শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ মে, ২০২৩ আপডেট:

যে কারণে কমেছে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু

ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
যে কারণে কমেছে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু

বাংলাদেশে স্বাধীনতার সময় গড় আয়ু ছিল ৩৭ বছর। এরপর থেকেই পর্যায়ক্রমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক অগ্রগতি, চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি, কার্যকরী টিকা কর্মসূচি, নিরাপদ পানি ও খাদ্য সরবরাহ ইত্যাদির ফলে নারী-পুরুষের গড় আয়ু বাড়তে শুরু করে।

মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধিকে উন্নয়নের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে মনে করা হয়। বিগত বছরগুলোতে বিবিএসের এ সংক্রান্ত উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বেশ কয়েক বছর ধরেই গড় আয়ু বাড়ছিল। তথ্যানুসারে, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের গড় আয়ু ছিল ৬৭ বছর ২ মাস। ২০১৭ সালে প্রত্যাশিত গড় আয়ু ছিল ৭২ বছর। এর পরের বছর তা বেড়ে হয় ৭২ বছর ৩ মাস। ২০১৯ সালে গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়ায় ৭২ বছর ৬ মাস। ২০২০ সালের জরিপে প্রত্যাশিত গড় আয়ু আরও বেড়ে হয় ৭২ বছর ৮ মাস। কয়েক বছর বৃদ্ধির প্রবণতা থাকলেও এবারই ২০২২ সাল থেকে  প্রথমবারের মতো গড় আয়ু কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গত কয়েক বছর গড় আয়ু বাড়ার তথ্য দিয়ে আসছে বিবিএস। কিন্তু এবার দেখা যাচ্ছে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে মানুষের গড় আয়ু কিছুটা কমেছে এবং বর্তমানে মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭২ বছর  ৩ মাস। নারী ও পুরুষ উভয়ের গড় আয়ু কমেছে। পুরুষের গড় আয়ু ৭১ বছর ২ মাস থেকে কমে বর্তমানে ৭০ বছর  ৬ মাসে নেমে এসেছে। আর নারীর গড় আয়ু ৭৪ বছর ১ মাস, যা আগের বছর ছিল ৭৪ বছর ৫ মাস, কমেছে ৪ মাস। দেখা যাচ্ছে পুরুষের তুলনায় নারীদের প্রত্যাশিত গড় আয়ু বেশি।

অন্যদিকে বর্তমানে মৃত্যুর হারও অন্য বছরগুলোর চেয়ে বেশি। ২০১৯ সালে ছিল ৪ দশমিক ৯ জন। ২০২০ সালে ছিল ৫ দশমিক ১ জন। ২০২১ সালে মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ৫ দশমিক ৭ জন। অর্থাৎ মৃত্যুহার বেড়েছে।

বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী করোনা মহামারির কারণে বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমে গেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আর কখনো অন্য কোনো কারণে প্রত্যাশিত আয়ু এক ধাক্কায় এতটা কমেনি। বিবিএস জানিয়েছে, মূলত করোনা মহামারির কারণে মৃত্যু হার বৃদ্ধি পাওয়ায় গড় আয়ু কমেছে। তবে অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, এটিই একমাত্র কারণ নয়। কভিড-পরবর্তী নানা জটিলতায় অনেক মানুষ মারা গেছেন। এ ছাড়াও আরও কিছু কিছু রোগ বা অন্যান্য কারণও মৃত্যুর জন্য দায়ী।

করোনাকালে মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগেন যেমন কিডনি, লিভার, হৃদরোগ, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, স্ট্রোক, তারা সময় মতো যথাযথ চিকিৎসা পাননি, এমনকি করোনার ভয়ে ঘরে বসেই অনেকটা বন্দি জীবনযাপন করতে বাধ্য হয়েছিলেন, ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া বা ফলোআপ করাতে পারেননি। এমনকি ওই সময়টাতে করোনা রোগীর চাপ বেশি থাকায় অনেক হাসপাতালকে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়। ফলে অন্য রোগীরা বা যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগতেন, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হয়নি। ফলে চিকিৎসার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত ছিলেন। এমনকি ঘরে থেকে অনেকেই বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন।

তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করলে আরও কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশের অনেক মানুষ বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিশাল অংশ আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধা অনেকটা সীমিত এবং সত্যিকারের স্বাস্থ্যসেবা সঠিকভাবে পায় না। দ্বিতীয়ত, নিম্নআয়ের, গরিব জনগোষ্ঠী, নিম্নমধ্যবিত্ত এমনকি অনেক উচ্চমধ্যবিত্তসহ জনগণের বিশাল অংশ জটিল বা দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত হলে অর্থনৈতিক কারণে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। দেখা যায়, অনেক জটিল রোগে নিজের সহায় সম্বলটুকু বিক্রি করে অথবা টাকা-পয়সা ধার করে চিকিৎসা করাতে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। অনেক ক্ষেত্রে কিছুই করার থাকে না, রোগী মৃত্যুমুখে পতিত হয়। অনেকেই অভিযোগ করেন মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা।

এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য মানুষের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বায়ুদূষণের কারণে অনেক মানুষ শ্বাসজনিত রোগে মারা যাচ্ছে। একই সঙ্গে ফুসফুস এবং হার্টের রোগের কারণেও অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। আবার রোগ হলে সঠিক সেবাটা পায় না। ফলে মানুষ মারা যাচ্ছে বেশি, যা গড় আয়ুতে প্রভাব ফেলেছে।

জীবন ধারণ কিছুটা কষ্টকর হয়ে গেছে। অর্থনৈতিক কারণে মানুষের খাদ্য ও পুষ্টিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। খাদ্য ও পুষ্টির ঘাটতির কারণে মানুষ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। যথা সময়ে মানুষ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে। একই সঙ্গে মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা কমেছে। শারীরিক এবং মানসিকভাবে অনেকেই ভালো অবস্থায় নেই। আবার অর্থাভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রাপ্তিও অনেকের ভাগ্যে জোটেনি। সুতরাং অর্থনৈতিক সক্ষমতা এবং মানুষের খাদ্য, পুষ্টি ও চিকিৎসা যথাযথভাবে হচ্ছে না বলেই আয়ু কমে যাচ্ছে।

দেশ থেকে যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও পোলিওর মতো সংক্রামক রোগ নির্মূলের পথে রয়েছে। পাশাপাশি ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার চিকিৎসার উন্নতি হয়েছে। তবে একই সঙ্গে দেশে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে অসংক্রামক ব্যাধি, যা নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। বার্ধক্যজনিত রোগ, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, অস্টিওপরোসিস, অস্টিওআর্থাইসিস, উচ্চরক্তচাপ, ক্যান্সার, কিডনি ও লিভারের প্রদাহ এবং মানসিক রোগ, এ ধরনের রোগের প্রকোপ মারাত্মক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, হয়ে উঠছে বড় ঘাতক এবং মৃত্যুর হার বাড়াচ্ছে।

এ কথা স্বীকৃত সত্য যে শিশু ও মাতৃমৃত্যু রোধে বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্ব স্বীকৃত। তবে ২০২১ সালে মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার বেড়েছে। প্রতি ১ লাখ জীবিত জন্ম শিশুর বিপরীতে মাতৃমৃত্যু বেড়েছে ১৬৮ জন। এর আগের বছর ছিল ১৬৩ জন। জন্মদানকালে গ্রামে বেশি মৃত্যু হয়। এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালে ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে প্রতি হাজারে মারা গেছে ২২ জন। আগের বছর এ হারছিল ২১ জন। মেয়ে শিশুর চেয়ে ছেলে শিশুর মৃত্যুহার বেশি। অন্যদিকে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার টানা তিন বছর অপরিবর্তিত আছে। দেশে মাতৃমৃত্যুর হার ১৬৫। অর্থাৎ এক লাখ সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে বর্তমানে ১৬৫ জন মায়ের মৃত্যু হচ্ছে। গ্রামে মাতৃমৃত্যু প্রতি লাখে ১৭৬ জন এবং  শহরে ১৪০ জন।

মনে রাখতে হবে, সুস্থ বা নীরোগ অবস্থায় বেঁচে থাকা এবং অসংক্রামক দীর্ঘমেয়াদি রোগ নিয়ে বা এর জটিলতা নিয়ে বেঁচে থাকার মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। এই যে গড় আয়ু তা আসলে রোগে শোকে, দীর্ঘমেয়াদি রোগের ভোগান্তিসহ সব বয়সের সমন্বয়ের ফলাফল। বাংলাদেশে মানুষ আসলে সুস্থ থেকে বাঁচে ৬৪ বছর ৩ মাস। আগের হিসাব অনুযায়ী আজ একটি শিশু জন্ম নিলে ছেলে হলে আশা করা যায় ৭১ বছর ২ মাস এবং কন্যাশিশু হলে ৭৪ বছর ৫ মাস বাঁচবে। এটাই তাঁর প্রত্যাশিত আয়ু বা গড় আয়ু। আসলে কিন্তু এই পুরো সময় সে সুস্থভাবে বেঁচে থাকে না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছর ৩ মাস। তবে মানুষের স্বাস্থ্যকর আয়ু ৬৪ বছর ৩ মাস। এ ক্ষেত্রে পুরুষের স্বাস্থ্যকর গড় আয়ু ৬৪ বছর ২ মাস, নারীর স্বাস্থ্যকর গড় আয়ু ৬৪ বছর ৪ মাস। অসুস্থতার কারণে অজান্তে জীবন থেকে প্রায় ১০ বছর হারিয়ে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য পরিসংখ্যান ২০২২-এর প্রতিবেদনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের আয়ু বিষয়ে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এ কথা সত্য যে, সারা বিশ্বের মানুষের গড় আয়ু বাড়ছে। অর্থাৎ আগের চেয়ে এখন মানুষ বেশি দিন বেঁচে থাকছে। তবে জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, বেঁচে থাকাই বড় কথা নয়। সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটাই সবচেয়ে জরুরি।  তাই প্রত্যাশিত স্বাস্থ্যকর আয়ু স্বাস্থ্যের সূচক হিসেবে ধরা হচ্ছে। নীতিনির্ধারকদের গুরুত্ব দিতে হবে স্বাস্থ্যকর আয়ুর ওপর। উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিন্ত করে এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন এনে এটা সম্ভব।

                লেখক : প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা