শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

ক্যাঙ্গারুর দেশে কয়েকটা দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহমেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাঙ্গারুর দেশে কয়েকটা দিন

ঘুরে এলাম ক্যাঙ্গারুর দেশ অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও ক্যানবেরা থেকে। দেশটির আয়তন প্রায় ৭৭ লাখ বর্গকিলোমিটার অর্থাৎ বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় ৬৫ গুণ বেশি। অন্যদিকে ২০২৩ সালের জরিপ মতে, সেখানে বসবাস করে প্রায় ২ কোটি ৬৮ লাখের কিছু বেশি মানুষ, যা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৬ ভাগের ১ ভাগ। অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কে জানার পর থেকে ভাবতাম এত বড় দেশে এত অল্প মানুষ কী করে থাকে? আরেকটা আগ্রহ ছিল অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় পশু ক্যাঙ্গারু সম্পর্কে জানার। বড় আজব এক প্রাণী এ ক্যাঙ্গারু। চতুষ্পদ জন্তু হয়েও পেছনের দুই পায়ে ভর করে লাফিয়ে লাফিয়ে চলে। বড় একটি পুরুষ ক্যাঙ্গারু এক লাফে ১০ ফুট উচ্চতায় সর্বোচ্চ ৩০ ফুট অতিক্রম করতে পারে। আবার একটি মা ক্যাঙ্গারু প্রাকৃতিকভাবে পেটের বাইরে সংযুক্ত ঝোলায় নিজের বাচ্চাকে একদিকে শত্রু নজর থেকে লুকিয়ে রাখে আবার বাচ্চা বহন করে লাফিয়ে লাফিয়ে স্থান পরিবর্তন করে। ক্যাঙ্গারুর এমন বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ ও ‘ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল’ নামক বিতর্কিত বিচার ব্যবস্থার অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছি ইতিহাস, রাজনীতি ও সমরবিদ্যা পড়তে গিয়ে, যে গল্প জুড়ব লেখার শেষ ভাগে।

বিশ্বে বসবাসের জন্য সর্বোত্তম ১০টি শহরের মধ্যে দুটি অস্ট্রেলিয়ায়। এর মধ্যে ৩ নম্বরে রয়েছে মেলবোর্ন আর ৪ নম্বরে সিডনি। পক্ষান্তরে পৃথিবীর বসবাস অযোগ্য ১০টি নিকৃষ্ট শহরের মধ্যে আমাদের প্রাণের শহর ঢাকা রয়েছে ৭ নম্বরে। অথচ ১৭ শতকে ঢাকার অদূরে সোনারগাঁয়ের মানুষ যখন মসলিন শাড়িসহ শৌখিন পোশাকের বিলাসিতা করত, তখন সিডনি ছিল বসবাসের অযোগ্য। সিডনি জাদুঘরে সংরক্ষিত সেই সময়কার আঁকা ছবিতে আদিম পোশাকে সেখানকার আদিবাসীদের দেখা যায়। ১৭ শতকের শেষ ভাগে ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড থেকে সেই আমলের নৌযানে করে অপরাধীদের অস্ট্রেলিয়ায় আনা হতো। এরপর বাধ্যতামূলক শ্রমের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসকরা তাদের অস্ট্রেলিয়ার অবকাঠামো নির্মাণে নিয়োগ করত। কারণ তখন অস্ট্রেলিয়া ছিল ব্রিটিশদের অন্যতম কলোনি। আমাদের যখন গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ আর গোয়াল ভরা গরু ছিল সিডনিতে তখন ছিল দুর্ভিক্ষ। কালের বিবর্তনে একটি সভ্য মানবিক, সবুজ ও সমৃদ্ধ শহররূপে পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সিডনি। প্রতি বছর শুধু ৩১ ডিসেম্বরেই সারা পৃথিবীর প্রায় ১৫ থেকে ১৬ লাখ পর্যটক সিডনিতে উপস্থিত হন জগৎখ্যাত অপেরা হাউস ও হারবার ব্রিজের আলোকসজ্জা ও আতশবাজি উৎসব দেখার জন্য।

সিডনির আজকের এ ঈর্ষণীয় অবস্থানের মূলেই রয়েছে সুশাসন তথা গুড গভর্ন্যান্স। সেখানকার যে কোনো সরকারি সংস্থার একটিই ব্রত ‘গুড গভর্ন্যান্স ইজ দ্য হার্ট অব এভরিথিং উই ডু’ অর্থাৎ আমরা যা কিছুই করি, তার ভিত্তি বা প্রাণ হলো সুশাসন। গোটা সিডনি শহরের রাস্তাঘাট, খেলার মাঠ, পার্ক বা সাগরপাড়ে রাত-বিরাতে ঘুরে বেড়াতে কোনো ভয় লাগে না কারও। সরকারিভাবে পাইপের মাধ্যমে সরবরাহকৃত পানির টেপ খুলে নিশ্চিন্তে পান করা যায়। আমাদের অজু-গোসলের পানিতে জীবাণু আছে কি না আমরা ভাবি না, তারা ভাবে। শহর থেকে দূরে বেশ কিছু নির্দিষ্ট স্থান এমনভাবে ঘেরাও করা যেখানে কোনো মানুষ বা পশু ঢুকতে পারে না। কোনো মানুষ ঢুকলে বাংলাদেশি টাকায় ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয় বলে জানাল স্থানীয় ট্যুরিস্ট গাইড। কারণ ক্যাচমেন্ট এরিয়া নামে পরিচিত এসব এলাকার বৃষ্টির পানি জমা হয় নির্দিষ্ট একটি জলাশয়ে। পরবর্তীতে পরিশোধিত হয়ে সেই পানি পৌঁছে যায় ঘরে ঘরে। ঘরের চালের বৃষ্টির পানি আবার জমা হয় নির্দিষ্ট পানির ট্যাংকে, যা বাগানে ব্যবহৃত হয়। ঘরের চালের সোলার প্যানেলের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরকার কিনে নেয়।

এখানকার খাবার খুবই স্বাস্থ্যসম্মত হলেও অনেক ক্ষেত্রেই হিমায়িত। বৈচিত্র্যের জন্য হিমায়িত ফার্মের মুরগির বদলে জ্যান্ত মুরগি জবাই করে খেতে চাইলে ভাগ্নে বলল- এটা মামার বাড়ি না। সপ্তাহের শেষ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। প্রায় ১০০ মাইল গাড়ি চালিয়ে নির্দিষ্ট খামারে গেলে মিলতে পারে টাটকা বা জ্যান্ত মুরগি। শহর এলাকায় জবাই করা পশুপাখি বা মুরগির রক্ত, পালক ও অন্যান্য পরিত্যাজ্য অংশ থেকে জীবাণু ছড়ায় বলে যে কোনো পশু বা পাখি জবাইয়ের অনুমোদন নেই সিডনির কোনো আবাসিক এলাকায় বা হাটে বাজারে। সুনির্দিষ্ট স্থান, খামারে বা প্রসেস প্ল্যান্টে এগুলো জবাই করা হয় এবং জীবাণুমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়। পরিবেশ রক্ষায় প্রত্যেক বাড়ির সামনে আছে তিন রঙের ঢাকনাবিশিষ্ট তিনটি পৃথক বড় বড় ডাস্টবিন। সবুজ ঢাকনার নিচে সবজি, পাতা বা বাগানের আবর্জনা, হলুদের নিচে কাগজ, প্লাস্টিক, টিন, লোহা বা কাচের মতো পুনরায় ব্যবহারযোগ্য দ্রব্য আর লালের নিচে সাধারণ বর্জ্য ফেলার নিয়ম। আর নিয়ম ভাঙলে বিরাট জরিমানা। বড় বড় শপিং মলসহ কোনো কোনো স্থানে আবার রয়েছে নীল ঢাকনাবিশিষ্ট ডাস্টবিন, যেখানে কাগজ বা কার্ড বোর্ড, কার্টন, প্যাকিং ম্যাটেরিয়াল ইত্যাদি ফেলতে হয়। বছরের নির্দিষ্ট দিনে বাড়ির সামনে রাখতে হয় অপ্রয়োজনীয় সবকিছু, যেমন আসবাবপত্র, সুটকেস, ম্যাট্রেস, বৈদ্যুতিক গৃহসামগ্রী ইত্যাদি যা সরকারি গাড়ি এসে তুলে নেয়।

সুশাসনের আরেক নজির দেখলাম রেলস্টেশনে। সিডনিতে মাছ ধরার জালের মতো ছড়িয়ে আছে ২৪ ঘণ্টা ধরে ছুটে চলা বহু রেলরুটের সুবিশাল নেটওয়ার্ক। বাসায় বসে প্রযুক্তির কল্যাণে দেখা যায় কোথায় যেতে কোন সময়ে কোন প্ল্যাটফরমে কোন ট্রেন আসবে। সেই ট্রেনে চড়লে কখন গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে, মিনিট গুনে তা হুবহু বলা যায়। ট্রেন বা বাসে চড়তে নগদ অর্থে কেনা টিকিটের বদলে কিনতে হয় এক ধরনের কার্ড। চেক পয়েন্টে টাচ করলেই স্টেশনে প্রবেশ ও বের হওয়ার গেট খুলে যায়। আর দূরত্ব বিবেচনায় কার্ড থেকে টাকার অঙ্ক কমে যায়। কোনো কোনো স্টেশনে গেট নেই, তবুও সবাই দেয়ালে ঝোলানো টাচ মেশিনে কার্ড টাচ করে ভ্রমণের খরচ পরিশোধ করে। গোটা তিন সপ্তাহের বাস, ফেরি ও ট্রেন ভ্রমণে মাত্র এক দিন একজন চেকারের সাক্ষাৎ পেয়েছি। বয়োজ্যেষ্ঠরাও এখানে কাজ করেন। এ চেকারও ছিলেন বয়সে প্রবীণ। অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে তিনি একে একে সবার কার্ড মোবাইল ফোনসদৃশ যন্ত্রে ঢুকিয়ে পরীক্ষা করলেন ট্রেনে ওঠার আগে সবাই কার্ড টাচ করেছেন কি না। তবে দেখার মতো ছিল তার বিনয়। যাত্রাপথে এ ঝামেলা বা বিরক্তি (তার ভাষায়) সৃষ্টির জন্য তিনি লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী বলে বারবার বলছিলেন। এক দিন একটি নির্দিষ্ট রুটে যান্ত্রিক কারণে ট্রেন না চলার আগে ঘোষণা এলো। তবে সেই রুটের প্রতিটি স্টেশনের বাইরে ছিল বিশাল সাইজের সারি সারি আধুনিক বাস। নির্দিষ্ট স্থানে তাঁবু বা শামিয়ানা খাটিয়ে যাত্রীদের অপেক্ষা করানো এবং দুই মিনিট পরপর ছেড়ে যাওয়া বাসে গন্তব্য বুঝে যাত্রীদের তুলে দেওয়ার জন্য নিয়োজিত ছিল রেল কর্তৃপক্ষের কর্মী বাহিনী ও স্থানীয় ছাত্রছাত্রীরা। যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বারবার ক্ষমা চাচ্ছিলেন তারা। জানিয়ে দিলেন এ বাস ভ্রমণের জন্য কোনো অর্থ লাগবে না। যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার বিপরীতে এ সামান্য সেবা (বিনামূল্যে ভ্রমণ) গ্রহণের জন্য তাদের ঐকান্তিক নিবেদন ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রতিটি রেলস্টেশনের বাইরে রয়েছে সাইকেল এবং গাড়ি পার্কিং করার বিশাল এলাকা। রেলস্টেশনগুলোর কাছেই গড়ে উঠেছে বাণিজ্যিক ভবন, বিভিন্ন অফিস আদালত এবং বাণিজ্যিক এলাকা। আর রেলস্টেশন থেকে কিছুটা দূরে একান্ত আবাসিক এলাকা, যেখানে সুনসান নীরবতায় দিনের কাজ শেষে ঘুমিয়ে পড়েন ক্লান্ত সিডনিবাসী। কর্মদিবসে সন্ধ্যার পরই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন অধিকাংশ মানুষ। সকালে ঘুম থেকে ওঠে গাড়ি বা সাইকেল নিয়ে রেলস্টেশন পর্যন্ত এসে সারা দিনের জন্য গাড়ি বা সাইকেলটি রেখে ট্রেনে চেপে চলে যান নির্দিষ্ট গন্তব্যে। আবার ট্রেনে ফেরত এসে গাড়ি বা সাইকেল নিয়ে ফিরে যান নিজ নিজ সুখের নিবাসে। তাসমান সমুদ্র মোহনার অপর প্রান্তের আবাসিক এলাকা কিংবা পারামটা নদীর অপর পাড়ের মানুষ নদী কিনারের পার্কিং এলাকায় গাড়ি বা সাইকেল রেখে ফেরি পার হলে ঘাটেই ট্রেন বা বাস পেয়ে যায়। বাংলাদেশের বেশ কজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার সম্মানের সঙ্গে এসব ফেরি পরিচালনা করেন দেখে অহংকারে বুক ভরে যায়।

সিডনির এমন ব্যবস্থাপনার বিপরীতে বাংলাদেশে নেমেই দেখলাম একটি সরকারি মন্ত্রণালয় মহিলাদের জন্য সুনির্দিষ্ট চাকরির লিখিত পরীক্ষা নিতে সারা দেশের আগ্রহী প্রার্থীদের ঢাকার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডেকেছিল ১৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখ, শুক্রবার, বেলা ১১টায়। অথচ এ মন্ত্রণালয়ের কোনো না কোনো স্থাপনা আছে প্রত্যেক জেলা শহরে। তবুও সারা দেশের চাকরিপ্রার্থী নারীদের কেন এভাবে ঢাকায় ডাকতে হলো- এ প্রশ্নের উত্তর মেলা কঠিন। মফস্বলের এক অন্তঃসত্ত্বা নারী রাতভর ভ্রমণ করে সকালে অসুস্থ অবস্থায় ঢাকার পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছেন। আরেকজন কোলের শিশুকে নিয়ে রাতের ভ্রমণ শেষে আসেন পরীক্ষা কেন্দ্রে। ঢাকার দূরবর্তী এক শহরতলি থেকে সাতসকালে বাস না পেয়ে উচ্চমূল্যে সিএনজি ভাড়া করে আসেন আরেক চাকরিপ্রার্থী নারী। সিএনজি ভাড়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ হাতে না থাকায় সেই নারীর বাবা সেই সকালে প্রতিবেশীকে ঘুম থেকে তুলে টাকা ধার করেন। এমন বহু নারীর সমাবেশের পর পরীক্ষা শুরুর মাত্র ৩০ মিনিট আগে জানানো হয়- অনিবার্য কারণে পরীক্ষা হবে না। চাকরি-প্রার্থীদের কাছে এসএমএস আসে প্রায় একই সময়ে। টেলিভিশনের খবরে এসব নারীর কথা শুনে চোখ ভিজেছে অনেকের। নারীবান্ধব ও নারীর ক্ষমতায়নের মূর্ত প্রতীক শেখ হাসিনা সরকারের আমলে এমনটা নিতান্তই বেমানান। হয়তো তদন্ত হবে, প্রতিবেদন হবে, কিন্তু বিচার হবে কি?

বিচার নিয়ে সম্প্রতি যা ঘটছে তা-ও দুঃখজনক। কুমিল্লার সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের স্থগিতাদেশ অমান্য করে একটি বিচারকাজ এগিয়ে নেওয়ার কারণে আদালত অবমাননার অভিযোগ ওঠে। হাই কোর্টের একটি বেঞ্চে প্রদত্ত সাবেক এ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় তাকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদানের শাস্তি দেওয়া হয়। এরপর নানা নাটকীয়তার পর হাই কোর্টের একটি চেম্বার আদালত সেই রায় স্থগিত করেন। এ নিয়ে একটি দৈনিক শিরোনাম করে ‘সকালে কারাদণ্ড দুপুরে জামিন বিকালে রায় স্থগিত’। কিছুদিন আগে কক্সবাজারের এক বিচারক উচ্চ আদালতের আদেশ ঘষামাজা করে আসামিদের জামিন দেন। হাই কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে বিচার থেকে আপাতত রক্ষা পান এ বিচারক। আরেক ঘটনায় একই দিনে হাই কোর্টের একই বেঞ্চ ১৪৯৮ জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন ২০২২ সালের এপ্রিলে।

শুরু করেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার ক্যাঙ্গারুর কথা দিয়ে। শেষ করতে চাই ক্যাঙ্গারু কোর্ট বা ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল নামক অদ্ভুত বিচারব্যবস্থার গল্পজুড়ে। ১৭ ও ১৮ শতকে ব্রিটিশদের অন্যতম উপনিবেশ অস্ট্রেলিয়ার অবকাঠামো নির্মাণ ও খনি থেকে স্বর্ণ উত্তোলনের জন্য প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন হতো। তবে বিরূপ পরিবেশের কারণে এমন কাজের জন্য কেউ স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসত না। তখন ব্রিটিশরা বিচারের নামে যাকে-তাকে ধরে শাস্তিস্বরূপ ব্রিটেন থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠিয়ে দিত এবং শ্রম দিতে বাধ্য করত। এহেন অমানবিকতার প্রেক্ষাপটে তখন এমন কথা চালু হয় যে, এ ধরনের বিচারের সম্মুখীন হওয়া মানে ক্যাঙ্গারুর মতো লম্বা লাফ এবং সেই লাফে ব্রিটেন ছেড়ে ক্যাঙ্গারুর দেশ অস্ট্রেলিয়ায় পদার্পণ। তখন থেকে এমন বিচারব্যবস্থাকে ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল বলা হয় মর্মে কেতাবে লেখা আছে। কেতাবে আরও লেখা আছে ক্যাঙ্গারুর যেমন পেটের সঙ্গে লাগানো ঝোলায় নিজের বাচ্চা লুকিয়ে রাখে, তেমনি এ ধরনের সব বিচারের কার্যক্রম লোকচক্ষুর আড়ালে লুকিয়ে রাখা হতো। ফলে এ ধরনের বিচারিক আদালতের নাম হয় ক্যাঙ্গারু কোর্ট। বাংলাদেশ সেনা ও বিমান বাহিনীর বহু প্রাক্তন সদস্যের পরিবারে প্রতি বছর নভেম্বরে কান্নার রোল ওঠে। ’৭৫-পরবর্তী সময়ে তথাকথিত বিপ্লবের অভিযোগে বহু মুক্তিযোদ্ধা এবং সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্যকে দ্রুততম সময়ে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়। অনেকেই গুম হয়েছিলেন সে সময়। ক্যাঙ্গারু কোর্টে তাদের ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল করা হয়েছিল বলে অভিযোগ এসব পরিবারের। বাংলাদেশে গুম কিংবা বিচারের নামে প্রহসন চিরতরে বন্ধ হোক- এটাই প্রত্যাশা। এমনটা অবশ্যই সম্ভব। আমেরিকার কাংটকিতে আজ থেকে ১৬৭ বছর আগে (১৩ নভেম্বর ১৮৫৬) জন্মেছিলেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্টের সাড়া জাগানো বিচারক লুইস ব্র্যান্ডিস। লুইস প্রথম জীবনে আইনজীবী হিসেবে কোনো অর্থ নিতেন না বলে তার নাম হয় জনতার আইনজীবী বা পিপলস ল’ইয়ার। হালের আলোচিত ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বিষয়ে সেই ১৮৯০ সালে লেখালেখি করে তিনি জগৎখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার অসংখ্য চিরন্তন বাণীর একটি হলো- পৃথিবীতে অনুকরণীয় যত ভালো কাজ হয়েছে, সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত এসব কাজকে অসম্ভব ঘোষণা করা হয়েছিল। সম্ভব-অসম্ভবের দোলাচলে প্রায় নিমজ্জিত আমাদের রাজনীতিতে বিচারপতি লুইস ব্র্যান্ডিসের এ বাণী কি আশা জাগানিয়া?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email:  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা