শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

একান্ত সাক্ষাৎকারে অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন

রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় উল্টোপথে হেঁটেছি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় উল্টোপথে হেঁটেছি

বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, আজকের রিজার্ভ সংকটের প্রধান তিনটি কারণ হলো আমরা টাকা ছাপিয়ে বাজেট ঘাটতি মিটিয়েছি, সুদের হার ৯ শতাংশ বেঁধে দিয়েছিলাম এবং জটিল মুদ্রা বিনিময় হার পদ্ধতি চালু করেছিলাম। যার মাধ্যমে আমরা অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান না করে বরং উল্টোপথেই হেঁটেছি। বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে অস্থিরতার অন্যতম বড় কারণ একই মুদ্রার (ডলার) ভিন্ন রেট। একেক ব্যাংকে একেক রেট। আবার খোলাবাজারে আরেক রেট। রপ্তানিতে এক রেট। আমদানিতে আবার আরেক রেট। শুধু তাই নয়, ডলার কেনাবেচার ক্ষেত্রে রেট বেঁধে দেওয়াটাও ছিল এক রকমের ভ্রান্তি। এটাই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ ছাড়া আমরা সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারিনি। করোনা মহামারির পর অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে যে চাহিদার সৃষ্টি হয়েছিল সেই চাহিদাটার মধ্যে এক ধরনের চাপা চাহিদা ছিল সেটাও আমাদের ক্ষতি করেছে। সে সময় বাজারে আরও টাকার সরবরাহ বাড়ানো হয় যদিও তা তুলে নেওয়ার কথা ছিল। ড. জাহিদ গতকাল তাঁর বনানীর বাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, মুদ্রাবাজারকে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকারস বাংলাদেশের (এবিবি) অধীনে ছেড়ে দেওয়াটাও ছিল ভ্রান্তনীতি। এটার ক্ষেত্রে আমরা এখনো উল্টোপথেই হাঁটছি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা তো একসময় রিজার্ভ নিয়ে খুবই আত্মতুষ্টিতে ভুগতাম। হঠাৎ কেন এমন পরিস্থিতি?

ড. জাহিদ হোসেন : আপনি যদি সময়গুলো দেখেন। যেমন ২০২১। সেটা তো কভিড-১৯ চলে যাওয়ার বছর। এখানে আমি দুটো বিষয়কে দেখি। একটি হলো আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি। যেমন খাদ্যপণ্য, তেল, কয়লা, গ্যাস, শিল্পের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল। এগুলোর দাম বাড়া শুরু করেছিল। সেই সঙ্গে আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজারেও দাম বাড়ে। এর একটা প্রভাব ছিল যেটাকে বলা হয় চাপা চাহিদা। সেটাও বাজারে আসা শুরু করল। এখানে অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও আমদানি চাহিদা বাড়ল। এতে আমদানির খরচও বেড়ে গেল। এতে আমাদের আমদানি পেমেন্ট বিল (ব্যয়) বেড়ে গেল। অর্থবছর ২১-এ এটা ৬০-৬১ বিলিয়ন ডলারে উঠে গেল। আবার ২০২২-এ সেটা উঠে গেল ৮২ বিলিয়ন ডলারে। এ কারণে আমাদের চলতি হিসাবে ঘাটতি বেড়ে গেল। যেটা ২০২১-এ ছিল ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার সেটা ২০২২-এ উঠে গেল ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে। অন্যটা হলো অর্থবছর ২০২২-এ সাপ্লাই চেইনে যে আগুনটা জ্বলছিল তাতে ঘি ঢেলে দিয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে আমদানি ব্যয় আরও বেড়ে গেল।

অর্থবছর ২০২১-এ বহির্বাণিজ্যে আর্থিক খাতে উদ্বৃত্ত ছিল ১৪ বিলিয়ন ডলার। ২০২২-এ সেটা হলো ১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ আমাদের বহির্বাণিজ্যে ঘাটতি আছে ১৮ বিলিয়ন ডলার। আর্থিক খাত থেকে বড় একটা অংশ জোগান দেওয়া সম্ভব হয়েছে, নইলে রিজার্ভের ওপর চাপটা আরও বাড়ত। তারপর সার্বিক ব্যালান্স অব পেমেন্ট যখন ২০২১-এ উদ্বৃত্ত ছিল ৯ দশমিক ২ বিলিয়ন, সেটা ২০২২-এ এসে ঘাটতিতে পরিণত হলো ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে। এখানে একটা বিষয় দেখুন। আর্থিক খাতের উদ্বৃত্ত ১৫ বিলিয়ন এবং বহির্বাণিজ্যে ১৮ বিলিয়ন। তাহলে তো চলতি হিসাবে সার্বিক ঘাটতি হওয়ার কথা ৩ বিলিয়ন কিন্তু সেটা হয়ে গেল ৬ বিলিয়ন। অর্থাৎ এখানে একটা বড় গ্যাপ। গ্যাপটা কী? সেটা হলো আয় হয়েছে কিন্তু আসেনি। এটা হয় তথ্যের গ্যাপের কারণে। এখানে অনেক তথ্য পাওয়া যায় না। অর্থাৎ টাকাটা পাচার হয়ে যাচ্ছে। আপনি তো পাচারের কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাবেন না। পাচারের তো তেমন কোনো প্রমাণপত্র আপনি পাবেন না। এখানে আপনার বৈদেশিক মুদ্রার আয়ব্যয়ের হিসাবের যে গরমিল সেটা দেখেই বুঝতে হবে পাচার হয়ে যাচ্ছে। যেমন এই গরমিলটা ২০২১-এ ছিল ৬৭৬ মিলিয়ন ডলার আর ২০২২-এ এসে হয়ে গেছে ৬ দশমিক ৬০০ বিলিয়ন ডলার। তার পরও কথা আছে। আমাদের এ ঘাটতি হওয়ার কথা ৩ বিলিয়ন ডলার। অথচ সেটা হয়েছে (এক বছরে বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবের গরমিলে) হলো ৬ দশমিক ৬০০ বিলিয়ন ডলার। এজন্যই রিজার্ভ যতটুকু কমার কথা তার চেয়ে বেশি কমেছে। এখানে টাকাটা পাচার হয়ে গেছে। এটা আবার স্পষ্ট করে বলাও যাবে না। কারণ আমাদের হাতে প্রমাণ নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা কি রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা ঠিকঠাক করতে পারিনি?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে আমরা ভেবেছিলাম সমস্যাটা অটোম্যাটিক এসেছে, অটোম্যাটিকভাবে চলে যাবে। কভিডের কারণে অর্থনীতিতে স্থবিরতা এসেছে। কভিড চলে গেছে ঠিক হয়ে যাবে। এটা যে শুধু আমরা ভেবেছিলাম তা নয়। খোদ আমেরিকাও ভেবেছিল। তাদেরটা ঠিকও হয়ে গেছে। আমাদেরটা হয়নি। কারণ আমাদের পলিসিগত সমস্যা রয়েছে। আমাদের যে সুদের হার ৯ শতাংশ ধরে রাখা হয়েছিল, সেই পলিসিটা ছিল ভুল। এ ছাড়া এটা অটোম্যাটিকালি ঠিক হয়ে যাবে সেই ভাবনাও ঠিক ছিল না। এ কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কমার পরও আমাদের বাজারে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। কারণ আমরা এটাকে কৃত্রিমভাবে ধরে রাখার চেষ্টা করেছি। এ ছাড়া আমরা বাজেটের ঘাটতি মেটাতে টাকা ছাপিয়ে বাজারে ছাড়লাম। এতে চাহিদা এবং সরবরাহ আরও বাড়ল। অথচ তখন চাহিদা কমানোর প্রয়োজন ছিল। ফলে ডলারের দাম আরও বাড়ল। আবার স্থানীয় বাজারে টাকার বর্ধিত সরবরাহ মূল্যস্ফীতির চাপও বাড়িয়ে দিল। ডলারের চাহিদা যখন বেড়ে গেল তখন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ফোন করে বলা হতো যে এই রেটের বেশিতে ডলার বিক্রি করা যাবে না। অথচ তখন উচিত ছিল সেটাকে স্বাধীনভাবে চলতে দেওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের বাজার কেন নিয়ন্ত্রণ করা গেল না বলে আপনি মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : দেখুন, এখানে ২০০৩ সাল থেকে একটা ফরমাল বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ছিল। সেটা স্বাধীনভাবে চলত। কিন্তু কভিডের পর যখন আমাদের ডলারের চাহিদা বেড়ে গেল তখন আমরা সরবরাহ না বাড়িয়ে বাজারটাকে কৃত্রিমভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলাম। বাজারভিত্তিক কোনো টুল ব্যবহার না করে ব্যাংকগুলোকে হুকুম দিয়ে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হলো। প্রয়োজনে কিনবে, প্রয়োজনে বিক্রি করবে এটাই হলো বাজারভিত্তিক টুল। সেটাকে অঘোষিতভাবে উঠিয়ে দেওয়া হলো; যা ছিল ভুল নীতি। বাংলাদেশ ব্যাংক একটা রেট ফিক্সড করে দিল। আবার ব্যাংকগুলোকে নির্ধারিত দামে ডলার বেচতে বাধ্য করল। এতে মানুষ ব্যাংকে না গিয়ে খোলাবাজারে নির্ভরতা বাড়িয়ে দিল। সেখানে কার্ব মার্কেট ছাড়া অদৃশ্য একটা প্যারালাল বাজার তৈরি হয়ে গেল। ফলে এলসি খোলার জন্য ব্যাংক ডলার দিতে পারছে না। উল্টো ব্যবসায়ীরা খোলাবাজার থেকে ডলার কিনে ব্যাংকে গিয়ে এলসি খোলা শুরু করলেন। আর সেটাই এখনো চলছে। আপনি যেটা পরিবর্তন করতে পারবেন না সেটাকে সহ্য করার ক্ষমতা বাড়াতে হবে। কিন্তু আমরা সেটা করতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আইএমএফের ঋণের শর্তের কোনো প্রভাব আছে কি না?

ড. জাহিদ হোসেন : না, এখানে যে রিজার্ভ সংকট, তার সঙ্গে আইএমএফের ঋণের বিষয়টা সম্পর্কযুক্ত নয়। কেননা এ ঋণটা তো নিয়েছিলাম উদ্ধারের কাজে। বরং এটার কৃতিত্ব সরকারকে দিতে হয় যে, তারা এ সংকট মোকাবিলায় আইএমএফের কাছে আগাম গিয়েছে। এখন দ্বিতীয় কিস্তিটাও পাওয়া যাবে বলে আমি মনে করি। তবে এখানে এটা বলা যেতে পারে যে সমস্যার সমাধানে সরকার যে আইএমএফের প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত হলো এতে সংকটের সমাধান হবে কি না। পরিস্থিতি তো এতটা খারাপ ছিল না যে শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের মতো। খাদ্য নেই। রাস্তায় মানুষ নেমে গেছে। পেট্রল পাম্পে পেট্রল নেই। গুদামে সার নেই। এ ধরনের হযবরল পরিস্থিতির জন্য অপেক্ষা না করে আগে থেকেই সরকার আইএমএফের কাছে গেছে। এটার জন্য সরকার কিছুটা হলেও কৃতিত্ব পেতেই পারে। কেননা অন্য ক্ষেত্রে না হলেও এখানে সময়োপযোগী একটা পদক্ষেপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা যে রিজার্ভ ভেঙে পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগ করেছি, তা কি সঠিক ছিল মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : না, এ ক্ষেত্রেও সেটা তেমন কোনো প্রভাব ফেলেনি। কেননা পদ্মা সেতু ব্যয়গুলো তো আমরা অনেক আগেই করেছি। এ সংকট আসার আগেই করে ফেলেছি। পদ্মা সেতুর খরচ করার পর আমাদের রিজার্ভ কিন্তু বেড়েছে। ফলে ওটার জন্য রিজার্ভের কোনো ক্ষতি হয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামগ্রিক আর্থিক খাত সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

ড. জাহিদ হোসেন : দেখুন এটা খুব ছোট করে বলা যায় যে খেলাপি ঋণ ও মুদ্রার বিনিময় হার আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা নিরসনে আমরা কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের দাম যে বেড়েছে তাতে বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনা কি সঠিক ছিল?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা হলো আমরা মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনা করতে পারিনি। আর এটার জন্য বাফেদা ও এবিবি পলিসিটাই দায়ী। এটা ছিল একটি আত্মঘাতী মডেল। এটার কারণেই অপ্রাতিষ্ঠানিক মুদ্রাবাজারটার আধিপত্য বেড়েছে। অর্থাৎ প্যারালাল মার্কেট/স্যাডো বাজার তৈরি হয়েছে। এজন্যই মানুষ কার্ব মার্কেটে ঝুঁকছে। ব্যবসায়ীরাও বাধ্য হয়ে এ মার্কেটে লেনদেন করছেন। এতে স্পেকুলেশন তৈরি হয়েছে। তখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে যখন ডলারের দাম বাড়বে তখন ডলারটা দেশে আনব। কারণ এটা কোনো বাজি খেলার মতো। এবং এটা নিশ্চিত লাভের বাজি। এতে মানুষের মধ্যে প্রবণতা বাড়ল ডলার ধরে রাখার। কারণ তারা জানছে দাম বাড়বেই। এটাকে বলে একতরফা বাজি। এই বাজি কে নেবে না? আবার এখানে ব্যাংকগুলোর মধ্যেও ডলার কেনার সমতলভূমিও এতে নষ্ট হয়ে গেল। কারণ এখানে অনৈতিকতা ঢুকে গেল। আবার কী হলো, ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আমরা চালু করলাম এখন থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রার বিনিময় হারে কোনো হস্তক্ষেপ করবে না এটা করবে বাফেদা। আবার ডলারের রেট করা হলো একেক ক্ষেত্রে একেক রকম। যা খুবই জটিল। একই মুদ্রার ভিন্ন ভিন্ন দর। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য ছিল না। অথচ সেটা আমরা করেছি। চালিয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় বাড়ানোর চেষ্টা কি ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে যে সুবিধাগুলোর কথা বলা হয়, সেগুলো খুবই সিম্পল। ট্রানজেকশনটা হওয়ার জন্য সহজ পদ্ধতি চালু করা। কিন্তু সহজ পথে এসে যদি ৫ টাকা কম পাওয়া যায় তাহলে ওই সহজ পথ আর পথ মনে হয় না। ফলে রেটটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এত লোক যাওয়ার পর রেমিট্যান্স যেখানে বাড়ার কথা সেখানে কমে যাচ্ছে এটা অপ্রত্যাশিত। এখানে আগে রেটের বিষয় ঠিক করতে হবে। আর রপ্তানির ক্ষেত্রে আরও জটিল পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনায় সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা কি সঠিক?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে একটা কথা বলতেই হয় সেটা হলো, মেগা প্রকল্পের প্রয়োজন অবশ্যই আছে। আমরা অনেক মেগা প্রকল্প এখন না নিলেও পারতাম। পদ্মা সেতু ঠিক আছে কিন্তু এর পথ ধরে রূপপুর, রামপাল, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এগুলো পর্যায়ক্রমে করলেই ভালো হতো। এগুলোর রিটার্ন পেতে তো অনেক সময়ের ব্যাপার। সে সময় পর্যন্ত এসব প্রকল্প চালাতে পারব তো? এই ধরুন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোনো ইউরেনিয়াম যদি না পাই তাহলে এত টাকা বিনিয়োগের কী হবে? এ ছাড়া এই যে মেট্রোরেল- এত টাকা খরচ করার পর যদি সেটা মাত্র কয়েক ঘণ্টা চালানো হয় তাহলে তো সময়োপযোগী হলো না।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে