শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

এক দেশ এক ভোট এটাই ভারত

এম জে আকবর
প্রিন্ট ভার্সন
এক দেশ এক ভোট এটাই ভারত

তুচ্ছ বিষয়কে অধিক গুরুত্ব দেওয়া আলাদা ব্যাপার। ভারতে কেবল দুজন প্রধানমন্ত্রীর শাসনামলে লোকসভা ও রাজ্যসভার নির্বাচন হয়েছিল একই দিনে। জওহরলাল নেহরুর সময় ১৯৫২ ও ১৯৫৭ সালে। তারপর ১৯৬৭ সালে তাঁর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধীর সময়।

কেরালায় তুচ্ছ বিষয়কে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয় ১৯৫৯ সালে। সে বছর ৩১ জুলাই নেহরু তাঁর মেয়ে কংগ্রেস সভাপতি ইন্দিরা গান্ধীর পরামর্শে কেরালায় নামবুদ্রিপাদের নেতৃত্বাধীন কমিউনিস্ট জোট সরকারকে বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেন। রাষ্ট্রপতির শাসন শেষ হয় ১৯৬০-এর ২২ ফেব্রুয়ারি। ১৯৬০ সালের প্রথম দিকে বিধানসভায় সিপিআইয়ের আসন ছিল ২৯টি, কংগ্রেসের ৬৩টি। সেখানে কংগ্রেস সরকারও গঠন করে। কিন্তু রাষ্ট্রপতি শাসনোত্তর অবস্থা কেরালার বিধানসভা নির্বাচনগুলোর নিজস্ব গতিপথ তৈরি করে। যার ফলে আলাদা হয়ে থাকার এ প্রবণতা একটি ভাইরাসের মতো ছড়িয়ে পড়ে।

আলাদা থাকার ভাইরাস ১৯৬৭ সালে মহামারির রূপ নেয়। সে সময় অমৃতসর থেকে কলকাতা এবং তামিলনাড়ু পর্যন্ত ভোটাররা কংগ্রেস থেকে আলাদা হয়ে গেল। এরপর কংগ্রেসের স্থলাভিষিক্ত হওয়া বহুমুখী জোট সরকারগুলো তাদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বার্থ আর অহংকারে জর্জর। এতে ভারত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং সেখান থেকে দেশ উতরে গেলেও নির্বাচনব্যবস্থা আটকে গেছে।

ওড়িশার নেতা নবীন পট্টনায়েক দুই দফা দুটি নির্বাচনী প্রচারাভিযানে যুক্তি খুঁজে পাননি। তাই ওড়িশায় বিধানসভা ও সংসদ নির্বাচন একই দিনে হলো। এক দেশ, এক রাজ্য, এক নির্বাচন। জাতীয় নেতাদের মতো পট্টনায়েকের জনপ্রিয়তাও বেড়ে যায়; এর ফলস্বরূপ তিনি তাঁর রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন। তাঁর ছিল প্রগাঢ় আত্মবিশ্বাস।

রাহুল গান্ধীর মন্তব্য হচ্ছে, একই দিনে বিধানসভা ও লোকসভা ভোট নেওয়ার প্রস্তাব রাষ্ট্রের ‘ফেডারেল বৈশিষ্ট্যের পরিপন্থী’। তিনি হয়তো অতীত দিনের কাহিনি মনে রাখেননি। ইন্দিরা ও নেহরু কি ফেডারেলবিরোধী ছিলেন? কারণ তাঁরা তো সব নির্বাচন এক দিনেই আয়োজন করেছিলেন।

ভোটাররা ‘বড়’ ও ‘ছোট’ নির্বাচনের পার্থক্য বোঝেন। ২০০৩ সালে বিজেপি বিভ্রান্ত হয়ে ভেবেছিল নির্বাচনে কয়েকটি রাজ্যে জিততে পারলে তিন মাসের মধ্যে অর্থাৎ ২০০৪ সালে তারা কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করতে পারবে। ভোটাররা এ ধরনের সুস্পষ্টতার পুনরাবৃত্তি করেছেন।

ভারত এবং ভারতীয় শব্দ দুটির মধ্যে একটি মৌলিক পার্থক্য আছে। ভারতের রাজনৈতিক দলগুলো ভারতীয়। যেমন হয়ে থাকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি বা ভারতীয় জনতা পার্টি। ভারতের ধ্বজাবাহী হওয়ার দাবি করাটা অন্য বিষয়। ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে পরাস্ত হওয়ার আংশিক কারণ, দেবকান্ত বড়ুয়ার মতো অনুগতরা তাঁকে দেশের সঙ্গে সমতুল্য করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘ইন্দিরা ইজ ইন্ডিয়া’। এটা ভোটারদের মনঃপূত কথা ছিল না।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের নাম পরিবর্তন করেননি। যাঁরা তাঁকে অভিযুক্ত করছেন তাঁদের অজ্ঞতাদৃষ্টে হতভম্ব হতে হয়। সংবিধানের শুরুতে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া, মানে ভারত...’, একটি স্বাধীন দেশের দুটি নাম সমর্থন করে : ‘ইন্ডিয়া’ এবং ‘ভারত’। সিন্ধু বা ইন্দুস্তান বা হিন্দুস্থানের বাইরের ভূমির জন্য ইন্ডিয়া ছিল সাম্প্রতিকতম পরিবর্তন। দেশের নাম নির্বাচনে ভৌগোলিক এবং সাংস্কৃতিক অনুরণন আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সে হিসেবে ভারত নামটি বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ। ১৯৪৯ সালে গণপরিষদে বুদ্ধিজীবী এইচ ভি কামাথের তোলা একটি সংশোধন গৃহীত হলে হয়তো ২০২৩ সালের এই পরিস্থিতি আরও স্পষ্টতা পেত। কামাথ এ দেশের নাম ‘ভারত বা ইংরেজি ভাষায় ইন্ডিয়া...’ পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছিলেন।

আমি ভরসা করি বাবাসাহেব আম্বেদকরের ওপর। কারণ তিনি বলেছিলেন, ‘ইন্ডিয়া, এটাই ভারত’। তাঁর এ বক্তব্য সমান্তরাল ও বিরোধী নয়।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথা ভুলে গেলে চলবে না। জাতীয় সংগীতের বাণী যদি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে বলি, তিনি ‘ইন্ডিয়া ভাগ্যবিধাতা’ লেখেননি; লিখেছেন ‘ভারত ভাগ্যবিধাতা’।

প্রত্যেক প্রধানমন্ত্রী ভারত শব্দটি অবাধে ব্যবহার করেছেন। ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী চৌধুরী চরণ সিং ইন্ডিয়া ও ভারতকে যুগল বিবেচনা করেছিলেন। নরেন্দ্র মোদি দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, কিন্তু তা কেউ লক্ষ্য করেনি। সম্ভবত সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো ঘটনা হইচই না ফেলা পর্যন্ত আমরা কেউ জেগে উঠি না।

এ নিয়ে কিছু রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া খুবই হাস্যকর। এক নেতা বললেন যে, বিরোধী জোট নিজেদের নাম আবার ‘ভারত’ করে ফেললে সরকার দেশের নাম পরিবর্তন করে বিজেপি রাখবে কি না।

‘ইন্ডিয়া, এটাই ভারত...’ একটি জাতির মহিমাকে বোঝায়, রাজনৈতিক রজনির ভঙ্গুর অংশ নয়। ঘটনাক্রমে আপনার হাসি নিঃশেষ করবেন না। বুমেরাং এখনো বাতাসে আছে।

ব্যবহারিক গণতন্ত্রের দাবি আছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভোটের চক্রে একটি নির্দিষ্ট দ্বিবার্ষিক সময়সূচি রয়েছে। ইউরোপে গণতন্ত্র আরও নমনীয় কিন্তু কোনো ইউরোপীয় দেশ বড় বড় প্রদেশ দ্বারা গঠিত নয়।

৫৩ বছরের অবিরাম ‘বিজয়’-এর পর সম্প্রতি আফ্রিকার গ্যাবনে আলি বঙ্গো ওন্ডিম্বা রাজবংশকে উৎখাত করা হয়েছে। তাঁর শাসনামলে দেশের সম্পদ লুণ্ঠনের কোনো হিসাব নেই। এ লুণ্ঠন মূলত প্যারিস থেকে পরিচালিত। চীনের মতো একনায়কতন্ত্রের দেশে কোনো নির্বাচন নেই এবং অনেক রহস্যময় গুম আছে। এ লেখাটি আমি ঢাকায় বসে লিখছি, এখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছুটা সুস্থিতি এনেছেন। এখানে নির্বাচনের সময় সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করে না।

ভারতীয় গণতন্ত্র প্রকৃত, স্পষ্ট, আনন্দদায়ক; কিন্তু এ ছাড়া ক্ষুধার্ত এবং ক্লান্তিকর। এখানে ঠিকভাবে সরকার চালানো বেশ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। নির্বাচনী আয়োজনে অনেক সময়ের অপচয় হয়। তাই উচিত হবে : একটি দেশ, একটি নির্বাচন এবং একটি ভোট।

জেনারেল চিয়াং কাইশেক একমাত্র চীনা নেতা যাঁর সঙ্গে মহাত্মা গান্ধীর বৈঠক হয়েছিল। অথচ ১৯৪২ সালে তাঁকে আমন্ত্রণ জানানোই হয়নি। কারণ চিয়াং কাইশেক চাইছিলেন মহাত্মা গান্ধী যেন তাঁর স্বাধীনতা আন্দোলন মুলতবি রেখে ব্রিটিশদের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ জয় করা পর্যন্ত অপেক্ষা করেন। গান্ধী হয়তো জেনারেল চিয়াং কাইশেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন না যদি না জওহরলাল নেহরু চাপ দিতেন। গান্ধী জানতেন, চীনের উপদেশ আত্মস্বার্থে অনুপ্রাণিত ছিল, দুই দেশের জন্য উপকারী হবে এমন কিছু না।

গান্ধী মাত্র এক দিনের জন্য বা আরও সঠিকভাবে বললে দিবালোকে চীনা অতিথির সঙ্গে দেখা করতে কলকাতায় গিয়েছিলেন। মহাত্মা গান্ধী ১৯৪২ সালের আগস্টে গোয়ালিয়া ট্যাংকে অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার সময় কাইশেকের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের সময়কার অনুভূতি বর্ণনা করেছিলেন। এ অধিবেশনেই ‘ভারত ছাড়ো’ প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছিল। গান্ধী বলেছেন, চিয়াং কাইশেক চিন্তায় অগভীর, কোনো অধ্যয়ন দ্বারা পরিস্থিতি বোঝার অযোগ্য। জওহরলাল নেহরুর চীন সম্পর্কে হয়তো আলাদা ধারণা ছিল।

রহস্যের একটি ঝলক : স্টিভ জবস নাকি কোম্পুনোফোবিয়া বা বোতাম আতঙ্কে ভুগতেন। তিনি ডাগর আকৃতির কোনো বোতাম দেখলেই সবচেয়ে বেশি ভয় পেতেন। সেজন্য শেরওয়ানি পরা অতিথিতে ঠাসা আলিশান ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁকে আমন্ত্রণ করা হতো না।

আমি নেটে ঢুকলে হঠাৎ করেই এ তথ্যটি পেয়ে যাই। আশা করি এটা কোনো ভুয়া খবর না।

লেখক : প্রখ্যাত ভারতীয় সাংবাদিক ও রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা