শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

মহাবীর সোহরাব-রুস্তমের নাম দুনিয়ার অন্তত শত কোটি মানুষের জানা। মহাকবি ফেরদৌসির মহাকাব্য শাহনামার বদৌলতে ইরান শুধু নয়, ধারে-কাছের অনেক দেশে তারা ঘরে ঘরে পরিচিত। সোহরাব-রুস্তমের জাতভাই ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ও পরিচিত ভারতীয় উপমহাদেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে। সোহরাব- রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্য বা ইরানের মহাবীর। আর ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ বিংশ শতাব্দীর এক সেনানায়ক। ভারতের ৭৬ বছরের ইতিহাসে মাত্র দুজন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। তাদের একজন মানেক শ’, আরেকজন কে এম কারিয়াপ্পা। সোহরাব-রুস্তমের মতো মানেক শ’কে নিয়ে কোনো মহাকাব্য লেখা না হলেও তিনি ঠাঁই করে নিয়েছেন তাঁর দেশ ভারতের প্রায় প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ ভারতের যে যৌথ কমান্ড গঠিত হয় তার প্রধান ছিলেন মানেক শ’।

মহাবীর রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্যের জিবুলিস্তানের রাজা। পারস্য সম্রাট কায়কাউসের মিত্র। রুস্তমের বীরত্ব সে সময় সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। মহাবীর হিসেবে ভাবা হতো তাঁকে। রুস্তম একবার শিকার করতে গিয়েছিলেন ইরান-তুরান সীমান্তে। প্রিয় ঘোড়া রক্ষের ওপর সওয়ার হয়ে সারা দিন শিকার করেন। ক্লান্ত শান্ত হয়ে বিশ্রাম নেন এক গাছের নিচে। একপর্যায়ে রুস্তম ঘুমিয়ে পড়েন। তাঁর ঘোড়া রক্ষ স্বাধীনভাবেই একা চড়ে বেড়াচ্ছিল। হঠাৎ সমাঙ্গন রাজ্যের একদল সৈন্যের চোখে পড়ল তরতাজা ঘোড়াটি। তারা তাদের রাজাকে উপহার দেওয়ার জন্য দলবেঁধে ঘোড়াটি আটকাল। তারপর ফিরে গেল নিজেদের শিবিরে। এদিকে ঘুম ভাঙতেই রুস্তম দেখেন তাঁর প্রিয় ঘোড়া রক্ষ নেই। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তিনি গেলেন সমাঙ্গনের রাজার কাছে। রাজা তাঁকে বরণ করলেন মর্যাদার সঙ্গে। বললেন, যেভাবে হোক রুস্তমের ঘোড়া খুঁজে বের করে দেবেন। ততদিন সমাঙ্গনের রাজ অতিথি হওয়ার অনুরোধ করলেন। রুস্তম সানন্দেই রাজি হলেন। রাজ অতিথি থাকা অবস্থায় রাজকন্যা তাহমিনার সঙ্গে তাঁর পরিচয় এবং বিয়ে হয়। সন্তানসম্ভবা হন তাহমিনা।

ইতোমধ্যে জিবুলিস্তান থেকে খবর আসে রাজাকে জরুরি প্রয়োজনে রাজ্যে ফিরে যেতে হবে। তাহমিনাকে রুস্তম একটি রত্ন দিয়ে বলেন, কন্যা হলে চুলের বিণুনিতে এটি বেঁধে দিও। আর পুত্র হলে হাতে কবচ করে পরিয়ে দেবে রত্নটি। কিছু দিন পরেই তাহমিনা পুত্রসন্তান প্রসব করেন। তার নাম রাখা হয় সোহরাব। অচিরেই তিনি হয়ে উঠলেন বাবার মতোই সুদর্শন আর বীর। তাহমিনার কাছে তিনি এক দিন জানতে পারেন মহাবীর রুস্তম তার বাবা।

ইতোমধ্যে সোহরাবের মধ্যে উচ্চাকাক্সক্ষা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তিনি ভাবলেন বাবাকে সঙ্গে নিয়ে পারস্য সম্রাট কায়কাউসকে হারিয়ে দেবেন। তার বাবা হবেন পারস্যের সম্রাট আর মা সম্রাজ্ঞী। যেমন ভাবা তেমন কাজ। তুরান সম্রাটের সহায়তায় বিশাল বাহিনী গড়লেন সোহরাব। এগিয়ে গেলেন পারস্য সীমান্তের দিকে। দখল করেন দুর্ভেদ্য সাপিদ দুর্গ। দুর্গ রক্ষায় নিয়োজিত সেনাপতি হাজিরকে বন্দি করেন সোহরাব।

হাজির পারস্য সম্রাটকে গোপনে চিঠি লিখে জানালেন সোহরাব অসামান্য এক বীর। দেখতেও প্রায় রুস্তমের মতো। একমাত্র রুস্তমের পক্ষে তাঁকে ঠেকানো সম্ভব। পারস্য সম্রাট জিবুলিস্তানের রাজা রুস্তমের কাছে দূত পাঠান। অনুনয় বিনয় করে সোহরাবের বিরুদ্ধে তাঁকে যুদ্ধে রাজি করান। একজন কিশোর যোদ্ধার বীরত্বের খবরে তিনিও কিছুটা হতভম্ব হয়ে পড়েন। রুস্তম জানতেন না সোহরাব তাঁরই পুত্র। তাই নিজের পরিচয় গোপন রেখেই যুদ্ধ করলেন সোহরাবের সঙ্গে। সোহরাব বয়স্ক এক বীরের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়েন। প্রতিপক্ষের সেনাপতি রুস্তম কি না বারবার জিজ্ঞাসা করেন। আর রুস্তম বারবার বলেন, তিনি একজন সাধারণ সৈনিক মাত্র।

অস্ত্রশস্ত্রের যুদ্ধে দুই পক্ষ সমান প্রমাণিত হওয়ায় সোহরাব ও রুস্তম মল্লযুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধে সোহরাব রুস্তমকে পরাস্ত করে তাঁর বুকে চেপে বসেন। প্রতিপক্ষের বীরকে হত্যা করার জন্য অস্ত্র বের করেন। এ সময় রুস্তম বলেন প্রথমবারের যুদ্ধে কেউ পরাস্ত হলে তাঁকে হত্যা করার রীতি পারস্যে নেই। সোহরাব রুস্তমকে ছেড়ে দেন।

পরদিন আবারও শুরু হয় মল্লযুদ্ধ। রুস্তম ধোঁকা দিয়ে আগের দিন বাঁচলেও পরের দিন প্রস্তুতি নিয়েই যুদ্ধে নামেন। তাঁর কাছে ঘায়েল হন সোহরাব। রুস্তম কিশোর বীরের বুকে গেঁথে দেন তীক্ষè ছোরা। সোহরাব চিৎকার করে বলেন, তিনি মহাবীর রুস্তমের সন্তান। তাঁকে অন্যায়ভাবে হত্যার জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে। রুস্তম সোহরাবকে বলেন, তুমি যে ওই মহাবীরের সন্তান তার প্রমাণ কী? আর তখনই বর্ম ছিঁড়ে বাহুতে বাঁধা কবচটি দেখান সোহরাব। রুস্তম পুত্রের মাথা কোলে নিয়ে বলেন, ‘আমিই তোমার হতভাগ্য পিতা।’

সোহরাব-রুস্তমের কাহিনি পাঠকদের অনেকেরই জানা। বিশেষ করে মাদরাসার ছাত্র যারা, তারা ফারসি ভাষায় শাহনামা পড়ে এ কাহিনির রূপ-রসের গভীরে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। আজকের প্রসঙ্গ অবশ্য সোহরাব-রুস্তম নয়, তাঁদেরই জাতভাই আরেক মহাবীর মানেক শ’কে নিয়ে। যার জন্ম ১৯১৪ সালের ৩ এপ্রিল। শিশু অবস্থায় পরিবারের সঙ্গে তিনি ইরান থেকে শরণার্থী হয়ে আসেন ভারতবর্ষে। ২০০৮ সালের ২৭ জুন মৃত্যুবরণ করেন ভারতের এ সাবেক সেনাপ্রধান। মানেক শ’ ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফিল্ড মার্শাল। পুরো নাম শ্যাম হরমুসজি প্রেমজি শ্যাম বাহাদুর জামসেদজি মানেক শ’। ধর্মীয় বিশ্বাসে তিনি ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। ভারতে যাদের পারসি বলে অভিহিত করা হয়। ক্ষুদ্র এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়টি ভারতের ব্যবসা-বাণিজ্য ও রাজনীতিতে সব সময় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। ভারতীয় কংগ্রেসের অবিসংবাদিত নেতা দাদাভাই নওরোজী ছিলেন পারসি সম্প্রদায়ের লোক। ভারতের শিল্প জগতের পথিকৃৎ জামসেদজী টাটাও এ সম্প্রদায়ের। নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধীর স্বামী ফিরোজ গান্ধীও ছিলেন পারসি। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বিয়ে করেন তাঁর এক পারসি বন্ধুর কিশোরী কন্যা রতন বাঈকে।

জরথুস্ত্রবাদ একটি ধর্মমত। ৩২০০ বছর আগে ইরানে এই একেশ্বরবাদী ধর্মের উদ্ভব। মহাবীর সোহরাব-রুস্তমও ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। একেশ্বরবাদী এই ধর্মের ঈশ্বরের নাম আহুর মজদা। তিনি আলো এবং ভালোর নিয়ামক শক্তি। সূর্য ও আগুনের মাধ্যমে যিনি মানুষকে দেখা দেন। পারসিদের ধর্মমন্দিরে সব সময় আগুন জ্বলে। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের মতে, শয়তান হলো অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের প্রতীক। পারসি ধর্মে অসুন্দর, অকল্যাণ ও অশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে আহরিমান। সে হলো অন্ধকার ও মন্দের প্রতীক। পারসিরা বিশ্বাস করে ভালোর পথে থাকলে, সত্য-সুন্দর ও কল্যাণের প্রতি অনুগত হলে ঈশ্বর আহুর মজদা তার সহায়ক হন। তিনি অন্ধকার বা মন্দ-প্রভাব থেকে মানুষকে রক্ষা করেন।

২০০৬ সালের অক্টোবরে সংবাদ সংস্থা এএফপি ইরানের জরথুস্ত্রবাদী সম্প্রদায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ‘ইরানের এই সম্প্রদায়টি শত শত বছর নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ্য করেছে। তাদের জোর করে দীক্ষিত করা হয়েছে অন্য ধর্মে। তারপরও হারিয়ে যাননি তারা। তাদের ৩২০০ বছরের পুরনো একেশ্বরবাদী ধর্ম ইরানে টিকে আছে আজও।’ একসময় জরথুস্ত্রবাদ ছিল ইরানের রাষ্ট্রধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে আরবরা ইরান আক্রমণ করার পর তাদের একটা অংশ দেশত্যাগ করে ভারতে এসে থিতু হয়। ভারতীয়রা এই আগন্তুকদের মেনে নেয়। সে দেশে তারা পারসি নামেই পরিচিত।

বলছিলাম ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র কথা। বিশ্ব পরিসরে অসাধারণ মেধাসম্পন্ন সামরিক কমান্ডার হিসেবে যাদের নাম বলা যায় মানেক শ’ তাঁদেরই একজন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে তিনি গুরুতর আহত হন। তাঁর পাকস্থলী গুলিবিদ্ধ হয়। তারপরও তিনি বেঁচে যান প্রায় অলৌকিকভাবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মাত্র ১৪ দিনে বিশাল পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করার অসামান্য কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। এ যুদ্ধে ‘মনস্তাত্ত্বিক অস্ত্র’ ব্যবহার করে মানেক শ’ অবিশ্বাস্য সাফল্য দেখান। বলা যায়, অস্ত্র ছাড়াই পাকিস্তানি বাহিনীকে মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে পরাজিত করে তাদের আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন তিনি। দুনিয়ার সামরিক ইতিহাসে যা একটি নজিরবিহীন ঘটনা বলেই বিবেচিত।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান থেকে পাকিস্তানি সৈন্যদের উদ্দেশে লিফলেট ছেড়ে মানেক শ’ এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ শুরু করেন। লিফলেটে বলা হয়, পাকিস্তানি বাহিনী চারদিক থেকে ঘেরাও হয়ে পড়েছে। তারা আত্মসমর্পণ না করলে চড়ামূল্য দিতে হবে। মানেক শ’র এ কৌশল পাকিস্তানিদের মনোবল ভেঙে দেয়। একসময় তারা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।

ডাকসাইটে জেনারেল, সেনাপ্রধান এবং ফিল্ড মার্শাল পদে অধিষ্ঠিত হলেও মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন সোজা সরল এবং রসিক। একাত্তরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েকদিন আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মানেক শ’কে জিজ্ঞেস করেন- ‘জেনারেল আপনি কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত?’ তিনি জবাব দিয়েছিলেন-

আমি সব সময় প্রস্তুত সোনামণি! ইন্দিরা গান্ধী এই রসিকতায় অসন্তুষ্ট হননি। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ মানেক শ’কে হিরোতে পরিণত করে। একসময় রটে যায় সেনাপ্রধান ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছেন। তাঁর ঈর্ষাকাতর সহকর্মীরা হয়তো এমনটি রটিয়েছিলেন। এক পর্যায়ে মানেক শ’কে ডেকে পাঠান ইন্দিরা। তাঁকে সরাসরি জিজ্ঞেস করেন, তিনি ক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা করছেন কি না। এর জবাবে মানেক শ’ নিজের উঁচু নাকের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করে বলেন, অন্যের ব্যাপারে নাক গলাতে আমি এটাকে ব্যবহার করি না। রসিক অথচ স্পষ্টভাষী মানেক শ’ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন না- তা ইন্দিরা গান্ধী সহজেই বুঝে ফেলেন।

আগেই বলেছি, মানেক শ’ ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্য হয়েছে ধর্মীয় আচার অনুসারে। জরথুস্ত্রবাদী বা পারসিরা মারা গেলে তাদের লাশ পাহাড়ের চূড়ায় অথবা উঁচু টাওয়ারে রেখে দেওয়া হয়। শকুন ও অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীর খাদ্যে পরিণত হয় সে লাশ। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র শেষকৃত্যও সেভাবেই সম্পন্ন হয়। মানুষ মরে গেলে কবর দেওয়া, অগ্নিদাহ করা কিংবা টাওয়ার বা পাহাড়ের চূড়ায় রেখে আসার যে পদ্ধতি বিশ্বজুড়ে প্রচলিত তার মূল উদ্দেশ্য জীবিতদের কাছ থেকে মৃতকে দূরে রাখা। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ তাঁর ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এখন স্বর্গরাজ্যের বাসিন্দা। পারসি ধর্মের ঈশ্বর আহুর মজদার অতিথি। একজন ভারতীয় এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বী হলেও এই ফিল্ড মার্শাল বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান পাবেন যুগ যুগ ধরে। মিত্রবাহিনীর প্রধান হিসেবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি যে অবদান রেখেছেন তা এ দেশের ইতিহাসে অনন্তকাল ধরে লেখা থাকবে।

আগেই বলেছি, ইতিহাসখ্যাত সোহরাব-রুস্তম ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। প্রাচীন পারস্য বা তৎকালীন বিশ্বে তাঁদের মতো বড় বীরের জন্ম হয়নি। সোহরাব-রুস্তমের শত শত বছর পর আরেক জরথুস্ত্রবাদী মহাবীর হিসেবে বিশ্ববাসীকে চমক দেখিয়েছেন। তবে মানুষ মানেক শ’ ছিলেন সব পরিচয়ের ঊর্ধ্বে। বাংলাদেশের মানুষকে তিনি মনেপ্রাণে ভালোবাসতেন। অন্ততপক্ষে এ দেশের একজন অতি সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ছিলেন আজীবন ঋণী। এ লোকটির নাম রওশন আলী। স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গভবনে খানসামা পদে কাজ করতেন।

১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির স্পেশাল অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব তালুকদার। তিনি তাঁর ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’ নামের স্মৃতিচারণামূলক বইতে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। ১৯৭২ সালের ২৭ নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ভারত সফরে যান। ওইদিন সন্ধ্যায় ভারতীয় রাষ্ট্রপতি ভি পি গিরি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সম্মানে রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং সিনিয়র মন্ত্রীরাও ভোজসভায় অংশ নেন। সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ এতে উপস্থিত ছিলেন। কালো স্যুট পরা দীর্ঘদেহী মানেক শ’ ভোজসভার এক প্রান্তে একা দাঁড়িয়েছিলেন। মাহবুব তালুকদার মানেক শ’র কাছে যান ও নিজের পরিচয় দেন। বলেন, তিনি বঙ্গভবনে কর্মরত। মানেক শ’ তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, রওশন আলীকে তিনি চেনেন কি না। মাহবুব তালুকদার বিস্ময়াভূত হয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রশ্ন করেন, আপনি তার নাম জানেন কীভাবে? মানেক শ’ বলেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তিনি আসাম রাইফেলের ক্যাপ্টেন হিসেবে যুদ্ধ করেন। রওশন আলী ছিলেন তার ব্যাটম্যান। যুদ্ধে মানেক শ’ গুরুতর আহত হন। সে সময় যুদ্ধক্ষেত্র থেকে তাঁকে তুলে এনে রওশন আলী প্রাণে রক্ষা করেন। যে কারণে তাঁকে তিনি কোনো দিনই ভুলতে পারেন না।

ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ মহৎপ্রাণ মানুষ ছিলেন বলেই একজন ব্যাটম্যানের কথা আজীবন মনে রেখেছেন। বড় মাপের মানুষ হিসেবে উদারতা ও মহানুভবতা তাঁর ভূষণে পরিণত হয়েছিল।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
ছয় দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের
আমিরাতের বিপক্ষে জিতলেই সুপার ফোর, হারলে বিদায় পাকিস্তানের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি; ঢাকায় দায়িত্বে থাকবেন ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ
খুলনায় বিএনপি নেতার বাড়িতে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ আজ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ফেনীতে ইউনিফর্ম পরিবর্তনের উদ্যোগে কলেজ শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম