শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

হাই কোর্টে বিএনপির আবার মাস্তানি

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
হাই কোর্টে বিএনপির আবার মাস্তানি

২৮ আগস্ট দেশের দৈনিক সংবাদপত্র এবং বৈদ্যুতিন প্রচারমাধ্যম থেকে জানতে পারলাম, সেদিন মহামান্য হাই কোর্টের একটি বেঞ্চ পলাতক তারেক জিয়ার বক্তব্য-ভাষণ প্রচার বন্ধ করা এবং সরিয়ে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষকে (বিটিআরসি) নির্দেশনা দেওয়ার পর বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা উক্ত বেঞ্চে ঘৃণ্য ধরনের হট্টগোল শুরু করে, মাননীয় বিচারপতিদ্বয়ের প্রতি ফাইল এবং কাগজের ঢিল নিক্ষেপ করে, যে অবস্থায় বিচারপতিদ্বয় আদালত ছেড়ে খাস কামরায় যেতে বাধ্য হয়েছিলেন।

আদালতে বিএনপি-জামায়াতিদের এ ধরনের গুন্ডামি এটিই প্রথম নয়। ২৮ আগস্টের ঘটনা আমাকে স্মরণ করিয়ে দিল ২০১১ সালের একই ধরনের মাস্তানির কথা। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া আমাদের পবিত্র সংবিধান সম্পর্কে আপত্তিকর কথা বলার অভিযোগে আমার নেতৃত্বে হাই কোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চে শুনানি চলাকালে বেশ কিছু বিএনপি সদস্য আইনজীবী আমাদের ওপর আক্রমণ চালিয়েছিল। ঢিল, বোতল, ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেছিল। আমি সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে নির্দেশ দিলে, তিনি চিহ্নিত কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করলে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল।

২০১১-এর ঘটনা ছাড়াও বিএনপি-জামায়াত সদস্য আইনজীবীগণ প্রতিনিয়ত এ ধরনের মাস্তানি করে যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এবং এমনকি আদালতের ভেতরেও।

সর্বশেষ খবরে প্রকাশ, বিএনপি-জামায়াতের আইনজীবীরা সারা দিন আদালত কক্ষ দখলে রেখেছিলেন যে কারণে, সেই আদালতে বাকি দিন কোনো কাজ হতে পারেনি। ফলে বহু বিচার প্রার্থীকে বিচারবঞ্চিত হতে হয়েছে। অথচ এই বিএনপি-জামায়াতি আইনজীবীরাই সর্বদা গলা উঁচু করে গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা আর আইনের শাসনের কথা বলে শান্ত সমুদ্রে ঝড় তুলতে ভুল করেন না, ভোলেন না তাদের বিদেশি প্রভুদের কাছে নালিশ করতে।

মামলাটি করা হয়েছে খুনের অপরাধে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি তারেক জিয়ার বক্তব্য গণমাধ্যম এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রচার বন্ধের আদেশ প্রার্থনা করে। গত কয়েক বছর ধরে এই পলাতক আসামির বক্তব্য বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে বলে এই মামলার প্রয়োজন হয়েছে কেননা পলাতক আসামির বক্তব্য প্রচার করা শুধু বেআইনিই নয়, দন্ডনীয় অপরাধও বটে।

আইনের ভাষায় একজন পলাতক আসামিকে বলা হয় ‘আউট ল’। জগৎশ্রেষ্ঠ ব্ল্যাক ল ডিকশনারিতে দেওয়া সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, আউট ল ‘সেই ব্যক্তি যে আইনে প্রদত্ত সুবিধা এবং সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত, সে ব্যক্তি একজন অভ্যাসগত অপরাধী, বিশেষ করে একজন পলাতক আসামি (fugitive)।’ ব্ল্যাক ল ডিকশনারির সংজ্ঞা থেকে এটি পরিষ্কার যে, ফেরারি আসামি আইনের সুরক্ষা বা সুবিধা কোনোটিই পেতে পারে না। এ বিধান পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই প্রচলিত, যার কারণে পলাতক থাকাকালে তার পক্ষে প্রতিনিধি বা আইনজীবী কোনো আদালতে বা কর্তৃপক্ষের কাছে হাজির হতে পারে না। সোজা কথায় সে আইনের দৃষ্টিতে একজন অদৃশ্য ব্যক্তি। অদৃশ্য ব্যক্তি বিধায় তার ভাষণ প্রচার হতে পারে না।

এ মামলায় তারেক জিয়া এবং কয়েকজন রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তা ছাড়া কেউ পক্ষভুক্ত নয়। তারেক জিয়া পলাতক বিধায় তার পক্ষে আদালতে কেউ হাজির হতে পারে না। তা সত্ত্বেও বিএনপির কিছু আইনজীবী তারেক জিয়ার পক্ষে কথা বলতে আদালতে অন্যায় এবং বেআইনিভাবে হাজির হয়েছেন শুধু আদালতের কার্যক্রম ব্যাহত করতে। তারা সংশ্লিষ্ট মামলায় কোনো পক্ষের আইনজীবী নয় বিধায়, আদালত তাদের কথা বলার সুযোগ দিতে পারে না।

কেউ কেউ বলছেন, তারেক জিয়ার ভাষণ প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া নাকি তার মানবাধিকার লঙ্ঘন। আইনে ন্যূনতম জ্ঞান থাকলে এটা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, পলাতক থাকা অবস্থায় কোনো আসামি কোনো ধরনের অধিকারই ভোগ করতে পারে না, যে কথা ব্ল্যাক ল ডিকশনারিতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। তদুপরি আমাদের সংবিধানের ৩৯ক অনুচ্ছেদে মত প্রকাশের যে অধিকার প্রদান করা হয়েছে, সেটি নিশ্চিতভাবে এমন মানুষের জন্য যে একজন প্রকাশ্য, দৃশ্যমান ব্যক্তি, কোনো পলাতক বা অদৃশ্য ব্যক্তিকে এই স্বাধীনতা দেওয়া হয়নি। একজন ফেরারিকে এই স্বাধীনতা দেওয়ার অর্থ তাকে ফেরারি আসামি হিসেবে বিরাজ করতে সহায়তা করা। ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত অধিকার অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা বা আদালত অবমাননার জন্য ভোগ করা যায় না। একজন পলাতক আসামির ক্ষেত্রে দুটি নিষেধাজ্ঞাই বিরাজমান, কেননা, তার ভাষণ প্রচার করার অধিকার মানে পলাতক থাকার এবং আদালত অবমাননার অপরাধ চালিয়ে যাওয়া। তার ওপর আদালতের নির্দেশ রয়েছে আত্মসমর্পণ করার।

তা ছাড়াও ৩৯ অনুচ্ছেদের দেওয়া অধিকার কেবল বাংলাদেশের নাগরিকরাই ভোগ করতে পারেন। উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ অনেক আগেই জানিয়েছে যে, বিদেশে পালিয়ে থাকা সাজাপ্রাপ্ত আসামি তারেক জিয়া অনেক আগেই বাংলাদেশের নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে।

আমাদের দন্ডবিধির ৫২ক ধারায় কোনো পলাতক আসামিকে সহায়তা করা মারাত্মক অপরাধ। তারেক জিয়াকে পালিয়ে থাকতে সহায়তা করার অপরাধে সহায়তাকারীরও যাবজ্জীবন কারাদন্ড হতে পারে। দন্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারায় বলা হয়েছে, ‘আশ্রয় দেওয়া মানে পলাতকের জন্য আবাসের ব্যবস্থা করা, খাবার, পানীয়, অর্থ প্রদান, পরিধেয় বস্ত্র প্রদান, অস্ত্র প্রদান, চলাচলের ব্যবস্থা করা, অথবা এই ধারায় নির্দিষ্টভাবে উল্লেখ নাই এমন অন্য যে কোনো উপায়ে সহায়তা প্রদান করা।’

সুতরাং আশ্রয় শব্দটির ব্যাখ্যা অনেক ব্যাপক, অর্থাৎ এমন কাজও ‘আশ্রয় প্রদানের’ ব্যাখ্যার অন্তর্ভুক্ত, যার কথা উক্ত ধারায় বিশেষ করে উল্লেখিত নয়। সেই অর্থে তারেক জিয়ার ভাষণ প্রচারকারীরাও দন্ডবিধির ৫২ক ধারার দায়ে অপরাধী। জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির জন্য তারা সাংবাদিকদের বলেছে যে, তারা মাননীয় প্রধান বিচারপতির কাছে এই মর্মে দরখাস্ত করেছে যে, এই বেঞ্চের ওপর তাদের আস্থা নেই। এ কথা এতই হাস্যকর যে, কোনো আইনজীবীর মুখে এ ধরনের অবান্তর কথা শোভা পায় না। মাননীয় প্রধান বিচারপতির কাছে এ ধরনের দরখাস্ত সে ব্যক্তিই করতে পারেন, যে সংশ্লিষ্ট মামলায় একজন পক্ষ। কোনো আগন্তুক এ ধরনের দরখাস্ত করতে পারেন না। জানা গেছে, একজন আইনজীবী তার এক অনির্দিষ্ট মক্কেলকে পক্ষভুক্ত করার জন্য দরখাস্ত করেছিলেন, যেই আবেদন সংশ্লিষ্ট আদালত অত্যন্ত যৌক্তিক এবং আইনসংগত কারণেই নাকচ করে দিয়েছেন।

এ মামলার বিষয়বস্তু এমন কিছু নয়, যাকে পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন বলা যায়। এখানে বিষয় একটিই, তা হলো তারেক জিয়া পলাতক আসামি বিধায় তার ভাষণ প্রচার করা যায় কিনা। সুতরাং এ বিষয়ে অন্য ব্যক্তির কোনো স্বার্থ, যাকে আইনের ভাষায়, লোকাস স্টেন্ডাই, বলে, থাকতে পারে না। এ ধরনের দরখাস্ত করার মানে হচ্ছে আদালতের সময় ইচ্ছাকৃতভাবে নষ্ট করা, যার জন্য এসব আইনজীবীর বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

তা ছাড়াও মাননীয় প্রধান বিচারপতির কাছে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দরখাস্ত করতে হয়। পক্ষভুক্তির দরখাস্ত নাকচ হওয়ার পর তারা আপিল বিভাগে দরখাস্ত করতে পারত, কিন্তু সেটি তারা করে নাই, সম্ভবত এই জেনে যে, এ ধরনের অমূলক দরখাস্ত, যার পেছনে কোনো যুক্তি, হেতু বা বিষয়বস্তু নেই, নিয়ে গেলে আপিল বিভাগ ক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে পারেন। তাই তারা ধূম্রজাল সৃষ্টির জন্য পরে সংশ্লিষ্ট আদালতের ওপর অনাস্থার দাবি করেছে। আদালত এমন কোনো আদেশই দেয়নি যার জন্য অনাস্থা প্রকাশ করা যায়। একটি সম্পূর্ণ মেধাহীন দরখাস্ত নাকচ করে আদালত আইনের নির্দেশকেই মান্য করেছেন। এই মাস্তানি কান্ডের সময় আদালত যে ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে, তা অভূতপূর্ব। ২০১১ সালে আমার বেঞ্চে মাস্তানি করার সময় আমি সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ডেকে সব মাস্তানকে ধরিয়ে দিয়েছিলাম আদালতের মর্যাদা, স্বাধীনতা এবং নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব রক্ষার স্বার্থে। এ ধরনের মাস্তানিকে প্রশ্রয় দিলে শুধু বিচার বিভাগের স্বাধীনতাই নয়, ধূলিসাৎ হবে আইনের শাসন, সংবিধানের সার্বভৌমত্ব এবং গণতন্ত্র। তাই এসব মাস্তানের বিরুদ্ধে যথোপযুক্ত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কোনো বিকল্প নেই। তারা শুধু আদালত অবমাননাই করেনি, আরও কঠিন শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে। তাদের ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হবে বিচারহীনতাকে প্রশ্রয় দেওয়া। বার কাউন্সিলকেও তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে হবে। মনে রাখতে হবে, আদালতের মর্যাদা এবং কর্তৃত্ব নষ্ট হলে কিছুই বাকি থাকবে না, যেসব আইনজীবী মাস্তানি করছেন তাদেরও পথে বসতে হবে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭
মোগাদিশুতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় নারী-শিশুসহ নিহত ৭

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
এপ্রিলে সড়কে ৫৯৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৫৮৮ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি
উলিপুরে ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ দুই ভাইয়ের মরদেহ এখনও উদ্ধার হয়নি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ
ভারতে এবার বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিকদের ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন দ্রুত বাতিল চায় এনসিপি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার
টেকনাফে পাচারকারীদের আস্তানা থেকে ১৪ জন উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি
মাদককাণ্ডে কারাদণ্ডের পরিবর্তে ম্যাকগিলকে অন্যরকম শাস্তি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২
গুরুদাসপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঢাকাসহ ৮ জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার
কোহলিকে অবসর না নিতে অনুরোধ লারার

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, শাবিতে আনন্দ মিছিল

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু
ভাঙ্গায় রাতের আঁধারে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম, একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব
আমরা কোনও প্রতিকূল আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া আশা করি না : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’
১০০ কোটির ঘরে ‘রেইড ২’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে
বিক্রিতে বড় ধাক্কা অ্যাপল ওয়াচে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে পিরোজপুরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে
হোয়াটসঅ্যাপে এআই ফিচার, গ্রুপ চ্যাটের সারমর্ম জানাবে এক ক্লিকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই
৩.২ সেকেন্ডেই ১০০ কিমি! নেইমারের নতুন পোরশে ঘিরে হইচই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট
যুদ্ধবিরতির পরও অমৃতসরে বিস্ফোরণ, জারি রেড অ্যালার্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ
যুদ্ধবিরতি: আইপিএল পুনরায় শুরুর উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ
রাজনৈতিক দলের বিচারে ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধন, গেজেট প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক
উখিয়ায় ২০ হাজার ইয়াবাসহ কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম