শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

হিমালয় থেকে হিরণ পয়েন্টে প্রবহমান হালের হাওয়া এবং হর্তা-কর্তাদের হাঁকডাকে হরহামেশাই হিরণ¥য় হিরোর হার, হারমাদ হারিছের হুঙ্কার ও হীনবল হুদার দলে হর্ষোচ্ছ্বাস হারিয়ে হরিষে বিষাদ নামার হালহকিকতে হঠাৎ যেন হাঁসফাঁস করছে মিডিয়াপাড়া। হাসিমুখোরাও হাঁড়িমুখে হদিস করছে আসলে হচ্ছেটা কী?

শুরু হোক হিরোকে নিয়ে। হিরো একটি অতি প্রাচীন ইংরেজি শব্দ, যার অর্থ মহাবীর বা পরম প্রতাপশালী।  মূলত গ্রিক শব্দ ‘হিরোজ’ থেকে ইংরেজি হিরো শব্দের উৎপত্তি। গ্রিসের পৌরাণিক বর্ণনায় মানব সমাজে ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে পরম শক্তিমত্তায় অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আদায় করা একেকজন বীরকে হিরো বলে আখ্যায়িত করা হয়। কয়েক শ এমনকি হাজার বছর পুরনো কাল্পনিক কিংবা বাস্তব এসব হিরোর তালিকায় হারকিউলিস, ওডিসিয়াস, জুলিয়াস সিজার, স্পার্টাকাসের মতো মহাবীরের নাম উল্লিখিত আছে। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক থমাস কার্লাইল (৪ ডিসেম্বর ১৭৯৫-৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮১) অমর হয়ে আছেন তার অনন্য রচনা ‘অন হিরোস, হিরো ওয়ারশিপ অ্যান্ড দি হিরোইক ইন হিস্ট্রি’ (১৮৪১) শীর্ষক রচনার কারণে। এ রচনায় থমাস কার্লাইল ধর্ম প্রচারক, কবি, ধর্মযাজক, শিক্ষাগুরু এবং রাজা বা শাসক হিসেবে বিশ্বসেরা ১০ জনের নাম হিরো বা দিগি¦জয়ীরূপে তুলে ধরেন। এ তালিকায় আছেন মহানবী (সা.), শেকসপিয়র, মার্টিন লুথার কিং, নেপোলিয়ন দ্য গ্রেটের মতো বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ। বিভিন্ন ঔপনিবেশিক শক্তির অবস্থান ও বহিঃশত্রুর আক্রমণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে যুদ্ধের কারণে রণাঙ্গনে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে এই উপমহাদেশে। সেসব যুদ্ধে যারা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে আত্মাহুতি দিয়েছেন, তাদের হিরো বা ওয়ার হিরোস বলে সম্মানিত করা হয়। দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়া গেটের পাশে ৪০ একর জায়গায় ১৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে জানা-অজানা ‘ফলেন হিরোজ’ বা শহীদদের সম্মানে স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। পাঞ্জাবের অমৃতসরে রয়েছে ‘স্টেট ওয়ার হিরোস মেমোরিয়াল অ্যান্ড মনুমেন্ট।’ বাংলাদেশের ঢাকা সেনানিবাসে হিরোস নেভার ডাই বা বীরেরা কখনো মরে না নামের একটি বিশাল গেট রয়েছে, যেই গেটে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী সব বীর সেনাসদস্যের নাম লেখা রয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে হিরো শব্দের পরিচিতি আরও একটি বিশেষ কারণে। এ অঞ্চলে চলচ্চিত্রে যারা নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন, তাদের প্রচলিত ভাষায় হিরো বলা হয়। ভারতের দিলীপ কুমার, রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান কিংবা এদেশের রাজ্জাক, আলমগীর, ফারুক, সোহেল রানা, সাকিব খান এমন হিরোদের অন্যতম। এই হিরোদের নিয়ে জনপ্রিয় বেশ কিছু হিন্দি এবং বাংলা গান রয়েছে। হিরো, হিরো হীরালাল, হিরো নাম্বার ওয়ান ইত্যাদি নামে হিন্দি ও বাংলা সিনেমাও নির্মিত হয়েছে।

তবে হতবাক হলেও হর্ষোৎফুল্ল হৃদয়ে যে হিরোর কথা লিখতে আজ হাতে কলম নিয়েছি, তিনি এদেশের হিরণ¥য় (সোনার তৈরি) সন্তানতুল্য। যাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুনামির পাশাপাশি মূল গণমাধ্যমে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, কর্মরত শিক্ষক, টিভি চ্যানেলের কর্ণধার, পত্রিকার সম্পাদক আর ডজনকে ডজন কলামিস্ট, শিক্ষাবিদসহ অন্যান্য পেশার হোমরা-চোমরা ব্যক্তি কলম ধরেছেন, তাকে হিরণ¥য় ছাড়া আর কী বলা যায়? বহু কাজের কাজী এই ব্যক্তির নাম হিরো আলম। হলফ করে বলা যায়, তার মতো হিরণ¥য় প্রতিভা এদেশে হরহামেশা মেলে না। হারমোনিয়াম ছাড়াই তিনি গায়ক, হামবড়া ভাব ছাড়াই তিনি নায়ক, হাইস্কুলের হাই বেঞ্চে না বসেও তিনি আবৃত্তি শিল্পী এবং সবচেয়ে বড় হকিকত হলো তিনি মহান জাতীয় সংসদের সদস্য প্রত্যাশী একজন উঠতি জনপ্রতিনিধি। অতি সম্প্রতি জাতীয় সংসদের জন্য বগুড়ার দুটি উপনির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং ‘হারিয়া প্রমাণ করেন যে তিনি হারেন নাই’। এই হারের পর নির্বাচনে হাঙ্গামা ও ‘হয় কে নয়’ করার অভিযোগ আনেন হিরো আলম। তার বক্তব্য, হাজার হাজার মানুষের হরদম ভোটে তিনি এগিয়ে থাকলেও হতশ্রী হিরো আলমকে হতাদর করা হয়েছে এবং হাই লেবেলের সরকারি হর্তাকর্তারা হুকুম-হাকাম করার বদলে ‘স্যার’ বলার ভয়ে ভীত হয়ে তাকে হারিয়ে দিয়েছেন। বিরোধী দল সরকারি দলের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছে, ‘এই হিরো আলমের কাছেও কতটা অসহায়।’ এমন বক্তব্যের বিপরীতে হরহর করে এক সরকারি নেতা বলেছেন- ‘তারা সংসদকে ছোট করার জন্য হিরো আলমকে প্রার্থী বানিয়েছে’ আর এই কথাকে যেন হামান দিস্তা দিয়ে পিষেছেন হিরো আলম ও অন্য সমালোচকরা। তাদের প্রশ্ন, কোন কারণে হিরো আলম সংসদে গেলে সংসদ ছোট হবে? আর হাড় হাভাতে মানুষের প্রশ্ন, সংসদে নারী সদস্যরা অন্য নারী সদস্যদের যাচ্ছেতাই বললে কিংবা স্বীকৃত মাদক ব্যবসায়ী, বিদেশে দন্ডপ্রাপ্ত মানবপাচারকারী, মানসিক বিকারগ্রস্ত ডাক্তার কিংবা এতিমের টাকা খাওয়া তথাকথিত নেতা-নেত্রীরা সংসদে থাকলে যদি সংসদ ছোট না হয়, তবে হিরো আলম থাকলে সংসদ ছোট হবে কেন? এ প্রসঙ্গে ১৯৩২ সালের একটি ঘটনা স্মরণ করা যায়। ভারতের নতুন সংবিধানের আলোকে তখন পরিচ্ছন্নতা, চা চাষ, জঙ্গল কাটার মতো কাজে নিয়োজিত দলিত সম্প্রদায় বা নিম্নবর্ণের মানুষের জন্য আলাদা ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু তা মানতে পারেননি মহাত্মা গান্ধী। তিনি তাদের হরিজন বা ঈশ্বরের পুত্র বলে সম্বোধন করেন এবং তাদের অধিকার রক্ষায় অনশন করেন। আজ ভারতে তাদের অধিকার কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার প্রমাণ সে দেশের রাষ্ট্রপতি পদ। ২০১৭ থেকে ২০২২ ভারতের রাষ্ট্রপতি তথা দেশের অভিভাবক ছিলেন দলিত সম্প্রদায়ের রামনাথ কোবিন্দ, যার বাবা ছিলেন একজন ভূমিহীন কৃষক। তারই উত্তরসূরি দৌপদ্রী মুর্মুও একজন দলিত সম্প্রদায়ের সন্তান এবং জাতিগতভাবে সাঁওতাল। অবশ্য তারা উভয়ই কর্ম ও শিক্ষায় এগিয়ে গেছেন। তবে হিরো আলমের প্রশ্ন বংশ পরিচয়, কর্ম, শিক্ষা কিংবা রূপলাবণ্য যদি সাংবিধানিক প্রয়োজনীয়তা না হয়, তবে তার উপস্থিতি কেন সংসদকে ছোট করবে? আমাদের মেয়াদ ফুরানো রাষ্ট্রপতির একটি কথাই আজ সত্য হয়ে ধরা দিয়েছে, এদেশের রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই।

গ্রিক পৌরাণিক কাহিনিতে বর্ণিত মহাবীর ও পরাক্রমশালী যোদ্ধা হারকিউলিসের দেশীয় সংস্করণ যেন এদেশের  একেকজন হারেস। একদা হাওয়া ভবন নামক এক হৃদয় হরণকারী রাজপ্রাসাদে হারিছ চৌধুরী নামের একজন প্রতীকী হারকিউলিস ছিলেন। দৈহিক গঠন ও ক্ষমতার ব্যাপ্তিতে তিনি ছিলেন ‘হাওয়া মে উড়তা যায়ে-’ ধরনের কিছু একটা। যে কোনো কিছু হাওয়া করে দিতে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তবে দলের বিপদে সব বীরত্ব, ক্ষমতা ও হামবড়াই ভাবকে বেমালুম হজম করে এবার নিজেই হাওয়া হয়ে যান হওয়া ভবনের এই হারিছ। হাঁদারামেরা তাকে খুঁজে না পেলেও তিনি খোদ রাজধানীর পান্থপথেই ছিলেন বলে দাবি করেন একজন পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা গেছেন বলে প্রচলিত থাকলেও রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ‘মরিয়া তিনি প্রমাণ করিলেন যে তিনি মরেন নাই’। দেশ-বিদেশের পুলিশের খুঁজে বেড়ানো এবং মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তির নামের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কারণে এ সপ্তাহেও তিনি আলোচনায় আসেন। তবে এই হারিছ চৌধুরীকে মøান করে দিতে এবং বরিশালের গৌরনদীতে গৌরবের সঙ্গে নিজের অস্তিত্ব হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিতে হাজির হয়েছেন হালের আরেক হারকিউলিস, যার নামও হারিছ। দেশের একটি বাংলা সংবাদপত্র মোতাবেক স্থানীয় বিএনপিকর্মী আক্কাস আলী দলের পদযাত্রার প্রস্তুতিমূলক কর্মসূচিতে বেক্কেলের মতো যোগ দেয়। এই কর্মসূচি পালনকালে সরকারি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এর ফলে পরবর্তীতে তিনটি ফ্লোরে ৪৪টি দোকান ও দুটি ব্যাংকের শাখাবিশিষ্ট মার্কেটে এসে আক্কেল আলীর আক্কেল গুড়ুম অবস্থা। কারণ মার্কেটে ততক্ষণে তালা মেরে ব্যবসায়ীদের হাত গোটাতে বলেছেন সরকারি দলের নেতারা। যথারীতি এসব তথ্য সত্য নয় বলে দাবি করেন সরকারি দলের হোমরা-চোমরারা। এদের মধ্যে চমক দেখিয়েছেন সরকারি দলের স্থানীয় সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র হারিসুর রহমান। দেশের একটি অনলাইন মাধ্যমের সংবাদ মোতাবেক জনাব হারিছের সব হুকুম-হাকাম ও হুঙ্কারের সারমর্ম হলো- এখন থেকে আক্কেল আলী মার্কেটের ব্যবসায়ীদের মাসিক ভাড়া খাঞ্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মতলেব তালুকদারের কাছে জমা দিতে হবে। যারা এই শর্ত মেনে সাদা কাগজে সই দেবে, কেবল তারাই দোকানের হালখাতা খুলতে পারবে। নতুবা না। তবে কোন মতলবে স্থানীয় নেতা মতলেব তালুকদারের কাছে টাকা দিতে হবে, তা নেতাদের হিয়ার মাঝেই রয়ে গেছে। ছাত্রলীগে থাকা এমন বহু হারকিউলিস রুপি হারিছ এবং এমনকি মহিলা হারকিউলিস রুপি অনেক নেত্রীর হুঙ্কারেও আজ জেলায় জেলায় শিক্ষাঙ্গনে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। হায়দরি হাঁক হেঁকে এদের হইচই কে থামাবে?

লেখাটা যখন প্রায় শেষের দিকে, তখন নজর কাড়ল আরেক খবর, হর্ষোদয় ঘটেছে ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামক দলে। আর দলের একমাত্র হর্তাকর্তা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মাঝে কেবলই হর্ষোচ্ছ্বাস। কারণ পেয়েছেন তিনি সোনালি আঁশ। এই প্রতীক নিয়েই আগামীতে নির্বাচনের নিমিত্তে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন লাভ করেছেন এককালের বিএনপি নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও তার গড়া দল তৃণমূল বিএনপি। আদালতের হুকুমেই এই নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে বলে জানায় নির্বাচন কমিশন। এর আগেও আদালত ঘোষণা করে জাতীয় পার্টির নেতা জি এম কাদেরের দল পরিচালনায় কোনো বাধা নেই। এভাবেই দল থেকে নির্বাচন কমিশন-সব কেন আদালত চালায়- এ নিয়ে ‘হুদাই চিল্লায়’ হাঁদারামের দল। তবে স্মরণীয় যে, এক সময় সোনালি আঁশ কৃষকের গলায় ফাঁস হয়ে উঠেছিল। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা সাহেবের গলা বেশ ভালো ছিল। একদা বিটিভি নামক বোকা বাক্সে তার গানও শুনেছিলাম। তিনি তখন বোধহয় তথ্যমন্ত্রীও ছিলেন। সেই সুমিষ্ট গলায় সোনালি আঁশ যেন ফাঁস না হয় সেই প্রার্থনাই যখন করছিলাম, ঠিক তখন সংবাদ পেলাম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা এবং তার দলে নেমে এসেছে হরিষেবিষাদ। তবে লক্ষণীয় যে, একটি দলের মূল নেতার মৃত্যুতে দলের প্রধান হতে যে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়, এ ক্ষেত্রে তা ঘটেনি। অনলাইন তথ্য মতে, বিএনপি গঠনের সময়ই দলটিতে যুক্ত হন ব্রিটেন থেকে আইনে ডিগ্রি নিয়ে আসা নাজমুল হুদা। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতে নিয়েছিলেন তাকে।  ১৯৯১ ও ২০০১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার সরকারে মন্ত্রীও ছিলেন তিনি। তবে মাঝে একবার দল থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পুনরায় ফিরেছিলেন। ২০১২ সালে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলে বিএনএফ নামে নতুন দল গঠন করেন হুদা। পরে সেই দল থেকে তাকেই বহিষ্কার করে ২০১৪ সালে এমপি হন দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ। এরপর বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ) এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে দুটি নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম গড়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে ভেড়ার চেষ্টা করেন হুদা। তাতে সফল না হওয়ার পর গঠন করেন ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামে নতুন দল।  তবে যারা বিএনপির বদলে তৃণমূল বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার ছক কষেন, তাদের প্রচেষ্টা আর একজন নাজমুল হুদার পরপারে যাত্রার কাকতালীয় ঘটনা নজরুলের একটি গান স্মরণ করিয়ে দেয়-‘খেলিছ এই বিশ্ব লয়ে, আনমনে-প্রভু আনমনে...।’ 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম