শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

ক্যাঙ্গারুর দেশে কয়েকটা দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহমেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাঙ্গারুর দেশে কয়েকটা দিন

ঘুরে এলাম ক্যাঙ্গারুর দেশ অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও ক্যানবেরা থেকে। দেশটির আয়তন প্রায় ৭৭ লাখ বর্গকিলোমিটার অর্থাৎ বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় ৬৫ গুণ বেশি। অন্যদিকে ২০২৩ সালের জরিপ মতে, সেখানে বসবাস করে প্রায় ২ কোটি ৬৮ লাখের কিছু বেশি মানুষ, যা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৬ ভাগের ১ ভাগ। অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কে জানার পর থেকে ভাবতাম এত বড় দেশে এত অল্প মানুষ কী করে থাকে? আরেকটা আগ্রহ ছিল অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় পশু ক্যাঙ্গারু সম্পর্কে জানার। বড় আজব এক প্রাণী এ ক্যাঙ্গারু। চতুষ্পদ জন্তু হয়েও পেছনের দুই পায়ে ভর করে লাফিয়ে লাফিয়ে চলে। বড় একটি পুরুষ ক্যাঙ্গারু এক লাফে ১০ ফুট উচ্চতায় সর্বোচ্চ ৩০ ফুট অতিক্রম করতে পারে। আবার একটি মা ক্যাঙ্গারু প্রাকৃতিকভাবে পেটের বাইরে সংযুক্ত ঝোলায় নিজের বাচ্চাকে একদিকে শত্রু নজর থেকে লুকিয়ে রাখে আবার বাচ্চা বহন করে লাফিয়ে লাফিয়ে স্থান পরিবর্তন করে। ক্যাঙ্গারুর এমন বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ ও ‘ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল’ নামক বিতর্কিত বিচার ব্যবস্থার অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছি ইতিহাস, রাজনীতি ও সমরবিদ্যা পড়তে গিয়ে, যে গল্প জুড়ব লেখার শেষ ভাগে।

বিশ্বে বসবাসের জন্য সর্বোত্তম ১০টি শহরের মধ্যে দুটি অস্ট্রেলিয়ায়। এর মধ্যে ৩ নম্বরে রয়েছে মেলবোর্ন আর ৪ নম্বরে সিডনি। পক্ষান্তরে পৃথিবীর বসবাস অযোগ্য ১০টি নিকৃষ্ট শহরের মধ্যে আমাদের প্রাণের শহর ঢাকা রয়েছে ৭ নম্বরে। অথচ ১৭ শতকে ঢাকার অদূরে সোনারগাঁয়ের মানুষ যখন মসলিন শাড়িসহ শৌখিন পোশাকের বিলাসিতা করত, তখন সিডনি ছিল বসবাসের অযোগ্য। সিডনি জাদুঘরে সংরক্ষিত সেই সময়কার আঁকা ছবিতে আদিম পোশাকে সেখানকার আদিবাসীদের দেখা যায়। ১৭ শতকের শেষ ভাগে ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড থেকে সেই আমলের নৌযানে করে অপরাধীদের অস্ট্রেলিয়ায় আনা হতো। এরপর বাধ্যতামূলক শ্রমের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসকরা তাদের অস্ট্রেলিয়ার অবকাঠামো নির্মাণে নিয়োগ করত। কারণ তখন অস্ট্রেলিয়া ছিল ব্রিটিশদের অন্যতম কলোনি। আমাদের যখন গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ আর গোয়াল ভরা গরু ছিল সিডনিতে তখন ছিল দুর্ভিক্ষ। কালের বিবর্তনে একটি সভ্য মানবিক, সবুজ ও সমৃদ্ধ শহররূপে পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সিডনি। প্রতি বছর শুধু ৩১ ডিসেম্বরেই সারা পৃথিবীর প্রায় ১৫ থেকে ১৬ লাখ পর্যটক সিডনিতে উপস্থিত হন জগৎখ্যাত অপেরা হাউস ও হারবার ব্রিজের আলোকসজ্জা ও আতশবাজি উৎসব দেখার জন্য।

সিডনির আজকের এ ঈর্ষণীয় অবস্থানের মূলেই রয়েছে সুশাসন তথা গুড গভর্ন্যান্স। সেখানকার যে কোনো সরকারি সংস্থার একটিই ব্রত ‘গুড গভর্ন্যান্স ইজ দ্য হার্ট অব এভরিথিং উই ডু’ অর্থাৎ আমরা যা কিছুই করি, তার ভিত্তি বা প্রাণ হলো সুশাসন। গোটা সিডনি শহরের রাস্তাঘাট, খেলার মাঠ, পার্ক বা সাগরপাড়ে রাত-বিরাতে ঘুরে বেড়াতে কোনো ভয় লাগে না কারও। সরকারিভাবে পাইপের মাধ্যমে সরবরাহকৃত পানির টেপ খুলে নিশ্চিন্তে পান করা যায়। আমাদের অজু-গোসলের পানিতে জীবাণু আছে কি না আমরা ভাবি না, তারা ভাবে। শহর থেকে দূরে বেশ কিছু নির্দিষ্ট স্থান এমনভাবে ঘেরাও করা যেখানে কোনো মানুষ বা পশু ঢুকতে পারে না। কোনো মানুষ ঢুকলে বাংলাদেশি টাকায় ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয় বলে জানাল স্থানীয় ট্যুরিস্ট গাইড। কারণ ক্যাচমেন্ট এরিয়া নামে পরিচিত এসব এলাকার বৃষ্টির পানি জমা হয় নির্দিষ্ট একটি জলাশয়ে। পরবর্তীতে পরিশোধিত হয়ে সেই পানি পৌঁছে যায় ঘরে ঘরে। ঘরের চালের বৃষ্টির পানি আবার জমা হয় নির্দিষ্ট পানির ট্যাংকে, যা বাগানে ব্যবহৃত হয়। ঘরের চালের সোলার প্যানেলের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরকার কিনে নেয়।

এখানকার খাবার খুবই স্বাস্থ্যসম্মত হলেও অনেক ক্ষেত্রেই হিমায়িত। বৈচিত্র্যের জন্য হিমায়িত ফার্মের মুরগির বদলে জ্যান্ত মুরগি জবাই করে খেতে চাইলে ভাগ্নে বলল- এটা মামার বাড়ি না। সপ্তাহের শেষ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। প্রায় ১০০ মাইল গাড়ি চালিয়ে নির্দিষ্ট খামারে গেলে মিলতে পারে টাটকা বা জ্যান্ত মুরগি। শহর এলাকায় জবাই করা পশুপাখি বা মুরগির রক্ত, পালক ও অন্যান্য পরিত্যাজ্য অংশ থেকে জীবাণু ছড়ায় বলে যে কোনো পশু বা পাখি জবাইয়ের অনুমোদন নেই সিডনির কোনো আবাসিক এলাকায় বা হাটে বাজারে। সুনির্দিষ্ট স্থান, খামারে বা প্রসেস প্ল্যান্টে এগুলো জবাই করা হয় এবং জীবাণুমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়। পরিবেশ রক্ষায় প্রত্যেক বাড়ির সামনে আছে তিন রঙের ঢাকনাবিশিষ্ট তিনটি পৃথক বড় বড় ডাস্টবিন। সবুজ ঢাকনার নিচে সবজি, পাতা বা বাগানের আবর্জনা, হলুদের নিচে কাগজ, প্লাস্টিক, টিন, লোহা বা কাচের মতো পুনরায় ব্যবহারযোগ্য দ্রব্য আর লালের নিচে সাধারণ বর্জ্য ফেলার নিয়ম। আর নিয়ম ভাঙলে বিরাট জরিমানা। বড় বড় শপিং মলসহ কোনো কোনো স্থানে আবার রয়েছে নীল ঢাকনাবিশিষ্ট ডাস্টবিন, যেখানে কাগজ বা কার্ড বোর্ড, কার্টন, প্যাকিং ম্যাটেরিয়াল ইত্যাদি ফেলতে হয়। বছরের নির্দিষ্ট দিনে বাড়ির সামনে রাখতে হয় অপ্রয়োজনীয় সবকিছু, যেমন আসবাবপত্র, সুটকেস, ম্যাট্রেস, বৈদ্যুতিক গৃহসামগ্রী ইত্যাদি যা সরকারি গাড়ি এসে তুলে নেয়।

সুশাসনের আরেক নজির দেখলাম রেলস্টেশনে। সিডনিতে মাছ ধরার জালের মতো ছড়িয়ে আছে ২৪ ঘণ্টা ধরে ছুটে চলা বহু রেলরুটের সুবিশাল নেটওয়ার্ক। বাসায় বসে প্রযুক্তির কল্যাণে দেখা যায় কোথায় যেতে কোন সময়ে কোন প্ল্যাটফরমে কোন ট্রেন আসবে। সেই ট্রেনে চড়লে কখন গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে, মিনিট গুনে তা হুবহু বলা যায়। ট্রেন বা বাসে চড়তে নগদ অর্থে কেনা টিকিটের বদলে কিনতে হয় এক ধরনের কার্ড। চেক পয়েন্টে টাচ করলেই স্টেশনে প্রবেশ ও বের হওয়ার গেট খুলে যায়। আর দূরত্ব বিবেচনায় কার্ড থেকে টাকার অঙ্ক কমে যায়। কোনো কোনো স্টেশনে গেট নেই, তবুও সবাই দেয়ালে ঝোলানো টাচ মেশিনে কার্ড টাচ করে ভ্রমণের খরচ পরিশোধ করে। গোটা তিন সপ্তাহের বাস, ফেরি ও ট্রেন ভ্রমণে মাত্র এক দিন একজন চেকারের সাক্ষাৎ পেয়েছি। বয়োজ্যেষ্ঠরাও এখানে কাজ করেন। এ চেকারও ছিলেন বয়সে প্রবীণ। অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে তিনি একে একে সবার কার্ড মোবাইল ফোনসদৃশ যন্ত্রে ঢুকিয়ে পরীক্ষা করলেন ট্রেনে ওঠার আগে সবাই কার্ড টাচ করেছেন কি না। তবে দেখার মতো ছিল তার বিনয়। যাত্রাপথে এ ঝামেলা বা বিরক্তি (তার ভাষায়) সৃষ্টির জন্য তিনি লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী বলে বারবার বলছিলেন। এক দিন একটি নির্দিষ্ট রুটে যান্ত্রিক কারণে ট্রেন না চলার আগে ঘোষণা এলো। তবে সেই রুটের প্রতিটি স্টেশনের বাইরে ছিল বিশাল সাইজের সারি সারি আধুনিক বাস। নির্দিষ্ট স্থানে তাঁবু বা শামিয়ানা খাটিয়ে যাত্রীদের অপেক্ষা করানো এবং দুই মিনিট পরপর ছেড়ে যাওয়া বাসে গন্তব্য বুঝে যাত্রীদের তুলে দেওয়ার জন্য নিয়োজিত ছিল রেল কর্তৃপক্ষের কর্মী বাহিনী ও স্থানীয় ছাত্রছাত্রীরা। যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বারবার ক্ষমা চাচ্ছিলেন তারা। জানিয়ে দিলেন এ বাস ভ্রমণের জন্য কোনো অর্থ লাগবে না। যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার বিপরীতে এ সামান্য সেবা (বিনামূল্যে ভ্রমণ) গ্রহণের জন্য তাদের ঐকান্তিক নিবেদন ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রতিটি রেলস্টেশনের বাইরে রয়েছে সাইকেল এবং গাড়ি পার্কিং করার বিশাল এলাকা। রেলস্টেশনগুলোর কাছেই গড়ে উঠেছে বাণিজ্যিক ভবন, বিভিন্ন অফিস আদালত এবং বাণিজ্যিক এলাকা। আর রেলস্টেশন থেকে কিছুটা দূরে একান্ত আবাসিক এলাকা, যেখানে সুনসান নীরবতায় দিনের কাজ শেষে ঘুমিয়ে পড়েন ক্লান্ত সিডনিবাসী। কর্মদিবসে সন্ধ্যার পরই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন অধিকাংশ মানুষ। সকালে ঘুম থেকে ওঠে গাড়ি বা সাইকেল নিয়ে রেলস্টেশন পর্যন্ত এসে সারা দিনের জন্য গাড়ি বা সাইকেলটি রেখে ট্রেনে চেপে চলে যান নির্দিষ্ট গন্তব্যে। আবার ট্রেনে ফেরত এসে গাড়ি বা সাইকেল নিয়ে ফিরে যান নিজ নিজ সুখের নিবাসে। তাসমান সমুদ্র মোহনার অপর প্রান্তের আবাসিক এলাকা কিংবা পারামটা নদীর অপর পাড়ের মানুষ নদী কিনারের পার্কিং এলাকায় গাড়ি বা সাইকেল রেখে ফেরি পার হলে ঘাটেই ট্রেন বা বাস পেয়ে যায়। বাংলাদেশের বেশ কজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার সম্মানের সঙ্গে এসব ফেরি পরিচালনা করেন দেখে অহংকারে বুক ভরে যায়।

সিডনির এমন ব্যবস্থাপনার বিপরীতে বাংলাদেশে নেমেই দেখলাম একটি সরকারি মন্ত্রণালয় মহিলাদের জন্য সুনির্দিষ্ট চাকরির লিখিত পরীক্ষা নিতে সারা দেশের আগ্রহী প্রার্থীদের ঢাকার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডেকেছিল ১৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখ, শুক্রবার, বেলা ১১টায়। অথচ এ মন্ত্রণালয়ের কোনো না কোনো স্থাপনা আছে প্রত্যেক জেলা শহরে। তবুও সারা দেশের চাকরিপ্রার্থী নারীদের কেন এভাবে ঢাকায় ডাকতে হলো- এ প্রশ্নের উত্তর মেলা কঠিন। মফস্বলের এক অন্তঃসত্ত্বা নারী রাতভর ভ্রমণ করে সকালে অসুস্থ অবস্থায় ঢাকার পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছেন। আরেকজন কোলের শিশুকে নিয়ে রাতের ভ্রমণ শেষে আসেন পরীক্ষা কেন্দ্রে। ঢাকার দূরবর্তী এক শহরতলি থেকে সাতসকালে বাস না পেয়ে উচ্চমূল্যে সিএনজি ভাড়া করে আসেন আরেক চাকরিপ্রার্থী নারী। সিএনজি ভাড়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ হাতে না থাকায় সেই নারীর বাবা সেই সকালে প্রতিবেশীকে ঘুম থেকে তুলে টাকা ধার করেন। এমন বহু নারীর সমাবেশের পর পরীক্ষা শুরুর মাত্র ৩০ মিনিট আগে জানানো হয়- অনিবার্য কারণে পরীক্ষা হবে না। চাকরি-প্রার্থীদের কাছে এসএমএস আসে প্রায় একই সময়ে। টেলিভিশনের খবরে এসব নারীর কথা শুনে চোখ ভিজেছে অনেকের। নারীবান্ধব ও নারীর ক্ষমতায়নের মূর্ত প্রতীক শেখ হাসিনা সরকারের আমলে এমনটা নিতান্তই বেমানান। হয়তো তদন্ত হবে, প্রতিবেদন হবে, কিন্তু বিচার হবে কি?

বিচার নিয়ে সম্প্রতি যা ঘটছে তা-ও দুঃখজনক। কুমিল্লার সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের স্থগিতাদেশ অমান্য করে একটি বিচারকাজ এগিয়ে নেওয়ার কারণে আদালত অবমাননার অভিযোগ ওঠে। হাই কোর্টের একটি বেঞ্চে প্রদত্ত সাবেক এ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় তাকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদানের শাস্তি দেওয়া হয়। এরপর নানা নাটকীয়তার পর হাই কোর্টের একটি চেম্বার আদালত সেই রায় স্থগিত করেন। এ নিয়ে একটি দৈনিক শিরোনাম করে ‘সকালে কারাদণ্ড দুপুরে জামিন বিকালে রায় স্থগিত’। কিছুদিন আগে কক্সবাজারের এক বিচারক উচ্চ আদালতের আদেশ ঘষামাজা করে আসামিদের জামিন দেন। হাই কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে বিচার থেকে আপাতত রক্ষা পান এ বিচারক। আরেক ঘটনায় একই দিনে হাই কোর্টের একই বেঞ্চ ১৪৯৮ জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন ২০২২ সালের এপ্রিলে।

শুরু করেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার ক্যাঙ্গারুর কথা দিয়ে। শেষ করতে চাই ক্যাঙ্গারু কোর্ট বা ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল নামক অদ্ভুত বিচারব্যবস্থার গল্পজুড়ে। ১৭ ও ১৮ শতকে ব্রিটিশদের অন্যতম উপনিবেশ অস্ট্রেলিয়ার অবকাঠামো নির্মাণ ও খনি থেকে স্বর্ণ উত্তোলনের জন্য প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন হতো। তবে বিরূপ পরিবেশের কারণে এমন কাজের জন্য কেউ স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসত না। তখন ব্রিটিশরা বিচারের নামে যাকে-তাকে ধরে শাস্তিস্বরূপ ব্রিটেন থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠিয়ে দিত এবং শ্রম দিতে বাধ্য করত। এহেন অমানবিকতার প্রেক্ষাপটে তখন এমন কথা চালু হয় যে, এ ধরনের বিচারের সম্মুখীন হওয়া মানে ক্যাঙ্গারুর মতো লম্বা লাফ এবং সেই লাফে ব্রিটেন ছেড়ে ক্যাঙ্গারুর দেশ অস্ট্রেলিয়ায় পদার্পণ। তখন থেকে এমন বিচারব্যবস্থাকে ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল বলা হয় মর্মে কেতাবে লেখা আছে। কেতাবে আরও লেখা আছে ক্যাঙ্গারুর যেমন পেটের সঙ্গে লাগানো ঝোলায় নিজের বাচ্চা লুকিয়ে রাখে, তেমনি এ ধরনের সব বিচারের কার্যক্রম লোকচক্ষুর আড়ালে লুকিয়ে রাখা হতো। ফলে এ ধরনের বিচারিক আদালতের নাম হয় ক্যাঙ্গারু কোর্ট। বাংলাদেশ সেনা ও বিমান বাহিনীর বহু প্রাক্তন সদস্যের পরিবারে প্রতি বছর নভেম্বরে কান্নার রোল ওঠে। ’৭৫-পরবর্তী সময়ে তথাকথিত বিপ্লবের অভিযোগে বহু মুক্তিযোদ্ধা এবং সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্যকে দ্রুততম সময়ে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়। অনেকেই গুম হয়েছিলেন সে সময়। ক্যাঙ্গারু কোর্টে তাদের ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল করা হয়েছিল বলে অভিযোগ এসব পরিবারের। বাংলাদেশে গুম কিংবা বিচারের নামে প্রহসন চিরতরে বন্ধ হোক- এটাই প্রত্যাশা। এমনটা অবশ্যই সম্ভব। আমেরিকার কাংটকিতে আজ থেকে ১৬৭ বছর আগে (১৩ নভেম্বর ১৮৫৬) জন্মেছিলেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্টের সাড়া জাগানো বিচারক লুইস ব্র্যান্ডিস। লুইস প্রথম জীবনে আইনজীবী হিসেবে কোনো অর্থ নিতেন না বলে তার নাম হয় জনতার আইনজীবী বা পিপলস ল’ইয়ার। হালের আলোচিত ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বিষয়ে সেই ১৮৯০ সালে লেখালেখি করে তিনি জগৎখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার অসংখ্য চিরন্তন বাণীর একটি হলো- পৃথিবীতে অনুকরণীয় যত ভালো কাজ হয়েছে, সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত এসব কাজকে অসম্ভব ঘোষণা করা হয়েছিল। সম্ভব-অসম্ভবের দোলাচলে প্রায় নিমজ্জিত আমাদের রাজনীতিতে বিচারপতি লুইস ব্র্যান্ডিসের এ বাণী কি আশা জাগানিয়া?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email:  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন