শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

জাতীয় নির্বাচন এলেই প্রতিবার একটা অনিশ্চয়তা এবং তার সূত্রে কিছুটা শঙ্কাও সৃষ্টি হয়। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এখন আমরা সেটাই আবার দেখছি। তাই এটা বাংলাদেশের জন্য এখন আর নতুন কিছু নয়। নির্বাচন এলে কেন প্রতিবারই এমন ঘটবে, এর একটা স্থায়ী সমাধান কেন হচ্ছে না- তা ভাবার বিষয়। সবাই প্রতিবারই বলেন, পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত, সব পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে ইত্যাদি।  এ কথাগুলোও অনেক পুরনো, বলতে বলতে তেতো হয়ে গেছে। ফল কিছুই হয়নি। বিগত দিনে অনেক সংলাপ হয়েছে, বিদেশি মধ্যস্থতাকারীও এসেছেন। কিন্তু তাতেও ফল শূন্যই থেকেছে। তাই স্থায়ী সমাধান চাইলে সমস্যার আরও গভীরে প্রবেশ করা প্রয়োজন। নির্বাচন একটি রাজনৈতিক বিষয়। সামগ্রিক রাজনীতির একটি অংশ মাত্র। সুতরাং সমগ্র রাজনীতির মধ্যে যদি গলদ থাকে তাহলে একটি অংশ নিয়ে টানাটানি করলে না নির্বাচন, না রাজনীতি; কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না। হবে যে না তা কিন্তু আমরা ১৯৯৬ থেকে বিগত ২৭ বছর ধরে দেখে আসছি। সুতরাং রাজনীতির গলদটি যদি আমরা দূর করতে পারি তাহলে একই সঙ্গে নির্বাচনের সব গলদও দূর হবে। রাজনীতির শেকড় হচ্ছে রাষ্ট্রের সংবিধান। সেখানে রাষ্ট্রনীতির প্রতিফলন ঘটে এবং তার ভিতর থেকেই রাজনীতিসহ রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ডের সূত্রপাত হয়। বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার কাটাছেঁড়া ও সংশোধন হয়েছে। আবার যে হতে পারে না তা নয়। তবে তার একটা ডিউ প্রসেস বা পদ্ধতি আছে, যেটি সব গণতান্ত্রিক দেশে অনুসরণ করা হয়। যথাযথ পদ্ধতি ব্যতিরেকে সংশোধন করলে তাতে মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গলই বেশি হয়। স্বাধীনতার পর বাহাত্তরে রচিত বাংলাদেশের সংবিধান ও তার মধ্যকার সব উপাদান কোথা থেকে কীভাবে এসেছে তা উপলব্ধি করতে পারলেই কেবল বোঝা যাবে কী কী রাজনীতি বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরে এসেই বিলম্ব না করে সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ গঠন করলেন এবং খসড়া তৈরির জন্য ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি করে দিলেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর থেকে সেটি কার্যকর হয়। সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন কমিটির একজন সদস্য অধ্যাপক ডক্টর আবু সায়ীদ সম্প্রতি একটি কলামে লিখেছেন- চার মূল নীতিভিত্তিক সংবিধানে প্রতিটি অনুচ্ছেদ, বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল গণআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। অধ্যাপক আবু সায়ীদের কথাগুলোর একটু ব্যাখ্যা দিই। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত না, যদি এর প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্রটি অত্যন্ত শক্তিশালী না হতো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৩ বছর মৃত্যুকে পরোয়া না করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আপসহীন সংগ্রাম করে ধাপে ধাপে মুক্তিযুদ্ধের জন্য শক্ত ভিত্তির ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন। এ ক্ষেত্র প্রস্তুতিতে তিনি ১৯৪৮ সাল থেকে বাংলার আনাচে-কানাচে, হাটেবাজারে, গ্রামেগঞ্জে, শহরে-নগরে সর্বত্র ঘুরেছেন। মানুষের হৃদয়কে তিনি স্পর্শ করেছেন। মানুষের সব আকাক্সক্ষাকে বুকে ধারণ করেছেন। সেই গণআকাক্সক্ষাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর হুকুমে অকাতরে বাংলাদেশের মানুষ জীবন দিয়েছে। স্বাধীনতার পর সেই জনআকাক্সক্ষার ওপর ভিত্তি করেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রদর্শন ও রাষ্ট্রনীতি ঠিক করেছেন, যার প্রতিফলন ঘটে বাহাত্তরের সংবিধানে। তাই অধ্যাপক আবু সায়ীদ যথার্থই বলেছেন, বাহাত্তরের সংবিধানে প্রতি অনুচ্ছেদ বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। এরপর আর কথা থাকে না। তারপরও দালিলিক প্রমাণ দেখার জন্য যে কেউ সত্তরের নির্বাচনের ফলটি দেখতে পারেন, যেখানে শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভোট দিয়েছে। সুতরাং গত ৫২ বছরে যেহেতু সে সময়ের মতো প্রেক্ষাপট ও জাতীয় ঐকমত্য আর কখনো তৈরি হয়নি তাই বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্রনীতি এবং তার থেকে তৈরি রাজনীতিই বাংলাদেশের জন্য এখনো সঠিক রাজনীতি। উপরোক্ত বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত নীতি ও মূল্যবোধ একবিংশ শতাব্দীতে এ সময়েও আধুনিক ও প্রাসঙ্গিক এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এবার একটু বিপরীত দিকের কথায় আসি। পঁচাত্তরের পরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে যেভাবে সংশোধন করলেন, মুক্তিযুদ্ধের সব চিন্তা-চেতনা, আদর্শ বাতিল করলেন, সেটিকে কি কোনো যুক্তিতে জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন বলা যায়। কেউ কি বলতে পারবেন? সুতরাং তার থেকে যে রাজনীতির উৎপত্তি সেটিকে কি বাংলাদেশের জন্য সঠিক রাজনীতি বলা যায়। জিয়াউর রহমান কর্তৃক সামরিক আদেশ দ্বারা রাষ্ট্রনীতির পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যে রাজনীতি এলো তার কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় সামরিক পোশাক পরে রাজনীতি করেছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছেন। বিএনপির চেয়ারম্যান হয়েছেন। তাতে সেনাবাহিনী রাজনীতিতে জড়িত হয়েছে। যার ফলে দেশের মানুষের কাছে সেনাবাহিনীর বিশেষ মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। দুই. ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি ফিরে এসেছে, যা বাহাত্তরের সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির হাত ধরে এবং আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ধর্মান্ধতা ও উগ্রবাদের বাধাহীন বিস্তার ঘটেছে। সে পথ ধরেই সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। তিন. জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই জাতির পিতার স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না মর্মে সংবিধানে আইন সংযোজিত হয়েছে। খুনিদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদাপূর্ণ চাকরি দেওয়া শুধু নয়, পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তার মধ্য দিয়ে হত্যাকান্ডের রাজনীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, যার থেকে জিয়াউর রহমান নিজেও রক্ষা পাননি। চার. তিনি রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও বিএনপির চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি যে জাতীয় নির্বাচনটি হয় তাতে ছয় মাস আগে গঠিত দল বিএনপি এককভাবে ২০৭টি আসন পায়। তার মধ্য দিয়েই নির্বাচনের সামগ্রিক প্রক্রিয়া কলুষিত এবং আমলাতান্ত্রিক কারসাজির সংস্কৃতি শুরু হয়। পাঁচ. জিয়া ও এরশাদ, দুই সামরিক শাসকই একাত্তরে যারা স্বাধীনতার চরম বিরোধিতা করেছে তাদের ডেকে এনে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপিসহ রাষ্ট্রের বড় বড় পদে বসিয়েছেন। তারা ক্ষমতায় বসে সবাই বলেছেন, একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও পাকিস্তানকে রক্ষা করার পক্ষে থেকে ঠিক কাজ করেছেন। সুতরাং তারা মুক্তিযুদ্ধ ও ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সব ইতিহাস ঐতিহ্য রাষ্ট্রীয় অঙ্গন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত সবকিছুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানিদের চেয়েও ভয়ংকর খড়গহস্ত হয়েছেন। ছয়. জিয়া প্রবর্তিত রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতিকে আরও পাকাপোক্ত করেছেন জেনারেল এরশাদ। তিনি সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সংযোজন করে ধর্মের নামে রাষ্ট্রকে বিভাজিত করেছেন। তাতে দেশের সর্বত্র চরম ধর্মান্ধ উগ্রবাদী গোষ্ঠীর মহাবিস্তার ঘটেছে। জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির যে চেহারা তার সামান্য কিছু উল্লেখ করলাম মাত্র। এসব পড়ে কেউ হয়তো বলতে পারেন পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে কী লাভ। পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটার প্রয়োজন হতো না যদি ওই রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হয়ে যেত। জিয়া-এরশাদের রাজনীতির যে মডেল তার প্রধান বাহক এখন বিএনপি। বর্তমান বিএনপির যে রাজনীতি তার কয়েকটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি এককভাবে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরও একাত্তরের গণহত্যাকারী দল জামায়াত নেতাদের বড় বড় মন্ত্রিত্ব দিল। তাতে উৎসাহিত হয়ে জামায়াতের মন্ত্রীরা বললেন, এ দেশে কখনোই কোনো  মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। দুই. আরেক চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী              সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরকে কেবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদার প্রধানমন্ত্রীর সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা করা হলো।           তিনি গাড়িতে জাতীয় পতাকাকে লক্ষ্য করে প্রকাশ্যে বলেছেন, ওই ন্যাকড়া আমার ভালো লাগে না। বলেছেন, কোথা থেকে বিদেশি এক হিন্দুর গানকে এনে জাতীয় সংগীত করা হয়েছে বাংলাদেশে কি জাতীয় সংগীত তৈরির মানুষ ছিল না।

তিন. সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে চিরতরে শেষ করার জন্য চালানো হয় গ্রেনেড হামলা। আহসানউল্লাহ মাস্টার, শাহ এ এম এস  কিবরিয়াসহ আওয়ামী লীগের অর্ধডজন জাতীয় পর্যায়ের নেতা গ্রেনেড হামলায় নিহত হন। এরকম ঘটনা তার আগে-পরে আর কখনো ঘটেনি। ২০২৩ সালে এসেও স্লোগান দেওয়া হয় পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এখনো পাকিস্তানিদের চেয়েও চরম জিঘাংসায় জাতির পিতার ছবি ও প্রতিকৃতির ওপর হামলা চালায়, ভাঙচুর করে, পদদলিত করে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছুড়ে ফেলে দেয়।

বিপরীতমুখী শুধু নয়, মৌলিকভাবে রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতির যে চরম বিভাজন তার কিছু চিত্র এত সময়ে তুলে ধরলাম। এমতাবস্থায় দুয়ের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। এক পক্ষ অন্য পক্ষকে তো সামান্যতম বিশ্বাস করতে পারে না। তাই সামগ্রিক রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব না মিটলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে কী করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার মোটা দাগে দু-একটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে পারলেও কোনো কোনো নির্বাচনকে তারাও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিগত সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ফলে সামগ্রিক রাজনৈতিক সংকট আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপর ২০০৭-২০০৮ মেয়াদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দানবীয় চেহারা দেখার পরও আবার যারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেন তারা কি জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ স্থানে রেখে তা বলছেন, নাকি অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে সে প্রশ্নও এখন উঠছে। সমঝোতারও একটা পরিবেশ লাগে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে সরাসরি টেলিফোন করলে বেগম খালেদা জিয়া যে আচরণ করেছেন তাতে সমঝোতার পরিবেশ কোথায় গেছে। তারপর বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে কোকো মারা যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতে গেলে বাড়ির গেট বন্ধ রেখে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ১০ মিনিট রাস্তায় দাঁড় করিয়ে রাখা শুধু নয়, শেষ পর্যন্ত বাসায় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। তাতে সমঝোতার পরিবেশের আর কিছু বাকি থাকল কি। একটা জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও জাতির পিতাকে অবমাননা করে রাজনীতি করা যায় এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। তারপরও অযথা তর্ক করার জন্য কেউ যদি বলে মুক্তিসংগ্রাম ও বঙ্গবন্ধুপ্রসূত রাজনীতি, নাকি জিয়াউর রহমানের সামরিক আদেশ দ্বারা প্রণীত রাষ্ট্রনীতি থেকে উৎপত্তি রাজনীতি দেশের জন্য কল্যাণকর। যারা এ অপতুলনা করতে চান তারা দুই বিপরীতমুখী রাজনীতি দ্বারা দেশ পরিচালিত সময়ের একটা তুলনামূলক চার্ট তৈরি করে দেখতে পারেন, কোন সময়ের পারফরম্যান্স কেমন ছিল। পঁচাত্তরের পরে জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির সব মেয়াদ মিলে তারা ২৭ বছর দেশ চালিয়েছে। আর স্বাধীনতার অব্যবহিত যুদ্ধবিধ্বস্ত, ধ্বংসস্তূপের সাড়ে তিন বছরসহ বঙ্গবন্ধু প্রবর্তিত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতিতে দেশ চলেছে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মোট সাড়ে ২৩ বছর। এখানে কোনো অস্পষ্টতা নেই। খাত অনুযায়ী তুলনা করলেই সব বোঝা যাবে।

পৃথিবীতে সবকিছুই তুলনামূলক কোনো কিছুই একপক্ষীয় নয়। রাষ্ট্রনীতির বিভাজন থেকে বের হতে হবে। জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা মানি না, এ রাজনীতি যারা করছেন তাদের যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয় তাহলে রাষ্ট্রনীতি, তথা রাজনীতির চরম বিভাজন দূর হতে পারে। আর তা না হলে সময়ের পরিক্রমায় সংগ্রামের মধ্য দিয়েই সঠিক রাজনীতি সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, মৌলিক বিভাজন থাকবে না। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। চিরকাল এভাবে চলবে না। নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে। নির্বাচন হয়তো হয়ে যাবে। তবে বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই বলে দেয় রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে