শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩

সুদহার বৃদ্ধি কার স্বার্থে?

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুদহার বৃদ্ধি কার স্বার্থে?

এক সময় পৃথিবীতে রাজা- রাজড়াদের শাসন ছিল। সবকিছু হতো রাজার স্বার্থে। তখন রাজার কথাই ছিল আইন। সেখানে জনগণের কোনো ভূমিকা ছিল না। রাজা তখন জনগণের দ্বারা ক্ষমতায়ও আসতেন না। আবার জনগণের দ্বারা ক্ষমতা থেকে পতনও হতো না। সবকিছু রাজার শৌর্যবীর্য তথা বাহুবল ও সৈন্যসামন্তের শক্তির ওপর নির্ভর করে রাজশাসনে আসীন হতো অথবা রাজার পতন হতো। তাই রাজা তার সৈন্যসামন্ত বা রাজক্ষমতা ধরে রাখার জন্য জনগণের কাছ থেকে যে কোনোভাবে খাজনা বা করের নামে ইচ্ছামতো সম্পদ বা অর্থ আদায় করতেন। এই আদায়ের কোনো নিয়মনীতি ছিল না। রাজা যেভাবেই ইচ্ছা করতেন তার অনুগতরা সেভাবেই জনগণের কাছ থেকে নগদ অর্থ আদায় করে নিত। মুদ্রা প্রচলনের আগে রাজারা জনগণের কাছ থেকে শস্য বা কৃষিজ উৎপাদনের বড় ধরনের হিসসা প্রয়োজনে জোর করে হলেও নিয়ে যেত। এটাই ছিল জনগণের সঙ্গে রাজ-রাজড়াদের প্রচলিত আচরণ। এর প্রতিবাদ কেউ করতে গেলে তাকে বা তাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হতো। রাজকোষে রাজার চাহিদামতো কর না দিলে রাজারা গ্রাম, জনপদ ধ্বংস করে দিতেন। রাজার কোষাগারে খাজনা দিতে ব্যর্থ হলে নিরীহ প্রজাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হতো। প্রজাদের সম্পদ লুট করে নিয়ে যেত। তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিত। এমনকি রাজার যুদ্ধের জন্য নিরীহ সাধারণ প্রজাদের যুদ্ধকর দিতে হতো। সেই কর দিয়ে রাজা তার রক্ষার জন্য সৈন্যসামন্তের বড় বড় বাহিনী প্রতিপালন করতেন। খাজনা দিতে না পারলে বিনা বেতনে রাজার জন্য যুদ্ধ করে দিতে হতো। সেই যুদ্ধে নিরীহ সৈনিকরা নিহত বা আহত হলে রাজা তার কোনো দায়িত্ব নিতেন না। জনগণের উন্নয়নের জন্য রাজারা কখনো কোনো অর্থ ব্যয় করতেন না। সড়ক, রাস্তাঘাট, সেতু বা সাঁকো তৈরি করা হতো রাজার সৈনিকদের চলাচলের জন্য। তাও তৈরি করে দিতে হতো সাধারণ জনগণকে বিনা পারিশ্রমিক ও বিনা খরচে। এগুলো নির্মাণে রাজকোষ থেকে কোনো ব্যয়ভার বহন করা হতো না। এগুলোই ছিল রাজা-রাজড়াদের আমলে জনগণের ওপর শোষণ ও শাসনের চিত্র বা ইতিহাস। তবে এর ব্যতিক্রম যে ছিল না তা অবশ্য ইতিহাস অস্বীকার করে না।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তথা ১৯৪০ সালের পরে পৃথিবীর শাসনব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়ে গেছে। বিশ্ব থেকে রাজতন্ত্র বা রাজার নামে শাসনে এসেছে পরিবর্তন। যদিও ভিন্ন রূপের রাজতন্ত্র বা ব্যক্তিপর্যায়ে কোথাও কোথাও রাজা-রাজড়ার মতো শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা যে হচ্ছে না তা বলা যাবে না। তবে সারা বিশ্বে এখন জনগণের শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়ে গেছে। এখন কোথাও গণপ্রজাতন্ত্র বা জনপ্রজাতন্ত্র বা কোথাও গণতন্ত্র বা প্রজাতন্ত্র বা আবার কোথাও কোথাও সাম্যবাদ বা সমাজবাদের নামে জনগণের শাসন কায়েম হয়েছে। সব শাসনব্যবস্থায় সবাই এখন সবকিছু জনগণের নামে করে। শাসন, শোষণ, উৎপীড়ন, অত্যাচার, জুলুম, নির্যাতন, যুদ্ধবিগ্রহ এখন সবকিছু জনগণের নামে এবং জনগণের নিরাপত্তার অজুহাতে করা হয়। পৃথিবীর কোনো শাসকগোষ্ঠী এখন নিজেদের নামে করে না এবং করার সুযোগও সীমিত। তাই পৃথিবীতে এখন সবকিছু জনস্বার্থে ও জনকল্যাণেই করা হয়ে থাকে। তাই রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজের বিকাশ, দেশের উন্নয়ন, বাজেট, মুদ্রানীতি সবকিছুই হতে হয় বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্র তথা দেশ ও জনগণের স্বার্থ এবং কল্যাণের জন্য। এসব আমাদের দেশের যে বাজেট করা হয় তাও জনগণের স্বার্থে এবং কল্যাণে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে তাও যে জনগণের স্বার্থ ও কল্যাণের চিন্তা মাথায় রেখেই করা হয়েছে তাতে কারও ন্যূনতম দ্বিমত নেই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- এই ঘোষিত মুদ্রানীতিতে জনগণের কতটুকু স্বার্থ রক্ষা হবে এবং এতে জনগণের কল্যাণ কতটুকু সাধিত হবে।

এই আলোচনা শুরু করার আগে আমরা দেখে নিতে চাই যারা বিশ্বের অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে তারা কেন এবং কীভাবে তাদের মুদ্রানীতি গ্রহণ করে। আমরা সবাই জানি পৃথিবীর তাবৎ মুদ্রা ডলারের ওপর নির্ভরশীল। সেই ডলারের মালিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কীভাবে তাদের মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে। সবাই জানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ফেডারেল রিজার্ভকে কতগুলো অর্থনৈতিক লক্ষ্য অনুসরণ করার জন্য নির্দেশ দিয়ে রাখে, যার ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি তৈরি করা হয়। যার মাধ্যমে সর্বাধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, স্থিতিশীল মূল্য নিশ্চিতকরণ, যাতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সহনীয় দীর্ঘমেয়াদি সুদ নির্ণয় করার জন্য দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি না পায় সেই লক্ষ্যে ফেডারেল রিজার্ভের ক্রিয়াকলাপ এবং তা বাস্তবায়নের উপায়গুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতিতে কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথম স্তরটি হলো- অর্থনৈতিক লক্ষ্য অনুসরণ করার জন্য কংগ্রেসের নির্দেশনা। দ্বিতীয় স্তরটি হলো- মুদ্রানীতির লক্ষ্য সুনির্দিষ্টকরণ, যার তিনটি লক্ষ্য থাকে। যেমন সর্বাধিক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, স্থিতিশীল মূল্য সুনির্দিষ্টকরণ এবং দ্রব্যমূল্য স্থির রাখার জন্য সহনীয় দীর্ঘমেয়াদি সুদহার নির্ধারণ। তৃতীয় স্তরটি হলো- মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের জন্য ফেডারেল রিজার্ভের গৃহীত পদক্ষেপ।

পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতির লক্ষ্য দেখতে পাই- তারা আমদানি-প্রতিস্থাপনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে উন্নীত করতে চায়। সেই সঙ্গে বিনিময় হারের চাপ কমাতে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রক্ষা এবং আমদানিকৃত পণ্যের মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে অপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি রোধ করতে চায়। আমাদের মুদ্রানীতিতে সরাসরি কর্মসংস্থান, দ্রব্যমূল্য স্থির রাখার পদক্ষেপ ও সুদহার সহনীয় রাখার তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায় না।

আমাদের মুদ্রানীতি ও যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতিতে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি প্রণীত হয় জনগণের স্বার্থ ও কল্যাণকামী অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী কংগ্রেসের নির্দেশ পালন করার মাধ্যমে। কিন্তু আমাদের এখানে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা দেখতে পাই না। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত মুদ্রানীতিকে জনগণের বা জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহিতার মধ্যে আনার কোনো সুযোগ নেই। বড়জোর সংবাদমাধ্যমে বা ঘরোয়াভাবে আলোচনা বা সমালোচনা করা যেতে পারে। কিন্তু তার চেয়ে বেশি কিছু নয়। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি প্রণীত হয় কর্মসংস্থান সৃষ্টি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং সুদহার সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য। যদিও আমাদের মুদ্রানীতিতে পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের কথা বলা হচ্ছে- যেমন আমদানি বিকল্প অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে উন্নীত করা। কিন্তু এর সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপের ঘোষণা নেই। একই সঙ্গে বিনিময় হারের চাপ কমানোর কথা বলা হচ্ছে। দুটি পদক্ষেপই স্ববিরোধী। আমদানি বিকল্প অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড মানেই হলো ব্যাপকহারে শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠা ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। আর তা করতে হলে প্রথমেই কোন কোন আমদানির বিকল্প দেশে উৎপাদন করা সম্ভব অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তার তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। তারপর সেই শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য বিদেশি বিনিয়োগের উদারনীতি গ্রহণ করতে হবে। দেশীয় উদ্যোক্তাদের দেশীয় মুদ্রা দিয়ে মানসম্পন্ন শিল্প-কারখানা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। এর জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ে জন্য উদারভাবে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ দিতে হবে। না হলে আবহমানকাল পর্যন্ত আমদানি বিকল্প শিল্প-কারখানা কখনোই গড়ে উঠবে না। পাশাপাশি উচ্চ শুল্কে বন্ডেড ওয়্যারহাউস করার সুযোগ দিতে হবে, যাতে আমদানি না করে সরাসরি বিদেশি উৎপাদনকারী বা মজুদদাররা তাদের সুবিধাজনক পণ্যাদি আমাদের দেশে স্তূপ করে রেখে অল্প অল্প করে স্থানীয় বিক্রেতাদের কাছে বিক্রয় করতে পারে। তাতে একসঙ্গে বেশি করে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ পড়বে না। এতে জাহাজ খরচ, শুল্ক খরচ, ব্যাংকিং খরচসহ অনেক খরচ কমে যাবে। এটি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। আমদানি বিকল্প শিল্প-কারখানা ও বন্ডেড ওয়্যারহাউস প্রতিষ্ঠা এবং দক্ষতার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করতে পারলে প্রায় ৯০% আমদানিনির্ভরতা অচিরেই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। কিন্তু সে ধরনের কোনো পদক্ষেপ ঘোষিত মুদ্রানীতিতে দেখা যাচ্ছে না।

এবার আসা যাক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিষয়ে। এ নিয়ে আমাদের অনেক ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। আমরা কেউ স্পষ্ট করে বলছি না আমাদের কী পরিমাণ রিজার্ভের প্রয়োজন। তবে অনেকের মতে, রিজার্ভ বেশি রাখা যুক্তিসংগত নয়। আমাদের বাকিতে আমদানি বাণিজ্য সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিতে হবে। সরকারসহ যেই আমদানি করুক না কেন, তার আমদানির মূল্য আগে থাকতেই হাতে নিয়ে তারপর আমদানি করতে হবে। এলসির ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। বিদেশি বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তি এবং চুক্তির পক্ষে বিদেশি ব্যাংকের কাছ থেকে গ্যারান্টি নিয়ে অগ্রিম ডলার পরিশোধের নিয়ম বা বিধান থাকলে বিদেশি ব্যাংকগুলো ডলার নিয়ে বসে থাকবে। তার ওপর বন্ডেড ওয়্যারহাউসের নিয়ম করে দিলে বিদেশি বিক্রেতারা তাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আগে থাকতেই পণ্য এনে ওয়্যারহাউস ভরে রাখবে। এ ক্ষেত্রে রিজার্ভ শুধু তিন মাসের খাদ্য ও অতি আবশ্যিক পণ্য আমদানির সমপরিমাণ রাখলেই যথেষ্ট হবে। যা কোনো অবস্থাতেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি হবে না।

এবার দেখা যাক, সুদহার নির্ধারণের যে নীতি ঘোষণা করা হয়েছে তা কতটুকু যুক্তিসংগত এবং জনস্বার্থের পক্ষে। এ নিয়ে কোনো বিশ্লেষণ করার আগেই একবাক্যে বলে দেওয়া যায়, এই সুদহার নীতিতে জনগণের কোনো কল্যাণ নেই। সুদহার বাড়ানোর এই ভ্রান্ত নীতি সম্পূর্ণভাবে জনস্বার্থবিরোধী। এমনিতেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি বা উচ্চমূল্যের জন্য জনগণের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। তার ওপর উচ্চ সুদহার জনগণের ভোগান্তি আরও কয়েক ধাপ বাড়াবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিদেশি কিছু ব্যাংক ছাড়া এই সুদহার বৃদ্ধিতে জনগণের তো কোনো কল্যাণ বা লাভ হবে না, এমনকি দেশীয় ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদেরও কোনো লাভ হবে না এবং হওয়ার কোনো সুযোগও নেই। বরং তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ দেশীয় ব্যাংকগুলোকে এখন উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও উচ্চ সুদে রেপোতে টাকা ধার নিতে হবে। আবার দেশীয় ব্যাংকগুলোকে উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করে তার ২০% বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রেখে দিতে হবে। সেখান থেকে কম আমানত সংগ্রহকারী ব্যাংকগুলো ঋণ নিয়ে উচ্চ সুদে ব্যবসা করার সুযোগ পাবে। এর ফলে এই সুদহার বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর একচেটিয়া সুবিধা হবে এবং ভোক্তার কাছ থেকে বেশি সুদে টাকা খাটাতে পারবে, ফলে বিদেশি ব্যাংকের মুনাফাও বেড়ে যাবে। এতে তাদের লাভের হার বৃদ্ধি পাবে কিন্তু এই মুদ্রানীতি জনগণ, দেশীয় ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের কোনো উপকারে আসবে না। তখন দেশীয় ব্যাংকগুলো উচ্চ সুদে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমানত সংগ্রহ করতে বাধ্য হবে। এর ফলে উৎপাদনে বিনিয়োগ কমে যাবে, যা দেশের জিডিপিতে আঘাত হানবে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো উচ্চ সুদে ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও ভোক্তাদের ঋণ দেবে, যার ফলে সরাসরি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে জনগণের ভোগান্তি আরও বেড়ে যাবে।

সুদহার বৃদ্ধি করার নীতি না দিয়ে সুদহার কমানোর নীতি বা বর্তমান নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত নীতি গ্রহণ করতে হবে। ব্যাংকগুলোকে বাজার থেকে উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করতে কোনো অবস্থাতেই দেওয়া যেতে পারে না। উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করার সুযোগ দিলে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে এবং দুর্নীতির টাকা ব্যাংকে প্রবেশ করে মুদ্রাস্ফীতি বাড়াবে। শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। যদিও মানুষের তেমন কোনো সঞ্চয় নেই, তারপরও যেটুকু আছে তা শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগ না হয়ে ইসলামে নিষিদ্ধ সুদের ব্যবসায় চলে যাবে। তাই সুদহার বৃদ্ধিকেও অনৈতিক কর্মকাণ্ড বলা যেতে পারে। আমরা আত্মনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী জাতি হওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে এগোচ্ছি। বর্তমান সরকারও চায় আমাদের আরও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হোক। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে সাহসী ও প্রচলিত ধ্যান-ধারণার বাইরে একটি গতিশীল উদার, নমনীয়, ব্যবসা ও ব্যাংকবান্ধব এবং সর্বোপরি জনকল্যাণমুখী বলিষ্ঠ মুদ্রানীতি থাকতে হবে। আমাদের রেপো ও রিভার্স রেপোর প্রচলিত ধ্যান-ধারণা পরিবর্তন করে তা জনগণের স্বার্থে তথা দেশের উন্নয়ন ও মূল্যস্ফীতি সহনীয় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখার স্বার্থে সম্পূর্ণ উল্টো করে ফেলতে হবে। রিভার্স রেপো এবং রেপোর সুদহার সমান সমান রাখতে হবে, যেমন ডলারের বেলায় করা হয়েছে এবং রেপোর সুদহার কোনো অবস্থাতেই ২% শতাংশের বেশি হতে পারবে না। সরকারের সব লেনদেন এখন ব্যাংকের মাধ্যমে হয়ে থাকে। ফলে ব্যাংকগুলো এমনিতেই বিনা সুদে বিশাল আমানত পেয়ে থাকে। কাজেই কোনো কারণেই ব্যাংকগুলোকে ৪ শতাংশ হারের বেশি সুদে আমানত সংগ্রহ করতে দেওয়া যাবে না। একইভাবে ব্যাংকগুলো ৬ শতাংশ বেশি বিনিময় হারে কোনো অর্থলগ্নি করতে পারবে না। এলসি প্রথা তুলে দিতে হবে। ব্যাংকিং চার্জ বা অন্যান্য সব ধরনের খরচ বাবদ ব্যাংক প্রতি হাজারে ১ টাকার বেশি নিতে পারবে না। ব্যাংক সরকারকে যে সেবা দেবে তার জন্যও হাজারে ১ টাকা সেবাহার আদায় করতে দিতে হবে। তবে সাত দিনের বেশি সরকার তথা জনগণের অর্থ ব্যাংকে ধরে রাখলে ব্যাংক প্রতি সাত দিনের জন্য হাজারে ০.৫০ টাকা হারে দণ্ড দিতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত সুদনীতি শুধু ভ্রান্ত নয়, এটিও জনস্বার্থবিরোধী নীতি এবং এর দ্বারা জনগণের কোনো কল্যাণ হবে না। এই নীতি থেকে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবশ্যই বেরিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশ একটি উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ। এর মুদ্রানীতি হতে হবে বিনিয়োগবান্ধব- যাতে অর্থনৈতিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়, ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়, দ্রব্যমূল্য সহনীয় করতে হবে এবং সুদহার নমনীয় ও সহনীয় হতে হবে, যাতে উচ্চ সুদ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে সহায়তা না করে। বর্তমান গভর্নরের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। শুধু সময়োপযোগী রাজনৈতিক দর্শন প্রয়োগ করতে পারলেই আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো আরও সহজতর হয়ে যাবে। আমরা আশাবাদী।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা