শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

কোন পথে চলছেন মমতা দিদি

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
কোন পথে চলছেন মমতা দিদি

দেখতে দেখতে ১৩ বছর পার হয়ে গেল। এই ১৩ বছরে তিনি অর্থাৎ বঙ্গেশ্বরী বাংলাদেশ থেকে অনেক সুবিধা নিয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশকে তিস্তার পানি দেওয়া দূরের কথা, ন্যায্য পানি থেকে বঞ্চিত করতে চাচ্ছেন। 

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বাঙালির জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর ঐতিহাসিক বক্তৃতায় স্লোগান দিয়েছিলেন, জয় বাংলা। ’২১ সালের নির্বাচনের আগে তার নির্বাচনী পরামর্শদাতা প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন, খেলা হবে।   নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে তার পায়ে বাচ্চাদের একটি ফুটবল এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি চিৎকার শুরু করেন, আমাকে মেরে ফেলল। এরপর তিনি কয়েক দিন পায়ে ব্যান্ডেজ বেঁধে হুইল চেয়ারে ঘুরে বেড়ান। সহানুভূতি আদায় করতেই তিনি এমন করেছিলেন। খেলা হবে তার নিজের তৈরি নতুন স্লোগান বলে তিনি দাবি করছেন। অথচ আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান কয়েক বছর আগে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সময় বিএনপির উদ্দেশে খেলা হবে স্লোগানটি দিয়েছিলেন।

সুতরাং দেখা যাচ্ছে তিনি শুধু দুর্নীতির পৃষ্ঠপোষক নন, অন্যের স্লোগান আত্মসাতের সঙ্গেই যুক্ত। সাম্প্রতিককালে নিয়োগ দুর্নীতি থেকে গরু ও কয়লা পাচারের হাজার হাজার কোটি টাকার হিসাব ইতোমধ্যে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ইডি (এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট) সিবিআই, এনআইএর কাছে এসেছে। কলকাতা হাই কোর্ট কার্যত এখন দিদির মন্ত্রিসভা, দিদির দল, দিদির পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ শুনছে। এমনকি মমতার ভাই কার্তিক ব্যানার্জির স্ত্রী কাজরি ব্যানার্জি আদালতে স্বীকার করেছেন, এক সন্দেহভাজনের সঙ্গে তার ব্যবসায়িক লেনদেন রয়েছে। এই সন্দেহজনক ব্যক্তি মমতা মন্ত্রিসভার আরও এক প্রভাবশালীর টাকা সাদা করতে গিয়ে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়েছে।

২০২১ সালের নির্বাচনের আগে যখন গোটা বিশ্ব করোনায় আক্রান্ত তখন বাংলাদেশের এক বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ তথা ব্যবসায়ী একদিন সকালে চার্টার্ড ফ্লাইট নিয়ে দমদম বিমানবন্দরে নেমেছিলেন। তাকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানিয়েছিলেন বর্তমানে জেলে থাকা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের একান্ত সচিব। তিনি সরাসরি উঠেছিলেন নিউটাউনের ওয়েস্টইন হোটেলে। মিনিট ২০-২৫ বিশ্রাম নেওয়ার পর তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন এক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী। তাদের মধ্যে ১৫-২০ মিনিট কথা হয়। ওয়াকিবহাল মহল বলছে, সেই অতিথিকে নিয়ে তিনি সল্টলেকের বিকাশ ভবনে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অফিসে যান। সেখানে তারা ঘণ্টাখানেক আলোচনা করেন। তারপর দুজনে মিলে বাংলাদেশের ওই ব্যবসায়ীকে কালীঘাটে মমতার বাড়িতে নিয়ে যান। সে সময় দুটি স্যুটকেস তারা মমতার বাড়িতে রেখে আসেন। এ ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ এখন দিল্লির স্বরাষ্ট্র ও বিদেশ মন্ত্রকের হাতে আছে। বিষয়টি নিয়ে ইতোমধ্যে নাড়াচাড়া দেওয়া শুরু হয়েছে। এ ব্যাপারে আরও গভীরভাবে তদন্ত করার জন্য ভারতের তদন্তকারী এজেন্সিগুলো আসরে নেমে পড়েছে।

নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর ওই ব্যবসায়ীকে মমতা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের নতুন একটি বন্দর তৈরি করার ঠিকা তাকেই দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে দেওয়া হবে ভারতের সবচেয়ে বড় কয়লা খনিটিও। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ঠিকাদারি দেওয়া হয়েছে নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী গৌতম আদানিকে। আদানিকান্ড নিয়ে যখন বিশ্বব্যাপী তোলপাড়, তখন ভারতের বিজেপি ছাড়া সব দলই রাস্তায় নেমেছে। এই আদানিকান্ড নিয়ে গত ৩ মাস ধরে নানা কান্ড ঘটছে। মোদি আদানি নিয়ে মৌনী বাবা হয়ে বসে আছেন, তেমনি মমতা ব্যানার্জিও আদানি নিয়ে একটা কথাও বলছেন না। দিল্লির এই তিনটি এজেন্সি যখন তৃণমূল নেতাদের একের পর এক জেলে ঢোকাচ্ছে তখন মমতা আদানি নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন। সব ব্যাপারে মমতা যেমন লাফিয়ে পড়ে সংবাদপত্রে বিবৃতি দিলেও আদানির ব্যাপারে চুপচাপ কেন? তদন্তকারী সংস্থাগুলো বলছে, ইতোমধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে যারা জেলে আছেন, তাদের অনেকেই প্রকাশ্যে স্বীকার করেছেন, তারা কোটি কোটি টাকা তুলেছেন। সেই টাকার বড় অংশ দেওয়া হয়েছে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। বিরোধীরা আরও অভিযোগ তুলেছে, কলকাতার দিদিকে দিল্লির দাদা ভয় দেখিয়ে রাখছেন। কারণ আগামী বছরে ভারতের লোকসভা নির্বাচনে মোদি যদি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পায় তাহলে ১৯৯৭ সালে মমতা যেমন বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকারে গিয়েছিলেন, সেই কায়দায়ই মমতা দাদার হাত ধরবেন।

মমতা কী করতে চাইছেন তার কিছু কিছু উদাহরণ এখন প্রকাশ্যে এসে পড়েছে। তাই অক্টোবর মাসে উপরাষ্ট্রপতি ভোটে মমতা ও তার দল অনুপস্থিত থেকে কংগ্রেস প্রার্থী মার্গারেট আলভাকে ভোট দেয়নি। প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে মমতা যে কালীঘাটের ভাষায় বক্তৃতা করতেন, তাও কমিয়ে দিয়েছেন। এখন বলছেন, তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাই তার সমালোচনা করা উচিত নয়। তবে তিনি বিজেপির সমালোচনা করে যাবেন। একই সঙ্গে তিনি আবার আরএসএসের সমালোচনা করবেন না।

সব মিলিয়ে কলকাতা ও দিল্লির মধ্যে একটা টানাপোড়েন চলছে। বিজেপির প্রবীণ নেতারা দাবি করছেন ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৪২টি আসনের মধ্যে ২৪টি বিজেপিকে দিতে হবে। আর ১৮টি আসন তৃণমূল নেবে। ২০১৯-এর নির্বাচনের মতো বাকি কোনো দলকে একটিও আসন দেওয়া হবে না। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি তথা একদা তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী রোজ সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বলে যাচ্ছেন, মমতা এবং তার ভাগ্য অভিষেকের কাছে গরু, কয়লা, বালি, পাথর পাচার, নিয়োগ দুর্নীতি এবং বীরভূম জেলার ৩৭০টি মমতার ব্যাংকে সঞ্চিত হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক মমতাই। বিজেপির সর্বভারতীয় সহসভাপতি দিলীপ ঘোষ রাখঢাক না করেই বলছেন- স্বাধীনতা-উত্তর ভারতে এত বড় দুর্নীতি আগে কখনো হয়নি। যা করেছেন মমতা স্বয়ং। তবে সবকিছুই নির্ভর করবে আগামী বছর নির্বাচনে কংগ্রেসসহ বিরোধী দল ঐক্যবদ্ধভাবে সারা দেশে লড়াই করতে পারে। তাহলে মমতার কোনো ষড়যন্ত্রই টিকবে না।

দিদিও কম যান না। ৯ বছরে তিনি কখনই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হননি। বিবিসি সম্প্রতি দুটি তথ্যচিত্র প্রকাশ্যে এনেছে। একটি হলো ২০০২ সালে গুজরাটির মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় নরেন্দ্রভাই মোদির কী ভূমিকা ছিল? ১ হাজারেরও অধিক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষকে মারা হয়েছিল। অপর তথ্যচিত্রটি হলো গত ১১ বছরে মোদির কুশাসন। নোটবন্দির সময় মোদি টিভি পর্দায় বলেছিলেন, দেশে প্রায় ৫ লাখ হাজার কোটি কালো টাকা আছে। কিন্তু ১ হাজার কোটি কালো টাকাও তিনি প্রকাশ্যে বের করতে পারেননি। তিনি বলেছিলেন, বছরে ২ কোটি লোককে কর্মসংস্থান দেওয়া হবে। ৯ বছরে ভারতে সরকারি চাকরি পেয়েছেন নগণ্য কিছু লোক। বিবিসির তথ্যচিত্র প্রকাশ্যে যাতে না আসে তা নিশ্চিত করতে আগেই নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এবার তার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দিল্লি ও মুম্বাইতে আয়কর বিভাগকে দিয়ে ৩ দিন ধরে তল্লাশি করানো হয়। লন্ডনের ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস সম্পাদকীয় লিখে বলেছে- ভারতের গণতন্ত্র এখন বিপন্ন। ৩ দিন ধরে মোদির আয়কর অফিসাররা বিবিসি রিপোর্টারদের ফোন ও ল্যাপটপ কেড়ে নিয়ে গেছেন। লন্ডন থেকে বলা হয়েছে, ওই তথ্যচিত্র দুটি সম্পূর্ণ সত্যই। আমরা মোদিকে ওই তথ্যচিত্র দুটি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করছি। যা বলার আমাদের বলুন। আমরা ওই তথ্যচিত্র দুটি দেখিয়েই যাব।

এক প্রবীণ ব্রিটিশ সম্পাদক এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আয়কর বিভাগকে দিয়ে বিবিসির দফতরে তল্লাশি অনেকটা সোভিয়েত কায়দায় ভয় দেখানোর মতো ব্যাপার। তবে বিবিসির তরফ থেকে ওই রেইডের পর বলা হয়েছে, ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থাটি কোনো রকম লক্ষপাতদুষ্ট না হয়েই সংবাদ পরিবেশন করে যাবে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রবীণ সম্পাদক লায়েনেল বারবার বলেছেন, মোদির আয়কর বিভাগের অফিসারদের বিবিসি দফতরে হানা দেওয়ার ঘটনাটা প্রতিশোধমূলক এবং ভয় দেখানোর উদ্দেশ্যেই করা।  এ ঘটনা আমাদের পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়নকেই মনে করিয়ে দিচ্ছে।

এখন প্রশ্ন উঠেছে, তিস্তার পানিও মমতা দিলেন না। কাজ দেবেন বলে টাকা নিয়ে সে কাজও দিলেন না।  কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা অধীর চৌধুরীর প্রশ্ন এখনো মমতা ব্যানার্জির প্রতি বাংলাদেশের একাংশের মানুষ যে মোহগ্রস্ত হয়ে আছেন, তার শেষ কোথায়? একই কথা বলেছেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মুহম্মদ সেলিমও।

                লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা