শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩

ক্যাঙ্গারুর দেশে কয়েকটা দিন

মেজর নাসির উদ্দিন আহমেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাঙ্গারুর দেশে কয়েকটা দিন

ঘুরে এলাম ক্যাঙ্গারুর দেশ অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও ক্যানবেরা থেকে। দেশটির আয়তন প্রায় ৭৭ লাখ বর্গকিলোমিটার অর্থাৎ বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় ৬৫ গুণ বেশি। অন্যদিকে ২০২৩ সালের জরিপ মতে, সেখানে বসবাস করে প্রায় ২ কোটি ৬৮ লাখের কিছু বেশি মানুষ, যা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৬ ভাগের ১ ভাগ। অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কে জানার পর থেকে ভাবতাম এত বড় দেশে এত অল্প মানুষ কী করে থাকে? আরেকটা আগ্রহ ছিল অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় পশু ক্যাঙ্গারু সম্পর্কে জানার। বড় আজব এক প্রাণী এ ক্যাঙ্গারু। চতুষ্পদ জন্তু হয়েও পেছনের দুই পায়ে ভর করে লাফিয়ে লাফিয়ে চলে। বড় একটি পুরুষ ক্যাঙ্গারু এক লাফে ১০ ফুট উচ্চতায় সর্বোচ্চ ৩০ ফুট অতিক্রম করতে পারে। আবার একটি মা ক্যাঙ্গারু প্রাকৃতিকভাবে পেটের বাইরে সংযুক্ত ঝোলায় নিজের বাচ্চাকে একদিকে শত্রু নজর থেকে লুকিয়ে রাখে আবার বাচ্চা বহন করে লাফিয়ে লাফিয়ে স্থান পরিবর্তন করে। ক্যাঙ্গারুর এমন বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’ ও ‘ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল’ নামক বিতর্কিত বিচার ব্যবস্থার অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছি ইতিহাস, রাজনীতি ও সমরবিদ্যা পড়তে গিয়ে, যে গল্প জুড়ব লেখার শেষ ভাগে।

বিশ্বে বসবাসের জন্য সর্বোত্তম ১০টি শহরের মধ্যে দুটি অস্ট্রেলিয়ায়। এর মধ্যে ৩ নম্বরে রয়েছে মেলবোর্ন আর ৪ নম্বরে সিডনি। পক্ষান্তরে পৃথিবীর বসবাস অযোগ্য ১০টি নিকৃষ্ট শহরের মধ্যে আমাদের প্রাণের শহর ঢাকা রয়েছে ৭ নম্বরে। অথচ ১৭ শতকে ঢাকার অদূরে সোনারগাঁয়ের মানুষ যখন মসলিন শাড়িসহ শৌখিন পোশাকের বিলাসিতা করত, তখন সিডনি ছিল বসবাসের অযোগ্য। সিডনি জাদুঘরে সংরক্ষিত সেই সময়কার আঁকা ছবিতে আদিম পোশাকে সেখানকার আদিবাসীদের দেখা যায়। ১৭ শতকের শেষ ভাগে ইংল্যান্ড ও আয়ারল্যান্ড থেকে সেই আমলের নৌযানে করে অপরাধীদের অস্ট্রেলিয়ায় আনা হতো। এরপর বাধ্যতামূলক শ্রমের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসকরা তাদের অস্ট্রেলিয়ার অবকাঠামো নির্মাণে নিয়োগ করত। কারণ তখন অস্ট্রেলিয়া ছিল ব্রিটিশদের অন্যতম কলোনি। আমাদের যখন গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা মাছ আর গোয়াল ভরা গরু ছিল সিডনিতে তখন ছিল দুর্ভিক্ষ। কালের বিবর্তনে একটি সভ্য মানবিক, সবুজ ও সমৃদ্ধ শহররূপে পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সিডনি। প্রতি বছর শুধু ৩১ ডিসেম্বরেই সারা পৃথিবীর প্রায় ১৫ থেকে ১৬ লাখ পর্যটক সিডনিতে উপস্থিত হন জগৎখ্যাত অপেরা হাউস ও হারবার ব্রিজের আলোকসজ্জা ও আতশবাজি উৎসব দেখার জন্য।

সিডনির আজকের এ ঈর্ষণীয় অবস্থানের মূলেই রয়েছে সুশাসন তথা গুড গভর্ন্যান্স। সেখানকার যে কোনো সরকারি সংস্থার একটিই ব্রত ‘গুড গভর্ন্যান্স ইজ দ্য হার্ট অব এভরিথিং উই ডু’ অর্থাৎ আমরা যা কিছুই করি, তার ভিত্তি বা প্রাণ হলো সুশাসন। গোটা সিডনি শহরের রাস্তাঘাট, খেলার মাঠ, পার্ক বা সাগরপাড়ে রাত-বিরাতে ঘুরে বেড়াতে কোনো ভয় লাগে না কারও। সরকারিভাবে পাইপের মাধ্যমে সরবরাহকৃত পানির টেপ খুলে নিশ্চিন্তে পান করা যায়। আমাদের অজু-গোসলের পানিতে জীবাণু আছে কি না আমরা ভাবি না, তারা ভাবে। শহর থেকে দূরে বেশ কিছু নির্দিষ্ট স্থান এমনভাবে ঘেরাও করা যেখানে কোনো মানুষ বা পশু ঢুকতে পারে না। কোনো মানুষ ঢুকলে বাংলাদেশি টাকায় ১৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয় বলে জানাল স্থানীয় ট্যুরিস্ট গাইড। কারণ ক্যাচমেন্ট এরিয়া নামে পরিচিত এসব এলাকার বৃষ্টির পানি জমা হয় নির্দিষ্ট একটি জলাশয়ে। পরবর্তীতে পরিশোধিত হয়ে সেই পানি পৌঁছে যায় ঘরে ঘরে। ঘরের চালের বৃষ্টির পানি আবার জমা হয় নির্দিষ্ট পানির ট্যাংকে, যা বাগানে ব্যবহৃত হয়। ঘরের চালের সোলার প্যানেলের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ সরকার কিনে নেয়।

এখানকার খাবার খুবই স্বাস্থ্যসম্মত হলেও অনেক ক্ষেত্রেই হিমায়িত। বৈচিত্র্যের জন্য হিমায়িত ফার্মের মুরগির বদলে জ্যান্ত মুরগি জবাই করে খেতে চাইলে ভাগ্নে বলল- এটা মামার বাড়ি না। সপ্তাহের শেষ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। প্রায় ১০০ মাইল গাড়ি চালিয়ে নির্দিষ্ট খামারে গেলে মিলতে পারে টাটকা বা জ্যান্ত মুরগি। শহর এলাকায় জবাই করা পশুপাখি বা মুরগির রক্ত, পালক ও অন্যান্য পরিত্যাজ্য অংশ থেকে জীবাণু ছড়ায় বলে যে কোনো পশু বা পাখি জবাইয়ের অনুমোদন নেই সিডনির কোনো আবাসিক এলাকায় বা হাটে বাজারে। সুনির্দিষ্ট স্থান, খামারে বা প্রসেস প্ল্যান্টে এগুলো জবাই করা হয় এবং জীবাণুমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা হয়। পরিবেশ রক্ষায় প্রত্যেক বাড়ির সামনে আছে তিন রঙের ঢাকনাবিশিষ্ট তিনটি পৃথক বড় বড় ডাস্টবিন। সবুজ ঢাকনার নিচে সবজি, পাতা বা বাগানের আবর্জনা, হলুদের নিচে কাগজ, প্লাস্টিক, টিন, লোহা বা কাচের মতো পুনরায় ব্যবহারযোগ্য দ্রব্য আর লালের নিচে সাধারণ বর্জ্য ফেলার নিয়ম। আর নিয়ম ভাঙলে বিরাট জরিমানা। বড় বড় শপিং মলসহ কোনো কোনো স্থানে আবার রয়েছে নীল ঢাকনাবিশিষ্ট ডাস্টবিন, যেখানে কাগজ বা কার্ড বোর্ড, কার্টন, প্যাকিং ম্যাটেরিয়াল ইত্যাদি ফেলতে হয়। বছরের নির্দিষ্ট দিনে বাড়ির সামনে রাখতে হয় অপ্রয়োজনীয় সবকিছু, যেমন আসবাবপত্র, সুটকেস, ম্যাট্রেস, বৈদ্যুতিক গৃহসামগ্রী ইত্যাদি যা সরকারি গাড়ি এসে তুলে নেয়।

সুশাসনের আরেক নজির দেখলাম রেলস্টেশনে। সিডনিতে মাছ ধরার জালের মতো ছড়িয়ে আছে ২৪ ঘণ্টা ধরে ছুটে চলা বহু রেলরুটের সুবিশাল নেটওয়ার্ক। বাসায় বসে প্রযুক্তির কল্যাণে দেখা যায় কোথায় যেতে কোন সময়ে কোন প্ল্যাটফরমে কোন ট্রেন আসবে। সেই ট্রেনে চড়লে কখন গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে, মিনিট গুনে তা হুবহু বলা যায়। ট্রেন বা বাসে চড়তে নগদ অর্থে কেনা টিকিটের বদলে কিনতে হয় এক ধরনের কার্ড। চেক পয়েন্টে টাচ করলেই স্টেশনে প্রবেশ ও বের হওয়ার গেট খুলে যায়। আর দূরত্ব বিবেচনায় কার্ড থেকে টাকার অঙ্ক কমে যায়। কোনো কোনো স্টেশনে গেট নেই, তবুও সবাই দেয়ালে ঝোলানো টাচ মেশিনে কার্ড টাচ করে ভ্রমণের খরচ পরিশোধ করে। গোটা তিন সপ্তাহের বাস, ফেরি ও ট্রেন ভ্রমণে মাত্র এক দিন একজন চেকারের সাক্ষাৎ পেয়েছি। বয়োজ্যেষ্ঠরাও এখানে কাজ করেন। এ চেকারও ছিলেন বয়সে প্রবীণ। অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে তিনি একে একে সবার কার্ড মোবাইল ফোনসদৃশ যন্ত্রে ঢুকিয়ে পরীক্ষা করলেন ট্রেনে ওঠার আগে সবাই কার্ড টাচ করেছেন কি না। তবে দেখার মতো ছিল তার বিনয়। যাত্রাপথে এ ঝামেলা বা বিরক্তি (তার ভাষায়) সৃষ্টির জন্য তিনি লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী বলে বারবার বলছিলেন। এক দিন একটি নির্দিষ্ট রুটে যান্ত্রিক কারণে ট্রেন না চলার আগে ঘোষণা এলো। তবে সেই রুটের প্রতিটি স্টেশনের বাইরে ছিল বিশাল সাইজের সারি সারি আধুনিক বাস। নির্দিষ্ট স্থানে তাঁবু বা শামিয়ানা খাটিয়ে যাত্রীদের অপেক্ষা করানো এবং দুই মিনিট পরপর ছেড়ে যাওয়া বাসে গন্তব্য বুঝে যাত্রীদের তুলে দেওয়ার জন্য নিয়োজিত ছিল রেল কর্তৃপক্ষের কর্মী বাহিনী ও স্থানীয় ছাত্রছাত্রীরা। যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য বারবার ক্ষমা চাচ্ছিলেন তারা। জানিয়ে দিলেন এ বাস ভ্রমণের জন্য কোনো অর্থ লাগবে না। যাত্রীদের সাময়িক অসুবিধার বিপরীতে এ সামান্য সেবা (বিনামূল্যে ভ্রমণ) গ্রহণের জন্য তাদের ঐকান্তিক নিবেদন ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রতিটি রেলস্টেশনের বাইরে রয়েছে সাইকেল এবং গাড়ি পার্কিং করার বিশাল এলাকা। রেলস্টেশনগুলোর কাছেই গড়ে উঠেছে বাণিজ্যিক ভবন, বিভিন্ন অফিস আদালত এবং বাণিজ্যিক এলাকা। আর রেলস্টেশন থেকে কিছুটা দূরে একান্ত আবাসিক এলাকা, যেখানে সুনসান নীরবতায় দিনের কাজ শেষে ঘুমিয়ে পড়েন ক্লান্ত সিডনিবাসী। কর্মদিবসে সন্ধ্যার পরই রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন অধিকাংশ মানুষ। সকালে ঘুম থেকে ওঠে গাড়ি বা সাইকেল নিয়ে রেলস্টেশন পর্যন্ত এসে সারা দিনের জন্য গাড়ি বা সাইকেলটি রেখে ট্রেনে চেপে চলে যান নির্দিষ্ট গন্তব্যে। আবার ট্রেনে ফেরত এসে গাড়ি বা সাইকেল নিয়ে ফিরে যান নিজ নিজ সুখের নিবাসে। তাসমান সমুদ্র মোহনার অপর প্রান্তের আবাসিক এলাকা কিংবা পারামটা নদীর অপর পাড়ের মানুষ নদী কিনারের পার্কিং এলাকায় গাড়ি বা সাইকেল রেখে ফেরি পার হলে ঘাটেই ট্রেন বা বাস পেয়ে যায়। বাংলাদেশের বেশ কজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার সম্মানের সঙ্গে এসব ফেরি পরিচালনা করেন দেখে অহংকারে বুক ভরে যায়।

সিডনির এমন ব্যবস্থাপনার বিপরীতে বাংলাদেশে নেমেই দেখলাম একটি সরকারি মন্ত্রণালয় মহিলাদের জন্য সুনির্দিষ্ট চাকরির লিখিত পরীক্ষা নিতে সারা দেশের আগ্রহী প্রার্থীদের ঢাকার একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডেকেছিল ১৩ অক্টোবর ২০২৩ তারিখ, শুক্রবার, বেলা ১১টায়। অথচ এ মন্ত্রণালয়ের কোনো না কোনো স্থাপনা আছে প্রত্যেক জেলা শহরে। তবুও সারা দেশের চাকরিপ্রার্থী নারীদের কেন এভাবে ঢাকায় ডাকতে হলো- এ প্রশ্নের উত্তর মেলা কঠিন। মফস্বলের এক অন্তঃসত্ত্বা নারী রাতভর ভ্রমণ করে সকালে অসুস্থ অবস্থায় ঢাকার পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌঁছেন। আরেকজন কোলের শিশুকে নিয়ে রাতের ভ্রমণ শেষে আসেন পরীক্ষা কেন্দ্রে। ঢাকার দূরবর্তী এক শহরতলি থেকে সাতসকালে বাস না পেয়ে উচ্চমূল্যে সিএনজি ভাড়া করে আসেন আরেক চাকরিপ্রার্থী নারী। সিএনজি ভাড়ার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ হাতে না থাকায় সেই নারীর বাবা সেই সকালে প্রতিবেশীকে ঘুম থেকে তুলে টাকা ধার করেন। এমন বহু নারীর সমাবেশের পর পরীক্ষা শুরুর মাত্র ৩০ মিনিট আগে জানানো হয়- অনিবার্য কারণে পরীক্ষা হবে না। চাকরি-প্রার্থীদের কাছে এসএমএস আসে প্রায় একই সময়ে। টেলিভিশনের খবরে এসব নারীর কথা শুনে চোখ ভিজেছে অনেকের। নারীবান্ধব ও নারীর ক্ষমতায়নের মূর্ত প্রতীক শেখ হাসিনা সরকারের আমলে এমনটা নিতান্তই বেমানান। হয়তো তদন্ত হবে, প্রতিবেদন হবে, কিন্তু বিচার হবে কি?

বিচার নিয়ে সম্প্রতি যা ঘটছে তা-ও দুঃখজনক। কুমিল্লার সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিরুদ্ধে হাই কোর্টের স্থগিতাদেশ অমান্য করে একটি বিচারকাজ এগিয়ে নেওয়ার কারণে আদালত অবমাননার অভিযোগ ওঠে। হাই কোর্টের একটি বেঞ্চে প্রদত্ত সাবেক এ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ব্যাখ্যা গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় তাকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা প্রদানের শাস্তি দেওয়া হয়। এরপর নানা নাটকীয়তার পর হাই কোর্টের একটি চেম্বার আদালত সেই রায় স্থগিত করেন। এ নিয়ে একটি দৈনিক শিরোনাম করে ‘সকালে কারাদণ্ড দুপুরে জামিন বিকালে রায় স্থগিত’। কিছুদিন আগে কক্সবাজারের এক বিচারক উচ্চ আদালতের আদেশ ঘষামাজা করে আসামিদের জামিন দেন। হাই কোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে বিচার থেকে আপাতত রক্ষা পান এ বিচারক। আরেক ঘটনায় একই দিনে হাই কোর্টের একই বেঞ্চ ১৪৯৮ জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন ২০২২ সালের এপ্রিলে।

শুরু করেছিলাম অস্ট্রেলিয়ার ক্যাঙ্গারুর কথা দিয়ে। শেষ করতে চাই ক্যাঙ্গারু কোর্ট বা ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল নামক অদ্ভুত বিচারব্যবস্থার গল্পজুড়ে। ১৭ ও ১৮ শতকে ব্রিটিশদের অন্যতম উপনিবেশ অস্ট্রেলিয়ার অবকাঠামো নির্মাণ ও খনি থেকে স্বর্ণ উত্তোলনের জন্য প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন হতো। তবে বিরূপ পরিবেশের কারণে এমন কাজের জন্য কেউ স্বেচ্ছায় এগিয়ে আসত না। তখন ব্রিটিশরা বিচারের নামে যাকে-তাকে ধরে শাস্তিস্বরূপ ব্রিটেন থেকে অস্ট্রেলিয়ায় পাঠিয়ে দিত এবং শ্রম দিতে বাধ্য করত। এহেন অমানবিকতার প্রেক্ষাপটে তখন এমন কথা চালু হয় যে, এ ধরনের বিচারের সম্মুখীন হওয়া মানে ক্যাঙ্গারুর মতো লম্বা লাফ এবং সেই লাফে ব্রিটেন ছেড়ে ক্যাঙ্গারুর দেশ অস্ট্রেলিয়ায় পদার্পণ। তখন থেকে এমন বিচারব্যবস্থাকে ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল বলা হয় মর্মে কেতাবে লেখা আছে। কেতাবে আরও লেখা আছে ক্যাঙ্গারুর যেমন পেটের সঙ্গে লাগানো ঝোলায় নিজের বাচ্চা লুকিয়ে রাখে, তেমনি এ ধরনের সব বিচারের কার্যক্রম লোকচক্ষুর আড়ালে লুকিয়ে রাখা হতো। ফলে এ ধরনের বিচারিক আদালতের নাম হয় ক্যাঙ্গারু কোর্ট। বাংলাদেশ সেনা ও বিমান বাহিনীর বহু প্রাক্তন সদস্যের পরিবারে প্রতি বছর নভেম্বরে কান্নার রোল ওঠে। ’৭৫-পরবর্তী সময়ে তথাকথিত বিপ্লবের অভিযোগে বহু মুক্তিযোদ্ধা এবং সেনা ও বিমান বাহিনীর সদস্যকে দ্রুততম সময়ে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়। অনেকেই গুম হয়েছিলেন সে সময়। ক্যাঙ্গারু কোর্টে তাদের ক্যাঙ্গারু ট্রায়াল করা হয়েছিল বলে অভিযোগ এসব পরিবারের। বাংলাদেশে গুম কিংবা বিচারের নামে প্রহসন চিরতরে বন্ধ হোক- এটাই প্রত্যাশা। এমনটা অবশ্যই সম্ভব। আমেরিকার কাংটকিতে আজ থেকে ১৬৭ বছর আগে (১৩ নভেম্বর ১৮৫৬) জন্মেছিলেন সে দেশের সুপ্রিম কোর্টের সাড়া জাগানো বিচারক লুইস ব্র্যান্ডিস। লুইস প্রথম জীবনে আইনজীবী হিসেবে কোনো অর্থ নিতেন না বলে তার নাম হয় জনতার আইনজীবী বা পিপলস ল’ইয়ার। হালের আলোচিত ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বিষয়ে সেই ১৮৯০ সালে লেখালেখি করে তিনি জগৎখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার অসংখ্য চিরন্তন বাণীর একটি হলো- পৃথিবীতে অনুকরণীয় যত ভালো কাজ হয়েছে, সম্পন্ন হওয়ার আগ পর্যন্ত এসব কাজকে অসম্ভব ঘোষণা করা হয়েছিল। সম্ভব-অসম্ভবের দোলাচলে প্রায় নিমজ্জিত আমাদের রাজনীতিতে বিচারপতি লুইস ব্র্যান্ডিসের এ বাণী কি আশা জাগানিয়া?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email:  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে