শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশের অর্থনীতি : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

ড. আতিউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অর্থনীতি : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

বাংলাদেশের অর্থনীতির অসাধারণ রূপান্তরের গল্পটি আসলেই চমকপ্রদ। শুরুটা ছিল দারুণ চ্যালেঞ্জিং। মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ ছিল এক ধ্বংসস্তূপ। বলা চলে শূন্য হাতেই বাংলাদেশ তার উন্নয়ন অভিযাত্রা শুরু করেছিল। তবে বড় সম্পদ ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দীপনামূলক নান্দনিক নেতৃত্ব। জাতিকে দেওয়া এই নেতৃত্বের লড়াকু মনই বাংলাদেশকে টেনে তুলে দেয় উন্নয়নের মহাসড়কে। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সময়ে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৯৯ ডলার থেকে ২৬০ ডলারে উন্নীত হয়। তা বেড়েছিল ১৬৩%। অথচ ১৯৭৫-১৯৭৮ সময়ে তা বেড়েছিল মাত্র ৫২%। এতেই প্রমাণিত হয় যে, আশা জাগানিয়া নেতৃত্ব কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ২০০৯ থেকে ২০২২ সালনাগাদ মাথাপিছু আয় ৬৯৯ ডলার থেকে প্রায় চার গুণ বেড়েছিল। এ পর্বেও নেতৃত্বের গুরুত্ব দৃশ্যমান। ১৯৯১-১৯৯৫ পর্বে পাঁচ বছরের প্রবৃদ্ধির গড় অর্জন ছিল ৪.১৫%। আর ২০১৬-২০২০ পর্বে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭.১৪%তে। গত এক দশকে জিডিপিতে শিল্প খাতের অনুপাত বেড়েছে ২২% থেকে ৩৭%। দানা শস্যের উৎপাদন ১৯৭২ সালে ছিল ১৫ মিলিয়ন টন। ২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ মিলিয়ন টনে। আর ২০২১ সালে তার পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৩ মিলিয়ন টনে। এসবের প্রভাব দেশের সার্বিক দারিদ্র্যের হারের ওপর পড়েছে। ২০১০ সালে এর হার ছিল ৩১.৫%। এটি ২০২২ সালে কমে দাঁড়ায় ১৮.৭%। এর পাশাপাশি মানবিক উন্নয়নের সূচকগুলোর উন্নতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। ২০০৫ সালে জীবনের গড় আয়ু ছিল ৬৫.২ বছর। তা আজ ৭৩ বছর। ২০০৫-২০২৩ পর্বে শিশুমৃত্যু হার হাজারে ৫১ থেকে কমে ২২ হয়েছে। একই ভাবে মাতৃমৃত্যু হার ওই সময়ে কমেছে লাখে ৩৭৬ থেকে ১২৩। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক সূচকগুলোর এই অভাবনীয় উন্নয়নের পেছনে যেসব কারণ কাজ করেছে তার মধ্যে রয়েছে : তৈরি পোশাকসহ ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের দ্রুত বিকাশ, প্রবাস আয়ের ব্যাপক বৃদ্ধি, বহুমুখী কৃষির অসামান্য রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি, ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারনির্ভর সুবিস্তৃত আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, আনুষ্ঠানিক খাতে নারীর ব্যাপক অংশগ্রহণ (২০০৯-২০২৩ পর্বে ৩০% থেকে ৩৮%) এবং শতভাগ পরিবারে বিদ্যুৎ প্রাপ্তি।

এ সময়টায় অর্থনীতি ও রাজনীতিতে বড় কোনো ভুল কৌশল গ্রহণ করেনি বাংলাদেশ। বরং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এড়িয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। তাই এই চোখ জুড়ানো সাফল্য। তবে হালে ম্যাক্রো অর্থনীতিতে বেশকিছু অস্থিতিশীলতা দেখা দিয়েছে। চমৎকারভাবে কভিড সংকট মোকাবিলা সত্ত্বেও ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বাংলাদেশের বহিরর্থনীতি বেশ খানিকটা চাপের মুখে পড়েছে। ব্যাপক আমদানি মূল্য বেড়ে যাওয়া এবং রপ্তানি ও প্রবাস আয় সেভাবে না বাড়ায় লেনদেনের ভারসাম্যে বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। রিজার্ভকে ক্ষয় হতে দিয়ে এ পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলা যাবে না। বরং এর ফলে টাকার দাম প্রায় ৩০ শতাংশ কমে গেছে। এর প্রভাবে আমদানি করা জিনিসপত্রের দাম বেশ বেড়েছে। আর সে কারণেই মূল্যস্ফীতি বাগে আনা কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতিকে আরও সংকোচনমূলক করা এবং দুইয়ের মাঝে আরও সমন্বয় বাড়ানোর অপরিহার্যতার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে হয়। নীতি সুদের হার আরও বাড়ানো এবং সরকারি খরচের দক্ষতা বাড়ানোও এ সময়ের বড় দাবি। পাশাপাশি টাকা-ডলারের বিনিময় হার আরও নমনীয় ও বাজারভিত্তিক করে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্পেক্লুশন ও অনিশ্চয়তা দূর করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সবার জন্য একটাই বিনিময় হারের প্রস্তাবটিও দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি রাখে। আগামী ছয় মাস আর কোনো গাড়ি আমদানি নয় এমন নীতির পাশাপাশি বিলাসপণ্যের আমদানি অনুৎসাহিত করা এবং প্রয়োজনীয় পণ্য, সেবা, কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি আমদানির সুযোগ বৃদ্ধি করা গেলে মনে হয় পরিস্থিতির উন্নতি হবে। প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য ডলারের দাম আরেকটু বাড়তে দেওয়া, সেবা খাতসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ছোটখাটো আমদানিকারকদের ছায়াবাজারে ডলারের চাহিদা থাকায় তা মেটানোর ব্যবস্থা করার মতো দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি মনে হয়ে। একই সঙ্গে সামাজিক সুরক্ষা আরও বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতির ধকল সামলানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।

বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর পশ্চিমের বাজারে আরএমজিসহ পণ্যের প্রবেশ সীমিত হতে পারে, মেধাস্বত্ব আইনের প্রয়োগের ফলে ওষুধ ও সফ্টওয়্যার শিল্পের ওপর যে প্রভাব পড়বে, সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক আর্থিক ও উন্নয়ন সংস্থা থেকে ঋণের সুদহারও বেশ খানিকটা বাড়বে, সে কথাটিও মনে রাখতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বাজেট ও অর্থায়নের দিকটি অগ্রাধিকার দিতে হবে। ডিজেল দিয়ে সেচ পরিচালনার বদলে সৌরশক্তির ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত রাজস্ব প্রণোদনা ও আর্থিক সংস্থান করার প্রয়োজন রয়েছে। এ কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও কিছুদিন আগে একনেক সভায় বলেছেন।

তবে বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রা টেকসই করতে হলে আঞ্চলিক পর্যায়ে মাল্টিমোডাল সংযোগমূলক অবকাঠামো গড়ে তোলার গতি আরও ত্বরান্বিত করা, অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যক্তি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা এবং বিশেষ শিল্পাঞ্চলগুলোর ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিঙ্কেজ নিশ্চিত করাসহ এসবের বাস্তবায়ন দ্রুত সম্পন্ন করার মতো নীতি-উদ্যোগের কোনো বিকল্প নেই।

এ কথা মানতেই হবে যে, আগামী দিনের অর্থনীতি, সমাজ ও রাজনীতি হবে পুরোপুরি ডিজিটাল। বাণিজ্য হবে ই-কমার্সভিত্তিক।

এসএমই সম্পর্কিত ইনোভেশন ও উন্নয়ন সামষ্টিক অর্থনীতির ভিত্তি আরও মজবুত করবে, ব্যক্তি খাত অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির দৌড়ে এগিয়ে থাকবে, শিল্পের উন্নতির জন্য শিক্ষাকে আরও দক্ষ ও প্রযুক্তিমুখী করা প্রয়োজন, কৃষির আধুনিকায়ন ও যন্ত্রায়ন, আঞ্চলিক বাণিজ্যের হাব হবে বাংলাদেশ এবং উপযুক্ত সংস্কারের মাধ্যমে রাজস্ব বাড়ানোর মতো দরকারি নীতি-উদ্যোগগুলোর দিকে বিশেষ নজর দিতে পারলে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনা আরও জোরদার করা সম্ভব। রপ্তানি শিল্পের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ভোগের চাহিদা মেটানোর জন্য দেশের ভিতরে আমদানি-বিকল্প যেসব শিল্প গড়ে উঠেছে, সেসবের দিকেও প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা অব্যাহত রাখা চাই।

তবে আমরা এখন গ্লোবালাইজড পৃথিবীতে বাস করি। বর্তমান ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং কারও সঙ্গে শত্রুতা নয় আদলের যে নীতি গ্রহণ করে এগিয়ে যাচ্ছে, তা অব্যাহত রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সুফল সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার এবং শান্তির অন্বেষার যে আহ্বান তাঁর জাতিসংঘে ঐতিহাসিক ভাষণে রেখেছিলেন তার রেশ কিন্তু এখনো রয়ে গেছে। নেতৃত্বের সেই পরম্পরার অংশ হিসেবেই মাত্র দুই দিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের এক সভায় পাঁচ দফা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধুর মতোই তিনি বিশ্ব অর্থনীতির স্থাপত্য সংস্কার করে দক্ষিণের দেশগুলোর সাধারণ মানুষের কল্যাণের উদ্দেশ্যে আইএমএফের এসডিআর ও অন্যান্য অর্থায়ন প্রক্রিয়া আরও জনবান্ধব, দুর্যোগ মোকাবিলা ও জলবায়ুবান্ধব করার ওপর জোর দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি সমকালীন অর্থনীতির চ্যালেঞ্জগুলো স্বীকার করেছেন। দক্ষিণের দেশগুলোর চ্যালেঞ্জগুলো একযোগে মোকাবিলার ওপর জোর দিয়েছেন। তা ছাড়া বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনকে এক নয়া উচ্চতায় নেওয়ার অঙ্গীকারও করেছেন।

স্বদেশে ও বিদেশে উন্নত বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্নগুলো নিরন্তর ছড়িয়ে দেওয়ার এসব উদ্যোগ অব্যাহত থাক। কেননা রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, আশা করবার অধিকারই আমাদের চলার পথে বড় পাথেয় হতে পারে। স্বপ্নের ক্ষেত্র তাই আরও প্রসারিত হোক।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

[লেখাটি গতকাল নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত সেমিনারে পঠিত]

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন