শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

একান্ত সাক্ষাৎকারে অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন

রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় উল্টোপথে হেঁটেছি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় উল্টোপথে হেঁটেছি

বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, আজকের রিজার্ভ সংকটের প্রধান তিনটি কারণ হলো আমরা টাকা ছাপিয়ে বাজেট ঘাটতি মিটিয়েছি, সুদের হার ৯ শতাংশ বেঁধে দিয়েছিলাম এবং জটিল মুদ্রা বিনিময় হার পদ্ধতি চালু করেছিলাম। যার মাধ্যমে আমরা অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান না করে বরং উল্টোপথেই হেঁটেছি। বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে অস্থিরতার অন্যতম বড় কারণ একই মুদ্রার (ডলার) ভিন্ন রেট। একেক ব্যাংকে একেক রেট। আবার খোলাবাজারে আরেক রেট। রপ্তানিতে এক রেট। আমদানিতে আবার আরেক রেট। শুধু তাই নয়, ডলার কেনাবেচার ক্ষেত্রে রেট বেঁধে দেওয়াটাও ছিল এক রকমের ভ্রান্তি। এটাই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ ছাড়া আমরা সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারিনি। করোনা মহামারির পর অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে যে চাহিদার সৃষ্টি হয়েছিল সেই চাহিদাটার মধ্যে এক ধরনের চাপা চাহিদা ছিল সেটাও আমাদের ক্ষতি করেছে। সে সময় বাজারে আরও টাকার সরবরাহ বাড়ানো হয় যদিও তা তুলে নেওয়ার কথা ছিল। ড. জাহিদ গতকাল তাঁর বনানীর বাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, মুদ্রাবাজারকে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকারস বাংলাদেশের (এবিবি) অধীনে ছেড়ে দেওয়াটাও ছিল ভ্রান্তনীতি। এটার ক্ষেত্রে আমরা এখনো উল্টোপথেই হাঁটছি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা তো একসময় রিজার্ভ নিয়ে খুবই আত্মতুষ্টিতে ভুগতাম। হঠাৎ কেন এমন পরিস্থিতি?

ড. জাহিদ হোসেন : আপনি যদি সময়গুলো দেখেন। যেমন ২০২১। সেটা তো কভিড-১৯ চলে যাওয়ার বছর। এখানে আমি দুটো বিষয়কে দেখি। একটি হলো আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি। যেমন খাদ্যপণ্য, তেল, কয়লা, গ্যাস, শিল্পের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল। এগুলোর দাম বাড়া শুরু করেছিল। সেই সঙ্গে আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজারেও দাম বাড়ে। এর একটা প্রভাব ছিল যেটাকে বলা হয় চাপা চাহিদা। সেটাও বাজারে আসা শুরু করল। এখানে অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও আমদানি চাহিদা বাড়ল। এতে আমদানির খরচও বেড়ে গেল। এতে আমাদের আমদানি পেমেন্ট বিল (ব্যয়) বেড়ে গেল। অর্থবছর ২১-এ এটা ৬০-৬১ বিলিয়ন ডলারে উঠে গেল। আবার ২০২২-এ সেটা উঠে গেল ৮২ বিলিয়ন ডলারে। এ কারণে আমাদের চলতি হিসাবে ঘাটতি বেড়ে গেল। যেটা ২০২১-এ ছিল ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার সেটা ২০২২-এ উঠে গেল ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে। অন্যটা হলো অর্থবছর ২০২২-এ সাপ্লাই চেইনে যে আগুনটা জ্বলছিল তাতে ঘি ঢেলে দিয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে আমদানি ব্যয় আরও বেড়ে গেল।

অর্থবছর ২০২১-এ বহির্বাণিজ্যে আর্থিক খাতে উদ্বৃত্ত ছিল ১৪ বিলিয়ন ডলার। ২০২২-এ সেটা হলো ১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ আমাদের বহির্বাণিজ্যে ঘাটতি আছে ১৮ বিলিয়ন ডলার। আর্থিক খাত থেকে বড় একটা অংশ জোগান দেওয়া সম্ভব হয়েছে, নইলে রিজার্ভের ওপর চাপটা আরও বাড়ত। তারপর সার্বিক ব্যালান্স অব পেমেন্ট যখন ২০২১-এ উদ্বৃত্ত ছিল ৯ দশমিক ২ বিলিয়ন, সেটা ২০২২-এ এসে ঘাটতিতে পরিণত হলো ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে। এখানে একটা বিষয় দেখুন। আর্থিক খাতের উদ্বৃত্ত ১৫ বিলিয়ন এবং বহির্বাণিজ্যে ১৮ বিলিয়ন। তাহলে তো চলতি হিসাবে সার্বিক ঘাটতি হওয়ার কথা ৩ বিলিয়ন কিন্তু সেটা হয়ে গেল ৬ বিলিয়ন। অর্থাৎ এখানে একটা বড় গ্যাপ। গ্যাপটা কী? সেটা হলো আয় হয়েছে কিন্তু আসেনি। এটা হয় তথ্যের গ্যাপের কারণে। এখানে অনেক তথ্য পাওয়া যায় না। অর্থাৎ টাকাটা পাচার হয়ে যাচ্ছে। আপনি তো পাচারের কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাবেন না। পাচারের তো তেমন কোনো প্রমাণপত্র আপনি পাবেন না। এখানে আপনার বৈদেশিক মুদ্রার আয়ব্যয়ের হিসাবের যে গরমিল সেটা দেখেই বুঝতে হবে পাচার হয়ে যাচ্ছে। যেমন এই গরমিলটা ২০২১-এ ছিল ৬৭৬ মিলিয়ন ডলার আর ২০২২-এ এসে হয়ে গেছে ৬ দশমিক ৬০০ বিলিয়ন ডলার। তার পরও কথা আছে। আমাদের এ ঘাটতি হওয়ার কথা ৩ বিলিয়ন ডলার। অথচ সেটা হয়েছে (এক বছরে বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবের গরমিলে) হলো ৬ দশমিক ৬০০ বিলিয়ন ডলার। এজন্যই রিজার্ভ যতটুকু কমার কথা তার চেয়ে বেশি কমেছে। এখানে টাকাটা পাচার হয়ে গেছে। এটা আবার স্পষ্ট করে বলাও যাবে না। কারণ আমাদের হাতে প্রমাণ নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা কি রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা ঠিকঠাক করতে পারিনি?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে আমরা ভেবেছিলাম সমস্যাটা অটোম্যাটিক এসেছে, অটোম্যাটিকভাবে চলে যাবে। কভিডের কারণে অর্থনীতিতে স্থবিরতা এসেছে। কভিড চলে গেছে ঠিক হয়ে যাবে। এটা যে শুধু আমরা ভেবেছিলাম তা নয়। খোদ আমেরিকাও ভেবেছিল। তাদেরটা ঠিকও হয়ে গেছে। আমাদেরটা হয়নি। কারণ আমাদের পলিসিগত সমস্যা রয়েছে। আমাদের যে সুদের হার ৯ শতাংশ ধরে রাখা হয়েছিল, সেই পলিসিটা ছিল ভুল। এ ছাড়া এটা অটোম্যাটিকালি ঠিক হয়ে যাবে সেই ভাবনাও ঠিক ছিল না। এ কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কমার পরও আমাদের বাজারে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। কারণ আমরা এটাকে কৃত্রিমভাবে ধরে রাখার চেষ্টা করেছি। এ ছাড়া আমরা বাজেটের ঘাটতি মেটাতে টাকা ছাপিয়ে বাজারে ছাড়লাম। এতে চাহিদা এবং সরবরাহ আরও বাড়ল। অথচ তখন চাহিদা কমানোর প্রয়োজন ছিল। ফলে ডলারের দাম আরও বাড়ল। আবার স্থানীয় বাজারে টাকার বর্ধিত সরবরাহ মূল্যস্ফীতির চাপও বাড়িয়ে দিল। ডলারের চাহিদা যখন বেড়ে গেল তখন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ফোন করে বলা হতো যে এই রেটের বেশিতে ডলার বিক্রি করা যাবে না। অথচ তখন উচিত ছিল সেটাকে স্বাধীনভাবে চলতে দেওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের বাজার কেন নিয়ন্ত্রণ করা গেল না বলে আপনি মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : দেখুন, এখানে ২০০৩ সাল থেকে একটা ফরমাল বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ছিল। সেটা স্বাধীনভাবে চলত। কিন্তু কভিডের পর যখন আমাদের ডলারের চাহিদা বেড়ে গেল তখন আমরা সরবরাহ না বাড়িয়ে বাজারটাকে কৃত্রিমভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলাম। বাজারভিত্তিক কোনো টুল ব্যবহার না করে ব্যাংকগুলোকে হুকুম দিয়ে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হলো। প্রয়োজনে কিনবে, প্রয়োজনে বিক্রি করবে এটাই হলো বাজারভিত্তিক টুল। সেটাকে অঘোষিতভাবে উঠিয়ে দেওয়া হলো; যা ছিল ভুল নীতি। বাংলাদেশ ব্যাংক একটা রেট ফিক্সড করে দিল। আবার ব্যাংকগুলোকে নির্ধারিত দামে ডলার বেচতে বাধ্য করল। এতে মানুষ ব্যাংকে না গিয়ে খোলাবাজারে নির্ভরতা বাড়িয়ে দিল। সেখানে কার্ব মার্কেট ছাড়া অদৃশ্য একটা প্যারালাল বাজার তৈরি হয়ে গেল। ফলে এলসি খোলার জন্য ব্যাংক ডলার দিতে পারছে না। উল্টো ব্যবসায়ীরা খোলাবাজার থেকে ডলার কিনে ব্যাংকে গিয়ে এলসি খোলা শুরু করলেন। আর সেটাই এখনো চলছে। আপনি যেটা পরিবর্তন করতে পারবেন না সেটাকে সহ্য করার ক্ষমতা বাড়াতে হবে। কিন্তু আমরা সেটা করতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আইএমএফের ঋণের শর্তের কোনো প্রভাব আছে কি না?

ড. জাহিদ হোসেন : না, এখানে যে রিজার্ভ সংকট, তার সঙ্গে আইএমএফের ঋণের বিষয়টা সম্পর্কযুক্ত নয়। কেননা এ ঋণটা তো নিয়েছিলাম উদ্ধারের কাজে। বরং এটার কৃতিত্ব সরকারকে দিতে হয় যে, তারা এ সংকট মোকাবিলায় আইএমএফের কাছে আগাম গিয়েছে। এখন দ্বিতীয় কিস্তিটাও পাওয়া যাবে বলে আমি মনে করি। তবে এখানে এটা বলা যেতে পারে যে সমস্যার সমাধানে সরকার যে আইএমএফের প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত হলো এতে সংকটের সমাধান হবে কি না। পরিস্থিতি তো এতটা খারাপ ছিল না যে শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের মতো। খাদ্য নেই। রাস্তায় মানুষ নেমে গেছে। পেট্রল পাম্পে পেট্রল নেই। গুদামে সার নেই। এ ধরনের হযবরল পরিস্থিতির জন্য অপেক্ষা না করে আগে থেকেই সরকার আইএমএফের কাছে গেছে। এটার জন্য সরকার কিছুটা হলেও কৃতিত্ব পেতেই পারে। কেননা অন্য ক্ষেত্রে না হলেও এখানে সময়োপযোগী একটা পদক্ষেপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা যে রিজার্ভ ভেঙে পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগ করেছি, তা কি সঠিক ছিল মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : না, এ ক্ষেত্রেও সেটা তেমন কোনো প্রভাব ফেলেনি। কেননা পদ্মা সেতু ব্যয়গুলো তো আমরা অনেক আগেই করেছি। এ সংকট আসার আগেই করে ফেলেছি। পদ্মা সেতুর খরচ করার পর আমাদের রিজার্ভ কিন্তু বেড়েছে। ফলে ওটার জন্য রিজার্ভের কোনো ক্ষতি হয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামগ্রিক আর্থিক খাত সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

ড. জাহিদ হোসেন : দেখুন এটা খুব ছোট করে বলা যায় যে খেলাপি ঋণ ও মুদ্রার বিনিময় হার আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা নিরসনে আমরা কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের দাম যে বেড়েছে তাতে বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনা কি সঠিক ছিল?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা হলো আমরা মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনা করতে পারিনি। আর এটার জন্য বাফেদা ও এবিবি পলিসিটাই দায়ী। এটা ছিল একটি আত্মঘাতী মডেল। এটার কারণেই অপ্রাতিষ্ঠানিক মুদ্রাবাজারটার আধিপত্য বেড়েছে। অর্থাৎ প্যারালাল মার্কেট/স্যাডো বাজার তৈরি হয়েছে। এজন্যই মানুষ কার্ব মার্কেটে ঝুঁকছে। ব্যবসায়ীরাও বাধ্য হয়ে এ মার্কেটে লেনদেন করছেন। এতে স্পেকুলেশন তৈরি হয়েছে। তখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে যখন ডলারের দাম বাড়বে তখন ডলারটা দেশে আনব। কারণ এটা কোনো বাজি খেলার মতো। এবং এটা নিশ্চিত লাভের বাজি। এতে মানুষের মধ্যে প্রবণতা বাড়ল ডলার ধরে রাখার। কারণ তারা জানছে দাম বাড়বেই। এটাকে বলে একতরফা বাজি। এই বাজি কে নেবে না? আবার এখানে ব্যাংকগুলোর মধ্যেও ডলার কেনার সমতলভূমিও এতে নষ্ট হয়ে গেল। কারণ এখানে অনৈতিকতা ঢুকে গেল। আবার কী হলো, ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আমরা চালু করলাম এখন থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রার বিনিময় হারে কোনো হস্তক্ষেপ করবে না এটা করবে বাফেদা। আবার ডলারের রেট করা হলো একেক ক্ষেত্রে একেক রকম। যা খুবই জটিল। একই মুদ্রার ভিন্ন ভিন্ন দর। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য ছিল না। অথচ সেটা আমরা করেছি। চালিয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় বাড়ানোর চেষ্টা কি ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে যে সুবিধাগুলোর কথা বলা হয়, সেগুলো খুবই সিম্পল। ট্রানজেকশনটা হওয়ার জন্য সহজ পদ্ধতি চালু করা। কিন্তু সহজ পথে এসে যদি ৫ টাকা কম পাওয়া যায় তাহলে ওই সহজ পথ আর পথ মনে হয় না। ফলে রেটটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এত লোক যাওয়ার পর রেমিট্যান্স যেখানে বাড়ার কথা সেখানে কমে যাচ্ছে এটা অপ্রত্যাশিত। এখানে আগে রেটের বিষয় ঠিক করতে হবে। আর রপ্তানির ক্ষেত্রে আরও জটিল পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনায় সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা কি সঠিক?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে একটা কথা বলতেই হয় সেটা হলো, মেগা প্রকল্পের প্রয়োজন অবশ্যই আছে। আমরা অনেক মেগা প্রকল্প এখন না নিলেও পারতাম। পদ্মা সেতু ঠিক আছে কিন্তু এর পথ ধরে রূপপুর, রামপাল, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এগুলো পর্যায়ক্রমে করলেই ভালো হতো। এগুলোর রিটার্ন পেতে তো অনেক সময়ের ব্যাপার। সে সময় পর্যন্ত এসব প্রকল্প চালাতে পারব তো? এই ধরুন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোনো ইউরেনিয়াম যদি না পাই তাহলে এত টাকা বিনিয়োগের কী হবে? এ ছাড়া এই যে মেট্রোরেল- এত টাকা খরচ করার পর যদি সেটা মাত্র কয়েক ঘণ্টা চালানো হয় তাহলে তো সময়োপযোগী হলো না।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

এই মাত্র | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম
কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন
গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা
১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা