শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

উৎসবমুখর এক বিকাল

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবমুখর এক বিকাল

জাতির মর্যাদা ও গৌরবের প্রতীক বঙ্গভবন। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবন। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে পালিত হলো ৫৩তম বিজয় দিবস। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ওই দিন বিকালে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। পৌষের কাছাকাছি রোদমাখা সেই বিকালে বঙ্গভবন আমন্ত্রিত দেশি-বিদেশি ব্যক্তিদের অসাধারণ মিলনমেলায় পরিণত হয়।

ইতিহাসের আলোয় বঙ্গভবন : বঙ্গভবনের এক গৌরবময় ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে। বঙ্গভবনের রয়েছে শতাব্দীকালের বর্ণাঢ্য ইতিহাস। এটি ঢাকার দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণে ও মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ৫৪ একর জমির ওপর অবস্থিত। বৃক্ষ-গুল্ম-লতাপাতায় ঘেরা, বিচিত্রময় ফুল-ফলে ভরা সুশোভিত উদ্যানের মাঝে সুসজ্জিত ও সুবিশাল ত্রিতল বিশিষ্ট প্রাসাদোপম অট্টালিকা বঙ্গভবন (মূলভবন) অবস্থিত।

বাংলার সালতানাতের আমলে (পঞ্চদশ শতাব্দীতে) বঙ্গভবন যে স্থানে ছিল সেখানে বিখ্যাত সুফি হজরত শাহ জালাল দখিনি (রহ.) বসবাস আরম্ভ করেন। উনিশ শতকে ঢাকার নবাবদের সময় সমগ্র বঙ্গভবন-দিলকুশা-মতিঝিল এলাকার পরিবর্তন ও শ্রীবৃদ্ধি হয়। নবাব খাজা আবদুল গনি ১৮৬৬ সালে তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র খাজা আহসানুল্লাহর জন্য ‘দিলখুশা বাগানবাড়ি’ নির্মাণ করেন। দিলখুশা বাগানবাড়ির অভ্যন্তরে পূর্ব থেকেই ‘মানুক হাউস’ নামে একটি ভবন ছিল, যা বঙ্গভবন এলাকায় আজও বিদ্যমান।

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯০৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর তারিখে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামে নতুন প্রদেশ সৃষ্টি হয়। তখন রাজধানী ঢাকায় নবসৃষ্ট প্রদেশের শাসনকর্তা তথা লেফটেন্যান্ট গভর্নর (ছোট লাট) স্যার জোসেফ ব্যামফিন্ড ফুলারের কার্যালয় ও বাসভবনের জন্য মানসম্পন্ন ভবনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সেই পরিস্থিতিতে ঢাকার নবাবদের সুবিশাল দিলখুশা উদ্যানের দক্ষিণ পাশ থেকে সরকার আংশিক সম্পত্তি লিজ নেয়। অস্থায়ীভাবে এই উদ্যানে লে. গভর্নরের জন্য ১৯০৬ সালে একটি টিম্বার প্যালেস বা কাঠের প্রাসাদ নির্মিত হয়। তখন এর নাম ছিল ‘গভর্নমেন্ট হাউস’। এটি ‘লাটভবন’ হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছিল।

১৯৪৭ সালে ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হলে নতুন প্রাদেশিক শাসনকর্তা তথা গভর্নরের দফতর ও বাসস্থান নির্বাচন করা হয় ব্রিটিশ আমলের গভর্নমেন্ট হাউসকে। এর নতুন নামকরণ করা হয় ‘গভর্নর হাউস’। ১৯৬১ সালে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কাঠের প্রাসাদের পরিবর্তে বর্তমান ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়। এ সময় গভর্নর ছিলেন লে. জেনারেল মোহাম্মদ আজম খান। ভবনটির নকশা তৈরি করেন স্থপতি মইনউদ্দিন চিশতি। নতুন গভর্নর হাউসের স্থাপত্যশৈলীতে ইসলামী স্থাপত্যের ভাবধারা (মূলত মুঘল রীতি) প্রতিফলিত হয়েছে। মূল ভবনের নির্মাণকাজ ১৯৬৪ সালে শেষ হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭১ এর ২৩ ডিসেম্বর তারিখে গভর্নর হাউসের নামকরণ করা হয় ‘বঙ্গভবন’। এ নামটি প্রস্তাব করেছিলেন তৎকালীন মুজিবনগর সরকারের সংস্থাপন সচিব মোহাম্মদ নুরুল কাদের। বিভিন্ন সময় বঙ্গভবনের অনেক সংস্কার ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে।

সবুজাভ লনে অনুপম সম্মিলনী : পশ্চিম দিকের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করলে এ ভবনের নয়নাভিরাম সম্মুখভাগ দেখা যায়। প্রবেশ রাস্তা ধরে বাগানের মধ্য দিয়ে সোজা ভবনে পৌঁছানো যায়। প্রবেশদ্বার পার হলে সম্মুখে প্রথমেই নজর আসে মূল ভবনের ৬০ ফুট উঁচু গম্বুজ, গাড়ি বারান্দা এবং ফোয়ারা। গম্বুজটির শীর্ষদেশের কাছাকাছি উড্ডীয়মান দৃষ্টিনন্দন দুটি পতাকা। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও রাষ্ট্রপতির পতাকা।

১৬ ডিসেম্বর দুপুরে বঙ্গভবনের উত্তর গেট দিয়ে প্রবেশ করে ট্রান্সপোর্টপুল-অফিসার কোয়ার্টার-সামরিক সচিবের বাংলো পেরিয়ে দানা দিঘির দক্ষিণ পাশে এসে গাড়ি থেকে সস্ত্রীক নামি। স্থাপত্য নিবিড় ও উদ্যান শোভিত বঙ্গভবনের রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য সুদৃশ্য এভিনিউ ট্রি বা পথতরু। সবুজ বৃক্ষঘেরা পথ পেরিয়ে উত্তর দিক থেকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এসে পৌঁছালাম। তখন দুপুর প্রায় সোয়া ২টা।

পৌষের চমৎকার মিষ্টি রোদ। প্রথম দৃষ্টিতে মনে হলো, আমরা অরণ্যের মাঝে অবস্থিত একটি সাদা প্রাসাদের সামনে এসে পৌঁছেছি। সুরক্ষিত, সুসজ্জিত ও সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ইমারতটি দেখে অদ্ভুত এক অনুভূতি হয়। এর উত্তর প্লাজার সবুজ চত্বরে চলছে আজকের মহিমান্বিত আয়োজন। ততক্ষণে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকে চলে এসেছেন।

বঙ্গভবনের একেবারে উত্তর প্রান্তে স্যালুটিং ডায়াস ও মঞ্চ। বঙ্গভবনের শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে, ‘বিজয় দিবস ২০২৩’। লেখাটি ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে অনেকে সানন্দে ছবি তুলছেন। সবুজ চত্বরের পূর্বদিকে শামিয়ানা টাঙিয়ে ভিভিআইপি এনক্লোজার, প্রেয়ার হল, ফাস্ট এইডের ব্যবস্থা। উত্তর ও পশ্চিমদিকে অতিথিদের জন্য রয়েছে অনেক ‘ফুডকোট’।

মুঘল বা নবাবি আমলে ঢাকায় অবস্থিত প্রাদেশিক বা আঞ্চলিক শাসনকর্তারা তাদের বাসস্থানকে ঘিরে নতুন নতুন রীতিনীতি এবং এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তেমনি ব্রিটিশ লে. গভর্নররাও তাদের বাসভবন ঘিরে এ দেশে নতুন এক প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের (দরবার, গার্ডেন পার্টি) সূচনা করেন।

দুই. ঈদ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, দুর্গাপূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমা, বাংলা নববর্ষ ইত্যাদি দিবসে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা ও সুধী-সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে। স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বঙ্গভবনকে আলোকসজ্জিত করা হয়। ১৯৭০ দশকের শেষদিকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এ ধরনের সংবর্ধনার আয়োজন শুরু হয়। ২০১২ সাল থেকে অসংখ্যবার বঙ্গভবনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসার সুযোগ আমার হয়েছে। বঙ্গভবনের অভ্যন্তরীণ অলংকরণ ও সাজসজ্জা ভবনটিকে দারুণভাবে আকর্ষণীয় করেছে। বঙ্গভবনের মূলভবনে রয়েছে ঐতিহাসিক দরবার হল।

পৌষের বিকালের আলোয় বঙ্গভবনের অনুষ্ঠানস্থলটি দারুণ দৃশ্যময় মনে হয়। এই অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত হলে চত্বরটি উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলী, কূটনীতিক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্যরা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, সাহিত্যিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ গ্যাল্যান্ট্রি অ্যাওয়ার্ড প্রাপকদের পরিবার ও বিশিষ্ট নাগরিকরা এসেছেন। সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দিয়েছেন।

এ অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণা জাগানো নবীন-প্রবীণ ও শিশু শিল্পীদের গান অতিথিদের মুগ্ধ করে। সামরিক বাহিনীর ব্যান্ড ছড়ায় আশ্চর্য সুরের মূর্ছনা। বিকালের কনে দেখা আলোয় তখন মোহময়ী হয়ে উঠেছে বঙ্গভবনের চত্বর। অতিথিদের পোশাকেও মুগ্ধতা ছড়ায়। সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি ও কোস্টগার্ডের কর্মকর্তারা এসেছেন নিজ নিজ বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাকে। বর্ণিল শাড়ি শোভিত নারীদের পোশাকে অপরূপ স্নিগ্ধতা।

আজকের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত অনেক বিদেশি ডিপ্লোম্যাট এসেছেন। অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর একদল যুদ্ধ-প্রবীণ বা ভ্যাটরান।

১৯৭০ দশকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব হিসেবে দীর্ঘকাল দায়িত্ব পালন করেছিলেন ব্রিগেডিয়ার ফিরোজ সালাউদ্দিন। তাঁর কাছ থেকে বঙ্গভবনের সেই সময়ের অনেক গল্প শুনেছি। রাষ্ট্রপতি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর সামরিক সচিব হিসেবেও কাজ করেছেন।   

ততক্ষণে বঙ্গভবনের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় অতিথিদের অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। দেশি-বিদেশি অতিথিদের মধ্যকার চমৎকার ঐক্য, আন্তরিকতা, ভ্রাতৃত্ববোধের অসাধারণ আবহ তৈরি হয়েছে। সাংবাদিকরা ক্যামেরায় ঘটনাপঞ্জি ধারণ করে চলছেন অবিরত।

বঙ্গভবন এখন যেন এক ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ। বিকাল প্রায় সাড়ে ৩টায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে পৌঁছান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোটবোন শেখ রেহানা। এরপরই ফ্যানফেয়ারে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আগমন বার্তা ঘোষিত হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও তাঁর সহধর্মিণী মঞ্চে আসেন। বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত।

এরপর পূর্বদিকের ভিভিআইপি এনক্লোজারে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা, বীর শ্রেষ্ঠ পরিবার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরপর হালকা নাস্তা পর্ব। ফুডকোটগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।

এই রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানটি সব দল-মতের ঊর্ধ্বে। বিষয়টি অনুষ্ঠানের প্রধান সৌন্দর্য। মনে মনে ভাবি, সব পেশা, দল-মতের মানুষকে নিয়ে এভাবে মিলেমিশে যদি আমরা বাংলাদেশকে গড়তে পারতাম!

অসাধারণ সম্মিলনীর ভিন্ন দৃশ্যপট আজকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদরা এসেছেন। এদের উপস্থিতিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের এক ধরনের প্রতিফলনও চোখে পড়ে। গুরুত্বপূর্ণ বিরোধী দলগুলোর রাজনীতিবিদ ও রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানকে হয়তো আরও প্রাণবন্ত করে তুলত। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। আগামী দিনে আমাদের অর্থনীতি, কূটনীতি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়লে তা সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

গত ৫২ বছরে অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আজকের সুসজ্জিত সংবর্ধনা ও অতিথিদের সাজ-পোশাকে এর প্রতিফলন রয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানের একটি বিষয় লক্ষণীয়- তা হলো ঝলমলে অতিথিদের মধ্যে এক দল বিবর্ণ মানুষের উপস্থিতি। তারা হলেন- বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবার আর হুইলচেয়ারে বসা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার। অথচ এরাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে অগ্রসেনানী। বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অসাধারণ কাজ করেছে। তবে তাদের জন্য সরকারের আরও অনেক কিছু করার আছে।

বিষয়টি বাংলাদেশের অদ্ভুত এক বাস্তবতার কথাও মনে করিয়ে দেয়। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম প্রধান কারিগররা হলেন : বাংলার কৃষক, বিদেশে কর্মরত রেমিট্যান্সযোদ্ধা ও গার্মেন্ট শ্রমিক। অথচ এরাই তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে অবহেলিত, কম-সম্মানিত, বঞ্চিত ও বিবর্ণ। বঙ্গভবনের পাখিডাকা ও সহস্র ফুলেভরা চত্বরে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম-এসব ভাগ্যহীন ‘নায়ককে’, কবে আমরা যোগ্য মর্যাদায় ভূষিত করতে পারব? কোন দিন তাদের অবস্থার সত্যিকারের উন্নতি হবে? কবে কমবে এ ধরনের বৈষম্য?

মিলনমেলা ভাঙল। এখন বিকাল পৌনে ৫টা। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩-এর বিজয় দিবস সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষ হলো। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রস্থান করলেন।

অবশেষে উৎসবমুখর, প্রাণোচ্ছল মহাসম্মিলনীর শেষ হলো। সন্ধ্যা নামতেই বঙ্গভবনের গম্বুজ শীর্ষের বিশেষভাবে স্থাপিত বাতিগুলো জ্বলে উঠল। এ এক অন্য সৌন্দর্য। মনে হলো, সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানটি এভাবে সব সময় আমাদের আলোর পথ দেখাবে।

বাংলাদেশের ‘হোয়াইট হাউস’ থেকে এবার ঘরে ফেরার পালা। চত্বরের উত্তর দিক দিয়ে বেরিয়ে অসংখ্য অতিথির সঙ্গে আমরা পূর্ব দিকে হাঁটতে থাকি।  হাতের বামে সুন্দর দানা দিঘি। একটু এগিয়ে গেলে হাতের ডানে হজরত শাহ জালাল দখিনির (রহ.) মাজার।

মায়াবী এক বনের মধ্য দিয়ে আমরা দুজন হাঁটতে থাকি। আমাদের পথ দেখায় বঙ্গভবনের একদল দীর্ঘ পথতরু। অবশেষে বৃক্ষঘেরা দানা দিঘির উত্তর-পূর্ব কোনায় অবস্থিত একটি গেট দিয়ে বঙ্গভবনের বাইরে আসি। এখানেই গাড়িগুলো রাখা। মনে গেঁথে রইল বঙ্গভবনের এই মহিমান্বিত সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম স্পিরিট। এগিয়ে যাক আমাদের ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা