শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ জুন, ২০২৩

আত্মমর্যাদা বিকিয়ে দেওয়ার রাজনীতি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
আত্মমর্যাদা বিকিয়ে দেওয়ার রাজনীতি

১৯৭১-এ স্বাধীনতা অর্জনের আগে আমরা প্রায় ২০০ বছর পরাধীন ছিলাম। ১৭৫৭ সালে পলাশী যুদ্ধে মীরজাফরসহ কতিপয় বিশ্বাসঘাতকের  বেইমানির কারণে ইংরেজদের কাছে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের পর ভারতবর্ষে ইংরেজ বেনিয়াদের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আইন প্রতিপালনে বাধ্য ছিল এ উপমহাদেশের মানুষ।  তাদের সেই শাসন জারি ছিল ১৮৫৭ সাল পর্যন্ত। ওই বছর সিপাহি বিদ্রোহের ব্যর্থতা, মুঘল সাম্রাজ্যের শেষ প্রতিনিধি সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের পরাজয় এবং তাকে বার্মায় (বর্তমান মিয়ানমার) নির্বাসনের পর ইংরেজরা ভারতবর্ষে তাদের দখলদারিত্ব কায়েম করে। ওই বছরই পুরান ঢাকার সদরঘাটসংলগ্ন ‘অন্টাঘর’ নামে পরিচিত পার্কে ব্রিটেনের মহারানি ভিক্টোরিয়ার ভারতবর্ষের শাসনভার হাতে নেওয়ার ঘোষণাপত্র পাঠ করে শোনানো হয়েছিল। সেই থেকে পার্কটির নামকরণ হয়েছিল ‘ভিক্টোরিয়া পার্ক’। উল্লেখ্য, সিপাহি বিদ্রোহ ব্যর্থ হওয়ার পর বিদ্রোহে জড়িত ১১ জন সিপাহিকে এ পার্কে ফাঁসি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। সিপাহি বিদ্রোহের ১০০ বছর পূর্তিতে ১৯৫৭ সালে সেই মহান শহীদদের স্মরণে সেখানে চার স্তম্ভের একটি মিনার তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে পার্কটির নাম বদলে রাখা হয় ‘বাহাদুর শাহ পার্ক’। যদিও চার স্তম্ভের ওই সুউচ্চ মিনারের শীর্ষদেশে আগের ‘১৮৫৭ সালের শহীদ স্মরণে’ কথাটি এখন আর লেখা নেই। মুছে ফেলা হয়েছে। ফলে নতুন যারা ওটা দেখবেন তারা বুঝতেই পারবেন না কেন সেটা তৈরি করা হয়েছিল।

১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ মোট ১৯০ বছর আমরা ছিলাম ব্রিটিশদের উপনিবেশ। তাদের কবল থেকে ভারতবর্ষকে মুক্ত করতে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছে এ অঞ্চলের মানুষদের। ব্রিটিশ সরকারের রোষানলে পড়ে শত শত স্বাধীনতাকামী বীরকে প্রাণ হারাতে হয়েছে। ক্ষুদিরাম, মাস্টার দা সূর্যসেন, প্রীতিলতা, মঙ্গল পান্ডে প্রমুখ বিপ্লবীর নামের সারিতে রয়েছে আমাদের বিক্রমপুরের তিন বিপ্লবী শহীদ বাদল গুপ্ত, বিনয়কৃষ্ণ বসু এবং দীনেশচন্দ্র গুপ্তের নামও। এরা তিনজনই ১৯৩০ সালের ৮ ডিসেম্বর কলকাতার রাইটার্স বিল্ডিংয়ে সশস্ত্র অভিযান চালিয়েছিলেন। সে অভিযানে নিহত হয়েছিলেন কারা বিভাগের ইন্সপেক্টর জেনারেল লে. কর্নেল সিম্পসনসহ কয়েকজন ইংরেজ কর্মকর্তা। বিপ্লবী তিনজনের প্রথম দুজন ধরা পড়ার হাত থেকে বাঁচতে নিজেদের মাথায় গুলি চালিয়ে আত্মাহুতি দেন। দীনেশ গুপ্ত আত্মহত্যার চেষ্টা করলেও বেঁচে যান। পরে তাকে ফাঁসি দেয় ব্রিটিশ সরকার। এ তিন বিপ্লবীর কথা প্রথম জানতে পারি শৈলেশ দে রচিত ‘অমি সুভাষ বলছি’ গ্রন্থে। বীর মুক্তিযোদ্ধা ও লেখক-গবেষক মো. জয়নাল আবেদীন তার বই ‘মুক্তিযুদ্ধে বিক্রমপুর’ গ্রন্থেও মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য অকাতরে জীবনদানকারী এ তিন মুক্তিযোদ্ধার কথা সবিস্তারে তুলে ধরেছেন। ব্রিটিশ শাসন থেকে ভারতবর্ষের মুক্তির জন্য এ অঞ্চলের মানুষকে সীমাহীন নির্যাতন ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। সংঘটিত হয়েছে জালিয়ানওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাযজ্ঞ, কলকাতার মনুমেন্ট হত্যাকান্ড। ব্রিটিশ শাসকরা প্রথম কেঁপে ওঠে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজের তৎপরতায়। নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্রিটিশদের তাড়ানো কঠিন, এটা উপলব্ধি করে নেতাজি বেছে নিয়েছিলেন সশস্ত্র যুদ্ধের পথ। সে পথ ছিল বড়ই বন্ধুর। কীভাবে তিনি আফগানিস্তান-রাশিয়া পার হয়ে বার্লিনে পৌঁছে ইংরেজদের শত্রু হিটলারের সান্নিধ্যে এসেছিলেন, তার সাহায্য পেয়েছিলেন, কীভাবে সেখান থেকে সাবমেরিনে চড়ে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা হয়ে সিঙ্গাপুর পৌঁছেছিলেন এবং জাপানে অবস্থানরত আরেক বিপ্লবী রাসবিহারি বসুর কাছ থেকে আজাদ হিন্দ ফৌজের দায়িত্ব পেয়েছিলেন তা আজ ইতিহাসের অধ্যায়। নেতাজির পথ ভ্রান্ত ছিল কি না তা নিয়ে হয়তো বিতর্ক রয়েছে। তবে আমার মতো অনেকের কাছে তিনি দেশপ্রেমের অনন্য প্রেরণা। মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য তার চিন্তা, কর্মপন্থা এবং শেষ পর্যন্ত আত্মত্যাগ এক বিরল দৃষ্টান্ত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যদি জার্মানি-জাপানের পরাজয় না হতো তাহলে ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাস হয়তো অন্যভাবে লেখা হতো। সে ইতিহাসে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু হতেন মহানায়ক।

১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ ভাগ হয়ে পাকিস্তান সৃষ্টি হলো। আমরা পাকিস্তানের অংশ হলাম- পূর্ব পাকিস্তান। বলা হলো আমরা স্বাধীন হয়েছি। কিন্তু বাস্তবিক তা ছিল মেকি। সাতচল্লিশের দেশ ভাগের ফলে শাসন-শোষণের হাত বদল হলো মাত্র। ব্রিটিশদের হাত থেকে আমরা পড়লাম পশ্চিম পাকিস্তানিদের শাসন-শোষণের জাঁতাকলে। দীর্ঘ ২৪ বছর তারা আমাদের শোষণ করেছে। পাকিস্তানি শোষণের কবল থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আমরা নিরন্তর সংগ্রাম করেছি ২৩ বছর। অবশেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর সেই রাহুগ্রাস থেকে আমাদের মুক্তি মেলে। সে জন্য আমাদের দিতে হয়েছে অনেক মূল্য। ৩০ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে, ২ লাখ নারী তাদের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ সম্ভ্রম হারিয়েছে পাকিস্তানি হায়েনাদের হাতে। একাত্তরে আমরা প্রমাণ করে দিয়েছি বাঙালি পরাভব মানার জাতি নয়। তারা মাথা উঁচু করে বাঁচতে জানে। আর এ বাঁচার জন্য উদ্ধত বন্দুকের নলের মুখে দাঁড়াতে তারা দ্বিধা করে না।

যুদ্ধ করে শত্রুকে পরাজিত করে মাতৃভূমিকে স্বাধীন করার জন্য আমাদের যে অহংবোধ ছিল সেটা আজ কতটুকু অক্ষুণ্ণ আছে বা থাকবে তা নিয়ে আমি অন্তত সংশয়গ্রস্ত। সাম্প্রতিককালের রাজনৈতিক ঘটনাবলিদৃষ্টে, বিশেষ করে রাজনৈতিক দলগুলোর হীনমন্যতা ও দলীয় সংকীর্ণতায় যে প্রশ্নটি মনের মধ্যে খেজুর কাঁটার তীব্র খোঁচা দিচ্ছে- আমরা কি আসলেই স্বাধীন? আমাদের জাতীয় রাজনৈতিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা কি আমাদের নেই? বিশ্ব মোড়লরা কি ঠিক করে দেবে আমরা কোন কথা বলব, কোন পথে চলব?

রাজনৈতিক দলগুলোর অপরিণামদর্শী চিন্তা-ভাবনা ও অবিমৃষ্যকারী সিদ্ধান্তের কারণে আমাদের রাজনীতিতে অনেকবার অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা ঘটেছে। সেসব অনাকাক্সিক্ষত ঘটনার পেছনে দেশি-বিদেশি শক্তির প্ররোচনার বিষয়টি গোপন থাকেনি। বারবার হোঁচট খাওয়ার পরও বোধোদয় হয়নি আমাদের রাজনৈতিক দল ও এর নেতৃত্বের। তারা বারবার নিজেরা সমস্যার সমাধানে সমঝোতায় আসার পরিবর্তে বিদেশি শক্তির মুখাপেক্ষী হয়েছে। দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক শক্তি এ অভিযোগ অস্বীকার করতে পারবে না। যে কারণে আমরা অনেকবার অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছি, গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হয়েছে।

গত ২৪ মে যুক্তরাষ্ট্র সে দেশে যেতে বাংলাদেশিদের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। তাতে বলা হয়েছে- সুষ্ঠু ভোটে কেউ বাধা দিলে তাকে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেবে না। এ নতুন নীতি ঘোষণা করে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে ব্লিঙ্কেন বলেছেন, ‘বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে দুর্বল বা বাধা প্রদানের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের ভিসার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৫ মে ২০২৩)। এ খবর প্রকাশের পর সরকারবিরোধী শিবিরে এক ধরনের উল্লাস পরিলক্ষিত হচ্ছে। তারা মনে করছেন এটা তাদের দীর্ঘদিনের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফসল। অন্যদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, ‘এই নীতি বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুত অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে সহায়ক হবে। আর গণতন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ খুঁটি (নির্বাচন) যে কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে বাধাগ্রস্ত হলে যুক্তরাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি নিয়ে সরকার কোনো চাপ অনুভব করছে না বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণার পরদিনই রাষ্ট্রদূতের আহ্বানে দেশটির ঢাকার দূতাবাসে ছুটে গেছেন আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির নেতারা। সেখানে তারা যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি নিয়ে যার যার দলের অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। মার্কিন দূতবাস থেকে বেরিয়ে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ গণমাধ্যমকে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ভিসার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আসলে জিনিসটা কী, পদ্ধতিটা কী হবে এসব বিষয় নিয়ে আমাদের একটা ব্রিফ করা হয়েছে। কাউকে টার্গেট করে এটা করা হয়নি। যারা সহিংসতা করবে, নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চেষ্টা করবে তাদের জন্যই এটা প্রযোজ্য হবে। অন্যদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির প্রধান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্ত এসেছে। আমরা এটাকে ‘ওয়েলকাম’ করছি। এটা তাদের জন্য একটা মেসেজ। এ মেসেজ না নিয়ে তারা (সরকার) যদি আবার ‘ভোট চুরি’র প্রক্রিয়ায় অব্যাহতভাবে কাজ করতে থাকে তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করা দরকার।’ জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, বৈঠকে বাংলাদেশের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আনঅফিশিয়াল কথা হয়েছে। তবে মূল বিষয় বাংলাদেশের জন্য আমেরিকার নতুন ভিসানীতি। বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন যে ভিসানীতি, এটা রাষ্ট্রদূত আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছেন। (বাংলাদেশ প্রতিদিন, ২৬ মে ২০২৩)।

একটি রাষ্ট্রের ভিসানীতি কী হবে সেটা তাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে। এক্ষেত্রে বাইরে থেকে কারও বলার কিছু নেই। তারা কাকে ভিসা দেবে না দেবে সেটা তাদের এখতিয়ারভুক্ত। তবে যখন একটি দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয়কে ইস্যু করে শুধু সে দেশের জন্য নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করা হয় তখন সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে এটা কূটনৈতিক শিষ্টাচারে পড়ে কি না। লক্ষণীয় যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি বাংলাদেশের জন্য অবমাননাকর হলেও সরকার কিংবা বিরোধী দল কোনো পক্ষই তা নিয়ে উদ্বিগ্ন নয়। সরকার বলছে, তারা এতে বিচলিত নয়। কারণ তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করবে। আর বিএনপি বলছে, এটা তাদের কূটনৈতিক আন্দোলনের ফসল। তা ছাড়া দেশের প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে যেভাবে ছুটে গেছেন তা দুর্ভাগ্যজনক। রাজনৈতিক নেতৃত্বের এ নতজানু ভূমিকা আমাদের মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করল কি না তাও ভেবে দেখার প্রয়োজন আছে।

এ নিয়ে কথা বলেছিলাম একজন সাবেক কূটনীতিকের সঙ্গে। তিনি বললেন, সবচেয়ে দুঃখজনক হলো যে আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের প্রায় ২৫ শতাংশ বাংলাদেশি; তারা আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেন, এখানে তারা আমাদের শিক্ষকের ভূমিকায় নেমেছে। তাদের একটা ‘অমর্যাদাকর’ এবং ‘অকূটনৈতিকসুলভ’ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করার সাহস কোনো রাজনৈতিক দল দেখাতে পারল না। উল্টো সব পক্ষই আনন্দে যেন নাচছে। অথচ একাত্তরে আমরা এ আমেরিকাকে গ্রাহ্য না করে স্বাধীনতা অর্জনে সক্ষম হয়েছিলাম।  কেন এমন হলো- এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বললেন, একাত্তরে আমাদের ঐক্য ছিল, যে কোনো বাধাকে উপড়ে ফেলার সাহস ছিল।  আর আজ রাজনৈতিক বিভক্তি ও সংকীর্ণতা আমাদের এমনভাবে গ্রাস করেছে যে, দেশের মান-মর্যাদার দিকে তাকানোর ফুরসত কারও নেই। তিনি সখেদে মন্তব্য করলেন, জাতির আত্মমর্যাদা বিকিয়ে দিয়ে হলেও রাজনৈতিক দলগুলোর স্বার্থ হাসিলের উদগ্র বাসনা আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে সেটাই ভাবনার বিষয়।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
কুয়েতে ফল উৎসব
কুয়েতে ফল উৎসব

এই মাত্র | পরবাস

বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ
ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ
চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা
মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ
শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ
কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ
শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১
গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত
বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল
শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক
জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে
নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে