল হুদা। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতে নিয়েছিলেন তাকে।  ১৯৯১ ও ২০০১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার সরকারে মন্ত্রীও ছিলেন তিনি। তবে মাঝে একবার দল থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পুনরায় ফিরেছিলেন। ২০১২ সালে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলে বিএনএফ নামে নতুন দল গঠন করেন হুদা। পরে সেই দল থেকে তাকেই বহিষ্কার করে ২০১৪ সালে এমপি হন দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ। এরপর বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ) এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে দুটি নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম গড়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে ভেড়ার চেষ্টা করেন হুদা। তাতে সফল না হওয়ার পর গঠন করেন ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামে নতুন দল।  তবে যারা বিএনপির বদলে তৃণমূল বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার ছক কষেন, তাদের প্রচেষ্টা আর একজন নাজমুল হুদার পরপারে যাত্রার কাকতালীয় ঘটনা নজরুলের একটি গান স্মরণ করিয়ে দেয়-‘খেলিছ এই বিশ্ব লয়ে, আনমনে-প্রভু আনমনে...।’ 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে