শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

জাতীয় নির্বাচন এলেই প্রতিবার একটা অনিশ্চয়তা এবং তার সূত্রে কিছুটা শঙ্কাও সৃষ্টি হয়। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এখন আমরা সেটাই আবার দেখছি। তাই এটা বাংলাদেশের জন্য এখন আর নতুন কিছু নয়। নির্বাচন এলে কেন প্রতিবারই এমন ঘটবে, এর একটা স্থায়ী সমাধান কেন হচ্ছে না- তা ভাবার বিষয়। সবাই প্রতিবারই বলেন, পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত, সব পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে ইত্যাদি।  এ কথাগুলোও অনেক পুরনো, বলতে বলতে তেতো হয়ে গেছে। ফল কিছুই হয়নি। বিগত দিনে অনেক সংলাপ হয়েছে, বিদেশি মধ্যস্থতাকারীও এসেছেন। কিন্তু তাতেও ফল শূন্যই থেকেছে। তাই স্থায়ী সমাধান চাইলে সমস্যার আরও গভীরে প্রবেশ করা প্রয়োজন। নির্বাচন একটি রাজনৈতিক বিষয়। সামগ্রিক রাজনীতির একটি অংশ মাত্র। সুতরাং সমগ্র রাজনীতির মধ্যে যদি গলদ থাকে তাহলে একটি অংশ নিয়ে টানাটানি করলে না নির্বাচন, না রাজনীতি; কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না। হবে যে না তা কিন্তু আমরা ১৯৯৬ থেকে বিগত ২৭ বছর ধরে দেখে আসছি। সুতরাং রাজনীতির গলদটি যদি আমরা দূর করতে পারি তাহলে একই সঙ্গে নির্বাচনের সব গলদও দূর হবে। রাজনীতির শেকড় হচ্ছে রাষ্ট্রের সংবিধান। সেখানে রাষ্ট্রনীতির প্রতিফলন ঘটে এবং তার ভিতর থেকেই রাজনীতিসহ রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ডের সূত্রপাত হয়। বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার কাটাছেঁড়া ও সংশোধন হয়েছে। আবার যে হতে পারে না তা নয়। তবে তার একটা ডিউ প্রসেস বা পদ্ধতি আছে, যেটি সব গণতান্ত্রিক দেশে অনুসরণ করা হয়। যথাযথ পদ্ধতি ব্যতিরেকে সংশোধন করলে তাতে মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গলই বেশি হয়। স্বাধীনতার পর বাহাত্তরে রচিত বাংলাদেশের সংবিধান ও তার মধ্যকার সব উপাদান কোথা থেকে কীভাবে এসেছে তা উপলব্ধি করতে পারলেই কেবল বোঝা যাবে কী কী রাজনীতি বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরে এসেই বিলম্ব না করে সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ গঠন করলেন এবং খসড়া তৈরির জন্য ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি করে দিলেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর থেকে সেটি কার্যকর হয়। সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন কমিটির একজন সদস্য অধ্যাপক ডক্টর আবু সায়ীদ সম্প্রতি একটি কলামে লিখেছেন- চার মূল নীতিভিত্তিক সংবিধানে প্রতিটি অনুচ্ছেদ, বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল গণআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। অধ্যাপক আবু সায়ীদের কথাগুলোর একটু ব্যাখ্যা দিই। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত না, যদি এর প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্রটি অত্যন্ত শক্তিশালী না হতো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৩ বছর মৃত্যুকে পরোয়া না করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আপসহীন সংগ্রাম করে ধাপে ধাপে মুক্তিযুদ্ধের জন্য শক্ত ভিত্তির ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন। এ ক্ষেত্র প্রস্তুতিতে তিনি ১৯৪৮ সাল থেকে বাংলার আনাচে-কানাচে, হাটেবাজারে, গ্রামেগঞ্জে, শহরে-নগরে সর্বত্র ঘুরেছেন। মানুষের হৃদয়কে তিনি স্পর্শ করেছেন। মানুষের সব আকাক্সক্ষাকে বুকে ধারণ করেছেন। সেই গণআকাক্সক্ষাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর হুকুমে অকাতরে বাংলাদেশের মানুষ জীবন দিয়েছে। স্বাধীনতার পর সেই জনআকাক্সক্ষার ওপর ভিত্তি করেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রদর্শন ও রাষ্ট্রনীতি ঠিক করেছেন, যার প্রতিফলন ঘটে বাহাত্তরের সংবিধানে। তাই অধ্যাপক আবু সায়ীদ যথার্থই বলেছেন, বাহাত্তরের সংবিধানে প্রতি অনুচ্ছেদ বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। এরপর আর কথা থাকে না। তারপরও দালিলিক প্রমাণ দেখার জন্য যে কেউ সত্তরের নির্বাচনের ফলটি দেখতে পারেন, যেখানে শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভোট দিয়েছে। সুতরাং গত ৫২ বছরে যেহেতু সে সময়ের মতো প্রেক্ষাপট ও জাতীয় ঐকমত্য আর কখনো তৈরি হয়নি তাই বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্রনীতি এবং তার থেকে তৈরি রাজনীতিই বাংলাদেশের জন্য এখনো সঠিক রাজনীতি। উপরোক্ত বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত নীতি ও মূল্যবোধ একবিংশ শতাব্দীতে এ সময়েও আধুনিক ও প্রাসঙ্গিক এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এবার একটু বিপরীত দিকের কথায় আসি। পঁচাত্তরের পরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে যেভাবে সংশোধন করলেন, মুক্তিযুদ্ধের সব চিন্তা-চেতনা, আদর্শ বাতিল করলেন, সেটিকে কি কোনো যুক্তিতে জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন বলা যায়। কেউ কি বলতে পারবেন? সুতরাং তার থেকে যে রাজনীতির উৎপত্তি সেটিকে কি বাংলাদেশের জন্য সঠিক রাজনীতি বলা যায়। জিয়াউর রহমান কর্তৃক সামরিক আদেশ দ্বারা রাষ্ট্রনীতির পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যে রাজনীতি এলো তার কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় সামরিক পোশাক পরে রাজনীতি করেছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছেন। বিএনপির চেয়ারম্যান হয়েছেন। তাতে সেনাবাহিনী রাজনীতিতে জড়িত হয়েছে। যার ফলে দেশের মানুষের কাছে সেনাবাহিনীর বিশেষ মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। দুই. ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি ফিরে এসেছে, যা বাহাত্তরের সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির হাত ধরে এবং আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ধর্মান্ধতা ও উগ্রবাদের বাধাহীন বিস্তার ঘটেছে। সে পথ ধরেই সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। তিন. জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই জাতির পিতার স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না মর্মে সংবিধানে আইন সংযোজিত হয়েছে। খুনিদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদাপূর্ণ চাকরি দেওয়া শুধু নয়, পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তার মধ্য দিয়ে হত্যাকান্ডের রাজনীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, যার থেকে জিয়াউর রহমান নিজেও রক্ষা পাননি। চার. তিনি রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও বিএনপির চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি যে জাতীয় নির্বাচনটি হয় তাতে ছয় মাস আগে গঠিত দল বিএনপি এককভাবে ২০৭টি আসন পায়। তার মধ্য দিয়েই নির্বাচনের সামগ্রিক প্রক্রিয়া কলুষিত এবং আমলাতান্ত্রিক কারসাজির সংস্কৃতি শুরু হয়। পাঁচ. জিয়া ও এরশাদ, দুই সামরিক শাসকই একাত্তরে যারা স্বাধীনতার চরম বিরোধিতা করেছে তাদের ডেকে এনে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপিসহ রাষ্ট্রের বড় বড় পদে বসিয়েছেন। তারা ক্ষমতায় বসে সবাই বলেছেন, একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও পাকিস্তানকে রক্ষা করার পক্ষে থেকে ঠিক কাজ করেছেন। সুতরাং তারা মুক্তিযুদ্ধ ও ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সব ইতিহাস ঐতিহ্য রাষ্ট্রীয় অঙ্গন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত সবকিছুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানিদের চেয়েও ভয়ংকর খড়গহস্ত হয়েছেন। ছয়. জিয়া প্রবর্তিত রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতিকে আরও পাকাপোক্ত করেছেন জেনারেল এরশাদ। তিনি সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সংযোজন করে ধর্মের নামে রাষ্ট্রকে বিভাজিত করেছেন। তাতে দেশের সর্বত্র চরম ধর্মান্ধ উগ্রবাদী গোষ্ঠীর মহাবিস্তার ঘটেছে। জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির যে চেহারা তার সামান্য কিছু উল্লেখ করলাম মাত্র। এসব পড়ে কেউ হয়তো বলতে পারেন পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে কী লাভ। পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটার প্রয়োজন হতো না যদি ওই রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হয়ে যেত। জিয়া-এরশাদের রাজনীতির যে মডেল তার প্রধান বাহক এখন বিএনপি। বর্তমান বিএনপির যে রাজনীতি তার কয়েকটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি এককভাবে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরও একাত্তরের গণহত্যাকারী দল জামায়াত নেতাদের বড় বড় মন্ত্রিত্ব দিল। তাতে উৎসাহিত হয়ে জামায়াতের মন্ত্রীরা বললেন, এ দেশে কখনোই কোনো  মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। দুই. আরেক চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী              সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরকে কেবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদার প্রধানমন্ত্রীর সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা করা হলো।           তিনি গাড়িতে জাতীয় পতাকাকে লক্ষ্য করে প্রকাশ্যে বলেছেন, ওই ন্যাকড়া আমার ভালো লাগে না। বলেছেন, কোথা থেকে বিদেশি এক হিন্দুর গানকে এনে জাতীয় সংগীত করা হয়েছে বাংলাদেশে কি জাতীয় সংগীত তৈরির মানুষ ছিল না।

তিন. সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে চিরতরে শেষ করার জন্য চালানো হয় গ্রেনেড হামলা। আহসানউল্লাহ মাস্টার, শাহ এ এম এস  কিবরিয়াসহ আওয়ামী লীগের অর্ধডজন জাতীয় পর্যায়ের নেতা গ্রেনেড হামলায় নিহত হন। এরকম ঘটনা তার আগে-পরে আর কখনো ঘটেনি। ২০২৩ সালে এসেও স্লোগান দেওয়া হয় পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এখনো পাকিস্তানিদের চেয়েও চরম জিঘাংসায় জাতির পিতার ছবি ও প্রতিকৃতির ওপর হামলা চালায়, ভাঙচুর করে, পদদলিত করে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছুড়ে ফেলে দেয়।

বিপরীতমুখী শুধু নয়, মৌলিকভাবে রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতির যে চরম বিভাজন তার কিছু চিত্র এত সময়ে তুলে ধরলাম। এমতাবস্থায় দুয়ের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। এক পক্ষ অন্য পক্ষকে তো সামান্যতম বিশ্বাস করতে পারে না। তাই সামগ্রিক রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব না মিটলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে কী করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার মোটা দাগে দু-একটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে পারলেও কোনো কোনো নির্বাচনকে তারাও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিগত সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ফলে সামগ্রিক রাজনৈতিক সংকট আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপর ২০০৭-২০০৮ মেয়াদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দানবীয় চেহারা দেখার পরও আবার যারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেন তারা কি জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ স্থানে রেখে তা বলছেন, নাকি অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে সে প্রশ্নও এখন উঠছে। সমঝোতারও একটা পরিবেশ লাগে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে সরাসরি টেলিফোন করলে বেগম খালেদা জিয়া যে আচরণ করেছেন তাতে সমঝোতার পরিবেশ কোথায় গেছে। তারপর বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে কোকো মারা যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতে গেলে বাড়ির গেট বন্ধ রেখে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ১০ মিনিট রাস্তায় দাঁড় করিয়ে রাখা শুধু নয়, শেষ পর্যন্ত বাসায় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। তাতে সমঝোতার পরিবেশের আর কিছু বাকি থাকল কি। একটা জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও জাতির পিতাকে অবমাননা করে রাজনীতি করা যায় এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। তারপরও অযথা তর্ক করার জন্য কেউ যদি বলে মুক্তিসংগ্রাম ও বঙ্গবন্ধুপ্রসূত রাজনীতি, নাকি জিয়াউর রহমানের সামরিক আদেশ দ্বারা প্রণীত রাষ্ট্রনীতি থেকে উৎপত্তি রাজনীতি দেশের জন্য কল্যাণকর। যারা এ অপতুলনা করতে চান তারা দুই বিপরীতমুখী রাজনীতি দ্বারা দেশ পরিচালিত সময়ের একটা তুলনামূলক চার্ট তৈরি করে দেখতে পারেন, কোন সময়ের পারফরম্যান্স কেমন ছিল। পঁচাত্তরের পরে জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির সব মেয়াদ মিলে তারা ২৭ বছর দেশ চালিয়েছে। আর স্বাধীনতার অব্যবহিত যুদ্ধবিধ্বস্ত, ধ্বংসস্তূপের সাড়ে তিন বছরসহ বঙ্গবন্ধু প্রবর্তিত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতিতে দেশ চলেছে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মোট সাড়ে ২৩ বছর। এখানে কোনো অস্পষ্টতা নেই। খাত অনুযায়ী তুলনা করলেই সব বোঝা যাবে।

পৃথিবীতে সবকিছুই তুলনামূলক কোনো কিছুই একপক্ষীয় নয়। রাষ্ট্রনীতির বিভাজন থেকে বের হতে হবে। জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা মানি না, এ রাজনীতি যারা করছেন তাদের যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয় তাহলে রাষ্ট্রনীতি, তথা রাজনীতির চরম বিভাজন দূর হতে পারে। আর তা না হলে সময়ের পরিক্রমায় সংগ্রামের মধ্য দিয়েই সঠিক রাজনীতি সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, মৌলিক বিভাজন থাকবে না। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। চিরকাল এভাবে চলবে না। নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে। নির্বাচন হয়তো হয়ে যাবে। তবে বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই বলে দেয় রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে