শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের কৃষি এগিয়েছে অনেকদূর। এ সাফল্যের পেছনে বড় অবদান রেখেছে সরকারের সারনীতি। বিশেষ করে সারে লাগাতার ভর্তুকি কৃষককে কৃষিকাজে নিয়োজিত থাকতে শক্তি জুগিয়েছে। বাড়িয়েছে উৎপাদন। নিশ্চিত হয়েছে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা।  শুধু সারেই এ বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি অন্য খাতে সেবার পরিমাণ বাড়ানোর প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আরও একটি বিষয় লক্ষ্য করা যায়, প্রচুর ভর্তুকির কারণে সারের মূল্য তুলনামূলক কম হওয়ায় অপ্রয়োজনেও সারের প্রয়োগ বাড়ছে, অপচয় হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে-কীভাবে সারের অপচয় রোধ করা যাবে? গত সপ্তাহে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার আমাকে আমন্ত্রণ জানালেন ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের জন্য। সেখানে দেশের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা উপস্থিত থাকবেন। সুষম সার নিয়ে আলাপ-আলোচনা হবে। একটা সুপারিশমালা সরকারের কাছে পেশ করা হবে। আমি বললাম, ভাই, আমি তো কোনো গবেষক না, কৃষিবিদও না। একজন গণমাধ্যমকর্মী। গবেষকদের কথা কৃষকদের এবং কৃষকদের কথা গবেষকদের ও নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি মাত্র। বখতিয়ার সাহেব বললেন, আপনি দেশ-বিদেশের মাঠে-ঘাটে কাজ করেন, মাঠের যে চিত্র দেখে আসছেন, তাই একটু তুলে ধরবেন। আমি রাজি হলাম। আমার কথাগুলো মুখে বলার সঙ্গে চাইলাম একটা ভিডিওচিত্র উপস্থাপনার মাধ্যমে বিষয়গুলো সহজ করার জন্য।

কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের অডিটোরিয়ামে সুন্দর আয়োজন হলো। ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে গবেষক ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আলোচনা হলো। প্যানেল আলোচক হিসেবে আমারও উপস্থিতি ছিল। অস্ট্রেলিয়ার অঈওঅজ ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের একটি প্রকল্প কৃষকদের পরিমিত মাত্রায় সুষম সার ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ৮ উপজেলায় ২০১৮ সাল থেকে গবেষণা করে আসছে। তার তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন হলো। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করলেন প্রকল্পপ্রধান অস্ট্রেলিয়ার মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রিচার্ড ডব্লিউ বেল। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সুপারিশ করা সুষম সার ব্যবহারে কৃষকরা কতটুকু সুফল পেতে পারে তার একটি চিত্র তুলে ধরলেন তিনি। তার উপস্থাপনায় উঠে এসেছে, কৃষক সুষম সার ব্যবহার করলে বছরে ৭৫ লাখ টন ধানের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। সার্বিকভাবে বছরে লাভ হবে ২০ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। নিঃসন্দেহে তথ্যসমৃদ্ধ সুন্দর উপস্থাপনা।

সারের অপচয় কমাতে ও মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কিছু পরামর্শ ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন অন্য আলোচকরাও। আলোচনা এবং গবেষণা উপস্থাপনায় মূলকথা যেটা ওঠে এলো বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল পাঁচ বছর পরপর কোন জমিতে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করে দেয়। সেটি প্রকাশিত হয় বই আকারে। বইটি গবেষক কিংবা কৃষি কর্মকর্তাদের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু কৃষকদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। তাই গবেষকরা সুপারিশ করছেন, বাংলাদেশ সরকারের অঞ্চলভিত্তিক সার সুপারিশমালা (এফআরজি) ব্যবহারের জন্য একটি কার্ড ব্যবহার করার। উদ্যোগটি অবশ্যই সুন্দর ও সময়োপযোগী। কিন্তু আমার মনে হলো এ বিষয়টিও কৃষকের জন্য কঠিন হবে। সাধারণ কৃষকের পক্ষে কার্ড ধরে ধরে গ্রাম হিসাব করে সার দেওয়া সহজ হবে না। মনে আছে গত শতাব্দীর আশি-নব্বইয়ের দশকে যখন গাছ লাগানো, সবজির বেড তৈরিতে মাপ বোঝাতে বলা হতো ‘এত মিটার বাই অত মিটার’, কৃষক বিভ্রান্ত হতেন। বুঝতে পারতেন না। কারণ মিটারের মাপ কৃষকের কাছে পরিচিত নয়। এর চেয়ে কৃষককে যদি বলা হয়, ‘এত হাত বাই অত হাত’ কৃষক সহজেই বুঝতে পারেন। সে কথাই আমি আমার বক্তব্যে বললাম। বললাম যে, সিরাপ জাতীয় ওষুধের সঙ্গে যেমন ওষুধ মাপার দাগকাটা পাত্র দেওয়া হয়, এমন দাগকাটা মগ বা পাত্র দেওয়া যেতে পারে কৃষককে। কৃষককে তথ্য বা প্রযুক্তি কৌশল দিতে হবে সহজ উপায়ে। বিষয়টি অনেকেরই পছন্দ হলো। সভায় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বললেন, এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

কিন্তু আমি যখন ভিডিওচিত্রে দেখালাম বাইরের দেশে অনেকে সার প্রয়োগ করছে স্প্রের মাধ্যমে। আবার নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্যে দেখেছি সেচের পানির সঙ্গেই সার মিশিয়ে দিচ্ছে। তারা বলছে এতে সারের অপচয় কম হয়। তখন বিষয়টি দেখে অনেক গবেষক ও বিজ্ঞানী বললেন, স্প্রের মাধ্যমে বোরন বা জিংক সার দেওয়া গেলেও ইউরিয়া বা অন্য সারগুলো দেওয়া সম্ভব নয়। বিজ্ঞানের বিষয়গুলো আমার এত বোঝার কথা নয়। বুঝিও না। আমি দেশ-বিদেশে যা দেখেছি, দেখছি সেগুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

সার নিয়ে আমাদের পাশের দেশ ভারত কী ভাবছে জানার জন্য প্রায়ই আমি ভারতীয় পত্র-পত্রিকাতে চোখ রাখার চেষ্টা করি। কারণ প্রতিবেশী ভারত সারের ব্যবহারের দিক থেকে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সার উৎপাদনে তৃতীয় এবং সার আমদানিতে বিশ্বে প্রথম। ‘দ্য ইন্ডিয়া ফোরাম’-এ একটি আর্টিক্যাল পড়েছিলাম বর্তমান সার সংকট নিয়ে ভারতের কার্যক্রম সম্বন্ধে। তারা সার সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য পলিসি পরিবর্তন করতে উদ্যোগী হয়েছে। সার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সংযমী হচ্ছে। ইন্ডিয়ান ফারমার্স ফার্টিলাইজার কো-অপারেটিভ লিমিটেড বা ইফকো গত বছর ‘ন্যানো ইউরিয়া’ ব্যবহার শুরু করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের প্রথম ন্যানো ইউরিয়া প্লান্টের উদ্বোধন করেন। ভারতীয় গবেষকরা বলছেন মাত্র আধা লিটারের এক বোতল লিকুইড ন্যানো ইউরিয়া ৪০ কেজির এক বস্তা ইউরিয়া সারের পরিবর্তে ব্যবহার করা যাবে। ন্যানো ইউরিয়া সার নাকি স্প্রে করে ব্যবহার করতে হয়। এটি ফসলের পুষ্টির গুণমান এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং ভূগর্ভস্থ পানি ও পরিবেশের গুণমানে ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অথচ আমাদের গবেষকরা বলছেন ইউরিয়া সার স্প্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে না। প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে ভারত বা অন্যান্য দেশগুলো কীভাবে স্প্রের মাধ্যমে সার প্রয়োগ করছে।

বছর পনেরো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। এক দিন আবদুল আজিজ আমার দফতরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে ২-৩ কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময়, ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মধ্যে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মধ্যে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায় তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাই-বাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দেই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’

বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাই-বাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধানগাছের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০%-ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। আমি সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেসব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে আমাদের দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। তবে আমার তুলে ধরা প্রতিবেদন দেখে এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসির) এর কৃষি গবেষক আরিফ হোসেন খান। দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে তিনি যে ফলাফল পেয়েছিলেন তা হলো- ধান খেতে সরাসরি না ছিটিয়ে পাতায় বিশেষ পদ্ধতিতে (পানিতে মিশিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে) ছিটালে ইউরিয়া সার স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম লাগে। এতে চাষাবাদের খরচ কমে যায়। বিঘাপ্রতি ধানের ফলনও বাড়ে তিন মণ পর্যন্ত। এ কথাগুলো কোনোটিই আমার নয়। আমি কৃষকের কাছ থেকে যা জেনেছি তা যাচাই করতে ছুটে গেছি গবেষকদের কাছে। তখন গবেষকরা বলেছেন সম্ভব। অথচ সিম্পোজিয়ামে উপস্থিত কয়েকজন গবেষক স্প্রের মাধ্যমে ইউরিয়া সার ব্যবহারের বিষয়টি কোনোভাবেই সম্ভব নয় জানালেন। তবে আমার মনে প্রশ্ন জাগে, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ কীভাবে সার স্প্রে করছে? গুটি ইউরিয়া সারের বিষয়ে আইএফডিসির সিনিয়র অ্যাডভাইজার ইসরাত জাহান বললেন, গুটি ইউরিয়া অপচয় রোধে কার্যকর তবে উৎপাদনে সারের খরচ কেজিপ্রতি ২ টাকা বেড়ে যাওয়ায় সেটা জনপ্রিয় হয়নি। অনেকেই বলছিলেন, ধানের খেতে সার সেচের মাধ্যমে দেওয়া যাবে না। ধান ছাড়াও সারা দেশে বিপুল পরিমাণ জমিতে সবজি ও ফলের চাষ হচ্ছে। সেগুলোতেও যদি সেচের সঙ্গে সার মিশিয়ে দিয়ে অপচয় কমানো যায় তবে সে বিষয়টিও গবেষকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কেন দেখছেন না? আমি আশা করি এ বিষয়গুলো নিয়ে গবেষকরা ভাববেন।

যাই হোক, যেভাবেই সার দেওয়া হোক না কেন, সার বেশি প্রয়োগ হচ্ছে, এ বিষয়ে সবাই একমত। আর সেটি কমিয়ে আনতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। জমিতে সুষম সার ব্যবহারে মাটির স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকে, ফসলের উৎপাদনও হয় বেশি- এ কথাটি কৃষক পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে। আমি মাঠপর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি সুষম সার ব্যবহারে তৃণমূল পর্যায়ে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। যেমন- মাটি পরীক্ষা সম্পর্কে কৃষকরা সচেতন নন। মাটি পরীক্ষার দীর্ঘসূত্রতার কারণে কৃষক মাটি পরীক্ষা করাতে চায় না। এখন অবশ্য বলা হচ্ছে কৃষকের মাটি পরীক্ষার প্রয়োজন নেই, এলাকাভিত্তিক মাটি পরীক্ষা করা আছে। অ্যাপের সাহায্যেই কৃষক জানতে পারবে কোন এলাকার মাটিতে কোন ফসলের জন্য কী সার দিতে হবে। এ উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে ভালো। তবে কৃষক পর্যায়ে কৃষি অ্যাপগুলোর ব্যবহার এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। সুষম সার সম্পর্কে অনেক কৃষকই জানেন না। সাধারণত অধিকাংশ কৃষকই পরিবর্তনে ভয় পান। মনে করেন, যেভাবে ফসল ফলিয়ে আসছেন, সেখান থেকে সরে গেলে যদি ফসল না ফলে, তবে তো সারা বছর না খেয়ে থাকতে হবে। তাই কৃষককে অভয় দিয়ে সুষম সারের ব্যবহার বিষয়ে সচেতন করতে হবে।  এ ক্ষেত্রে গবেষক ও কৃষিবিদদের একটি সুনির্দিষ্ট কৌশল নিয়ে কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে। অবশ্যই সেই কৌশলটি হতে হবে সহজ। যেন কৃষক তা বুঝতে পারে এবং পরিবর্তনে ভরসা পায়। আমরা যদি সব কৃষককে সুষম সার ব্যবহারে উদ্যোগী করতে পারি, যে পদ্ধতিতে সার প্রয়োগ করলে অপচয় কম হবে সেই কৌশলটি শিখিয়ে দিতে পারি, তবে এই বর্তমান সংকট থেকে আমরা যেমন বের হয়ে আসতে পারব, তেমনি এতে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও জোরদার হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন