শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

জাতীয় নির্বাচন এলেই প্রতিবার একটা অনিশ্চয়তা এবং তার সূত্রে কিছুটা শঙ্কাও সৃষ্টি হয়। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এখন আমরা সেটাই আবার দেখছি। তাই এটা বাংলাদেশের জন্য এখন আর নতুন কিছু নয়। নির্বাচন এলে কেন প্রতিবারই এমন ঘটবে, এর একটা স্থায়ী সমাধান কেন হচ্ছে না- তা ভাবার বিষয়। সবাই প্রতিবারই বলেন, পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত, সব পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে ইত্যাদি।  এ কথাগুলোও অনেক পুরনো, বলতে বলতে তেতো হয়ে গেছে। ফল কিছুই হয়নি। বিগত দিনে অনেক সংলাপ হয়েছে, বিদেশি মধ্যস্থতাকারীও এসেছেন। কিন্তু তাতেও ফল শূন্যই থেকেছে। তাই স্থায়ী সমাধান চাইলে সমস্যার আরও গভীরে প্রবেশ করা প্রয়োজন। নির্বাচন একটি রাজনৈতিক বিষয়। সামগ্রিক রাজনীতির একটি অংশ মাত্র। সুতরাং সমগ্র রাজনীতির মধ্যে যদি গলদ থাকে তাহলে একটি অংশ নিয়ে টানাটানি করলে না নির্বাচন, না রাজনীতি; কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না। হবে যে না তা কিন্তু আমরা ১৯৯৬ থেকে বিগত ২৭ বছর ধরে দেখে আসছি। সুতরাং রাজনীতির গলদটি যদি আমরা দূর করতে পারি তাহলে একই সঙ্গে নির্বাচনের সব গলদও দূর হবে। রাজনীতির শেকড় হচ্ছে রাষ্ট্রের সংবিধান। সেখানে রাষ্ট্রনীতির প্রতিফলন ঘটে এবং তার ভিতর থেকেই রাজনীতিসহ রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ডের সূত্রপাত হয়। বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার কাটাছেঁড়া ও সংশোধন হয়েছে। আবার যে হতে পারে না তা নয়। তবে তার একটা ডিউ প্রসেস বা পদ্ধতি আছে, যেটি সব গণতান্ত্রিক দেশে অনুসরণ করা হয়। যথাযথ পদ্ধতি ব্যতিরেকে সংশোধন করলে তাতে মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গলই বেশি হয়। স্বাধীনতার পর বাহাত্তরে রচিত বাংলাদেশের সংবিধান ও তার মধ্যকার সব উপাদান কোথা থেকে কীভাবে এসেছে তা উপলব্ধি করতে পারলেই কেবল বোঝা যাবে কী কী রাজনীতি বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরে এসেই বিলম্ব না করে সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ গঠন করলেন এবং খসড়া তৈরির জন্য ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি করে দিলেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর থেকে সেটি কার্যকর হয়। সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন কমিটির একজন সদস্য অধ্যাপক ডক্টর আবু সায়ীদ সম্প্রতি একটি কলামে লিখেছেন- চার মূল নীতিভিত্তিক সংবিধানে প্রতিটি অনুচ্ছেদ, বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল গণআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। অধ্যাপক আবু সায়ীদের কথাগুলোর একটু ব্যাখ্যা দিই। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত না, যদি এর প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্রটি অত্যন্ত শক্তিশালী না হতো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৩ বছর মৃত্যুকে পরোয়া না করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আপসহীন সংগ্রাম করে ধাপে ধাপে মুক্তিযুদ্ধের জন্য শক্ত ভিত্তির ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন। এ ক্ষেত্র প্রস্তুতিতে তিনি ১৯৪৮ সাল থেকে বাংলার আনাচে-কানাচে, হাটেবাজারে, গ্রামেগঞ্জে, শহরে-নগরে সর্বত্র ঘুরেছেন। মানুষের হৃদয়কে তিনি স্পর্শ করেছেন। মানুষের সব আকাক্সক্ষাকে বুকে ধারণ করেছেন। সেই গণআকাক্সক্ষাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর হুকুমে অকাতরে বাংলাদেশের মানুষ জীবন দিয়েছে। স্বাধীনতার পর সেই জনআকাক্সক্ষার ওপর ভিত্তি করেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রদর্শন ও রাষ্ট্রনীতি ঠিক করেছেন, যার প্রতিফলন ঘটে বাহাত্তরের সংবিধানে। তাই অধ্যাপক আবু সায়ীদ যথার্থই বলেছেন, বাহাত্তরের সংবিধানে প্রতি অনুচ্ছেদ বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। এরপর আর কথা থাকে না। তারপরও দালিলিক প্রমাণ দেখার জন্য যে কেউ সত্তরের নির্বাচনের ফলটি দেখতে পারেন, যেখানে শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভোট দিয়েছে। সুতরাং গত ৫২ বছরে যেহেতু সে সময়ের মতো প্রেক্ষাপট ও জাতীয় ঐকমত্য আর কখনো তৈরি হয়নি তাই বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্রনীতি এবং তার থেকে তৈরি রাজনীতিই বাংলাদেশের জন্য এখনো সঠিক রাজনীতি। উপরোক্ত বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত নীতি ও মূল্যবোধ একবিংশ শতাব্দীতে এ সময়েও আধুনিক ও প্রাসঙ্গিক এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এবার একটু বিপরীত দিকের কথায় আসি। পঁচাত্তরের পরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে যেভাবে সংশোধন করলেন, মুক্তিযুদ্ধের সব চিন্তা-চেতনা, আদর্শ বাতিল করলেন, সেটিকে কি কোনো যুক্তিতে জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন বলা যায়। কেউ কি বলতে পারবেন? সুতরাং তার থেকে যে রাজনীতির উৎপত্তি সেটিকে কি বাংলাদেশের জন্য সঠিক রাজনীতি বলা যায়। জিয়াউর রহমান কর্তৃক সামরিক আদেশ দ্বারা রাষ্ট্রনীতির পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যে রাজনীতি এলো তার কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় সামরিক পোশাক পরে রাজনীতি করেছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছেন। বিএনপির চেয়ারম্যান হয়েছেন। তাতে সেনাবাহিনী রাজনীতিতে জড়িত হয়েছে। যার ফলে দেশের মানুষের কাছে সেনাবাহিনীর বিশেষ মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। দুই. ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি ফিরে এসেছে, যা বাহাত্তরের সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির হাত ধরে এবং আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ধর্মান্ধতা ও উগ্রবাদের বাধাহীন বিস্তার ঘটেছে। সে পথ ধরেই সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। তিন. জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই জাতির পিতার স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না মর্মে সংবিধানে আইন সংযোজিত হয়েছে। খুনিদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদাপূর্ণ চাকরি দেওয়া শুধু নয়, পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তার মধ্য দিয়ে হত্যাকান্ডের রাজনীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, যার থেকে জিয়াউর রহমান নিজেও রক্ষা পাননি। চার. তিনি রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও বিএনপির চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি যে জাতীয় নির্বাচনটি হয় তাতে ছয় মাস আগে গঠিত দল বিএনপি এককভাবে ২০৭টি আসন পায়। তার মধ্য দিয়েই নির্বাচনের সামগ্রিক প্রক্রিয়া কলুষিত এবং আমলাতান্ত্রিক কারসাজির সংস্কৃতি শুরু হয়। পাঁচ. জিয়া ও এরশাদ, দুই সামরিক শাসকই একাত্তরে যারা স্বাধীনতার চরম বিরোধিতা করেছে তাদের ডেকে এনে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপিসহ রাষ্ট্রের বড় বড় পদে বসিয়েছেন। তারা ক্ষমতায় বসে সবাই বলেছেন, একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও পাকিস্তানকে রক্ষা করার পক্ষে থেকে ঠিক কাজ করেছেন। সুতরাং তারা মুক্তিযুদ্ধ ও ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সব ইতিহাস ঐতিহ্য রাষ্ট্রীয় অঙ্গন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত সবকিছুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানিদের চেয়েও ভয়ংকর খড়গহস্ত হয়েছেন। ছয়. জিয়া প্রবর্তিত রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতিকে আরও পাকাপোক্ত করেছেন জেনারেল এরশাদ। তিনি সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সংযোজন করে ধর্মের নামে রাষ্ট্রকে বিভাজিত করেছেন। তাতে দেশের সর্বত্র চরম ধর্মান্ধ উগ্রবাদী গোষ্ঠীর মহাবিস্তার ঘটেছে। জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির যে চেহারা তার সামান্য কিছু উল্লেখ করলাম মাত্র। এসব পড়ে কেউ হয়তো বলতে পারেন পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে কী লাভ। পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটার প্রয়োজন হতো না যদি ওই রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হয়ে যেত। জিয়া-এরশাদের রাজনীতির যে মডেল তার প্রধান বাহক এখন বিএনপি। বর্তমান বিএনপির যে রাজনীতি তার কয়েকটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি এককভাবে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরও একাত্তরের গণহত্যাকারী দল জামায়াত নেতাদের বড় বড় মন্ত্রিত্ব দিল। তাতে উৎসাহিত হয়ে জামায়াতের মন্ত্রীরা বললেন, এ দেশে কখনোই কোনো  মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। দুই. আরেক চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী              সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরকে কেবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদার প্রধানমন্ত্রীর সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা করা হলো।           তিনি গাড়িতে জাতীয় পতাকাকে লক্ষ্য করে প্রকাশ্যে বলেছেন, ওই ন্যাকড়া আমার ভালো লাগে না। বলেছেন, কোথা থেকে বিদেশি এক হিন্দুর গানকে এনে জাতীয় সংগীত করা হয়েছে বাংলাদেশে কি জাতীয় সংগীত তৈরির মানুষ ছিল না।

তিন. সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে চিরতরে শেষ করার জন্য চালানো হয় গ্রেনেড হামলা। আহসানউল্লাহ মাস্টার, শাহ এ এম এস  কিবরিয়াসহ আওয়ামী লীগের অর্ধডজন জাতীয় পর্যায়ের নেতা গ্রেনেড হামলায় নিহত হন। এরকম ঘটনা তার আগে-পরে আর কখনো ঘটেনি। ২০২৩ সালে এসেও স্লোগান দেওয়া হয় পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এখনো পাকিস্তানিদের চেয়েও চরম জিঘাংসায় জাতির পিতার ছবি ও প্রতিকৃতির ওপর হামলা চালায়, ভাঙচুর করে, পদদলিত করে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছুড়ে ফেলে দেয়।

বিপরীতমুখী শুধু নয়, মৌলিকভাবে রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতির যে চরম বিভাজন তার কিছু চিত্র এত সময়ে তুলে ধরলাম। এমতাবস্থায় দুয়ের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। এক পক্ষ অন্য পক্ষকে তো সামান্যতম বিশ্বাস করতে পারে না। তাই সামগ্রিক রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব না মিটলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে কী করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার মোটা দাগে দু-একটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে পারলেও কোনো কোনো নির্বাচনকে তারাও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিগত সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ফলে সামগ্রিক রাজনৈতিক সংকট আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপর ২০০৭-২০০৮ মেয়াদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দানবীয় চেহারা দেখার পরও আবার যারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেন তারা কি জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ স্থানে রেখে তা বলছেন, নাকি অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে সে প্রশ্নও এখন উঠছে। সমঝোতারও একটা পরিবেশ লাগে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে সরাসরি টেলিফোন করলে বেগম খালেদা জিয়া যে আচরণ করেছেন তাতে সমঝোতার পরিবেশ কোথায় গেছে। তারপর বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে কোকো মারা যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতে গেলে বাড়ির গেট বন্ধ রেখে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ১০ মিনিট রাস্তায় দাঁড় করিয়ে রাখা শুধু নয়, শেষ পর্যন্ত বাসায় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। তাতে সমঝোতার পরিবেশের আর কিছু বাকি থাকল কি। একটা জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও জাতির পিতাকে অবমাননা করে রাজনীতি করা যায় এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। তারপরও অযথা তর্ক করার জন্য কেউ যদি বলে মুক্তিসংগ্রাম ও বঙ্গবন্ধুপ্রসূত রাজনীতি, নাকি জিয়াউর রহমানের সামরিক আদেশ দ্বারা প্রণীত রাষ্ট্রনীতি থেকে উৎপত্তি রাজনীতি দেশের জন্য কল্যাণকর। যারা এ অপতুলনা করতে চান তারা দুই বিপরীতমুখী রাজনীতি দ্বারা দেশ পরিচালিত সময়ের একটা তুলনামূলক চার্ট তৈরি করে দেখতে পারেন, কোন সময়ের পারফরম্যান্স কেমন ছিল। পঁচাত্তরের পরে জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির সব মেয়াদ মিলে তারা ২৭ বছর দেশ চালিয়েছে। আর স্বাধীনতার অব্যবহিত যুদ্ধবিধ্বস্ত, ধ্বংসস্তূপের সাড়ে তিন বছরসহ বঙ্গবন্ধু প্রবর্তিত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতিতে দেশ চলেছে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মোট সাড়ে ২৩ বছর। এখানে কোনো অস্পষ্টতা নেই। খাত অনুযায়ী তুলনা করলেই সব বোঝা যাবে।

পৃথিবীতে সবকিছুই তুলনামূলক কোনো কিছুই একপক্ষীয় নয়। রাষ্ট্রনীতির বিভাজন থেকে বের হতে হবে। জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা মানি না, এ রাজনীতি যারা করছেন তাদের যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয় তাহলে রাষ্ট্রনীতি, তথা রাজনীতির চরম বিভাজন দূর হতে পারে। আর তা না হলে সময়ের পরিক্রমায় সংগ্রামের মধ্য দিয়েই সঠিক রাজনীতি সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, মৌলিক বিভাজন থাকবে না। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। চিরকাল এভাবে চলবে না। নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে। নির্বাচন হয়তো হয়ে যাবে। তবে বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই বলে দেয় রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা