শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশের অর্থনীতি : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

ড. আতিউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অর্থনীতি : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

বাংলাদেশের অর্থনীতির অসাধারণ রূপান্তরের গল্পটি আসলেই চমকপ্রদ। শুরুটা ছিল দারুণ চ্যালেঞ্জিং। মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ ছিল এক ধ্বংসস্তূপ। বলা চলে শূন্য হাতেই বাংলাদেশ তার উন্নয়ন অভিযাত্রা শুরু করেছিল। তবে বড় সম্পদ ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দীপনামূলক নান্দনিক নেতৃত্ব। জাতিকে দেওয়া এই নেতৃত্বের লড়াকু মনই বাংলাদেশকে টেনে তুলে দেয় উন্নয়নের মহাসড়কে। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সময়ে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৯৯ ডলার থেকে ২৬০ ডলারে উন্নীত হয়। তা বেড়েছিল ১৬৩%। অথচ ১৯৭৫-১৯৭৮ সময়ে তা বেড়েছিল মাত্র ৫২%। এতেই প্রমাণিত হয় যে, আশা জাগানিয়া নেতৃত্ব কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ২০০৯ থেকে ২০২২ সালনাগাদ মাথাপিছু আয় ৬৯৯ ডলার থেকে প্রায় চার গুণ বেড়েছিল। এ পর্বেও নেতৃত্বের গুরুত্ব দৃশ্যমান। ১৯৯১-১৯৯৫ পর্বে পাঁচ বছরের প্রবৃদ্ধির গড় অর্জন ছিল ৪.১৫%। আর ২০১৬-২০২০ পর্বে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭.১৪%তে। গত এক দশকে জিডিপিতে শিল্প খাতের অনুপাত বেড়েছে ২২% থেকে ৩৭%। দানা শস্যের উৎপাদন ১৯৭২ সালে ছিল ১৫ মিলিয়ন টন। ২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ মিলিয়ন টনে। আর ২০২১ সালে তার পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৩ মিলিয়ন টনে। এসবের প্রভাব দেশের সার্বিক দারিদ্র্যের হারের ওপর পড়েছে। ২০১০ সালে এর হার ছিল ৩১.৫%। এটি ২০২২ সালে কমে দাঁড়ায় ১৮.৭%। এর পাশাপাশি মানবিক উন্নয়নের সূচকগুলোর উন্নতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। ২০০৫ সালে জীবনের গড় আয়ু ছিল ৬৫.২ বছর। তা আজ ৭৩ বছর। ২০০৫-২০২৩ পর্বে শিশুমৃত্যু হার হাজারে ৫১ থেকে কমে ২২ হয়েছে। একই ভাবে মাতৃমৃত্যু হার ওই সময়ে কমেছে লাখে ৩৭৬ থেকে ১২৩। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক সূচকগুলোর এই অভাবনীয় উন্নয়নের পেছনে যেসব কারণ কাজ করেছে তার মধ্যে রয়েছে : তৈরি পোশাকসহ ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের দ্রুত বিকাশ, প্রবাস আয়ের ব্যাপক বৃদ্ধি, বহুমুখী কৃষির অসামান্য রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি, ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারনির্ভর সুবিস্তৃত আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, আনুষ্ঠানিক খাতে নারীর ব্যাপক অংশগ্রহণ (২০০৯-২০২৩ পর্বে ৩০% থেকে ৩৮%) এবং শতভাগ পরিবারে বিদ্যুৎ প্রাপ্তি।

এ সময়টায় অর্থনীতি ও রাজনীতিতে বড় কোনো ভুল কৌশল গ্রহণ করেনি বাংলাদেশ। বরং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এড়িয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। তাই এই চোখ জুড়ানো সাফল্য। তবে হালে ম্যাক্রো অর্থনীতিতে বেশকিছু অস্থিতিশীলতা দেখা দিয়েছে। চমৎকারভাবে কভিড সংকট মোকাবিলা সত্ত্বেও ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বাংলাদেশের বহিরর্থনীতি বেশ খানিকটা চাপের মুখে পড়েছে। ব্যাপক আমদানি মূল্য বেড়ে যাওয়া এবং রপ্তানি ও প্রবাস আয় সেভাবে না বাড়ায় লেনদেনের ভারসাম্যে বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। রিজার্ভকে ক্ষয় হতে দিয়ে এ পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলা যাবে না। বরং এর ফলে টাকার দাম প্রায় ৩০ শতাংশ কমে গেছে। এর প্রভাবে আমদানি করা জিনিসপত্রের দাম বেশ বেড়েছে। আর সে কারণেই মূল্যস্ফীতি বাগে আনা কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতিকে আরও সংকোচনমূলক করা এবং দুইয়ের মাঝে আরও সমন্বয় বাড়ানোর অপরিহার্যতার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে হয়। নীতি সুদের হার আরও বাড়ানো এবং সরকারি খরচের দক্ষতা বাড়ানোও এ সময়ের বড় দাবি। পাশাপাশি টাকা-ডলারের বিনিময় হার আরও নমনীয় ও বাজারভিত্তিক করে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্পেক্লুশন ও অনিশ্চয়তা দূর করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সবার জন্য একটাই বিনিময় হারের প্রস্তাবটিও দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি রাখে। আগামী ছয় মাস আর কোনো গাড়ি আমদানি নয় এমন নীতির পাশাপাশি বিলাসপণ্যের আমদানি অনুৎসাহিত করা এবং প্রয়োজনীয় পণ্য, সেবা, কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি আমদানির সুযোগ বৃদ্ধি করা গেলে মনে হয় পরিস্থিতির উন্নতি হবে। প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য ডলারের দাম আরেকটু বাড়তে দেওয়া, সেবা খাতসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ছোটখাটো আমদানিকারকদের ছায়াবাজারে ডলারের চাহিদা থাকায় তা মেটানোর ব্যবস্থা করার মতো দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি মনে হয়ে। একই সঙ্গে সামাজিক সুরক্ষা আরও বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতির ধকল সামলানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।

বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর পশ্চিমের বাজারে আরএমজিসহ পণ্যের প্রবেশ সীমিত হতে পারে, মেধাস্বত্ব আইনের প্রয়োগের ফলে ওষুধ ও সফ্টওয়্যার শিল্পের ওপর যে প্রভাব পড়বে, সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক আর্থিক ও উন্নয়ন সংস্থা থেকে ঋণের সুদহারও বেশ খানিকটা বাড়বে, সে কথাটিও মনে রাখতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বাজেট ও অর্থায়নের দিকটি অগ্রাধিকার দিতে হবে। ডিজেল দিয়ে সেচ পরিচালনার বদলে সৌরশক্তির ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত রাজস্ব প্রণোদনা ও আর্থিক সংস্থান করার প্রয়োজন রয়েছে। এ কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও কিছুদিন আগে একনেক সভায় বলেছেন।

তবে বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রা টেকসই করতে হলে আঞ্চলিক পর্যায়ে মাল্টিমোডাল সংযোগমূলক অবকাঠামো গড়ে তোলার গতি আরও ত্বরান্বিত করা, অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যক্তি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা এবং বিশেষ শিল্পাঞ্চলগুলোর ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিঙ্কেজ নিশ্চিত করাসহ এসবের বাস্তবায়ন দ্রুত সম্পন্ন করার মতো নীতি-উদ্যোগের কোনো বিকল্প নেই।

এ কথা মানতেই হবে যে, আগামী দিনের অর্থনীতি, সমাজ ও রাজনীতি হবে পুরোপুরি ডিজিটাল। বাণিজ্য হবে ই-কমার্সভিত্তিক।

এসএমই সম্পর্কিত ইনোভেশন ও উন্নয়ন সামষ্টিক অর্থনীতির ভিত্তি আরও মজবুত করবে, ব্যক্তি খাত অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির দৌড়ে এগিয়ে থাকবে, শিল্পের উন্নতির জন্য শিক্ষাকে আরও দক্ষ ও প্রযুক্তিমুখী করা প্রয়োজন, কৃষির আধুনিকায়ন ও যন্ত্রায়ন, আঞ্চলিক বাণিজ্যের হাব হবে বাংলাদেশ এবং উপযুক্ত সংস্কারের মাধ্যমে রাজস্ব বাড়ানোর মতো দরকারি নীতি-উদ্যোগগুলোর দিকে বিশেষ নজর দিতে পারলে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনা আরও জোরদার করা সম্ভব। রপ্তানি শিল্পের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ভোগের চাহিদা মেটানোর জন্য দেশের ভিতরে আমদানি-বিকল্প যেসব শিল্প গড়ে উঠেছে, সেসবের দিকেও প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা অব্যাহত রাখা চাই।

তবে আমরা এখন গ্লোবালাইজড পৃথিবীতে বাস করি। বর্তমান ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং কারও সঙ্গে শত্রুতা নয় আদলের যে নীতি গ্রহণ করে এগিয়ে যাচ্ছে, তা অব্যাহত রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সুফল সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার এবং শান্তির অন্বেষার যে আহ্বান তাঁর জাতিসংঘে ঐতিহাসিক ভাষণে রেখেছিলেন তার রেশ কিন্তু এখনো রয়ে গেছে। নেতৃত্বের সেই পরম্পরার অংশ হিসেবেই মাত্র দুই দিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের এক সভায় পাঁচ দফা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধুর মতোই তিনি বিশ্ব অর্থনীতির স্থাপত্য সংস্কার করে দক্ষিণের দেশগুলোর সাধারণ মানুষের কল্যাণের উদ্দেশ্যে আইএমএফের এসডিআর ও অন্যান্য অর্থায়ন প্রক্রিয়া আরও জনবান্ধব, দুর্যোগ মোকাবিলা ও জলবায়ুবান্ধব করার ওপর জোর দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি সমকালীন অর্থনীতির চ্যালেঞ্জগুলো স্বীকার করেছেন। দক্ষিণের দেশগুলোর চ্যালেঞ্জগুলো একযোগে মোকাবিলার ওপর জোর দিয়েছেন। তা ছাড়া বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনকে এক নয়া উচ্চতায় নেওয়ার অঙ্গীকারও করেছেন।

স্বদেশে ও বিদেশে উন্নত বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্নগুলো নিরন্তর ছড়িয়ে দেওয়ার এসব উদ্যোগ অব্যাহত থাক। কেননা রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, আশা করবার অধিকারই আমাদের চলার পথে বড় পাথেয় হতে পারে। স্বপ্নের ক্ষেত্র তাই আরও প্রসারিত হোক।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

[লেখাটি গতকাল নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত সেমিনারে পঠিত]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে