শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ জুন, ২০২৩

আত্মমর্যাদা বিকিয়ে দেওয়ার রাজনীতি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মমর্যাদা বিকিয়ে দেওয়ার রাজনীতি

১৯৭১-এ স্বাধীনতা অর্জনের আগে আমরা প্রায় ২০০ বছর পরাধীন ছিলাম। ১৭৫৭ সালে পলাশী যুদ্ধে মীরজাফরসহ কতিপয় বিশ্বাসঘাতকের  বেইমানির কারণে ইংরেজদের কাছে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর ভারতবর্ষে ইংরেজ বেনিয়াদের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আইন প্রতিপালনে বাধ্য ছিল এ উপমহাদেশের মানুষ।  তাদের সেই শাসন জারি ছিল ১৮৫৭ সাল পর্যন্ত। ওই বছর সিপাহি বিদ্রোহের ব্যর্থতা, মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ প্রতিনিধি সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের পরাজয় এবং তাকে বার্মায় (বর্তমান মিয়ানমার) নির্বাসনের পর ইংরেজরা ভারতবর্ষে তাদের দখলদারিত্ব কায়েম করে। ওই বছরই পুরান ঢাকার সদরঘাটসংলগ্ন ‘অন্টাঘর’ নামে পরিচিত পার্কে ব্রিটেনের মহারানি ভিক্টোরিয়ার ভারতবর্ষের শাসনভার হাতে নেওয়ার ঘোষণাপত্র পাঠ করে শোনানো হয়েছিল। সেই থেকে পার্কটির নামকরণ হয়েছিল ‘ভিক্টোরিয়া পার্ক’। উল্লেখ্য, সিপাহি বিদ্রোহ ব্যর্থ হওয়ার পর বিদ্রোহে জড়িত ১১ জন সিপাহিকে এ পার্কে ফাঁসি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। সিপাহি বিদ্রোহের ১০০ বছর পূর্তিতে ১৯৫৭ সালে সেই মহান শহীদদের স্মরণে সেখানে চার স্তম্ভের একটি মিনার তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে পার্কটির নাম বদলে রাখা হয় ‘বাহাদুর শাহ পার্ক’। যদিও চার স্তম্ভের ওই সুউচ্চ মিনারের শীর্ষদেশে আগের ‘১৮৫৭ সালের শহীদ স্মরণে’ কথাটি এখন আর লেখা নেই। মুছে ফেলা হয়েছে। ফলে নতুন যারা ওটা দেখবেন তারা বুঝতেই পারবেন না কেন সেটা তৈরি করা হয়েছিল।

১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ মোট ১৯০ বছর আমরা ছিলাম ব্রিটিশদের উপনিবেশ। তাদের কবল থেকে ভারতবর্ষকে মুক্ত করতে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছে এ অঞ্চলের মানুষদের। ব্রিটিশ সরকারের রোষানলে পড়ে শত শত স্বাধীনতাকামী বীরকে প্রাণ হারাতে হয়েছে। ক্ষুদিরাম, মাস্টার দা সূর্যসেন, প্রীতিলতা, মঙ্গল পান্ডে প্রমুখ বিপ্লবীর নামের সারিতে রয়েছে আমাদের বিক্রমপুরের তিন বিপ্লবী শহীদ বাদল গুপ্ত, বিনয়কৃষ্ণ বসু এবং দীনেশচন্দ্র গুপ্তের নামও। এরা তিনজনই ১৯৩০ সালের ৮ ডিসেম্বর কলকাতার রাইটার্স বিল্ডিংয়ে সশস্ত্র অভিযান চালিয়েছিলেন। সে অভিযানে নিহত হয়েছিলেন কারা বিভাগের ইন্সপেক্টর জেনারেল লে. কর্নেল সিম্পসনসহ কয়েকজন ইংরেজ কর্মকর্তা। বিপ্লবী তিনজনের প্রথম দুজন ধরা পড়ার হাত থেকে বাঁচতে নিজেদের মাথায় গুলি চালিয়ে আত্মাহুতি দেন। দীনেশ গুপ্ত আত্মহত্যার চেষ্টা করলেও বেঁচে যান। পরে তাকে ফাঁসি দেয় ব্রিটিশ সরকার। এ তিন বিপ্লবীর কথা প্রথম জানতে পারি শৈলেশ দে রচিত ‘অমি সুভাষ বলছি’ গ্রন্থে। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও লেখক-গবেষক মো. জয়নাল আবেদীন তার বই ‘মুক্তিযুদ্ধে বিক্রমপুর’ গ্রন্থেও মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য অকাতরে জীবনদানকারী এ তিন মুক্তিযোদ্ধার কথা সবিস্তারে তুলে ধরেছেন। ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতবর্ষের মুক্তির জন্য এ অঞ্চলের মানুষকে সীমাহীন নির্যাতন ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। সংঘটিত হয়েছে জালিয়ানওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ, কলকাতার মনুমেন্ট হত্যাকান্ড। ব্রিটিশ শাসকরা প্রথম কেঁপে ওঠে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজের তৎপরতায়। নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্রিটিশদের তাড়ানো কঠিন, এটা উপলব্ধি করে নেতাজি বেছে নিয়েছিলেন সশস্ত্র যুদ্ধের পথ। সে পথ ছিল বড়ই বন্ধুর। কীভাবে তিনি আফগানিস্তান-রাশিয়া পার হয়ে বার্লিনে পৌঁছে ইংরেজদের শত্রু হিটলারের সান্নিধ্যে এসেছিলেন, তার সাহায্য পেয়েছিলেন, কীভাবে সেখান থেকে সাবমেরিনে চড়ে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা হয়ে সিঙ্গাপুর পৌঁছেছিলেন এবং জাপানে অবস্থানরত আরেক বিপ্লবী রাসবিহারি বসুর কাছ থেকে আজাদ হিন্দ ফৌজের দায়িত্ব পেয়েছিলেন তা আজ ইতিহাসের অধ্যায়। নেতাজির পথ ভ্রান্ত ছিল কি না তা নিয়ে হয়তো বিতর্ক রয়েছে। তবে আমার মতো অনেকের কাছে তিনি দেশপ্রেমের অনন্য প্রেরণা। মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য তার চিন্তা, কর্মপন্থা এবং শেষ পর্যন্ত আত্মত্যাগ এক বিরল দৃষ্টান্ত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যদি জার্মানি-জাপানের পরাজয় না হতো তাহলে ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাস হয়তো অন্যভাবে লেখা হতো। সে ইতিহাসে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু হতেন মহানায়ক।

১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভাগ হয়ে পাকিস্তান সৃষ্টি হলো। আমরা পাকিস্তানের অংশ হলাম- পূর্ব পাকিস্তান। বলা হলো আমরা স্বাধীন হয়েছি। কিন্তু বাস্তবিক তা ছিল মেকি। সাতচল্লিশের দেশ ভাগের ফলে শাসন-শোষণের হাত বদল হলো মাত্র। ব্রিটিশদের হাত থেকে আমরা পড়লাম পশ্চিম পাকিস্তানিদের শাসন-শোষণের জাঁতাকলে। দীর্ঘ ২৪ বছর তারা আমাদের শোষণ করেছে। পাকিস্তানি শোষণের কবল থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আমরা নিরন্তর সংগ্রাম করেছি ২৩ বছর। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সেই রাহুগ্রাস থেকে আমাদের মুক্তি মেলে। সে জন্য আমাদের দিতে হয়েছে অনেক মূল্য। ৩০ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে, ২ লাখ নারী তাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ সম্ভ্রম হারিয়েছে পাকিস্তানি হায়েনাদের হাতে। একাত্তরে আমরা প্রমাণ করে দিয়েছি বাঙালি পরাভব মানার জাতি নয়। তারা মাথা উঁচু করে বাঁচতে জানে। আর এ বাঁচার জন্য উদ্ধত বন্দুকের নলের মুখে দাঁড়াতে তারা দ্বিধা করে না।

যুদ্ধ করে শত্রুকে পরাজিত করে মাতৃভূমিকে স্বাধীন করার জন্য আমাদের যে অহংবোধ ছিল সেটা আজ কতটুকু অক্ষুণ্ণ আছে বা থাকবে তা নিয়ে আমি অন্তত সংশয়গ্রস্ত। সাম্প্রতিককালের রাজনৈতিক ঘটনাবলিদৃষ্টে, বিশেষ করে রাজনৈতিক দলগুলোর হীনমন্যতা ও দলীয় সংকীর্ণতায় যে প্রশ্নটি মনের মধ্যে খেজুর কাঁটার তীব্র খোঁচা দিচ্ছে- আমরা কি আসলেই স্বাধীন? আমাদের জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কি আমাদের নেই? বিশ্ব মোড়লরা কি ঠিক করে দেবে আমরা কোন কথা বলব, কোন পথে চলব?

রাজনৈতিক দলগুলোর অপরিণামদর্শী চিন্তা-ভাবনা ও অবিমৃষ্যকারী সিদ্ধান্তের কারণে আমাদের রাজনীতিতে অনেকবার অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেছে। সেসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার পেছনে দেশি-বিদেশি শক্তির প্ররোচনার বিষয়টি গোপন থাকেনি। বারবার হোঁচট খাওয়ার পরও বোধোদয় হয়নি আমাদের রাজনৈতিক দল ও এর নেতৃত্বের। তারা বারবার নিজেরা সমস্যার সমাধানে সমঝোতায় আসার পরিবর্তে বিদেশি শক্তির মুখাপেক্ষী হয়েছে। দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক শক্তি এ অভিযোগ অস্বীকার করতে পারবে না। যে কারণে আমরা অনেকবার অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছি, গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হয়েছে।

গত ২৪ মে যুক্তরাষ্ট্র সে দেশে যেতে বাংলাদেশিদের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। তাতে বলা হয়েছে- সুষ্ঠু ভোটে কেউ বাধা দিলে তাকে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেবে না। এ নতুন নীতি ঘোষণা করে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল বা বাধা প্রদানের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের ভিসার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৫ মে ২০২৩)। এ খবর প্রকাশের পর সরকারবিরোধী শিবিরে এক ধরনের উল্লাস পরিলক্ষিত হচ্ছে। তারা মনে করছেন এটা তাদের দীর্ঘদিনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফসল। অন্যদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘এই নীতি বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুত অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে সহায়ক হবে। আর গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ খুঁটি (নির্বাচন) যে কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে বাধাগ্রস্ত হলে যুক্তরাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে সরকার কোনো চাপ অনুভব করছে না বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণার পরদিনই রাষ্ট্রদূতের আহ্বানে দেশটির ঢাকার দূতাবাসে ছুটে গেছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারা। সেখানে তারা যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি নিয়ে যার যার দলের অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। মার্কিন দূতবাস থেকে বেরিয়ে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভিসার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আসলে জিনিসটা কী, পদ্ধতিটা কী হবে এসব বিষয় নিয়ে আমাদের একটা ব্রিফ করা হয়েছে। কাউকে টার্গেট করে এটা করা হয়নি। যারা সহিংসতা করবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চেষ্টা করবে তাদের জন্যই এটা প্রযোজ্য হবে। অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির প্রধান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্ত এসেছে। আমরা এটাকে ‘ওয়েলকাম’ করছি। এটা তাদের জন্য একটা মেসেজ। এ মেসেজ না নিয়ে তারা (সরকার) যদি আবার ‘ভোট চুরি’র প্রক্রিয়ায় অব্যাহতভাবে কাজ করতে থাকে তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করা দরকার।’ জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, বৈঠকে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আনঅফিশিয়াল কথা হয়েছে। তবে মূল বিষয় বাংলাদেশের জন্য আমেরিকার নতুন ভিসানীতি। বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন যে ভিসানীতি, এটা রাষ্ট্রদূত আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৬ মে ২০২৩)।

একটি রাষ্ট্রের ভিসানীতি কী হবে সেটা তাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে বাইরে থেকে কারও বলার কিছু নেই। তারা কাকে ভিসা দেবে না দেবে সেটা তাদের এখতিয়ারভুক্ত। তবে যখন একটি দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়কে ইস্যু করে শুধু সে দেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করা হয় তখন সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে এটা কূটনৈতিক শিষ্টাচারে পড়ে কি না। লক্ষণীয় যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি বাংলাদেশের জন্য অবমাননাকর হলেও সরকার কিংবা বিরোধী দল কোনো পক্ষই তা নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়। সরকার বলছে, তারা এতে বিচলিত নয়। কারণ তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করবে। আর বিএনপি বলছে, এটা তাদের কূটনৈতিক আন্দোলনের ফসল। তা ছাড়া দেশের প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে যেভাবে ছুটে গেছেন তা দুর্ভাগ্যজনক। রাজনৈতিক নেতৃত্বের এ নতজানু ভূমিকা আমাদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করল কি না তাও ভেবে দেখার প্রয়োজন আছে।

এ নিয়ে কথা বলেছিলাম একজন সাবেক কূটনীতিকের সঙ্গে। তিনি বললেন, সবচেয়ে দুঃখজনক হলো যে আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের প্রায় ২৫ শতাংশ বাংলাদেশি; তারা আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেন, এখানে তারা আমাদের শিক্ষকের ভূমিকায় নেমেছে। তাদের একটা ‘অমর্যাদাকর’ এবং ‘অকূটনৈতিকসুলভ’ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করার সাহস কোনো রাজনৈতিক দল দেখাতে পারল না। উল্টো সব পক্ষই আনন্দে যেন নাচছে। অথচ একাত্তরে আমরা এ আমেরিকাকে গ্রাহ্য না করে স্বাধীনতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিলাম।  কেন এমন হলো- এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বললেন, একাত্তরে আমাদের ঐক্য ছিল, যে কোনো বাধাকে উপড়ে ফেলার সাহস ছিল।  আর আজ রাজনৈতিক বিভক্তি ও সংকীর্ণতা আমাদের এমনভাবে গ্রাস করেছে যে, দেশের মান-মর্যাদার দিকে তাকানোর ফুরসত কারও নেই। তিনি সখেদে মন্তব্য করলেন, জাতির আত্মমর্যাদা বিকিয়ে দিয়ে হলেও রাজনৈতিক দলগুলোর স্বার্থ হাসিলের উদগ্র বাসনা আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে সেটাই ভাবনার বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে নতুন কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে নতুন কমিশনার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা
বেইলি ব্রিজ তৈরি প্রতিযোগিতা

দেশগ্রাম

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা
বাড়ছে রোগী অপ্রতুল চিকিৎসা

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আর্চারিতে হলো না সোনা জয়
আর্চারিতে হলো না সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্যটা বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর
বিপিএলের নিলাম ২৩ নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি
সিলেটে বাংলাদেশ টেস্ট খেলেছে পাঁচটি

মাঠে ময়দানে

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ক্রীড়াঙ্গনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ
ক্রীড়াঙ্গনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ

মাঠে ময়দানে

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ইউআইটিএসে সিভিল ডে উদ্‌যাপন
ইউআইটিএসে সিভিল ডে উদ্‌যাপন

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে