শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

মহাবীর সোহরাব-রুস্তমের নাম দুনিয়ার অন্তত শত কোটি মানুষের জানা। মহাকবি ফেরদৌসির মহাকাব্য শাহনামার বদৌলতে ইরান শুধু নয়, ধারে-কাছের অনেক দেশে তারা ঘরে ঘরে পরিচিত। সোহরাব-রুস্তমের জাতভাই ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ও পরিচিত ভারতীয় উপমহাদেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে। সোহরাব- রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্য বা ইরানের মহাবীর। আর ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ বিংশ শতাব্দীর এক সেনানায়ক। ভারতের ৭৬ বছরের ইতিহাসে মাত্র দুজন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। তাদের একজন মানেক শ’, আরেকজন কে এম কারিয়াপ্পা। সোহরাব-রুস্তমের মতো মানেক শ’কে নিয়ে কোনো মহাকাব্য লেখা না হলেও তিনি ঠাঁই করে নিয়েছেন তাঁর দেশ ভারতের প্রায় প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ ভারতের যে যৌথ কমান্ড গঠিত হয় তার প্রধান ছিলেন মানেক শ’।

মহাবীর রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্যের জিবুলিস্তানের রাজা। পারস্য সম্রাট কায়কাউসের মিত্র। রুস্তমের বীরত্ব সে সময় সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। মহাবীর হিসেবে ভাবা হতো তাঁকে। রুস্তম একবার শিকার করতে গিয়েছিলেন ইরান-তুরান সীমান্তে। প্রিয় ঘোড়া রক্ষের ওপর সওয়ার হয়ে সারা দিন শিকার করেন। ক্লান্ত শান্ত হয়ে বিশ্রাম নেন এক গাছের নিচে। একপর্যায়ে রুস্তম ঘুমিয়ে পড়েন। তাঁর ঘোড়া রক্ষ স্বাধীনভাবেই একা চড়ে বেড়াচ্ছিল। হঠাৎ সমাঙ্গন রাজ্যের একদল সৈন্যের চোখে পড়ল তরতাজা ঘোড়াটি। তারা তাদের রাজাকে উপহার দেওয়ার জন্য দলবেঁধে ঘোড়াটি আটকাল। তারপর ফিরে গেল নিজেদের শিবিরে। এদিকে ঘুম ভাঙতেই রুস্তম দেখেন তাঁর প্রিয় ঘোড়া রক্ষ নেই। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তিনি গেলেন সমাঙ্গনের রাজার কাছে। রাজা তাঁকে বরণ করলেন মর্যাদার সঙ্গে। বললেন, যেভাবে হোক রুস্তমের ঘোড়া খুঁজে বের করে দেবেন। ততদিন সমাঙ্গনের রাজ অতিথি হওয়ার অনুরোধ করলেন। রুস্তম সানন্দেই রাজি হলেন। রাজ অতিথি থাকা অবস্থায় রাজকন্যা তাহমিনার সঙ্গে তাঁর পরিচয় এবং বিয়ে হয়। সন্তানসম্ভবা হন তাহমিনা।

ইতোমধ্যে জিবুলিস্তান থেকে খবর আসে রাজাকে জরুরি প্রয়োজনে রাজ্যে ফিরে যেতে হবে। তাহমিনাকে রুস্তম একটি রত্ন দিয়ে বলেন, কন্যা হলে চুলের বিণুনিতে এটি বেঁধে দিও। আর পুত্র হলে হাতে কবচ করে পরিয়ে দেবে রত্নটি। কিছু দিন পরেই তাহমিনা পুত্রসন্তান প্রসব করেন। তার নাম রাখা হয় সোহরাব। অচিরেই তিনি হয়ে উঠলেন বাবার মতোই সুদর্শন আর বীর। তাহমিনার কাছে তিনি এক দিন জানতে পারেন মহাবীর রুস্তম তার বাবা।

ইতোমধ্যে সোহরাবের মধ্যে উচ্চাকাক্সক্ষা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তিনি ভাবলেন বাবাকে সঙ্গে নিয়ে পারস্য সম্রাট কায়কাউসকে হারিয়ে দেবেন। তার বাবা হবেন পারস্যের সম্রাট আর মা সম্রাজ্ঞী। যেমন ভাবা তেমন কাজ। তুরান সম্রাটের সহায়তায় বিশাল বাহিনী গড়লেন সোহরাব। এগিয়ে গেলেন পারস্য সীমান্তের দিকে। দখল করেন দুর্ভেদ্য সাপিদ দুর্গ। দুর্গ রক্ষায় নিয়োজিত সেনাপতি হাজিরকে বন্দি করেন সোহরাব।

হাজির পারস্য সম্রাটকে গোপনে চিঠি লিখে জানালেন সোহরাব অসামান্য এক বীর। দেখতেও প্রায় রুস্তমের মতো। একমাত্র রুস্তমের পক্ষে তাঁকে ঠেকানো সম্ভব। পারস্য সম্রাট জিবুলিস্তানের রাজা রুস্তমের কাছে দূত পাঠান। অনুনয় বিনয় করে সোহরাবের বিরুদ্ধে তাঁকে যুদ্ধে রাজি করান। একজন কিশোর যোদ্ধার বীরত্বের খবরে তিনিও কিছুটা হতভম্ব হয়ে পড়েন। রুস্তম জানতেন না সোহরাব তাঁরই পুত্র। তাই নিজের পরিচয় গোপন রেখেই যুদ্ধ করলেন সোহরাবের সঙ্গে। সোহরাব বয়স্ক এক বীরের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়েন। প্রতিপক্ষের সেনাপতি রুস্তম কি না বারবার জিজ্ঞাসা করেন। আর রুস্তম বারবার বলেন, তিনি একজন সাধারণ সৈনিক মাত্র।

অস্ত্রশস্ত্রের যুদ্ধে দুই পক্ষ সমান প্রমাণিত হওয়ায় সোহরাব ও রুস্তম মল্লযুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধে সোহরাব রুস্তমকে পরাস্ত করে তাঁর বুকে চেপে বসেন। প্রতিপক্ষের বীরকে হত্যা করার জন্য অস্ত্র বের করেন। এ সময় রুস্তম বলেন প্রথমবারের যুদ্ধে কেউ পরাস্ত হলে তাঁকে হত্যা করার রীতি পারস্যে নেই। সোহরাব রুস্তমকে ছেড়ে দেন।

পরদিন আবারও শুরু হয় মল্লযুদ্ধ। রুস্তম ধোঁকা দিয়ে আগের দিন বাঁচলেও পরের দিন প্রস্তুতি নিয়েই যুদ্ধে নামেন। তাঁর কাছে ঘায়েল হন সোহরাব। রুস্তম কিশোর বীরের বুকে গেঁথে দেন তীক্ষè ছোরা। সোহরাব চিৎকার করে বলেন, তিনি মহাবীর রুস্তমের সন্তান। তাঁকে অন্যায়ভাবে হত্যার জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে। রুস্তম সোহরাবকে বলেন, তুমি যে ওই মহাবীরের সন্তান তার প্রমাণ কী? আর তখনই বর্ম ছিঁড়ে বাহুতে বাঁধা কবচটি দেখান সোহরাব। রুস্তম পুত্রের মাথা কোলে নিয়ে বলেন, ‘আমিই তোমার হতভাগ্য পিতা।’

সোহরাব-রুস্তমের কাহিনি পাঠকদের অনেকেরই জানা। বিশেষ করে মাদরাসার ছাত্র যারা, তারা ফারসি ভাষায় শাহনামা পড়ে এ কাহিনির রূপ-রসের গভীরে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। আজকের প্রসঙ্গ অবশ্য সোহরাব-রুস্তম নয়, তাঁদেরই জাতভাই আরেক মহাবীর মানেক শ’কে নিয়ে। যার জন্ম ১৯১৪ সালের ৩ এপ্রিল। শিশু অবস্থায় পরিবারের সঙ্গে তিনি ইরান থেকে শরণার্থী হয়ে আসেন ভারতবর্ষে। ২০০৮ সালের ২৭ জুন মৃত্যুবরণ করেন ভারতের এ সাবেক সেনাপ্রধান। মানেক শ’ ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফিল্ড মার্শাল। পুরো নাম শ্যাম হরমুসজি প্রেমজি শ্যাম বাহাদুর জামসেদজি মানেক শ’। ধর্মীয় বিশ্বাসে তিনি ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। ভারতে যাদের পারসি বলে অভিহিত করা হয়। ক্ষুদ্র এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়টি ভারতের ব্যবসা-বাণিজ্য ও রাজনীতিতে সব সময় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। ভারতীয় কংগ্রেসের অবিসংবাদিত নেতা দাদাভাই নওরোজী ছিলেন পারসি সম্প্রদায়ের লোক। ভারতের শিল্প জগতের পথিকৃৎ জামসেদজী টাটাও এ সম্প্রদায়ের। নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধীর স্বামী ফিরোজ গান্ধীও ছিলেন পারসি। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বিয়ে করেন তাঁর এক পারসি বন্ধুর কিশোরী কন্যা রতন বাঈকে।

জরথুস্ত্রবাদ একটি ধর্মমত। ৩২০০ বছর আগে ইরানে এই একেশ্বরবাদী ধর্মের উদ্ভব। মহাবীর সোহরাব-রুস্তমও ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। একেশ্বরবাদী এই ধর্মের ঈশ্বরের নাম আহুর মজদা। তিনি আলো এবং ভালোর নিয়ামক শক্তি। সূর্য ও আগুনের মাধ্যমে যিনি মানুষকে দেখা দেন। পারসিদের ধর্মমন্দিরে সব সময় আগুন জ্বলে। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের মতে, শয়তান হলো অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের প্রতীক। পারসি ধর্মে অসুন্দর, অকল্যাণ ও অশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে আহরিমান। সে হলো অন্ধকার ও মন্দের প্রতীক। পারসিরা বিশ্বাস করে ভালোর পথে থাকলে, সত্য-সুন্দর ও কল্যাণের প্রতি অনুগত হলে ঈশ্বর আহুর মজদা তার সহায়ক হন। তিনি অন্ধকার বা মন্দ-প্রভাব থেকে মানুষকে রক্ষা করেন।

২০০৬ সালের অক্টোবরে সংবাদ সংস্থা এএফপি ইরানের জরথুস্ত্রবাদী সম্প্রদায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ‘ইরানের এই সম্প্রদায়টি শত শত বছর নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ্য করেছে। তাদের জোর করে দীক্ষিত করা হয়েছে অন্য ধর্মে। তারপরও হারিয়ে যাননি তারা। তাদের ৩২০০ বছরের পুরনো একেশ্বরবাদী ধর্ম ইরানে টিকে আছে আজও।’ একসময় জরথুস্ত্রবাদ ছিল ইরানের রাষ্ট্রধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে আরবরা ইরান আক্রমণ করার পর তাদের একটা অংশ দেশত্যাগ করে ভারতে এসে থিতু হয়। ভারতীয়রা এই আগন্তুকদের মেনে নেয়। সে দেশে তারা পারসি নামেই পরিচিত।

বলছিলাম ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র কথা। বিশ্ব পরিসরে অসাধারণ মেধাসম্পন্ন সামরিক কমান্ডার হিসেবে যাদের নাম বলা যায় মানেক শ’ তাঁদেরই একজন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে তিনি গুরুতর আহত হন। তাঁর পাকস্থলী গুলিবিদ্ধ হয়। তারপরও তিনি বেঁচে যান প্রায় অলৌকিকভাবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মাত্র ১৪ দিনে বিশাল পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করার অসামান্য কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। এ যুদ্ধে ‘মনস্তাত্ত্বিক অস্ত্র’ ব্যবহার করে মানেক শ’ অবিশ্বাস্য সাফল্য দেখান। বলা যায়, অস্ত্র ছাড়াই পাকিস্তানি বাহিনীকে মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে পরাজিত করে তাদের আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন তিনি। দুনিয়ার সামরিক ইতিহাসে যা একটি নজিরবিহীন ঘটনা বলেই বিবেচিত।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান থেকে পাকিস্তানি সৈন্যদের উদ্দেশে লিফলেট ছেড়ে মানেক শ’ এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ শুরু করেন। লিফলেটে বলা হয়, পাকিস্তানি বাহিনী চারদিক থেকে ঘেরাও হয়ে পড়েছে। তারা আত্মসমর্পণ না করলে চড়ামূল্য দিতে হবে। মানেক শ’র এ কৌশল পাকিস্তানিদের মনোবল ভেঙে দেয়। একসময় তারা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।

ডাকসাইটে জেনারেল, সেনাপ্রধান এবং ফিল্ড মার্শাল পদে অধিষ্ঠিত হলেও মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন সোজা সরল এবং রসিক। একাত্তরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েকদিন আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মানেক শ’কে জিজ্ঞেস করেন- ‘জেনারেল আপনি কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত?’ তিনি জবাব দিয়েছিলেন-

আমি সব সময় প্রস্তুত সোনামণি! ইন্দিরা গান্ধী এই রসিকতায় অসন্তুষ্ট হননি। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ মানেক শ’কে হিরোতে পরিণত করে। একসময় রটে যায় সেনাপ্রধান ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছেন। তাঁর ঈর্ষাকাতর সহকর্মীরা হয়তো এমনটি রটিয়েছিলেন। এক পর্যায়ে মানেক শ’কে ডেকে পাঠান ইন্দিরা। তাঁকে সরাসরি জিজ্ঞেস করেন, তিনি ক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা করছেন কি না। এর জবাবে মানেক শ’ নিজের উঁচু নাকের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করে বলেন, অন্যের ব্যাপারে নাক গলাতে আমি এটাকে ব্যবহার করি না। রসিক অথচ স্পষ্টভাষী মানেক শ’ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন না- তা ইন্দিরা গান্ধী সহজেই বুঝে ফেলেন।

আগেই বলেছি, মানেক শ’ ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্য হয়েছে ধর্মীয় আচার অনুসারে। জরথুস্ত্রবাদী বা পারসিরা মারা গেলে তাদের লাশ পাহাড়ের চূড়ায় অথবা উঁচু টাওয়ারে রেখে দেওয়া হয়। শকুন ও অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীর খাদ্যে পরিণত হয় সে লাশ। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র শেষকৃত্যও সেভাবেই সম্পন্ন হয়। মানুষ মরে গেলে কবর দেওয়া, অগ্নিদাহ করা কিংবা টাওয়ার বা পাহাড়ের চূড়ায় রেখে আসার যে পদ্ধতি বিশ্বজুড়ে প্রচলিত তার মূল উদ্দেশ্য জীবিতদের কাছ থেকে মৃতকে দূরে রাখা। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ তাঁর ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এখন স্বর্গরাজ্যের বাসিন্দা। পারসি ধর্মের ঈশ্বর আহুর মজদার অতিথি। একজন ভারতীয় এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বী হলেও এই ফিল্ড মার্শাল বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান পাবেন যুগ যুগ ধরে। মিত্রবাহিনীর প্রধান হিসেবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি যে অবদান রেখেছেন তা এ দেশের ইতিহাসে অনন্তকাল ধরে লেখা থাকবে।

আগেই বলেছি, ইতিহাসখ্যাত সোহরাব-রুস্তম ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। প্রাচীন পারস্য বা তৎকালীন বিশ্বে তাঁদের মতো বড় বীরের জন্ম হয়নি। সোহরাব-রুস্তমের শত শত বছর পর আরেক জরথুস্ত্রবাদী মহাবীর হিসেবে বিশ্ববাসীকে চমক দেখিয়েছেন। তবে মানুষ মানেক শ’ ছিলেন সব পরিচয়ের ঊর্ধ্বে। বাংলাদেশের মানুষকে তিনি মনেপ্রাণে ভালোবাসতেন। অন্ততপক্ষে এ দেশের একজন অতি সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ছিলেন আজীবন ঋণী। এ লোকটির নাম রওশন আলী। স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গভবনে খানসামা পদে কাজ করতেন।

১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির স্পেশাল অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব তালুকদার। তিনি তাঁর ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’ নামের স্মৃতিচারণামূলক বইতে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। ১৯৭২ সালের ২৭ নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ভারত সফরে যান। ওইদিন সন্ধ্যায় ভারতীয় রাষ্ট্রপতি ভি পি গিরি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সম্মানে রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং সিনিয়র মন্ত্রীরাও ভোজসভায় অংশ নেন। সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ এতে উপস্থিত ছিলেন। কালো স্যুট পরা দীর্ঘদেহী মানেক শ’ ভোজসভার এক প্রান্তে একা দাঁড়িয়েছিলেন। মাহবুব তালুকদার মানেক শ’র কাছে যান ও নিজের পরিচয় দেন। বলেন, তিনি বঙ্গভবনে কর্মরত। মানেক শ’ তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, রওশন আলীকে তিনি চেনেন কি না। মাহবুব তালুকদার বিস্ময়াভূত হয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রশ্ন করেন, আপনি তার নাম জানেন কীভাবে? মানেক শ’ বলেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তিনি আসাম রাইফেলের ক্যাপ্টেন হিসেবে যুদ্ধ করেন। রওশন আলী ছিলেন তার ব্যাটম্যান। যুদ্ধে মানেক শ’ গুরুতর আহত হন। সে সময় যুদ্ধক্ষেত্র থেকে তাঁকে তুলে এনে রওশন আলী প্রাণে রক্ষা করেন। যে কারণে তাঁকে তিনি কোনো দিনই ভুলতে পারেন না।

ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ মহৎপ্রাণ মানুষ ছিলেন বলেই একজন ব্যাটম্যানের কথা আজীবন মনে রেখেছেন। বড় মাপের মানুষ হিসেবে উদারতা ও মহানুভবতা তাঁর ভূষণে পরিণত হয়েছিল।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে