শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ মে, ২০২৩

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে হাত মেলালে ক্ষতি কী

মেজর আখতার (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে হাত মেলালে ক্ষতি কী

আওয়ামী লীগের অন্দরমহলের লোক তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয় আন্দালিব রহমান পার্থর সঙ্গে লন্ডনে রেস্টুরেন্টে আড্ডা দিতে পারলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে হাত মিলিয়ে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করতে আমাদের বাধা কোথায়? পার্থর সঙ্গে আড্ডা দেওয়া কোনো ভুল রাজনীতি নয়। তবে এর ব্যাপ্তি বাড়াতে চাই আরও চৌকশ রাজনীতি। আজকে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের যে দ্বন্দ্ব তা কিন্তু আওয়ামী লীগ বা বিএনপি কেউই শুরু করেনি। মাঝখান থেকে কিছু সুযোগসন্ধানী ও উভয়ের জাতশত্রু তাদের কায়েমি স্বার্থে স্বাধীনতার পক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের দুটি মূল দলকে পরস্পরের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দিয়েছে। ১৯৭৫ সালের ইতিহাসের ঘৃণ্যতম হত্যাকান্ডের সময় বিএনপির জন্ম হয়নি। ইতিহাস রাজসাক্ষী যে, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান ওই হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। যে যুক্তিতে অনেকে ১৫ আগস্টের মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের সঙ্গে জিয়াকে জড়াতে চায় সেই যুক্তিতে আওয়ামী লীগের অনেক বড় বড় নেতাও দায়ী, সেনাবাহিনীর তৎকালীন সব অফিসার ও সৈনিক দায়ী, ওই সময়ে ঢাকায় কর্মরত সব পুলিশ অফিসার দায়ী। জিয়া দায়ী হলে অন্য সবাইকেও যার যার প্রাপ্য দায় নিতে হবে।

তারপর জিয়া হত্যা, যেখানে আওয়ামী লীগের কোনো দায়ভার ছিল না। অতি সুকৌশলে জিয়াকে হত্যা করে জেনারেল মঞ্জুসহ মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেখানে বিএনপি-আওয়ামী লীগের কোনো দ্বন্দ্ব ছিল না। এরশাদের ৯ বছরেও বিএনপি-আওয়ামী লীগের কোনো দ্বন্দ্ব ছিল না। দ্বন্দ্ব শুরু হলো ১৯৯১ সালের নির্বাচনের পর ক্ষমতা দখল নিয়ে। তখন আওয়ামী লীগ চাপ সৃষ্টি করল সংবিধান অনুযায়ী তৎকালীন রাষ্ট্রপতির ওপর বিএনপির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার জন্য। শুরু হলো প্রাসাদ ষড়যন্ত্র। সেই ষড়যন্ত্রে জয়ী হলো মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি তথা জামায়াতে ইসলামী। হেরে গেল আওয়ামী লীগ। বাড়তে থাকল দুই দলের মধ্যে পার্থক্য। শুরু হলো সংঘাতের রাজনীতি। ১৯৯৬ সালে হেরে গেল বিএনপি, জিতে গেল আওয়ামী লীগ, কিন্তু তাদের সঙ্গে আবারও জিতে গেল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি জামায়াতে ইসলামী। শুরু হলো রাজনীতির নতুন খেলা। একটি দুষ্ট অশুভ শক্তি দানা বাঁধতে থাকল নব পদ্ধতির তত্ত্বাবধায়ক প্রধানের পেছনে। সামরিক ও বেসামরিক সাবেক আমলা, পুলিশ কর্মকর্তা ও ঢাকাস্থ কিছু দূতাবাস নির্বাচনের রাজনীতিতে নাক গলিয়ে দিল। ২০০১ সালে জমে গেল এক নতুন ধরনের নির্বাচনী চাল, যেখানে পর্দার আড়ালে ঢাকা থেকে ডিসি ও এসপিদের নিয়ন্ত্রণ করে নির্বাচনকে প্রভাবান্বিত করে ফেলা হলো। এ কৌশলে হেরে গেল ক্ষমতা থেকে সদ্য বিদায়ী দল আওয়ামী লীগ, কিন্তু জিতে গেল বিএনপি ও সেই পুরনো মুক্তিযুদ্ধবিরোধী দল। কারণ ২০০১ সালে জামায়াতে ইসলামী ১৯৯৬ সালের পক্ষ ত্যাগ করে আবার চলে এলো বিএনপির সঙ্গে। এবার তারা পাকাপোক্ত জোট বাঁধল বিএনপির সঙ্গে। তারা ঢুকে গেল সরকারে। ১৯৭১ সালে যে দেশের জন্ম রুখে দেওয়ার জন্য যারা পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের নির্বিচারে হত্যা করেছিল তারা তখন মন্ত্রী হয়ে গাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে রঞ্জিত লাল-সবুজ পতাকা উড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের বুকের পাঁজর ভেঙে দিল। সব মুক্তিযোদ্ধার দুঃখ ও বেদনায় বাংলাদেশের আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠল। এ অবস্থাকে আরও অসহনীয় ও ক্রুদ্ধ করে তুলল। ২০০৪ সালে ২১ আগস্ট শেখ হাসিনার ওপর চরম ঘৃণিত গ্রেনেড হামলা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আপামর জনগণ কোনোভাবেই মেনে নিতে পারল না। তারা বুঝে গেল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতের নীলনকশা। ১৯৯১ সালে তারা যখন বিএনপির পক্ষে তখন ক্ষমতায় যায় বিএনপি। আবার ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের পক্ষে গিয়ে সেই জামায়াত বিএনপিকে টেনেহিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামায়। তারপর ২০০১ সালে নতুন খেলা খেলে জামায়াত বিএনপির পক্ষে গিয়ে আওয়ামী লীগকে চরমভাবে পরাজিত করে। খেলা পরিষ্কার হয়ে গেল। জামায়াত ক্রমান্বয়ে রাজনীতিতে অতি ক্ষমতাশালী পক্ষ হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। তারাই যেন রাজনীতির নিয়ন্ত্রক, ক্ষমতার ধারক। তাদের বাদ দিয়ে বিএনপি বা আওয়ামী লীগের একক কোনো অস্তিত্ব নেই।

রুখে দাঁড়ালেন শেখ হাসিনা এককভাবে। মরণকামড় দিলেন বিএনপি-জামায়াতের ওপর। লগি-বৈঠা নিয়ে রুখে দিলেন জামায়াতকে। কিন্তু ভুল করে ফেললেন খালেদা জিয়া। পক্ষ নিলেন জামায়াতের। ডেকে আনলেন চরম সর্বনাশ। তখন ভারতে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগের বন্ধু তথা মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সহায়তাকারী কংগ্রেস। তারাও জামায়াতের বিপক্ষে দাঁড়াল। নির্বিঘ্নে ঘটে গেল ১/১১-এর পরিবর্তন। ক্ষমতায় এলো ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিন সরকার। সবার ভিতরে ভিতরে এক লক্ষ্য- হটাতে হবে জামায়াত। এ লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রও ছিল একমত। বিএনপির নেতৃত্ব বুঝতে পারেননি। মাথা ঢুকিয়ে দিলেন ২০০৮ সালের নির্বাচনে। শত অনুরোধ করেও বোঝাতে পারলাম না নীলনকশার কথা। ফলে ভাগ্যে জুটল না আমার কপালে সোনার হরিণ ২০০৮ সালের বিএনপির মনোনয়ন। ছিটকে পড়লাম রাজনীতি থেকে। কিন্তু এখনো ঝুলে আছি খালেদা জিয়ার জয় দেখব বলে।

২০০৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে শুরু হলো অন্য রাজনীতি। ক্ষমতায় এসে অতীতের প্রতিটি আঘাতের জবাব দিতে শুরু করলেন এক এক করে। ল-ভ- করে দিলেন জামায়াতকে। পুরো মাথা কেটে দিলেন জামায়াতের। ধ্বংসের প্রান্তে নিয়ে লুলা করে ঝুলিয়ে রাখলেন জামায়াতকে যেন আর কখনোই নিজের পায়ে দাঁড়াতে না পারে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী সাকার উচ্চকণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দিলেন। সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব দেখাল মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের মাথা তুলে দাঁড়ানোর ক্ষমতা চিরতরে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে তাদের অর্থের উৎস বন্ধ  করে। পক্ষ পরিবর্তন করে ক্ষমতায় আসার চতুর ও ভেলকিবাজির জামায়াতের রাজনীতির পঙ্কিল পথ বন্ধ করে দিলেন। সেই সঙ্গে হালকার ওপর দিয়ে ছেড়ে দিলেন বিএনপিকে। সবচেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ মামলার সাজা দিয়ে জেল-আর বাইরের খেলা খেলছেন আপন খুশিতে। ফাঁসি না দিয়ে কোরবানির খাসি যেমন বছর ধরে যতেœ প্রতিপালন করে সময়মতো কোরবানি দেওয়ার জন্য, তেমনি খেলা খেলার জন্য যাবজ্জীবন সাজা শুনিয়ে প্রতিপালন করে যাচ্ছেন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোনো তাড়াহুড়া নেই। তিনি এখন পর্যন্ত চালে কোনো ভুল করেননি। আগামীতে কী হবে জানি না। তবে সাম্প্রতিক তুরস্কের অভিজ্ঞতা বলে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে বিদেশি কোনো একক শক্তি পরিবর্তন আনতে পারে না।

আমরা সবাই রাজনীতি করি জনগণের কল্যাণের জন্য। অন্তত বক্তৃতা-বিবৃতিতে তাই বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলি। জনগণের কল্যাণই যখন আমাদের সবার লক্ষ্য তাহলে জনগণের কল্যাণের জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে বাধাটা কোথায়। আমরা যদি বিভিন্ন ইস্যুতে বিভিন্ন সময়ে জোটবদ্ধ হতে পারি, জোট ভাঙতে পারি, আদর্শের বিপরীত দলের সঙ্গেও মিলেমিশে চলতে পারি, জামায়াত একবার বিএনপি, একবার আওয়ামী লীগ আবার বিএনপির সঙ্গে ঘর করাতে যদি চরিত্র নষ্ট না হয়, বিএনপি ও আওয়ামী লীগ যদি পাশাপাশি এরশাদবিরোধী আন্দোলন করতে পারি তাহলে এখন বিএনপি-আওয়ামী লীগ মিলে বা পাশাপাশি কেন জনগণের কল্যাণের জন্য রাজনীতি করা যাবে না। রাজনীতিতে সব সময় বিরোধিতা করতে হবে কেন? আমরা কি রাজনৈতিক অর্জনের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য বিরোধিতা না করে পাশাপাশি প্রতিযোগিতা করতে পারি না?

২০১৮ সালের নির্বাচনে আমি দলের মনোনয়ন পেয়েছিলাম। আমি নেতাকে ব্যক্তিগতভাবে জানিয়েছিলাম যে, আমার কাছে যে তথ্য আছে তাতে আমরা নির্বাচনে মাঠেই থাকতে পারব না, জয়ের তো প্রশ্নই ওঠে না। আমার বক্তব্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। দলের নির্দেশ মেনে আমি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করি। তবে আমি নির্বাচনে কোনো ব্যানার, পোস্টার, জনসভা, পথসভা, নির্বাচন অফিস কিছুই করিনি, কেন্দ্রে কোনো এজেন্ট দিইনি। তারপরও আমাকে নির্বাচনের মাঠে থাকতে দেয়নি। আমার দলের শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল এবং ওইসব মামলায় এখনো নেতা-কর্মীরা প্রতি মাসে আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন। আমাকেও হামলার শিকার হতে হয়েছে। কেউ আমাদের পাশে এসে দাঁড়ায়নি। কোনো বিদেশি শক্তি আমাদের এতটুকু সহানুভূতি জানায়নি। তারপরও আমরা সরকারের সঙ্গে আপস করিনি, এখনো করছি না, ইনশাআল্লাহ আগামীতেও করব না। তবে রাজনীতিতে আমাদের কৌশল অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে। সংঘাতের বা সন্ত্রাসের রাজনীতি করে আমরা টিকে থাকতে পারব না। আঞ্চলিক ও ভূরাজনীতির চালে ভারত একচ্ছত্রভাবে সরকারের পক্ষে। তার ওপর ব্যবসায়িক স্বার্থে ও নতুন বিশ্বরাজনীতির কূটকৌশলের চালে চীনের কাছে সরকার এখন অতি প্রিয়। জাপান-ভারত নতুন সম্পর্কও সরকারকে বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে। ভারতের কারণে যুক্তরাষ্ট্র প্রকারান্তরে সরকারেরই পক্ষে এবং একই কারণে সৌদি আরবও সরকারের অতি কাছের বন্ধু।

যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেশির ভাগ দেশও সরকারকেই সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। তার ওপরে রাশিয়া সম্পূর্ণভাবে সরকারের পক্ষে। সবচেয়ে বড় বিবেচ্য বিষয় হলো শান্তি ও ব্যবসায়িক স্বার্থের বিবেচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন সব পরাশক্তির কাছে সবচেয়ে আপন। তা ছাড়া জাতিসংঘের নেতৃত্ব এখন সম্পূর্ণভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে। পক্ষান্তরে বিএনপি এখনো সন্ত্রাসের লেবাস ছাড়তে পারেনি। জামায়াত সম্পৃক্ততার কারণে বিএনপিকে এখনো কেউ আস্থায় নিতে পারছে না। সর্বোপরি বিএনপির নেতৃত্বের আচার-আচরণ, বক্তব্য বা কর্মসূচি এমনকি গ্রহণযোগ্য স্বতঃস্ফূর্ততা এখনো অনেকের আস্থা তৈরি করতে পারেনি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আজ অবধি কোনো ভাষণ বা কর্মসূচি নেই যা কোনো নাড়া দিতে পেরেছে। একটি অতি সহজ সমীকরণ। দলে এখন পর্যন্ত নেতার কোনো আস্থাভাজন বা বিশ্বস্ত অন্য কোনো নেতা নেই। যার সরল মানে হলো তিনি নিজেই অন্য কোনো নেতার আস্থাভাজন বা বিশ্বস্ত নন! এর সমাধান না হলে রাজনীতির সাফল্য সুদূরপরাহত।

গত নির্বাচনের পর দেখতে দেখতে চার বছর পাঁচ মাস চলে যাচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে আমরা আমাদের রাজনীতির কোন বিজয় অর্জন করতে পারলাম জানি না। আর ভয় করতে ভালো লাগে না। খারাপেরা কখনোই ধর্মের কথা শোনে না, যা চিরন্তন সত্য। এ দেশটা আমাদের, বিশেষ করে আমরা যারা যুদ্ধ করে দেশটাকে স্বাধীন করেছি। সবার মনে রাখতে হবে ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশটি আমরা অর্জন করেছি। এ দেশ শাসন করবে মুক্তিযোদ্ধা তথা মুক্তিযুদ্ধের সহায়ক শক্তি বা পক্ষ। আজকে আমরা দেশ ও জাতির স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ থাকতে চাই। আজকের প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা যাকে আমরা আরও পাঁচ বছরের জন্য নির্বিঘ্নে দেশ চালানোর ক্ষমতা দিতে চাই। দেশের সব মুক্তিযোদ্ধা এ ব্যাপারে ইস্পাত কঠিন ঐক্য গড়ে তুলবে এটি সময়ের দাবি। বিদেশি কোনো শক্তির ইচ্ছার কাছে আমরা মাথানত করব না। দেশের তাবৎ বিরোধী দলের সব মুক্তিযোদ্ধার কাছে আমার সুস্পষ্ট আহ্বান থাকবে- মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীদের পক্ষ ত্যাগ করে আসুন আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের অবস্থান তৈরি করি। আমরা সরকারের পক্ষে যাব না। আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে আরেকটি সমান্তরাল স্রোতধারা তৈরি করব, যাতে আগামী প্রজন্ম তাদের চিন্তা ও চেতনা দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বাংলাদেশকে চিরঞ্জীব রাখতে পারে। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আওয়ামী লীগবিরোধী শক্তিও যেন রাজনীতি করার ক্ষমতা ধরে রাখতে পারে। তাই আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্বিঘ্নে আগামী পাঁচ বছর শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতায় থাকতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে চাই। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর কাছেও আমাদের আহ্বান থাকবে উনার পরে যেন নতুন প্রজন্মের জন্য তাদের মনপছন্দ শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার কার্যকরী ও দৃশ্যমান সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। আমরা নিঃশর্তভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আছি। উনাকেও আমাদের সঙ্গে থাকতে হবে। পরিশেষে সব মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের পক্ষে নতুন প্রজন্মের সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদের স্বপ্ন ও অনার্জিত আকাক্সক্ষা পূরণের সংগ্রামে কাজ করি। আমরা জয়ী হবই হব। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। আমিন।              

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে