শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের কৃষি এগিয়েছে অনেকদূর। এ সাফল্যের পেছনে বড় অবদান রেখেছে সরকারের সারনীতি। বিশেষ করে সারে লাগাতার ভর্তুকি কৃষককে কৃষিকাজে নিয়োজিত থাকতে শক্তি জুগিয়েছে। বাড়িয়েছে উৎপাদন। নিশ্চিত হয়েছে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা।  শুধু সারেই এ বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি অন্য খাতে সেবার পরিমাণ বাড়ানোর প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আরও একটি বিষয় লক্ষ্য করা যায়, প্রচুর ভর্তুকির কারণে সারের মূল্য তুলনামূলক কম হওয়ায় অপ্রয়োজনেও সারের প্রয়োগ বাড়ছে, অপচয় হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে-কীভাবে সারের অপচয় রোধ করা যাবে? গত সপ্তাহে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার আমাকে আমন্ত্রণ জানালেন ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের জন্য। সেখানে দেশের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা উপস্থিত থাকবেন। সুষম সার নিয়ে আলাপ-আলোচনা হবে। একটা সুপারিশমালা সরকারের কাছে পেশ করা হবে। আমি বললাম, ভাই, আমি তো কোনো গবেষক না, কৃষিবিদও না। একজন গণমাধ্যমকর্মী। গবেষকদের কথা কৃষকদের এবং কৃষকদের কথা গবেষকদের ও নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি মাত্র। বখতিয়ার সাহেব বললেন, আপনি দেশ-বিদেশের মাঠে-ঘাটে কাজ করেন, মাঠের যে চিত্র দেখে আসছেন, তাই একটু তুলে ধরবেন। আমি রাজি হলাম। আমার কথাগুলো মুখে বলার সঙ্গে চাইলাম একটা ভিডিওচিত্র উপস্থাপনার মাধ্যমে বিষয়গুলো সহজ করার জন্য।

কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের অডিটোরিয়ামে সুন্দর আয়োজন হলো। ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে গবেষক ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আলোচনা হলো। প্যানেল আলোচক হিসেবে আমারও উপস্থিতি ছিল। অস্ট্রেলিয়ার অঈওঅজ ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের একটি প্রকল্প কৃষকদের পরিমিত মাত্রায় সুষম সার ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ৮ উপজেলায় ২০১৮ সাল থেকে গবেষণা করে আসছে। তার তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন হলো। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করলেন প্রকল্পপ্রধান অস্ট্রেলিয়ার মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রিচার্ড ডব্লিউ বেল। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সুপারিশ করা সুষম সার ব্যবহারে কৃষকরা কতটুকু সুফল পেতে পারে তার একটি চিত্র তুলে ধরলেন তিনি। তার উপস্থাপনায় উঠে এসেছে, কৃষক সুষম সার ব্যবহার করলে বছরে ৭৫ লাখ টন ধানের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। সার্বিকভাবে বছরে লাভ হবে ২০ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। নিঃসন্দেহে তথ্যসমৃদ্ধ সুন্দর উপস্থাপনা।

সারের অপচয় কমাতে ও মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কিছু পরামর্শ ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন অন্য আলোচকরাও। আলোচনা এবং গবেষণা উপস্থাপনায় মূলকথা যেটা ওঠে এলো বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল পাঁচ বছর পরপর কোন জমিতে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করে দেয়। সেটি প্রকাশিত হয় বই আকারে। বইটি গবেষক কিংবা কৃষি কর্মকর্তাদের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু কৃষকদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। তাই গবেষকরা সুপারিশ করছেন, বাংলাদেশ সরকারের অঞ্চলভিত্তিক সার সুপারিশমালা (এফআরজি) ব্যবহারের জন্য একটি কার্ড ব্যবহার করার। উদ্যোগটি অবশ্যই সুন্দর ও সময়োপযোগী। কিন্তু আমার মনে হলো এ বিষয়টিও কৃষকের জন্য কঠিন হবে। সাধারণ কৃষকের পক্ষে কার্ড ধরে ধরে গ্রাম হিসাব করে সার দেওয়া সহজ হবে না। মনে আছে গত শতাব্দীর আশি-নব্বইয়ের দশকে যখন গাছ লাগানো, সবজির বেড তৈরিতে মাপ বোঝাতে বলা হতো ‘এত মিটার বাই অত মিটার’, কৃষক বিভ্রান্ত হতেন। বুঝতে পারতেন না। কারণ মিটারের মাপ কৃষকের কাছে পরিচিত নয়। এর চেয়ে কৃষককে যদি বলা হয়, ‘এত হাত বাই অত হাত’ কৃষক সহজেই বুঝতে পারেন। সে কথাই আমি আমার বক্তব্যে বললাম। বললাম যে, সিরাপ জাতীয় ওষুধের সঙ্গে যেমন ওষুধ মাপার দাগকাটা পাত্র দেওয়া হয়, এমন দাগকাটা মগ বা পাত্র দেওয়া যেতে পারে কৃষককে। কৃষককে তথ্য বা প্রযুক্তি কৌশল দিতে হবে সহজ উপায়ে। বিষয়টি অনেকেরই পছন্দ হলো। সভায় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বললেন, এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

কিন্তু আমি যখন ভিডিওচিত্রে দেখালাম বাইরের দেশে অনেকে সার প্রয়োগ করছে স্প্রের মাধ্যমে। আবার নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্যে দেখেছি সেচের পানির সঙ্গেই সার মিশিয়ে দিচ্ছে। তারা বলছে এতে সারের অপচয় কম হয়। তখন বিষয়টি দেখে অনেক গবেষক ও বিজ্ঞানী বললেন, স্প্রের মাধ্যমে বোরন বা জিংক সার দেওয়া গেলেও ইউরিয়া বা অন্য সারগুলো দেওয়া সম্ভব নয়। বিজ্ঞানের বিষয়গুলো আমার এত বোঝার কথা নয়। বুঝিও না। আমি দেশ-বিদেশে যা দেখেছি, দেখছি সেগুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

সার নিয়ে আমাদের পাশের দেশ ভারত কী ভাবছে জানার জন্য প্রায়ই আমি ভারতীয় পত্র-পত্রিকাতে চোখ রাখার চেষ্টা করি। কারণ প্রতিবেশী ভারত সারের ব্যবহারের দিক থেকে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সার উৎপাদনে তৃতীয় এবং সার আমদানিতে বিশ্বে প্রথম। ‘দ্য ইন্ডিয়া ফোরাম’-এ একটি আর্টিক্যাল পড়েছিলাম বর্তমান সার সংকট নিয়ে ভারতের কার্যক্রম সম্বন্ধে। তারা সার সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য পলিসি পরিবর্তন করতে উদ্যোগী হয়েছে। সার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সংযমী হচ্ছে। ইন্ডিয়ান ফারমার্স ফার্টিলাইজার কো-অপারেটিভ লিমিটেড বা ইফকো গত বছর ‘ন্যানো ইউরিয়া’ ব্যবহার শুরু করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের প্রথম ন্যানো ইউরিয়া প্লান্টের উদ্বোধন করেন। ভারতীয় গবেষকরা বলছেন মাত্র আধা লিটারের এক বোতল লিকুইড ন্যানো ইউরিয়া ৪০ কেজির এক বস্তা ইউরিয়া সারের পরিবর্তে ব্যবহার করা যাবে। ন্যানো ইউরিয়া সার নাকি স্প্রে করে ব্যবহার করতে হয়। এটি ফসলের পুষ্টির গুণমান এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং ভূগর্ভস্থ পানি ও পরিবেশের গুণমানে ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অথচ আমাদের গবেষকরা বলছেন ইউরিয়া সার স্প্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে না। প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে ভারত বা অন্যান্য দেশগুলো কীভাবে স্প্রের মাধ্যমে সার প্রয়োগ করছে।

বছর পনেরো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। এক দিন আবদুল আজিজ আমার দফতরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে ২-৩ কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময়, ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মধ্যে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মধ্যে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায় তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাই-বাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দেই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’

বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাই-বাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধানগাছের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০%-ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। আমি সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেসব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে আমাদের দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। তবে আমার তুলে ধরা প্রতিবেদন দেখে এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসির) এর কৃষি গবেষক আরিফ হোসেন খান। দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে তিনি যে ফলাফল পেয়েছিলেন তা হলো- ধান খেতে সরাসরি না ছিটিয়ে পাতায় বিশেষ পদ্ধতিতে (পানিতে মিশিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে) ছিটালে ইউরিয়া সার স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম লাগে। এতে চাষাবাদের খরচ কমে যায়। বিঘাপ্রতি ধানের ফলনও বাড়ে তিন মণ পর্যন্ত। এ কথাগুলো কোনোটিই আমার নয়। আমি কৃষকের কাছ থেকে যা জেনেছি তা যাচাই করতে ছুটে গেছি গবেষকদের কাছে। তখন গবেষকরা বলেছেন সম্ভব। অথচ সিম্পোজিয়ামে উপস্থিত কয়েকজন গবেষক স্প্রের মাধ্যমে ইউরিয়া সার ব্যবহারের বিষয়টি কোনোভাবেই সম্ভব নয় জানালেন। তবে আমার মনে প্রশ্ন জাগে, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ কীভাবে সার স্প্রে করছে? গুটি ইউরিয়া সারের বিষয়ে আইএফডিসির সিনিয়র অ্যাডভাইজার ইসরাত জাহান বললেন, গুটি ইউরিয়া অপচয় রোধে কার্যকর তবে উৎপাদনে সারের খরচ কেজিপ্রতি ২ টাকা বেড়ে যাওয়ায় সেটা জনপ্রিয় হয়নি। অনেকেই বলছিলেন, ধানের খেতে সার সেচের মাধ্যমে দেওয়া যাবে না। ধান ছাড়াও সারা দেশে বিপুল পরিমাণ জমিতে সবজি ও ফলের চাষ হচ্ছে। সেগুলোতেও যদি সেচের সঙ্গে সার মিশিয়ে দিয়ে অপচয় কমানো যায় তবে সে বিষয়টিও গবেষকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কেন দেখছেন না? আমি আশা করি এ বিষয়গুলো নিয়ে গবেষকরা ভাববেন।

যাই হোক, যেভাবেই সার দেওয়া হোক না কেন, সার বেশি প্রয়োগ হচ্ছে, এ বিষয়ে সবাই একমত। আর সেটি কমিয়ে আনতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। জমিতে সুষম সার ব্যবহারে মাটির স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকে, ফসলের উৎপাদনও হয় বেশি- এ কথাটি কৃষক পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে। আমি মাঠপর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি সুষম সার ব্যবহারে তৃণমূল পর্যায়ে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। যেমন- মাটি পরীক্ষা সম্পর্কে কৃষকরা সচেতন নন। মাটি পরীক্ষার দীর্ঘসূত্রতার কারণে কৃষক মাটি পরীক্ষা করাতে চায় না। এখন অবশ্য বলা হচ্ছে কৃষকের মাটি পরীক্ষার প্রয়োজন নেই, এলাকাভিত্তিক মাটি পরীক্ষা করা আছে। অ্যাপের সাহায্যেই কৃষক জানতে পারবে কোন এলাকার মাটিতে কোন ফসলের জন্য কী সার দিতে হবে। এ উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে ভালো। তবে কৃষক পর্যায়ে কৃষি অ্যাপগুলোর ব্যবহার এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। সুষম সার সম্পর্কে অনেক কৃষকই জানেন না। সাধারণত অধিকাংশ কৃষকই পরিবর্তনে ভয় পান। মনে করেন, যেভাবে ফসল ফলিয়ে আসছেন, সেখান থেকে সরে গেলে যদি ফসল না ফলে, তবে তো সারা বছর না খেয়ে থাকতে হবে। তাই কৃষককে অভয় দিয়ে সুষম সারের ব্যবহার বিষয়ে সচেতন করতে হবে।  এ ক্ষেত্রে গবেষক ও কৃষিবিদদের একটি সুনির্দিষ্ট কৌশল নিয়ে কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে। অবশ্যই সেই কৌশলটি হতে হবে সহজ। যেন কৃষক তা বুঝতে পারে এবং পরিবর্তনে ভরসা পায়। আমরা যদি সব কৃষককে সুষম সার ব্যবহারে উদ্যোগী করতে পারি, যে পদ্ধতিতে সার প্রয়োগ করলে অপচয় কম হবে সেই কৌশলটি শিখিয়ে দিতে পারি, তবে এই বর্তমান সংকট থেকে আমরা যেমন বের হয়ে আসতে পারব, তেমনি এতে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও জোরদার হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে