শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

যেভাবে শুরু সেভাবেই শেষ হচ্ছে তারা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে শুরু সেভাবেই শেষ হচ্ছে তারা

কিছুদিন আগে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির সাবেক এক শীর্ষ নেতা মেজর আখতারুজ্জামান বলেছেন, বিএনপি এখন আর অস্তিত্বে নেই। তার এ মহামূল্যবান এবং দূরদর্শিতাপূর্ণ উক্তিটিকে বর্তমান প্রেক্ষাপটের সবচেয়ে অধিক বাস্তবসম্মত মন্তব্য হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। বিশেষ করে ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর তার দলবল নিয়ে বিএনপি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর বিএনপিতে এখন সবেধন নীলমণি হিসেবে রয়েছেন শুধু মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রুহুল কবির রিজভী। এ দুজনই গুরুতর ফৌজদারি অপরাধের আসামি হিসেবে একজন রয়েছেন হাজতে, অন্যজন পলাতক, তাই বলতে গেলে নিষ্ক্রিয়। রুহুল কবির রিজভী গোপন আশ্রয় থেকে হরতাল-অবরোধের ডাক দিলেও হরতাল-অবরোধের কোনো চিহ্নই পরিলক্ষিত হয় না। প্রতিটি সাধারণ দিনের মতোই সব সড়কে যানজট প্রকাশ্য এবং দৃশ্যমান। তবে বিএনপির বেশ কিছু দুষ্কৃতকারী দলটির ঐতিহ্যগত ধারাবাহিকতায় জ্বালাও-পোড়াও চালিয়ে জনজীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারছে। আর তাদের সঙ্গে রয়েছে দলটির একান্ত দোসর, নির্বাচনে অযোগ্য ধর্ম ব্যবসায়ী জামায়াতে ইসলাম।

এর বাইরে বর্তমানে নামসর্বস্ব এ দলটির আর কোনো কর্মকাণ্ডই নেই, যাকে রাজনৈতিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বর্ণনা করা যায়। দলটির নেত্রী খালেদা জিয়া শুধু সাজাপ্রাপ্ত বলেই নয়, বরং স্বাস্থ্যগত কারণেও এখন বলতে গেলে নির্জীব। দ্বিতীয় নেতাও খুনের দায়ে দণ্ডিত হয়ে এখন পলাতক জীবন কাটাচ্ছেন সুদূর যুক্তরাজ্যে। সেখান থেকেই তিনি এখনো ধ্বংসাত্মক নির্দেশনা পাঠাচ্ছেন বটে কিন্তু সে নির্দেশনা কার্যকর করার লোক এখন অনেক কমে গেছে, শুধু ভাড়াটে সন্ত্রাসী এবং জামায়াতের নেতা-কর্মীরাই মাঝেমধ্যে সে নির্দেশনা লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে পালন করছে। দলটি বস্তুত নেতৃত্বের অর্থে মানবশূন্য হয়ে যাওয়ায় তার সেসব নির্দেশনা এখন আর আগের মতো কাজে আসছে না। এতদিন পর্যন্ত ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সাহেব বিএনপি-জামায়াতকে সক্রিয় রাখার দায়িত্ব বেশ সফলতার সঙ্গেই পালন করছিলেন। কিন্তু কিছুদিন ছুটি কাটিয়ে দেশে ফেরার পর তিনি বলতে গেলে নিশ্চুপ হয়ে গেছেন। দলটির পক্ষে খালেদা জিয়ার এক সময়ের এক কর্মকর্তা, বিএনপি সরকারের আনুকূল্য এবং ফায়দাপ্রাপ্ত, মুশফিকুল ফজল আনসারী ওয়াশিংটনে বসে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র, ম্যাথিউ মিলারের সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রশ্ন করার নামে নিজেই বিভ্রান্তিকর, সত্য বিবর্জিত তথ্য প্রদান করে, মিলার সাহেব থেকে বিএনপিঘেঁষা উত্তর আদায় করে নিতে পারছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে ম্যাথিউ মিলার সাহেবের মধ্যেও দেখা গেল ১৮০ ডিগ্রি পরিবর্তন। সেই বিএনপি নিয়োজিত তথাকথিত প্রশ্নকারী আনসারীর কথা শুনে মিলার সাহেব কেবল বিরক্তই হননি বরং তার কাছে থাকা মাইক্রোফোনটিও বন্ধ করে দিয়ে এক কথায় তার গালে চপেটাঘাত করেছিলেন। এ ঘটনা প্রমাণ করে যে, বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে মার্কিন নীতিতে পরিবর্তন এসেছে, সম্ভবত ভারত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্তনি ব্লিঙ্কেনকে পরিষ্কার ভাষায় এ কথা বলার পর যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানো আন্তর্জাতিক আইনের খেলাপ। এ কথা বলার প্রয়োজন নেই যে যুক্তরাষ্ট্রের চীন ঠেকানো নীতি বাস্তবায়িত করতে ভারত ছাড়া সে দেশটির কোনো গত্যন্তর নেই বিধায় ভারতের কথা যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাহ্য করতে পারে না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরেই হত্যা ষড়যন্ত্রের মূল ব্যক্তি, জিয়াউর রহমান ভবিষ্যতে একটি পাকিস্তানপন্থি, ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দল সৃষ্টির রূপরেখা তৈরি করেছিলেন বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার জন্য আর সে দলটিই পরবর্তীতে বিএনপি নামে আত্মপ্রকাশ করেছিল। নেজামে ইসলাম, জামায়াতে ইসলামী, মুসলিম লীগ, কট্টর চীনপন্থি (মাও সেতুং এর একান্ত অনুসারী)-সহ যেসব পাকিস্তানপন্থি ঘরানার মানুষগুলো ৭১-এ পরাজিত হয়ে দেশ থেকে পালিয়েছিলেন অথবা দেশের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে অকর্মণ্য জীবন কাটাচ্ছিলেন, ৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল খলনায়ক জিয়াকে তারা ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তাঁরই ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়েছিলেন, জিয়াকে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দল গড়ে তুলতে। সুতরাং হত্যা এবং সন্ত্রাসের মধ্য দিয়েই এবং মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, এমন লোকদের নিয়েই বিএনপি দলের আবির্ভাব ঘটেছিল, যা জিয়ার তথাকথিত মন্ত্রিসভার সদস্যদের পরিচয় এবং জিয়ার স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ড থেকে প্রমাণিত। জন্মের পর থেকেই দলটি সেই একই সন্ত্রাসী, জ্বালাও-পোড়াও, অস্ত্রবাজি এবং সন্ত্রাসের নীতিই চালিয়ে যাচ্ছিল। যুগ যুগ ধরে গুণী মনীষীরা বলে আসছেন, যে পথে কোনো ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর যাত্রা শুরু হয়, সে পথেই তার যাত্রা সমাপ্ত হয়। প্রাচীনকালে ভারতীয় পণ্ডিত চানক্য এবং চীনা ভবিষ্যৎদ্রষ্টা কনফুসিয়াস এ ধরনের কথা বলেছেন। পরবর্তী যুগগুলোতে কার্ল মার্কস, হেগেল, বার্ট্রান্ড রাসেল, বার্নাড শ একই ধরনের বাণী প্রচার করেছেন। ইতিহাসেও এ ধরনের উদাহরণের অভাব নেই। জার্মানির নাৎসি দল, ইতালির ফ্যাসিস্ট দল, ফরাসির ১৪তম লুই-এর রাজত্ব, রাশিয়ার জারদের সিংহাসন, ইরানের পাহলবি পরিবারের, স্পেনের স্বৈরশাসক ফ্রাংকোর, পর্তুগালের স্বৈরশাসক এন্টনিও সালাজার এবং এস্টোডো নোভো রেজিম, মিসরের রাজা ফারুক প্রমুখের পতন একই পথে হয়েছিল যে পথে তাদের উত্থান ঘটেছিল। যে ঘোড়ায় চড়ে চেঙ্গিস খান কোটি মানুষ হত্যাযজ্ঞে মেতেছিলেন সেই ঘোড়া থেকে পড়েই তার মৃত্যু হয়েছিল। মৃত্যুর আগে তিনি জনরোষকে এতই ভয় পেয়েছিলেন যে, কেউ যেন তার কবর চিহ্নিত করে সেখানে অবমাননাকর কিছু করতে না পারে এবং সে জন্যই তার নির্দেশ ছিল কেউ যেন তার কবর চিনতে না পারে। আলেকজান্ডার মাত্র ৩২ বছর বয়সে ম্যালেরিয়া রোগে মৃত্যুবরণ করেছিলেন বলেই মোটামুটি নিশ্চিত। তার মশাপ্রধান অঞ্চলগুলোতে অভিযান চালানোর কারণেই ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। আরও জানা যায় যে, তিনি মৃত্যুর আগে বেশ কিছু সময় কথা বলতে অক্ষম হয়ে গিয়েছিলেন এক অভিযানকালে গলায় আঘাত পাওয়ার কারণে। বাংলার সর্বকালের ঘৃণিত মীর জাফরের মৃত্যু হয়েছিল কুষ্ঠ রোগে। রবার্ট ক্লাইভ নিজের গলায় নিজের ছুরির আঘাতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন বলেই সে সময়ে বিলেতে প্রকাশিত সংবাদপত্রগুলো উল্লেখ করেছে। সে সময়ে ক্লাইভ হতাশা থেকে পরিত্রাণের জন্য আফিমে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন।

হত্যা সন্ত্রাস দিয়ে সৃষ্ট বিএনপি দলটির পরিসমাপ্তি ছিল অপরিহার্য। তাই অবশেষে ২০০৩ সালেই দলটির পতনের সূত্রপাত ঘটে। দলের বিভ্রান্তিকর এবং লোভাতুর নেতাদের, বিশেষ করে তারেক জিয়ার ব্যক্তিস্বার্থ আদায়ের এবং জ্বালাও-পোড়াও চালিয়ে যাওয়ার নীতিতে, নির্বাচন না করে সন্ত্রাসের ওপর ভর করে ক্ষমতা দখলের চেষ্টার কারণে, যা তার পিতা করেছিলেন ৭৫-এর ১৫ আগস্ট, বহু নেতা বিরক্ত হয়ে দল ত্যাগ করে নতুন দল, যেমন তৃণমূল বিএনপি এবং বিএনএফ গঠন করেন।

বিএনপির দুজন অতি প্রভাবশালী নেতা, শমসের মবিন চৌধুরী এবং তৈমূর আলম খন্দকার বিএনপির পতন ঘণ্টা বাজানোর পর আরও বহু নেতা বিএনপির সঙ্গে সংস্রব ত্যাগ করেন। দলটির এক অতি ঘনিষ্ঠ সমর্থক জেনারেল সৈয়দ ইবরাহিমও বিএনপিঘেঁষা নীতি পরিহার করেন এই কথা বলে যে, দলটির সন্ত্রাসী নীতি ব্যর্থ হয়েছে।

বিএনপির ডাকে সাড়া দেওয়া লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন যারা বিএনপির কর্মসূচিতে অংশ নেয় তাদের অধিকাংশই জামায়াতের লোক আর ভাড়া করা সন্ত্রাসী। নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে বিএনপির দীপশিখা ততই ক্ষীণ হয়ে আসছে। ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হওয়ার পর সে দীপ চিরতরে নিভে যাবে বলেই বিজ্ঞজনদের ধারণা।

সন্ত্রাস দমনে বর্তমান সরকারের কঠোর, আপসহীন অবস্থান বিএনপির পরিচালিত সন্ত্রাসী নীতির অবক্ষয় আরও ত্বরান্বিত করেছে। তাদের জনসমর্থন এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। শুধু বিএনপির বেনিফিশিয়ারিরাই দলে কোনোরকম অবস্থান করছেন। তাই বলতে হয় দিন শেষে সত্যের জয়ই অনিবার্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা