শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশের অর্থনীতি : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

ড. আতিউর রহমান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের অর্থনীতি : সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

বাংলাদেশের অর্থনীতির অসাধারণ রূপান্তরের গল্পটি আসলেই চমকপ্রদ। শুরুটা ছিল দারুণ চ্যালেঞ্জিং। মুক্তিযুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ ছিল এক ধ্বংসস্তূপ। বলা চলে শূন্য হাতেই বাংলাদেশ তার উন্নয়ন অভিযাত্রা শুরু করেছিল। তবে বড় সম্পদ ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দীপনামূলক নান্দনিক নেতৃত্ব। জাতিকে দেওয়া এই নেতৃত্বের লড়াকু মনই বাংলাদেশকে টেনে তুলে দেয় উন্নয়নের মহাসড়কে। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সময়ে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ৯৯ ডলার থেকে ২৬০ ডলারে উন্নীত হয়। তা বেড়েছিল ১৬৩%। অথচ ১৯৭৫-১৯৭৮ সময়ে তা বেড়েছিল মাত্র ৫২%। এতেই প্রমাণিত হয় যে, আশা জাগানিয়া নেতৃত্ব কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ২০০৯ থেকে ২০২২ সালনাগাদ মাথাপিছু আয় ৬৯৯ ডলার থেকে প্রায় চার গুণ বেড়েছিল। এ পর্বেও নেতৃত্বের গুরুত্ব দৃশ্যমান। ১৯৯১-১৯৯৫ পর্বে পাঁচ বছরের প্রবৃদ্ধির গড় অর্জন ছিল ৪.১৫%। আর ২০১৬-২০২০ পর্বে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭.১৪%তে। গত এক দশকে জিডিপিতে শিল্প খাতের অনুপাত বেড়েছে ২২% থেকে ৩৭%। দানা শস্যের উৎপাদন ১৯৭২ সালে ছিল ১৫ মিলিয়ন টন। ২০১০ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫২ মিলিয়ন টনে। আর ২০২১ সালে তার পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৩ মিলিয়ন টনে। এসবের প্রভাব দেশের সার্বিক দারিদ্র্যের হারের ওপর পড়েছে। ২০১০ সালে এর হার ছিল ৩১.৫%। এটি ২০২২ সালে কমে দাঁড়ায় ১৮.৭%। এর পাশাপাশি মানবিক উন্নয়নের সূচকগুলোর উন্নতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। ২০০৫ সালে জীবনের গড় আয়ু ছিল ৬৫.২ বছর। তা আজ ৭৩ বছর। ২০০৫-২০২৩ পর্বে শিশুমৃত্যু হার হাজারে ৫১ থেকে কমে ২২ হয়েছে। একই ভাবে মাতৃমৃত্যু হার ওই সময়ে কমেছে লাখে ৩৭৬ থেকে ১২৩। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক সূচকগুলোর এই অভাবনীয় উন্নয়নের পেছনে যেসব কারণ কাজ করেছে তার মধ্যে রয়েছে : তৈরি পোশাকসহ ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের দ্রুত বিকাশ, প্রবাস আয়ের ব্যাপক বৃদ্ধি, বহুমুখী কৃষির অসামান্য রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি, ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারনির্ভর সুবিস্তৃত আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, আনুষ্ঠানিক খাতে নারীর ব্যাপক অংশগ্রহণ (২০০৯-২০২৩ পর্বে ৩০% থেকে ৩৮%) এবং শতভাগ পরিবারে বিদ্যুৎ প্রাপ্তি।

এ সময়টায় অর্থনীতি ও রাজনীতিতে বড় কোনো ভুল কৌশল গ্রহণ করেনি বাংলাদেশ। বরং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এড়িয়ে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। তাই এই চোখ জুড়ানো সাফল্য। তবে হালে ম্যাক্রো অর্থনীতিতে বেশকিছু অস্থিতিশীলতা দেখা দিয়েছে। চমৎকারভাবে কভিড সংকট মোকাবিলা সত্ত্বেও ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে বাংলাদেশের বহিরর্থনীতি বেশ খানিকটা চাপের মুখে পড়েছে। ব্যাপক আমদানি মূল্য বেড়ে যাওয়া এবং রপ্তানি ও প্রবাস আয় সেভাবে না বাড়ায় লেনদেনের ভারসাম্যে বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। রিজার্ভকে ক্ষয় হতে দিয়ে এ পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে বলা যাবে না। বরং এর ফলে টাকার দাম প্রায় ৩০ শতাংশ কমে গেছে। এর প্রভাবে আমদানি করা জিনিসপত্রের দাম বেশ বেড়েছে। আর সে কারণেই মূল্যস্ফীতি বাগে আনা কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতিকে আরও সংকোচনমূলক করা এবং দুইয়ের মাঝে আরও সমন্বয় বাড়ানোর অপরিহার্যতার কোনো বিকল্প নেই বলে মনে হয়। নীতি সুদের হার আরও বাড়ানো এবং সরকারি খরচের দক্ষতা বাড়ানোও এ সময়ের বড় দাবি। পাশাপাশি টাকা-ডলারের বিনিময় হার আরও নমনীয় ও বাজারভিত্তিক করে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে স্পেক্লুশন ও অনিশ্চয়তা দূর করা জরুরি হয়ে পড়েছে। সবার জন্য একটাই বিনিময় হারের প্রস্তাবটিও দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি রাখে। আগামী ছয় মাস আর কোনো গাড়ি আমদানি নয় এমন নীতির পাশাপাশি বিলাসপণ্যের আমদানি অনুৎসাহিত করা এবং প্রয়োজনীয় পণ্য, সেবা, কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি আমদানির সুযোগ বৃদ্ধি করা গেলে মনে হয় পরিস্থিতির উন্নতি হবে। প্রবাস আয় বাড়ানোর জন্য ডলারের দাম আরেকটু বাড়তে দেওয়া, সেবা খাতসহ প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ছোটখাটো আমদানিকারকদের ছায়াবাজারে ডলারের চাহিদা থাকায় তা মেটানোর ব্যবস্থা করার মতো দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি মনে হয়ে। একই সঙ্গে সামাজিক সুরক্ষা আরও বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতির ধকল সামলানোর চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।

বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পর পশ্চিমের বাজারে আরএমজিসহ পণ্যের প্রবেশ সীমিত হতে পারে, মেধাস্বত্ব আইনের প্রয়োগের ফলে ওষুধ ও সফ্টওয়্যার শিল্পের ওপর যে প্রভাব পড়বে, সে বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক আর্থিক ও উন্নয়ন সংস্থা থেকে ঋণের সুদহারও বেশ খানিকটা বাড়বে, সে কথাটিও মনে রাখতে হবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য বাজেট ও অর্থায়নের দিকটি অগ্রাধিকার দিতে হবে। ডিজেল দিয়ে সেচ পরিচালনার বদলে সৌরশক্তির ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত রাজস্ব প্রণোদনা ও আর্থিক সংস্থান করার প্রয়োজন রয়েছে। এ কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও কিছুদিন আগে একনেক সভায় বলেছেন।

তবে বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রা টেকসই করতে হলে আঞ্চলিক পর্যায়ে মাল্টিমোডাল সংযোগমূলক অবকাঠামো গড়ে তোলার গতি আরও ত্বরান্বিত করা, অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যক্তি খাতের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করা এবং বিশেষ শিল্পাঞ্চলগুলোর ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিঙ্কেজ নিশ্চিত করাসহ এসবের বাস্তবায়ন দ্রুত সম্পন্ন করার মতো নীতি-উদ্যোগের কোনো বিকল্প নেই।

এ কথা মানতেই হবে যে, আগামী দিনের অর্থনীতি, সমাজ ও রাজনীতি হবে পুরোপুরি ডিজিটাল। বাণিজ্য হবে ই-কমার্সভিত্তিক।

এসএমই সম্পর্কিত ইনোভেশন ও উন্নয়ন সামষ্টিক অর্থনীতির ভিত্তি আরও মজবুত করবে, ব্যক্তি খাত অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির দৌড়ে এগিয়ে থাকবে, শিল্পের উন্নতির জন্য শিক্ষাকে আরও দক্ষ ও প্রযুক্তিমুখী করা প্রয়োজন, কৃষির আধুনিকায়ন ও যন্ত্রায়ন, আঞ্চলিক বাণিজ্যের হাব হবে বাংলাদেশ এবং উপযুক্ত সংস্কারের মাধ্যমে রাজস্ব বাড়ানোর মতো দরকারি নীতি-উদ্যোগগুলোর দিকে বিশেষ নজর দিতে পারলে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনা আরও জোরদার করা সম্ভব। রপ্তানি শিল্পের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ভোগের চাহিদা মেটানোর জন্য দেশের ভিতরে আমদানি-বিকল্প যেসব শিল্প গড়ে উঠেছে, সেসবের দিকেও প্রয়োজনীয় নীতিসহায়তা অব্যাহত রাখা চাই।

তবে আমরা এখন গ্লোবালাইজড পৃথিবীতে বাস করি। বর্তমান ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং কারও সঙ্গে শত্রুতা নয় আদলের যে নীতি গ্রহণ করে এগিয়ে যাচ্ছে, তা অব্যাহত রাখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সুফল সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার এবং শান্তির অন্বেষার যে আহ্বান তাঁর জাতিসংঘে ঐতিহাসিক ভাষণে রেখেছিলেন তার রেশ কিন্তু এখনো রয়ে গেছে। নেতৃত্বের সেই পরম্পরার অংশ হিসেবেই মাত্র দুই দিন আগে আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের এক সভায় পাঁচ দফা উপস্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধুর মতোই তিনি বিশ্ব অর্থনীতির স্থাপত্য সংস্কার করে দক্ষিণের দেশগুলোর সাধারণ মানুষের কল্যাণের উদ্দেশ্যে আইএমএফের এসডিআর ও অন্যান্য অর্থায়ন প্রক্রিয়া আরও জনবান্ধব, দুর্যোগ মোকাবিলা ও জলবায়ুবান্ধব করার ওপর জোর দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি সমকালীন অর্থনীতির চ্যালেঞ্জগুলো স্বীকার করেছেন। দক্ষিণের দেশগুলোর চ্যালেঞ্জগুলো একযোগে মোকাবিলার ওপর জোর দিয়েছেন। তা ছাড়া বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনকে এক নয়া উচ্চতায় নেওয়ার অঙ্গীকারও করেছেন।

স্বদেশে ও বিদেশে উন্নত বাংলাদেশ নির্মাণের স্বপ্নগুলো নিরন্তর ছড়িয়ে দেওয়ার এসব উদ্যোগ অব্যাহত থাক। কেননা রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, আশা করবার অধিকারই আমাদের চলার পথে বড় পাথেয় হতে পারে। স্বপ্নের ক্ষেত্র তাই আরও প্রসারিত হোক।

লেখক : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর

[লেখাটি গতকাল নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে বাংলাদেশ প্রতিদিন আয়োজিত সেমিনারে পঠিত]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন