শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

যেভাবে শুরু সেভাবেই শেষ হচ্ছে তারা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে শুরু সেভাবেই শেষ হচ্ছে তারা

কিছুদিন আগে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির সাবেক এক শীর্ষ নেতা মেজর আখতারুজ্জামান বলেছেন, বিএনপি এখন আর অস্তিত্বে নেই। তার এ মহামূল্যবান এবং দূরদর্শিতাপূর্ণ উক্তিটিকে বর্তমান প্রেক্ষাপটের সবচেয়ে অধিক বাস্তবসম্মত মন্তব্য হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। বিশেষ করে ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর তার দলবল নিয়ে বিএনপি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর বিএনপিতে এখন সবেধন নীলমণি হিসেবে রয়েছেন শুধু মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রুহুল কবির রিজভী। এ দুজনই গুরুতর ফৌজদারি অপরাধের আসামি হিসেবে একজন রয়েছেন হাজতে, অন্যজন পলাতক, তাই বলতে গেলে নিষ্ক্রিয়। রুহুল কবির রিজভী গোপন আশ্রয় থেকে হরতাল-অবরোধের ডাক দিলেও হরতাল-অবরোধের কোনো চিহ্নই পরিলক্ষিত হয় না। প্রতিটি সাধারণ দিনের মতোই সব সড়কে যানজট প্রকাশ্য এবং দৃশ্যমান। তবে বিএনপির বেশ কিছু দুষ্কৃতকারী দলটির ঐতিহ্যগত ধারাবাহিকতায় জ্বালাও-পোড়াও চালিয়ে জনজীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারছে। আর তাদের সঙ্গে রয়েছে দলটির একান্ত দোসর, নির্বাচনে অযোগ্য ধর্ম ব্যবসায়ী জামায়াতে ইসলাম।

এর বাইরে বর্তমানে নামসর্বস্ব এ দলটির আর কোনো কর্মকাণ্ডই নেই, যাকে রাজনৈতিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বর্ণনা করা যায়। দলটির নেত্রী খালেদা জিয়া শুধু সাজাপ্রাপ্ত বলেই নয়, বরং স্বাস্থ্যগত কারণেও এখন বলতে গেলে নির্জীব। দ্বিতীয় নেতাও খুনের দায়ে দণ্ডিত হয়ে এখন পলাতক জীবন কাটাচ্ছেন সুদূর যুক্তরাজ্যে। সেখান থেকেই তিনি এখনো ধ্বংসাত্মক নির্দেশনা পাঠাচ্ছেন বটে কিন্তু সে নির্দেশনা কার্যকর করার লোক এখন অনেক কমে গেছে, শুধু ভাড়াটে সন্ত্রাসী এবং জামায়াতের নেতা-কর্মীরাই মাঝেমধ্যে সে নির্দেশনা লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে পালন করছে। দলটি বস্তুত নেতৃত্বের অর্থে মানবশূন্য হয়ে যাওয়ায় তার সেসব নির্দেশনা এখন আর আগের মতো কাজে আসছে না। এতদিন পর্যন্ত ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সাহেব বিএনপি-জামায়াতকে সক্রিয় রাখার দায়িত্ব বেশ সফলতার সঙ্গেই পালন করছিলেন। কিন্তু কিছুদিন ছুটি কাটিয়ে দেশে ফেরার পর তিনি বলতে গেলে নিশ্চুপ হয়ে গেছেন। দলটির পক্ষে খালেদা জিয়ার এক সময়ের এক কর্মকর্তা, বিএনপি সরকারের আনুকূল্য এবং ফায়দাপ্রাপ্ত, মুশফিকুল ফজল আনসারী ওয়াশিংটনে বসে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র, ম্যাথিউ মিলারের সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রশ্ন করার নামে নিজেই বিভ্রান্তিকর, সত্য বিবর্জিত তথ্য প্রদান করে, মিলার সাহেব থেকে বিএনপিঘেঁষা উত্তর আদায় করে নিতে পারছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে ম্যাথিউ মিলার সাহেবের মধ্যেও দেখা গেল ১৮০ ডিগ্রি পরিবর্তন। সেই বিএনপি নিয়োজিত তথাকথিত প্রশ্নকারী আনসারীর কথা শুনে মিলার সাহেব কেবল বিরক্তই হননি বরং তার কাছে থাকা মাইক্রোফোনটিও বন্ধ করে দিয়ে এক কথায় তার গালে চপেটাঘাত করেছিলেন। এ ঘটনা প্রমাণ করে যে, বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে মার্কিন নীতিতে পরিবর্তন এসেছে, সম্ভবত ভারত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্তনি ব্লিঙ্কেনকে পরিষ্কার ভাষায় এ কথা বলার পর যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানো আন্তর্জাতিক আইনের খেলাপ। এ কথা বলার প্রয়োজন নেই যে যুক্তরাষ্ট্রের চীন ঠেকানো নীতি বাস্তবায়িত করতে ভারত ছাড়া সে দেশটির কোনো গত্যন্তর নেই বিধায় ভারতের কথা যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাহ্য করতে পারে না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরেই হত্যা ষড়যন্ত্রের মূল ব্যক্তি, জিয়াউর রহমান ভবিষ্যতে একটি পাকিস্তানপন্থি, ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দল সৃষ্টির রূপরেখা তৈরি করেছিলেন বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার জন্য আর সে দলটিই পরবর্তীতে বিএনপি নামে আত্মপ্রকাশ করেছিল। নেজামে ইসলাম, জামায়াতে ইসলামী, মুসলিম লীগ, কট্টর চীনপন্থি (মাও সেতুং এর একান্ত অনুসারী)-সহ যেসব পাকিস্তানপন্থি ঘরানার মানুষগুলো ৭১-এ পরাজিত হয়ে দেশ থেকে পালিয়েছিলেন অথবা দেশের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে অকর্মণ্য জীবন কাটাচ্ছিলেন, ৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল খলনায়ক জিয়াকে তারা ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তাঁরই ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়েছিলেন, জিয়াকে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দল গড়ে তুলতে। সুতরাং হত্যা এবং সন্ত্রাসের মধ্য দিয়েই এবং মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, এমন লোকদের নিয়েই বিএনপি দলের আবির্ভাব ঘটেছিল, যা জিয়ার তথাকথিত মন্ত্রিসভার সদস্যদের পরিচয় এবং জিয়ার স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ড থেকে প্রমাণিত। জন্মের পর থেকেই দলটি সেই একই সন্ত্রাসী, জ্বালাও-পোড়াও, অস্ত্রবাজি এবং সন্ত্রাসের নীতিই চালিয়ে যাচ্ছিল। যুগ যুগ ধরে গুণী মনীষীরা বলে আসছেন, যে পথে কোনো ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর যাত্রা শুরু হয়, সে পথেই তার যাত্রা সমাপ্ত হয়। প্রাচীনকালে ভারতীয় পণ্ডিত চানক্য এবং চীনা ভবিষ্যৎদ্রষ্টা কনফুসিয়াস এ ধরনের কথা বলেছেন। পরবর্তী যুগগুলোতে কার্ল মার্কস, হেগেল, বার্ট্রান্ড রাসেল, বার্নাড শ একই ধরনের বাণী প্রচার করেছেন। ইতিহাসেও এ ধরনের উদাহরণের অভাব নেই। জার্মানির নাৎসি দল, ইতালির ফ্যাসিস্ট দল, ফরাসির ১৪তম লুই-এর রাজত্ব, রাশিয়ার জারদের সিংহাসন, ইরানের পাহলবি পরিবারের, স্পেনের স্বৈরশাসক ফ্রাংকোর, পর্তুগালের স্বৈরশাসক এন্টনিও সালাজার এবং এস্টোডো নোভো রেজিম, মিসরের রাজা ফারুক প্রমুখের পতন একই পথে হয়েছিল যে পথে তাদের উত্থান ঘটেছিল। যে ঘোড়ায় চড়ে চেঙ্গিস খান কোটি মানুষ হত্যাযজ্ঞে মেতেছিলেন সেই ঘোড়া থেকে পড়েই তার মৃত্যু হয়েছিল। মৃত্যুর আগে তিনি জনরোষকে এতই ভয় পেয়েছিলেন যে, কেউ যেন তার কবর চিহ্নিত করে সেখানে অবমাননাকর কিছু করতে না পারে এবং সে জন্যই তার নির্দেশ ছিল কেউ যেন তার কবর চিনতে না পারে। আলেকজান্ডার মাত্র ৩২ বছর বয়সে ম্যালেরিয়া রোগে মৃত্যুবরণ করেছিলেন বলেই মোটামুটি নিশ্চিত। তার মশাপ্রধান অঞ্চলগুলোতে অভিযান চালানোর কারণেই ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। আরও জানা যায় যে, তিনি মৃত্যুর আগে বেশ কিছু সময় কথা বলতে অক্ষম হয়ে গিয়েছিলেন এক অভিযানকালে গলায় আঘাত পাওয়ার কারণে। বাংলার সর্বকালের ঘৃণিত মীর জাফরের মৃত্যু হয়েছিল কুষ্ঠ রোগে। রবার্ট ক্লাইভ নিজের গলায় নিজের ছুরির আঘাতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন বলেই সে সময়ে বিলেতে প্রকাশিত সংবাদপত্রগুলো উল্লেখ করেছে। সে সময়ে ক্লাইভ হতাশা থেকে পরিত্রাণের জন্য আফিমে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন।

হত্যা সন্ত্রাস দিয়ে সৃষ্ট বিএনপি দলটির পরিসমাপ্তি ছিল অপরিহার্য। তাই অবশেষে ২০০৩ সালেই দলটির পতনের সূত্রপাত ঘটে। দলের বিভ্রান্তিকর এবং লোভাতুর নেতাদের, বিশেষ করে তারেক জিয়ার ব্যক্তিস্বার্থ আদায়ের এবং জ্বালাও-পোড়াও চালিয়ে যাওয়ার নীতিতে, নির্বাচন না করে সন্ত্রাসের ওপর ভর করে ক্ষমতা দখলের চেষ্টার কারণে, যা তার পিতা করেছিলেন ৭৫-এর ১৫ আগস্ট, বহু নেতা বিরক্ত হয়ে দল ত্যাগ করে নতুন দল, যেমন তৃণমূল বিএনপি এবং বিএনএফ গঠন করেন।

বিএনপির দুজন অতি প্রভাবশালী নেতা, শমসের মবিন চৌধুরী এবং তৈমূর আলম খন্দকার বিএনপির পতন ঘণ্টা বাজানোর পর আরও বহু নেতা বিএনপির সঙ্গে সংস্রব ত্যাগ করেন। দলটির এক অতি ঘনিষ্ঠ সমর্থক জেনারেল সৈয়দ ইবরাহিমও বিএনপিঘেঁষা নীতি পরিহার করেন এই কথা বলে যে, দলটির সন্ত্রাসী নীতি ব্যর্থ হয়েছে।

বিএনপির ডাকে সাড়া দেওয়া লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন যারা বিএনপির কর্মসূচিতে অংশ নেয় তাদের অধিকাংশই জামায়াতের লোক আর ভাড়া করা সন্ত্রাসী। নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে বিএনপির দীপশিখা ততই ক্ষীণ হয়ে আসছে। ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হওয়ার পর সে দীপ চিরতরে নিভে যাবে বলেই বিজ্ঞজনদের ধারণা।

সন্ত্রাস দমনে বর্তমান সরকারের কঠোর, আপসহীন অবস্থান বিএনপির পরিচালিত সন্ত্রাসী নীতির অবক্ষয় আরও ত্বরান্বিত করেছে। তাদের জনসমর্থন এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। শুধু বিএনপির বেনিফিশিয়ারিরাই দলে কোনোরকম অবস্থান করছেন। তাই বলতে হয় দিন শেষে সত্যের জয়ই অনিবার্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

এই মাত্র | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব
রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র
বান্দরবানে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে প্রাণবন্ত সাহিত্য বিষয়ক পাঠচক্র

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা