শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

কোন পথে চলছেন মমতা দিদি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
কোন পথে চলছেন মমতা দিদি

দেখতে দেখতে ১৩ বছর পার হয়ে গেল। এই ১৩ বছরে তিনি অর্থাৎ বঙ্গেশ্বরী বাংলাদেশ থেকে অনেক সুবিধা নিয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশকে তিস্তার পানি দেওয়া দূরের কথা, ন্যায্য পানি থেকে বঞ্চিত করতে চাচ্ছেন। 

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বাঙালির জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক বক্তৃতায় স্লোগান দিয়েছিলেন, জয় বাংলা। ’২১ সালের নির্বাচনের আগে তার নির্বাচনী পরামর্শদাতা প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন, খেলা হবে।   নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে তার পায়ে বাচ্চাদের একটি ফুটবল এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি চিৎকার শুরু করেন, আমাকে মেরে ফেলল। এরপর তিনি কয়েক দিন পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে হুইল চেয়ারে ঘুরে বেড়ান। সহানুভূতি আদায় করতেই তিনি এমন করেছিলেন। খেলা হবে তার নিজের তৈরি নতুন স্লোগান বলে তিনি দাবি করছেন। অথচ আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান কয়েক বছর আগে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় বিএনপির উদ্দেশে খেলা হবে স্লোগানটি দিয়েছিলেন।

সুতরাং দেখা যাচ্ছে তিনি শুধু দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক নন, অন্যের স্লোগান আত্মসাতের সঙ্গেই যুক্ত। সাম্প্রতিককালে নিয়োগ দুর্নীতি থেকে গরু ও কয়লা পাচারের হাজার হাজার কোটি টাকার হিসাব ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) সিবিআই, এনআইএর কাছে এসেছে। কলকাতা হাই কোর্ট কার্যত এখন দিদির মন্ত্রিসভা, দিদির দল, দিদির পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনছে। এমনকি মমতার ভাই কার্তিক ব্যানার্জির স্ত্রী কাজরি ব্যানার্জি আদালতে স্বীকার করেছেন, এক সন্দেহভাজনের সঙ্গে তার ব্যবসায়িক লেনদেন রয়েছে। এই সন্দেহজনক ব্যক্তি মমতা মন্ত্রিসভার আরও এক প্রভাবশালীর টাকা সাদা করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়েছে।

২০২১ সালের নির্বাচনের আগে যখন গোটা বিশ্ব করোনায় আক্রান্ত তখন বাংলাদেশের এক বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ তথা ব্যবসায়ী একদিন সকালে চার্টার্ড ফ্লাইট নিয়ে দমদম বিমানবন্দরে নেমেছিলেন। তাকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন বর্তমানে জেলে থাকা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের একান্ত সচিব। তিনি সরাসরি উঠেছিলেন নিউটাউনের ওয়েস্টইন হোটেলে। মিনিট ২০-২৫ বিশ্রাম নেওয়ার পর তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন এক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৫-২০ মিনিট কথা হয়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, সেই অতিথিকে নিয়ে তিনি সল্টলেকের বিকাশ ভবনে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অফিসে যান। সেখানে তারা ঘণ্টাখানেক আলোচনা করেন। তারপর দুজনে মিলে বাংলাদেশের ওই ব্যবসায়ীকে কালীঘাটে মমতার বাড়িতে নিয়ে যান। সে সময় দুটি স্যুটকেস তারা মমতার বাড়িতে রেখে আসেন। এ ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ এখন দিল্লির স্বরাষ্ট্র ও বিদেশ মন্ত্রকের হাতে আছে। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে নাড়াচাড়া দেওয়া শুরু হয়েছে। এ ব্যাপারে আরও গভীরভাবে তদন্ত করার জন্য ভারতের তদন্তকারী এজেন্সিগুলো আসরে নেমে পড়েছে।

নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর ওই ব্যবসায়ীকে মমতা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের নতুন একটি বন্দর তৈরি করার ঠিকা তাকেই দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে দেওয়া হবে ভারতের সবচেয়ে বড় কয়লা খনিটিও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঠিকাদারি দেওয়া হয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী গৌতম আদানিকে। আদানিকান্ড নিয়ে যখন বিশ্বব্যাপী তোলপাড়, তখন ভারতের বিজেপি ছাড়া সব দলই রাস্তায় নেমেছে। এই আদানিকান্ড নিয়ে গত ৩ মাস ধরে নানা কান্ড ঘটছে। মোদি আদানি নিয়ে মৌনী বাবা হয়ে বসে আছেন, তেমনি মমতা ব্যানার্জিও আদানি নিয়ে একটা কথাও বলছেন না। দিল্লির এই তিনটি এজেন্সি যখন তৃণমূল নেতাদের একের পর এক জেলে ঢোকাচ্ছে তখন মমতা আদানি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন। সব ব্যাপারে মমতা যেমন লাফিয়ে পড়ে সংবাদপত্রে বিবৃতি দিলেও আদানির ব্যাপারে চুপচাপ কেন? তদন্তকারী সংস্থাগুলো বলছে, ইতোমধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে যারা জেলে আছেন, তাদের অনেকেই প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন, তারা কোটি কোটি টাকা তুলেছেন। সেই টাকার বড় অংশ দেওয়া হয়েছে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। বিরোধীরা আরও অভিযোগ তুলেছে, কলকাতার দিদিকে দিল্লির দাদা ভয় দেখিয়ে রাখছেন। কারণ আগামী বছরে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে মোদি যদি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তাহলে ১৯৯৭ সালে মমতা যেমন বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকারে গিয়েছিলেন, সেই কায়দায়ই মমতা দাদার হাত ধরবেন।

মমতা কী করতে চাইছেন তার কিছু কিছু উদাহরণ এখন প্রকাশ্যে এসে পড়েছে। তাই অক্টোবর মাসে উপরাষ্ট্রপতি ভোটে মমতা ও তার দল অনুপস্থিত থেকে কংগ্রেস প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে ভোট দেয়নি। প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে মমতা যে কালীঘাটের ভাষায় বক্তৃতা করতেন, তাও কমিয়ে দিয়েছেন। এখন বলছেন, তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাই তার সমালোচনা করা উচিত নয়। তবে তিনি বিজেপির সমালোচনা করে যাবেন। একই সঙ্গে তিনি আবার আরএসএসের সমালোচনা করবেন না।

সব মিলিয়ে কলকাতা ও দিল্লির মধ্যে একটা টানাপোড়েন চলছে। বিজেপির প্রবীণ নেতারা দাবি করছেন ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৪২টি আসনের মধ্যে ২৪টি বিজেপিকে দিতে হবে। আর ১৮টি আসন তৃণমূল নেবে। ২০১৯-এর নির্বাচনের মতো বাকি কোনো দলকে একটিও আসন দেওয়া হবে না। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি তথা একদা তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী রোজ সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বলে যাচ্ছেন, মমতা এবং তার ভাগ্য অভিষেকের কাছে গরু, কয়লা, বালি, পাথর পাচার, নিয়োগ দুর্নীতি এবং বীরভূম জেলার ৩৭০টি মমতার ব্যাংকে সঞ্চিত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক মমতাই। বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষ রাখঢাক না করেই বলছেন- স্বাধীনতা-উত্তর ভারতে এত বড় দুর্নীতি আগে কখনো হয়নি। যা করেছেন মমতা স্বয়ং। তবে সবকিছুই নির্ভর করবে আগামী বছর নির্বাচনে কংগ্রেসসহ বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধভাবে সারা দেশে লড়াই করতে পারে। তাহলে মমতার কোনো ষড়যন্ত্রই টিকবে না।

দিদিও কম যান না। ৯ বছরে তিনি কখনই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হননি। বিবিসি সম্প্রতি দুটি তথ্যচিত্র প্রকাশ্যে এনেছে। একটি হলো ২০০২ সালে গুজরাটির মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় নরেন্দ্রভাই মোদির কী ভূমিকা ছিল? ১ হাজারেরও অধিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষকে মারা হয়েছিল। অপর তথ্যচিত্রটি হলো গত ১১ বছরে মোদির কুশাসন। নোটবন্দির সময় মোদি টিভি পর্দায় বলেছিলেন, দেশে প্রায় ৫ লাখ হাজার কোটি কালো টাকা আছে। কিন্তু ১ হাজার কোটি কালো টাকাও তিনি প্রকাশ্যে বের করতে পারেননি। তিনি বলেছিলেন, বছরে ২ কোটি লোককে কর্মসংস্থান দেওয়া হবে। ৯ বছরে ভারতে সরকারি চাকরি পেয়েছেন নগণ্য কিছু লোক। বিবিসির তথ্যচিত্র প্রকাশ্যে যাতে না আসে তা নিশ্চিত করতে আগেই নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এবার তার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দিল্লি ও মুম্বাইতে আয়কর বিভাগকে দিয়ে ৩ দিন ধরে তল্লাশি করানো হয়। লন্ডনের ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস সম্পাদকীয় লিখে বলেছে- ভারতের গণতন্ত্র এখন বিপন্ন। ৩ দিন ধরে মোদির আয়কর অফিসাররা বিবিসি রিপোর্টারদের ফোন ও ল্যাপটপ কেড়ে নিয়ে গেছেন। লন্ডন থেকে বলা হয়েছে, ওই তথ্যচিত্র দুটি সম্পূর্ণ সত্যই। আমরা মোদিকে ওই তথ্যচিত্র দুটি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করছি। যা বলার আমাদের বলুন। আমরা ওই তথ্যচিত্র দুটি দেখিয়েই যাব।

এক প্রবীণ ব্রিটিশ সম্পাদক এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আয়কর বিভাগকে দিয়ে বিবিসির দফতরে তল্লাশি অনেকটা সোভিয়েত কায়দায় ভয় দেখানোর মতো ব্যাপার। তবে বিবিসির তরফ থেকে ওই রেইডের পর বলা হয়েছে, ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থাটি কোনো রকম লক্ষপাতদুষ্ট না হয়েই সংবাদ পরিবেশন করে যাবে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রবীণ সম্পাদক লায়েনেল বারবার বলেছেন, মোদির আয়কর বিভাগের অফিসারদের বিবিসি দফতরে হানা দেওয়ার ঘটনাটা প্রতিশোধমূলক এবং ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যেই করা।  এ ঘটনা আমাদের পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নকেই মনে করিয়ে দিচ্ছে।

এখন প্রশ্ন উঠেছে, তিস্তার পানিও মমতা দিলেন না। কাজ দেবেন বলে টাকা নিয়ে সে কাজও দিলেন না।  কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা অধীর চৌধুরীর প্রশ্ন এখনো মমতা ব্যানার্জির প্রতি বাংলাদেশের একাংশের মানুষ যে মোহগ্রস্ত হয়ে আছেন, তার শেষ কোথায়? একই কথা বলেছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মুহম্মদ সেলিমও।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে