শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩

সুদহার বৃদ্ধি কার স্বার্থে?

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুদহার বৃদ্ধি কার স্বার্থে?

এক সময় পৃথিবীতে রাজা- রাজড়াদের শাসন ছিল। সবকিছু হতো রাজার স্বার্থে। তখন রাজার কথাই ছিল আইন। সেখানে জনগণের কোনো ভূমিকা ছিল না। রাজা তখন জনগণের দ্বারা ক্ষমতায়ও আসতেন না। আবার জনগণের দ্বারা ক্ষমতা থেকে পতনও হতো না। সবকিছু রাজার শৌর্যবীর্য তথা বাহুবল ও সৈন্যসামন্তের শক্তির ওপর নির্ভর করে রাজশাসনে আসীন হতো অথবা রাজার পতন হতো। তাই রাজা তার সৈন্যসামন্ত বা রাজক্ষমতা ধরে রাখার জন্য জনগণের কাছ থেকে যে কোনোভাবে খাজনা বা করের নামে ইচ্ছামতো সম্পদ বা অর্থ আদায় করতেন। এই আদায়ের কোনো নিয়মনীতি ছিল না। রাজা যেভাবেই ইচ্ছা করতেন তার অনুগতরা সেভাবেই জনগণের কাছ থেকে নগদ অর্থ আদায় করে নিত। মুদ্রা প্রচলনের আগে রাজারা জনগণের কাছ থেকে শস্য বা কৃষিজ উৎপাদনের বড় ধরনের হিসসা প্রয়োজনে জোর করে হলেও নিয়ে যেত। এটাই ছিল জনগণের সঙ্গে রাজ-রাজড়াদের প্রচলিত আচরণ। এর প্রতিবাদ কেউ করতে গেলে তাকে বা তাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হতো। রাজকোষে রাজার চাহিদামতো কর না দিলে রাজারা গ্রাম, জনপদ ধ্বংস করে দিতেন। রাজার কোষাগারে খাজনা দিতে ব্যর্থ হলে নিরীহ প্রজাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হতো। প্রজাদের সম্পদ লুট করে নিয়ে যেত। তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিত। এমনকি রাজার যুদ্ধের জন্য নিরীহ সাধারণ প্রজাদের যুদ্ধকর দিতে হতো। সেই কর দিয়ে রাজা তার রক্ষার জন্য সৈন্যসামন্তের বড় বড় বাহিনী প্রতিপালন করতেন। খাজনা দিতে না পারলে বিনা বেতনে রাজার জন্য যুদ্ধ করে দিতে হতো। সেই যুদ্ধে নিরীহ সৈনিকরা নিহত বা আহত হলে রাজা তার কোনো দায়িত্ব নিতেন না। জনগণের উন্নয়নের জন্য রাজারা কখনো কোনো অর্থ ব্যয় করতেন না। সড়ক, রাস্তাঘাট, সেতু বা সাঁকো তৈরি করা হতো রাজার সৈনিকদের চলাচলের জন্য। তাও তৈরি করে দিতে হতো সাধারণ জনগণকে বিনা পারিশ্রমিক ও বিনা খরচে। এগুলো নির্মাণে রাজকোষ থেকে কোনো ব্যয়ভার বহন করা হতো না। এগুলোই ছিল রাজা-রাজড়াদের আমলে জনগণের ওপর শোষণ ও শাসনের চিত্র বা ইতিহাস। তবে এর ব্যতিক্রম যে ছিল না তা অবশ্য ইতিহাস অস্বীকার করে না।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তথা ১৯৪০ সালের পরে পৃথিবীর শাসনব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়ে গেছে। বিশ্ব থেকে রাজতন্ত্র বা রাজার নামে শাসনে এসেছে পরিবর্তন। যদিও ভিন্ন রূপের রাজতন্ত্র বা ব্যক্তিপর্যায়ে কোথাও কোথাও রাজা-রাজড়ার মতো শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা যে হচ্ছে না তা বলা যাবে না। তবে সারা বিশ্বে এখন জনগণের শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়ে গেছে। এখন কোথাও গণপ্রজাতন্ত্র বা জনপ্রজাতন্ত্র বা কোথাও গণতন্ত্র বা প্রজাতন্ত্র বা আবার কোথাও কোথাও সাম্যবাদ বা সমাজবাদের নামে জনগণের শাসন কায়েম হয়েছে। সব শাসনব্যবস্থায় সবাই এখন সবকিছু জনগণের নামে করে। শাসন, শোষণ, উৎপীড়ন, অত্যাচার, জুলুম, নির্যাতন, যুদ্ধবিগ্রহ এখন সবকিছু জনগণের নামে এবং জনগণের নিরাপত্তার অজুহাতে করা হয়। পৃথিবীর কোনো শাসকগোষ্ঠী এখন নিজেদের নামে করে না এবং করার সুযোগও সীমিত। তাই পৃথিবীতে এখন সবকিছু জনস্বার্থে ও জনকল্যাণেই করা হয়ে থাকে। তাই রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজের বিকাশ, দেশের উন্নয়ন, বাজেট, মুদ্রানীতি সবকিছুই হতে হয় বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্র তথা দেশ ও জনগণের স্বার্থ এবং কল্যাণের জন্য। এসব আমাদের দেশের যে বাজেট করা হয় তাও জনগণের স্বার্থে এবং কল্যাণে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে তাও যে জনগণের স্বার্থ ও কল্যাণের চিন্তা মাথায় রেখেই করা হয়েছে তাতে কারও ন্যূনতম দ্বিমত নেই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- এই ঘোষিত মুদ্রানীতিতে জনগণের কতটুকু স্বার্থ রক্ষা হবে এবং এতে জনগণের কল্যাণ কতটুকু সাধিত হবে।

এই আলোচনা শুরু করার আগে আমরা দেখে নিতে চাই যারা বিশ্বের অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে তারা কেন এবং কীভাবে তাদের মুদ্রানীতি গ্রহণ করে। আমরা সবাই জানি পৃথিবীর তাবৎ মুদ্রা ডলারের ওপর নির্ভরশীল। সেই ডলারের মালিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কীভাবে তাদের মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে। সবাই জানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ফেডারেল রিজার্ভকে কতগুলো অর্থনৈতিক লক্ষ্য অনুসরণ করার জন্য নির্দেশ দিয়ে রাখে, যার ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি তৈরি করা হয়। যার মাধ্যমে সর্বাধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, স্থিতিশীল মূল্য নিশ্চিতকরণ, যাতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সহনীয় দীর্ঘমেয়াদি সুদ নির্ণয় করার জন্য দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি না পায় সেই লক্ষ্যে ফেডারেল রিজার্ভের ক্রিয়াকলাপ এবং তা বাস্তবায়নের উপায়গুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতিতে কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথম স্তরটি হলো- অর্থনৈতিক লক্ষ্য অনুসরণ করার জন্য কংগ্রেসের নির্দেশনা। দ্বিতীয় স্তরটি হলো- মুদ্রানীতির লক্ষ্য সুনির্দিষ্টকরণ, যার তিনটি লক্ষ্য থাকে। যেমন সর্বাধিক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, স্থিতিশীল মূল্য সুনির্দিষ্টকরণ এবং দ্রব্যমূল্য স্থির রাখার জন্য সহনীয় দীর্ঘমেয়াদি সুদহার নির্ধারণ। তৃতীয় স্তরটি হলো- মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের জন্য ফেডারেল রিজার্ভের গৃহীত পদক্ষেপ।

পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতির লক্ষ্য দেখতে পাই- তারা আমদানি-প্রতিস্থাপনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে উন্নীত করতে চায়। সেই সঙ্গে বিনিময় হারের চাপ কমাতে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রক্ষা এবং আমদানিকৃত পণ্যের মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে অপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি রোধ করতে চায়। আমাদের মুদ্রানীতিতে সরাসরি কর্মসংস্থান, দ্রব্যমূল্য স্থির রাখার পদক্ষেপ ও সুদহার সহনীয় রাখার তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায় না।

আমাদের মুদ্রানীতি ও যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতিতে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি প্রণীত হয় জনগণের স্বার্থ ও কল্যাণকামী অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী কংগ্রেসের নির্দেশ পালন করার মাধ্যমে। কিন্তু আমাদের এখানে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা দেখতে পাই না। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত মুদ্রানীতিকে জনগণের বা জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহিতার মধ্যে আনার কোনো সুযোগ নেই। বড়জোর সংবাদমাধ্যমে বা ঘরোয়াভাবে আলোচনা বা সমালোচনা করা যেতে পারে। কিন্তু তার চেয়ে বেশি কিছু নয়। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি প্রণীত হয় কর্মসংস্থান সৃষ্টি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং সুদহার সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য। যদিও আমাদের মুদ্রানীতিতে পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের কথা বলা হচ্ছে- যেমন আমদানি বিকল্প অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে উন্নীত করা। কিন্তু এর সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপের ঘোষণা নেই। একই সঙ্গে বিনিময় হারের চাপ কমানোর কথা বলা হচ্ছে। দুটি পদক্ষেপই স্ববিরোধী। আমদানি বিকল্প অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড মানেই হলো ব্যাপকহারে শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠা ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। আর তা করতে হলে প্রথমেই কোন কোন আমদানির বিকল্প দেশে উৎপাদন করা সম্ভব অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তার তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। তারপর সেই শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য বিদেশি বিনিয়োগের উদারনীতি গ্রহণ করতে হবে। দেশীয় উদ্যোক্তাদের দেশীয় মুদ্রা দিয়ে মানসম্পন্ন শিল্প-কারখানা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। এর জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ে জন্য উদারভাবে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ দিতে হবে। না হলে আবহমানকাল পর্যন্ত আমদানি বিকল্প শিল্প-কারখানা কখনোই গড়ে উঠবে না। পাশাপাশি উচ্চ শুল্কে বন্ডেড ওয়্যারহাউস করার সুযোগ দিতে হবে, যাতে আমদানি না করে সরাসরি বিদেশি উৎপাদনকারী বা মজুদদাররা তাদের সুবিধাজনক পণ্যাদি আমাদের দেশে স্তূপ করে রেখে অল্প অল্প করে স্থানীয় বিক্রেতাদের কাছে বিক্রয় করতে পারে। তাতে একসঙ্গে বেশি করে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ পড়বে না। এতে জাহাজ খরচ, শুল্ক খরচ, ব্যাংকিং খরচসহ অনেক খরচ কমে যাবে। এটি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। আমদানি বিকল্প শিল্প-কারখানা ও বন্ডেড ওয়্যারহাউস প্রতিষ্ঠা এবং দক্ষতার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করতে পারলে প্রায় ৯০% আমদানিনির্ভরতা অচিরেই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। কিন্তু সে ধরনের কোনো পদক্ষেপ ঘোষিত মুদ্রানীতিতে দেখা যাচ্ছে না।

এবার আসা যাক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিষয়ে। এ নিয়ে আমাদের অনেক ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। আমরা কেউ স্পষ্ট করে বলছি না আমাদের কী পরিমাণ রিজার্ভের প্রয়োজন। তবে অনেকের মতে, রিজার্ভ বেশি রাখা যুক্তিসংগত নয়। আমাদের বাকিতে আমদানি বাণিজ্য সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিতে হবে। সরকারসহ যেই আমদানি করুক না কেন, তার আমদানির মূল্য আগে থাকতেই হাতে নিয়ে তারপর আমদানি করতে হবে। এলসির ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। বিদেশি বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তি এবং চুক্তির পক্ষে বিদেশি ব্যাংকের কাছ থেকে গ্যারান্টি নিয়ে অগ্রিম ডলার পরিশোধের নিয়ম বা বিধান থাকলে বিদেশি ব্যাংকগুলো ডলার নিয়ে বসে থাকবে। তার ওপর বন্ডেড ওয়্যারহাউসের নিয়ম করে দিলে বিদেশি বিক্রেতারা তাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আগে থাকতেই পণ্য এনে ওয়্যারহাউস ভরে রাখবে। এ ক্ষেত্রে রিজার্ভ শুধু তিন মাসের খাদ্য ও অতি আবশ্যিক পণ্য আমদানির সমপরিমাণ রাখলেই যথেষ্ট হবে। যা কোনো অবস্থাতেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি হবে না।

এবার দেখা যাক, সুদহার নির্ধারণের যে নীতি ঘোষণা করা হয়েছে তা কতটুকু যুক্তিসংগত এবং জনস্বার্থের পক্ষে। এ নিয়ে কোনো বিশ্লেষণ করার আগেই একবাক্যে বলে দেওয়া যায়, এই সুদহার নীতিতে জনগণের কোনো কল্যাণ নেই। সুদহার বাড়ানোর এই ভ্রান্ত নীতি সম্পূর্ণভাবে জনস্বার্থবিরোধী। এমনিতেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি বা উচ্চমূল্যের জন্য জনগণের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। তার ওপর উচ্চ সুদহার জনগণের ভোগান্তি আরও কয়েক ধাপ বাড়াবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিদেশি কিছু ব্যাংক ছাড়া এই সুদহার বৃদ্ধিতে জনগণের তো কোনো কল্যাণ বা লাভ হবে না, এমনকি দেশীয় ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদেরও কোনো লাভ হবে না এবং হওয়ার কোনো সুযোগও নেই। বরং তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ দেশীয় ব্যাংকগুলোকে এখন উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও উচ্চ সুদে রেপোতে টাকা ধার নিতে হবে। আবার দেশীয় ব্যাংকগুলোকে উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করে তার ২০% বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রেখে দিতে হবে। সেখান থেকে কম আমানত সংগ্রহকারী ব্যাংকগুলো ঋণ নিয়ে উচ্চ সুদে ব্যবসা করার সুযোগ পাবে। এর ফলে এই সুদহার বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর একচেটিয়া সুবিধা হবে এবং ভোক্তার কাছ থেকে বেশি সুদে টাকা খাটাতে পারবে, ফলে বিদেশি ব্যাংকের মুনাফাও বেড়ে যাবে। এতে তাদের লাভের হার বৃদ্ধি পাবে কিন্তু এই মুদ্রানীতি জনগণ, দেশীয় ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের কোনো উপকারে আসবে না। তখন দেশীয় ব্যাংকগুলো উচ্চ সুদে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমানত সংগ্রহ করতে বাধ্য হবে। এর ফলে উৎপাদনে বিনিয়োগ কমে যাবে, যা দেশের জিডিপিতে আঘাত হানবে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো উচ্চ সুদে ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও ভোক্তাদের ঋণ দেবে, যার ফলে সরাসরি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে জনগণের ভোগান্তি আরও বেড়ে যাবে।

সুদহার বৃদ্ধি করার নীতি না দিয়ে সুদহার কমানোর নীতি বা বর্তমান নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত নীতি গ্রহণ করতে হবে। ব্যাংকগুলোকে বাজার থেকে উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করতে কোনো অবস্থাতেই দেওয়া যেতে পারে না। উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করার সুযোগ দিলে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে এবং দুর্নীতির টাকা ব্যাংকে প্রবেশ করে মুদ্রাস্ফীতি বাড়াবে। শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। যদিও মানুষের তেমন কোনো সঞ্চয় নেই, তারপরও যেটুকু আছে তা শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগ না হয়ে ইসলামে নিষিদ্ধ সুদের ব্যবসায় চলে যাবে। তাই সুদহার বৃদ্ধিকেও অনৈতিক কর্মকাণ্ড বলা যেতে পারে। আমরা আত্মনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী জাতি হওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে এগোচ্ছি। বর্তমান সরকারও চায় আমাদের আরও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হোক। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে সাহসী ও প্রচলিত ধ্যান-ধারণার বাইরে একটি গতিশীল উদার, নমনীয়, ব্যবসা ও ব্যাংকবান্ধব এবং সর্বোপরি জনকল্যাণমুখী বলিষ্ঠ মুদ্রানীতি থাকতে হবে। আমাদের রেপো ও রিভার্স রেপোর প্রচলিত ধ্যান-ধারণা পরিবর্তন করে তা জনগণের স্বার্থে তথা দেশের উন্নয়ন ও মূল্যস্ফীতি সহনীয় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখার স্বার্থে সম্পূর্ণ উল্টো করে ফেলতে হবে। রিভার্স রেপো এবং রেপোর সুদহার সমান সমান রাখতে হবে, যেমন ডলারের বেলায় করা হয়েছে এবং রেপোর সুদহার কোনো অবস্থাতেই ২% শতাংশের বেশি হতে পারবে না। সরকারের সব লেনদেন এখন ব্যাংকের মাধ্যমে হয়ে থাকে। ফলে ব্যাংকগুলো এমনিতেই বিনা সুদে বিশাল আমানত পেয়ে থাকে। কাজেই কোনো কারণেই ব্যাংকগুলোকে ৪ শতাংশ হারের বেশি সুদে আমানত সংগ্রহ করতে দেওয়া যাবে না। একইভাবে ব্যাংকগুলো ৬ শতাংশ বেশি বিনিময় হারে কোনো অর্থলগ্নি করতে পারবে না। এলসি প্রথা তুলে দিতে হবে। ব্যাংকিং চার্জ বা অন্যান্য সব ধরনের খরচ বাবদ ব্যাংক প্রতি হাজারে ১ টাকার বেশি নিতে পারবে না। ব্যাংক সরকারকে যে সেবা দেবে তার জন্যও হাজারে ১ টাকা সেবাহার আদায় করতে দিতে হবে। তবে সাত দিনের বেশি সরকার তথা জনগণের অর্থ ব্যাংকে ধরে রাখলে ব্যাংক প্রতি সাত দিনের জন্য হাজারে ০.৫০ টাকা হারে দণ্ড দিতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত সুদনীতি শুধু ভ্রান্ত নয়, এটিও জনস্বার্থবিরোধী নীতি এবং এর দ্বারা জনগণের কোনো কল্যাণ হবে না। এই নীতি থেকে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবশ্যই বেরিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশ একটি উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ। এর মুদ্রানীতি হতে হবে বিনিয়োগবান্ধব- যাতে অর্থনৈতিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়, ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়, দ্রব্যমূল্য সহনীয় করতে হবে এবং সুদহার নমনীয় ও সহনীয় হতে হবে, যাতে উচ্চ সুদ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে সহায়তা না করে। বর্তমান গভর্নরের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। শুধু সময়োপযোগী রাজনৈতিক দর্শন প্রয়োগ করতে পারলেই আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো আরও সহজতর হয়ে যাবে। আমরা আশাবাদী।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম