শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

‘২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ থেকে পরবর্তী ঠিক এক বছর ধরে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। ওই তারিখেই আমাদের জীবনে দীর্ঘতম এবং আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন দিন শুরু হয়েছিল। ওই দিন খুব সকালে আমরা জেগে উঠেছিলাম। তারপর গত এক বছরে আর ঘুমাইনি’-২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে এক বছর আগে শুরু হওয়া রাশিয়ার সঙ্গে নিজ দেশের যুদ্ধের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির ওলেক্সান্দ্রোভিচ জেলেনস্কি এভাবেই তুলে ধরেন তার তথা ইউক্রেনবাসীর মনের অব্যক্ত বেদনা। মাত্র এক মাস আগে ২৫ জানুয়ারি ৪৫ বছর পূর্ণ করেছেন এককালের অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও কৌতুকাভিনেতা জেলেনস্কি। অথচ আজ দেশের প্রেসিডেন্ট হয়ে জন্মদিনেও হাসতে পারেননি তিনি। তার ভাষায় এর নেপথ্য কারণ- প্রতিপক্ষ রাশিয়ার ক্রমাগত হুমকি, বোমা বর্ষণ, ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ, মুহুর্মুহু আক্রমণ, ভুতুড়ে অন্ধকারে পার করা প্রতিটি রাত, তীব্র ঠান্ডা ইত্যাদি। তবে তার আশাবাদ ইউক্রেনবাসী সবই মেনে নেবে এবং এ বছরেই (২০২৩) জয়লাভের জন্য সব ত্যাগ স্বীকার করবে। কারণ বছরব্যাপী দুঃখ ও যন্ত্রণা সহ্য করেও নিজেদের আস্থা এবং ঐক্য ধরে রেখে ইউক্রেনবাসী নিজেদের অপরাজেয় প্রমাণ করেছে। রাজধানী কিয়েভের সেন্ট সোফিয়া স্কয়ারে একদল সৈন্য ও এক পুত্রহারা সৈনিকের মাকে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথাগুলো বলার আগে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। এ সময় নিজের চোখের জল ধরে রাখতেও একরকম যুদ্ধ করতে হয় সুদর্শন এই প্রেসিডেন্টকে।

এর আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা, গুজব কিংবা প্রকাশ্য ঘোষণা নিয়ে মেতেছিল বিশ্ব মিডিয়া। বিভিন্ন দেশ থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ সরঞ্জাম প্রেরণ বিশেষত, পোল্যান্ড থেকে সোভিয়েত আমলের প্রায় ২৫০টি ব্যাটেল ট্যাংক, জার্মানি থেকে পশ্চিমা ধাঁচের ১৪টি মেইন ব্যাটেল ট্যাংক ও আমেরিকা থেকে ৩০টি এম-ওয়ান আব্রাহাম ট্যাংক পাঠানোর প্রক্রিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের জন্য ব্যাপক মার্কিন অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের তীব্রতা ঘনীভূত হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিল। অন্যদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, যিনি প্রতিপক্ষ জেলেনস্কির প্রায় বাবার বয়সী (৭০ বছর) চলমান এই যুদ্ধে নতুন করে আরও ৩ লাখ রাশিয়ার সৈন্য পাঠানোর অঙ্গীকার করেন। এমনই এক প্রেক্ষাপটে আমেরিকার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার (আইএসডব্লিউ) আশঙ্কা করে যে, রাশিয়া অচিরেই পূর্বদিকে অর্থাৎ ইউক্রেনে বড় ধরনের আঘাত হানবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ৮০ বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে রাশিয়ার কাছে জার্মানদের পরাজয় ও প্রায় ৯১ হাজার সৈন্যের যুদ্ধবন্দি হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন এবং প্রয়োজন হলে রাশিয়া কেবল অনুমোদিত কনভেনশনাল ব্যবহারের মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এই আগুনে আরও ঘি ঢালেন পুতিন। তিনি বলেন, যারা রাশিয়াকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত করার প্রত্যাশা করে, তারা বোঝে না যে, রাশিয়ার বুকে এই আধুনিককালের যুদ্ধ তাদের জন্য হবে একটা ব্যতিক্রমী ঘটনা বা বিরল অভিজ্ঞতা। বরাবরই পুতিন বলে চলেছেন, ইউক্রেনে সরকার চালাচ্ছে পশ্চিমা ও হিটলারের গড়া জার্মান নাজিদের প্রেতাত্মারা। তাই জোর গলায় তিনি বলেন, যে কোনো শক্তি বা দেশকে দেওয়ার মতো যোগ্য জবাব তথা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের সক্ষমতা রয়েছে রাশিয়ার। এরই মাঝে রাশিয়ার জ্বালানি উৎপাদন কোম্পানি ফোর্সেস ঘোষণা করে, ইউক্রেনকে জার্মানির দেওয়া অত্যাধুনিক লিওপার্ড ট্যাংকের প্রথমটি যে সৈন্য ধ্বংস বা দখল করবে, তাকে ৫০ লাখ রুবল বা প্রায় ৭০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এসব তথ্য-উপাত্তের বিপরীতে দাবি, রাশিয়া ব্যাপক সৈন্য ও সরঞ্জাম জড়ো করে কেবল ইউক্রেনই নয়, মুক্ত বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চায়। আর এভাবেই বাড়তে থাকে উত্তেজনা, এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে চীনকে প্রথম দিকে প্রকাশ্যে জড়াতে দেখা যায়নি। তবে পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষত আমেরিকার আগ বাড়িয়ে ইউক্রেন নিয়ে মাতামাতিতে চীন বরাবরের মতোই বিরক্তি প্রকাশ করে এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্ব সংস্থা বা আঞ্চলিক সংস্থার অবরোধ আরোপ ও পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার বিরোধিতা করে। ব্রিটিশ সাপ্তাহিক অনলাইন ম্যাগাজিন ইকোনমিস্ট চীনের এ অবস্থানকে ‘ছদ্ম নিরপেক্ষতা’ বলে আখ্যায়িত করে। তারপরও চীন প্রকারান্তরে দাবি করে যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেপথ্যে কেবল রাশিয়া নয়, সেসব পশ্চিমারাও দায়ী, যারা রাশিয়ার নিরাপত্তা বিষয়টি উপেক্ষা করেছে। তাই এ অঞ্চল এবং এর বাইরে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে পশ্চিমাদের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে থাকা সব দেশকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। চীন মনে করে, বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিবেচনায় এক দেশের নিরাপত্তা জলাঞ্জলি দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ বা অন্য দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সুযোগ নেই, যা ঘটেছে ইউক্রেনের ক্ষেত্রে। শান্তি অন্বেষার মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের অবসান কামনা করে চীন। ইউক্রেনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন দেশ মনে করে চীন এবং তাইওয়ানের প্রতি চীনের দৃষ্টিভঙ্গিকে এক্ষেত্রে তুলনা না করার পরামর্শ দেয়। বছরব্যাপী চীনের মতো বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক ও সামরিক পরাশক্তির নীতিগত অবস্থান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তেমন প্রভাব ফেলেনি বলা চলে। এমনই এক প্রেক্ষাপটে যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতে চীন প্রকাশ্যে এনেছে যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ১২ দফা রূপরেখা।

এই ১২ দফার মধ্যে সবার ওপরে প্রাধান্য পেয়েছে পৃথিবীর সব দেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মানের বিষয়টি। বরাবরের মতো স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা ও শত্রুতা পরিহার করে মানবতার বৃহত্তর স্বার্থে শান্তি আলোচনার ও একতরফা অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে চীন। অগ্রাধিকার পেয়েছে বেসামরিক জনগণের সুরক্ষা ও যুদ্ধবন্দিদের নিরাপত্তার বিষয়টিও। আঞ্চলিক তথা বৈশ্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সব পারমাণবিক স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। হোঁচট খাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিকে পুনর্জীবিত করতে খাদ্য ও শিল্পের কাঁচামাল রপ্তানিকে আগের অবস্থায় ফেরানোর মতো মানবিক প্রস্তাব সবার কাছে সমাদৃত হয়েছে। সব শেষে বলা হয়েছে যুদ্ধ শেষে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদগুলোকে আবারও গড়ে তোলার কথা। এই প্রস্তাবনা নিয়ে এখন চলছে নানা সমীকরণ। শুরুতেই ভুক্তভোগী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, যে দেশের ভূতান্ড আক্রমণের শিকার হয়েছে, কেবল সে দেশের পক্ষে যথাযথভাবে শান্তি প্রচেষ্টা শুরু করা সম্ভব। তারপরও জেলেনস্কি অচিরেই চীন সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা রুখতে রাশিয়ায় চীনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধে সচেষ্ট আছেন বলেও ইঙ্গিত করেন। অন্যদিকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মস্কো চীনের প্রস্তাবকে উচ্চমাত্রায় গুরুত্ব দিয়েছে। এক্ষেত্রে চীনের অবস্থানকে সম্মান জানিয়ে রাশিয়া অধিকৃত চারটি অঞ্চলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কথাও জোরেশোরে বলেছে।

তবে বরাবরের মতো পশ্চিমা দেশগুলো চীনকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে নারাজ। তাদের সংগঠন নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো একই মনোভাবে বিশ্বাসী। এর মধ্যে মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের বক্তব্য ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। তার মতে, শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে যে কোনো জুতসই প্রস্তাবই গ্রহণযোগ্য, কিন্তু প্রস্তাবিত ১২টি ধারার প্রথম ধারায় উল্লিখিত সব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে চীন যদি আন্তরিক হয়, তবে পরবর্তী দিনেই যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব। বাস্তবতা হলো চীন একদিকে নিজেকে শান্তি উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে জাহির করছে, অন্যদিকে যুদ্ধের পক্ষে রাশিয়ার গাওয়া সুরের সঙ্গে সুর মেলাচ্ছে। একইভাবে দেখা যায় চীন ঠিকই তার বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রাশিয়ায় নানাবিধ অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী পাঠাচ্ছে এবং বর্তমানে মারণাস্ত্র পাঠানোর কথা ভাবছে। ন্যাটো মহাসচিব জেন্স স্টল্টেনবুর্গ মনে করেন, চীন ইউক্রেনে রাশিয়ার অবৈধ আগ্রাসনকে নিন্দা করেনি এবং এই আগ্রাসনের মাত্র এক বছর আগেও রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। তাই চীনের খুব বেশি বিশ্বাসযোগ্যতা নেই।

এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের কিছু মন্তব্যে হতাশ হয়েছেন অনেকে। তার দাবি, চীনের প্রস্তাব মোতাবেক রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপযুক্ত সময় এখন নয়। কারণ সংঘাত শেষ করতে হলে ইউক্রেনের যে চারটি অঞ্চল রাশিয়ার দখলে আছে, সে বিষয়ে মীমাংসা প্রয়োজন। এর বিপরীতে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘ইউক্রেন রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, ন্যাটো রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি। এই যুদ্ধ শুরু হয়েছে পুতিনের ইচ্ছায়। তাই রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ থামালে এবং রাশিয়ার সৈন্যদের প্রত্যাহার করে নিলে আগামীকালই যুদ্ধ শেষ হওয়া সম্ভব’। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের কূটনীতিপাড়ায়ও সাড়া ফেলেছে চীনের এই প্রস্তাব। চীনে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত জর্জ টেলুদুর দৃষ্টিতে চীনের এই বর্ণনা সত্যিকারের কোনো শান্তি প্রস্তাবনা নয়। এ বিষয়ে চীনে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ঝান্না লেস চাইস্কা বলেন, যুদ্ধ থামিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও রাশিয়ার সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে সম্ভব সব কিছু করা উচিত চীনের। রাশিয়া ও ইউক্রেন- উভয়ের সঙ্গে কথা বলা উচিত। কিন্তু বাস্তবতা হলো চীন ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে কেবল রাশিয়ার সঙ্গেই আলোচনা করে।

চীনের এই ১২ দফা প্রস্তাবের নেপথ্যে কাজ করেছেন সে দেশের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদ ওয়াং উই। প্রস্তাবটি প্রকাশের আগে ওয়াং উই জার্মানি ও রাশিয়া ভ্রমণ করেন এবং বিস্তারিত চিন্তা-ভাবনা করেই চীন এই প্রস্তাবনা পেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ওয়াং জার্মানি এবং রাশিয়ার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহলে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেন বলে কূটনৈতিকপাড়ায় ধারণা করা হয়।

তবে আশার কথা হলো, শক্তি থাকলেই পাশের দুর্বল রাষ্ট্রকে বা রাষ্ট্রের অংশ দখল করার বিরুদ্ধে চীনের সাহসী উচ্চারণ বিশ্বের শতাধিক ক্ষুদ্র ও দুর্বল রাষ্ট্রকে উজ্জীবিত করেছে। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আঞ্চলিক সংগঠন এই যুদ্ধ বন্ধে যা কিছু সুপারিশ করেছে, সেসব সুপারিশের প্রায় সবই রয়েছে চীনের প্রস্তাবে। তাই শান্তিকামী মানুষের প্রত্যাশা এই প্রস্তাবের আলোকে বন্ধ হোক রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বের বুকে ফিরে আসুক শান্তির পরশ এবং বিশ্ব অর্থনীতির চাকা আবারও ফিরে পাক তার স্বাভাবিক ও কাক্সিক্ষত গতি।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা