শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারের জবাব মুখপাত্ররা কীভাবে দেবেন

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারের জবাব মুখপাত্ররা কীভাবে দেবেন

খ্যাতিমান সাংবাদিক, সম্পাদক এম জে আকবরের বিজেপিতে যোগদানে বিস্মিত হয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির প্রথমবারের মতো দায়িত্ব গ্রহণের সময় তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। হিসাব মেলাতে পারছিলাম না। রাজীব গান্ধীর সঙ্গে আকবরের ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব ছিল। রাজীব তাঁকে কংগ্রেসের এমপি করেছিলেন। রাজীবের নিষ্ঠুর প্রয়াণের পর সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে বনিবনা হয়নি। তিনি আবার মিডিয়ায় ফিরে এসেছিলেন। নতুন করে দায়িত্ব পালন করেছেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দৈনিকে। ভারতীয় সাংবাদিকতাকে করেছেন উজ্জ্বল। বিজেপিতে যোগদান নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছিল। তিনি বললেন, ভূরাজনীতির পরিবর্তন ঘটিয়ে নরেন্দ্র মোদি কিছু করতে চান। তিনি আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর পর ভালো কিছু করতে যোগ দিয়েছিলাম। বিজেপির অন্যতম মুখপাত্র তাঁকে করা হলো। মোদির প্রথম ভোটের আগে বিভিন্ন ব্রিফিংয়ে তিনি নিয়মিত অংশ নিতেন। কথা বলতেন। বিজেপির থিঙ্কটাঙ্ক হিসেবে তিনি সামনে থাকতেন। বিশাল বিজয় নিয়ে ক্ষমতায় আসেন মোদি। ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান এম জে আকবর। হয়েছিলেন রাজ্যসভার সদস্যও। আকবর বিজেপির প্রচারের অনেক আধুনিকতার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন, আছেন।

বিজেপির এখন বেশ কয়েকজন মুখপাত্র আছেন। তাঁদের একজন গৌরব ভাটিয়ার। তিনি দলের বিভিন্ন শক্ত ইস্যুতে কথা বলেন। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে টকশোগুলোয় কারা অংশ নেবেন তা ঠিক করে দেওয়া হয় পার্টি থেকে। কারণে-অকারণে, যখন তখন পার্টির সাধারণ সম্পাদক কথা বলেন না। তৈরি করেন না হাস্যকর পরিবেশ। পররাষ্ট্রবিষয়ক বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন জয়শংকর। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের বিলওয়ালকে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেছেন তিনি। জবাব দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক বড় ব্যবসায়ী মোদির সমালোচনার। সবার জবাবই ছিল কঠিন ভাষায়। সর্বশেষ বাংলাদেশ ইস্যুতে জয়শংকর কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, বিদেশি হস্তক্ষেপে বাংলাদেশের নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না। কথা এভাবেই বলতে হয়। মতিঝিল শাপলা চত্বরে হেফাজত ইস্যুর সময় কঠিন ভাষায় এভাবে কথা বলেছিলেন আওয়ামী লীগের তখনকার সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তাঁর সেই হুঁশিয়ারি এখনো কানে বাজে। মুখপাত্রকে এভাবেই কথা বলতে হয়। সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নরমগরম হতে হয়। সারা দিন টিভিতে চেহারা দেখানোর জন্য কথা বলে লাভ নেই। কথা বলতে হবে টু দ্য পয়েন্টে। জবাব দিতে হয় বাস্তবতার নিরিখে। প্রতিটি জবাবে থাকতে হবে মানুষের মনোযোগ।

মুখপাত্রদের সবাই ইতিবাচক ধারায় থাকেন তেমন নয়। অনেক মুখপাত্র নেতিবাচক ধারার রেকর্ড গড়ে পৃথিবীতে যুদ্ধ বাধিয়ে দেন। আবার অনেকে হয়ে ওঠেন মিথ্যাচারের সম্রাট। তাদের কোনো কিছুতে সত্যের লেশমাত্র থাকে না। ইরাকের একজন মুখপাত্র ছিলেন যুদ্ধের সময়। নাম সাইদ আল সাহাফ। তিনি ছিলেন সাদ্দামের তথ্যমন্ত্রী। তাঁর ব্রিফগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনতাম। তাঁর কথা শুনে মনে হতো আমেরিকার সঙ্গে ইরাকের যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হবে। আমেরিকাকে পরাস্ত করে ছাড়বে ইরাক। পরে দেখলাম সবই ফাঁকা আওয়াজ। বোগাস কথাবার্তা বলে নিজেদের ভিতরে সাহস রেখেছিলেন। ইরাকি সেনারা কয়েক ঘণ্টাও টিকতে পারেনি আমেরিকার দক্ষ, আধুনিক সেনাবাহিনীর কাছে। আমেরিকার সঙ্গে যুদ্ধ একাই মিডিয়াতে করেছেন সাহাফ। সামরিক বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। সাদ্দামের বিশ্বস্ত সহচর সাহাফ ইরাকি জনগণের মনোবল রক্ষা করেছেন। আর কিছু না। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাঁর সব কথা ছিল কাগুজে গসিপিং।

পৃথিবীতে হিটলারের মুখপাত্র গোয়েবলসের মিথ্যার রেকর্ড এখনো কেউ ভাঙতে পারেনি। তখন মানুষ মন দিয়ে রেডিও শুনত। গোয়েবলস রেডিও ব্যবহার করে গুজব ছড়াতেন। রাষ্ট্রীয় অর্থে জার্মানির ঘরে ঘরে রেডিও বিতরণ করেন গোয়েবলস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে মিথ্যা প্রচারণা দিয়ে একাই জমিয়ে রেখেছিলেন। এ কারণে এখনো তাঁকে মিথ্যার রাজা হিসেবে ধরা হয়। জার্মান সেনারা যখন রাশিয়াতে বরফঝড়ে কাবু, লাল সেনাদের আক্রমণে নাস্তানাবুদ তখন গোয়েবলস বলেছিলেন, রাশিয়ার পাঁচ তারকা হোটেলে তাঁদের সেনারা ডিনার করছে। বিজয় উৎসব করছে। তারা পান করছে বিজয়ের রাশিয়ান ভদকা। রাশিয়ান সুন্দরী নারীরা তাদের সঙ্গ দিচ্ছে। পরে জানা গেল সব ফাঁকা আওয়াজ। মিথ্যার রাজা তাঁর মতো সব সাজাতেন। গুজবের ভিত্তি দীর্ঘ সময় থাকে না। সাময়িক আলোচনা হয়। তারপর সত্য বেরিয়ে আসে। গুজব হারিয়ে যায়। গুজবের জবাব দিতে হয় সত্য দিয়ে। সেই সত্য তুলে ধরার মাঝে একটা আর্ট থাকে। সবাই তা দেখাতে পারে না।

বড় দেশগুলো বাস্তবতার নিরিখে মিডিয়া মোকাবিলার বিভাগগুলোকে সাজিয়ে নেয়। আমেরিকার রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে আলাদা মুখপাত্র থাকেন। তাঁরা ব্রিফ করেন একটা স্মার্ট ভাবধারায়। জবাব দেন সরকারের সত্যিকারের নীতিমালা সামনে রেখে। সবকিছু তাঁরা ফেস করেন। কোনো কিছু আড়াল করেন না। ক্রাইসিস সময়ে তাঁরা থাকেন আরও সক্রিয়। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আমন্ত্রণে ২০০৬ সালের জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্র গিয়েছিলাম ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস কর্মসূচির আওতায়। এক মাস ছিলাম যুক্তরাষ্ট্র সরকারের খরচে। সে সময় জানতে পেরেছি যুক্তরাষ্ট্র সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়। তাদের সরকারের বিভিন্ন কাজ তুলে ধরা হয়েছিল দক্ষিণ এশিয়ার সাত সাংবাদিকের সামনে। পেন্টাগন, হোয়াইট হাউস, স্টেট ডিপার্টমেন্ট, জাতিসংঘ, মার্কিন বিচার বিভাগের কার্যক্রম, স্থানীয় সরকার, গ্রামের হোম হসপিটালিটি সব আমাদের ঘুরে দেখানো হয়। নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সিএনএন, এপিসহ বিভিন্ন মিডিয়া হাউসে। বাংলাদেশ থেকে আরও ছিলেন হাসনাইন খুরশিদ। তিনি তখন এনটিভিতে, আমি এটিএন বাংলায় (সফরের সময় এসটিভি ইউএস)। হোয়াইট হাউস, পেন্টাগন, স্টেট ডিপার্টমেন্ট কীভাবে কাজ করে, মুখপাত্ররা কীভাবে মিডিয়ার সামনে কথা বলেন সামনাসামনি দেখেছিলাম। তাঁদের করেছি অনেক প্রশ্ন। সবকিছু গোছানো, পরিপাটি। মিসৌরি স্কুল অব জার্নালিজমে সাংবাদিকতাবিষয়ক আমাদের ক্লাস করানো হয়। এ সফরকালে পাকিস্তানের সাংবাদিক মহসিন রাজা কঠিন প্রশ্ন করলেন হোয়াইট হাউসের মুখপাত্রকে। তাঁর প্রশ্নটি ছিল জেনারেল পারভেজ মোশাররফের ক্ষমতা গ্রহণের কয়েক ঘণ্টা পর মিডিয়া ব্রিফকালে প্রেসিডেন্ট বুশকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, কিছুক্ষণ আগে পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি হয়েছে। বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ধনে জেনারেল মোশাররফ ক্ষমতা নিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট বুশ তখন পাশে থাকা প্রেস সেক্রেটারির দিকে তাকালেন। তাঁর কাছে জানতে চাইলেন, হু ইজ পারভেজ মোশাররফ? হোয়াট হি ডিড ইন পাকিস্তান? কী হয়েছে সেখানে? প্রেস সেক্রেটারি বললেন, সামরিক শাসন জারি হয়েছে।

পাকিস্তানি সাংবাদিক মহসিন রাজা হোয়াইট হাউস প্রতিনিধির কাছে জানতে চাইলেন, প্রেসিডেন্ট বুশ কি আসলে জানতেন না পাকিস্তানে কী হয়েছে? নাকি ভাব দেখালেন তিনি কিছু জানেন না। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এই সামরিক শাসনে জড়িত ছিল কি ছিল না প্রশ্ন তা নয়। প্রশ্ন হলো, কয়েক ঘণ্টা আগে পাকিস্তানে জারি করা সামরিক আইন প্রশাসকের নাম তোমার রাষ্ট্রপতি কি আসলেই জানতেন না? আড়াল থেকে স্টেট ডিপার্টমেন্ট বা সিআইএ কি সত্যিকারের অর্থে জড়িত ছিল না এই সামরিক ক্যুতে? জবাবে হোয়াইট হাউস প্রতিনিধি বললেন, প্রেসিডেন্ট না-ও জানতে পারেন তাৎক্ষণিকভাবে পাকিস্তান বা পৃথিবীর কোনো দেশে সংঘটিত ঘটনা। আমেরিকান প্রশাসন চলে একটা সিস্টেমের আওতায়। পাকিস্তানের মার্কিন দূতাবাসের পাঠানো খবরগুলো প্রথমে আসে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সংশ্লিষ্ট শাখায়। জুনিয়র অফিসার তা পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দূতাবাসকে দিয়ে থাকেন। প্রয়োজন মনে করলে প্রথমে সংশ্লিষ্ট পরিচালকের দৃষ্টিতে আনেন। তিনি প্রয়োজন মনে করলে পাঠান সেক্রেটারির কাছে। এরপর সেক্রেটারি (মন্ত্রী) কাগজগুলো পরীক্ষা করে প্রয়োজন মনে করলে প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠান। এ কারণে কোন দেশে কে কখন সামরিক শাসন জারি করল তার জেনারেলের নাম প্রেসিডেন্ট না-ও জানতে পারেন। এটা নিয়ে বিস্ময়ের কিছু নেই। আর সেই প্রেস ব্রিফিংটি ছিল অভ্যন্তরীণ বিষয়ে। প্রেস সেক্রেটারি মঞ্চে আসার আগে এ কারণে বিষয়টি তাঁর দৃষ্টিতে না-ও আনতে পারেন।

আমেরিকার মতো ভারতের মুখপাত্ররা কথা বলেন সরকারের সত্যিকারের নীতি ও বাস্তবতার নিরিখে। অতিকথন ভারতেও হয় না। ব্রিফিং করার সময় ব্যক্তিগত কঠিন প্রশ্নের জবাব দিতে দেখেছিলাম ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদকে। দিল্লিতে গিয়েছিলাম ইন্ডিয়ান ওশান রিম অঞ্চলের সাংবাদিকদের একটা সম্মেলনে। কংগ্রেস তখন ক্ষমতায়। দিল্লির গুরগাতে সম্মেলনটি হচ্ছিল একটি হোটেলে। এক দুপুরে জানানো হলো, বিভিন্ন দেশ থেকে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন ভারতের নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ। আগের দিন তিনি শপথ নিয়েছেন। ভারতীয় কূটনৈতিক সাংবাদিকরা তাঁকে এখনো পাননি। আমাদের সঙ্গে কথা বলার আগে তিনি ভারতীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলবেন হোটেলের একই ভেন্যুতে। তবে ভারতীয় সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় আমরা থাকতে পারব। সে সময় কোনো ধরনের প্রশ্ন করতে পারব না। আমাদের সঙ্গে এরপর কথা বলার সময় প্রশ্ন করতে বাধা নেই। যথাসময়ে মন্ত্রী এলেন আমাদের হোটেলে। তিনি প্রথমে মুখোমুখি হন ভারতীয় সাংবাদিকদের। অনুষ্ঠান পরিচালনা করছিলেন মিডিয়া চালানোর দক্ষ ব্যক্তিত্ব হিসেবে খ্যাত, ডাকসাইটে কূটনীতিক আকবর উদ্দিন। তিনি ছিলেন তখন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। আকবর উদ্দিনের পরিচালনায় শুরু হলো প্রশ্নোত্তর। ভারতীয় একজন সাংবাদিক হঠাৎ প্রশ্ন করলেন, মি. সালমান খুরশিদ, আপনি দুই দিন আগে ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী। শুধু রাহুল গান্ধীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের জেরে, তাঁর নেকনজরে গিয়ে এখন হুট করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এটা নজিরবিহীন ঘটনা ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সারা দুনিয়ায় ভারতের বিশাল কূটনৈতিক অবস্থান সামলাতে প্রয়োজন একজন দক্ষ কূটনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মন্ত্রীর; যা আপনার নেই। রাহুল গান্ধীকে খুশি রাখার সামান্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর অভিজ্ঞতায় কীভাবে সামলাবেন পররাষ্ট্র বিভাগ? পিনপতন নীরবতা নিয়ে বসে আছি উত্তরের অপেক্ষায়। বাংলাদেশে এমন প্রশ্ন করলে মাননীয়রা মন খারাপ করতেন। উত্তর দিতে খোঁজ নিতেন কার লোক, কেন এমন প্রশ্ন। আকবর উদ্দিন তাকালেন সালমান খুরশিদের দিকে।

মন্ত্রী গম্ভীরতা নিয়েই বললেন, আপনার প্রশ্নটি ভালো। স্বাধীনতার পর থেকে ভারতের পররাষ্ট্র বিভাগ চলে একটা নীতিমালা নিয়ে। সরকার বদল হলে নীতিমালা ঠিক রেখেই ক্ষমতায় আসা দলটির নির্বাচনী অঙ্গীকারগুলো বাস্তবায়ন হয় জনগণকে অবহিত করেই। আমাদের একদল সফল অভিজ্ঞ কূটনীতিক আছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। দেশের প্রতি অঙ্গীকার বজায় রেখে তাঁরা কাজ করেন। কংগ্রেস একটা অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল। এ দলের নির্দিষ্ট কূটনৈতিক অবস্থান আছে; যা ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন আমাদের সফল কূটনীতিকরা। তাঁদের টিমে যুক্ত হলাম। সরকারের নির্ধারিত নীতি-আদর্শ বাস্তবায়নে সবার মতামত নিয়ে কাজ করব। এখানে কোনো সংকট-সমস্যা দেখি না। আমি একটি দলের প্রতিনিধি। নির্ধারিত কূটনৈতিক এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়ন করাই আমার কাজ। এ কাজগুলো সারা দুনিয়ায় আমাদের পাঠানো কূটনীতিকরা করছেন। মন্ত্রী হিসেবে সবকিছুর সমন্বয় করতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

আজকাল মুখপাত্র নিয়ে বাংলাদেশেও কথা হচ্ছে। বলা হচ্ছে সরকারের ভিতরে সবাই কথা বলছেন। কারও সঙ্গে কারও সমন্বয় নেই। সব বিষয়ে সব মন্ত্রী কথা বলেন। যার যা কাজ নয় তিনি তা নিয়ে ব্যস্ত হন। কথা বলেন। অতিকথনে সমস্যার সৃষ্টি হয়। মানুষ বিভ্রান্ত হয়। ভারসাম্য থাকে না। বিরোধী পক্ষ সমালোচনা করে আরও বাজেভাবে। আওয়ামী লীগ অভিজ্ঞ পোড় খাওয়া একটি রাজনৈতিক দল। এ দলে নেতার অভাব নেই। নেতারা কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে যার যখন যা মনে আসে তা বলা ঠিক নয়। একটা সমন্বয় দরকার। প্রয়োজনে নির্ধারণ করে দেওয়া দরকার কে কথা বলবেন দল নিয়ে আর কার দায়িত্ব সরকারে। ভোটের আগে বিভ্রান্তির অবকাশ নেই। দেশে-বিদেশে নানামুখী ষড়যন্ত্র আছে। সেসব ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে প্রস্তুতি নিয়ে। প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মেলে ধরতে হবে কঠিন সত্যগুলো। কঠোর ভাষায় জবাব দিতে হবে সব গুজব ও মিথ্যাচারের। বুঝতে হবে সবকিছুর একটা শৈল্পিক ভাবধারা আছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৫১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা