শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

খোন্দকার দেলোয়ার ও তাঁর নীতিগত দায়বদ্ধতা

মির্জা আব্বাস
প্রিন্ট ভার্সন
খোন্দকার দেলোয়ার ও তাঁর নীতিগত দায়বদ্ধতা

বয়স ও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার বিবেচনায় অ্যাডভোকেট খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন ছিলেন আমার চেয়ে সিনিয়র। একই দল করলেও দেলোয়ার ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মিশে রাজনীতি করার তেমন সুযোগ আমার খুবই কম হয়েছে।  ১/১১-এর পর পরিকল্পিত চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য তাঁদের গ্রেফতার করা হয় মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলার অজুহাত দেখিয়ে। এর আগে এমন একটি ক্ষেত্র তৈরির উদ্দেশ্যে বিএনপির অনেক ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাকে গ্রেফতার করা হয় একই রকমের সাজানো মামলায়। আমাকে যখন গ্রেফতার করা হয় ফখরুদ্দীন-মইন উ সরকারের হুংকার, তর্জনগর্জন আর উত্তাপে তখন লোহা গলে যাওয়ার উপক্রম। বেগম খালেদা জিয়া গ্রেফতার হওয়ার আগে অ্যাডভোকেট খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে বিএনপির মহাসচিবের দায়িত্ব প্রদান করেন। বিএনপির প্রতিটি ক্রাইসিস মুহূর্তে বেগম খালেদা জিয়া সর্বদাই সঠিক ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিবের দায়িত্ব প্রদানের সিদ্ধান্তটি বিএনপির রাজনীতিতে ঐতিহাসিক ও হিরণ¥য় সিদ্ধান্ত হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মনে করি। জেলখানার ভিতর অসহনীয় অত্যাচার, নির্যাতন, হুমকি প্রদান আর গ্রেফতার নেতৃবৃন্দের বিনা চিকিৎসায় জীবনকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়ার অমানবিক অপকর্মে লিপ্ত হয়েছিল ফখরুদ্দীন-মইন উ সরকার।

অন্যদিকে বিএনপি ভেঙে টুকরো টুকরো করে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার টার্গেটে বেগম খালেদা জিয়া মনোনীত মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের ওপর শুরু হয় সরকারের বিভিন্ন সংস্থার কড়া নজরদারি। খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে নানান ধরনের লোভলালসা ও প্রলোভন দেখানো হচ্ছিল মহাসচিবের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য। কিন্তু দৃঢ় মনোবল, দল ও দলের চেয়ারপারসনের প্রতি অপরিসীম আনুগত্য, রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি, নীতি ও আদর্শগত দায়বদ্ধতায় বলীয়ান খোন্দকার দেলোয়ারকে তাঁর নিজস্ব অবস্থান থেকে বিন্দু পরিমাণ টলাতে পারেনি দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তকারীরা। একপর্যায়ে খোন্দকার দেলোয়ারকে মেরে ফেলার এবং তাঁর পরিবারকে ধ্বংস করে দেওয়ার হুমকিও প্রদান করা হয়। এসব খবরাখবর প্রকাশিত হয় ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায়। প্রায় ৭৮ বছর বয়স্ক অসুস্থ খোন্দকার দেলোয়ারকে হাসপাতাল থেকে হাইজ্যাক করে কথিত সংস্কারপন্থিদের দরবারে হাজির করার জন্য সংস্কারপন্থিরা পরামর্শ দেয় সরকারকে। সরকার বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে খোন্দকার দেলোয়ারকে হুমকি দিতে থাকে। এমনকি তাঁকে বলা হয়, You will be killed and your family will be destroyed সংস্কারপন্থিদের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তাদের কথিত বৈঠকে খোন্দকার দেলোয়ারকে উপস্থিত করে তাঁকে আত্মসমর্পণ করানো এবং বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে খোন্দকার দেলোয়ারের অনাস্থা ঘোষণার প্রহসন মঞ্চস্থ করে বিএনপি তথা পুরো জাতির কাছে বেগম খালেদা জিয়ার ইমেজ ক্ষুণ্ণ করার নীলনকশা তৈরি করা হয়েছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী আগ থেকেই সংস্কারপন্থিদের দরবারে দেশি ও আন্তর্জাতিক মিডিয়াকে বসিয়েও রাখা হয়েছিল। কিন্তু খোন্দকার দেলোয়ার অত্যন্ত ধৈর্য, বিচক্ষণতা, রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, সাহসিকতা, সহনশীলতা এবং কৌশলের সঙ্গে এহেন জটিল পরিস্থিতির মোকাবিলা করেন। তিনি হাসপাতাল থেকে গোপনে পালিয়ে আত্মগোপন করে সংস্কারপন্থিদের কথিত বৈঠকে উপস্থিত না হয়ে বিএনপিকে রক্ষা করার ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছিলেন। খোন্দকার দেলোয়ারের এ ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন অবশ্যই আগামী দিনে বিএনপির রাজনীতিকে আরও বেশি মহিমান্বিত ও গৌরবান্বিত করবে।

একটি বিষয় এখানে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় আনতে হবে যে, সারা জীবন খোন্দকার দেলোয়ার যেসব বন্ধুর সঙ্গে রাজনীতি করেছেন, চিন্তাভাবনা ও মতবিনিময় করেছেন, নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন রাজনৈতিক আলাপচারিতায়; ১/১১-এর পর সেই বন্ধুরা চক্রান্তকারীদের এজেন্ট হয়ে দলের চেয়ারপারসনের গলায় ছুরি বসাতে তৎপর হয়ে ওঠেন সংস্কারপন্থির খোলস পরে। দেলোয়ার ভাই তখন সেই বন্ধুদের সঙ্গ ত্যাগ করে তাঁর ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়েছিলেন অসীম সাহসিকতায়, আদর্শিক চেতনায়, কৃতজ্ঞতাবোধের ইমানি দায়িত্বে। সংস্কারপন্থি বন্ধুরা হয়তো ভেবেছিলেন পুরনো সম্পর্কের টানে খোন্দকার দেলোয়ার বেগম খালেদা জিয়ার মনোনীত মহাসচিব হলেও গোপনে সংস্কারপন্থিদের দরবারে হাজির হবেন, সংস্কারপন্থিদের তাবৎ অপকর্মের ইন্ধন জোগাবেন। সংস্কারপন্থিদের তল্পিবাহক হয়ে কাজ করবেন। কিন্তু না, নীতি ও আদর্শিক মূল্যবোধে অটুট, কৃতজ্ঞতাবোধে বলীয়ান, সত্য ও ন্যায়ের পথে চলমান খোন্দকার দেলোয়ারের কাছ থেকে সংস্কারপন্থিরা তাদের পরিকল্পিত নীচ মানের রাজনৈতিক চক্রান্ত ও কাপুরুষোচিত আচরণের পক্ষে এতটুকু সমর্থন পেল না। তারা হতবাক, বিস্মিত হয়েছিল এ কোন দেলোয়ারকে দেখছে তারা!

দেলোয়ার ভাই দীর্ঘদিন ধরেই হার্ট, ফুসফুস, কিডনিসহ বেশকিছু জটিল রোগে ভুগছিলেন। কিন্তু তাঁর মানসিক শক্তি ছিল অনেক বেশি। বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ওপর তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সংস্কারপন্থিদের ন্যক্কারজনক আচরণ দেখে দেলোয়ার ভাই মারাত্মকভাবে ব্যথিত হয়েছিলেন। অসহনীয় সেই ব্যথার কথা মৃত্যুর আগে আমাকে কিছু বলেও গেছেন। দলের ভিতর সংস্কারপন্থিদের পুনর্বাসন ও দৃঢ় অবস্থান নেওয়ার কারণে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা বাড়বে বলে তিনি সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। আমিও একমত পোষণ করেছি।

১/১১-এর পর প্রায় দুই বছর অন্যায়ভাবে আমাকে জেলে আটকে রাখা হয়েছিল। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর দেলোয়ার ভাইয়ের কাছে গিয়ে সে সময় তাঁর দায়িত্ব পালনের সততা ও আন্তরিকতা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। কেবলই মনে হয়েছে ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের বেড়াজালের মধ্যে থেকেও দেলোয়ার ভাইয়ের ইমানের খুঁটি এত মজবুত যে, লোভলালসা, প্রলোভন, হুমকিধমকি তাঁকে তাঁর দায়িত্ব পালন থেকে বিন্দুমাত্র সরাতে পারবে না। আস্থার আমানতকে খেয়ানত করার মতো নীতিভ্রষ্ট তিনি ছিলেন না। দেলোয়ার ভাই আস্থার আমানতকে আগলে রেখেছিলেন সততা ও বিশ্বস্ততার দুর্ভেদ্য চাদর দিয়ে। বেগম খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে দল পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেছিলেন অত্যন্ত সতর্কতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে। তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপ ও সিদ্ধান্ত ছিল সময়োপযোগী এবং নির্ভুল। তিনি ব্যক্তিগত আক্রোশে, প্রতিহিংসা বা ঈর্ষাকাতর হয়ে কখনোই কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেননি। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশনা ও সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে দল চালিয়েছেন বলে বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধাচরণকারী অনেকের শত্রুও হয়েছেন। কারও কারও কঠোর সমালোচনা ও পরিকল্পিত অপপ্রচারের শিকারও হয়েছেন।

এখানে উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক, বিএনপির আগের মহাসচিবদের দায়িত্ব পালনের সঙ্গে মহাসচিব হিসেবে দেলোয়ার ভাইয়ের দায়িত্ব পালনের ব্যবধানটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল কিছু কিছু বিষয়ে। এর মধ্যে যে বিষয়টি বর্ণনায় গুরুত্বের দাবি রাখে তা হলো, অতীতের মহাসচিবরা সরকারি দলে থাকা অবস্থায় বিরোধী দলের চাপের মুখে ছিলেন। আবার বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় সরকারের নানানরকম তোপের মধ্যে থাকতেন। এর বাইরে মাত্রাতিরিক্ত ঝুঁকির মুখোমুখি হতে হয়নি। কিন্তু মহাসচিব হিসেবে খোন্দকার দেলোয়ারকে ফখরুদ্দীন-মইন উ সরকারের প্রচ- চাপের মুখোমুখি হতে হয়েছে। পাশাপাশি নিজ দলের সংস্কারপন্থিদের ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত, এমনকি নানানরকম অপবাদ ও অপপ্রচারের শিকার হতে হয়েছে। সেই বিবেচনায় মহাসচিব হিসেবে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের পথচলা কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। ছিল অতিশয় কণ্টকাকীর্ণ, ঝুঁকিপূর্ণ। ব্যক্তিগত লোভলালসা, চাওয়া-পাওয়া কিংবা সুযোগসুবিধাকে প্রাধান্য দিলে খোন্দকার দেলোয়ারকে হুমকির মুখোমুখি দাঁড়াতে হতো না। সরকার কিংবা সংস্কারপন্থিদের সঙ্গে ছলাকলায় মুখরা রমণীর মতো কিছুটা কৌশলী আচরণ করলে খোন্দকার দেলোয়ার হয়তো অনেক নিরাপদে থাকতেন। চৌদ্দ পুরুষের চলাফেরা করার মতো আর্থিক সংস্থানের সোনার কাঠি হয়তো তাঁর নাগালে এসে যেত। কিন্তু এমন গিরগিটি আদলের রাজনীতিতে থুতু ফেলে দেলোয়ার ভাই এগিয়ে গিয়েছিলেন শহীদ জিয়ার আদর্শ সামনে রেখে, বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের পতাকা হাতে নিয়ে।

১/১১-এর পূর্বাপর থেকেই লক্ষ করা গেছে, দেশি ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তকারীরা মূলত বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে তথা জিয়া পরিবারকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য সব রকম পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। যারাই বেগম জিয়ার আস্থা ও বিশ্বস্ততা অর্জন করেছিলেন তাদের বিরুদ্ধেই পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করা হয়েছে। মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই খোন্দকার দেলোয়ারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার, দুর্নাম রটনা এবং তাঁকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার যেসব কৌশল গ্রহণ করা হয়েছিল এসবের মূল লক্ষ্য ছিল প্রকৃতপক্ষে বেগম খালেদা জিয়ার হাতকে দুর্বল করে দেওয়া, তাঁকে মাইনাস করা।

দেলোয়ার ভাই মৃত্যুর আগমুহূর্ত পর্যন্ত ১/১১-এর চক্রান্তকারীদের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র হওয়া সত্ত্বেও, নীতি ও আদর্শের ক্ষেত্রে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেও শুধু প্রতিহিংসার শিকার হয়ে খোন্দকার দেলোয়ারকে সাজানো অপবাদ ও দুর্নাম হজম করতে হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি করা হয়েছে, বক্তব্য-বিবৃতি দেওয়া হয়েছে সুকৌশলে। তাঁর ব্যক্তিত্বের বিশালতাকে ম্লান করে দেওয়ার জন্য পরিকল্পিতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়েছে। তবে সব ধরনের অপপ্রচার, মিথ্যা রটনা এবং ষড়যন্ত্র চক্রান্ত দুই পায়ে ঠেলে দেলোয়ার ভাই পৌঁছে গিয়েছিলেন দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের অন্তরের অন্তস্তলে; যা অনুভব করা কারও কারও সাধ্যের একেবারে বাইরে। দেলোয়ার ভাইয়ের জানাজায় নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষের যে ঢল নেমেছিল তাতেই বোঝা যায় নীতি ও আদর্শের বিবেচনায় তিনি কতটা মহৎ ছিলেন, কতটা সফল হয়েছিলেন। দেলোয়ার ভাইয়ের এ সফলতা মূলত শহীদ জিয়ার আদর্শের সফলতা, বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের ও সঠিক সিদ্ধান্তের সফলতা। নেতৃত্বের প্রতি আনুগত্যের সফলতা। এর বাইরে গিয়ে অতীতে কেউ কি সফল হয়েছেন? আমি নিশ্চিত বলতে পারি, আগামী দিনেও এর বাইরে গিয়ে কারও সফল হওয়ার খায়েশ অলীক কল্পনা ছাড়া আর কিছুই নয়।

লেখক : ঢাকার সাবেক মেয়র ও মন্ত্রী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী
মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন
কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার প্রার্থী, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার প্রার্থী, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা
৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

নগর জীবন

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন