শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

যেভাবে শুরু সেভাবেই শেষ হচ্ছে তারা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে শুরু সেভাবেই শেষ হচ্ছে তারা

কিছুদিন আগে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপির সাবেক এক শীর্ষ নেতা মেজর আখতারুজ্জামান বলেছেন, বিএনপি এখন আর অস্তিত্বে নেই। তার এ মহামূল্যবান এবং দূরদর্শিতাপূর্ণ উক্তিটিকে বর্তমান প্রেক্ষাপটের সবচেয়ে অধিক বাস্তবসম্মত মন্তব্য হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। বিশেষ করে ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর তার দলবল নিয়ে বিএনপি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর বিএনপিতে এখন সবেধন নীলমণি হিসেবে রয়েছেন শুধু মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং রুহুল কবির রিজভী। এ দুজনই গুরুতর ফৌজদারি অপরাধের আসামি হিসেবে একজন রয়েছেন হাজতে, অন্যজন পলাতক, তাই বলতে গেলে নিষ্ক্রিয়। রুহুল কবির রিজভী গোপন আশ্রয় থেকে হরতাল-অবরোধের ডাক দিলেও হরতাল-অবরোধের কোনো চিহ্নই পরিলক্ষিত হয় না। প্রতিটি সাধারণ দিনের মতোই সব সড়কে যানজট প্রকাশ্য এবং দৃশ্যমান। তবে বিএনপির বেশ কিছু দুষ্কৃতকারী দলটির ঐতিহ্যগত ধারাবাহিকতায় জ্বালাও-পোড়াও চালিয়ে জনজীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারছে। আর তাদের সঙ্গে রয়েছে দলটির একান্ত দোসর, নির্বাচনে অযোগ্য ধর্ম ব্যবসায়ী জামায়াতে ইসলাম।

এর বাইরে বর্তমানে নামসর্বস্ব এ দলটির আর কোনো কর্মকাণ্ডই নেই, যাকে রাজনৈতিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বর্ণনা করা যায়। দলটির নেত্রী খালেদা জিয়া শুধু সাজাপ্রাপ্ত বলেই নয়, বরং স্বাস্থ্যগত কারণেও এখন বলতে গেলে নির্জীব। দ্বিতীয় নেতাও খুনের দায়ে দণ্ডিত হয়ে এখন পলাতক জীবন কাটাচ্ছেন সুদূর যুক্তরাজ্যে। সেখান থেকেই তিনি এখনো ধ্বংসাত্মক নির্দেশনা পাঠাচ্ছেন বটে কিন্তু সে নির্দেশনা কার্যকর করার লোক এখন অনেক কমে গেছে, শুধু ভাড়াটে সন্ত্রাসী এবং জামায়াতের নেতা-কর্মীরাই মাঝেমধ্যে সে নির্দেশনা লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে পালন করছে। দলটি বস্তুত নেতৃত্বের অর্থে মানবশূন্য হয়ে যাওয়ায় তার সেসব নির্দেশনা এখন আর আগের মতো কাজে আসছে না। এতদিন পর্যন্ত ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সাহেব বিএনপি-জামায়াতকে সক্রিয় রাখার দায়িত্ব বেশ সফলতার সঙ্গেই পালন করছিলেন। কিন্তু কিছুদিন ছুটি কাটিয়ে দেশে ফেরার পর তিনি বলতে গেলে নিশ্চুপ হয়ে গেছেন। দলটির পক্ষে খালেদা জিয়ার এক সময়ের এক কর্মকর্তা, বিএনপি সরকারের আনুকূল্য এবং ফায়দাপ্রাপ্ত, মুশফিকুল ফজল আনসারী ওয়াশিংটনে বসে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র, ম্যাথিউ মিলারের সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রশ্ন করার নামে নিজেই বিভ্রান্তিকর, সত্য বিবর্জিত তথ্য প্রদান করে, মিলার সাহেব থেকে বিএনপিঘেঁষা উত্তর আদায় করে নিতে পারছিলেন। কিন্তু গত সপ্তাহে ম্যাথিউ মিলার সাহেবের মধ্যেও দেখা গেল ১৮০ ডিগ্রি পরিবর্তন। সেই বিএনপি নিয়োজিত তথাকথিত প্রশ্নকারী আনসারীর কথা শুনে মিলার সাহেব কেবল বিরক্তই হননি বরং তার কাছে থাকা মাইক্রোফোনটিও বন্ধ করে দিয়ে এক কথায় তার গালে চপেটাঘাত করেছিলেন। এ ঘটনা প্রমাণ করে যে, বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে মার্কিন নীতিতে পরিবর্তন এসেছে, সম্ভবত ভারত মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্তনি ব্লিঙ্কেনকে পরিষ্কার ভাষায় এ কথা বলার পর যে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানো আন্তর্জাতিক আইনের খেলাপ। এ কথা বলার প্রয়োজন নেই যে যুক্তরাষ্ট্রের চীন ঠেকানো নীতি বাস্তবায়িত করতে ভারত ছাড়া সে দেশটির কোনো গত্যন্তর নেই বিধায় ভারতের কথা যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাহ্য করতে পারে না।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পরেই হত্যা ষড়যন্ত্রের মূল ব্যক্তি, জিয়াউর রহমান ভবিষ্যতে একটি পাকিস্তানপন্থি, ভারতবিরোধী রাজনৈতিক দল সৃষ্টির রূপরেখা তৈরি করেছিলেন বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার জন্য আর সে দলটিই পরবর্তীতে বিএনপি নামে আত্মপ্রকাশ করেছিল। নেজামে ইসলাম, জামায়াতে ইসলামী, মুসলিম লীগ, কট্টর চীনপন্থি (মাও সেতুং এর একান্ত অনুসারী)-সহ যেসব পাকিস্তানপন্থি ঘরানার মানুষগুলো ৭১-এ পরাজিত হয়ে দেশ থেকে পালিয়েছিলেন অথবা দেশের অভ্যন্তরে ঘাপটি মেরে অকর্মণ্য জীবন কাটাচ্ছিলেন, ৭৫-এ বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল খলনায়ক জিয়াকে তারা ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তাঁরই ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়েছিলেন, জিয়াকে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দল গড়ে তুলতে। সুতরাং হত্যা এবং সন্ত্রাসের মধ্য দিয়েই এবং মূলত বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, এমন লোকদের নিয়েই বিএনপি দলের আবির্ভাব ঘটেছিল, যা জিয়ার তথাকথিত মন্ত্রিসভার সদস্যদের পরিচয় এবং জিয়ার স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকাণ্ড থেকে প্রমাণিত। জন্মের পর থেকেই দলটি সেই একই সন্ত্রাসী, জ্বালাও-পোড়াও, অস্ত্রবাজি এবং সন্ত্রাসের নীতিই চালিয়ে যাচ্ছিল। যুগ যুগ ধরে গুণী মনীষীরা বলে আসছেন, যে পথে কোনো ব্যক্তির বা গোষ্ঠীর যাত্রা শুরু হয়, সে পথেই তার যাত্রা সমাপ্ত হয়। প্রাচীনকালে ভারতীয় পণ্ডিত চানক্য এবং চীনা ভবিষ্যৎদ্রষ্টা কনফুসিয়াস এ ধরনের কথা বলেছেন। পরবর্তী যুগগুলোতে কার্ল মার্কস, হেগেল, বার্ট্রান্ড রাসেল, বার্নাড শ একই ধরনের বাণী প্রচার করেছেন। ইতিহাসেও এ ধরনের উদাহরণের অভাব নেই। জার্মানির নাৎসি দল, ইতালির ফ্যাসিস্ট দল, ফরাসির ১৪তম লুই-এর রাজত্ব, রাশিয়ার জারদের সিংহাসন, ইরানের পাহলবি পরিবারের, স্পেনের স্বৈরশাসক ফ্রাংকোর, পর্তুগালের স্বৈরশাসক এন্টনিও সালাজার এবং এস্টোডো নোভো রেজিম, মিসরের রাজা ফারুক প্রমুখের পতন একই পথে হয়েছিল যে পথে তাদের উত্থান ঘটেছিল। যে ঘোড়ায় চড়ে চেঙ্গিস খান কোটি মানুষ হত্যাযজ্ঞে মেতেছিলেন সেই ঘোড়া থেকে পড়েই তার মৃত্যু হয়েছিল। মৃত্যুর আগে তিনি জনরোষকে এতই ভয় পেয়েছিলেন যে, কেউ যেন তার কবর চিহ্নিত করে সেখানে অবমাননাকর কিছু করতে না পারে এবং সে জন্যই তার নির্দেশ ছিল কেউ যেন তার কবর চিনতে না পারে। আলেকজান্ডার মাত্র ৩২ বছর বয়সে ম্যালেরিয়া রোগে মৃত্যুবরণ করেছিলেন বলেই মোটামুটি নিশ্চিত। তার মশাপ্রধান অঞ্চলগুলোতে অভিযান চালানোর কারণেই ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। আরও জানা যায় যে, তিনি মৃত্যুর আগে বেশ কিছু সময় কথা বলতে অক্ষম হয়ে গিয়েছিলেন এক অভিযানকালে গলায় আঘাত পাওয়ার কারণে। বাংলার সর্বকালের ঘৃণিত মীর জাফরের মৃত্যু হয়েছিল কুষ্ঠ রোগে। রবার্ট ক্লাইভ নিজের গলায় নিজের ছুরির আঘাতে মৃত্যুবরণ করেছিলেন বলেই সে সময়ে বিলেতে প্রকাশিত সংবাদপত্রগুলো উল্লেখ করেছে। সে সময়ে ক্লাইভ হতাশা থেকে পরিত্রাণের জন্য আফিমে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন।

হত্যা সন্ত্রাস দিয়ে সৃষ্ট বিএনপি দলটির পরিসমাপ্তি ছিল অপরিহার্য। তাই অবশেষে ২০০৩ সালেই দলটির পতনের সূত্রপাত ঘটে। দলের বিভ্রান্তিকর এবং লোভাতুর নেতাদের, বিশেষ করে তারেক জিয়ার ব্যক্তিস্বার্থ আদায়ের এবং জ্বালাও-পোড়াও চালিয়ে যাওয়ার নীতিতে, নির্বাচন না করে সন্ত্রাসের ওপর ভর করে ক্ষমতা দখলের চেষ্টার কারণে, যা তার পিতা করেছিলেন ৭৫-এর ১৫ আগস্ট, বহু নেতা বিরক্ত হয়ে দল ত্যাগ করে নতুন দল, যেমন তৃণমূল বিএনপি এবং বিএনএফ গঠন করেন।

বিএনপির দুজন অতি প্রভাবশালী নেতা, শমসের মবিন চৌধুরী এবং তৈমূর আলম খন্দকার বিএনপির পতন ঘণ্টা বাজানোর পর আরও বহু নেতা বিএনপির সঙ্গে সংস্রব ত্যাগ করেন। দলটির এক অতি ঘনিষ্ঠ সমর্থক জেনারেল সৈয়দ ইবরাহিমও বিএনপিঘেঁষা নীতি পরিহার করেন এই কথা বলে যে, দলটির সন্ত্রাসী নীতি ব্যর্থ হয়েছে।

বিএনপির ডাকে সাড়া দেওয়া লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন যারা বিএনপির কর্মসূচিতে অংশ নেয় তাদের অধিকাংশই জামায়াতের লোক আর ভাড়া করা সন্ত্রাসী। নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে বিএনপির দীপশিখা ততই ক্ষীণ হয়ে আসছে। ২০২৪-এর ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হওয়ার পর সে দীপ চিরতরে নিভে যাবে বলেই বিজ্ঞজনদের ধারণা।

সন্ত্রাস দমনে বর্তমান সরকারের কঠোর, আপসহীন অবস্থান বিএনপির পরিচালিত সন্ত্রাসী নীতির অবক্ষয় আরও ত্বরান্বিত করেছে। তাদের জনসমর্থন এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। শুধু বিএনপির বেনিফিশিয়ারিরাই দলে কোনোরকম অবস্থান করছেন। তাই বলতে হয় দিন শেষে সত্যের জয়ই অনিবার্য।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ