শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

একান্ত সাক্ষাৎকারে অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন

রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় উল্টোপথে হেঁটেছি

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রিজার্ভ ব্যবস্থাপনায় উল্টোপথে হেঁটেছি

বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, আজকের রিজার্ভ সংকটের প্রধান তিনটি কারণ হলো আমরা টাকা ছাপিয়ে বাজেট ঘাটতি মিটিয়েছি, সুদের হার ৯ শতাংশ বেঁধে দিয়েছিলাম এবং জটিল মুদ্রা বিনিময় হার পদ্ধতি চালু করেছিলাম। যার মাধ্যমে আমরা অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান না করে বরং উল্টোপথেই হেঁটেছি। বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে অস্থিরতার অন্যতম বড় কারণ একই মুদ্রার (ডলার) ভিন্ন রেট। একেক ব্যাংকে একেক রেট। আবার খোলাবাজারে আরেক রেট। রপ্তানিতে এক রেট। আমদানিতে আবার আরেক রেট। শুধু তাই নয়, ডলার কেনাবেচার ক্ষেত্রে রেট বেঁধে দেওয়াটাও ছিল এক রকমের ভ্রান্তি। এটাই আমাদের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ ছাড়া আমরা সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারিনি। করোনা মহামারির পর অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে যে চাহিদার সৃষ্টি হয়েছিল সেই চাহিদাটার মধ্যে এক ধরনের চাপা চাহিদা ছিল সেটাও আমাদের ক্ষতি করেছে। সে সময় বাজারে আরও টাকার সরবরাহ বাড়ানো হয় যদিও তা তুলে নেওয়ার কথা ছিল। ড. জাহিদ গতকাল তাঁর বনানীর বাসায় বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে আরও বলেন, মুদ্রাবাজারকে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকারস বাংলাদেশের (এবিবি) অধীনে ছেড়ে দেওয়াটাও ছিল ভ্রান্তনীতি। এটার ক্ষেত্রে আমরা এখনো উল্টোপথেই হাঁটছি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা তো একসময় রিজার্ভ নিয়ে খুবই আত্মতুষ্টিতে ভুগতাম। হঠাৎ কেন এমন পরিস্থিতি?

ড. জাহিদ হোসেন : আপনি যদি সময়গুলো দেখেন। যেমন ২০২১। সেটা তো কভিড-১৯ চলে যাওয়ার বছর। এখানে আমি দুটো বিষয়কে দেখি। একটি হলো আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বৃদ্ধি। যেমন খাদ্যপণ্য, তেল, কয়লা, গ্যাস, শিল্পের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল। এগুলোর দাম বাড়া শুরু করেছিল। সেই সঙ্গে আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজারেও দাম বাড়ে। এর একটা প্রভাব ছিল যেটাকে বলা হয় চাপা চাহিদা। সেটাও বাজারে আসা শুরু করল। এখানে অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও আমদানি চাহিদা বাড়ল। এতে আমদানির খরচও বেড়ে গেল। এতে আমাদের আমদানি পেমেন্ট বিল (ব্যয়) বেড়ে গেল। অর্থবছর ২১-এ এটা ৬০-৬১ বিলিয়ন ডলারে উঠে গেল। আবার ২০২২-এ সেটা উঠে গেল ৮২ বিলিয়ন ডলারে। এ কারণে আমাদের চলতি হিসাবে ঘাটতি বেড়ে গেল। যেটা ২০২১-এ ছিল ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার সেটা ২০২২-এ উঠে গেল ১৮ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে। অন্যটা হলো অর্থবছর ২০২২-এ সাপ্লাই চেইনে যে আগুনটা জ্বলছিল তাতে ঘি ঢেলে দিয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এতে আমদানি ব্যয় আরও বেড়ে গেল।

অর্থবছর ২০২১-এ বহির্বাণিজ্যে আর্থিক খাতে উদ্বৃত্ত ছিল ১৪ বিলিয়ন ডলার। ২০২২-এ সেটা হলো ১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ আমাদের বহির্বাণিজ্যে ঘাটতি আছে ১৮ বিলিয়ন ডলার। আর্থিক খাত থেকে বড় একটা অংশ জোগান দেওয়া সম্ভব হয়েছে, নইলে রিজার্ভের ওপর চাপটা আরও বাড়ত। তারপর সার্বিক ব্যালান্স অব পেমেন্ট যখন ২০২১-এ উদ্বৃত্ত ছিল ৯ দশমিক ২ বিলিয়ন, সেটা ২০২২-এ এসে ঘাটতিতে পরিণত হলো ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারে। এখানে একটা বিষয় দেখুন। আর্থিক খাতের উদ্বৃত্ত ১৫ বিলিয়ন এবং বহির্বাণিজ্যে ১৮ বিলিয়ন। তাহলে তো চলতি হিসাবে সার্বিক ঘাটতি হওয়ার কথা ৩ বিলিয়ন কিন্তু সেটা হয়ে গেল ৬ বিলিয়ন। অর্থাৎ এখানে একটা বড় গ্যাপ। গ্যাপটা কী? সেটা হলো আয় হয়েছে কিন্তু আসেনি। এটা হয় তথ্যের গ্যাপের কারণে। এখানে অনেক তথ্য পাওয়া যায় না। অর্থাৎ টাকাটা পাচার হয়ে যাচ্ছে। আপনি তো পাচারের কোনো আনুষ্ঠানিক তথ্য পাবেন না। পাচারের তো তেমন কোনো প্রমাণপত্র আপনি পাবেন না। এখানে আপনার বৈদেশিক মুদ্রার আয়ব্যয়ের হিসাবের যে গরমিল সেটা দেখেই বুঝতে হবে পাচার হয়ে যাচ্ছে। যেমন এই গরমিলটা ২০২১-এ ছিল ৬৭৬ মিলিয়ন ডলার আর ২০২২-এ এসে হয়ে গেছে ৬ দশমিক ৬০০ বিলিয়ন ডলার। তার পরও কথা আছে। আমাদের এ ঘাটতি হওয়ার কথা ৩ বিলিয়ন ডলার। অথচ সেটা হয়েছে (এক বছরে বৈদেশিক মুদ্রার হিসাবের গরমিলে) হলো ৬ দশমিক ৬০০ বিলিয়ন ডলার। এজন্যই রিজার্ভ যতটুকু কমার কথা তার চেয়ে বেশি কমেছে। এখানে টাকাটা পাচার হয়ে গেছে। এটা আবার স্পষ্ট করে বলাও যাবে না। কারণ আমাদের হাতে প্রমাণ নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা কি রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা ঠিকঠাক করতে পারিনি?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে আমরা ভেবেছিলাম সমস্যাটা অটোম্যাটিক এসেছে, অটোম্যাটিকভাবে চলে যাবে। কভিডের কারণে অর্থনীতিতে স্থবিরতা এসেছে। কভিড চলে গেছে ঠিক হয়ে যাবে। এটা যে শুধু আমরা ভেবেছিলাম তা নয়। খোদ আমেরিকাও ভেবেছিল। তাদেরটা ঠিকও হয়ে গেছে। আমাদেরটা হয়নি। কারণ আমাদের পলিসিগত সমস্যা রয়েছে। আমাদের যে সুদের হার ৯ শতাংশ ধরে রাখা হয়েছিল, সেই পলিসিটা ছিল ভুল। এ ছাড়া এটা অটোম্যাটিকালি ঠিক হয়ে যাবে সেই ভাবনাও ঠিক ছিল না। এ কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম কমার পরও আমাদের বাজারে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। কারণ আমরা এটাকে কৃত্রিমভাবে ধরে রাখার চেষ্টা করেছি। এ ছাড়া আমরা বাজেটের ঘাটতি মেটাতে টাকা ছাপিয়ে বাজারে ছাড়লাম। এতে চাহিদা এবং সরবরাহ আরও বাড়ল। অথচ তখন চাহিদা কমানোর প্রয়োজন ছিল। ফলে ডলারের দাম আরও বাড়ল। আবার স্থানীয় বাজারে টাকার বর্ধিত সরবরাহ মূল্যস্ফীতির চাপও বাড়িয়ে দিল। ডলারের চাহিদা যখন বেড়ে গেল তখন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ফোন করে বলা হতো যে এই রেটের বেশিতে ডলার বিক্রি করা যাবে না। অথচ তখন উচিত ছিল সেটাকে স্বাধীনভাবে চলতে দেওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের বাজার কেন নিয়ন্ত্রণ করা গেল না বলে আপনি মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : দেখুন, এখানে ২০০৩ সাল থেকে একটা ফরমাল বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ছিল। সেটা স্বাধীনভাবে চলত। কিন্তু কভিডের পর যখন আমাদের ডলারের চাহিদা বেড়ে গেল তখন আমরা সরবরাহ না বাড়িয়ে বাজারটাকে কৃত্রিমভাবে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করলাম। বাজারভিত্তিক কোনো টুল ব্যবহার না করে ব্যাংকগুলোকে হুকুম দিয়ে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হলো। প্রয়োজনে কিনবে, প্রয়োজনে বিক্রি করবে এটাই হলো বাজারভিত্তিক টুল। সেটাকে অঘোষিতভাবে উঠিয়ে দেওয়া হলো; যা ছিল ভুল নীতি। বাংলাদেশ ব্যাংক একটা রেট ফিক্সড করে দিল। আবার ব্যাংকগুলোকে নির্ধারিত দামে ডলার বেচতে বাধ্য করল। এতে মানুষ ব্যাংকে না গিয়ে খোলাবাজারে নির্ভরতা বাড়িয়ে দিল। সেখানে কার্ব মার্কেট ছাড়া অদৃশ্য একটা প্যারালাল বাজার তৈরি হয়ে গেল। ফলে এলসি খোলার জন্য ব্যাংক ডলার দিতে পারছে না। উল্টো ব্যবসায়ীরা খোলাবাজার থেকে ডলার কিনে ব্যাংকে গিয়ে এলসি খোলা শুরু করলেন। আর সেটাই এখনো চলছে। আপনি যেটা পরিবর্তন করতে পারবেন না সেটাকে সহ্য করার ক্ষমতা বাড়াতে হবে। কিন্তু আমরা সেটা করতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আইএমএফের ঋণের শর্তের কোনো প্রভাব আছে কি না?

ড. জাহিদ হোসেন : না, এখানে যে রিজার্ভ সংকট, তার সঙ্গে আইএমএফের ঋণের বিষয়টা সম্পর্কযুক্ত নয়। কেননা এ ঋণটা তো নিয়েছিলাম উদ্ধারের কাজে। বরং এটার কৃতিত্ব সরকারকে দিতে হয় যে, তারা এ সংকট মোকাবিলায় আইএমএফের কাছে আগাম গিয়েছে। এখন দ্বিতীয় কিস্তিটাও পাওয়া যাবে বলে আমি মনে করি। তবে এখানে এটা বলা যেতে পারে যে সমস্যার সমাধানে সরকার যে আইএমএফের প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত হলো এতে সংকটের সমাধান হবে কি না। পরিস্থিতি তো এতটা খারাপ ছিল না যে শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের মতো। খাদ্য নেই। রাস্তায় মানুষ নেমে গেছে। পেট্রল পাম্পে পেট্রল নেই। গুদামে সার নেই। এ ধরনের হযবরল পরিস্থিতির জন্য অপেক্ষা না করে আগে থেকেই সরকার আইএমএফের কাছে গেছে। এটার জন্য সরকার কিছুটা হলেও কৃতিত্ব পেতেই পারে। কেননা অন্য ক্ষেত্রে না হলেও এখানে সময়োপযোগী একটা পদক্ষেপ নিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা যে রিজার্ভ ভেঙে পদ্মা সেতুতে বিনিয়োগ করেছি, তা কি সঠিক ছিল মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : না, এ ক্ষেত্রেও সেটা তেমন কোনো প্রভাব ফেলেনি। কেননা পদ্মা সেতু ব্যয়গুলো তো আমরা অনেক আগেই করেছি। এ সংকট আসার আগেই করে ফেলেছি। পদ্মা সেতুর খরচ করার পর আমাদের রিজার্ভ কিন্তু বেড়েছে। ফলে ওটার জন্য রিজার্ভের কোনো ক্ষতি হয়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামগ্রিক আর্থিক খাত সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

ড. জাহিদ হোসেন : দেখুন এটা খুব ছোট করে বলা যায় যে খেলাপি ঋণ ও মুদ্রার বিনিময় হার আর্থিক খাতের বিশৃঙ্খলা নিরসনে আমরা কার্যকর কোনো উদ্যোগ নিতে পারিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ডলারের দাম যে বেড়েছে তাতে বৈদেশিক মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনা কি সঠিক ছিল?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা হলো আমরা মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনা করতে পারিনি। আর এটার জন্য বাফেদা ও এবিবি পলিসিটাই দায়ী। এটা ছিল একটি আত্মঘাতী মডেল। এটার কারণেই অপ্রাতিষ্ঠানিক মুদ্রাবাজারটার আধিপত্য বেড়েছে। অর্থাৎ প্যারালাল মার্কেট/স্যাডো বাজার তৈরি হয়েছে। এজন্যই মানুষ কার্ব মার্কেটে ঝুঁকছে। ব্যবসায়ীরাও বাধ্য হয়ে এ মার্কেটে লেনদেন করছেন। এতে স্পেকুলেশন তৈরি হয়েছে। তখন একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে যখন ডলারের দাম বাড়বে তখন ডলারটা দেশে আনব। কারণ এটা কোনো বাজি খেলার মতো। এবং এটা নিশ্চিত লাভের বাজি। এতে মানুষের মধ্যে প্রবণতা বাড়ল ডলার ধরে রাখার। কারণ তারা জানছে দাম বাড়বেই। এটাকে বলে একতরফা বাজি। এই বাজি কে নেবে না? আবার এখানে ব্যাংকগুলোর মধ্যেও ডলার কেনার সমতলভূমিও এতে নষ্ট হয়ে গেল। কারণ এখানে অনৈতিকতা ঢুকে গেল। আবার কী হলো, ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর আমরা চালু করলাম এখন থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রার বিনিময় হারে কোনো হস্তক্ষেপ করবে না এটা করবে বাফেদা। আবার ডলারের রেট করা হলো একেক ক্ষেত্রে একেক রকম। যা খুবই জটিল। একই মুদ্রার ভিন্ন ভিন্ন দর। এটা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য ছিল না। অথচ সেটা আমরা করেছি। চালিয়েছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় বাড়ানোর চেষ্টা কি ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে যে সুবিধাগুলোর কথা বলা হয়, সেগুলো খুবই সিম্পল। ট্রানজেকশনটা হওয়ার জন্য সহজ পদ্ধতি চালু করা। কিন্তু সহজ পথে এসে যদি ৫ টাকা কম পাওয়া যায় তাহলে ওই সহজ পথ আর পথ মনে হয় না। ফলে রেটটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এত লোক যাওয়ার পর রেমিট্যান্স যেখানে বাড়ার কথা সেখানে কমে যাচ্ছে এটা অপ্রত্যাশিত। এখানে আগে রেটের বিষয় ঠিক করতে হবে। আর রপ্তানির ক্ষেত্রে আরও জটিল পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনায় সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ভূমিকা কি সঠিক?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে একটা কথা বলতেই হয় সেটা হলো, মেগা প্রকল্পের প্রয়োজন অবশ্যই আছে। আমরা অনেক মেগা প্রকল্প এখন না নিলেও পারতাম। পদ্মা সেতু ঠিক আছে কিন্তু এর পথ ধরে রূপপুর, রামপাল, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এগুলো পর্যায়ক্রমে করলেই ভালো হতো। এগুলোর রিটার্ন পেতে তো অনেক সময়ের ব্যাপার। সে সময় পর্যন্ত এসব প্রকল্প চালাতে পারব তো? এই ধরুন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র কোনো ইউরেনিয়াম যদি না পাই তাহলে এত টাকা বিনিয়োগের কী হবে? এ ছাড়া এই যে মেট্রোরেল- এত টাকা খরচ করার পর যদি সেটা মাত্র কয়েক ঘণ্টা চালানো হয় তাহলে তো সময়োপযোগী হলো না।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা