শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে সহজ পথে

স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের কৃষি এগিয়েছে অনেকদূর। এ সাফল্যের পেছনে বড় অবদান রেখেছে সরকারের সারনীতি। বিশেষ করে সারে লাগাতার ভর্তুকি কৃষককে কৃষিকাজে নিয়োজিত থাকতে শক্তি জুগিয়েছে। বাড়িয়েছে উৎপাদন। নিশ্চিত হয়েছে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে সারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সরকারের ভর্তুকির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা।  শুধু সারেই এ বিশাল পরিমাণ ভর্তুকি অন্য খাতে সেবার পরিমাণ বাড়ানোর প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আরও একটি বিষয় লক্ষ্য করা যায়, প্রচুর ভর্তুকির কারণে সারের মূল্য তুলনামূলক কম হওয়ায় অপ্রয়োজনেও সারের প্রয়োগ বাড়ছে, অপচয় হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে-কীভাবে সারের অপচয় রোধ করা যাবে? গত সপ্তাহে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার আমাকে আমন্ত্রণ জানালেন ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণের জন্য। সেখানে দেশের বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের গবেষকরা উপস্থিত থাকবেন। সুষম সার নিয়ে আলাপ-আলোচনা হবে। একটা সুপারিশমালা সরকারের কাছে পেশ করা হবে। আমি বললাম, ভাই, আমি তো কোনো গবেষক না, কৃষিবিদও না। একজন গণমাধ্যমকর্মী। গবেষকদের কথা কৃষকদের এবং কৃষকদের কথা গবেষকদের ও নীতিনির্ধারকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করি মাত্র। বখতিয়ার সাহেব বললেন, আপনি দেশ-বিদেশের মাঠে-ঘাটে কাজ করেন, মাঠের যে চিত্র দেখে আসছেন, তাই একটু তুলে ধরবেন। আমি রাজি হলাম। আমার কথাগুলো মুখে বলার সঙ্গে চাইলাম একটা ভিডিওচিত্র উপস্থাপনার মাধ্যমে বিষয়গুলো সহজ করার জন্য।

কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের অডিটোরিয়ামে সুন্দর আয়োজন হলো। ফার্টিলাইজার পলিসি ডায়ালগ সিম্পোজিয়ামে গবেষক ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আলোচনা হলো। প্যানেল আলোচক হিসেবে আমারও উপস্থিতি ছিল। অস্ট্রেলিয়ার অঈওঅজ ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশনের একটি প্রকল্প কৃষকদের পরিমিত মাত্রায় সুষম সার ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে ৮ উপজেলায় ২০১৮ সাল থেকে গবেষণা করে আসছে। তার তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন হলো। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করলেন প্রকল্পপ্রধান অস্ট্রেলিয়ার মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. রিচার্ড ডব্লিউ বেল। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সুপারিশ করা সুষম সার ব্যবহারে কৃষকরা কতটুকু সুফল পেতে পারে তার একটি চিত্র তুলে ধরলেন তিনি। তার উপস্থাপনায় উঠে এসেছে, কৃষক সুষম সার ব্যবহার করলে বছরে ৭৫ লাখ টন ধানের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। সার্বিকভাবে বছরে লাভ হবে ২০ হাজার ৫০৪ কোটি টাকা। নিঃসন্দেহে তথ্যসমৃদ্ধ সুন্দর উপস্থাপনা।

সারের অপচয় কমাতে ও মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কিছু পরামর্শ ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন অন্য আলোচকরাও। আলোচনা এবং গবেষণা উপস্থাপনায় মূলকথা যেটা ওঠে এলো বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল পাঁচ বছর পরপর কোন জমিতে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করে দেয়। সেটি প্রকাশিত হয় বই আকারে। বইটি গবেষক কিংবা কৃষি কর্মকর্তাদের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু কৃষকদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। তাই গবেষকরা সুপারিশ করছেন, বাংলাদেশ সরকারের অঞ্চলভিত্তিক সার সুপারিশমালা (এফআরজি) ব্যবহারের জন্য একটি কার্ড ব্যবহার করার। উদ্যোগটি অবশ্যই সুন্দর ও সময়োপযোগী। কিন্তু আমার মনে হলো এ বিষয়টিও কৃষকের জন্য কঠিন হবে। সাধারণ কৃষকের পক্ষে কার্ড ধরে ধরে গ্রাম হিসাব করে সার দেওয়া সহজ হবে না। মনে আছে গত শতাব্দীর আশি-নব্বইয়ের দশকে যখন গাছ লাগানো, সবজির বেড তৈরিতে মাপ বোঝাতে বলা হতো ‘এত মিটার বাই অত মিটার’, কৃষক বিভ্রান্ত হতেন। বুঝতে পারতেন না। কারণ মিটারের মাপ কৃষকের কাছে পরিচিত নয়। এর চেয়ে কৃষককে যদি বলা হয়, ‘এত হাত বাই অত হাত’ কৃষক সহজেই বুঝতে পারেন। সে কথাই আমি আমার বক্তব্যে বললাম। বললাম যে, সিরাপ জাতীয় ওষুধের সঙ্গে যেমন ওষুধ মাপার দাগকাটা পাত্র দেওয়া হয়, এমন দাগকাটা মগ বা পাত্র দেওয়া যেতে পারে কৃষককে। কৃষককে তথ্য বা প্রযুক্তি কৌশল দিতে হবে সহজ উপায়ে। বিষয়টি অনেকেরই পছন্দ হলো। সভায় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় কৃষি সচিব ওয়াহিদা আক্তার। তিনি বললেন, এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে।

কিন্তু আমি যখন ভিডিওচিত্রে দেখালাম বাইরের দেশে অনেকে সার প্রয়োগ করছে স্প্রের মাধ্যমে। আবার নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল থেকে শুরু করে মধ্যপ্রাচ্যে দেখেছি সেচের পানির সঙ্গেই সার মিশিয়ে দিচ্ছে। তারা বলছে এতে সারের অপচয় কম হয়। তখন বিষয়টি দেখে অনেক গবেষক ও বিজ্ঞানী বললেন, স্প্রের মাধ্যমে বোরন বা জিংক সার দেওয়া গেলেও ইউরিয়া বা অন্য সারগুলো দেওয়া সম্ভব নয়। বিজ্ঞানের বিষয়গুলো আমার এত বোঝার কথা নয়। বুঝিও না। আমি দেশ-বিদেশে যা দেখেছি, দেখছি সেগুলোই তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।

সার নিয়ে আমাদের পাশের দেশ ভারত কী ভাবছে জানার জন্য প্রায়ই আমি ভারতীয় পত্র-পত্রিকাতে চোখ রাখার চেষ্টা করি। কারণ প্রতিবেশী ভারত সারের ব্যবহারের দিক থেকে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। সার উৎপাদনে তৃতীয় এবং সার আমদানিতে বিশ্বে প্রথম। ‘দ্য ইন্ডিয়া ফোরাম’-এ একটি আর্টিক্যাল পড়েছিলাম বর্তমান সার সংকট নিয়ে ভারতের কার্যক্রম সম্বন্ধে। তারা সার সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য পলিসি পরিবর্তন করতে উদ্যোগী হয়েছে। সার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সংযমী হচ্ছে। ইন্ডিয়ান ফারমার্স ফার্টিলাইজার কো-অপারেটিভ লিমিটেড বা ইফকো গত বছর ‘ন্যানো ইউরিয়া’ ব্যবহার শুরু করেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বের প্রথম ন্যানো ইউরিয়া প্লান্টের উদ্বোধন করেন। ভারতীয় গবেষকরা বলছেন মাত্র আধা লিটারের এক বোতল লিকুইড ন্যানো ইউরিয়া ৪০ কেজির এক বস্তা ইউরিয়া সারের পরিবর্তে ব্যবহার করা যাবে। ন্যানো ইউরিয়া সার নাকি স্প্রে করে ব্যবহার করতে হয়। এটি ফসলের পুষ্টির গুণমান এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং ভূগর্ভস্থ পানি ও পরিবেশের গুণমানে ব্যাপক ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অথচ আমাদের গবেষকরা বলছেন ইউরিয়া সার স্প্রের মাধ্যমে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে না। প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে ভারত বা অন্যান্য দেশগুলো কীভাবে স্প্রের মাধ্যমে সার প্রয়োগ করছে।

বছর পনেরো আগে টাঙ্গাইলের কৃষক আবদুল আজিজ বলেছিলেন, তিনি ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে উপকার পাচ্ছেন। এক দিন আবদুল আজিজ আমার দফতরে এসে বললেন, ‘স্যার, আমি পরীক্ষা করে দেখেছি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে না দিয়ে বিঘাতে ২-৩ কেজি স্প্রে করে ধান চাষ করা সম্ভব। এতে ইউরিয়া সার কম প্রয়োগ করেও বেশি ধানের ফলন ঠিকঠাক পাওয়া যায়।’ সে সময়, ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী সারের ঘাটতি ছিল, কৃষকদের মধ্যে সার নিয়ে অসন্তোষ। এর মধ্যে যদি কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমে ইউরিয়া সারের ব্যবহার কমিয়ে ফেলা যায় তবে সেটি হবে চমৎকার একটি বিষয়। বিষয়টি ভালো করে বুঝতে এবং যাচাই-বাছাই করতে ছুটে গেলাম টাঙ্গাইলের শালিয়াবহ গ্রামে। আবদুল আজিজ বললেন, ‘স্যার, আমি দেখলাম গাছের পাতায় সূক্ষ্ম ছিদ্র আছে। যদি পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করে দেই তাহলে গাছ সরাসরি গ্রহণ করতে পারে। সেই ভাবনা থেকে পরীক্ষামূলক ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করে উপকার পেয়েছি।’

বিষয়টি কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা জানতে সে সময় আমি যোগাযোগ করি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের কৃষিতত্ত্ব বিভাগের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আবদুল মজিদের সঙ্গে। তিনি ছয়টি প্লটে পরীক্ষামূলকভাবে আবদুল আজিজের পদ্ধতিতে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করে যাচাই-বাছাই করে দেখলেন আবদুল আজিজের কথাই ঠিক। একই সময়ে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের কৃষি প্রকৌশলী ইফতেখারুল ইসলামকে বিষয়টি জানিয়েছিলাম। তিনি গবেষণা করে বলেছিলেন, ধানগাছের খাদ্যগ্রহণ পদ্ধতি অনুসারে ইউরিয়া সার ছিটিয়ে প্রয়োগ করলে ২০%-ও গাছ গ্রহণ করতে পারে না। বাতাসে বাষ্পীভূত হয়ে যায়। খেতে জমা পানিতে মিশে নষ্ট হয়। গুটি ইউরিয়া কিছুটা গ্রহণ করতে পারে বটে। তবে ইউরিয়া সার পানিতে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করলে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হয়। আমি সে সময় ইউরিয়া সারের প্রয়োগ নিয়ে একাধিক প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। সেসব প্রতিবেদনে এ বিষয়গুলো তুলে ধরেছিলাম। কোনো এক অজানা কারণে আমাদের দেশের কৃষি বিজ্ঞানীরা বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করেননি। তবে আমার তুলে ধরা প্রতিবেদন দেখে এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসির) এর কৃষি গবেষক আরিফ হোসেন খান। দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে তিনি যে ফলাফল পেয়েছিলেন তা হলো- ধান খেতে সরাসরি না ছিটিয়ে পাতায় বিশেষ পদ্ধতিতে (পানিতে মিশিয়ে যন্ত্রের সাহায্যে) ছিটালে ইউরিয়া সার স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে ৩০-৩৫ শতাংশ কম লাগে। এতে চাষাবাদের খরচ কমে যায়। বিঘাপ্রতি ধানের ফলনও বাড়ে তিন মণ পর্যন্ত। এ কথাগুলো কোনোটিই আমার নয়। আমি কৃষকের কাছ থেকে যা জেনেছি তা যাচাই করতে ছুটে গেছি গবেষকদের কাছে। তখন গবেষকরা বলেছেন সম্ভব। অথচ সিম্পোজিয়ামে উপস্থিত কয়েকজন গবেষক স্প্রের মাধ্যমে ইউরিয়া সার ব্যবহারের বিষয়টি কোনোভাবেই সম্ভব নয় জানালেন। তবে আমার মনে প্রশ্ন জাগে, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ কীভাবে সার স্প্রে করছে? গুটি ইউরিয়া সারের বিষয়ে আইএফডিসির সিনিয়র অ্যাডভাইজার ইসরাত জাহান বললেন, গুটি ইউরিয়া অপচয় রোধে কার্যকর তবে উৎপাদনে সারের খরচ কেজিপ্রতি ২ টাকা বেড়ে যাওয়ায় সেটা জনপ্রিয় হয়নি। অনেকেই বলছিলেন, ধানের খেতে সার সেচের মাধ্যমে দেওয়া যাবে না। ধান ছাড়াও সারা দেশে বিপুল পরিমাণ জমিতে সবজি ও ফলের চাষ হচ্ছে। সেগুলোতেও যদি সেচের সঙ্গে সার মিশিয়ে দিয়ে অপচয় কমানো যায় তবে সে বিষয়টিও গবেষকরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কেন দেখছেন না? আমি আশা করি এ বিষয়গুলো নিয়ে গবেষকরা ভাববেন।

যাই হোক, যেভাবেই সার দেওয়া হোক না কেন, সার বেশি প্রয়োগ হচ্ছে, এ বিষয়ে সবাই একমত। আর সেটি কমিয়ে আনতে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। জমিতে সুষম সার ব্যবহারে মাটির স্বাস্থ্য যেমন ভালো থাকে, ফসলের উৎপাদনও হয় বেশি- এ কথাটি কৃষক পর্যন্ত পৌঁছাতে হবে। আমি মাঠপর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি সুষম সার ব্যবহারে তৃণমূল পর্যায়ে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। যেমন- মাটি পরীক্ষা সম্পর্কে কৃষকরা সচেতন নন। মাটি পরীক্ষার দীর্ঘসূত্রতার কারণে কৃষক মাটি পরীক্ষা করাতে চায় না। এখন অবশ্য বলা হচ্ছে কৃষকের মাটি পরীক্ষার প্রয়োজন নেই, এলাকাভিত্তিক মাটি পরীক্ষা করা আছে। অ্যাপের সাহায্যেই কৃষক জানতে পারবে কোন এলাকার মাটিতে কোন ফসলের জন্য কী সার দিতে হবে। এ উদ্যোগটি নিঃসন্দেহে ভালো। তবে কৃষক পর্যায়ে কৃষি অ্যাপগুলোর ব্যবহার এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। সুষম সার সম্পর্কে অনেক কৃষকই জানেন না। সাধারণত অধিকাংশ কৃষকই পরিবর্তনে ভয় পান। মনে করেন, যেভাবে ফসল ফলিয়ে আসছেন, সেখান থেকে সরে গেলে যদি ফসল না ফলে, তবে তো সারা বছর না খেয়ে থাকতে হবে। তাই কৃষককে অভয় দিয়ে সুষম সারের ব্যবহার বিষয়ে সচেতন করতে হবে।  এ ক্ষেত্রে গবেষক ও কৃষিবিদদের একটি সুনির্দিষ্ট কৌশল নিয়ে কৃষকের কাছে পৌঁছাতে হবে। অবশ্যই সেই কৌশলটি হতে হবে সহজ। যেন কৃষক তা বুঝতে পারে এবং পরিবর্তনে ভরসা পায়। আমরা যদি সব কৃষককে সুষম সার ব্যবহারে উদ্যোগী করতে পারি, যে পদ্ধতিতে সার প্রয়োগ করলে অপচয় কম হবে সেই কৌশলটি শিখিয়ে দিতে পারি, তবে এই বর্তমান সংকট থেকে আমরা যেমন বের হয়ে আসতে পারব, তেমনি এতে আমাদের খাদ্য নিরাপত্তার বিষয়টিও জোরদার হবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৪৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা