শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৩

উৎসবমুখর এক বিকাল

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসবমুখর এক বিকাল

জাতির মর্যাদা ও গৌরবের প্রতীক বঙ্গভবন। এটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি বা প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ও বাসভবন। ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে পালিত হলো ৫৩তম বিজয় দিবস। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা ওই দিন বিকালে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। পৌষের কাছাকাছি রোদমাখা সেই বিকালে বঙ্গভবন আমন্ত্রিত দেশি-বিদেশি ব্যক্তিদের অসাধারণ মিলনমেলায় পরিণত হয়।

ইতিহাসের আলোয় বঙ্গভবন : বঙ্গভবনের এক গৌরবময় ঐতিহাসিক পটভূমি রয়েছে। বঙ্গভবনের রয়েছে শতাব্দীকালের বর্ণাঢ্য ইতিহাস। এটি ঢাকার দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণে ও মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকার দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ৫৪ একর জমির ওপর অবস্থিত। বৃক্ষ-গুল্ম-লতাপাতায় ঘেরা, বিচিত্রময় ফুল-ফলে ভরা সুশোভিত উদ্যানের মাঝে সুসজ্জিত ও সুবিশাল ত্রিতল বিশিষ্ট প্রাসাদোপম অট্টালিকা বঙ্গভবন (মূলভবন) অবস্থিত।

বাংলার সালতানাতের আমলে (পঞ্চদশ শতাব্দীতে) বঙ্গভবন যে স্থানে ছিল সেখানে বিখ্যাত সুফি হজরত শাহ জালাল দখিনি (রহ.) বসবাস আরম্ভ করেন। উনিশ শতকে ঢাকার নবাবদের সময় সমগ্র বঙ্গভবন-দিলকুশা-মতিঝিল এলাকার পরিবর্তন ও শ্রীবৃদ্ধি হয়। নবাব খাজা আবদুল গনি ১৮৬৬ সালে তাঁর জ্যেষ্ঠপুত্র খাজা আহসানুল্লাহর জন্য ‘দিলখুশা বাগানবাড়ি’ নির্মাণ করেন। দিলখুশা বাগানবাড়ির অভ্যন্তরে পূর্ব থেকেই ‘মানুক হাউস’ নামে একটি ভবন ছিল, যা বঙ্গভবন এলাকায় আজও বিদ্যমান।

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৯০৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর তারিখে ‘পূর্ববঙ্গ ও আসাম’ নামে নতুন প্রদেশ সৃষ্টি হয়। তখন রাজধানী ঢাকায় নবসৃষ্ট প্রদেশের শাসনকর্তা তথা লেফটেন্যান্ট গভর্নর (ছোট লাট) স্যার জোসেফ ব্যামফিন্ড ফুলারের কার্যালয় ও বাসভবনের জন্য মানসম্পন্ন ভবনের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়। সেই পরিস্থিতিতে ঢাকার নবাবদের সুবিশাল দিলখুশা উদ্যানের দক্ষিণ পাশ থেকে সরকার আংশিক সম্পত্তি লিজ নেয়। অস্থায়ীভাবে এই উদ্যানে লে. গভর্নরের জন্য ১৯০৬ সালে একটি টিম্বার প্যালেস বা কাঠের প্রাসাদ নির্মিত হয়। তখন এর নাম ছিল ‘গভর্নমেন্ট হাউস’। এটি ‘লাটভবন’ হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছিল।

১৯৪৭ সালে ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্ম হলে নতুন প্রাদেশিক শাসনকর্তা তথা গভর্নরের দফতর ও বাসস্থান নির্বাচন করা হয় ব্রিটিশ আমলের গভর্নমেন্ট হাউসকে। এর নতুন নামকরণ করা হয় ‘গভর্নর হাউস’। ১৯৬১ সালে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কাঠের প্রাসাদের পরিবর্তে বর্তমান ভবনটি নির্মাণ শুরু হয়। এ সময় গভর্নর ছিলেন লে. জেনারেল মোহাম্মদ আজম খান। ভবনটির নকশা তৈরি করেন স্থপতি মইনউদ্দিন চিশতি। নতুন গভর্নর হাউসের স্থাপত্যশৈলীতে ইসলামী স্থাপত্যের ভাবধারা (মূলত মুঘল রীতি) প্রতিফলিত হয়েছে। মূল ভবনের নির্মাণকাজ ১৯৬৪ সালে শেষ হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭১ এর ২৩ ডিসেম্বর তারিখে গভর্নর হাউসের নামকরণ করা হয় ‘বঙ্গভবন’। এ নামটি প্রস্তাব করেছিলেন তৎকালীন মুজিবনগর সরকারের সংস্থাপন সচিব মোহাম্মদ নুরুল কাদের। বিভিন্ন সময় বঙ্গভবনের অনেক সংস্কার ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করা হয়েছে।

সবুজাভ লনে অনুপম সম্মিলনী : পশ্চিম দিকের প্রধান গেট দিয়ে প্রবেশ করলে এ ভবনের নয়নাভিরাম সম্মুখভাগ দেখা যায়। প্রবেশ রাস্তা ধরে বাগানের মধ্য দিয়ে সোজা ভবনে পৌঁছানো যায়। প্রবেশদ্বার পার হলে সম্মুখে প্রথমেই নজর আসে মূল ভবনের ৬০ ফুট উঁচু গম্বুজ, গাড়ি বারান্দা এবং ফোয়ারা। গম্বুজটির শীর্ষদেশের কাছাকাছি উড্ডীয়মান দৃষ্টিনন্দন দুটি পতাকা। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও রাষ্ট্রপতির পতাকা।

১৬ ডিসেম্বর দুপুরে বঙ্গভবনের উত্তর গেট দিয়ে প্রবেশ করে ট্রান্সপোর্টপুল-অফিসার কোয়ার্টার-সামরিক সচিবের বাংলো পেরিয়ে দানা দিঘির দক্ষিণ পাশে এসে গাড়ি থেকে সস্ত্রীক নামি। স্থাপত্য নিবিড় ও উদ্যান শোভিত বঙ্গভবনের রাস্তার দুই পাশে অসংখ্য সুদৃশ্য এভিনিউ ট্রি বা পথতরু। সবুজ বৃক্ষঘেরা পথ পেরিয়ে উত্তর দিক থেকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এসে পৌঁছালাম। তখন দুপুর প্রায় সোয়া ২টা।

পৌষের চমৎকার মিষ্টি রোদ। প্রথম দৃষ্টিতে মনে হলো, আমরা অরণ্যের মাঝে অবস্থিত একটি সাদা প্রাসাদের সামনে এসে পৌঁছেছি। সুরক্ষিত, সুসজ্জিত ও সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ রাষ্ট্রীয় ইমারতটি দেখে অদ্ভুত এক অনুভূতি হয়। এর উত্তর প্লাজার সবুজ চত্বরে চলছে আজকের মহিমান্বিত আয়োজন। ততক্ষণে আমন্ত্রিত অতিথিদের অনেকে চলে এসেছেন।

বঙ্গভবনের একেবারে উত্তর প্রান্তে স্যালুটিং ডায়াস ও মঞ্চ। বঙ্গভবনের শীর্ষে বড় করে লেখা হয়েছে, ‘বিজয় দিবস ২০২৩’। লেখাটি ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে অনেকে সানন্দে ছবি তুলছেন। সবুজ চত্বরের পূর্বদিকে শামিয়ানা টাঙিয়ে ভিভিআইপি এনক্লোজার, প্রেয়ার হল, ফাস্ট এইডের ব্যবস্থা। উত্তর ও পশ্চিমদিকে অতিথিদের জন্য রয়েছে অনেক ‘ফুডকোট’।

মুঘল বা নবাবি আমলে ঢাকায় অবস্থিত প্রাদেশিক বা আঞ্চলিক শাসনকর্তারা তাদের বাসস্থানকে ঘিরে নতুন নতুন রীতিনীতি এবং এক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সৃষ্টি করেছিলেন। তেমনি ব্রিটিশ লে. গভর্নররাও তাদের বাসভবন ঘিরে এ দেশে নতুন এক প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের (দরবার, গার্ডেন পার্টি) সূচনা করেন।

দুই. ঈদ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, দুর্গাপূজা, বড়দিন, বৌদ্ধ পূর্ণিমা, বাংলা নববর্ষ ইত্যাদি দিবসে বঙ্গভবনে সংবর্ধনা ও সুধী-সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে। স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসে বঙ্গভবনকে আলোকসজ্জিত করা হয়। ১৯৭০ দশকের শেষদিকে বঙ্গভবনের সবুজ লনে এ ধরনের সংবর্ধনার আয়োজন শুরু হয়। ২০১২ সাল থেকে অসংখ্যবার বঙ্গভবনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আসার সুযোগ আমার হয়েছে। বঙ্গভবনের অভ্যন্তরীণ অলংকরণ ও সাজসজ্জা ভবনটিকে দারুণভাবে আকর্ষণীয় করেছে। বঙ্গভবনের মূলভবনে রয়েছে ঐতিহাসিক দরবার হল।

পৌষের বিকালের আলোয় বঙ্গভবনের অনুষ্ঠানস্থলটি দারুণ দৃশ্যময় মনে হয়। এই অনুষ্ঠানে কয়েক হাজার আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত হলে চত্বরটি উৎসবমুখর হয়ে ওঠে। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, উপদেষ্টামণ্ডলী, কূটনীতিক, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক, তিন বাহিনী প্রধান, সংসদ সদস্যরা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়িক সম্প্রদায়ের নেতা, শিল্পী, সাহিত্যিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীরশ্রেষ্ঠ গ্যাল্যান্ট্রি অ্যাওয়ার্ড প্রাপকদের পরিবার ও বিশিষ্ট নাগরিকরা এসেছেন। সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক এবং সাংবাদিক নেতারাও সংবর্ধনায় যোগ দিয়েছেন।

এ অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণা জাগানো নবীন-প্রবীণ ও শিশু শিল্পীদের গান অতিথিদের মুগ্ধ করে। সামরিক বাহিনীর ব্যান্ড ছড়ায় আশ্চর্য সুরের মূর্ছনা। বিকালের কনে দেখা আলোয় তখন মোহময়ী হয়ে উঠেছে বঙ্গভবনের চত্বর। অতিথিদের পোশাকেও মুগ্ধতা ছড়ায়। সশস্ত্র বাহিনী, পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, বিজিবি ও কোস্টগার্ডের কর্মকর্তারা এসেছেন নিজ নিজ বাহিনীর ঐতিহ্যবাহী আনুষ্ঠানিক পোশাকে। বর্ণিল শাড়ি শোভিত নারীদের পোশাকে অপরূপ স্নিগ্ধতা।

আজকের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত অনেক বিদেশি ডিপ্লোম্যাট এসেছেন। অনুষ্ঠানে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর একদল যুদ্ধ-প্রবীণ বা ভ্যাটরান।

১৯৭০ দশকে মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব হিসেবে দীর্ঘকাল দায়িত্ব পালন করেছিলেন ব্রিগেডিয়ার ফিরোজ সালাউদ্দিন। তাঁর কাছ থেকে বঙ্গভবনের সেই সময়ের অনেক গল্প শুনেছি। রাষ্ট্রপতি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর সামরিক সচিব হিসেবেও কাজ করেছেন।   

ততক্ষণে বঙ্গভবনের খোলা চত্বরের সামনে সবুজাভ ঘাসের গালিচায় অতিথিদের অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটেছে। দেশি-বিদেশি অতিথিদের মধ্যকার চমৎকার ঐক্য, আন্তরিকতা, ভ্রাতৃত্ববোধের অসাধারণ আবহ তৈরি হয়েছে। সাংবাদিকরা ক্যামেরায় ঘটনাপঞ্জি ধারণ করে চলছেন অবিরত।

বঙ্গভবন এখন যেন এক ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ। বিকাল প্রায় সাড়ে ৩টায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসে পৌঁছান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোটবোন শেখ রেহানা। এরপরই ফ্যানফেয়ারে মহামান্য রাষ্ট্রপতির আগমন বার্তা ঘোষিত হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও তাঁর সহধর্মিণী মঞ্চে আসেন। বেজে ওঠে আমাদের প্রাণের জাতীয় সংগীত।

এরপর পূর্বদিকের ভিভিআইপি এনক্লোজারে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি কেক কাটেন। তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা, বীর শ্রেষ্ঠ পরিবার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও অতিথিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরপর হালকা নাস্তা পর্ব। ফুডকোটগুলোতে উপচে পড়া ভিড়।

এই রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানটি সব দল-মতের ঊর্ধ্বে। বিষয়টি অনুষ্ঠানের প্রধান সৌন্দর্য। মনে মনে ভাবি, সব পেশা, দল-মতের মানুষকে নিয়ে এভাবে মিলেমিশে যদি আমরা বাংলাদেশকে গড়তে পারতাম!

অসাধারণ সম্মিলনীর ভিন্ন দৃশ্যপট আজকের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের রাজনীতিবিদরা এসেছেন। এদের উপস্থিতিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের এক ধরনের প্রতিফলনও চোখে পড়ে। গুরুত্বপূর্ণ বিরোধী দলগুলোর রাজনীতিবিদ ও রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মুক্তিযোদ্ধাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানকে হয়তো আরও প্রাণবন্ত করে তুলত। ভূরাজনৈতিক অবস্থানের কারণে বৈশ্বিক পরাশক্তি, আঞ্চলিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমশ প্রতিযোগিতার মুখে পড়ছে বাংলাদেশ। আগামী দিনে আমাদের অর্থনীতি, কূটনীতি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়লে তা সামলানোর জন্য জাতীয় ঐক্য ও রাজনৈতিক ঐক্যের বিশেষ প্রয়োজন।

গত ৫২ বছরে অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আজকের সুসজ্জিত সংবর্ধনা ও অতিথিদের সাজ-পোশাকে এর প্রতিফলন রয়েছে। আজকের অনুষ্ঠানের একটি বিষয় লক্ষণীয়- তা হলো ঝলমলে অতিথিদের মধ্যে এক দল বিবর্ণ মানুষের উপস্থিতি। তারা হলেন- বীরশ্রেষ্ঠদের পরিবার আর হুইলচেয়ারে বসা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার। অথচ এরাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে অগ্রসেনানী। বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য অসাধারণ কাজ করেছে। তবে তাদের জন্য সরকারের আরও অনেক কিছু করার আছে।

বিষয়টি বাংলাদেশের অদ্ভুত এক বাস্তবতার কথাও মনে করিয়ে দেয়। আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অন্যতম প্রধান কারিগররা হলেন : বাংলার কৃষক, বিদেশে কর্মরত রেমিট্যান্সযোদ্ধা ও গার্মেন্ট শ্রমিক। অথচ এরাই তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে অবহেলিত, কম-সম্মানিত, বঞ্চিত ও বিবর্ণ। বঙ্গভবনের পাখিডাকা ও সহস্র ফুলেভরা চত্বরে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম-এসব ভাগ্যহীন ‘নায়ককে’, কবে আমরা যোগ্য মর্যাদায় ভূষিত করতে পারব? কোন দিন তাদের অবস্থার সত্যিকারের উন্নতি হবে? কবে কমবে এ ধরনের বৈষম্য?

মিলনমেলা ভাঙল। এখন বিকাল পৌনে ৫টা। জাতীয় সংগীতের মধ্য দিয়ে ২০২৩-এর বিজয় দিবস সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষ হলো। আমাদের মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রস্থান করলেন।

অবশেষে উৎসবমুখর, প্রাণোচ্ছল মহাসম্মিলনীর শেষ হলো। সন্ধ্যা নামতেই বঙ্গভবনের গম্বুজ শীর্ষের বিশেষভাবে স্থাপিত বাতিগুলো জ্বলে উঠল। এ এক অন্য সৌন্দর্য। মনে হলো, সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানটি এভাবে সব সময় আমাদের আলোর পথ দেখাবে।

বাংলাদেশের ‘হোয়াইট হাউস’ থেকে এবার ঘরে ফেরার পালা। চত্বরের উত্তর দিক দিয়ে বেরিয়ে অসংখ্য অতিথির সঙ্গে আমরা পূর্ব দিকে হাঁটতে থাকি।  হাতের বামে সুন্দর দানা দিঘি। একটু এগিয়ে গেলে হাতের ডানে হজরত শাহ জালাল দখিনির (রহ.) মাজার।

মায়াবী এক বনের মধ্য দিয়ে আমরা দুজন হাঁটতে থাকি। আমাদের পথ দেখায় বঙ্গভবনের একদল দীর্ঘ পথতরু। অবশেষে বৃক্ষঘেরা দানা দিঘির উত্তর-পূর্ব কোনায় অবস্থিত একটি গেট দিয়ে বঙ্গভবনের বাইরে আসি। এখানেই গাড়িগুলো রাখা। মনে গেঁথে রইল বঙ্গভবনের এই মহিমান্বিত সম্মিলনীর ঐক্য, আন্তরিকতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অনুপম স্পিরিট। এগিয়ে যাক আমাদের ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ।

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা