শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুন, ২০২৩

সুদহার বৃদ্ধি কার স্বার্থে?

মেজর আখতার (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুদহার বৃদ্ধি কার স্বার্থে?

এক সময় পৃথিবীতে রাজা- রাজড়াদের শাসন ছিল। সবকিছু হতো রাজার স্বার্থে। তখন রাজার কথাই ছিল আইন। সেখানে জনগণের কোনো ভূমিকা ছিল না। রাজা তখন জনগণের দ্বারা ক্ষমতায়ও আসতেন না। আবার জনগণের দ্বারা ক্ষমতা থেকে পতনও হতো না। সবকিছু রাজার শৌর্যবীর্য তথা বাহুবল ও সৈন্যসামন্তের শক্তির ওপর নির্ভর করে রাজশাসনে আসীন হতো অথবা রাজার পতন হতো। তাই রাজা তার সৈন্যসামন্ত বা রাজক্ষমতা ধরে রাখার জন্য জনগণের কাছ থেকে যে কোনোভাবে খাজনা বা করের নামে ইচ্ছামতো সম্পদ বা অর্থ আদায় করতেন। এই আদায়ের কোনো নিয়মনীতি ছিল না। রাজা যেভাবেই ইচ্ছা করতেন তার অনুগতরা সেভাবেই জনগণের কাছ থেকে নগদ অর্থ আদায় করে নিত। মুদ্রা প্রচলনের আগে রাজারা জনগণের কাছ থেকে শস্য বা কৃষিজ উৎপাদনের বড় ধরনের হিসসা প্রয়োজনে জোর করে হলেও নিয়ে যেত। এটাই ছিল জনগণের সঙ্গে রাজ-রাজড়াদের প্রচলিত আচরণ। এর প্রতিবাদ কেউ করতে গেলে তাকে বা তাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হতো। রাজকোষে রাজার চাহিদামতো কর না দিলে রাজারা গ্রাম, জনপদ ধ্বংস করে দিতেন। রাজার কোষাগারে খাজনা দিতে ব্যর্থ হলে নিরীহ প্রজাদের নির্মমভাবে হত্যা করা হতো। প্রজাদের সম্পদ লুট করে নিয়ে যেত। তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিত। এমনকি রাজার যুদ্ধের জন্য নিরীহ সাধারণ প্রজাদের যুদ্ধকর দিতে হতো। সেই কর দিয়ে রাজা তার রক্ষার জন্য সৈন্যসামন্তের বড় বড় বাহিনী প্রতিপালন করতেন। খাজনা দিতে না পারলে বিনা বেতনে রাজার জন্য যুদ্ধ করে দিতে হতো। সেই যুদ্ধে নিরীহ সৈনিকরা নিহত বা আহত হলে রাজা তার কোনো দায়িত্ব নিতেন না। জনগণের উন্নয়নের জন্য রাজারা কখনো কোনো অর্থ ব্যয় করতেন না। সড়ক, রাস্তাঘাট, সেতু বা সাঁকো তৈরি করা হতো রাজার সৈনিকদের চলাচলের জন্য। তাও তৈরি করে দিতে হতো সাধারণ জনগণকে বিনা পারিশ্রমিক ও বিনা খরচে। এগুলো নির্মাণে রাজকোষ থেকে কোনো ব্যয়ভার বহন করা হতো না। এগুলোই ছিল রাজা-রাজড়াদের আমলে জনগণের ওপর শোষণ ও শাসনের চিত্র বা ইতিহাস। তবে এর ব্যতিক্রম যে ছিল না তা অবশ্য ইতিহাস অস্বীকার করে না।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তথা ১৯৪০ সালের পরে পৃথিবীর শাসনব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়ে গেছে। বিশ্ব থেকে রাজতন্ত্র বা রাজার নামে শাসনে এসেছে পরিবর্তন। যদিও ভিন্ন রূপের রাজতন্ত্র বা ব্যক্তিপর্যায়ে কোথাও কোথাও রাজা-রাজড়ার মতো শাসন মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার চেষ্টা যে হচ্ছে না তা বলা যাবে না। তবে সারা বিশ্বে এখন জনগণের শাসনব্যবস্থা কায়েম হয়ে গেছে। এখন কোথাও গণপ্রজাতন্ত্র বা জনপ্রজাতন্ত্র বা কোথাও গণতন্ত্র বা প্রজাতন্ত্র বা আবার কোথাও কোথাও সাম্যবাদ বা সমাজবাদের নামে জনগণের শাসন কায়েম হয়েছে। সব শাসনব্যবস্থায় সবাই এখন সবকিছু জনগণের নামে করে। শাসন, শোষণ, উৎপীড়ন, অত্যাচার, জুলুম, নির্যাতন, যুদ্ধবিগ্রহ এখন সবকিছু জনগণের নামে এবং জনগণের নিরাপত্তার অজুহাতে করা হয়। পৃথিবীর কোনো শাসকগোষ্ঠী এখন নিজেদের নামে করে না এবং করার সুযোগও সীমিত। তাই পৃথিবীতে এখন সবকিছু জনস্বার্থে ও জনকল্যাণেই করা হয়ে থাকে। তাই রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজের বিকাশ, দেশের উন্নয়ন, বাজেট, মুদ্রানীতি সবকিছুই হতে হয় বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্র তথা দেশ ও জনগণের স্বার্থ এবং কল্যাণের জন্য। এসব আমাদের দেশের যে বাজেট করা হয় তাও জনগণের স্বার্থে এবং কল্যাণে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে তাও যে জনগণের স্বার্থ ও কল্যাণের চিন্তা মাথায় রেখেই করা হয়েছে তাতে কারও ন্যূনতম দ্বিমত নেই। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- এই ঘোষিত মুদ্রানীতিতে জনগণের কতটুকু স্বার্থ রক্ষা হবে এবং এতে জনগণের কল্যাণ কতটুকু সাধিত হবে।

এই আলোচনা শুরু করার আগে আমরা দেখে নিতে চাই যারা বিশ্বের অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ করে তারা কেন এবং কীভাবে তাদের মুদ্রানীতি গ্রহণ করে। আমরা সবাই জানি পৃথিবীর তাবৎ মুদ্রা ডলারের ওপর নির্ভরশীল। সেই ডলারের মালিক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কীভাবে তাদের মুদ্রানীতি প্রণয়ন করে। সবাই জানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ফেডারেল রিজার্ভকে কতগুলো অর্থনৈতিক লক্ষ্য অনুসরণ করার জন্য নির্দেশ দিয়ে রাখে, যার ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি তৈরি করা হয়। যার মাধ্যমে সর্বাধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, স্থিতিশীল মূল্য নিশ্চিতকরণ, যাতে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সহনীয় দীর্ঘমেয়াদি সুদ নির্ণয় করার জন্য দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি না পায় সেই লক্ষ্যে ফেডারেল রিজার্ভের ক্রিয়াকলাপ এবং তা বাস্তবায়নের উপায়গুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতিতে কয়েকটি স্তর রয়েছে। প্রথম স্তরটি হলো- অর্থনৈতিক লক্ষ্য অনুসরণ করার জন্য কংগ্রেসের নির্দেশনা। দ্বিতীয় স্তরটি হলো- মুদ্রানীতির লক্ষ্য সুনির্দিষ্টকরণ, যার তিনটি লক্ষ্য থাকে। যেমন সর্বাধিক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, স্থিতিশীল মূল্য সুনির্দিষ্টকরণ এবং দ্রব্যমূল্য স্থির রাখার জন্য সহনীয় দীর্ঘমেয়াদি সুদহার নির্ধারণ। তৃতীয় স্তরটি হলো- মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের জন্য ফেডারেল রিজার্ভের গৃহীত পদক্ষেপ।

পাশাপাশি আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতির লক্ষ্য দেখতে পাই- তারা আমদানি-প্রতিস্থাপনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে উন্নীত করতে চায়। সেই সঙ্গে বিনিময় হারের চাপ কমাতে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রক্ষা এবং আমদানিকৃত পণ্যের মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে অপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি রোধ করতে চায়। আমাদের মুদ্রানীতিতে সরাসরি কর্মসংস্থান, দ্রব্যমূল্য স্থির রাখার পদক্ষেপ ও সুদহার সহনীয় রাখার তেমন কোনো পদক্ষেপ দেখা যায় না।

আমাদের মুদ্রানীতি ও যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতিতে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি প্রণীত হয় জনগণের স্বার্থ ও কল্যাণকামী অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী কংগ্রেসের নির্দেশ পালন করার মাধ্যমে। কিন্তু আমাদের এখানে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা দেখতে পাই না। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রণীত মুদ্রানীতিকে জনগণের বা জনপ্রতিনিধিদের জবাবদিহিতার মধ্যে আনার কোনো সুযোগ নেই। বড়জোর সংবাদমাধ্যমে বা ঘরোয়াভাবে আলোচনা বা সমালোচনা করা যেতে পারে। কিন্তু তার চেয়ে বেশি কিছু নয়। যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতি প্রণীত হয় কর্মসংস্থান সৃষ্টি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং সুদহার সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য। যদিও আমাদের মুদ্রানীতিতে পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের কথা বলা হচ্ছে- যেমন আমদানি বিকল্প অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে উন্নীত করা। কিন্তু এর সুনির্দিষ্ট কোনো পদক্ষেপের ঘোষণা নেই। একই সঙ্গে বিনিময় হারের চাপ কমানোর কথা বলা হচ্ছে। দুটি পদক্ষেপই স্ববিরোধী। আমদানি বিকল্প অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড মানেই হলো ব্যাপকহারে শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠা ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা। আর তা করতে হলে প্রথমেই কোন কোন আমদানির বিকল্প দেশে উৎপাদন করা সম্ভব অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তার তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। তারপর সেই শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য বিদেশি বিনিয়োগের উদারনীতি গ্রহণ করতে হবে। দেশীয় উদ্যোক্তাদের দেশীয় মুদ্রা দিয়ে মানসম্পন্ন শিল্প-কারখানা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। এর জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়ে জন্য উদারভাবে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ দিতে হবে। না হলে আবহমানকাল পর্যন্ত আমদানি বিকল্প শিল্প-কারখানা কখনোই গড়ে উঠবে না। পাশাপাশি উচ্চ শুল্কে বন্ডেড ওয়্যারহাউস করার সুযোগ দিতে হবে, যাতে আমদানি না করে সরাসরি বিদেশি উৎপাদনকারী বা মজুদদাররা তাদের সুবিধাজনক পণ্যাদি আমাদের দেশে স্তূপ করে রেখে অল্প অল্প করে স্থানীয় বিক্রেতাদের কাছে বিক্রয় করতে পারে। তাতে একসঙ্গে বেশি করে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ পড়বে না। এতে জাহাজ খরচ, শুল্ক খরচ, ব্যাংকিং খরচসহ অনেক খরচ কমে যাবে। এটি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। আমদানি বিকল্প শিল্প-কারখানা ও বন্ডেড ওয়্যারহাউস প্রতিষ্ঠা এবং দক্ষতার সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করতে পারলে প্রায় ৯০% আমদানিনির্ভরতা অচিরেই কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। কিন্তু সে ধরনের কোনো পদক্ষেপ ঘোষিত মুদ্রানীতিতে দেখা যাচ্ছে না।

এবার আসা যাক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিষয়ে। এ নিয়ে আমাদের অনেক ধোঁয়াশা রয়ে গেছে। আমরা কেউ স্পষ্ট করে বলছি না আমাদের কী পরিমাণ রিজার্ভের প্রয়োজন। তবে অনেকের মতে, রিজার্ভ বেশি রাখা যুক্তিসংগত নয়। আমাদের বাকিতে আমদানি বাণিজ্য সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিতে হবে। সরকারসহ যেই আমদানি করুক না কেন, তার আমদানির মূল্য আগে থাকতেই হাতে নিয়ে তারপর আমদানি করতে হবে। এলসির ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। বিদেশি বিক্রেতার সঙ্গে চুক্তি এবং চুক্তির পক্ষে বিদেশি ব্যাংকের কাছ থেকে গ্যারান্টি নিয়ে অগ্রিম ডলার পরিশোধের নিয়ম বা বিধান থাকলে বিদেশি ব্যাংকগুলো ডলার নিয়ে বসে থাকবে। তার ওপর বন্ডেড ওয়্যারহাউসের নিয়ম করে দিলে বিদেশি বিক্রেতারা তাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় আগে থাকতেই পণ্য এনে ওয়্যারহাউস ভরে রাখবে। এ ক্ষেত্রে রিজার্ভ শুধু তিন মাসের খাদ্য ও অতি আবশ্যিক পণ্য আমদানির সমপরিমাণ রাখলেই যথেষ্ট হবে। যা কোনো অবস্থাতেই ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি হবে না।

এবার দেখা যাক, সুদহার নির্ধারণের যে নীতি ঘোষণা করা হয়েছে তা কতটুকু যুক্তিসংগত এবং জনস্বার্থের পক্ষে। এ নিয়ে কোনো বিশ্লেষণ করার আগেই একবাক্যে বলে দেওয়া যায়, এই সুদহার নীতিতে জনগণের কোনো কল্যাণ নেই। সুদহার বাড়ানোর এই ভ্রান্ত নীতি সম্পূর্ণভাবে জনস্বার্থবিরোধী। এমনিতেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি বা উচ্চমূল্যের জন্য জনগণের নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে। তার ওপর উচ্চ সুদহার জনগণের ভোগান্তি আরও কয়েক ধাপ বাড়াবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিদেশি কিছু ব্যাংক ছাড়া এই সুদহার বৃদ্ধিতে জনগণের তো কোনো কল্যাণ বা লাভ হবে না, এমনকি দেশীয় ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদেরও কোনো লাভ হবে না এবং হওয়ার কোনো সুযোগও নেই। বরং তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ দেশীয় ব্যাংকগুলোকে এখন উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও উচ্চ সুদে রেপোতে টাকা ধার নিতে হবে। আবার দেশীয় ব্যাংকগুলোকে উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করে তার ২০% বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা রেখে দিতে হবে। সেখান থেকে কম আমানত সংগ্রহকারী ব্যাংকগুলো ঋণ নিয়ে উচ্চ সুদে ব্যবসা করার সুযোগ পাবে। এর ফলে এই সুদহার বৃদ্ধিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর একচেটিয়া সুবিধা হবে এবং ভোক্তার কাছ থেকে বেশি সুদে টাকা খাটাতে পারবে, ফলে বিদেশি ব্যাংকের মুনাফাও বেড়ে যাবে। এতে তাদের লাভের হার বৃদ্ধি পাবে কিন্তু এই মুদ্রানীতি জনগণ, দেশীয় ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের কোনো উপকারে আসবে না। তখন দেশীয় ব্যাংকগুলো উচ্চ সুদে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমানত সংগ্রহ করতে বাধ্য হবে। এর ফলে উৎপাদনে বিনিয়োগ কমে যাবে, যা দেশের জিডিপিতে আঘাত হানবে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো উচ্চ সুদে ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও ভোক্তাদের ঋণ দেবে, যার ফলে সরাসরি দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পাবে। এতে জনগণের ভোগান্তি আরও বেড়ে যাবে।

সুদহার বৃদ্ধি করার নীতি না দিয়ে সুদহার কমানোর নীতি বা বর্তমান নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত নীতি গ্রহণ করতে হবে। ব্যাংকগুলোকে বাজার থেকে উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করতে কোনো অবস্থাতেই দেওয়া যেতে পারে না। উচ্চ সুদে আমানত সংগ্রহ করার সুযোগ দিলে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে এবং দুর্নীতির টাকা ব্যাংকে প্রবেশ করে মুদ্রাস্ফীতি বাড়াবে। শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। যদিও মানুষের তেমন কোনো সঞ্চয় নেই, তারপরও যেটুকু আছে তা শিল্প-কারখানায় বিনিয়োগ না হয়ে ইসলামে নিষিদ্ধ সুদের ব্যবসায় চলে যাবে। তাই সুদহার বৃদ্ধিকেও অনৈতিক কর্মকাণ্ড বলা যেতে পারে। আমরা আত্মনির্ভরশীল ও স্বাবলম্বী জাতি হওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে এগোচ্ছি। বর্তমান সরকারও চায় আমাদের আরও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হোক। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে সাহসী ও প্রচলিত ধ্যান-ধারণার বাইরে একটি গতিশীল উদার, নমনীয়, ব্যবসা ও ব্যাংকবান্ধব এবং সর্বোপরি জনকল্যাণমুখী বলিষ্ঠ মুদ্রানীতি থাকতে হবে। আমাদের রেপো ও রিভার্স রেপোর প্রচলিত ধ্যান-ধারণা পরিবর্তন করে তা জনগণের স্বার্থে তথা দেশের উন্নয়ন ও মূল্যস্ফীতি সহনীয় এবং নিয়ন্ত্রণে রাখার স্বার্থে সম্পূর্ণ উল্টো করে ফেলতে হবে। রিভার্স রেপো এবং রেপোর সুদহার সমান সমান রাখতে হবে, যেমন ডলারের বেলায় করা হয়েছে এবং রেপোর সুদহার কোনো অবস্থাতেই ২% শতাংশের বেশি হতে পারবে না। সরকারের সব লেনদেন এখন ব্যাংকের মাধ্যমে হয়ে থাকে। ফলে ব্যাংকগুলো এমনিতেই বিনা সুদে বিশাল আমানত পেয়ে থাকে। কাজেই কোনো কারণেই ব্যাংকগুলোকে ৪ শতাংশ হারের বেশি সুদে আমানত সংগ্রহ করতে দেওয়া যাবে না। একইভাবে ব্যাংকগুলো ৬ শতাংশ বেশি বিনিময় হারে কোনো অর্থলগ্নি করতে পারবে না। এলসি প্রথা তুলে দিতে হবে। ব্যাংকিং চার্জ বা অন্যান্য সব ধরনের খরচ বাবদ ব্যাংক প্রতি হাজারে ১ টাকার বেশি নিতে পারবে না। ব্যাংক সরকারকে যে সেবা দেবে তার জন্যও হাজারে ১ টাকা সেবাহার আদায় করতে দিতে হবে। তবে সাত দিনের বেশি সরকার তথা জনগণের অর্থ ব্যাংকে ধরে রাখলে ব্যাংক প্রতি সাত দিনের জন্য হাজারে ০.৫০ টাকা হারে দণ্ড দিতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত সুদনীতি শুধু ভ্রান্ত নয়, এটিও জনস্বার্থবিরোধী নীতি এবং এর দ্বারা জনগণের কোনো কল্যাণ হবে না। এই নীতি থেকে বাংলাদেশ ব্যাংককে অবশ্যই বেরিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশ একটি উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ। এর মুদ্রানীতি হতে হবে বিনিয়োগবান্ধব- যাতে অর্থনৈতিক বিকাশ ত্বরান্বিত হয়, ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়, দ্রব্যমূল্য সহনীয় করতে হবে এবং সুদহার নমনীয় ও সহনীয় হতে হবে, যাতে উচ্চ সুদ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে সহায়তা না করে। বর্তমান গভর্নরের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। শুধু সময়োপযোগী রাজনৈতিক দর্শন প্রয়োগ করতে পারলেই আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো আরও সহজতর হয়ে যাবে। আমরা আশাবাদী।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট
বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা