শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

ভারতে হিন্দুত্ববাদের বিদায় ঘণ্টা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে হিন্দুত্ববাদের বিদায় ঘণ্টা

কন্যা কুমারী থেকে কাশ্মীর। সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার হেঁটে ভারত জোড় যাত্রা করেছিলেন রাহুল গান্ধী। তার সুফল তিনি পেয়েছেন। দক্ষিণ ভারত থেকে গেরুয়া বাহিনীর সরকার নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। ২০১৪ সালে প্রথম ক্ষমতায় এসে মোদির স্লোগান ছিল-কংগ্রেসমুক্ত ভারত। কর্ণাটকের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, মানুষ আর তাদের বিশ্বাস করছে না। মানুষের কাছে  তাদের জারিজুরি ধরা পড়ে গেছে। নির্বাচনের ফলাফল দেখে রাহুল গান্ধীর প্রথম প্রতিক্রিয়া ছিল ঘৃণা নয়, ভালোবাসার জয় হয়েছে। মানুষকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসতে হবে। তার এই দীর্ঘযাত্রায় তিনি জনগণের ভালোবাসাই অনুভব করেছেন। খুব শিগগির তিনি দ্বিতীয় দফার যাত্রা শুরু করবেন- অরুণাচল থেকে গুজরাট। এই যাত্রাও দীর্ঘপথ। তারপরই শুরু হবে ২০২৪-এর লোকসভার প্রচারপর্ব আর রাহুলের এই যাত্রার মধ্যেই চলতি বছরে ভারতের আরও চারটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হবে। এর মধ্যে দুটি কংগ্রেসের দখলে ছত্তিশগড় ও রাজস্থান। এ ছাড়া বড় রাজ্য হলো মধ্যপ্রদেশ। এখানেও গত নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল। কিন্তু টাকা দিয়ে বিধায়ক কিনে সেখানে গেরুয়া বাহিনী সরকার গঠন করে। পাঁচ মাসের মধ্যে বিজেপির হাত থেকে দুটি রাজ্য ছিনিয়ে নিল কংগ্রেস। একটি হিমাচল প্রদেশ, অপরটি কর্ণাটক। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে কর্ণাটকে জেতার পর বলেছেন, কংগ্রেস সাধারণ মানুষের অভাব-অভিযোগ বোঝে। তাই এ দেশের জনগণ আর হিন্দুত্ব বিশ্বাস করছে না।

কর্ণাটক নির্বাচনের ফল আসতেই আঞ্চলিক দলগুলো সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে রাহুলকে অভিনন্দন জানিয়েছে। এই নির্বাচনে ভারতের সবচেয়ে বড় ইংরেজি চ্যানেল বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলেছেন, কংগ্রেসের হাতে যদি টাকা থাকত, কংগ্রেস আরও ২০-৩০টি আসন আদায় করে নিতে পারত। টাকার অভাবটাই বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসকে অভিনন্দন জানাতে তার অ্যালার্জি আছে বলে স্বীকার করে নিয়েছেন। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পেন্টাগন একদিকে যেমন বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ’৭১ সাল থেকে মাথা গলিয়ে আসছে তারা পশ্চিমবঙ্গের দিদিকেও হাতিয়ার বলে মনে করে। কারণ তারা কমিউনিস্টবিরোধী। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী এবং সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম খোলাখুলি বলেছেন, মমতা কোথা থেকে কত টাকা পায় তা আমরা জানি।

দুজনই একই সুরে বলেছেন, বাংলাদেশের জামায়াত-বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ডধারী কিছু সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী নেতা সেখানে প্রকাশ্যে কালীঘাটে এসে প্রচুর টাকা দিয়ে যায়। পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস এবং সিপিএমের দুই নেতা মমতাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গে আর মুসলিম তোষণ করে ভোট পাবেন না। যদি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার সুযোগ বিরোধীরা পায়, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে তারা মমতাকে উচিত শিক্ষা দিয়ে দেবে। খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষকে প্রশ্ন করলে তাদের জবাব ন্যাড়া কতবার বেলতলায় যাবে?

বাংলাদেশের রাজাকার, আলবদর, আল শামসের মতো কট্টরপন্থি মৌলবাদীরা শুধু মমতা নয়, এদেশের আরএসএসের সঙ্গেও গোপন আঁতাত করে চলে। তাদের কখনো কলকাতা, কখনো লন্ডনে দেখা-সাক্ষাৎ হয়। বাংলাদেশে যেমন ইসলামের ধুয়ো তুলে পেন্টগনের সমর্থনে একশ্রেণির বিরোধী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চায়, ঠিক একইভাবে ভারতে কংগ্রেস দলকে বাধা দেওয়ার ষড়যন্ত্র তারা ’৭১ সাল থেকে করে আসছে। এবার একটু কর্ণাটকের পরিস্থিতির দিকে তাকানো যাক। কর্ণাটকে ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদি দুই সপ্তাহে ১৯টি রোড শো করেছিলেন। গত ছয় মাসে নানা অসিলায় ১১ বার ওই রাজ্যে গিয়েছেন মোদি। এত কিছুর পরেও কর্ণাটকের জয়কে নরেন্দ্র মোদির পরাজয় বলেই তুলে ধরেছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের যুক্তি-জয় বজরংবলি ধ্বনি তুললেও নরেন্দ্র মোদির মেরুকরণের রাজনীতি কর্ণাটকে সফল হয়নি। মোদির ‘ঘৃণার রাজনীতি’ ত্যাগ করে কর্ণাটকের মানুষ রাহুলের ‘ভালোবাসার বিপণিকে বেছে নিয়েছে। রাহুল নিজে অবশ্য কর্ণাটকে জয়ের সাফল্য দাবি করেননি। দলের নেতা-কর্মীদের কৃতিত্ব দিয়ে রাহুলের বক্তব্য গরিব মানুষের শক্তি মুনাফাখোর শিল্পপতিদের শক্তিকে হারিয়ে দিয়েছে। কংগ্রেস গরিবের সমস্যা নিয়ে লড়ছে। ভালোবাসা নিয়ে ভোটে লড়েছে কংগ্রেস।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে আজ আর কেউ বিশ্বাস করে না। ভাইপো আর নিজেকে বাঁচাতে তিনি পারেন না এমন কোনো কাজ নেই, এ কথা প্রমাণিত হয়ে গেছে। যেখানে যেখানে বিজেপির পক্ষে জেতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল সেখানেই মুশকিল আসান হয়ে আসরে নেমেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গোয়া, মেঘালয়, মণিপুর, ত্রিপুরা সর্বত্র প্রার্থী দিয়ে বিজেপির জেতা এবং কংগ্রেসের পরাজয় সুনিশ্চিত করার চেষ্টা করেছেন তিনি। এর মধ্যে গোয়া এবং মেঘালয় যে তৃণমূলের ভোট কাটাটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এর থেকে স্পষ্টতই প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে, সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বিজেপিকে বাঁচানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সদাই প্রস্তুত।

কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরোনোর পর এ কথা তিনি আরও স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিলেন। এককভাবে বিপুল ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সত্ত্বেও কংগ্রেসকে একবারের জন্যও তিনি অভিনন্দন জানালেন না। বরং কর্ণাটকের জনগণকে বিজেপিকে হারানোর অভিনন্দন জানিয়ে শুকনো দায় সারলেন। ওয়াকিবহাল রাজনৈতিক মহল মনে করে, কংগ্রেস ও রাহুল গান্ধীকে অভিনন্দন না জানিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসলে বিজেপির বিরুদ্ধে সর্বভারতীয় জোটের রাস্তায় কাঁটা দিয়ে রাখলেন। ২০২৪-এ লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীরা যাতে ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোদি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে না পারে, সে জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করার ইঙ্গিত দিলেন তৃণমূল নেত্রী। বুঝিয়ে দিলেন, তিনি আসলে বিরোধী শিবিরে বিজেপির ‘ট্রোজান হর্স’। তাঁর আসল কাজ ছদ্মবেশে ঢুকে পড়ে বিজেপিকেই সুবিধে করে দেওয়া। কর্ণাটক নির্বাচন ঘোষণার সময় থেকেই যাতে জনতা দল সেকুলারের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট না হয় তার জন্য তৃণমূল নেত্রী সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন। জেডিএস নেতা এইচ টি কুমারস্বামীকে নবান্নে ডেকে পাঠিয়ে মগজধোলাই করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। স্বয়ং নরেন্দ্র মোদি তাঁকে এ কাজের দায়িত্ব দিয়েছিলেন, তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ থাকতে পারে না। মমতা কুমারস্বামীকে বুঝিয়েছিলেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট না করে তাঁর এককভাবে লড়া উচিত। কারণ, যদি কোনো কারণে বিজেপির আসন সংখ্যা কম হয়, তাহলে তিনিই হবেন মুখ্যমন্ত্রী। কুমারস্বামী সেই টোপ গিলেছিলেন। কিন্তু, নির্বাচনের ফলাফল যে এতটাই দুর্বিষহ হবে তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি। কংগ্রেস যে দুই-তৃতীয়াংশ আসন দখল করে নেবে, মমতা, মোদি বা কুমারস্বামী কারও মাথাতেই তা আসেনি। এর ফলে মমতা নিজে তো পথে বসলেনই, কুমারস্বামীকেও পথে বসালেন।

এর আগে তিনি তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও এবং অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগনমোহন রেড্ডিকেও নবান্নে ডেকে এনে কংগ্রেস থেকে সমদূরত্ব বজায় রাখার জন্য নানাভাবে বোঝাতে শুরু করেন। এসব যে বিজেপির বুদ্ধিতেই, সেটা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের বুঝতে অসুবিধে হয়নি। চন্দ্রশেখর রাওর মেয়ের বাড়িতে আয়কর বিভাগ হানা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, সে রাজ্যে ঘন ঘন ইডি/সিবিআই’র যাতায়াত শুরু হয়ে গেছে। বর্ষীয়ান অভিজ্ঞ এই নেতা ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন, তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন না। অতএব, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায় নেচে তাঁর কোনো সুবিধে হবে না। বরং বিজেপিকে ক্ষমতার গদি থেকে হারানোই তার প্রধান লক্ষ্য। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলো কী গেল, সেদিকে তাকালে চলবে না। জগনমোহন রেড্ডিও আপাতত কংগ্রেসের সঙ্গে বৃহত্তর জোট গড়ার দিকেই ঝুঁকে রয়েছেন। কাজেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত দৌরাত্ম্যই এখন ব্যর্থ। ২০২৪-এ বিজেপি সরকার হটে গেলে যদি রাহুল প্রধানমন্ত্রী হন তাহলে কালীঘাট নিবাসী পশ্চিমবঙ্গের অধিশ্বরীর জেলযাত্রা কেউ আটকাতে পারবে না। পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, এমনকী দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে যে প্রতারণা ও রাজনৈতিক বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, কংগ্রেস তা ভুলে যাবে বলে মনে হয় না। কাজেই গোড়ার দিকে বিজেপি যেভাবে মমতা শিবিরের বিরুদ্ধে ইডি/সিবিআইকে দিয়ে তদন্ত করিয়ে একের পর এক রহস্য উদঘাটন করছিল, পরবর্তীকালে তা আরও বাড়তে পারে। সে ক্ষেত্রে পিসি-ভাইপোর কারাগার যাত্রা সুনিশ্চিত।

কর্ণাটকের বিপুল জয় কংগ্রেস এবং সেই সঙ্গে বাম শিবিরে নতুন করে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি করেছে। সামনেই এ রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোট। ইতোমধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূল শিবিরে ভাঙন ও বাম-কংগ্রেস শিবিরের পুনরুজ্জীবন সবার চোখে পড়েছে। জেলায় জেলায় কংগ্রেস ও বাম যৌথ সমাবেশ করছে। কৃষক সভায় বিশাল ভিড় হচ্ছে। তৃণমূল ও বিজেপির সমর্থকদের একাংশ দল ভেঙে বেরিয়ে এসে প্রকাশ্য জনসভায় বাম অথবা কংগ্রেস শিবিরে যোগ দিচ্ছেন। কিছুদিন আগেই মালদহের রতুয়ায়, মানিকচকে তৃণমূল থেকে প্রায় হাজার দুই সমর্থক কংগ্রেস শিবিরে যোগ দেন। মুর্শিদাবাদে ডোমকল, ঘি, জঙ্গিপুর, কান্দি, লালগোলা, ফরাক্কা-এক সময় অধীর চৌধুরীর গড় বলে পরিচিত এলাকাগুলোতে ফের কংগ্রেসের রমরমা শুরু হয়েছে। তৃণমূল বা বিজেপি শিবিরে নাম লেখানো সাধারণ সমর্থকরা ফের কংগ্রেসে ফিরে আসছেন। অন্যদিকে নদিয়ায় তেহট্ট, করিমপুরে কদিন আগেই পাঁচ হাজার তৃণমূল সমর্থক সিপিআই(এম)-এ যোগ দিয়েছেন। একই ধারা লক্ষ্য করা যাচ্ছে পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতা, পাতন প্রভৃতি এলাকায়। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে তৃণমূলের বিদায় সমাগত। কর্ণাটকের ফলাফল এই প্রক্রিয়াকেই আরও মসৃণ ও ত্বরান্বিত করবে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। তৃণমূল ও বিজেপি ছেড়ে অচিরেই বাম-কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার হিড়িক শুরু হবে। বহু সমর্থক প্রায় প্রতিদিনই তৃণমূল শিবিরে যোগ দিচ্ছিলেন। এবার উল্টো পথে ফেরার পালা।

ধর্মীয় উন্মাদনা জাগিয়ে যে আর কোনো কাজ হবে না, কর্ণাটকের নির্বাচনে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এর ফলে মুসলিমদের কংগ্রেসের প্রতি বিশ্বাস আরও প্রগাঢ় হয়েছে। ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে সুনিশ্চিতভাবে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম ভোটাররা কংগ্রেস এবং বামফ্রন্টকে আগের চেয়ে বেশি সমর্থন করবেন। তার কারণ, তাতে কেন্দ্রে কংগ্রেসের বিকল্প সরকার তৈরি করার সম্ভাবনা প্রবলতর হবে এবং সেই সরকারের পাশে থাকবে বামেরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। বরং যত দিন যাবে তার জন্য জেলযাত্রার রাস্তাই মসৃণ হবে। শুধু তিনি একা নন, চৌর্যবৃত্তি ও প্রতারণার দায়ে ভাইপোসহ অনেকেরই কারাবাস হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে মুসলিম ভোটব্যাংক ক্রমশ তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে আসবে। কারণ, তৃণমূল যে হারবে তা মানুষের মধ্যে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

যত দিন যাচ্ছে এবং তৃণমূলের পতন যত নিশ্চিত হচ্ছে ততই বাম ও কংগ্রেস শিবিরের মধ্যে জোট প্রক্রিয়া মসৃণ হতে বাধ্য, একেবারে নিচুতলার কর্মীরাও বুঝতে পারছেন নিজেদের পায়ে কুড়াল মেরে, ঝগড়াঝাটি করে কোনো লাভ নেই। এখন মূল কাজ কেন্দ্র থেকে বিজেপি সরকার এবং এ রাজ্য থেকে তৃণমূল সরকারকে উৎখাত করা। এ রাজ্যে বিজেপির প্রভাব বৃদ্ধির আর কোনো সম্ভাবনাই নেই। কাজেই এ সময় জোট আরও মসৃণ না হলে তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দেওয়া সম্ভব নয়।  এর পাশাপাশি তৃণমূল শিবিরে এখন ছন্নছাড়া অবস্থা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার যাত্রায় প্রায় প্রতিদিনই ব্যালট ছেঁড়াছেঁড়ি, মারামারি, গালাগালির খবর প্রকাশ্যে আসছে। এমনকী ব্যালট বাক্সও তুলে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।  যুবরাজের সে সব কিছুই চোখে পড়ছে না। তিনি একটি লাক্সারি ভলভো বাসে ঠাকুর চাকর-পাচক নিয়ে পিকনিক করছেন। যত ঘুরছেন তত বেশি গালাগালি খাচ্ছেন।

 

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন