শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

কোন পথে চলছেন মমতা দিদি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
কোন পথে চলছেন মমতা দিদি

দেখতে দেখতে ১৩ বছর পার হয়ে গেল। এই ১৩ বছরে তিনি অর্থাৎ বঙ্গেশ্বরী বাংলাদেশ থেকে অনেক সুবিধা নিয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশকে তিস্তার পানি দেওয়া দূরের কথা, ন্যায্য পানি থেকে বঞ্চিত করতে চাচ্ছেন। 

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বাঙালির জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক বক্তৃতায় স্লোগান দিয়েছিলেন, জয় বাংলা। ’২১ সালের নির্বাচনের আগে তার নির্বাচনী পরামর্শদাতা প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন, খেলা হবে।   নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে তার পায়ে বাচ্চাদের একটি ফুটবল এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি চিৎকার শুরু করেন, আমাকে মেরে ফেলল। এরপর তিনি কয়েক দিন পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে হুইল চেয়ারে ঘুরে বেড়ান। সহানুভূতি আদায় করতেই তিনি এমন করেছিলেন। খেলা হবে তার নিজের তৈরি নতুন স্লোগান বলে তিনি দাবি করছেন। অথচ আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান কয়েক বছর আগে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় বিএনপির উদ্দেশে খেলা হবে স্লোগানটি দিয়েছিলেন।

সুতরাং দেখা যাচ্ছে তিনি শুধু দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক নন, অন্যের স্লোগান আত্মসাতের সঙ্গেই যুক্ত। সাম্প্রতিককালে নিয়োগ দুর্নীতি থেকে গরু ও কয়লা পাচারের হাজার হাজার কোটি টাকার হিসাব ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) সিবিআই, এনআইএর কাছে এসেছে। কলকাতা হাই কোর্ট কার্যত এখন দিদির মন্ত্রিসভা, দিদির দল, দিদির পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনছে। এমনকি মমতার ভাই কার্তিক ব্যানার্জির স্ত্রী কাজরি ব্যানার্জি আদালতে স্বীকার করেছেন, এক সন্দেহভাজনের সঙ্গে তার ব্যবসায়িক লেনদেন রয়েছে। এই সন্দেহজনক ব্যক্তি মমতা মন্ত্রিসভার আরও এক প্রভাবশালীর টাকা সাদা করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়েছে।

২০২১ সালের নির্বাচনের আগে যখন গোটা বিশ্ব করোনায় আক্রান্ত তখন বাংলাদেশের এক বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ তথা ব্যবসায়ী একদিন সকালে চার্টার্ড ফ্লাইট নিয়ে দমদম বিমানবন্দরে নেমেছিলেন। তাকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন বর্তমানে জেলে থাকা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের একান্ত সচিব। তিনি সরাসরি উঠেছিলেন নিউটাউনের ওয়েস্টইন হোটেলে। মিনিট ২০-২৫ বিশ্রাম নেওয়ার পর তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন এক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৫-২০ মিনিট কথা হয়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, সেই অতিথিকে নিয়ে তিনি সল্টলেকের বিকাশ ভবনে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অফিসে যান। সেখানে তারা ঘণ্টাখানেক আলোচনা করেন। তারপর দুজনে মিলে বাংলাদেশের ওই ব্যবসায়ীকে কালীঘাটে মমতার বাড়িতে নিয়ে যান। সে সময় দুটি স্যুটকেস তারা মমতার বাড়িতে রেখে আসেন। এ ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ এখন দিল্লির স্বরাষ্ট্র ও বিদেশ মন্ত্রকের হাতে আছে। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে নাড়াচাড়া দেওয়া শুরু হয়েছে। এ ব্যাপারে আরও গভীরভাবে তদন্ত করার জন্য ভারতের তদন্তকারী এজেন্সিগুলো আসরে নেমে পড়েছে।

নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর ওই ব্যবসায়ীকে মমতা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের নতুন একটি বন্দর তৈরি করার ঠিকা তাকেই দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে দেওয়া হবে ভারতের সবচেয়ে বড় কয়লা খনিটিও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঠিকাদারি দেওয়া হয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী গৌতম আদানিকে। আদানিকান্ড নিয়ে যখন বিশ্বব্যাপী তোলপাড়, তখন ভারতের বিজেপি ছাড়া সব দলই রাস্তায় নেমেছে। এই আদানিকান্ড নিয়ে গত ৩ মাস ধরে নানা কান্ড ঘটছে। মোদি আদানি নিয়ে মৌনী বাবা হয়ে বসে আছেন, তেমনি মমতা ব্যানার্জিও আদানি নিয়ে একটা কথাও বলছেন না। দিল্লির এই তিনটি এজেন্সি যখন তৃণমূল নেতাদের একের পর এক জেলে ঢোকাচ্ছে তখন মমতা আদানি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন। সব ব্যাপারে মমতা যেমন লাফিয়ে পড়ে সংবাদপত্রে বিবৃতি দিলেও আদানির ব্যাপারে চুপচাপ কেন? তদন্তকারী সংস্থাগুলো বলছে, ইতোমধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে যারা জেলে আছেন, তাদের অনেকেই প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন, তারা কোটি কোটি টাকা তুলেছেন। সেই টাকার বড় অংশ দেওয়া হয়েছে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। বিরোধীরা আরও অভিযোগ তুলেছে, কলকাতার দিদিকে দিল্লির দাদা ভয় দেখিয়ে রাখছেন। কারণ আগামী বছরে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে মোদি যদি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তাহলে ১৯৯৭ সালে মমতা যেমন বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকারে গিয়েছিলেন, সেই কায়দায়ই মমতা দাদার হাত ধরবেন।

মমতা কী করতে চাইছেন তার কিছু কিছু উদাহরণ এখন প্রকাশ্যে এসে পড়েছে। তাই অক্টোবর মাসে উপরাষ্ট্রপতি ভোটে মমতা ও তার দল অনুপস্থিত থেকে কংগ্রেস প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে ভোট দেয়নি। প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে মমতা যে কালীঘাটের ভাষায় বক্তৃতা করতেন, তাও কমিয়ে দিয়েছেন। এখন বলছেন, তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাই তার সমালোচনা করা উচিত নয়। তবে তিনি বিজেপির সমালোচনা করে যাবেন। একই সঙ্গে তিনি আবার আরএসএসের সমালোচনা করবেন না।

সব মিলিয়ে কলকাতা ও দিল্লির মধ্যে একটা টানাপোড়েন চলছে। বিজেপির প্রবীণ নেতারা দাবি করছেন ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৪২টি আসনের মধ্যে ২৪টি বিজেপিকে দিতে হবে। আর ১৮টি আসন তৃণমূল নেবে। ২০১৯-এর নির্বাচনের মতো বাকি কোনো দলকে একটিও আসন দেওয়া হবে না। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি তথা একদা তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী রোজ সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বলে যাচ্ছেন, মমতা এবং তার ভাগ্য অভিষেকের কাছে গরু, কয়লা, বালি, পাথর পাচার, নিয়োগ দুর্নীতি এবং বীরভূম জেলার ৩৭০টি মমতার ব্যাংকে সঞ্চিত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক মমতাই। বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষ রাখঢাক না করেই বলছেন- স্বাধীনতা-উত্তর ভারতে এত বড় দুর্নীতি আগে কখনো হয়নি। যা করেছেন মমতা স্বয়ং। তবে সবকিছুই নির্ভর করবে আগামী বছর নির্বাচনে কংগ্রেসসহ বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধভাবে সারা দেশে লড়াই করতে পারে। তাহলে মমতার কোনো ষড়যন্ত্রই টিকবে না।

দিদিও কম যান না। ৯ বছরে তিনি কখনই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হননি। বিবিসি সম্প্রতি দুটি তথ্যচিত্র প্রকাশ্যে এনেছে। একটি হলো ২০০২ সালে গুজরাটির মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় নরেন্দ্রভাই মোদির কী ভূমিকা ছিল? ১ হাজারেরও অধিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষকে মারা হয়েছিল। অপর তথ্যচিত্রটি হলো গত ১১ বছরে মোদির কুশাসন। নোটবন্দির সময় মোদি টিভি পর্দায় বলেছিলেন, দেশে প্রায় ৫ লাখ হাজার কোটি কালো টাকা আছে। কিন্তু ১ হাজার কোটি কালো টাকাও তিনি প্রকাশ্যে বের করতে পারেননি। তিনি বলেছিলেন, বছরে ২ কোটি লোককে কর্মসংস্থান দেওয়া হবে। ৯ বছরে ভারতে সরকারি চাকরি পেয়েছেন নগণ্য কিছু লোক। বিবিসির তথ্যচিত্র প্রকাশ্যে যাতে না আসে তা নিশ্চিত করতে আগেই নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এবার তার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দিল্লি ও মুম্বাইতে আয়কর বিভাগকে দিয়ে ৩ দিন ধরে তল্লাশি করানো হয়। লন্ডনের ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস সম্পাদকীয় লিখে বলেছে- ভারতের গণতন্ত্র এখন বিপন্ন। ৩ দিন ধরে মোদির আয়কর অফিসাররা বিবিসি রিপোর্টারদের ফোন ও ল্যাপটপ কেড়ে নিয়ে গেছেন। লন্ডন থেকে বলা হয়েছে, ওই তথ্যচিত্র দুটি সম্পূর্ণ সত্যই। আমরা মোদিকে ওই তথ্যচিত্র দুটি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করছি। যা বলার আমাদের বলুন। আমরা ওই তথ্যচিত্র দুটি দেখিয়েই যাব।

এক প্রবীণ ব্রিটিশ সম্পাদক এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আয়কর বিভাগকে দিয়ে বিবিসির দফতরে তল্লাশি অনেকটা সোভিয়েত কায়দায় ভয় দেখানোর মতো ব্যাপার। তবে বিবিসির তরফ থেকে ওই রেইডের পর বলা হয়েছে, ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থাটি কোনো রকম লক্ষপাতদুষ্ট না হয়েই সংবাদ পরিবেশন করে যাবে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রবীণ সম্পাদক লায়েনেল বারবার বলেছেন, মোদির আয়কর বিভাগের অফিসারদের বিবিসি দফতরে হানা দেওয়ার ঘটনাটা প্রতিশোধমূলক এবং ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যেই করা।  এ ঘটনা আমাদের পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নকেই মনে করিয়ে দিচ্ছে।

এখন প্রশ্ন উঠেছে, তিস্তার পানিও মমতা দিলেন না। কাজ দেবেন বলে টাকা নিয়ে সে কাজও দিলেন না।  কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা অধীর চৌধুরীর প্রশ্ন এখনো মমতা ব্যানার্জির প্রতি বাংলাদেশের একাংশের মানুষ যে মোহগ্রস্ত হয়ে আছেন, তার শেষ কোথায়? একই কথা বলেছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মুহম্মদ সেলিমও।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা