শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

‘২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ থেকে পরবর্তী ঠিক এক বছর ধরে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। ওই তারিখেই আমাদের জীবনে দীর্ঘতম এবং আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন দিন শুরু হয়েছিল। ওই দিন খুব সকালে আমরা জেগে উঠেছিলাম। তারপর গত এক বছরে আর ঘুমাইনি’-২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে এক বছর আগে শুরু হওয়া রাশিয়ার সঙ্গে নিজ দেশের যুদ্ধের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির ওলেক্সান্দ্রোভিচ জেলেনস্কি এভাবেই তুলে ধরেন তার তথা ইউক্রেনবাসীর মনের অব্যক্ত বেদনা। মাত্র এক মাস আগে ২৫ জানুয়ারি ৪৫ বছর পূর্ণ করেছেন এককালের অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও কৌতুকাভিনেতা জেলেনস্কি। অথচ আজ দেশের প্রেসিডেন্ট হয়ে জন্মদিনেও হাসতে পারেননি তিনি। তার ভাষায় এর নেপথ্য কারণ- প্রতিপক্ষ রাশিয়ার ক্রমাগত হুমকি, বোমা বর্ষণ, ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ, মুহুর্মুহু আক্রমণ, ভুতুড়ে অন্ধকারে পার করা প্রতিটি রাত, তীব্র ঠান্ডা ইত্যাদি। তবে তার আশাবাদ ইউক্রেনবাসী সবই মেনে নেবে এবং এ বছরেই (২০২৩) জয়লাভের জন্য সব ত্যাগ স্বীকার করবে। কারণ বছরব্যাপী দুঃখ ও যন্ত্রণা সহ্য করেও নিজেদের আস্থা এবং ঐক্য ধরে রেখে ইউক্রেনবাসী নিজেদের অপরাজেয় প্রমাণ করেছে। রাজধানী কিয়েভের সেন্ট সোফিয়া স্কয়ারে একদল সৈন্য ও এক পুত্রহারা সৈনিকের মাকে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথাগুলো বলার আগে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। এ সময় নিজের চোখের জল ধরে রাখতেও একরকম যুদ্ধ করতে হয় সুদর্শন এই প্রেসিডেন্টকে।

এর আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা, গুজব কিংবা প্রকাশ্য ঘোষণা নিয়ে মেতেছিল বিশ্ব মিডিয়া। বিভিন্ন দেশ থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ সরঞ্জাম প্রেরণ বিশেষত, পোল্যান্ড থেকে সোভিয়েত আমলের প্রায় ২৫০টি ব্যাটেল ট্যাংক, জার্মানি থেকে পশ্চিমা ধাঁচের ১৪টি মেইন ব্যাটেল ট্যাংক ও আমেরিকা থেকে ৩০টি এম-ওয়ান আব্রাহাম ট্যাংক পাঠানোর প্রক্রিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের জন্য ব্যাপক মার্কিন অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের তীব্রতা ঘনীভূত হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিল। অন্যদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, যিনি প্রতিপক্ষ জেলেনস্কির প্রায় বাবার বয়সী (৭০ বছর) চলমান এই যুদ্ধে নতুন করে আরও ৩ লাখ রাশিয়ার সৈন্য পাঠানোর অঙ্গীকার করেন। এমনই এক প্রেক্ষাপটে আমেরিকার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার (আইএসডব্লিউ) আশঙ্কা করে যে, রাশিয়া অচিরেই পূর্বদিকে অর্থাৎ ইউক্রেনে বড় ধরনের আঘাত হানবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ৮০ বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে রাশিয়ার কাছে জার্মানদের পরাজয় ও প্রায় ৯১ হাজার সৈন্যের যুদ্ধবন্দি হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন এবং প্রয়োজন হলে রাশিয়া কেবল অনুমোদিত কনভেনশনাল ব্যবহারের মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এই আগুনে আরও ঘি ঢালেন পুতিন। তিনি বলেন, যারা রাশিয়াকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত করার প্রত্যাশা করে, তারা বোঝে না যে, রাশিয়ার বুকে এই আধুনিককালের যুদ্ধ তাদের জন্য হবে একটা ব্যতিক্রমী ঘটনা বা বিরল অভিজ্ঞতা। বরাবরই পুতিন বলে চলেছেন, ইউক্রেনে সরকার চালাচ্ছে পশ্চিমা ও হিটলারের গড়া জার্মান নাজিদের প্রেতাত্মারা। তাই জোর গলায় তিনি বলেন, যে কোনো শক্তি বা দেশকে দেওয়ার মতো যোগ্য জবাব তথা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের সক্ষমতা রয়েছে রাশিয়ার। এরই মাঝে রাশিয়ার জ্বালানি উৎপাদন কোম্পানি ফোর্সেস ঘোষণা করে, ইউক্রেনকে জার্মানির দেওয়া অত্যাধুনিক লিওপার্ড ট্যাংকের প্রথমটি যে সৈন্য ধ্বংস বা দখল করবে, তাকে ৫০ লাখ রুবল বা প্রায় ৭০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এসব তথ্য-উপাত্তের বিপরীতে দাবি, রাশিয়া ব্যাপক সৈন্য ও সরঞ্জাম জড়ো করে কেবল ইউক্রেনই নয়, মুক্ত বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চায়। আর এভাবেই বাড়তে থাকে উত্তেজনা, এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে চীনকে প্রথম দিকে প্রকাশ্যে জড়াতে দেখা যায়নি। তবে পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষত আমেরিকার আগ বাড়িয়ে ইউক্রেন নিয়ে মাতামাতিতে চীন বরাবরের মতোই বিরক্তি প্রকাশ করে এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্ব সংস্থা বা আঞ্চলিক সংস্থার অবরোধ আরোপ ও পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার বিরোধিতা করে। ব্রিটিশ সাপ্তাহিক অনলাইন ম্যাগাজিন ইকোনমিস্ট চীনের এ অবস্থানকে ‘ছদ্ম নিরপেক্ষতা’ বলে আখ্যায়িত করে। তারপরও চীন প্রকারান্তরে দাবি করে যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেপথ্যে কেবল রাশিয়া নয়, সেসব পশ্চিমারাও দায়ী, যারা রাশিয়ার নিরাপত্তা বিষয়টি উপেক্ষা করেছে। তাই এ অঞ্চল এবং এর বাইরে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে পশ্চিমাদের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে থাকা সব দেশকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। চীন মনে করে, বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিবেচনায় এক দেশের নিরাপত্তা জলাঞ্জলি দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ বা অন্য দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সুযোগ নেই, যা ঘটেছে ইউক্রেনের ক্ষেত্রে। শান্তি অন্বেষার মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের অবসান কামনা করে চীন। ইউক্রেনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন দেশ মনে করে চীন এবং তাইওয়ানের প্রতি চীনের দৃষ্টিভঙ্গিকে এক্ষেত্রে তুলনা না করার পরামর্শ দেয়। বছরব্যাপী চীনের মতো বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক ও সামরিক পরাশক্তির নীতিগত অবস্থান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তেমন প্রভাব ফেলেনি বলা চলে। এমনই এক প্রেক্ষাপটে যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতে চীন প্রকাশ্যে এনেছে যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ১২ দফা রূপরেখা।

এই ১২ দফার মধ্যে সবার ওপরে প্রাধান্য পেয়েছে পৃথিবীর সব দেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মানের বিষয়টি। বরাবরের মতো স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা ও শত্রুতা পরিহার করে মানবতার বৃহত্তর স্বার্থে শান্তি আলোচনার ও একতরফা অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে চীন। অগ্রাধিকার পেয়েছে বেসামরিক জনগণের সুরক্ষা ও যুদ্ধবন্দিদের নিরাপত্তার বিষয়টিও। আঞ্চলিক তথা বৈশ্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সব পারমাণবিক স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। হোঁচট খাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিকে পুনর্জীবিত করতে খাদ্য ও শিল্পের কাঁচামাল রপ্তানিকে আগের অবস্থায় ফেরানোর মতো মানবিক প্রস্তাব সবার কাছে সমাদৃত হয়েছে। সব শেষে বলা হয়েছে যুদ্ধ শেষে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদগুলোকে আবারও গড়ে তোলার কথা। এই প্রস্তাবনা নিয়ে এখন চলছে নানা সমীকরণ। শুরুতেই ভুক্তভোগী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, যে দেশের ভূতান্ড আক্রমণের শিকার হয়েছে, কেবল সে দেশের পক্ষে যথাযথভাবে শান্তি প্রচেষ্টা শুরু করা সম্ভব। তারপরও জেলেনস্কি অচিরেই চীন সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা রুখতে রাশিয়ায় চীনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধে সচেষ্ট আছেন বলেও ইঙ্গিত করেন। অন্যদিকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মস্কো চীনের প্রস্তাবকে উচ্চমাত্রায় গুরুত্ব দিয়েছে। এক্ষেত্রে চীনের অবস্থানকে সম্মান জানিয়ে রাশিয়া অধিকৃত চারটি অঞ্চলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কথাও জোরেশোরে বলেছে।

তবে বরাবরের মতো পশ্চিমা দেশগুলো চীনকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে নারাজ। তাদের সংগঠন নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো একই মনোভাবে বিশ্বাসী। এর মধ্যে মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের বক্তব্য ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। তার মতে, শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে যে কোনো জুতসই প্রস্তাবই গ্রহণযোগ্য, কিন্তু প্রস্তাবিত ১২টি ধারার প্রথম ধারায় উল্লিখিত সব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে চীন যদি আন্তরিক হয়, তবে পরবর্তী দিনেই যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব। বাস্তবতা হলো চীন একদিকে নিজেকে শান্তি উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে জাহির করছে, অন্যদিকে যুদ্ধের পক্ষে রাশিয়ার গাওয়া সুরের সঙ্গে সুর মেলাচ্ছে। একইভাবে দেখা যায় চীন ঠিকই তার বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রাশিয়ায় নানাবিধ অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী পাঠাচ্ছে এবং বর্তমানে মারণাস্ত্র পাঠানোর কথা ভাবছে। ন্যাটো মহাসচিব জেন্স স্টল্টেনবুর্গ মনে করেন, চীন ইউক্রেনে রাশিয়ার অবৈধ আগ্রাসনকে নিন্দা করেনি এবং এই আগ্রাসনের মাত্র এক বছর আগেও রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। তাই চীনের খুব বেশি বিশ্বাসযোগ্যতা নেই।

এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের কিছু মন্তব্যে হতাশ হয়েছেন অনেকে। তার দাবি, চীনের প্রস্তাব মোতাবেক রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপযুক্ত সময় এখন নয়। কারণ সংঘাত শেষ করতে হলে ইউক্রেনের যে চারটি অঞ্চল রাশিয়ার দখলে আছে, সে বিষয়ে মীমাংসা প্রয়োজন। এর বিপরীতে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘ইউক্রেন রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, ন্যাটো রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি। এই যুদ্ধ শুরু হয়েছে পুতিনের ইচ্ছায়। তাই রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ থামালে এবং রাশিয়ার সৈন্যদের প্রত্যাহার করে নিলে আগামীকালই যুদ্ধ শেষ হওয়া সম্ভব’। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের কূটনীতিপাড়ায়ও সাড়া ফেলেছে চীনের এই প্রস্তাব। চীনে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত জর্জ টেলুদুর দৃষ্টিতে চীনের এই বর্ণনা সত্যিকারের কোনো শান্তি প্রস্তাবনা নয়। এ বিষয়ে চীনে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ঝান্না লেস চাইস্কা বলেন, যুদ্ধ থামিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও রাশিয়ার সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে সম্ভব সব কিছু করা উচিত চীনের। রাশিয়া ও ইউক্রেন- উভয়ের সঙ্গে কথা বলা উচিত। কিন্তু বাস্তবতা হলো চীন ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে কেবল রাশিয়ার সঙ্গেই আলোচনা করে।

চীনের এই ১২ দফা প্রস্তাবের নেপথ্যে কাজ করেছেন সে দেশের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদ ওয়াং উই। প্রস্তাবটি প্রকাশের আগে ওয়াং উই জার্মানি ও রাশিয়া ভ্রমণ করেন এবং বিস্তারিত চিন্তা-ভাবনা করেই চীন এই প্রস্তাবনা পেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ওয়াং জার্মানি এবং রাশিয়ার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহলে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেন বলে কূটনৈতিকপাড়ায় ধারণা করা হয়।

তবে আশার কথা হলো, শক্তি থাকলেই পাশের দুর্বল রাষ্ট্রকে বা রাষ্ট্রের অংশ দখল করার বিরুদ্ধে চীনের সাহসী উচ্চারণ বিশ্বের শতাধিক ক্ষুদ্র ও দুর্বল রাষ্ট্রকে উজ্জীবিত করেছে। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আঞ্চলিক সংগঠন এই যুদ্ধ বন্ধে যা কিছু সুপারিশ করেছে, সেসব সুপারিশের প্রায় সবই রয়েছে চীনের প্রস্তাবে। তাই শান্তিকামী মানুষের প্রত্যাশা এই প্রস্তাবের আলোকে বন্ধ হোক রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বের বুকে ফিরে আসুক শান্তির পরশ এবং বিশ্ব অর্থনীতির চাকা আবারও ফিরে পাক তার স্বাভাবিক ও কাক্সিক্ষত গতি।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর