শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

মহাবীর সোহরাব-রুস্তমের নাম দুনিয়ার অন্তত শত কোটি মানুষের জানা। মহাকবি ফেরদৌসির মহাকাব্য শাহনামার বদৌলতে ইরান শুধু নয়, ধারে-কাছের অনেক দেশে তারা ঘরে ঘরে পরিচিত। সোহরাব-রুস্তমের জাতভাই ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ও পরিচিত ভারতীয় উপমহাদেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে। সোহরাব- রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্য বা ইরানের মহাবীর। আর ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ বিংশ শতাব্দীর এক সেনানায়ক। ভারতের ৭৬ বছরের ইতিহাসে মাত্র দুজন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। তাদের একজন মানেক শ’, আরেকজন কে এম কারিয়াপ্পা। সোহরাব-রুস্তমের মতো মানেক শ’কে নিয়ে কোনো মহাকাব্য লেখা না হলেও তিনি ঠাঁই করে নিয়েছেন তাঁর দেশ ভারতের প্রায় প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ ভারতের যে যৌথ কমান্ড গঠিত হয় তার প্রধান ছিলেন মানেক শ’।

মহাবীর রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্যের জিবুলিস্তানের রাজা। পারস্য সম্রাট কায়কাউসের মিত্র। রুস্তমের বীরত্ব সে সময় সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। মহাবীর হিসেবে ভাবা হতো তাঁকে। রুস্তম একবার শিকার করতে গিয়েছিলেন ইরান-তুরান সীমান্তে। প্রিয় ঘোড়া রক্ষের ওপর সওয়ার হয়ে সারা দিন শিকার করেন। ক্লান্ত শান্ত হয়ে বিশ্রাম নেন এক গাছের নিচে। একপর্যায়ে রুস্তম ঘুমিয়ে পড়েন। তাঁর ঘোড়া রক্ষ স্বাধীনভাবেই একা চড়ে বেড়াচ্ছিল। হঠাৎ সমাঙ্গন রাজ্যের একদল সৈন্যের চোখে পড়ল তরতাজা ঘোড়াটি। তারা তাদের রাজাকে উপহার দেওয়ার জন্য দলবেঁধে ঘোড়াটি আটকাল। তারপর ফিরে গেল নিজেদের শিবিরে। এদিকে ঘুম ভাঙতেই রুস্তম দেখেন তাঁর প্রিয় ঘোড়া রক্ষ নেই। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তিনি গেলেন সমাঙ্গনের রাজার কাছে। রাজা তাঁকে বরণ করলেন মর্যাদার সঙ্গে। বললেন, যেভাবে হোক রুস্তমের ঘোড়া খুঁজে বের করে দেবেন। ততদিন সমাঙ্গনের রাজ অতিথি হওয়ার অনুরোধ করলেন। রুস্তম সানন্দেই রাজি হলেন। রাজ অতিথি থাকা অবস্থায় রাজকন্যা তাহমিনার সঙ্গে তাঁর পরিচয় এবং বিয়ে হয়। সন্তানসম্ভবা হন তাহমিনা।

ইতোমধ্যে জিবুলিস্তান থেকে খবর আসে রাজাকে জরুরি প্রয়োজনে রাজ্যে ফিরে যেতে হবে। তাহমিনাকে রুস্তম একটি রত্ন দিয়ে বলেন, কন্যা হলে চুলের বিণুনিতে এটি বেঁধে দিও। আর পুত্র হলে হাতে কবচ করে পরিয়ে দেবে রত্নটি। কিছু দিন পরেই তাহমিনা পুত্রসন্তান প্রসব করেন। তার নাম রাখা হয় সোহরাব। অচিরেই তিনি হয়ে উঠলেন বাবার মতোই সুদর্শন আর বীর। তাহমিনার কাছে তিনি এক দিন জানতে পারেন মহাবীর রুস্তম তার বাবা।

ইতোমধ্যে সোহরাবের মধ্যে উচ্চাকাক্সক্ষা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তিনি ভাবলেন বাবাকে সঙ্গে নিয়ে পারস্য সম্রাট কায়কাউসকে হারিয়ে দেবেন। তার বাবা হবেন পারস্যের সম্রাট আর মা সম্রাজ্ঞী। যেমন ভাবা তেমন কাজ। তুরান সম্রাটের সহায়তায় বিশাল বাহিনী গড়লেন সোহরাব। এগিয়ে গেলেন পারস্য সীমান্তের দিকে। দখল করেন দুর্ভেদ্য সাপিদ দুর্গ। দুর্গ রক্ষায় নিয়োজিত সেনাপতি হাজিরকে বন্দি করেন সোহরাব।

হাজির পারস্য সম্রাটকে গোপনে চিঠি লিখে জানালেন সোহরাব অসামান্য এক বীর। দেখতেও প্রায় রুস্তমের মতো। একমাত্র রুস্তমের পক্ষে তাঁকে ঠেকানো সম্ভব। পারস্য সম্রাট জিবুলিস্তানের রাজা রুস্তমের কাছে দূত পাঠান। অনুনয় বিনয় করে সোহরাবের বিরুদ্ধে তাঁকে যুদ্ধে রাজি করান। একজন কিশোর যোদ্ধার বীরত্বের খবরে তিনিও কিছুটা হতভম্ব হয়ে পড়েন। রুস্তম জানতেন না সোহরাব তাঁরই পুত্র। তাই নিজের পরিচয় গোপন রেখেই যুদ্ধ করলেন সোহরাবের সঙ্গে। সোহরাব বয়স্ক এক বীরের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়েন। প্রতিপক্ষের সেনাপতি রুস্তম কি না বারবার জিজ্ঞাসা করেন। আর রুস্তম বারবার বলেন, তিনি একজন সাধারণ সৈনিক মাত্র।

অস্ত্রশস্ত্রের যুদ্ধে দুই পক্ষ সমান প্রমাণিত হওয়ায় সোহরাব ও রুস্তম মল্লযুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধে সোহরাব রুস্তমকে পরাস্ত করে তাঁর বুকে চেপে বসেন। প্রতিপক্ষের বীরকে হত্যা করার জন্য অস্ত্র বের করেন। এ সময় রুস্তম বলেন প্রথমবারের যুদ্ধে কেউ পরাস্ত হলে তাঁকে হত্যা করার রীতি পারস্যে নেই। সোহরাব রুস্তমকে ছেড়ে দেন।

পরদিন আবারও শুরু হয় মল্লযুদ্ধ। রুস্তম ধোঁকা দিয়ে আগের দিন বাঁচলেও পরের দিন প্রস্তুতি নিয়েই যুদ্ধে নামেন। তাঁর কাছে ঘায়েল হন সোহরাব। রুস্তম কিশোর বীরের বুকে গেঁথে দেন তীক্ষè ছোরা। সোহরাব চিৎকার করে বলেন, তিনি মহাবীর রুস্তমের সন্তান। তাঁকে অন্যায়ভাবে হত্যার জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে। রুস্তম সোহরাবকে বলেন, তুমি যে ওই মহাবীরের সন্তান তার প্রমাণ কী? আর তখনই বর্ম ছিঁড়ে বাহুতে বাঁধা কবচটি দেখান সোহরাব। রুস্তম পুত্রের মাথা কোলে নিয়ে বলেন, ‘আমিই তোমার হতভাগ্য পিতা।’

সোহরাব-রুস্তমের কাহিনি পাঠকদের অনেকেরই জানা। বিশেষ করে মাদরাসার ছাত্র যারা, তারা ফারসি ভাষায় শাহনামা পড়ে এ কাহিনির রূপ-রসের গভীরে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। আজকের প্রসঙ্গ অবশ্য সোহরাব-রুস্তম নয়, তাঁদেরই জাতভাই আরেক মহাবীর মানেক শ’কে নিয়ে। যার জন্ম ১৯১৪ সালের ৩ এপ্রিল। শিশু অবস্থায় পরিবারের সঙ্গে তিনি ইরান থেকে শরণার্থী হয়ে আসেন ভারতবর্ষে। ২০০৮ সালের ২৭ জুন মৃত্যুবরণ করেন ভারতের এ সাবেক সেনাপ্রধান। মানেক শ’ ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফিল্ড মার্শাল। পুরো নাম শ্যাম হরমুসজি প্রেমজি শ্যাম বাহাদুর জামসেদজি মানেক শ’। ধর্মীয় বিশ্বাসে তিনি ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। ভারতে যাদের পারসি বলে অভিহিত করা হয়। ক্ষুদ্র এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়টি ভারতের ব্যবসা-বাণিজ্য ও রাজনীতিতে সব সময় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। ভারতীয় কংগ্রেসের অবিসংবাদিত নেতা দাদাভাই নওরোজী ছিলেন পারসি সম্প্রদায়ের লোক। ভারতের শিল্প জগতের পথিকৃৎ জামসেদজী টাটাও এ সম্প্রদায়ের। নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধীর স্বামী ফিরোজ গান্ধীও ছিলেন পারসি। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বিয়ে করেন তাঁর এক পারসি বন্ধুর কিশোরী কন্যা রতন বাঈকে।

জরথুস্ত্রবাদ একটি ধর্মমত। ৩২০০ বছর আগে ইরানে এই একেশ্বরবাদী ধর্মের উদ্ভব। মহাবীর সোহরাব-রুস্তমও ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। একেশ্বরবাদী এই ধর্মের ঈশ্বরের নাম আহুর মজদা। তিনি আলো এবং ভালোর নিয়ামক শক্তি। সূর্য ও আগুনের মাধ্যমে যিনি মানুষকে দেখা দেন। পারসিদের ধর্মমন্দিরে সব সময় আগুন জ্বলে। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের মতে, শয়তান হলো অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের প্রতীক। পারসি ধর্মে অসুন্দর, অকল্যাণ ও অশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে আহরিমান। সে হলো অন্ধকার ও মন্দের প্রতীক। পারসিরা বিশ্বাস করে ভালোর পথে থাকলে, সত্য-সুন্দর ও কল্যাণের প্রতি অনুগত হলে ঈশ্বর আহুর মজদা তার সহায়ক হন। তিনি অন্ধকার বা মন্দ-প্রভাব থেকে মানুষকে রক্ষা করেন।

২০০৬ সালের অক্টোবরে সংবাদ সংস্থা এএফপি ইরানের জরথুস্ত্রবাদী সম্প্রদায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ‘ইরানের এই সম্প্রদায়টি শত শত বছর নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ্য করেছে। তাদের জোর করে দীক্ষিত করা হয়েছে অন্য ধর্মে। তারপরও হারিয়ে যাননি তারা। তাদের ৩২০০ বছরের পুরনো একেশ্বরবাদী ধর্ম ইরানে টিকে আছে আজও।’ একসময় জরথুস্ত্রবাদ ছিল ইরানের রাষ্ট্রধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে আরবরা ইরান আক্রমণ করার পর তাদের একটা অংশ দেশত্যাগ করে ভারতে এসে থিতু হয়। ভারতীয়রা এই আগন্তুকদের মেনে নেয়। সে দেশে তারা পারসি নামেই পরিচিত।

বলছিলাম ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র কথা। বিশ্ব পরিসরে অসাধারণ মেধাসম্পন্ন সামরিক কমান্ডার হিসেবে যাদের নাম বলা যায় মানেক শ’ তাঁদেরই একজন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে তিনি গুরুতর আহত হন। তাঁর পাকস্থলী গুলিবিদ্ধ হয়। তারপরও তিনি বেঁচে যান প্রায় অলৌকিকভাবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মাত্র ১৪ দিনে বিশাল পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করার অসামান্য কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। এ যুদ্ধে ‘মনস্তাত্ত্বিক অস্ত্র’ ব্যবহার করে মানেক শ’ অবিশ্বাস্য সাফল্য দেখান। বলা যায়, অস্ত্র ছাড়াই পাকিস্তানি বাহিনীকে মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে পরাজিত করে তাদের আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন তিনি। দুনিয়ার সামরিক ইতিহাসে যা একটি নজিরবিহীন ঘটনা বলেই বিবেচিত।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান থেকে পাকিস্তানি সৈন্যদের উদ্দেশে লিফলেট ছেড়ে মানেক শ’ এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ শুরু করেন। লিফলেটে বলা হয়, পাকিস্তানি বাহিনী চারদিক থেকে ঘেরাও হয়ে পড়েছে। তারা আত্মসমর্পণ না করলে চড়ামূল্য দিতে হবে। মানেক শ’র এ কৌশল পাকিস্তানিদের মনোবল ভেঙে দেয়। একসময় তারা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।

ডাকসাইটে জেনারেল, সেনাপ্রধান এবং ফিল্ড মার্শাল পদে অধিষ্ঠিত হলেও মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন সোজা সরল এবং রসিক। একাত্তরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েকদিন আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মানেক শ’কে জিজ্ঞেস করেন- ‘জেনারেল আপনি কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত?’ তিনি জবাব দিয়েছিলেন-

আমি সব সময় প্রস্তুত সোনামণি! ইন্দিরা গান্ধী এই রসিকতায় অসন্তুষ্ট হননি। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ মানেক শ’কে হিরোতে পরিণত করে। একসময় রটে যায় সেনাপ্রধান ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছেন। তাঁর ঈর্ষাকাতর সহকর্মীরা হয়তো এমনটি রটিয়েছিলেন। এক পর্যায়ে মানেক শ’কে ডেকে পাঠান ইন্দিরা। তাঁকে সরাসরি জিজ্ঞেস করেন, তিনি ক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা করছেন কি না। এর জবাবে মানেক শ’ নিজের উঁচু নাকের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করে বলেন, অন্যের ব্যাপারে নাক গলাতে আমি এটাকে ব্যবহার করি না। রসিক অথচ স্পষ্টভাষী মানেক শ’ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন না- তা ইন্দিরা গান্ধী সহজেই বুঝে ফেলেন।

আগেই বলেছি, মানেক শ’ ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্য হয়েছে ধর্মীয় আচার অনুসারে। জরথুস্ত্রবাদী বা পারসিরা মারা গেলে তাদের লাশ পাহাড়ের চূড়ায় অথবা উঁচু টাওয়ারে রেখে দেওয়া হয়। শকুন ও অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীর খাদ্যে পরিণত হয় সে লাশ। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র শেষকৃত্যও সেভাবেই সম্পন্ন হয়। মানুষ মরে গেলে কবর দেওয়া, অগ্নিদাহ করা কিংবা টাওয়ার বা পাহাড়ের চূড়ায় রেখে আসার যে পদ্ধতি বিশ্বজুড়ে প্রচলিত তার মূল উদ্দেশ্য জীবিতদের কাছ থেকে মৃতকে দূরে রাখা। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ তাঁর ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এখন স্বর্গরাজ্যের বাসিন্দা। পারসি ধর্মের ঈশ্বর আহুর মজদার অতিথি। একজন ভারতীয় এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বী হলেও এই ফিল্ড মার্শাল বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান পাবেন যুগ যুগ ধরে। মিত্রবাহিনীর প্রধান হিসেবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি যে অবদান রেখেছেন তা এ দেশের ইতিহাসে অনন্তকাল ধরে লেখা থাকবে।

আগেই বলেছি, ইতিহাসখ্যাত সোহরাব-রুস্তম ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। প্রাচীন পারস্য বা তৎকালীন বিশ্বে তাঁদের মতো বড় বীরের জন্ম হয়নি। সোহরাব-রুস্তমের শত শত বছর পর আরেক জরথুস্ত্রবাদী মহাবীর হিসেবে বিশ্ববাসীকে চমক দেখিয়েছেন। তবে মানুষ মানেক শ’ ছিলেন সব পরিচয়ের ঊর্ধ্বে। বাংলাদেশের মানুষকে তিনি মনেপ্রাণে ভালোবাসতেন। অন্ততপক্ষে এ দেশের একজন অতি সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ছিলেন আজীবন ঋণী। এ লোকটির নাম রওশন আলী। স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গভবনে খানসামা পদে কাজ করতেন।

১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির স্পেশাল অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব তালুকদার। তিনি তাঁর ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’ নামের স্মৃতিচারণামূলক বইতে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। ১৯৭২ সালের ২৭ নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ভারত সফরে যান। ওইদিন সন্ধ্যায় ভারতীয় রাষ্ট্রপতি ভি পি গিরি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সম্মানে রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং সিনিয়র মন্ত্রীরাও ভোজসভায় অংশ নেন। সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ এতে উপস্থিত ছিলেন। কালো স্যুট পরা দীর্ঘদেহী মানেক শ’ ভোজসভার এক প্রান্তে একা দাঁড়িয়েছিলেন। মাহবুব তালুকদার মানেক শ’র কাছে যান ও নিজের পরিচয় দেন। বলেন, তিনি বঙ্গভবনে কর্মরত। মানেক শ’ তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, রওশন আলীকে তিনি চেনেন কি না। মাহবুব তালুকদার বিস্ময়াভূত হয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রশ্ন করেন, আপনি তার নাম জানেন কীভাবে? মানেক শ’ বলেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তিনি আসাম রাইফেলের ক্যাপ্টেন হিসেবে যুদ্ধ করেন। রওশন আলী ছিলেন তার ব্যাটম্যান। যুদ্ধে মানেক শ’ গুরুতর আহত হন। সে সময় যুদ্ধক্ষেত্র থেকে তাঁকে তুলে এনে রওশন আলী প্রাণে রক্ষা করেন। যে কারণে তাঁকে তিনি কোনো দিনই ভুলতে পারেন না।

ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ মহৎপ্রাণ মানুষ ছিলেন বলেই একজন ব্যাটম্যানের কথা আজীবন মনে রেখেছেন। বড় মাপের মানুষ হিসেবে উদারতা ও মহানুভবতা তাঁর ভূষণে পরিণত হয়েছিল।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে