শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

ভারতে হিন্দুত্ববাদের বিদায় ঘণ্টা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে হিন্দুত্ববাদের বিদায় ঘণ্টা

কন্যা কুমারী থেকে কাশ্মীর। সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার হেঁটে ভারত জোড় যাত্রা করেছিলেন রাহুল গান্ধী। তার সুফল তিনি পেয়েছেন। দক্ষিণ ভারত থেকে গেরুয়া বাহিনীর সরকার নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। ২০১৪ সালে প্রথম ক্ষমতায় এসে মোদির স্লোগান ছিল-কংগ্রেসমুক্ত ভারত। কর্ণাটকের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, মানুষ আর তাদের বিশ্বাস করছে না। মানুষের কাছে  তাদের জারিজুরি ধরা পড়ে গেছে। নির্বাচনের ফলাফল দেখে রাহুল গান্ধীর প্রথম প্রতিক্রিয়া ছিল ঘৃণা নয়, ভালোবাসার জয় হয়েছে। মানুষকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসতে হবে। তার এই দীর্ঘযাত্রায় তিনি জনগণের ভালোবাসাই অনুভব করেছেন। খুব শিগগির তিনি দ্বিতীয় দফার যাত্রা শুরু করবেন- অরুণাচল থেকে গুজরাট। এই যাত্রাও দীর্ঘপথ। তারপরই শুরু হবে ২০২৪-এর লোকসভার প্রচারপর্ব আর রাহুলের এই যাত্রার মধ্যেই চলতি বছরে ভারতের আরও চারটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হবে। এর মধ্যে দুটি কংগ্রেসের দখলে ছত্তিশগড় ও রাজস্থান। এ ছাড়া বড় রাজ্য হলো মধ্যপ্রদেশ। এখানেও গত নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল। কিন্তু টাকা দিয়ে বিধায়ক কিনে সেখানে গেরুয়া বাহিনী সরকার গঠন করে। পাঁচ মাসের মধ্যে বিজেপির হাত থেকে দুটি রাজ্য ছিনিয়ে নিল কংগ্রেস। একটি হিমাচল প্রদেশ, অপরটি কর্ণাটক। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে কর্ণাটকে জেতার পর বলেছেন, কংগ্রেস সাধারণ মানুষের অভাব-অভিযোগ বোঝে। তাই এ দেশের জনগণ আর হিন্দুত্ব বিশ্বাস করছে না।

কর্ণাটক নির্বাচনের ফল আসতেই আঞ্চলিক দলগুলো সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে রাহুলকে অভিনন্দন জানিয়েছে। এই নির্বাচনে ভারতের সবচেয়ে বড় ইংরেজি চ্যানেল বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলেছেন, কংগ্রেসের হাতে যদি টাকা থাকত, কংগ্রেস আরও ২০-৩০টি আসন আদায় করে নিতে পারত। টাকার অভাবটাই বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসকে অভিনন্দন জানাতে তার অ্যালার্জি আছে বলে স্বীকার করে নিয়েছেন। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পেন্টাগন একদিকে যেমন বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ’৭১ সাল থেকে মাথা গলিয়ে আসছে তারা পশ্চিমবঙ্গের দিদিকেও হাতিয়ার বলে মনে করে। কারণ তারা কমিউনিস্টবিরোধী। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী এবং সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম খোলাখুলি বলেছেন, মমতা কোথা থেকে কত টাকা পায় তা আমরা জানি।

দুজনই একই সুরে বলেছেন, বাংলাদেশের জামায়াত-বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ডধারী কিছু সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী নেতা সেখানে প্রকাশ্যে কালীঘাটে এসে প্রচুর টাকা দিয়ে যায়। পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস এবং সিপিএমের দুই নেতা মমতাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গে আর মুসলিম তোষণ করে ভোট পাবেন না। যদি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার সুযোগ বিরোধীরা পায়, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে তারা মমতাকে উচিত শিক্ষা দিয়ে দেবে। খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষকে প্রশ্ন করলে তাদের জবাব ন্যাড়া কতবার বেলতলায় যাবে?

বাংলাদেশের রাজাকার, আলবদর, আল শামসের মতো কট্টরপন্থি মৌলবাদীরা শুধু মমতা নয়, এদেশের আরএসএসের সঙ্গেও গোপন আঁতাত করে চলে। তাদের কখনো কলকাতা, কখনো লন্ডনে দেখা-সাক্ষাৎ হয়। বাংলাদেশে যেমন ইসলামের ধুয়ো তুলে পেন্টগনের সমর্থনে একশ্রেণির বিরোধী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চায়, ঠিক একইভাবে ভারতে কংগ্রেস দলকে বাধা দেওয়ার ষড়যন্ত্র তারা ’৭১ সাল থেকে করে আসছে। এবার একটু কর্ণাটকের পরিস্থিতির দিকে তাকানো যাক। কর্ণাটকে ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদি দুই সপ্তাহে ১৯টি রোড শো করেছিলেন। গত ছয় মাসে নানা অসিলায় ১১ বার ওই রাজ্যে গিয়েছেন মোদি। এত কিছুর পরেও কর্ণাটকের জয়কে নরেন্দ্র মোদির পরাজয় বলেই তুলে ধরেছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের যুক্তি-জয় বজরংবলি ধ্বনি তুললেও নরেন্দ্র মোদির মেরুকরণের রাজনীতি কর্ণাটকে সফল হয়নি। মোদির ‘ঘৃণার রাজনীতি’ ত্যাগ করে কর্ণাটকের মানুষ রাহুলের ‘ভালোবাসার বিপণিকে বেছে নিয়েছে। রাহুল নিজে অবশ্য কর্ণাটকে জয়ের সাফল্য দাবি করেননি। দলের নেতা-কর্মীদের কৃতিত্ব দিয়ে রাহুলের বক্তব্য গরিব মানুষের শক্তি মুনাফাখোর শিল্পপতিদের শক্তিকে হারিয়ে দিয়েছে। কংগ্রেস গরিবের সমস্যা নিয়ে লড়ছে। ভালোবাসা নিয়ে ভোটে লড়েছে কংগ্রেস।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে আজ আর কেউ বিশ্বাস করে না। ভাইপো আর নিজেকে বাঁচাতে তিনি পারেন না এমন কোনো কাজ নেই, এ কথা প্রমাণিত হয়ে গেছে। যেখানে যেখানে বিজেপির পক্ষে জেতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল সেখানেই মুশকিল আসান হয়ে আসরে নেমেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গোয়া, মেঘালয়, মণিপুর, ত্রিপুরা সর্বত্র প্রার্থী দিয়ে বিজেপির জেতা এবং কংগ্রেসের পরাজয় সুনিশ্চিত করার চেষ্টা করেছেন তিনি। এর মধ্যে গোয়া এবং মেঘালয় যে তৃণমূলের ভোট কাটাটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এর থেকে স্পষ্টতই প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে, সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বিজেপিকে বাঁচানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সদাই প্রস্তুত।

কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরোনোর পর এ কথা তিনি আরও স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিলেন। এককভাবে বিপুল ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সত্ত্বেও কংগ্রেসকে একবারের জন্যও তিনি অভিনন্দন জানালেন না। বরং কর্ণাটকের জনগণকে বিজেপিকে হারানোর অভিনন্দন জানিয়ে শুকনো দায় সারলেন। ওয়াকিবহাল রাজনৈতিক মহল মনে করে, কংগ্রেস ও রাহুল গান্ধীকে অভিনন্দন না জানিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসলে বিজেপির বিরুদ্ধে সর্বভারতীয় জোটের রাস্তায় কাঁটা দিয়ে রাখলেন। ২০২৪-এ লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীরা যাতে ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোদি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে না পারে, সে জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করার ইঙ্গিত দিলেন তৃণমূল নেত্রী। বুঝিয়ে দিলেন, তিনি আসলে বিরোধী শিবিরে বিজেপির ‘ট্রোজান হর্স’। তাঁর আসল কাজ ছদ্মবেশে ঢুকে পড়ে বিজেপিকেই সুবিধে করে দেওয়া। কর্ণাটক নির্বাচন ঘোষণার সময় থেকেই যাতে জনতা দল সেকুলারের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট না হয় তার জন্য তৃণমূল নেত্রী সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন। জেডিএস নেতা এইচ টি কুমারস্বামীকে নবান্নে ডেকে পাঠিয়ে মগজধোলাই করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। স্বয়ং নরেন্দ্র মোদি তাঁকে এ কাজের দায়িত্ব দিয়েছিলেন, তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ থাকতে পারে না। মমতা কুমারস্বামীকে বুঝিয়েছিলেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট না করে তাঁর এককভাবে লড়া উচিত। কারণ, যদি কোনো কারণে বিজেপির আসন সংখ্যা কম হয়, তাহলে তিনিই হবেন মুখ্যমন্ত্রী। কুমারস্বামী সেই টোপ গিলেছিলেন। কিন্তু, নির্বাচনের ফলাফল যে এতটাই দুর্বিষহ হবে তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি। কংগ্রেস যে দুই-তৃতীয়াংশ আসন দখল করে নেবে, মমতা, মোদি বা কুমারস্বামী কারও মাথাতেই তা আসেনি। এর ফলে মমতা নিজে তো পথে বসলেনই, কুমারস্বামীকেও পথে বসালেন।

এর আগে তিনি তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও এবং অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগনমোহন রেড্ডিকেও নবান্নে ডেকে এনে কংগ্রেস থেকে সমদূরত্ব বজায় রাখার জন্য নানাভাবে বোঝাতে শুরু করেন। এসব যে বিজেপির বুদ্ধিতেই, সেটা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের বুঝতে অসুবিধে হয়নি। চন্দ্রশেখর রাওর মেয়ের বাড়িতে আয়কর বিভাগ হানা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, সে রাজ্যে ঘন ঘন ইডি/সিবিআই’র যাতায়াত শুরু হয়ে গেছে। বর্ষীয়ান অভিজ্ঞ এই নেতা ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন, তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন না। অতএব, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায় নেচে তাঁর কোনো সুবিধে হবে না। বরং বিজেপিকে ক্ষমতার গদি থেকে হারানোই তার প্রধান লক্ষ্য। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলো কী গেল, সেদিকে তাকালে চলবে না। জগনমোহন রেড্ডিও আপাতত কংগ্রেসের সঙ্গে বৃহত্তর জোট গড়ার দিকেই ঝুঁকে রয়েছেন। কাজেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত দৌরাত্ম্যই এখন ব্যর্থ। ২০২৪-এ বিজেপি সরকার হটে গেলে যদি রাহুল প্রধানমন্ত্রী হন তাহলে কালীঘাট নিবাসী পশ্চিমবঙ্গের অধিশ্বরীর জেলযাত্রা কেউ আটকাতে পারবে না। পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, এমনকী দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে যে প্রতারণা ও রাজনৈতিক বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, কংগ্রেস তা ভুলে যাবে বলে মনে হয় না। কাজেই গোড়ার দিকে বিজেপি যেভাবে মমতা শিবিরের বিরুদ্ধে ইডি/সিবিআইকে দিয়ে তদন্ত করিয়ে একের পর এক রহস্য উদঘাটন করছিল, পরবর্তীকালে তা আরও বাড়তে পারে। সে ক্ষেত্রে পিসি-ভাইপোর কারাগার যাত্রা সুনিশ্চিত।

কর্ণাটকের বিপুল জয় কংগ্রেস এবং সেই সঙ্গে বাম শিবিরে নতুন করে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি করেছে। সামনেই এ রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোট। ইতোমধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূল শিবিরে ভাঙন ও বাম-কংগ্রেস শিবিরের পুনরুজ্জীবন সবার চোখে পড়েছে। জেলায় জেলায় কংগ্রেস ও বাম যৌথ সমাবেশ করছে। কৃষক সভায় বিশাল ভিড় হচ্ছে। তৃণমূল ও বিজেপির সমর্থকদের একাংশ দল ভেঙে বেরিয়ে এসে প্রকাশ্য জনসভায় বাম অথবা কংগ্রেস শিবিরে যোগ দিচ্ছেন। কিছুদিন আগেই মালদহের রতুয়ায়, মানিকচকে তৃণমূল থেকে প্রায় হাজার দুই সমর্থক কংগ্রেস শিবিরে যোগ দেন। মুর্শিদাবাদে ডোমকল, ঘি, জঙ্গিপুর, কান্দি, লালগোলা, ফরাক্কা-এক সময় অধীর চৌধুরীর গড় বলে পরিচিত এলাকাগুলোতে ফের কংগ্রেসের রমরমা শুরু হয়েছে। তৃণমূল বা বিজেপি শিবিরে নাম লেখানো সাধারণ সমর্থকরা ফের কংগ্রেসে ফিরে আসছেন। অন্যদিকে নদিয়ায় তেহট্ট, করিমপুরে কদিন আগেই পাঁচ হাজার তৃণমূল সমর্থক সিপিআই(এম)-এ যোগ দিয়েছেন। একই ধারা লক্ষ্য করা যাচ্ছে পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতা, পাতন প্রভৃতি এলাকায়। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে তৃণমূলের বিদায় সমাগত। কর্ণাটকের ফলাফল এই প্রক্রিয়াকেই আরও মসৃণ ও ত্বরান্বিত করবে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। তৃণমূল ও বিজেপি ছেড়ে অচিরেই বাম-কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার হিড়িক শুরু হবে। বহু সমর্থক প্রায় প্রতিদিনই তৃণমূল শিবিরে যোগ দিচ্ছিলেন। এবার উল্টো পথে ফেরার পালা।

ধর্মীয় উন্মাদনা জাগিয়ে যে আর কোনো কাজ হবে না, কর্ণাটকের নির্বাচনে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এর ফলে মুসলিমদের কংগ্রেসের প্রতি বিশ্বাস আরও প্রগাঢ় হয়েছে। ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে সুনিশ্চিতভাবে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম ভোটাররা কংগ্রেস এবং বামফ্রন্টকে আগের চেয়ে বেশি সমর্থন করবেন। তার কারণ, তাতে কেন্দ্রে কংগ্রেসের বিকল্প সরকার তৈরি করার সম্ভাবনা প্রবলতর হবে এবং সেই সরকারের পাশে থাকবে বামেরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। বরং যত দিন যাবে তার জন্য জেলযাত্রার রাস্তাই মসৃণ হবে। শুধু তিনি একা নন, চৌর্যবৃত্তি ও প্রতারণার দায়ে ভাইপোসহ অনেকেরই কারাবাস হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে মুসলিম ভোটব্যাংক ক্রমশ তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে আসবে। কারণ, তৃণমূল যে হারবে তা মানুষের মধ্যে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

যত দিন যাচ্ছে এবং তৃণমূলের পতন যত নিশ্চিত হচ্ছে ততই বাম ও কংগ্রেস শিবিরের মধ্যে জোট প্রক্রিয়া মসৃণ হতে বাধ্য, একেবারে নিচুতলার কর্মীরাও বুঝতে পারছেন নিজেদের পায়ে কুড়াল মেরে, ঝগড়াঝাটি করে কোনো লাভ নেই। এখন মূল কাজ কেন্দ্র থেকে বিজেপি সরকার এবং এ রাজ্য থেকে তৃণমূল সরকারকে উৎখাত করা। এ রাজ্যে বিজেপির প্রভাব বৃদ্ধির আর কোনো সম্ভাবনাই নেই। কাজেই এ সময় জোট আরও মসৃণ না হলে তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দেওয়া সম্ভব নয়।  এর পাশাপাশি তৃণমূল শিবিরে এখন ছন্নছাড়া অবস্থা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার যাত্রায় প্রায় প্রতিদিনই ব্যালট ছেঁড়াছেঁড়ি, মারামারি, গালাগালির খবর প্রকাশ্যে আসছে। এমনকী ব্যালট বাক্সও তুলে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।  যুবরাজের সে সব কিছুই চোখে পড়ছে না। তিনি একটি লাক্সারি ভলভো বাসে ঠাকুর চাকর-পাচক নিয়ে পিকনিক করছেন। যত ঘুরছেন তত বেশি গালাগালি খাচ্ছেন।

 

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি