শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রাণে বাঁচান রওশন আলী

মহাবীর সোহরাব-রুস্তমের নাম দুনিয়ার অন্তত শত কোটি মানুষের জানা। মহাকবি ফেরদৌসির মহাকাব্য শাহনামার বদৌলতে ইরান শুধু নয়, ধারে-কাছের অনেক দেশে তারা ঘরে ঘরে পরিচিত। সোহরাব-রুস্তমের জাতভাই ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ও পরিচিত ভারতীয় উপমহাদেশের কোটি কোটি মানুষের কাছে। সোহরাব- রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্য বা ইরানের মহাবীর। আর ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ বিংশ শতাব্দীর এক সেনানায়ক। ভারতের ৭৬ বছরের ইতিহাসে মাত্র দুজন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদবি ফিল্ড মার্শাল অর্জন করেছেন। তাদের একজন মানেক শ’, আরেকজন কে এম কারিয়াপ্পা। সোহরাব-রুস্তমের মতো মানেক শ’কে নিয়ে কোনো মহাকাব্য লেখা না হলেও তিনি ঠাঁই করে নিয়েছেন তাঁর দেশ ভারতের প্রায় প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ ভারতের যে যৌথ কমান্ড গঠিত হয় তার প্রধান ছিলেন মানেক শ’।

মহাবীর রুস্তম ছিলেন প্রাচীন পারস্যের জিবুলিস্তানের রাজা। পারস্য সম্রাট কায়কাউসের মিত্র। রুস্তমের বীরত্ব সে সময় সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল। মহাবীর হিসেবে ভাবা হতো তাঁকে। রুস্তম একবার শিকার করতে গিয়েছিলেন ইরান-তুরান সীমান্তে। প্রিয় ঘোড়া রক্ষের ওপর সওয়ার হয়ে সারা দিন শিকার করেন। ক্লান্ত শান্ত হয়ে বিশ্রাম নেন এক গাছের নিচে। একপর্যায়ে রুস্তম ঘুমিয়ে পড়েন। তাঁর ঘোড়া রক্ষ স্বাধীনভাবেই একা চড়ে বেড়াচ্ছিল। হঠাৎ সমাঙ্গন রাজ্যের একদল সৈন্যের চোখে পড়ল তরতাজা ঘোড়াটি। তারা তাদের রাজাকে উপহার দেওয়ার জন্য দলবেঁধে ঘোড়াটি আটকাল। তারপর ফিরে গেল নিজেদের শিবিরে। এদিকে ঘুম ভাঙতেই রুস্তম দেখেন তাঁর প্রিয় ঘোড়া রক্ষ নেই। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তিনি গেলেন সমাঙ্গনের রাজার কাছে। রাজা তাঁকে বরণ করলেন মর্যাদার সঙ্গে। বললেন, যেভাবে হোক রুস্তমের ঘোড়া খুঁজে বের করে দেবেন। ততদিন সমাঙ্গনের রাজ অতিথি হওয়ার অনুরোধ করলেন। রুস্তম সানন্দেই রাজি হলেন। রাজ অতিথি থাকা অবস্থায় রাজকন্যা তাহমিনার সঙ্গে তাঁর পরিচয় এবং বিয়ে হয়। সন্তানসম্ভবা হন তাহমিনা।

ইতোমধ্যে জিবুলিস্তান থেকে খবর আসে রাজাকে জরুরি প্রয়োজনে রাজ্যে ফিরে যেতে হবে। তাহমিনাকে রুস্তম একটি রত্ন দিয়ে বলেন, কন্যা হলে চুলের বিণুনিতে এটি বেঁধে দিও। আর পুত্র হলে হাতে কবচ করে পরিয়ে দেবে রত্নটি। কিছু দিন পরেই তাহমিনা পুত্রসন্তান প্রসব করেন। তার নাম রাখা হয় সোহরাব। অচিরেই তিনি হয়ে উঠলেন বাবার মতোই সুদর্শন আর বীর। তাহমিনার কাছে তিনি এক দিন জানতে পারেন মহাবীর রুস্তম তার বাবা।

ইতোমধ্যে সোহরাবের মধ্যে উচ্চাকাক্সক্ষা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তিনি ভাবলেন বাবাকে সঙ্গে নিয়ে পারস্য সম্রাট কায়কাউসকে হারিয়ে দেবেন। তার বাবা হবেন পারস্যের সম্রাট আর মা সম্রাজ্ঞী। যেমন ভাবা তেমন কাজ। তুরান সম্রাটের সহায়তায় বিশাল বাহিনী গড়লেন সোহরাব। এগিয়ে গেলেন পারস্য সীমান্তের দিকে। দখল করেন দুর্ভেদ্য সাপিদ দুর্গ। দুর্গ রক্ষায় নিয়োজিত সেনাপতি হাজিরকে বন্দি করেন সোহরাব।

হাজির পারস্য সম্রাটকে গোপনে চিঠি লিখে জানালেন সোহরাব অসামান্য এক বীর। দেখতেও প্রায় রুস্তমের মতো। একমাত্র রুস্তমের পক্ষে তাঁকে ঠেকানো সম্ভব। পারস্য সম্রাট জিবুলিস্তানের রাজা রুস্তমের কাছে দূত পাঠান। অনুনয় বিনয় করে সোহরাবের বিরুদ্ধে তাঁকে যুদ্ধে রাজি করান। একজন কিশোর যোদ্ধার বীরত্বের খবরে তিনিও কিছুটা হতভম্ব হয়ে পড়েন। রুস্তম জানতেন না সোহরাব তাঁরই পুত্র। তাই নিজের পরিচয় গোপন রেখেই যুদ্ধ করলেন সোহরাবের সঙ্গে। সোহরাব বয়স্ক এক বীরের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে অস্বস্তিতে পড়েন। প্রতিপক্ষের সেনাপতি রুস্তম কি না বারবার জিজ্ঞাসা করেন। আর রুস্তম বারবার বলেন, তিনি একজন সাধারণ সৈনিক মাত্র।

অস্ত্রশস্ত্রের যুদ্ধে দুই পক্ষ সমান প্রমাণিত হওয়ায় সোহরাব ও রুস্তম মল্লযুদ্ধে অংশ নেন। যুদ্ধে সোহরাব রুস্তমকে পরাস্ত করে তাঁর বুকে চেপে বসেন। প্রতিপক্ষের বীরকে হত্যা করার জন্য অস্ত্র বের করেন। এ সময় রুস্তম বলেন প্রথমবারের যুদ্ধে কেউ পরাস্ত হলে তাঁকে হত্যা করার রীতি পারস্যে নেই। সোহরাব রুস্তমকে ছেড়ে দেন।

পরদিন আবারও শুরু হয় মল্লযুদ্ধ। রুস্তম ধোঁকা দিয়ে আগের দিন বাঁচলেও পরের দিন প্রস্তুতি নিয়েই যুদ্ধে নামেন। তাঁর কাছে ঘায়েল হন সোহরাব। রুস্তম কিশোর বীরের বুকে গেঁথে দেন তীক্ষè ছোরা। সোহরাব চিৎকার করে বলেন, তিনি মহাবীর রুস্তমের সন্তান। তাঁকে অন্যায়ভাবে হত্যার জন্য কঠিন শাস্তি পেতে হবে। রুস্তম সোহরাবকে বলেন, তুমি যে ওই মহাবীরের সন্তান তার প্রমাণ কী? আর তখনই বর্ম ছিঁড়ে বাহুতে বাঁধা কবচটি দেখান সোহরাব। রুস্তম পুত্রের মাথা কোলে নিয়ে বলেন, ‘আমিই তোমার হতভাগ্য পিতা।’

সোহরাব-রুস্তমের কাহিনি পাঠকদের অনেকেরই জানা। বিশেষ করে মাদরাসার ছাত্র যারা, তারা ফারসি ভাষায় শাহনামা পড়ে এ কাহিনির রূপ-রসের গভীরে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। আজকের প্রসঙ্গ অবশ্য সোহরাব-রুস্তম নয়, তাঁদেরই জাতভাই আরেক মহাবীর মানেক শ’কে নিয়ে। যার জন্ম ১৯১৪ সালের ৩ এপ্রিল। শিশু অবস্থায় পরিবারের সঙ্গে তিনি ইরান থেকে শরণার্থী হয়ে আসেন ভারতবর্ষে। ২০০৮ সালের ২৭ জুন মৃত্যুবরণ করেন ভারতের এ সাবেক সেনাপ্রধান। মানেক শ’ ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফিল্ড মার্শাল। পুরো নাম শ্যাম হরমুসজি প্রেমজি শ্যাম বাহাদুর জামসেদজি মানেক শ’। ধর্মীয় বিশ্বাসে তিনি ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। ভারতে যাদের পারসি বলে অভিহিত করা হয়। ক্ষুদ্র এই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়টি ভারতের ব্যবসা-বাণিজ্য ও রাজনীতিতে সব সময় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। ভারতীয় কংগ্রেসের অবিসংবাদিত নেতা দাদাভাই নওরোজী ছিলেন পারসি সম্প্রদায়ের লোক। ভারতের শিল্প জগতের পথিকৃৎ জামসেদজী টাটাও এ সম্প্রদায়ের। নেহরুকন্যা ইন্দিরা গান্ধীর স্বামী ফিরোজ গান্ধীও ছিলেন পারসি। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বিয়ে করেন তাঁর এক পারসি বন্ধুর কিশোরী কন্যা রতন বাঈকে।

জরথুস্ত্রবাদ একটি ধর্মমত। ৩২০০ বছর আগে ইরানে এই একেশ্বরবাদী ধর্মের উদ্ভব। মহাবীর সোহরাব-রুস্তমও ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। একেশ্বরবাদী এই ধর্মের ঈশ্বরের নাম আহুর মজদা। তিনি আলো এবং ভালোর নিয়ামক শক্তি। সূর্য ও আগুনের মাধ্যমে যিনি মানুষকে দেখা দেন। পারসিদের ধর্মমন্দিরে সব সময় আগুন জ্বলে। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের মতে, শয়তান হলো অসত্য, অসুন্দর ও অকল্যাণের প্রতীক। পারসি ধর্মে অসুন্দর, অকল্যাণ ও অশান্তির প্রতিনিধিত্ব করে আহরিমান। সে হলো অন্ধকার ও মন্দের প্রতীক। পারসিরা বিশ্বাস করে ভালোর পথে থাকলে, সত্য-সুন্দর ও কল্যাণের প্রতি অনুগত হলে ঈশ্বর আহুর মজদা তার সহায়ক হন। তিনি অন্ধকার বা মন্দ-প্রভাব থেকে মানুষকে রক্ষা করেন।

২০০৬ সালের অক্টোবরে সংবাদ সংস্থা এএফপি ইরানের জরথুস্ত্রবাদী সম্প্রদায় সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ‘ইরানের এই সম্প্রদায়টি শত শত বছর নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ্য করেছে। তাদের জোর করে দীক্ষিত করা হয়েছে অন্য ধর্মে। তারপরও হারিয়ে যাননি তারা। তাদের ৩২০০ বছরের পুরনো একেশ্বরবাদী ধর্ম ইরানে টিকে আছে আজও।’ একসময় জরথুস্ত্রবাদ ছিল ইরানের রাষ্ট্রধর্ম। সপ্তম শতাব্দীতে আরবরা ইরান আক্রমণ করার পর তাদের একটা অংশ দেশত্যাগ করে ভারতে এসে থিতু হয়। ভারতীয়রা এই আগন্তুকদের মেনে নেয়। সে দেশে তারা পারসি নামেই পরিচিত।

বলছিলাম ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র কথা। বিশ্ব পরিসরে অসাধারণ মেধাসম্পন্ন সামরিক কমান্ডার হিসেবে যাদের নাম বলা যায় মানেক শ’ তাঁদেরই একজন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে তিনি গুরুতর আহত হন। তাঁর পাকস্থলী গুলিবিদ্ধ হয়। তারপরও তিনি বেঁচে যান প্রায় অলৌকিকভাবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মাত্র ১৪ দিনে বিশাল পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাজিত করার অসামান্য কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তিনি। এ যুদ্ধে ‘মনস্তাত্ত্বিক অস্ত্র’ ব্যবহার করে মানেক শ’ অবিশ্বাস্য সাফল্য দেখান। বলা যায়, অস্ত্র ছাড়াই পাকিস্তানি বাহিনীকে মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে পরাজিত করে তাদের আত্মসমর্পণে বাধ্য করেন তিনি। দুনিয়ার সামরিক ইতিহাসে যা একটি নজিরবিহীন ঘটনা বলেই বিবেচিত।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান থেকে পাকিস্তানি সৈন্যদের উদ্দেশে লিফলেট ছেড়ে মানেক শ’ এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ শুরু করেন। লিফলেটে বলা হয়, পাকিস্তানি বাহিনী চারদিক থেকে ঘেরাও হয়ে পড়েছে। তারা আত্মসমর্পণ না করলে চড়ামূল্য দিতে হবে। মানেক শ’র এ কৌশল পাকিস্তানিদের মনোবল ভেঙে দেয়। একসময় তারা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।

ডাকসাইটে জেনারেল, সেনাপ্রধান এবং ফিল্ড মার্শাল পদে অধিষ্ঠিত হলেও মানুষ হিসেবে তিনি ছিলেন সোজা সরল এবং রসিক। একাত্তরে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েকদিন আগে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মানেক শ’কে জিজ্ঞেস করেন- ‘জেনারেল আপনি কি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত?’ তিনি জবাব দিয়েছিলেন-

আমি সব সময় প্রস্তুত সোনামণি! ইন্দিরা গান্ধী এই রসিকতায় অসন্তুষ্ট হননি। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ মানেক শ’কে হিরোতে পরিণত করে। একসময় রটে যায় সেনাপ্রধান ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা করছেন। তাঁর ঈর্ষাকাতর সহকর্মীরা হয়তো এমনটি রটিয়েছিলেন। এক পর্যায়ে মানেক শ’কে ডেকে পাঠান ইন্দিরা। তাঁকে সরাসরি জিজ্ঞেস করেন, তিনি ক্ষমতা দখলের পরিকল্পনা করছেন কি না। এর জবাবে মানেক শ’ নিজের উঁচু নাকের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করে বলেন, অন্যের ব্যাপারে নাক গলাতে আমি এটাকে ব্যবহার করি না। রসিক অথচ স্পষ্টভাষী মানেক শ’ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন না- তা ইন্দিরা গান্ধী সহজেই বুঝে ফেলেন।

আগেই বলেছি, মানেক শ’ ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্য হয়েছে ধর্মীয় আচার অনুসারে। জরথুস্ত্রবাদী বা পারসিরা মারা গেলে তাদের লাশ পাহাড়ের চূড়ায় অথবা উঁচু টাওয়ারে রেখে দেওয়া হয়। শকুন ও অন্যান্য মাংসাশী প্রাণীর খাদ্যে পরিণত হয় সে লাশ। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’র শেষকৃত্যও সেভাবেই সম্পন্ন হয়। মানুষ মরে গেলে কবর দেওয়া, অগ্নিদাহ করা কিংবা টাওয়ার বা পাহাড়ের চূড়ায় রেখে আসার যে পদ্ধতি বিশ্বজুড়ে প্রচলিত তার মূল উদ্দেশ্য জীবিতদের কাছ থেকে মৃতকে দূরে রাখা। ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ তাঁর ধর্মবিশ্বাস অনুসারে এখন স্বর্গরাজ্যের বাসিন্দা। পারসি ধর্মের ঈশ্বর আহুর মজদার অতিথি। একজন ভারতীয় এবং ভিন্ন ধর্মাবলম্বী হলেও এই ফিল্ড মার্শাল বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান পাবেন যুগ যুগ ধরে। মিত্রবাহিনীর প্রধান হিসেবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি যে অবদান রেখেছেন তা এ দেশের ইতিহাসে অনন্তকাল ধরে লেখা থাকবে।

আগেই বলেছি, ইতিহাসখ্যাত সোহরাব-রুস্তম ছিলেন জরথুস্ত্রবাদী। প্রাচীন পারস্য বা তৎকালীন বিশ্বে তাঁদের মতো বড় বীরের জন্ম হয়নি। সোহরাব-রুস্তমের শত শত বছর পর আরেক জরথুস্ত্রবাদী মহাবীর হিসেবে বিশ্ববাসীকে চমক দেখিয়েছেন। তবে মানুষ মানেক শ’ ছিলেন সব পরিচয়ের ঊর্ধ্বে। বাংলাদেশের মানুষকে তিনি মনেপ্রাণে ভালোবাসতেন। অন্ততপক্ষে এ দেশের একজন অতি সাধারণ মানুষের কাছে তিনি ছিলেন আজীবন ঋণী। এ লোকটির নাম রওশন আলী। স্বাধীনতার পর তিনি বঙ্গভবনে খানসামা পদে কাজ করতেন।

১৯৭২ সালে রাষ্ট্রপতির স্পেশাল অফিসার পদে কর্মরত ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও কথাসাহিত্যিক মাহবুব তালুকদার। তিনি তাঁর ‘বঙ্গভবনে পাঁচ বছর’ নামের স্মৃতিচারণামূলক বইতে এ বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। ১৯৭২ সালের ২৭ নভেম্বর তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ভারত সফরে যান। ওইদিন সন্ধ্যায় ভারতীয় রাষ্ট্রপতি ভি পি গিরি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সম্মানে রাষ্ট্রীয় ভোজের আয়োজন করেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং সিনিয়র মন্ত্রীরাও ভোজসভায় অংশ নেন। সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ এতে উপস্থিত ছিলেন। কালো স্যুট পরা দীর্ঘদেহী মানেক শ’ ভোজসভার এক প্রান্তে একা দাঁড়িয়েছিলেন। মাহবুব তালুকদার মানেক শ’র কাছে যান ও নিজের পরিচয় দেন। বলেন, তিনি বঙ্গভবনে কর্মরত। মানেক শ’ তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, রওশন আলীকে তিনি চেনেন কি না। মাহবুব তালুকদার বিস্ময়াভূত হয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানকে প্রশ্ন করেন, আপনি তার নাম জানেন কীভাবে? মানেক শ’ বলেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় তিনি আসাম রাইফেলের ক্যাপ্টেন হিসেবে যুদ্ধ করেন। রওশন আলী ছিলেন তার ব্যাটম্যান। যুদ্ধে মানেক শ’ গুরুতর আহত হন। সে সময় যুদ্ধক্ষেত্র থেকে তাঁকে তুলে এনে রওশন আলী প্রাণে রক্ষা করেন। যে কারণে তাঁকে তিনি কোনো দিনই ভুলতে পারেন না।

ফিল্ড মার্শাল মানেক শ’ মহৎপ্রাণ মানুষ ছিলেন বলেই একজন ব্যাটম্যানের কথা আজীবন মনে রেখেছেন। বড় মাপের মানুষ হিসেবে উদারতা ও মহানুভবতা তাঁর ভূষণে পরিণত হয়েছিল।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শিগগিরই বিমানবন্দরের ই-গেট খুলে দেওয়া হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড
নিউজিল্যান্ডকে উড়িয়ে সিরিজে এগিয়ে ইংল্যান্ড

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
আখাউড়ায় কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জোবায়েদ হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচারের দাবিতে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ
সাত দাবিতে দিনাজপুরে শিক্ষকদের সমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২

৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
রংপুরে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন শিরোপার মৌসুমেও ২৪২ কোটি টাকার লোকসানে বার্সেলোনা
তিন শিরোপার মৌসুমেও ২৪২ কোটি টাকার লোকসানে বার্সেলোনা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার অপরাধীদের কোনো ছাড় নয় : ডিসি লালবাগ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার অপরাধীদের কোনো ছাড় নয় : ডিসি লালবাগ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো ‘বহাল আছে’ : ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো ‘বহাল আছে’ : ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে প্রবাসী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে প্রবাসী হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য
উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেপ্তার ১২
লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেপ্তার ১২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই
মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা
বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৩৩ মিনিট আগে | পরবাস

‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’
‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১৫টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে জার্মানি
আরও ১৫টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে জার্মানি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু
বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা
পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস