শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারের জবাব মুখপাত্ররা কীভাবে দেবেন

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
গোয়েবলসীয় মিথ্যাচারের জবাব মুখপাত্ররা কীভাবে দেবেন

খ্যাতিমান সাংবাদিক, সম্পাদক এম জে আকবরের বিজেপিতে যোগদানে বিস্মিত হয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির প্রথমবারের মতো দায়িত্ব গ্রহণের সময় তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। হিসাব মেলাতে পারছিলাম না। রাজীব গান্ধীর সঙ্গে আকবরের ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব ছিল। রাজীব তাঁকে কংগ্রেসের এমপি করেছিলেন। রাজীবের নিষ্ঠুর প্রয়াণের পর সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে বনিবনা হয়নি। তিনি আবার মিডিয়ায় ফিরে এসেছিলেন। নতুন করে দায়িত্ব পালন করেছেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দৈনিকে। ভারতীয় সাংবাদিকতাকে করেছেন উজ্জ্বল। বিজেপিতে যোগদান নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা হয়েছিল। তিনি বললেন, ভূরাজনীতির পরিবর্তন ঘটিয়ে নরেন্দ্র মোদি কিছু করতে চান। তিনি আমাকে আমন্ত্রণ জানানোর পর ভালো কিছু করতে যোগ দিয়েছিলাম। বিজেপির অন্যতম মুখপাত্র তাঁকে করা হলো। মোদির প্রথম ভোটের আগে বিভিন্ন ব্রিফিংয়ে তিনি নিয়মিত অংশ নিতেন। কথা বলতেন। বিজেপির থিঙ্কটাঙ্ক হিসেবে তিনি সামনে থাকতেন। বিশাল বিজয় নিয়ে ক্ষমতায় আসেন মোদি। ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান এম জে আকবর। হয়েছিলেন রাজ্যসভার সদস্যও। আকবর বিজেপির প্রচারের অনেক আধুনিকতার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন, আছেন।

বিজেপির এখন বেশ কয়েকজন মুখপাত্র আছেন। তাঁদের একজন গৌরব ভাটিয়ার। তিনি দলের বিভিন্ন শক্ত ইস্যুতে কথা বলেন। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে টকশোগুলোয় কারা অংশ নেবেন তা ঠিক করে দেওয়া হয় পার্টি থেকে। কারণে-অকারণে, যখন তখন পার্টির সাধারণ সম্পাদক কথা বলেন না। তৈরি করেন না হাস্যকর পরিবেশ। পররাষ্ট্রবিষয়ক বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেন জয়শংকর। সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তানের বিলওয়ালকে কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেছেন তিনি। জবাব দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসে ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক বড় ব্যবসায়ী মোদির সমালোচনার। সবার জবাবই ছিল কঠিন ভাষায়। সর্বশেষ বাংলাদেশ ইস্যুতে জয়শংকর কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, বিদেশি হস্তক্ষেপে বাংলাদেশের নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না। কথা এভাবেই বলতে হয়। মতিঝিল শাপলা চত্বরে হেফাজত ইস্যুর সময় কঠিন ভাষায় এভাবে কথা বলেছিলেন আওয়ামী লীগের তখনকার সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তাঁর সেই হুঁশিয়ারি এখনো কানে বাজে। মুখপাত্রকে এভাবেই কথা বলতে হয়। সময়ের সঙ্গে মিলিয়ে নরমগরম হতে হয়। সারা দিন টিভিতে চেহারা দেখানোর জন্য কথা বলে লাভ নেই। কথা বলতে হবে টু দ্য পয়েন্টে। জবাব দিতে হয় বাস্তবতার নিরিখে। প্রতিটি জবাবে থাকতে হবে মানুষের মনোযোগ।

মুখপাত্রদের সবাই ইতিবাচক ধারায় থাকেন তেমন নয়। অনেক মুখপাত্র নেতিবাচক ধারার রেকর্ড গড়ে পৃথিবীতে যুদ্ধ বাধিয়ে দেন। আবার অনেকে হয়ে ওঠেন মিথ্যাচারের সম্রাট। তাদের কোনো কিছুতে সত্যের লেশমাত্র থাকে না। ইরাকের একজন মুখপাত্র ছিলেন যুদ্ধের সময়। নাম সাইদ আল সাহাফ। তিনি ছিলেন সাদ্দামের তথ্যমন্ত্রী। তাঁর ব্রিফগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনতাম। তাঁর কথা শুনে মনে হতো আমেরিকার সঙ্গে ইরাকের যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হবে। আমেরিকাকে পরাস্ত করে ছাড়বে ইরাক। পরে দেখলাম সবই ফাঁকা আওয়াজ। বোগাস কথাবার্তা বলে নিজেদের ভিতরে সাহস রেখেছিলেন। ইরাকি সেনারা কয়েক ঘণ্টাও টিকতে পারেনি আমেরিকার দক্ষ, আধুনিক সেনাবাহিনীর কাছে। আমেরিকার সঙ্গে যুদ্ধ একাই মিডিয়াতে করেছেন সাহাফ। সামরিক বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। সাদ্দামের বিশ্বস্ত সহচর সাহাফ ইরাকি জনগণের মনোবল রক্ষা করেছেন। আর কিছু না। শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাঁর সব কথা ছিল কাগুজে গসিপিং।

পৃথিবীতে হিটলারের মুখপাত্র গোয়েবলসের মিথ্যার রেকর্ড এখনো কেউ ভাঙতে পারেনি। তখন মানুষ মন দিয়ে রেডিও শুনত। গোয়েবলস রেডিও ব্যবহার করে গুজব ছড়াতেন। রাষ্ট্রীয় অর্থে জার্মানির ঘরে ঘরে রেডিও বিতরণ করেন গোয়েবলস। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকে মিথ্যা প্রচারণা দিয়ে একাই জমিয়ে রেখেছিলেন। এ কারণে এখনো তাঁকে মিথ্যার রাজা হিসেবে ধরা হয়। জার্মান সেনারা যখন রাশিয়াতে বরফঝড়ে কাবু, লাল সেনাদের আক্রমণে নাস্তানাবুদ তখন গোয়েবলস বলেছিলেন, রাশিয়ার পাঁচ তারকা হোটেলে তাঁদের সেনারা ডিনার করছে। বিজয় উৎসব করছে। তারা পান করছে বিজয়ের রাশিয়ান ভদকা। রাশিয়ান সুন্দরী নারীরা তাদের সঙ্গ দিচ্ছে। পরে জানা গেল সব ফাঁকা আওয়াজ। মিথ্যার রাজা তাঁর মতো সব সাজাতেন। গুজবের ভিত্তি দীর্ঘ সময় থাকে না। সাময়িক আলোচনা হয়। তারপর সত্য বেরিয়ে আসে। গুজব হারিয়ে যায়। গুজবের জবাব দিতে হয় সত্য দিয়ে। সেই সত্য তুলে ধরার মাঝে একটা আর্ট থাকে। সবাই তা দেখাতে পারে না।

বড় দেশগুলো বাস্তবতার নিরিখে মিডিয়া মোকাবিলার বিভাগগুলোকে সাজিয়ে নেয়। আমেরিকার রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে আলাদা মুখপাত্র থাকেন। তাঁরা ব্রিফ করেন একটা স্মার্ট ভাবধারায়। জবাব দেন সরকারের সত্যিকারের নীতিমালা সামনে রেখে। সবকিছু তাঁরা ফেস করেন। কোনো কিছু আড়াল করেন না। ক্রাইসিস সময়ে তাঁরা থাকেন আরও সক্রিয়। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আমন্ত্রণে ২০০৬ সালের জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্র গিয়েছিলাম ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস কর্মসূচির আওতায়। এক মাস ছিলাম যুক্তরাষ্ট্র সরকারের খরচে। সে সময় জানতে পেরেছি যুক্তরাষ্ট্র সরকার কীভাবে পরিচালিত হয়। তাদের সরকারের বিভিন্ন কাজ তুলে ধরা হয়েছিল দক্ষিণ এশিয়ার সাত সাংবাদিকের সামনে। পেন্টাগন, হোয়াইট হাউস, স্টেট ডিপার্টমেন্ট, জাতিসংঘ, মার্কিন বিচার বিভাগের কার্যক্রম, স্থানীয় সরকার, গ্রামের হোম হসপিটালিটি সব আমাদের ঘুরে দেখানো হয়। নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সিএনএন, এপিসহ বিভিন্ন মিডিয়া হাউসে। বাংলাদেশ থেকে আরও ছিলেন হাসনাইন খুরশিদ। তিনি তখন এনটিভিতে, আমি এটিএন বাংলায় (সফরের সময় এসটিভি ইউএস)। হোয়াইট হাউস, পেন্টাগন, স্টেট ডিপার্টমেন্ট কীভাবে কাজ করে, মুখপাত্ররা কীভাবে মিডিয়ার সামনে কথা বলেন সামনাসামনি দেখেছিলাম। তাঁদের করেছি অনেক প্রশ্ন। সবকিছু গোছানো, পরিপাটি। মিসৌরি স্কুল অব জার্নালিজমে সাংবাদিকতাবিষয়ক আমাদের ক্লাস করানো হয়। এ সফরকালে পাকিস্তানের সাংবাদিক মহসিন রাজা কঠিন প্রশ্ন করলেন হোয়াইট হাউসের মুখপাত্রকে। তাঁর প্রশ্নটি ছিল জেনারেল পারভেজ মোশাররফের ক্ষমতা গ্রহণের কয়েক ঘণ্টা পর মিডিয়া ব্রিফকালে প্রেসিডেন্ট বুশকে একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, কিছুক্ষণ আগে পাকিস্তানে সামরিক শাসন জারি হয়েছে। বলা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ধনে জেনারেল মোশাররফ ক্ষমতা নিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট বুশ তখন পাশে থাকা প্রেস সেক্রেটারির দিকে তাকালেন। তাঁর কাছে জানতে চাইলেন, হু ইজ পারভেজ মোশাররফ? হোয়াট হি ডিড ইন পাকিস্তান? কী হয়েছে সেখানে? প্রেস সেক্রেটারি বললেন, সামরিক শাসন জারি হয়েছে।

পাকিস্তানি সাংবাদিক মহসিন রাজা হোয়াইট হাউস প্রতিনিধির কাছে জানতে চাইলেন, প্রেসিডেন্ট বুশ কি আসলে জানতেন না পাকিস্তানে কী হয়েছে? নাকি ভাব দেখালেন তিনি কিছু জানেন না। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এই সামরিক শাসনে জড়িত ছিল কি ছিল না প্রশ্ন তা নয়। প্রশ্ন হলো, কয়েক ঘণ্টা আগে পাকিস্তানে জারি করা সামরিক আইন প্রশাসকের নাম তোমার রাষ্ট্রপতি কি আসলেই জানতেন না? আড়াল থেকে স্টেট ডিপার্টমেন্ট বা সিআইএ কি সত্যিকারের অর্থে জড়িত ছিল না এই সামরিক ক্যুতে? জবাবে হোয়াইট হাউস প্রতিনিধি বললেন, প্রেসিডেন্ট না-ও জানতে পারেন তাৎক্ষণিকভাবে পাকিস্তান বা পৃথিবীর কোনো দেশে সংঘটিত ঘটনা। আমেরিকান প্রশাসন চলে একটা সিস্টেমের আওতায়। পাকিস্তানের মার্কিন দূতাবাসের পাঠানো খবরগুলো প্রথমে আসে স্টেট ডিপার্টমেন্টের সংশ্লিষ্ট শাখায়। জুনিয়র অফিসার তা পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দূতাবাসকে দিয়ে থাকেন। প্রয়োজন মনে করলে প্রথমে সংশ্লিষ্ট পরিচালকের দৃষ্টিতে আনেন। তিনি প্রয়োজন মনে করলে পাঠান সেক্রেটারির কাছে। এরপর সেক্রেটারি (মন্ত্রী) কাগজগুলো পরীক্ষা করে প্রয়োজন মনে করলে প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠান। এ কারণে কোন দেশে কে কখন সামরিক শাসন জারি করল তার জেনারেলের নাম প্রেসিডেন্ট না-ও জানতে পারেন। এটা নিয়ে বিস্ময়ের কিছু নেই। আর সেই প্রেস ব্রিফিংটি ছিল অভ্যন্তরীণ বিষয়ে। প্রেস সেক্রেটারি মঞ্চে আসার আগে এ কারণে বিষয়টি তাঁর দৃষ্টিতে না-ও আনতে পারেন।

আমেরিকার মতো ভারতের মুখপাত্ররা কথা বলেন সরকারের সত্যিকারের নীতি ও বাস্তবতার নিরিখে। অতিকথন ভারতেও হয় না। ব্রিফিং করার সময় ব্যক্তিগত কঠিন প্রশ্নের জবাব দিতে দেখেছিলাম ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদকে। দিল্লিতে গিয়েছিলাম ইন্ডিয়ান ওশান রিম অঞ্চলের সাংবাদিকদের একটা সম্মেলনে। কংগ্রেস তখন ক্ষমতায়। দিল্লির গুরগাতে সম্মেলনটি হচ্ছিল একটি হোটেলে। এক দুপুরে জানানো হলো, বিভিন্ন দেশ থেকে সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন ভারতের নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ। আগের দিন তিনি শপথ নিয়েছেন। ভারতীয় কূটনৈতিক সাংবাদিকরা তাঁকে এখনো পাননি। আমাদের সঙ্গে কথা বলার আগে তিনি ভারতীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলবেন হোটেলের একই ভেন্যুতে। তবে ভারতীয় সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় আমরা থাকতে পারব। সে সময় কোনো ধরনের প্রশ্ন করতে পারব না। আমাদের সঙ্গে এরপর কথা বলার সময় প্রশ্ন করতে বাধা নেই। যথাসময়ে মন্ত্রী এলেন আমাদের হোটেলে। তিনি প্রথমে মুখোমুখি হন ভারতীয় সাংবাদিকদের। অনুষ্ঠান পরিচালনা করছিলেন মিডিয়া চালানোর দক্ষ ব্যক্তিত্ব হিসেবে খ্যাত, ডাকসাইটে কূটনীতিক আকবর উদ্দিন। তিনি ছিলেন তখন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র। আকবর উদ্দিনের পরিচালনায় শুরু হলো প্রশ্নোত্তর। ভারতীয় একজন সাংবাদিক হঠাৎ প্রশ্ন করলেন, মি. সালমান খুরশিদ, আপনি দুই দিন আগে ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী। শুধু রাহুল গান্ধীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের জেরে, তাঁর নেকনজরে গিয়ে এখন হুট করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এটা নজিরবিহীন ঘটনা ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। সারা দুনিয়ায় ভারতের বিশাল কূটনৈতিক অবস্থান সামলাতে প্রয়োজন একজন দক্ষ কূটনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মন্ত্রীর; যা আপনার নেই। রাহুল গান্ধীকে খুশি রাখার সামান্য সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর অভিজ্ঞতায় কীভাবে সামলাবেন পররাষ্ট্র বিভাগ? পিনপতন নীরবতা নিয়ে বসে আছি উত্তরের অপেক্ষায়। বাংলাদেশে এমন প্রশ্ন করলে মাননীয়রা মন খারাপ করতেন। উত্তর দিতে খোঁজ নিতেন কার লোক, কেন এমন প্রশ্ন। আকবর উদ্দিন তাকালেন সালমান খুরশিদের দিকে।

মন্ত্রী গম্ভীরতা নিয়েই বললেন, আপনার প্রশ্নটি ভালো। স্বাধীনতার পর থেকে ভারতের পররাষ্ট্র বিভাগ চলে একটা নীতিমালা নিয়ে। সরকার বদল হলে নীতিমালা ঠিক রেখেই ক্ষমতায় আসা দলটির নির্বাচনী অঙ্গীকারগুলো বাস্তবায়ন হয় জনগণকে অবহিত করেই। আমাদের একদল সফল অভিজ্ঞ কূটনীতিক আছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। দেশের প্রতি অঙ্গীকার বজায় রেখে তাঁরা কাজ করেন। কংগ্রেস একটা অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল। এ দলের নির্দিষ্ট কূটনৈতিক অবস্থান আছে; যা ধারাবাহিকভাবে বাস্তবায়ন করছেন আমাদের সফল কূটনীতিকরা। তাঁদের টিমে যুক্ত হলাম। সরকারের নির্ধারিত নীতি-আদর্শ বাস্তবায়নে সবার মতামত নিয়ে কাজ করব। এখানে কোনো সংকট-সমস্যা দেখি না। আমি একটি দলের প্রতিনিধি। নির্ধারিত কূটনৈতিক এজেন্ডাগুলো বাস্তবায়ন করাই আমার কাজ। এ কাজগুলো সারা দুনিয়ায় আমাদের পাঠানো কূটনীতিকরা করছেন। মন্ত্রী হিসেবে সবকিছুর সমন্বয় করতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।

আজকাল মুখপাত্র নিয়ে বাংলাদেশেও কথা হচ্ছে। বলা হচ্ছে সরকারের ভিতরে সবাই কথা বলছেন। কারও সঙ্গে কারও সমন্বয় নেই। সব বিষয়ে সব মন্ত্রী কথা বলেন। যার যা কাজ নয় তিনি তা নিয়ে ব্যস্ত হন। কথা বলেন। অতিকথনে সমস্যার সৃষ্টি হয়। মানুষ বিভ্রান্ত হয়। ভারসাম্য থাকে না। বিরোধী পক্ষ সমালোচনা করে আরও বাজেভাবে। আওয়ামী লীগ অভিজ্ঞ পোড় খাওয়া একটি রাজনৈতিক দল। এ দলে নেতার অভাব নেই। নেতারা কথা বলবেন এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে যার যখন যা মনে আসে তা বলা ঠিক নয়। একটা সমন্বয় দরকার। প্রয়োজনে নির্ধারণ করে দেওয়া দরকার কে কথা বলবেন দল নিয়ে আর কার দায়িত্ব সরকারে। ভোটের আগে বিভ্রান্তির অবকাশ নেই। দেশে-বিদেশে নানামুখী ষড়যন্ত্র আছে। সেসব ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে প্রস্তুতি নিয়ে। প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মেলে ধরতে হবে কঠিন সত্যগুলো। কঠোর ভাষায় জবাব দিতে হবে সব গুজব ও মিথ্যাচারের। বুঝতে হবে সবকিছুর একটা শৈল্পিক ভাবধারা আছে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা