শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

উৎসবমুখর এক বিকাল

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবমুখর এক বিকাল

জাতির মর্যাদা ও গৌরবের প্রতীক বঙ্গভবন। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবন। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে পালিত হলো ৫৩তম বিজয় দিবস। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ওই দিন বিকালে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। পৌষের কাছাকাছি রোদমাখা সেই বিকালে বঙ্গভবন আমন্ত্রিত দেশি-বিদেশি ব্যক্তিদের অসাধারণ মিলনমেলায় পরিণত হয়।

ইতিহাসের আলোয় বঙ্গভবন : বঙ্গভবনের এক গৌরবময় ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে। বঙ্গভবনের রয়েছে শতাব্দীকালের বর্ণাঢ্য ইতিহাস। এটি ঢাকার দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণে ও মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ৫৪ একর জমির ওপর অবস্থিত। বৃক্ষ-গুল্ম-লতাপাতায় ঘেরা, বিচিত্রময় ফুল-ফলে ভরা সুশোভিত উদ্যানের মাঝে সুসজ্জিত ও সুবিশাল ত্রিতল বিশিষ্ট প্রাসাদোপম অট্টালিকা বঙ্গভবন (মূলভবন) অবস্থিত।

বাংলার সালতানাতের আমলে (পঞ্চদশ শতাব্দীতে) বঙ্গভবন যে স্থানে ছিল সেখানে বিখ্যাত সুফি হজরত শাহ জালাল দখিনি (রহ.) বসবাস আরম্ভ করেন। উনিশ শতকে ঢাকার নবাবদের সময় সমগ্র বঙ্গভবন-দিলকুশা-মতিঝিল এলাকার পরিবর্তন ও শ্রীবৃদ্ধি হয়। নবাব খাজা আবদুল গনি ১৮৬৬ সালে তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র খাজা আহসানুল্লাহর জন্য ‘দিলখুশা বাগানবাড়ি’ নির্মাণ করেন। দিলখুশা বাগানবাড়ির অভ্যন্তরে পূর্ব থেকেই ‘মানুক হাউস’ নামে একটি ভবন ছিল, যা বঙ্গভবন এলাকায় আজও বিদ্যমান।

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯০৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর তারিখে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামে নতুন প্রদেশ সৃষ্টি হয়। তখন রাজধানী ঢাকায় নবসৃষ্ট প্রদেশের শাসনকর্তা তথা লেফটেন্যান্ট গভর্নর (ছোট লাট) স্যার জোসেফ ব্যামফিন্ড ফুলারের কার্যালয় ও বাসভবনের জন্য মানসম্পন্ন ভবনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সেই পরিস্থিতিতে ঢাকার নবাবদের সুবিশাল দিলখুশা উদ্যানের দক্ষিণ পাশ থেকে সরকার আংশিক সম্পত্তি লিজ নেয়। অস্থায়ীভাবে এই উদ্যানে লে. গভর্নরের জন্য ১৯০৬ সালে একটি টিম্বার প্যালেস বা কাঠের প্রাসাদ নির্মিত হয়। তখন এর নাম ছিল ‘গভর্নমেন্ট হাউস’। এটি ‘লাটভবন’ হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছিল।

১৯৪৭ সালে ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হলে নতুন প্রাদেশিক শাসনকর্তা তথা গভর্নরের দফতর ও বাসস্থান নির্বাচন করা হয় ব্রিটিশ আমলের গভর্নমেন্ট হাউসকে। এর নতুন নামকরণ করা হয় ‘গভর্নর হাউস’। ১৯৬১ সালে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কাঠের প্রাসাদের পরিবর্তে বর্তমান ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়। এ সময় গভর্নর ছিলেন লে. জেনারেল মোহাম্মদ আজম খান। ভবনটির নকশা তৈরি করেন স্থপতি মইনউদ্দিন চিশতি। নতুন গভর্নর হাউসের স্থাপত্যশৈলীতে ইসলামী স্থাপত্যের ভাবধারা (মূলত মুঘল রীতি) প্রতিফলিত হয়েছে। মূল ভবনের নির্মাণকাজ ১৯৬৪ সালে শেষ হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭১ এর ২৩ ডিসেম্বর তারিখে গভর্নর হাউসের নামকরণ করা হয় ‘বঙ্গভবন’। এ নামটি প্রস্তাব করেছিলেন তৎকালীন মুজিবনগর সরকারের সংস্থাপন সচিব মোহাম্মদ নুরুল কাদের। বিভিন্ন সময় বঙ্গভবনের অনেক সংস্কার ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে।

সবুজাভ লনে অনুপম সম্মিলনী : পশ্চিম দিকের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করলে এ ভবনের নয়নাভিরাম সম্মুখভাগ দেখা যায়। প্রবেশ রাস্তা ধরে বাগানের মধ্য দিয়ে সোজা ভবনে পৌঁছানো যায়। প্রবেশদ্বার পার হলে সম্মুখে প্রথমেই নজর আসে মূল ভবনের ৬০ ফুট উঁচু গম্বুজ, গাড়ি বারান্দা এবং ফোয়ারা। গম্বুজটির শীর্ষদেশের কাছাকাছি উড্ডীয়মান দৃষ্টিনন্দন দুটি পতাকা। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও রাষ্ট্রপতির পতাকা।

১৬ ডিসেম্বর দুপুরে বঙ্গভবনের উত্তর গেট দিয়ে প্রবেশ করে ট্রান্সপোর্টপুল-অফিসার কোয়ার্টার-সামরিক সচিবের বাংলো পেরিয়ে দানা দিঘির দক্ষিণ পাশে এসে গাড়ি থেকে সস্ত্রীক নামি। স্থাপত্য নিবিড় ও উদ্যান শোভিত বঙ্গভবনের রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য সুদৃশ্য এভিনিউ ট্রি বা পথতরু। সবুজ বৃক্ষঘেরা পথ পেরিয়ে উত্তর দিক থেকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এসে পৌঁছালাম। তখন দুপুর প্রায় সোয়া ২টা।

পৌষের চমৎকার মিষ্টি রোদ। প্রথম দৃষ্টিতে মনে হলো, আমরা অরণ্যের মাঝে অবস্থিত একটি সাদা প্রাসাদের সামনে এসে পৌঁছেছি। সুরক্ষিত, সুসজ্জিত ও সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ইমারতটি দেখে অদ্ভুত এক অনুভূতি হয়। এর উত্তর প্লাজার সবুজ চত্বরে চলছে আজকের মহিমান্বিত আয়োজন। ততক্ষণে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকে চলে এসেছেন।

বঙ্গভবনের একেবারে উত্তর প্রান্তে স্যালুটিং ডায়াস ও মঞ্চ। বঙ্গভবনের শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে, ‘বিজয় দিবস ২০২৩’। লেখাটি ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে অনেকে সানন্দে ছবি তুলছেন। সবুজ চত্বরের পূর্বদিকে শামিয়ানা টাঙিয়ে ভিভিআইপি এনক্লোজার, প্রেয়ার হল, ফাস্ট এইডের ব্যবস্থা। উত্তর ও পশ্চিমদিকে অতিথিদের জন্য রয়েছে অনেক ‘ফুডকোট’।

মুঘল বা নবাবি আমলে ঢাকায় অবস্থিত প্রাদেশিক বা আঞ্চলিক শাসনকর্তারা তাদের বাসস্থানকে ঘিরে নতুন নতুন রীতিনীতি এবং এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তেমনি ব্রিটিশ লে. গভর্নররাও তাদের বাসভবন ঘিরে এ দেশে নতুন এক প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের (দরবার, গার্ডেন পার্টি) সূচনা করেন।

দুই. ঈদ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, দুর্গাপূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমা, বাংলা নববর্ষ ইত্যাদি দিবসে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা ও সুধী-সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে। স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বঙ্গভবনকে আলোকসজ্জিত করা হয়। ১৯৭০ দশকের শেষদিকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এ ধরনের সংবর্ধনার আয়োজন শুরু হয়। ২০১২ সাল থেকে অসংখ্যবার বঙ্গভবনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসার সুযোগ আমার হয়েছে। বঙ্গভবনের অভ্যন্তরীণ অলংকরণ ও সাজসজ্জা ভবনটিকে দারুণভাবে আকর্ষণীয় করেছে। বঙ্গভবনের মূলভবনে রয়েছে ঐতিহাসিক দরবার হল।

পৌষের বিকালের আলোয় বঙ্গভবনের অনুষ্ঠানস্থলটি দারুণ দৃশ্যময় মনে হয়। এই অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত হলে চত্বরটি উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলী, কূটনীতিক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্যরা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, সাহিত্যিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ গ্যাল্যান্ট্রি অ্যাওয়ার্ড প্রাপকদের পরিবার ও বিশিষ্ট নাগরিকরা এসেছেন। সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দিয়েছেন।

এ অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণা জাগানো নবীন-প্রবীণ ও শিশু শিল্পীদের গান অতিথিদের মুগ্ধ করে। সামরিক বাহিনীর ব্যান্ড ছড়ায় আশ্চর্য সুরের মূর্ছনা। বিকালের কনে দেখা আলোয় তখন মোহময়ী হয়ে উঠেছে বঙ্গভবনের চত্বর। অতিথিদের পোশাকেও মুগ্ধতা ছড়ায়। সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি ও কোস্টগার্ডের কর্মকর্তারা এসেছেন নিজ নিজ বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাকে। বর্ণিল শাড়ি শোভিত নারীদের পোশাকে অপরূপ স্নিগ্ধতা।

আজকের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত অনেক বিদেশি ডিপ্লোম্যাট এসেছেন। অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর একদল যুদ্ধ-প্রবীণ বা ভ্যাটরান।

১৯৭০ দশকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব হিসেবে দীর্ঘকাল দায়িত্ব পালন করেছিলেন ব্রিগেডিয়ার ফিরোজ সালাউদ্দিন। তাঁর কাছ থেকে বঙ্গভবনের সেই সময়ের অনেক গল্প শুনেছি। রাষ্ট্রপতি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর সামরিক সচিব হিসেবেও কাজ করেছেন।   

ততক্ষণে বঙ্গভবনের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় অতিথিদের অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। দেশি-বিদেশি অতিথিদের মধ্যকার চমৎকার ঐক্য, আন্তরিকতা, ভ্রাতৃত্ববোধের অসাধারণ আবহ তৈরি হয়েছে। সাংবাদিকরা ক্যামেরায় ঘটনাপঞ্জি ধারণ করে চলছেন অবিরত।

বঙ্গভবন এখন যেন এক ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ। বিকাল প্রায় সাড়ে ৩টায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে পৌঁছান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোটবোন শেখ রেহানা। এরপরই ফ্যানফেয়ারে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আগমন বার্তা ঘোষিত হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও তাঁর সহধর্মিণী মঞ্চে আসেন। বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত।

এরপর পূর্বদিকের ভিভিআইপি এনক্লোজারে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা, বীর শ্রেষ্ঠ পরিবার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরপর হালকা নাস্তা পর্ব। ফুডকোটগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।

এই রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানটি সব দল-মতের ঊর্ধ্বে। বিষয়টি অনুষ্ঠানের প্রধান সৌন্দর্য। মনে মনে ভাবি, সব পেশা, দল-মতের মানুষকে নিয়ে এভাবে মিলেমিশে যদি আমরা বাংলাদেশকে গড়তে পারতাম!

অসাধারণ সম্মিলনীর ভিন্ন দৃশ্যপট আজকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদরা এসেছেন। এদের উপস্থিতিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের এক ধরনের প্রতিফলনও চোখে পড়ে। গুরুত্বপূর্ণ বিরোধী দলগুলোর রাজনীতিবিদ ও রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানকে হয়তো আরও প্রাণবন্ত করে তুলত। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। আগামী দিনে আমাদের অর্থনীতি, কূটনীতি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়লে তা সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

গত ৫২ বছরে অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আজকের সুসজ্জিত সংবর্ধনা ও অতিথিদের সাজ-পোশাকে এর প্রতিফলন রয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানের একটি বিষয় লক্ষণীয়- তা হলো ঝলমলে অতিথিদের মধ্যে এক দল বিবর্ণ মানুষের উপস্থিতি। তারা হলেন- বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবার আর হুইলচেয়ারে বসা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার। অথচ এরাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে অগ্রসেনানী। বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অসাধারণ কাজ করেছে। তবে তাদের জন্য সরকারের আরও অনেক কিছু করার আছে।

বিষয়টি বাংলাদেশের অদ্ভুত এক বাস্তবতার কথাও মনে করিয়ে দেয়। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম প্রধান কারিগররা হলেন : বাংলার কৃষক, বিদেশে কর্মরত রেমিট্যান্সযোদ্ধা ও গার্মেন্ট শ্রমিক। অথচ এরাই তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে অবহেলিত, কম-সম্মানিত, বঞ্চিত ও বিবর্ণ। বঙ্গভবনের পাখিডাকা ও সহস্র ফুলেভরা চত্বরে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম-এসব ভাগ্যহীন ‘নায়ককে’, কবে আমরা যোগ্য মর্যাদায় ভূষিত করতে পারব? কোন দিন তাদের অবস্থার সত্যিকারের উন্নতি হবে? কবে কমবে এ ধরনের বৈষম্য?

মিলনমেলা ভাঙল। এখন বিকাল পৌনে ৫টা। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩-এর বিজয় দিবস সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষ হলো। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রস্থান করলেন।

অবশেষে উৎসবমুখর, প্রাণোচ্ছল মহাসম্মিলনীর শেষ হলো। সন্ধ্যা নামতেই বঙ্গভবনের গম্বুজ শীর্ষের বিশেষভাবে স্থাপিত বাতিগুলো জ্বলে উঠল। এ এক অন্য সৌন্দর্য। মনে হলো, সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানটি এভাবে সব সময় আমাদের আলোর পথ দেখাবে।

বাংলাদেশের ‘হোয়াইট হাউস’ থেকে এবার ঘরে ফেরার পালা। চত্বরের উত্তর দিক দিয়ে বেরিয়ে অসংখ্য অতিথির সঙ্গে আমরা পূর্ব দিকে হাঁটতে থাকি।  হাতের বামে সুন্দর দানা দিঘি। একটু এগিয়ে গেলে হাতের ডানে হজরত শাহ জালাল দখিনির (রহ.) মাজার।

মায়াবী এক বনের মধ্য দিয়ে আমরা দুজন হাঁটতে থাকি। আমাদের পথ দেখায় বঙ্গভবনের একদল দীর্ঘ পথতরু। অবশেষে বৃক্ষঘেরা দানা দিঘির উত্তর-পূর্ব কোনায় অবস্থিত একটি গেট দিয়ে বঙ্গভবনের বাইরে আসি। এখানেই গাড়িগুলো রাখা। মনে গেঁথে রইল বঙ্গভবনের এই মহিমান্বিত সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম স্পিরিট। এগিয়ে যাক আমাদের ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান
চীনের সঙ্গে বিরোধ মেটাতে বৈঠকে বসছে জাপান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু
মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে দগ্ধ সেই চালকের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ
কাল ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে বসছে সৌদি যুবরাজ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ
অস্কার গ্রহণ করলেন টম ক্রুজ

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা
রাজস্থানের কোচ হিসেবে ফিরলেন কিংবদন্তি সাঙ্গাকারা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার
৬ জুলাই যোদ্ধাকে চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড পাঠাচ্ছে সরকার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন
কুমিল্লায় জামায়াত নেতার পিকআপে আগুন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা
জবি ছাত্রদল-ছাত্র অধিকারের সমন্বিত 'ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান' প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে দেড় কোটি টাকার প্রসাধনী জব্দ, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৯ নভেম্বর বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মীসহ গ্রেপ্তার ২৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা
কলাপাড়ায় নিজ ঘরে মসজিদের ইমামের স্ত্রীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’
‘পরিবেশ রক্ষায় পাট কেন্দ্রিক শিল্প-সংস্কৃতির প্রসার ও উদ্ভাবন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
নানা আয়োজনে মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে প্রবাসী হত্যা মামলায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র
এখন থেকে অনলাইনেই পাওয়া যাবে ফায়ার সেফটি প্ল্যানের অনাপত্তি সনদপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’
‘সৎ সাহস থাকলে হাসিনা বিচারের মুখোমুখি হতেন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এবারের নির্বাচন দেশ রক্ষার নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে ফের পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি
ইরানে অর্কেস্ট্রা সংগীতে নির্দেশনা দিয়ে ইতিহাস করলেন ফারিউসেফি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে