শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

উৎসবমুখর এক বিকাল

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবমুখর এক বিকাল

জাতির মর্যাদা ও গৌরবের প্রতীক বঙ্গভবন। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবন। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে পালিত হলো ৫৩তম বিজয় দিবস। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ওই দিন বিকালে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। পৌষের কাছাকাছি রোদমাখা সেই বিকালে বঙ্গভবন আমন্ত্রিত দেশি-বিদেশি ব্যক্তিদের অসাধারণ মিলনমেলায় পরিণত হয়।

ইতিহাসের আলোয় বঙ্গভবন : বঙ্গভবনের এক গৌরবময় ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে। বঙ্গভবনের রয়েছে শতাব্দীকালের বর্ণাঢ্য ইতিহাস। এটি ঢাকার দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণে ও মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ৫৪ একর জমির ওপর অবস্থিত। বৃক্ষ-গুল্ম-লতাপাতায় ঘেরা, বিচিত্রময় ফুল-ফলে ভরা সুশোভিত উদ্যানের মাঝে সুসজ্জিত ও সুবিশাল ত্রিতল বিশিষ্ট প্রাসাদোপম অট্টালিকা বঙ্গভবন (মূলভবন) অবস্থিত।

বাংলার সালতানাতের আমলে (পঞ্চদশ শতাব্দীতে) বঙ্গভবন যে স্থানে ছিল সেখানে বিখ্যাত সুফি হজরত শাহ জালাল দখিনি (রহ.) বসবাস আরম্ভ করেন। উনিশ শতকে ঢাকার নবাবদের সময় সমগ্র বঙ্গভবন-দিলকুশা-মতিঝিল এলাকার পরিবর্তন ও শ্রীবৃদ্ধি হয়। নবাব খাজা আবদুল গনি ১৮৬৬ সালে তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র খাজা আহসানুল্লাহর জন্য ‘দিলখুশা বাগানবাড়ি’ নির্মাণ করেন। দিলখুশা বাগানবাড়ির অভ্যন্তরে পূর্ব থেকেই ‘মানুক হাউস’ নামে একটি ভবন ছিল, যা বঙ্গভবন এলাকায় আজও বিদ্যমান।

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯০৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর তারিখে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামে নতুন প্রদেশ সৃষ্টি হয়। তখন রাজধানী ঢাকায় নবসৃষ্ট প্রদেশের শাসনকর্তা তথা লেফটেন্যান্ট গভর্নর (ছোট লাট) স্যার জোসেফ ব্যামফিন্ড ফুলারের কার্যালয় ও বাসভবনের জন্য মানসম্পন্ন ভবনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সেই পরিস্থিতিতে ঢাকার নবাবদের সুবিশাল দিলখুশা উদ্যানের দক্ষিণ পাশ থেকে সরকার আংশিক সম্পত্তি লিজ নেয়। অস্থায়ীভাবে এই উদ্যানে লে. গভর্নরের জন্য ১৯০৬ সালে একটি টিম্বার প্যালেস বা কাঠের প্রাসাদ নির্মিত হয়। তখন এর নাম ছিল ‘গভর্নমেন্ট হাউস’। এটি ‘লাটভবন’ হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছিল।

১৯৪৭ সালে ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হলে নতুন প্রাদেশিক শাসনকর্তা তথা গভর্নরের দফতর ও বাসস্থান নির্বাচন করা হয় ব্রিটিশ আমলের গভর্নমেন্ট হাউসকে। এর নতুন নামকরণ করা হয় ‘গভর্নর হাউস’। ১৯৬১ সালে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কাঠের প্রাসাদের পরিবর্তে বর্তমান ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়। এ সময় গভর্নর ছিলেন লে. জেনারেল মোহাম্মদ আজম খান। ভবনটির নকশা তৈরি করেন স্থপতি মইনউদ্দিন চিশতি। নতুন গভর্নর হাউসের স্থাপত্যশৈলীতে ইসলামী স্থাপত্যের ভাবধারা (মূলত মুঘল রীতি) প্রতিফলিত হয়েছে। মূল ভবনের নির্মাণকাজ ১৯৬৪ সালে শেষ হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭১ এর ২৩ ডিসেম্বর তারিখে গভর্নর হাউসের নামকরণ করা হয় ‘বঙ্গভবন’। এ নামটি প্রস্তাব করেছিলেন তৎকালীন মুজিবনগর সরকারের সংস্থাপন সচিব মোহাম্মদ নুরুল কাদের। বিভিন্ন সময় বঙ্গভবনের অনেক সংস্কার ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে।

সবুজাভ লনে অনুপম সম্মিলনী : পশ্চিম দিকের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করলে এ ভবনের নয়নাভিরাম সম্মুখভাগ দেখা যায়। প্রবেশ রাস্তা ধরে বাগানের মধ্য দিয়ে সোজা ভবনে পৌঁছানো যায়। প্রবেশদ্বার পার হলে সম্মুখে প্রথমেই নজর আসে মূল ভবনের ৬০ ফুট উঁচু গম্বুজ, গাড়ি বারান্দা এবং ফোয়ারা। গম্বুজটির শীর্ষদেশের কাছাকাছি উড্ডীয়মান দৃষ্টিনন্দন দুটি পতাকা। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও রাষ্ট্রপতির পতাকা।

১৬ ডিসেম্বর দুপুরে বঙ্গভবনের উত্তর গেট দিয়ে প্রবেশ করে ট্রান্সপোর্টপুল-অফিসার কোয়ার্টার-সামরিক সচিবের বাংলো পেরিয়ে দানা দিঘির দক্ষিণ পাশে এসে গাড়ি থেকে সস্ত্রীক নামি। স্থাপত্য নিবিড় ও উদ্যান শোভিত বঙ্গভবনের রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য সুদৃশ্য এভিনিউ ট্রি বা পথতরু। সবুজ বৃক্ষঘেরা পথ পেরিয়ে উত্তর দিক থেকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এসে পৌঁছালাম। তখন দুপুর প্রায় সোয়া ২টা।

পৌষের চমৎকার মিষ্টি রোদ। প্রথম দৃষ্টিতে মনে হলো, আমরা অরণ্যের মাঝে অবস্থিত একটি সাদা প্রাসাদের সামনে এসে পৌঁছেছি। সুরক্ষিত, সুসজ্জিত ও সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ইমারতটি দেখে অদ্ভুত এক অনুভূতি হয়। এর উত্তর প্লাজার সবুজ চত্বরে চলছে আজকের মহিমান্বিত আয়োজন। ততক্ষণে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকে চলে এসেছেন।

বঙ্গভবনের একেবারে উত্তর প্রান্তে স্যালুটিং ডায়াস ও মঞ্চ। বঙ্গভবনের শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে, ‘বিজয় দিবস ২০২৩’। লেখাটি ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে অনেকে সানন্দে ছবি তুলছেন। সবুজ চত্বরের পূর্বদিকে শামিয়ানা টাঙিয়ে ভিভিআইপি এনক্লোজার, প্রেয়ার হল, ফাস্ট এইডের ব্যবস্থা। উত্তর ও পশ্চিমদিকে অতিথিদের জন্য রয়েছে অনেক ‘ফুডকোট’।

মুঘল বা নবাবি আমলে ঢাকায় অবস্থিত প্রাদেশিক বা আঞ্চলিক শাসনকর্তারা তাদের বাসস্থানকে ঘিরে নতুন নতুন রীতিনীতি এবং এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তেমনি ব্রিটিশ লে. গভর্নররাও তাদের বাসভবন ঘিরে এ দেশে নতুন এক প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের (দরবার, গার্ডেন পার্টি) সূচনা করেন।

দুই. ঈদ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, দুর্গাপূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমা, বাংলা নববর্ষ ইত্যাদি দিবসে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা ও সুধী-সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে। স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বঙ্গভবনকে আলোকসজ্জিত করা হয়। ১৯৭০ দশকের শেষদিকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এ ধরনের সংবর্ধনার আয়োজন শুরু হয়। ২০১২ সাল থেকে অসংখ্যবার বঙ্গভবনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসার সুযোগ আমার হয়েছে। বঙ্গভবনের অভ্যন্তরীণ অলংকরণ ও সাজসজ্জা ভবনটিকে দারুণভাবে আকর্ষণীয় করেছে। বঙ্গভবনের মূলভবনে রয়েছে ঐতিহাসিক দরবার হল।

পৌষের বিকালের আলোয় বঙ্গভবনের অনুষ্ঠানস্থলটি দারুণ দৃশ্যময় মনে হয়। এই অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত হলে চত্বরটি উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলী, কূটনীতিক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্যরা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, সাহিত্যিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ গ্যাল্যান্ট্রি অ্যাওয়ার্ড প্রাপকদের পরিবার ও বিশিষ্ট নাগরিকরা এসেছেন। সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দিয়েছেন।

এ অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণা জাগানো নবীন-প্রবীণ ও শিশু শিল্পীদের গান অতিথিদের মুগ্ধ করে। সামরিক বাহিনীর ব্যান্ড ছড়ায় আশ্চর্য সুরের মূর্ছনা। বিকালের কনে দেখা আলোয় তখন মোহময়ী হয়ে উঠেছে বঙ্গভবনের চত্বর। অতিথিদের পোশাকেও মুগ্ধতা ছড়ায়। সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি ও কোস্টগার্ডের কর্মকর্তারা এসেছেন নিজ নিজ বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাকে। বর্ণিল শাড়ি শোভিত নারীদের পোশাকে অপরূপ স্নিগ্ধতা।

আজকের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত অনেক বিদেশি ডিপ্লোম্যাট এসেছেন। অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর একদল যুদ্ধ-প্রবীণ বা ভ্যাটরান।

১৯৭০ দশকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব হিসেবে দীর্ঘকাল দায়িত্ব পালন করেছিলেন ব্রিগেডিয়ার ফিরোজ সালাউদ্দিন। তাঁর কাছ থেকে বঙ্গভবনের সেই সময়ের অনেক গল্প শুনেছি। রাষ্ট্রপতি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর সামরিক সচিব হিসেবেও কাজ করেছেন।   

ততক্ষণে বঙ্গভবনের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় অতিথিদের অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। দেশি-বিদেশি অতিথিদের মধ্যকার চমৎকার ঐক্য, আন্তরিকতা, ভ্রাতৃত্ববোধের অসাধারণ আবহ তৈরি হয়েছে। সাংবাদিকরা ক্যামেরায় ঘটনাপঞ্জি ধারণ করে চলছেন অবিরত।

বঙ্গভবন এখন যেন এক ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ। বিকাল প্রায় সাড়ে ৩টায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে পৌঁছান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোটবোন শেখ রেহানা। এরপরই ফ্যানফেয়ারে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আগমন বার্তা ঘোষিত হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও তাঁর সহধর্মিণী মঞ্চে আসেন। বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত।

এরপর পূর্বদিকের ভিভিআইপি এনক্লোজারে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা, বীর শ্রেষ্ঠ পরিবার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরপর হালকা নাস্তা পর্ব। ফুডকোটগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।

এই রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানটি সব দল-মতের ঊর্ধ্বে। বিষয়টি অনুষ্ঠানের প্রধান সৌন্দর্য। মনে মনে ভাবি, সব পেশা, দল-মতের মানুষকে নিয়ে এভাবে মিলেমিশে যদি আমরা বাংলাদেশকে গড়তে পারতাম!

অসাধারণ সম্মিলনীর ভিন্ন দৃশ্যপট আজকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদরা এসেছেন। এদের উপস্থিতিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের এক ধরনের প্রতিফলনও চোখে পড়ে। গুরুত্বপূর্ণ বিরোধী দলগুলোর রাজনীতিবিদ ও রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানকে হয়তো আরও প্রাণবন্ত করে তুলত। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। আগামী দিনে আমাদের অর্থনীতি, কূটনীতি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়লে তা সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

গত ৫২ বছরে অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আজকের সুসজ্জিত সংবর্ধনা ও অতিথিদের সাজ-পোশাকে এর প্রতিফলন রয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানের একটি বিষয় লক্ষণীয়- তা হলো ঝলমলে অতিথিদের মধ্যে এক দল বিবর্ণ মানুষের উপস্থিতি। তারা হলেন- বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবার আর হুইলচেয়ারে বসা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার। অথচ এরাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে অগ্রসেনানী। বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অসাধারণ কাজ করেছে। তবে তাদের জন্য সরকারের আরও অনেক কিছু করার আছে।

বিষয়টি বাংলাদেশের অদ্ভুত এক বাস্তবতার কথাও মনে করিয়ে দেয়। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম প্রধান কারিগররা হলেন : বাংলার কৃষক, বিদেশে কর্মরত রেমিট্যান্সযোদ্ধা ও গার্মেন্ট শ্রমিক। অথচ এরাই তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে অবহেলিত, কম-সম্মানিত, বঞ্চিত ও বিবর্ণ। বঙ্গভবনের পাখিডাকা ও সহস্র ফুলেভরা চত্বরে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম-এসব ভাগ্যহীন ‘নায়ককে’, কবে আমরা যোগ্য মর্যাদায় ভূষিত করতে পারব? কোন দিন তাদের অবস্থার সত্যিকারের উন্নতি হবে? কবে কমবে এ ধরনের বৈষম্য?

মিলনমেলা ভাঙল। এখন বিকাল পৌনে ৫টা। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩-এর বিজয় দিবস সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষ হলো। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রস্থান করলেন।

অবশেষে উৎসবমুখর, প্রাণোচ্ছল মহাসম্মিলনীর শেষ হলো। সন্ধ্যা নামতেই বঙ্গভবনের গম্বুজ শীর্ষের বিশেষভাবে স্থাপিত বাতিগুলো জ্বলে উঠল। এ এক অন্য সৌন্দর্য। মনে হলো, সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানটি এভাবে সব সময় আমাদের আলোর পথ দেখাবে।

বাংলাদেশের ‘হোয়াইট হাউস’ থেকে এবার ঘরে ফেরার পালা। চত্বরের উত্তর দিক দিয়ে বেরিয়ে অসংখ্য অতিথির সঙ্গে আমরা পূর্ব দিকে হাঁটতে থাকি।  হাতের বামে সুন্দর দানা দিঘি। একটু এগিয়ে গেলে হাতের ডানে হজরত শাহ জালাল দখিনির (রহ.) মাজার।

মায়াবী এক বনের মধ্য দিয়ে আমরা দুজন হাঁটতে থাকি। আমাদের পথ দেখায় বঙ্গভবনের একদল দীর্ঘ পথতরু। অবশেষে বৃক্ষঘেরা দানা দিঘির উত্তর-পূর্ব কোনায় অবস্থিত একটি গেট দিয়ে বঙ্গভবনের বাইরে আসি। এখানেই গাড়িগুলো রাখা। মনে গেঁথে রইল বঙ্গভবনের এই মহিমান্বিত সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম স্পিরিট। এগিয়ে যাক আমাদের ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার
মাওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিনার

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী টিপু মুনশিসহ সাত জনের আয়কর নথি জব্দ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন
বিএনপি কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী: খোকন

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার
ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেয়ে খুশি ১৫ পরিবার

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’
‘দেশ ও সুন্দর সমাজ গড়তে ইসলামি শিক্ষার বিকল্প নেই’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু
খাগড়াছড়িতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি শুরু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০
খৎনা অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান-বাজনার জেরে সংঘর্ষ, আহত ৩০

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
কেরানীগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক
টাঙ্গাইলে ৪৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ কারবারি আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন ১৮ নভেম্বর

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫
যশোর বোর্ডে এইচএসসিতে নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থীর জিপিএ-৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ
নোয়াখালী বিভাগের দাবিতে ফের জেলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশে চালু হলো অ্যাগ্রো-ইন্ডাস্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা