শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের কৃষি এগিয়েছে অনেকদূর। এ সাফল্যের পেছনে বড় অবদান রেখেছে সরকারের সারনীতি। বিশেষ করে সারে লাগাতার ভর্তুকি কৃষককে কৃষিকাজে নিয়োজিত থাকতে শক্তি জুগিয়েছে। বাড়িয়েছে উৎপাদন। নিশ্চিত হয়েছে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা।  শুধু সারেই এ বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি অন্য খাতে সেবার পরিমাণ বাড়ানোর প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আরও একটি বিষয় লক্ষ্য করা যায়, প্রচুর ভর্তুকির কারণে সারের মূল্য তুলনামূলক কম হওয়ায় অপ্রয়োজনেও সারের প্রয়োগ বাড়ছে, অপচয় হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে-কীভাবে সারের অপচয় রোধ করা যাবে? গত সপ্তাহে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার আমাকে আমন্ত্রণ জানালেন ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের জন্য। সেখানে দেশের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা উপস্থিত থাকবেন। সুষম সার নিয়ে আলাপ-আলোচনা হবে। একটা সুপারিশমালা সরকারের কাছে পেশ করা হবে। আমি বললাম, ভাই, আমি তো কোনো গবেষক না, কৃষিবিদও না। একজন গণমাধ্যমকর্মী। গবেষকদের কথা কৃষকদের এবং কৃষকদের কথা গবেষকদের ও নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি মাত্র। বখতিয়ার সাহেব বললেন, আপনি দেশ-বিদেশের মাঠে-ঘাটে কাজ করেন, মাঠের যে চিত্র দেখে আসছেন, তাই একটু তুলে ধরবেন। আমি রাজি হলাম। আমার কথাগুলো মুখে বলার সঙ্গে চাইলাম একটা ভিডিওচিত্র উপস্থাপনার মাধ্যমে বিষয়গুলো সহজ করার জন্য।

কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের অডিটোরিয়ামে সুন্দর আয়োজন হলো। ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে গবেষক ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আলোচনা হলো। প্যানেল আলোচক হিসেবে আমারও উপস্থিতি ছিল। অস্ট্রেলিয়ার অঈওঅজ ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের একটি প্রকল্প কৃষকদের পরিমিত মাত্রায় সুষম সার ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ৮ উপজেলায় ২০১৮ সাল থেকে গবেষণা করে আসছে। তার তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন হলো। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করলেন প্রকল্পপ্রধান অস্ট্রেলিয়ার মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রিচার্ড ডব্লিউ বেল। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সুপারিশ করা সুষম সার ব্যবহারে কৃষকরা কতটুকু সুফল পেতে পারে তার একটি চিত্র তুলে ধরলেন তিনি। তার উপস্থাপনায় উঠে এসেছে, কৃষক সুষম সার ব্যবহার করলে বছরে ৭৫ লাখ টন ধানের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। সার্বিকভাবে বছরে লাভ হবে ২০ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। নিঃসন্দেহে তথ্যসমৃদ্ধ সুন্দর উপস্থাপনা।

সারের অপচয় কমাতে ও মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কিছু পরামর্শ ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন অন্য আলোচকরাও। আলোচনা এবং গবেষণা উপস্থাপনায় মূলকথা যেটা ওঠে এলো বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল পাঁচ বছর পরপর কোন জমিতে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করে দেয়। সেটি প্রকাশিত হয় বই আকারে। বইটি গবেষক কিংবা কৃষি কর্মকর্তাদের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু কৃষকদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। তাই গবেষকরা সুপারিশ করছেন, বাংলাদেশ সরকারের অঞ্চলভিত্তিক সার সুপারিশমালা (এফআরজি) ব্যবহারের জন্য একটি কার্ড ব্যবহার করার। উদ্যোগটি অবশ্যই সুন্দর ও সময়োপযোগী। কিন্তু আমার মনে হলো এ বিষয়টিও কৃষকের জন্য কঠিন হবে। সাধারণ কৃষকের পক্ষে কার্ড ধরে ধরে গ্রাম হিসাব করে সার দেওয়া সহজ হবে না। মনে আছে গত শতাব্দীর আশি-নব্বইয়ের দশকে যখন গাছ লাগানো, সবজির বেড তৈরিতে মাপ বোঝাতে বলা হতো ‘এত মিটার বাই অত মিটার’, কৃষক বিভ্রান্ত হতেন। বুঝতে পারতেন না। কারণ মিটারের মাপ কৃষকের কাছে পরিচিত নয়। এর চেয়ে কৃষককে যদি বলা হয়, ‘এত হাত বাই অত হাত’ কৃষক সহজেই বুঝতে পারেন। সে কথাই আমি আমার বক্তব্যে বললাম। বললাম যে, সিরাপ জাতীয় ওষুধের সঙ্গে যেমন ওষুধ মাপার দাগকাটা পাত্র দেওয়া হয়, এমন দাগকাটা মগ বা পাত্র দেওয়া যেতে পারে কৃষককে। কৃষককে তথ্য বা প্রযুক্তি কৌশল দিতে হবে সহজ উপায়ে। বিষয়টি অনেকেরই পছন্দ হলো। সভায় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বললেন, এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

কিন্তু আমি যখন ভিডিওচিত্রে দেখালাম বাইরের দেশে অনেকে সার প্রয়োগ করছে স্প্রের মাধ্যমে। আবার নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্যে দেখেছি সেচের পানির সঙ্গেই সার মিশিয়ে দিচ্ছে। তারা বলছে এতে সারের অপচয় কম হয়। তখন বিষয়টি দেখে অনেক গবেষক ও বিজ্ঞানী বললেন, স্প্রের মাধ্যমে বোরন বা জিংক সার দেওয়া গেলেও ইউরিয়া বা অন্য সারগুলো দেওয়া সম্ভব নয়। বিজ্ঞানের বিষয়গুলো আমার এত বোঝার কথা নয়। বুঝিও না। আমি দেশ-বিদেশে যা দেখেছি, দেখছি সেগুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

সার নিয়ে আমাদের পাশের দেশ ভারত কী ভাবছে জানার জন্য প্রায়ই আমি ভারতীয় পত্র-পত্রিকাতে চোখ রাখার চেষ্টা করি। কারণ প্রতিবেশী ভারত সারের ব্যবহারের দিক থেকে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সার উৎপাদনে তৃতীয় এবং সার আমদানিতে বিশ্বে প্রথম। ‘দ্য ইন্ডিয়া ফোরাম’-এ একটি আর্টিক্যাল পড়েছিলাম বর্তমান সার সংকট নিয়ে ভারতের কার্যক্রম সম্বন্ধে। তারা সার সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য পলিসি পরিবর্তন করতে উদ্যোগী হয়েছে। সার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সংযমী হচ্ছে। ইন্ডিয়ান ফারমার্স ফার্টিলাইজার কো-অপারেটিভ লিমিটেড বা ইফকো গত বছর ‘ন্যানো ইউরিয়া’ ব্যবহার শুরু করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের প্রথম ন্যানো ইউরিয়া প্লান্টের উদ্বোধন করেন। ভারতীয় গবেষকরা বলছেন মাত্র আধা লিটারের এক বোতল লিকুইড ন্যানো ইউরিয়া ৪০ কেজির এক বস্তা ইউরিয়া সারের পরিবর্তে ব্যবহার করা যাবে। ন্যানো ইউরিয়া সার নাকি স্প্রে করে ব্যবহার করতে হয়। এটি ফসলের পুষ্টির গুণমান এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং ভূগর্ভস্থ পানি ও পরিবেশের গুণমানে ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অথচ আমাদের গবেষকরা বলছেন ইউরিয়া সার স্প্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে না। প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে ভারত বা অন্যান্য দেশগুলো কীভাবে স্প্রের মাধ্যমে সার প্রয়োগ করছে।

বছর পনেরো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। এক দিন আবদুল আজিজ আমার দফতরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে ২-৩ কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময়, ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মধ্যে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মধ্যে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায় তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাই-বাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দেই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’

বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাই-বাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধানগাছের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০%-ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। আমি সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেসব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে আমাদের দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। তবে আমার তুলে ধরা প্রতিবেদন দেখে এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসির) এর কৃষি গবেষক আরিফ হোসেন খান। দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে তিনি যে ফলাফল পেয়েছিলেন তা হলো- ধান খেতে সরাসরি না ছিটিয়ে পাতায় বিশেষ পদ্ধতিতে (পানিতে মিশিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে) ছিটালে ইউরিয়া সার স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম লাগে। এতে চাষাবাদের খরচ কমে যায়। বিঘাপ্রতি ধানের ফলনও বাড়ে তিন মণ পর্যন্ত। এ কথাগুলো কোনোটিই আমার নয়। আমি কৃষকের কাছ থেকে যা জেনেছি তা যাচাই করতে ছুটে গেছি গবেষকদের কাছে। তখন গবেষকরা বলেছেন সম্ভব। অথচ সিম্পোজিয়ামে উপস্থিত কয়েকজন গবেষক স্প্রের মাধ্যমে ইউরিয়া সার ব্যবহারের বিষয়টি কোনোভাবেই সম্ভব নয় জানালেন। তবে আমার মনে প্রশ্ন জাগে, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ কীভাবে সার স্প্রে করছে? গুটি ইউরিয়া সারের বিষয়ে আইএফডিসির সিনিয়র অ্যাডভাইজার ইসরাত জাহান বললেন, গুটি ইউরিয়া অপচয় রোধে কার্যকর তবে উৎপাদনে সারের খরচ কেজিপ্রতি ২ টাকা বেড়ে যাওয়ায় সেটা জনপ্রিয় হয়নি। অনেকেই বলছিলেন, ধানের খেতে সার সেচের মাধ্যমে দেওয়া যাবে না। ধান ছাড়াও সারা দেশে বিপুল পরিমাণ জমিতে সবজি ও ফলের চাষ হচ্ছে। সেগুলোতেও যদি সেচের সঙ্গে সার মিশিয়ে দিয়ে অপচয় কমানো যায় তবে সে বিষয়টিও গবেষকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কেন দেখছেন না? আমি আশা করি এ বিষয়গুলো নিয়ে গবেষকরা ভাববেন।

যাই হোক, যেভাবেই সার দেওয়া হোক না কেন, সার বেশি প্রয়োগ হচ্ছে, এ বিষয়ে সবাই একমত। আর সেটি কমিয়ে আনতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। জমিতে সুষম সার ব্যবহারে মাটির স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকে, ফসলের উৎপাদনও হয় বেশি- এ কথাটি কৃষক পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে। আমি মাঠপর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি সুষম সার ব্যবহারে তৃণমূল পর্যায়ে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। যেমন- মাটি পরীক্ষা সম্পর্কে কৃষকরা সচেতন নন। মাটি পরীক্ষার দীর্ঘসূত্রতার কারণে কৃষক মাটি পরীক্ষা করাতে চায় না। এখন অবশ্য বলা হচ্ছে কৃষকের মাটি পরীক্ষার প্রয়োজন নেই, এলাকাভিত্তিক মাটি পরীক্ষা করা আছে। অ্যাপের সাহায্যেই কৃষক জানতে পারবে কোন এলাকার মাটিতে কোন ফসলের জন্য কী সার দিতে হবে। এ উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে ভালো। তবে কৃষক পর্যায়ে কৃষি অ্যাপগুলোর ব্যবহার এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। সুষম সার সম্পর্কে অনেক কৃষকই জানেন না। সাধারণত অধিকাংশ কৃষকই পরিবর্তনে ভয় পান। মনে করেন, যেভাবে ফসল ফলিয়ে আসছেন, সেখান থেকে সরে গেলে যদি ফসল না ফলে, তবে তো সারা বছর না খেয়ে থাকতে হবে। তাই কৃষককে অভয় দিয়ে সুষম সারের ব্যবহার বিষয়ে সচেতন করতে হবে।  এ ক্ষেত্রে গবেষক ও কৃষিবিদদের একটি সুনির্দিষ্ট কৌশল নিয়ে কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে। অবশ্যই সেই কৌশলটি হতে হবে সহজ। যেন কৃষক তা বুঝতে পারে এবং পরিবর্তনে ভরসা পায়। আমরা যদি সব কৃষককে সুষম সার ব্যবহারে উদ্যোগী করতে পারি, যে পদ্ধতিতে সার প্রয়োগ করলে অপচয় কম হবে সেই কৌশলটি শিখিয়ে দিতে পারি, তবে এই বর্তমান সংকট থেকে আমরা যেমন বের হয়ে আসতে পারব, তেমনি এতে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও জোরদার হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা