শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০২ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না

জাতীয় নির্বাচন এলেই প্রতিবার একটা অনিশ্চয়তা এবং তার সূত্রে কিছুটা শঙ্কাও সৃষ্টি হয়। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে এখন আমরা সেটাই আবার দেখছি। তাই এটা বাংলাদেশের জন্য এখন আর নতুন কিছু নয়। নির্বাচন এলে কেন প্রতিবারই এমন ঘটবে, এর একটা স্থায়ী সমাধান কেন হচ্ছে না- তা ভাবার বিষয়। সবাই প্রতিবারই বলেন, পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা হওয়া উচিত, সব পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে ইত্যাদি।  এ কথাগুলোও অনেক পুরনো, বলতে বলতে তেতো হয়ে গেছে। ফল কিছুই হয়নি। বিগত দিনে অনেক সংলাপ হয়েছে, বিদেশি মধ্যস্থতাকারীও এসেছেন। কিন্তু তাতেও ফল শূন্যই থেকেছে। তাই স্থায়ী সমাধান চাইলে সমস্যার আরও গভীরে প্রবেশ করা প্রয়োজন। নির্বাচন একটি রাজনৈতিক বিষয়। সামগ্রিক রাজনীতির একটি অংশ মাত্র। সুতরাং সমগ্র রাজনীতির মধ্যে যদি গলদ থাকে তাহলে একটি অংশ নিয়ে টানাটানি করলে না নির্বাচন, না রাজনীতি; কোনো সমস্যারই সমাধান হবে না। হবে যে না তা কিন্তু আমরা ১৯৯৬ থেকে বিগত ২৭ বছর ধরে দেখে আসছি। সুতরাং রাজনীতির গলদটি যদি আমরা দূর করতে পারি তাহলে একই সঙ্গে নির্বাচনের সব গলদও দূর হবে। রাজনীতির শেকড় হচ্ছে রাষ্ট্রের সংবিধান। সেখানে রাষ্ট্রনীতির প্রতিফলন ঘটে এবং তার ভিতর থেকেই রাজনীতিসহ রাষ্ট্রের সব কর্মকান্ডের সূত্রপাত হয়। বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার কাটাছেঁড়া ও সংশোধন হয়েছে। আবার যে হতে পারে না তা নয়। তবে তার একটা ডিউ প্রসেস বা পদ্ধতি আছে, যেটি সব গণতান্ত্রিক দেশে অনুসরণ করা হয়। যথাযথ পদ্ধতি ব্যতিরেকে সংশোধন করলে তাতে মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গলই বেশি হয়। স্বাধীনতার পর বাহাত্তরে রচিত বাংলাদেশের সংবিধান ও তার মধ্যকার সব উপাদান কোথা থেকে কীভাবে এসেছে তা উপলব্ধি করতে পারলেই কেবল বোঝা যাবে কী কী রাজনীতি বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরে এসেই বিলম্ব না করে সংবিধান প্রণয়নের জন্য গণপরিষদ গঠন করলেন এবং খসড়া তৈরির জন্য ৩৪ সদস্যের একটি কমিটি করে দিলেন। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর থেকে সেটি কার্যকর হয়। সংবিধানের খসড়া প্রণয়ন কমিটির একজন সদস্য অধ্যাপক ডক্টর আবু সায়ীদ সম্প্রতি একটি কলামে লিখেছেন- চার মূল নীতিভিত্তিক সংবিধানে প্রতিটি অনুচ্ছেদ, বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল গণআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। অধ্যাপক আবু সায়ীদের কথাগুলোর একটু ব্যাখ্যা দিই। মাত্র ৯ মাসের সশস্ত্র যুদ্ধে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত না, যদি এর প্রেক্ষাপট ও ক্ষেত্রটি অত্যন্ত শক্তিশালী না হতো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৩ বছর মৃত্যুকে পরোয়া না করে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আপসহীন সংগ্রাম করে ধাপে ধাপে মুক্তিযুদ্ধের জন্য শক্ত ভিত্তির ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছেন। এ ক্ষেত্র প্রস্তুতিতে তিনি ১৯৪৮ সাল থেকে বাংলার আনাচে-কানাচে, হাটেবাজারে, গ্রামেগঞ্জে, শহরে-নগরে সর্বত্র ঘুরেছেন। মানুষের হৃদয়কে তিনি স্পর্শ করেছেন। মানুষের সব আকাক্সক্ষাকে বুকে ধারণ করেছেন। সেই গণআকাক্সক্ষাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুর হুকুমে অকাতরে বাংলাদেশের মানুষ জীবন দিয়েছে। স্বাধীনতার পর সেই জনআকাক্সক্ষার ওপর ভিত্তি করেই বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রদর্শন ও রাষ্ট্রনীতি ঠিক করেছেন, যার প্রতিফলন ঘটে বাহাত্তরের সংবিধানে। তাই অধ্যাপক আবু সায়ীদ যথার্থই বলেছেন, বাহাত্তরের সংবিধানে প্রতি অনুচ্ছেদ বর্ণে, শব্দে ও ভাষায় ছিল জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন। এরপর আর কথা থাকে না। তারপরও দালিলিক প্রমাণ দেখার জন্য যে কেউ সত্তরের নির্বাচনের ফলটি দেখতে পারেন, যেখানে শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ বঙ্গবন্ধুকে ভোট দিয়েছে। সুতরাং গত ৫২ বছরে যেহেতু সে সময়ের মতো প্রেক্ষাপট ও জাতীয় ঐকমত্য আর কখনো তৈরি হয়নি তাই বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্রনীতি এবং তার থেকে তৈরি রাজনীতিই বাংলাদেশের জন্য এখনো সঠিক রাজনীতি। উপরোক্ত বাহাত্তরের সংবিধানে বর্ণিত নীতি ও মূল্যবোধ একবিংশ শতাব্দীতে এ সময়েও আধুনিক ও প্রাসঙ্গিক এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এবার একটু বিপরীত দিকের কথায় আসি। পঁচাত্তরের পরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক আদেশ দ্বারা বাহাত্তরের সংবিধানকে যেভাবে সংশোধন করলেন, মুক্তিযুদ্ধের সব চিন্তা-চেতনা, আদর্শ বাতিল করলেন, সেটিকে কি কোনো যুক্তিতে জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন বলা যায়। কেউ কি বলতে পারবেন? সুতরাং তার থেকে যে রাজনীতির উৎপত্তি সেটিকে কি বাংলাদেশের জন্য সঠিক রাজনীতি বলা যায়। জিয়াউর রহমান কর্তৃক সামরিক আদেশ দ্বারা রাষ্ট্রনীতির পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে যে রাজনীতি এলো তার কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে চাকরিরত অবস্থায় সামরিক পোশাক পরে রাজনীতি করেছেন। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করেছেন। বিএনপির চেয়ারম্যান হয়েছেন। তাতে সেনাবাহিনী রাজনীতিতে জড়িত হয়েছে। যার ফলে দেশের মানুষের কাছে সেনাবাহিনীর বিশেষ মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। দুই. ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি ফিরে এসেছে, যা বাহাত্তরের সংবিধানে নিষিদ্ধ ছিল। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির হাত ধরে এবং আশ্রয়-প্রশ্রয়ে ধর্মান্ধতা ও উগ্রবাদের বাধাহীন বিস্তার ঘটেছে। সে পথ ধরেই সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে। তিন. জিয়াউর রহমানের হাত ধরেই জাতির পিতার স্বঘোষিত খুনিদের বিচার করা যাবে না মর্মে সংবিধানে আইন সংযোজিত হয়েছে। খুনিদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদাপূর্ণ চাকরি দেওয়া শুধু নয়, পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। তার মধ্য দিয়ে হত্যাকান্ডের রাজনীতি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, যার থেকে জিয়াউর রহমান নিজেও রক্ষা পাননি। চার. তিনি রাষ্ট্রপতি, প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক, সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ও বিএনপির চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি যে জাতীয় নির্বাচনটি হয় তাতে ছয় মাস আগে গঠিত দল বিএনপি এককভাবে ২০৭টি আসন পায়। তার মধ্য দিয়েই নির্বাচনের সামগ্রিক প্রক্রিয়া কলুষিত এবং আমলাতান্ত্রিক কারসাজির সংস্কৃতি শুরু হয়। পাঁচ. জিয়া ও এরশাদ, দুই সামরিক শাসকই একাত্তরে যারা স্বাধীনতার চরম বিরোধিতা করেছে তাদের ডেকে এনে প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপিসহ রাষ্ট্রের বড় বড় পদে বসিয়েছেন। তারা ক্ষমতায় বসে সবাই বলেছেন, একাত্তরে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও পাকিস্তানকে রক্ষা করার পক্ষে থেকে ঠিক কাজ করেছেন। সুতরাং তারা মুক্তিযুদ্ধ ও ২৩ বছর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সংগ্রামের সব ইতিহাস ঐতিহ্য রাষ্ট্রীয় অঙ্গন থেকে সরিয়ে দিয়েছেন। বাঙালি সংস্কৃতিপ্রসূত সবকিছুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানিদের চেয়েও ভয়ংকর খড়গহস্ত হয়েছেন। ছয়. জিয়া প্রবর্তিত রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতিকে আরও পাকাপোক্ত করেছেন জেনারেল এরশাদ। তিনি সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সংযোজন করে ধর্মের নামে রাষ্ট্রকে বিভাজিত করেছেন। তাতে দেশের সর্বত্র চরম ধর্মান্ধ উগ্রবাদী গোষ্ঠীর মহাবিস্তার ঘটেছে। জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির যে চেহারা তার সামান্য কিছু উল্লেখ করলাম মাত্র। এসব পড়ে কেউ হয়তো বলতে পারেন পুরনো কাসুন্দি ঘেঁটে কী লাভ। পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটার প্রয়োজন হতো না যদি ওই রাজনীতি থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হয়ে যেত। জিয়া-এরশাদের রাজনীতির যে মডেল তার প্রধান বাহক এখন বিএনপি। বর্তমান বিএনপির যে রাজনীতি তার কয়েকটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরি। এক. ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি এককভাবে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পরও একাত্তরের গণহত্যাকারী দল জামায়াত নেতাদের বড় বড় মন্ত্রিত্ব দিল। তাতে উৎসাহিত হয়ে জামায়াতের মন্ত্রীরা বললেন, এ দেশে কখনোই কোনো  মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। দুই. আরেক চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী              সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরকে কেবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদার প্রধানমন্ত্রীর সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা করা হলো।           তিনি গাড়িতে জাতীয় পতাকাকে লক্ষ্য করে প্রকাশ্যে বলেছেন, ওই ন্যাকড়া আমার ভালো লাগে না। বলেছেন, কোথা থেকে বিদেশি এক হিন্দুর গানকে এনে জাতীয় সংগীত করা হয়েছে বাংলাদেশে কি জাতীয় সংগীত তৈরির মানুষ ছিল না।

তিন. সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে চিরতরে শেষ করার জন্য চালানো হয় গ্রেনেড হামলা। আহসানউল্লাহ মাস্টার, শাহ এ এম এস  কিবরিয়াসহ আওয়ামী লীগের অর্ধডজন জাতীয় পর্যায়ের নেতা গ্রেনেড হামলায় নিহত হন। এরকম ঘটনা তার আগে-পরে আর কখনো ঘটেনি। ২০২৩ সালে এসেও স্লোগান দেওয়া হয় পঁচাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এখনো পাকিস্তানিদের চেয়েও চরম জিঘাংসায় জাতির পিতার ছবি ও প্রতিকৃতির ওপর হামলা চালায়, ভাঙচুর করে, পদদলিত করে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছুড়ে ফেলে দেয়।

বিপরীতমুখী শুধু নয়, মৌলিকভাবে রাষ্ট্রনীতি ও রাজনীতির যে চরম বিভাজন তার কিছু চিত্র এত সময়ে তুলে ধরলাম। এমতাবস্থায় দুয়ের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। এক পক্ষ অন্য পক্ষকে তো সামান্যতম বিশ্বাস করতে পারে না। তাই সামগ্রিক রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব না মিটলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে কী করে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার মোটা দাগে দু-একটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে পারলেও কোনো কোনো নির্বাচনকে তারাও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। বিগত সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ফলে সামগ্রিক রাজনৈতিক সংকট আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। তারপর ২০০৭-২০০৮ মেয়াদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দানবীয় চেহারা দেখার পরও আবার যারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলেন তারা কি জাতীয় স্বার্থকে সর্বোচ্চ স্থানে রেখে তা বলছেন, নাকি অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে সে প্রশ্নও এখন উঠছে। সমঝোতারও একটা পরিবেশ লাগে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে সরাসরি টেলিফোন করলে বেগম খালেদা জিয়া যে আচরণ করেছেন তাতে সমঝোতার পরিবেশ কোথায় গেছে। তারপর বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে কোকো মারা যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবেদনা জানাতে গেলে বাড়ির গেট বন্ধ রেখে দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ১০ মিনিট রাস্তায় দাঁড় করিয়ে রাখা শুধু নয়, শেষ পর্যন্ত বাসায় প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। তাতে সমঝোতার পরিবেশের আর কিছু বাকি থাকল কি। একটা জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও জাতির পিতাকে অবমাননা করে রাজনীতি করা যায় এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। তারপরও অযথা তর্ক করার জন্য কেউ যদি বলে মুক্তিসংগ্রাম ও বঙ্গবন্ধুপ্রসূত রাজনীতি, নাকি জিয়াউর রহমানের সামরিক আদেশ দ্বারা প্রণীত রাষ্ট্রনীতি থেকে উৎপত্তি রাজনীতি দেশের জন্য কল্যাণকর। যারা এ অপতুলনা করতে চান তারা দুই বিপরীতমুখী রাজনীতি দ্বারা দেশ পরিচালিত সময়ের একটা তুলনামূলক চার্ট তৈরি করে দেখতে পারেন, কোন সময়ের পারফরম্যান্স কেমন ছিল। পঁচাত্তরের পরে জিয়া-এরশাদ প্রবর্তিত রাজনীতির সব মেয়াদ মিলে তারা ২৭ বছর দেশ চালিয়েছে। আর স্বাধীনতার অব্যবহিত যুদ্ধবিধ্বস্ত, ধ্বংসস্তূপের সাড়ে তিন বছরসহ বঙ্গবন্ধু প্রবর্তিত মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের রাজনীতিতে দেশ চলেছে ২০২৩ সাল পর্যন্ত মোট সাড়ে ২৩ বছর। এখানে কোনো অস্পষ্টতা নেই। খাত অনুযায়ী তুলনা করলেই সব বোঝা যাবে।

পৃথিবীতে সবকিছুই তুলনামূলক কোনো কিছুই একপক্ষীয় নয়। রাষ্ট্রনীতির বিভাজন থেকে বের হতে হবে। জাতির পিতা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জয় বাংলা মানি না, এ রাজনীতি যারা করছেন তাদের যদি শুভবুদ্ধির উদয় হয় তাহলে রাষ্ট্রনীতি, তথা রাজনীতির চরম বিভাজন দূর হতে পারে। আর তা না হলে সময়ের পরিক্রমায় সংগ্রামের মধ্য দিয়েই সঠিক রাজনীতি সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, মৌলিক বিভাজন থাকবে না। এটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। চিরকাল এভাবে চলবে না। নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার জন্য নির্বাচন কমিশনসহ রাষ্ট্রের প্রশাসনকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকতে হবে। নির্বাচন হয়তো হয়ে যাবে। তবে বিগত দিনের অভিজ্ঞতাই বলে দেয় রাজনীতি ঠিক না হলে নির্বাচনী দ্বন্দ্ব মিটবে না।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম