শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

‘২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ থেকে পরবর্তী ঠিক এক বছর ধরে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। ওই তারিখেই আমাদের জীবনে দীর্ঘতম এবং আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন দিন শুরু হয়েছিল। ওই দিন খুব সকালে আমরা জেগে উঠেছিলাম। তারপর গত এক বছরে আর ঘুমাইনি’-২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে এক বছর আগে শুরু হওয়া রাশিয়ার সঙ্গে নিজ দেশের যুদ্ধের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির ওলেক্সান্দ্রোভিচ জেলেনস্কি এভাবেই তুলে ধরেন তার তথা ইউক্রেনবাসীর মনের অব্যক্ত বেদনা। মাত্র এক মাস আগে ২৫ জানুয়ারি ৪৫ বছর পূর্ণ করেছেন এককালের অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও কৌতুকাভিনেতা জেলেনস্কি। অথচ আজ দেশের প্রেসিডেন্ট হয়ে জন্মদিনেও হাসতে পারেননি তিনি। তার ভাষায় এর নেপথ্য কারণ- প্রতিপক্ষ রাশিয়ার ক্রমাগত হুমকি, বোমা বর্ষণ, ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ, মুহুর্মুহু আক্রমণ, ভুতুড়ে অন্ধকারে পার করা প্রতিটি রাত, তীব্র ঠান্ডা ইত্যাদি। তবে তার আশাবাদ ইউক্রেনবাসী সবই মেনে নেবে এবং এ বছরেই (২০২৩) জয়লাভের জন্য সব ত্যাগ স্বীকার করবে। কারণ বছরব্যাপী দুঃখ ও যন্ত্রণা সহ্য করেও নিজেদের আস্থা এবং ঐক্য ধরে রেখে ইউক্রেনবাসী নিজেদের অপরাজেয় প্রমাণ করেছে। রাজধানী কিয়েভের সেন্ট সোফিয়া স্কয়ারে একদল সৈন্য ও এক পুত্রহারা সৈনিকের মাকে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথাগুলো বলার আগে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। এ সময় নিজের চোখের জল ধরে রাখতেও একরকম যুদ্ধ করতে হয় সুদর্শন এই প্রেসিডেন্টকে।

এর আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা, গুজব কিংবা প্রকাশ্য ঘোষণা নিয়ে মেতেছিল বিশ্ব মিডিয়া। বিভিন্ন দেশ থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ সরঞ্জাম প্রেরণ বিশেষত, পোল্যান্ড থেকে সোভিয়েত আমলের প্রায় ২৫০টি ব্যাটেল ট্যাংক, জার্মানি থেকে পশ্চিমা ধাঁচের ১৪টি মেইন ব্যাটেল ট্যাংক ও আমেরিকা থেকে ৩০টি এম-ওয়ান আব্রাহাম ট্যাংক পাঠানোর প্রক্রিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের জন্য ব্যাপক মার্কিন অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের তীব্রতা ঘনীভূত হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিল। অন্যদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, যিনি প্রতিপক্ষ জেলেনস্কির প্রায় বাবার বয়সী (৭০ বছর) চলমান এই যুদ্ধে নতুন করে আরও ৩ লাখ রাশিয়ার সৈন্য পাঠানোর অঙ্গীকার করেন। এমনই এক প্রেক্ষাপটে আমেরিকার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার (আইএসডব্লিউ) আশঙ্কা করে যে, রাশিয়া অচিরেই পূর্বদিকে অর্থাৎ ইউক্রেনে বড় ধরনের আঘাত হানবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ৮০ বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে রাশিয়ার কাছে জার্মানদের পরাজয় ও প্রায় ৯১ হাজার সৈন্যের যুদ্ধবন্দি হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন এবং প্রয়োজন হলে রাশিয়া কেবল অনুমোদিত কনভেনশনাল ব্যবহারের মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এই আগুনে আরও ঘি ঢালেন পুতিন। তিনি বলেন, যারা রাশিয়াকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত করার প্রত্যাশা করে, তারা বোঝে না যে, রাশিয়ার বুকে এই আধুনিককালের যুদ্ধ তাদের জন্য হবে একটা ব্যতিক্রমী ঘটনা বা বিরল অভিজ্ঞতা। বরাবরই পুতিন বলে চলেছেন, ইউক্রেনে সরকার চালাচ্ছে পশ্চিমা ও হিটলারের গড়া জার্মান নাজিদের প্রেতাত্মারা। তাই জোর গলায় তিনি বলেন, যে কোনো শক্তি বা দেশকে দেওয়ার মতো যোগ্য জবাব তথা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের সক্ষমতা রয়েছে রাশিয়ার। এরই মাঝে রাশিয়ার জ্বালানি উৎপাদন কোম্পানি ফোর্সেস ঘোষণা করে, ইউক্রেনকে জার্মানির দেওয়া অত্যাধুনিক লিওপার্ড ট্যাংকের প্রথমটি যে সৈন্য ধ্বংস বা দখল করবে, তাকে ৫০ লাখ রুবল বা প্রায় ৭০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এসব তথ্য-উপাত্তের বিপরীতে দাবি, রাশিয়া ব্যাপক সৈন্য ও সরঞ্জাম জড়ো করে কেবল ইউক্রেনই নয়, মুক্ত বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চায়। আর এভাবেই বাড়তে থাকে উত্তেজনা, এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে চীনকে প্রথম দিকে প্রকাশ্যে জড়াতে দেখা যায়নি। তবে পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষত আমেরিকার আগ বাড়িয়ে ইউক্রেন নিয়ে মাতামাতিতে চীন বরাবরের মতোই বিরক্তি প্রকাশ করে এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্ব সংস্থা বা আঞ্চলিক সংস্থার অবরোধ আরোপ ও পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার বিরোধিতা করে। ব্রিটিশ সাপ্তাহিক অনলাইন ম্যাগাজিন ইকোনমিস্ট চীনের এ অবস্থানকে ‘ছদ্ম নিরপেক্ষতা’ বলে আখ্যায়িত করে। তারপরও চীন প্রকারান্তরে দাবি করে যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেপথ্যে কেবল রাশিয়া নয়, সেসব পশ্চিমারাও দায়ী, যারা রাশিয়ার নিরাপত্তা বিষয়টি উপেক্ষা করেছে। তাই এ অঞ্চল এবং এর বাইরে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে পশ্চিমাদের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে থাকা সব দেশকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। চীন মনে করে, বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিবেচনায় এক দেশের নিরাপত্তা জলাঞ্জলি দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ বা অন্য দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সুযোগ নেই, যা ঘটেছে ইউক্রেনের ক্ষেত্রে। শান্তি অন্বেষার মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের অবসান কামনা করে চীন। ইউক্রেনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন দেশ মনে করে চীন এবং তাইওয়ানের প্রতি চীনের দৃষ্টিভঙ্গিকে এক্ষেত্রে তুলনা না করার পরামর্শ দেয়। বছরব্যাপী চীনের মতো বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক ও সামরিক পরাশক্তির নীতিগত অবস্থান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তেমন প্রভাব ফেলেনি বলা চলে। এমনই এক প্রেক্ষাপটে যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতে চীন প্রকাশ্যে এনেছে যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ১২ দফা রূপরেখা।

এই ১২ দফার মধ্যে সবার ওপরে প্রাধান্য পেয়েছে পৃথিবীর সব দেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মানের বিষয়টি। বরাবরের মতো স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা ও শত্রুতা পরিহার করে মানবতার বৃহত্তর স্বার্থে শান্তি আলোচনার ও একতরফা অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে চীন। অগ্রাধিকার পেয়েছে বেসামরিক জনগণের সুরক্ষা ও যুদ্ধবন্দিদের নিরাপত্তার বিষয়টিও। আঞ্চলিক তথা বৈশ্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সব পারমাণবিক স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। হোঁচট খাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিকে পুনর্জীবিত করতে খাদ্য ও শিল্পের কাঁচামাল রপ্তানিকে আগের অবস্থায় ফেরানোর মতো মানবিক প্রস্তাব সবার কাছে সমাদৃত হয়েছে। সব শেষে বলা হয়েছে যুদ্ধ শেষে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদগুলোকে আবারও গড়ে তোলার কথা। এই প্রস্তাবনা নিয়ে এখন চলছে নানা সমীকরণ। শুরুতেই ভুক্তভোগী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, যে দেশের ভূতান্ড আক্রমণের শিকার হয়েছে, কেবল সে দেশের পক্ষে যথাযথভাবে শান্তি প্রচেষ্টা শুরু করা সম্ভব। তারপরও জেলেনস্কি অচিরেই চীন সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা রুখতে রাশিয়ায় চীনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধে সচেষ্ট আছেন বলেও ইঙ্গিত করেন। অন্যদিকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মস্কো চীনের প্রস্তাবকে উচ্চমাত্রায় গুরুত্ব দিয়েছে। এক্ষেত্রে চীনের অবস্থানকে সম্মান জানিয়ে রাশিয়া অধিকৃত চারটি অঞ্চলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কথাও জোরেশোরে বলেছে।

তবে বরাবরের মতো পশ্চিমা দেশগুলো চীনকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে নারাজ। তাদের সংগঠন নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো একই মনোভাবে বিশ্বাসী। এর মধ্যে মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের বক্তব্য ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। তার মতে, শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে যে কোনো জুতসই প্রস্তাবই গ্রহণযোগ্য, কিন্তু প্রস্তাবিত ১২টি ধারার প্রথম ধারায় উল্লিখিত সব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে চীন যদি আন্তরিক হয়, তবে পরবর্তী দিনেই যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব। বাস্তবতা হলো চীন একদিকে নিজেকে শান্তি উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে জাহির করছে, অন্যদিকে যুদ্ধের পক্ষে রাশিয়ার গাওয়া সুরের সঙ্গে সুর মেলাচ্ছে। একইভাবে দেখা যায় চীন ঠিকই তার বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রাশিয়ায় নানাবিধ অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী পাঠাচ্ছে এবং বর্তমানে মারণাস্ত্র পাঠানোর কথা ভাবছে। ন্যাটো মহাসচিব জেন্স স্টল্টেনবুর্গ মনে করেন, চীন ইউক্রেনে রাশিয়ার অবৈধ আগ্রাসনকে নিন্দা করেনি এবং এই আগ্রাসনের মাত্র এক বছর আগেও রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। তাই চীনের খুব বেশি বিশ্বাসযোগ্যতা নেই।

এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের কিছু মন্তব্যে হতাশ হয়েছেন অনেকে। তার দাবি, চীনের প্রস্তাব মোতাবেক রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপযুক্ত সময় এখন নয়। কারণ সংঘাত শেষ করতে হলে ইউক্রেনের যে চারটি অঞ্চল রাশিয়ার দখলে আছে, সে বিষয়ে মীমাংসা প্রয়োজন। এর বিপরীতে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘ইউক্রেন রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, ন্যাটো রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি। এই যুদ্ধ শুরু হয়েছে পুতিনের ইচ্ছায়। তাই রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ থামালে এবং রাশিয়ার সৈন্যদের প্রত্যাহার করে নিলে আগামীকালই যুদ্ধ শেষ হওয়া সম্ভব’। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের কূটনীতিপাড়ায়ও সাড়া ফেলেছে চীনের এই প্রস্তাব। চীনে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত জর্জ টেলুদুর দৃষ্টিতে চীনের এই বর্ণনা সত্যিকারের কোনো শান্তি প্রস্তাবনা নয়। এ বিষয়ে চীনে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ঝান্না লেস চাইস্কা বলেন, যুদ্ধ থামিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও রাশিয়ার সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে সম্ভব সব কিছু করা উচিত চীনের। রাশিয়া ও ইউক্রেন- উভয়ের সঙ্গে কথা বলা উচিত। কিন্তু বাস্তবতা হলো চীন ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে কেবল রাশিয়ার সঙ্গেই আলোচনা করে।

চীনের এই ১২ দফা প্রস্তাবের নেপথ্যে কাজ করেছেন সে দেশের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদ ওয়াং উই। প্রস্তাবটি প্রকাশের আগে ওয়াং উই জার্মানি ও রাশিয়া ভ্রমণ করেন এবং বিস্তারিত চিন্তা-ভাবনা করেই চীন এই প্রস্তাবনা পেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ওয়াং জার্মানি এবং রাশিয়ার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহলে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেন বলে কূটনৈতিকপাড়ায় ধারণা করা হয়।

তবে আশার কথা হলো, শক্তি থাকলেই পাশের দুর্বল রাষ্ট্রকে বা রাষ্ট্রের অংশ দখল করার বিরুদ্ধে চীনের সাহসী উচ্চারণ বিশ্বের শতাধিক ক্ষুদ্র ও দুর্বল রাষ্ট্রকে উজ্জীবিত করেছে। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আঞ্চলিক সংগঠন এই যুদ্ধ বন্ধে যা কিছু সুপারিশ করেছে, সেসব সুপারিশের প্রায় সবই রয়েছে চীনের প্রস্তাবে। তাই শান্তিকামী মানুষের প্রত্যাশা এই প্রস্তাবের আলোকে বন্ধ হোক রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বের বুকে ফিরে আসুক শান্তির পরশ এবং বিশ্ব অর্থনীতির চাকা আবারও ফিরে পাক তার স্বাভাবিক ও কাক্সিক্ষত গতি।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম