শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মে, ২০২৩ আপডেট:

ভারতে হিন্দুত্ববাদের বিদায় ঘণ্টা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে হিন্দুত্ববাদের বিদায় ঘণ্টা

কন্যা কুমারী থেকে কাশ্মীর। সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার হেঁটে ভারত জোড় যাত্রা করেছিলেন রাহুল গান্ধী। তার সুফল তিনি পেয়েছেন। দক্ষিণ ভারত থেকে গেরুয়া বাহিনীর সরকার নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে। ২০১৪ সালে প্রথম ক্ষমতায় এসে মোদির স্লোগান ছিল-কংগ্রেসমুক্ত ভারত। কর্ণাটকের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, মানুষ আর তাদের বিশ্বাস করছে না। মানুষের কাছে  তাদের জারিজুরি ধরা পড়ে গেছে। নির্বাচনের ফলাফল দেখে রাহুল গান্ধীর প্রথম প্রতিক্রিয়া ছিল ঘৃণা নয়, ভালোবাসার জয় হয়েছে। মানুষকে হৃদয় দিয়ে ভালোবাসতে হবে। তার এই দীর্ঘযাত্রায় তিনি জনগণের ভালোবাসাই অনুভব করেছেন। খুব শিগগির তিনি দ্বিতীয় দফার যাত্রা শুরু করবেন- অরুণাচল থেকে গুজরাট। এই যাত্রাও দীর্ঘপথ। তারপরই শুরু হবে ২০২৪-এর লোকসভার প্রচারপর্ব আর রাহুলের এই যাত্রার মধ্যেই চলতি বছরে ভারতের আরও চারটি রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন হবে। এর মধ্যে দুটি কংগ্রেসের দখলে ছত্তিশগড় ও রাজস্থান। এ ছাড়া বড় রাজ্য হলো মধ্যপ্রদেশ। এখানেও গত নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল। কিন্তু টাকা দিয়ে বিধায়ক কিনে সেখানে গেরুয়া বাহিনী সরকার গঠন করে। পাঁচ মাসের মধ্যে বিজেপির হাত থেকে দুটি রাজ্য ছিনিয়ে নিল কংগ্রেস। একটি হিমাচল প্রদেশ, অপরটি কর্ণাটক। কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে কর্ণাটকে জেতার পর বলেছেন, কংগ্রেস সাধারণ মানুষের অভাব-অভিযোগ বোঝে। তাই এ দেশের জনগণ আর হিন্দুত্ব বিশ্বাস করছে না।

কর্ণাটক নির্বাচনের ফল আসতেই আঞ্চলিক দলগুলো সংবাদমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে রাহুলকে অভিনন্দন জানিয়েছে। এই নির্বাচনে ভারতের সবচেয়ে বড় ইংরেজি চ্যানেল বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বলেছেন, কংগ্রেসের হাতে যদি টাকা থাকত, কংগ্রেস আরও ২০-৩০টি আসন আদায় করে নিতে পারত। টাকার অভাবটাই বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। এদিকে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসকে অভিনন্দন জানাতে তার অ্যালার্জি আছে বলে স্বীকার করে নিয়েছেন। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পেন্টাগন একদিকে যেমন বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ’৭১ সাল থেকে মাথা গলিয়ে আসছে তারা পশ্চিমবঙ্গের দিদিকেও হাতিয়ার বলে মনে করে। কারণ তারা কমিউনিস্টবিরোধী। পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী এবং সিপিএম রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম খোলাখুলি বলেছেন, মমতা কোথা থেকে কত টাকা পায় তা আমরা জানি।

দুজনই একই সুরে বলেছেন, বাংলাদেশের জামায়াত-বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ডধারী কিছু সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী নেতা সেখানে প্রকাশ্যে কালীঘাটে এসে প্রচুর টাকা দিয়ে যায়। পশ্চিমবঙ্গ কংগ্রেস এবং সিপিএমের দুই নেতা মমতাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গে আর মুসলিম তোষণ করে ভোট পাবেন না। যদি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করার সুযোগ বিরোধীরা পায়, আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে তারা মমতাকে উচিত শিক্ষা দিয়ে দেবে। খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষকে প্রশ্ন করলে তাদের জবাব ন্যাড়া কতবার বেলতলায় যাবে?

বাংলাদেশের রাজাকার, আলবদর, আল শামসের মতো কট্টরপন্থি মৌলবাদীরা শুধু মমতা নয়, এদেশের আরএসএসের সঙ্গেও গোপন আঁতাত করে চলে। তাদের কখনো কলকাতা, কখনো লন্ডনে দেখা-সাক্ষাৎ হয়। বাংলাদেশে যেমন ইসলামের ধুয়ো তুলে পেন্টগনের সমর্থনে একশ্রেণির বিরোধী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চায়, ঠিক একইভাবে ভারতে কংগ্রেস দলকে বাধা দেওয়ার ষড়যন্ত্র তারা ’৭১ সাল থেকে করে আসছে। এবার একটু কর্ণাটকের পরিস্থিতির দিকে তাকানো যাক। কর্ণাটকে ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদি দুই সপ্তাহে ১৯টি রোড শো করেছিলেন। গত ছয় মাসে নানা অসিলায় ১১ বার ওই রাজ্যে গিয়েছেন মোদি। এত কিছুর পরেও কর্ণাটকের জয়কে নরেন্দ্র মোদির পরাজয় বলেই তুলে ধরেছে কংগ্রেস। কংগ্রেসের যুক্তি-জয় বজরংবলি ধ্বনি তুললেও নরেন্দ্র মোদির মেরুকরণের রাজনীতি কর্ণাটকে সফল হয়নি। মোদির ‘ঘৃণার রাজনীতি’ ত্যাগ করে কর্ণাটকের মানুষ রাহুলের ‘ভালোবাসার বিপণিকে বেছে নিয়েছে। রাহুল নিজে অবশ্য কর্ণাটকে জয়ের সাফল্য দাবি করেননি। দলের নেতা-কর্মীদের কৃতিত্ব দিয়ে রাহুলের বক্তব্য গরিব মানুষের শক্তি মুনাফাখোর শিল্পপতিদের শক্তিকে হারিয়ে দিয়েছে। কংগ্রেস গরিবের সমস্যা নিয়ে লড়ছে। ভালোবাসা নিয়ে ভোটে লড়েছে কংগ্রেস।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে আজ আর কেউ বিশ্বাস করে না। ভাইপো আর নিজেকে বাঁচাতে তিনি পারেন না এমন কোনো কাজ নেই, এ কথা প্রমাণিত হয়ে গেছে। যেখানে যেখানে বিজেপির পক্ষে জেতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল সেখানেই মুশকিল আসান হয়ে আসরে নেমেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গোয়া, মেঘালয়, মণিপুর, ত্রিপুরা সর্বত্র প্রার্থী দিয়ে বিজেপির জেতা এবং কংগ্রেসের পরাজয় সুনিশ্চিত করার চেষ্টা করেছেন তিনি। এর মধ্যে গোয়া এবং মেঘালয় যে তৃণমূলের ভোট কাটাটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এর থেকে স্পষ্টতই প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে, সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বিজেপিকে বাঁচানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সদাই প্রস্তুত।

কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফল বেরোনোর পর এ কথা তিনি আরও স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দিলেন। এককভাবে বিপুল ভোটে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা সত্ত্বেও কংগ্রেসকে একবারের জন্যও তিনি অভিনন্দন জানালেন না। বরং কর্ণাটকের জনগণকে বিজেপিকে হারানোর অভিনন্দন জানিয়ে শুকনো দায় সারলেন। ওয়াকিবহাল রাজনৈতিক মহল মনে করে, কংগ্রেস ও রাহুল গান্ধীকে অভিনন্দন না জানিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসলে বিজেপির বিরুদ্ধে সর্বভারতীয় জোটের রাস্তায় কাঁটা দিয়ে রাখলেন। ২০২৪-এ লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীরা যাতে ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোদি বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে না পারে, সে জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করার ইঙ্গিত দিলেন তৃণমূল নেত্রী। বুঝিয়ে দিলেন, তিনি আসলে বিরোধী শিবিরে বিজেপির ‘ট্রোজান হর্স’। তাঁর আসল কাজ ছদ্মবেশে ঢুকে পড়ে বিজেপিকেই সুবিধে করে দেওয়া। কর্ণাটক নির্বাচন ঘোষণার সময় থেকেই যাতে জনতা দল সেকুলারের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট না হয় তার জন্য তৃণমূল নেত্রী সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন। জেডিএস নেতা এইচ টি কুমারস্বামীকে নবান্নে ডেকে পাঠিয়ে মগজধোলাই করার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। স্বয়ং নরেন্দ্র মোদি তাঁকে এ কাজের দায়িত্ব দিয়েছিলেন, তা নিয়ে সন্দেহের কোনো অবকাশ থাকতে পারে না। মমতা কুমারস্বামীকে বুঝিয়েছিলেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট না করে তাঁর এককভাবে লড়া উচিত। কারণ, যদি কোনো কারণে বিজেপির আসন সংখ্যা কম হয়, তাহলে তিনিই হবেন মুখ্যমন্ত্রী। কুমারস্বামী সেই টোপ গিলেছিলেন। কিন্তু, নির্বাচনের ফলাফল যে এতটাই দুর্বিষহ হবে তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি। কংগ্রেস যে দুই-তৃতীয়াংশ আসন দখল করে নেবে, মমতা, মোদি বা কুমারস্বামী কারও মাথাতেই তা আসেনি। এর ফলে মমতা নিজে তো পথে বসলেনই, কুমারস্বামীকেও পথে বসালেন।

এর আগে তিনি তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও এবং অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগনমোহন রেড্ডিকেও নবান্নে ডেকে এনে কংগ্রেস থেকে সমদূরত্ব বজায় রাখার জন্য নানাভাবে বোঝাতে শুরু করেন। এসব যে বিজেপির বুদ্ধিতেই, সেটা অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের বুঝতে অসুবিধে হয়নি। চন্দ্রশেখর রাওর মেয়ের বাড়িতে আয়কর বিভাগ হানা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, সে রাজ্যে ঘন ঘন ইডি/সিবিআই’র যাতায়াত শুরু হয়ে গেছে। বর্ষীয়ান অভিজ্ঞ এই নেতা ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন, তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন না। অতএব, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায় নেচে তাঁর কোনো সুবিধে হবে না। বরং বিজেপিকে ক্ষমতার গদি থেকে হারানোই তার প্রধান লক্ষ্য। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলো কী গেল, সেদিকে তাকালে চলবে না। জগনমোহন রেড্ডিও আপাতত কংগ্রেসের সঙ্গে বৃহত্তর জোট গড়ার দিকেই ঝুঁকে রয়েছেন। কাজেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমস্ত দৌরাত্ম্যই এখন ব্যর্থ। ২০২৪-এ বিজেপি সরকার হটে গেলে যদি রাহুল প্রধানমন্ত্রী হন তাহলে কালীঘাট নিবাসী পশ্চিমবঙ্গের অধিশ্বরীর জেলযাত্রা কেউ আটকাতে পারবে না। পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই, এমনকী দেশের সাধারণ মানুষের সঙ্গে যে প্রতারণা ও রাজনৈতিক বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন, কংগ্রেস তা ভুলে যাবে বলে মনে হয় না। কাজেই গোড়ার দিকে বিজেপি যেভাবে মমতা শিবিরের বিরুদ্ধে ইডি/সিবিআইকে দিয়ে তদন্ত করিয়ে একের পর এক রহস্য উদঘাটন করছিল, পরবর্তীকালে তা আরও বাড়তে পারে। সে ক্ষেত্রে পিসি-ভাইপোর কারাগার যাত্রা সুনিশ্চিত।

কর্ণাটকের বিপুল জয় কংগ্রেস এবং সেই সঙ্গে বাম শিবিরে নতুন করে উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি করেছে। সামনেই এ রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোট। ইতোমধ্যেই পঞ্চায়েত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তৃণমূল শিবিরে ভাঙন ও বাম-কংগ্রেস শিবিরের পুনরুজ্জীবন সবার চোখে পড়েছে। জেলায় জেলায় কংগ্রেস ও বাম যৌথ সমাবেশ করছে। কৃষক সভায় বিশাল ভিড় হচ্ছে। তৃণমূল ও বিজেপির সমর্থকদের একাংশ দল ভেঙে বেরিয়ে এসে প্রকাশ্য জনসভায় বাম অথবা কংগ্রেস শিবিরে যোগ দিচ্ছেন। কিছুদিন আগেই মালদহের রতুয়ায়, মানিকচকে তৃণমূল থেকে প্রায় হাজার দুই সমর্থক কংগ্রেস শিবিরে যোগ দেন। মুর্শিদাবাদে ডোমকল, ঘি, জঙ্গিপুর, কান্দি, লালগোলা, ফরাক্কা-এক সময় অধীর চৌধুরীর গড় বলে পরিচিত এলাকাগুলোতে ফের কংগ্রেসের রমরমা শুরু হয়েছে। তৃণমূল বা বিজেপি শিবিরে নাম লেখানো সাধারণ সমর্থকরা ফের কংগ্রেসে ফিরে আসছেন। অন্যদিকে নদিয়ায় তেহট্ট, করিমপুরে কদিন আগেই পাঁচ হাজার তৃণমূল সমর্থক সিপিআই(এম)-এ যোগ দিয়েছেন। একই ধারা লক্ষ্য করা যাচ্ছে পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতা, পাতন প্রভৃতি এলাকায়। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে তৃণমূলের বিদায় সমাগত। কর্ণাটকের ফলাফল এই প্রক্রিয়াকেই আরও মসৃণ ও ত্বরান্বিত করবে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে। তৃণমূল ও বিজেপি ছেড়ে অচিরেই বাম-কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার হিড়িক শুরু হবে। বহু সমর্থক প্রায় প্রতিদিনই তৃণমূল শিবিরে যোগ দিচ্ছিলেন। এবার উল্টো পথে ফেরার পালা।

ধর্মীয় উন্মাদনা জাগিয়ে যে আর কোনো কাজ হবে না, কর্ণাটকের নির্বাচনে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। এর ফলে মুসলিমদের কংগ্রেসের প্রতি বিশ্বাস আরও প্রগাঢ় হয়েছে। ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে সুনিশ্চিতভাবে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম ভোটাররা কংগ্রেস এবং বামফ্রন্টকে আগের চেয়ে বেশি সমর্থন করবেন। তার কারণ, তাতে কেন্দ্রে কংগ্রেসের বিকল্প সরকার তৈরি করার সম্ভাবনা প্রবলতর হবে এবং সেই সরকারের পাশে থাকবে বামেরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। বরং যত দিন যাবে তার জন্য জেলযাত্রার রাস্তাই মসৃণ হবে। শুধু তিনি একা নন, চৌর্যবৃত্তি ও প্রতারণার দায়ে ভাইপোসহ অনেকেরই কারাবাস হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে মুসলিম ভোটব্যাংক ক্রমশ তৃণমূল ছেড়ে বেরিয়ে আসবে। কারণ, তৃণমূল যে হারবে তা মানুষের মধ্যে ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

যত দিন যাচ্ছে এবং তৃণমূলের পতন যত নিশ্চিত হচ্ছে ততই বাম ও কংগ্রেস শিবিরের মধ্যে জোট প্রক্রিয়া মসৃণ হতে বাধ্য, একেবারে নিচুতলার কর্মীরাও বুঝতে পারছেন নিজেদের পায়ে কুড়াল মেরে, ঝগড়াঝাটি করে কোনো লাভ নেই। এখন মূল কাজ কেন্দ্র থেকে বিজেপি সরকার এবং এ রাজ্য থেকে তৃণমূল সরকারকে উৎখাত করা। এ রাজ্যে বিজেপির প্রভাব বৃদ্ধির আর কোনো সম্ভাবনাই নেই। কাজেই এ সময় জোট আরও মসৃণ না হলে তৃণমূলকে জোর ধাক্কা দেওয়া সম্ভব নয়।  এর পাশাপাশি তৃণমূল শিবিরে এখন ছন্নছাড়া অবস্থা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার যাত্রায় প্রায় প্রতিদিনই ব্যালট ছেঁড়াছেঁড়ি, মারামারি, গালাগালির খবর প্রকাশ্যে আসছে। এমনকী ব্যালট বাক্সও তুলে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।  যুবরাজের সে সব কিছুই চোখে পড়ছে না। তিনি একটি লাক্সারি ভলভো বাসে ঠাকুর চাকর-পাচক নিয়ে পিকনিক করছেন। যত ঘুরছেন তত বেশি গালাগালি খাচ্ছেন।

 

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা