শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারের জবাব মুখপাত্ররা কীভাবে দেবেন

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারের জবাব মুখপাত্ররা কীভাবে দেবেন

খ্যাতিমান সাংবাদিক, সম্পাদক এম জে আকবরের বিজেপিতে যোগদানে বিস্মিত হয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির প্রথমবারের মতো দায়িত্ব গ্রহণের সময় তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। হিসাব মেলাতে পারছিলাম না। রাজীব গান্ধীর সঙ্গে আকবরের ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব ছিল। রাজীব তাঁকে কংগ্রেসের এমপি করেছিলেন। রাজীবের নিষ্ঠুর প্রয়াণের পর সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে বনিবনা হয়নি। তিনি আবার মিডিয়ায় ফিরে এসেছিলেন। নতুন করে দায়িত্ব পালন করেছেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দৈনিকে। ভারতীয় সাংবাদিকতাকে করেছেন উজ্জ্বল। বিজেপিতে যোগদান নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছিল। তিনি বললেন, ভূরাজনীতির পরিবর্তন ঘটিয়ে নরেন্দ্র মোদি কিছু করতে চান। তিনি আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর পর ভালো কিছু করতে যোগ দিয়েছিলাম। বিজেপির অন্যতম মুখপাত্র তাঁকে করা হলো। মোদির প্রথম ভোটের আগে বিভিন্ন ব্রিফিংয়ে তিনি নিয়মিত অংশ নিতেন। কথা বলতেন। বিজেপির থিঙ্কটাঙ্ক হিসেবে তিনি সামনে থাকতেন। বিশাল বিজয় নিয়ে ক্ষমতায় আসেন মোদি। ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান এম জে আকবর। হয়েছিলেন রাজ্যসভার সদস্যও। আকবর বিজেপির প্রচারের অনেক আধুনিকতার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন, আছেন।

বিজেপির এখন বেশ কয়েকজন মুখপাত্র আছেন। তাঁদের একজন গৌরব ভাটিয়ার। তিনি দলের বিভিন্ন শক্ত ইস্যুতে কথা বলেন। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে টকশোগুলোয় কারা অংশ নেবেন তা ঠিক করে দেওয়া হয় পার্টি থেকে। কারণে-অকারণে, যখন তখন পার্টির সাধারণ সম্পাদক কথা বলেন না। তৈরি করেন না হাস্যকর পরিবেশ। পররাষ্ট্রবিষয়ক বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন জয়শংকর। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের বিলওয়ালকে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেছেন তিনি। জবাব দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক বড় ব্যবসায়ী মোদির সমালোচনার। সবার জবাবই ছিল কঠিন ভাষায়। সর্বশেষ বাংলাদেশ ইস্যুতে জয়শংকর কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, বিদেশি হস্তক্ষেপে বাংলাদেশের নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না। কথা এভাবেই বলতে হয়। মতিঝিল শাপলা চত্বরে হেফাজত ইস্যুর সময় কঠিন ভাষায় এভাবে কথা বলেছিলেন আওয়ামী লীগের তখনকার সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তাঁর সেই হুঁশিয়ারি এখনো কানে বাজে। মুখপাত্রকে এভাবেই কথা বলতে হয়। সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নরমগরম হতে হয়। সারা দিন টিভিতে চেহারা দেখানোর জন্য কথা বলে লাভ নেই। কথা বলতে হবে টু দ্য পয়েন্টে। জবাব দিতে হয় বাস্তবতার নিরিখে। প্রতিটি জবাবে থাকতে হবে মানুষের মনোযোগ।

মুখপাত্রদের সবাই ইতিবাচক ধারায় থাকেন তেমন নয়। অনেক মুখপাত্র নেতিবাচক ধারার রেকর্ড গড়ে পৃথিবীতে যুদ্ধ বাধিয়ে দেন। আবার অনেকে হয়ে ওঠেন মিথ্যাচারের সম্রাট। তাদের কোনো কিছুতে সত্যের লেশমাত্র থাকে না। ইরাকের একজন মুখপাত্র ছিলেন যুদ্ধের সময়। নাম সাইদ আল সাহাফ। তিনি ছিলেন সাদ্দামের তথ্যমন্ত্রী। তাঁর ব্রিফগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনতাম। তাঁর কথা শুনে মনে হতো আমেরিকার সঙ্গে ইরাকের যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হবে। আমেরিকাকে পরাস্ত করে ছাড়বে ইরাক। পরে দেখলাম সবই ফাঁকা আওয়াজ। বোগাস কথাবার্তা বলে নিজেদের ভিতরে সাহস রেখেছিলেন। ইরাকি সেনারা কয়েক ঘণ্টাও টিকতে পারেনি আমেরিকার দক্ষ, আধুনিক সেনাবাহিনীর কাছে। আমেরিকার সঙ্গে যুদ্ধ একাই মিডিয়াতে করেছেন সাহাফ। সামরিক বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। সাদ্দামের বিশ্বস্ত সহচর সাহাফ ইরাকি জনগণের মনোবল রক্ষা করেছেন। আর কিছু না। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাঁর সব কথা ছিল কাগুজে গসিপিং।

পৃথিবীতে হিটলারের মুখপাত্র গোয়েবলসের মিথ্যার রেকর্ড এখনো কেউ ভাঙতে পারেনি। তখন মানুষ মন দিয়ে রেডিও শুনত। গোয়েবলস রেডিও ব্যবহার করে গুজব ছড়াতেন। রাষ্ট্রীয় অর্থে জার্মানির ঘরে ঘরে রেডিও বিতরণ করেন গোয়েবলস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে মিথ্যা প্রচারণা দিয়ে একাই জমিয়ে রেখেছিলেন। এ কারণে এখনো তাঁকে মিথ্যার রাজা হিসেবে ধরা হয়। জার্মান সেনারা যখন রাশিয়াতে বরফঝড়ে কাবু, লাল সেনাদের আক্রমণে নাস্তানাবুদ তখন গোয়েবলস বলেছিলেন, রাশিয়ার পাঁচ তারকা হোটেলে তাঁদের সেনারা ডিনার করছে। বিজয় উৎসব করছে। তারা পান করছে বিজয়ের রাশিয়ান ভদকা। রাশিয়ান সুন্দরী নারীরা তাদের সঙ্গ দিচ্ছে। পরে জানা গেল সব ফাঁকা আওয়াজ। মিথ্যার রাজা তাঁর মতো সব সাজাতেন। গুজবের ভিত্তি দীর্ঘ সময় থাকে না। সাময়িক আলোচনা হয়। তারপর সত্য বেরিয়ে আসে। গুজব হারিয়ে যায়। গুজবের জবাব দিতে হয় সত্য দিয়ে। সেই সত্য তুলে ধরার মাঝে একটা আর্ট থাকে। সবাই তা দেখাতে পারে না।

বড় দেশগুলো বাস্তবতার নিরিখে মিডিয়া মোকাবিলার বিভাগগুলোকে সাজিয়ে নেয়। আমেরিকার রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে আলাদা মুখপাত্র থাকেন। তাঁরা ব্রিফ করেন একটা স্মার্ট ভাবধারায়। জবাব দেন সরকারের সত্যিকারের নীতিমালা সামনে রেখে। সবকিছু তাঁরা ফেস করেন। কোনো কিছু আড়াল করেন না। ক্রাইসিস সময়ে তাঁরা থাকেন আরও সক্রিয়। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আমন্ত্রণে ২০০৬ সালের জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্র গিয়েছিলাম ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস কর্মসূচির আওতায়। এক মাস ছিলাম যুক্তরাষ্ট্র সরকারের খরচে। সে সময় জানতে পেরেছি যুক্তরাষ্ট্র সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়। তাদের সরকারের বিভিন্ন কাজ তুলে ধরা হয়েছিল দক্ষিণ এশিয়ার সাত সাংবাদিকের সামনে। পেন্টাগন, হোয়াইট হাউস, স্টেট ডিপার্টমেন্ট, জাতিসংঘ, মার্কিন বিচার বিভাগের কার্যক্রম, স্থানীয় সরকার, গ্রামের হোম হসপিটালিটি সব আমাদের ঘুরে দেখানো হয়। নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সিএনএন, এপিসহ বিভিন্ন মিডিয়া হাউসে। বাংলাদেশ থেকে আরও ছিলেন হাসনাইন খুরশিদ। তিনি তখন এনটিভিতে, আমি এটিএন বাংলায় (সফরের সময় এসটিভি ইউএস)। হোয়াইট হাউস, পেন্টাগন, স্টেট ডিপার্টমেন্ট কীভাবে কাজ করে, মুখপাত্ররা কীভাবে মিডিয়ার সামনে কথা বলেন সামনাসামনি দেখেছিলাম। তাঁদের করেছি অনেক প্রশ্ন। সবকিছু গোছানো, পরিপাটি। মিসৌরি স্কুল অব জার্নালিজমে সাংবাদিকতাবিষয়ক আমাদের ক্লাস করানো হয়। এ সফরকালে পাকিস্তানের সাংবাদিক মহসিন রাজা কঠিন প্রশ্ন করলেন হোয়াইট হাউসের মুখপাত্রকে। তাঁর প্রশ্নটি ছিল জেনারেল পারভেজ মোশাররফের ক্ষমতা গ্রহণের কয়েক ঘণ্টা পর মিডিয়া ব্রিফকালে প্রেসিডেন্ট বুশকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, কিছুক্ষণ আগে পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি হয়েছে। বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ধনে জেনারেল মোশাররফ ক্ষমতা নিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট বুশ তখন পাশে থাকা প্রেস সেক্রেটারির দিকে তাকালেন। তাঁর কাছে জানতে চাইলেন, হু ইজ পারভেজ মোশাররফ? হোয়াট হি ডিড ইন পাকিস্তান? কী হয়েছে সেখানে? প্রেস সেক্রেটারি বললেন, সামরিক শাসন জারি হয়েছে।

পাকিস্তানি সাংবাদিক মহসিন রাজা হোয়াইট হাউস প্রতিনিধির কাছে জানতে চাইলেন, প্রেসিডেন্ট বুশ কি আসলে জানতেন না পাকিস্তানে কী হয়েছে? নাকি ভাব দেখালেন তিনি কিছু জানেন না। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এই সামরিক শাসনে জড়িত ছিল কি ছিল না প্রশ্ন তা নয়। প্রশ্ন হলো, কয়েক ঘণ্টা আগে পাকিস্তানে জারি করা সামরিক আইন প্রশাসকের নাম তোমার রাষ্ট্রপতি কি আসলেই জানতেন না? আড়াল থেকে স্টেট ডিপার্টমেন্ট বা সিআইএ কি সত্যিকারের অর্থে জড়িত ছিল না এই সামরিক ক্যুতে? জবাবে হোয়াইট হাউস প্রতিনিধি বললেন, প্রেসিডেন্ট না-ও জানতে পারেন তাৎক্ষণিকভাবে পাকিস্তান বা পৃথিবীর কোনো দেশে সংঘটিত ঘটনা। আমেরিকান প্রশাসন চলে একটা সিস্টেমের আওতায়। পাকিস্তানের মার্কিন দূতাবাসের পাঠানো খবরগুলো প্রথমে আসে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সংশ্লিষ্ট শাখায়। জুনিয়র অফিসার তা পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দূতাবাসকে দিয়ে থাকেন। প্রয়োজন মনে করলে প্রথমে সংশ্লিষ্ট পরিচালকের দৃষ্টিতে আনেন। তিনি প্রয়োজন মনে করলে পাঠান সেক্রেটারির কাছে। এরপর সেক্রেটারি (মন্ত্রী) কাগজগুলো পরীক্ষা করে প্রয়োজন মনে করলে প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠান। এ কারণে কোন দেশে কে কখন সামরিক শাসন জারি করল তার জেনারেলের নাম প্রেসিডেন্ট না-ও জানতে পারেন। এটা নিয়ে বিস্ময়ের কিছু নেই। আর সেই প্রেস ব্রিফিংটি ছিল অভ্যন্তরীণ বিষয়ে। প্রেস সেক্রেটারি মঞ্চে আসার আগে এ কারণে বিষয়টি তাঁর দৃষ্টিতে না-ও আনতে পারেন।

আমেরিকার মতো ভারতের মুখপাত্ররা কথা বলেন সরকারের সত্যিকারের নীতি ও বাস্তবতার নিরিখে। অতিকথন ভারতেও হয় না। ব্রিফিং করার সময় ব্যক্তিগত কঠিন প্রশ্নের জবাব দিতে দেখেছিলাম ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদকে। দিল্লিতে গিয়েছিলাম ইন্ডিয়ান ওশান রিম অঞ্চলের সাংবাদিকদের একটা সম্মেলনে। কংগ্রেস তখন ক্ষমতায়। দিল্লির গুরগাতে সম্মেলনটি হচ্ছিল একটি হোটেলে। এক দুপুরে জানানো হলো, বিভিন্ন দেশ থেকে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন ভারতের নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ। আগের দিন তিনি শপথ নিয়েছেন। ভারতীয় কূটনৈতিক সাংবাদিকরা তাঁকে এখনো পাননি। আমাদের সঙ্গে কথা বলার আগে তিনি ভারতীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলবেন হোটেলের একই ভেন্যুতে। তবে ভারতীয় সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় আমরা থাকতে পারব। সে সময় কোনো ধরনের প্রশ্ন করতে পারব না। আমাদের সঙ্গে এরপর কথা বলার সময় প্রশ্ন করতে বাধা নেই। যথাসময়ে মন্ত্রী এলেন আমাদের হোটেলে। তিনি প্রথমে মুখোমুখি হন ভারতীয় সাংবাদিকদের। অনুষ্ঠান পরিচালনা করছিলেন মিডিয়া চালানোর দক্ষ ব্যক্তিত্ব হিসেবে খ্যাত, ডাকসাইটে কূটনীতিক আকবর উদ্দিন। তিনি ছিলেন তখন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। আকবর উদ্দিনের পরিচালনায় শুরু হলো প্রশ্নোত্তর। ভারতীয় একজন সাংবাদিক হঠাৎ প্রশ্ন করলেন, মি. সালমান খুরশিদ, আপনি দুই দিন আগে ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী। শুধু রাহুল গান্ধীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের জেরে, তাঁর নেকনজরে গিয়ে এখন হুট করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এটা নজিরবিহীন ঘটনা ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সারা দুনিয়ায় ভারতের বিশাল কূটনৈতিক অবস্থান সামলাতে প্রয়োজন একজন দক্ষ কূটনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মন্ত্রীর; যা আপনার নেই। রাহুল গান্ধীকে খুশি রাখার সামান্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর অভিজ্ঞতায় কীভাবে সামলাবেন পররাষ্ট্র বিভাগ? পিনপতন নীরবতা নিয়ে বসে আছি উত্তরের অপেক্ষায়। বাংলাদেশে এমন প্রশ্ন করলে মাননীয়রা মন খারাপ করতেন। উত্তর দিতে খোঁজ নিতেন কার লোক, কেন এমন প্রশ্ন। আকবর উদ্দিন তাকালেন সালমান খুরশিদের দিকে।

মন্ত্রী গম্ভীরতা নিয়েই বললেন, আপনার প্রশ্নটি ভালো। স্বাধীনতার পর থেকে ভারতের পররাষ্ট্র বিভাগ চলে একটা নীতিমালা নিয়ে। সরকার বদল হলে নীতিমালা ঠিক রেখেই ক্ষমতায় আসা দলটির নির্বাচনী অঙ্গীকারগুলো বাস্তবায়ন হয় জনগণকে অবহিত করেই। আমাদের একদল সফল অভিজ্ঞ কূটনীতিক আছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। দেশের প্রতি অঙ্গীকার বজায় রেখে তাঁরা কাজ করেন। কংগ্রেস একটা অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল। এ দলের নির্দিষ্ট কূটনৈতিক অবস্থান আছে; যা ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন আমাদের সফল কূটনীতিকরা। তাঁদের টিমে যুক্ত হলাম। সরকারের নির্ধারিত নীতি-আদর্শ বাস্তবায়নে সবার মতামত নিয়ে কাজ করব। এখানে কোনো সংকট-সমস্যা দেখি না। আমি একটি দলের প্রতিনিধি। নির্ধারিত কূটনৈতিক এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়ন করাই আমার কাজ। এ কাজগুলো সারা দুনিয়ায় আমাদের পাঠানো কূটনীতিকরা করছেন। মন্ত্রী হিসেবে সবকিছুর সমন্বয় করতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

আজকাল মুখপাত্র নিয়ে বাংলাদেশেও কথা হচ্ছে। বলা হচ্ছে সরকারের ভিতরে সবাই কথা বলছেন। কারও সঙ্গে কারও সমন্বয় নেই। সব বিষয়ে সব মন্ত্রী কথা বলেন। যার যা কাজ নয় তিনি তা নিয়ে ব্যস্ত হন। কথা বলেন। অতিকথনে সমস্যার সৃষ্টি হয়। মানুষ বিভ্রান্ত হয়। ভারসাম্য থাকে না। বিরোধী পক্ষ সমালোচনা করে আরও বাজেভাবে। আওয়ামী লীগ অভিজ্ঞ পোড় খাওয়া একটি রাজনৈতিক দল। এ দলে নেতার অভাব নেই। নেতারা কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে যার যখন যা মনে আসে তা বলা ঠিক নয়। একটা সমন্বয় দরকার। প্রয়োজনে নির্ধারণ করে দেওয়া দরকার কে কথা বলবেন দল নিয়ে আর কার দায়িত্ব সরকারে। ভোটের আগে বিভ্রান্তির অবকাশ নেই। দেশে-বিদেশে নানামুখী ষড়যন্ত্র আছে। সেসব ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে প্রস্তুতি নিয়ে। প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মেলে ধরতে হবে কঠিন সত্যগুলো। কঠোর ভাষায় জবাব দিতে হবে সব গুজব ও মিথ্যাচারের। বুঝতে হবে সবকিছুর একটা শৈল্পিক ভাবধারা আছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা