শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ মে, ২০২৩ আপডেট:

যে কারণে কমেছে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু

ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
যে কারণে কমেছে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু

বাংলাদেশে স্বাধীনতার সময় গড় আয়ু ছিল ৩৭ বছর। এরপর থেকেই পর্যায়ক্রমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক অগ্রগতি, চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি, কার্যকরী টিকা কর্মসূচি, নিরাপদ পানি ও খাদ্য সরবরাহ ইত্যাদির ফলে নারী-পুরুষের গড় আয়ু বাড়তে শুরু করে।

মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধিকে উন্নয়নের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে মনে করা হয়। বিগত বছরগুলোতে বিবিএসের এ সংক্রান্ত উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বেশ কয়েক বছর ধরেই গড় আয়ু বাড়ছিল। তথ্যানুসারে, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের গড় আয়ু ছিল ৬৭ বছর ২ মাস। ২০১৭ সালে প্রত্যাশিত গড় আয়ু ছিল ৭২ বছর। এর পরের বছর তা বেড়ে হয় ৭২ বছর ৩ মাস। ২০১৯ সালে গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়ায় ৭২ বছর ৬ মাস। ২০২০ সালের জরিপে প্রত্যাশিত গড় আয়ু আরও বেড়ে হয় ৭২ বছর ৮ মাস। কয়েক বছর বৃদ্ধির প্রবণতা থাকলেও এবারই ২০২২ সাল থেকে  প্রথমবারের মতো গড় আয়ু কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গত কয়েক বছর গড় আয়ু বাড়ার তথ্য দিয়ে আসছে বিবিএস। কিন্তু এবার দেখা যাচ্ছে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে মানুষের গড় আয়ু কিছুটা কমেছে এবং বর্তমানে মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭২ বছর  ৩ মাস। নারী ও পুরুষ উভয়ের গড় আয়ু কমেছে। পুরুষের গড় আয়ু ৭১ বছর ২ মাস থেকে কমে বর্তমানে ৭০ বছর  ৬ মাসে নেমে এসেছে। আর নারীর গড় আয়ু ৭৪ বছর ১ মাস, যা আগের বছর ছিল ৭৪ বছর ৫ মাস, কমেছে ৪ মাস। দেখা যাচ্ছে পুরুষের তুলনায় নারীদের প্রত্যাশিত গড় আয়ু বেশি।

অন্যদিকে বর্তমানে মৃত্যুর হারও অন্য বছরগুলোর চেয়ে বেশি। ২০১৯ সালে ছিল ৪ দশমিক ৯ জন। ২০২০ সালে ছিল ৫ দশমিক ১ জন। ২০২১ সালে মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ৫ দশমিক ৭ জন। অর্থাৎ মৃত্যুহার বেড়েছে।

বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী করোনা মহামারির কারণে বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমে গেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আর কখনো অন্য কোনো কারণে প্রত্যাশিত আয়ু এক ধাক্কায় এতটা কমেনি। বিবিএস জানিয়েছে, মূলত করোনা মহামারির কারণে মৃত্যু হার বৃদ্ধি পাওয়ায় গড় আয়ু কমেছে। তবে অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, এটিই একমাত্র কারণ নয়। কভিড-পরবর্তী নানা জটিলতায় অনেক মানুষ মারা গেছেন। এ ছাড়াও আরও কিছু কিছু রোগ বা অন্যান্য কারণও মৃত্যুর জন্য দায়ী।

করোনাকালে মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগেন যেমন কিডনি, লিভার, হৃদরোগ, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, স্ট্রোক, তারা সময় মতো যথাযথ চিকিৎসা পাননি, এমনকি করোনার ভয়ে ঘরে বসেই অনেকটা বন্দি জীবনযাপন করতে বাধ্য হয়েছিলেন, ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া বা ফলোআপ করাতে পারেননি। এমনকি ওই সময়টাতে করোনা রোগীর চাপ বেশি থাকায় অনেক হাসপাতালকে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়। ফলে অন্য রোগীরা বা যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগতেন, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হয়নি। ফলে চিকিৎসার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত ছিলেন। এমনকি ঘরে থেকে অনেকেই বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন।

তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করলে আরও কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশের অনেক মানুষ বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিশাল অংশ আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধা অনেকটা সীমিত এবং সত্যিকারের স্বাস্থ্যসেবা সঠিকভাবে পায় না। দ্বিতীয়ত, নিম্নআয়ের, গরিব জনগোষ্ঠী, নিম্নমধ্যবিত্ত এমনকি অনেক উচ্চমধ্যবিত্তসহ জনগণের বিশাল অংশ জটিল বা দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত হলে অর্থনৈতিক কারণে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। দেখা যায়, অনেক জটিল রোগে নিজের সহায় সম্বলটুকু বিক্রি করে অথবা টাকা-পয়সা ধার করে চিকিৎসা করাতে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। অনেক ক্ষেত্রে কিছুই করার থাকে না, রোগী মৃত্যুমুখে পতিত হয়। অনেকেই অভিযোগ করেন মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা।

এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য মানুষের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বায়ুদূষণের কারণে অনেক মানুষ শ্বাসজনিত রোগে মারা যাচ্ছে। একই সঙ্গে ফুসফুস এবং হার্টের রোগের কারণেও অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। আবার রোগ হলে সঠিক সেবাটা পায় না। ফলে মানুষ মারা যাচ্ছে বেশি, যা গড় আয়ুতে প্রভাব ফেলেছে।

জীবন ধারণ কিছুটা কষ্টকর হয়ে গেছে। অর্থনৈতিক কারণে মানুষের খাদ্য ও পুষ্টিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। খাদ্য ও পুষ্টির ঘাটতির কারণে মানুষ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। যথা সময়ে মানুষ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে। একই সঙ্গে মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা কমেছে। শারীরিক এবং মানসিকভাবে অনেকেই ভালো অবস্থায় নেই। আবার অর্থাভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রাপ্তিও অনেকের ভাগ্যে জোটেনি। সুতরাং অর্থনৈতিক সক্ষমতা এবং মানুষের খাদ্য, পুষ্টি ও চিকিৎসা যথাযথভাবে হচ্ছে না বলেই আয়ু কমে যাচ্ছে।

দেশ থেকে যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও পোলিওর মতো সংক্রামক রোগ নির্মূলের পথে রয়েছে। পাশাপাশি ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার চিকিৎসার উন্নতি হয়েছে। তবে একই সঙ্গে দেশে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে অসংক্রামক ব্যাধি, যা নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। বার্ধক্যজনিত রোগ, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, অস্টিওপরোসিস, অস্টিওআর্থাইসিস, উচ্চরক্তচাপ, ক্যান্সার, কিডনি ও লিভারের প্রদাহ এবং মানসিক রোগ, এ ধরনের রোগের প্রকোপ মারাত্মক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, হয়ে উঠছে বড় ঘাতক এবং মৃত্যুর হার বাড়াচ্ছে।

এ কথা স্বীকৃত সত্য যে শিশু ও মাতৃমৃত্যু রোধে বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্ব স্বীকৃত। তবে ২০২১ সালে মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার বেড়েছে। প্রতি ১ লাখ জীবিত জন্ম শিশুর বিপরীতে মাতৃমৃত্যু বেড়েছে ১৬৮ জন। এর আগের বছর ছিল ১৬৩ জন। জন্মদানকালে গ্রামে বেশি মৃত্যু হয়। এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালে ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে প্রতি হাজারে মারা গেছে ২২ জন। আগের বছর এ হারছিল ২১ জন। মেয়ে শিশুর চেয়ে ছেলে শিশুর মৃত্যুহার বেশি। অন্যদিকে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার টানা তিন বছর অপরিবর্তিত আছে। দেশে মাতৃমৃত্যুর হার ১৬৫। অর্থাৎ এক লাখ সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে বর্তমানে ১৬৫ জন মায়ের মৃত্যু হচ্ছে। গ্রামে মাতৃমৃত্যু প্রতি লাখে ১৭৬ জন এবং  শহরে ১৪০ জন।

মনে রাখতে হবে, সুস্থ বা নীরোগ অবস্থায় বেঁচে থাকা এবং অসংক্রামক দীর্ঘমেয়াদি রোগ নিয়ে বা এর জটিলতা নিয়ে বেঁচে থাকার মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। এই যে গড় আয়ু তা আসলে রোগে শোকে, দীর্ঘমেয়াদি রোগের ভোগান্তিসহ সব বয়সের সমন্বয়ের ফলাফল। বাংলাদেশে মানুষ আসলে সুস্থ থেকে বাঁচে ৬৪ বছর ৩ মাস। আগের হিসাব অনুযায়ী আজ একটি শিশু জন্ম নিলে ছেলে হলে আশা করা যায় ৭১ বছর ২ মাস এবং কন্যাশিশু হলে ৭৪ বছর ৫ মাস বাঁচবে। এটাই তাঁর প্রত্যাশিত আয়ু বা গড় আয়ু। আসলে কিন্তু এই পুরো সময় সে সুস্থভাবে বেঁচে থাকে না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছর ৩ মাস। তবে মানুষের স্বাস্থ্যকর আয়ু ৬৪ বছর ৩ মাস। এ ক্ষেত্রে পুরুষের স্বাস্থ্যকর গড় আয়ু ৬৪ বছর ২ মাস, নারীর স্বাস্থ্যকর গড় আয়ু ৬৪ বছর ৪ মাস। অসুস্থতার কারণে অজান্তে জীবন থেকে প্রায় ১০ বছর হারিয়ে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য পরিসংখ্যান ২০২২-এর প্রতিবেদনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের আয়ু বিষয়ে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এ কথা সত্য যে, সারা বিশ্বের মানুষের গড় আয়ু বাড়ছে। অর্থাৎ আগের চেয়ে এখন মানুষ বেশি দিন বেঁচে থাকছে। তবে জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, বেঁচে থাকাই বড় কথা নয়। সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটাই সবচেয়ে জরুরি।  তাই প্রত্যাশিত স্বাস্থ্যকর আয়ু স্বাস্থ্যের সূচক হিসেবে ধরা হচ্ছে। নীতিনির্ধারকদের গুরুত্ব দিতে হবে স্বাস্থ্যকর আয়ুর ওপর। উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিন্ত করে এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন এনে এটা সম্ভব।

                লেখক : প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন