শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
হিরোর হার, হারিছের হুঙ্কার ও হুদার দলে বিষাদ

হিমালয় থেকে হিরণ পয়েন্টে প্রবহমান হালের হাওয়া এবং হর্তা-কর্তাদের হাঁকডাকে হরহামেশাই হিরণ¥য় হিরোর হার, হারমাদ হারিছের হুঙ্কার ও হীনবল হুদার দলে হর্ষোচ্ছ্বাস হারিয়ে হরিষে বিষাদ নামার হালহকিকতে হঠাৎ যেন হাঁসফাঁস করছে মিডিয়াপাড়া। হাসিমুখোরাও হাঁড়িমুখে হদিস করছে আসলে হচ্ছেটা কী?

শুরু হোক হিরোকে নিয়ে। হিরো একটি অতি প্রাচীন ইংরেজি শব্দ, যার অর্থ মহাবীর বা পরম প্রতাপশালী।  মূলত গ্রিক শব্দ ‘হিরোজ’ থেকে ইংরেজি হিরো শব্দের উৎপত্তি। গ্রিসের পৌরাণিক বর্ণনায় মানব সমাজে ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে পরম শক্তিমত্তায় অপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে সবার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আদায় করা একেকজন বীরকে হিরো বলে আখ্যায়িত করা হয়। কয়েক শ এমনকি হাজার বছর পুরনো কাল্পনিক কিংবা বাস্তব এসব হিরোর তালিকায় হারকিউলিস, ওডিসিয়াস, জুলিয়াস সিজার, স্পার্টাকাসের মতো মহাবীরের নাম উল্লিখিত আছে। স্কটল্যান্ড ও ইংল্যান্ডে ইতিহাসবিদ ও প্রাবন্ধিক থমাস কার্লাইল (৪ ডিসেম্বর ১৭৯৫-৫ ফেব্রুয়ারি ১৮৮১) অমর হয়ে আছেন তার অনন্য রচনা ‘অন হিরোস, হিরো ওয়ারশিপ অ্যান্ড দি হিরোইক ইন হিস্ট্রি’ (১৮৪১) শীর্ষক রচনার কারণে। এ রচনায় থমাস কার্লাইল ধর্ম প্রচারক, কবি, ধর্মযাজক, শিক্ষাগুরু এবং রাজা বা শাসক হিসেবে বিশ্বসেরা ১০ জনের নাম হিরো বা দিগি¦জয়ীরূপে তুলে ধরেন। এ তালিকায় আছেন মহানবী (সা.), শেকসপিয়র, মার্টিন লুথার কিং, নেপোলিয়ন দ্য গ্রেটের মতো বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ। বিভিন্ন ঔপনিবেশিক শক্তির অবস্থান ও বহিঃশত্রুর আক্রমণের বিরুদ্ধে যুগে যুগে যুদ্ধের কারণে রণাঙ্গনে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে এই উপমহাদেশে। সেসব যুদ্ধে যারা বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করে আত্মাহুতি দিয়েছেন, তাদের হিরো বা ওয়ার হিরোস বলে সম্মানিত করা হয়। দিল্লির বিখ্যাত ইন্ডিয়া গেটের পাশে ৪০ একর জায়গায় ১৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে জানা-অজানা ‘ফলেন হিরোজ’ বা শহীদদের সম্মানে স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়েছে। পাঞ্জাবের অমৃতসরে রয়েছে ‘স্টেট ওয়ার হিরোস মেমোরিয়াল অ্যান্ড মনুমেন্ট।’ বাংলাদেশের ঢাকা সেনানিবাসে হিরোস নেভার ডাই বা বীরেরা কখনো মরে না নামের একটি বিশাল গেট রয়েছে, যেই গেটে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী সব বীর সেনাসদস্যের নাম লেখা রয়েছে। ভারতীয় উপমহাদেশে হিরো শব্দের পরিচিতি আরও একটি বিশেষ কারণে। এ অঞ্চলে চলচ্চিত্রে যারা নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেন, তাদের প্রচলিত ভাষায় হিরো বলা হয়। ভারতের দিলীপ কুমার, রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান কিংবা এদেশের রাজ্জাক, আলমগীর, ফারুক, সোহেল রানা, সাকিব খান এমন হিরোদের অন্যতম। এই হিরোদের নিয়ে জনপ্রিয় বেশ কিছু হিন্দি এবং বাংলা গান রয়েছে। হিরো, হিরো হীরালাল, হিরো নাম্বার ওয়ান ইত্যাদি নামে হিন্দি ও বাংলা সিনেমাও নির্মিত হয়েছে।

তবে হতবাক হলেও হর্ষোৎফুল্ল হৃদয়ে যে হিরোর কথা লিখতে আজ হাতে কলম নিয়েছি, তিনি এদেশের হিরণ¥য় (সোনার তৈরি) সন্তানতুল্য। যাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সুনামির পাশাপাশি মূল গণমাধ্যমে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, কর্মরত শিক্ষক, টিভি চ্যানেলের কর্ণধার, পত্রিকার সম্পাদক আর ডজনকে ডজন কলামিস্ট, শিক্ষাবিদসহ অন্যান্য পেশার হোমরা-চোমরা ব্যক্তি কলম ধরেছেন, তাকে হিরণ¥য় ছাড়া আর কী বলা যায়? বহু কাজের কাজী এই ব্যক্তির নাম হিরো আলম। হলফ করে বলা যায়, তার মতো হিরণ¥য় প্রতিভা এদেশে হরহামেশা মেলে না। হারমোনিয়াম ছাড়াই তিনি গায়ক, হামবড়া ভাব ছাড়াই তিনি নায়ক, হাইস্কুলের হাই বেঞ্চে না বসেও তিনি আবৃত্তি শিল্পী এবং সবচেয়ে বড় হকিকত হলো তিনি মহান জাতীয় সংসদের সদস্য প্রত্যাশী একজন উঠতি জনপ্রতিনিধি। অতি সম্প্রতি জাতীয় সংসদের জন্য বগুড়ার দুটি উপনির্বাচনে তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং ‘হারিয়া প্রমাণ করেন যে তিনি হারেন নাই’। এই হারের পর নির্বাচনে হাঙ্গামা ও ‘হয় কে নয়’ করার অভিযোগ আনেন হিরো আলম। তার বক্তব্য, হাজার হাজার মানুষের হরদম ভোটে তিনি এগিয়ে থাকলেও হতশ্রী হিরো আলমকে হতাদর করা হয়েছে এবং হাই লেবেলের সরকারি হর্তাকর্তারা হুকুম-হাকাম করার বদলে ‘স্যার’ বলার ভয়ে ভীত হয়ে তাকে হারিয়ে দিয়েছেন। বিরোধী দল সরকারি দলের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেছে, ‘এই হিরো আলমের কাছেও কতটা অসহায়।’ এমন বক্তব্যের বিপরীতে হরহর করে এক সরকারি নেতা বলেছেন- ‘তারা সংসদকে ছোট করার জন্য হিরো আলমকে প্রার্থী বানিয়েছে’ আর এই কথাকে যেন হামান দিস্তা দিয়ে পিষেছেন হিরো আলম ও অন্য সমালোচকরা। তাদের প্রশ্ন, কোন কারণে হিরো আলম সংসদে গেলে সংসদ ছোট হবে? আর হাড় হাভাতে মানুষের প্রশ্ন, সংসদে নারী সদস্যরা অন্য নারী সদস্যদের যাচ্ছেতাই বললে কিংবা স্বীকৃত মাদক ব্যবসায়ী, বিদেশে দন্ডপ্রাপ্ত মানবপাচারকারী, মানসিক বিকারগ্রস্ত ডাক্তার কিংবা এতিমের টাকা খাওয়া তথাকথিত নেতা-নেত্রীরা সংসদে থাকলে যদি সংসদ ছোট না হয়, তবে হিরো আলম থাকলে সংসদ ছোট হবে কেন? এ প্রসঙ্গে ১৯৩২ সালের একটি ঘটনা স্মরণ করা যায়। ভারতের নতুন সংবিধানের আলোকে তখন পরিচ্ছন্নতা, চা চাষ, জঙ্গল কাটার মতো কাজে নিয়োজিত দলিত সম্প্রদায় বা নিম্নবর্ণের মানুষের জন্য আলাদা ভোটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু তা মানতে পারেননি মহাত্মা গান্ধী। তিনি তাদের হরিজন বা ঈশ্বরের পুত্র বলে সম্বোধন করেন এবং তাদের অধিকার রক্ষায় অনশন করেন। আজ ভারতে তাদের অধিকার কোন পর্যায়ে পৌঁছেছে, তার প্রমাণ সে দেশের রাষ্ট্রপতি পদ। ২০১৭ থেকে ২০২২ ভারতের রাষ্ট্রপতি তথা দেশের অভিভাবক ছিলেন দলিত সম্প্রদায়ের রামনাথ কোবিন্দ, যার বাবা ছিলেন একজন ভূমিহীন কৃষক। তারই উত্তরসূরি দৌপদ্রী মুর্মুও একজন দলিত সম্প্রদায়ের সন্তান এবং জাতিগতভাবে সাঁওতাল। অবশ্য তারা উভয়ই কর্ম ও শিক্ষায় এগিয়ে গেছেন। তবে হিরো আলমের প্রশ্ন বংশ পরিচয়, কর্ম, শিক্ষা কিংবা রূপলাবণ্য যদি সাংবিধানিক প্রয়োজনীয়তা না হয়, তবে তার উপস্থিতি কেন সংসদকে ছোট করবে? আমাদের মেয়াদ ফুরানো রাষ্ট্রপতির একটি কথাই আজ সত্য হয়ে ধরা দিয়েছে, এদেশের রাজনীতি আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই।

গ্রিক পৌরাণিক কাহিনিতে বর্ণিত মহাবীর ও পরাক্রমশালী যোদ্ধা হারকিউলিসের দেশীয় সংস্করণ যেন এদেশের  একেকজন হারেস। একদা হাওয়া ভবন নামক এক হৃদয় হরণকারী রাজপ্রাসাদে হারিছ চৌধুরী নামের একজন প্রতীকী হারকিউলিস ছিলেন। দৈহিক গঠন ও ক্ষমতার ব্যাপ্তিতে তিনি ছিলেন ‘হাওয়া মে উড়তা যায়ে-’ ধরনের কিছু একটা। যে কোনো কিছু হাওয়া করে দিতে তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তবে দলের বিপদে সব বীরত্ব, ক্ষমতা ও হামবড়াই ভাবকে বেমালুম হজম করে এবার নিজেই হাওয়া হয়ে যান হওয়া ভবনের এই হারিছ। হাঁদারামেরা তাকে খুঁজে না পেলেও তিনি খোদ রাজধানীর পান্থপথেই ছিলেন বলে দাবি করেন একজন পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক। হারিছ চৌধুরী লন্ডনে মারা গেছেন বলে প্রচলিত থাকলেও রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ‘মরিয়া তিনি প্রমাণ করিলেন যে তিনি মরেন নাই’। দেশ-বিদেশের পুলিশের খুঁজে বেড়ানো এবং মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তির নামের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কারণে এ সপ্তাহেও তিনি আলোচনায় আসেন। তবে এই হারিছ চৌধুরীকে মøান করে দিতে এবং বরিশালের গৌরনদীতে গৌরবের সঙ্গে নিজের অস্তিত্ব হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিতে হাজির হয়েছেন হালের আরেক হারকিউলিস, যার নামও হারিছ। দেশের একটি বাংলা সংবাদপত্র মোতাবেক স্থানীয় বিএনপিকর্মী আক্কাস আলী দলের পদযাত্রার প্রস্তুতিমূলক কর্মসূচিতে বেক্কেলের মতো যোগ দেয়। এই কর্মসূচি পালনকালে সরকারি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এর ফলে পরবর্তীতে তিনটি ফ্লোরে ৪৪টি দোকান ও দুটি ব্যাংকের শাখাবিশিষ্ট মার্কেটে এসে আক্কেল আলীর আক্কেল গুড়ুম অবস্থা। কারণ মার্কেটে ততক্ষণে তালা মেরে ব্যবসায়ীদের হাত গোটাতে বলেছেন সরকারি দলের নেতারা। যথারীতি এসব তথ্য সত্য নয় বলে দাবি করেন সরকারি দলের হোমরা-চোমরারা। এদের মধ্যে চমক দেখিয়েছেন সরকারি দলের স্থানীয় সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র হারিসুর রহমান। দেশের একটি অনলাইন মাধ্যমের সংবাদ মোতাবেক জনাব হারিছের সব হুকুম-হাকাম ও হুঙ্কারের সারমর্ম হলো- এখন থেকে আক্কেল আলী মার্কেটের ব্যবসায়ীদের মাসিক ভাড়া খাঞ্জাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মতলেব তালুকদারের কাছে জমা দিতে হবে। যারা এই শর্ত মেনে সাদা কাগজে সই দেবে, কেবল তারাই দোকানের হালখাতা খুলতে পারবে। নতুবা না। তবে কোন মতলবে স্থানীয় নেতা মতলেব তালুকদারের কাছে টাকা দিতে হবে, তা নেতাদের হিয়ার মাঝেই রয়ে গেছে। ছাত্রলীগে থাকা এমন বহু হারকিউলিস রুপি হারিছ এবং এমনকি মহিলা হারকিউলিস রুপি অনেক নেত্রীর হুঙ্কারেও আজ জেলায় জেলায় শিক্ষাঙ্গনে হ-য-ব-র-ল অবস্থা। হায়দরি হাঁক হেঁকে এদের হইচই কে থামাবে?

লেখাটা যখন প্রায় শেষের দিকে, তখন নজর কাড়ল আরেক খবর, হর্ষোদয় ঘটেছে ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামক দলে। আর দলের একমাত্র হর্তাকর্তা ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার মাঝে কেবলই হর্ষোচ্ছ্বাস। কারণ পেয়েছেন তিনি সোনালি আঁশ। এই প্রতীক নিয়েই আগামীতে নির্বাচনের নিমিত্তে নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন লাভ করেছেন এককালের বিএনপি নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা ও তার গড়া দল তৃণমূল বিএনপি। আদালতের হুকুমেই এই নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে বলে জানায় নির্বাচন কমিশন। এর আগেও আদালত ঘোষণা করে জাতীয় পার্টির নেতা জি এম কাদেরের দল পরিচালনায় কোনো বাধা নেই। এভাবেই দল থেকে নির্বাচন কমিশন-সব কেন আদালত চালায়- এ নিয়ে ‘হুদাই চিল্লায়’ হাঁদারামের দল। তবে স্মরণীয় যে, এক সময় সোনালি আঁশ কৃষকের গলায় ফাঁস হয়ে উঠেছিল। ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা সাহেবের গলা বেশ ভালো ছিল। একদা বিটিভি নামক বোকা বাক্সে তার গানও শুনেছিলাম। তিনি তখন বোধহয় তথ্যমন্ত্রীও ছিলেন। সেই সুমিষ্ট গলায় সোনালি আঁশ যেন ফাঁস না হয় সেই প্রার্থনাই যখন করছিলাম, ঠিক তখন সংবাদ পেলাম হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা এবং তার দলে নেমে এসেছে হরিষেবিষাদ। তবে লক্ষণীয় যে, একটি দলের মূল নেতার মৃত্যুতে দলের প্রধান হতে যে দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়, এ ক্ষেত্রে তা ঘটেনি। অনলাইন তথ্য মতে, বিএনপি গঠনের সময়ই দলটিতে যুক্ত হন ব্রিটেন থেকে আইনে ডিগ্রি নিয়ে আসা নাজমুল হুদা। দলটির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতে নিয়েছিলেন তাকে।  ১৯৯১ ও ২০০১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার সরকারে মন্ত্রীও ছিলেন তিনি। তবে মাঝে একবার দল থেকে বহিষ্কৃত হয়ে পুনরায় ফিরেছিলেন। ২০১২ সালে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক শেষ হয়ে গেলে বিএনএফ নামে নতুন দল গঠন করেন হুদা। পরে সেই দল থেকে তাকেই বহিষ্কার করে ২০১৪ সালে এমপি হন দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ। এরপর বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ) এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে দুটি নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফরম গড়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জোটে ভেড়ার চেষ্টা করেন হুদা। তাতে সফল না হওয়ার পর গঠন করেন ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামে নতুন দল।  তবে যারা বিএনপির বদলে তৃণমূল বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার ছক কষেন, তাদের প্রচেষ্টা আর একজন নাজমুল হুদার পরপারে যাত্রার কাকতালীয় ঘটনা নজরুলের একটি গান স্মরণ করিয়ে দেয়-‘খেলিছ এই বিশ্ব লয়ে, আনমনে-প্রভু আনমনে...।’ 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা