শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

জাতীয় নির্বাচন এলেই প্রতিবার একটা অনিশ্চয়তা এবং তার সূত্রে কিছুটা শঙ্কাও সৃষ্টি হয়। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এখন আমরা সেটাই আবার দেখছি। তাই এটা বাংলাদেশের জন্য এখন আর নতুন কিছু নয়। নির্বাচন এলে কেন প্রতিবারই এমন ঘটবে, এর একটা স্থায়ী সমাধান কেন হচ্ছে না- তা ভাবার বিষয়। সবাই প্রতিবারই বলেন, পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত, সব পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে ইত্যাদি।  এ কথাগুলোও অনেক পুরনো, বলতে বলতে তেতো হয়ে গেছে। ফল কিছুই হয়নি। বিগত দিনে অনেক সংলাপ হয়েছে, বিদেশি মধ্যস্থতাকারীও এসেছেন। কিন্তু তাতেও ফল শূন্যই থেকেছে। তাই স্থায়ী সমাধান চাইলে সমস্যার আরও গভীরে প্রবেশ করা প্রয়োজন। নির্বাচন একটি রাজনৈতিক বিষয়। সামগ্রিক রাজনীতির একটি অংশ মাত্র। সুতরাং সমগ্র রাজনীতির মধ্যে যদি গলদ থাকে তাহলে একটি অংশ নিয়ে টানাটানি করলে না নির্বাচন, না রাজনীতি; কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না। হবে যে না তা কিন্তু আমরা ১৯৯৬ থেকে বিগত ২৭ বছর ধরে দেখে আসছি। সুতরাং রাজনীতির গলদটি যদি আমরা দূর করতে পারি তাহলে একই সঙ্গে নির্বাচনের সব গলদও দূর হবে। রাজনীতির শেকড় হচ্ছে রাষ্ট্রের সংবিধান। সেখানে রাষ্ট্রনীতির প্রতিফলন ঘটে এবং তার ভিতর থেকেই রাজনীতিসহ রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ডের সূত্রপাত হয়। বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার কাটাছেঁড়া ও সংশোধন হয়েছে। আবার যে হতে পারে না তা নয়। তবে তার একটা ডিউ প্রসেস বা পদ্ধতি আছে, যেটি সব গণতান্ত্রিক দেশে অনুসরণ করা হয়। যথাযথ পদ্ধতি ব্যতিরেকে সংশোধন করলে তাতে মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গলই বেশি হয়। স্বাধীনতার পর বাহাত্তরে রচিত বাংলাদেশের সংবিধান ও তার মধ্যকার সব উপাদান কোথা থেকে কীভাবে এসেছে তা উপলব্ধি করতে পারলেই কেবল বোঝা যাবে কী কী রাজনীতি বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরে এসেই বিলম্ব না করে সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ গঠন করলেন এবং খসড়া তৈরির জন্য ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি করে দিলেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর থেকে সেটি কার্যকর হয়। সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন কমিটির একজন সদস্য অধ্যাপক ডক্টর আবু সায়ীদ সম্প্রতি একটি কলামে লিখেছেন- চার মূল নীতিভিত্তিক সংবিধানে প্রতিটি অনুচ্ছেদ, বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল গণআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। অধ্যাপক আবু সায়ীদের কথাগুলোর একটু ব্যাখ্যা দিই। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত না, যদি এর প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্রটি অত্যন্ত শক্তিশালী না হতো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৩ বছর মৃত্যুকে পরোয়া না করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আপসহীন সংগ্রাম করে ধাপে ধাপে মুক্তিযুদ্ধের জন্য শক্ত ভিত্তির ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন। এ ক্ষেত্র প্রস্তুতিতে তিনি ১৯৪৮ সাল থেকে বাংলার আনাচে-কানাচে, হাটেবাজারে, গ্রামেগঞ্জে, শহরে-নগরে সর্বত্র ঘুরেছেন। মানুষের হৃদয়কে তিনি স্পর্শ করেছেন। মানুষের সব আকাক্সক্ষাকে বুকে ধারণ করেছেন। সেই গণআকাক্সক্ষাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর হুকুমে অকাতরে বাংলাদেশের মানুষ জীবন দিয়েছে। স্বাধীনতার পর সেই জনআকাক্সক্ষার ওপর ভিত্তি করেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রদর্শন ও রাষ্ট্রনীতি ঠিক করেছেন, যার প্রতিফলন ঘটে বাহাত্তরের সংবিধানে। তাই অধ্যাপক আবু সায়ীদ যথার্থই বলেছেন, বাহাত্তরের সংবিধানে প্রতি অনুচ্ছেদ বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। এরপর আর কথা থাকে না। তারপরও দালিলিক প্রমাণ দেখার জন্য যে কেউ সত্তরের নির্বাচনের ফলটি দেখতে পারেন, যেখানে শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভোট দিয়েছে। সুতরাং গত ৫২ বছরে যেহেতু সে সময়ের মতো প্রেক্ষাপট ও জাতীয় ঐকমত্য আর কখনো তৈরি হয়নি তাই বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্রনীতি এবং তার থেকে তৈরি রাজনীতিই বাংলাদেশের জন্য এখনো সঠিক রাজনীতি। উপরোক্ত বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত নীতি ও মূল্যবোধ একবিংশ শতাব্দীতে এ সময়েও আধুনিক ও প্রাসঙ্গিক এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এবার একটু বিপরীত দিকের কথায় আসি। পঁচাত্তরের পরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে যেভাবে সংশোধন করলেন, মুক্তিযুদ্ধের সব চিন্তা-চেতনা, আদর্শ বাতিল করলেন, সেটিকে কি কোনো যুক্তিতে জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন বলা যায়। কেউ কি বলতে পারবেন? সুতরাং তার থেকে যে রাজনীতির উৎপত্তি সেটিকে কি বাংলাদেশের জন্য সঠিক রাজনীতি বলা যায়। জিয়াউর রহমান কর্তৃক সামরিক আদেশ দ্বারা রাষ্ট্রনীতির পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যে রাজনীতি এলো তার কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় সামরিক পোশাক পরে রাজনীতি করেছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছেন। বিএনপির চেয়ারম্যান হয়েছেন। তাতে সেনাবাহিনী রাজনীতিতে জড়িত হয়েছে। যার ফলে দেশের মানুষের কাছে সেনাবাহিনীর বিশেষ মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। দুই. ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি ফিরে এসেছে, যা বাহাত্তরের সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির হাত ধরে এবং আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ধর্মান্ধতা ও উগ্রবাদের বাধাহীন বিস্তার ঘটেছে। সে পথ ধরেই সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। তিন. জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই জাতির পিতার স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না মর্মে সংবিধানে আইন সংযোজিত হয়েছে। খুনিদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদাপূর্ণ চাকরি দেওয়া শুধু নয়, পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তার মধ্য দিয়ে হত্যাকান্ডের রাজনীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, যার থেকে জিয়াউর রহমান নিজেও রক্ষা পাননি। চার. তিনি রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও বিএনপির চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি যে জাতীয় নির্বাচনটি হয় তাতে ছয় মাস আগে গঠিত দল বিএনপি এককভাবে ২০৭টি আসন পায়। তার মধ্য দিয়েই নির্বাচনের সামগ্রিক প্রক্রিয়া কলুষিত এবং আমলাতান্ত্রিক কারসাজির সংস্কৃতি শুরু হয়। পাঁচ. জিয়া ও এরশাদ, দুই সামরিক শাসকই একাত্তরে যারা স্বাধীনতার চরম বিরোধিতা করেছে তাদের ডেকে এনে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপিসহ রাষ্ট্রের বড় বড় পদে বসিয়েছেন। তারা ক্ষমতায় বসে সবাই বলেছেন, একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও পাকিস্তানকে রক্ষা করার পক্ষে থেকে ঠিক কাজ করেছেন। সুতরাং তারা মুক্তিযুদ্ধ ও ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সব ইতিহাস ঐতিহ্য রাষ্ট্রীয় অঙ্গন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত সবকিছুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানিদের চেয়েও ভয়ংকর খড়গহস্ত হয়েছেন। ছয়. জিয়া প্রবর্তিত রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতিকে আরও পাকাপোক্ত করেছেন জেনারেল এরশাদ। তিনি সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সংযোজন করে ধর্মের নামে রাষ্ট্রকে বিভাজিত করেছেন। তাতে দেশের সর্বত্র চরম ধর্মান্ধ উগ্রবাদী গোষ্ঠীর মহাবিস্তার ঘটেছে। জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির যে চেহারা তার সামান্য কিছু উল্লেখ করলাম মাত্র। এসব পড়ে কেউ হয়তো বলতে পারেন পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে কী লাভ। পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটার প্রয়োজন হতো না যদি ওই রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হয়ে যেত। জিয়া-এরশাদের রাজনীতির যে মডেল তার প্রধান বাহক এখন বিএনপি। বর্তমান বিএনপির যে রাজনীতি তার কয়েকটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি এককভাবে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরও একাত্তরের গণহত্যাকারী দল জামায়াত নেতাদের বড় বড় মন্ত্রিত্ব দিল। তাতে উৎসাহিত হয়ে জামায়াতের মন্ত্রীরা বললেন, এ দেশে কখনোই কোনো  মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। দুই. আরেক চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী              সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরকে কেবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদার প্রধানমন্ত্রীর সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা করা হলো।           তিনি গাড়িতে জাতীয় পতাকাকে লক্ষ্য করে প্রকাশ্যে বলেছেন, ওই ন্যাকড়া আমার ভালো লাগে না। বলেছেন, কোথা থেকে বিদেশি এক হিন্দুর গানকে এনে জাতীয় সংগীত করা হয়েছে বাংলাদেশে কি জাতীয় সংগীত তৈরির মানুষ ছিল না।

তিন. সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে চিরতরে শেষ করার জন্য চালানো হয় গ্রেনেড হামলা। আহসানউল্লাহ মাস্টার, শাহ এ এম এস  কিবরিয়াসহ আওয়ামী লীগের অর্ধডজন জাতীয় পর্যায়ের নেতা গ্রেনেড হামলায় নিহত হন। এরকম ঘটনা তার আগে-পরে আর কখনো ঘটেনি। ২০২৩ সালে এসেও স্লোগান দেওয়া হয় পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এখনো পাকিস্তানিদের চেয়েও চরম জিঘাংসায় জাতির পিতার ছবি ও প্রতিকৃতির ওপর হামলা চালায়, ভাঙচুর করে, পদদলিত করে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছুড়ে ফেলে দেয়।

বিপরীতমুখী শুধু নয়, মৌলিকভাবে রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতির যে চরম বিভাজন তার কিছু চিত্র এত সময়ে তুলে ধরলাম। এমতাবস্থায় দুয়ের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। এক পক্ষ অন্য পক্ষকে তো সামান্যতম বিশ্বাস করতে পারে না। তাই সামগ্রিক রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব না মিটলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে কী করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার মোটা দাগে দু-একটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে পারলেও কোনো কোনো নির্বাচনকে তারাও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিগত সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ফলে সামগ্রিক রাজনৈতিক সংকট আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপর ২০০৭-২০০৮ মেয়াদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দানবীয় চেহারা দেখার পরও আবার যারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেন তারা কি জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ স্থানে রেখে তা বলছেন, নাকি অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে সে প্রশ্নও এখন উঠছে। সমঝোতারও একটা পরিবেশ লাগে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে সরাসরি টেলিফোন করলে বেগম খালেদা জিয়া যে আচরণ করেছেন তাতে সমঝোতার পরিবেশ কোথায় গেছে। তারপর বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে কোকো মারা যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতে গেলে বাড়ির গেট বন্ধ রেখে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ১০ মিনিট রাস্তায় দাঁড় করিয়ে রাখা শুধু নয়, শেষ পর্যন্ত বাসায় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। তাতে সমঝোতার পরিবেশের আর কিছু বাকি থাকল কি। একটা জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও জাতির পিতাকে অবমাননা করে রাজনীতি করা যায় এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। তারপরও অযথা তর্ক করার জন্য কেউ যদি বলে মুক্তিসংগ্রাম ও বঙ্গবন্ধুপ্রসূত রাজনীতি, নাকি জিয়াউর রহমানের সামরিক আদেশ দ্বারা প্রণীত রাষ্ট্রনীতি থেকে উৎপত্তি রাজনীতি দেশের জন্য কল্যাণকর। যারা এ অপতুলনা করতে চান তারা দুই বিপরীতমুখী রাজনীতি দ্বারা দেশ পরিচালিত সময়ের একটা তুলনামূলক চার্ট তৈরি করে দেখতে পারেন, কোন সময়ের পারফরম্যান্স কেমন ছিল। পঁচাত্তরের পরে জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির সব মেয়াদ মিলে তারা ২৭ বছর দেশ চালিয়েছে। আর স্বাধীনতার অব্যবহিত যুদ্ধবিধ্বস্ত, ধ্বংসস্তূপের সাড়ে তিন বছরসহ বঙ্গবন্ধু প্রবর্তিত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতিতে দেশ চলেছে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মোট সাড়ে ২৩ বছর। এখানে কোনো অস্পষ্টতা নেই। খাত অনুযায়ী তুলনা করলেই সব বোঝা যাবে।

পৃথিবীতে সবকিছুই তুলনামূলক কোনো কিছুই একপক্ষীয় নয়। রাষ্ট্রনীতির বিভাজন থেকে বের হতে হবে। জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা মানি না, এ রাজনীতি যারা করছেন তাদের যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয় তাহলে রাষ্ট্রনীতি, তথা রাজনীতির চরম বিভাজন দূর হতে পারে। আর তা না হলে সময়ের পরিক্রমায় সংগ্রামের মধ্য দিয়েই সঠিক রাজনীতি সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, মৌলিক বিভাজন থাকবে না। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। চিরকাল এভাবে চলবে না। নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে। নির্বাচন হয়তো হয়ে যাবে। তবে বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই বলে দেয় রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে