শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের কৃষি এগিয়েছে অনেকদূর। এ সাফল্যের পেছনে বড় অবদান রেখেছে সরকারের সারনীতি। বিশেষ করে সারে লাগাতার ভর্তুকি কৃষককে কৃষিকাজে নিয়োজিত থাকতে শক্তি জুগিয়েছে। বাড়িয়েছে উৎপাদন। নিশ্চিত হয়েছে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা।  শুধু সারেই এ বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি অন্য খাতে সেবার পরিমাণ বাড়ানোর প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আরও একটি বিষয় লক্ষ্য করা যায়, প্রচুর ভর্তুকির কারণে সারের মূল্য তুলনামূলক কম হওয়ায় অপ্রয়োজনেও সারের প্রয়োগ বাড়ছে, অপচয় হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে-কীভাবে সারের অপচয় রোধ করা যাবে? গত সপ্তাহে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার আমাকে আমন্ত্রণ জানালেন ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের জন্য। সেখানে দেশের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা উপস্থিত থাকবেন। সুষম সার নিয়ে আলাপ-আলোচনা হবে। একটা সুপারিশমালা সরকারের কাছে পেশ করা হবে। আমি বললাম, ভাই, আমি তো কোনো গবেষক না, কৃষিবিদও না। একজন গণমাধ্যমকর্মী। গবেষকদের কথা কৃষকদের এবং কৃষকদের কথা গবেষকদের ও নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি মাত্র। বখতিয়ার সাহেব বললেন, আপনি দেশ-বিদেশের মাঠে-ঘাটে কাজ করেন, মাঠের যে চিত্র দেখে আসছেন, তাই একটু তুলে ধরবেন। আমি রাজি হলাম। আমার কথাগুলো মুখে বলার সঙ্গে চাইলাম একটা ভিডিওচিত্র উপস্থাপনার মাধ্যমে বিষয়গুলো সহজ করার জন্য।

কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের অডিটোরিয়ামে সুন্দর আয়োজন হলো। ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে গবেষক ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আলোচনা হলো। প্যানেল আলোচক হিসেবে আমারও উপস্থিতি ছিল। অস্ট্রেলিয়ার অঈওঅজ ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের একটি প্রকল্প কৃষকদের পরিমিত মাত্রায় সুষম সার ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ৮ উপজেলায় ২০১৮ সাল থেকে গবেষণা করে আসছে। তার তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন হলো। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করলেন প্রকল্পপ্রধান অস্ট্রেলিয়ার মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রিচার্ড ডব্লিউ বেল। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সুপারিশ করা সুষম সার ব্যবহারে কৃষকরা কতটুকু সুফল পেতে পারে তার একটি চিত্র তুলে ধরলেন তিনি। তার উপস্থাপনায় উঠে এসেছে, কৃষক সুষম সার ব্যবহার করলে বছরে ৭৫ লাখ টন ধানের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। সার্বিকভাবে বছরে লাভ হবে ২০ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। নিঃসন্দেহে তথ্যসমৃদ্ধ সুন্দর উপস্থাপনা।

সারের অপচয় কমাতে ও মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কিছু পরামর্শ ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন অন্য আলোচকরাও। আলোচনা এবং গবেষণা উপস্থাপনায় মূলকথা যেটা ওঠে এলো বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল পাঁচ বছর পরপর কোন জমিতে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করে দেয়। সেটি প্রকাশিত হয় বই আকারে। বইটি গবেষক কিংবা কৃষি কর্মকর্তাদের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু কৃষকদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। তাই গবেষকরা সুপারিশ করছেন, বাংলাদেশ সরকারের অঞ্চলভিত্তিক সার সুপারিশমালা (এফআরজি) ব্যবহারের জন্য একটি কার্ড ব্যবহার করার। উদ্যোগটি অবশ্যই সুন্দর ও সময়োপযোগী। কিন্তু আমার মনে হলো এ বিষয়টিও কৃষকের জন্য কঠিন হবে। সাধারণ কৃষকের পক্ষে কার্ড ধরে ধরে গ্রাম হিসাব করে সার দেওয়া সহজ হবে না। মনে আছে গত শতাব্দীর আশি-নব্বইয়ের দশকে যখন গাছ লাগানো, সবজির বেড তৈরিতে মাপ বোঝাতে বলা হতো ‘এত মিটার বাই অত মিটার’, কৃষক বিভ্রান্ত হতেন। বুঝতে পারতেন না। কারণ মিটারের মাপ কৃষকের কাছে পরিচিত নয়। এর চেয়ে কৃষককে যদি বলা হয়, ‘এত হাত বাই অত হাত’ কৃষক সহজেই বুঝতে পারেন। সে কথাই আমি আমার বক্তব্যে বললাম। বললাম যে, সিরাপ জাতীয় ওষুধের সঙ্গে যেমন ওষুধ মাপার দাগকাটা পাত্র দেওয়া হয়, এমন দাগকাটা মগ বা পাত্র দেওয়া যেতে পারে কৃষককে। কৃষককে তথ্য বা প্রযুক্তি কৌশল দিতে হবে সহজ উপায়ে। বিষয়টি অনেকেরই পছন্দ হলো। সভায় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বললেন, এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

কিন্তু আমি যখন ভিডিওচিত্রে দেখালাম বাইরের দেশে অনেকে সার প্রয়োগ করছে স্প্রের মাধ্যমে। আবার নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্যে দেখেছি সেচের পানির সঙ্গেই সার মিশিয়ে দিচ্ছে। তারা বলছে এতে সারের অপচয় কম হয়। তখন বিষয়টি দেখে অনেক গবেষক ও বিজ্ঞানী বললেন, স্প্রের মাধ্যমে বোরন বা জিংক সার দেওয়া গেলেও ইউরিয়া বা অন্য সারগুলো দেওয়া সম্ভব নয়। বিজ্ঞানের বিষয়গুলো আমার এত বোঝার কথা নয়। বুঝিও না। আমি দেশ-বিদেশে যা দেখেছি, দেখছি সেগুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

সার নিয়ে আমাদের পাশের দেশ ভারত কী ভাবছে জানার জন্য প্রায়ই আমি ভারতীয় পত্র-পত্রিকাতে চোখ রাখার চেষ্টা করি। কারণ প্রতিবেশী ভারত সারের ব্যবহারের দিক থেকে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সার উৎপাদনে তৃতীয় এবং সার আমদানিতে বিশ্বে প্রথম। ‘দ্য ইন্ডিয়া ফোরাম’-এ একটি আর্টিক্যাল পড়েছিলাম বর্তমান সার সংকট নিয়ে ভারতের কার্যক্রম সম্বন্ধে। তারা সার সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য পলিসি পরিবর্তন করতে উদ্যোগী হয়েছে। সার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সংযমী হচ্ছে। ইন্ডিয়ান ফারমার্স ফার্টিলাইজার কো-অপারেটিভ লিমিটেড বা ইফকো গত বছর ‘ন্যানো ইউরিয়া’ ব্যবহার শুরু করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের প্রথম ন্যানো ইউরিয়া প্লান্টের উদ্বোধন করেন। ভারতীয় গবেষকরা বলছেন মাত্র আধা লিটারের এক বোতল লিকুইড ন্যানো ইউরিয়া ৪০ কেজির এক বস্তা ইউরিয়া সারের পরিবর্তে ব্যবহার করা যাবে। ন্যানো ইউরিয়া সার নাকি স্প্রে করে ব্যবহার করতে হয়। এটি ফসলের পুষ্টির গুণমান এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং ভূগর্ভস্থ পানি ও পরিবেশের গুণমানে ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অথচ আমাদের গবেষকরা বলছেন ইউরিয়া সার স্প্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে না। প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে ভারত বা অন্যান্য দেশগুলো কীভাবে স্প্রের মাধ্যমে সার প্রয়োগ করছে।

বছর পনেরো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। এক দিন আবদুল আজিজ আমার দফতরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে ২-৩ কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময়, ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মধ্যে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মধ্যে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায় তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাই-বাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দেই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’

বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাই-বাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধানগাছের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০%-ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। আমি সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেসব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে আমাদের দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। তবে আমার তুলে ধরা প্রতিবেদন দেখে এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসির) এর কৃষি গবেষক আরিফ হোসেন খান। দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে তিনি যে ফলাফল পেয়েছিলেন তা হলো- ধান খেতে সরাসরি না ছিটিয়ে পাতায় বিশেষ পদ্ধতিতে (পানিতে মিশিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে) ছিটালে ইউরিয়া সার স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম লাগে। এতে চাষাবাদের খরচ কমে যায়। বিঘাপ্রতি ধানের ফলনও বাড়ে তিন মণ পর্যন্ত। এ কথাগুলো কোনোটিই আমার নয়। আমি কৃষকের কাছ থেকে যা জেনেছি তা যাচাই করতে ছুটে গেছি গবেষকদের কাছে। তখন গবেষকরা বলেছেন সম্ভব। অথচ সিম্পোজিয়ামে উপস্থিত কয়েকজন গবেষক স্প্রের মাধ্যমে ইউরিয়া সার ব্যবহারের বিষয়টি কোনোভাবেই সম্ভব নয় জানালেন। তবে আমার মনে প্রশ্ন জাগে, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ কীভাবে সার স্প্রে করছে? গুটি ইউরিয়া সারের বিষয়ে আইএফডিসির সিনিয়র অ্যাডভাইজার ইসরাত জাহান বললেন, গুটি ইউরিয়া অপচয় রোধে কার্যকর তবে উৎপাদনে সারের খরচ কেজিপ্রতি ২ টাকা বেড়ে যাওয়ায় সেটা জনপ্রিয় হয়নি। অনেকেই বলছিলেন, ধানের খেতে সার সেচের মাধ্যমে দেওয়া যাবে না। ধান ছাড়াও সারা দেশে বিপুল পরিমাণ জমিতে সবজি ও ফলের চাষ হচ্ছে। সেগুলোতেও যদি সেচের সঙ্গে সার মিশিয়ে দিয়ে অপচয় কমানো যায় তবে সে বিষয়টিও গবেষকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কেন দেখছেন না? আমি আশা করি এ বিষয়গুলো নিয়ে গবেষকরা ভাববেন।

যাই হোক, যেভাবেই সার দেওয়া হোক না কেন, সার বেশি প্রয়োগ হচ্ছে, এ বিষয়ে সবাই একমত। আর সেটি কমিয়ে আনতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। জমিতে সুষম সার ব্যবহারে মাটির স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকে, ফসলের উৎপাদনও হয় বেশি- এ কথাটি কৃষক পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে। আমি মাঠপর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি সুষম সার ব্যবহারে তৃণমূল পর্যায়ে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। যেমন- মাটি পরীক্ষা সম্পর্কে কৃষকরা সচেতন নন। মাটি পরীক্ষার দীর্ঘসূত্রতার কারণে কৃষক মাটি পরীক্ষা করাতে চায় না। এখন অবশ্য বলা হচ্ছে কৃষকের মাটি পরীক্ষার প্রয়োজন নেই, এলাকাভিত্তিক মাটি পরীক্ষা করা আছে। অ্যাপের সাহায্যেই কৃষক জানতে পারবে কোন এলাকার মাটিতে কোন ফসলের জন্য কী সার দিতে হবে। এ উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে ভালো। তবে কৃষক পর্যায়ে কৃষি অ্যাপগুলোর ব্যবহার এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। সুষম সার সম্পর্কে অনেক কৃষকই জানেন না। সাধারণত অধিকাংশ কৃষকই পরিবর্তনে ভয় পান। মনে করেন, যেভাবে ফসল ফলিয়ে আসছেন, সেখান থেকে সরে গেলে যদি ফসল না ফলে, তবে তো সারা বছর না খেয়ে থাকতে হবে। তাই কৃষককে অভয় দিয়ে সুষম সারের ব্যবহার বিষয়ে সচেতন করতে হবে।  এ ক্ষেত্রে গবেষক ও কৃষিবিদদের একটি সুনির্দিষ্ট কৌশল নিয়ে কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে। অবশ্যই সেই কৌশলটি হতে হবে সহজ। যেন কৃষক তা বুঝতে পারে এবং পরিবর্তনে ভরসা পায়। আমরা যদি সব কৃষককে সুষম সার ব্যবহারে উদ্যোগী করতে পারি, যে পদ্ধতিতে সার প্রয়োগ করলে অপচয় কম হবে সেই কৌশলটি শিখিয়ে দিতে পারি, তবে এই বর্তমান সংকট থেকে আমরা যেমন বের হয়ে আসতে পারব, তেমনি এতে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও জোরদার হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

এই মাত্র | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে