শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

মহাবীর সোহরাব-রুস্তমের নাম দুনিয়ার অন্তত শত কোটি মানুষের জানা। মহাকবি ফেরদৌসির মহাকাব্য শাহনামার বদৌলতে ইরান শুধু নয়, ধারে-কাছের অনেক দেশে তারা ঘরে ঘরে পরিচিত। সোহরাব-রুস্তমের জাতভাই ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ও পরিচিত ভারতীয় উপমহাদেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে। সোহরাব- রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্য বা ইরানের মহাবীর। আর ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ বিংশ শতাব্দীর এক সেনানায়ক। ভারতের ৭৬ বছরের ইতিহাসে মাত্র দুজন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। তাদের একজন মানেক শ’, আরেকজন কে এম কারিয়াপ্পা। সোহরাব-রুস্তমের মতো মানেক শ’কে নিয়ে কোনো মহাকাব্য লেখা না হলেও তিনি ঠাঁই করে নিয়েছেন তাঁর দেশ ভারতের প্রায় প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ ভারতের যে যৌথ কমান্ড গঠিত হয় তার প্রধান ছিলেন মানেক শ’।

মহাবীর রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্যের জিবুলিস্তানের রাজা। পারস্য সম্রাট কায়কাউসের মিত্র। রুস্তমের বীরত্ব সে সময় সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। মহাবীর হিসেবে ভাবা হতো তাঁকে। রুস্তম একবার শিকার করতে গিয়েছিলেন ইরান-তুরান সীমান্তে। প্রিয় ঘোড়া রক্ষের ওপর সওয়ার হয়ে সারা দিন শিকার করেন। ক্লান্ত শান্ত হয়ে বিশ্রাম নেন এক গাছের নিচে। একপর্যায়ে রুস্তম ঘুমিয়ে পড়েন। তাঁর ঘোড়া রক্ষ স্বাধীনভাবেই একা চড়ে বেড়াচ্ছিল। হঠাৎ সমাঙ্গন রাজ্যের একদল সৈন্যের চোখে পড়ল তরতাজা ঘোড়াটি। তারা তাদের রাজাকে উপহার দেওয়ার জন্য দলবেঁধে ঘোড়াটি আটকাল। তারপর ফিরে গেল নিজেদের শিবিরে। এদিকে ঘুম ভাঙতেই রুস্তম দেখেন তাঁর প্রিয় ঘোড়া রক্ষ নেই। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তিনি গেলেন সমাঙ্গনের রাজার কাছে। রাজা তাঁকে বরণ করলেন মর্যাদার সঙ্গে। বললেন, যেভাবে হোক রুস্তমের ঘোড়া খুঁজে বের করে দেবেন। ততদিন সমাঙ্গনের রাজ অতিথি হওয়ার অনুরোধ করলেন। রুস্তম সানন্দেই রাজি হলেন। রাজ অতিথি থাকা অবস্থায় রাজকন্যা তাহমিনার সঙ্গে তাঁর পরিচয় এবং বিয়ে হয়। সন্তানসম্ভবা হন তাহমিনা।

ইতোমধ্যে জিবুলিস্তান থেকে খবর আসে রাজাকে জরুরি প্রয়োজনে রাজ্যে ফিরে যেতে হবে। তাহমিনাকে রুস্তম একটি রত্ন দিয়ে বলেন, কন্যা হলে চুলের বিণুনিতে এটি বেঁধে দিও। আর পুত্র হলে হাতে কবচ করে পরিয়ে দেবে রত্নটি। কিছু দিন পরেই তাহমিনা পুত্রসন্তান প্রসব করেন। তার নাম রাখা হয় সোহরাব। অচিরেই তিনি হয়ে উঠলেন বাবার মতোই সুদর্শন আর বীর। তাহমিনার কাছে তিনি এক দিন জানতে পারেন মহাবীর রুস্তম তার বাবা।

ইতোমধ্যে সোহরাবের মধ্যে উচ্চাকাক্সক্ষা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তিনি ভাবলেন বাবাকে সঙ্গে নিয়ে পারস্য সম্রাট কায়কাউসকে হারিয়ে দেবেন। তার বাবা হবেন পারস্যের সম্রাট আর মা সম্রাজ্ঞী। যেমন ভাবা তেমন কাজ। তুরান সম্রাটের সহায়তায় বিশাল বাহিনী গড়লেন সোহরাব। এগিয়ে গেলেন পারস্য সীমান্তের দিকে। দখল করেন দুর্ভেদ্য সাপিদ দুর্গ। দুর্গ রক্ষায় নিয়োজিত সেনাপতি হাজিরকে বন্দি করেন সোহরাব।

হাজির পারস্য সম্রাটকে গোপনে চিঠি লিখে জানালেন সোহরাব অসামান্য এক বীর। দেখতেও প্রায় রুস্তমের মতো। একমাত্র রুস্তমের পক্ষে তাঁকে ঠেকানো সম্ভব। পারস্য সম্রাট জিবুলিস্তানের রাজা রুস্তমের কাছে দূত পাঠান। অনুনয় বিনয় করে সোহরাবের বিরুদ্ধে তাঁকে যুদ্ধে রাজি করান। একজন কিশোর যোদ্ধার বীরত্বের খবরে তিনিও কিছুটা হতভম্ব হয়ে পড়েন। রুস্তম জানতেন না সোহরাব তাঁরই পুত্র। তাই নিজের পরিচয় গোপন রেখেই যুদ্ধ করলেন সোহরাবের সঙ্গে। সোহরাব বয়স্ক এক বীরের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়েন। প্রতিপক্ষের সেনাপতি রুস্তম কি না বারবার জিজ্ঞাসা করেন। আর রুস্তম বারবার বলেন, তিনি একজন সাধারণ সৈনিক মাত্র।

অস্ত্রশস্ত্রের যুদ্ধে দুই পক্ষ সমান প্রমাণিত হওয়ায় সোহরাব ও রুস্তম মল্লযুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধে সোহরাব রুস্তমকে পরাস্ত করে তাঁর বুকে চেপে বসেন। প্রতিপক্ষের বীরকে হত্যা করার জন্য অস্ত্র বের করেন। এ সময় রুস্তম বলেন প্রথমবারের যুদ্ধে কেউ পরাস্ত হলে তাঁকে হত্যা করার রীতি পারস্যে নেই। সোহরাব রুস্তমকে ছেড়ে দেন।

পরদিন আবারও শুরু হয় মল্লযুদ্ধ। রুস্তম ধোঁকা দিয়ে আগের দিন বাঁচলেও পরের দিন প্রস্তুতি নিয়েই যুদ্ধে নামেন। তাঁর কাছে ঘায়েল হন সোহরাব। রুস্তম কিশোর বীরের বুকে গেঁথে দেন তীক্ষè ছোরা। সোহরাব চিৎকার করে বলেন, তিনি মহাবীর রুস্তমের সন্তান। তাঁকে অন্যায়ভাবে হত্যার জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে। রুস্তম সোহরাবকে বলেন, তুমি যে ওই মহাবীরের সন্তান তার প্রমাণ কী? আর তখনই বর্ম ছিঁড়ে বাহুতে বাঁধা কবচটি দেখান সোহরাব। রুস্তম পুত্রের মাথা কোলে নিয়ে বলেন, ‘আমিই তোমার হতভাগ্য পিতা।’

সোহরাব-রুস্তমের কাহিনি পাঠকদের অনেকেরই জানা। বিশেষ করে মাদরাসার ছাত্র যারা, তারা ফারসি ভাষায় শাহনামা পড়ে এ কাহিনির রূপ-রসের গভীরে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। আজকের প্রসঙ্গ অবশ্য সোহরাব-রুস্তম নয়, তাঁদেরই জাতভাই আরেক মহাবীর মানেক শ’কে নিয়ে। যার জন্ম ১৯১৪ সালের ৩ এপ্রিল। শিশু অবস্থায় পরিবারের সঙ্গে তিনি ইরান থেকে শরণার্থী হয়ে আসেন ভারতবর্ষে। ২০০৮ সালের ২৭ জুন মৃত্যুবরণ করেন ভারতের এ সাবেক সেনাপ্রধান। মানেক শ’ ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফিল্ড মার্শাল। পুরো নাম শ্যাম হরমুসজি প্রেমজি শ্যাম বাহাদুর জামসেদজি মানেক শ’। ধর্মীয় বিশ্বাসে তিনি ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। ভারতে যাদের পারসি বলে অভিহিত করা হয়। ক্ষুদ্র এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়টি ভারতের ব্যবসা-বাণিজ্য ও রাজনীতিতে সব সময় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। ভারতীয় কংগ্রেসের অবিসংবাদিত নেতা দাদাভাই নওরোজী ছিলেন পারসি সম্প্রদায়ের লোক। ভারতের শিল্প জগতের পথিকৃৎ জামসেদজী টাটাও এ সম্প্রদায়ের। নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধীর স্বামী ফিরোজ গান্ধীও ছিলেন পারসি। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বিয়ে করেন তাঁর এক পারসি বন্ধুর কিশোরী কন্যা রতন বাঈকে।

জরথুস্ত্রবাদ একটি ধর্মমত। ৩২০০ বছর আগে ইরানে এই একেশ্বরবাদী ধর্মের উদ্ভব। মহাবীর সোহরাব-রুস্তমও ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। একেশ্বরবাদী এই ধর্মের ঈশ্বরের নাম আহুর মজদা। তিনি আলো এবং ভালোর নিয়ামক শক্তি। সূর্য ও আগুনের মাধ্যমে যিনি মানুষকে দেখা দেন। পারসিদের ধর্মমন্দিরে সব সময় আগুন জ্বলে। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের মতে, শয়তান হলো অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের প্রতীক। পারসি ধর্মে অসুন্দর, অকল্যাণ ও অশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে আহরিমান। সে হলো অন্ধকার ও মন্দের প্রতীক। পারসিরা বিশ্বাস করে ভালোর পথে থাকলে, সত্য-সুন্দর ও কল্যাণের প্রতি অনুগত হলে ঈশ্বর আহুর মজদা তার সহায়ক হন। তিনি অন্ধকার বা মন্দ-প্রভাব থেকে মানুষকে রক্ষা করেন।

২০০৬ সালের অক্টোবরে সংবাদ সংস্থা এএফপি ইরানের জরথুস্ত্রবাদী সম্প্রদায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ‘ইরানের এই সম্প্রদায়টি শত শত বছর নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ্য করেছে। তাদের জোর করে দীক্ষিত করা হয়েছে অন্য ধর্মে। তারপরও হারিয়ে যাননি তারা। তাদের ৩২০০ বছরের পুরনো একেশ্বরবাদী ধর্ম ইরানে টিকে আছে আজও।’ একসময় জরথুস্ত্রবাদ ছিল ইরানের রাষ্ট্রধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে আরবরা ইরান আক্রমণ করার পর তাদের একটা অংশ দেশত্যাগ করে ভারতে এসে থিতু হয়। ভারতীয়রা এই আগন্তুকদের মেনে নেয়। সে দেশে তারা পারসি নামেই পরিচিত।

বলছিলাম ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র কথা। বিশ্ব পরিসরে অসাধারণ মেধাসম্পন্ন সামরিক কমান্ডার হিসেবে যাদের নাম বলা যায় মানেক শ’ তাঁদেরই একজন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে তিনি গুরুতর আহত হন। তাঁর পাকস্থলী গুলিবিদ্ধ হয়। তারপরও তিনি বেঁচে যান প্রায় অলৌকিকভাবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মাত্র ১৪ দিনে বিশাল পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করার অসামান্য কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। এ যুদ্ধে ‘মনস্তাত্ত্বিক অস্ত্র’ ব্যবহার করে মানেক শ’ অবিশ্বাস্য সাফল্য দেখান। বলা যায়, অস্ত্র ছাড়াই পাকিস্তানি বাহিনীকে মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে পরাজিত করে তাদের আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন তিনি। দুনিয়ার সামরিক ইতিহাসে যা একটি নজিরবিহীন ঘটনা বলেই বিবেচিত।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান থেকে পাকিস্তানি সৈন্যদের উদ্দেশে লিফলেট ছেড়ে মানেক শ’ এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ শুরু করেন। লিফলেটে বলা হয়, পাকিস্তানি বাহিনী চারদিক থেকে ঘেরাও হয়ে পড়েছে। তারা আত্মসমর্পণ না করলে চড়ামূল্য দিতে হবে। মানেক শ’র এ কৌশল পাকিস্তানিদের মনোবল ভেঙে দেয়। একসময় তারা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।

ডাকসাইটে জেনারেল, সেনাপ্রধান এবং ফিল্ড মার্শাল পদে অধিষ্ঠিত হলেও মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন সোজা সরল এবং রসিক। একাত্তরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েকদিন আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মানেক শ’কে জিজ্ঞেস করেন- ‘জেনারেল আপনি কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত?’ তিনি জবাব দিয়েছিলেন-

আমি সব সময় প্রস্তুত সোনামণি! ইন্দিরা গান্ধী এই রসিকতায় অসন্তুষ্ট হননি। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ মানেক শ’কে হিরোতে পরিণত করে। একসময় রটে যায় সেনাপ্রধান ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছেন। তাঁর ঈর্ষাকাতর সহকর্মীরা হয়তো এমনটি রটিয়েছিলেন। এক পর্যায়ে মানেক শ’কে ডেকে পাঠান ইন্দিরা। তাঁকে সরাসরি জিজ্ঞেস করেন, তিনি ক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা করছেন কি না। এর জবাবে মানেক শ’ নিজের উঁচু নাকের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করে বলেন, অন্যের ব্যাপারে নাক গলাতে আমি এটাকে ব্যবহার করি না। রসিক অথচ স্পষ্টভাষী মানেক শ’ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন না- তা ইন্দিরা গান্ধী সহজেই বুঝে ফেলেন।

আগেই বলেছি, মানেক শ’ ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্য হয়েছে ধর্মীয় আচার অনুসারে। জরথুস্ত্রবাদী বা পারসিরা মারা গেলে তাদের লাশ পাহাড়ের চূড়ায় অথবা উঁচু টাওয়ারে রেখে দেওয়া হয়। শকুন ও অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীর খাদ্যে পরিণত হয় সে লাশ। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র শেষকৃত্যও সেভাবেই সম্পন্ন হয়। মানুষ মরে গেলে কবর দেওয়া, অগ্নিদাহ করা কিংবা টাওয়ার বা পাহাড়ের চূড়ায় রেখে আসার যে পদ্ধতি বিশ্বজুড়ে প্রচলিত তার মূল উদ্দেশ্য জীবিতদের কাছ থেকে মৃতকে দূরে রাখা। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ তাঁর ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এখন স্বর্গরাজ্যের বাসিন্দা। পারসি ধর্মের ঈশ্বর আহুর মজদার অতিথি। একজন ভারতীয় এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বী হলেও এই ফিল্ড মার্শাল বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান পাবেন যুগ যুগ ধরে। মিত্রবাহিনীর প্রধান হিসেবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি যে অবদান রেখেছেন তা এ দেশের ইতিহাসে অনন্তকাল ধরে লেখা থাকবে।

আগেই বলেছি, ইতিহাসখ্যাত সোহরাব-রুস্তম ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। প্রাচীন পারস্য বা তৎকালীন বিশ্বে তাঁদের মতো বড় বীরের জন্ম হয়নি। সোহরাব-রুস্তমের শত শত বছর পর আরেক জরথুস্ত্রবাদী মহাবীর হিসেবে বিশ্ববাসীকে চমক দেখিয়েছেন। তবে মানুষ মানেক শ’ ছিলেন সব পরিচয়ের ঊর্ধ্বে। বাংলাদেশের মানুষকে তিনি মনেপ্রাণে ভালোবাসতেন। অন্ততপক্ষে এ দেশের একজন অতি সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ছিলেন আজীবন ঋণী। এ লোকটির নাম রওশন আলী। স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গভবনে খানসামা পদে কাজ করতেন।

১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির স্পেশাল অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব তালুকদার। তিনি তাঁর ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’ নামের স্মৃতিচারণামূলক বইতে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। ১৯৭২ সালের ২৭ নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ভারত সফরে যান। ওইদিন সন্ধ্যায় ভারতীয় রাষ্ট্রপতি ভি পি গিরি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সম্মানে রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং সিনিয়র মন্ত্রীরাও ভোজসভায় অংশ নেন। সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ এতে উপস্থিত ছিলেন। কালো স্যুট পরা দীর্ঘদেহী মানেক শ’ ভোজসভার এক প্রান্তে একা দাঁড়িয়েছিলেন। মাহবুব তালুকদার মানেক শ’র কাছে যান ও নিজের পরিচয় দেন। বলেন, তিনি বঙ্গভবনে কর্মরত। মানেক শ’ তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, রওশন আলীকে তিনি চেনেন কি না। মাহবুব তালুকদার বিস্ময়াভূত হয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রশ্ন করেন, আপনি তার নাম জানেন কীভাবে? মানেক শ’ বলেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তিনি আসাম রাইফেলের ক্যাপ্টেন হিসেবে যুদ্ধ করেন। রওশন আলী ছিলেন তার ব্যাটম্যান। যুদ্ধে মানেক শ’ গুরুতর আহত হন। সে সময় যুদ্ধক্ষেত্র থেকে তাঁকে তুলে এনে রওশন আলী প্রাণে রক্ষা করেন। যে কারণে তাঁকে তিনি কোনো দিনই ভুলতে পারেন না।

ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ মহৎপ্রাণ মানুষ ছিলেন বলেই একজন ব্যাটম্যানের কথা আজীবন মনে রেখেছেন। বড় মাপের মানুষ হিসেবে উদারতা ও মহানুভবতা তাঁর ভূষণে পরিণত হয়েছিল।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম