শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

হিমালয় থেকে হিরণ পয়েন্টে প্রবহমান হালের হাওয়া এবং হর্তা-কর্তাদের হাঁকডাকে হরহামেশাই হিরণ¥য় হিরোর হার, হারমাদ হারিছের হুঙ্কার ও হীনবল হুদার দলে হর্ষোচ্ছ্বাস হারিয়ে হরিষে বিষাদ নামার হালহকিকতে হঠাৎ যেন হাঁসফাঁস করছে মিডিয়াপাড়া। হাসিমুখোরাও হাঁড়িমুখে হদিস করছে আসলে হচ্ছেটা কী?

শুরু হোক হিরোকে নিয়ে। হিরো একটি অতি প্রাচীন ইংরেজি শব্দ, যার অর্থ মহাবীর বা পরম প্রতাপশালী।  মূলত গ্রিক শব্দ ‘হিরোজ’ থেকে ইংরেজি হিরো শব্দের উৎপত্তি। গ্রিসের পৌরাণিক বর্ণনায় মানব সমাজে ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে পরম শক্তিমত্তায় অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আদায় করা একেকজন বীরকে হিরো বলে আখ্যায়িত করা হয়। কয়েক শ এমনকি হাজার বছর পুরনো কাল্পনিক কিংবা বাস্তব এসব হিরোর তালিকায় হারকিউলিস, ওডিসিয়াস, জুলিয়াস সিজার, স্পার্টাকাসের মতো মহাবীরের নাম উল্লিখিত আছে। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক থমাস কার্লাইল (৪ ডিসেম্বর ১৭৯৫-৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮১) অমর হয়ে আছেন তার অনন্য রচনা ‘অন হিরোস, হিরো ওয়ারশিপ অ্যান্ড দি হিরোইক ইন হিস্ট্রি’ (১৮৪১) শীর্ষক রচনার কারণে। এ রচনায় থমাস কার্লাইল ধর্ম প্রচারক, কবি, ধর্মযাজক, শিক্ষাগুরু এবং রাজা বা শাসক হিসেবে বিশ্বসেরা ১০ জনের নাম হিরো বা দিগি¦জয়ীরূপে তুলে ধরেন। এ তালিকায় আছেন মহানবী (সা.), শেকসপিয়র, মার্টিন লুথার কিং, নেপোলিয়ন দ্য গ্রেটের মতো বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ। বিভিন্ন ঔপনিবেশিক শক্তির অবস্থান ও বহিঃশত্রুর আক্রমণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে যুদ্ধের কারণে রণাঙ্গনে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে এই উপমহাদেশে। সেসব যুদ্ধে যারা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে আত্মাহুতি দিয়েছেন, তাদের হিরো বা ওয়ার হিরোস বলে সম্মানিত করা হয়। দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়া গেটের পাশে ৪০ একর জায়গায় ১৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে জানা-অজানা ‘ফলেন হিরোজ’ বা শহীদদের সম্মানে স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। পাঞ্জাবের অমৃতসরে রয়েছে ‘স্টেট ওয়ার হিরোস মেমোরিয়াল অ্যান্ড মনুমেন্ট।’ বাংলাদেশের ঢাকা সেনানিবাসে হিরোস নেভার ডাই বা বীরেরা কখনো মরে না নামের একটি বিশাল গেট রয়েছে, যেই গেটে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী সব বীর সেনাসদস্যের নাম লেখা রয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে হিরো শব্দের পরিচিতি আরও একটি বিশেষ কারণে। এ অঞ্চলে চলচ্চিত্রে যারা নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন, তাদের প্রচলিত ভাষায় হিরো বলা হয়। ভারতের দিলীপ কুমার, রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান কিংবা এদেশের রাজ্জাক, আলমগীর, ফারুক, সোহেল রানা, সাকিব খান এমন হিরোদের অন্যতম। এই হিরোদের নিয়ে জনপ্রিয় বেশ কিছু হিন্দি এবং বাংলা গান রয়েছে। হিরো, হিরো হীরালাল, হিরো নাম্বার ওয়ান ইত্যাদি নামে হিন্দি ও বাংলা সিনেমাও নির্মিত হয়েছে।

তবে হতবাক হলেও হর্ষোৎফুল্ল হৃদয়ে যে হিরোর কথা লিখতে আজ হাতে কলম নিয়েছি, তিনি এদেশের হিরণ¥য় (সোনার তৈরি) সন্তানতুল্য। যাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুনামির পাশাপাশি মূল গণমাধ্যমে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, কর্মরত শিক্ষক, টিভি চ্যানেলের কর্ণধার, পত্রিকার সম্পাদক আর ডজনকে ডজন কলামিস্ট, শিক্ষাবিদসহ অন্যান্য পেশার হোমরা-চোমরা ব্যক্তি কলম ধরেছেন, তাকে হিরণ¥য় ছাড়া আর কী বলা যায়? বহু কাজের কাজী এই ব্যক্তির নাম হিরো আলম। হলফ করে বলা যায়, তার মতো হিরণ¥য় প্রতিভা এদেশে হরহামেশা মেলে না। হারমোনিয়াম ছাড়াই তিনি গায়ক, হামবড়া ভাব ছাড়াই তিনি নায়ক, হাইস্কুলের হাই বেঞ্চে না বসেও তিনি আবৃত্তি শিল্পী এবং সবচেয়ে বড় হকিকত হলো তিনি মহান জাতীয় সংসদের সদস্য প্রত্যাশী একজন উঠতি জনপ্রতিনিধি। অতি সম্প্রতি জাতীয় সংসদের জন্য বগুড়ার দুটি উপনির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং ‘হারিয়া প্রমাণ করেন যে তিনি হারেন নাই’। এই হারের পর নির্বাচনে হাঙ্গামা ও ‘হয় কে নয়’ করার অভিযোগ আনেন হিরো আলম। তার বক্তব্য, হাজার হাজার মানুষের হরদম ভোটে তিনি এগিয়ে থাকলেও হতশ্রী হিরো আলমকে হতাদর করা হয়েছে এবং হাই লেবেলের সরকারি হর্তাকর্তারা হুকুম-হাকাম করার বদলে ‘স্যার’ বলার ভয়ে ভীত হয়ে তাকে হারিয়ে দিয়েছেন। বিরোধী দল সরকারি দলের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছে, ‘এই হিরো আলমের কাছেও কতটা অসহায়।’ এমন বক্তব্যের বিপরীতে হরহর করে এক সরকারি নেতা বলেছেন- ‘তারা সংসদকে ছোট করার জন্য হিরো আলমকে প্রার্থী বানিয়েছে’ আর এই কথাকে যেন হামান দিস্তা দিয়ে পিষেছেন হিরো আলম ও অন্য সমালোচকরা। তাদের প্রশ্ন, কোন কারণে হিরো আলম সংসদে গেলে সংসদ ছোট হবে? আর হাড় হাভাতে মানুষের প্রশ্ন, সংসদে নারী সদস্যরা অন্য নারী সদস্যদের যাচ্ছেতাই বললে কিংবা স্বীকৃত মাদক ব্যবসায়ী, বিদেশে দন্ডপ্রাপ্ত মানবপাচারকারী, মানসিক বিকারগ্রস্ত ডাক্তার কিংবা এতিমের টাকা খাওয়া তথাকথিত নেতা-নেত্রীরা সংসদে থাকলে যদি সংসদ ছোট না হয়, তবে হিরো আলম থাকলে সংসদ ছোট হবে কেন? এ প্রসঙ্গে ১৯৩২ সালের একটি ঘটনা স্মরণ করা যায়। ভারতের নতুন সংবিধানের আলোকে তখন পরিচ্ছন্নতা, চা চাষ, জঙ্গল কাটার মতো কাজে নিয়োজিত দলিত সম্প্রদায় বা নিম্নবর্ণের মানুষের জন্য আলাদা ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু তা মানতে পারেননি মহাত্মা গান্ধী। তিনি তাদের হরিজন বা ঈশ্বরের পুত্র বলে সম্বোধন করেন এবং তাদের অধিকার রক্ষায় অনশন করেন। আজ ভারতে তাদের অধিকার কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার প্রমাণ সে দেশের রাষ্ট্রপতি পদ। ২০১৭ থেকে ২০২২ ভারতের রাষ্ট্রপতি তথা দেশের অভিভাবক ছিলেন দলিত সম্প্রদায়ের রামনাথ কোবিন্দ, যার বাবা ছিলেন একজন ভূমিহীন কৃষক। তারই উত্তরসূরি দৌপদ্রী মুর্মুও একজন দলিত সম্প্রদায়ের সন্তান এবং জাতিগতভাবে সাঁওতাল। অবশ্য তারা উভয়ই কর্ম ও শিক্ষায় এগিয়ে গেছেন। তবে হিরো আলমের প্রশ্ন বংশ পরিচয়, কর্ম, শিক্ষা কিংবা রূপলাবণ্য যদি সাংবিধানিক প্রয়োজনীয়তা না হয়, তবে তার উপস্থিতি কেন সংসদকে ছোট করবে? আমাদের মেয়াদ ফুরানো রাষ্ট্রপতির একটি কথাই আজ সত্য হয়ে ধরা দিয়েছে, এদেশের রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই।

গ্রিক পৌরাণিক কাহিনিতে বর্ণিত মহাবীর ও পরাক্রমশালী যোদ্ধা হারকিউলিসের দেশীয় সংস্করণ যেন এদেশের  একেকজন হারেস। একদা হাওয়া ভবন নামক এক হৃদয় হরণকারী রাজপ্রাসাদে হারিছ চৌধুরী নামের একজন প্রতীকী হারকিউলিস ছিলেন। দৈহিক গঠন ও ক্ষমতার ব্যাপ্তিতে তিনি ছিলেন ‘হাওয়া মে উড়তা যায়ে-’ ধরনের কিছু একটা। যে কোনো কিছু হাওয়া করে দিতে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তবে দলের বিপদে সব বীরত্ব, ক্ষমতা ও হামবড়াই ভাবকে বেমালুম হজম করে এবার নিজেই হাওয়া হয়ে যান হওয়া ভবনের এই হারিছ। হাঁদারামেরা তাকে খুঁজে না পেলেও তিনি খোদ রাজধানীর পান্থপথেই ছিলেন বলে দাবি করেন একজন পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা গেছেন বলে প্রচলিত থাকলেও রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ‘মরিয়া তিনি প্রমাণ করিলেন যে তিনি মরেন নাই’। দেশ-বিদেশের পুলিশের খুঁজে বেড়ানো এবং মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তির নামের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কারণে এ সপ্তাহেও তিনি আলোচনায় আসেন। তবে এই হারিছ চৌধুরীকে মøান করে দিতে এবং বরিশালের গৌরনদীতে গৌরবের সঙ্গে নিজের অস্তিত্ব হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিতে হাজির হয়েছেন হালের আরেক হারকিউলিস, যার নামও হারিছ। দেশের একটি বাংলা সংবাদপত্র মোতাবেক স্থানীয় বিএনপিকর্মী আক্কাস আলী দলের পদযাত্রার প্রস্তুতিমূলক কর্মসূচিতে বেক্কেলের মতো যোগ দেয়। এই কর্মসূচি পালনকালে সরকারি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এর ফলে পরবর্তীতে তিনটি ফ্লোরে ৪৪টি দোকান ও দুটি ব্যাংকের শাখাবিশিষ্ট মার্কেটে এসে আক্কেল আলীর আক্কেল গুড়ুম অবস্থা। কারণ মার্কেটে ততক্ষণে তালা মেরে ব্যবসায়ীদের হাত গোটাতে বলেছেন সরকারি দলের নেতারা। যথারীতি এসব তথ্য সত্য নয় বলে দাবি করেন সরকারি দলের হোমরা-চোমরারা। এদের মধ্যে চমক দেখিয়েছেন সরকারি দলের স্থানীয় সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র হারিসুর রহমান। দেশের একটি অনলাইন মাধ্যমের সংবাদ মোতাবেক জনাব হারিছের সব হুকুম-হাকাম ও হুঙ্কারের সারমর্ম হলো- এখন থেকে আক্কেল আলী মার্কেটের ব্যবসায়ীদের মাসিক ভাড়া খাঞ্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মতলেব তালুকদারের কাছে জমা দিতে হবে। যারা এই শর্ত মেনে সাদা কাগজে সই দেবে, কেবল তারাই দোকানের হালখাতা খুলতে পারবে। নতুবা না। তবে কোন মতলবে স্থানীয় নেতা মতলেব তালুকদারের কাছে টাকা দিতে হবে, তা নেতাদের হিয়ার মাঝেই রয়ে গেছে। ছাত্রলীগে থাকা এমন বহু হারকিউলিস রুপি হারিছ এবং এমনকি মহিলা হারকিউলিস রুপি অনেক নেত্রীর হুঙ্কারেও আজ জেলায় জেলায় শিক্ষাঙ্গনে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। হায়দরি হাঁক হেঁকে এদের হইচই কে থামাবে?

লেখাটা যখন প্রায় শেষের দিকে, তখন নজর কাড়ল আরেক খবর, হর্ষোদয় ঘটেছে ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামক দলে। আর দলের একমাত্র হর্তাকর্তা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মাঝে কেবলই হর্ষোচ্ছ্বাস। কারণ পেয়েছেন তিনি সোনালি আঁশ। এই প্রতীক নিয়েই আগামীতে নির্বাচনের নিমিত্তে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন লাভ করেছেন এককালের বিএনপি নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও তার গড়া দল তৃণমূল বিএনপি। আদালতের হুকুমেই এই নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে বলে জানায় নির্বাচন কমিশন। এর আগেও আদালত ঘোষণা করে জাতীয় পার্টির নেতা জি এম কাদেরের দল পরিচালনায় কোনো বাধা নেই। এভাবেই দল থেকে নির্বাচন কমিশন-সব কেন আদালত চালায়- এ নিয়ে ‘হুদাই চিল্লায়’ হাঁদারামের দল। তবে স্মরণীয় যে, এক সময় সোনালি আঁশ কৃষকের গলায় ফাঁস হয়ে উঠেছিল। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা সাহেবের গলা বেশ ভালো ছিল। একদা বিটিভি নামক বোকা বাক্সে তার গানও শুনেছিলাম। তিনি তখন বোধহয় তথ্যমন্ত্রীও ছিলেন। সেই সুমিষ্ট গলায় সোনালি আঁশ যেন ফাঁস না হয় সেই প্রার্থনাই যখন করছিলাম, ঠিক তখন সংবাদ পেলাম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা এবং তার দলে নেমে এসেছে হরিষেবিষাদ। তবে লক্ষণীয় যে, একটি দলের মূল নেতার মৃত্যুতে দলের প্রধান হতে যে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়, এ ক্ষেত্রে তা ঘটেনি। অনলাইন তথ্য মতে, বিএনপি গঠনের সময়ই দলটিতে যুক্ত হন ব্রিটেন থেকে আইনে ডিগ্রি নিয়ে আসা নাজমুল হুদা। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতে নিয়েছিলেন তাকে।  ১৯৯১ ও ২০০১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার সরকারে মন্ত্রীও ছিলেন তিনি। তবে মাঝে একবার দল থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পুনরায় ফিরেছিলেন। ২০১২ সালে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলে বিএনএফ নামে নতুন দল গঠন করেন হুদা। পরে সেই দল থেকে তাকেই বহিষ্কার করে ২০১৪ সালে এমপি হন দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ। এরপর বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ) এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে দুটি নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম গড়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে ভেড়ার চেষ্টা করেন হুদা। তাতে সফল না হওয়ার পর গঠন করেন ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামে নতুন দল।  তবে যারা বিএনপির বদলে তৃণমূল বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার ছক কষেন, তাদের প্রচেষ্টা আর একজন নাজমুল হুদার পরপারে যাত্রার কাকতালীয় ঘটনা নজরুলের একটি গান স্মরণ করিয়ে দেয়-‘খেলিছ এই বিশ্ব লয়ে, আনমনে-প্রভু আনমনে...।’ 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম