শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

‘২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ থেকে পরবর্তী ঠিক এক বছর ধরে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। ওই তারিখেই আমাদের জীবনে দীর্ঘতম এবং আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন দিন শুরু হয়েছিল। ওই দিন খুব সকালে আমরা জেগে উঠেছিলাম। তারপর গত এক বছরে আর ঘুমাইনি’-২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে এক বছর আগে শুরু হওয়া রাশিয়ার সঙ্গে নিজ দেশের যুদ্ধের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির ওলেক্সান্দ্রোভিচ জেলেনস্কি এভাবেই তুলে ধরেন তার তথা ইউক্রেনবাসীর মনের অব্যক্ত বেদনা। মাত্র এক মাস আগে ২৫ জানুয়ারি ৪৫ বছর পূর্ণ করেছেন এককালের অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও কৌতুকাভিনেতা জেলেনস্কি। অথচ আজ দেশের প্রেসিডেন্ট হয়ে জন্মদিনেও হাসতে পারেননি তিনি। তার ভাষায় এর নেপথ্য কারণ- প্রতিপক্ষ রাশিয়ার ক্রমাগত হুমকি, বোমা বর্ষণ, ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ, মুহুর্মুহু আক্রমণ, ভুতুড়ে অন্ধকারে পার করা প্রতিটি রাত, তীব্র ঠান্ডা ইত্যাদি। তবে তার আশাবাদ ইউক্রেনবাসী সবই মেনে নেবে এবং এ বছরেই (২০২৩) জয়লাভের জন্য সব ত্যাগ স্বীকার করবে। কারণ বছরব্যাপী দুঃখ ও যন্ত্রণা সহ্য করেও নিজেদের আস্থা এবং ঐক্য ধরে রেখে ইউক্রেনবাসী নিজেদের অপরাজেয় প্রমাণ করেছে। রাজধানী কিয়েভের সেন্ট সোফিয়া স্কয়ারে একদল সৈন্য ও এক পুত্রহারা সৈনিকের মাকে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথাগুলো বলার আগে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। এ সময় নিজের চোখের জল ধরে রাখতেও একরকম যুদ্ধ করতে হয় সুদর্শন এই প্রেসিডেন্টকে।

এর আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা, গুজব কিংবা প্রকাশ্য ঘোষণা নিয়ে মেতেছিল বিশ্ব মিডিয়া। বিভিন্ন দেশ থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ সরঞ্জাম প্রেরণ বিশেষত, পোল্যান্ড থেকে সোভিয়েত আমলের প্রায় ২৫০টি ব্যাটেল ট্যাংক, জার্মানি থেকে পশ্চিমা ধাঁচের ১৪টি মেইন ব্যাটেল ট্যাংক ও আমেরিকা থেকে ৩০টি এম-ওয়ান আব্রাহাম ট্যাংক পাঠানোর প্রক্রিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের জন্য ব্যাপক মার্কিন অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের তীব্রতা ঘনীভূত হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিল। অন্যদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, যিনি প্রতিপক্ষ জেলেনস্কির প্রায় বাবার বয়সী (৭০ বছর) চলমান এই যুদ্ধে নতুন করে আরও ৩ লাখ রাশিয়ার সৈন্য পাঠানোর অঙ্গীকার করেন। এমনই এক প্রেক্ষাপটে আমেরিকার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার (আইএসডব্লিউ) আশঙ্কা করে যে, রাশিয়া অচিরেই পূর্বদিকে অর্থাৎ ইউক্রেনে বড় ধরনের আঘাত হানবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ৮০ বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে রাশিয়ার কাছে জার্মানদের পরাজয় ও প্রায় ৯১ হাজার সৈন্যের যুদ্ধবন্দি হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন এবং প্রয়োজন হলে রাশিয়া কেবল অনুমোদিত কনভেনশনাল ব্যবহারের মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এই আগুনে আরও ঘি ঢালেন পুতিন। তিনি বলেন, যারা রাশিয়াকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত করার প্রত্যাশা করে, তারা বোঝে না যে, রাশিয়ার বুকে এই আধুনিককালের যুদ্ধ তাদের জন্য হবে একটা ব্যতিক্রমী ঘটনা বা বিরল অভিজ্ঞতা। বরাবরই পুতিন বলে চলেছেন, ইউক্রেনে সরকার চালাচ্ছে পশ্চিমা ও হিটলারের গড়া জার্মান নাজিদের প্রেতাত্মারা। তাই জোর গলায় তিনি বলেন, যে কোনো শক্তি বা দেশকে দেওয়ার মতো যোগ্য জবাব তথা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের সক্ষমতা রয়েছে রাশিয়ার। এরই মাঝে রাশিয়ার জ্বালানি উৎপাদন কোম্পানি ফোর্সেস ঘোষণা করে, ইউক্রেনকে জার্মানির দেওয়া অত্যাধুনিক লিওপার্ড ট্যাংকের প্রথমটি যে সৈন্য ধ্বংস বা দখল করবে, তাকে ৫০ লাখ রুবল বা প্রায় ৭০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এসব তথ্য-উপাত্তের বিপরীতে দাবি, রাশিয়া ব্যাপক সৈন্য ও সরঞ্জাম জড়ো করে কেবল ইউক্রেনই নয়, মুক্ত বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চায়। আর এভাবেই বাড়তে থাকে উত্তেজনা, এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে চীনকে প্রথম দিকে প্রকাশ্যে জড়াতে দেখা যায়নি। তবে পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষত আমেরিকার আগ বাড়িয়ে ইউক্রেন নিয়ে মাতামাতিতে চীন বরাবরের মতোই বিরক্তি প্রকাশ করে এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্ব সংস্থা বা আঞ্চলিক সংস্থার অবরোধ আরোপ ও পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার বিরোধিতা করে। ব্রিটিশ সাপ্তাহিক অনলাইন ম্যাগাজিন ইকোনমিস্ট চীনের এ অবস্থানকে ‘ছদ্ম নিরপেক্ষতা’ বলে আখ্যায়িত করে। তারপরও চীন প্রকারান্তরে দাবি করে যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেপথ্যে কেবল রাশিয়া নয়, সেসব পশ্চিমারাও দায়ী, যারা রাশিয়ার নিরাপত্তা বিষয়টি উপেক্ষা করেছে। তাই এ অঞ্চল এবং এর বাইরে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে পশ্চিমাদের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে থাকা সব দেশকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। চীন মনে করে, বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিবেচনায় এক দেশের নিরাপত্তা জলাঞ্জলি দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ বা অন্য দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সুযোগ নেই, যা ঘটেছে ইউক্রেনের ক্ষেত্রে। শান্তি অন্বেষার মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের অবসান কামনা করে চীন। ইউক্রেনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন দেশ মনে করে চীন এবং তাইওয়ানের প্রতি চীনের দৃষ্টিভঙ্গিকে এক্ষেত্রে তুলনা না করার পরামর্শ দেয়। বছরব্যাপী চীনের মতো বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক ও সামরিক পরাশক্তির নীতিগত অবস্থান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তেমন প্রভাব ফেলেনি বলা চলে। এমনই এক প্রেক্ষাপটে যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতে চীন প্রকাশ্যে এনেছে যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ১২ দফা রূপরেখা।

এই ১২ দফার মধ্যে সবার ওপরে প্রাধান্য পেয়েছে পৃথিবীর সব দেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মানের বিষয়টি। বরাবরের মতো স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা ও শত্রুতা পরিহার করে মানবতার বৃহত্তর স্বার্থে শান্তি আলোচনার ও একতরফা অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে চীন। অগ্রাধিকার পেয়েছে বেসামরিক জনগণের সুরক্ষা ও যুদ্ধবন্দিদের নিরাপত্তার বিষয়টিও। আঞ্চলিক তথা বৈশ্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সব পারমাণবিক স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। হোঁচট খাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিকে পুনর্জীবিত করতে খাদ্য ও শিল্পের কাঁচামাল রপ্তানিকে আগের অবস্থায় ফেরানোর মতো মানবিক প্রস্তাব সবার কাছে সমাদৃত হয়েছে। সব শেষে বলা হয়েছে যুদ্ধ শেষে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদগুলোকে আবারও গড়ে তোলার কথা। এই প্রস্তাবনা নিয়ে এখন চলছে নানা সমীকরণ। শুরুতেই ভুক্তভোগী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, যে দেশের ভূতান্ড আক্রমণের শিকার হয়েছে, কেবল সে দেশের পক্ষে যথাযথভাবে শান্তি প্রচেষ্টা শুরু করা সম্ভব। তারপরও জেলেনস্কি অচিরেই চীন সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা রুখতে রাশিয়ায় চীনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধে সচেষ্ট আছেন বলেও ইঙ্গিত করেন। অন্যদিকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মস্কো চীনের প্রস্তাবকে উচ্চমাত্রায় গুরুত্ব দিয়েছে। এক্ষেত্রে চীনের অবস্থানকে সম্মান জানিয়ে রাশিয়া অধিকৃত চারটি অঞ্চলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কথাও জোরেশোরে বলেছে।

তবে বরাবরের মতো পশ্চিমা দেশগুলো চীনকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে নারাজ। তাদের সংগঠন নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো একই মনোভাবে বিশ্বাসী। এর মধ্যে মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের বক্তব্য ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। তার মতে, শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে যে কোনো জুতসই প্রস্তাবই গ্রহণযোগ্য, কিন্তু প্রস্তাবিত ১২টি ধারার প্রথম ধারায় উল্লিখিত সব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে চীন যদি আন্তরিক হয়, তবে পরবর্তী দিনেই যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব। বাস্তবতা হলো চীন একদিকে নিজেকে শান্তি উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে জাহির করছে, অন্যদিকে যুদ্ধের পক্ষে রাশিয়ার গাওয়া সুরের সঙ্গে সুর মেলাচ্ছে। একইভাবে দেখা যায় চীন ঠিকই তার বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রাশিয়ায় নানাবিধ অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী পাঠাচ্ছে এবং বর্তমানে মারণাস্ত্র পাঠানোর কথা ভাবছে। ন্যাটো মহাসচিব জেন্স স্টল্টেনবুর্গ মনে করেন, চীন ইউক্রেনে রাশিয়ার অবৈধ আগ্রাসনকে নিন্দা করেনি এবং এই আগ্রাসনের মাত্র এক বছর আগেও রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। তাই চীনের খুব বেশি বিশ্বাসযোগ্যতা নেই।

এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের কিছু মন্তব্যে হতাশ হয়েছেন অনেকে। তার দাবি, চীনের প্রস্তাব মোতাবেক রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপযুক্ত সময় এখন নয়। কারণ সংঘাত শেষ করতে হলে ইউক্রেনের যে চারটি অঞ্চল রাশিয়ার দখলে আছে, সে বিষয়ে মীমাংসা প্রয়োজন। এর বিপরীতে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘ইউক্রেন রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, ন্যাটো রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি। এই যুদ্ধ শুরু হয়েছে পুতিনের ইচ্ছায়। তাই রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ থামালে এবং রাশিয়ার সৈন্যদের প্রত্যাহার করে নিলে আগামীকালই যুদ্ধ শেষ হওয়া সম্ভব’। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের কূটনীতিপাড়ায়ও সাড়া ফেলেছে চীনের এই প্রস্তাব। চীনে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত জর্জ টেলুদুর দৃষ্টিতে চীনের এই বর্ণনা সত্যিকারের কোনো শান্তি প্রস্তাবনা নয়। এ বিষয়ে চীনে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ঝান্না লেস চাইস্কা বলেন, যুদ্ধ থামিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও রাশিয়ার সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে সম্ভব সব কিছু করা উচিত চীনের। রাশিয়া ও ইউক্রেন- উভয়ের সঙ্গে কথা বলা উচিত। কিন্তু বাস্তবতা হলো চীন ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে কেবল রাশিয়ার সঙ্গেই আলোচনা করে।

চীনের এই ১২ দফা প্রস্তাবের নেপথ্যে কাজ করেছেন সে দেশের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদ ওয়াং উই। প্রস্তাবটি প্রকাশের আগে ওয়াং উই জার্মানি ও রাশিয়া ভ্রমণ করেন এবং বিস্তারিত চিন্তা-ভাবনা করেই চীন এই প্রস্তাবনা পেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ওয়াং জার্মানি এবং রাশিয়ার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহলে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেন বলে কূটনৈতিকপাড়ায় ধারণা করা হয়।

তবে আশার কথা হলো, শক্তি থাকলেই পাশের দুর্বল রাষ্ট্রকে বা রাষ্ট্রের অংশ দখল করার বিরুদ্ধে চীনের সাহসী উচ্চারণ বিশ্বের শতাধিক ক্ষুদ্র ও দুর্বল রাষ্ট্রকে উজ্জীবিত করেছে। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আঞ্চলিক সংগঠন এই যুদ্ধ বন্ধে যা কিছু সুপারিশ করেছে, সেসব সুপারিশের প্রায় সবই রয়েছে চীনের প্রস্তাবে। তাই শান্তিকামী মানুষের প্রত্যাশা এই প্রস্তাবের আলোকে বন্ধ হোক রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বের বুকে ফিরে আসুক শান্তির পরশ এবং বিশ্ব অর্থনীতির চাকা আবারও ফিরে পাক তার স্বাভাবিক ও কাক্সিক্ষত গতি।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম