শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

সংবিধান দিবসের ভাবনা

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংবিধান দিবসের ভাবনা

লক্ষ শহীদের রক্ত-অক্ষরে লিখিত জাতীয় দলিল, বাহাত্তরের সংবিধান। মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত আদর্শ ও মূল্যবোধের প্রতিটি বর্ণে, শব্দে, বাক্যে, অনুচ্ছেদে অঙ্গীকার-উদ্দীপ্ত। এর তাৎপর্য সমাজ ও জীবন জড়িয়ে উন্নত রাষ্ট্র-নির্মাণ। এই নির্মাণ-কাঠামোয় বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা মৌল স্তম্ভ, যা ১১টি ভাগে, ১৫৩টি অনুচ্ছেদ এবং চারটি তফসিলে গ্রথিত। ৪ নভেম্বর সংবিধান গৃহীত হয়। ১৯৭২ সালের এই দিনে গণপরিষদে সংবিধান পাস হয়। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, এই দিনটিকে সংবিধান দিবস হিসেবে আজও ঘোষণা করা হয়নি। সংবিধান প্রণেতাদের রাষ্ট্রীয় সম্মান ও মর্যাদা দেওয়া হয়নি।

১. সংবিধানের প্রস্তাবনা শুরু হয়েছিল ‘আমরা জনগণ’ দিয়ে। যারা জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিল। সে কারণে সংবিধানে লেখা হলো, ‘এদেশের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ।’ আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা সংবিধানের মূলনীতি হবে।

২. আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম, ‘আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠা যেখানে সব নাগরিক আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে।’ রাষ্ট্রের মূলনীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম তার কোনোটাই সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। এর অন্যতম কারণ হলো- দেশের মালিক জনগণ, সেই জনগণকে আমরা গোলামে পরিণত করেছি। মালিক যেখানে গোলাম- সে রাষ্ট্র কেমন?

৩. গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে দীর্ঘ সংগ্রাম ও লড়াই শেষে বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই লড়াইয়ের মাধ্যমেই বাঙালি জাতির জাতিসত্তা বিকশিত হয়েছে এবং প্রতিষ্ঠালাভ করেছে। বাঙালি জাতীয়তাবাদ একই সঙ্গে যেমন অসাম্প্রদায়িক তেমনি তা মানুষের মধ্যে সাম্যের মানসিকতা তৈরি করে। ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার। কিন্তু রাষ্ট্র সবার হয়নি। ক্ষমতার স্বার্থে মুক্তিযুদ্ধের হৃৎপিণ্ডে ছুরি মেরে ক্ষুদ্র ধনিক-বণিক চক্র পালাক্রমে শাসন ক্ষমতায় আসীন।

৪. বাংলাদেশের সংবিধানে জনগণকে প্রজাতন্ত্রের মালিক হিসেবে ক্ষমতার অংশীদারত্বের নিশ্চয়তা ব্যক্ত হয়েছে। এই আকাক্সক্ষা বা ইচ্ছাই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চূড়ান্ত অভিব্যক্তি। সংবিধানে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার যে অঙ্গীকার করেছিলাম তা পালনে ও বাস্তবায়নে সফলতা আসেনি। বরং সংক্ষিপ্তভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, রাষ্ট্র গঠনের প্রথমার্ধ থেকেই গণতন্ত্র নানাবিধ কারণে অগ্রসর হতে পারেনি। যে দেশের জনগণ সরকারকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না সে দেশে গণতন্ত্র মৃতপ্রায়। গণতন্ত্রের অন্যতম শর্ত নির্বাচন। সে নির্বাচনি ব্যবস্থা বারবার হোঁচট খেয়েছে। গণতন্ত্রের মুখোশ পরে নানা ধরনের কূটবুদ্ধির কারণে জনগণের নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা আজ সংকুচিত। নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত গণতন্ত্র ক্রমাগতভাবে কর্তৃত্ববাদী শাসকদের কব্জায় গিয়ে পড়ে। ফলে যেখানে গণতন্ত্র নেই সেখানে সুশাসনের কথা বলা বাতুলতা। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা ছাড়া সুশাসন ও জবাবদিহিতা থাকে না।

৫. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান প্রকাশিত তথ্যউপাত্ত ও সূচক নিঃসন্দেহে কার্যকর গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও সুশাসন অর্জনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে অগ্রগতির ক্রম অবনতি ঘটছে। রাজনৈতিক ও গণঅধিকারগুলোর ক্রমাগতভাবে সংকুচিত হয়েছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতাও বর্তমানে ভয়াবহভাবে হুমকির মুখে। আইনের শাসনের পরিবর্তে শাসন করার আইন চালু হয়েছে। সংবিধান-স্বীকৃত মৌলিক অধিকারগুলো আজ বিপন্ন। গণতন্ত্রের মাধ্যমে শোষণহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার মূলমন্ত্র বিবর্ণ।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দলিল কার্যকর হওয়ার আগেই আমাদের সংবিধানে মানবাধিকার বিষয় তৃতীয় অধ্যায়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। মানবাধিকার নিয়ে দুটি বড় আন্তর্জাতিক দলিল কার্যকর হয় ১৯৭৬ সালে। সংবিধান প্রণীত হয় ১৯৭২ সালে। বাংলাদেশের সংবিধান মানবাধিকার বা নাগরিক অধিকারের একটি অনন্য দলিল। দলিল আছে কিন্তু স্বেচ্ছাচারিতা ও আইনের শাসনের অভাবে মানবাধিকার পরিস্থিতির চিত্র রুগ্ন। ৬. সংবিধানে কিছু বিধান রয়েছে, কিছু ঘাটতি আছে। তবে সামগ্রিকভাবে বিবেচনা করলে এগুলোর জন্য সংবিধান নয়, আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিই দায়ী। মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন বা গণতান্ত্রিক অধিকার হরণের জন্য মূলত দায়ী আমাদের নির্বাহী বিভাগ অর্থাৎ সরকার, প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গণতান্ত্রিক অধিকার হরণের ক্ষেত্রে সংসদেরও দায় আছে। সংসদে এমন কিছু আইন করা হয়েছে, যা মানবাধিকার বা মৌলিক অধিকারের পরিপন্থি। এ ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বড় উদাহরণ হলো- সাইবার নিরাপত্তা আইন। কিছু ক্ষেত্রে আদালতের ব্যর্থতা আছে। সুতরাং গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা না করতে পারার দায় সামগ্রিকভাবে নির্বাহী, আইন ও বিচার- সব বিভাগেরই।

৭. সংবিধান বাইবেল নয় যা পরিবর্তন করা যাবে না। বাংলাদেশ সংবিধান চলমান ধারার সঙ্গে জনস্বার্থে সংশোধনযোগ্য। সংবিধানে এমন কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে, যা সংবিধানের মূল চেতনার সঙ্গেই সাংঘর্ষিক। ১৭টি সংশোধনীর মধ্যে তিন-চারটি আছে নির্দোষ সংশোধনী। বাকি সংশোধনীগুলো আনা হয়েছে ক্ষমতাসীন সরকারকে সুবিধা দিতে। চতুর্দশ সংশোধনী ও পঞ্চদশ সংশোধনী এ দুটি সংশোধনী কার স্বার্থে? ক্ষমতাসীন সরকার ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে সংবিধানকে ইচ্ছামতো কাটাছেঁড়া করেছে। লন্ডভন্ড করা হয়েছে। সাংবিধানিক আইনে একটি তত্ত্ব আছে, রাজনৈতিক বিষয়ে আদালত হস্তক্ষেপ করে না বা সিদ্ধান্ত দেবে না। কিন্তু অনেক সময় রাজনীতি ও সাংবিধানিক আইনকে আলাদা করা যায় না। এ ক্ষেত্রে আদালতই সিদ্ধান্ত নেবেন- বিষয়টা রাজনৈতিক, না আইনগত। ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের ক্ষেত্রে আদালত মনে করেছেন, এটা সাংবিধানিক প্রশ্ন। এ কারণে আদালত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। বিষয়টি শুধু রাজনৈতিক নয়, এর সঙ্গে আইনের একটা সম্পর্ক আছে। তবে এটা মোটা দাগে রাজনৈতিক প্রশ্ন। কিন্তু আদালত এখানে হস্তক্ষেপ করেছে। যেমন তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে ‘অসাংবিধানিক’ ও ‘অগণতান্ত্রিক’ বলেছেন, সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা এসেছিল সব দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে। তাহলে এটা কীভাবে অগণতান্ত্রিক হয় কিংবা সংবিধান পরিপন্থি? ত্রয়োদশ সংশোধনী আইনগত প্রশ্ন থাকলেও তা জাতীয় ঐক্য ও জনগণের ইচ্ছার চূড়ান্ত প্রতিফলন। এখানে ঐতিহাসিক একটি ঘটনার উল্লেখ অপ্রাসঙ্গিক হবে না। পাকিস্তানের মৃত্যু কারাগার থেকে মুক্ত বঙ্গবন্ধু প্রথমে লন্ডন এবং লন্ডন থেকে দিল্লি আসার পথে বঙ্গবন্ধু ও ড. কামাল হোসেন ব্রিটিশ রাজকীয় বিমানে আলোচনা করছিলেন। মাত্র ৯ মাসে দেশ স্বাধীন কীভাবে হলো। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন জাতীয় ঐক্যের কারণে। সর্বস্তরের জনগণ যেখানে ঐক্যবদ্ধ, তার শক্তি হয় অলঙ্ঘনীয়। জাতীয় ঐকমত্যের কেয়ারটেকার সরকার সংবিধানের পরিপন্থি কি না- এ প্রশ্নে ভিন্নমত পোষণকারী আপিল বিভাগের তিনজন বিচারপতি এ রায় বৈধ কি না, তা নির্ধারণের জন্য জনগণের মতামত নেওয়ার কথা বলেছিলেন। আদালত যে প্রক্রিয়ায় রায়টি দিয়েছেন, সেটা নিয়েও কিছু প্রশ্ন আছে। ক্ষমতাসীন দল তার নিজের স্বার্থে এটাকে কাজে লাগিয়েছে। রায়ের পর সংসদ সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে একতরফাভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংবিধানে লিপিবদ্ধ হয়েছিল। বাতিল করতে হলে গণভোটে যাওয়া জরুরি ছিল। জনগণ মালিক; তাদের মতামত গ্রাহ্যের মধ্যে আনা হয়নি। জনগণের মতামত উপেক্ষা করার ফলে জাতি বিভাজিত। দেশ আজ গভীর সংকটে।

৮. অনেক দেশেই দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হয়। সে সব দেশে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়। কেবিনেট বা মন্ত্রিসভা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতো কাজ করে। কিন্তু বাংলাদেশ সংবিধানে এমন ব্যবস্থা করা হয়েছে যে, জাতীয় সংসদে সংসদ সদস্য থাকা সত্ত্বেও সংসদ সদস্যরা নির্বাচিত হন। আমাদের রাজনৈতিক বাস্তবতায় বারবার পরীক্ষিত হয়েছে সংসদ বহাল রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন হয় না। দলীয় নির্বাচন মূলত গণতন্ত্রের চেতনার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। এ ক্ষেত্রে জনগণ অবাধ, সুষ্ঠু ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে না। যা গণতন্ত্রের মৌলিক শর্তকে লঙ্ঘন করে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যিনি দলীয় প্রধান তিনি সরকার প্রধান। দল-সরকার একাকার হয়ে গেছে। সে জন্য দলীয় কর্মীরা পুলিশি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। ফলে গণতন্ত্রের পরিবর্তে কর্তৃত্ববাদী শাসনের সব লক্ষণ দৃশ্যমান। সংবিধানের প্রতি কারও শ্রদ্ধাবোধ নেই। নেই আইনের শাসন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা।

৯. ১৯৯৬ সালেও একই রকম একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। সেই সময় একতরফা একটা নির্বাচন করে বিএনপি ক্ষমতায় আসে এবং কিছুদিন পর তারাই সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা চালু করে। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যে নির্বাচন হয়, তাতে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়। এগুলো সবই হয়েছিল রাজনৈতিক ঐকমত্যের কারণে। সুতরাং বর্তমান সংকটের সমাধান করতে হলেও রাজনৈতিক ঐকমত্য অপরিহার্য। সে ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীন দলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা নিতে হবে। রাজনৈতিক ঐকমত্য থাকলে সংবিধানের ভিতরে-বাইরে অনেকভাবেই উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। এমনকি রাজনৈতিক সমঝোতার মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন না করেও একটি নির্বাচনকালীন বা ক্রান্তিকালীন সরকারের অধীন নির্বাচন হতে পারে। হতে পারে সংলাপ এবং সমাধান।

১০. সংবিধানের প্রস্তাবনায় আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠিত করব। শোষণমুক্তির চালচিত্র কী? সংবিধানে আমরা আরও বলেছিলাম মেহনতি মানুষ ও জনগণের অনগ্রসর অংশগুলোকে সব ধরনের শোষণ থেকে মুক্ত করা। সেই অঙ্গীকারের বিপরীতে রাষ্ট্রযন্ত্রের সর্বস্তরে শোষণ অবারিত করেছি। ব্যাপক অর্থনৈতিক বৈষম্য বিদ্যমান থাকলে ন্যায়বিচার কীভাবে হবে। যখন মেধা, সততা ও সক্ষমতা দুর্নীতির কাছে বিক্রি হয়ে যায় তখন সিন্ডিকেট সম্পদ বণ্টনের ওপর আধিপত্য করে। তারাই আবার রাষ্ট্র ব্যবস্থার সিদ্ধান্তকে নিয়ন্ত্রণ করে। বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ১০ ভাগের হাতে দেশের ৮০ ভাগ বা সিংহভাগ সম্পদ কুক্ষিগত হয়েছে। বাংলাদেশে একটি সুবিধাভোগী ঋণখেলাপির শেকড় অত্যন্ত গভীরে। এরা প্রভাবশালী, ওপর মহলে নিবিড় সম্পর্ক-আত্মীয়তা বিদ্যমান। তাদের হাতেই ব্যাংক। অসাধু ব্যবসায়ী ঋণ না দিয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পুনরায় ঋণ নিয়ে ব্যাংকগুলোকে ফোকলা করে ফেলেছে। বলা হয়- ৬ লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে। বাংলাদেশে আর্থিক খাতের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তও তাদের হাতে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের বাংলাদেশের আর্থিক খাত বিশ্লেষণ করে সংস্থাটি বলেছে, এখানে খেলাপি আড়াল করে রাখা আছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি দুর্বল, ব্যাংক পরিচালক ও ব্যবস্থাপকদের আচরণ বেপরোয়া। নিয়ম ভাঙলে শাস্তিও পান না তারা। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত অত্যন্ত ভঙ্গুর অবস্থায় এবং বড় ধরনের ঝুঁকির মধ্যে। দেশে এখন খেলাপি ঋণ দাঁড়ায় ২ লাখ ৪০ হাজার ১৬৭ কোটি টাকা। এ সবই সংবিধান পরিপন্থি। (অনুঃ ২০)

১১. পর্যালোচনায় বেরিয়ে আসবে বাহাত্তর সালের সংবিধানে আমরা যা অঙ্গীকার করেছিলাম, তার সঙ্গে রাষ্ট্র ও সরকার বারবার বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। সেই বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে বঙ্গবন্ধু সংসদ ভেঙে বলেছিলেন, সরকার হবে নিরপেক্ষ। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হিসেবে শুধু রুটিন কাজ করবে। জনগণ দেশের মালিক, তারা যার পক্ষে রায় দেবে তারাই ক্ষমতাসীন হবে। ১২. আমরা জানি নির্বাচন কমিশন সাংবিধানিকভাবে স্বাধীন। নির্বাচনকালীন নির্বাহী কর্তৃত্বের থাবাকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা তাকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সাহস, সততা ও সক্ষমতার অভাবে কমিশন নিজেই নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। ফলে কমিশন নির্বাহী কর্তৃপক্ষের আজ্ঞাবহ হিসেবে জনমনে প্রতিভাত হয়েছে। ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার কদিন আগে এই অভিমত প্রকাশ করলেন, বাংলাদেশে নির্বাচন কমিশনকে যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হিসেবে তারাই সেরূপ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারেন। কেননা গণতন্ত্রের অন্যতম প্রধান রক্ষাকবচ হলো নির্বাচন কমিশন। যেমন ভারতে আছে। ১৩. বর্তমান বিরাজমান সংকট, সংঘাত, মৃত্যু, হানাহানি, জননিরাপত্তা ও অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক বিশৃঙ্খলা থেকে দেশ ও জাতির স্বার্থে সংবিধানের ১৪১ (১) অনুচ্ছেদ মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব। সব দলের সমঝোতার ভিত্তিতে একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাদি গ্রহণ করতে পারেন। সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং স্থিতিশীল রাষ্ট্রব্যবস্থায় এটি হবে মঙ্গলজনক।

লেখক : সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ও খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
মহানবী (সা.)কে অনুসরণে রয়েছে সর্বোত্তম কল্যাণ
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
কালোহাতগুলোও সাদা হোক
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পাল্টাপাল্টি দাবি
হাত অবশ করার প্রার্থনা
হাত অবশ করার প্রার্থনা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিএনপি : রাজনীতির হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

এই মাত্র | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা