শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

উৎসবমুখর এক বিকাল

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবমুখর এক বিকাল

জাতির মর্যাদা ও গৌরবের প্রতীক বঙ্গভবন। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবন। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে পালিত হলো ৫৩তম বিজয় দিবস। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ওই দিন বিকালে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। পৌষের কাছাকাছি রোদমাখা সেই বিকালে বঙ্গভবন আমন্ত্রিত দেশি-বিদেশি ব্যক্তিদের অসাধারণ মিলনমেলায় পরিণত হয়।

ইতিহাসের আলোয় বঙ্গভবন : বঙ্গভবনের এক গৌরবময় ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে। বঙ্গভবনের রয়েছে শতাব্দীকালের বর্ণাঢ্য ইতিহাস। এটি ঢাকার দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণে ও মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ৫৪ একর জমির ওপর অবস্থিত। বৃক্ষ-গুল্ম-লতাপাতায় ঘেরা, বিচিত্রময় ফুল-ফলে ভরা সুশোভিত উদ্যানের মাঝে সুসজ্জিত ও সুবিশাল ত্রিতল বিশিষ্ট প্রাসাদোপম অট্টালিকা বঙ্গভবন (মূলভবন) অবস্থিত।

বাংলার সালতানাতের আমলে (পঞ্চদশ শতাব্দীতে) বঙ্গভবন যে স্থানে ছিল সেখানে বিখ্যাত সুফি হজরত শাহ জালাল দখিনি (রহ.) বসবাস আরম্ভ করেন। উনিশ শতকে ঢাকার নবাবদের সময় সমগ্র বঙ্গভবন-দিলকুশা-মতিঝিল এলাকার পরিবর্তন ও শ্রীবৃদ্ধি হয়। নবাব খাজা আবদুল গনি ১৮৬৬ সালে তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র খাজা আহসানুল্লাহর জন্য ‘দিলখুশা বাগানবাড়ি’ নির্মাণ করেন। দিলখুশা বাগানবাড়ির অভ্যন্তরে পূর্ব থেকেই ‘মানুক হাউস’ নামে একটি ভবন ছিল, যা বঙ্গভবন এলাকায় আজও বিদ্যমান।

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯০৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর তারিখে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামে নতুন প্রদেশ সৃষ্টি হয়। তখন রাজধানী ঢাকায় নবসৃষ্ট প্রদেশের শাসনকর্তা তথা লেফটেন্যান্ট গভর্নর (ছোট লাট) স্যার জোসেফ ব্যামফিন্ড ফুলারের কার্যালয় ও বাসভবনের জন্য মানসম্পন্ন ভবনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সেই পরিস্থিতিতে ঢাকার নবাবদের সুবিশাল দিলখুশা উদ্যানের দক্ষিণ পাশ থেকে সরকার আংশিক সম্পত্তি লিজ নেয়। অস্থায়ীভাবে এই উদ্যানে লে. গভর্নরের জন্য ১৯০৬ সালে একটি টিম্বার প্যালেস বা কাঠের প্রাসাদ নির্মিত হয়। তখন এর নাম ছিল ‘গভর্নমেন্ট হাউস’। এটি ‘লাটভবন’ হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছিল।

১৯৪৭ সালে ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হলে নতুন প্রাদেশিক শাসনকর্তা তথা গভর্নরের দফতর ও বাসস্থান নির্বাচন করা হয় ব্রিটিশ আমলের গভর্নমেন্ট হাউসকে। এর নতুন নামকরণ করা হয় ‘গভর্নর হাউস’। ১৯৬১ সালে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কাঠের প্রাসাদের পরিবর্তে বর্তমান ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়। এ সময় গভর্নর ছিলেন লে. জেনারেল মোহাম্মদ আজম খান। ভবনটির নকশা তৈরি করেন স্থপতি মইনউদ্দিন চিশতি। নতুন গভর্নর হাউসের স্থাপত্যশৈলীতে ইসলামী স্থাপত্যের ভাবধারা (মূলত মুঘল রীতি) প্রতিফলিত হয়েছে। মূল ভবনের নির্মাণকাজ ১৯৬৪ সালে শেষ হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭১ এর ২৩ ডিসেম্বর তারিখে গভর্নর হাউসের নামকরণ করা হয় ‘বঙ্গভবন’। এ নামটি প্রস্তাব করেছিলেন তৎকালীন মুজিবনগর সরকারের সংস্থাপন সচিব মোহাম্মদ নুরুল কাদের। বিভিন্ন সময় বঙ্গভবনের অনেক সংস্কার ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে।

সবুজাভ লনে অনুপম সম্মিলনী : পশ্চিম দিকের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করলে এ ভবনের নয়নাভিরাম সম্মুখভাগ দেখা যায়। প্রবেশ রাস্তা ধরে বাগানের মধ্য দিয়ে সোজা ভবনে পৌঁছানো যায়। প্রবেশদ্বার পার হলে সম্মুখে প্রথমেই নজর আসে মূল ভবনের ৬০ ফুট উঁচু গম্বুজ, গাড়ি বারান্দা এবং ফোয়ারা। গম্বুজটির শীর্ষদেশের কাছাকাছি উড্ডীয়মান দৃষ্টিনন্দন দুটি পতাকা। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও রাষ্ট্রপতির পতাকা।

১৬ ডিসেম্বর দুপুরে বঙ্গভবনের উত্তর গেট দিয়ে প্রবেশ করে ট্রান্সপোর্টপুল-অফিসার কোয়ার্টার-সামরিক সচিবের বাংলো পেরিয়ে দানা দিঘির দক্ষিণ পাশে এসে গাড়ি থেকে সস্ত্রীক নামি। স্থাপত্য নিবিড় ও উদ্যান শোভিত বঙ্গভবনের রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য সুদৃশ্য এভিনিউ ট্রি বা পথতরু। সবুজ বৃক্ষঘেরা পথ পেরিয়ে উত্তর দিক থেকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এসে পৌঁছালাম। তখন দুপুর প্রায় সোয়া ২টা।

পৌষের চমৎকার মিষ্টি রোদ। প্রথম দৃষ্টিতে মনে হলো, আমরা অরণ্যের মাঝে অবস্থিত একটি সাদা প্রাসাদের সামনে এসে পৌঁছেছি। সুরক্ষিত, সুসজ্জিত ও সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ইমারতটি দেখে অদ্ভুত এক অনুভূতি হয়। এর উত্তর প্লাজার সবুজ চত্বরে চলছে আজকের মহিমান্বিত আয়োজন। ততক্ষণে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকে চলে এসেছেন।

বঙ্গভবনের একেবারে উত্তর প্রান্তে স্যালুটিং ডায়াস ও মঞ্চ। বঙ্গভবনের শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে, ‘বিজয় দিবস ২০২৩’। লেখাটি ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে অনেকে সানন্দে ছবি তুলছেন। সবুজ চত্বরের পূর্বদিকে শামিয়ানা টাঙিয়ে ভিভিআইপি এনক্লোজার, প্রেয়ার হল, ফাস্ট এইডের ব্যবস্থা। উত্তর ও পশ্চিমদিকে অতিথিদের জন্য রয়েছে অনেক ‘ফুডকোট’।

মুঘল বা নবাবি আমলে ঢাকায় অবস্থিত প্রাদেশিক বা আঞ্চলিক শাসনকর্তারা তাদের বাসস্থানকে ঘিরে নতুন নতুন রীতিনীতি এবং এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তেমনি ব্রিটিশ লে. গভর্নররাও তাদের বাসভবন ঘিরে এ দেশে নতুন এক প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের (দরবার, গার্ডেন পার্টি) সূচনা করেন।

দুই. ঈদ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, দুর্গাপূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমা, বাংলা নববর্ষ ইত্যাদি দিবসে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা ও সুধী-সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে। স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বঙ্গভবনকে আলোকসজ্জিত করা হয়। ১৯৭০ দশকের শেষদিকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এ ধরনের সংবর্ধনার আয়োজন শুরু হয়। ২০১২ সাল থেকে অসংখ্যবার বঙ্গভবনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসার সুযোগ আমার হয়েছে। বঙ্গভবনের অভ্যন্তরীণ অলংকরণ ও সাজসজ্জা ভবনটিকে দারুণভাবে আকর্ষণীয় করেছে। বঙ্গভবনের মূলভবনে রয়েছে ঐতিহাসিক দরবার হল।

পৌষের বিকালের আলোয় বঙ্গভবনের অনুষ্ঠানস্থলটি দারুণ দৃশ্যময় মনে হয়। এই অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত হলে চত্বরটি উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলী, কূটনীতিক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্যরা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, সাহিত্যিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ গ্যাল্যান্ট্রি অ্যাওয়ার্ড প্রাপকদের পরিবার ও বিশিষ্ট নাগরিকরা এসেছেন। সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দিয়েছেন।

এ অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণা জাগানো নবীন-প্রবীণ ও শিশু শিল্পীদের গান অতিথিদের মুগ্ধ করে। সামরিক বাহিনীর ব্যান্ড ছড়ায় আশ্চর্য সুরের মূর্ছনা। বিকালের কনে দেখা আলোয় তখন মোহময়ী হয়ে উঠেছে বঙ্গভবনের চত্বর। অতিথিদের পোশাকেও মুগ্ধতা ছড়ায়। সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি ও কোস্টগার্ডের কর্মকর্তারা এসেছেন নিজ নিজ বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাকে। বর্ণিল শাড়ি শোভিত নারীদের পোশাকে অপরূপ স্নিগ্ধতা।

আজকের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত অনেক বিদেশি ডিপ্লোম্যাট এসেছেন। অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর একদল যুদ্ধ-প্রবীণ বা ভ্যাটরান।

১৯৭০ দশকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব হিসেবে দীর্ঘকাল দায়িত্ব পালন করেছিলেন ব্রিগেডিয়ার ফিরোজ সালাউদ্দিন। তাঁর কাছ থেকে বঙ্গভবনের সেই সময়ের অনেক গল্প শুনেছি। রাষ্ট্রপতি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর সামরিক সচিব হিসেবেও কাজ করেছেন।   

ততক্ষণে বঙ্গভবনের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় অতিথিদের অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। দেশি-বিদেশি অতিথিদের মধ্যকার চমৎকার ঐক্য, আন্তরিকতা, ভ্রাতৃত্ববোধের অসাধারণ আবহ তৈরি হয়েছে। সাংবাদিকরা ক্যামেরায় ঘটনাপঞ্জি ধারণ করে চলছেন অবিরত।

বঙ্গভবন এখন যেন এক ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ। বিকাল প্রায় সাড়ে ৩টায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে পৌঁছান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোটবোন শেখ রেহানা। এরপরই ফ্যানফেয়ারে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আগমন বার্তা ঘোষিত হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও তাঁর সহধর্মিণী মঞ্চে আসেন। বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত।

এরপর পূর্বদিকের ভিভিআইপি এনক্লোজারে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা, বীর শ্রেষ্ঠ পরিবার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরপর হালকা নাস্তা পর্ব। ফুডকোটগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।

এই রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানটি সব দল-মতের ঊর্ধ্বে। বিষয়টি অনুষ্ঠানের প্রধান সৌন্দর্য। মনে মনে ভাবি, সব পেশা, দল-মতের মানুষকে নিয়ে এভাবে মিলেমিশে যদি আমরা বাংলাদেশকে গড়তে পারতাম!

অসাধারণ সম্মিলনীর ভিন্ন দৃশ্যপট আজকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদরা এসেছেন। এদের উপস্থিতিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের এক ধরনের প্রতিফলনও চোখে পড়ে। গুরুত্বপূর্ণ বিরোধী দলগুলোর রাজনীতিবিদ ও রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানকে হয়তো আরও প্রাণবন্ত করে তুলত। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। আগামী দিনে আমাদের অর্থনীতি, কূটনীতি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়লে তা সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

গত ৫২ বছরে অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আজকের সুসজ্জিত সংবর্ধনা ও অতিথিদের সাজ-পোশাকে এর প্রতিফলন রয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানের একটি বিষয় লক্ষণীয়- তা হলো ঝলমলে অতিথিদের মধ্যে এক দল বিবর্ণ মানুষের উপস্থিতি। তারা হলেন- বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবার আর হুইলচেয়ারে বসা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার। অথচ এরাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে অগ্রসেনানী। বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অসাধারণ কাজ করেছে। তবে তাদের জন্য সরকারের আরও অনেক কিছু করার আছে।

বিষয়টি বাংলাদেশের অদ্ভুত এক বাস্তবতার কথাও মনে করিয়ে দেয়। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম প্রধান কারিগররা হলেন : বাংলার কৃষক, বিদেশে কর্মরত রেমিট্যান্সযোদ্ধা ও গার্মেন্ট শ্রমিক। অথচ এরাই তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে অবহেলিত, কম-সম্মানিত, বঞ্চিত ও বিবর্ণ। বঙ্গভবনের পাখিডাকা ও সহস্র ফুলেভরা চত্বরে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম-এসব ভাগ্যহীন ‘নায়ককে’, কবে আমরা যোগ্য মর্যাদায় ভূষিত করতে পারব? কোন দিন তাদের অবস্থার সত্যিকারের উন্নতি হবে? কবে কমবে এ ধরনের বৈষম্য?

মিলনমেলা ভাঙল। এখন বিকাল পৌনে ৫টা। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩-এর বিজয় দিবস সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষ হলো। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রস্থান করলেন।

অবশেষে উৎসবমুখর, প্রাণোচ্ছল মহাসম্মিলনীর শেষ হলো। সন্ধ্যা নামতেই বঙ্গভবনের গম্বুজ শীর্ষের বিশেষভাবে স্থাপিত বাতিগুলো জ্বলে উঠল। এ এক অন্য সৌন্দর্য। মনে হলো, সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানটি এভাবে সব সময় আমাদের আলোর পথ দেখাবে।

বাংলাদেশের ‘হোয়াইট হাউস’ থেকে এবার ঘরে ফেরার পালা। চত্বরের উত্তর দিক দিয়ে বেরিয়ে অসংখ্য অতিথির সঙ্গে আমরা পূর্ব দিকে হাঁটতে থাকি।  হাতের বামে সুন্দর দানা দিঘি। একটু এগিয়ে গেলে হাতের ডানে হজরত শাহ জালাল দখিনির (রহ.) মাজার।

মায়াবী এক বনের মধ্য দিয়ে আমরা দুজন হাঁটতে থাকি। আমাদের পথ দেখায় বঙ্গভবনের একদল দীর্ঘ পথতরু। অবশেষে বৃক্ষঘেরা দানা দিঘির উত্তর-পূর্ব কোনায় অবস্থিত একটি গেট দিয়ে বঙ্গভবনের বাইরে আসি। এখানেই গাড়িগুলো রাখা। মনে গেঁথে রইল বঙ্গভবনের এই মহিমান্বিত সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম স্পিরিট। এগিয়ে যাক আমাদের ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা