শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩১ মে, ২০২৩ আপডেট:

যে কারণে কমেছে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু

ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
যে কারণে কমেছে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু

বাংলাদেশে স্বাধীনতার সময় গড় আয়ু ছিল ৩৭ বছর। এরপর থেকেই পর্যায়ক্রমে আর্থ-সামাজিক অবস্থার ইতিবাচক অগ্রগতি, চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি, কার্যকরী টিকা কর্মসূচি, নিরাপদ পানি ও খাদ্য সরবরাহ ইত্যাদির ফলে নারী-পুরুষের গড় আয়ু বাড়তে শুরু করে।

মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধিকে উন্নয়নের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে মনে করা হয়। বিগত বছরগুলোতে বিবিএসের এ সংক্রান্ত উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, বেশ কয়েক বছর ধরেই গড় আয়ু বাড়ছিল। তথ্যানুসারে, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের গড় আয়ু ছিল ৬৭ বছর ২ মাস। ২০১৭ সালে প্রত্যাশিত গড় আয়ু ছিল ৭২ বছর। এর পরের বছর তা বেড়ে হয় ৭২ বছর ৩ মাস। ২০১৯ সালে গড় আয়ু বেড়ে দাঁড়ায় ৭২ বছর ৬ মাস। ২০২০ সালের জরিপে প্রত্যাশিত গড় আয়ু আরও বেড়ে হয় ৭২ বছর ৮ মাস। কয়েক বছর বৃদ্ধির প্রবণতা থাকলেও এবারই ২০২২ সাল থেকে  প্রথমবারের মতো গড় আয়ু কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

গত কয়েক বছর গড় আয়ু বাড়ার তথ্য দিয়ে আসছে বিবিএস। কিন্তু এবার দেখা যাচ্ছে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে মানুষের গড় আয়ু কিছুটা কমেছে এবং বর্তমানে মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭২ বছর  ৩ মাস। নারী ও পুরুষ উভয়ের গড় আয়ু কমেছে। পুরুষের গড় আয়ু ৭১ বছর ২ মাস থেকে কমে বর্তমানে ৭০ বছর  ৬ মাসে নেমে এসেছে। আর নারীর গড় আয়ু ৭৪ বছর ১ মাস, যা আগের বছর ছিল ৭৪ বছর ৫ মাস, কমেছে ৪ মাস। দেখা যাচ্ছে পুরুষের তুলনায় নারীদের প্রত্যাশিত গড় আয়ু বেশি।

অন্যদিকে বর্তমানে মৃত্যুর হারও অন্য বছরগুলোর চেয়ে বেশি। ২০১৯ সালে ছিল ৪ দশমিক ৯ জন। ২০২০ সালে ছিল ৫ দশমিক ১ জন। ২০২১ সালে মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ৫ দশমিক ৭ জন। অর্থাৎ মৃত্যুহার বেড়েছে।

বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী করোনা মহামারির কারণে বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ু কমে গেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আর কখনো অন্য কোনো কারণে প্রত্যাশিত আয়ু এক ধাক্কায় এতটা কমেনি। বিবিএস জানিয়েছে, মূলত করোনা মহামারির কারণে মৃত্যু হার বৃদ্ধি পাওয়ায় গড় আয়ু কমেছে। তবে অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, এটিই একমাত্র কারণ নয়। কভিড-পরবর্তী নানা জটিলতায় অনেক মানুষ মারা গেছেন। এ ছাড়াও আরও কিছু কিছু রোগ বা অন্যান্য কারণও মৃত্যুর জন্য দায়ী।

করোনাকালে মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভোগেন যেমন কিডনি, লিভার, হৃদরোগ, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, স্ট্রোক, তারা সময় মতো যথাযথ চিকিৎসা পাননি, এমনকি করোনার ভয়ে ঘরে বসেই অনেকটা বন্দি জীবনযাপন করতে বাধ্য হয়েছিলেন, ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া বা ফলোআপ করাতে পারেননি। এমনকি ওই সময়টাতে করোনা রোগীর চাপ বেশি থাকায় অনেক হাসপাতালকে করোনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়। ফলে অন্য রোগীরা বা যারা দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগতেন, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা সম্ভব হয়নি। ফলে চিকিৎসার সুযোগ থেকেও বঞ্চিত ছিলেন। এমনকি ঘরে থেকে অনেকেই বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন।

তবে সার্বিক দিক বিবেচনা করলে আরও কিছু কারণ রয়েছে। প্রথমত, বাংলাদেশের অনেক মানুষ বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর বিশাল অংশ আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধা অনেকটা সীমিত এবং সত্যিকারের স্বাস্থ্যসেবা সঠিকভাবে পায় না। দ্বিতীয়ত, নিম্নআয়ের, গরিব জনগোষ্ঠী, নিম্নমধ্যবিত্ত এমনকি অনেক উচ্চমধ্যবিত্তসহ জনগণের বিশাল অংশ জটিল বা দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত হলে অর্থনৈতিক কারণে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। দেখা যায়, অনেক জটিল রোগে নিজের সহায় সম্বলটুকু বিক্রি করে অথবা টাকা-পয়সা ধার করে চিকিৎসা করাতে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। অনেক ক্ষেত্রে কিছুই করার থাকে না, রোগী মৃত্যুমুখে পতিত হয়। অনেকেই অভিযোগ করেন মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা।

এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য মানুষের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বায়ুদূষণের কারণে অনেক মানুষ শ্বাসজনিত রোগে মারা যাচ্ছে। একই সঙ্গে ফুসফুস এবং হার্টের রোগের কারণেও অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে। আবার রোগ হলে সঠিক সেবাটা পায় না। ফলে মানুষ মারা যাচ্ছে বেশি, যা গড় আয়ুতে প্রভাব ফেলেছে।

জীবন ধারণ কিছুটা কষ্টকর হয়ে গেছে। অর্থনৈতিক কারণে মানুষের খাদ্য ও পুষ্টিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। খাদ্য ও পুষ্টির ঘাটতির কারণে মানুষ নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। যথা সময়ে মানুষ চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে। একই সঙ্গে মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা কমেছে। শারীরিক এবং মানসিকভাবে অনেকেই ভালো অবস্থায় নেই। আবার অর্থাভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রাপ্তিও অনেকের ভাগ্যে জোটেনি। সুতরাং অর্থনৈতিক সক্ষমতা এবং মানুষের খাদ্য, পুষ্টি ও চিকিৎসা যথাযথভাবে হচ্ছে না বলেই আয়ু কমে যাচ্ছে।

দেশ থেকে যক্ষ্মা, ম্যালেরিয়া ও পোলিওর মতো সংক্রামক রোগ নির্মূলের পথে রয়েছে। পাশাপাশি ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার চিকিৎসার উন্নতি হয়েছে। তবে একই সঙ্গে দেশে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে অসংক্রামক ব্যাধি, যা নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। বার্ধক্যজনিত রোগ, হৃদরোগ, স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, অস্টিওপরোসিস, অস্টিওআর্থাইসিস, উচ্চরক্তচাপ, ক্যান্সার, কিডনি ও লিভারের প্রদাহ এবং মানসিক রোগ, এ ধরনের রোগের প্রকোপ মারাত্মক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে, হয়ে উঠছে বড় ঘাতক এবং মৃত্যুর হার বাড়াচ্ছে।

এ কথা স্বীকৃত সত্য যে শিশু ও মাতৃমৃত্যু রোধে বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্ব স্বীকৃত। তবে ২০২১ সালে মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার বেড়েছে। প্রতি ১ লাখ জীবিত জন্ম শিশুর বিপরীতে মাতৃমৃত্যু বেড়েছে ১৬৮ জন। এর আগের বছর ছিল ১৬৩ জন। জন্মদানকালে গ্রামে বেশি মৃত্যু হয়। এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২১ সালে ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে প্রতি হাজারে মারা গেছে ২২ জন। আগের বছর এ হারছিল ২১ জন। মেয়ে শিশুর চেয়ে ছেলে শিশুর মৃত্যুহার বেশি। অন্যদিকে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার টানা তিন বছর অপরিবর্তিত আছে। দেশে মাতৃমৃত্যুর হার ১৬৫। অর্থাৎ এক লাখ সন্তানের জন্ম দিতে গিয়ে বর্তমানে ১৬৫ জন মায়ের মৃত্যু হচ্ছে। গ্রামে মাতৃমৃত্যু প্রতি লাখে ১৭৬ জন এবং  শহরে ১৪০ জন।

মনে রাখতে হবে, সুস্থ বা নীরোগ অবস্থায় বেঁচে থাকা এবং অসংক্রামক দীর্ঘমেয়াদি রোগ নিয়ে বা এর জটিলতা নিয়ে বেঁচে থাকার মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। এই যে গড় আয়ু তা আসলে রোগে শোকে, দীর্ঘমেয়াদি রোগের ভোগান্তিসহ সব বয়সের সমন্বয়ের ফলাফল। বাংলাদেশে মানুষ আসলে সুস্থ থেকে বাঁচে ৬৪ বছর ৩ মাস। আগের হিসাব অনুযায়ী আজ একটি শিশু জন্ম নিলে ছেলে হলে আশা করা যায় ৭১ বছর ২ মাস এবং কন্যাশিশু হলে ৭৪ বছর ৫ মাস বাঁচবে। এটাই তাঁর প্রত্যাশিত আয়ু বা গড় আয়ু। আসলে কিন্তু এই পুরো সময় সে সুস্থভাবে বেঁচে থাকে না।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু ৭২ বছর ৩ মাস। তবে মানুষের স্বাস্থ্যকর আয়ু ৬৪ বছর ৩ মাস। এ ক্ষেত্রে পুরুষের স্বাস্থ্যকর গড় আয়ু ৬৪ বছর ২ মাস, নারীর স্বাস্থ্যকর গড় আয়ু ৬৪ বছর ৪ মাস। অসুস্থতার কারণে অজান্তে জীবন থেকে প্রায় ১০ বছর হারিয়ে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য পরিসংখ্যান ২০২২-এর প্রতিবেদনে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে বাংলাদেশের মানুষের আয়ু বিষয়ে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এ কথা সত্য যে, সারা বিশ্বের মানুষের গড় আয়ু বাড়ছে। অর্থাৎ আগের চেয়ে এখন মানুষ বেশি দিন বেঁচে থাকছে। তবে জনস্বাস্থ্যবিদরা বলছেন, বেঁচে থাকাই বড় কথা নয়। সুস্থভাবে বেঁচে থাকাটাই সবচেয়ে জরুরি।  তাই প্রত্যাশিত স্বাস্থ্যকর আয়ু স্বাস্থ্যের সূচক হিসেবে ধরা হচ্ছে। নীতিনির্ধারকদের গুরুত্ব দিতে হবে স্বাস্থ্যকর আয়ুর ওপর। উন্নত চিকিৎসাসেবা নিশ্চিন্ত করে এবং জীবনযাত্রার পরিবর্তন এনে এটা সম্ভব।

                লেখক : প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা
মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি
অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত
ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার
সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান
ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও চোটে পড়লেন দিবালা
আবারও চোটে পড়লেন দিবালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা
ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু
ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ
বিএনপি'র অনলাইন সদস্যপদ কার্যক্রমে আরব আমিরাতে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা