শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
পৃথিবী কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে

‘২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ থেকে পরবর্তী ঠিক এক বছর ধরে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। ওই তারিখেই আমাদের জীবনে দীর্ঘতম এবং আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন দিন শুরু হয়েছিল। ওই দিন খুব সকালে আমরা জেগে উঠেছিলাম। তারপর গত এক বছরে আর ঘুমাইনি’-২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে এক বছর আগে শুরু হওয়া রাশিয়ার সঙ্গে নিজ দেশের যুদ্ধের কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির ওলেক্সান্দ্রোভিচ জেলেনস্কি এভাবেই তুলে ধরেন তার তথা ইউক্রেনবাসীর মনের অব্যক্ত বেদনা। মাত্র এক মাস আগে ২৫ জানুয়ারি ৪৫ বছর পূর্ণ করেছেন এককালের অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও কৌতুকাভিনেতা জেলেনস্কি। অথচ আজ দেশের প্রেসিডেন্ট হয়ে জন্মদিনেও হাসতে পারেননি তিনি। তার ভাষায় এর নেপথ্য কারণ- প্রতিপক্ষ রাশিয়ার ক্রমাগত হুমকি, বোমা বর্ষণ, ক্রুজ মিসাইল নিক্ষেপ, মুহুর্মুহু আক্রমণ, ভুতুড়ে অন্ধকারে পার করা প্রতিটি রাত, তীব্র ঠান্ডা ইত্যাদি। তবে তার আশাবাদ ইউক্রেনবাসী সবই মেনে নেবে এবং এ বছরেই (২০২৩) জয়লাভের জন্য সব ত্যাগ স্বীকার করবে। কারণ বছরব্যাপী দুঃখ ও যন্ত্রণা সহ্য করেও নিজেদের আস্থা এবং ঐক্য ধরে রেখে ইউক্রেনবাসী নিজেদের অপরাজেয় প্রমাণ করেছে। রাজধানী কিয়েভের সেন্ট সোফিয়া স্কয়ারে একদল সৈন্য ও এক পুত্রহারা সৈনিকের মাকে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথাগুলো বলার আগে জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। এ সময় নিজের চোখের জল ধরে রাখতেও একরকম যুদ্ধ করতে হয় সুদর্শন এই প্রেসিডেন্টকে।

এর আগে ২৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে জল্পনা-কল্পনা, গুজব কিংবা প্রকাশ্য ঘোষণা নিয়ে মেতেছিল বিশ্ব মিডিয়া। বিভিন্ন দেশ থেকে ইউক্রেনে যুদ্ধ সরঞ্জাম প্রেরণ বিশেষত, পোল্যান্ড থেকে সোভিয়েত আমলের প্রায় ২৫০টি ব্যাটেল ট্যাংক, জার্মানি থেকে পশ্চিমা ধাঁচের ১৪টি মেইন ব্যাটেল ট্যাংক ও আমেরিকা থেকে ৩০টি এম-ওয়ান আব্রাহাম ট্যাংক পাঠানোর প্রক্রিয়ার পাশাপাশি ইউক্রেনের জন্য ব্যাপক মার্কিন অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের তীব্রতা ঘনীভূত হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিল। অন্যদিকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন, যিনি প্রতিপক্ষ জেলেনস্কির প্রায় বাবার বয়সী (৭০ বছর) চলমান এই যুদ্ধে নতুন করে আরও ৩ লাখ রাশিয়ার সৈন্য পাঠানোর অঙ্গীকার করেন। এমনই এক প্রেক্ষাপটে আমেরিকার গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব ওয়ার (আইএসডব্লিউ) আশঙ্কা করে যে, রাশিয়া অচিরেই পূর্বদিকে অর্থাৎ ইউক্রেনে বড় ধরনের আঘাত হানবে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ৮০ বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে রাশিয়ার কাছে জার্মানদের পরাজয় ও প্রায় ৯১ হাজার সৈন্যের যুদ্ধবন্দি হওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেন এবং প্রয়োজন হলে রাশিয়া কেবল অনুমোদিত কনভেনশনাল ব্যবহারের মধ্যেই নিজেদের সীমাবদ্ধ রাখবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এই আগুনে আরও ঘি ঢালেন পুতিন। তিনি বলেন, যারা রাশিয়াকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত করার প্রত্যাশা করে, তারা বোঝে না যে, রাশিয়ার বুকে এই আধুনিককালের যুদ্ধ তাদের জন্য হবে একটা ব্যতিক্রমী ঘটনা বা বিরল অভিজ্ঞতা। বরাবরই পুতিন বলে চলেছেন, ইউক্রেনে সরকার চালাচ্ছে পশ্চিমা ও হিটলারের গড়া জার্মান নাজিদের প্রেতাত্মারা। তাই জোর গলায় তিনি বলেন, যে কোনো শক্তি বা দেশকে দেওয়ার মতো যোগ্য জবাব তথা পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের সক্ষমতা রয়েছে রাশিয়ার। এরই মাঝে রাশিয়ার জ্বালানি উৎপাদন কোম্পানি ফোর্সেস ঘোষণা করে, ইউক্রেনকে জার্মানির দেওয়া অত্যাধুনিক লিওপার্ড ট্যাংকের প্রথমটি যে সৈন্য ধ্বংস বা দখল করবে, তাকে ৫০ লাখ রুবল বা প্রায় ৭০ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এসব তথ্য-উপাত্তের বিপরীতে দাবি, রাশিয়া ব্যাপক সৈন্য ও সরঞ্জাম জড়ো করে কেবল ইউক্রেনই নয়, মুক্ত বিশ্বের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চায়। আর এভাবেই বাড়তে থাকে উত্তেজনা, এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে চীনকে প্রথম দিকে প্রকাশ্যে জড়াতে দেখা যায়নি। তবে পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষত আমেরিকার আগ বাড়িয়ে ইউক্রেন নিয়ে মাতামাতিতে চীন বরাবরের মতোই বিরক্তি প্রকাশ করে এবং রাশিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্ব সংস্থা বা আঞ্চলিক সংস্থার অবরোধ আরোপ ও পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার বিরোধিতা করে। ব্রিটিশ সাপ্তাহিক অনলাইন ম্যাগাজিন ইকোনমিস্ট চীনের এ অবস্থানকে ‘ছদ্ম নিরপেক্ষতা’ বলে আখ্যায়িত করে। তারপরও চীন প্রকারান্তরে দাবি করে যে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেপথ্যে কেবল রাশিয়া নয়, সেসব পশ্চিমারাও দায়ী, যারা রাশিয়ার নিরাপত্তা বিষয়টি উপেক্ষা করেছে। তাই এ অঞ্চল এবং এর বাইরে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলে পশ্চিমাদের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে থাকা সব দেশকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। চীন মনে করে, বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিবেচনায় এক দেশের নিরাপত্তা জলাঞ্জলি দিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশ বা অন্য দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সুযোগ নেই, যা ঘটেছে ইউক্রেনের ক্ষেত্রে। শান্তি অন্বেষার মধ্য দিয়ে এই যুদ্ধের অবসান কামনা করে চীন। ইউক্রেনকে সম্পূর্ণ স্বাধীন দেশ মনে করে চীন এবং তাইওয়ানের প্রতি চীনের দৃষ্টিভঙ্গিকে এক্ষেত্রে তুলনা না করার পরামর্শ দেয়। বছরব্যাপী চীনের মতো বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক ও সামরিক পরাশক্তির নীতিগত অবস্থান রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে তেমন প্রভাব ফেলেনি বলা চলে। এমনই এক প্রেক্ষাপটে যুদ্ধের এক বছর পূর্তিতে চীন প্রকাশ্যে এনেছে যুদ্ধ বন্ধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠার ১২ দফা রূপরেখা।

এই ১২ দফার মধ্যে সবার ওপরে প্রাধান্য পেয়েছে পৃথিবীর সব দেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মানের বিষয়টি। বরাবরের মতো স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা ও শত্রুতা পরিহার করে মানবতার বৃহত্তর স্বার্থে শান্তি আলোচনার ও একতরফা অবরোধ তুলে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে চীন। অগ্রাধিকার পেয়েছে বেসামরিক জনগণের সুরক্ষা ও যুদ্ধবন্দিদের নিরাপত্তার বিষয়টিও। আঞ্চলিক তথা বৈশ্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সব পারমাণবিক স্থাপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। হোঁচট খাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিকে পুনর্জীবিত করতে খাদ্য ও শিল্পের কাঁচামাল রপ্তানিকে আগের অবস্থায় ফেরানোর মতো মানবিক প্রস্তাব সবার কাছে সমাদৃত হয়েছে। সব শেষে বলা হয়েছে যুদ্ধ শেষে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া জনপদগুলোকে আবারও গড়ে তোলার কথা। এই প্রস্তাবনা নিয়ে এখন চলছে নানা সমীকরণ। শুরুতেই ভুক্তভোগী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, যে দেশের ভূতান্ড আক্রমণের শিকার হয়েছে, কেবল সে দেশের পক্ষে যথাযথভাবে শান্তি প্রচেষ্টা শুরু করা সম্ভব। তারপরও জেলেনস্কি অচিরেই চীন সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন ও তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সম্ভাবনা রুখতে রাশিয়ায় চীনের অস্ত্র সরবরাহ বন্ধে সচেষ্ট আছেন বলেও ইঙ্গিত করেন। অন্যদিকে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মস্কো চীনের প্রস্তাবকে উচ্চমাত্রায় গুরুত্ব দিয়েছে। এক্ষেত্রে চীনের অবস্থানকে সম্মান জানিয়ে রাশিয়া অধিকৃত চারটি অঞ্চলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার কথাও জোরেশোরে বলেছে।

তবে বরাবরের মতো পশ্চিমা দেশগুলো চীনকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করতে নারাজ। তাদের সংগঠন নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন বা ন্যাটো একই মনোভাবে বিশ্বাসী। এর মধ্যে মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেটের বক্তব্য ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। তার মতে, শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে যে কোনো জুতসই প্রস্তাবই গ্রহণযোগ্য, কিন্তু প্রস্তাবিত ১২টি ধারার প্রথম ধারায় উল্লিখিত সব দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিষয়ে চীন যদি আন্তরিক হয়, তবে পরবর্তী দিনেই যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব। বাস্তবতা হলো চীন একদিকে নিজেকে শান্তি উদ্যোক্তা হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে জাহির করছে, অন্যদিকে যুদ্ধের পক্ষে রাশিয়ার গাওয়া সুরের সঙ্গে সুর মেলাচ্ছে। একইভাবে দেখা যায় চীন ঠিকই তার বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে রাশিয়ায় নানাবিধ অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রী পাঠাচ্ছে এবং বর্তমানে মারণাস্ত্র পাঠানোর কথা ভাবছে। ন্যাটো মহাসচিব জেন্স স্টল্টেনবুর্গ মনে করেন, চীন ইউক্রেনে রাশিয়ার অবৈধ আগ্রাসনকে নিন্দা করেনি এবং এই আগ্রাসনের মাত্র এক বছর আগেও রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। তাই চীনের খুব বেশি বিশ্বাসযোগ্যতা নেই।

এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের কিছু মন্তব্যে হতাশ হয়েছেন অনেকে। তার দাবি, চীনের প্রস্তাব মোতাবেক রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপযুক্ত সময় এখন নয়। কারণ সংঘাত শেষ করতে হলে ইউক্রেনের যে চারটি অঞ্চল রাশিয়ার দখলে আছে, সে বিষয়ে মীমাংসা প্রয়োজন। এর বিপরীতে মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘ইউক্রেন রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, ন্যাটো রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি, যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে আক্রমণ করেনি। এই যুদ্ধ শুরু হয়েছে পুতিনের ইচ্ছায়। তাই রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ থামালে এবং রাশিয়ার সৈন্যদের প্রত্যাহার করে নিলে আগামীকালই যুদ্ধ শেষ হওয়া সম্ভব’। চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের কূটনীতিপাড়ায়ও সাড়া ফেলেছে চীনের এই প্রস্তাব। চীনে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত জর্জ টেলুদুর দৃষ্টিতে চীনের এই বর্ণনা সত্যিকারের কোনো শান্তি প্রস্তাবনা নয়। এ বিষয়ে চীনে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ঝান্না লেস চাইস্কা বলেন, যুদ্ধ থামিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও রাশিয়ার সৈন্য প্রত্যাহারের জন্য সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রয়োগ করে সম্ভব সব কিছু করা উচিত চীনের। রাশিয়া ও ইউক্রেন- উভয়ের সঙ্গে কথা বলা উচিত। কিন্তু বাস্তবতা হলো চীন ইউক্রেনকে বাদ দিয়ে কেবল রাশিয়ার সঙ্গেই আলোচনা করে।

চীনের এই ১২ দফা প্রস্তাবের নেপথ্যে কাজ করেছেন সে দেশের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিবিদ ওয়াং উই। প্রস্তাবটি প্রকাশের আগে ওয়াং উই জার্মানি ও রাশিয়া ভ্রমণ করেন এবং বিস্তারিত চিন্তা-ভাবনা করেই চীন এই প্রস্তাবনা পেশ করেছে বলে ধারণা করা হয়। ওয়াং জার্মানি এবং রাশিয়ার সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহলে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেন বলে কূটনৈতিকপাড়ায় ধারণা করা হয়।

তবে আশার কথা হলো, শক্তি থাকলেই পাশের দুর্বল রাষ্ট্রকে বা রাষ্ট্রের অংশ দখল করার বিরুদ্ধে চীনের সাহসী উচ্চারণ বিশ্বের শতাধিক ক্ষুদ্র ও দুর্বল রাষ্ট্রকে উজ্জীবিত করেছে। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আঞ্চলিক সংগঠন এই যুদ্ধ বন্ধে যা কিছু সুপারিশ করেছে, সেসব সুপারিশের প্রায় সবই রয়েছে চীনের প্রস্তাবে। তাই শান্তিকামী মানুষের প্রত্যাশা এই প্রস্তাবের আলোকে বন্ধ হোক রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। বিশ্বের বুকে ফিরে আসুক শান্তির পরশ এবং বিশ্ব অর্থনীতির চাকা আবারও ফিরে পাক তার স্বাভাবিক ও কাক্সিক্ষত গতি।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

এই মাত্র | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১২ মিনিট আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন