শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

হিমালয় থেকে হিরণ পয়েন্টে প্রবহমান হালের হাওয়া এবং হর্তা-কর্তাদের হাঁকডাকে হরহামেশাই হিরণ¥য় হিরোর হার, হারমাদ হারিছের হুঙ্কার ও হীনবল হুদার দলে হর্ষোচ্ছ্বাস হারিয়ে হরিষে বিষাদ নামার হালহকিকতে হঠাৎ যেন হাঁসফাঁস করছে মিডিয়াপাড়া। হাসিমুখোরাও হাঁড়িমুখে হদিস করছে আসলে হচ্ছেটা কী?

শুরু হোক হিরোকে নিয়ে। হিরো একটি অতি প্রাচীন ইংরেজি শব্দ, যার অর্থ মহাবীর বা পরম প্রতাপশালী।  মূলত গ্রিক শব্দ ‘হিরোজ’ থেকে ইংরেজি হিরো শব্দের উৎপত্তি। গ্রিসের পৌরাণিক বর্ণনায় মানব সমাজে ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে পরম শক্তিমত্তায় অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আদায় করা একেকজন বীরকে হিরো বলে আখ্যায়িত করা হয়। কয়েক শ এমনকি হাজার বছর পুরনো কাল্পনিক কিংবা বাস্তব এসব হিরোর তালিকায় হারকিউলিস, ওডিসিয়াস, জুলিয়াস সিজার, স্পার্টাকাসের মতো মহাবীরের নাম উল্লিখিত আছে। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক থমাস কার্লাইল (৪ ডিসেম্বর ১৭৯৫-৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮১) অমর হয়ে আছেন তার অনন্য রচনা ‘অন হিরোস, হিরো ওয়ারশিপ অ্যান্ড দি হিরোইক ইন হিস্ট্রি’ (১৮৪১) শীর্ষক রচনার কারণে। এ রচনায় থমাস কার্লাইল ধর্ম প্রচারক, কবি, ধর্মযাজক, শিক্ষাগুরু এবং রাজা বা শাসক হিসেবে বিশ্বসেরা ১০ জনের নাম হিরো বা দিগি¦জয়ীরূপে তুলে ধরেন। এ তালিকায় আছেন মহানবী (সা.), শেকসপিয়র, মার্টিন লুথার কিং, নেপোলিয়ন দ্য গ্রেটের মতো বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ। বিভিন্ন ঔপনিবেশিক শক্তির অবস্থান ও বহিঃশত্রুর আক্রমণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে যুদ্ধের কারণে রণাঙ্গনে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে এই উপমহাদেশে। সেসব যুদ্ধে যারা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে আত্মাহুতি দিয়েছেন, তাদের হিরো বা ওয়ার হিরোস বলে সম্মানিত করা হয়। দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়া গেটের পাশে ৪০ একর জায়গায় ১৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে জানা-অজানা ‘ফলেন হিরোজ’ বা শহীদদের সম্মানে স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। পাঞ্জাবের অমৃতসরে রয়েছে ‘স্টেট ওয়ার হিরোস মেমোরিয়াল অ্যান্ড মনুমেন্ট।’ বাংলাদেশের ঢাকা সেনানিবাসে হিরোস নেভার ডাই বা বীরেরা কখনো মরে না নামের একটি বিশাল গেট রয়েছে, যেই গেটে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী সব বীর সেনাসদস্যের নাম লেখা রয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে হিরো শব্দের পরিচিতি আরও একটি বিশেষ কারণে। এ অঞ্চলে চলচ্চিত্রে যারা নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন, তাদের প্রচলিত ভাষায় হিরো বলা হয়। ভারতের দিলীপ কুমার, রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান কিংবা এদেশের রাজ্জাক, আলমগীর, ফারুক, সোহেল রানা, সাকিব খান এমন হিরোদের অন্যতম। এই হিরোদের নিয়ে জনপ্রিয় বেশ কিছু হিন্দি এবং বাংলা গান রয়েছে। হিরো, হিরো হীরালাল, হিরো নাম্বার ওয়ান ইত্যাদি নামে হিন্দি ও বাংলা সিনেমাও নির্মিত হয়েছে।

তবে হতবাক হলেও হর্ষোৎফুল্ল হৃদয়ে যে হিরোর কথা লিখতে আজ হাতে কলম নিয়েছি, তিনি এদেশের হিরণ¥য় (সোনার তৈরি) সন্তানতুল্য। যাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুনামির পাশাপাশি মূল গণমাধ্যমে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, কর্মরত শিক্ষক, টিভি চ্যানেলের কর্ণধার, পত্রিকার সম্পাদক আর ডজনকে ডজন কলামিস্ট, শিক্ষাবিদসহ অন্যান্য পেশার হোমরা-চোমরা ব্যক্তি কলম ধরেছেন, তাকে হিরণ¥য় ছাড়া আর কী বলা যায়? বহু কাজের কাজী এই ব্যক্তির নাম হিরো আলম। হলফ করে বলা যায়, তার মতো হিরণ¥য় প্রতিভা এদেশে হরহামেশা মেলে না। হারমোনিয়াম ছাড়াই তিনি গায়ক, হামবড়া ভাব ছাড়াই তিনি নায়ক, হাইস্কুলের হাই বেঞ্চে না বসেও তিনি আবৃত্তি শিল্পী এবং সবচেয়ে বড় হকিকত হলো তিনি মহান জাতীয় সংসদের সদস্য প্রত্যাশী একজন উঠতি জনপ্রতিনিধি। অতি সম্প্রতি জাতীয় সংসদের জন্য বগুড়ার দুটি উপনির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং ‘হারিয়া প্রমাণ করেন যে তিনি হারেন নাই’। এই হারের পর নির্বাচনে হাঙ্গামা ও ‘হয় কে নয়’ করার অভিযোগ আনেন হিরো আলম। তার বক্তব্য, হাজার হাজার মানুষের হরদম ভোটে তিনি এগিয়ে থাকলেও হতশ্রী হিরো আলমকে হতাদর করা হয়েছে এবং হাই লেবেলের সরকারি হর্তাকর্তারা হুকুম-হাকাম করার বদলে ‘স্যার’ বলার ভয়ে ভীত হয়ে তাকে হারিয়ে দিয়েছেন। বিরোধী দল সরকারি দলের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছে, ‘এই হিরো আলমের কাছেও কতটা অসহায়।’ এমন বক্তব্যের বিপরীতে হরহর করে এক সরকারি নেতা বলেছেন- ‘তারা সংসদকে ছোট করার জন্য হিরো আলমকে প্রার্থী বানিয়েছে’ আর এই কথাকে যেন হামান দিস্তা দিয়ে পিষেছেন হিরো আলম ও অন্য সমালোচকরা। তাদের প্রশ্ন, কোন কারণে হিরো আলম সংসদে গেলে সংসদ ছোট হবে? আর হাড় হাভাতে মানুষের প্রশ্ন, সংসদে নারী সদস্যরা অন্য নারী সদস্যদের যাচ্ছেতাই বললে কিংবা স্বীকৃত মাদক ব্যবসায়ী, বিদেশে দন্ডপ্রাপ্ত মানবপাচারকারী, মানসিক বিকারগ্রস্ত ডাক্তার কিংবা এতিমের টাকা খাওয়া তথাকথিত নেতা-নেত্রীরা সংসদে থাকলে যদি সংসদ ছোট না হয়, তবে হিরো আলম থাকলে সংসদ ছোট হবে কেন? এ প্রসঙ্গে ১৯৩২ সালের একটি ঘটনা স্মরণ করা যায়। ভারতের নতুন সংবিধানের আলোকে তখন পরিচ্ছন্নতা, চা চাষ, জঙ্গল কাটার মতো কাজে নিয়োজিত দলিত সম্প্রদায় বা নিম্নবর্ণের মানুষের জন্য আলাদা ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু তা মানতে পারেননি মহাত্মা গান্ধী। তিনি তাদের হরিজন বা ঈশ্বরের পুত্র বলে সম্বোধন করেন এবং তাদের অধিকার রক্ষায় অনশন করেন। আজ ভারতে তাদের অধিকার কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার প্রমাণ সে দেশের রাষ্ট্রপতি পদ। ২০১৭ থেকে ২০২২ ভারতের রাষ্ট্রপতি তথা দেশের অভিভাবক ছিলেন দলিত সম্প্রদায়ের রামনাথ কোবিন্দ, যার বাবা ছিলেন একজন ভূমিহীন কৃষক। তারই উত্তরসূরি দৌপদ্রী মুর্মুও একজন দলিত সম্প্রদায়ের সন্তান এবং জাতিগতভাবে সাঁওতাল। অবশ্য তারা উভয়ই কর্ম ও শিক্ষায় এগিয়ে গেছেন। তবে হিরো আলমের প্রশ্ন বংশ পরিচয়, কর্ম, শিক্ষা কিংবা রূপলাবণ্য যদি সাংবিধানিক প্রয়োজনীয়তা না হয়, তবে তার উপস্থিতি কেন সংসদকে ছোট করবে? আমাদের মেয়াদ ফুরানো রাষ্ট্রপতির একটি কথাই আজ সত্য হয়ে ধরা দিয়েছে, এদেশের রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই।

গ্রিক পৌরাণিক কাহিনিতে বর্ণিত মহাবীর ও পরাক্রমশালী যোদ্ধা হারকিউলিসের দেশীয় সংস্করণ যেন এদেশের  একেকজন হারেস। একদা হাওয়া ভবন নামক এক হৃদয় হরণকারী রাজপ্রাসাদে হারিছ চৌধুরী নামের একজন প্রতীকী হারকিউলিস ছিলেন। দৈহিক গঠন ও ক্ষমতার ব্যাপ্তিতে তিনি ছিলেন ‘হাওয়া মে উড়তা যায়ে-’ ধরনের কিছু একটা। যে কোনো কিছু হাওয়া করে দিতে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তবে দলের বিপদে সব বীরত্ব, ক্ষমতা ও হামবড়াই ভাবকে বেমালুম হজম করে এবার নিজেই হাওয়া হয়ে যান হওয়া ভবনের এই হারিছ। হাঁদারামেরা তাকে খুঁজে না পেলেও তিনি খোদ রাজধানীর পান্থপথেই ছিলেন বলে দাবি করেন একজন পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা গেছেন বলে প্রচলিত থাকলেও রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ‘মরিয়া তিনি প্রমাণ করিলেন যে তিনি মরেন নাই’। দেশ-বিদেশের পুলিশের খুঁজে বেড়ানো এবং মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তির নামের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কারণে এ সপ্তাহেও তিনি আলোচনায় আসেন। তবে এই হারিছ চৌধুরীকে মøান করে দিতে এবং বরিশালের গৌরনদীতে গৌরবের সঙ্গে নিজের অস্তিত্ব হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিতে হাজির হয়েছেন হালের আরেক হারকিউলিস, যার নামও হারিছ। দেশের একটি বাংলা সংবাদপত্র মোতাবেক স্থানীয় বিএনপিকর্মী আক্কাস আলী দলের পদযাত্রার প্রস্তুতিমূলক কর্মসূচিতে বেক্কেলের মতো যোগ দেয়। এই কর্মসূচি পালনকালে সরকারি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এর ফলে পরবর্তীতে তিনটি ফ্লোরে ৪৪টি দোকান ও দুটি ব্যাংকের শাখাবিশিষ্ট মার্কেটে এসে আক্কেল আলীর আক্কেল গুড়ুম অবস্থা। কারণ মার্কেটে ততক্ষণে তালা মেরে ব্যবসায়ীদের হাত গোটাতে বলেছেন সরকারি দলের নেতারা। যথারীতি এসব তথ্য সত্য নয় বলে দাবি করেন সরকারি দলের হোমরা-চোমরারা। এদের মধ্যে চমক দেখিয়েছেন সরকারি দলের স্থানীয় সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র হারিসুর রহমান। দেশের একটি অনলাইন মাধ্যমের সংবাদ মোতাবেক জনাব হারিছের সব হুকুম-হাকাম ও হুঙ্কারের সারমর্ম হলো- এখন থেকে আক্কেল আলী মার্কেটের ব্যবসায়ীদের মাসিক ভাড়া খাঞ্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মতলেব তালুকদারের কাছে জমা দিতে হবে। যারা এই শর্ত মেনে সাদা কাগজে সই দেবে, কেবল তারাই দোকানের হালখাতা খুলতে পারবে। নতুবা না। তবে কোন মতলবে স্থানীয় নেতা মতলেব তালুকদারের কাছে টাকা দিতে হবে, তা নেতাদের হিয়ার মাঝেই রয়ে গেছে। ছাত্রলীগে থাকা এমন বহু হারকিউলিস রুপি হারিছ এবং এমনকি মহিলা হারকিউলিস রুপি অনেক নেত্রীর হুঙ্কারেও আজ জেলায় জেলায় শিক্ষাঙ্গনে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। হায়দরি হাঁক হেঁকে এদের হইচই কে থামাবে?

লেখাটা যখন প্রায় শেষের দিকে, তখন নজর কাড়ল আরেক খবর, হর্ষোদয় ঘটেছে ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামক দলে। আর দলের একমাত্র হর্তাকর্তা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মাঝে কেবলই হর্ষোচ্ছ্বাস। কারণ পেয়েছেন তিনি সোনালি আঁশ। এই প্রতীক নিয়েই আগামীতে নির্বাচনের নিমিত্তে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন লাভ করেছেন এককালের বিএনপি নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও তার গড়া দল তৃণমূল বিএনপি। আদালতের হুকুমেই এই নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে বলে জানায় নির্বাচন কমিশন। এর আগেও আদালত ঘোষণা করে জাতীয় পার্টির নেতা জি এম কাদেরের দল পরিচালনায় কোনো বাধা নেই। এভাবেই দল থেকে নির্বাচন কমিশন-সব কেন আদালত চালায়- এ নিয়ে ‘হুদাই চিল্লায়’ হাঁদারামের দল। তবে স্মরণীয় যে, এক সময় সোনালি আঁশ কৃষকের গলায় ফাঁস হয়ে উঠেছিল। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা সাহেবের গলা বেশ ভালো ছিল। একদা বিটিভি নামক বোকা বাক্সে তার গানও শুনেছিলাম। তিনি তখন বোধহয় তথ্যমন্ত্রীও ছিলেন। সেই সুমিষ্ট গলায় সোনালি আঁশ যেন ফাঁস না হয় সেই প্রার্থনাই যখন করছিলাম, ঠিক তখন সংবাদ পেলাম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা এবং তার দলে নেমে এসেছে হরিষেবিষাদ। তবে লক্ষণীয় যে, একটি দলের মূল নেতার মৃত্যুতে দলের প্রধান হতে যে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়, এ ক্ষেত্রে তা ঘটেনি। অনলাইন তথ্য মতে, বিএনপি গঠনের সময়ই দলটিতে যুক্ত হন ব্রিটেন থেকে আইনে ডিগ্রি নিয়ে আসা নাজমুল হুদা। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতে নিয়েছিলেন তাকে।  ১৯৯১ ও ২০০১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার সরকারে মন্ত্রীও ছিলেন তিনি। তবে মাঝে একবার দল থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পুনরায় ফিরেছিলেন। ২০১২ সালে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলে বিএনএফ নামে নতুন দল গঠন করেন হুদা। পরে সেই দল থেকে তাকেই বহিষ্কার করে ২০১৪ সালে এমপি হন দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ। এরপর বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ) এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে দুটি নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম গড়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে ভেড়ার চেষ্টা করেন হুদা। তাতে সফল না হওয়ার পর গঠন করেন ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামে নতুন দল।  তবে যারা বিএনপির বদলে তৃণমূল বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার ছক কষেন, তাদের প্রচেষ্টা আর একজন নাজমুল হুদার পরপারে যাত্রার কাকতালীয় ঘটনা নজরুলের একটি গান স্মরণ করিয়ে দেয়-‘খেলিছ এই বিশ্ব লয়ে, আনমনে-প্রভু আনমনে...।’ 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন